সম্মানিত শাইখ ডঃ ইমাম হুসেন হাফিজাহুললাহ, আমার মতে বর্তমানে একজন হককানি আলেম সঠিক কোরআন হাদিস মত আলোচনা করে তাওহিদ ও সুন্নাতের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছে, جزاك الله خيرا ।
আহলে হাদিস লা মাযহাবী সালাফি মেড ইন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। মিথ্যাবাদী ধোঁকাবাজ যাদের মতে ইহুদিরা মুশরিক না। কিন্তু হক্কানি ওলামায়ে দেওবন্দ তাওহীদ পন্থী মুসলমানরা মুশরিক।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।.../////////////////////////
ওনার কথা গুলো একদম সঠিক, তবে কথা হলো 15 মনিট ওয়াজ করে কমপক্ষে 20/25 হাজার টাকা নিলেন, কিন্তু 5 মনিটি সমালোচনায় ব্যয় হয়েগেছে। বাকি 10 িমিনিটি ওয়াজ, সব জায়গায় একই অবস্তা।
এই ফিত্নাবায শাইখ বিদাত নিয়ে জেই ফিতনা মুলক ভুল মিথ্যা ব্যাখ্যা দিলেন তা সম্পূর্ণ বিতরকিত, এ একজন ফিত্নাবায মিথ্যাবাদি অপব্যখ্যা কারি। এক দল অন্ন দলকে জেই অপবাদে বেদাতি বলছে, সে নিজেও ওই ধরনের অন্ন কাজে বেদাত করছে, কিন্তু তা স্বীকার না করে অন্নকে বেদাতি বলে গালি দিছছে । গায়ের জরে অন্নকে বেদাতি বলে নিজেকে সহি বলে প্রকাস করছে । জা একমাত্র সইতানের খাসিয়ত ।
জি না, হাটহাজারী মাদারসায় কেন যাবেন? ইসলামের মাপকাঠি হচছে - কোরান সহীহ হাদীস ইজমা কিয়াস। এবং আকীদার বিষয়ে কেবল শুধু - কোরান, সহীহ হাদীস, কোন কিয়াস চলবে না। সমস্ত কোরান তাফসির, সব হাদীসের বই, বিখ্যাত ইমামদের বই - সবই এখন পাওয়া যায়, ইন্টারনেট আছে, ভিন্ন ভাষায় তরজমা আছে, পড়াশুনা করলে, রিসার্চ করলে - অনেক বিষয়, অনেক হাদীস, অনেক কথা, সাহাবী,তাবেইন - এনাদের আকীদা বুঝা যায়। হাটহাজারী মাদারসা নুতন কিছুই বলবে না - তারা দেওবনদী হানাফী আশায়ারী- মাতুরিদী আকীদার কথাই বলবে ও ফিকাহ-র বিষয়ে আবু হানীফার অনুসারী, কিনতু আকীদায় আবু হানীফার বিরুদ্ধতা করে।
আশরাফ আলী থানভী, রশীদ গানগুহি, কাশেম নানুতুবি, খলীল শাহরানপুরি - উনাদের লেখা উর্দুভাষায় অনেক বইয়ে - রুহানী ফয়েজ কবর থেকে হাসিল হয় - এসব কাহিনী পরিষ্কার ভাবে লেখা আছে। যেমন, তবলীগের ফাযায়েলে আমল বইয়ে - রসুল কবর থেকে হাত বের করে মুসাফাহা করার কাহিনী আছে এবং ৯০,০০০ (৯০ হাজার) লোক নাকি এই ঘটনার সাক্ষী।
ঘোমটা তো রসুলের দেশের লোকেরা প্রচণ্ড রোদের তাপ থেকে রক্ষা পাওয়ার জননে use হয়। এখানে মশকরা করার কি হলো? আপনার লুঈি কি খুবই একটা দৃষ্টিনন্দন পোষাক? কই, কেউতো এটা নিয়ে মশকরা করে না।
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
হাদীস অনুযায়ী - কাউকে ফতোয়া দিলে যদি তা সত্য না হয়, তাহলে যে ফতোয়া দিয়েছে প্রথমে,তার উপর ঐ ফতোয়া আসবে। সুতরাং, টেনশন করার দরকার নেই - কেউ খবীশ হবে কেয়ামতের দিনে।
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যা, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" (সংগৃহীত: তারা সবাই ছিলেন শিয়া। RUclips ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।) যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? এসকল বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ তাঁরা অনেকেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২] আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। আর যারা অসীলা করে দোয়া করে তাঁদের উদ্দেশ্যে প্রশ্নঃ মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
রশিদ আহমদ গাংগুহী রহ্ঃ ও হাজী ইমদাদুল্লাহ মোহাজেরে মক্কী রহঃ মাদ্রাসায় আসেন, এই কথা কে বলেছে? আমার মাদ্রাসা আছে, কই আমি তো এমনটি মনে করি না। আপনি জাতিকে বিভ্রান্ত করছেন, এগুলো ভালো নয়।
এগুলো রশীদ গানগুহি, খলীল শাহরানপুরি, কাশেম নানুতুবি, আশরাফ আলী থানভী - উনাদের লেখা উর্দুভাষার বইয়ে আছে। এগুলো এখনো print হয় পাক-ভারতে। এই বইগুলো, সাধারন মাদারসা ছাএরা পড়ে না বা জানে না। কিনতু এগুলো দেওবনদী হানাফীরা বিশ্বাস করে।
কিন্তু আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি ঐ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল--- "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
@@shoayebmilky4287 gibot kari ar opbad karider avabe bolte hoi. Ai vabe kokhono islam procher hoyna. ate islamer khub khoti hoy. ai chanel manusher mone bidesh chorai. ake borjon kora uchit
ভাই আপনারা সমালোচনার মূলনীতি জানেন না বিদাতিদের বিরুদ্ধে সমালোচনা করা যায়েজ রয়েছে, যারা ইসলামের ক্ষতি সাধন করতেছে যারা দ্বীনের ক্ষতিসাধন করছে তাদের মুখোশ উন্মোচন করা মানে দ্বীন রক্ষা করা , যার জন্য সওয়াব হবে । কেননা ইমামরা যারা জাল হাদিস রচনা করত তাদের সমালোচনা করতেন ইমামরা । ইমাম বুখারী ইমাম তিরমিজি বড় বড় ইমামরা তাদের সমালোচনা করেছেন।এই শাস্ত্র কে বলা হয় জারাহ ওয়াত তাদীল এটা হাদিস শাস্ত্রের পরিভাষা
এই ফিত্নাবায শাইখ বিদাত নিয়ে জেই ফিতনা মুলক ভুল মিথ্যা ব্যাখ্যা দিলেন তা সম্পূর্ণ বিতরকিত, এ একজন ফিত্নাবায মিথ্যাবাদি অপব্যখ্যা কারি। এক দল অন্ন দলকে জেই অপবাদে বেদাতি বলছে, সে নিজেও ওই ধরনের অন্ন কাজে বেদাত করছে, কিন্তু তা স্বীকার না করে অন্নকে বেদাতি বলে গালি দিছছে । গায়ের জরে অন্নকে বেদাতি বলে নিজেকে সহি বলে প্রকাস করছে । জা একমাত্র সইতানের খাসিয়ত ।
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
মাশাল্লাহ। খুব সুন্দর বয়ান। জাজাকাল্লাহ খাইরান।
সম্মানিত শাইখ ডঃ ইমাম হুসেন হাফিজাহুললাহ, আমার মতে বর্তমানে একজন হককানি আলেম সঠিক কোরআন হাদিস মত আলোচনা করে তাওহিদ ও সুন্নাতের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছে, جزاك الله خيرا ।
Apnar prio hokkani saheb to kunihasinake kholifa manten
জাযাকাল্লাহু খাইরান
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি। সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি।
ওনার বিশ্লেষণ আমার কাছে ভালো লাগে 💝
বয়ান টা কুন সময়য়ের❤❤
মাশা আল্লাহ ডঃ ইমাম হুসেন ১০০% হক কথা বলেন আল্লাহ শায়েখ কে নেক হায়াত দাণ করুণ আমিন ❤
আলহামদুলিল্লাহ
হে🤲😭 আল্লাহ!আপনি আমাকে এমন ভাবে পরিবর্তন করুন যেভাবে থাকলে আপনি আমার ওপর সবচেয়ে বেশি খুশি হবেন ❤️ আমীন.!😥❤❤❤😂
জাযাকআল্লাহ
মাশাআল্লাহ
আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন কুরআন হাদীস মেনে চলতে পারি আমিন
Masahallah
আপনি সঠিক বলেছেন জাজাকাল্লাহ খাইরান
মাশাআল্লাহ, জাজাকাল্লাহু খইরান।
ما شاء الله تبارك الله
و بارك الله فيك
আহলে হাদিস লা মাযহাবী সালাফি মেড ইন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। মিথ্যাবাদী ধোঁকাবাজ যাদের মতে ইহুদিরা মুশরিক না। কিন্তু হক্কানি ওলামায়ে দেওবন্দ তাওহীদ পন্থী মুসলমানরা মুশরিক।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।.../////////////////////////
♥️🏝️আলহামদুলিল্লাহ্ 🏝️ আলহামদুলিল্লাহ্ 🏝️
ওনি সম্মানিত ব্যক্তি আলহামদুলিল্লাহ
💗💗💗💗💗💗💗💗💗💗
❤❤❤
আল্লাহ সুবাহানাতালা উনার হাতে তাইয়েবা দান করুন
ماشاء الله تبارك، بارك الله فيك، حياك الله يا استاذ المحترم، ربنا وفقك لتحديثالحق،
السلام عليكم ورحمة الله وبركاته
কোথায় আছেন দ্বিনি ভাই?
Esshor?
সঠিক বলেছেন✔✔✔
ওনার কথা গুলো একদম সঠিক, তবে কথা হলো 15 মনিট ওয়াজ করে কমপক্ষে 20/25 হাজার টাকা নিলেন, কিন্তু 5 মনিটি সমালোচনায় ব্যয় হয়েগেছে। বাকি 10 িমিনিটি ওয়াজ, সব জায়গায় একই অবস্তা।
ছি ভাই আপনার উপর আমার আফসোস হয় যখন হক কথা বলতেছেন আলোচনা করতেছেন কিন্তু কিন্তু তিনি কি কন্টাক করে এসেছেন কিন্তু আপনাদের আলেমরা কনট্রাক করেছে
এই ফিত্নাবায শাইখ বিদাত নিয়ে জেই ফিতনা মুলক ভুল মিথ্যা ব্যাখ্যা দিলেন তা সম্পূর্ণ বিতরকিত, এ একজন ফিত্নাবায মিথ্যাবাদি অপব্যখ্যা কারি।
এক দল অন্ন দলকে জেই অপবাদে বেদাতি বলছে, সে নিজেও ওই ধরনের অন্ন কাজে বেদাত করছে, কিন্তু তা স্বীকার না করে অন্নকে বেদাতি বলে গালি দিছছে । গায়ের জরে অন্নকে বেদাতি বলে নিজেকে সহি বলে প্রকাস করছে । জা একমাত্র সইতানের খাসিয়ত ।
সহি আলেম কাকারা হাটহাজারী মাদ্রাসায় আসেন আমাদের বুজিয়ে যান
জি না, হাটহাজারী মাদারসায় কেন যাবেন?
ইসলামের মাপকাঠি হচছে -
কোরান
সহীহ হাদীস
ইজমা
কিয়াস।
এবং আকীদার বিষয়ে কেবল শুধু - কোরান, সহীহ হাদীস, কোন কিয়াস চলবে না।
সমস্ত কোরান তাফসির, সব হাদীসের বই, বিখ্যাত ইমামদের বই - সবই এখন পাওয়া যায়, ইন্টারনেট আছে, ভিন্ন ভাষায় তরজমা আছে, পড়াশুনা করলে, রিসার্চ করলে - অনেক বিষয়, অনেক হাদীস, অনেক কথা, সাহাবী,তাবেইন - এনাদের আকীদা বুঝা যায়।
হাটহাজারী মাদারসা নুতন কিছুই বলবে না - তারা দেওবনদী হানাফী আশায়ারী- মাতুরিদী আকীদার কথাই বলবে ও ফিকাহ-র বিষয়ে আবু হানীফার অনুসারী, কিনতু আকীদায় আবু হানীফার বিরুদ্ধতা করে।
কুরআনের আলোচনায় যারা সমালোচনায় লিপ্ত হয় তাদের কে বর্জন করুন
জি না, হাটহাজারী মাদারসা হচছে দেওবনদী হানাফী ফিকাহ ও আকীদায় আশায়ারী- মাতুরিদী বিদাতি আকীদা।
সুতরাং, হাটহাজারী মাদারসায় স্পেশাল কি আছে?
বি উলুমিহি ওয়া ফুয়ুজিহি বলা আছে বুখারী শরীফে।
Voice clearly ny
তোমার বিজ্ঞানের জ্ঞানকে বেশী মান ধর্মের চেয়ে
হক কথা বললে কিছু কিছু পাঠা আছে তাদের জ্বলে
Soboy badti tume valo?
This imam hossain is highly controversial and fetnabaz..i am shocked to see the pic of Abu taha adnan beside bedati taheri. pl remove it.
"কবর থেকে রুহানি ফয়েজ আসে"-এমন কথা কওমীদের মধ্যে থেকে কেউ বিশ্বাস করে কিনা?
[Mashuk Alam]
27/11/2023
Rubbish..
আশরাফ আলী থানভী, রশীদ গানগুহি, কাশেম নানুতুবি, খলীল শাহরানপুরি - উনাদের লেখা উর্দুভাষায় অনেক বইয়ে - রুহানী ফয়েজ কবর থেকে হাসিল হয় - এসব কাহিনী পরিষ্কার ভাবে লেখা আছে। যেমন, তবলীগের ফাযায়েলে
আমল বইয়ে - রসুল কবর থেকে হাত বের করে মুসাফাহা করার কাহিনী আছে এবং ৯০,০০০ (৯০ হাজার) লোক নাকি এই ঘটনার সাক্ষী।
@@davidsaleh-ds3ms -
রাবিশ বলার কারণ কি?
[Mashuk Alam]
28/03/2024
@@michaelalan5520 -
আপনাকে ধন্যবাদ!
[Mashuk Alam]
28/03/2024
[Hossain numan]
Apnar kholifa khuni hasinake Jara btarito korlo Tara to khareji akjon kharejider bepare apni kibolben ?d; imamhusen sahebke bolsi !
Kaka apnar gomta koi? Gomta shikh
ঘোমটা তো রসুলের দেশের লোকেরা প্রচণ্ড রোদের তাপ থেকে রক্ষা পাওয়ার জননে use হয়।
এখানে মশকরা করার কি হলো?
আপনার লুঈি কি খুবই একটা দৃষ্টিনন্দন পোষাক? কই, কেউতো এটা নিয়ে মশকরা করে না।
khali shomalochona koira geli, waj koi tor?
Gagakalla
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
সেতো বুঝলাম । কিন্তু এভাবে মাহফিলে অন্য ব্যকতিদের সমালোচনা করা গীবত করার গোনাহ হচ্ছে কি না ?
জি না, গীবত হচছে না।
ইসলামে বৈধ গীবত আছে -
বিদাতের বিরুদ্ধে
কবীরা গুনাহর বিরুদ্ধে
শেরেক, কুফুরীর বিরুদ্ধে
সুতরাং, জেনে কমেন্ট করুন।
আমিও ভন্ড আলেমদের আলোচনা সুনি
এইটা কি তাবিজনি 😁
আলে খবিশ মানে বিনোদন।
হাদীস অনুযায়ী - কাউকে ফতোয়া দিলে যদি তা সত্য না হয়, তাহলে যে ফতোয়া দিয়েছে প্রথমে,তার উপর ঐ ফতোয়া আসবে।
সুতরাং, টেনশন করার দরকার নেই - কেউ খবীশ হবে কেয়ামতের দিনে।
Ahle yahodider Kotha sonajabena
আহলে ইহুদী কারা? আপনি দলীল, প্রমান দিন, যাতে আমরা সতর্ক হতে পারি। সুতরাং, দলীল দিন। শুধু আপনি মন্তব্য করবেন দলীল ছাড়া - এটা তো waste ঝুরিতে যাবে।
আহালে কম্পানির MD
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যা, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" (সংগৃহীত: তারা সবাই ছিলেন শিয়া। RUclips ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।)
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
এসকল বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে।
ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬!
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ তাঁরা অনেকেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]
আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ।
আর যারা অসীলা করে দোয়া করে তাঁদের উদ্দেশ্যে প্রশ্নঃ মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
এই জাতীর মধ্যে আর কত বিভেদ তৈরি করবেন।
রশিদ আহমদ গাংগুহী রহ্ঃ ও হাজী ইমদাদুল্লাহ মোহাজেরে মক্কী রহঃ মাদ্রাসায় আসেন, এই কথা কে বলেছে? আমার মাদ্রাসা আছে, কই আমি তো এমনটি মনে করি না। আপনি জাতিকে বিভ্রান্ত করছেন, এগুলো ভালো নয়।
এগুলো রশীদ গানগুহি, খলীল শাহরানপুরি, কাশেম নানুতুবি, আশরাফ আলী থানভী - উনাদের লেখা উর্দুভাষার বইয়ে আছে। এগুলো এখনো print হয় পাক-ভারতে। এই বইগুলো, সাধারন মাদারসা ছাএরা পড়ে না বা জানে না। কিনতু এগুলো দেওবনদী হানাফীরা বিশ্বাস করে।
Fazlami koros na- Abu Taha Adnan ki bidati- thumnail a tar sobi diye rakhso keno- fazil kotha kar
আস সালামু আলাইকুম আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালা আপনাকে হেদায়েত দান করুন
কিন্তু আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি ঐ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ আহমাদুল্লাহ, আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান।
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
"অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
মুসলমানদের ভাষা এমন নয়।
@@shoayebmilky4287 gibot kari ar opbad karider avabe bolte hoi. Ai vabe kokhono islam procher hoyna. ate islamer khub khoti hoy. ai chanel manusher mone bidesh chorai. ake borjon kora uchit
@@waniamim-xk6bq WS. Allah pak apnake o apnar poriberer sokol k hedayet dek ar pritibite ar akhirate sommanito koruk. Amin
এইটা ইসরায়েলের প্রডাক্ট
তার দলীল, প্রমান আছে কি? ( ইসরাইলের প্রোডাক্ট) ?
দলীল দিলে জাতি সতর্ক হবে। আর বিনা দলীলে এই জাতীয় অভিযোগ
ডাস্টবিন এ ছুড়ে দেয়া হবে।
আবু তোহা আদনান কে গালি দেয়ার আগে নিজেকে সামলান।আদনান বাজে কথা বলে না, আমি তাই মনে করি বা বুজি
ওটা একটা ভণ্ড
Timing ki baje Katha konta ta ki bujho.
আদনান সাহেব আগে ভালো কথা বলতো। হক কথা বলতো। এখন খালি খোচাখুচি কথা বলে। ভিত্তিহীন কথা বলে।
তোমার বয়স কতো??
তুমি বড় পন্ডিত
ফাইজলামি বাদ দেন।
ফেতনাবাজ
Sohih hadis procharkarira kokhono fetnabaj hoina
ভ্যাজালি
ফেতনা আর কত করবেন?
সত্য কথা শুনতে মজা লাগে না এটাই স্বাভাবিক।সত্য কথাকে ফেতনা মনে হয়।
Imandarder obosshoi moja lage
ধর্ম দিয়ে জীবন চালান ভাল কথা, অন্যের সমালোচনা করেন কেন??
বেদাতি শয়তান।
তিনি একজন অধ্যাপক ।ধর্ম ব্যবসা তার করতে হয়না ।তিনি হক বলে থাকেন ।
ভাই আপনারা সমালোচনার মূলনীতি জানেন না বিদাতিদের বিরুদ্ধে সমালোচনা করা যায়েজ রয়েছে, যারা ইসলামের ক্ষতি সাধন করতেছে যারা দ্বীনের ক্ষতিসাধন করছে তাদের মুখোশ উন্মোচন করা মানে দ্বীন রক্ষা করা , যার জন্য সওয়াব হবে । কেননা ইমামরা যারা জাল হাদিস রচনা করত তাদের সমালোচনা করতেন ইমামরা । ইমাম বুখারী ইমাম তিরমিজি বড় বড় ইমামরা তাদের সমালোচনা করেছেন।এই শাস্ত্র কে বলা হয় জারাহ ওয়াত তাদীল এটা হাদিস শাস্ত্রের পরিভাষা
@@AbulMonsur-v2cএগুলো বুঝি হক কথা
এই ফিত্নাবায শাইখ বিদাত নিয়ে জেই ফিতনা মুলক ভুল মিথ্যা ব্যাখ্যা দিলেন তা সম্পূর্ণ বিতরকিত, এ একজন ফিত্নাবায মিথ্যাবাদি অপব্যখ্যা কারি।
এক দল অন্ন দলকে জেই অপবাদে বেদাতি বলছে, সে নিজেও ওই ধরনের অন্ন কাজে বেদাত করছে, কিন্তু তা স্বীকার না করে অন্নকে বেদাতি বলে গালি দিছছে । গায়ের জরে অন্নকে বেদাতি বলে নিজেকে সহি বলে প্রকাস করছে । জা একমাত্র সইতানের খাসিয়ত ।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় পীর সাহেব কে?
দেওয়ানবাগী নাকি চরমোনাই?
[Mashuk Alam]
28/01/2024
Imam hosen tumar shorbo aloconai gibot kar fetnabaji cara kono alocona Nai.
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
এই খবিস নজদের বিষাক্ত প্রডাক্ট এর জঘন্যতম গুরু ঠাকুর😂😂😂😂❤
তুমি পাঠা এত কমেন্ট করো কেন ভন্ডামি করো
@@azizulhok4400 ঠিকই তো বলেছে,তোর জ্বলছে নাকি রে জগাখিচুড়ী হাফ প্যান্ট নজদী মার্কা পোলাপাইন ভূত, তোদের গুরু ঠাকুর কে বলেছে বলে নাকি রে 😅😄😀😁😝😜💪💪💪
Mash Allah
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
বক্তা সঠিক কথাই বলেছেন বক্তার সমালোচনা করে নিজের যোগ্যতা তুলে ধরেছেন ।
ফাসেক
মুরুক্ষ জাহিল
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।
আমি তো দেখি যে মাইক নিয়ে সারা দেশে বলে বেড়াতে পারবেন।
আমি এই ইমাম হোসেনকে চিনি, তিনি খুবই বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি যা বলেন, তা অনুসরণ করেন না। তিনি সব সময় উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আলোচনা করেন। সে তার অনুসারীদের পথভ্রষ্ট করছে।