সবাই খুব সুন্দর ও স্পষ্ট আলোচনা করেছেন, আলহামদুলিল্লাহ। এর থেকে বুঝা যায় পুরুষদের মতোই নামাজ পড়া উত্তম। চাইলে কেউ সিজদায় গুটিশুটি হয়ে যেতে পারে। আল্লাহ আমাদেরকে ফিতনা থেকে রক্ষা করুন, সহীহ্ পথ প্রদর্শন করতে সাহায্য করুন।(আমিন)
@@chowdhuryalam3428, আছে,সেটা পীর মুরীদদের মতামত আর নয়তো সনদ,মতন কিছুই ঠিক নাই এই রকম কোন হাদীস যা টেনেটুনে আপনাদের পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা।সাহেব কাকে কে সম্বোধন করে সেটা জানেন?ডক্টর খন্দকার কাজী আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের একাডেমি ব্যাকগ্রাউন্ড জানেন?তাঁর কোন বক্তব্য সহীহ হাদীস বা আল কোরআন বহির্ভূত বলে এখনো এদেশের কেউ বের করতে পারেনি।ভাই এদেশের কথা বাদই দিলাম খোদ সৌদি আরবের শায়েখরা তাঁর জ্ঞানগরভে মুগ্ধ।তাঁর রচিত ইসলামী আকিদা সহ আরো অনেক বই সৌদি আরব ও বিশ্ব অঙ্গনে নাম কুড়িয়েছে।স্যার হাদিসের বিশ্ববিখ্যাত একজন গবেষক ছিলেন।তিনি হাদিস এতো ভালো জানতেন যে তিনি সৌদি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স এ ৯৭% এবং পিএইচডি তে ৯৬% নাম্বার পেয়ে প্রথম হয়েছিলেন এবং অনেক বিষয়ে তিনি ১০০% নাম্বার পেয়েছিলেন।বিশেষ কীর্তির জন্য স্যার দুইবারই সৌদি বাদশাহ এর হাত থেকে সেরা ছাত্রের পুরষ্কার নিয়েছিলেন।সৌদি পত্রিকাগুলো তাঁকে নিয়ে বিশেষ ক্রোড়পত্র বের করেছিল।তিনি সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকুরির অফার বাদ দিয়ে দেশে ফিরে এসেছিলেন দেশের মানুষের মাঝে ইসলামের আলো বিতরনের জন্য।স্যার স্বল্প সময়ের মধ্যে ৩৬টার উপর বই লিখেছেন যেগুলো ইসলাম জানার জন্য অসাধারণ।তিনি পিস টিভিরও অলোচক ছিলেন।স্যার ২০১৬ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় ইন্তেকাল করেন।তিনি কখনো কারও সমালোচনা করেছেন এটা কেউ বলতে পারবেনা।তাঁর মতো ভালো লোক খুব কমই আছে।তিনি বেঁচে থাকলে আমাদের দেশে ইসলাম প্রচার ও প্রসারের বিশেষ সুবিধা পাওয়া যেত।স্যারের বইগুলো পড়বেন,আশা করি খুব উপকৃত হবেন।তাঁর বই যেন কিনতে না হয় সেজন্য তিনি তাঁর বইগুলো অনলাইনে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছেন।আল্লাহ স্যারকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।
পবিত্র মক্বা,মদিনা সহ আরবের বহু দেশে ভ্রমন করেছি,এবং দেখেছি, নারী পুরুষদের নামাজের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। সহীহ হাদিসে আছে, আমাদের নবী (সাঃ) বলেছেন, আমাকে যেভাবে নামাজ পড়তে দেখেছো, তোমরা সেভাবেই নামাজ পড়। এখানে নারী-পুরুষ সবার জন্য এক ই আদেশ।
আমার প্রিয় একজন মানুষ ডঃ জাকির নায়েক, আর শায়েখ মতিউর রহমান মাদানী, এই সহজ কথা গুলো অনেকেই বোঝেন না,আর সব সহি আকিদার আলেম দের কে ভালবাসি সন্মান করি শ্রদ্ধা করি 🌟✨🥰🤩🥰🌟✨✨
@@shilpishilpi9340 আমি কি বোঝাতে চেয়েছি, সেটা আগে বুঝতে হবে। কিছু বিষয় থাকে,যেগুলো সরাসরি কুরআন অথবা সহীহ হাদিস থেকে সমাধান পাওয়া যায়। কিন্তু কিছু বিষয় আছে,যেগুলো সহীহ হাদিসের আলোকেই আলেমগণের বুঝ এর ভিত্তিতে মতোবিরোধ দেখা দেয়। তখন আলেমগণ ইস্তেহাদ করেন। যখন হাদিস অনুযায়ী আপনি স্পষ্ট না,কোন বিষয়ে,তখন আপনি ইস্তেহাদ করবেন,এটাই সুন্নাত। কিন্তু যখন আপনার কাছে টাটকা সহীহ হাদিস থাকবে,তখন সহীহটাই গ্রহণ করবেন,তখন আর ইমামগণের ইস্তেহাদী মাসয়ালার প্রয়োজন নাই। আমি এই কথাটা বোঝাইতে চেয়েছি। আবু হানিফা (রঃ) একজন বড় আলেম।তিনিই তো বলেছেন,যদি তুমি সঠিকটা পাও,তবে আমার ফতোয়া দেয়ালে ছুঁড়ে মারো।আমি তো আবু হানিফার (রঃ) এর কথা শুনছি।
@@shilpishilpi9340 amder nobiji sundor kore already bole gechen ja Quran hadis a ghatlei pawa jabe, r alem kara ei hadis r Quran er thekei toh unara jene tarpor amader k bolche karon amra hadis jani nh.. Nijera dekhle toh r onner upor nirvorshil hote hoy nah.. Direct source thakte amra kno onner kache proman er ashaa kori
নারী-পুরুষের নামাজে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। শাখাগত ২/১ টি যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় তা মূলত সতর বা পর্দার পার্থক্যের কারণে। এটা নিয়ে বিভ্রান্তির সুযোগ নেই।
@@SaifulIslam-fy6sl জি, ঠিকই বলেছেন সহীহ্ হাদীসের বিপক্ষে কোনো যুক্তি চলে না। আর সহীহ্ হাদীসের আলোকেই নারী-পুরুষের নামাজে বেশ কয়েকটি পার্থক্য দেখা যায়।
@@shamsulhaque2746 আপনি হাদিসগুলো উপস্থাপন করলে উপকৃত হবো। বিজ্ঞ আলেমগণ বলতেছে যে পার্থক্য নাই। শুধু সিজদাহ্তে নারীরা একটু গুটিসুটি হয়ে সিজদা দিবে। তাছাড়া নির্ভরযোগ্য দলিল নেই। কিন্তু আপনি তাহলে দলিলগুলো পেশ করেন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর) আমাদের ভিডিও নিয়মিত পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিও সবার আগে পেতে পাশে থাকা বেল 🔔 আইকন টি অন করে দিন।
আমি বুঝি না; তাবেয়ী বড়, সাহাবী বড় নাকি আল্লাহর রাসূল বড়? যেখানে রাসূলের কথা আসছে.... সেখানে তাবেয়ী/সাহাবীদের আমলকে আমরা ফলো করবো কেন? কি দরকার। রাসূলের কথা না থাকলে তখন সেটা ভিন্ন বিষয়।
নামাজ ভিন্ন হলে মা আয়েশা কেন নবীজি (সঃ) এর মতো নামাজ আদায় করেছেন? মা আয়েশা বা নবীজির অন্য কোন বউ তো এটা নিয়ে কিছু বলেন নি। আল্লাহ আমাদের বুঝার তওফিক দান করুক আমিন।
রুকু ও সাজদাহতে তুলনামূলক গুটিয়ে থাকা (তবে কনুই মাটিতে বিছিয়ে না রেখে) এবং বৈঠকে বাম নিতম্বের ওপরে ভর করে বসে বাম পায়ের পাতা ডান পায়ের নলার নিচ দিয়ে বের করে দেওয়া---নারীদের নামাযে এতটুকু পার্থক্যের বিষয়ে ৪টি মাযহাব বা স্কুল অব থট একমত এবং এর অনুকূলে হাদীস এবং সাহাবীদের আমল রয়েছে। বাকি পার্থক্যগুলো হানাফী মাযহাবের একক গবেষণাপ্রসূত যার অনুকূলে কোনও হাদীস বা সাহাবীদের আমল পাওয়া যায়না। নারী ও পুরুষের নামাযের পার্থক্যের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি আর ছাড়াছাড়ির মাঝখানে যেটুকু পার্থক্য হাদীস আর সাহাবীদের আমল দ্বারা সমর্থিত এবং চার মাযহাবেই গৃহীত হয়েছে সেটুকু মেনে চলাই সাবধানতার দাবী। তাবেয়ী ইয়াযীদ ইবনে আবী হাবীব র. বলেন, أن رسول الله - صلى الله عليه وسلم - مر على امرأتين تصليان، فقال: اذا سجدتما فضما بعض اللحم الى الأرض، فإن المرأة ليست في ذلك كالرجل. (كتاب المراسيل للإمام أبو داود) একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযরত দুই মহিলার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তাদেরকে (সংশোধনের উদ্দেশ্যে ) বললেন, যখন সেজদা করবে তখন শরীর যমীনের সাথে মিলিয়ে দিবে। কেননা মহিলারা এ ক্ষেত্রে পুরুষদের মত নয়।” (কিতাবুল মারাসীল, ইমাম আবু দাউদ, হাদীস ৮০) প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস আলেম নওয়াব সিদ্দীক হাসান খান (ইনি কোনও মাযহাবী আলেম নন) বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ “আওনুল বারী” (১/৫২০) তে লিখেছেন, ‘উল্লিখিত হাদীসটি সকল ইমামের উসূল অনুযায়ী দলীল হিসেবে পেশ করার যোগ্য।’ মুহাদ্দিস মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল আমীর ইয়ামানী (ইনিও মাযহাবী আলেম নন) ‘সুবুলুস সালাম শরহু বুলুগিল মারাম’ গ্রন্থে (১/৩৫১,৩৫২) এই হাদীসকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে পুরুষ ও মহিলার সেজদার পার্থক্য করেছেন। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم : إِذَا جَلَسْتِ الْمَرْأَةُ فِى الصَّلاَةِ وَضَعَتْ فَخِذَهَا عَلَى فَخِذِهَا الأُخْرَى ، وَإِذَا سَجَدْتْ أَلْصَقَتْ بَطْنَهَا فِى فَخِذَيْهَا كَأَسْتَرِ مَا يَكُونُ لَهَا ، وَإِنَّ اللَّهَ تَعَالَى يَنْظُرُ إِلَيْهَا وَيَقُولُ : يَا مَلاَئِكَتِى أُشْهِدُكُمْ أَنِّى قَدْ غَفَرْتُ لَهَا رواه البيهقي في السنن الكبرى ٢/٢٢٣ في كتاب الصلاة (باب ما يستحب للمرأة من ترك التجافي في الركوع والسجود)، وفيه أبو مطيع البلخي وقال العقيلي فيه : كان مرجئا صالحا في الحديث. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলা যখন নামাযের মধ্যে বসবে তখন যেন (ডান) উরু অপর উরুর উপর রাখে। আর যখন সেজদা করবে তখন যেন পেট উরুর সাথে মিলিেেয় রাখে; যা তার সতরের জন্য অধিক উপযোগী। আল্লাহ তাআলা তাকে দেখে (ফেরেশতাদের সম্বোধন করে) বলেন, ওহে আমার ফেরেশতারা! তোমরা সাক্ষী থাক, আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। সুনানে কুবরা, বায়হাকী ২/২২৩, অধ্যায়: সালাত, পরিচ্ছেদ: মহিলার জন্য রুকু ও সেজদায় এক অঙ্গ অপর অঙ্গ থেকে পৃথক না রাখা মুস্তাহাব।
নারীদের ভিন্ন পদ্ধতিতে সিজদা প্রদান সংক্রান্ত যে হাদীসটি ইমাম আবু দাউদ তাঁর কিতাবুল মারাসিলে উল্লেখ করেছেন সেটিকে মুরসাল হওয়ার দোহাই দিয়ে বর্তমান যুগের গুটিকতক গবেষক অগ্রাহ্য করার চেষ্টা করলেও ৪ ইমামসহ পূর্ববর্তী যুগের প্রায় সকল ফকীহ এমনকি নিকট অতীতের কয়েকজন নন-মাযহাবী গবেষকও হাদীসটিকে দলিল হিসেবে গ্রহন করেছেন। তাছাড়া এই মুরসাল হাদীসের বিপরীত এমন একটিও সহীহ হাদীস নেই যেখানে বলা হয়েছে নারীরা পুরুষের মতো করেই নামাজের সব কিছু করবে কিংবা পুরুষের মতো করে সিজদাহ করবে। "স্বল্লূ কামা রআইতুমূনী উস্বল্লী" এই হাদীসে আযান ও ইক্বামতের কথাও আছে কিন্তু নারীরা আযান ও ইক্বামত দিবেনা এ ব্যাপারে কোনও দ্বিমত নেই। এমনকি প্রকাশ্য ক্বিরাত বিশিষ্ট নামাযেও নারীরা আস্তে কিরাত বলবে এবং আমীন আস্তে বলবে এটিও অস্বীকার করার সাধ্য কারো নেই। তাহলে কী করে একথা বলা সম্ভব যে স্বল্লূ কামা রআইতুমূনী উস্বল্লী" এই হাদীসটির দ্বারা প্রমাণ হয় নারীর সালাতের পদ্ধতি সম্পূর্নভাবে পুরুষের মতো?!? উম্মু দারদা (রাঃ) নামাজে পুরুষের মতো বসতেন মর্মে যে বর্ণনাটি পাওয়া যায় তার দ্বারা এটি প্রমাণ হয়না যে তিনি সিজদা এবং অন্যসব কিছুও পুরুষের মতো করতেন। বরং তাঁর পুরুষের মতো বসাটা ব্যক্তিগত আমল ছিল এবং অন্যান্য মহিলা সাহাবীর থেকে ভিন্ন ছিল। নতুবা তিনি পুরুষের মতো বসতেন এটি আলাদাভাবে উল্লেখ করার কোনও মানে হয়না! সুতরাং নারীদের ভিন্ন পদ্ধতিতে সিজদা প্রদান কিংবা বৈঠকে বসার ভিন্ন পদ্ধতি সংক্রান্ত গ্রহনযোগ্য মানের মুরসাল হাদীসগুলোর বিপরীতে এমন কোনও সহীহ হাদীস নেই যা প্রমাণ করে যে নারীরা পুরুষের মতো সিজদা করবে, বৈঠক করবে অথবা নামাজের সবকিছুই পুরুষের মতো করবে!
মিজানুর রহমান আজাহারি কে আমরা ছোট বর সবাই পছন্দ করি।সেও হাদিস থেকে কথা বলেন। আমরা অনুরোধ করছি কোরআন থেকে দলিল দিয়ে কথা বলুন। কোরআন থেকে কথা বললে ভালো লাগে।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আল্লাহ আমার ঐ বোনকে শান্তি দান করুন উনি আমার ভুল ধরে দিলে আমি বাসায় এসে বোখারী শরীফ খুলে আমার চোখ খুলে গেল। তার পর থেকে আমি ঐ ভাবেই পড়ি।প্রথম খুব কষ্ট হয় এরপর আর কস্টো হয় নাই। আলহামদুলিল্লাহ
ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর বক্তব্য-- "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী" নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় নিজেকে আল্লাহ্'র কাছে বিনীত ও আত্মসমর্পিত করে উপস্থাপন করার আবেগ যখন প্রবল হয় তখন দুই হাত স্বভাবতই নিম্নমুখী অবস্থানে স্থির হতে চায়। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। নিজের অজান্তেই একথাগুলো অন্তরে জেগে উঠবে, হে আল্লাহ্! আসমান ও যমীনের সর্বময় ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের একচ্ছত্র মালিক! তোমার সম্মুখে আমি নিরংকুশভাবে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পন করে ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি। আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের সম্মুখে চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।। আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবকের ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও। আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
রসুল সাঃ যেখানে পরিস্কার করে বলছে আমার মতন নামাজ পড়, সে সময় তার সাথে অনেক মহিলা সাহাবি, নামাজ পড়তেন, তাদের সময় কোন পার্থক্য ছিলো না। কিন্তু এখন কিছু আলেম এটা জর করে পার্থক্য করছে
Dr jakir nayak. Najim uddin. Kazi ibrahim and motiur rahman madani unader kota amar balo lagsey amader nobi jokon bolsen tumra amar moto namaz poro amader nobir uporey r ki hotey parey
ভিডিওটি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারের সুযোগ করে দিন এবং আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন এসে থাকলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন।
.
Thanks. অনেক সুন্দর
আসসালামু আলাইকুম
ওয়া আলাইকুম আস্সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ
আমার নবী বেঁচে থাকলে ওনার কাছেই যেতাম এতো মত পাথক্য আর ভালো লাগে না
সবার মতামতকে এভাবে একত্র করে প্রকাশ করার জন্যে ধন্যবাদ।
জাঝাকাল্লাহ খায়ের
হ দিয়ে মেয়ের নাম বলবেন।
হালিমা@@nasrinputul4004
বর্তমান যুগে ডা:জাকির নায়েক আমাদের মুসলিম উম্মাহর জন্য এক নিয়ামত।
সঠিক বলেছেন
Ato basi valo vasha balo na
Hmm karon sotto ta tumgo sojjo hoy na@@armanhossain8374
@allaher jonno valo bastei pari ate valo na aber kisomarmanhossain8374
গ্রহন কর যদি তার সঠিক দলিল থাকে!
এই কথায় কোনো সমস্যা মনে হলে আপনার বিশ্বাসে সমস্যা আছে।
সবাই খুব সুন্দর ও স্পষ্ট আলোচনা করেছেন, আলহামদুলিল্লাহ।
এর থেকে বুঝা যায় পুরুষদের মতোই নামাজ পড়া উত্তম। চাইলে কেউ সিজদায় গুটিশুটি হয়ে যেতে পারে।
আল্লাহ আমাদেরকে ফিতনা থেকে রক্ষা করুন, সহীহ্ পথ প্রদর্শন করতে সাহায্য করুন।(আমিন)
ডক্টর খন্দকার কাজী আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার অনেক দিক বুঝিয়ে দিয়ে সুন্দর আলোচনা করেন।তিনি সত্যিই অসাধারণ।
জাহাঙ্গীর সাহেব আপনি বললেন ছহি হাদিস নাই কিন্তু আছে আপনি জদি অসিকার করেন তাহলে আপনার ইমান থাকবে
@@chowdhuryalam3428, আছে,সেটা পীর মুরীদদের মতামত আর নয়তো সনদ,মতন কিছুই ঠিক নাই এই রকম কোন হাদীস যা টেনেটুনে আপনাদের পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা।সাহেব কাকে কে সম্বোধন করে সেটা জানেন?ডক্টর খন্দকার কাজী আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের একাডেমি ব্যাকগ্রাউন্ড জানেন?তাঁর কোন বক্তব্য সহীহ হাদীস বা আল কোরআন বহির্ভূত বলে এখনো এদেশের কেউ বের করতে পারেনি।ভাই এদেশের কথা বাদই দিলাম খোদ সৌদি আরবের শায়েখরা তাঁর জ্ঞানগরভে মুগ্ধ।তাঁর রচিত ইসলামী আকিদা সহ আরো অনেক বই সৌদি আরব ও বিশ্ব অঙ্গনে নাম কুড়িয়েছে।স্যার হাদিসের বিশ্ববিখ্যাত একজন গবেষক ছিলেন।তিনি হাদিস এতো ভালো জানতেন যে তিনি সৌদি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স এ ৯৭% এবং পিএইচডি তে ৯৬% নাম্বার পেয়ে প্রথম হয়েছিলেন এবং অনেক বিষয়ে তিনি ১০০% নাম্বার পেয়েছিলেন।বিশেষ কীর্তির জন্য স্যার দুইবারই সৌদি বাদশাহ এর হাত থেকে সেরা ছাত্রের পুরষ্কার নিয়েছিলেন।সৌদি পত্রিকাগুলো তাঁকে নিয়ে বিশেষ ক্রোড়পত্র বের করেছিল।তিনি সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকুরির অফার বাদ দিয়ে দেশে ফিরে এসেছিলেন দেশের মানুষের মাঝে ইসলামের আলো বিতরনের জন্য।স্যার স্বল্প সময়ের মধ্যে ৩৬টার উপর বই লিখেছেন যেগুলো ইসলাম জানার জন্য অসাধারণ।তিনি পিস টিভিরও অলোচক ছিলেন।স্যার ২০১৬ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় ইন্তেকাল করেন।তিনি কখনো কারও সমালোচনা করেছেন এটা কেউ বলতে পারবেনা।তাঁর মতো ভালো লোক খুব কমই আছে।তিনি বেঁচে থাকলে আমাদের দেশে ইসলাম প্রচার ও প্রসারের বিশেষ সুবিধা পাওয়া যেত।স্যারের বইগুলো পড়বেন,আশা করি খুব উপকৃত হবেন।তাঁর বই যেন কিনতে না হয় সেজন্য তিনি তাঁর বইগুলো অনলাইনে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছেন।আল্লাহ স্যারকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।
Sob cheye sondor kore bujhia dilen
ডক্টর জাকির নায়ক সঠিক কথা বলেছেন
পবিত্র মক্বা,মদিনা সহ আরবের বহু দেশে ভ্রমন করেছি,এবং দেখেছি, নারী পুরুষদের নামাজের মধ্যে কোন পার্থক্য
নেই। সহীহ হাদিসে আছে, আমাদের নবী
(সাঃ) বলেছেন, আমাকে যেভাবে নামাজ
পড়তে দেখেছো, তোমরা সেভাবেই নামাজ
পড়। এখানে নারী-পুরুষ সবার জন্য এক ই
আদেশ।
জাঝাকাল্লাহ খায়ের
Shob hadits milae tarpor shiddhanto note hobe , shob hadits daoar pisone karon ase
আমিও মক্কা মদিনায় সেরকমি দেখলাম।
মিজানুর রহমানের আলোচনা সবচেয়ে বেশি ভালো লাগছে
মাশাআল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ! আজহারী হুজুরের এবং মামুনুল হক হুজুরের বয়ান আমি সঠিক বলে মনে করি।
তাই নাকি।
without proved????
@@Goat_aeep7 allama mamumul haq hujur proof to dilen
tui manuser bal janus.
হুম ঠিক মামুনুল হক সাহেব হুজুর যে বক্তব্য দিয়েছেন 🥰👍
আমার প্রিয় একজন মানুষ ডঃ জাকির নায়েক, আর শায়েখ
মতিউর রহমান মাদানী, এই সহজ কথা গুলো অনেকেই বোঝেন না,আর সব সহি আকিদার আলেম দের কে ভালবাসি সন্মান করি শ্রদ্ধা করি 🌟✨🥰🤩🥰🌟✨✨
GT
Amaro
ধন্যবাদ জাঝাকুমুল্লাহ খায়ের সকল আলেমদের
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا
রাসুল (সাঃ) যেহেতু বলেছেন,তার মতো করে সালাত আদায় করতে,সেহেতু আমার আর কোন আলেমের মত জানার প্রয়োজন নাই।
Accha apni masala gulo janlen kar theke nishcoi kono alem theke tahole alem er proyojon nai boltesen kon hishebe vai
Pls ans ta ektu fust janan
@@shilpishilpi9340 আমি কি বোঝাতে চেয়েছি, সেটা আগে বুঝতে হবে।
কিছু বিষয় থাকে,যেগুলো সরাসরি কুরআন অথবা সহীহ হাদিস থেকে সমাধান পাওয়া যায়।
কিন্তু কিছু বিষয় আছে,যেগুলো সহীহ হাদিসের আলোকেই আলেমগণের বুঝ এর ভিত্তিতে মতোবিরোধ দেখা দেয়। তখন আলেমগণ ইস্তেহাদ করেন।
যখন হাদিস অনুযায়ী আপনি স্পষ্ট না,কোন বিষয়ে,তখন আপনি ইস্তেহাদ করবেন,এটাই সুন্নাত।
কিন্তু যখন আপনার কাছে টাটকা সহীহ হাদিস থাকবে,তখন সহীহটাই গ্রহণ করবেন,তখন আর ইমামগণের ইস্তেহাদী মাসয়ালার প্রয়োজন নাই।
আমি এই কথাটা বোঝাইতে চেয়েছি।
আবু হানিফা (রঃ) একজন বড় আলেম।তিনিই তো বলেছেন,যদি তুমি সঠিকটা পাও,তবে আমার ফতোয়া দেয়ালে ছুঁড়ে মারো।আমি তো আবু হানিফার (রঃ) এর কথা শুনছি।
@@shilpishilpi9340 amder nobiji sundor kore already bole gechen ja Quran hadis a ghatlei pawa jabe, r alem kara ei hadis r Quran er thekei toh unara jene tarpor amader k bolche karon amra hadis jani nh.. Nijera dekhle toh r onner upor nirvorshil hote hoy nah.. Direct source thakte amra kno onner kache proman er ashaa kori
@@mushfiqurrahman2849 Alhamdulillah valo bolechen
বক্তব্য শুনে অনেক ভালো লাগলো। সাবার বক্তব্য সুন্দর ছিল। তবে, সব বক্তার একই কথা, সেটি হলো নবী (সঃ) এর মত নামাজ পড়ো।
স্যার খন্দকার আব্দুল্লাহ এর কথা গুলা খুব সুন্দর & গভীর ফ্রেশ মাথায় ভাবল এ সব জটিলতা কেটে যায় ❤️
👌👌
মনোযোগ দিয়ে দেখলে সব আলেমে বক্তব্য একই আলহামদুলিল্লাহ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
যিনি এই ভিডিও বানাইছেন তাকে আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতের কামিয়াবি দান করুন
Amin
Amin
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার ও মামুনুল হক সাহের আলোচনা সুন্দর লাগছে
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মামুনুল হক ব্যতিত সবার উত্তর সুন্দর হয়েছে।আজহারি সাহেব উপস্থাপনায় একটু কম গুরুত্ব তিয়েছেন।ধন্যবাদ।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আসসালামু আলাইকুম হুজুর সবাইকে। আলহামদুলিল্লাহ ভালো কথা বললেন।
Dr, Motiur Rahman Madani is Right, he explain truely good. mashalloh, Mashalloh, Alhamdulillah.
আজাহারি হুজুরের কথা ভালো লাগছে,,,
মাশা আল্লাহ ❤❤
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুরের বয়ান মাশাআল্লাহ অনেক ভালো লাগছে
আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস এর মেহমান করুক, আমীন।
Jajakallahu khairan.. Amader manar toufiq dik allah pak..amin.....
মামুনুল হক হুজুরের বয়ান ভালো লাগলো
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
ছেলেদের মতো পড়লেও হবে এবং গুটিসুটি হয়ে বসলেও হবে ইনশাআল্লাহ❤❤
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর উত্তর দিলেন হুজুর
Allah uttom protidan dan koruk jini sundorvabe video ta present korcen...
আমিন
Very very important vedio❤❤❤❤❤❤
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
নারী এবং পুরুষের সলাত একই।আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন
নারী-পুরুষের নামাজে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। শাখাগত ২/১ টি যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় তা মূলত সতর বা পর্দার পার্থক্যের কারণে। এটা নিয়ে বিভ্রান্তির সুযোগ নেই।
রাসূলের সহি হাদিস এর বিপক্ষে কোন যুক্তি চলেনা।
@@SaifulIslam-fy6sl জি, ঠিকই বলেছেন সহীহ্ হাদীসের বিপক্ষে কোনো যুক্তি চলে না। আর সহীহ্ হাদীসের আলোকেই নারী-পুরুষের নামাজে বেশ কয়েকটি পার্থক্য দেখা যায়।
@@shamsulhaque2746 আপনি হাদিসগুলো উপস্থাপন করলে উপকৃত হবো।
বিজ্ঞ আলেমগণ বলতেছে যে পার্থক্য নাই। শুধু সিজদাহ্তে নারীরা একটু গুটিসুটি হয়ে সিজদা দিবে।
তাছাড়া নির্ভরযোগ্য দলিল নেই।
কিন্তু আপনি তাহলে দলিলগুলো পেশ করেন।
তার মানে সতর বা পর্দার পার্থক্যের যুক্তি দেখিয়ে সহীহ হাদীসের বাইরে নতুন একটা নিয়ম বা ফরম্যাট চালু করতে চাইছেন?
আমি সৌদি আরব সহ কুয়েতে ১১ বৎসরের বেশি সময় ছিলাম নারী পুরুষকে ছলাত আদায় করতে দেখেছি কিন্তু তাদের কোনো পার্থক্য দেখিনি।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤জাজাকাল্লাহ খাইয়ান।
Very nice is fantastic lecture 🇮🇳😘❤🙌
Onek onek sukria....
জাযাকাল্লাহ খায়ের
ডঃ খোন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাঃ স্যারের বক্তব্য ভালো লাগলো,, তবে এটাও স্পষ্ট হলাম মৌলিক কোন পার্থক্য নেই।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমাদের ভিডিও নিয়মিত পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিও সবার আগে পেতে পাশে থাকা বেল 🔔 আইকন টি অন করে দিন।
কোনো ব্যকতির কথায় আমল কইরেন সমশ্যা নাই তবে রাসুল সাঃ এর আদেশ উনযাই আমল করা ভালো
@@afzalhossaine9333 রাসূল সাঃ এর কথা অনুযায়ী কোন পার্থক্য নেই।
Jajak Allah khaer
আলহামদুলিল্লাহ।
ধন্যবাদ।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমি বুঝি না; তাবেয়ী বড়, সাহাবী বড় নাকি আল্লাহর রাসূল বড়?
যেখানে রাসূলের কথা আসছে....
সেখানে তাবেয়ী/সাহাবীদের আমলকে আমরা ফলো করবো কেন? কি দরকার।
রাসূলের কথা না থাকলে তখন সেটা ভিন্ন বিষয়।
সহমত
আমারও একই বক্তব্য।
সহমত
@@monirmoniruzzaman5985 khivabe shomot amake aktu bujhaben ?
রাসূল (সা.) এর কথা আমাদের কাছে আসসে কাদের মাদ্ধমে ? সাহাবীদের মাদ্ধমে ,
আলহামদুলিল্লাহ
Thanks for the video it helps me a lot 😊
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Masallah.
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
নামাজ ভিন্ন হলে মা আয়েশা কেন নবীজি (সঃ) এর মতো নামাজ আদায় করেছেন? মা আয়েশা বা নবীজির অন্য কোন বউ তো এটা নিয়ে কিছু বলেন নি। আল্লাহ আমাদের বুঝার তওফিক দান করুক আমিন।
Dolil plz
আমীন
রাইট
আমি ও সেটাই বলি
Dolil ta diben plss
Thank you so much
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ সুবহানআল্লাহ আল্লাহুআকবার আমিন
আলেমদের সমন্বয়ে মনগড়া কোনো কথা শোনার কোনো দরকার নেই,
রসূল সাঃ যা বলেছেন তাই যথেষ্ট।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Ke mongora kotha bolse? Shobai hadits pore kotha bolse
রাসূল সাঃ কি আপনি এসে বলে গেছে?
❤❤❤
জাযাকাল্লাহ খাইরান
সহীহ হাদিসে আছে, আমাদের নবী
(সাঃ) বলেছেন, আমাকে যেভাবে নামাজ
পড়তে দেখেছো, তোমরা সেভাবেই নামাজ
পড়। এখানে নারী-পুরুষ সবার জন্য এক ই
আদেশ।
রুকু ও সাজদাহতে তুলনামূলক গুটিয়ে থাকা (তবে কনুই মাটিতে বিছিয়ে না রেখে) এবং বৈঠকে বাম নিতম্বের ওপরে ভর করে বসে বাম পায়ের পাতা ডান পায়ের নলার নিচ দিয়ে বের করে দেওয়া---নারীদের নামাযে এতটুকু পার্থক্যের বিষয়ে ৪টি মাযহাব বা স্কুল অব থট একমত এবং এর অনুকূলে হাদীস এবং সাহাবীদের আমল রয়েছে। বাকি পার্থক্যগুলো হানাফী মাযহাবের একক গবেষণাপ্রসূত যার অনুকূলে কোনও হাদীস বা সাহাবীদের আমল পাওয়া যায়না। নারী ও পুরুষের নামাযের পার্থক্যের ক্ষেত্রে
বাড়াবাড়ি আর ছাড়াছাড়ির মাঝখানে যেটুকু পার্থক্য হাদীস আর সাহাবীদের আমল দ্বারা সমর্থিত এবং চার মাযহাবেই গৃহীত হয়েছে সেটুকু মেনে চলাই সাবধানতার দাবী। তাবেয়ী ইয়াযীদ ইবনে আবী হাবীব র. বলেন, أن رسول الله - صلى الله عليه وسلم - مر على امرأتين تصليان، فقال: اذا سجدتما فضما بعض اللحم الى الأرض، فإن المرأة ليست في ذلك كالرجل. (كتاب المراسيل للإمام أبو داود) একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযরত দুই মহিলার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তাদেরকে (সংশোধনের উদ্দেশ্যে ) বললেন, যখন সেজদা করবে তখন শরীর যমীনের সাথে মিলিয়ে দিবে। কেননা মহিলারা এ ক্ষেত্রে পুরুষদের মত নয়।” (কিতাবুল মারাসীল, ইমাম আবু দাউদ, হাদীস ৮০) প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস আলেম নওয়াব সিদ্দীক হাসান খান (ইনি কোনও মাযহাবী আলেম নন) বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ “আওনুল বারী” (১/৫২০) তে লিখেছেন, ‘উল্লিখিত হাদীসটি সকল ইমামের উসূল অনুযায়ী দলীল হিসেবে পেশ করার যোগ্য।’ মুহাদ্দিস মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল আমীর ইয়ামানী (ইনিও মাযহাবী আলেম নন) ‘সুবুলুস সালাম শরহু বুলুগিল মারাম’ গ্রন্থে (১/৩৫১,৩৫২) এই হাদীসকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে পুরুষ ও মহিলার সেজদার পার্থক্য করেছেন।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم : إِذَا جَلَسْتِ الْمَرْأَةُ فِى الصَّلاَةِ وَضَعَتْ فَخِذَهَا عَلَى فَخِذِهَا الأُخْرَى ، وَإِذَا سَجَدْتْ أَلْصَقَتْ بَطْنَهَا فِى فَخِذَيْهَا كَأَسْتَرِ مَا يَكُونُ لَهَا ، وَإِنَّ اللَّهَ تَعَالَى يَنْظُرُ إِلَيْهَا وَيَقُولُ : يَا مَلاَئِكَتِى أُشْهِدُكُمْ أَنِّى قَدْ غَفَرْتُ لَهَا رواه البيهقي في السنن الكبرى ٢/٢٢٣ في كتاب الصلاة (باب ما يستحب للمرأة من ترك التجافي في الركوع والسجود)، وفيه أبو مطيع البلخي وقال العقيلي فيه : كان مرجئا صالحا في الحديث. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলা যখন নামাযের মধ্যে বসবে তখন যেন (ডান) উরু অপর উরুর উপর রাখে। আর যখন সেজদা করবে তখন যেন পেট উরুর সাথে মিলিেেয় রাখে; যা তার সতরের জন্য অধিক উপযোগী। আল্লাহ তাআলা তাকে দেখে (ফেরেশতাদের সম্বোধন করে) বলেন, ওহে আমার ফেরেশতারা! তোমরা সাক্ষী থাক, আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। সুনানে কুবরা, বায়হাকী ২/২২৩, অধ্যায়: সালাত, পরিচ্ছেদ: মহিলার জন্য রুকু ও সেজদায় এক অঙ্গ অপর অঙ্গ থেকে পৃথক না রাখা মুস্তাহাব।
নারীদের ভিন্ন পদ্ধতিতে সিজদা প্রদান সংক্রান্ত যে হাদীসটি ইমাম আবু দাউদ তাঁর কিতাবুল মারাসিলে উল্লেখ করেছেন সেটিকে মুরসাল হওয়ার দোহাই দিয়ে বর্তমান যুগের গুটিকতক গবেষক অগ্রাহ্য করার চেষ্টা করলেও ৪ ইমামসহ পূর্ববর্তী যুগের প্রায় সকল ফকীহ এমনকি নিকট অতীতের কয়েকজন নন-মাযহাবী গবেষকও হাদীসটিকে দলিল হিসেবে গ্রহন করেছেন। তাছাড়া এই মুরসাল হাদীসের বিপরীত এমন একটিও সহীহ হাদীস নেই যেখানে বলা হয়েছে নারীরা পুরুষের মতো করেই নামাজের সব কিছু করবে কিংবা পুরুষের মতো করে সিজদাহ করবে। "স্বল্লূ কামা রআইতুমূনী উস্বল্লী" এই হাদীসে আযান ও ইক্বামতের কথাও আছে কিন্তু নারীরা আযান ও ইক্বামত দিবেনা এ ব্যাপারে কোনও দ্বিমত নেই। এমনকি প্রকাশ্য ক্বিরাত বিশিষ্ট নামাযেও নারীরা আস্তে কিরাত বলবে এবং আমীন আস্তে বলবে এটিও অস্বীকার করার সাধ্য কারো নেই। তাহলে কী করে একথা বলা সম্ভব যে স্বল্লূ কামা রআইতুমূনী উস্বল্লী" এই হাদীসটির দ্বারা প্রমাণ হয় নারীর সালাতের পদ্ধতি সম্পূর্নভাবে পুরুষের মতো?!?
উম্মু দারদা (রাঃ) নামাজে পুরুষের মতো বসতেন মর্মে যে বর্ণনাটি পাওয়া যায় তার দ্বারা এটি প্রমাণ হয়না যে তিনি সিজদা এবং অন্যসব কিছুও পুরুষের মতো করতেন।
বরং তাঁর পুরুষের মতো বসাটা ব্যক্তিগত আমল ছিল এবং অন্যান্য মহিলা সাহাবীর থেকে ভিন্ন ছিল। নতুবা তিনি পুরুষের মতো বসতেন এটি আলাদাভাবে উল্লেখ করার কোনও মানে হয়না! সুতরাং নারীদের ভিন্ন পদ্ধতিতে সিজদা প্রদান কিংবা বৈঠকে বসার ভিন্ন পদ্ধতি সংক্রান্ত গ্রহনযোগ্য মানের মুরসাল হাদীসগুলোর বিপরীতে এমন কোনও সহীহ হাদীস নেই যা প্রমাণ করে যে নারীরা পুরুষের মতো সিজদা করবে, বৈঠক করবে অথবা নামাজের সবকিছুই পুরুষের মতো করবে!
রাইট
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
এই জিবন শেষ হয়ে জাবে তার পর ও,কেই এই ছলাতের সমাধা করতে পারবে না।
Vai apni ektu jacai Kore bujte parben
ভাই আমি কি ভাবে দিব যা, এই পর্জন্ত কোনো বড় বড় স্কলার দিতে পারে নাই।
@@bappynaimur6152 aktu bujhaben apni jachai kore ki bujhlen ?
এসব ফেতনা ছাড়া কিছুই নয়।
Right.
সল্লি কামা রআইতুমুনি ইউসাল্লু
নবিজি বলেন তোমরা সালাত পড়ো
আমাকে যেইভাবে দেখো
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সকলকে জাজাকালল্লাহ খাইরান
ভালোবাসা রইল
alhamdulillah
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সুবহানাল্লাহ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমি ফিকহের ক্ষেত্রে স্যার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর মত আলেম দেখিনি।। আমি মনে করি,বর্তমান জামানার জন্য উনি মডেল,,
মাশাআল্লাহ
আল্লামা মামুনুল হক হুজুর সঠিক উত্তর দিয়েছেন
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারকে আল্লাহ ক্ষমা করুক।
কিন্তু সব ক্ষেত্রে সমাজ ঠিক রেখে ফতোয়া দেওয়া উচিত না।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Mashaallha 😍😍
Masaallah❤️❤️❤️
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
ধণনবাদ
Love u dr zakir nike
Good leacher
নারী ও পুরুষের নামাজের মধ্যে ফরজ,ওয়াজীবের ক্ষেত্রে কোন পার্থক্য নেই তবে শাখা গত কিছু পার্থক্য আছে
Dr, Abul kalam Azad Basher, explain koreyseyn , thats good.
আমরা নারী পুরুষ হাদিস মানতে বাধ্য / নারী পুরুষের সালাতে কোন পার্থক্য নেই
❤❤❤❤❤❤❤
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
এখানে মামুনুল হক হুজুরের কথাটাই সঠিক হইছে, পুরুষ এবং মহিলার নামাযের মধ্যে অবশ্যই পার্থক্য আছে!!!
je vondo mamuinna talebder police er gulir samne namie diye nije ma**gi nia hotele jay tar kota thik?
মিজানুর রহমান আজাহারি কে আমরা ছোট বর সবাই পছন্দ করি।সেও হাদিস থেকে কথা বলেন। আমরা অনুরোধ করছি কোরআন থেকে দলিল দিয়ে কথা বলুন। কোরআন থেকে কথা বললে ভালো লাগে।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
subhanallah
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আল্লাহ আমার ঐ বোনকে শান্তি দান করুন উনি আমার ভুল ধরে দিলে আমি বাসায় এসে বোখারী শরীফ খুলে আমার চোখ খুলে গেল। তার পর থেকে আমি ঐ ভাবেই পড়ি।প্রথম খুব কষ্ট হয় এরপর আর কস্টো হয় নাই। আলহামদুলিল্লাহ
আপনার পরিচয় কি
কি ভাবে
ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর বক্তব্য-- "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"
নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় নিজেকে আল্লাহ্'র কাছে বিনীত ও আত্মসমর্পিত করে উপস্থাপন করার আবেগ যখন প্রবল হয় তখন দুই হাত স্বভাবতই নিম্নমুখী অবস্থানে স্থির হতে চায়।
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। নিজের অজান্তেই একথাগুলো অন্তরে জেগে উঠবে,
হে আল্লাহ্! আসমান ও যমীনের সর্বময় ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের একচ্ছত্র মালিক! তোমার সম্মুখে আমি নিরংকুশভাবে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পন করে ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি।
আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের সম্মুখে চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।।
আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবকের ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা
আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও।
আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
কি ভাবে পড়েন,, ছেলেদের মতো
রসুল সাঃ যেখানে পরিস্কার করে বলছে আমার মতন নামাজ পড়, সে সময় তার সাথে অনেক মহিলা সাহাবি, নামাজ পড়তেন, তাদের সময় কোন পার্থক্য ছিলো না। কিন্তু এখন কিছু আলেম এটা জর করে পার্থক্য করছে
আবুল কালাম আজাদ হুজুরের কথাটা বেশি ভালো লাগলো
তাহলে এই পার্থক্য দেওয়া বইগুলো কেন কেন ছাত্রছাত্রীদের পড়ানো হয়? দয়া এইগুলো বন্দ করুন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমাদেরকে বিশ্ব নবির আদর্শকে অনুসরণ করতে হবে।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Alhamdulila
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আললাহ আমাদের কে যে ভাব করতে বলেছে এবং নবীজি কে যে ভাবে আদায় করতে বলেছে আমরা কোন মানবরচিত হাদিসে কি বলেছে সে অনুযায়ী সালাত আদায় করবো না।।।
তাহলে এতোদিন যে আমি অন্যভাবে নামাজ আদায় করেছি এগুলো কি ভুল ছিল 😢
তাহলে এদেশে মহিলাদের সিজদা আর পুরুষদের সিজদা আলাদা কেন?
Ameen
এতদিন পরও নারী পুরুষের নামাজের প্রত্যক্ষ সমাধান হয়নি বড়ই দু:খজনক ব্যাপার নয় কি?
No
Soby ka dhonnobad
আমিন আমিন আমিন।
সহি হাদিস কোনটি আমাদেরকে সেটা বলুন । দু রকম বললে আমরা কোন নিয়মে পড়বো।
নামাজের ভিডিও টা দেখালে উপকৃত হতাম।
নামাজের ভিডিও দিলে ভালো হতো
যারা জাল ছাড়া সব হাদিস মানার চেষ্টা করেতারাই আহলে হাদিস সুতরাং হানাফিরায় আহলে হাদিস
আপনার কথা টি সঠিক বুঝলাম না বুঝিয়ে বলেন.... 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমাদের দেশের হানাফিরা সব জাল হাদিস মানে আর আহলে হাদিস মানে সালাফি মানে রাসুল সাঃ এর তরিকা এরা কোনো ব্যকতিকে মানে না
আমাদের প্রশ্ন সঠিকভাবে বুঝে উওর দেওয়ার অনুরোধ করছি- শারীরিক পদ্ধতির কারণে দুই/একটা পদ্ধতি আলাদা আছে সেটা পরিষ্কার করা প্রয়োজন ।
আমি আৱব দেশ সমূহ ও আমিৱিকায় দেখছি হাদিস অনুসাৱে পুৱুষ ওনাৱি একই ভাবে সালাত আদায় কৱে ।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমি ফিলিস্তিনি ও আরব মহিলাদেরকে নাভি বরাবর বা নাভির নিচে হাত বাঁধতেন দেখেছি।
Ami shotti ta jante chai 🥺🥺 konta manbo 🥺
Kono parthoky nei etai sothik
Assalamu Alaikum
ওয়া আলাইকুম আস্সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ
যে হুজুর যা ই বলুক,সৌদি মহিলাদের মতো পড়তে হবে,ওরা পুরুষের মতই পড়ে,সবাই জেনে রাখো
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Vai mirror mood off Kore video post diben please.
মা আয়শা যে ভাবে নামাজ পড়ছে সে ভাবে পড়তে হবে
আয়েশা কি ভাবে নামাজ পড়তো ----???
ওটার ভিডিও দেন দেখি----
আলাদা ভাবে বর্ননা পাওয়া যায় না
তাহলে কিভাবে পড়বো বলে দেন..... 😭😭😭😭😭😭😭😭😭
Kmn kre namaj prbo vdo den plz
@@Ayesha_7117 পুরুষের মতন
Dr jakir nayak. Najim uddin. Kazi ibrahim and motiur rahman madani unader kota amar balo lagsey amader nobi jokon bolsen tumra amar moto namaz poro amader nobir uporey r ki hotey parey
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
দ্যাশে কোনো পার্থক্য নাই, নামাজে কোনো পার্থক্য নাই।
সবাই বললেন নারী পুরুষের নামাজের কোনো পার্থক্য নেই,,,,
শুধু মামুনুল হক একাই বললেন যে রুকু সেজদায় পার্থক্য আছে,,,,
জাঝাকাল্লাহ
ওনি তো হাদিস দিয়ে প্রমান করে দিছেন উনি তো বানিয়ে বলেন নাই
@@সাহিদমিডিয়া-ভ১স
সহহী হাদীস থাকতে দূর্বল হাদীস কেনো গ্রহণ করবো শুনি....
উনি হানাফি মাযহাবের তাই
মামনুনুল হক্ব সাহেব তো জ্ঞানী তাই, সে এটাই বলবে।
সহীহ হাদীসই মেনে শেষ করা যাবে না..
সেখানে; জয়ীফ/হাসান/মুরসাল নিয়ে আমল করার জন্য পাগল হয়ে যায়।
Apnara shesh korte na parleo manush shesh kore pore joif , mursal, Hasan aigula portese karon aikhane bepar ase ,
একদম সঠিক বলছেন
হাদীস জে সহি হয় এটা কে বলেছে আপনাকে
@@HMMI.OFFICIALTV😂😂😂😂😂😂
Alhamdulillah 27...9...2023
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)