আজকের পর্ব থেকে কি শিখলেন বা জানলেন সেই কমেন্ট করে জিতে নিতে পারেন ৩০০ টাকার গিফট ভাওচার। বইকথার সকল পর্বগুলো দেখতে ক্লিক করুন- ruclips.net/p/PL-XLkV2VPrjToRwEQAdddIdrqY3F4dKGo
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে ফিরে আসা কিছু মানুষের ঘুরে দাড়ানোর জীবনচিত্র নিজ শব্দের তুলতে আঁকার প্রয়াস করেছিলেন পুলিৎজার পুরস্কার খ্যাত লেখক "John Hersey"!'Long Journalisum' ফর্মে রচিত অন্যতম আলোচিত এক নন ফিকশন বই 'হিরোশিমা',তার নান্দনিক বর্ণনাশৈলিতায় ভিন্নমাত্রা লাভ করেছে বাস্তব উপস্থিতিতে লেখকের সরব উপস্থিতি।। ঠিক সেই বিভস্থস মুর্হূর্তটায় বইয়ের পাত্র-পাত্রীরা ঠিক কোথায় ছিলেন থেকে আধুনিক জাপানে তাদের পত্রচলা 'Aftermonth' পর্যন্ত লেখক দেখিয়ে গেছেন একজন ব্যক্তি কিংবা তার পরিবারের জীবন চিত্র। ভাষাশৈলীর নির্মোহ বিশদ বর্ণনায় পাঠক আটকে থাকতে বাধ্য হয়েছিলেন একদম শেষ অবধি পর্যন্ত।আমেরিকার ইতিহাসে বহুল আলোচিত এই বই দাগ কাটতে বাধ্য হয়েছে স্বয়ং মার্কিন মুলুকের বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন থেকে একজন সাধারণ নাগরিক পর্যন্ত। লেখক তার বর্ণনাশৈলি অনন্যতা দান করেছেন ভিন্ন ভিন্ন সামাজিক অবস্থান কিংবা ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব রূপায়নের মাধ্যমে, যা পাঠককে মূল ঘটনা চিত্রে বারবার হারিয়ে নিয়ে গেছে। ঘটনাচক্রের প্রতিমূর্হর্তে শব্দের পরে শব্দ বসিয়ে লেখক তার অপরিসীম ধৈর্য্যশীলতা মূর্তমান করে তুলেছেন সম্পূর্ণ বর্ণন চিত্র।শব্দের অতিরঞ্জন বাহুলতাকে পাশে রেখে বাস্তবিক বর্ণনায় লিখে গেছেন একের পর এক 'শব্দচিত্র'!! লং ফর্ম সাংবাদিকতার এই বিশেষ বিশেষত্বগত সৌন্দর্যে ব্যক্তি -পরিবার -রাষ্ট্র নতুন ভাবে অঙ্কন করতে পারে একটি দেশের ইতিহাস- ঐতিহ্যকে, যা সমৃদ্ধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অগ্রযাত্রায় আগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে।।
আজকের পর্ব থেকে যা শিখলাম, ০১ দুষ্ট লোক যদি গোপন দুষ্টামিতে ওস্তাদ হয় তাহলে সে ধরা ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবে। ০২ যখন হাতে Real Elements থাকে, তখন Extra Material লাগে না। ০৩ অনেক সময় যুদ্ধকে শেষ করতে যুদ্ধ করতে হয়। ০৪ শান্তিবাদি মানুষরাও (Novel Prize Wining type of person) যুদ্ধবাদী মানুষদের Support করে। ০৫ যুদ্ধবাদি নেতাদের সাহায্যকারী শান্তিবাদি মানুষদের ঘুম কিছুটা নাস্তিকদের মতো হয়, যারা ২০-২২ বছর পর বুঋতে পারে তারা ভুল করেছে, ভুল মানুষকে সঙ্গ দিয়েছে। ০৬ শান্তিবাদী মানুষরাও যুদ্ধবাদী মানুষদের সাহায্য করে। ০৭ বাংলাদেশের রেকর্ড ভালো করে দেখলে বোঝা যায়, আমরাও মরিচিকার মধ্যে আছি। ০৮ ১৯৬৪ সালে ০৩ দিনে ০৭ লাখ হিন্দু ভারতে চলে গিয়েছিল। ০৯ মারামারি শুরু হলে কোনো Boundaries থাকে না। ১০ ডা. মিজানুর রহমান টুটু, কমরের্ড মোফাক্কার, কামরুল মাস্টার তাদের যেভাবে মারা হইছে তাতে ১০০% Human Rights এর Abuse হইছে। ১১ India আনেক Brilliant কাজ করছে, যে নকশাল বাড়ি নিয়ে Revisit করছে, সত্যকে সবার সামনে এনেছে। ১২ নব্বই দশকে বাংলাদেশের এত মানুষ কিভাবে মারা গেলো, ঐ জায়গায় এখনও কাজের জায়গা আছে। ১৩ জাপানে ঐ সময় [যুদ্ধবিদ্ধস্ত] বোমা পড়ার পর, যারা কম অসুস্থ তাদের চিকিৎসা আগে দিয়েছিলো, আর যারা বেশি অসুস্থ তাদের চিকিৎসা দেওয়া হইছিলো না (তারা ধরেই নিয়েছিলো তারা মারা যাবে)। ১৪ জাপানে ঐ সময় [যুদ্ধবিদ্ধস্ত] বোমা পড়ার পর, একজন মাত্র Sargon doctor ছিলো যে ২৪ ঘন্টায় মাত্র ০১ ঘন্টা ঘুমিয়েছিল আর পুরো সময়টা জুড়ে রোগী দেখেছিলেন। ১৫ হিরোশিমা বইটি ১২০ পাতা পড়ার পর মনে হবে কোনো বাংলাদেশী বই পড়ছি। ১৬ শুধু ১৯৭১ এর স্টোরি না, ৭১ এর পরের স্টোরি নিয়েও আমাদের কাজ করা উচিত, আমাদের জানা উচিত। ১৭ Short video এর চেয়ে Long video তে বেশি Benefit পাওয়া যায়। ১৮ আদনান সাঈদ নামের এক পাকিস্তানি ছেলেকে যার Death Sentence ছিলো এর পরেও খালাস করে দিছে Just for a good journalism. 19 Long form journalism করা উচিত পুরো জাতি Benefited হবে। ২০ লেখক হারসির এই বইটা War এর গল্প যেমন বলে তেমনি জাপানের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্পও বলে ২১ লেখক হারসির এই বইটা শেখায় Long from এর একটা ভয়াবহ গল্প কীভাবে Suitable way তে present করা যায়।
ভাই,আমি তো প্রায় পাগল হয়ে যাচ্ছি। কারন আপনি কিবরিয়া ভাইয়ার কাছে প্রশ্ন গুলা বল-লেন কিন্তু উত্তর গুলা বেলেন-নি! উত্তর খুজতে গিয়ে তো আমার মাথা ঠিক নাই। ভাই এইভাবে পেরেশানি করা ঠিকনাহ, উত্তর কোথায় পাব বলেন?
ব্যক্তিগত মন্তব্যঃ আমার ব্যক্তিগত পয়েন্ট ভিউ থেকে কিছু প্রশ্ন, কিছু অমিল, কিছু সাদৃশ্য তুলে ধরতে চাই। ১। প্রথমেই যেই আলোচনটা পডপকাস্টে একটা নতুন রূপ দেয় যা হচ্ছে হিরোশিমার বোম ফেলা নিয়ে আমেরিকার জার্নালিজমের বিষয়টা। এক্ষত্রে আমার মত হচ্ছে বর্তমান আমেরিকাকে দেখলেই অনেকটা মিল ও তথ্যসূত্র পাওয়া যায় বা মিলানো যায়। অনেকটা এমন যে প্রভাব এর প্রকৃত স্বাদ তখনই পাওয়া যায় যখন তা প্রয়োগের রাস্তা এবং তা প্রকাশের ও ছড়ানোর জায়গা থাকে। আমেরিকার সাথে এখন যেমন আগ্রাসন কথা যায়। তেমনি হিরোসিমার জার্নালিজম তাই ব্যাখ্যা করে। আমেরিকা তার প্রভাব খাটায় বোমা নিক্ষেপের মাধ্যমে এবং তা জানান দেয়ার মাধ্যমে তার প্রভাব প্রচার করে। এতে করে বিভৎসতার রূপ বা দরদমাখা কাহিনি নিতান্ত রসায়নের বিক্রিয়ার বাই প্রোডাক্ট ছাড়া কিছুই নয়। অনেকটা ফ্রী প্রোডাক্টের মতো। ২। কোনো এক পর্যায়ে একটা কথা উঠে আসে যে জার্নালিজম কী দুষ্টদের দ্বারা প্রভাবিত বা পরিচালিত কি না? এতে নিঃসন্দেহে উত্তর দেয়া যায় হ্যাঁ। বলা হয় যে সাবকনশাস মাইন্ডকে প্রভাবিত করে স্বার্থ হাসিলই বর্তমান জার্নালিজমের বিরাট অংশের কাজ। তা আমাদের দৃষ্টির বাহিরে হওয়ার কথা নয়। বারবার এক সংবাদ দেখে আমাদের মস্তিষ্ক একসময় তাকে সত্য ধরে নেয়। আর এতেই পুঁজিবাদের অগ্রগতি ও দীর্ঘমেয়াদি কার্য হাসিল সম্ভব। ৩।বাংলাদেশের মাইনোরিটি নিয়ে যে প্রশ্নটি স্যার ছুঁড়ে দেন সেটাও কী একদমই সত্য পরিসংখ্যানের আলোকে আদৌও মনে হয় না। মাইনোরিটির সামান্য ক্ষতি যেমন আলোচনায় আসার মতো তেমনি সংখ্যাগরিষ্ঠ এর ক্ষেত্রেও।কিন্তু এক্ষেত্রে বৈষম্য নিতান্তই বুদ্ধিমানের চোখে বিরাজমান। ৪। লং ফর্ম জার্নালিজমের ব্যাপারটি বাংলাদেশের নানা ঘটনা থেকে এর গুরুত্ব অনুধাবন করা সম্ভব। স্যারের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। কিছু মাস আগের ঘটনা যেখানে একজন মাদ্রাসা না যেনো স্কুলের মেয়েকে আগুনো পোড়ানো হয়। তার এর ঘটনার প্রেক্ষিতে কয়েকজন যার মধ্যে একজন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকও ছিলেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া। পরে কিছু মাস পর এখন জানা যায় তা আত্মহত্যা ছিলো। তাহলে প্রশ্ন সাক্ষী বা বন্দিদের থেকে কী আছে এই সামান্য বিষয়টিই নিশ্চিয় করা সম্ভব হয় নি? যদি ধরি নেই এতে বিভিন্ন মহলের হাত ছিলো বা অন্যকিছু। তাহলে সেখানে জার্নালজিম মুক্ত চিন্তার ও স্বাধীনতার লোকরাই বা কই ছিলো? এটা কী স্পষ্ট নয় যে মুক্ত জার্নালিজমের অবস্থা কেমন! ৫। গল্পের টেইলর বা দর্জি মহিলার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুগম্ভীর আর অনুপ্রেরণীয় মনে হলো। এক্ষেত্রে দায়িত্বের বোঝা এবং বাস্তবতার বেশ মিল পাওয়া যায়। বাস্তবতাকে এতো দ্রুত মেনে নেয়ার যে শক্তি পাওয়া যায় তা অসাধারণ। ৬। আরেকটা যে বিষয় নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য সবার কাছ মিথ্যা মেসেজ দিয়ে তার বৈধতা সৃষ্টি করা যা সোহাগ ভাই অত্যন্ত সুন্দর করে বুঝিয়েছেন। তা সর্বকালেই পশ্চিমার থেকে দেখা যায়। অনেকটা পরিক্ষার প্রশ্নে নিজের উত্তরকেই জোর করে বাকি সবাইকে গলাধঃকরণ করানো এবং সত্য বলে মানতে বাধ্য করানো। ৭। আমেরিকার মিডিয়ার যে বিষয়টি উঠে এসেছে যে অনেক যুদ্ধ লাগার পেছনে মিডিয়ার হাত। প্রশ্ন কী এভাবে করা যায় না যে মিডিয়ার নিয়ন্ত্রক তাহলে কে? সরকার কী দেখছে না তাহলে মিডিয়া কী করছে? এটা কী মুক্ত স্বাধীনতা? আসলে মিডিয়া খলনায়ক ও নায়ক উভয়েরেই সময় অনুযায়ী রূপ নিচ্ছে। একটা ছোট্ট উদাহরণ দিয়ে শেষ করবো করোনাকালীন সময় মিডিয়া প্রতিনিয়ত দেখাচ্ছিলো কোথায় কতজন মানুষ মারা যাচ্ছে, কী হচ্ছে করোনার প্রভাব ইত্যাদি ইত্যাদি। যার ফলে সবাইকে বিজ্ঞমহল মিডিয়া থেকে দূরে থাকতে বলেছিলো যাতে করে মানুষ ঘাবড়ে এবং ভয়ে ভীত হয়ে না যায়। একারণেই গুণীজন বলেন যেখানে ভালোর চেয়ে মন্দের পরিমাণই বেশি তা পরিত্যাগ বা গ্রহণ না করাই উচিতকর্ম।
হ্যালো সোহাগ ভাই।, আসসালামুয়ালাইকুম। John Hersey এর Heroshima বইয়ে যে ৬টি চরিত্রের কথা উল্লেখ করা আছে আসলে তার গল্প বলার ধরন অনেক ভালো। এখানে অনেক কিছুই অনেক স্পর্শ কাতর। আবার অনেক কিছু খুব সাধারণ ভাবে ঘুরে দারা বার গল্প।আসলে কি ৬টি চরিত্র দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি এক্সপ্লেইন করা যায়? Permutation and Combination বলতে একটা ব্যাপার আছে, যে ইভেন্ট যত বেশি হবে outcomes accuracy ততো বেশি আসবে। আর ইতিহাস আমি কম বুঝি। আর ইতিহাস সম্পর্কে আমি একটা জিনিস বুঝতে পারি যে ইতিহাস কারা লিখেছে। তাহলে ইতিহাস তাদের মতো করে হবে। কারণ আমার কিন্তু অনেক pre decided
Summary: পৃথিবীর ইতিহাসে আমরা ভালো ও মন্দ এ দুটি সর্বদা দেখতে পাই । মন্দকে অর্থাৎ জুলুম, নির্যাতন,শোষণ দমন করতে সর্বদা যু্দ্ধ বিগ্রহ সংঘঠিত হয় । এইদিকে থেকে বিবেচনা করলে যুদ্ধের গুরুত্ব অনেক অর্থাৎ এটি এমন একটি টুল যার ব্যবহার দ্বারা একটি জাতিকে যেমন নতুন করে সাজানো যায় আবার এর অপব্যবহার মানব জীবনের অভিশাপ। তবে ইতিহাসে ন্যায় যুদ্ধ ও অন্যায় যুদ্ধ যাই হোক না কেন এর ভয়াবহ পরিণতি সবচেয়ে বেশি ভোগ করেছেন সাধারণ মানুষ। আলোচনা থেকে যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে আন্দাজ করা যায় যে তা মানুষের জীবনের জন্য বিপর্যয় নিয়ে আসে তেমন হিরোশিমা ও নাগাসাকি এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ । যুদ্ধের পরিণতি লক্ষ্য করে মানুষের মাঝে সাধারণত এন্টি ওয়ার সেন্টিমেন্ট জাগ্রত হওয়ার কথা , কিন্তু এর পেছনে অনেক লেখালেখি গবেষণা হচ্ছে যেমন জন হারসির হিরোশিমা বইটি , তা সত্ত্বেও বর্তমান বিশ্ব নেতৃত্ব কোন না কোনভাবে আবার যুদ্ধমুখী হয়ে যাচ্ছে । একদিকে নিজের কাজের ভয়াবহ পরিণতি দেখছে অন্যদিকে সেই কাজের পুনরাবৃত্তি ঘটাচ্ছে । অন্যান্য ক্ষেত্রেও অনেকটা এরকমই যে ধনী দেশগুলো গরিব দেশগুলোকে অনেক দান করতেছে আবার এই দান নিয়ে গরিব দেশগুলো আবার গরিব হচ্ছে । তাহলে বলা যায় সমস্যা আসলে হিউম্যান মাইন্ডে। মানুষের প্রকৃতি দেখলে প্রধানত দুই ধরনের প্রবনতা তার সাথে থাকে একদিকে তার দেবত্বসুলভ আচরণ, অন্যদিকে তার ক্রোধ লোভ হিংস্রতা । যখন কোন জাতির উপর লোভ হিংস্রতা ক্ষোভ প্রভাব বিস্তার করে তখন অন্য জাতির সাথে এমন আচরণ করে তা হিংস্র পশুকেও ছাড়িয়ে যায়। কেউ তখন নিয়ম নীতি চুক্তি স্বাক্ষর কোন কিছুই তোয়াক্কা করে না । আলোচনায় একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো আবার নতুন করে বিকশিত হওয়ার ধারণা, কোন জাতিক একেবারে বিলিন হয়ে যায় না, সৃষ্টি প্রবাহ যেন তার আশা ও চেষ্টার অধীন। কোন হিংস্র মানুষ যেমন তার লুকায়িত ভালোত্বকে জাগ্রত করতে পারে তেমনি কোন মুমূর্ষু জাতি নিজেকে উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে পারে। এখানে গবেষণার যে ল্ফরম এর ধারণা পাই তা সত্যিই অভিনব । বিশ্ব সঙ্কট নিরসনের জন্য আমাদের মানবদরদি নি:স্বারথ প্রেমিক নেতৃত্ব দরকার তিনি একজন মানুষের মৃত্যু মানে একটি জগতের মৃত্যু । কারন এখানে নেতৃত্বের ভূমিকা অগ্রগন্য , কেননা লিডাররাই তাদের ব্যক্তি স্বার্থে হোক বা বৃহৎ স্বার্থে হোক যুদ্ধে লিপ্ত হন ।
@@RokomariOfficial sir good afternoon How can I order from India What is the process., Is there is any extra money more than the printed price? Do you receive cash on delivery . Hope you reply. .
আজকের পর্ব থেকে কি শিখলেন বা জানলেন সেই কমেন্ট করে জিতে নিতে পারেন ৩০০ টাকার গিফট ভাওচার।
বইকথার সকল পর্বগুলো দেখতে ক্লিক করুন- ruclips.net/p/PL-XLkV2VPrjToRwEQAdddIdrqY3F4dKGo
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে ফিরে আসা কিছু মানুষের ঘুরে দাড়ানোর জীবনচিত্র নিজ শব্দের তুলতে আঁকার প্রয়াস করেছিলেন পুলিৎজার পুরস্কার খ্যাত লেখক "John Hersey"!'Long Journalisum' ফর্মে রচিত অন্যতম আলোচিত এক নন ফিকশন বই 'হিরোশিমা',তার নান্দনিক বর্ণনাশৈলিতায় ভিন্নমাত্রা লাভ করেছে বাস্তব উপস্থিতিতে লেখকের সরব উপস্থিতি।।
ঠিক সেই বিভস্থস মুর্হূর্তটায় বইয়ের পাত্র-পাত্রীরা ঠিক কোথায় ছিলেন থেকে আধুনিক জাপানে তাদের পত্রচলা 'Aftermonth' পর্যন্ত লেখক দেখিয়ে গেছেন একজন ব্যক্তি কিংবা তার পরিবারের জীবন চিত্র।
ভাষাশৈলীর নির্মোহ বিশদ বর্ণনায় পাঠক আটকে থাকতে বাধ্য হয়েছিলেন একদম শেষ অবধি পর্যন্ত।আমেরিকার ইতিহাসে বহুল আলোচিত এই বই দাগ কাটতে বাধ্য হয়েছে স্বয়ং মার্কিন মুলুকের বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন থেকে একজন সাধারণ নাগরিক পর্যন্ত।
লেখক তার বর্ণনাশৈলি অনন্যতা দান করেছেন ভিন্ন ভিন্ন সামাজিক অবস্থান কিংবা ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব রূপায়নের মাধ্যমে, যা পাঠককে মূল ঘটনা চিত্রে বারবার হারিয়ে নিয়ে গেছে।
ঘটনাচক্রের প্রতিমূর্হর্তে শব্দের পরে শব্দ বসিয়ে লেখক তার অপরিসীম ধৈর্য্যশীলতা মূর্তমান করে তুলেছেন সম্পূর্ণ বর্ণন চিত্র।শব্দের অতিরঞ্জন বাহুলতাকে পাশে রেখে বাস্তবিক বর্ণনায় লিখে গেছেন একের পর এক 'শব্দচিত্র'!!
লং ফর্ম সাংবাদিকতার এই বিশেষ বিশেষত্বগত সৌন্দর্যে ব্যক্তি -পরিবার -রাষ্ট্র নতুন ভাবে অঙ্কন করতে পারে একটি দেশের ইতিহাস- ঐতিহ্যকে, যা সমৃদ্ধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অগ্রযাত্রায় আগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে।।
আজকের পর্ব থেকে যা শিখলাম,
০১ দুষ্ট লোক যদি গোপন দুষ্টামিতে ওস্তাদ হয় তাহলে সে ধরা ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবে।
০২ যখন হাতে Real Elements থাকে, তখন Extra Material লাগে না।
০৩ অনেক সময় যুদ্ধকে শেষ করতে যুদ্ধ করতে হয়।
০৪ শান্তিবাদি মানুষরাও (Novel Prize Wining type of person) যুদ্ধবাদী মানুষদের Support করে।
০৫ যুদ্ধবাদি নেতাদের সাহায্যকারী শান্তিবাদি মানুষদের ঘুম কিছুটা নাস্তিকদের মতো হয়, যারা ২০-২২ বছর পর বুঋতে পারে তারা ভুল করেছে, ভুল মানুষকে সঙ্গ দিয়েছে।
০৬ শান্তিবাদী মানুষরাও যুদ্ধবাদী মানুষদের সাহায্য করে।
০৭ বাংলাদেশের রেকর্ড ভালো করে দেখলে বোঝা যায়, আমরাও মরিচিকার মধ্যে আছি।
০৮ ১৯৬৪ সালে ০৩ দিনে ০৭ লাখ হিন্দু ভারতে চলে গিয়েছিল।
০৯ মারামারি শুরু হলে কোনো Boundaries থাকে না।
১০ ডা. মিজানুর রহমান টুটু, কমরের্ড মোফাক্কার, কামরুল মাস্টার তাদের যেভাবে মারা হইছে তাতে ১০০% Human Rights এর Abuse হইছে।
১১ India আনেক Brilliant কাজ করছে, যে নকশাল বাড়ি নিয়ে Revisit করছে, সত্যকে সবার সামনে এনেছে।
১২ নব্বই দশকে বাংলাদেশের এত মানুষ কিভাবে মারা গেলো, ঐ জায়গায় এখনও কাজের জায়গা আছে।
১৩ জাপানে ঐ সময় [যুদ্ধবিদ্ধস্ত] বোমা পড়ার পর,
যারা কম অসুস্থ তাদের চিকিৎসা আগে দিয়েছিলো,
আর যারা বেশি অসুস্থ তাদের চিকিৎসা দেওয়া হইছিলো না (তারা ধরেই নিয়েছিলো তারা মারা যাবে)।
১৪ জাপানে ঐ সময় [যুদ্ধবিদ্ধস্ত] বোমা পড়ার পর,
একজন মাত্র Sargon doctor ছিলো যে ২৪ ঘন্টায় মাত্র ০১ ঘন্টা ঘুমিয়েছিল আর পুরো সময়টা জুড়ে রোগী দেখেছিলেন।
১৫ হিরোশিমা বইটি ১২০ পাতা পড়ার পর মনে হবে কোনো বাংলাদেশী বই পড়ছি।
১৬ শুধু ১৯৭১ এর স্টোরি না, ৭১ এর পরের স্টোরি নিয়েও আমাদের কাজ করা উচিত, আমাদের জানা উচিত।
১৭ Short video এর চেয়ে Long video তে বেশি Benefit পাওয়া যায়।
১৮ আদনান সাঈদ নামের এক পাকিস্তানি ছেলেকে যার Death Sentence ছিলো এর পরেও খালাস করে দিছে Just for a good journalism.
19 Long form journalism করা উচিত পুরো জাতি Benefited হবে।
২০ লেখক হারসির এই বইটা War এর গল্প যেমন বলে তেমনি জাপানের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্পও বলে
২১ লেখক হারসির এই বইটা শেখায় Long from এর একটা ভয়াবহ গল্প কীভাবে Suitable way তে present করা যায়।
কমেন্ট করার সময় কতদিন???
ভাই,আমি তো প্রায় পাগল হয়ে যাচ্ছি।
কারন আপনি কিবরিয়া ভাইয়ার কাছে প্রশ্ন গুলা বল-লেন কিন্তু উত্তর গুলা বেলেন-নি!
উত্তর খুজতে গিয়ে তো আমার মাথা ঠিক নাই।
ভাই এইভাবে পেরেশানি করা ঠিকনাহ, উত্তর কোথায় পাব বলেন?
ব্যক্তিগত মন্তব্যঃ
আমার ব্যক্তিগত পয়েন্ট ভিউ থেকে কিছু প্রশ্ন, কিছু অমিল, কিছু সাদৃশ্য তুলে ধরতে চাই।
১। প্রথমেই যেই আলোচনটা পডপকাস্টে একটা নতুন রূপ দেয় যা হচ্ছে হিরোশিমার বোম ফেলা নিয়ে আমেরিকার জার্নালিজমের বিষয়টা।
এক্ষত্রে আমার মত হচ্ছে বর্তমান আমেরিকাকে দেখলেই অনেকটা মিল ও তথ্যসূত্র পাওয়া যায় বা মিলানো যায়।
অনেকটা এমন যে প্রভাব এর প্রকৃত স্বাদ তখনই পাওয়া যায় যখন তা প্রয়োগের রাস্তা এবং তা প্রকাশের ও ছড়ানোর জায়গা থাকে।
আমেরিকার সাথে এখন যেমন আগ্রাসন কথা যায়। তেমনি হিরোসিমার জার্নালিজম তাই ব্যাখ্যা করে।
আমেরিকা তার প্রভাব খাটায় বোমা নিক্ষেপের মাধ্যমে এবং তা জানান দেয়ার মাধ্যমে তার প্রভাব প্রচার করে। এতে করে বিভৎসতার রূপ বা দরদমাখা কাহিনি নিতান্ত রসায়নের বিক্রিয়ার বাই প্রোডাক্ট ছাড়া কিছুই নয়। অনেকটা ফ্রী প্রোডাক্টের মতো।
২। কোনো এক পর্যায়ে একটা কথা উঠে আসে যে জার্নালিজম কী দুষ্টদের দ্বারা প্রভাবিত বা পরিচালিত কি না?
এতে নিঃসন্দেহে উত্তর দেয়া যায় হ্যাঁ। বলা হয় যে সাবকনশাস মাইন্ডকে প্রভাবিত করে স্বার্থ হাসিলই বর্তমান জার্নালিজমের বিরাট অংশের কাজ। তা আমাদের দৃষ্টির বাহিরে হওয়ার কথা নয়। বারবার এক সংবাদ দেখে আমাদের মস্তিষ্ক একসময় তাকে সত্য ধরে নেয়। আর এতেই পুঁজিবাদের অগ্রগতি ও দীর্ঘমেয়াদি কার্য হাসিল সম্ভব।
৩।বাংলাদেশের মাইনোরিটি নিয়ে যে প্রশ্নটি স্যার ছুঁড়ে দেন সেটাও কী একদমই সত্য পরিসংখ্যানের আলোকে আদৌও মনে হয় না।
মাইনোরিটির সামান্য ক্ষতি যেমন আলোচনায় আসার মতো তেমনি সংখ্যাগরিষ্ঠ এর ক্ষেত্রেও।কিন্তু এক্ষেত্রে বৈষম্য নিতান্তই বুদ্ধিমানের চোখে বিরাজমান।
৪। লং ফর্ম জার্নালিজমের ব্যাপারটি বাংলাদেশের নানা ঘটনা থেকে এর গুরুত্ব অনুধাবন করা সম্ভব। স্যারের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।
কিছু মাস আগের ঘটনা যেখানে একজন মাদ্রাসা না যেনো স্কুলের মেয়েকে আগুনো পোড়ানো হয়। তার এর ঘটনার প্রেক্ষিতে কয়েকজন যার মধ্যে একজন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকও ছিলেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া। পরে কিছু মাস পর এখন জানা যায় তা আত্মহত্যা ছিলো।
তাহলে প্রশ্ন সাক্ষী বা বন্দিদের থেকে কী আছে এই সামান্য বিষয়টিই নিশ্চিয় করা সম্ভব হয় নি? যদি ধরি নেই এতে বিভিন্ন মহলের হাত ছিলো বা অন্যকিছু। তাহলে সেখানে জার্নালজিম মুক্ত চিন্তার ও স্বাধীনতার লোকরাই বা কই ছিলো?
এটা কী স্পষ্ট নয় যে মুক্ত জার্নালিজমের অবস্থা কেমন!
৫। গল্পের টেইলর বা দর্জি মহিলার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুগম্ভীর আর অনুপ্রেরণীয় মনে হলো।
এক্ষেত্রে দায়িত্বের বোঝা এবং বাস্তবতার বেশ মিল পাওয়া যায়। বাস্তবতাকে এতো দ্রুত মেনে নেয়ার যে শক্তি পাওয়া যায় তা অসাধারণ।
৬। আরেকটা যে বিষয় নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য সবার কাছ মিথ্যা মেসেজ দিয়ে তার বৈধতা সৃষ্টি করা যা সোহাগ ভাই অত্যন্ত সুন্দর করে বুঝিয়েছেন।
তা সর্বকালেই পশ্চিমার থেকে দেখা যায়। অনেকটা পরিক্ষার প্রশ্নে নিজের উত্তরকেই জোর করে বাকি সবাইকে গলাধঃকরণ করানো এবং সত্য বলে মানতে বাধ্য করানো।
৭। আমেরিকার মিডিয়ার যে বিষয়টি উঠে এসেছে যে অনেক যুদ্ধ লাগার পেছনে মিডিয়ার হাত।
প্রশ্ন কী এভাবে করা যায় না যে মিডিয়ার নিয়ন্ত্রক তাহলে কে? সরকার কী দেখছে না তাহলে মিডিয়া কী করছে? এটা কী মুক্ত স্বাধীনতা?
আসলে মিডিয়া খলনায়ক ও নায়ক উভয়েরেই সময় অনুযায়ী রূপ নিচ্ছে।
একটা ছোট্ট উদাহরণ দিয়ে শেষ করবো করোনাকালীন সময় মিডিয়া প্রতিনিয়ত দেখাচ্ছিলো কোথায় কতজন মানুষ মারা যাচ্ছে, কী হচ্ছে করোনার প্রভাব ইত্যাদি ইত্যাদি। যার ফলে সবাইকে বিজ্ঞমহল মিডিয়া থেকে দূরে থাকতে বলেছিলো যাতে করে মানুষ ঘাবড়ে এবং ভয়ে ভীত হয়ে না যায়।
একারণেই গুণীজন বলেন যেখানে ভালোর চেয়ে মন্দের পরিমাণই বেশি তা পরিত্যাগ বা গ্রহণ না করাই উচিতকর্ম।
সোহাগ ভাইয়ের সংস্পর্শ না পেলে আমার জ্ঞানের অনেকটুকুই অব্যবহৃত থেকে যেত!
জাযাকাল্লাহ প্রিয় ভাই ❤️
বইকথা সত্যিই একটি অসাধারণ আয়োজন। বই পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরি করে।।❤️🧡💛🧡❤️❤️🧡🧡💛🧡❤️❤️🧡
হ্যালো সোহাগ ভাই।,
আসসালামুয়ালাইকুম।
John Hersey এর Heroshima বইয়ে যে ৬টি চরিত্রের কথা উল্লেখ করা আছে আসলে তার গল্প বলার ধরন অনেক ভালো। এখানে অনেক কিছুই অনেক স্পর্শ কাতর। আবার অনেক কিছু খুব সাধারণ ভাবে ঘুরে দারা বার গল্প।আসলে কি ৬টি চরিত্র দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি এক্সপ্লেইন করা যায়? Permutation and Combination বলতে একটা ব্যাপার আছে,
যে ইভেন্ট যত বেশি হবে outcomes accuracy ততো বেশি আসবে। আর ইতিহাস আমি কম বুঝি।
আর ইতিহাস সম্পর্কে আমি একটা জিনিস বুঝতে পারি যে ইতিহাস কারা লিখেছে।
তাহলে ইতিহাস তাদের মতো করে হবে। কারণ আমার কিন্তু অনেক pre decided
Shohag vaiya evolution er upor ekta video den
Sir apni jebhabe Ayman sadiq Bhaiya ke some good lessons diyechilan Islam niye back in 2019,Can you do the same thing with "Salman Muqtadir" Bhaiya?
অসাধারণ লাগলো।
Wonderful content
Summary: পৃথিবীর ইতিহাসে আমরা ভালো ও মন্দ এ দুটি সর্বদা দেখতে পাই । মন্দকে অর্থাৎ জুলুম, নির্যাতন,শোষণ দমন করতে সর্বদা যু্দ্ধ বিগ্রহ সংঘঠিত হয় । এইদিকে থেকে বিবেচনা করলে যুদ্ধের গুরুত্ব অনেক অর্থাৎ এটি এমন একটি টুল যার ব্যবহার দ্বারা একটি জাতিকে যেমন নতুন করে সাজানো যায় আবার এর অপব্যবহার মানব জীবনের অভিশাপ। তবে ইতিহাসে ন্যায় যুদ্ধ ও অন্যায় যুদ্ধ যাই হোক না কেন এর ভয়াবহ পরিণতি সবচেয়ে বেশি ভোগ করেছেন সাধারণ মানুষ।
আলোচনা থেকে যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে আন্দাজ করা যায় যে তা মানুষের জীবনের জন্য বিপর্যয় নিয়ে আসে তেমন হিরোশিমা ও নাগাসাকি এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ । যুদ্ধের পরিণতি লক্ষ্য করে মানুষের মাঝে সাধারণত এন্টি ওয়ার সেন্টিমেন্ট জাগ্রত হওয়ার কথা , কিন্তু এর পেছনে অনেক লেখালেখি গবেষণা হচ্ছে যেমন জন হারসির হিরোশিমা বইটি , তা সত্ত্বেও বর্তমান বিশ্ব নেতৃত্ব কোন না কোনভাবে আবার যুদ্ধমুখী হয়ে যাচ্ছে । একদিকে নিজের কাজের ভয়াবহ পরিণতি দেখছে অন্যদিকে সেই কাজের পুনরাবৃত্তি ঘটাচ্ছে । অন্যান্য ক্ষেত্রেও অনেকটা এরকমই যে ধনী দেশগুলো গরিব দেশগুলোকে অনেক দান করতেছে আবার এই দান নিয়ে গরিব দেশগুলো আবার গরিব হচ্ছে । তাহলে বলা যায় সমস্যা আসলে হিউম্যান মাইন্ডে।
মানুষের প্রকৃতি দেখলে প্রধানত দুই ধরনের প্রবনতা তার সাথে থাকে একদিকে তার দেবত্বসুলভ আচরণ, অন্যদিকে তার ক্রোধ লোভ হিংস্রতা । যখন কোন জাতির উপর লোভ হিংস্রতা ক্ষোভ প্রভাব বিস্তার করে তখন অন্য জাতির সাথে এমন আচরণ করে তা হিংস্র পশুকেও ছাড়িয়ে যায়। কেউ তখন নিয়ম নীতি চুক্তি স্বাক্ষর কোন কিছুই তোয়াক্কা করে না ।
আলোচনায় একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো আবার নতুন করে বিকশিত হওয়ার ধারণা, কোন জাতিক একেবারে বিলিন হয়ে যায় না, সৃষ্টি প্রবাহ যেন তার আশা ও চেষ্টার অধীন। কোন হিংস্র মানুষ যেমন
তার লুকায়িত ভালোত্বকে জাগ্রত করতে পারে তেমনি কোন মুমূর্ষু জাতি নিজেকে উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে পারে। এখানে গবেষণার যে ল্ফরম এর ধারণা পাই তা সত্যিই অভিনব ।
বিশ্ব সঙ্কট নিরসনের জন্য আমাদের মানবদরদি নি:স্বারথ প্রেমিক নেতৃত্ব দরকার তিনি একজন মানুষের মৃত্যু মানে একটি জগতের মৃত্যু । কারন এখানে নেতৃত্বের ভূমিকা অগ্রগন্য , কেননা লিডাররাই তাদের ব্যক্তি স্বার্থে হোক বা বৃহৎ স্বার্থে হোক যুদ্ধে লিপ্ত হন ।
এই আলোচনাগুলো কি আর্টিকেল আকারে একটা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যায়?
পড়েছি।
How can a person get his choice books from you, those who resides far away from your country. Please reply,if it's possible.
order from rokomari.com
@@RokomariOfficial sir good afternoon
How can I order from India
What is the process., Is there is any extra money more than the printed price?
Do you receive cash on delivery . Hope you reply. .
August 599tk campaign result er ki khobor?
সব বই একসতে কিনতে
tr ht 10 this might b i m disgusting