সাধক কফিল উদ্দিন সরকারের জীবন কাহিনী ও গান | যে কাহিনী শুনলে আবেগ লাগবে | Life Story of Kafil Uddin
HTML-код
- Опубликовано: 9 янв 2025
- তত্ত্বের ভান্ডার খ্যাত সাধক কফিল উদ্দিন সরকারের জীবন কাহিনী-
নাম দিয়ে খুব বেশি মানুষ তাকে চেনে না। কিন্তু তার সৃষ্টিকর্ম সবার কাছেই প্রিয়। তার সৃষ্টি বেশ কিছু গান কালের সীমানা জয় করে মানুষের মনে জায়গা নিয়ে আছে। তিনি কফিল উদ্দিন সরকার। মরমী সঙ্গীতের অগ্রগণ্য বাউল।
বাউল কফিল উদ্দিন সরকারের জন্ম ১৯৩২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের মালঞ্চপুর গ্রামে। বেড়ে উঠেছেন হাওর-বাওড় আর নদী বেষ্টিত প্রান্তিক জনপদ দোয়ারাবাজার উপজেলার নিভৃত এক পল্লীতে।
প্রখ্যাত মরমী সাধক দুরবিন শাহর সান্নিধ্যে এসে শিষ্যত্ব গ্রহণের মাধ্যমে কফিল উদ্দিন সরকার বাউলিয়ানা জীবনে নাম লেখান। এরপর তিনি অসংখ্য বাউল গান, পালা গান, সারি গান, মুর্শিদী, লোকগীতি ইত্যাদি রচনা করেছেন। তার রচিত প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত মিলে প্রায় সহস্রাধিক গান রয়েছে।
তার লেখায় উঠে এসেছে দেহতত্ত্ব, কামতত্ত্ব, মনঃশিক্ষা, প্রেমতত্ত্ব, পরমতত্ত্ব, নিগূঢ়তত্ত্ব, সাধনতত্ত্ব, বিচ্ছেদ, জলভরা, রূপতত্ত্ব, বাঁশি, নবীতত্ত্ব, সৃষ্টিতত্ত্ব, মিলন, নিবেদন, ভাটিয়ালি, ভক্তিমূলক, রাধাকৃষ্ণ, আঞ্চলিকতা বিভিন্ন বিষয়।
কফিল উদ্দিন সরকারের লেখা জনপ্রিয় গানগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘আমি চাইলাম যারে, ভবে পাইলাম না তারে’, ‘আমার বন্ধুয়া বিহনে গো, সহেনা পরানে গো একেলা ঘরে রইতে পারি না’, ‘আতর গোলাপ সোয়া চন্দন সাজাইলাম ফুল বিছানা’ ইত্যাদি। ১৯৬৭ সালে কফিল উদ্দিন সরকার রচিত গান নিয়ে ‘রত্নের ভাণ্ডার’ নামে প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড দুটি সংকলন প্রকাশিত হয়।
শেষ জীবনে এসে বাউল কফিল উদ্দিন সরকার আক্রান্ত হন মরণব্যাধি ক্যানসারে। তার চিকিৎসা সহায়তায় অনেকেই এগিয়ে এসেছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে তিনি চলে যান পরপারে। তবে চলে গেলেও তিনি তার অনবদ্য সব গানের মাধ্যমে মানুষের মনে বেঁচে থাকবেন।
অনেক জনপ্রিয় গানের লেখক তিনি
সম্মান প্রদর্শন করছি
জয়হোক মানবতার জয়হোক সাধকের
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আমার গ্রামের সাধক বাউল কফিল উদ্দিনকে নিয়ে এমন একটা প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে শুনার জন্য
💖🌷🥰🌷💖 "রবি,, যশোর বাংলাদেশ
জাজাকাল্লাহ খাইরান
জয় গুরু
জয়হোক মানবতার জয়হোক সাধকের
Amader madobpur er ❤❤❤❤❤❤
হ্যাঁ ভাই মাধবপুর উপজেলার তিনি
❤❤❤❤
জাজাকাল্লাহ খাইরান
এই গানের সাথে আর আক্কাস দেওয়ানের গানের সাথে মিল নেই,একটা গান আছে,সুজন বন্ধুরে,এই গান টা কয়েজ জন বাউলে লিখেছে,প্রথম লিখেছেন ঢাকার বাউল খালেক দেওয়ান,তার পর অনেক জনে লিখেছেন,আঃ করিম ও লিখেছেন,সে জন্য খালেক দেওয়ান বলতে পারবেনা ওটা আমার গান,আগে দেখতে হবে গানের কথা গুলো
না ভাই ভুল বলেছেন, আমি চাইলাম যারে এ গানের দুইটা অন্তরা মিল, ভণিতা অন্তরা চেইঞ্জ করে দিয়েছেন
@@FolkStudio320 আমি সরকার কফিলউদ্দিন এর গান শুনেছি আর আক্কাস দেওয়ানের গান শুনেছি অনেক তফাত
যাক, তর্ক করব না ভাই, এই গান নিয়ে শফি মন্ডল এবং আক্কাস দেওয়ান সাক্ষাতকার দিয়েছেন, স্বীকার করেছেন এটা কার গান তারা তা জানে না
😂😂😂😂😂😂
উনার মৃত্যু তারিখ টা কেউ দিতে পারবেন প্লিজ
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১২
@@FolkStudio320 ধন্যবাদ ❤️🩹❤️🩹