আমি অষ্টবক্র গীতা শুনি, সেখানে এবং গুরুদেবের বানী থেকে এই জ্ঞানই পাই। আপনিও একই কথা বলছেন, জীবনের প্রতি পদক্ষেপে এই জ্ঞান কে মেনে আমাদের উচ্চ চিন্তায় থাকতে থাকতে এটা অভ্যসে আ সে , নিয়মিত ধ্যান ও করে যেতে হবে, তবেই হয়ত ধীরে ধীরে সত্যের সন্ধান পাব।,,🙏
মিথ্যার সাথে থাকায় মন চঞ্চল হয় এবং একইসঙ্গে তা বৃদ্ধি পায়। কিন্ত যখন সত্যের খোঁজ পাবেন এবং সত্যের সঙ্গে বাঁচা শুরু করবেন, তখন আপনার মন ধীরে ধীরে স্থির হয়ে আসবে, আপনি স্থির হতে থাকবেন, ভেতরে বাস হবে পরম শান্তির। আপনার জীবনে বিরাজ করবে পরমানন্দ, যা শুধুমাত্র আপনার, কেউ তা কেড়ে নিতে পারবে না আপনার কাছ থেকে।
এত এত যে ভালো লাগলো আপনার কথা গুলো বুঝাতে পারবো না। আললাহ পাক আপনাকে আরো বেশি বেশি বুদ্ধি দান করুন। একটা চিরন্তন সত্যি কথা বলছি আসল শান্তি সুখ ইসলামের মধ্যে। আললাহর দেখানো পথে। ইমান আনার মাঝে। নামাজ এর মধ্যে। আললাহ র জিকির এর মাঝে। এগুলো ছাড়া আর কোথাও শান্তি সুখ আললাহ পাক রাখেন নাই। পাবো কোথায়?
আমি ত্যাগের কথা বলেছি, ত্যাগেই শান্তি। কিছু ধরে থাকলে সেখান থেকে ক্ষণিকের সুখ পাওয়া যায়, তা কিছু সময় পর দুঃখে গিয়ে শেষ হয়। যখন সব ছেড়ে দেওয়া যায়, তখন স্থিরতা পাওয়া যায়, যা স্বয়ং শান্তি! এগুলো হল পথ, যে পথে চলে মানুষ তার জীবনের আর্থিক, সম্পর্ক, মানবিক, সামাজিক ও আত্মিক দিক থেকে উন্নতি করতে পারে। তাই কোনো পথের ব্যবহার হল শুধুমাত্র চলার উদ্দেশ্যে, তাকে ধরে থাকার জন্য নয়। গন্তব্যে পৌঁছে গেলে সেই পথকে ছাড়তে হয়, ধরে থাকলে পরম সত্য থেকেই দূরে সরে যেতে হবে। পথ শুধু একটা নয়, অসংখ্য রয়েছে...নিজেকে খোঁজার জন্য, যার যা পছন্দ, সে সেই পথেই হাঁটতে পারে। যার গায়ে যেমন পোশাক ফিট হবে, সে তো সেই পোশাকটাই কিনবে। পথের জন্য মানুষ নয়, মানুষের জন্য পথ। দৃষ্টিকে বাইরে থেকে ভেতরে নিয়ে আসতে হবে। বাইরে কিচ্ছু নেই, সবকিছুর বসবাস ভেতরেই। যখন শেষে গিয়ে নিজের আসল পরিচয় পাওয়া যায়, তখন বোঝা যায় যে, পরম শান্তি তখনই উপলব্ধি করা যায়, যখন সবকিছু ভেতর থেকে ত্যাগ হয়, অর্থাৎ সব। একটা বস্তু, ব্যাক্তি, ঘটনা, স্মৃতি, আবেগ, চিন্তা, আকর্ষণ, ভোগ, পথ-ও যদি আমি ভেতর থেকে ধরে রাখি, শান্তির দ্বার বন্ধ হয়ে যাবে এবং ছেড়ে দিলেই খুলবে। যেখানে সব খসে যায়, ধরে থাকার কিচ্ছু বাকি থাকে না আর, সেখানেই শান্তি থাকে। আর এই শান্তিই আমি।
এই মুহূর্ত থেকেই স্থির হয়ে নিজের জীবনকে পর্যবেক্ষণ করুন। আপনি বুঝতে পারবেন কি কি ভুল করে এসেছেন এতদিন। মাছ-মাংস-ডিম-দুধ বন্ধ করে দিন খাওয়া। এই শরীরে রক্ত ভিটামিন, প্রোটিন, ফ্যাট, মিনারেলস প্রয়োজন, সব শাকসবজি, ফলমূল, ড্রাই ফ্রুটস, ভাত ও রুটি থেকে পাওয়া যায়। তাই প্রাণী হত্যা করে খাওয়া শুধু একটা 'লোভ' মাত্র। প্রাণী হত্যা বন্ধ করে দিন, মাছ মাংস ডিম দুধ ও দুগ্ধজাত সমস্ত খাবার খাওয়া ত্যাগ করুন। আমাদের হাতের কোনো স্থানে একটু চামড়া যদি উঠে যায়, কেমন কষ্ট হয় ভেবে দেখুন! তার চেয়েও বহুগুণ কষ্ট পায় ওই মুরগি-টা, যাকে আমাদের শুধুমাত্র খাবারের 'লোভ' -এর জন্য কিল মেরে মেরে যন্ত্রণা দিয়ে মারা হয়, জ্যান্ত অবস্থায় তাদের গরম জলে ডুবিয়ে দেওয়া হয়, মাছেদের জল থেকে তুলে এনে পলিথিনে বিছিয়ে বিক্রি করা হয়, তখন তারা ছটফট করে একটু নিঃশ্বাসের জন্য, ডিমের ভেতর যে মুরগি বা হাঁসের সন্তান থাকে, তাকে এই পৃথিবীর আলো দেখার আগেই তাকে আমরা নির্দ্বিধায় খেয়ে ফেলি, দুধ নেওয়ার জন্য একজন গোরু-কে বারবার প্রেগন্যান্ট করা হয়, এতে তার আয়ু অর্ধেক হয়ে যায়, তার হাড়ের ক্ষয় হয়, তার শারীরিক স্বাস্থ্য শেষ হতে থাকে, একটা পাখিকে নিজের মনের 'ভালো লাগা'র জন্য সারাজীবন একটা ছোট্ট খাঁচায় বন্দী রেখে দেওয়া, কেন? সে আমাদের কথা নকল করে আমাদের কথা শোনাবে, শুধুমাত্র এই 'তুচ্ছ' ভালো লাগার জন্য একজনের সারাজীবন আমরা এতদিন এমনি করেই নিয়ে নিই। "দুনিয়া এই কাজ করছে, কিন্ত আমি আমার স্বার্থের জন্য অন্যকে যন্ত্রণা দেবো না... এবং একইসঙ্গে আমার পরিবার ও অন্যদেরও এই শিক্ষাই দিয়ে যাবো।" এই প্রতিজ্ঞা করা ও তা পালন করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ভেতর এক তৃপ্তি আসবে, যে আপনার জন্য কারোর ক্ষতি হয়না। এই সত্য-ই আপনায় ভেতর পবিত্রতা আনবে। সমস্ত ভুল কাজ, যা এতোদিন আপনি করে এসেছেন, তা হয়তো কেউ জানে না, কিন্তু আপনি জানেন, সেই সমস্ত 'ভুল' কাজ ত্যাগ করে করে ও একইসঙ্গে 'ঠিক' কাজ আরও বৃদ্ধি করে করে এগিয়ে যান। নিজের স্বার্থের জন্য কোনো পশু, পাখির, প্রকৃতির, মানুষের কোনো ক্ষতি নয়, নিজে করবো না, অন্যকেও সেই শিক্ষাই দেবো। এবং একইসঙ্গে কত উন্নতি করা যায় সব দিক থেকে, তাইই করবো। এই 'সত্য' আপনার ভেতর পবিত্রতা আনবে, অশুদ্ধ বৈশিষ্ট্য বর্জন করে শুদ্ধতা আনবে, দূর্বলতা কাটিয়ে শক্তির প্রকাশ ঘটবে এবং অন্ধকার কাটিং এর আলো ফুটবে। আপনার নতুন জীবন শুরু!
স্থির থাকার একমাত্র পথ হলো - সবকিছু শুধু দেখুন, পর্যবেক্ষণ করুন ও সেই অনুযায়ী কর্ম করুন। মনে সর্বদাই কিছু ভাব আসে, যদি সেই ভাব অনুযায়ী চলেন, তবে মন আবার চঞ্চল হওয়া শুরু হবে। সুখের শুরু, দুঃখ পেছনেই থাকবে। কিন্ত যদি সেই ভাব আসা মাত্রই তা অনুযায়ী না চলে সেই ভাবকে দেখেন এবং পর্যবেক্ষণ করে এটা বুঝে যান যে, এটা একটা 'ভাব' মাত্র, এসেছে, আবার চলেও যাবে, সেই বিন্দুতে স্থির থাকার যাত্রা আপনার শুরু হবে। এই মুহূর্ত থেকেই স্থির থাকার অভ্যাস শুরু করুন, জীবনের সমস্ত প্রয়োজনীয় কর্ম করুন, উন্নতি করুন, সবার মধ্যেই থাকুন...শুধু স্থির হয়ে। এই স্থিরতা-ই শান্তি। মনে রাখবেন। যেদিন আপনি সম্পূর্ণভাবে স্থির হয়ে যাবেন, সেদিন আপনার আর তুচ্ছ সুখের ক্ষুদ্র আনন্দ গ্রহণ করার ইচ্ছা হারিয়ে যাবে, কারণ এই স্থিরতা অর্থাৎ শান্তির অসীম আনন্দ আপনি পেয়ে গেছেন।
আপনার এই দুটো প্রশ্নই মন সংক্রান্ত। যা সত্য, তা দেখাচ্ছি, এখানে আপনার সম্পূর্ণ ধ্যান দিন। কিভাবে মনকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় - এর ওপর আমার ভিডিও রয়েছে, তাতে আমি বিশদে বর্ণনা করেছি। এই শরীর কার? প্রকৃতির, অর্থাৎ অন্যের, আমার নয়। যা আমার নয়, তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে গেলেই বিপদ হবে। এই মনের অসংখ্য শাখা প্রশাখা রয়েছে, একটা দিককে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেও আরও সহস্র দিক আপনায় ঘিরে ফেলবে। তাই এই মনকে নিয়ন্ত্রণ কিভাবে করবো, এর উত্তর মনকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। যাই-ই শুনে থাকুন এই নিয়ে, সবকিছুই ওই নাগরদোলার নীচের দিক থেকে উপরের দিকে যাওয়ার রাস্তা মাত্র, সমাধান নয়। আমি সর্বদাই এই নাগরদোলা থেকেই নেমে আসার কথা বলি। যা অন্যের তাকে নিয়ন্ত্রণ করা সময় নষ্ট। এই হল সত্য। এই মনকে নিয়ন্ত্রণ কিভাবে করবো বা ভালো খারাপ ভাবের সঙ্গে deal কিভাবে করবো? তার একমাত্র সত্য সমাধান হলো, মনকে গুরুত্ব দেবেন না। যা কিছু এই মনে আসছে, সব যাবে, এই সবকিছুর বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব নেই, শুধু এই মাথার মধ্যেই রয়েছে। তাই মনকে গুরুত্ব না দিয়ে স্থির থেকে জীবনের যা যা প্রয়োজনীয় কাজ, উন্নতির কাজ, করে যান। প্রতিনিয়ত শারীরিক পরিশ্রমে নিজেকে ডুবিয়ে দিন। এতে আপনার জীবনের যা যা প্রয়োজনীয় স্বপ্ন, সব পূরণ করার যোগ্যতা খুব কম সময়েই অর্জন করবেন এবং সব পাবেন। একটা সত্য জেনে নিন, এই মস্তিষ্ক সর্বদাই কাজ করে, যদি আপনি শারীরিক কাজ কম করেন বা না করেন, এই মস্তিষ্ক মানসিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত করে দেবে, যা OVERTHINKING, এর ফলাফল হলো DEPRESSION, ANXIETY, STRESS, OCD, HEADACHE এবং আরও অসংখ্য মানসিক সমস্যা। মস্তিষ্ক কাজ করবেই। তাই ঘুম ছাড়া প্রতিটি জেগে থাকা মুহূর্তে শারীরিক কর্মে নিযুক্ত হন, এতে এই মস্তিষ্ক শারীরিক কর্মকেই কাজ হিসেবেই গ্রহণ করবে এবং তাতেই নিজের সম্পূর্ণ-টাকে নিয়োজিত করবে। এর ফলাফল? চিরদিনের জন্য সমস্ত মানসিক সমস্যা থেকে মুক্তি। একইসঙ্গে জীবনের প্রতিটি দিককে পর্যবেক্ষণ করুন। যাই-ই করুন, তাতে নিজের ধ্যান ও জ্ঞান সব অর্পণ করুন। এতে আপনার মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এমন অনেক কিছু আপনি আবিস্কার করবেন, যা আগে আপনার কল্পনারও অতীত ছিল!
চিন্তা থেকেই তো সৃষ্টি হবে, তাই ভাবনাতে সমস্যা নয়। সমস্যা হলো ভাব, যা হল মন। একে অনুভূতিও বলা যায়। এই মন এবং মনে তৈরি হওয়া সুখ থেকে সাবধান। এই ভাব আসে খুব ভালো রূপ নিয়ে, যখন যায়, তখন আমাদের সমস্ত সত্তা-কেই নিয়ে চলে যায় এবং আমাদের দুঃখের পথে নামিয়ে দিয়ে যায়।
শুধু সঠিক জ্ঞানেই হয়না কিচ্ছু, জ্ঞানের সঠিক প্রয়োগ চায়। তবেই সব সম্ভব। কেউ নেশা করলে, নেশার জন্য কি ক্ষতি হয়, সেই জ্ঞানে কিচ্ছু হয়না, যতক্ষণ না তা প্রয়োগ করে নেশাটা ছাড়া যায়। সঠিক জ্ঞানের উৎস, তার সঠিক প্রয়োগ ও এই পথে অবিরামভাবে চলে যাওয়ার অভ্যাস - এই তিন কর্মে জীবনের যে উন্নতির চক্র, তা সম্পূর্ণ হয়। এবার জীবন শুরু হবে।
দাদা মনে শুধু আজেবাজে চিন্তা আসে আর যেটা আসে সেটাকেই সত্য বলে মনে করে নি ,, এবং একটা খারাপ চিন্তা আসার পরে এর সাথে আর অনেক খারাপ চিন্তা যোগ হয় কিন্তু বিয়োগ হয় না এর থেকে মুক্তির কীছু উপায় থাকলে বলুন..??😢
'সমস্ত মানসিক সমস্যা থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি' - এর ওপর আমার ভিডিও আছে, দেখে নেবেন, সেখানে বিশদে বর্ণনা করেছি। আমাদের মস্তিষ্ক সর্বদাই কাজ চায়, সে সবসময় কাজ করবে, এটাই ওর কর্ম। যখন আপনি শারীরিক কর্ম কমিয়ে আনবেন বা বন্ধ করে দেবেন, তখন আমাদের মস্তিষ্ক মানসিক কর্মে নিজেকে নিযুক্ত করে নেবে, যা হল 'অতিরিক্ত চিন্তা'। এর ফল হল অবসাদ, দুঃখ, মানসিক চাপ ও ভয়। তাই আমি সর্বদাই বলি, শারীরিক কর্মে নিযুক্ত করুন নিজেকে। ঘুম ছাড়া প্রতিটি জেগে থাকা মুহূর্তে শারীরিক কর্মে নিযুক্ত হোন। এতে আপনার মস্তিষ্ক শারীরিক কর্মকেই কাজ হিসেবে গ্রহণ করবে ও তাতে তার একশো ভাগ নিয়োজিত করে দেবে। এতে আপনি মন থেকে মুক্তি পাবেন, আপনার স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটবে, আর্থিক দিকে উন্নতি হবে, যতটা প্রয়োজন এবং পাবেন এক অখন্ড শান্তি, যা স্থির, সর্বদাই, সবক্ষেত্রেই। সারাদিন এত পরিশ্রম করুন, আপনি না চাইলেও তখন ঘুম চলে আসবে আপনার দুই চোখে। সেই ঘুম হবে শান্তির, গভীর, তাতে কোনো স্বপ্ন থাকবে না। পেশা ছাড়াও নিজেকে অন্য কাজেও নিযুক্ত করুন, যা রোজগারের জন্য নয়, অসহায়দের পাশে থাকার জন্য, তা সমাজের কোনো একটি নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করার কাজ, তা হতে পারে মহিলাদের সুরক্ষার জন্য কিছু, গাছ লাগানোর দিক থেকে কিছু, অসহায় পশুপাখিদের জন্য কিছু, প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানোর জন্য কিছু, বা যেকোনো কাজ, যা এই সমাজে এই মুহূর্তে খুব প্রয়োজন। ঘুম, মনকে গুরুত্ব না দিয়ে স্থির থেকে শারীরিক কর্মে পরিশ্রম, পেশা ছাড়াও কাজ(এই কাজ রোজগারের জন্য নয়, শুধু ভালোবাসার জন্য অর্থাৎ সেবার জন্য) ও একইসঙ্গে সবকিছু পর্যবেক্ষণ। এই সবকিছু মিলে সৃষ্টি হবে জীবনের উদ্দেশ্য। তখন আপনি সমস্ত মানসিক সমস্যা থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি পাবেন, পাবেন চিন্তা, ভয় ও দুঃখ থেকে মুক্তি, অসহায়দের সেবা করার সুযোগ পাবেন আর পাবেন এই জীবনের পরমানন্দের স্বাদ। মনে রাখবেন।
@@sumanacharyawisdom দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কিন্তু দাদা আমার বয়স বেশি না এই ১৭ বা ১৮ হবে তো এই বয়সের সমস্যার জন্য কারো সাথে কীছু বলতেও পারি তা বললেও গুরুত্ব দেয় না বলছিলাম আপনার সাথে পার্সোনাল ভাবে কথা বলার কোন সুযোগ আছে তাহলে মনে হয় আমার মনের যত কথা আছে ভালো-মন্দ তা আপনাকে বলতে পারতাম এবং আপনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জীবনকে একটা সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারতাম ! (আর দাদা আপনি শুধু জীবনকে কীভাবে সঠিক পথে নিয়ে যাওয়া যায় আধ্যাত্মিক চৈতন্যের কিভাবে বিকাশ ঘটানো যায় এবং জীবনের মূল উদ্দেশ্য কি এবং আত্মবিশ্লেষণ সম্পর্কিত আপনি এই চ্যানেলে ভিডিও দিয়েন , আমার মনে হয় নিজেকে জানার থেকে বড় জ্ঞান আর কোন কিছুই নেই । অথচ আমাদের বিদ্যালয়ে শিক্ষার ক্ষেত্রে এসব কিছুই শেখানো হয় না সেখানে শুধু জগতকে জানো অন্যের চিন্তা ভাবনা এবং বিষয়বস্তুর উপরে শিখানো হয় নিজের আত্মবিশ্লেষণ সম্পর্কে কিছুই শেখানো হয় না।
এখানে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত যা কথা রয়েছে, সব আর্থিক, সম্পর্ক, মানবিক, সামাজিক ও আত্মিক দিক থেকে উন্নতির পথকে প্রকাশ করছে। একটা বাড়ি গড়ার আগে যেমন তার ভিত্তি গঠন হয়, তারপর একটা একটা ইট দিয়ে, দেওয়াল ওঠে, ঢালাই হয়, তারপর বাড়ি নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়, তেমনভাবেই আমি প্রথমে ভিত্তি বানিয়ে চলেছি, তারপর দেওয়াল উঠবে, শেষে ঢালাই। কথাগুলো শুনুন, বুঝুন, তারপর বিশ্লেষণ করুন নিজের বুদ্ধি দিয়ে, তারপর ঠিক মনে হলে তা প্রয়োগ করুন নিজের জীবনে এবং নিজের জীবনে সার্বিক উন্নতির পথে হাঁটা শুরু করুন। নিজেকে খোঁজার পথ অত্যন্ত সরল...একটা শর্তে...কেউ যদি সত্যিই নিজেকে জানার জন্য ব্যাকুল হয়, তবেই সেই দ্বার খুলবে!
অসাধারণ, অসাধারণ, অসাধারণ।👍
আপনি বললেন মন নিজের খুব কাছের জন,কিন্তু এই মনটাকেই বস করা যাযনা মনটা নিজের হযেও পর একে বেমানান টাই ইশর দর্শন।
Thankyou very much.
আমি অষ্টবক্র গীতা শুনি, সেখানে এবং গুরুদেবের বানী থেকে এই জ্ঞানই পাই। আপনিও একই কথা বলছেন, জীবনের প্রতি পদক্ষেপে এই জ্ঞান কে মেনে আমাদের উচ্চ চিন্তায় থাকতে থাকতে এটা অভ্যসে আ সে , নিয়মিত ধ্যান ও করে যেতে হবে, তবেই হয়ত ধীরে ধীরে সত্যের সন্ধান পাব।,,🙏
অপূর্ব ব্যাখ্যা 🙏
Your analysis is really helpful 🙏
অসাধারণ প্রকাশ। ❤
Prothom bar dekhlam r eto bhalo laglo je channel subscribe korlam,satyi mone khub santi pelam,amek pronam apnake🙏🙏🙏🙏🙏
মিথ্যার সাথে থাকায় মন চঞ্চল হয় এবং একইসঙ্গে তা বৃদ্ধি পায়। কিন্ত যখন সত্যের খোঁজ পাবেন এবং সত্যের সঙ্গে বাঁচা শুরু করবেন, তখন আপনার মন ধীরে ধীরে স্থির হয়ে আসবে, আপনি স্থির হতে থাকবেন, ভেতরে বাস হবে পরম শান্তির।
আপনার জীবনে বিরাজ করবে পরমানন্দ, যা শুধুমাত্র আপনার, কেউ তা কেড়ে নিতে পারবে না আপনার কাছ থেকে।
Good ❤
Thanks dada pray for me Ami onk osustho❤❤
Ei duschinta jonno onk somossa face kori tao tmr kotha gulo ekhon follow korar chesta kori❤
কি হয়েছে তোর?
Jor r matha betha 😓@@sumanacharyawisdom
আজ বিকেলের মধ্যে কমে আসবে, আজ রাতেই নিশ্চিহ্ন হবে, কাল সকালে সম্পূর্ণ সুস্থ হবি।
এত এত যে ভালো লাগলো আপনার কথা গুলো বুঝাতে পারবো না। আললাহ পাক আপনাকে আরো বেশি বেশি বুদ্ধি দান করুন। একটা চিরন্তন সত্যি কথা বলছি আসল শান্তি সুখ ইসলামের মধ্যে। আললাহর দেখানো পথে। ইমান আনার মাঝে। নামাজ এর মধ্যে। আললাহ র জিকির এর মাঝে। এগুলো ছাড়া আর কোথাও শান্তি সুখ আললাহ পাক রাখেন নাই। পাবো কোথায়?
আমি ত্যাগের কথা বলেছি, ত্যাগেই শান্তি। কিছু ধরে থাকলে সেখান থেকে ক্ষণিকের সুখ পাওয়া যায়, তা কিছু সময় পর দুঃখে গিয়ে শেষ হয়। যখন সব ছেড়ে দেওয়া যায়, তখন স্থিরতা পাওয়া যায়, যা স্বয়ং শান্তি!
এগুলো হল পথ, যে পথে চলে মানুষ তার জীবনের আর্থিক, সম্পর্ক, মানবিক, সামাজিক ও আত্মিক দিক থেকে উন্নতি করতে পারে। তাই কোনো পথের ব্যবহার হল শুধুমাত্র চলার উদ্দেশ্যে, তাকে ধরে থাকার জন্য নয়। গন্তব্যে পৌঁছে গেলে সেই পথকে ছাড়তে হয়, ধরে থাকলে পরম সত্য থেকেই দূরে সরে যেতে হবে।
পথ শুধু একটা নয়, অসংখ্য রয়েছে...নিজেকে খোঁজার জন্য, যার যা পছন্দ, সে সেই পথেই হাঁটতে পারে। যার গায়ে যেমন পোশাক ফিট হবে, সে তো সেই পোশাকটাই কিনবে। পথের জন্য মানুষ নয়, মানুষের জন্য পথ। দৃষ্টিকে বাইরে থেকে ভেতরে নিয়ে আসতে হবে। বাইরে কিচ্ছু নেই, সবকিছুর বসবাস ভেতরেই।
যখন শেষে গিয়ে নিজের আসল পরিচয় পাওয়া যায়, তখন বোঝা যায় যে, পরম শান্তি তখনই উপলব্ধি করা যায়, যখন সবকিছু ভেতর থেকে ত্যাগ হয়, অর্থাৎ সব। একটা বস্তু, ব্যাক্তি, ঘটনা, স্মৃতি, আবেগ, চিন্তা, আকর্ষণ, ভোগ, পথ-ও যদি আমি ভেতর থেকে ধরে রাখি, শান্তির দ্বার বন্ধ হয়ে যাবে এবং ছেড়ে দিলেই খুলবে।
যেখানে সব খসে যায়, ধরে থাকার কিচ্ছু বাকি থাকে না আর, সেখানেই শান্তি থাকে। আর এই শান্তিই আমি।
Acciliant❤
👍👍👍👍
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণ করলে সব ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
Ki vabe montake shuddho krbo... please... bolben...
এই মুহূর্ত থেকেই স্থির হয়ে নিজের জীবনকে পর্যবেক্ষণ করুন। আপনি বুঝতে পারবেন কি কি ভুল করে এসেছেন এতদিন।
মাছ-মাংস-ডিম-দুধ বন্ধ করে দিন খাওয়া। এই শরীরে রক্ত ভিটামিন, প্রোটিন, ফ্যাট, মিনারেলস প্রয়োজন, সব শাকসবজি, ফলমূল, ড্রাই ফ্রুটস, ভাত ও রুটি থেকে পাওয়া যায়। তাই প্রাণী হত্যা করে খাওয়া শুধু একটা 'লোভ' মাত্র।
প্রাণী হত্যা বন্ধ করে দিন, মাছ মাংস ডিম দুধ ও দুগ্ধজাত সমস্ত খাবার খাওয়া ত্যাগ করুন। আমাদের হাতের কোনো স্থানে একটু চামড়া যদি উঠে যায়, কেমন কষ্ট হয় ভেবে দেখুন! তার চেয়েও বহুগুণ কষ্ট পায় ওই মুরগি-টা, যাকে আমাদের শুধুমাত্র খাবারের 'লোভ' -এর জন্য কিল মেরে মেরে যন্ত্রণা দিয়ে মারা হয়, জ্যান্ত অবস্থায় তাদের গরম জলে ডুবিয়ে দেওয়া হয়, মাছেদের জল থেকে তুলে এনে পলিথিনে বিছিয়ে বিক্রি করা হয়, তখন তারা ছটফট করে একটু নিঃশ্বাসের জন্য, ডিমের ভেতর যে মুরগি বা হাঁসের সন্তান থাকে, তাকে এই পৃথিবীর আলো দেখার আগেই তাকে আমরা নির্দ্বিধায় খেয়ে ফেলি, দুধ নেওয়ার জন্য একজন গোরু-কে বারবার প্রেগন্যান্ট করা হয়, এতে তার আয়ু অর্ধেক হয়ে যায়, তার হাড়ের ক্ষয় হয়, তার শারীরিক স্বাস্থ্য শেষ হতে থাকে, একটা পাখিকে নিজের মনের 'ভালো লাগা'র জন্য সারাজীবন একটা ছোট্ট খাঁচায় বন্দী রেখে দেওয়া, কেন? সে আমাদের কথা নকল করে আমাদের কথা শোনাবে, শুধুমাত্র এই 'তুচ্ছ' ভালো লাগার জন্য একজনের সারাজীবন আমরা এতদিন এমনি করেই নিয়ে নিই।
"দুনিয়া এই কাজ করছে, কিন্ত আমি আমার স্বার্থের জন্য অন্যকে যন্ত্রণা দেবো না... এবং একইসঙ্গে আমার পরিবার ও অন্যদেরও এই শিক্ষাই দিয়ে যাবো।"
এই প্রতিজ্ঞা করা ও তা পালন করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ভেতর এক তৃপ্তি আসবে, যে আপনার জন্য কারোর ক্ষতি হয়না। এই সত্য-ই আপনায় ভেতর পবিত্রতা আনবে।
সমস্ত ভুল কাজ, যা এতোদিন আপনি করে এসেছেন, তা হয়তো কেউ জানে না, কিন্তু আপনি জানেন, সেই সমস্ত 'ভুল' কাজ ত্যাগ করে করে ও একইসঙ্গে 'ঠিক' কাজ আরও বৃদ্ধি করে করে এগিয়ে যান।
নিজের স্বার্থের জন্য কোনো পশু, পাখির, প্রকৃতির, মানুষের কোনো ক্ষতি নয়, নিজে করবো না, অন্যকেও সেই শিক্ষাই দেবো। এবং একইসঙ্গে কত উন্নতি করা যায় সব দিক থেকে, তাইই করবো। এই 'সত্য' আপনার ভেতর পবিত্রতা আনবে, অশুদ্ধ বৈশিষ্ট্য বর্জন করে শুদ্ধতা আনবে, দূর্বলতা কাটিয়ে শক্তির প্রকাশ ঘটবে এবং অন্ধকার কাটিং এর আলো ফুটবে।
আপনার নতুন জীবন শুরু!
Ki vabe aii srirota asbe...sir akto bolben???
স্থির থাকার একমাত্র পথ হলো - সবকিছু শুধু দেখুন, পর্যবেক্ষণ করুন ও সেই অনুযায়ী কর্ম করুন।
মনে সর্বদাই কিছু ভাব আসে, যদি সেই ভাব অনুযায়ী চলেন, তবে মন আবার চঞ্চল হওয়া শুরু হবে। সুখের শুরু, দুঃখ পেছনেই থাকবে। কিন্ত যদি সেই ভাব আসা মাত্রই তা অনুযায়ী না চলে সেই ভাবকে দেখেন এবং পর্যবেক্ষণ করে এটা বুঝে যান যে, এটা একটা 'ভাব' মাত্র, এসেছে, আবার চলেও যাবে, সেই বিন্দুতে স্থির থাকার যাত্রা আপনার শুরু হবে।
এই মুহূর্ত থেকেই স্থির থাকার অভ্যাস শুরু করুন, জীবনের সমস্ত প্রয়োজনীয় কর্ম করুন, উন্নতি করুন, সবার মধ্যেই থাকুন...শুধু স্থির হয়ে।
এই স্থিরতা-ই শান্তি। মনে রাখবেন।
যেদিন আপনি সম্পূর্ণভাবে স্থির হয়ে যাবেন, সেদিন আপনার আর তুচ্ছ সুখের ক্ষুদ্র আনন্দ গ্রহণ করার ইচ্ছা হারিয়ে যাবে, কারণ এই স্থিরতা অর্থাৎ শান্তির অসীম আনন্দ আপনি পেয়ে গেছেন।
Kintu ei mon ke kivabe control korbo and moner valo ar kharap lagake kivabe dur korbo?
আপনার এই দুটো প্রশ্নই মন সংক্রান্ত। যা সত্য, তা দেখাচ্ছি, এখানে আপনার সম্পূর্ণ ধ্যান দিন।
কিভাবে মনকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় - এর ওপর আমার ভিডিও রয়েছে, তাতে আমি বিশদে বর্ণনা করেছি।
এই শরীর কার? প্রকৃতির, অর্থাৎ অন্যের, আমার নয়। যা আমার নয়, তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে গেলেই বিপদ হবে। এই মনের অসংখ্য শাখা প্রশাখা রয়েছে, একটা দিককে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেও আরও সহস্র দিক আপনায় ঘিরে ফেলবে। তাই এই মনকে নিয়ন্ত্রণ কিভাবে করবো, এর উত্তর মনকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। যাই-ই শুনে থাকুন এই নিয়ে, সবকিছুই ওই নাগরদোলার নীচের দিক থেকে উপরের দিকে যাওয়ার রাস্তা মাত্র, সমাধান নয়। আমি সর্বদাই এই নাগরদোলা থেকেই নেমে আসার কথা বলি। যা অন্যের তাকে নিয়ন্ত্রণ করা সময় নষ্ট। এই হল সত্য।
এই মনকে নিয়ন্ত্রণ কিভাবে করবো বা ভালো খারাপ ভাবের সঙ্গে deal কিভাবে করবো? তার একমাত্র সত্য সমাধান হলো, মনকে গুরুত্ব দেবেন না। যা কিছু এই মনে আসছে, সব যাবে, এই সবকিছুর বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব নেই, শুধু এই মাথার মধ্যেই রয়েছে। তাই মনকে গুরুত্ব না দিয়ে স্থির থেকে জীবনের যা যা প্রয়োজনীয় কাজ, উন্নতির কাজ, করে যান। প্রতিনিয়ত শারীরিক পরিশ্রমে নিজেকে ডুবিয়ে দিন। এতে আপনার জীবনের যা যা প্রয়োজনীয় স্বপ্ন, সব পূরণ করার যোগ্যতা খুব কম সময়েই অর্জন করবেন এবং সব পাবেন।
একটা সত্য জেনে নিন, এই মস্তিষ্ক সর্বদাই কাজ করে, যদি আপনি শারীরিক কাজ কম করেন বা না করেন, এই মস্তিষ্ক মানসিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত করে দেবে, যা OVERTHINKING, এর ফলাফল হলো DEPRESSION, ANXIETY, STRESS, OCD, HEADACHE এবং আরও অসংখ্য মানসিক সমস্যা। মস্তিষ্ক কাজ করবেই। তাই ঘুম ছাড়া প্রতিটি জেগে থাকা মুহূর্তে শারীরিক কর্মে নিযুক্ত হন, এতে এই মস্তিষ্ক শারীরিক কর্মকেই কাজ হিসেবেই গ্রহণ করবে এবং তাতেই নিজের সম্পূর্ণ-টাকে নিয়োজিত করবে। এর ফলাফল? চিরদিনের জন্য সমস্ত মানসিক সমস্যা থেকে মুক্তি। একইসঙ্গে জীবনের প্রতিটি দিককে পর্যবেক্ষণ করুন। যাই-ই করুন, তাতে নিজের ধ্যান ও জ্ঞান সব অর্পণ করুন। এতে আপনার মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটবে।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এমন অনেক কিছু আপনি আবিস্কার করবেন, যা আগে আপনার কল্পনারও অতীত ছিল!
কিন্তু sir jodi notun কিছু না bhavi tahole to ki notun kichu srishti hobe na
চিন্তা থেকেই তো সৃষ্টি হবে, তাই ভাবনাতে সমস্যা নয়।
সমস্যা হলো ভাব, যা হল মন। একে অনুভূতিও বলা যায়। এই মন এবং মনে তৈরি হওয়া সুখ থেকে সাবধান। এই ভাব আসে খুব ভালো রূপ নিয়ে, যখন যায়, তখন আমাদের সমস্ত সত্তা-কেই নিয়ে চলে যায় এবং আমাদের দুঃখের পথে নামিয়ে দিয়ে যায়।
Dada ashtavakra gita and tomar kotha puro same
Chera Dinar jano manusar Dukha
Kasto jay na Manusar Dukha kasto hay suva Ganar Aovab
Ar janya
শুধু সঠিক জ্ঞানেই হয়না কিচ্ছু, জ্ঞানের সঠিক প্রয়োগ চায়। তবেই সব সম্ভব।
কেউ নেশা করলে, নেশার জন্য কি ক্ষতি হয়, সেই জ্ঞানে কিচ্ছু হয়না, যতক্ষণ না তা প্রয়োগ করে নেশাটা ছাড়া যায়।
সঠিক জ্ঞানের উৎস, তার সঠিক প্রয়োগ ও এই পথে অবিরামভাবে চলে যাওয়ার অভ্যাস - এই তিন কর্মে জীবনের যে উন্নতির চক্র, তা সম্পূর্ণ হয়। এবার জীবন শুরু হবে।
দাদা কিছু মানসিক সমস্যা সমাধান করার জন্য কিছুক্ষন আপনার সাথে আলোচনা করা যেতে পারে কি?
জীবনের সমস্ত মানসিক সমস্যা থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি - এর ওপর আমার ভিডিও রয়েছে, দেখে নেবেন, সমাধান হয়ে যাবে।
তারপরেও কোনো প্রশ্ন থাকলে, এখানে জানান।
👍👍😃😃😂😂🎉🎉🎉
দাদা আমি একজন ফুটবল পেলেয়ার, আমার ভুঁড়ি হয়ে গিয়েছে, কিন্তু প্যাকটিস করার সময় নাই, কি করবো
সময় আছে...সময় বের করে নিতে হবে।
দাদা মনে শুধু আজেবাজে চিন্তা আসে আর যেটা আসে সেটাকেই সত্য বলে মনে করে নি ,, এবং একটা খারাপ চিন্তা আসার পরে এর সাথে আর অনেক খারাপ চিন্তা যোগ হয় কিন্তু বিয়োগ হয় না এর থেকে মুক্তির কীছু উপায় থাকলে বলুন..??😢
'সমস্ত মানসিক সমস্যা থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি' - এর ওপর আমার ভিডিও আছে, দেখে নেবেন, সেখানে বিশদে বর্ণনা করেছি।
আমাদের মস্তিষ্ক সর্বদাই কাজ চায়, সে সবসময় কাজ করবে, এটাই ওর কর্ম। যখন আপনি শারীরিক কর্ম কমিয়ে আনবেন বা বন্ধ করে দেবেন, তখন আমাদের মস্তিষ্ক মানসিক কর্মে নিজেকে নিযুক্ত করে নেবে, যা হল 'অতিরিক্ত চিন্তা'। এর ফল হল অবসাদ, দুঃখ, মানসিক চাপ ও ভয়।
তাই আমি সর্বদাই বলি, শারীরিক কর্মে নিযুক্ত করুন নিজেকে। ঘুম ছাড়া প্রতিটি জেগে থাকা মুহূর্তে শারীরিক কর্মে নিযুক্ত হোন। এতে আপনার মস্তিষ্ক শারীরিক কর্মকেই কাজ হিসেবে গ্রহণ করবে ও তাতে তার একশো ভাগ নিয়োজিত করে দেবে। এতে আপনি মন থেকে মুক্তি পাবেন, আপনার স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটবে, আর্থিক দিকে উন্নতি হবে, যতটা প্রয়োজন এবং পাবেন এক অখন্ড শান্তি, যা স্থির, সর্বদাই, সবক্ষেত্রেই।
সারাদিন এত পরিশ্রম করুন, আপনি না চাইলেও তখন ঘুম চলে আসবে আপনার দুই চোখে। সেই ঘুম হবে শান্তির, গভীর, তাতে কোনো স্বপ্ন থাকবে না।
পেশা ছাড়াও নিজেকে অন্য কাজেও নিযুক্ত করুন, যা রোজগারের জন্য নয়, অসহায়দের পাশে থাকার জন্য, তা সমাজের কোনো একটি নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করার কাজ, তা হতে পারে মহিলাদের সুরক্ষার জন্য কিছু, গাছ লাগানোর দিক থেকে কিছু, অসহায় পশুপাখিদের জন্য কিছু, প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানোর জন্য কিছু, বা যেকোনো কাজ, যা এই সমাজে এই মুহূর্তে খুব প্রয়োজন।
ঘুম, মনকে গুরুত্ব না দিয়ে স্থির থেকে শারীরিক কর্মে পরিশ্রম, পেশা ছাড়াও কাজ(এই কাজ রোজগারের জন্য নয়, শুধু ভালোবাসার জন্য অর্থাৎ সেবার জন্য) ও একইসঙ্গে সবকিছু পর্যবেক্ষণ। এই সবকিছু মিলে সৃষ্টি হবে জীবনের উদ্দেশ্য। তখন আপনি সমস্ত মানসিক সমস্যা থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি পাবেন, পাবেন চিন্তা, ভয় ও দুঃখ থেকে মুক্তি, অসহায়দের সেবা করার সুযোগ পাবেন আর পাবেন এই জীবনের পরমানন্দের স্বাদ।
মনে রাখবেন।
@@sumanacharyawisdom দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কিন্তু দাদা আমার বয়স বেশি না এই ১৭ বা ১৮ হবে তো এই বয়সের সমস্যার জন্য কারো সাথে কীছু বলতেও পারি তা বললেও গুরুত্ব দেয় না বলছিলাম আপনার সাথে পার্সোনাল ভাবে কথা বলার কোন সুযোগ আছে তাহলে মনে হয় আমার মনের যত কথা আছে ভালো-মন্দ তা আপনাকে বলতে পারতাম এবং আপনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জীবনকে একটা সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারতাম !
(আর দাদা আপনি শুধু জীবনকে কীভাবে সঠিক পথে নিয়ে যাওয়া যায় আধ্যাত্মিক চৈতন্যের কিভাবে বিকাশ ঘটানো যায় এবং জীবনের মূল উদ্দেশ্য কি এবং আত্মবিশ্লেষণ সম্পর্কিত আপনি এই চ্যানেলে ভিডিও দিয়েন , আমার মনে হয় নিজেকে জানার থেকে বড় জ্ঞান আর কোন কিছুই নেই । অথচ আমাদের বিদ্যালয়ে শিক্ষার ক্ষেত্রে এসব কিছুই শেখানো হয় না সেখানে শুধু জগতকে জানো অন্যের চিন্তা ভাবনা এবং বিষয়বস্তুর উপরে শিখানো হয় নিজের আত্মবিশ্লেষণ সম্পর্কে কিছুই শেখানো হয় না।
এখানে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত যা কথা রয়েছে, সব আর্থিক, সম্পর্ক, মানবিক, সামাজিক ও আত্মিক দিক থেকে উন্নতির পথকে প্রকাশ করছে।
একটা বাড়ি গড়ার আগে যেমন তার ভিত্তি গঠন হয়, তারপর একটা একটা ইট দিয়ে, দেওয়াল ওঠে, ঢালাই হয়, তারপর বাড়ি নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়, তেমনভাবেই আমি প্রথমে ভিত্তি বানিয়ে চলেছি, তারপর দেওয়াল উঠবে, শেষে ঢালাই।
কথাগুলো শুনুন, বুঝুন, তারপর বিশ্লেষণ করুন নিজের বুদ্ধি দিয়ে, তারপর ঠিক মনে হলে তা প্রয়োগ করুন নিজের জীবনে এবং নিজের জীবনে সার্বিক উন্নতির পথে হাঁটা শুরু করুন।
নিজেকে খোঁজার পথ অত্যন্ত সরল...একটা শর্তে...কেউ যদি সত্যিই নিজেকে জানার জন্য ব্যাকুল হয়, তবেই সেই দ্বার খুলবে!
@@sumanacharyawisdom অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা 🙏🙏♥️♥️
@@sumanacharyawisdomkhub sothik kotha bolechen. Bhalo laglo
Apnar katha bojer lokh nai. Takar darker. Taka sara kathaie moner priborton hoi na.
পাগলা ছোড়ার মতো ভাঁট
নবেল পেয়ে যাবেন