কমেন্টগুলা পড়ে আমার যেটা মনে হল, হুজুরের কথাগুলা কোন একটা ব্যক্তি ও ঠান্ডা মাথায়, মনোযোগ সহকারে শুনেনি, যদি যদি কেউ মন দিয়ে শোনতো তাইলে অবশ্যই বুঝতে পারত যে হুজুর ঠিকই নিজের দাবির পক্ষে খুব সুন্দর দলিল দিয়েছেন,
ভাইজান আল্লাহর নবী মুহাম্মদ সাল্লাম বলেছেন দোয়া হচ্ছে নামাজের মধ্যে সবথেকে বেশি কবুল হয় এইটাকে বলছেন না কেন নামাজের পরে হাত তুলে দোয়া করতে হবে মুসল্লিদের কে ইমাম সাহেব বলছেন যে নামাজ নামাজের পর যারা মোনাজাতকে ফরজ মনে করছেন আমার সামনে নগণ্য ভারত বাংলাদেশ পাকিস্তানের ম্যাক্সিমাম মসজিদে বেশিরভাগ মসজিদে নামাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পর ইমাম সাহেব সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করে নিয়ে এটা বোঝাতে চাচ্ছেন
সুনান আত তিরমিজী, হাদীস নং ৩৪৯৯। আবূ উমামাহ্ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, বলা হল, হে আল্লাহর রাসূল! কোন সময়ের দুআ বেশি (শোনা) গ্রহণযোগ্য হয়? তিনি বললেনঃ শেষ রাতের মাঝ ভাগের এবং ফরয নামাযগুলোর পরবর্তী দুআ। এই হাদীস এ কোথায় সম্মিলিত দুআ র কথা বলা হয়েছে?
আপনাকে অনেক অনেক মোবারকবাদ জানাই আপনি যে চহি হাদিসের আলোকে সত্য হাদিস গুলি তুলে ধরার জন্য সম্মিলিত দোয়া বা মোনাজাত করার দলিল পেশ করেছেন , আল্লাহ আপনাকে হায়াতে তায়্যেবা দান করুন আমিন
সলাতের পর দুআ ফরজ বা ওয়াজিব নয়। রসুলুল্লাহ (সঃ) ও সাহাবীগণের আমল আছে। আমি মক্কা মুকাররামায় একটি জুমার পর (সম্মিলিতভাবে বেশ জোরে) ও কয়েকটি ওয়াক্তে ফরজ সলাতের পর (বেশ আস্তে) ঈমামের সাথে দুআ করেছি।
রাসুল(সঃ) ফরজ নামাজের পর দোয়া করতেন এটা সর্বজন গৃহিত; আল্লাহ্ ফরজ সালাতের পরের দোয়া বেশি কবুল করেন। এটা সবাই জানে। যারা বেদাত বলে তারাও এই কথা বলে। এখানে সম্মিলিত মোনাজাত কই পাইলেন। এখানে বিশেষ করে ব্যাক্তিগত দোয়াকে বুঝানো হয়েছে।
ভিডিও টা মনোযোগ দিয়ে শুনলে বুঝতে পারতেন কই পাইছেন উনি । সাহবীদের যুদ্ধের যে ঘটনা বর্ননা করা হল "আলবিদায়া ওয়াননিহায়া ৫/৩৪; তারীখে তাবারী ২/৫২৩" থেকে সেখানে স্পষ্ট বলা আছে ফজরের নামাজের পর একত্রে বসে সাহাবীরা দোয়া করেছেন তাহলে কি সাহাবী রা বেদ আত করেছেন? ফজরের নামাজ ফরজ নামাজ নয় কি? আর এই দলিল ছাড়াও অন্য যত গুলো দলিল আনছেন সেগুলো সম্মিলিত বা একা দোয়া করেছেন তা নির্দিষ্ট নাই, তাই দুইটাই জায়েজ। সুতরাং বেদ আত বলতে পারবেন না কখনোই
@@s.m.t4708 দো'আ (মুনাজাত) : সম্মিলিত ও একাকী (০১). ফরয সালাত বাদে সম্মিলিত দো'আ (মুনাজাত)- ফরয সালাত শেষে সালাম ফিরানোর পরে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে ইমামের সরবে দো'আ পাঠ (মুনাজাত করা) ও মুক্তাদীদের সশব্দে 'আমীন' 'আমীন' বলার প্রচলিত প্রথাটি দ্বীনের মধ্যে একটি নতুন সৃষ্টি। রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) ও সাহাবায়ে কেরাম হতে এর পক্ষে সহীহ্ বা যঈফ সনদে কোন দলীল নেই। বলা আবশ্যক যে, আজও মক্কা-মদ্বীনার দুই হারাম-এর মসজিদে উক্ত প্রথার কোন অস্তিত্ব নেই। (০২). প্রচলিত সম্মিলিত দো'আর (মুনাজাতের) ক্ষতিকর দিক সমূহ- (ক) এটি সুন্নাত বিরোধী আমল। অতএব তা যত মিষ্ট ও সুন্দর মনে হউক না কেন সূরা কাহ্ফ-এর ১০৩-৪ নং আয়াতের মর্ম অনুযায়ী ঐ ব্যক্তির ক্ষতিগ্রস্ত আমলকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। (খ) এর ফলে মুছল্লী স্বীয় সালাতের চাইতে সালাতের বাইরের বিষয় অর্থাৎ প্রচলিত 'মুনাজাত'কেই বেশী গুরুত্ব দেয়। আর এজন্যেই বর্তমানে মানুষ ফরয সালাতের চাইতে মুনাজাতকে বেশী গুরুত্ব দিচ্ছে এবং "আখেরী মুনাজাত" নামক বিদ'আতী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বেশী আগ্রহ বোধ করছে ও দলে দলে সেখানে ভিড় জমাচ্ছে। (গ) এর মন্দ পরিণতিতে একজন মুছল্লী সারা জীবন সালাত আদায় করেও কোন কিছুর অর্থ শিখে না। বরং সালাত শেষে ইমামের মুনাজাতের মুখাপেক্ষী থাকে। (ঘ) ইমাম আরবী মুনাজাতে কী বললেন সে কিছুই বুঝতে পারে না। ওদিকে নিজেও কিছু বলতে পারে না। এর পূর্বে সালাতের মধ্যে সে যে দো'আ গুলো পড়েছে, অর্থ না জানার কারণে সেখানেও সে অন্তর ঢেলে দিতে পারেনি। ফলে জীবনভর ঐ মুছল্লীর অবস্থা থাকে 'না ঘরকা না ঘাটকা'। (ঙ) মুছল্লীর মনের কথা ইমাম সাহেবের অজানা থাকার ফলে মুছল্লীর কেবল 'আমীন' বলাই সার হয়। (চ) ইমাম সাহেবের দীর্ঘক্ষণ ধরে আরবী-উর্দূ-বাংলায় বা অন্য ভাষায় করুণ সুরের মুনাজাতের মাধ্যমে শ্রোতা ও মুছল্লীদের মন জয় করা অন্যতম উদ্দেশ্য থাকতে পারে। ফলে 'রিয়া' ও 'শ্রুতি'-র কবীরা গোনাহ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 'রিয়া'-কে হাদীসে الشرك الأصغر বা 'ছোট শিরক' বলা হয়েছে [আহমাদ, মিশকাত হা/৫৩৩৪ "হৃদয় গলানো" অধ্যায়- ২৬, "লোক দেখানো ও শুনানো" অনুচ্ছেদ-৫]। যার ফলে ইমাম সাহেবের সমস্ত নেকী বরবাদ হয়ে যাওয়ার নিশ্চিত সম্ভাবনা সৃষ্টি হ’তে পারে।
@@s.m.t4708 (০৩). সালাতে হাত তুলে সম্মিলিত দো‘আ (মুনাজাত)- (অ) 'ইস্তিসক্বা' অর্থাৎ বৃষ্টি প্রার্থনার সালাতে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে দু'হাত তুলে দো'আ করা যায়। এতদ্ব্যতীত (আ) 'কুনূতে নাযেলাহ' ও :কুনূতে বিতরে'ও করা যায়। (০৪). একাকী দু'হাত তুলে দো'আ (মুনাজাত)- সালাতের বাইরে যে কোন সময়ে বান্দা তার প্রভুর নিকটে যে কোন ভাষায় দো'আ করতে পারে। তবে হাদীসের দো'আ করা উত্তম। বান্দা হাত তুলে একাকী নিরিবিলি কিছু প্রার্থনা করলে আল্লাহ্ তার হাত খালি ফিরিয়ে দিতে লজ্জা বোধ করেন [আবুদাঊদ, মিশকাত হা/২২৪৪, "দো'আ সমূহ" অধ্যায়-৯]। খোলা দু'হস্ততালু একত্রিত করে চেহারা বরাবর সামনে রেখে দো'আ করতে হয় [আবুদাঊদ হা/১৪৮৬-৮৭, ৮৯; ঐ, মিশকাত হা/২২৫৬]। দো'আ শেষে মুখ মাসাহ করার হাদীস যঈফ [আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/২২৪৩, ৪৫, ২২৫৫ "দো'আ সমূহ" অধ্যায়-৯; আলবানী বলেন, দো'আর পরে দু'হাত মুখে মোছা সম্পর্কে কোন ছহীহ হাদীছ নেই। মিশকাত, হাশিয়া ২/৬৯৬ পৃঃ; ইরওয়া হা/৪৩৩-৩৪, ২/১৭৮-৮২ পৃঃ]। বরং উঠানো অবস্থায় দো'আ শেষে হাত ছেড়ে দিতে হবে। (a) রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) স্বীয় উম্মতের জন্য আল্লাহ্র নিকট হাত উঠিয়ে একাকী কান্না করতে করতে দো'আ করেছেন [মুসলিম হা/৪৯৯, "ঈমান" অধ্যায়-১, "উম্মতের জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর দো‘আ করা" অনুচ্ছেদ- ৮৭]। (b) বদরের যুদ্ধের দিন তিনি ক্বিবলামুখী হয়ে আল্লাহ্র নিকটে একাকী হাত তুলে কাতর কণ্ঠে দো'আ করেছিলেন [মুসলিম হা/৪৫৮৮ "জিহাদ" অধ্যায়-৩২, অনুচ্ছেদ-১৮, "বদরের যুদ্ধে ফেরেশতাগণের দ্বারা সাহায্য প্রদান"]। (c) বনু জাযীমা গোত্রের কিছু লোক ভুলক্রমে নিহত হওয়ায় মর্মাহত হয়ে রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) একাকী দু'বার হাত উঠিয়ে আল্লাহর নিকটে ক্ষমা চেয়েছিলেন [বুখারী, মিশকাত হা/৩৯৭৬ "জিহাদ" অধ্যায়-১৯, অনুচ্ছেদ-৫; বুখারী হা/৪৩৩৯ "দো'আ সমূহ" অধ্যায়-৮০, "দো‘আয় হাত উঁচু করা" অনুচ্ছেদ- ২৩]। (d) আওত্বাস যুদ্ধে আবু মূসা আশ'আরী (রাঃ)-এর নিহত ভাতিজা দলনেতা আবু আমের আশ'আরী (রাঃ)-এর জন্য ওযূ করে দু'হাত তুলে একাকী দো'আ করেছিলেন [এটি ছিল ৮ম হিজরীতে সংঘটিত 'হোনায়েন' যুদ্ধের পরপরই। বুখারী হা/৪৩২৩, "যুদ্ধ-বিগ্রহ সমূহ" অধ্যায়-৬৪, "আওত্বাস যুদ্ধ" অনুচ্ছেদ- ৫৬]। (e) তিনি দাওস কওমের হেদায়াতের জন্য ক্বিবলামুখী হয়ে একাকী দু'হাত তুলে দো'আ করেছেন [বুখারী, আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৬১১; মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৫৯৯৬]। (f) হজ্জ ও ওমরাহ্ কালে সাঈ করার সময় :ছাফা' পাহাড়ে উঠে কা'বার দিকে মুখ ফিরিয়ে দু'হাত তুলে দো'আ করা যায় [আবুদাঊদ হা/১৮৭২; মুসলিম, মিশকাত হা/২৫৫৫]। (g) আরাফার ময়দানে একাকী দু'হাত তুলে দো'আ করা যায় [নাসাঈ হা/৩০১১]। (h) ১ম ও ২য় জামরায় কংকর নিক্ষেপের পর একটু দূরে সরে গিয়ে ক্বিবলামুখী হয়ে দু'হাত তুলে দো'আ করা যায় [বুখারী হা/১৭৫১-৫৩, "হজ্জ" অধ্যায়-২৫, "জামরায় কংকর নিক্ষেপ ও হাত উঁচু করে দো'আ" অনুচ্ছেদ, ১৩৯-৪২]। (i) মুসাফির অবস্থায় হাত তুলে দো'আ করা যায় [মুসলিম, মিশকাত হা/২৭৬০]। তাছাড়া জুম'আ ও ঈদায়েনের খুৎবায় বা অন্যান্য সভা ও সম্মেলনে একজন দো'আ করলে অন্যেরা (দু'হাত তোলা ছাড়াই) কেবল 'আমীন' বলবেন [ছহীহ আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৪৬১; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ৮/২৩০-৩১; ফাতাওয়া আরকানিল ইসলাম পৃঃ ৩৯২]। এমনকি একজন দো'আ করলে অন্যজন সেই সাথে 'আমীন' বলতে পারেন। উল্লেখ্য যে, দো'আর জন্য সর্বদা ওযূ করা, ক্বিবলামুখী হওয়া এবং দু'হাত তোলা শর্ত নয়। বরং বান্দা যে কোন সময় যে কোন অবস্থায় আল্লাহ্র নিকটে প্রার্থনা করতে পারে। যেমন খানাপিনা, পেশাব-পায়খানা, বাড়ীতে ও সফরে সর্বদা বিভিন্ন দো'আ করা হয়ে থাকে। আর আল্লাহ্ যে কোন সময় যে কোন অবস্থায় তাঁকে আহবান করার জন্য বান্দার প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন [বাক্বারাহ ২/১৮৬, মুমিন/গাফের ৪০/৬০; বুখারী 'দো'আ সমূহ' অধ্যায়-৮০ অনুচ্ছেদ, ২৪, ২৫ ও অন্যান্য অনুচ্ছেদ সমূহ]। (০৫). কুর'আনী দো'আ- রুকূ ও সিজদাতে কুরআনী দো'আ পড়া নিষেধ আছে [মুসলিম, মিশকাত হা/৮৭৩ 'ছালাত' অধ্যায়-৪, 'রুকূ' অনুচ্ছেদ ১৩; নায়ল ৩/১০৯ পৃঃ]। তবে মর্ম ঠিক রেখে সামান্য শাব্দিক পরিবর্তনে পড়া যাবে। যেমন রববানা আ-তিনা ফিদ্দুন্ইয়া ... (বাক্বারাহ ২/২০১)-এর স্থলে আল্লা-হুম্মা রববানা আ-তিনা অথবা আল্লা-হুম্মা আ-তিনা ফিদ্দুন্ইয়া ...বলা [বুখারী হা/৪৫২২; মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/২৪৮৭, 'দো'আ সমূহ' অধ্যায়-৯, ‘সারগর্ভ দো‘আ’ অনুচ্ছেদ, ৯]। অবশ্য শেষ বৈঠকে তাশাহহুদের পরে সালাম ফিরানোর পূর্বে কুর'আনী দো'আ সহ সহীহ্ হাদীস ভিত্তিক সকল প্রকারের দো'আ পাঠ করা যাবে। সংকলন Dewan Sayedul H M ১০ মার্চ ২০১৭
খুব ধৈর্য ধরে শুনলাম পুরোটা। একটা জিনিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে উনি যতগুলো দলীল দিয়েছেন তার প্রত্যেকটাতেই শুধু একটা কথাই বার বার উনি বলেছেন যে, রাসুল সাঃ দোয়া করেছেন, হাত তুলে দোয়া করেছেন। একাবারও তিনি এটি প্রমাণ করতে পারেননি যে রাসুল সাঃ নামাজের পর "সম্মিলিত" মুনাজাত মুনাজাত করেছেন। মূল বিতর্ক তো এটা নিয়েই। আর তিনি সাহাবী "আলা আল হাজরামী" রাঃ এর একটা আমল দিয়ে সম্মিলিত মোনাজাতের দলীল দিয়েছেন। যেটা ২৬.৫৫ মিনিট থেকে তিনি আলোচনা করেছেন। উল্লেখ্য যে, আলা আল হাজরামী রাঃ এর মুনাজাত সম্মিলিত হওয়ার কারণ ছিল যে এখানে সবার সমস্যা ছিল একই রকম। কারণ সবার উট হারিয়ে গেছে। সে জন্য সবাই একসাথে দোয়া করেছেন। এই একটা মাত্র দলীল ছাড়া তিনি সম্মিলিত মোনাজাতের আর কোন দলীলই দিতে পারেননি। তাহলে ভাইয়েরা আপনার বিবেক দিয়ে চিন্তা করেন যে শুধুমাত্র একজন সাহাবীর আমলকে রাসূল ও অন্য সকল সাহাবীর উপর প্রাধান্য দিবেন? যেটা ছিল ঘটনা চক্রে সম্মিলিত মুনাজাত।
ইমাম আবু হানিফা রাহেমাহুল্লাহ সালাম ফেরানোর পরে ইমামের কেবলামুখী হয়ে বসে থাকা বা কেবলামুখী হয়ে দুয়া-মুনাজাত করা মাখরুহ বা অপছন্দনীয় বলেছেন। [ ইমাম মুহাম্মাদ, আল-মাসবুত ১/১৭-১৮]
আগে ওটা প্রমান করেন যে ইমাম মহম্মদ ইমাম আবু হানিফা (র:) এর ছাত্র নয় । যদি না পারেন আপনি জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে বলেন আমার জানা ছিল না। তার পরে বলব ইমাম আবু হানিফা (র:) এর কিতাব আছে বা নাই। আমি আপনাকে ভালো বাসি।আপনাকে অপমান করার জন্য বলিনি।
বড় হুজুর মনে হয় দোয়া আর সম্মিলিত মুনাজাতের পার্থক্য বুঝতেছেন না। দোয়া তো রয়েছে আল্লাহর রাসূল ফরজ নামাজের পর অনেক দোয়া পড়তেন। কিন্তু সে দোয়া গুলি তিনি একা একাই পড়তেন। আস্তাগফিরুল্লাহ। আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম ওয়া মিনকাস সালাম তাবারাকতা ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম। আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার 33 বার করে। এই দুয়া গুলি পড়তে কেউ নিষেধ করতেছে না। নিষেধ করা হচ্ছে সম্মিলিত মুনাজাত করাতে।যেমন সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া হচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ।
You are missing the point no one is disputing about dua but main point is after farj salat it's never been proven that our beloved prophet pbuh did due all together I don't care others shieks says we must follow what our prophet pbuh did that's all
এটা তো শায়েখ ও বলেছেন। সাহবীদের যুদ্ধের যে ঘটনা বর্ননা করা হল "আলবিদায়া ওয়াননিহায়া ৫/৩৪; তারীখে তাবারী ২/৫২৩" থেকে সেখানে স্পষ্ট বলা আছে ফজরের নামাজের পর একত্রে বসে সাহাবীরা দোয়া করেছেন তাহলে কি সাহাবী রা বেদ আত করেছেন? ফজরের নামাজ ফরজ নামাজ নয় কি?
সৌদি আরবের আলেমরা আপনার এই যুক্তিটি বোঝেননি।দয়া করে ওনাদের সঙ্গে বসে ওনাদের একটু বোঝান।তাহলে ওখানেও সহী দিন ফিরে আসুক।পারবেন তো মদিনার আলেমদের সামনে প্রমান করতে ? মা মামার বাড়ি বেশি বোঝেন সন্তানের চাইতে ,তাই না ভাই ? দয়া করে সোজা পথে চলার চেষ্টা করুন।
ঠিক বলেছেন ভাই,,,,,,,যে দেশে নবিজির জন্ম সেই দেশে ভুল ইবাদর করবে না,,,,,ফরজ নামাযের পর সম্মিলিত মুনাজাত বিদায়াত,,,,,,,,,,,মক্কার ইমাম সে কত বড় ইমাম সে কি বুঝে না,,,,আসল বাংগালীদের মুর্খ পেয়েছে
আস্ সালামু আলাইকুম, ওয়া রাহ্ মাতুল্লাহি , ওয়া বারাকাতুহু । মওলানা সাহেব, আমরা সবাই ফরজ নামাজের পর দোয়া করার ব্যাপারে এবং হাত উঠিয়ে দোয়া করার ব্যাপারে একমত । কিন্তু ফরজ নামাজের পরে নবী করিম সাঃ কখনই সম্মিলিতভাবে সবাইকে নিয়ে একসাথে মুনাজাত করেননি । শুধু বিশেষ পরিস্থিতিতে করেছেন , যেমন - অনাবৃষ্টি, মহামারী, যুদ্ধের সময় । এই সকল ক্ষেত্রে । তিনি ফরজ নামাজের পর সালাম ফিরিয়ে তিনবার জোরে, জোরে আস্ তাগ্ ফিরুল্লাহ্ পড়েছেন । তারপর মুসল্লিদের দিকে ফিরে বসে মনে, মনে দোয়া আসগর পড়েছেন । কখনোই সম্মিলিতভাবে দোয়া করেননি । আপনি আপনার পুরা বক্তব্যের মধ্যে খুবই সতর্কতার সাথে তা এড়িয়ে গেছেন । যে উদাহরণগুলো পেশ করেছেন তার মধ্যে ফরজ নামাজের পর নবী সাঃ যে সম্মিলিতভাবে সবাইকে নিয়ে কোন বিশেষ করন ছাড়া মোনাজাত করেছেন , তার কোন সহি হাদিস তো দুরে থাক্ কোন জাল দলিলও কেউ দেখাতে পারবে না । দয়া করে নিজেকে সঠিক প্রমান করার জন্য আসল বিষয়কে এড়িয়ে অন্য প্রসঙ্গ নিয়ে বাহাস করে নিজের সাথে এবং সরল মুসলমানগনের সাথে প্রতারনায় লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত হন । হজরত মোহাম্মদ সাঃ উনার মদিনায় হিজরতের ১০ বছরে ১৮ হাজার ওয়াক্তের বেশী ফরজ নামাজের ঈমামতি করেছেন। যার একটিতেও তিনি সালাম ফিরিয়ে সম্মিলিতভাবে সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করেননি । আর যেটা আমার নবী সাঃ করেননি , সেটা করার অর্থ নবী করিম সাঃ কে অমান্য করা । যা সরাসরি বেদআত । সুন্না মোতাবেক আল্লাহর ইবাদত করা ছাড়া অন্য যেকোন ভাবে আল্লাহর ইবাদত , আল্লাহ্ কবুল করবেন না ।
এর অর্থ হলো আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করে দিয়েছেন।আমাদের নিজেদের পাপের ব্যপারে সতর্ক হওয়ার কোন দরকারই নেই।আমরা তো নিশ্চিত জান্নাতি। তাই না? রাসূল( স:) নামাজের পর হাত তুলে দোয়া করেছেন এটা কেন অস্বীকার করেন? রাসূল (স:) বললেন ফরজ নামাজের পর দোয়া করলে কবুল হয়।আর সম্মিলিত দোয়া করলে আল্লাহ দোয়া কবুল করেন।তাহলে সম্বলিত দোয়া করবো না কেন? আমদের দাবি হলো এটা মুস্তাহাব।করতেই হবে এমনটা না।না করলে কোন গুনাহ হবে না।এখন আমার একটা প্রশ্ন যদি পারেন উত্তর দেন।আপনি যে বললেন রাসূল (স:) কখনো নামাজের পর সম্মলিত দোয়া করেন নি এটা আপনি কিভাবে জানতে পারলেন? হাদীসে কি রাসূল( স:) ২৩ বছরের প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর কি করতেন তা উল্লেখ আছে? যদি না থাকে আপনার ঔ দাবীর অর্থ হলো আপনি একজন সাহাবী আর এমন সাহাবি যে রাসূল (স:) এর সাথে ২৩ বছর ফরজ নামজ পড়েছেন।রাসূল( স:) প্রয়োজনে সম্মিলিতভাবে হাত তুলে দোয়া করেছেন। কিন্তু আমরা গুনাহ মাফের জন্য সম্মিলিত দোয়া করতে পারবো না।তাই না? তাহলে রাসূল (স:) কেন বললেন সম্মিলিতভাবে দোয়া করলে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়?
ভাই।বিদআত এর অর্থ হলো ইসলামে যা নেই তা প্রবেশ করানো।আর ইসলামের অনেক বিষয় সাহাবা কেরাম রাসূল থেকে শিখেছেন।তা আমাদের কাছে যদি রাসূল থেকে না পৌছে সাহাবা কেরাম থেকে পৌছে তাহলে বিদআত কেন হবে?হযরত আলা আল হাযরামী কি তাহলে বিদআত করেছেন?রাসূল থেকে নামাজের পরে তো সম্মিলিত বা একা দোয়া কোনটার কথাই নেই শুধু দোয়ার কথা আছে।তাহলে একক দোয়া বর্ণিত না থাকলে তো তাও বিদআত হবে এভাবে তো পুরো দুয়াই না জায়েয বানিয়ে দেয়া হচ্ছে অথচ নামাযের পর দোয়া রাসূল থেকে প্রমাণিত। মোটকথা হলো দুইভাবেই যকোনো দুয়া করা জায়েয।নামাযের পর কেউ চাইলে যে কোন একভাবে করতে পারেন।আলোচক সেটাই বলেছেন সম্মিলিত দোয়ার বিষয়টা এড়িয়ে যাননি।পুরো আলোচনা ভালোভাবে শোনার অনুরোধ রইলো
আল্লাহর রাসুল (স) ফরজ সালাতের পর হাত তুলে দুয়া করেছেন শত শত সহীহ হাদিস কিন্তু সম্মিলিত ভাবে দুয়া করেছেন কোনো হাদীস নেই। আপনি মাজহাবের জন্য নীজের দ্বীন কে বিক্রি করছেন যদি এটি সুন্নহ হতো তাহলে কেন হাটহাজারী মাদরাসায় ফরজ সালাতের শেষে সম্মিলিত ভাবে মুনাজাত হয় না এই মাদরাসা তো বাংলা দেশের একটি বড় কওমি মাদরাসা আমাকে জানাবেন।
ফরজ নামাজপর পর রাসুল (স) এবং সাহাবীগন সমিমলিত দোয়া করেছেন একটি সহিহ হাদীস দারা প্রমান দেখান। আপনি যদি সত্যবাদী হন তাহলে এই হাদীসগুলি নিয়ে সহীহ আলেমদের সাথে কথা বলেন ।
সহি আলেম আবার কারা??? উনি হাদিস থেকে দলিল দিলেন ফরজ নামাজের পরের দোয়া করার ব্যাপারে। যেখানে নবীজি বলেছেন সেখানে আবার সহি আলেম কারা? নবীজির মর্যাদা বেশি নাকি সহীহ আলেমের মর্যাদা বেশি???
জনাব Zahidul Alam, আপনি এই বক্তার ফাঁকিটা ধরতে পারেননি। উনি সুকৌশলে এই অংশটা পাড়ি দিয়েছেন এবং জেনে শুনেই ফাঁকিটা দিয়েছেন নিজের সমর্থন প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। উনি বুখারি শরিফে উল্লিখিত দোয়ার উদৃতি দিয়ে সম্মিলিত দোয়াকে সত্যায়ন করার চেষ্টা করেছেন। বুখারি শরিফে ফরয সালাতের পর সম্মিলিত দোয়ার কথা বলা হয়নি। বলা হয়েছে দোয়ার কথা যেটা ফরয সালাতে সালাম ফিরানোর পর নবী (সঃ) এবং সাহাবিগণ ব্যক্তিগতভাবে চুপে চুপে নিজ নিজ দোয়া করতেন। আমাদের দেশে যেটা চলছে, সালাম ফিরানোর পর ইমাম সাহেব সশব্দে দোয়া করেন আর মুক্তাদিরা সমস্বরে আমিন আমিন বলেন আর এর ফলে মাসবুক ব্যক্তিদের ফরয সালাতের অবশিষ্ট রাকাআতগুলির ১২টা বাজে -নবী (সঃ) ও সাহাবীগণের সালাত এমন ছিল না। সে যাই হোক, আলেমগণ জেনে বুঝে যদি এভাবে নিজ নিজ মতামত প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকেন তবে আমাদের বলার কিছু নেই। শেষ বিচারের দিন যার যার কর্মফল তিনি পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমাদের দেশে অনেক আলেম উলামা শির্ক ও বিদআত সম্পর্কে জ্ঞান নেই । দোআ ইবাদত । কিন্তু সেই ইবাদত হতে হবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে ভাবে করেছেন করতে বলেছেন ও সমর্থন করেছেন । ফরজ নামাজের শেষে ঈমাম সাহেব মোক্তাদীদের নিয়ে যে সম্মিলিত মোনাজাত করেন এই ভাবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনো কি আমল করেছেন? করেননি! আল্লাহ্ আপনাদের মতো আলেমদের কোরআন ও সুন্নাহ সহিহ জ্ঞান দান করুন আমিন
প্রিয় ভাইজান দোয়া করা যাবে এই কথাটি আপনি বলেছেন কিন্তু সম্মিলিতভাবে দোয়া করা যাবে এই কথাটির দলিল আপনি কিন্তু দেখাতে পারেননি আর দয়া করে আপনি দলীল দেখান যে সম্মিলিতভাবে দোয়া করা যাবে নাকি ?আর আমাদের মোহাম্মদ( সাঃ) কি কখনো দলগতভাবে দোয়া করেছেন? যেখানে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন ফরজ নামাজের পরে একত্রিতভাবে দোয়া করেন নি আর আপনি সেটিকে প্রমাণ করার চেষ্টা করতেছেন তাহলে আপনি কেন এটা বিতর্ক তৈরী করতেছেন? এটা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম করেন নাই সেটা আপনি কেন করতে বলতেছেন?নিশ্চয়ই এর জন্য জবাব দেওয়া লাগবে আল্লাহর কাছে আপনাকে
হযরত এখানে হাদিসে রেফারেন্স দিলে ভালো হতো যে রাসুলুল্লাহ সাঃ ফরজ নামাজের পরে সম্মিলিত ভাবে হাত তোলে দোয়া করেছেন কিনা এটা যদি হাদিস থেকে রেফারেন্স দিন ভালো হতো
আপনারা বাপ দাদার অনুসরণ করা বাদ দিয়ে আল্লাহর রাসূলের অনুসরণ করুন যারা বাপ দাদার অনুসরন করে তাদের বেদাত ছাড়তে খুব কষ্ট হয় সম্মিলিত মোনাজাত আমাদের মসজিদে প্রচলন ছিল কিন্তু এটা বাদ দেওয়া হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ
আপনার হাদীস ঠিক না যদি তাই হত তাহলে সৌদিআরব ফরজ নামাজের করিতেন আমি আজ 25 বৎসর যাবৎ আছি কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন মসজিদে সম্মিলিত ভাবে মুনাজাদ করতে দেখি নাই
আপনি যখন পৰ্যায় বলেছেন তখনেই আমি বুঝে নিয়েছি যে দুৰ্বল বিষয় টাকে সবল কৰে দিয়ে মানুষকে ঐটাৰ ওপৰে আমল কৰাৰ জন্য উৎসাহিত কৰেছেন। যেখানে কোৰানেৰ আয়াতে উল্লেখ আছে যে ঈমাম যখন ছালাম ফিৰাবে তখন জিকিৰ এবং দোৱায় মছগুল হয়ে যাও। ওখানেতো হাত তুলে সন্মিলিত ভাবে দোৱা কৰাৰ কোনো বিধান বা হুকুম দেয় নাই। বাৰাবাৰী আপনাৰাই কৰতেছেন।
জনাব দয়া করে একটা হাদিস জানান যে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়েকেরাম দের নিয়ে সম্মিলিত দোয়া করেছেন ফরজ নামাজের পর। আপনি কেন , কেউই পারবেনা, কারণ এটা নেই শরীয়াতে , এই সত্য না মেনে এদিক ওদিক করার কি প্রয়োজন?
@@mohammadkhairulislam2581 অনি যে গুলো হাদিস দিছে তা ফরজ নামাযের পর মুনাজাত,,,, কিন্তু সম্মিলিত মুনাজাতের দলিল দিতে পাড়ে নাই,,,,,,ফরজ নামাযের পর মুনাজাতের দলিল আছে তবে সে সব দলিল বলে একা একা মুনাজাতের কথা, সম্মিলিত মুনাজাতের দলিল কিন্তু দিতে পারে নাই।
@@mohammadkhairulislam2581 amra ondho noi onar deya hadish gula online e search diye dekhen oi link gular kothao bola nei sommilito monajat jayej uni duya er kotha bole chokhe dhula dicchen.... apni ki ondho??? ondho na hale online oi hadis number dhore search den peye jaben Uni batpar ki na???
আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া কোনো হাদিসের কিতাব না। কোনো ঘটনা সত্য কিনা তা যাচাই করতে সনদ লাগে। আর ওই কিতাবে কোন সনদ বর্ননা নেই। "বলুন(হে রাসুল!), তোমাদের দলীল পেশ করো যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো" -সুরা আল-বাক্বারাহ(২:১১১) আপনি সনদ দেখান যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন। সনদ ছাড়া কোনো ঘটনাই বিশ্বাস করার যোগ্য না।
আসসালামু আলাইকুম। খুব সুন্দর আলোচনা।উনি কোন ভাবেই প্রমান করতে পারেনি যে আমাদের নবী (সাঃ) সম্মিলিত ভাবে দোয়া করেছেন বা নিয়মিত করেছেন। যে টুকু প্রমান করার করেছেন তার উদ্দেশ্য কিন্তু ছিলএক। অর্থাৎ দোয়ার মাকসাদ বা চাওয়া একটা বিষয়ের সীমাবদ্ধ ছিল। আমাদের দেশে যা হয় তার উদ্দেশ্য বা চাওয়া তো্ এক নয় ভাই । হাত তুলে দোয়া নিষেধ এ কথা কেউ অস্বীকার করেনা।
হুজুর আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না যদিও হাদিসের ইঙ্গিতে বোঝা যায় কিন্তু আমলে পাওয়া যায় না আল্লাহর রাসূল জীবিত অবস্থায় সমস্ত নামাজের ইমামতি করেছেন প্রতিদিন পাঁচবার বছর কে বছর আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যদি এটা করতেন অনেক অনেক রেওয়ায়েত আসত যেহেতু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর গোপন কাজেরও বর্ণনা আছে এটাতো প্রতিদিন পাঁচবার করছে কতবার বানানোর কথা স্পষ্টভাবে বর্ণ হওয়ার কথা
যারা সহি কে সুবিধার কারনে যয়িফ বানায় এরা হাসান যয়িফ কি বুঝবে।মাজহাবীরা সোনালী যুগের তাকলীদ মানে আর আহলে হাদিসরা নব্য ইমান চোরদের তাকলিদ মানে পার্থক্য এতটুকু।
এত কথা না বলে, রসুলুল্লাহ (স:) আপনাদের মত নিয়মিত সম্মিলিত দুয়া করেছেন কিনা সেটা বলেন । মোবাহ আমল করে মাসবুক মুসল্লিদের নামাজে বিঘ্ন ঘটানো জায়েয হবে তো ?
মাশাআললাহ খুবেই সুন্দর ও পরিস্কার বাস্তব সম্মত সত্য অনুসরণ যোগ্য আলোচনা,
হুজুর সাহেবকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
হুম, আপনি অনুসরন করেন আর বেদয়াতীদের জন্য পরকালের ফয়সালাটোও জেনে নেন।
কমেন্টগুলা পড়ে আমার যেটা মনে হল, হুজুরের কথাগুলা কোন একটা ব্যক্তি ও ঠান্ডা মাথায়, মনোযোগ সহকারে শুনেনি, যদি যদি কেউ মন দিয়ে শোনতো তাইলে অবশ্যই বুঝতে পারত যে হুজুর ঠিকই নিজের দাবির পক্ষে খুব সুন্দর দলিল দিয়েছেন,
সঠিক বলেছেন ভাই।
❤❤❤❤
ভাইজান আল্লাহর নবী মুহাম্মদ সাল্লাম বলেছেন দোয়া হচ্ছে নামাজের মধ্যে সবথেকে বেশি কবুল হয় এইটাকে বলছেন না কেন নামাজের পরে হাত তুলে দোয়া করতে হবে মুসল্লিদের কে ইমাম সাহেব বলছেন যে নামাজ নামাজের পর যারা মোনাজাতকে ফরজ মনে করছেন আমার সামনে নগণ্য ভারত বাংলাদেশ পাকিস্তানের ম্যাক্সিমাম মসজিদে বেশিরভাগ মসজিদে নামাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পর ইমাম সাহেব সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করে নিয়ে এটা বোঝাতে চাচ্ছেন
জাজাকাল্লাহ খায়ের। অনেক জরুরী বিষয় জানলাম।
আলহামদুলিল্লাহ,সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি, আল্লাহ তাআলা শায়খের মর্তবা বুলন্দ করেন আমিন
সুনান আত তিরমিজী, হাদীস নং ৩৪৯৯। আবূ উমামাহ্ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, বলা হল, হে আল্লাহর রাসূল! কোন সময়ের দুআ বেশি (শোনা) গ্রহণযোগ্য হয়? তিনি বললেনঃ শেষ রাতের মাঝ ভাগের এবং ফরয নামাযগুলোর পরবর্তী দুআ।
এই হাদীস এ কোথায় সম্মিলিত দুআ র কথা বলা হয়েছে?
আলহামদু লিল্লাহ!এত মাওয়াত এক সাথে পেলাম!আল্লাহ হযরত কে নেক হায়াত দারাজ করেন!
আপনাকে অনেক অনেক মোবারকবাদ জানাই আপনি যে চহি হাদিসের আলোকে সত্য হাদিস গুলি তুলে ধরার জন্য সম্মিলিত দোয়া বা মোনাজাত করার দলিল পেশ করেছেন , আল্লাহ আপনাকে হায়াতে তায়্যেবা দান করুন আমিন
জাযাকাল্লাহ,, শায়েখ দলীল ভিত্তিক সুন্দর আলোচনা করার জন্য বারাকল্লাহ ফি হায়াতিকা আমিন,,
অনেক উপকৃত হলাম আপনার আলোচনা থেকে,,,
অনেক সুন্দর আলোচনা৷
এত বড় ইবাদত,
কিন্তু সাহাবিদের কোন আমল নাই কেন।
মক্কা, মদিনায় কেন সম্মিলিত হাত তুলে মোনাজাত করেন না কেন।
কথায় কথায় সাহাবীদের আমল টানেন।। তাহাজজুত নামাজের খবর নাই।। সালাতুল তছবী নামাজের খবর নেই।। সকাল সন্ধ্যায় আমল নেই।। মেছওেআক নেই।। আফজাল জিকির কোরআন তেলওূয়াত নেই। তিন তছবীহ নেই
ache , apni valo kore shonon, shesh dike
সলাতের পর দুআ ফরজ বা ওয়াজিব নয়।
রসুলুল্লাহ (সঃ) ও সাহাবীগণের আমল আছে।
আমি মক্কা মুকাররামায় একটি জুমার পর (সম্মিলিতভাবে বেশ জোরে) ও কয়েকটি ওয়াক্তে ফরজ সলাতের পর (বেশ আস্তে) ঈমামের সাথে দুআ করেছি।
সেখানে আপনি গেছেন কি?
রাসুল(সঃ) ফরজ নামাজের পর দোয়া করতেন এটা সর্বজন গৃহিত; আল্লাহ্ ফরজ সালাতের পরের দোয়া বেশি কবুল করেন। এটা সবাই জানে। যারা বেদাত বলে তারাও এই কথা বলে। এখানে সম্মিলিত মোনাজাত কই পাইলেন। এখানে বিশেষ করে ব্যাক্তিগত দোয়াকে বুঝানো হয়েছে।
সঠিক বলেছেন।
r8
ফরয নামাজ তো জামায়াতে হয় তাহলে এর পরের দোয়া কি পৃথক পৃথক হয় নাকি। আমাদের দেশের আহালে হাদীস এর হুজুরা সকল প্রকার মুনাজাত বর্জন করে চলেছেন।
পুরোটা শুনুন।
ভিডিও টা মনোযোগ দিয়ে শুনলে বুঝতে পারতেন কই পাইছেন উনি ।
সাহবীদের যুদ্ধের যে ঘটনা বর্ননা করা হল
"আলবিদায়া ওয়াননিহায়া ৫/৩৪; তারীখে তাবারী ২/৫২৩" থেকে সেখানে স্পষ্ট বলা আছে ফজরের নামাজের পর একত্রে বসে সাহাবীরা দোয়া করেছেন তাহলে কি সাহাবী রা বেদ আত করেছেন? ফজরের নামাজ ফরজ নামাজ নয় কি?
আর এই দলিল ছাড়াও অন্য যত গুলো দলিল আনছেন সেগুলো সম্মিলিত বা একা দোয়া করেছেন তা নির্দিষ্ট নাই, তাই দুইটাই জায়েজ। সুতরাং বেদ আত বলতে পারবেন না কখনোই
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর ও দলিল আলোচনা। ১০০% সঠিক কথা।
দলিল ভিত্তিক আলোচনা।
ما شاء الله الحمد لله بارك الله في حياتك وعلمك وعملك امين صلى الله عليه وسلم
জাযাকাল্লাহ।
সুন্দর দালিলিক আলোচনা।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সঠিক সমঝ দিন।
আমিন
মাশাল্লাহ, জাযাকাল্লাহ, আল্লাহ হযরতের নেক হায়াত দান করুন। এবং হযরতকে আরো সুন্দর সুন্দর
আল্লাহ্ হুজুরের নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন । আমিন
এ যুগের খুব সুন্দর একজন আলেম, মাওলানা তাহমীদুল মাওলা❤❤❤❤
বিদাতি
মাসা আল্লাহ কুব সুন্দর করে বুজালেন
হুম, খুব ভাল বুঝলেন। ওগুলোই করেন।
@@razualeem4270 আলবানি মাজাহাবিদের অন্তর বাঁকা
জাযাকাল্লাহ প্রিয় শায়েখ !
মাশাআল্লাহ্,খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ।
Beautiful so much Alhamdulelah Allah huakbar Great Justice ❤❤❤
দোয়া আর সম্মিলিত মোনাজাত এক না, মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
তোমার মত বক্তা যদি প্রমাণ দিতে পারে জীবনে বাংলাদেশে বাস করমু না
@@s.m.t4708 দো'আ (মুনাজাত) : সম্মিলিত ও একাকী
(০১). ফরয সালাত বাদে সম্মিলিত দো'আ (মুনাজাত)-
ফরয সালাত শেষে সালাম ফিরানোর পরে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে ইমামের সরবে দো'আ পাঠ (মুনাজাত করা) ও মুক্তাদীদের সশব্দে 'আমীন' 'আমীন' বলার প্রচলিত প্রথাটি দ্বীনের মধ্যে একটি নতুন সৃষ্টি। রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) ও সাহাবায়ে কেরাম হতে এর পক্ষে সহীহ্ বা যঈফ সনদে কোন দলীল নেই। বলা আবশ্যক যে, আজও মক্কা-মদ্বীনার দুই হারাম-এর মসজিদে উক্ত প্রথার কোন অস্তিত্ব নেই।
(০২). প্রচলিত সম্মিলিত দো'আর (মুনাজাতের) ক্ষতিকর দিক সমূহ-
(ক) এটি সুন্নাত বিরোধী আমল। অতএব তা যত মিষ্ট ও সুন্দর মনে হউক না কেন সূরা কাহ্ফ-এর ১০৩-৪ নং আয়াতের মর্ম অনুযায়ী ঐ ব্যক্তির ক্ষতিগ্রস্ত আমলকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।
(খ) এর ফলে মুছল্লী স্বীয় সালাতের চাইতে সালাতের বাইরের বিষয় অর্থাৎ প্রচলিত 'মুনাজাত'কেই বেশী গুরুত্ব দেয়। আর এজন্যেই বর্তমানে মানুষ ফরয সালাতের চাইতে মুনাজাতকে বেশী গুরুত্ব দিচ্ছে এবং "আখেরী মুনাজাত" নামক বিদ'আতী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বেশী আগ্রহ বোধ করছে ও দলে দলে সেখানে ভিড় জমাচ্ছে।
(গ) এর মন্দ পরিণতিতে একজন মুছল্লী সারা জীবন সালাত আদায় করেও কোন কিছুর অর্থ শিখে না। বরং সালাত শেষে ইমামের মুনাজাতের মুখাপেক্ষী থাকে।
(ঘ) ইমাম আরবী মুনাজাতে কী বললেন সে কিছুই বুঝতে পারে না। ওদিকে নিজেও কিছু বলতে পারে না। এর পূর্বে সালাতের মধ্যে সে যে দো'আ গুলো পড়েছে, অর্থ না জানার কারণে সেখানেও সে অন্তর ঢেলে দিতে পারেনি। ফলে জীবনভর ঐ মুছল্লীর অবস্থা থাকে 'না ঘরকা না ঘাটকা'।
(ঙ) মুছল্লীর মনের কথা ইমাম সাহেবের অজানা থাকার ফলে মুছল্লীর কেবল 'আমীন' বলাই সার হয়।
(চ) ইমাম সাহেবের দীর্ঘক্ষণ ধরে আরবী-উর্দূ-বাংলায় বা অন্য ভাষায় করুণ সুরের মুনাজাতের মাধ্যমে শ্রোতা ও মুছল্লীদের মন জয় করা অন্যতম উদ্দেশ্য থাকতে পারে। ফলে 'রিয়া' ও 'শ্রুতি'-র কবীরা গোনাহ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 'রিয়া'-কে হাদীসে الشرك الأصغر বা 'ছোট শিরক' বলা হয়েছে [আহমাদ, মিশকাত হা/৫৩৩৪ "হৃদয় গলানো" অধ্যায়- ২৬, "লোক দেখানো ও শুনানো" অনুচ্ছেদ-৫]।
যার ফলে ইমাম সাহেবের সমস্ত নেকী বরবাদ হয়ে যাওয়ার নিশ্চিত সম্ভাবনা সৃষ্টি হ’তে পারে।
@@s.m.t4708 (০৩). সালাতে হাত তুলে সম্মিলিত দো‘আ (মুনাজাত)-
(অ) 'ইস্তিসক্বা' অর্থাৎ বৃষ্টি প্রার্থনার সালাতে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে দু'হাত তুলে দো'আ করা যায়। এতদ্ব্যতীত
(আ) 'কুনূতে নাযেলাহ' ও :কুনূতে বিতরে'ও করা যায়।
(০৪). একাকী দু'হাত তুলে দো'আ
(মুনাজাত)-
সালাতের বাইরে যে কোন সময়ে বান্দা তার প্রভুর নিকটে যে কোন ভাষায় দো'আ করতে পারে। তবে হাদীসের দো'আ করা উত্তম। বান্দা হাত তুলে একাকী নিরিবিলি কিছু প্রার্থনা করলে আল্লাহ্ তার হাত খালি ফিরিয়ে দিতে লজ্জা বোধ করেন [আবুদাঊদ, মিশকাত হা/২২৪৪, "দো'আ সমূহ" অধ্যায়-৯]।
খোলা দু'হস্ততালু একত্রিত করে চেহারা বরাবর সামনে রেখে দো'আ করতে হয় [আবুদাঊদ হা/১৪৮৬-৮৭, ৮৯; ঐ, মিশকাত হা/২২৫৬]।
দো'আ শেষে মুখ মাসাহ করার হাদীস যঈফ [আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/২২৪৩, ৪৫, ২২৫৫ "দো'আ সমূহ" অধ্যায়-৯; আলবানী বলেন, দো'আর পরে দু'হাত মুখে মোছা সম্পর্কে কোন ছহীহ হাদীছ নেই। মিশকাত, হাশিয়া ২/৬৯৬ পৃঃ; ইরওয়া হা/৪৩৩-৩৪, ২/১৭৮-৮২ পৃঃ]।
বরং উঠানো অবস্থায় দো'আ শেষে হাত ছেড়ে দিতে হবে।
(a) রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) স্বীয় উম্মতের জন্য আল্লাহ্র নিকট হাত উঠিয়ে একাকী কান্না করতে করতে দো'আ করেছেন [মুসলিম হা/৪৯৯, "ঈমান" অধ্যায়-১, "উম্মতের জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর দো‘আ করা" অনুচ্ছেদ- ৮৭]।
(b) বদরের যুদ্ধের দিন তিনি ক্বিবলামুখী হয়ে আল্লাহ্র নিকটে একাকী হাত তুলে কাতর কণ্ঠে দো'আ করেছিলেন [মুসলিম হা/৪৫৮৮ "জিহাদ" অধ্যায়-৩২, অনুচ্ছেদ-১৮, "বদরের যুদ্ধে ফেরেশতাগণের দ্বারা সাহায্য প্রদান"]।
(c) বনু জাযীমা গোত্রের কিছু লোক ভুলক্রমে নিহত হওয়ায় মর্মাহত হয়ে রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) একাকী দু'বার হাত উঠিয়ে আল্লাহর নিকটে ক্ষমা চেয়েছিলেন [বুখারী, মিশকাত হা/৩৯৭৬ "জিহাদ" অধ্যায়-১৯, অনুচ্ছেদ-৫; বুখারী হা/৪৩৩৯ "দো'আ সমূহ" অধ্যায়-৮০, "দো‘আয় হাত উঁচু করা" অনুচ্ছেদ- ২৩]।
(d) আওত্বাস যুদ্ধে আবু মূসা আশ'আরী (রাঃ)-এর নিহত ভাতিজা দলনেতা আবু আমের আশ'আরী (রাঃ)-এর জন্য ওযূ করে দু'হাত তুলে একাকী দো'আ করেছিলেন [এটি ছিল ৮ম হিজরীতে সংঘটিত 'হোনায়েন' যুদ্ধের পরপরই। বুখারী হা/৪৩২৩, "যুদ্ধ-বিগ্রহ সমূহ" অধ্যায়-৬৪, "আওত্বাস যুদ্ধ" অনুচ্ছেদ- ৫৬]।
(e) তিনি দাওস কওমের হেদায়াতের জন্য ক্বিবলামুখী হয়ে একাকী দু'হাত তুলে দো'আ করেছেন [বুখারী, আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৬১১; মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৫৯৯৬]।
(f) হজ্জ ও ওমরাহ্ কালে সাঈ করার সময় :ছাফা' পাহাড়ে উঠে কা'বার দিকে মুখ ফিরিয়ে দু'হাত তুলে দো'আ করা যায় [আবুদাঊদ হা/১৮৭২; মুসলিম, মিশকাত হা/২৫৫৫]।
(g) আরাফার ময়দানে একাকী দু'হাত তুলে দো'আ করা যায় [নাসাঈ হা/৩০১১]।
(h) ১ম ও ২য় জামরায় কংকর নিক্ষেপের পর একটু দূরে সরে গিয়ে ক্বিবলামুখী হয়ে দু'হাত তুলে দো'আ করা যায় [বুখারী হা/১৭৫১-৫৩, "হজ্জ" অধ্যায়-২৫, "জামরায় কংকর নিক্ষেপ ও হাত উঁচু করে দো'আ" অনুচ্ছেদ, ১৩৯-৪২]।
(i) মুসাফির অবস্থায় হাত তুলে দো'আ করা যায় [মুসলিম, মিশকাত হা/২৭৬০]।
তাছাড়া জুম'আ ও ঈদায়েনের খুৎবায় বা অন্যান্য সভা ও সম্মেলনে একজন দো'আ করলে অন্যেরা (দু'হাত তোলা ছাড়াই) কেবল 'আমীন' বলবেন [ছহীহ আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৪৬১; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ৮/২৩০-৩১; ফাতাওয়া আরকানিল ইসলাম পৃঃ ৩৯২]।
এমনকি একজন দো'আ করলে অন্যজন সেই সাথে 'আমীন' বলতে পারেন।
উল্লেখ্য যে, দো'আর জন্য সর্বদা ওযূ করা, ক্বিবলামুখী হওয়া এবং দু'হাত তোলা শর্ত নয়। বরং বান্দা যে কোন সময় যে কোন অবস্থায় আল্লাহ্র নিকটে প্রার্থনা করতে পারে। যেমন খানাপিনা, পেশাব-পায়খানা, বাড়ীতে ও সফরে সর্বদা বিভিন্ন দো'আ করা হয়ে থাকে। আর আল্লাহ্ যে কোন সময় যে কোন অবস্থায় তাঁকে আহবান করার জন্য বান্দার প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন [বাক্বারাহ ২/১৮৬, মুমিন/গাফের ৪০/৬০; বুখারী 'দো'আ সমূহ' অধ্যায়-৮০ অনুচ্ছেদ, ২৪, ২৫ ও অন্যান্য অনুচ্ছেদ সমূহ]।
(০৫). কুর'আনী দো'আ-
রুকূ ও সিজদাতে কুরআনী দো'আ পড়া নিষেধ আছে [মুসলিম, মিশকাত হা/৮৭৩ 'ছালাত' অধ্যায়-৪, 'রুকূ' অনুচ্ছেদ ১৩; নায়ল ৩/১০৯ পৃঃ]।
তবে মর্ম ঠিক রেখে সামান্য শাব্দিক পরিবর্তনে পড়া যাবে। যেমন রববানা আ-তিনা ফিদ্দুন্ইয়া ... (বাক্বারাহ ২/২০১)-এর স্থলে আল্লা-হুম্মা রববানা আ-তিনা অথবা আল্লা-হুম্মা আ-তিনা ফিদ্দুন্ইয়া ...বলা [বুখারী হা/৪৫২২; মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/২৪৮৭, 'দো'আ সমূহ' অধ্যায়-৯, ‘সারগর্ভ দো‘আ’ অনুচ্ছেদ, ৯]।
অবশ্য শেষ বৈঠকে তাশাহহুদের পরে সালাম ফিরানোর পূর্বে কুর'আনী দো'আ সহ সহীহ্ হাদীস ভিত্তিক সকল প্রকারের দো'আ পাঠ করা যাবে।
সংকলন
Dewan Sayedul H M
১০ মার্চ ২০১৭
@@NasirMasud ভাই, Ahmed Saju মত লোকেরা 'প্রচলিত ইসলাম' নিয়েই আছে, তারা 'সঠিক ইসলাম' দেখলেই লুকায়ে থাকে।
Combined Anythibg is more powerful and it is common sense.
মা শা আল্লাহ! অনেক অনেক ধন্যবাদ শায়েখকে। যাজাকুমুল্লাহ।
খুব ধৈর্য ধরে শুনলাম পুরোটা।
একটা জিনিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে উনি যতগুলো দলীল দিয়েছেন তার প্রত্যেকটাতেই শুধু একটা কথাই বার বার উনি বলেছেন যে, রাসুল সাঃ দোয়া করেছেন, হাত তুলে দোয়া করেছেন।
একাবারও তিনি এটি প্রমাণ করতে পারেননি যে রাসুল সাঃ নামাজের পর "সম্মিলিত" মুনাজাত মুনাজাত করেছেন।
মূল বিতর্ক তো এটা নিয়েই।
আর তিনি সাহাবী "আলা আল হাজরামী" রাঃ এর একটা আমল দিয়ে সম্মিলিত মোনাজাতের দলীল দিয়েছেন। যেটা ২৬.৫৫ মিনিট থেকে তিনি আলোচনা করেছেন। উল্লেখ্য যে, আলা আল হাজরামী রাঃ এর মুনাজাত সম্মিলিত হওয়ার কারণ ছিল যে এখানে সবার সমস্যা ছিল একই রকম। কারণ সবার উট হারিয়ে গেছে। সে জন্য সবাই একসাথে দোয়া করেছেন।
এই একটা মাত্র দলীল ছাড়া তিনি সম্মিলিত মোনাজাতের আর কোন দলীলই দিতে পারেননি।
তাহলে ভাইয়েরা আপনার বিবেক দিয়ে চিন্তা করেন যে শুধুমাত্র একজন সাহাবীর আমলকে রাসূল ও অন্য সকল সাহাবীর উপর প্রাধান্য দিবেন? যেটা ছিল ঘটনা চক্রে সম্মিলিত মুনাজাত।
16 মিনিটের পরে শোনেন। দলিল দিয়েছেন স্পষ্ট ভাবে।
মাশাআল্লাহ
জাজাকাল্লাহ ❤️🥀
আল্লাহতালা আপনাকে বেছে থাকার তৌফিক দান করুক আমিন
Alhamdulillah vi apnar ktha glo oti sundor
ইমাম আবু হানিফা রাহেমাহুল্লাহ সালাম ফেরানোর পরে ইমামের কেবলামুখী হয়ে বসে থাকা বা কেবলামুখী হয়ে দুয়া-মুনাজাত করা মাখরুহ বা অপছন্দনীয় বলেছেন। [ ইমাম মুহাম্মাদ, আল-মাসবুত ১/১৭-১৮]
এরা সত্যি কারের কেউ আবু হানিফা রহমাতুল্লাহকে অনুসরণ করে না. সবগুলো বড় বাটপার
Emam mahammad Abu hanifar chhatro na apni unake batpar bollen. Nijer mazhab tikanor jono.bhalo bhabe poren tar por lecture den
আগে ওটা প্রমান করেন যে ইমাম মহম্মদ ইমাম আবু হানিফা (র:) এর ছাত্র নয় । যদি না পারেন আপনি জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে বলেন আমার জানা ছিল না।
তার পরে বলব ইমাম আবু হানিফা (র:) এর কিতাব আছে বা নাই। আমি আপনাকে ভালো বাসি।আপনাকে অপমান করার জন্য বলিনি।
Apni amar ka6e emam Abu hanifa r kitab ar nam Jante chailen. Tai ami likhlam
Ader ahangkare satikta dekhena
বড় হুজুর মনে হয় দোয়া আর সম্মিলিত মুনাজাতের পার্থক্য বুঝতেছেন না। দোয়া তো রয়েছে আল্লাহর রাসূল ফরজ নামাজের পর অনেক দোয়া পড়তেন। কিন্তু সে দোয়া গুলি তিনি একা একাই পড়তেন। আস্তাগফিরুল্লাহ। আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম ওয়া মিনকাস সালাম তাবারাকতা ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম। আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার 33 বার করে। এই দুয়া গুলি পড়তে কেউ নিষেধ করতেছে না। নিষেধ করা হচ্ছে সম্মিলিত মুনাজাত করাতে।যেমন সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া হচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ হুজুরকে ইসলামের জন্যে কবুল করুক।
মাসায়াল্লাহ শায়েখ
দোয়া করা নিয়ে কারো দ্বিমত নাই - সম্মিলিত মোনাজাত নিয়ে আপত্তি আছে।
Ei potibondi kath mulla ghumra kortese...
Kothie ache sommarita doua
Hadith dekhaitacha ekta boltachach arekta. ETa ahangkar keno
Right Bolechen
You are missing the point no one is disputing about dua but main point is after farj salat it's never been proven that our beloved prophet pbuh did due all together I don't care others shieks says we must follow what our prophet pbuh did that's all
এটা তো শায়েখ ও বলেছেন।
সাহবীদের যুদ্ধের যে ঘটনা বর্ননা করা হল
"আলবিদায়া ওয়াননিহায়া ৫/৩৪; তারীখে তাবারী ২/৫২৩" থেকে সেখানে স্পষ্ট বলা আছে ফজরের নামাজের পর একত্রে বসে সাহাবীরা দোয়া করেছেন তাহলে কি সাহাবী রা বেদ আত করেছেন? ফজরের নামাজ ফরজ নামাজ নয় কি?
অনেক অনেক ধন্যবাদ মুহতারামকে
সৌদি আরবের আলেমরা আপনার এই যুক্তিটি বোঝেননি।দয়া করে ওনাদের সঙ্গে বসে ওনাদের একটু বোঝান।তাহলে ওখানেও সহী দিন ফিরে আসুক।পারবেন তো মদিনার আলেমদের সামনে প্রমান করতে ? মা মামার বাড়ি বেশি বোঝেন সন্তানের চাইতে ,তাই না ভাই ? দয়া করে সোজা পথে চলার চেষ্টা করুন।
ভাই দিবেন তো,পাচ লাখ টাকা
তুই কি আরবে গিয়া বুইঝা আইছিলি
নামাজের বিতরেই তো দোয়া হয়ে যাচ্ছে আর এতো বিতর্কিত দরকার কি ?
ফরজ নামাজের পরে বহু তাসবি ও দোয়া আছে ঐ গুলির কথা তো একবারও বলছেন না ?
মক্কা ও মদিনায় নামাজ পড়ে আসলাম কোন হুজুর ফরজ নামাজের পর দোয়া করলোনা! তারা কী আপনার চেয়ে কম বোঝে? এক এক পন্ডিত আসে আর আমরা বিভ্রান্ত হই।
ঠিক বলেছেন ভাই,,,,,,,যে দেশে নবিজির জন্ম সেই দেশে ভুল ইবাদর করবে না,,,,,ফরজ নামাযের পর সম্মিলিত মুনাজাত বিদায়াত,,,,,,,,,,,মক্কার ইমাম সে কত বড় ইমাম সে কি বুঝে না,,,,আসল বাংগালীদের মুর্খ পেয়েছে
আল্লাহ হুজুরকে দীর্ঘ হায়াত দান করুন।
بارك الله في حياتك و أطال الله علينا ظلك و بارك الله في علمك
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক আমিন। যারা এমন হাদিস সম্পর্কে জানে না,এসব হাদীস তাদের মানার তৌফিক দান করুক আল্লাহ তায়ালা।
আস্ সালামু আলাইকুম, ওয়া রাহ্ মাতুল্লাহি , ওয়া বারাকাতুহু ।
মওলানা সাহেব,
আমরা সবাই ফরজ নামাজের পর দোয়া করার ব্যাপারে এবং হাত উঠিয়ে দোয়া করার ব্যাপারে একমত । কিন্তু ফরজ নামাজের পরে নবী করিম সাঃ কখনই সম্মিলিতভাবে সবাইকে নিয়ে একসাথে মুনাজাত করেননি । শুধু বিশেষ পরিস্থিতিতে করেছেন , যেমন - অনাবৃষ্টি, মহামারী, যুদ্ধের সময় । এই সকল ক্ষেত্রে ।
তিনি ফরজ নামাজের পর সালাম ফিরিয়ে তিনবার জোরে, জোরে আস্ তাগ্ ফিরুল্লাহ্ পড়েছেন । তারপর মুসল্লিদের দিকে ফিরে বসে মনে, মনে দোয়া আসগর পড়েছেন । কখনোই সম্মিলিতভাবে দোয়া করেননি ।
আপনি আপনার পুরা বক্তব্যের মধ্যে খুবই সতর্কতার সাথে তা এড়িয়ে গেছেন ।
যে উদাহরণগুলো পেশ করেছেন তার মধ্যে ফরজ নামাজের পর নবী সাঃ যে সম্মিলিতভাবে সবাইকে নিয়ে কোন বিশেষ করন ছাড়া মোনাজাত করেছেন , তার কোন সহি হাদিস তো দুরে থাক্ কোন জাল দলিলও কেউ দেখাতে পারবে না ।
দয়া করে নিজেকে সঠিক প্রমান করার জন্য আসল বিষয়কে এড়িয়ে অন্য প্রসঙ্গ নিয়ে বাহাস করে নিজের সাথে এবং সরল মুসলমানগনের সাথে প্রতারনায় লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত হন ।
হজরত মোহাম্মদ সাঃ উনার মদিনায় হিজরতের ১০ বছরে ১৮ হাজার ওয়াক্তের বেশী ফরজ নামাজের ঈমামতি করেছেন। যার একটিতেও তিনি সালাম ফিরিয়ে সম্মিলিতভাবে সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করেননি ।
আর যেটা আমার নবী সাঃ করেননি , সেটা করার অর্থ নবী করিম সাঃ কে অমান্য করা । যা সরাসরি বেদআত ।
সুন্না মোতাবেক আল্লাহর ইবাদত করা ছাড়া অন্য যেকোন ভাবে আল্লাহর ইবাদত , আল্লাহ্ কবুল করবেন না ।
এর অর্থ হলো আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করে দিয়েছেন।আমাদের নিজেদের পাপের ব্যপারে সতর্ক হওয়ার কোন দরকারই নেই।আমরা তো নিশ্চিত জান্নাতি। তাই না? রাসূল( স:) নামাজের পর হাত তুলে দোয়া করেছেন এটা কেন অস্বীকার করেন? রাসূল (স:) বললেন ফরজ নামাজের পর দোয়া করলে কবুল হয়।আর সম্মিলিত দোয়া করলে আল্লাহ দোয়া কবুল করেন।তাহলে সম্বলিত দোয়া করবো না কেন? আমদের দাবি হলো এটা মুস্তাহাব।করতেই হবে এমনটা না।না করলে কোন গুনাহ হবে না।এখন আমার একটা প্রশ্ন যদি পারেন উত্তর দেন।আপনি যে বললেন রাসূল (স:) কখনো নামাজের পর সম্মলিত দোয়া করেন নি এটা আপনি কিভাবে জানতে পারলেন? হাদীসে কি রাসূল( স:) ২৩ বছরের প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর কি করতেন তা উল্লেখ আছে? যদি না থাকে আপনার ঔ দাবীর অর্থ হলো আপনি একজন সাহাবী আর এমন সাহাবি যে রাসূল (স:) এর সাথে ২৩ বছর ফরজ নামজ পড়েছেন।রাসূল( স:) প্রয়োজনে সম্মিলিতভাবে হাত তুলে দোয়া করেছেন। কিন্তু আমরা গুনাহ মাফের জন্য সম্মিলিত দোয়া করতে পারবো না।তাই না? তাহলে রাসূল (স:) কেন বললেন সম্মিলিতভাবে দোয়া করলে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়?
@@newsforyouatoz29:39
ভাই।বিদআত এর অর্থ হলো ইসলামে যা নেই তা প্রবেশ করানো।আর ইসলামের অনেক বিষয় সাহাবা কেরাম রাসূল থেকে শিখেছেন।তা আমাদের কাছে যদি রাসূল থেকে না পৌছে সাহাবা কেরাম থেকে পৌছে তাহলে বিদআত কেন হবে?হযরত আলা আল হাযরামী কি তাহলে বিদআত করেছেন?রাসূল থেকে নামাজের পরে তো সম্মিলিত বা একা দোয়া কোনটার কথাই নেই শুধু দোয়ার কথা আছে।তাহলে একক দোয়া বর্ণিত না থাকলে তো তাও বিদআত হবে এভাবে তো পুরো দুয়াই না জায়েয বানিয়ে দেয়া হচ্ছে অথচ নামাযের পর দোয়া রাসূল থেকে প্রমাণিত। মোটকথা হলো দুইভাবেই যকোনো দুয়া করা জায়েয।নামাযের পর কেউ চাইলে যে কোন একভাবে করতে পারেন।আলোচক সেটাই বলেছেন সম্মিলিত দোয়ার বিষয়টা এড়িয়ে যাননি।পুরো আলোচনা ভালোভাবে শোনার অনুরোধ রইলো
حفظه الله تعالى زاده الله علما.
আল্লাহর রাসুল (স) ফরজ সালাতের পর হাত তুলে দুয়া করেছেন শত শত সহীহ হাদিস কিন্তু সম্মিলিত ভাবে দুয়া করেছেন কোনো হাদীস নেই। আপনি মাজহাবের জন্য নীজের দ্বীন কে বিক্রি করছেন যদি এটি সুন্নহ হতো তাহলে কেন হাটহাজারী মাদরাসায় ফরজ সালাতের শেষে সম্মিলিত ভাবে মুনাজাত হয় না এই মাদরাসা তো বাংলা দেশের একটি বড় কওমি মাদরাসা আমাকে জানাবেন।
সহমত
শরীয়তের দলীল চারটি কুরআন হাদিস ইজমা কিয়াছ হাটহাজারী কোন দলীল নয় কারণ সেই এলাকায় সেই পরিবেশ নেই
@@MdAlamin-bl1vcসেখানে পরিবেশ নাই বলতে ? একটু বুঝিয়ে বলবেন ?
Sommilito munajat sahaba der amol theke promanito
লা- মাজহবীরা ইমাম আব হানিফাকে মানে না। তবে মতলব হাসিলের জন্য হাটহাজারী মাদরাসাকে মানে!!!!
লা-মাজহাবী মানেই বিনোদন 😜😜😜😜
আলহামদুলিল্লাহ আপনার বর্ণনা থেকে অনেক অনেক উপকৃত হলাম৷ ধন্যবাদ৷
Apni protarito Hoyesen sir...
@@md.ruhulamin9391 চোরের মত বাংলা ইংলিশ বলেন৷ বাংলা কথা বলেন৷
আপনার মুখের দাড়ি কাকে খেয়ে পেলছে৷
ফরজ নামাজপর পর রাসুল (স) এবং সাহাবীগন সমিমলিত দোয়া করেছেন একটি সহিহ হাদীস দারা প্রমান দেখান। আপনি যদি সত্যবাদী হন তাহলে এই হাদীসগুলি নিয়ে সহীহ আলেমদের সাথে কথা বলেন ।
সহি আলেম আবার কারা??? উনি হাদিস থেকে দলিল দিলেন ফরজ নামাজের পরের দোয়া করার ব্যাপারে। যেখানে নবীজি বলেছেন সেখানে আবার সহি আলেম কারা? নবীজির মর্যাদা বেশি নাকি সহীহ আলেমের মর্যাদা বেশি???
@@zahidulalam3541 অনেক মাসনূন দোয়া আছে,,,,,, কিন্তু সম্মিলিত মোনাজাত হাসালেন তাহমীদুল সাহেব ,,,,,
জনাব Zahidul Alam, আপনি এই বক্তার ফাঁকিটা ধরতে পারেননি। উনি সুকৌশলে এই অংশটা পাড়ি দিয়েছেন এবং জেনে শুনেই ফাঁকিটা দিয়েছেন নিজের সমর্থন প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। উনি বুখারি শরিফে উল্লিখিত দোয়ার উদৃতি দিয়ে সম্মিলিত দোয়াকে সত্যায়ন করার চেষ্টা করেছেন। বুখারি শরিফে ফরয সালাতের পর সম্মিলিত দোয়ার কথা বলা হয়নি। বলা হয়েছে দোয়ার কথা যেটা ফরয সালাতে সালাম ফিরানোর পর নবী (সঃ) এবং সাহাবিগণ ব্যক্তিগতভাবে চুপে চুপে নিজ নিজ দোয়া করতেন। আমাদের দেশে যেটা চলছে, সালাম ফিরানোর পর ইমাম সাহেব সশব্দে দোয়া করেন আর মুক্তাদিরা সমস্বরে আমিন আমিন বলেন আর এর ফলে মাসবুক ব্যক্তিদের ফরয সালাতের অবশিষ্ট রাকাআতগুলির ১২টা বাজে -নবী (সঃ) ও সাহাবীগণের সালাত এমন ছিল না। সে যাই হোক, আলেমগণ জেনে বুঝে যদি এভাবে নিজ নিজ মতামত প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকেন তবে আমাদের বলার কিছু নেই। শেষ বিচারের দিন যার যার কর্মফল তিনি পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
ওই আবাল তুমি পুরা বিডিও টা ভালো করে শুনো। তারপর মন্তব্য করো
@@NurulAmin-kf4yx আপনি ঠিক বলেছেন ভাই
حياك الله وبارك الله .
দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমাদের দেশে অনেক আলেম উলামা শির্ক ও বিদআত সম্পর্কে জ্ঞান নেই ।
দোআ ইবাদত । কিন্তু সেই ইবাদত হতে হবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে ভাবে করেছেন করতে বলেছেন ও সমর্থন করেছেন । ফরজ নামাজের শেষে ঈমাম সাহেব মোক্তাদীদের নিয়ে যে সম্মিলিত মোনাজাত করেন এই ভাবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনো কি আমল করেছেন? করেননি! আল্লাহ্ আপনাদের মতো আলেমদের কোরআন ও সুন্নাহ সহিহ জ্ঞান দান করুন
আমিন
এরা মিথ্যা বলে মাজহাব টিকানোর চেষ্টা করছে,,,
জাতিকে ধোকা দিচ্ছে,,,
আল্লাহ আপনাদেরকে হেদায়েত দান করুক সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন।
ফরজ নামাজের পর যে দোয়া গুলো রাসুলুল্লাহ সাঃ শিক্ষা দিয়েছেন আমাদের দেশে এগুলো পড়া হয় খুব কম।।
ফরজ নামাজের পর মোনাজাত করা যাবে না একটা হাদীস পেশ করুন।
ماشاء الله يا أيها الشيخ! بارك الله في حياتك.
প্রিয় ভাইজান দোয়া করা যাবে এই কথাটি আপনি বলেছেন কিন্তু সম্মিলিতভাবে দোয়া করা যাবে এই কথাটির দলিল আপনি কিন্তু দেখাতে পারেননি আর দয়া করে আপনি দলীল দেখান যে সম্মিলিতভাবে দোয়া করা যাবে নাকি ?আর আমাদের মোহাম্মদ( সাঃ) কি কখনো দলগতভাবে দোয়া করেছেন? যেখানে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন ফরজ নামাজের পরে একত্রিতভাবে দোয়া করেন নি আর আপনি সেটিকে প্রমাণ করার চেষ্টা করতেছেন তাহলে আপনি কেন এটা বিতর্ক তৈরী করতেছেন? এটা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম করেন নাই সেটা আপনি কেন করতে বলতেছেন?নিশ্চয়ই এর জন্য জবাব দেওয়া লাগবে আল্লাহর কাছে আপনাকে
হযরত এখানে হাদিসে রেফারেন্স দিলে ভালো হতো
যে রাসুলুল্লাহ সাঃ ফরজ নামাজের পরে সম্মিলিত ভাবে হাত তোলে দোয়া করেছেন কিনা এটা যদি হাদিস থেকে রেফারেন্স দিন ভালো হতো
মাশাল্লাহ, আল্লাহ আপনার ইলিম ও হায়াতের মধ্যে বরকত দান করুন।
মাশা আল্লাহ
Guougocitfifif
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
সুন্দর আলোচনা। সঠিক বলেছেন।
আপনারা বাপ দাদার অনুসরণ করা বাদ দিয়ে আল্লাহর রাসূলের অনুসরণ করুন যারা বাপ দাদার অনুসরন করে তাদের বেদাত ছাড়তে খুব কষ্ট হয় সম্মিলিত মোনাজাত আমাদের মসজিদে প্রচলন ছিল কিন্তু এটা বাদ দেওয়া হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ
হুজুরের বক্তব্য শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভাল করে শুনে কমেন্ট করুন।
উনি অন্ধভক্ত শায়েখের
ভাই এই রমযানে এতেকাফ করেছেন?
হুজুর আপনার কাছে একটা প্রশ্ন রাসুলুল্লাহ সাঃ যে তাসবিহ পরতেন সালাম ফিরানোর পর তা কেন বলেন না? আর আমাদের দেশে দোয়া করা নামাযের অংশ হিসেবে মনে করেন
আপনার হাদীস ঠিক না যদি তাই হত তাহলে সৌদিআরব ফরজ নামাজের করিতেন আমি আজ 25 বৎসর যাবৎ আছি কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন মসজিদে সম্মিলিত ভাবে মুনাজাদ করতে দেখি নাই
তার মানে আপনি বলতে চান যে সম্মলিত মোনাজাত বেদাআত
কোন হাদীসে বিদআত বলা হয়েছে ?
Alhamdulillah
আপনি যখন পৰ্যায় বলেছেন তখনেই আমি বুঝে নিয়েছি যে দুৰ্বল বিষয় টাকে সবল কৰে দিয়ে মানুষকে ঐটাৰ ওপৰে আমল কৰাৰ জন্য উৎসাহিত কৰেছেন। যেখানে কোৰানেৰ আয়াতে উল্লেখ আছে যে ঈমাম যখন ছালাম ফিৰাবে তখন জিকিৰ এবং দোৱায় মছগুল হয়ে যাও। ওখানেতো হাত তুলে সন্মিলিত ভাবে দোৱা কৰাৰ কোনো বিধান বা হুকুম দেয় নাই। বাৰাবাৰী আপনাৰাই কৰতেছেন।
শাক দিয়ে মাছ না ঢেকে আসম কথা বলুন এবং হাদিস উল্লেখ করুন।
করা যাবেনা মর্মে কোন হাদীস দেখাতে পারবে?
জনাব দয়া করে একটা হাদিস জানান যে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়েকেরাম দের নিয়ে সম্মিলিত দোয়া করেছেন ফরজ নামাজের পর। আপনি কেন , কেউই পারবেনা, কারণ এটা নেই শরীয়াতে , এই সত্য না মেনে এদিক ওদিক করার কি প্রয়োজন?
পারবে না দলিল দিতে
উনি এতগুলো হাদিসের উতদৃতি দিলেন
এর পরও নজরে আসে না
অন্ধ কোথা কার
@@mohammadkhairulislam2581 অনি যে গুলো হাদিস দিছে তা ফরজ নামাযের পর মুনাজাত,,,, কিন্তু সম্মিলিত মুনাজাতের দলিল দিতে পাড়ে নাই,,,,,,ফরজ নামাযের পর মুনাজাতের দলিল আছে তবে সে সব দলিল বলে একা একা মুনাজাতের কথা, সম্মিলিত মুনাজাতের দলিল কিন্তু দিতে পারে নাই।
E kotha Apni kothay pelen?????
@@mohammadkhairulislam2581 amra ondho noi onar deya hadish gula online e search diye dekhen oi link gular kothao bola nei sommilito monajat jayej uni duya er kotha bole chokhe dhula dicchen.... apni ki ondho??? ondho na hale online oi hadis number dhore search den peye jaben Uni batpar ki na???
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ সুন্দর একটা সঠিক সিদ্ধান্ত দিয়েছেন অনেক ধন্যবাদ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা
মাশা-আল্লাহ
আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া কোনো হাদিসের কিতাব না। কোনো ঘটনা সত্য কিনা তা যাচাই করতে সনদ লাগে। আর ওই কিতাবে কোন সনদ বর্ননা নেই।
"বলুন(হে রাসুল!), তোমাদের দলীল পেশ করো যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো" -সুরা আল-বাক্বারাহ(২:১১১)
আপনি সনদ দেখান যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন। সনদ ছাড়া কোনো ঘটনাই বিশ্বাস করার যোগ্য না।
বেটা লেখা পড়াকলেইতো ঐকিতাব পাবি
ما شاء الله .الله يبارك في حياة شيخنا الفاضل
আসসালামু আলাইকুম। খুব সুন্দর আলোচনা।উনি কোন ভাবেই প্রমান করতে পারেনি যে আমাদের নবী (সাঃ) সম্মিলিত ভাবে দোয়া করেছেন বা নিয়মিত করেছেন। যে টুকু প্রমান করার করেছেন তার উদ্দেশ্য কিন্তু ছিলএক। অর্থাৎ দোয়ার মাকসাদ বা চাওয়া একটা বিষয়ের সীমাবদ্ধ ছিল। আমাদের দেশে যা হয় তার উদ্দেশ্য বা চাওয়া তো্ এক নয় ভাই । হাত তুলে দোয়া নিষেধ এ কথা কেউ অস্বীকার করেনা।
হুজুর সঠিক কথা বলেছেন।
জাযাকাল্লাহ
যে আমল প্রতি দিন ৫ বার করা হয় সেখানে মোবাহ আমল কেন হবে, এটা সুন্নত হবে না কেন?
হাত তুলেই তো দূয়া করবো আমরা
এটাই উত্তম , ইমাম ও হাত তুলে দূয়া করবেন ,,,,তবে,,,, ফরজ সালাতের পর আমরা একক ভাবে হাত তুলে দূয়া করব ।
Dolil din.
মাশাআল্লাহ অসাধারন আলোচনা।
রসুল (স) ফরজ নামাজের পর কি কি দোয়া করেছেন তা বলা দরকার ছিল আপনার। إن المصلي يناجي ربه
চমৎকার আলোচনা।
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক।
বাতিল হটবেই।
আপনি হাদিসে সরাসরি কথা বলেন ফরজ নামাজের পর দোয়া করা আছে কোন হাদিস টু আমাকে বলেন
কানে মনে হয় কম শোনেন।
কিরে গাদা তুই হাদিস নাম্বার শুনেনেসনাই
Azahar Molla d
সুন্দর আলোচনা জাজাকাল্লাহ
হুজুর আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না যদিও হাদিসের ইঙ্গিতে বোঝা যায় কিন্তু আমলে পাওয়া যায় না আল্লাহর রাসূল জীবিত অবস্থায় সমস্ত নামাজের ইমামতি করেছেন প্রতিদিন পাঁচবার বছর কে বছর আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যদি এটা করতেন অনেক অনেক রেওয়ায়েত আসত যেহেতু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর গোপন কাজেরও বর্ণনা আছে এটাতো প্রতিদিন পাঁচবার করছে কতবার বানানোর কথা স্পষ্টভাবে বর্ণ হওয়ার কথা
আপনার কথা গুলি যুক্তিক ও ১০০% সত্য।
ভাই কোনো কথা ১০০ ভাগ সত্য হয় না
ধর্ম পাগল নয়,মানুষেরাই, পাগল, নামাজের পরে,দুয়া,আছে হাত,তুলে মোনাজাত সমিলিত,টা,নাই,
মাথা টিক আছেনি
উদ্দেশ্য প্রণোদিত হওয়া ছাড়া কিংবা কারো অন্ধভক্ত না হলে; এই আলোচনার পর মুনাজাত নিয়ে আর কোন কথা থাকেনা।
VI koto Miniut A Somillitto Duar Hadis Ta Pailan Doya Kora BOlan.Monajat Kau Ossikkar Kora Na
আল্লাহ হযরতের নেক হায়াৎ দান করুন আমীন
ভাই অাপনাারা সম্মিলিত মোনাজাতের পক্ষে একটা বই লিখেন
সুন্দর সমাধান দিয়েছেন। এটা কোন বিতর্কের বিষয় নয়।এ সমস্ত বিতর্ক
যারা করেন তারা মুসলমানদের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টি করে
আপনাকে আরও জানতে হবে।
তোর বাপের কাছে জানবে
@@jamirulis এটা কোন মুসল্মানের ভাষা নয়।
এতো পেচাল না পুইটা, ফরজ নামাজের পরে কোনো সাহাবাদের একজন করেছে কিনা? পারলে এইরকম একটা দলিল দেন,
Dua korben bhai kintu bidat ider neay noi
জাযাকাল্লাহ ❤
নবীজি হাত তুলে কি দোয়া করেছেন?
জি করেছেন এবং করার সময় মোঃ সাঃ ভুগুল দেখা,গেছ
@Sunny Bin Akash যদি দেশের সব আলেম ওলামা এক হয়ে যেত তাহোলে খুব ভালো হত
@Sunny Bin Akash এই তোর কোন কাজ নাই
Dhonnobad
Maashallah
সম্মানিত মুফতি সাহেব আপনি তো একটাও হাদিস দিলেন না যে আল্লাহর রাসূল সাহাবীদের নিয়ে সম্মিলিত ভাবে মোনাজাত করেছেন
আপনি আবার সাহেবকে রিচারছে সামিল রাখবেন উন্নতি করতে পারবেন।
Apni je reference dilen,tirmidhi 3499 hadis ta jaif ,vlo kre dekhun
হাদিসটা যঈফ নয় বরং হাসান।
যারা সহি কে সুবিধার কারনে যয়িফ বানায় এরা হাসান যয়িফ কি বুঝবে।মাজহাবীরা সোনালী যুগের তাকলীদ মানে আর আহলে হাদিসরা নব্য ইমান চোরদের তাকলিদ মানে পার্থক্য এতটুকু।
حيّاك الله تعالى حياة طيبة
কোরান ও সহি হাদিস সকলকে মানার ও বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন। তাহলে এই ধরনের বিতর্ক মূলক ফতুয়া দেবে না
ভাই সারা জীবন কয়বার এতেকাফ করেছেন?
হাদিস মেনে থাকলে তো প্রত্যেক বছর এতেকাফ করতে হবে।
জীবনে কত বছর তাহাজ্জুদ পরেছেন? কোরআন তো তাহাজ্জুদের আদেশ করেছে।و من الليل فتهجد به نافلة لك
পাগলে কি বলে
শুধু সহীহ হাদীস দিয়ে ইসলামের পূর্ণাঙ্গতা প্রমাণ করা যায় না।
যারা সহীহ হাদীস সহীহ হাদীস করে তাদের ইসলাম অপূর্ণাঙ্গ।
জাযাকুমুল্লাহ
মূর্খরা তারপর বলবে সহি হাদিস না।
তিনি বলতেছেন নামাজের পর দোয়ার ব্যাপারে দুটি মত আছে কারো কাছে না করা উত্তম কারো কাছে উনউত্তম তার পরও জাহেলরা বুঝেনা!
তাহমীদুল মাওলার ইলমের গভীরতা অনেক,তিনি দাওরা হাদীসে সারা বাংলাদেশে প্রথম হয়েছিলেন।
তো??উনি কি ভুল করতে পারেন না??
উনারা শায়েখ বিন বায রাহিমাহুললাহ এরভুল ধরতে পারেন আর নিজ আকাবীর বা নিজের ভুল চোখে পড়ে না।
ভাই জান মুনাজাত আর দোয়া এক কথা নয় ।
Wow
পার্থক্য টা একটু বলেন ভাই৷ আমরা জানলে উপকৃত হতাম
ধন্যবাদ সুন্দর আলোচনার জন্য।
এত কথা না বলে, রসুলুল্লাহ (স:) আপনাদের মত নিয়মিত সম্মিলিত দুয়া করেছেন কিনা সেটা বলেন । মোবাহ আমল করে মাসবুক মুসল্লিদের নামাজে বিঘ্ন ঘটানো জায়েয হবে তো ?
এর থেকে দূরে সরে যেতে হবে🏃💨💨💨