⦿ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ কি না ► ruclips.net/video/LXZQWImLFEY/видео.html ভিডিওটি শেয়ার করে অন্যকে উপকৃত হবার সুযোগ করে দিন এবং আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন এসে থাকলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন।
হ্যাঁ 100% তেলমারা হজুরের মতো বক্তব্য, সমাজে চলতে থাকা কোন ভুল আমল সেটাকে সহিহ হাদিসের আলোকে সোধরানো যাবেনা, সমাজের সৃঙ্খলা নষ্ট হবে। আসলে তথা কথিত আমল বন্ধ হলে ধান্দায় ভাটা পরবে সেটাই বুঝিয়ে গেছেন।
মাযহাব মানা না মানা কিছুই আসেনা। ইমামকে মানা ফরজ নয়। কোরান হাদীছ মানা ফরজ । কিন্তু কোরান হাদীছ বুজার জন্য মাযহাব মানতে হবে অথবা শাইখ মানতে হবে। কিন্তু ফরজ নয়।
কোরআনের তাফসির কারক ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) যার জন্য রাসুলুল্লাহ সাঃ আঃ সাল্লাম মহান আল্লাহর নিকট দোয়া করেছিলেন । এবং কাতাদাহ , রাহঃ হাসান বসরি রাহঃ , সুদ্দির রাহঃ ছাড়া ও অনেক তাবেইনগন মত দিয়েছেন যেমন বোখারী , মুসলিম , তিরমিজি , নাসায়ী , আবুদাউদ , মুয়াত্তা মালেক , দামিরী , দারকুতনী , আহমেদ সহ যত হাদিস গ্রন্থ আছে । ইমাম গনের মত ও আছে । তাহলে শুধু একজন ইমামকে মানা যেমন ৪ ইমামের ৪ টি দল থাকা বাঞ্চনিয় নয় । সব চাইতে সঠিক যে মতটি এটা মেনে নেয়াই শ্রেয় । তাহলে সবাইকেই মানা হচ্ছে । তাফসিরে ইবনে কাছিরে সঠিক মত গুলো দেয়া আছে ।😢
তারেক মনোয়ার, মতিউর রহমান মাদানী, ,আঃ রাজ্জাক বিন ইউসুফ এদের কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার মত তবে আলহামদুলিল্লাহ বাকি সবার কথা খুব সুন্দর। আল্লাহ তাদের নেক হায়াতে বরকত দান করুক।
এরাই সঠিক বলেছে।কারন ৪ মাযহাবের কোন মাযহাব সঠিক সেটা কিভাবে প্রমান করবেন? আর এই জন কিভাবে তাদের মনমত হাদিস বয়ান করলেন যে একজনেরটার সাথে আরেকজনের মিলে না?আবার কিভাবে বলে যে ভূল হলে হাদিস ছুড়ে ফেলে দেও।আমি ত বলি হাদিস না ছুড়ে এদেরকেই ছুড়ে ফেলা উচিত
মাওলানা আজহারী সাহেব যে ব্যাখ্যাটা দিয়েছেন সেটা আমার কাছে পছন্দ হয়েছে ভালো লেগেছে। মাজহাব কোন দ্বীন নয় এটা দ্বীন বুঝার রাস্তায় মাত্র।যাহাব শব্দের অর্থই হচ্ছে যাওয়ার রাস্তা। জুয়েলারি স্বর্ণ খাটি 24 ক্যারেটের বারের যে উদাহরণ দিয়েছেন সেটা একেবারেই পারফেক্ট যথাযথ যথার্থ একটা উদাহরণ।
Sobr kothar jukti ase but ami bli jonmer por kew islam sikhe ase na so sikhar jonne jemon ostad proyojon se khetre islam k janar jonne obossoi majhab proyojon🥰💯
@@ইসলামীকমিডিয়া-ষ২ঝ হাদীস আরবী শব্দ। এর শাব্দিক অর্থ কথা, বানী, সংবাদ, উপদেশ ইত্যাদি। ইসলামী পরিভাষায় হাদীস হচ্ছে- রাসূল (সঃ) এর যে কথা, কাজের বিবরণ কিংবা কথা ও কাজের সমর্থন ও অনুমোদন বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য সূত্র হতে প্রমানিত ইসলামী পরিভাষায় তাকে হাদীস বলে। পারিভাষিক অর্থে আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানী (রঃ) বলেন - ”রাসূল (সঃ) এর কথা, কাজ ও মৌন সম্মতিই হল হাদীস।” আর একটু ব্যাপক অর্থে মুফতি আমীমুল ইহসান (রঃ) বলেন - ”সাধারন অর্থে রাসূল (সঃ), সাহাবায়ে কিরাম ও তাবেয়ীনদের উক্তি এবং রাসূল (সঃ) এর কাজ ও মৌন সম্মতিকে হাদীস বলে।” সুন্নত ও হাদীস বলতে কি বুঝায়? হাদীসের আরেকটি নাম হচ্ছে সুন্নাত। ‘সুন্নাত’ শব্দের অর্থ হলো চলার পথ, কর্মের নীতি ও পদ্ধতি। হাদীস শব্দের সমর্থক রুপে সুন্নাত শব্দটি ব্যবহৃত হয়। ইমাম রাগেব এর মতে - ’সুন্নাতুন্নবী’বলতে সে পথ ও রীতি পদ্ধতি বোঝায়, যা রাসূল (সঃ) বাছাই করে নিতেন এবং অবলম্বন করে চলতেন। আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী (রঃ) বলেন - রাসূল (সঃ) এর কাছ থেকে যাকিছু (জীবন চলার পদ্ধতি) এসেছে তাই হল সুন্নাত। রাসূল (সঃ) কে যেই ’মানবতার আদর্শ ’ অনুসরন করতে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন তা হাদীস থেকে জানা যায়। কারন রাসূল (সঃ) নিজের থেকে কিছু বলতেন না, তিনি যা বলতেন তা আল্লাহর নির্দেশেই। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন - ”সে কখনো নিজের থেকে কোন কথা বলে না, বরং তা হচ্ছে ‘ওহী’ যা (তার কাছে ) পাঠানো হয়।”(সূরা নাজম, আয়াত : ৩,৪) এ কারনে মুহাদ্দিসগণ ‘হাদীস’ও ‘সুন্নাত’কে একই অর্থে ব্যবহার করেছেন। আল্লামা আব্দুল আজীজ আল হানাফী লিখেছেন - ‘সুন্নাত’শব্দটি রাসূল (সঃ) এর কথা ও কাজ বুঝায় এবং ইহা রাসূল ও সাহাবীদের অনুসৃত বাস্তব কর্মনীতি অর্থেও ব্যবহৃত হয়। রাসূল (সঃ) যে সকল কাজ করতেন ও বলতেন তা হাদীস ও সুন্নাত। আর তার সামনে সাহাবীরা যে সকল কাজ করতেন এবং যেগুলোতে রাসূল (সঃ) এর অনুমোদন ও সমর্থন থাকতো বা যেগুলোতে তিনি প্রতিবাদ করেননি সেগুলো ও হাদীস নামে অভিহিত করা হয়, কিন্ত সেগুলোকে সুন্নাত বলা হয় না। হাদীস ও তাফসীরের কিতাব সমূহে সাহাবী, তাবেয়ীনদের কথা ও কাজকেও হাদীসের পর্যায়ে গন্য করা হয়েছে। যদিও এসবের পারিভাষিক নাম বিভিন্ন। কোন কোন মুহাদ্দিস সাহাবী ও তাবেয়ীনদের কথা ও কাজ কে ‘আসার’বলে অভিহিত করেছেন
@@ইসলামীকমিডিয়া-ষ২ঝ এখন খুইজা পাওয়া যাইবো না তারে , সহিহ হাদিস কি তা বুঝার জন্য বছর কি বছর মানুষ স্টাডি করে আর হেরা একজনের বয়ান শুইনাই সহিহ হাদিস নির্বাচন করে ফেলে।
হাদিস নিয়ে বাড়াবাড়ি থাকায় বিভক্ত সমাজকে একত্রিত করার জন্য নিয়ম করা হয়েছিল। যেটা আপনার কাছে বিশুদ্ধ মনে হবে তা মানবেন। সব শুধুমাত্র আল্লাহ কে খুশি এবং নবী করিম (সঃ) এর অনুসরণ করার মধ্যেই হতে হবে।
@@hmsalahuddin3559দুনিয়া তে এখন সব হাতের মুঠোয় ।ইচ্ছে করলেই সমাধান পাওয়া যায়।নিজে নিজের দ্বীনকে মজবুত করুন ।আরেকজনের আশায় না থেকে।সে যে সঠিক জানে সেটা কিভাবে বুঝবেন?
আলেম ওলামাদের ঝগড়ায় আমাদের শিক্ষা। ধর্মে নবী, রাসুল, পীর-দরবেশ, ওলী-আল্লাহ, আলেম-ওলামা, ইমানদার, মুত্তাকীন, শায়েখ-মাশায়েখ, বুজুর্গ, সাধু-সন্নাসী, বাউল, বাবা-মা, শিক্ষক ও গুরুজন-এসব নেয়ামত আলহামদুলিল্লাহ আমাদের জন্য আল্লাহকে পাওয়ার পথের বন্ধু। কি করে ভাবা যায় মানুষের মাঝে তথা দেশ, জাতি ও ধর্মের মাঝে ফিৎনা তথা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীকে আল্লাহ গ্রহন করবেন। আল্লাহ আমাদের মানুষের মাঝে ফিৎনা তথা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা থেকে রক্ষা করুন। আমিন! সত্যের দ্বার খুলতেছে, মিথ্যা দূরীভূত হচ্ছে। যুগ যুগ ধরে যদিও কোন মিথ্যা ধর্ম হিসেবে প্রতিপালিত হয়ে থাকে তাতো দূরীভূত হওয়ারই, কেননা সত্যকে এখন স্বয়ং আল্লাহই বের করে আনবেন। কেননা এ যুগ যে আল্লাহ প্রেরিত সেই মহামানবের যুগ। বিগত বছর ধরে না বুঝে যারা ভুল করে পৃথিবী ত্যাগ করেছেন আল্লাহ তাদের সাথে ক্ষমার আচরণ করুন এবং তাদের ভুলকে সঠিক করে জান্নাতে তাদের মর্যাদেকে বাড়াইয়া দিন। আমিন! একমাত্র পবিত্র কোরআনই মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারে। আল্লাহ পৃথিবীর সব মানুষকে দুনিয়া ও আখেরাতে নিরাপদ রাখুন ও কল্যান দান করুন। আমিন! বর্তমান প্রচলিত যে পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়া হয় তা আপনারা অর্থ বুঝে করোজোরে, মাথা নিচু করে, ক্ষমা চেয়ে ও ধৈয্যচ্যূত না হয়ে ভয়ে থরথর করে কেঁপেকেঁপে বা দুচোঁখ অশ্রূসিক্ত হয়ে বা স্রষ্টার ভালবাসায় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়তে থাকুন: আল্লাহ আমাদের নিদর্শন দেখিয়ে সঠিক ইবাদতে সাহায্য করুন। আমিন! পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর প্রতিটি নির্দেশকে প্রিয় কাজ বানিয়ে ছলাত কায়েম করবো এবং নামাযে দীর্ঘ সেজদায় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবো এবং আল্লাহর কাছে ঈমান উদ্দীপক নিদর্শন দেখতে চাইবো। নামাযে দোয়ার আয়াত থেমে থেমে পড়বো । সব প্রয়োজনে আল্লাহকে ভরসাস্থল বানাবো এবং মানুষের উপর ভরসা ত্যাগ করবো। ভূমি প্রকম্পিত হচ্ছে, আযাবি-গজব আসতেছে। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর প্রতিটি নির্দেশ যারা মানবে তাদেরকে রক্ষা করা হবে। দিবা-নিশি এস্তেগফার ও নবী (স.) এর উপর দূরুদ পড়বো। মানুষসহ সমগ্র সৃষ্টিকূল আল্লাহর বড় প্রিয় সৃষ্টি; তাই জাতি, বর্ণ, ধর্ম নির্বিশেষে সকলের জন্য শুধু দোয়া আর দোয়া করবে; সামথ্য থাকলে অর্থ দিয়ে, ভালবাসা দিয়ে ও শারীরিকভাবে সাহায্যের জন্য ছুটে যাবো, যাকাত দিব, আয়ের এক অংশ আল্লাহর জন্য দান করবো ইনশাআল্লাহ। আমিন!
একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের কোরআন & সহি হাদিস ( বুখারী, মুসলিম) মেনে চলা উচিত। কারণ মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলছেন তোমরা কুরআন এবং হাদিসকে আঁকড়ে ধরো তাহলে বিচ্ছিন্ন হবে না। দ্বিতীয়তঃ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম চার খলিফার আমলে, সাহাবী এবং তার পরবর্তী জেনারেশনে ৪০০ বছর পর্যন্ত কোন মাযহাব ছিল না, উনারা কি আমাদের থেকে কম বুঝতেন !!!!!???? মাজহাবের মারা মানে ইসলামকে বিভিন্ন ভাবে বিভক্ত করা যা কোরআন এবং হাদিস অনুযায়ী সম্পূর্ণ নিষেধ। সুতরাং একজন আদর্শ মুসলিমের কোন মাযহাব না মেনে কুরআন সুন্নাহই মানায় সর্বোত্তম। মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন আমীন।
মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নামাজ আদায় করার বিষয়ে কিছু মানুষ প্রশ্ন তুলতে পারেন, কারণ কুরআনে আল্লাহ বলেছেন, "তোমরা জমিনে নামাজ পড়ো"। কিন্তু আসলে ইসলামের বিধান অনুযায়ী মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নামাজ আদায় করা সম্পূর্ণ বৈধ এবং গ্রহণযোগ্য। ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা: ১. মসজিদের ধরন: মসজিদ মূলত এমন স্থান, যা নামাজ ও ইবাদতের জন্য নির্ধারিত। যখন মসজিদের দ্বিতীয় বা তৃতীয় তলা তৈরি করা হয়, সেটাও মসজিদের অংশ হিসেবে গণ্য হয়। তাই, যে স্থানে নামাজের জন্য মসজিদের অংশ হিসেবে গণ্য করা হবে, সেখানেই নামাজ আদায় করা বৈধ। ২. সাহাবীদের আমল: রাসূলুল্লাহ (সা.) এর যুগে একতলা মসজিদ ছিল, তবে ইসলামের পরবর্তী সময়ে বড় বড় শহরগুলোতে মসজিদগুলোতে বহু তলা নির্মাণ করা হয়েছে এবং সাহাবায়ে কেরাম ও সালাফরা দ্বিতীয় তলা বা ছাদে নামাজ আদায় করেছেন। ৩. কুরআনের অর্থ ও উদ্দেশ্য: "তোমরা জমিনে নামাজ পড়ো" বলতে উদ্দেশ্য হলো, আল্লাহর জন্য নির্ধারিত জমিতে ইবাদত করো। জমিনে মসজিদ নির্মাণ করা এবং তা একাধিক তলা করা জায়েজ। কুরআনের এই নির্দেশের দ্বারা বোঝানো হয় যে, মাটির ওপর বা কোনো বৈধ স্থানে নামাজ পড়া যাবে। সুতরাং, মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নামাজ আদায় করা ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী সম্পূর্ণ বৈধ এবং এর মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন।
সর্বকালেই মাজহাব মানা জরুরি ছিল। তবে এই জরুরী বলতে এমন নয় যে, নির্দিষ্ট ১ ব্যক্তির/গোষ্ঠির কথা যাচাই বাছাই করাই অন্ধের যত মেনে গেলাম। অবশ্যই যাচাই বাছাই করতে হবে। অবশ্যই জ্ঞান অর্জন করা ফরজ।
মাজহাব কে মানে না? সবাই মাজহাব মানে। কেউ হানাফি কেউ মালিকি কেউ বোখারী কেউ আলবানী। বর্তমানে কেউ মাদানি কেউ আজহারী কেউ রাজ্জাকি কেউ জাহাঙ্গীরি। কেউ যদি নিজেকে লামাজহাবি বা আহলে হাদিস মনে করে দয়া করে সাড়া দিবেন, সেই বাপের বেটার সাথে আলোচনা করবো ( যদি তার কোরআন ও হাদিসের এলম থাকে)।
এখানে যতগুলো স্কলারার কথা বলছেন তার মধ্যে সর্বোত্তম স্কলার হচ্ছে ডক্টর জাকির নায়েক সুতরাং একজন জ্ঞানী মুসলিম হিসেবে আমাদের জাকির নায়েকের কথা মেনে চলা উচিত উনি কোরআন হাদিস অনুযায়ী সঠিক ব্যাখা টাই বলছেন। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক ইসলামের পথে পরিচালিত করুন আমীন।
⦿ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ কি না
► ruclips.net/video/LXZQWImLFEY/видео.html
ভিডিওটি শেয়ার করে অন্যকে উপকৃত হবার সুযোগ করে দিন এবং আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন এসে থাকলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন।
Try
এধরনের ভিডিও শেয়ার না করায় উত্তম, এতে মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।
মুরখোর চ্যানেল।
@@muhammedkhaled5117 জি
ঠিক 👍👍
এজন্যই জাকির ভাই কে এত ভালোবাসি।❤❤❤ তার প্রতিটি কথা বা যুক্তি গুলো মাশাআল্লাহ।
Gadha Ektahh😂😂
শায়েখ মামুনুর হক অনেক সুন্দর ভাবে বুঝাইছে
মাশা আল্লাহ
আল্লামা মামুনুল হক সাহেব দা.বা. এবং মিজানুর রহমান আজহারী সাহেব অত্যন্ত ভালোভাবে ব্যখা করেছেন! মাশা-আল্লাহ
ভাই দা. বা. মানে কি জানতে চাই???
Kar borkot?@muhammadabdurrahman98
@@MdSolymanHossin দামাত বারাকাতুহুম।
@@mdabusaleh1218 কুরআন হাদিসের,কোথায় আছে এই দাবা
মামুনুল হক সাহেবর কথাগুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে।
ahmadullah sobcaite sundor kore bujhiyeche
মামুনুর সাহেব তো জ্ঞানি তাহলে উনার মাজহাবের ইমামকে মানার কি দরকার? নিজেই তো সহি আকিদা অনুসরণ করতে পারে ..
সহমত,
হুম,, আমারও
হ্যাঁ 100% তেলমারা হজুরের মতো বক্তব্য, সমাজে চলতে থাকা কোন ভুল আমল সেটাকে সহিহ হাদিসের আলোকে সোধরানো যাবেনা, সমাজের সৃঙ্খলা নষ্ট হবে। আসলে তথা কথিত আমল বন্ধ হলে ধান্দায় ভাটা পরবে সেটাই বুঝিয়ে গেছেন।
মাশাআল্লাহ।মহান আল্লাহ ডাক্তার জাকির নায়েককে দীর্ঘ হায়াত দান করুন
Amin
যাই হোক এই ভিডিও থেকে কমপক্ষে মানুষ শায়েখদের ধোঁকাবাজি বুঝতে পেরেছে। আলহামদুলিল্লাহ।
ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুরের কথা চমৎকার।
আমি মাজহাব কোরআন হাদিস সবই মানি,,,,, মানতে হবে কোরআন ও হাদিস,,, কিনতু মাজহাব মানি কোরআান ও হাদিস বুজার জন্য,,, সুত্র ড আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর সার
মাযহাব নিয়ে যেসব হুজুরগণ সঠিক বলেছেন প্রত্যেক হুজুর্গণ অতুলনীয় বর্ণনা দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ যিনারা মাযহাবের সঠিক বেখ্যা দিয়েছেন তাদের কে ধন্যবাদ
মামুনুল হকের কথা খুবই চমৎকার এবং সবচেয়ে বেশী ভালো লেগেছে।❤️❤️
ডক্টর জাকির নায়েক, মামুনুল হক, আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর ও আহমাদুল্লাহ সাহেব সুন্দর করে বয়ান করেছেন।
আল হামদু লিল্লাহ ❤
I agree 👍
জাকির নায়েক আর আহমুদুল্লাহ হুজুরের বয়ান তো দুই রকম হলো
আহমাদুল্লাহ ত সবার মন রাখার জন্য কথা বলে। মানে খারাপ হলেও হা ভালো করলেও হা।
@@Fahad-pu3zo ঠিক বলেছেন
মাশা আল্লাহ সবাই খুবই সুন্দর জবাব দিয়েছেন আজহারি এবং আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন ❤
আল্লামা মামুনুল হক অনেক সুন্দর করে বুঝিয়েছেন, মাশাআল্লাহ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমার কাছে সব থেকে ডক্টর জাকির নায়েকের বর্ণনা অনেক ভালো লেগেছে
Right.
মামুনুল হক।সব থেকে সুন্দরভাবে বলেছেন।
MR DOCTOR JAKIR NAYAK Good ADVICE THANKS 👍👍👍 Really You Alhamdulellah ALLAH blessed you THANKS SIR
বর্তমানে যেহেতু চারদিকে ফিৎনা ছড়িয়ে পড়েছে, তাই কুরআন আর সুন্নাহ অনুযায়ী জীবন গঠন করাই শ্রেয়।
১০০ ভাগ ঠিক।
আমি সব সময় জাকির নায়েকের মতের পক্ষে ❤
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
😂😂😂
আবাল😂
❤❤❤
আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর(রহ) , আল্লাহ্ ওনাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন। আমীন।
সবচেয়ে ভালো লাগছে ওনার মতামত।
আমীন।
মামুনুল হক সাহেব হুজুরের কথা শুনে সকল ভুল দূর হয়েগেছে সরাসরি সবকিছু বুঝিয়ে দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❣️💕
মিজানুর রহমান আজহারি ও শায়খ আহমদুল্লার যুক্তি অত্যন্ত ভালো লাগল
Akoy kota mamunul bujaisen
ডা: জাকির নায়েক, ডা: মিজানুর রহমান আজহারী, ডা: খন্দকার জাহাংগীর এবং শায়েখ আহম্মদ উল্লাহ এঁদের সবার কথায় খুবই সুন্দর মিল রয়েছে
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সুন্দর ভাবে উত্তর দিয়েছেন।
😅
শায়খুল হাদীস মামুনুল হক দাঃ বাঃ
💞💞💞
Vai da: ba: mane ki?
@@shompanaznin8813
দামাত বারাকাতুহুম
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে সহি বুঝ দান করুন 🤲🥀
মামুনুল হক সাহেবের শেষ কথাটি গ্রহনযোগ্য নয়। মানসকে কোন নির্দ্দিষ্ট মাজহাব মানতে বাধ্য করা যাবে না।
10:03
অনেক সুন্দর ভিডিও ভাইয়া, অসংখ্য ধন্যবাদ ,আমি ইন্ডিয়া থেকে বলছি ভাইয়া🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
ভাই ইন্ডিয়াতে আপনারা কেমন আছেন
মামুনুল হক সাহেব সুন্দর করে বলেছেন।
মাযহাব মানা না মানা কিছুই আসেনা। ইমামকে মানা ফরজ নয়। কোরান হাদীছ মানা ফরজ । কিন্তু কোরান হাদীছ বুজার জন্য মাযহাব মানতে হবে অথবা শাইখ মানতে হবে। কিন্তু ফরজ নয়।
রাইট!..সেটা যদি পবিত্র কুরআন এবং সহীহ হাদিস অনুযায়ী হয় তাহলে☝️☝️
@@muhammad-ismailw3kc6g vhygh
Ok
Okie
কোরআনের তাফসির কারক ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) যার জন্য রাসুলুল্লাহ সাঃ আঃ সাল্লাম মহান আল্লাহর নিকট দোয়া করেছিলেন । এবং কাতাদাহ , রাহঃ হাসান বসরি রাহঃ , সুদ্দির রাহঃ ছাড়া ও অনেক তাবেইনগন মত দিয়েছেন যেমন বোখারী , মুসলিম , তিরমিজি , নাসায়ী , আবুদাউদ , মুয়াত্তা মালেক , দামিরী , দারকুতনী , আহমেদ সহ যত হাদিস গ্রন্থ আছে । ইমাম গনের মত ও আছে । তাহলে শুধু একজন ইমামকে মানা যেমন ৪ ইমামের ৪ টি দল থাকা বাঞ্চনিয় নয় । সব চাইতে সঠিক যে মতটি এটা মেনে নেয়াই শ্রেয় । তাহলে সবাইকেই মানা হচ্ছে । তাফসিরে ইবনে কাছিরে সঠিক মত গুলো দেয়া আছে ।😢
মাশাআল্লাহ এত গুলো বিডিও এক সাতে করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আল্লাহ উনাকে দ্বীনের পথে কবুল করে নিন আমিন
আল-হামদু লিল্লাহ। আশাকরি মাযহাব সম্পর্কে ডা.জাকির নায়েকের বক্তব্যে আমরা পরিস্কার। মহান দয়াময় আল্লাহ তাআলার নির্দেশটি পরিস্কার।
মামুনুল হক, সাহেবের কথা ভালো লেখেছে।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
শাঈখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ হাফিঃ কথা গুরুত্বপূর্ণ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
😂😂😂😂😂🎉
00:00 intro
00:30 Allama Tarek Manwar
00:59 Sheikh Matiur Rahman Madani
02:41 Dr. Zakir Naik
05:19 Allama Mamunul Haq
10:04 D. Mizanur Rahman Azhari
12:41 D. Khandkar Abdullah Jahangir
15:28 Sheikh Ahmadullah
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সবচেয়ে সুন্দর কথা এবং যথাযুক্ত বলেছেন জাকির নায়েক।
তারেক মনোয়ার, মতিউর রহমান মাদানী, ,আঃ রাজ্জাক বিন ইউসুফ এদের কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার মত তবে আলহামদুলিল্লাহ বাকি সবার কথা খুব সুন্দর। আল্লাহ তাদের নেক হায়াতে বরকত দান করুক।
Right ❤️
এরাই সঠিক বলেছে।কারন ৪ মাযহাবের কোন মাযহাব সঠিক সেটা কিভাবে প্রমান করবেন? আর এই জন কিভাবে তাদের মনমত হাদিস বয়ান করলেন যে একজনেরটার সাথে আরেকজনের মিলে না?আবার কিভাবে বলে যে ভূল হলে হাদিস ছুড়ে ফেলে দেও।আমি ত বলি হাদিস না ছুড়ে এদেরকেই ছুড়ে ফেলা উচিত
@@Discover_with_sujonমদন তুমি কি আহলে তারজিহ বা এর কোন দায়িত্ব তোমায় দেওয়া হয়েছে
Buje suje comment kren vai
@Discover_w😂😂😂😂 আবালith_sujon
মাশাল্লাহ আল্লামা মামুনুল হক উনি খুব ভালো আলোচনা রেখেছেন
আল্লাহ তুমি আমাদের দেশের সকল কে ইসলামের সঠিক বোঝ দান করুন আমীন মুসলিম হলে লাইক দিন ও শেয়ার করুন
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন মামুনুল হক
মাশাল্লাহ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার সব থেকে উত্তম সমাধান দিয়েছেন
আমি পলি মুসলমান। আমি পলি বিশ্বাস করি লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
“পলি” বলতে কি বোঝানো হয়, বুঝলাম না।
মাশাআললা অনেক ভালো লাগে এই কথাগুলো শুনতে ।
শায়খ মতিউর রহমান মাদানী, খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন
😂😂😂
জাকির নায়েক সালাম জানাই। ওনার কথা মাধুয আছে। ❤❤❤❤ ধন্যবাদ।
ماشاء الله تبارك الله مولانا مأمون الحق محاضره ممتاز جدا الله يعطيك العافيه
ড. জাকির নায়েকের মত জ্ঞানী মানুষ হওয়া খুব কঠিন আছে
পাগল
😂😂😂😂😂😂😂😂😂
যে গুলা মূর্খ তারাই ডাঃ জাকির নায়েক কে ভুল বলবে
@@MusharafHusaen-zd3tgকে পাগল 😄😄😄
@@banglagojol640 রাজ্জাক,,,, রাজ্জাক কে আমি কোরআন তেলাওত শিখাতে চাই
আল্লাহ্ সবাইকে সঠিকভাবে বুঝ দান করুক
মাওলানা আজহারী সাহেব যে ব্যাখ্যাটা দিয়েছেন সেটা আমার কাছে পছন্দ হয়েছে ভালো লেগেছে। মাজহাব কোন দ্বীন নয় এটা দ্বীন বুঝার রাস্তায় মাত্র।যাহাব শব্দের অর্থই হচ্ছে যাওয়ার রাস্তা। জুয়েলারি স্বর্ণ খাটি 24 ক্যারেটের বারের যে উদাহরণ দিয়েছেন সেটা একেবারেই পারফেক্ট যথাযথ যথার্থ একটা উদাহরণ।
মাওলানা আব্দুর রজ্জাক সাহেব সব সময় গা জুয়ারী কথা বলেন এবং নিজেকে সব সময় বড় পণ্ডিত ভাবেন
Alhamdulillah alochona sathik hoechhe
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
হযরত মাওলানা মামুনুল হক
মহান আল্লাহ যদি কোরআনে দলে দলে বিভক্ত হতে নিষিদ্ধ করেন। তাহলে আমি মাযহাব কি ভাবে মানবো? মানলেই তো চারটি দলের একটির সঙ্গে যুক্ত হইলাম।।
মাশাআল্লাহ খুব দামী কথা বলেছেন আপনারা শায়েখ ধন্যবাদ জানায় সঠিক বুঝানোর জন্য
আমার মনে হয় ডাঃ জাকির নায়েক ভালো আলোচনা করেছে😊😊
আমার ও তাই মনে হলো।
Apni ki amon apnar mone hote hobe oni vul bole nh
ড: জাকির নায়েকের উপস্হাপনা অসাধারণ❤
ডঃ জাহাঙ্গীর এই জামানায় অনেক প্রয়োজন ছিল
মামুনুল হক মিজানুর রহমান আজহারী অনেক সুন্দর বলেছেন
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমার কাছে number one মাজহাব হলো> মুহামমদের (সা:) এর মাজহাব।
শতভাগ ঠিক।
Sobr kothar jukti ase but ami bli jonmer por kew islam sikhe ase na so sikhar jonne jemon ostad proyojon se khetre islam k janar jonne obossoi majhab proyojon🥰💯
ডাক্তার জাকির নায়েক সাহেব সঠিক তথ্য সামনে এনেছেন
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
💗💗💗💗💗
ডঃ জাকির নায়েক অনেক সুন্দর ব্যাখ্যা করেছেন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
জাযাকাল্লাহ খায়রন
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মতি মাদানি ফালতু মানুষ।
হুজুর মামুনুল হকের মতটি মাশাআল্লাহ্ অনেক সুস্পষ্ট ও সুন্দর। যাজাকাল্লহ ❤শায়েখ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে সহি বুঝ দান করুন আমীন 🤲🥀
খুব সুন্দর হইছে ভিডিওটা
যদি কারোর মত কোরআন ও সহি হাদিসের সঙ্গে মিলে যায় তাইলে মানবো তাছাড়া অন্যসব মত আমি মানি না....
সহীহ হাদীস কাকে বলে? একটু ব্যাখ্যা করুন? আগে জানি সহি হাদিস বুঝেন কি না?
@@ইসলামীকমিডিয়া-ষ২ঝ হাদীস আরবী শব্দ। এর শাব্দিক অর্থ কথা, বানী, সংবাদ, উপদেশ ইত্যাদি। ইসলামী পরিভাষায় হাদীস হচ্ছে- রাসূল (সঃ) এর যে কথা, কাজের বিবরণ কিংবা কথা ও কাজের সমর্থন ও অনুমোদন বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য সূত্র হতে প্রমানিত ইসলামী পরিভাষায় তাকে হাদীস বলে।
পারিভাষিক অর্থে আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানী (রঃ) বলেন - ”রাসূল (সঃ) এর কথা, কাজ ও মৌন সম্মতিই হল হাদীস।”
আর একটু ব্যাপক অর্থে মুফতি আমীমুল ইহসান (রঃ) বলেন - ”সাধারন অর্থে রাসূল (সঃ), সাহাবায়ে কিরাম ও তাবেয়ীনদের উক্তি এবং রাসূল (সঃ) এর কাজ ও মৌন সম্মতিকে হাদীস বলে।”
সুন্নত ও হাদীস বলতে কি বুঝায়?
হাদীসের আরেকটি নাম হচ্ছে সুন্নাত। ‘সুন্নাত’ শব্দের অর্থ হলো চলার পথ, কর্মের নীতি ও পদ্ধতি। হাদীস শব্দের সমর্থক রুপে সুন্নাত শব্দটি ব্যবহৃত হয়। ইমাম রাগেব এর মতে - ’সুন্নাতুন্নবী’বলতে সে পথ ও রীতি পদ্ধতি বোঝায়, যা রাসূল (সঃ) বাছাই করে নিতেন এবং অবলম্বন করে চলতেন।
আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী (রঃ) বলেন - রাসূল (সঃ) এর কাছ থেকে যাকিছু (জীবন চলার পদ্ধতি) এসেছে তাই হল সুন্নাত।
রাসূল (সঃ) কে যেই ’মানবতার আদর্শ ’ অনুসরন করতে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন তা হাদীস থেকে জানা যায়। কারন রাসূল (সঃ) নিজের থেকে কিছু বলতেন না, তিনি যা বলতেন তা আল্লাহর নির্দেশেই। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন - ”সে কখনো নিজের থেকে কোন কথা বলে না, বরং তা হচ্ছে ‘ওহী’ যা (তার কাছে ) পাঠানো হয়।”(সূরা নাজম, আয়াত : ৩,৪)
এ কারনে মুহাদ্দিসগণ ‘হাদীস’ও ‘সুন্নাত’কে একই অর্থে ব্যবহার করেছেন।
আল্লামা আব্দুল আজীজ আল হানাফী লিখেছেন - ‘সুন্নাত’শব্দটি রাসূল (সঃ) এর কথা ও কাজ বুঝায় এবং ইহা রাসূল ও সাহাবীদের অনুসৃত বাস্তব কর্মনীতি অর্থেও ব্যবহৃত হয়। রাসূল (সঃ) যে সকল কাজ করতেন ও বলতেন তা হাদীস ও সুন্নাত। আর তার সামনে সাহাবীরা যে সকল কাজ করতেন এবং যেগুলোতে রাসূল (সঃ) এর অনুমোদন ও সমর্থন থাকতো বা যেগুলোতে তিনি প্রতিবাদ করেননি সেগুলো ও হাদীস নামে অভিহিত করা হয়, কিন্ত সেগুলোকে সুন্নাত বলা হয় না। হাদীস ও তাফসীরের কিতাব সমূহে সাহাবী, তাবেয়ীনদের কথা ও কাজকেও হাদীসের পর্যায়ে গন্য করা হয়েছে। যদিও এসবের পারিভাষিক নাম বিভিন্ন। কোন কোন মুহাদ্দিস সাহাবী ও তাবেয়ীনদের কথা ও কাজ কে ‘আসার’বলে অভিহিত করেছেন
@@ইসলামীকমিডিয়া-ষ২ঝ এখন খুইজা পাওয়া যাইবো না তারে , সহিহ হাদিস কি তা বুঝার জন্য বছর কি বছর মানুষ স্টাডি করে আর হেরা একজনের বয়ান শুইনাই সহিহ হাদিস নির্বাচন করে ফেলে।
যারা বলে আমরা আবু হানিফাকে মানি আল্লাহকে মানি না তারা ভুল বলছে কেননা আবু হানিফার কোন কথাই ইজতেহাদ
কোরআন হাদিসের বাইরে নয়
ঠিক।
তবে যে সকল ইজতেহাদ কোরআন এবং হাদিসের সাথে সাংঘর্ষিক সেগুলো পরিহার করা উচিৎ।
আল হামদু লিল্লাহ ❤️
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মতি মাদানি বেয়াদব শরিয়ত মানেনা।
Sobai khub sundor kore bujhaiche❤❤❤❤❤
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আল্লাহ আমাকে হেদায়েত করুন
আমীন
শায়েখ আহমাদুল্লাহ হুজুরের কথা গুলো অনেক ভালো লাগে
💞❣️💕 শায়খ মতিউর রহমান মাদানী ❤️💕❣️
Dr.Jakir nayek, Mijanur ajhari amar shathik disition.❤
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
জে কুরআন থেকে কথা বলেন তাকাই ভালো বাসি ilabu❤️❤️❤️❤️
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
جزاك الله خيرا
وَإِيَّاكَ
আলহামদুলিল্লাহ্।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
হাদিস নিয়ে বাড়াবাড়ি থাকায় বিভক্ত সমাজকে একত্রিত করার জন্য নিয়ম করা হয়েছিল। যেটা আপনার কাছে বিশুদ্ধ মনে হবে তা মানবেন। সব শুধুমাত্র আল্লাহ কে খুশি এবং নবী করিম (সঃ) এর অনুসরণ করার মধ্যেই হতে হবে।
আমার দ্বীনি কোনো জ্ঞান নেই। তাহলে আমি বুঝবো কিভাবে যে, কোনটা বিশুদ্ধ আর কোনটা শুদ্ধ?? বুঝার জন্য ও ত দ্বীনি জ্ঞানের প্রয়োজন।
@@hmsalahuddin3559. Apni dindar kono manuser sohobote taken. Onek kicu sikte parben
খাটি কথা ।কোনো শালাকেই মানা যাবে না।যারা তাদের নিজেদের কথার গ্যারান্টি দিতে পারে নাই।
@@hmsalahuddin3559দুনিয়া তে এখন সব হাতের মুঠোয় ।ইচ্ছে করলেই সমাধান পাওয়া যায়।নিজে নিজের দ্বীনকে মজবুত করুন ।আরেকজনের আশায় না থেকে।সে যে সঠিক জানে সেটা কিভাবে বুঝবেন?
@@hmsalahuddin3559research koren
আল্লামা মামুনুল হক হাফিজাহুল্লাহ খুব সুন্দর ভাবে বুজিয়ে দিলেন
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আলেম ওলামাদের ঝগড়ায় আমাদের শিক্ষা। ধর্মে নবী, রাসুল, পীর-দরবেশ, ওলী-আল্লাহ, আলেম-ওলামা, ইমানদার, মুত্তাকীন, শায়েখ-মাশায়েখ, বুজুর্গ, সাধু-সন্নাসী, বাউল, বাবা-মা, শিক্ষক ও গুরুজন-এসব নেয়ামত আলহামদুলিল্লাহ আমাদের জন্য আল্লাহকে পাওয়ার পথের বন্ধু। কি করে ভাবা যায় মানুষের মাঝে তথা দেশ, জাতি ও ধর্মের মাঝে ফিৎনা তথা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীকে আল্লাহ গ্রহন করবেন। আল্লাহ আমাদের মানুষের মাঝে ফিৎনা তথা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা থেকে রক্ষা করুন। আমিন! সত্যের দ্বার খুলতেছে, মিথ্যা দূরীভূত হচ্ছে। যুগ যুগ ধরে যদিও কোন মিথ্যা ধর্ম হিসেবে প্রতিপালিত হয়ে থাকে তাতো দূরীভূত হওয়ারই, কেননা সত্যকে এখন স্বয়ং আল্লাহই বের করে আনবেন। কেননা এ যুগ যে আল্লাহ প্রেরিত সেই মহামানবের যুগ। বিগত বছর ধরে না বুঝে যারা ভুল করে পৃথিবী ত্যাগ করেছেন আল্লাহ তাদের সাথে ক্ষমার আচরণ করুন এবং তাদের ভুলকে সঠিক করে জান্নাতে তাদের মর্যাদেকে বাড়াইয়া দিন। আমিন! একমাত্র পবিত্র কোরআনই মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারে। আল্লাহ পৃথিবীর সব মানুষকে দুনিয়া ও আখেরাতে নিরাপদ রাখুন ও কল্যান দান করুন। আমিন! বর্তমান প্রচলিত যে পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়া হয় তা আপনারা অর্থ বুঝে করোজোরে, মাথা নিচু করে, ক্ষমা চেয়ে ও ধৈয্যচ্যূত না হয়ে ভয়ে থরথর করে কেঁপেকেঁপে বা দুচোঁখ অশ্রূসিক্ত হয়ে বা স্রষ্টার ভালবাসায় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়তে থাকুন: আল্লাহ আমাদের নিদর্শন দেখিয়ে সঠিক ইবাদতে সাহায্য করুন। আমিন! পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর প্রতিটি নির্দেশকে প্রিয় কাজ বানিয়ে ছলাত কায়েম করবো এবং নামাযে দীর্ঘ সেজদায় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবো এবং আল্লাহর কাছে ঈমান উদ্দীপক নিদর্শন দেখতে চাইবো। নামাযে দোয়ার আয়াত থেমে থেমে পড়বো । সব প্রয়োজনে আল্লাহকে ভরসাস্থল বানাবো এবং মানুষের উপর ভরসা ত্যাগ করবো। ভূমি প্রকম্পিত হচ্ছে, আযাবি-গজব আসতেছে। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর প্রতিটি নির্দেশ যারা মানবে তাদেরকে রক্ষা করা হবে। দিবা-নিশি এস্তেগফার ও নবী (স.) এর উপর দূরুদ পড়বো। মানুষসহ সমগ্র সৃষ্টিকূল আল্লাহর বড় প্রিয় সৃষ্টি; তাই জাতি, বর্ণ, ধর্ম নির্বিশেষে সকলের জন্য শুধু দোয়া আর দোয়া করবে; সামথ্য থাকলে অর্থ দিয়ে, ভালবাসা দিয়ে ও শারীরিকভাবে সাহায্যের জন্য ছুটে যাবো, যাকাত দিব, আয়ের এক অংশ আল্লাহর জন্য দান করবো ইনশাআল্লাহ। আমিন!
খুব চমৎকার আলোচনা বিশ্লেষণ
ডঃ খন্দকার আবদুল্লাহ্ জাহাজ্ঞীর ভালো বলেছেন
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মিজানুর রহমান হুজুর একদম সত্য কথা বলেছেন...ওনাকে পলোকরেন..।
জাকির নায়েক মাসা আল্লাহ সবচায়তে ভালো লাগলো তার বক্তব্য।
মতিউর রহমানের কথা সুন্দর লেগেছে😊☺️
মতিউর রহমান মাদানী খুব সুন্দর উত্তর দিলেন
খুব সুন্দর ওয়াজ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এবং মতিউর রহমান মাদানি,জাকির নায়েকের বক্তব্য ভালো লাগলো।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আললাহ তুমি সকলকেই হেফাজত কর আমিন
আমীন
একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের কোরআন & সহি হাদিস ( বুখারী, মুসলিম) মেনে চলা উচিত।
কারণ মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলছেন তোমরা কুরআন এবং হাদিসকে আঁকড়ে ধরো তাহলে বিচ্ছিন্ন হবে না।
দ্বিতীয়তঃ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম চার খলিফার আমলে, সাহাবী এবং তার পরবর্তী জেনারেশনে ৪০০ বছর পর্যন্ত কোন মাযহাব ছিল না,
উনারা কি আমাদের থেকে কম বুঝতেন !!!!!????
মাজহাবের মারা মানে ইসলামকে বিভিন্ন ভাবে বিভক্ত করা যা কোরআন এবং হাদিস অনুযায়ী সম্পূর্ণ নিষেধ।
সুতরাং একজন আদর্শ মুসলিমের কোন মাযহাব না মেনে কুরআন সুন্নাহই মানায় সর্বোত্তম।
মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন আমীন।
মাথা নষ্ট আপনার?
কুরআন শরীফ এবং হাদিস মানতে হবে। এটাই সত্য ইসলাম
মাযহাব ও কুরআন, হাদিস কি ভিন্ন জিনিস??
@@sobujdewan2228 ইজমা কেয়াস বাদ,তাইতো?
সঠিক বলেছেন
আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর কথায় মানব আমি মুসলিম
😂
এই যে যারা মাযহাব বিরোধী আপনারা বলেন তো মাসজিদের দ্বিতীয় তলায় কি নামায হবে?? আল্লাহ বলেছেন তোমরা জমিনে নামাজ পড়ো
মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নামাজ আদায় করার বিষয়ে কিছু মানুষ প্রশ্ন তুলতে পারেন, কারণ কুরআনে আল্লাহ বলেছেন, "তোমরা জমিনে নামাজ পড়ো"। কিন্তু আসলে ইসলামের বিধান অনুযায়ী মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নামাজ আদায় করা সম্পূর্ণ বৈধ এবং গ্রহণযোগ্য।
ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা:
১. মসজিদের ধরন: মসজিদ মূলত এমন স্থান, যা নামাজ ও ইবাদতের জন্য নির্ধারিত। যখন মসজিদের দ্বিতীয় বা তৃতীয় তলা তৈরি করা হয়, সেটাও মসজিদের অংশ হিসেবে গণ্য হয়। তাই, যে স্থানে নামাজের জন্য মসজিদের অংশ হিসেবে গণ্য করা হবে, সেখানেই নামাজ আদায় করা বৈধ।
২. সাহাবীদের আমল: রাসূলুল্লাহ (সা.) এর যুগে একতলা মসজিদ ছিল, তবে ইসলামের পরবর্তী সময়ে বড় বড় শহরগুলোতে মসজিদগুলোতে বহু তলা নির্মাণ করা হয়েছে এবং সাহাবায়ে কেরাম ও সালাফরা দ্বিতীয় তলা বা ছাদে নামাজ আদায় করেছেন।
৩. কুরআনের অর্থ ও উদ্দেশ্য: "তোমরা জমিনে নামাজ পড়ো" বলতে উদ্দেশ্য হলো, আল্লাহর জন্য নির্ধারিত জমিতে ইবাদত করো। জমিনে মসজিদ নির্মাণ করা এবং তা একাধিক তলা করা জায়েজ। কুরআনের এই নির্দেশের দ্বারা বোঝানো হয় যে, মাটির ওপর বা কোনো বৈধ স্থানে নামাজ পড়া যাবে।
সুতরাং, মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নামাজ আদায় করা ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী সম্পূর্ণ বৈধ এবং এর মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন।
শায়খুল হাদীস আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের কথার দলীল ঠিক আছে ❤❤আলহামদুলিল্লাহ
বতঁমানে মাযহাব মানা জরুরি।
সর্বকালেই মাজহাব মানা জরুরি ছিল। তবে এই জরুরী বলতে এমন নয় যে, নির্দিষ্ট ১ ব্যক্তির/গোষ্ঠির কথা যাচাই বাছাই করাই অন্ধের যত মেনে গেলাম। অবশ্যই যাচাই বাছাই করতে হবে।
অবশ্যই জ্ঞান অর্জন করা ফরজ।
এই যে চারটা লোক আছে তাদের কথা শুনলেইতো শরীর জলে, তারা হলেন( ১)রাজ্জাক বিন ইউসুফ ( 5:47 ২)মুজাফফর বিন মহসিন( ৩)বাসার বিন হায়াত ( 7:16 ৪)মতিউর রহমান
মাজহাব কে মানে না? সবাই মাজহাব মানে। কেউ হানাফি কেউ মালিকি কেউ বোখারী কেউ আলবানী। বর্তমানে কেউ মাদানি কেউ আজহারী কেউ রাজ্জাকি কেউ জাহাঙ্গীরি। কেউ যদি নিজেকে লামাজহাবি বা আহলে হাদিস মনে করে দয়া করে সাড়া দিবেন, সেই বাপের বেটার সাথে আলোচনা করবো ( যদি তার কোরআন ও হাদিসের এলম থাকে)।
Right ❤️❤️
Mas allah mijanur rahman azhari onek sundor vabe bujhiye bollen.zajakallah
মাজহাব মানলে ইসলামের পথে চলা সহজ হয়
হাদীস আর কোরআন তাহলে দরকার নাই??
Majhab er shob kisu mana jabe na.. Majhab mante hobe.. Kintu sahi hadis er aloke...
সেই মাজহাব যদি আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাঃ এর পক্ষে থাকে!! তাহলে জায়েজ হবে ইনশাআল্লাহ ☝️☝️
@MD RABIUL HOSSEN 😅😅 সঠিক কিন্তু সেটা যদি কুরআন এবং সহীহ হাদিসের বিরূদ্ধে হয় তাহবে কি করবে তুমি???
@MD RABIUL HOSSEN কয়টা মাজহাব দেখতে চাও?? কুরআন ও হাদিসের বাহিরে ✅
শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের কথাটা ভালো লাগলো❤️
এক সুরে আর এক বাজনা বাজিয়ে যুক্তি দিলো। He sounds much
ভিডিও টা ভালো লাগলো।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
এখানে যতগুলো স্কলারার কথা বলছেন তার মধ্যে সর্বোত্তম স্কলার হচ্ছে ডক্টর জাকির নায়েক সুতরাং একজন জ্ঞানী মুসলিম হিসেবে আমাদের জাকির নায়েকের কথা মেনে চলা উচিত উনি কোরআন হাদিস অনুযায়ী সঠিক ব্যাখা টাই বলছেন।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক ইসলামের পথে পরিচালিত করুন আমীন।
Jakir naik er kotha manle to tar majhab mana hoye jabe
@@mdemad-uddinemad5375 bhai ekhono bojheni uni asole mazhab Kake bole Dr jakir naik jeta bolche ota apnar thik mone hochche otai mazhab Asa kori ekdin bujhben LA mazhabi bhaira
জাকির নায়েকের মাযহাব বিষয়ে পরবর্তি ভিডিওটা দেখেন।
ধন্যবাদ মামুনুল হক সাহেব
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)