আমার সম্মানিত বড় ভাইয়েরা আপনাদের কাছে আমার একটি আবেদন আমার কথা গুলো একটু মনোযোগ সহকারে শ্রবন করুন আপনাদের সেনেলের মধ্যে মাছআলার একটা পর্ব থাকা দরকার আমরা যারা আপনাদের অনুসরণ করি আমরা অনেক সয়ম সঠিক মাসআলাটা যানতে পারি না কেননা আমরা থাকি প্রবাসে কোন একটা মাসআলা সমপর্কে লেখে চার্জদিলে তখন লামাজহাবীদের সেনেল চলে আসে আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ রইল আপনারা সবধরনের মাসআলার একটা গ্রুপ চালোকরেন আমাদের জন্য অনেক অনেক উপকার হবে।
আসলে দ্বীন শিখার জায়গা হলো মসজিদ+আলেমদের সহবতে থেকে+মাদরাসা আর আমাদের আলেম ওলামারা এই ভাবে দ্বীনের কাজ বেশী করে থাকেন তাই আমাদের উচিৎ আলেমদের সোহবতেথাকা
মোঃ ফজল আমিন পড়ামানিক vai fitna korsey ahley khobisher dol, r ajonno e ato kisu alochona...atodin to ai alochona dorkar silo na....ora british dalal...ora bivokti toiri korset....
মাওলানা তাহমিদুল মাওলা পক্ষের বিপক্ষের সকল হাদিস যুক্তি এবং ফতোয়া ধীরে ধীরে গানিতিক ভাবে বিশ্লেষন করেছেন। আহলে হাদিসের কোনো ভিডিও দেখে আমার আর কোনো দ্বিধা আসবে না।
ভাই সত্য কথা বলি তার কমেন্ট দেখেন। দলিল পাবেন। আমার কাছে আরো অসঙ্খ দলিল আছে, আপনার হজুর মানেই জানেন না তারাবি বা কিয়ামুল লাইল একই অর্থ -আরাম আয়েশ বা বিশ্রাম। উনারা তাদের প্রতিষ্ঠান কে জিতবার চেষ্টা করে।
হযরত মুহাম্মদ সাঃ দুইটি সহীহ হাদীসের কথা মনে পড়ছে,, (১) হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন, আমার পরে কেউ যদি নবী হতো তবে সে হতো ওমর রাঃ ।। (২) হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন, ওমর রাঃ যে রাস্তা দিয়ে যায়, শয়তান সেই রাস্তা ছেড়ে পালায় । নবীজী সাঃ এর হাদীস দুটি একটু ব্যখ্যা করলে বুঝতে পারি,, ওমর রাঃ আমাদের সঠিক রাস্তা দেখাবে,, এখন ওমর রাঃ দেখানো ২০ রাকাত তারাবীহ নামাজ থেকে যারা পালায় তারা হলো শয়তান ।।।
হাদিস নম্বরঃ ২৪৪ | 244 | ۲٤٤ বাংলাEnglishالعربية পরিচ্ছেদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা রেওয়ায়ত ৪. সায়িব ইবন ইয়াযিদ (রহঃ) বলিয়াছেনঃ উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) উবাই ইবনে কা'ব এবং তামীমদারী (রাঃ)-কে লোকজনের (মুসল্লিগণের) জন্য এগার রাকাআত (তারাবীহ) কায়েম করিতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়াছিলেন। কারী একশত আয়াতবিশিষ্ট সূরা পাঠ করিতেন, আর (আমাদের অবস্থা এই ছিল) আমরা নামযে দীর্ঘ সময় দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে (ক্লান্ত) হইয়া পড়িলে সাহায্য গ্রহণ করিতাম অর্থাৎ লাঠির উপর ভর দিতাম। (এইভাবে নামায পড়িতে পড়িতে রাত শেষ হইত)। আমরা ভোর হওয়ার কিছু পূর্বে ঘরে প্রত্যাবর্তন করিতাম।
@@sahihbanglawaz6971ভাই , আপনি ২৪৪ নং হাদীসের রেফারেন্স দিলেন,, ২৪৫ নং হাদীসে কি লেখা আছে, পড়েছেন কি ?? তবে ২০ রাকাত তারাবীহ নামায জামায়াতের সহিত কখন চালু হয়েছে ?? কে চালু করেছে ?? জবাব দিন,,??
তাহলে ২০ রাকাত তারাবীহ পড়ে আবার ১১ রাকাত তাহাজ্জুদ পড়েন দেখি!!! তাহলেই বুঝা যাবে কে কতটুকু হাদীস মানতে পারে। আলহামদুলিল্লাহ আমরা যারা ১১ রাকাত মানি আমাদের জন্য সহজ ইনশাআল্লাহ। ইসলাম মানা সহজ কঠিন নয়
আবূ সালামাহ ইবনু ‘আবদুর রাহমান (রাহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি ‘আয়িশাহ্ (রাদ্বিঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন যে, রমাদ্বানে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর স্বালাত কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, রমাদ্বান মাসে ও রমাদ্বান ব্যতীত অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগার রাক‘আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। তিনি চার রাক‘আত সালাত আদায় করতেন, তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। অতঃপর তিনি চার রাক‘আত পড়েন। তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। এরপর তিন রাক‘আত সালাত আদায় করতেন। আমি [‘আয়িশাহ (রাদ্বিঃ)] বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি বিতর আদায়ের আগে ঘুমিয়ে যাবেন ? তিনি বললেনঃ হে ‘আয়িশাহ্ ! আমার দু’চোখ ঘুমায় বটে কিন্তু আমার কালব নিদ্রাভিভূত হয় না। (সহীহুল বুখারী, পর্বঃ তারাবীহর স্বালাত, অধ্যায়: ক্বিয়ামে রমাদ্বান-এর (রমাদ্বানে তারাবীহর স্বালাতের) গুরুত্ব। হাদীস নং-২০১৩। (তাওহীদ পাবলিকেশন্স) হাদীসটি থেকে যে সমস্ত বিষয় জানা যায়: রাসূল ﷺ রমাদ্বানে এবং রমাদ্বানের বাহিরে (তারাবীহ স্বালাত এবং তাহাজ্জুদ স্বালাত) এগারো রাকআত হতে বৃদ্ধি করতেন না। এগারো রাকআতের মধ্যে আট/দশ রাকআত তারাবীব/তাহাজ্জুদ স্বালাত এবং তিন/এক রাকআত বিতর স্বালাত। সুতরাং আট/দশ রাকআত তারাবীহ/তাহাজ্জুদ স্বালাত হলো রাসূল ﷺ এর আমলী সুন্নাহ। প্রকৃতপক্ষে তারাবীহ এবং তাহাজ্জুদ একই স্বালাতের দুটি নাম। এছাড়াও হাদীসগ্রন্থে আরও কিছু নাম পাওয়া যায় যেমন: স্বালাতুল লাইল, ক্বিয়ামুল লাইল, ক্বিয়ামে রমাদ্বান। রাসূলুল্লাহ ﷺ তাহাজ্জুদ স্বালাত সারা বছর রাতের শেষ তৃতীয়াংশে আদায় করেছেন কিন্তু ফযীলদপূর্ণ রমাদ্বান মাসে বেশী সময় ধরে আদায় করার জন্য ঈশার স্বালাতের পর থেকে শুরু করে সাহরী খাওয়ার আগ-মুহুর্ত পর্যন্ত আদায় করেছেন। রাসূলুল্লাহ ﷺ যদি রমাদ্বান মাসে তারাবীহ স্বালাত আদায় করার পরে আবার তাহাজ্জুদ স্বালাত আদায় করতেন তাহলে অবশ্য আয়িশাহ (রাদ্বিঃ) তা হাদীসে উল্লেখ করতেন এভাবে বলতেন না যে, রমাদ্বান মাসে ও রমাদ্বান ব্যতীত অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগার রাক‘আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। আর আয়িশাহ (রাদ্বিঃ) রাসূল ﷺ এর রাতের স্বালাত সম্পর্কে অন্যদের চেয়ে বেশি জানতেন। সুতরাং রমাদ্বান মাসে বিশ রাকআত তারাবীর নামে এক্সপ্রেস না চালিয়ে রাসূল ﷺ এর আমলী সুন্নাহ আট রাকআত তারাবীহ বেশী সময় ধরে আদায় করাই আমাদের জন্য বেশী কল্যাণকর বলে আমি মনে করি। ওয়াল্লাহু আ’লাম।
Mukter Zaman দুঃখের বিষয় হচ্ছে এই হাদীসের উপর আপনাদের কে how রমজানের বাইরে আমল করতে দেখিনা! কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান এবং রমজানের বাইরে পড়তেন, কিন্তু আপনাদের কে শুধু রমজানেই ৮ রাকাত পড়তে দেখি তার বাইরে তো আর জামাত বদ্ধ ভাবে পরতে দেখি না। রাসুল সাঃ রমজানের বাইরে ও পড়েছেন। এই হাদিসের উপর আমল করলে রমজানের বাইরের আমল কই???
Tawhid Ar Dak আপনারা হাদীস বেশি বুঝেন। তাইতো হাদীস ছেড়ে মাযহাব মানেন!!! এই হাদীসে কোথাও কি বলা আছে, রাসূল সাঃ সারা বছর রাতের সালাত জামাআতের সাথে আদায় করতেন? এটা ব্যক্তিগত সালাত। বেশিরভাগ সময়ই তিনি একা একা পড়তেন, মাঝে মাঝে কোন কোন সাহাবী তার সাথে পড়েছেন। আর রামাদান মাসে তিনি তিনদিন জামাআতের সাথে পড়েছেন। তার ভিত্তিতেই উমার রাঃ তারাবিহ সালাতের জামাত চালু করেছেন। উমার রাঃ রাকাত সংখ্যার পরিবর্তন করেন নি। আর সারা বছর কোন কোন মসজিদে তাহাজ্জুদ সালাতের জামাত হয়। যেমন আমাদের এই বুনিয়া মসজিদে রাত ৪টায় জামাত হয়। ৪/৫ জন ভাই জামাতে পড়েন। আরে তিনজন ভাই আলাদা একা পড়েন। যার নজির আপনাদের হানাফি মসজিদে দেখাতে পারবেন বলে মনে হয় না।
Mukter Zaman হযরত ওমর রাদি আল্লাহ আনহু থেকে জামাত নিলেন কিন্তু রাকাআত সংখ্যাকে নিতে সমস্যা কোথায়? আর হানাফী নামে কোনো মসজিদ নেই বরঞ্চ আহালে হাদিস নামে মসজিদ আলাদা আছে।
Tawhid Ar Dak উমার রাঃ থেকে ২০ রাকাত সহীহ সূত্রে প্রমাণিত না। আর ইতিহাস প্রমাণ করে শুধু বিশ না ৪১ রাকাত পর্যন্ত তারাবীহ পড়া হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ আমরা রাসূল সাঃ এর আমলি সুন্নাহ অনুযায়ী আট রাকাত পড়ি এবং আস্তে পড়ি মাযহাবী মসজিদ গুলিতে খতমের নামে যে এক্সপ্রেস চলে সেটা না নাবী সাঃ এর সুন্নাহ না উমার রাঃ এর সুন্নাহ।
সায়িব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ) উবাই ইবনু কা‘ব ও তামীম আদ দারী-কে আদেশ করলেন যেন তারা লোকেদেরকে নিয়ে রমাযান মাসের রাতের এগার রাকা‘আত তারাবীহের সলাত আদায় করে। এ সময় ইমাম তারাবীহের সলাতে এ সূরাগুলো পড়তেন। যে সূরার প্রত্যেকটিতে একশতের বেশী আয়াত ছিল। বস্তুতঃ কিয়াম বেশী লম্বা হওয়ার কারণে আমরা আমাদের লাঠির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে ফাজরের নিকটবর্তী সময়ে সলাত শেষ করতাম। (মালিক) [১] ফুটনোটঃ [১] সহীহ : মালিক ২৫৩। মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৩০২ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
اللهم اغفرلنا وارحمنا وعافنا واعف عنا وارزقنا واهدنا واجعلنا أسبابا لمن اهتدى من الديوبنديين والتبلغيين والبرليين والسلفيين والبدعيين والصوفيين والشيعيين وغير ذالك من الذين ابتدعوا في الدين لا لأجل الدين
JazakAllah... kintu Ghum theke uthar por jei namaj porechen, seta tahajjud namaj howar kotha... Tai na? R Hazrat Aysha(RA) er hadis ta Ramada er raat er kotha bola hoyeche... Taile ki tarawee howar kotha na?? Iktu bolben please...
فهم الزيلعي رحمه الله أن حديث عائشة رضي الله عنها هذا في ركعات التراويح فقال الزيلعي رحمه الله " هو معلول بأبي شيبة إبراهيم بن عثمان ، جد الإمام أبي بكر بن أبي شيبة ، وهو متفق على ضعفه ... ثم إنه مخالف للحديث الصحيح عن عائشة ( ما كان يزيد في رمضان ولا في غيره على إحدى عشرة ركعة) " انتهى باختصار من " نصب الراية " (2/153).
হুজুর আপনি যেই দেওবন্দ থেকে পাশ করে এসে আজ ইউটিউব এ বক্তব্য দিচ্ছেন সেই দেওবন্দের বিখ্যাত হানাফী মাজহাবের গবেষক আনোয়ার শাহ কাশেমী একটা কিতাব লিখেছেন যার নাম ফায়জুল বারী সেখানে তিনি অসংখ্য হাদীস দলিল হিসেবে পেশ করেছেন এবং বলেছেন যে তারাবীহ, তাহাজ্জুদ এগুলো একি নামাজ। দয়া করে ঐ কিতাব টি পড়ে এসে বক্তব্য দিবেন।।
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ) অধ্যায়ঃ ১৪/ বিতর (كتاب الوتر) হাদিস নম্বরঃ ৯৯০ ১৪/১. বিতরের বর্ণনা।* ৯৯০. ইবনু ‘উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত। এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট রাতের সালাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করল। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ রাতের সালাত দু’ দু’ (রাক‘আত) করে। আর তোমাদের মধ্যে কেউ যদি ফজর হবার আশঙ্কা করে, সে যেন এক রাক‘আত সালাত আদায় করে নেয়। আর সে যে সালাত আদায় করল, তা তার জন্য বিতর হয়ে যাবে। (৪৭২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৯৩২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৯৩৭) * বিতর সলাত সুন্নাহ মুআক্কাদাহ। ফরয বা ওয়াজিব নয়। আর ওয়াজিব ও ফরয নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সহাবা তাবিঈদের নিকট তথা হাদীসের দলীল অনুযায়ী একই বিষয়। ‘আলী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَعِيلَ بْنِ إِبْرَاهِيمَ عَنْ أَبِي نُعَيْمٍ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ عَاصِمِ بْنِ ضَمْرَةَ عَنْ عَلِيٍّ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ الْوِتْرُ لَيْسَ بِحَتْمٍ كَهَيْئَةِ الْمَكْتُوبَةِ وَلَكِنَّهُ سُنَّةٌ سَنَّهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رواه النسائي في الباب الأمر بالوتر حـ 1658 والترمذي في الباب ما جاء أن الوتر ليس بحتم، وابن أبي شيبة و عبد الرزاق في مصنفهما বিতর ফরয সলাতের মত বাধ্যতামূলক নয় বরং তা সুন্নাত যা প্রবর্তন করেছেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। হাদীসটি বর্ণনা করেছেন নাসাঈ ১৬৫৮, তিরমিযী হাদীস নং ৪৫৩, মুসান্নাফ ইবনু আবী শাইবাহ ২/২৯৬, মুসান্নাফ ইবনু আব্দুর রাযযাক ৩/৩ হাদীস নং ৪৫৬৯, সহীহ্ সুনানু নাসাঈ ১/৩৬৮। যে সমস্ত হাদীস ওয়াজিব সাব্যস্ত করার জন্য পেশ করা হয় তা দুর্বল কিংবা অস্পষ্ট। উপরোক্ত হাদীসের ন্যায় স্পষ্ট নয়। বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন বুগ্ইয়াতুল মুতাত্বউয়ে ফী ছলাতি তাত্বওউ‘ পৃষ্ঠা ৪৬-৬৬। যারা বিতরকে ওয়াজিব বলে তাদেরকে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সহাবা ‘উবাদাহ বিন সামিত মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছেন। (দেখুন আবূ দাঊদ হাদীস নং ১৪২০)। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
@@zahidhs7098 কোরআনের অনুবাদ যেনে ছলাত আদায় করে দেখেন ছলাতে কি মজা আছে । অনুবাদ দরকার না থাকলে শুধু চোখ বন্ধ করে পরে গেলেই হতো তাই না? তাহলে দুনিয়ার সাধারণ ইংলিশ পরার সময় কেনো বাংলা আনুবাদ পরেন? Translate কেন ব্যবার করেন? আল্লাহ্ আমাদের সবাই কে বোঝার তৌফিক দান করুন।
আমরা যেমন ঈশার সালাতের পর ২০ রাকাআত তারাবীহ পড়ি নবী(সঃ) ও কি এমন সময় তারাবীহ সালাত পড়তেন?? নবী(সঃ) তারাবীহ সালাত কোন সময়ে পড়তেন? দলিলসহ কেউ জানালে উপকৃত হতাম।
একটা বিষয়ই বলবেন এতো গুরুত্বপূর্ণ এই নামাজযে ২০ রাকাত এটা নিয়ে কেনো সরাসরি হাদিস নাই কেনো?? ১১ রাকাত এর কথাতো তাও আছে। ২০ রাকাত এর কথা নাই কেনো???? প্রোতি রমজানে পরা হতো আর একটাও হাদিস থাকবে না কিভাবে সম্ভব?? কোন হাদিস সংগ্রাহক এর কাছেই আশলো না কিভাবে
হাদীস আছে এরকম, উমুকে বলেছেন তমুকে শুনেছেন, তাদেরকে বলাহয়েছিল ইত্যাদী ইত্যাদী। জনাব বক্তা তাহমিদ, আপনার অনেক আলোচনা শুনেছি আপনি শুধু যুক্তি খাটান সহী হাদীসের উপর আর ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে দুর্বল হাদীস গুলিকে নিজের পক্ষে নিয়ে আসেন। এটা সুকৌশলে ইসলামের সাথে প্রতারনা। বারবার হাদীস কোরআনকে পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন গ্রন্থ রচনাকারী দের উদৃতি দিতে থাকেন আর বারবার বুঝাতে চান বুখারী মুসলিম আপনি ভালো পারেন ও বোঝেন, হয়ত কিছু বেশী ও আর এও বুঝাতে চেয়েছেন আপনার ভালো মারফতি এলেম আছে যা ছাড়া হাদীছের গ্রন্থ ভালো অনুধাপন করা যায় না যা , শাব্দিক অর্থের বাইরে। এটাই মুশরেকদের আচরণ কিনা জানিনা তবে এটা বলতে পারি এইভাবে তীরে তরী ভিরবেনা মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিবে একদিন।
সায়িব ইবনু ইয়াযিদ (র) থেকে বর্ণিতঃ উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-উবাই ইবনু কা’ব এবং তামীমদারী (রাঃ)-কে লোকজনের (মুসল্লিগণের) জন্য এগার রাক’আত (তারাবীহ) কায়েম করতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়েছিলেন। কারী একশত আয়াতবিশিষ্ট সূরা পাঠ করতেন, আর (আমাদের অবস্থা এই ছিল) আমরা নামায দীর্ঘ সময় দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে (ক্লান্ত হয়ে পড়লে) সাহায্য গ্রহণ করতাম অর্থাৎ লাঠির উপর ভর দিতাম। (এইভাবে নামায পড়তে পড়তে রাত শেষ হত) আমরা ভোর হওয়ার কিছু পূর্বে ঘরে ফিরে আসতাম। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন) মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং ২৪৩ হাদিসের মান: নির্ণীত নয় ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) থেকে বর্ণিতঃ মালিক (র) ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) হতে বর্ণনা করেন- তিনি বলেছেন, লোকজন উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়াতেন তিন রাক’আত বিতর এবং বিশ রাক’আত তারাবীহ। এটাই উমার (রা) শেষ পর্যন্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন) মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং ২৪৪ হাদিসের মান: নির্ণীত নয়
অন্যরা কত রাকাত পড়ে সেটা জানার দরকার নাই।আপনি ২০ রাকাতের দলিল দেন। আপনার কথাতেই বুঝা যায় হযরত ওমর রাঃআমলে তারাবির নামাজ ২০ রাকাত শুরু করেন।তার মানে এর আগে ২০ রাকাত ছিল না।আর ছিল না বলেই তাকে ২০ রাকাত চালু করতে হয়েছে।
حدثنا إسماعيل، قال حدثني مالك، عن سعيد المقبري، عن أبي سلمة بن عبد الرحمن، أنه سأل عائشة ـ رضى الله عنها ـ كيف كانت صلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم في رمضان فقالت ما كان يزيد في رمضان، ولا في غيرها على إحدى عشرة ركعة، يصلي أربعا فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلي أربعا فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلي ثلاثا. فقلت يا رسول الله، أتنام قبل أن توتر قال " يا عائشة إن عينى تنامان ولا ينام قلبي ". আবূ সালামা ইবনু ‘আবদুর রাহমান (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন যে, রমযানে আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সালাত কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, রমযান মাসে ও রমযানে ব্যতীত অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগার রাক’আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। [২] তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। অতঃপর তিনি চার রাক’আত পড়েন। তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। এরপর তিন রাক’আত সালাত আদায় করতেন। আমি (‘আয়িশা রাঃ) বললাম, হে আল্লাহর রসূল! আপনি বিতর আদায়ের আগে ঘুমিয়ে যাবেন? তিনি বললেনঃ হে ‘আয়িশা! আমার দু’চোখ ঘুমায় বটে কিন্তু আমার কাল্ব নিদ্রাভিভূত হয়না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২০১৩ হাদিসের মানঃ সহীহ
আহলে হাদীস বা সালাফি আলেমরা তারারিহর রাকাআত নিয়ে মাতামাতি করেন না। তবে তারা ৮ রাকাআত নির্দিষ্টও করেন না কয়েকজন ছাড়া। তারা ৮ রাকাআত আদায় করেন ঐ হাদীস থেকে।
ভাই আপনার কাছে আমার প্রশ্ন হল আমি ইউটিউবে দেখলাম লামাজাহাব দের দেওয়া এক টা ছবি দিয়েছে প্রথম একটা মেয়ের ছবি দেওয়া তারপর একটা কুকুরের ছবি দেওয়া তারপর একটা মেয়ের ছবি দেওয়া সেজদা ওবসতায় আমার প্রশ্ন হল কুকুরের ছবি কেন দিল আড়ত প্রান ছিল কুকুরের ছবি কেন দিল
আল্লাহ তাআলা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন এবং তার ইলম থেকে আমাদেরকে ইস্তেফাদা করার তৌফিক দান করুন আমিন।
মাশাআল্লাহ প্রিয় শায়েখ।
মাশাআল্লাহ,অনেক সুন্দর আলোচনা।
মাশাআল্লাহ হজরত খুব সুন্দর আলোচনা ।
সুন্দর আলোচনা ভাই। আপনার আলোচনা থেকে আজ চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে উপনিত হলাম, আজকের পর আহলে হাদিসের আলোচনা আমাকে কখনো ই বিভ্রান্ত করতে পারবে না। ধন্যবাদ।
Thik bolsen vai
যাযাকাল্লাহ খইরান। অনেক সুন্দর আলোচনা এর পরেও না বুঝলে.....
তারাবী সালাত কত রাকাত ৮ না ২০ সঠিক তথ্য জেনে নিন
ruclips.net/video/r8UaDH3WbSQ/видео.html
যারা ব্যক্তিপূজারী তারা যতই দলিল দেয়া হোক মানবে না। তারা ঐ লাউদের ভুল ব্যাখ্যার উপরই থাকবে
جزاك الله خيرا للادلالة الكتاب والسننة !
চমৎকার!!!!!!! আলোচনা
আল্লাহ তাআলা শাইখ তাহমিদুল মাওলাকে নেক হায়াত দান করুন,আমীন।
আপনার অনেক ভিডিও আমি দেখি । খুব ভালই লাগে। সত্য প্রমানের জন্য এগিয়ে যান।
শাইখ আপনাকে আল্লার জন্য ভালোবাসি।
আল্লাহমা তাহমীদুল মাওলা মুঃ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ।
Onek confusion resolve hoilo...thanks.. ZazakAllahu khairan..
তারাবী সালাত কত রাকাত ৮ না ২০ সঠিক তথ্য জেনে নিন
ruclips.net/video/r8UaDH3WbSQ/видео.html
جزاك الله خيراً
জাযাকাল্লাহ্ হযরত। এমন আলোচনার অপেক্ষায় ছিলাম। আপনার আলোচনায় পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।
جزاكم الله خيرا وحيكم الله طويلا واحسنكم الله صحتكم الدعاء لكم داءما وارجوا ان تكون عالما مشهورا وعاملا صالحا جدا
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আল্লাহ তায়ালা আপনার ইলমে আমলে ও হায়াতে বরকত দান করুন আমাদেরকেও রাব্বুল আলামিন যেন উপকারী ইলম দান করেন আমীন ❤❤❤❤❤❤
জাযাকুমুল্লাহু খয়ের
আল্লাহ শাইখের ইলমে বারাকাহ দিন।
মাশাআল্লাহ , জাযাকাল্লাহ।
Dear Moulana, May Almighty Allah give you long live with hayate tayeba. Ameen.
তারাবী সালাত কত রাকাত ৮ না ২০ সঠিক তথ্য জেনে নিন
ruclips.net/video/r8UaDH3WbSQ/видео.html
Jazak Allah hu khayra
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা 💞💞💞
আর কোন সংশয় থাকলো না।
মা শা আল্লাহ্, জাযাক আল্লাহু খাইরান ।
মাওলানা আপনি একটা রেগুলার প্রশ্ন উত্তর পর্ব শুরু করবেন please.
হুজুর চালিয়ে যান কামিয়াব হবেন ইনশাআল্লাহ
ধন্যবাদ শাইখ।
সুন্দর বয়ান করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই
মাশাআল্লাহ
আমার সম্মানিত বড় ভাইয়েরা আপনাদের কাছে আমার একটি আবেদন আমার কথা গুলো একটু মনোযোগ সহকারে শ্রবন করুন আপনাদের সেনেলের মধ্যে মাছআলার একটা পর্ব থাকা দরকার আমরা যারা আপনাদের অনুসরণ করি আমরা অনেক সয়ম সঠিক মাসআলাটা যানতে পারি না কেননা আমরা থাকি প্রবাসে কোন একটা মাসআলা সমপর্কে লেখে চার্জদিলে তখন লামাজহাবীদের সেনেল চলে আসে আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ রইল আপনারা সবধরনের মাসআলার একটা গ্রুপ চালোকরেন আমাদের জন্য অনেক অনেক উপকার হবে।
আসলে দ্বীন শিখার জায়গা হলো মসজিদ+আলেমদের সহবতে থেকে+মাদরাসা আর আমাদের আলেম ওলামারা এই ভাবে দ্বীনের কাজ বেশী করে থাকেন তাই আমাদের উচিৎ আলেমদের সোহবতেথাকা
বর্ননা অনেক সুন্দর হয়েছে
ভাই এই নফল নামাজ নিয়ে বারাবারি না করে আসুন দিনের পথে সবাই কে দাওয়াত দিন আর মুছলিম কে ভাগ না করেন আমাদের তো একটাই ধরমো ইসলাম বাত দেন ফেতনা
মোঃ ফজল আমিন পড়ামানিক vai fitna korsey ahley khobisher dol, r ajonno e ato kisu alochona...atodin to ai alochona dorkar silo na....ora british dalal...ora bivokti toiri korset....
sundor alochona
jajakallah khairan,,,,,from abu dhabi,,,,,,,,
Beshak sundar alochona
jazakallah
Masha Allah
মাশা-আল্লাহ
AMIN
রাসুল সাঃ রমাদান মাসে ২০ তারাবির সালাত আদায় করেছেন এই মর্মে হাদিস দেন।
Omor porecen tmi r ki promam caw!
Omor ki rasul k na deke 20 rakat mon gora porcen?sohi hadice asce
@@ahmedshuvo8442 না ওমার রা: কখনো পড়েনি বিশ রাকাত। রাসুল সা: তো পড়েনি নি। ডাহা মিত্যা কথা।
কোনটা ডাহা মিথ্যা কথা?
নবী করীম (সাঃ) পড়েছেন।ওমর রাঃ ২০ রাকআত জামাআতের সহিত চালু করছেন, এটা সত্য, মানেন না কেন?যদি মানতে কষ্ট হয়,তাহলে কুরআনের তো যের যবর ছিল না,এটা তো ওসমান (রাঃ) সংযোজন করছেন, এটকেও বিদআাত বলেন?
২০ রাকাতের হাদীসটি জাল হাদীস। রাসূল সাঃ ২০ রাকাত পড়েননি। রাসূল সাঃ ২০ রাকাত পড়েছেন এই মর্মে একটি হাদীসও কেউ দেখাতে পারবেনা।
Tao kompokkey 20 rakat tarabi hobay inshallah
جزاكم الله
মাওলানা তাহমিদুল মাওলা পক্ষের বিপক্ষের সকল হাদিস যুক্তি এবং ফতোয়া ধীরে ধীরে গানিতিক ভাবে বিশ্লেষন করেছেন। আহলে হাদিসের কোনো ভিডিও দেখে আমার আর কোনো দ্বিধা আসবে না।
ভাই সত্য কথা বলি তার কমেন্ট দেখেন। দলিল পাবেন। আমার কাছে আরো অসঙ্খ দলিল আছে, আপনার হজুর মানেই জানেন না তারাবি বা কিয়ামুল লাইল একই অর্থ -আরাম আয়েশ বা বিশ্রাম। উনারা তাদের প্রতিষ্ঠান কে জিতবার চেষ্টা করে।
খুব ভালো ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, মতবিরোধ থাকবে না ইনশাআল্লাহ্।
ধন্যবাদ
One of the best explanation, La Mazhabe should learn from him
وَعَنِ السَّائِبِ بْنِ يزِيْدَ قَالَ: أَمَرَ عُمَرُ أُبَيَّ بْنَ كَعْبٍ وَتَمِيمًا الدَّارِيَّ أَنْ يَقُومَا لِلنَّاسِ فِي رَمَضَانَ بِإِحْدى عَشْرَةَ رَكْعَةً فَكَانَ الْقَارِئُ يَقْرَأُ بِالْمِئِيْنَ حَتّى كُنَّا نَعْتَمِدُ عَلَى الْعَصَا مِنْ طُولِ الْقِيَامِ فَمَا كُنَّا نَنْصَرِفُ إِلَّا فِي فُرُوْعِ الْفَجْرِ. رَوَاهُ مَالِكٌ
সায়িব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ) উবাই ইবনু কা‘ব ও তামীম আদ দারী-কে আদেশ করলেন যেন তারা লোকেদেরকে নিয়ে রমাযান মাসের রাতের এগার রাকা‘আত তারাবীহের সলাত আদায় করে। এ সময় ইমাম তারাবীহের সলাতে এ সূরাগুলো পড়তেন। যে সূরার প্রত্যেকটিতে একশতের বেশী আয়াত ছিল। বস্তুতঃ কিয়াম বেশী লম্বা হওয়ার কারণে আমরা আমাদের লাঠির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে ফাজরের নিকটবর্তী সময়ে সলাত শেষ করতাম। (মালিক) [১]
ফুটনোটঃ
[১] সহীহ : মালিক ২৫৩।
মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৩০২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
এই হাদীসে ইযতিরাব(বিভিন্নতা) বিদ্যমান। ইবনে আব্দুল বার রাহ.র মতে, ১১রাকাত হলো বর্ণনাকারীর ভুল।
❤❤❤
হযরত মুহাম্মদ সাঃ দুইটি সহীহ হাদীসের কথা মনে পড়ছে,, (১) হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন, আমার পরে কেউ যদি নবী হতো তবে সে হতো ওমর রাঃ ।। (২) হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন, ওমর রাঃ যে রাস্তা দিয়ে যায়, শয়তান সেই রাস্তা ছেড়ে পালায় ।
নবীজী সাঃ এর হাদীস দুটি একটু ব্যখ্যা করলে বুঝতে পারি,, ওমর রাঃ আমাদের সঠিক রাস্তা দেখাবে,, এখন ওমর রাঃ দেখানো ২০ রাকাত তারাবীহ নামাজ থেকে যারা পালায় তারা হলো শয়তান ।।।
হাদিস নম্বরঃ ২৪৪ | 244 | ۲٤٤
বাংলাEnglishالعربية
পরিচ্ছেদঃ ২. কিয়াম-এ-রমযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা
রেওয়ায়ত ৪. সায়িব ইবন ইয়াযিদ (রহঃ) বলিয়াছেনঃ উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) উবাই ইবনে কা'ব এবং তামীমদারী (রাঃ)-কে লোকজনের (মুসল্লিগণের) জন্য এগার রাকাআত (তারাবীহ) কায়েম করিতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়াছিলেন। কারী একশত আয়াতবিশিষ্ট সূরা পাঠ করিতেন, আর (আমাদের অবস্থা এই ছিল) আমরা নামযে দীর্ঘ সময় দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে (ক্লান্ত) হইয়া পড়িলে সাহায্য গ্রহণ করিতাম অর্থাৎ লাঠির উপর ভর দিতাম। (এইভাবে নামায পড়িতে পড়িতে রাত শেষ হইত)। আমরা ভোর হওয়ার কিছু পূর্বে ঘরে প্রত্যাবর্তন করিতাম।
@@sahihbanglawaz6971ভাই , আপনি ২৪৪ নং হাদীসের রেফারেন্স দিলেন,, ২৪৫ নং হাদীসে কি লেখা আছে, পড়েছেন কি ?? তবে ২০ রাকাত তারাবীহ নামায জামায়াতের সহিত কখন চালু হয়েছে ?? কে চালু করেছে ?? জবাব দিন,,??
@@ওবাইদুলহক-95 ঐ হাদিসের রাবি ওমর রাঃ এর মৃত্যুর পরে জন্ম নিয়ে সে কি করে জানলো
অথচ এই হাদিসে ওমর রাঃ নির্দেশ দিলেন
@@ওবাইদুলহক-95বুখারিতে পান্নাই জামাত করার হাদিস
@@sahihbanglawaz6971 ভাই , ১৪ হিজরী তে উমর রাঃ জামায়াতের সহিত ২০ রাকাত তারাবীহ নামাজ চালু করে গেছেন ।।। এই সম্পর্কে অনেক হাদীস আছে ।।।
জাজাকাল্লাহ
জাযাকুমুল্লাহ , আশাকরি রমজান মাসের ফজিলত নিয়েও আলোচনা করবেন দীর্ঘায়িত।
বা-রাকাল্লাহ!
একারণে ফকীহদের অনুস্মরণ করা আবশ্যক।
তারাবি শব্দ সাহাবাদের জানা ছিলনা
তাহলে ২০ রাকাত তারাবীহ পড়ে আবার ১১ রাকাত তাহাজ্জুদ পড়েন দেখি!!! তাহলেই বুঝা যাবে কে কতটুকু হাদীস মানতে পারে। আলহামদুলিল্লাহ আমরা যারা ১১ রাকাত মানি আমাদের জন্য সহজ ইনশাআল্লাহ। ইসলাম মানা সহজ কঠিন নয়
নবী করীম সাঃ এগার রাকআত কি জামায়াতের সহীত পড়তেন?
@@morsalinkhan5736 ওই গাধা তোরে তো জুতা,দিয়ে টানা,৩০০০০ পিটানো দরকার
নফল কি কারে জন্য বাধ্যতামুলক নাকি?...
Thik bolechen
Verily correct discussion, Problems are created by Devil "SALAFI" only.
আপনি এই ভ্রান্ত ব্যাখ্যা দরকার নেই উম্মতকে বিভ্রান্ত করছেন আপনাকে হেদায়েত দান করুক
নবি করিম স কত রাকাত পড়েছেন সে রাকাত সংখ্যা উল্লেখ করবেন?
তিনি তো তাবিজে ব্যাপারী, তিনি তাবীজের ব্যবসা করেন। তার মুখে ইসলামী বক্তব্য মানায় না- আল্লাহর কাছে দোয় করি তাকে যেন হেদায়েত দান করেন।
তাবিজ হারাম প্রমান করতে পারছেন? হালালকে হারাম মনে করা কুফুরি।
আবূ সালামাহ ইবনু ‘আবদুর রাহমান (রাহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি ‘আয়িশাহ্ (রাদ্বিঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন যে, রমাদ্বানে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর স্বালাত কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, রমাদ্বান মাসে ও রমাদ্বান ব্যতীত অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগার রাক‘আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। তিনি চার রাক‘আত সালাত আদায় করতেন, তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। অতঃপর তিনি চার রাক‘আত পড়েন। তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। এরপর তিন রাক‘আত সালাত আদায় করতেন। আমি [‘আয়িশাহ (রাদ্বিঃ)] বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি বিতর আদায়ের আগে ঘুমিয়ে যাবেন ? তিনি বললেনঃ হে ‘আয়িশাহ্ ! আমার দু’চোখ ঘুমায় বটে কিন্তু আমার কালব নিদ্রাভিভূত হয় না।
(সহীহুল বুখারী, পর্বঃ তারাবীহর স্বালাত, অধ্যায়: ক্বিয়ামে রমাদ্বান-এর (রমাদ্বানে তারাবীহর স্বালাতের) গুরুত্ব। হাদীস নং-২০১৩। (তাওহীদ পাবলিকেশন্স)
হাদীসটি থেকে যে সমস্ত বিষয় জানা যায়:
রাসূল ﷺ রমাদ্বানে এবং রমাদ্বানের বাহিরে (তারাবীহ স্বালাত এবং তাহাজ্জুদ স্বালাত) এগারো রাকআত হতে বৃদ্ধি করতেন না। এগারো রাকআতের মধ্যে আট/দশ রাকআত তারাবীব/তাহাজ্জুদ স্বালাত এবং তিন/এক রাকআত বিতর স্বালাত। সুতরাং আট/দশ রাকআত তারাবীহ/তাহাজ্জুদ স্বালাত হলো রাসূল ﷺ এর আমলী সুন্নাহ।
প্রকৃতপক্ষে তারাবীহ এবং তাহাজ্জুদ একই স্বালাতের দুটি নাম। এছাড়াও হাদীসগ্রন্থে আরও কিছু নাম পাওয়া যায় যেমন: স্বালাতুল লাইল, ক্বিয়ামুল লাইল, ক্বিয়ামে রমাদ্বান।
রাসূলুল্লাহ ﷺ তাহাজ্জুদ স্বালাত সারা বছর রাতের শেষ তৃতীয়াংশে আদায় করেছেন কিন্তু ফযীলদপূর্ণ রমাদ্বান মাসে বেশী সময় ধরে আদায় করার জন্য ঈশার স্বালাতের পর থেকে শুরু করে সাহরী খাওয়ার আগ-মুহুর্ত পর্যন্ত আদায় করেছেন।
রাসূলুল্লাহ ﷺ যদি রমাদ্বান মাসে তারাবীহ স্বালাত আদায় করার পরে আবার তাহাজ্জুদ স্বালাত আদায় করতেন তাহলে অবশ্য আয়িশাহ (রাদ্বিঃ) তা হাদীসে উল্লেখ করতেন এভাবে বলতেন না যে, রমাদ্বান মাসে ও রমাদ্বান ব্যতীত অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগার রাক‘আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। আর আয়িশাহ (রাদ্বিঃ) রাসূল ﷺ এর রাতের স্বালাত সম্পর্কে অন্যদের চেয়ে বেশি জানতেন।
সুতরাং রমাদ্বান মাসে বিশ রাকআত তারাবীর নামে এক্সপ্রেস না চালিয়ে রাসূল ﷺ এর আমলী সুন্নাহ আট রাকআত তারাবীহ বেশী সময় ধরে আদায় করাই আমাদের জন্য বেশী কল্যাণকর বলে আমি মনে করি। ওয়াল্লাহু আ’লাম।
Mukter Zaman দুঃখের বিষয় হচ্ছে এই হাদীসের উপর আপনাদের কে how রমজানের বাইরে আমল করতে দেখিনা!
কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান এবং রমজানের বাইরে পড়তেন, কিন্তু আপনাদের কে শুধু রমজানেই ৮ রাকাত পড়তে দেখি তার বাইরে তো আর জামাত বদ্ধ ভাবে পরতে দেখি না। রাসুল সাঃ রমজানের বাইরে ও পড়েছেন। এই হাদিসের উপর আমল করলে রমজানের বাইরের আমল কই???
Tawhid Ar Dak আপনারা হাদীস বেশি বুঝেন। তাইতো হাদীস ছেড়ে মাযহাব মানেন!!!
এই হাদীসে কোথাও কি বলা আছে, রাসূল সাঃ সারা বছর রাতের সালাত জামাআতের সাথে আদায় করতেন? এটা ব্যক্তিগত সালাত। বেশিরভাগ সময়ই তিনি একা একা পড়তেন, মাঝে মাঝে কোন কোন সাহাবী তার সাথে পড়েছেন। আর রামাদান মাসে তিনি তিনদিন জামাআতের সাথে পড়েছেন। তার ভিত্তিতেই উমার রাঃ তারাবিহ সালাতের জামাত চালু করেছেন। উমার রাঃ রাকাত সংখ্যার পরিবর্তন করেন নি।
আর সারা বছর কোন কোন মসজিদে তাহাজ্জুদ সালাতের জামাত হয়। যেমন আমাদের এই বুনিয়া মসজিদে রাত ৪টায় জামাত হয়। ৪/৫ জন ভাই জামাতে পড়েন। আরে তিনজন ভাই আলাদা একা পড়েন। যার নজির আপনাদের হানাফি মসজিদে দেখাতে পারবেন বলে মনে হয় না।
Mukter Zaman হযরত ওমর রাদি আল্লাহ আনহু থেকে জামাত নিলেন কিন্তু রাকাআত সংখ্যাকে নিতে সমস্যা কোথায়? আর হানাফী নামে কোনো মসজিদ নেই বরঞ্চ আহালে হাদিস নামে মসজিদ আলাদা আছে।
Tawhid Ar Dak উমার রাঃ থেকে ২০ রাকাত সহীহ সূত্রে প্রমাণিত না। আর ইতিহাস প্রমাণ করে শুধু বিশ না ৪১ রাকাত পর্যন্ত তারাবীহ পড়া হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ আমরা রাসূল সাঃ এর আমলি সুন্নাহ অনুযায়ী আট রাকাত পড়ি এবং আস্তে পড়ি মাযহাবী মসজিদ গুলিতে খতমের নামে যে এক্সপ্রেস চলে সেটা না নাবী সাঃ এর সুন্নাহ না উমার রাঃ এর সুন্নাহ।
হযরত উমর রা.এর উদ্যোগে ২০ রাকাত তারাবীর কথা একাধিক সহীহ হাদীসে বর্ণিত আছে। এখানে শুধু একটি হাদীস উল্লেখ করছি ...
ইয়াযীদ ইবনে খুসায়ফার বর্ণনা:
হযরত সাইব ইবনে ইয়াযীদ রা. বলেছেন, হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব রা. এর আমলে সাহাবায়ে কেরাম রমযান মাসে বিশ রাকাত পড়তেন। (বায়হাকী , আসসুনানুল কুবরা ২/৪৯৬)
এ হাদীসের চারটি সনদ রয়েছে। যথা:
ক. আস্ সুনানুল কুবরা বাইহাকী এর বর্ণনা (হাদীস নং ৪৮০১):
এ সনদটিকে যারা সহীহ বলেছেন,
১. ইমাম নববী, আল মাজমু (৪/৩২)
২. ইমাম ওলী উদ্দিন ইরাকী, তারহুত তাসরীব (৩/ ৯৭)
৩. ইমাম বদরুদ্দীন আইনী, উমদাতুল কারী (৭/১৭৮) ও আল-বিনায়া (২/৫৫১)
৪. ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী, আল-হাভী ২/৭৪
৫. জহীর আহসান নিমাভী, আসারুস সুনান পৃষ্ঠা ৩৯৩ (২০২)
৬. শিহাবুদ্দীন ক্বাসতাল্লানী রহ. ‘ইরশাদুস সারী’ ৩/ ৪২৬
৭. আল্লামা আব্দুল হাই লখনভী রহ. ‘তুহফাতুল আখয়ার’ পৃষ্ঠা ১০৩
৮. সিদ্দিক হাসান কিন্নাউজী ‘আওনুল বারী’ ৩/৩৭৮ (২/৮৬১)
খ. মারিফাতুস সুনান বাইহাকী এর বর্ণনা (হাদীস নং ৫৪০৯):
এ সনদটিকে যারা সহীহ বলেছেন,
১. ইমাম নববী, খুলাসাতুল আহকাম ১/৫৭৬ গ্রন্থে
২. ইমাম জামালুদ্দীন যায়লায়ী, নসবুর রায়া ২/১৫৪ গ্রন্থে
৩. ইমাম তকী উদ্দিন সুবকী শরহুল মিনহাজ গ্রন্থে। তুহফাতুল আহওয়াযী ৩/ ৪৪৬
৪. মুল্লা আলী ক্বারী, শরহুল মুআত্তা ও মিরকাতুল মাফাতিহ ৩/৯৭২ গ্রন্থে
গ. মুসনাদু আলি ইবনুল জা‘আদ এর বর্ণনা (হাদীস নং ২৯২৬) :
এ বর্ণনা বিলকুল সহীহ। কারণ, এ বর্ণনায় ইমাম আলী ইবনুল জা‘দ ও সাহাবী সায়েব ইবনে ইয়াযীদ এর মাঝে মাত্র দুইজন রাবী। ইবনু আবি যীব ও ইয়াযীদ ইবনে খুসাইফা। উভয়ে সহীহ বুখারী ও মুসলিম এর রাবী।
ঘ. কিতাবুস সিয়াম ফিরয়াবী এর বর্ণনা: (হাদীস নং ১৭৬) :
এ হাদীসের সনদও সহীহ। এতে তামীম ইবনু মুনতাসির ছাড়া বাকী সকলেই সহীহ বুখারী ও মুসলিম এর রাবী। আর তামীম ইবনুল মুনতাসিরও সিকা ও নির্ভরযোগ্য। দেখুন, তাকরীবুত তাহযীব; মাশিখাতুন নাসাঈ ১/৮৪; তারিখুল ইসলাম যাহাবী ৫/১০৯৫
তাই, “উমার রাঃ থেকে রাকাত সংখ্যা সহীহ সূত্রে প্রমাণিত না।” Mukter Zaman ভাইয়ের এ কথা একটি অসত্য ও ভুল কথা ...। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন।
সায়িব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ) উবাই ইবনু কা‘ব ও তামীম আদ দারী-কে আদেশ করলেন যেন তারা লোকেদেরকে নিয়ে রমাযান মাসের রাতের এগার রাকা‘আত তারাবীহের সলাত আদায় করে। এ সময় ইমাম তারাবীহের সলাতে এ সূরাগুলো পড়তেন। যে সূরার প্রত্যেকটিতে একশতের বেশী আয়াত ছিল। বস্তুতঃ কিয়াম বেশী লম্বা হওয়ার কারণে আমরা আমাদের লাঠির উপর ভর করে দাঁড়িয়ে ফাজরের নিকটবর্তী সময়ে সলাত শেষ করতাম। (মালিক) [১]
ফুটনোটঃ
[১] সহীহ : মালিক ২৫৩।
মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৩০২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আচ্ছালামু ওআলাইকুম,, এই গোলো আহলে হাদিছেৰ মানুষ বিভ্ৰান্ত তৈৰি কৰছে😭😭😭
اللهم اغفرلنا وارحمنا وعافنا واعف عنا وارزقنا واهدنا واجعلنا أسبابا لمن اهتدى من الديوبنديين والتبلغيين والبرليين والسلفيين والبدعيين والصوفيين والشيعيين وغير ذالك من الذين ابتدعوا في الدين لا لأجل الدين
JazakAllah... kintu Ghum theke uthar por jei namaj porechen, seta tahajjud namaj howar kotha... Tai na? R Hazrat Aysha(RA) er hadis ta Ramada er raat er kotha bola hoyeche... Taile ki tarawee howar kotha na?? Iktu bolben please...
sob ak dom clear
Tarabie tahajjud aki dhoroner bivinno obosthai bivinno nam.
ড মুফতি ইমাম হোসেন এবং সেইখ আবদুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক এর ব্যাখ্যা দুইটি পাড়ার অনুরোধ রইল। অল্প কথায় স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে।
ছাহাবীরা পড়েছে নবী পড়েনাই।আপনি কি যানেন।নবীর হাদিস থাকলে ছাহাবীর হদিস মানা জরুরী না।
Murkher moto kotha bolen kano??
ok
আহলে খবিশদের বুঝার তাওফিক দান করুন আমিন
Apner moto khobish ke allah hedait dik allahr kase dua kori..
@@nuralomislamroni0088 তুই যে জারজ সেজন্য মানুষ কে খারাপ বলিস
তারাবি নামাজ 2 রাকাত করে পরবো না4রাকাত করে পরবো
নবি করিম স তিন দিন তারাবি পড়েছেন এই হাদিস কোনটি এবংকত রাকাত পড়েছেন সে হাদিস কোনটি?
আমি সৌদি আরবে থাকি তারাবি নামাজ আট রাকাত
তথাকথিত তাহলে হাদিস ভাইদের কে সঠিক বুঝ দান করুক
সাধারণ মানুষের জন্য একটি প্রশ্ন বোধক চেনেল খোলা উচিত
فهم الزيلعي رحمه الله أن حديث عائشة رضي الله عنها هذا في ركعات التراويح فقال الزيلعي رحمه الله
" هو معلول بأبي شيبة إبراهيم بن عثمان ، جد الإمام أبي بكر بن أبي شيبة ، وهو متفق على ضعفه ... ثم إنه مخالف للحديث الصحيح عن عائشة ( ما كان يزيد في رمضان ولا في غيره على إحدى عشرة ركعة) " انتهى باختصار من " نصب الراية " (2/153).
فهمك أقوي أم فهم الزيلعي
একমাত্র মূর্খ হলেই বলতে পারে যে,,, আমার সুন্নত আর খোলাফায় রাশেদিনের সুন্নত বলে রাসুল(স) দুইটি সুন্নতে বিভক্তি করছে!
হুজুর আপনি যেই দেওবন্দ থেকে পাশ করে এসে আজ ইউটিউব এ বক্তব্য দিচ্ছেন সেই দেওবন্দের বিখ্যাত হানাফী মাজহাবের গবেষক আনোয়ার শাহ কাশেমী একটা কিতাব লিখেছেন যার নাম ফায়জুল বারী সেখানে তিনি অসংখ্য হাদীস দলিল হিসেবে পেশ করেছেন এবং বলেছেন যে তারাবীহ, তাহাজ্জুদ এগুলো একি নামাজ। দয়া করে ঐ কিতাব টি পড়ে এসে বক্তব্য দিবেন।।
আপনার থেকে কিছু শিখার দরকার নাই।
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ)
অধ্যায়ঃ ১৪/ বিতর (كتاب الوتر)
হাদিস নম্বরঃ ৯৯০
১৪/১. বিতরের বর্ণনা।*
৯৯০. ইবনু ‘উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত। এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট রাতের সালাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করল। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ রাতের সালাত দু’ দু’ (রাক‘আত) করে। আর তোমাদের মধ্যে কেউ যদি ফজর হবার আশঙ্কা করে, সে যেন এক রাক‘আত সালাত আদায় করে নেয়। আর সে যে সালাত আদায় করল, তা তার জন্য বিতর হয়ে যাবে। (৪৭২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৯৩২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৯৩৭)
* বিতর সলাত সুন্নাহ মুআক্কাদাহ। ফরয বা ওয়াজিব নয়। আর ওয়াজিব ও ফরয নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সহাবা তাবিঈদের নিকট তথা হাদীসের দলীল অনুযায়ী একই বিষয়। ‘আলী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَعِيلَ بْنِ إِبْرَاهِيمَ عَنْ أَبِي نُعَيْمٍ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ عَاصِمِ بْنِ ضَمْرَةَ عَنْ عَلِيٍّ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ الْوِتْرُ لَيْسَ بِحَتْمٍ كَهَيْئَةِ الْمَكْتُوبَةِ وَلَكِنَّهُ سُنَّةٌ سَنَّهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رواه النسائي في الباب الأمر بالوتر حـ 1658 والترمذي في الباب ما جاء أن الوتر ليس بحتم، وابن أبي شيبة و عبد الرزاق في مصنفهما বিতর ফরয সলাতের মত বাধ্যতামূলক নয় বরং তা সুন্নাত যা প্রবর্তন করেছেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। হাদীসটি বর্ণনা করেছেন নাসাঈ ১৬৫৮, তিরমিযী হাদীস নং ৪৫৩, মুসান্নাফ ইবনু আবী শাইবাহ ২/২৯৬, মুসান্নাফ ইবনু আব্দুর রাযযাক ৩/৩ হাদীস নং ৪৫৬৯, সহীহ্ সুনানু নাসাঈ ১/৩৬৮। যে সমস্ত হাদীস ওয়াজিব সাব্যস্ত করার জন্য পেশ করা হয় তা দুর্বল কিংবা অস্পষ্ট। উপরোক্ত হাদীসের ন্যায় স্পষ্ট নয়। বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন বুগ্ইয়াতুল মুতাত্বউয়ে ফী ছলাতি তাত্বওউ‘ পৃষ্ঠা ৪৬-৬৬। যারা বিতরকে ওয়াজিব বলে তাদেরকে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সহাবা ‘উবাদাহ বিন সামিত মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছেন। (দেখুন আবূ দাঊদ হাদীস নং ১৪২০)। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
Anis Bin Samsul এখানে তো দুই রাকাত দুই রাকাত করে পড়া পুরো নামাজটাই বিতর হয়ে। গাধা মাওলাকে জিজ্ঞেস করো তাহাজ্জুদ কোথায় গেল?
ভাইরে...আপনি কেন অনুবাদ নিয়ে এতো লাফালাফি করতেছেন। যেখানে আপনার গবেষণার কোন যোগ্যতাই নাই। দয়া করে বিশৃঙ্খলা ছড়াবেন না।
@@zahidhs7098 কোরআনের অনুবাদ যেনে ছলাত আদায় করে দেখেন ছলাতে কি মজা আছে । অনুবাদ দরকার না থাকলে শুধু চোখ বন্ধ করে পরে গেলেই হতো তাই না? তাহলে দুনিয়ার সাধারণ ইংলিশ পরার সময় কেনো বাংলা আনুবাদ পরেন? Translate কেন ব্যবার করেন? আল্লাহ্ আমাদের সবাই কে বোঝার তৌফিক দান করুন।
Hujur Nobi Karim bollen Sallallahu Alaihe Wasallam bollen na. Tai I don’t want to listen to you anymore. Shame.
আমরা যেমন ঈশার সালাতের পর ২০ রাকাআত তারাবীহ পড়ি নবী(সঃ) ও কি এমন সময় তারাবীহ সালাত পড়তেন?? নবী(সঃ) তারাবীহ সালাত কোন সময়ে পড়তেন? দলিলসহ কেউ জানালে উপকৃত হতাম।
20 rakat taraweeh bepare joto hadis ase shobi zaeef o maozu
১১ এর কম পড়েছেন তার হাদিস দেখালে ভালো হয়।
Vai apnar jokti tu shadaron manus bola deta parba
একটা বিষয়ই বলবেন এতো গুরুত্বপূর্ণ এই নামাজযে ২০ রাকাত এটা নিয়ে কেনো সরাসরি হাদিস নাই কেনো?? ১১ রাকাত এর কথাতো তাও আছে। ২০ রাকাত এর কথা নাই কেনো????
প্রোতি রমজানে পরা হতো আর একটাও হাদিস থাকবে না কিভাবে সম্ভব?? কোন হাদিস সংগ্রাহক এর কাছেই আশলো না কিভাবে
হাদীস আছে এরকম, উমুকে বলেছেন তমুকে শুনেছেন, তাদেরকে বলাহয়েছিল ইত্যাদী ইত্যাদী। জনাব বক্তা তাহমিদ, আপনার অনেক আলোচনা শুনেছি আপনি শুধু যুক্তি খাটান সহী হাদীসের উপর আর ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে দুর্বল হাদীস গুলিকে নিজের পক্ষে নিয়ে আসেন। এটা সুকৌশলে ইসলামের সাথে প্রতারনা। বারবার হাদীস কোরআনকে পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন গ্রন্থ রচনাকারী দের উদৃতি দিতে থাকেন আর বারবার বুঝাতে চান বুখারী মুসলিম আপনি ভালো পারেন ও বোঝেন, হয়ত কিছু বেশী ও আর এও বুঝাতে চেয়েছেন আপনার ভালো মারফতি এলেম আছে যা ছাড়া হাদীছের গ্রন্থ ভালো অনুধাপন করা যায় না যা , শাব্দিক অর্থের বাইরে। এটাই মুশরেকদের আচরণ কিনা জানিনা তবে এটা বলতে পারি এইভাবে তীরে তরী ভিরবেনা মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিবে একদিন।
ভালো করে শোনেন আকল থাকলে বুঝতে পারবেন
মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং 1302 ও
মুআত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং 243 এ রাকাত সংখ্যা 20 এর জাগাতে 11 হল কিভাবে? কোনো আলেম ভাই থাকলে বুঝিয়ে দেন।
ruclips.net/video/piJaoZB1Jwo/видео.html
সায়িব ইবনু ইয়াযিদ (র) থেকে বর্ণিতঃ
উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-উবাই ইবনু কা’ব এবং তামীমদারী (রাঃ)-কে লোকজনের (মুসল্লিগণের) জন্য এগার রাক’আত (তারাবীহ) কায়েম করতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়েছিলেন। কারী একশত আয়াতবিশিষ্ট সূরা পাঠ করতেন, আর (আমাদের অবস্থা এই ছিল) আমরা নামায দীর্ঘ সময় দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে (ক্লান্ত হয়ে পড়লে) সাহায্য গ্রহণ করতাম অর্থাৎ লাঠির উপর ভর দিতাম। (এইভাবে নামায পড়তে পড়তে রাত শেষ হত) আমরা ভোর হওয়ার কিছু পূর্বে ঘরে ফিরে আসতাম। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)
মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং ২৪৩
হাদিসের মান: নির্ণীত নয়
ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) থেকে বর্ণিতঃ
মালিক (র) ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) হতে বর্ণনা করেন- তিনি বলেছেন, লোকজন উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়াতেন তিন রাক’আত বিতর এবং বিশ রাক’আত তারাবীহ। এটাই উমার (রা) শেষ পর্যন্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)
মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং ২৪৪
হাদিসের মান: নির্ণীত নয়
ইসতিয়াক আহমেদ একই কিতাবে দুটি ভিন্ন হাদিস কোনটি গ্রহণ করবা।
এখানে রমজান মাসের কথা কই?
তাহলে ১১রাকাতেই পরবো ইনশাআল্লাহ
😀
আপনি নিজেই বললেন মা আয়েশা রাঃ বলছেন ২ করে চার ২ করে চার তার পর ৩ পড়তেন সেখানে অনি নিজেই বলে দিয়েছেন, আবার পেচ দরে
حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، قَالَ حَدَّثَنِي مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ، وَلاَ فِي غَيْرِهَا عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا. فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ، أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ قَالَ " يَا عَائِشَةُ إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ".
তোদের মত আবালরা বুঝবি না!
@@Al_Hasan262 ভাষাতেই মুর্খতার প্রকাশ পায়,আর মুর্খরা কি আর বুঝবে। মুর্খদের কাজ হচ্ছে অন্ধ অনুশরণ করা যা গুমারাহি
ভাই তাহমিদুল মাওলা তোমার পায় হাত দিয়া বলছি। নবীজী নুরের না মাটির তৈরী কোরআন এবং হাদিস দারা পোরমানিত ভিডিও ইউটিউবে চাই জরুরী জরুরী জেদদান
আপনার বলার এবং বুঝার ভুল।কারন আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহা বলেছে রাএের নামাজ ১১ রাকাত আপনী মিলাইয়া দেন।
Apnar bujar vul . Valo kore dekhiyo bukhari te .
Tha holay ke saudi 99% manusra za 8 rakat pora tara ke apnar chaita kom buja ami akhon saudi tai ache ke bolban
রফউল ইয়াদাইন এর পক্ষে শাহ ইসমাইল শহিদ রহিমাহুল্লাহ এর লিখিত কিতাব "তানবিরুল আইনাইন" এর pdf লিঙ্ক।
sayyidahmadshaheed.wordpress.com/2016/08/26/33/
অন্যরা কত রাকাত পড়ে সেটা জানার দরকার নাই।আপনি ২০ রাকাতের দলিল দেন। আপনার কথাতেই বুঝা যায় হযরত ওমর রাঃআমলে তারাবির নামাজ ২০ রাকাত শুরু করেন।তার মানে এর আগে ২০ রাকাত ছিল না।আর ছিল না বলেই তাকে ২০ রাকাত চালু করতে হয়েছে।
চুন্না নপল ভেতর সব দু রাকাত করে পড়তে হবে এটা বুঝানো হয়েছে।চার রাকাত করে পড়া যাবেনা।
20 rakat sob hadis joif
Acca nobiji ak ratey tarabi abong tahajjot porey cen tar kono dolil acey kiii!
Whoever says any thing should always be supported by documents)/reference(s) of authentic Quran/Hadid. But here we see only rhetoric. Very sorry.
ভাই মুফতি জিহাদির দলিল গুলো কি সত্য।
আবোল তাবুল গোজা মিল।
হুজুর আপনি বলেছেন ইয়াযীদ ইবনে খুসাইফার ৪৭০,১০৭২,২৩২৩,৩৩২৫,৬২৪৫,৬৭৭৯ নাম্বর হাদীস বুখারী শরীফে আছে কিন্তু আমি বুখারী শরীফে পাই না কেন।
حدثنا إسماعيل، قال حدثني مالك، عن سعيد المقبري، عن أبي سلمة بن عبد الرحمن، أنه سأل عائشة ـ رضى الله عنها ـ كيف كانت صلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم في رمضان فقالت ما كان يزيد في رمضان، ولا في غيرها على إحدى عشرة ركعة، يصلي أربعا فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلي أربعا فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلي ثلاثا. فقلت يا رسول الله، أتنام قبل أن توتر قال " يا عائشة إن عينى تنامان ولا ينام قلبي ".
আবূ সালামা ইবনু ‘আবদুর রাহমান (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন যে, রমযানে আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সালাত কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, রমযান মাসে ও রমযানে ব্যতীত অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগার রাক’আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। [২] তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। অতঃপর তিনি চার রাক’আত পড়েন। তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। এরপর তিন রাক’আত সালাত আদায় করতেন। আমি (‘আয়িশা রাঃ) বললাম, হে আল্লাহর রসূল! আপনি বিতর আদায়ের আগে ঘুমিয়ে যাবেন? তিনি বললেনঃ হে ‘আয়িশা! আমার দু’চোখ ঘুমায় বটে কিন্তু আমার কাল্ব নিদ্রাভিভূত হয়না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২০১৩
হাদিসের মানঃ সহীহ
আহলে হাদীস বা সালাফি আলেমরা তারারিহর রাকাআত নিয়ে মাতামাতি করেন না। তবে তারা ৮ রাকাআত নির্দিষ্টও করেন না কয়েকজন ছাড়া। তারা ৮ রাকাআত আদায় করেন ঐ হাদীস থেকে।
আপনারাও বিশ রাকাআত নির্দিষ্ট করতে পারেন না।
রাতের সলাত দুই দুই করে পড়ার নির্দেশ পরে ১রাকাআত পরে বিতর করতে হয়।
তারাবী বলতে হাদীসে কোন শব্দ দেখাতে পারবেন না।
ভাই আপনার কাছে আমার প্রশ্ন হল আমি ইউটিউবে দেখলাম লামাজাহাব দের দেওয়া এক টা ছবি দিয়েছে প্রথম একটা মেয়ের ছবি দেওয়া তারপর একটা কুকুরের ছবি দেওয়া তারপর একটা মেয়ের ছবি দেওয়া সেজদা ওবসতায় আমার প্রশ্ন হল কুকুরের ছবি কেন দিল আড়ত প্রান ছিল কুকুরের ছবি কেন দিল