আপনি মনে করেন, যদি কুনো ভালো কলেজে চান্স পেতে চান, তাহলে, অবশ্যই আপনার পূর্বের স্কুলের রেজাল দেখা হবে, এবং বর্তমানে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে, তা না হলে, সেই ভালো কলেজে চান্স দেওয়া হবে না, তাই আপনি হেদায়েত পেতে হলে, অবশ্যই আপনাকে, হেদায়েতের যোগ্য হতে হবে। তা না হলে আপনি হেদায়েত পাবেন না...!!
আল্লাহ নিজেই হেদায়েত পেয়েছেন কিনা চিন্তা করুন৷ হেদায়েত মনে হয় আল্লাহকে সময় সময় হেদায়েত করতে ভুলিয়া যায়৷ বিষয়টি এমন নয়৷ দেখুন, কোরআন বলে যে জাতি নিজেকে সাহায্য করে আল্লাহ সে জাতিকে সাহায্য করেন, তাহলে আমরা বলতে পারি কি বিষয়টি এরকম যে নিজেকে হেদায়েত করে আল্লাহ তাকে হেদায়াত করেন৷ হুষজ্ঞান সম্পন্ন মানুষ নিজেকে হেদায়েত রত থাকে সব সময়৷
আরে আল্লাহ যদি খারাপ কাজ কে হালাল বলে তাহলে তো প্রমানি হয়ে যায় আল্লাহ নামক প্রভাত টা মিত্যা। যেমন: আল্লাহ বলেন যুদ্ধ বন্ধি অন্যের পুরুষের স্তী বা সেই মেয়ে বিয়েই করে নাই বা কারো মা বা শিশু মেয়কে দাসি বানিয়ে সেক্স করা নাকি হালাল। তা করলে সোয়াব হয়। কাফের দের মেয়ে স্তী শিশু মেয়েদের জোর করে সেক্স করা হালাল আল্লাহ তার কোর আনেই বলে দিসে সুরা নিসা ২৪ নং আয়াতে। আর আল্লাহ নিজে এসে বলে নাই। মুহাম্মদ নামক নবী এই কথা বলেছেন যে আল্লাহ তার আজ রাইল ফেরাস্তা দিয়ে অহি পাটিয়েছিলেন সেই অহতে নাকি লেখা হইসে। তাহ লে এখানেই বুজা যায় নবি নিজের সারতে এই দরসন এর মতো কাজ কে হালাল বানিয়ে দিয়েছে। আল্লাহ কি শুদু মসলিম দের বেলায় বোকা পোরা নিয়ে সচেতন।আর অন্য ধ রমের বেলায় দরসন করতে শিখিয়ে দেন। এটা কেমন আল্লাহ
ধর্মীয় গ্রন্থ নামে যে কিতাব পৃথিবীতে আছে তা মানুষের তৈরী শিল্প কর্ম, ইহাদের দ্বারা ধর্মীয় মতবাদ তৈরী হয়েছে এবং মানব সভ্যতার শুরু হয়েছে, যখন কোন বিকল্প ছিল না৷ এখন রাষ্ট ও সরকার নামক নতুন বিকল্প ব্যবস্থা চলমান, এই নতুনকে আরো কি ভাবে উন্নত করা যায়, তার জন্য চেষ্টা করা৷
যদি মৃত্যুর পরে বিচার না থাকত তাহলে যারা পাপকাজ করে মৃত্যুবরণ করে তাদের বিচার কি হবে না।সেটাইত প্রমান করে আল্লাহ আছেন। কবরে ভাল মুসলিমের লাশ কেন পঁচে না।সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।পৃথিবীর সকল কিছু কোরানে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু মুহাম্মদ কোনো পড়ালেখা করেননি তবে এরকম কোরআন এত নিখুঁতভাবে লিখেছেন কীভাবে সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।কোরআনে লেখা আছে ফেরাউনের লাশের কথা বর্তমানে সেই ফেরাউনের লাশ মিসরে আছে। সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।মুহাম্মদ কিভাবে এত অমুসলিমকে মুসলিম বানিয়েছেন। অথছ একজন অমুসলিমকে আমরা যখন দাওয়াত দেই তখন তারা ঠাট্টা তামাশা করে অথছ তিনি এখাই এত ভয়ংকর মানুষদের মুসলিম বানিয়ে দিলেন। সেটা কি ভাবছেন মুহাম্মদ বলল আর তারা হয়ে গেল।সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।পৃথিবীতে যা দরকার সবকিছু আমরা চোখের সামনে আছে কিন্তু কোনো কিছু অপূর্ণ নেই। সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলেনা। কি প্রমান চাও তুমরা এত বোকা কেন তোমরা😥
আপনি তো আজব লোক 😟 কোরআন এ বলা মুসলিম রা ও জাহান্নাম এ যাবে ।আল্লাহ তো বলেছেন জীবন গড়ার জন্য কোরআন যচেষ্ট আপনি যদি হেদায়েত চান তাহলে কোনআন শরিফ পড়েন।
আল্লাহ আসিফ ভাই কে এত সুন্দর করে বানিয়েছেন অথচ তাকে হেদায়েত দেন নাই অথচ হাজার ও পংগু নুলা এবং নিগ্রো আল্লাহ বানিয়েছেন তাদের কে আবার হেদাশেত দিয়াছেন এর কারন টা বুঝলাম না।আল্লাহ কেন পক্ষ পাতিত্ব করছেন।
নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের কষ্ট দিয়ে, অভাব দিয়ে , দুঃখ দিয়ে পরীক্ষা করবেন। আর সবর করলেই সফলতা 😢 এটা তুমি না বুঝে ইমান হারালে তুমি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবে না😢
এখানে দুটি বিষয়-১ আল্লাহ কুরআনের সুরা শামসে বলেছেন মানুষের অন্তরকে তিনি মন্দ ও ভালোর দিকে যাওয়ার খমতা দিয়েছেন,অর্থাৎ মানুষ চাইলে ভালো পথে পা বাড়াতে পারে আবার চাইলে মন্দ পথে, এই আয়াত থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় যে আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা স্বাধীনতা দিয়েছেন,সে চাইলে জান্নাতের পথে চলতে পারে চাইলে জাহান্নামের পথে, ২য় বিষয়- আল্লাহ কুরআনে বার বার বলেছেন যে আমি যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দান করি যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করি,আবার যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেই যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করি, এখানে স্পষ্ট হয় সবই আল্লাহর ইচ্ছাতে হয়,কারন তিনিই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তাতে অন্যায়ের কিছুই নেই, যেমন উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আপনি নিজে একটি বস্তু বানালেন সেটা আপনি চাইলে সাজিয়ে রেখে দিতে পারেন আবার চাইলে ভেঙে ফেলতে পারেন তাতে কেউ কিছু বলার সুযোগ নেই, আর এতে অন্যায়ের কিছুই নেই,কারন আপনার বানানো বস্তু আপনি যা খুশি তাই করতে পারেন,ঠিক তেমনই আল্লাহ করেন
একটা সামান্য কথার জন্য বিতর্ক হতে পারে না যখন কোরান মোতাবেক brahmande যা ঘটছে ভালো মন্দ, khunkharabi, ধর্ষণ সব কিছুর জন্য আল্লাহ্ দায়ী।কোরান মতে আমরা পৃথিবীর মানুষ, কীট, পশু কেউই নিজের স্বাধীন ইচ্ছায় কিছু করতে পারি না।এটা কোরান সত্য।
তাকদীর এটাই প্রমাণ করে যে ইসলামে যে পরীক্ষার ধারণা আছে সেটা হলো জাস্ট সাজানো একটা পরীক্ষা। সবকিছু আগে থেকেই ফিক্সড। বান্দাদের অভিযোগ থেকে বাঁচার জন্য তিনি পরীক্ষার নাটক সাজিয়েছেন। (যদিও এতেও বান্দাদের অভিযোগ থেকে বাঁচা সম্ভব নয়।
@@asif.mohiuddin আগে থেকে লিখে রাখছে দেখে ঘটবে এমনটা না, মহান আল্লাহ্ জানেন আপনি আপনার জীবদ্দশায় কি করবেন, পরিশেষে ঈমান নিয়ে মরবেন নাকি কাফির/বেঈমান হয়ে মরবেন সেটাও আগে থেকে জানেন কারণ সৃষ্টিকর্তার কাছে অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ বলেতে সময়ের কোন তারতম্য নেই, উনার কাছে সবিই বর্তমানের মতো। তাই আপনার তাগদির আপনার কর্ম ও কর্মফলের উপর ভিত্তি করে লিখা। তাই তাগদির কে দুষ দিলে হবে না, আল্লাহকে দুষ দিলে হবে না।
আমার কারোরই হেদায়েত লাগবেনা,কারোর হেদায়েতের আশায় আমি বসেও কখনো থাকিনা, হেদায়েত আমি নিজেকে নিজেই দিয়ে থাকি কারোর উপর ভরসায় না করে নিজের উপর ভরসায় করুন,,
সালামুন আলাইহিম আল্লাঝিনা শাআ সালাম ওয়া মান শাআ ফাসাদুন ফাসাদুন আলাইহিম(যারা শান্তি চায় তাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক আর যারা অশান্তি চায় তাদের উপর অশান্তি বর্ষিত হোক) ((আলি আঃ)।
আল্লাহ যেমন যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন তেমনি মানুষ ও যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা শক্তি দিয়ে সিরিজটি করেছেন কিন্তু মানুষ কে স্বল্প শক্তি দিয়েছেন
আমাদের ধর্মে আছে পৃথিবী ধ্বংসের পর আবার কি হবে।আর আন্য ধর্মে পৃথিবী কখন ধ্বংস হবে সেটাও দেওয়া নাই।আমাদের ধর্মে কতদিন পর পৃথিবী ধ্বংস হবে সেটাও দেওয়া আছে।এই রকম আসংখ যুক্তি আছে যেগুলি বিবেচনা করলে যে কেউ বুঝতে পারবে কোনটা সঠিক ধর্ম।
আল্লাহ তাদেরকে হেদায়েত দান করেন,যারা সত্যকে মেনে নেয় , তাদেরকে না,যারা অন্ধ থাকতে পছন্দ করেন, ইসলাম মানার একটা প্রমানই যথেষ্ঠ,আর এতগুলো প্রমান থাকতে ও এরা অবিশ্বাসী , আল্লাহ দেয়া রিজিক খেয়ে, আল্লাহর দেয়া মুখ দিয়ে আল্লাহর দেয়া শরীর দিয়ে, আল্লাহ্ চাই লে জবান বন্ধ করে দিতে পারেন
আসিফ ভাই, হেদায়েত পাওয়ার জন্য যোগ্যতা লাগে, যেমন কোরআনে আল্লাহ এইরূপ বিপদগামী কে হেদায়েত করেন না। আমার কথার উত্তর দিলেও আপনার হেদায়েতের সম্ভাবনা থাকবে, কিন্তু আপনি আমাকে এড়িয়ে চলেন, আর এদিকে আমারও আপনার সাথে লাইফে কথা বলার সময় নেই, তাই দয়া করে আমার কথার দিতে থাকলেই আপনি স্রষ্টাকে ফিল করবেন
আল্লাহ হেদায়েত দেন মানুষের অন্তরের অবস্থান বুঝে। আপনাকে যদি আল্লাহতালা হেদায়েত না দেন তাহলে বুঝতে আপনার অন্তর অনেক কলুষিত। আর আপনাকে যদি আল্লাহ হেদায়েত দেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার হয়তোবা কোনো ভালো কাজ ছিল। আর যদি কখনোই হেদায়েত না দেন তাহলে বুঝতে হবে সেটাও আপনারই দোষ।
এখনকার দিনে মূল্যায়ন হয় মূল্য দিয়ে বা মূল্য নিয়ে যথারীতি মনুষের পরিচিতি গতি প্রকৃতি বুঝে তা নির্ভর করে । এখানে বানীর পিঠে বাণী যায় কতক্ষানি কে জানে ? যারা এগুলো করে কেউ দেখে কেউ ঠেকে কেউ জেনে কেউ মেনে কেউ ভুল বুঝে কেউ মূল্য খুজে কেউবা বেকায়দায় পরে এখন ভাগ্যচক্র সরল না বক্র তা কর্মফলের মর্ম গুনেই হয়
দুনিয়াটা একটা পরীক্ষার জায়গা এখানে আল্লাহ আপনাকে পথ দেখানোর জন্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন এবং কিতাব দিয়েছেন আপনাকে ভালো মন্দ বোঝার জ্ঞান দিয়েছেন আপনার জ্ঞান অনুযায়ী আপনি যদি হেদায়েত নাহন এটা আপনার আপনার দোষ পরকালে এর শাস্তি ভোগ করবেন
না! কুরআন এবং সহি হাদিস আপনার দাবিটিকে ভুল প্রমাণিত করে। তাকদীর বিষয়ক মুমিনদের গোঁজামিলের জবাব : মুমিনদের এবং জোকার নায়েকের আর ত্যানবাজি করার উপায় নেই। বিশেষভাবে ৩নং এবং ৪নং টা পড়ুন। (ফোনের নোটে তাকদীর এবং পরীক্ষা লিখে সেইভ করে রাখুন) ১. সৃষ্টির পূর্বেই সবকিছু লিখে রাখা হয়েছে : www.hadithbd.com/hadith/link/?id=37513 আল্লাহ তাআলা সৃষ্টিকূল সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর আগে সৃষ্টিকূলের তাকদীর লিখে রেখেছেন। www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18830 ২. ভাগ্যে যা লিখা আছে তা পরিবর্তন হবে না : www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54674 ৩. সন্তান পিতার মেরুদণ্ডে অবচেতন থাকতেই কে জাহান্নামে আর কে জান্নাতে যাবে তা নির্ধারিত হয়: www.hadithbd.com/hadith/link/?id=9792 আল্লাহ পাক আদমকে সৃষ্টি করার পরে তার পিঠ থেকে জান্নাতী এবং জাহান্নামী মানুষকে বের করেছিলেন। www.hadithbd.com/hadith/link/?id=74557 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54654 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=36736 আল্লাহ পাক মাতৃগর্ভে সন্তান থাকবার সময়ই ফেরেশতা পাঠিয়ে লিখে দেন, সন্তানটির রিজক, আমাল, আয়ু এবং দুর্ভাগ্য সম্পর্কে। যার আমলে ওই ফেরেশতা কাফের লিখে দেবেন, সে বড় হয়ে কাফেরই হবে। কোন মানুষের পক্ষে আল্লাহর লিখিত বিধান পরিবর্তন সম্ভব নয়। www.hadithbd.com/hadith/link/?id=32326 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=7689 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=27547 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=21649 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54640 প্রতিটি মানুষ ঐ কাজই করবে যার জন্য তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সেটি তার জন্য সহজ করা হয়েছে www.hadithbd.com/hadith/link/?id=31360 শয়তান শুধুমাত্র তাদেরকেই গুমরাহ করতে পারে, যাদের জন্য আল্লাহ জাহান্নামকে ওয়াজিব করেছেন! www.hadithbd.com/hadith/link/?id=36645 আল্লাহ পাক যাকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেছেন, তাকে দিয়ে জান্নাতবাসীদের কাজ করিয়ে নেন, আর যাকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে, তাকে দিয়ে জাহান্নামীদের কাজ করিয়ে নেন। www.hadithbd.com/hadith/link/?id=62071 আল্লাহ জান্নাত ও তার অধিবাসীদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তা যখন তাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন, তখন তারা তাদের পিতাদের মেরুদন্ডে ছিলো। আবার তিনি জাহান্নাম ও তার জন্য একদল ভুক্তভোগী সৃষ্টি করেছেন এবং তা তাদের জন্য যখন তিনি সৃষ্টি করেছেন তখন তারা তাদের পিতাদের মেরুদন্ডে ছিলো। www.hadithbd.com/hadith/link/?id=62081 ৪. নবী আদম মুসার উপর এই নাস্তিকীয় যুক্তি দিয়ে বিজয়ী হয়েছিল যে, যেহেতু তাকদীরে এসব আগে থেকে লেখা আছে, সুতরাং আমার কোন দোষ নেই। www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18824 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18825 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18826 ৫.আল্লাহ পাঁচটি বিষয়ে তাঁর সৃষ্টজীবের জন্য চূড়ান্তভাবে (তাক্বদীরে) লিখে দিয়ে নির্ধারিত করে রেখেছেনঃ (১) তার আয়ুষ্কাল (জীবনকাল), (২) তার ‘আমল (কর্ম), (৩) তার অবস্থান বা মৃত্যুস্থান, (৪) তার চলাফেরা (গতিবিধি) এবং (৫) এবং তার রিয্ক্ব (রিজিক/রিযিক) (জীবিকা) www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54672 ৬.কোন ব্যক্তিই তার আমলের বিনিময়ে জান্নাতে যাবে না, বরং জান্নাতে যাবে আল্লাহর রহমতের মাধ্যমে www.hadithbd.com/hadith/link/?id=19175 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=19176 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=19177 ৭. মানুষের যিনা ব্যভিচার পূর্ব নির্ধারিত www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18836 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18835 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=53744 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=59520 www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54645
আল্লাহ হেদায়েত দিচ্ছেন না অর্থ আল্লাহর সৃষ্টি গত ইচ্ছায় আপনি হেদায়েত পাচ্ছেন না আপনি সত্য গ্ৰহণ করছেন।তাই হেদায়েত পাচ্ছেন না।নিজের পাপের কারণ এবং সত্যের বিরোধিতা করার কারণে মানুষ জন হেদায়েত থেকে বঞ্চিত হয় এটাকেই কুরআন এ আল্লাহ হেদায়েত দিলে পাবেন এভাবে বলা হয়েছে। আল্লাহর ইচ্ছা দুই প্রকার ১ সৃষ্টি গত ইচ্ছা ২ শরীয়ত ইচ্ছা আল্লাহর সৃষ্টি গত ইচ্ছার বাইরে কৈউ কিছু ই করতে পারে না। কিন্তু শরীয়ত গত ইচ্ছার বিরোধিতা মানুষ ও জিন করতে পারে
আল্লাহ কেন হেদায়েত দিচ্ছে না? আল্লাহ আমাদের শুধু সৃষ্টি করে অবহেলিত ভাবে ছেড়ে দেয়নি। সেই সাথে আমাদের সঠিক পথে চলার জন্য বিশেষ একটা পুস্তক দিয়েছে। সেই সাথে দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করার জন্য ফরজ করেছেন। সুতরাং আমাদের কুরআন হাদিস পড়ার জন্য ইচ্ছা পোষণ করতে হবে। তাছাড়া আল্লাহ জানে কে কখন হেদায়েতের পথে হাঁটবে। তাই ঠিক তার জন্য তখন হেদায়েত রেখেছেন। তাছাড়া আল্লাহ কি বলেননি তিনি যা ইচ্ছে তাই করবেন। আমি একটা চাকরি করি। কিছু নিয়ম তারা দেবেই। ঠিকঠাক না করলে বেতন বোনাস গড়মিল।
হেদায়েত তো আল্লাহর কাছ থেকে চেয়ে নিতে হয়, আপনাকে আল্লাহতালা দিতে বাধ্য নয়, আপনি চাইলে আল্লাহতালা আপনাকেও হেদায়েত দিবেন, আপনাকে হেদায়েত হওয়ার জন্য কষ্ট ,মুজাহাদা , দোয়া করতে হবে।
১/হেদায়েত আল্লাহ সেই সব মানুষদের দান করেন যাহারা আল্লাহর পথে চলাতে চায় । ২/কোনো মানুষকে অল্প, আর কোন মানুষকে আল্লাহ বেশী রিজিক দান ,আর দুই জনের জন্যেই তা পরিক্ষা, যে মানুষকে অল্প দেওয়া হয়েছে তাতে সেই মানুষটি কৃতজ্ঞ না অকৃতজ্ঞ এটাই তাঁদের জন্য পরিক্ষা,আর যাকে অধিক রিজিক দেওয়া হয়েছে সেটাও তাঁদের পরিক্ষা, তাঁকে দেওয়া অধিক রিজিক আল্লাহর দেওয়া নিয়ম অনুযায়ী খরচ করে কি-না । (আশা করি উত্তর টা পেয়েছেন)
তাহলে সোমালিয়ায় যে হাজার হাজার শিশু মারা যাচ্ছে সেটাও তার পরীখা,১৭৬৯ সালের দুর্ভিক্ষে খেতে না পেয়ে একতৃতীয়াংশ লোক মারা গেছে, ওটাও কি পরীক্ষা? নাকি অন্য কিছু?
@@MbRonyBiswasআল্লাহ কি তাদের রিযিক দেননি অবশ্যই দিয়েছেন।উদাহরণ দেই আপনার জমিন পড়ে আছে এখন যদি জমিনে বিজ রোপন না করেন তাহলে কি সেই জমিনের ধান কি আল্লাহ ঘরে তুলে দিবে।অবশ্যই আপনি বিজ রোপন করবেন আর আল্লাহ এতে ফসল দিবেন আর আপনি খেতে পারবেন।যদি সোমালিয়া দেশের মানুষ কিছু না করে সেখানে রিযিক কি আল্লাহ মুখে তুলে দিবেন।ধরেন একজন মানুষ একটি দীপে আটকা পড়ল। তার কাছে কোনো খাবার নেই এখন কি বলবেন আল্লাহ কেন তাকে খাবার দেননি।তখন তাকেই রিযিক বের করতে হবে। সাগরে অনেক মাছ দিয়েছেন আল্লাহ এটা হলো আল্লাহর রিযিকের ব্যবস্তা করে দিয়েছেন এখন আপনি বসে থাকলেত আর রিযিক মুখে চলে আসবে😁 না। আপনাকে পরিশ্রম করে মাছ ধরতে হবে। আশা করি ভুল ধারনা ভাঙবে
@@shaidulislam2949খরা ও মরুর কারণে সেখানে ফসল উৎপাদন হয়না,বৃষ্টির মালিক ত আল্লাহ। তাহলে উনি ইচ্ছে করেই বৃষ্টি না দিয়ে তাদের মারছেন কেন?? বৃষ্টির অভাবই ত মরুভূমি হয়েছে আর ফসল উৎপাদন হয়না।
কোরান সত্য। যারা কোরআন পড়ে,বা যারা কোরানের অনুসারী তারা কোরান মানে বলে আমার মনে হয় না। ইসলামি স্কলারদের এই বিষয়টি মিলিয়ে দেখা দরকার য়ে উনি নিজে কোরান মানেন কিনা? কোরানের কোন আয়াতে নিরাকারের কথা উল্লেখ আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি ইসলাম গ্রহন করব। পক্ষান্তরে নবী যে সপ্তম আকাশে মেরাজের রাতে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেলেন, তার দ্বারা কি আল্লাহ সাকার প্রমাণিত হয় না? দেখা শব্দ কি সাকারের প্রমান দেয় না? নিরাকার কিছু কি দেখা যায়? তাহলে আপনি বা আপনারা কোরানে সাকারের কথা ইংগিত দেওয়া আছে, তা না মেনে, যেটা কোরানে নাই, সেটা মানলে আপনিতো কোরানকে মানেন বলে আমার মনে হয় না। তার মানে কোরান অনুযায়ী আল্লাহ সাকার। দয়া করে এই ছোট হিসাবটা মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রহিল। . সূরা নিসা ১১৯ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ প্রতিজ্ঞা করেছেন আমি তোমাদেরকে পথ ভ্রষ্ট করব । আর এখানে আল্লাহ অবশ্যই অবশ্যই কথাটি ব্যবহার করেছেন । সুরা আননিসা ১১৯ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে যদি কেউ পশুপাখির বা জন্তুজানোয়ারের কর্ন ছেদন বা আল্লার সৃষ্টি বিকৃত করে তাহলে সে শয়তানকে অনুসরন করছে। এবং সে জাহান্নামী। অর্থাৎ সে পথভ্রষ্ট। অর্থাৎ এখানে আল্লার সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। তাহলে প্রশ্ন হল আপনারা যে লিংগছেদন করেন বা মুসলমানি করেন, তা কি আল্লার সৃষ্টির বিকৃতি হয় না? আমি জানি এখন আপনি বিজ্ঞান খুজবেন। তাহলে আল্লাহ ভুল করেছে। আর আপনি এখন সংশোধন করছেন। তাহলে বলেন আল্লাহ বেশী বুদ্ধিমান, নাকি আপনি বেশি বুদ্ধিমান?প্রশ্ন রহিল। এখানে কি আল্লার নির্বুদ্ধিতার পরিচয় পাওয়া গেল না? তার মানে আল্লাহকে আপনারা ছোট করলেন না? আর যদি তাই হয় তাহলে আপনারা কাকে অনুসরণ করছেন? প্রশ্ন রইল? এই আয়াতে আল্লাহ ৬ বার অবশ্যই অবশ্যই কথাটি ব্যবহার করছেন। অর্থাৎ তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব। তাহলে যে আল্লাহ বলে আমি অবশ্য অবশ্যই পথভ্রষ্ট করব তার এবাদত কেন করব? ৷৷ আর এই আয়াতের মাধ্যমে তিনি মুসলিমদের লিংগ ছেদন করিয়ে সকল মুসলিমদেরকে জাহান্নামের টিকেট ধরিয়ে দিয়েছেন বলে আমার মনে হয়। কারন এই আয়াতে আল্লাহ স্পষ্ট করে প্রথম লাইনেই বলে দিয়েছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব। কারন আল্লাহর সৃষ্টিকে যে বিক্রিত করে সে নিশ্চিতভাবে জাহান্নামী। ভুল হলে ব্যাখ্যা দিবেন।
সাধারণ মানুষদের সাথে না বসে আলেমদের সাথে বসেন। না জানা মানুষগুলোকে সামনে নিজেই জয় হয়ে যান আবার এটা কইরেন না যে একজনকে মাথায় টুপি পাঞ্জাবি পরিয়ে নিয়ে আসলেন
এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি সত্যিকার অর্থে হেদায়েত চান?যদি চান তবে আপনি তা পাবেন। আল্লাহ বলেন কেউ হেদায়েত জন্য তার দিকে হেঁটে আসলে তিনি তার জন্য দোড়াইয়া আসেন।
Eije ei chawa ar na chawa, eita ki? Eitai to hedayet. Amr mone god er pothe cholar jei iccha ta asbe, seita god boltese jake iccha take diben. Tahole manuhser dos koi? Amr nastikotar suru hoisei ei point theke. Jodi allah sob kisu jane je future e ki hobe, tar mane amk bananor somoy janten je ami astik theke nastik hobo. To uni amk ovabe keno banalen, amk keno sarajibon astik thakar moto kore banalen na? Ar jodi oivabei amk nastik hisebe banalen, tahole keno abr amr bichar korbe. Eita islam er sobcheye boro loophole. Jakei jigges korsi, bolse je amder decision make korar ability ase. Tahole, amra jei decision make korbo, seita ki allah janen na? Tahole allah ki Gaib janen na? Ar gaib jodi janen, tahole ami ki decision nibo, seta uni janen. Amk tahole jokhon banaisen, tahole tokhoni tini janten. Erpor apnader response hocche, amader brain limit er jonno eigula bujhte pari na. Kintu asole eita logical mistake by muhammad. God eksathe creator ar gaib janle, punishment thakte pare na. Chinta koren eita niye, valo answer paile comment koiren. Ar jokhon astik chilam, tokhon raat 3 tay tahajjud pore boltam ar jibone jai kori, sob somoy tmr pothe raikho. Ekhn ami nastik. Lol.
Vai. Ajk ekta mohilar pete baccha aslo kintu baap nai. Tokhon oi baccha ke ki bolben? জারজ sontan. Ar apnara oitake banaya disen ইশ্বরের পুত্র. Matha to use korben. Manush koto ondho ar কুসংস্কার er moddhe thakle emn jolojanto jinis eivabe hassokor vabe banaya ja iccha bolte pare. Eita kind of maradonar Hand of God er moto.
ভাই আপনার সাথে আমি একমত। মানুষ এখন শিক্ষিত হচ্ছে। তাই ধর্মও গোঁড়ামী প্রকাশ হচ্ছে
ধন্যবাদ
আসিফ ভাই জে, মোহান,,,তার কথা শুনলেই,বুঝা,জায়
আপনি মনে করেন, যদি কুনো ভালো কলেজে চান্স পেতে চান, তাহলে, অবশ্যই আপনার পূর্বের স্কুলের রেজাল দেখা হবে, এবং বর্তমানে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে, তা না হলে, সেই ভালো কলেজে চান্স দেওয়া হবে না, তাই আপনি হেদায়েত পেতে হলে, অবশ্যই আপনাকে, হেদায়েতের যোগ্য হতে হবে। তা না হলে আপনি হেদায়েত পাবেন না...!!
ধরা খাইছে আল্লাহর বান্দা। অনেক অনেক ধন্যবাদ আসিফ মহিউদ্দীন ভাই।
আসিফ মহিউদ্দিন অসাধারণ জবাব দিয়েছেন। এজন্যই হুজুররা ইমান হারানোর ভয়ে বিতর্কে আসে না
ধন্যবাদ
আল্লাহ নিজেই হেদায়েত পেয়েছেন কিনা চিন্তা করুন৷ হেদায়েত মনে হয় আল্লাহকে সময় সময় হেদায়েত করতে ভুলিয়া যায়৷ বিষয়টি এমন নয়৷ দেখুন, কোরআন বলে যে জাতি নিজেকে সাহায্য করে আল্লাহ সে জাতিকে সাহায্য করেন, তাহলে আমরা বলতে পারি কি বিষয়টি এরকম যে নিজেকে হেদায়েত করে আল্লাহ তাকে হেদায়াত করেন৷ হুষজ্ঞান সম্পন্ন মানুষ নিজেকে হেদায়েত রত থাকে সব সময়৷
আরে আল্লাহ যদি খারাপ কাজ কে হালাল বলে তাহলে তো প্রমানি হয়ে যায় আল্লাহ নামক প্রভাত টা মিত্যা। যেমন: আল্লাহ বলেন যুদ্ধ বন্ধি অন্যের পুরুষের স্তী বা সেই মেয়ে বিয়েই করে নাই বা কারো মা বা শিশু মেয়কে দাসি বানিয়ে সেক্স করা নাকি হালাল। তা করলে সোয়াব হয়। কাফের দের মেয়ে স্তী শিশু মেয়েদের জোর করে সেক্স করা হালাল
আল্লাহ তার কোর আনেই বলে দিসে সুরা নিসা ২৪ নং আয়াতে। আর আল্লাহ নিজে এসে বলে নাই। মুহাম্মদ নামক নবী এই কথা বলেছেন যে আল্লাহ তার আজ রাইল ফেরাস্তা দিয়ে অহি পাটিয়েছিলেন সেই অহতে নাকি লেখা হইসে। তাহ লে এখানেই বুজা যায় নবি নিজের সারতে এই দরসন এর মতো কাজ কে হালাল বানিয়ে দিয়েছে। আল্লাহ কি শুদু মসলিম দের বেলায় বোকা পোরা নিয়ে সচেতন।আর অন্য ধ রমের বেলায় দরসন করতে শিখিয়ে দেন। এটা কেমন আল্লাহ
ধর্মীয় গ্রন্থ নামে যে কিতাব পৃথিবীতে আছে তা মানুষের তৈরী শিল্প কর্ম, ইহাদের দ্বারা ধর্মীয় মতবাদ তৈরী হয়েছে এবং মানব সভ্যতার শুরু হয়েছে, যখন কোন বিকল্প ছিল না৷ এখন রাষ্ট ও সরকার নামক নতুন বিকল্প ব্যবস্থা চলমান, এই নতুনকে আরো কি ভাবে উন্নত করা যায়, তার জন্য চেষ্টা করা৷
@@yeamin123-n7bভুল ধারনা যদি নিয়ে কথা বলেন। তাহলে আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত করবেন কেন
যদি মৃত্যুর পরে বিচার না থাকত তাহলে যারা পাপকাজ করে মৃত্যুবরণ করে তাদের বিচার কি হবে না।সেটাইত প্রমান করে আল্লাহ আছেন। কবরে ভাল মুসলিমের লাশ কেন পঁচে না।সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।পৃথিবীর সকল কিছু কোরানে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু মুহাম্মদ কোনো পড়ালেখা করেননি তবে এরকম কোরআন এত নিখুঁতভাবে লিখেছেন কীভাবে সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।কোরআনে লেখা আছে ফেরাউনের লাশের কথা বর্তমানে সেই ফেরাউনের লাশ মিসরে আছে। সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।মুহাম্মদ কিভাবে এত অমুসলিমকে মুসলিম বানিয়েছেন। অথছ একজন অমুসলিমকে আমরা যখন দাওয়াত দেই তখন তারা ঠাট্টা তামাশা করে অথছ তিনি এখাই এত ভয়ংকর মানুষদের মুসলিম বানিয়ে দিলেন। সেটা কি ভাবছেন মুহাম্মদ বলল আর তারা হয়ে গেল।সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলে না।পৃথিবীতে যা দরকার সবকিছু আমরা চোখের সামনে আছে কিন্তু কোনো কিছু অপূর্ণ নেই। সেটা কি যতেষ্ট প্রমান মিলেনা। কি প্রমান চাও তুমরা এত বোকা কেন তোমরা😥
আপনি তো আজব লোক 😟 কোরআন এ বলা মুসলিম রা ও জাহান্নাম এ যাবে ।আল্লাহ তো বলেছেন জীবন গড়ার জন্য কোরআন যচেষ্ট আপনি যদি হেদায়েত চান তাহলে কোনআন শরিফ পড়েন।
অসাধারণ যুক্তি।
ধন্যবাদ
তাইলে আল্লাহ নিশ্চই রাজনৈতিক নেতার কাছে হার মানছে😂
নির্বোধ ছাড়া মুমিন হওয়া অসম্ভব।
বুদ্ধি বিবেক সবারই আছে একমাত্র মুমিন মুসলমান ব্যতিত।
আপনার তো অনেক বুদ্ধি মরার পর বুঝতে পারবেন তখন এসব কথা মনে পরবে আর আফসোস করবেন কিন্তুু কোনো লাভ হবে না, আফসোস
আমার বাচ্চারা দাড়ি টুপিওয়ালা দেখলে ভয় পায়।
মুসলমান নয় আমরা সবাই মানুষ হতে শিখি
মুমিনদের গোঁজামিলগুলো খুবই হাস্যকর। আল্লাহর দেয়া রিজিক মানুষ কিভাবে কেড়ে নেয়?
মুমিন শব্দটা এখানে ব্যাবহার হয়না । আগে মুমিন কারে বলে সেটা জানাদরকার ----
সুন্দর আলোচনা
ধন্যবাদ
আসিফ ভাঁই,
এই বর্বর আপনার কথা বুঝবে না
Thank you 💓 àsif bhai
আল্লাহ আসিফ ভাই কে এত সুন্দর করে বানিয়েছেন অথচ তাকে হেদায়েত দেন নাই অথচ হাজার ও পংগু নুলা এবং নিগ্রো আল্লাহ বানিয়েছেন তাদের কে আবার হেদাশেত দিয়াছেন এর কারন টা বুঝলাম না।আল্লাহ কেন পক্ষ পাতিত্ব করছেন।
নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের কষ্ট দিয়ে, অভাব দিয়ে , দুঃখ দিয়ে পরীক্ষা করবেন। আর সবর করলেই সফলতা 😢 এটা তুমি না বুঝে ইমান হারালে তুমি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবে না😢
ভাই একদম যুক্তি দিয়ে কথা বলে
ধন্যবাদ
অসাধারণ জ্ঞান সংগত অপস্তাপন
ধন্যবাদ
আসিফ মহিউদ্দীন ভাইয়ের ধৈর্য দেখে অবাক হই
Thanks
যেমন প্রশ্ন তেমন ই উত্তর এটাই আসিফ ভাই কে অনেক দিন ধরে বলে আসছি।
Thank you Asif for focusing on this point
Allah Hidayat Taakei dei je Islam Chere Dei ❤ alhamdulillah
যেমন খুশি তেমন সাজো।
800 কোটি পৃথিবীতে এখন তাহলে আল্লাহ কেন খালি 200 কোটি মানুষকে হেদায়েত দিলো আর 600 কোটি মানুষকে হেদায়েত দিলো না
ভাই হুবহু এই তর্ক আমিও করছিলাম একদিন মুমিনদের বুঝাইতে পারিনি
ধন্যবাদ আসিফ ভাই
ঠিক বলেছেন ভাই আল্লার কি সেই জ্ঞান ছিলো না।
আমারেও তো হেদায়াত দেয়নি আল্লা!😃
তুইত আল্লাহর জন্য কি এমন করছত যে তরে আল্লাহ হেদায়েত দিবে
এরে বলদা আল্লাহ বড় নাকি রাজনীতিবিদরা বড়?
হেবি মজা পাইছি….😅
মুমিনদের অবস্থান এখন ..বিচার মানি তালগাছ আমার
Subject ta bhalo laglo.asif Mohiuddin jindaba.
ধন্যবাদ।
সেই লাগছে ভাই কথা গুলো
আল্লাহ তাকেই হেদায়েত দেন, যে সঠিক রাস্তা পেতে চায়, আল্লাহ কারো উপর জোর জবরদস্তি করেন না।
পৃথিবীতে কি এমন কেউ আছে যে সঠিক রাস্তা পেতে চায় না?
@@asif.mohiuddinহ্যাঁ আপনার মতো অনেকেই আছে।
@@Mohammadashraf.351 😂😂আবাল
এখানে দুটি বিষয়-১ আল্লাহ কুরআনের সুরা শামসে বলেছেন মানুষের অন্তরকে তিনি মন্দ ও ভালোর দিকে যাওয়ার খমতা দিয়েছেন,অর্থাৎ মানুষ চাইলে ভালো পথে পা বাড়াতে পারে আবার চাইলে মন্দ পথে, এই আয়াত থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় যে আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা স্বাধীনতা দিয়েছেন,সে চাইলে জান্নাতের পথে চলতে পারে চাইলে জাহান্নামের পথে, ২য় বিষয়- আল্লাহ কুরআনে বার বার বলেছেন যে আমি যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দান করি যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করি,আবার যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেই যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করি, এখানে স্পষ্ট হয় সবই আল্লাহর ইচ্ছাতে হয়,কারন তিনিই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তাতে অন্যায়ের কিছুই নেই, যেমন উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আপনি নিজে একটি বস্তু বানালেন সেটা আপনি চাইলে সাজিয়ে রেখে দিতে পারেন আবার চাইলে ভেঙে ফেলতে পারেন তাতে কেউ কিছু বলার সুযোগ নেই, আর এতে অন্যায়ের কিছুই নেই,কারন আপনার বানানো বস্তু আপনি যা খুশি তাই করতে পারেন,ঠিক তেমনই আল্লাহ করেন
tahole to seta konovabei sothik bicharer moddhe porena.
একটা সামান্য কথার জন্য বিতর্ক হতে পারে না যখন কোরান মোতাবেক brahmande যা ঘটছে ভালো মন্দ, khunkharabi, ধর্ষণ সব কিছুর জন্য আল্লাহ্ দায়ী।কোরান মতে আমরা পৃথিবীর মানুষ, কীট, পশু কেউই নিজের স্বাধীন ইচ্ছায় কিছু করতে পারি না।এটা কোরান সত্য।
আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা শক্তি দিয়ে ছেনে আর এই শক্তি র জোরে ই মানুষ হেদায়েত নিতেও পারে না ও নিতে পারে
আমি এর উত্তর খুব সুন্দর ভাবে দিয়েছি, কোরআন থেকে
তাকদীর এটাই প্রমাণ করে যে ইসলামে যে পরীক্ষার ধারণা আছে সেটা হলো জাস্ট সাজানো একটা পরীক্ষা। সবকিছু আগে থেকেই ফিক্সড। বান্দাদের অভিযোগ থেকে বাঁচার জন্য তিনি পরীক্ষার নাটক সাজিয়েছেন। (যদিও এতেও বান্দাদের অভিযোগ থেকে বাঁচা সম্ভব নয়।
@@asif.mohiuddinদোয়ার মাধ্যমে তকদীর পরিবর্তন হয় এমন হাদীসও আছে।
@@asif.mohiuddin আগে থেকে লিখে রাখছে দেখে ঘটবে এমনটা না, মহান আল্লাহ্ জানেন আপনি আপনার জীবদ্দশায় কি করবেন, পরিশেষে ঈমান নিয়ে মরবেন নাকি কাফির/বেঈমান হয়ে মরবেন সেটাও আগে থেকে জানেন কারণ সৃষ্টিকর্তার কাছে অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ বলেতে সময়ের কোন তারতম্য নেই, উনার কাছে সবিই বর্তমানের মতো। তাই আপনার তাগদির আপনার কর্ম ও কর্মফলের উপর ভিত্তি করে লিখা। তাই তাগদির কে দুষ দিলে হবে না, আল্লাহকে দুষ দিলে হবে না।
আবালের সাথে এনার্জি লস না করাই উত্তম ।
ইয়াহিয়া আমিনের সাথে আলোচনা করেন। ওনার উত্তরগুলো পরমতসহিষ্ণু এবং যুক্তিবহুল।
আল্লার একটা ডিজিটাল কলসেন্টার বা ফোন নাম্বার থাকলে সকলের একটু উপকার হতো।
ফোন দিয়ে হেদায়াত নেওয়া যেতো।
আল্লাহফাক
আমার কারোরই হেদায়েত লাগবেনা,কারোর হেদায়েতের আশায় আমি বসেও কখনো থাকিনা, হেদায়েত আমি নিজেকে নিজেই দিয়ে থাকি কারোর উপর ভরসায় না করে নিজের উপর ভরসায় করুন,,
নবী মানুষ আর আমরা নদী দিয়া ভাইসা আইছি।
অপরাধ করো শাস্তি নেই আহ কি মজা
সালামুন আলাইহিম আল্লাঝিনা শাআ সালাম ওয়া মান শাআ ফাসাদুন ফাসাদুন আলাইহিম(যারা শান্তি চায় তাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক আর যারা অশান্তি চায় তাদের উপর অশান্তি বর্ষিত হোক) ((আলি আঃ)।
আল্লাহ সবই দিয়েছেন,,, কিন্তু মানুষ এগুলোর অবিচার করেছে,,, এটাই তো পরিক্ষা,,, যেহেতু এটা স্থায়ী জীবন নয়,
Carry on
মানুষের সাহায্যে মানুষ এগিয়ে আসবে এটা আল্লাহর হুকুম।
তাহলে কেন বলে আল্লাহ বা আল্লাহ ফেরেশতা পাঠিয়ে হেল্প করেছে?
@@asif.mohiuddinএমনটাও হয়।
সত্যি শিকার করতে হয় ।
সত্যি সত্যিই হয় ।
So nice
আল্লাহ যেমন যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন তেমনি মানুষ ও যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা শক্তি দিয়ে সিরিজটি করেছেন কিন্তু মানুষ কে স্বল্প শক্তি দিয়েছেন
ত্যানাপ্যাচানো ছাড়া উপায় নাই।
মুমিন ভাইটি প্রশ্ন করে বিপদে পড়ছে 😂
@@Rakib-i2e বাস্তব 😂😂😂
Good Speech Asif Bhai
Thanks
মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো, আসিফ ভাই এই বেবোধের সঙ্গে আলোচনা করতেছে!!!
দুইজনের জ্ঞানের অভাব 😢
আসিফ ভাই আপনার কাছে সবিনয় নিবেদন এদেরকে লাইভে এড কইরেন না
আমাদের ধর্মে আছে পৃথিবী ধ্বংসের পর আবার কি হবে।আর আন্য ধর্মে পৃথিবী কখন ধ্বংস হবে সেটাও দেওয়া নাই।আমাদের ধর্মে কতদিন পর পৃথিবী ধ্বংস হবে সেটাও দেওয়া আছে।এই রকম আসংখ যুক্তি আছে যেগুলি বিবেচনা করলে যে কেউ বুঝতে পারবে কোনটা সঠিক ধর্ম।
যে মাদ্রাসার ছাত্র প্রশ্নটা করল ও কি সূরা ইব্রাহীমের ৪ নাম্বার ৩ নাম্বার আয়াতগুলো দেখেনা
আল্লাহ তাদেরকে হেদায়েত দান করেন,যারা সত্যকে মেনে নেয় , তাদেরকে না,যারা অন্ধ থাকতে পছন্দ করেন, ইসলাম মানার একটা প্রমানই যথেষ্ঠ,আর এতগুলো প্রমান থাকতে ও এরা অবিশ্বাসী , আল্লাহ দেয়া রিজিক খেয়ে, আল্লাহর দেয়া মুখ দিয়ে আল্লাহর দেয়া শরীর দিয়ে, আল্লাহ্ চাই লে জবান বন্ধ করে দিতে পারেন
আসিফ ভাই তাকে মাফ করেন সে আসলে না জেনে বুঝেই আলোচনায় গেছে 😅😅
আল্লাহ মানুষকে হেদায়েত দেননা। হেদায়েত কোরান থেকে নিতে হবে। আল্লাহ মানুষকে ইচ্ছা শক্তি দিয়ে সিরিসটি করেছেন
আমাকেও দেচ্ছে না তো। আসিফ ভাই আপনাকে দিলে আরেও একটু দিয়েন 🙏🙏🙏🙏
নিজেদের অপকর্মের কারণে আল্লাহ মনখুন্ন হয়ে হেদায়েত কেড়ে নেয়
আসিফ ভাই, হেদায়েত পাওয়ার জন্য যোগ্যতা লাগে, যেমন কোরআনে আল্লাহ এইরূপ বিপদগামী কে হেদায়েত করেন না। আমার কথার উত্তর দিলেও আপনার হেদায়েতের সম্ভাবনা থাকবে, কিন্তু আপনি আমাকে এড়িয়ে চলেন, আর এদিকে আমারও আপনার সাথে লাইফে কথা বলার সময় নেই, তাই দয়া করে আমার কথার দিতে থাকলেই আপনি স্রষ্টাকে ফিল করবেন
আল্লাহ হেদায়েত দেন মানুষের অন্তরের অবস্থান বুঝে। আপনাকে যদি আল্লাহতালা হেদায়েত না দেন তাহলে বুঝতে আপনার অন্তর অনেক কলুষিত।
আর আপনাকে যদি আল্লাহ হেদায়েত দেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার হয়তোবা কোনো ভালো কাজ ছিল। আর যদি কখনোই হেদায়েত না দেন তাহলে বুঝতে হবে সেটাও আপনারই দোষ।
আমার কাছে ইস্যর বা আল্লাহ হাস্যকর
অসাধারণ ভাই❤
আসিফ ভাই কথা বলি আমি আশা করি আপনি বুঝতে পারবেন অনেক কিছু
আরে বাপু আসিফ মহিউদ্দীন এর সাথে তর্ক করতে আসার আগে একটু ভেবে চিন্তে আসা উচিত, তুমি কি তা জানো ?
Asif dhai very good dada
Fullish man
এখনকার দিনে মূল্যায়ন হয়
মূল্য দিয়ে বা মূল্য নিয়ে
যথারীতি মনুষের পরিচিতি
গতি প্রকৃতি বুঝে তা নির্ভর করে ।
এখানে বানীর পিঠে বাণী
যায় কতক্ষানি কে জানে ?
যারা এগুলো করে
কেউ দেখে
কেউ ঠেকে
কেউ জেনে
কেউ মেনে
কেউ ভুল বুঝে
কেউ মূল্য খুজে
কেউবা বেকায়দায় পরে
এখন ভাগ্যচক্র সরল না বক্র
তা কর্মফলের মর্ম গুনেই হয়
দুনিয়াটা একটা পরীক্ষার জায়গা এখানে আল্লাহ আপনাকে পথ দেখানোর জন্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন এবং কিতাব দিয়েছেন
আপনাকে ভালো মন্দ বোঝার জ্ঞান দিয়েছেন আপনার জ্ঞান অনুযায়ী আপনি যদি হেদায়েত নাহন এটা আপনার আপনার দোষ পরকালে এর শাস্তি ভোগ করবেন
না! কুরআন এবং সহি হাদিস আপনার দাবিটিকে ভুল প্রমাণিত করে।
তাকদীর বিষয়ক মুমিনদের গোঁজামিলের জবাব : মুমিনদের এবং জোকার নায়েকের আর ত্যানবাজি করার উপায় নেই। বিশেষভাবে ৩নং এবং ৪নং টা পড়ুন। (ফোনের নোটে তাকদীর এবং পরীক্ষা লিখে সেইভ করে রাখুন)
১. সৃষ্টির পূর্বেই সবকিছু লিখে রাখা হয়েছে :
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=37513
আল্লাহ তাআলা সৃষ্টিকূল সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর আগে সৃষ্টিকূলের তাকদীর লিখে রেখেছেন।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18830
২. ভাগ্যে যা লিখা আছে তা পরিবর্তন হবে না :
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54674
৩. সন্তান পিতার মেরুদণ্ডে অবচেতন থাকতেই কে জাহান্নামে আর কে জান্নাতে যাবে তা নির্ধারিত হয়:
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=9792
আল্লাহ পাক আদমকে সৃষ্টি করার পরে তার পিঠ থেকে জান্নাতী এবং জাহান্নামী মানুষকে বের করেছিলেন।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=74557
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54654
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=36736
আল্লাহ পাক মাতৃগর্ভে সন্তান থাকবার সময়ই ফেরেশতা পাঠিয়ে লিখে দেন, সন্তানটির রিজক, আমাল, আয়ু এবং দুর্ভাগ্য সম্পর্কে। যার আমলে ওই ফেরেশতা কাফের লিখে দেবেন, সে বড় হয়ে কাফেরই হবে। কোন মানুষের পক্ষে আল্লাহর লিখিত বিধান পরিবর্তন সম্ভব নয়।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=32326
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=7689
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=27547
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=21649
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54640
প্রতিটি মানুষ ঐ কাজই করবে যার জন্য তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সেটি তার জন্য সহজ করা হয়েছে
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=31360
শয়তান শুধুমাত্র তাদেরকেই গুমরাহ করতে পারে, যাদের জন্য আল্লাহ জাহান্নামকে ওয়াজিব করেছেন!
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=36645
আল্লাহ পাক যাকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেছেন, তাকে দিয়ে জান্নাতবাসীদের কাজ করিয়ে নেন, আর যাকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে, তাকে দিয়ে জাহান্নামীদের কাজ করিয়ে নেন।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=62071
আল্লাহ জান্নাত ও তার অধিবাসীদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তা যখন তাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন, তখন তারা তাদের পিতাদের মেরুদন্ডে ছিলো। আবার তিনি জাহান্নাম ও তার জন্য একদল ভুক্তভোগী সৃষ্টি করেছেন এবং তা তাদের জন্য যখন তিনি সৃষ্টি করেছেন তখন তারা তাদের পিতাদের মেরুদন্ডে ছিলো।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=62081
৪. নবী আদম মুসার উপর এই নাস্তিকীয় যুক্তি দিয়ে বিজয়ী হয়েছিল যে, যেহেতু তাকদীরে এসব আগে থেকে লেখা আছে, সুতরাং আমার কোন দোষ নেই।
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18824
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18825
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18826
৫.আল্লাহ পাঁচটি বিষয়ে তাঁর সৃষ্টজীবের জন্য চূড়ান্তভাবে (তাক্বদীরে) লিখে দিয়ে নির্ধারিত করে রেখেছেনঃ (১) তার আয়ুষ্কাল (জীবনকাল), (২) তার ‘আমল (কর্ম), (৩) তার অবস্থান বা মৃত্যুস্থান, (৪) তার চলাফেরা (গতিবিধি) এবং (৫) এবং তার রিয্ক্ব (রিজিক/রিযিক) (জীবিকা)
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54672
৬.কোন ব্যক্তিই তার আমলের বিনিময়ে জান্নাতে যাবে না, বরং জান্নাতে যাবে আল্লাহর রহমতের মাধ্যমে
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=19175
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=19176
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=19177
৭. মানুষের যিনা ব্যভিচার পূর্ব নির্ধারিত
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18836
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=18835
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=53744
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=59520
www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54645
আসিফ ভাই প্লিজ আপনার সাথে আমি একটু কথা বলতে চাই
আসিফ মহিউদ্দিন ❤❤❤
তার কথা সালিশ মানি কিন্ত তালগাছ আমার। এজন্যই মূর্খের সাথে তর্ক করা উচিত না ।
আসিফ মহিউদ্দীনকে বলতে চাই- তুমি এখন যা যা বলছ- তা তুমি বলছ নাকি আল্লাহ বলাচ্ছে।
ইব্রাহিম মিয়া, তোমাকে বলছি, আল্লা নামে কেউ আছে, তার প্রমান দাও। মোহাম্মদ নবী ছিল তার প্রমান দাও।
আসিফের সাথে লড়তে গেছে তার উত্তর পূর্ব জ্ঞান নেই!
আল্লাহ হেদায়েত দিচ্ছেন না অর্থ আল্লাহর সৃষ্টি গত ইচ্ছায় আপনি হেদায়েত পাচ্ছেন না
আপনি সত্য গ্ৰহণ করছেন।তাই হেদায়েত পাচ্ছেন না।নিজের পাপের কারণ এবং সত্যের বিরোধিতা করার কারণে মানুষ জন হেদায়েত থেকে বঞ্চিত হয়
এটাকেই কুরআন এ আল্লাহ হেদায়েত দিলে পাবেন এভাবে বলা হয়েছে।
আল্লাহর ইচ্ছা দুই প্রকার
১ সৃষ্টি গত ইচ্ছা
২ শরীয়ত ইচ্ছা
আল্লাহর সৃষ্টি গত ইচ্ছার বাইরে কৈউ কিছু ই করতে পারে না। কিন্তু শরীয়ত গত ইচ্ছার বিরোধিতা মানুষ ও জিন করতে পারে
আল্লাহ তাকেই হেদায়েত দেন যে হেদায়েত গ্রহণ করে। কোরআনের আয়াতে এটা বলা হয়েছে।কোরআন হচ্ছে হেদায়েত আর একসেপ্ট করাটা আপনার হাতে।
আল্লাহ কেন হেদায়েত দিচ্ছে না?
আল্লাহ আমাদের শুধু সৃষ্টি করে অবহেলিত ভাবে ছেড়ে দেয়নি। সেই সাথে আমাদের সঠিক পথে চলার জন্য বিশেষ একটা পুস্তক দিয়েছে। সেই সাথে দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করার জন্য ফরজ করেছেন। সুতরাং আমাদের কুরআন হাদিস পড়ার জন্য ইচ্ছা পোষণ করতে হবে।
তাছাড়া আল্লাহ জানে কে কখন হেদায়েতের পথে হাঁটবে। তাই ঠিক তার জন্য তখন হেদায়েত রেখেছেন। তাছাড়া আল্লাহ কি বলেননি তিনি যা ইচ্ছে তাই করবেন।
আমি একটা চাকরি করি।
কিছু নিয়ম তারা দেবেই।
ঠিকঠাক না করলে বেতন বোনাস গড়মিল।
হেদায়েত তো আল্লাহর কাছ থেকে চেয়ে নিতে হয়, আপনাকে আল্লাহতালা দিতে বাধ্য নয়, আপনি চাইলে আল্লাহতালা আপনাকেও হেদায়েত দিবেন, আপনাকে হেদায়েত হওয়ার জন্য কষ্ট ,মুজাহাদা , দোয়া করতে হবে।
এই রকম ছাই দিয়ে ধরলে তো মৌলভীরা বলবে ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি।
১/হেদায়েত আল্লাহ সেই সব মানুষদের দান করেন যাহারা আল্লাহর পথে চলাতে চায় ।
২/কোনো মানুষকে অল্প, আর কোন মানুষকে আল্লাহ বেশী রিজিক দান ,আর দুই জনের জন্যেই তা পরিক্ষা, যে মানুষকে অল্প দেওয়া হয়েছে তাতে সেই মানুষটি কৃতজ্ঞ না অকৃতজ্ঞ এটাই তাঁদের জন্য পরিক্ষা,আর যাকে অধিক রিজিক দেওয়া হয়েছে সেটাও তাঁদের পরিক্ষা, তাঁকে দেওয়া অধিক রিজিক আল্লাহর দেওয়া নিয়ম অনুযায়ী খরচ করে কি-না ।
(আশা করি উত্তর টা পেয়েছেন)
তাহলে সোমালিয়ায় যে হাজার হাজার শিশু মারা যাচ্ছে সেটাও তার পরীখা,১৭৬৯ সালের দুর্ভিক্ষে খেতে না পেয়ে একতৃতীয়াংশ লোক মারা গেছে, ওটাও কি পরীক্ষা? নাকি অন্য কিছু?
@@MbRonyBiswasআল্লাহ কি তাদের রিযিক দেননি অবশ্যই দিয়েছেন।উদাহরণ দেই আপনার জমিন পড়ে আছে এখন যদি জমিনে বিজ রোপন না করেন তাহলে কি সেই জমিনের ধান কি আল্লাহ ঘরে তুলে দিবে।অবশ্যই আপনি বিজ রোপন করবেন আর আল্লাহ এতে ফসল দিবেন আর আপনি খেতে পারবেন।যদি সোমালিয়া দেশের মানুষ কিছু না করে সেখানে রিযিক কি আল্লাহ মুখে তুলে দিবেন।ধরেন একজন মানুষ একটি দীপে আটকা পড়ল। তার কাছে কোনো খাবার নেই এখন কি বলবেন আল্লাহ কেন তাকে খাবার দেননি।তখন তাকেই রিযিক বের করতে হবে। সাগরে অনেক মাছ দিয়েছেন আল্লাহ এটা হলো আল্লাহর রিযিকের ব্যবস্তা করে দিয়েছেন এখন আপনি বসে থাকলেত আর রিযিক মুখে চলে আসবে😁 না। আপনাকে পরিশ্রম করে মাছ ধরতে হবে। আশা করি ভুল ধারনা ভাঙবে
@@shaidulislam2949খরা ও মরুর কারণে সেখানে ফসল উৎপাদন হয়না,বৃষ্টির মালিক ত আল্লাহ। তাহলে উনি ইচ্ছে করেই বৃষ্টি না দিয়ে তাদের মারছেন কেন?? বৃষ্টির অভাবই ত মরুভূমি হয়েছে আর ফসল উৎপাদন হয়না।
আল্লাহ বলেছেন আমার বান্দা আমার দিকে হাঁটলে আমি তার দিকে দৌড়ে যাই। হেদায়াত পাওয়ার জন্য আপনাকে চেষ্টা করতে হবে তার পর তো আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দেবেন
অনেক চেষ্টা করেছিলাম। কুরআন হাদিসের যত কাছে গিয়েছি, ততই ধর্ম থেকে দূরে সরতে বাধ্য হয়েছি। কারণ আমি জেনে গেছি ইসলামের হঠকারী এবং ভয়াবহতা।
কোরান সত্য। যারা কোরআন পড়ে,বা যারা কোরানের অনুসারী তারা কোরান মানে বলে আমার মনে হয় না। ইসলামি স্কলারদের এই বিষয়টি মিলিয়ে দেখা দরকার য়ে উনি নিজে কোরান মানেন কিনা? কোরানের কোন আয়াতে নিরাকারের কথা উল্লেখ আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি ইসলাম গ্রহন করব। পক্ষান্তরে নবী যে সপ্তম আকাশে মেরাজের রাতে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেলেন, তার দ্বারা কি আল্লাহ সাকার প্রমাণিত হয় না? দেখা শব্দ কি সাকারের প্রমান দেয় না? নিরাকার কিছু কি দেখা যায়? তাহলে আপনি বা আপনারা কোরানে সাকারের কথা ইংগিত দেওয়া আছে, তা না মেনে, যেটা কোরানে নাই, সেটা মানলে আপনিতো কোরানকে মানেন বলে আমার মনে হয় না। তার মানে কোরান অনুযায়ী আল্লাহ সাকার। দয়া করে এই ছোট হিসাবটা মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রহিল। . সূরা নিসা ১১৯ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ প্রতিজ্ঞা করেছেন আমি তোমাদেরকে পথ ভ্রষ্ট করব । আর এখানে আল্লাহ অবশ্যই অবশ্যই কথাটি ব্যবহার করেছেন । সুরা আননিসা ১১৯ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে যদি কেউ পশুপাখির বা জন্তুজানোয়ারের কর্ন ছেদন বা আল্লার সৃষ্টি বিকৃত করে তাহলে সে শয়তানকে অনুসরন করছে। এবং সে জাহান্নামী। অর্থাৎ সে পথভ্রষ্ট। অর্থাৎ এখানে আল্লার সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। তাহলে প্রশ্ন হল আপনারা যে লিংগছেদন করেন বা মুসলমানি করেন, তা কি আল্লার সৃষ্টির বিকৃতি হয় না? আমি জানি এখন আপনি বিজ্ঞান খুজবেন। তাহলে আল্লাহ ভুল করেছে। আর আপনি এখন সংশোধন করছেন। তাহলে বলেন আল্লাহ বেশী বুদ্ধিমান, নাকি আপনি বেশি বুদ্ধিমান?প্রশ্ন রহিল। এখানে কি আল্লার নির্বুদ্ধিতার পরিচয় পাওয়া গেল না? তার মানে আল্লাহকে আপনারা ছোট করলেন না? আর যদি তাই হয় তাহলে আপনারা কাকে অনুসরণ করছেন? প্রশ্ন রইল? এই আয়াতে আল্লাহ ৬ বার অবশ্যই অবশ্যই কথাটি ব্যবহার করছেন। অর্থাৎ তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব। তাহলে যে আল্লাহ বলে আমি অবশ্য অবশ্যই পথভ্রষ্ট করব তার এবাদত কেন করব? ৷৷ আর এই আয়াতের মাধ্যমে তিনি মুসলিমদের লিংগ ছেদন করিয়ে সকল মুসলিমদেরকে জাহান্নামের টিকেট ধরিয়ে দিয়েছেন বলে আমার মনে হয়। কারন এই আয়াতে আল্লাহ স্পষ্ট করে প্রথম লাইনেই বলে দিয়েছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব। কারন আল্লাহর সৃষ্টিকে যে বিক্রিত করে সে নিশ্চিতভাবে জাহান্নামী। ভুল হলে ব্যাখ্যা দিবেন।
আল্লাহ মানুষের সৃষ্টির পূর্বে তার রিজিক, হেদায়েত নিশ্চিত করেছেন, সুতরাং এগুলো তর্কের বিষয় নয়।
এজন্যই তো ইসলাম ভুয়া কারণ বাস্তবতা ভিন্ন।
সাধারণ মানুষদের সাথে না বসে আলেমদের সাথে বসেন। না জানা মানুষগুলোকে সামনে নিজেই জয় হয়ে যান আবার এটা কইরেন না যে একজনকে মাথায় টুপি পাঞ্জাবি পরিয়ে নিয়ে আসলেন
❤❤❤
এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি সত্যিকার অর্থে হেদায়েত চান?যদি চান তবে আপনি তা পাবেন। আল্লাহ বলেন কেউ হেদায়েত জন্য তার দিকে হেঁটে আসলে তিনি তার জন্য দোড়াইয়া আসেন।
Eije ei chawa ar na chawa, eita ki? Eitai to hedayet. Amr mone god er pothe cholar jei iccha ta asbe, seita god boltese jake iccha take diben. Tahole manuhser dos koi?
Amr nastikotar suru hoisei ei point theke.
Jodi allah sob kisu jane je future e ki hobe, tar mane amk bananor somoy janten je ami astik theke nastik hobo. To uni amk ovabe keno banalen, amk keno sarajibon astik thakar moto kore banalen na? Ar jodi oivabei amk nastik hisebe banalen, tahole keno abr amr bichar korbe.
Eita islam er sobcheye boro loophole.
Jakei jigges korsi, bolse je amder decision make korar ability ase. Tahole, amra jei decision make korbo, seita ki allah janen na? Tahole allah ki Gaib janen na? Ar gaib jodi janen, tahole ami ki decision nibo, seta uni janen. Amk tahole jokhon banaisen, tahole tokhoni tini janten.
Erpor apnader response hocche, amader brain limit er jonno eigula bujhte pari na. Kintu asole eita logical mistake by muhammad. God eksathe creator ar gaib janle, punishment thakte pare na.
Chinta koren eita niye, valo answer paile comment koiren.
Ar jokhon astik chilam, tokhon raat 3 tay tahajjud pore boltam ar jibone jai kori, sob somoy tmr pothe raikho. Ekhn ami nastik. Lol.
ভাই আপনার সাথে আমি কথা বলতে চাই
কি একটা অবস্থা আল্লাহ নেপোটিজম ও করে। আল্লাহ কালা মানুষের খাবার নিয়া সাদা মানুষকে দেয় 🙂🤣
i don't understand why they don't admit that they don't have any answer
আসিফ ভাইয়ের কথা শুনে হাসতে হাসতে শেষ
হেদায়েত নিয়ে কি করবেন হেদায়েত নিয়ে কি মানুকে দেশ ছাড়া করবেন ভাই😊😊
যারা বাস্তবতা বুঝে না, তাদের সাথে তর্ক করা ঠিক নয়।
মূল হেদায়েত হিসাবে আল কোরআন ও নবী দিয়েছেন, সেটা মেনে চলুন, এর পর আর ও বিশেষ অফার আছে ইনশা আল্লাহ্
😂😂😂😂😂
Asifer kotha guli bibechona korar dorkar
এই ব্যক্তি অনেক বাজে মন্তব্য করেছে আমার প্রিয় যীশু কে নিয়ে, আমি প্রার্থনা করি যোগ্য মানুষ হয়ে উঠতে পারে
Vai. Ajk ekta mohilar pete baccha aslo kintu baap nai. Tokhon oi baccha ke ki bolben? জারজ sontan. Ar apnara oitake banaya disen ইশ্বরের পুত্র. Matha to use korben. Manush koto ondho ar কুসংস্কার er moddhe thakle emn jolojanto jinis eivabe hassokor vabe banaya ja iccha bolte pare.
Eita kind of maradonar Hand of God er moto.
Apni absolutely right. Aapnar mato lok khubi darkar.