চার মাযহাবের কেউ কি কোনদিন বলেছেন যে আমার মাহযাব না মানলে কাফের হয়ে যাবে? কিংবা আমার মাযহাব মানা ওয়াজিব, ফরজ, ইত্যাদি। কাফের, নাস্তিক ফতুয়া দিতে হলে কোরআনের রেফারেন্স লাগবে, এটাই মূল কথা।
৫৯. হে ঈমাদারগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রাসূলের আনুগত্য কর, আরও আনুগত্য কর তোমাদের মধ্যকার ক্ষমতাশীলদের(১), অতঃপর কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতভেদ ঘটলে তা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসূলের নিকট, যদি তোমরা আল্লাহ ও আখেরাতে ঈমান এনে থাক। এ পন্থাই উত্তম এবং পরিণামে প্রকৃষ্টতর..... (১) ‘উলুল আমর’ আভিধানিক অর্থে সে সমস্ত লোককে বলা হয়, যাদের হাতে কোন বিষয়ের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব অর্পিত থাকে। সে কারণেই ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা, মুজাহিদ ও হাসান বসরী রাহিমাহুমাল্লাহ প্রমূখ মুফাসসিরগণ ওলামা ও ফোকাহা সম্প্রদায়কে ‘উলুল আমর’ সাব্যস্ত করেছেন। তারাই হচ্ছেন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নায়েব বা প্রতিনিধি ৷ তাদের হাতেই দ্বীনী ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব অর্পিত। মুফাসসিরীনের অপর এক জামা'আত-যাদের মধ্যে আবু হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু প্রমূখ সাহাবায়ে কেরামও রয়েছেন-বলেছেন যে, ‘উলুল আমর’ এর অর্থ হচ্ছে সে সমস্ত লোক, যাদের হাতে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব ন্যস্ত। ইমাম সুদ্দী এ মত পোষণ করেন। এছাড়া তাফসীরে ইবন কাসীরে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এ শব্দটির দ্বারা (ওলামা ও শাসক) উভয় শ্রেণীকেই বোঝায়। কারণ, নির্দেশ দানের বিষয়টি তাদের উভয়ের সাথেই সম্পর্কিত। আল্লামা আবু বকর জাসসাস এতদুভয় মত উদ্ধৃত করার পর বলেছেন, সঠিক ব্যাপার হলো এই যে, এতদুভয় অর্থই ঠিক। কারণ, ‘উলুল আমর’ শব্দটি উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। অবশ্য এতে কেউ কেউ সন্দেহ প্রকাশ করে থাকেন যে, উলুল আমর বলতে ফকীহগণকে বোঝানো যেতে পারে না। তার কারণ, أُولُو الْأَمْر (উলুল আমর) শব্দটি তার শাব্দিক অর্থের দিক দিয়ে সে সমস্ত লোককে বোঝায়, যাদের হুকুম বা নির্দেশ চলতে পারে। বলাবাহুল্য, এ কাজটি ফকীহগণের নয়। প্রকৃত বিষয় হলো এই যে, হুকুম চলার দুটি প্রেক্ষিত রয়েছে। (এক) জবরদস্তিমূলক। এটা শুধুমাত্র শাসকগোষ্ঠী বা সরকার দ্বারাই সম্ভব হতে পারে। (দুই) বিশ্বাস ও আস্থার দরুন হুকুম মান্য করা। আর সেটা ফকীহগণই অর্জন করতে পেরেছিলেন এবং যা সর্বযুগে মুসলিমদের অবস্থার দ্বারা প্রতিভাত হয়। দ্বীনী ব্যাপারে সাধারণ মুসলিমগণ নিজের ইচ্ছা ও মতামতের তুলনায় আলেম সম্প্রদায়ের নির্দেশকে অবশ্য পালনীয় বলে সাব্যস্ত করে থাকে। তাছাড়া শরীআতের দৃষ্টিতেও সাধারণ মানুষের জন্য আলেমদের হুকুম মান্য করা ওয়াজিবও বটে। সুতরাং তাদের ক্ষেত্রেও ‘উলুল আমর’-এর প্রয়োগ যথার্থ হবে।
আর আপনাকে বলছি,,, এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন,,,, - ১) প্রচলিত চার মাযহাব মানা ফরয কিংবা ওয়াজিব কে করেছে? আল্লাহ নাকি রাসূল (সাঃ)❓ - ২) কুরআন হাদিসের কোথাও কি চার ইমামের অথবা চার মাযহাবের নাম উল্লেখ করা আছে❓ - ৩) রাসূল (সাঃ) ও সাহাবায়ে কেরাম চার মাযহাবে বিশ্বাসী ছিলেন নাকি এক মাযহাবে❓ - ৪) রাসূল (সাঃ) ও সাহাবায়ে কেরামের মাযহাব কি অচল❓ যদি অচল না হয় তবে নতুন করে চার মাযহাব তৈরি হলো কেন❓ - ৫) চার মাযহাব কে, কখন এবং কেন তৈরি করেছিল❓ - ৬) চার ইমাম কি চার মাযহাব তৈরি করেছেন❓ অথবা চার মাযহাব মানা ফরয ঘোষণা করেছেন❓ - ৭) ইমাম আবূ হানিফা রহঃর পিতা, মাতা ও ওস্তাদগণ কোন মাযহাব পালন করতেন❓ - ৮) চার ইমাম শ্রেষ্ঠ নাকি চার খলিফা❓চার খলিফার নামে মাযহাব হয়নি কেন❓ - ৯) রাসূল (সাঃ) এর সময় কি ইসলাম পরিপূর্ণ হয়নি❓ - ১০) সীরাতে মুসতাকিম- সোজা পথ চারটি নাকি একটি❓ - ১১) চার মাযহাবই যদি সঠিক হয়ে থাকে তবে এক মাযহাবের লোকেরা অন্য মাযহাবের লোকের সাথে হিংসা, বিদ্বেষ, ঝগড়া করে কেন❓ - ১২) বুকে হাত বাধা, রাফউল ইয়াদায়েন করা, উচ্চ স্বরে আমিন বলা হলে কারও মাথা ব্যাথা শুরু হয় কেন❓ এসব কি সহীহ হাদিসে নেই❓ এসব কি সুন্নাত নয়❓ - ১৩) নবীর সুন্নাতকে 'ফাযলামি' 'ফিতনা' বলে তিরস্কার করা কি কুফরি নয়❓ - ১৪) চার মাযহাব থেকে যে কোন এক মাযহাব মানতে হবে- এই কথার প্রমাণ কি কুরআন হাদিসে আছে❓ - ১৫) ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) কোন মাযহাব পালন করবেন❓ কোন মাযহাব মতে বিশ্ব শাসন করবেন❓ - ১৬) কবরে বা হাশরে চার মাযহাব সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে কি❓ - ১৭) এক ইমামকে মানতে গিয়ে অন্য তিন ইমামকে অমান্য করা কি বুদ্ধিমানের কাজ❓ - ১৮) আমার ইমামের অভিমত যদি সহীহ হাদীসের বিপরীত হয় তাহলে আমি ইমামের অভিমত মানবো, নাকি রাসূল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস মানব❓ - ১৯) মৃত লোকের ওসিলায় দোআ, ফরয সালাতের পর সবাই মিলে মুনাজাত, খতমে বুখারী, খতমে খাজাগান, খতমে নারী, কবর মাযার পূজা, তাবিজ, ওয়াজ ব্যবসা যথা- রাগ করা, টাকা কম দিলে বিরক্তি প্রকাশ করা, পরের বছর দাওয়াত না রাখা এসব কি ইমাম আবু হানিফা (রহ) এর শিক্ষা❓ - ২০) চার মাযহাবের যে কোন একটি মানতে হবে এ মর্মে বিশ্ব মুসলিমের কোন ইজমা বা ঐক্যমত হয়ে থাকলে তা তুলে ধরুন
তাদের কেই মানতে হবে কোরআন ও হাদিস দ্বারা দলিল চাই। মাজহাব মানি মত । কোন ইমামের মত যাদি কোরআন হাদিসের সাথে মিলে তাইলে মত মানবো আর না মিললে মানবো না এটাই চূড়ান্ত।
মাযহাব এর যে বিষয় গুলো কোরআন এবং সহিহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয় সে গুলো পরিহার করতে হবে আর যে গুলো প্রমাণিত সে গুলো কোরআন হাদীস থেকে মানলেই মাযহাব মানা হয়ে যাবে, আলাদাভাবে মাযহাব মানার দরকার আছে বলে আমার মনে হয় না। আলাদাভাবে মাযহাব মানতে গিয়ে অনেকেই মাযহাব কে কোরআন হাদীস এর পাশে দ্বার করাচ্ছে যা খুবই দুঃখজনক। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুক
এই ব্যাটা বলদ মাযহাব কি আবার হাদিসের বাহিরে কাজ তুমি যদি এত বড়ই হাদিস বিশেষজ্ঞ হয়ে থাকো তাহলে আমার কোন সমস্যা নেই তুমি হাদিসের বিষয়ে জ্ঞান রাখো তুমি হাদিসের মুহাদ্দিস অবশ্যই না তুমি মাসালার নিজে নিজে সমাধান করতে পারো অবশ্যই না তাহলে তুমি নিজেকে কি করে আহলে হাদিস দাবি মাথার ভিতরে গোবর থাকলে😂 তা হয়😊
ভাই কোরআনের একটা আয়াতের ব্যাখ্যা দিয়েন আমাকে এবং হাদিসের কিছু অংশের ব্যাখ্যা দিয়েন। ভাই আমাদের কতটুক যোগ্যতা আছে যে কোরআন হাদিস থেকে ব্যাখ্যা করব এবং তা মেনে চলবো আমরা তো ভাই সুরা ফাতিহা ঠিকমতো পড়তে পারেনা সহি-শুদ্ধভাবে এত আরবি ভাষা দূরে থাকলো
মাজলুম হওয়ার অর্থ মরে যাওয়া নয়! মাজলুম হওয়ার অর্থ আরো কয়েকগুণ শক্তি নিয়ে পূর্বের চেয়েও আরো ভালো জায়গায় আবার ফিরে আসা....! সেরেতাজ...... আল্লামা জুনায়িদ আল হাবিব, শাইখুল হাদীস আল্লামা মা'মুনুল হক, মুফতি আল্লামা হারুন ইযহার, মুফতি আল্লামা ছাখাওয়াত রাজি হুসাইন, আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ আযূবী, (হাফিযাকাল্লাহু) সহ সলক আলেমগণ নীতি আদর্শে অটল ব্যক্তিত্বরা কোনোদিনও মাথা নত করে নী, ভবিষ্যৎতেও কোনদিন করবেও না... ইনশাআল্লাহ আগামীর বাংলাদেশ তাদেরই হবে..! এখনও সুস্পষ্ট ভাষায় বলি এখনও পর্যন্ত বর্তমানে তাদের কে ৯৫% মানুষ সর্বোচ্চ ভালোবাসে- বাসবেই.. আলহামদুলিল্লাহ..! জালিমের কারাগার থেকে আমরা তাদের মুক্তি চাই।
হযরত আবুবকর (রাঃ) হযরত ওমর, হযরত, আলী, হযরত ওসমান (রাঃ) হাসান হোসাইন ও সেই সময়ের অন্যান্য সাহাবী ও লক্ষ কোটি মুসমানগন কোন মাযহাব পালন করত। হযরত হানাফি (রহঃ) ও অন্যান্য আরো ইমামগন কোন মাযহাব পালন করতেন।
Sahabi Gon ar somoy to majahab asa nai !!! Imam Gon Hadith sonkolon suru koracen Tara Quran / Hadith analysis kora Islam k manus ar kasa aro shohoj vaba present koracen but Quran / Sunnah ar aganist a kicu bollen nai Imam bhukari koba bhukhari kitab likhacen janen ??? Imam DER ohh onek pora So there is nothing new
মানব রচিত মাযহাব তরিকায় বিভক্ত হয়ে যাওয়া হারাম সুরা ইমরানের 103 নম্বর আয়াত সূরা আরাফের তিন নম্বর আয়াত সূরা আনআমের 159 নম্বর আয়াত এবং সূরা রুমের 32 নম্বর আয়াত
@@kamrulhasan3521 আমিতো হারাম বলি নাই। অসুখ হলেও তো আপনি একসাথে ৩ চার রকম চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন না। চার রাকাত চার নিয়মে কেন পড়বেন। যেকোনো এক মাযহাবের নিয়মে পড়বেন।
@@kamrulhasan3521 তিন রকম ঔষধ খেলে কাজ করবে না। যেমন আমার আব্বার হোমিওপ্যাথি বইতে লেখা দেখেছি দীর্ঘদিন যদি কেউ হোমিওপ্যাথি ছাড়া কোন রোগের জন্য হোমিওপ্যাথি ছাড়া অন্য কোন চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন তবে হোমিওপ্যাথিতে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে চাইলে আগে ঐ চিকিৎসার প্রভাব কাটাতে হবে তারপর চিকিৎসা শুরু করতে হবে। চারটি মাযহাবের চারটিই হাদীস সমর্থন করে। যেকোনো একটা মানলেই যথেষ্ট চারটা একসাথে মানবেন কেন? মাযহাব আসছে হাদীস কোরআন এর থেকেই। কোরআন তো নবীজীর উপর নাজিল হয়েছে তিনি আলাদা তো সেটাকেই আর আল্লাহর আদেশ নিষেধ সরাসরি অনুসরণ করেছেন। এক মাযহাবের কোন একটা বিষয় অনেক সময় কোন অন্য মাযহাবের কোন একটা বিষয়ের সাথে আলাদাও আছে তবে দুইটার কোনটাই ভুল না। এক মাযহাবের ইমাম অন্য মাযহাবের কোন একটা বিষয় কেও ভুল বলেন নাই। কারণ এক বিষয়ে দুই বা ততোধিক নির্দেশনা এসেছে। চার মাযহাবের নামায আদায় করা ভিন্ন রকম তবে সেই নিয়মগুলো নিয়ে কোন ইমাম একজন আরেকজনের টা ভুল বলেন নি। কারণ এই নিয়মগুলো হাদীস সমর্থন করে। নবীজী এক এক সময় এক এক নিয়মে নামাজ আদায় করেছেন। আমি একজন বড় আলেম কে বলতে শুনেছি নবীজী শেষ জীবনে যেভাবে আমল করেছেন সেভাবে আমল করার উপর বেশি তাগিদ করেছেন তবে আগের নিয়মগুলো বাদ দিয়েছেন এমন বলেন নাই। সুতরাং পরের নিয়মটা আপনার জন্য বেশি পালনীয় তবে আগেরটা পালন করলে যে আপনার হবেনা তা কিন্তু মোটেও নয়
قال المستبان ماقالا فعلى البادى مالم يعتد المظلوم- رواه مسلم :[হযরত আবু যার(রা) থেকে বর্নিত] রাসুল সা. বলেছেন, যে ব্যাক্তি কাউকে কাফের বলে ডাকে অথবা আল্লাহর শত্রু বলে, অথচ ( যাকে কাফের ও আল্লাহ তাআলার শত্রু বলা হচ্ছে) সে তা নয়, তখন তার কথা নিজের দিকে ফিরবে।বুখারী ও মুসলিম , মিশকাতঃ৪৬০৬ অধ্যায়ঃজিহ্বার সংযম,গীবত...গাল-মন্দ প্রসঙ্গে। হযরত আব্দুল্লাহ বিন ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেছেন-যে ব্যক্তি তার অপর কোন ভাইকে কাফের বলে, তাহলে তা উভয়ের যেকোন একজনের দিকে ফিরবে। যদি সে যেমন বলেছে বাস্তবে তা’ই হয়, তাহলেতো ঠিক আছে, নতুবা উক্ত বিষয়টি যে বলেছে তার দিকেই ফিরে আসবে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-২২৫, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-২৫০, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-৫০৩৫, মুসনাদে আবী আওয়ানা, হাদীস নং-৫৪, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৬২৩৭}
মাযাহাবকে গুরুত্ব দেয়না দেখা যায় , আলিম রুপে ওরা এই হুজুরের সাথে যাইয়া বসুক , যদি মাযহাব মানেনা এমন কোন মাদ্রাসার হুজুর হয়ে তাকে এই হুজুরে বলতেছে মাযহাব নিয়া আলোচনার জন্য অনুরুদ রইল
নাসির উদ্দিন আলবানি বললেই সেটা মানতে হবে এটা আবার কেমন কথা?? নাসির উদ্দিন আলবানি কি অহি প্রাপ্ত ছিলো নাকি??? মাযহাব মানা যদি ওয়াজিব হয় তবে আমাদের নবী(স:) কোন মাযহাবের ছিলেন এটা কি একটু বলবেন, জনাব আব্বাসি হুজুর??? এত বিভক্তি আপনার কাছ থেকে আশা করি না।
★★★প্রকৃত কাওমী ও অালীয়া উভয়েরই মাথার তাজ অাল্লামা ড. এনায়েতুল্লাহ অাব্বাসী জৈনপুরী পীর সাহেব।
Bondo sala abbasi
মাহযাব মানা গুনহার কাজ।
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ্ আব্বাসি হুজুরকে নেকহায়াত দান করুন।
হুজুর আল্লাহ আপনাকে ইলম দান করেছেন ওনেক আপনি একজন হক্কানী আলেম
Gora holo gawar mokalid koyse mufti shaid .r.palong puri
Gorar dim 🤣🤣🤣
তোরে কে কয়সে উনি অনেক জ্ঞানী?
তুই একটা গাধা আব্বাসি আর একটা গাধা
আলহামদুলিল্লাহ। হে আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুন
@actor gaming কি বললেন
সত্যিই হুজুরের যোগ্যতার তোলনা হয়না
হুজুর ঠিক বলেছেন মাসআল্লাহ
Love you Abbasi hujur from India ❤️❤️🇮🇳
Ami o
Islam Darpan 🥰👏🏻
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা। আল্লাহ পাক তুমি হুজুরের নেক হায়াত দান করুন
চার মাযহাবের কেউ কি কোনদিন বলেছেন যে আমার মাহযাব না মানলে কাফের হয়ে যাবে? কিংবা আমার মাযহাব মানা ওয়াজিব, ফরজ, ইত্যাদি। কাফের, নাস্তিক ফতুয়া দিতে হলে কোরআনের রেফারেন্স লাগবে, এটাই মূল কথা।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সঠিক।
হুজুর আমাদের জন্য আল্লাহর নিয়ামত
হুজুরের দলিল শুনলে মুগ্ধ হয়
দলিলে জন্ম কথ সালে সেইটা তো জানেন না। আজ থেকে ২০০ বছর আগের দলিল হা হা হা
আমারা নবীজীর মত ও পথ মানবো, তার বাহিরে কোন সঠিক ইসলাম নেই। আর কোন ইমাম কখনো বলেনি আমার পথ ও মতের উপর চলো,,বরং সকল ইমামগন নবীর অনুসারী ছিলেন।
কাফের শব্দটা এতো সহজ নাকি
ইচ্ছা করলেই বলা যায় 😡😡😡
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ মারহাবা মধুর কন্ঠে আলোচনা। আল্লাহ পাক কবুল করুন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর হুজুর।
হুজুরের কথাগুলি সুন্দর লাগে
Masallah
আলহামদুলিল্লাহ 🤲🤲🤲
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।
Abbasi hujur jindabad
আববাসী হুজুর জিন্দাবাদ
সুবহানাল্লাহ
আমার মাজহাব হল মোঃ সাঃ এর মাজাহাব।
মাশাল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করলেন হুজুর
আল্লাহ তুমি হুজুর কে হায়াত বাড়িয়ে দিন। আমিন।
Thanks hujur sotto bolar jonno
আল্লাহ ওনাকে নেক হায়াত দান করুক।
হুজুরকে ধন্যবাদ
Masha-Allah...!! ♥♥♥
মাশাআল্লাহ!
মাশাআল্লাহ
Mashallah
আব্বাসী হুজুর সঠিক বলেছেন।।
আপনার আগের বক্তব্যের স্টাইলের সাথে বর্তমানে অনেক ভিন্নতা এসেছে। এখনকার বক্তব্যগুলো ভালো লাগে।
zakir naik বিদ্বেষের আঁচ এখনো পাওয়া যায়
Mashaallah abbsi hujur
মুগ্ধতা ৷♥
মাসা আলাহ
এতো সুন্দর করে বুজিয়ে আর কোনো মৌলভী বলতে পারবেনা হুজুর কে অনেক ধন্যবাদ
মাশাল্লাহ ভাই
MashAllah,Alhamdulillah,Amin
আমাদের পরিচয় এক আমরা মোসোলমান
চমৎকার ওয়াজ
৫৯. হে ঈমাদারগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রাসূলের আনুগত্য কর, আরও আনুগত্য কর তোমাদের মধ্যকার ক্ষমতাশীলদের(১), অতঃপর কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতভেদ ঘটলে তা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসূলের নিকট, যদি তোমরা আল্লাহ ও আখেরাতে ঈমান এনে থাক। এ পন্থাই উত্তম এবং পরিণামে প্রকৃষ্টতর.....
(১) ‘উলুল আমর’ আভিধানিক অর্থে সে সমস্ত লোককে বলা হয়, যাদের হাতে কোন বিষয়ের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব অর্পিত থাকে। সে কারণেই ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা, মুজাহিদ ও হাসান বসরী রাহিমাহুমাল্লাহ প্রমূখ মুফাসসিরগণ ওলামা ও ফোকাহা সম্প্রদায়কে ‘উলুল আমর’ সাব্যস্ত করেছেন। তারাই হচ্ছেন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নায়েব বা প্রতিনিধি ৷ তাদের হাতেই দ্বীনী ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব অর্পিত। মুফাসসিরীনের অপর এক জামা'আত-যাদের মধ্যে আবু হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু প্রমূখ সাহাবায়ে কেরামও রয়েছেন-বলেছেন যে, ‘উলুল আমর’ এর অর্থ হচ্ছে সে সমস্ত লোক, যাদের হাতে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব ন্যস্ত। ইমাম সুদ্দী এ মত পোষণ করেন। এছাড়া তাফসীরে ইবন কাসীরে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এ শব্দটির দ্বারা (ওলামা ও শাসক) উভয় শ্রেণীকেই বোঝায়। কারণ, নির্দেশ দানের বিষয়টি তাদের উভয়ের সাথেই সম্পর্কিত। আল্লামা আবু বকর জাসসাস এতদুভয় মত উদ্ধৃত করার পর বলেছেন, সঠিক ব্যাপার হলো এই যে, এতদুভয় অর্থই ঠিক। কারণ, ‘উলুল আমর’ শব্দটি উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। অবশ্য এতে কেউ কেউ সন্দেহ প্রকাশ করে থাকেন যে, উলুল আমর বলতে ফকীহগণকে বোঝানো যেতে পারে না। তার কারণ, أُولُو الْأَمْر (উলুল আমর) শব্দটি তার শাব্দিক অর্থের দিক দিয়ে সে সমস্ত লোককে বোঝায়, যাদের হুকুম বা নির্দেশ চলতে পারে। বলাবাহুল্য, এ কাজটি ফকীহগণের নয়। প্রকৃত বিষয় হলো এই যে, হুকুম চলার দুটি প্রেক্ষিত রয়েছে। (এক) জবরদস্তিমূলক। এটা শুধুমাত্র শাসকগোষ্ঠী বা সরকার দ্বারাই সম্ভব হতে পারে। (দুই) বিশ্বাস ও আস্থার দরুন হুকুম মান্য করা। আর সেটা ফকীহগণই অর্জন করতে পেরেছিলেন এবং যা সর্বযুগে মুসলিমদের অবস্থার দ্বারা প্রতিভাত হয়। দ্বীনী ব্যাপারে সাধারণ মুসলিমগণ নিজের ইচ্ছা ও মতামতের তুলনায় আলেম সম্প্রদায়ের নির্দেশকে অবশ্য পালনীয় বলে সাব্যস্ত করে থাকে। তাছাড়া শরীআতের দৃষ্টিতেও সাধারণ মানুষের জন্য আলেমদের হুকুম মান্য করা ওয়াজিবও বটে। সুতরাং তাদের ক্ষেত্রেও ‘উলুল আমর’-এর প্রয়োগ যথার্থ হবে।
বাহ বাহ হুযুর বেশ বেশ।
আললা পাক হুজুরের এলেম আরো বাড়িয়ে দিক
আর আপনাকে বলছি,,, এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন,,,,
-
১) প্রচলিত চার মাযহাব মানা ফরয কিংবা ওয়াজিব কে করেছে? আল্লাহ নাকি রাসূল (সাঃ)❓
-
২) কুরআন হাদিসের কোথাও কি চার ইমামের অথবা চার মাযহাবের নাম উল্লেখ করা আছে❓
-
৩) রাসূল (সাঃ) ও সাহাবায়ে কেরাম চার মাযহাবে বিশ্বাসী ছিলেন নাকি এক মাযহাবে❓
-
৪) রাসূল (সাঃ) ও সাহাবায়ে কেরামের মাযহাব কি অচল❓ যদি অচল না হয় তবে নতুন করে চার মাযহাব তৈরি হলো কেন❓
-
৫) চার মাযহাব কে, কখন এবং কেন তৈরি করেছিল❓
-
৬) চার ইমাম কি চার মাযহাব তৈরি করেছেন❓
অথবা চার মাযহাব মানা ফরয ঘোষণা করেছেন❓
-
৭) ইমাম আবূ হানিফা রহঃর পিতা, মাতা ও ওস্তাদগণ কোন মাযহাব পালন করতেন❓
-
৮) চার ইমাম শ্রেষ্ঠ নাকি চার খলিফা❓চার খলিফার নামে মাযহাব হয়নি কেন❓
-
৯) রাসূল (সাঃ) এর সময় কি ইসলাম পরিপূর্ণ হয়নি❓
-
১০) সীরাতে মুসতাকিম- সোজা পথ চারটি নাকি একটি❓
-
১১) চার মাযহাবই যদি সঠিক হয়ে থাকে তবে এক মাযহাবের লোকেরা অন্য মাযহাবের লোকের সাথে হিংসা, বিদ্বেষ, ঝগড়া করে কেন❓
-
১২) বুকে হাত বাধা, রাফউল ইয়াদায়েন করা, উচ্চ স্বরে আমিন বলা হলে কারও মাথা ব্যাথা শুরু হয় কেন❓
এসব কি সহীহ হাদিসে নেই❓ এসব কি সুন্নাত নয়❓
-
১৩) নবীর সুন্নাতকে 'ফাযলামি' 'ফিতনা' বলে তিরস্কার করা কি কুফরি নয়❓
-
১৪) চার মাযহাব থেকে যে কোন এক মাযহাব মানতে হবে- এই কথার প্রমাণ কি কুরআন হাদিসে আছে❓
-
১৫) ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) কোন মাযহাব পালন করবেন❓
কোন মাযহাব মতে বিশ্ব শাসন করবেন❓
-
১৬) কবরে বা হাশরে চার মাযহাব সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে কি❓
-
১৭) এক ইমামকে মানতে গিয়ে অন্য তিন ইমামকে অমান্য করা কি বুদ্ধিমানের কাজ❓
-
১৮) আমার ইমামের অভিমত যদি সহীহ হাদীসের বিপরীত হয় তাহলে আমি ইমামের অভিমত মানবো, নাকি রাসূল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস মানব❓
-
১৯) মৃত লোকের ওসিলায় দোআ, ফরয সালাতের পর সবাই মিলে মুনাজাত, খতমে বুখারী, খতমে খাজাগান, খতমে নারী, কবর মাযার পূজা, তাবিজ, ওয়াজ ব্যবসা যথা- রাগ করা, টাকা কম দিলে বিরক্তি প্রকাশ করা, পরের বছর দাওয়াত না রাখা এসব কি ইমাম আবু হানিফা (রহ) এর শিক্ষা❓
-
২০) চার মাযহাবের যে কোন একটি মানতে হবে এ মর্মে বিশ্ব মুসলিমের কোন ইজমা বা ঐক্যমত হয়ে থাকলে তা তুলে ধরুন
তাদের কেই মানতে হবে কোরআন ও হাদিস দ্বারা দলিল চাই। মাজহাব মানি মত । কোন ইমামের মত যাদি কোরআন হাদিসের সাথে মিলে তাইলে মত মানবো আর না মিললে মানবো না এটাই চূড়ান্ত।
মাযহাব এর যে বিষয় গুলো কোরআন এবং সহিহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয় সে গুলো পরিহার করতে হবে আর যে গুলো প্রমাণিত সে গুলো কোরআন হাদীস থেকে মানলেই মাযহাব মানা হয়ে যাবে, আলাদাভাবে মাযহাব মানার দরকার আছে বলে আমার মনে হয় না। আলাদাভাবে মাযহাব মানতে গিয়ে অনেকেই মাযহাব কে কোরআন হাদীস এর পাশে দ্বার করাচ্ছে যা খুবই দুঃখজনক। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুক
Money hoi tui boro mufti fotuwa des ahley khobis
Majahab ki atai to tuie bujis na Ahala khobis !!! Majahab Quran / Hadith ar against kno bolta jba
Tmr matha ki gobor dia vora ra murkho
কোরআন আর সহিহ হাদিস ছারা অন্য কিছু (মাজহাব) মানি না।
এই ব্যাটা বলদ মাযহাব কি আবার হাদিসের বাহিরে কাজ তুমি যদি এত বড়ই হাদিস বিশেষজ্ঞ হয়ে থাকো তাহলে আমার কোন সমস্যা নেই তুমি হাদিসের বিষয়ে জ্ঞান রাখো তুমি হাদিসের মুহাদ্দিস অবশ্যই না তুমি মাসালার নিজে নিজে সমাধান করতে পারো অবশ্যই না তাহলে তুমি নিজেকে কি করে আহলে হাদিস দাবি মাথার ভিতরে গোবর থাকলে😂 তা হয়😊
Majhab ta ki Sohi hadis r quran er baire??? Naki apnar jananei...
Arre jahel tomra j sohi Hadith mano tahole ai ta j sohi Hadith tahole ata bujjo kmne ata te to imam der mot niso atai to mazhab
ভাই কোরআনের একটা আয়াতের ব্যাখ্যা দিয়েন আমাকে
এবং হাদিসের কিছু অংশের ব্যাখ্যা দিয়েন।
ভাই আমাদের কতটুক যোগ্যতা আছে যে কোরআন হাদিস থেকে ব্যাখ্যা করব এবং তা মেনে চলবো আমরা তো ভাই সুরা ফাতিহা ঠিকমতো পড়তে পারেনা
সহি-শুদ্ধভাবে
এত আরবি ভাষা দূরে থাকলো
তারা কি কোরআন ও হাদিসের বাহিরে কথা বলেছেন? আপনার জানা নেই থাকলে এমন কথা বলতেন না।
Masha-Allah ❤❤❤
❤️❤️❤️
মাজলুম হওয়ার অর্থ মরে যাওয়া নয়!
মাজলুম হওয়ার অর্থ আরো কয়েকগুণ শক্তি নিয়ে পূর্বের চেয়েও আরো ভালো জায়গায় আবার ফিরে আসা....!
সেরেতাজ......
আল্লামা জুনায়িদ আল হাবিব,
শাইখুল হাদীস আল্লামা মা'মুনুল হক,
মুফতি আল্লামা হারুন ইযহার,
মুফতি আল্লামা ছাখাওয়াত রাজি হুসাইন,
আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ আযূবী, (হাফিযাকাল্লাহু) সহ সলক আলেমগণ
নীতি আদর্শে অটল ব্যক্তিত্বরা কোনোদিনও মাথা নত করে নী,
ভবিষ্যৎতেও কোনদিন করবেও না...
ইনশাআল্লাহ আগামীর বাংলাদেশ তাদেরই হবে..!
এখনও সুস্পষ্ট ভাষায় বলি এখনও পর্যন্ত বর্তমানে তাদের কে ৯৫% মানুষ সর্বোচ্চ ভালোবাসে- বাসবেই..
আলহামদুলিল্লাহ..!
জালিমের কারাগার থেকে আমরা তাদের মুক্তি চাই।
Masaallah
আলহামদুলিল্লাহ
mass Allah
মাইকের সামনে কথা বললে কোন না আলেম কোন আলেমকে নিয়ে গীবত করা আব্বাসী কাজ যা অন্য কোন আলেমের ভেতর পাওয়া যায় না
Mash Allah Thik
যে সে বলে দিলে কাফের হয়ে যায়,ওয়াজিব হয়ে যায়? ওয়াজিব আল্লাহ নির্ধারণ করেন।
হযরত আবুবকর (রাঃ) হযরত ওমর, হযরত, আলী, হযরত ওসমান (রাঃ) হাসান হোসাইন ও সেই সময়ের অন্যান্য সাহাবী ও লক্ষ কোটি মুসমানগন কোন মাযহাব পালন করত। হযরত হানাফি (রহঃ) ও অন্যান্য আরো ইমামগন কোন মাযহাব পালন করতেন।
আরে গাধা সাহাবিদের মধ্যেই কয়েকটা মাঝাব ছিলো,
Sahabi Gon ar somoy to majahab asa nai !!! Imam Gon Hadith sonkolon suru koracen
Tara Quran / Hadith analysis kora Islam k manus ar kasa aro shohoj vaba present koracen but Quran / Sunnah ar aganist a kicu bollen nai
Imam bhukari koba bhukhari kitab likhacen janen ??? Imam DER ohh onek pora
So there is nothing new
Hujur ami India theke bolchi rofadan pichone namaz pora jabe ?
মাশাআললাহ
Abbasi saheb ke boli reference hobe quran ebong hadees theke k ki kitab likhechen ota majkhane asbe keno
ভাই মুরাদনগর নৌলচুমুনি মাফিল টা দিছেন কি না জুদি দিয়ে থাকেন একটু বলবেন,,,
amin
ওলিল আমরকে মানতে হবে পরের লাইনে কি বলা হয়েছে তা বললেন না।
মানব রচিত মাযহাব তরিকায় বিভক্ত হয়ে যাওয়া হারাম সুরা ইমরানের 103 নম্বর আয়াত সূরা আরাফের তিন নম্বর আয়াত সূরা আনআমের 159 নম্বর আয়াত এবং সূরা রুমের 32 নম্বর আয়াত
🥰👌
মাযহাব মানা ওয়াজিব তাহলে চার মাজহাবি মানতে হবে
মাজহাব বলতে কি বুঝবো? মাজহাবের ইংরেজি শব্দ কি হতে পারে?
সুন্দর বলেছেন ꫰
মাশাল্লাহ
মুফতি, কারে কয় দেখুন,,,,,,,,!!!
Ami chinta kortesi 4 Rakat Salat 4 Mazhab-er moto (ek-ek rakat ek-ek mazhab-er moto) kore porbo. Ki bolen? Valo hobe na?
আশা করছি অসুখ হলে হোমিওপ্যাথি অ্যালাপাথি করিরাজি সব একসাথে চালাতে থাকবেন
@@khajamarufahmed562 হোমিওপ্যাথি অ্যালাপাথি করিরাজি konota ki Haram naki?
@@kamrulhasan3521 আমিতো হারাম বলি নাই। অসুখ হলেও তো আপনি একসাথে ৩ চার রকম চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন না। চার রাকাত চার নিয়মে কেন পড়বেন। যেকোনো এক মাযহাবের নিয়মে পড়বেন।
@@khajamarufahmed562 3 rokom oushodh khele ki problem hobe naki? Rasulullah (SA) kon mazhab manten?
@@kamrulhasan3521 তিন রকম ঔষধ খেলে কাজ করবে না। যেমন আমার আব্বার হোমিওপ্যাথি বইতে লেখা দেখেছি দীর্ঘদিন যদি কেউ হোমিওপ্যাথি ছাড়া কোন রোগের জন্য হোমিওপ্যাথি ছাড়া অন্য কোন চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন তবে হোমিওপ্যাথিতে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে চাইলে আগে ঐ চিকিৎসার প্রভাব কাটাতে হবে তারপর চিকিৎসা শুরু করতে হবে। চারটি মাযহাবের চারটিই হাদীস সমর্থন করে। যেকোনো একটা মানলেই যথেষ্ট চারটা একসাথে মানবেন কেন? মাযহাব আসছে হাদীস কোরআন এর থেকেই। কোরআন তো নবীজীর উপর নাজিল হয়েছে তিনি আলাদা তো সেটাকেই আর আল্লাহর আদেশ নিষেধ সরাসরি অনুসরণ করেছেন। এক মাযহাবের কোন একটা বিষয় অনেক সময় কোন অন্য মাযহাবের কোন একটা বিষয়ের সাথে আলাদাও আছে তবে দুইটার কোনটাই ভুল না। এক মাযহাবের ইমাম অন্য মাযহাবের কোন একটা বিষয় কেও ভুল বলেন নাই। কারণ এক বিষয়ে দুই বা ততোধিক নির্দেশনা এসেছে। চার মাযহাবের নামায আদায় করা ভিন্ন রকম তবে সেই নিয়মগুলো নিয়ে কোন ইমাম একজন আরেকজনের টা ভুল বলেন নি। কারণ এই নিয়মগুলো হাদীস সমর্থন করে। নবীজী এক এক সময় এক এক নিয়মে নামাজ আদায় করেছেন। আমি একজন বড় আলেম কে বলতে শুনেছি নবীজী শেষ জীবনে যেভাবে আমল করেছেন সেভাবে আমল করার উপর বেশি তাগিদ করেছেন তবে আগের নিয়মগুলো বাদ দিয়েছেন এমন বলেন নাই। সুতরাং পরের নিয়মটা আপনার জন্য বেশি পালনীয় তবে আগেরটা পালন করলে যে আপনার হবেনা তা কিন্তু মোটেও নয়
Kon surar koto nambar ayat ta to ollekh korlen na
চান্দিনা,,, ফাঐ মাঠের ওয়াজটা দিবেন কবে,,,,,????
আতিউললা আতিউরাসুল অমরি এ আয়াত মুসলিমদের ঐক শিক্ষা দেয়, আর মাহজাব শিক্ষা দেয়, অনৈক্য শতশত বিভক্তি 'চিন্তা করুন।
হাদিস মানলে কি লামাঝাবি হয়।নতুন কথা শুনালেন আব্বাসি হুজুর।
মুহাম্মদ (সা:) এবং সাহাবারা কোন মাজহাব মানতেন।আলোচনা করবেন।
সাহাবায়ে কেরামদের মধ্যেও মাযহাব ছিল
Thokon majahab toiri hoi nai
Ato Alpo knowledge nia question kno krta asen vi !! Nobijir somoy ki Hadith lipiboddo cilo ???????
সাহাবীরা কি বুখারি মানতেন?
সুন্দর জবাব
অবস্যই আমরা আলেমদের মানি, বলা আছে তোমাদের মধ্যথেকে এর মানে জীবিতদের মধ্য থেকে,,,এর মানে কারো পুজা করা না
Amar mjhab ami ekjn Muslim
قال المستبان ماقالا فعلى البادى مالم يعتد المظلوم- رواه مسلم
:[হযরত আবু যার(রা) থেকে বর্নিত] রাসুল সা. বলেছেন, যে ব্যাক্তি কাউকে কাফের বলে ডাকে অথবা আল্লাহর শত্রু বলে, অথচ ( যাকে কাফের ও আল্লাহ তাআলার শত্রু বলা হচ্ছে) সে তা নয়, তখন তার কথা নিজের দিকে ফিরবে।বুখারী ও মুসলিম , মিশকাতঃ৪৬০৬ অধ্যায়ঃজিহ্বার সংযম,গীবত...গাল-মন্দ প্রসঙ্গে।
হযরত আব্দুল্লাহ বিন ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেছেন-যে ব্যক্তি তার অপর কোন ভাইকে কাফের বলে, তাহলে তা উভয়ের যেকোন একজনের দিকে ফিরবে। যদি সে যেমন বলেছে বাস্তবে তা’ই হয়, তাহলেতো ঠিক আছে, নতুবা উক্ত বিষয়টি যে বলেছে তার দিকেই ফিরে আসবে।
{সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-২২৫, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-২৫০, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-৫০৩৫, মুসনাদে আবী আওয়ানা, হাদীস নং-৫৪, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৬২৩৭}
উনি এটা আপনার থেকেও ভালো জানেন এবং বুজেন
Vol hole valo kore bugheye bolen hojor
আসসালামু আলাইকুম।
জনাব যদি কোন বিষয়ে কোন ইমামের মত সহীহ হাদিসের বিপরিত হয়ে থাকে তাহলে কি ইমামের মত মানবেন না সহিহ হাদিস মানবেন? দয়া করে জানাবেন।
মাযাহাবকে গুরুত্ব দেয়না দেখা যায় , আলিম রুপে ওরা এই হুজুরের সাথে যাইয়া বসুক , যদি মাযহাব মানেনা এমন কোন মাদ্রাসার হুজুর হয়ে তাকে এই হুজুরে বলতেছে মাযহাব নিয়া আলোচনার জন্য অনুরুদ রইল
মাজহাব মানা ওয়াজিব, তবে চার মাজহাব মানাও কি ওয়াজিব। ফরজ ও ওয়াজিব এর মধ্যে পার্থক্য কি
Je kono beyktti quran hadith na bhujle ekjon imam ER shoronaponno hobe Thik ase apnar kotha but nobi Jodi nurer toeri Hoi feresttara kisher toeri ..
Hojor akadhik torikot mana jabe kina
কি একটা ক্যামারা লাগাইছে মিয়ারা,,😡😡😡 গোলা গোলা লাগছে হুজুর কে।
হাহাহা
আপনি যতই লাফালাফি করেন না কেন বাংলাদেশে একদিন ঠিকই সহি আকীদার প্রসার প্রসারিত হবে হচ্ছে
এই ফিরিঙ্গী নামের ফরিংটাকে কি আল্লাহ কর্তৃক অনুমোদিত?
নাসির উদ্দিন আলবানি বললেই সেটা মানতে হবে এটা আবার কেমন কথা?? নাসির উদ্দিন আলবানি কি অহি প্রাপ্ত ছিলো নাকি??? মাযহাব মানা যদি ওয়াজিব হয় তবে আমাদের নবী(স:) কোন মাযহাবের ছিলেন এটা কি একটু বলবেন, জনাব আব্বাসি হুজুর??? এত বিভক্তি আপনার কাছ থেকে আশা করি না।
আপনি সবাইকে কাফের বলেন কেনো?
Ayat taw sompurno bollen na..!!...
Abbas citig
অনেক সুন্নি হুজুর আব্বাসী হুজুর কে কেন সুন্নি বক্তা হিসেবে মানে না এবং আব্বাসী হুজুরকে পছন্দ করেনা ৷ এর কারনটা জানতে চাই plz বলেন কারন কি ?
কারণ তিনি শির্ক বিদায়াতের বিরুদ্ধে কথা বলে তাই
আপনার হাদিয়া কত টাকা?
হুজুর কোন মাজহাব সঠিক, এবং আমরা কোন মাযহাব মেনে চলব।
Anyone follow, never abhors the rest three.
সব মাযহাব ই সঠিক তাঁদের কুরআন হাদিস তাঁরা দলিল আছে
।