যাক আলহামদুলিল্লাহ আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে খুতবায় উপস্থিত থাকতে পেরেছি,এবং দারুল হুদাতে সালাত সম্পন্ন করতে পেরেছি, এটা আমার প্রথম দারুল হুদা মসজিদের অভিজ্ঞতা ছিল , আমি আমার জীবনের অন্যরকম এক জুমায় উপস্থিত থাকতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ। অনেক অনেক ধন্যবাদ দারুল হুদা ভাইদের, যারা অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে আমাদের আমন্ত্রণ করেছেন, জাযাকাল্লাহ খাইরান। এবং অনেক ধন্যবাদ আমার দ্বীনি ভাই বাইজিদকে যে আমাদের ওইখানে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
“আল্লাহর আনুগত্য, আল্লাহর রাসূলের আনুগত্য ও ইবাদাত এবং আল্লাহর জন্য দ্বীনকে একনিষ্ঠ করার পরিবর্তে যাদের আনুগত্য ও ইবাদাত করা হয় অথবা আল্লাহর ইবাদাতের সঙ্গে যাদেরকে মাধ্যম হিসেবে অথবা আল্লাহর অংশীদার হিসেবে আনুগত্য করা হয় তারা সকলেই তাগুত। এ তাগুত জিন শয়তান, মানুষ শয়তান, গাছ, পাথর ইত্যাদি সবই হতে পারে।
@@almamun-rh5mm ইবাদত মহান আল্লাহ তালার একত্ব এর ঘোষণা। ইবাদত হচ্ছে নবী-রাসূলগণের মাধ্যমে আল্লাহর বিধি-বিধান দিয়েছেন তা মেনে চলা। আল্লাহ যা ভালোবাসেন ও যা পছন্দ করেন এমন সকল প্রকাশ্য গোপনীয় কাজ ও কথার নাম হলো ইবাদত।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।../////////////
২২৭৯-[১৯] ’আবদুল্লাহ ইবনু বুসর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন জনৈক ব্যক্তি এসে বলল, হে আল্লাহর রসূল! আমার ওপর ইসলামের (নাফ্লী) নির্ধারিত বিধি-বিধান অনেক। তাই আমাকে সংক্ষেপে কিছু বলে দিন যা আমি সব সময় করতে পারি। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, তুমি সব সময় তোমার জিহবাকে আল্লাহর জিকিররত রাখবে। (তিরমিযী, ইবনু মাজাহ; ইমাম তিরমিযী বলেন, হাদীসটি হাসান গরীব)[1]
এটা তো আপনার কথা হয়ে গেল - আরোও মাবুদ আছে। এই কথার সপক্ষে আপনার কোন দলীল, প্রমান, সাক্ষী, ডকুমেন্ট, বই,সংবাদ পএ, - কোন proof,evidence আছে কি? ইসলামের বিষয়ে যে কোন কথার দলীল, প্রমান লাগে। কোরান ২:১১১- ( বাকারা) - যদি তেমরা সত্যবাদী হও, দলীল আন। সুতরাং, আপনি আপনার কথার,মতের পক্ষে দলীল দিন, কে মাবুদ। শুরু করুন দলীল দেয়া, আমরা সহমত হবো, জনগন সচেতন হবে, আপনার সত্যতা প্রমান হবে।
আপনাকে তো কেউ বাধ্য করেনি উনার বক্তৃতা শুনতে। খামাখা অশালীন, অযাচিত, কটাক্ষ করে মন্তব্য না করেও তো পারতেন। ওহাব তো আল্লাহ র একটা নাম। এটাকে কটাক্ষ করার কোন দরকার আছে কি? কারও সমালোচনা না করেওতো সুন্দর জীবন-যাপন করা যায়। মতের মিল না হলেও সন্মান করুন। যার যার আমল নিয়ে সবাই কেয়ামতে উঠবে। আপনার টেনশন করার কিছু নেই। শান্ত হউন।
কেয়ামতের পূর্বে মুর্খ দাজ্জাল আলেম সমাজের আবির্ভাব হবে। তাদের ব্যপারে সতর্ক করা এবং সতর্ক হওয়া সকল সচেতন ব্যক্তির দ্বায়িত্ব। অহাব আল্লাহর নাম। কিন্ত আব্দুল অহাব নাজদি (শয়তানের শিং) থেকে অহাবি এসেছে। তার অনুসারীদের অহাবি বলা হয়। কানা ছেলের নাম যেমন মানুষ পদ্মলোচন রাখলেও কানা কানাই থাকে, নামের তাৎপর্য সেখানে নেই। তেমনি অহাবি নামটি তাৎপর্যহীন। এটার আবেক নাম নাজদিবাদ। বৃটিশদের গোলামী করতে গিয়ে যে দলের উদ্ভব হয়েছিল এবং আজকের দিনেও যারা আরবের পবিত্র ভূমিতে কনসার্ট, মদ আর অবৈধ কর্মকাণ্ডকে বৈধতা দিচ্ছে। তারা আব্দুল অহাব নাজদির অনুসারী। আর এসব আলেম হলো অহাবি মতাদর্শের ঘৃন্য কীট। সুরতে আলেম আর হাকিকাতে ইবলিশের অনুসারী।
বক্তা সাহেব একটু আগেশুরুতে আপনি বলেছেন সকল নবীগনের দাওয়াত ছিল লাইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থ আলালাহ ছাড়া আরকোন মা্বুদনাই খতিব সাহেব সবিরুধি খতিব চিন্তাকরে কথা বলেন।
কোরানই বলেছে - রসুলের মত,ফয়সালা, নির্দেশ , আদেশ, রায়, কোন সমস্যার সমাধান - -( এগুলো হাদীসের বইয়ে সংরক্ষিত,লিপিবদ্ধ আছেন) -সব কোন রকম আপওি ছাড়া মুমিনদের মানতে হবে। কোরান- ৪:৬৫( নেসা). সুতরাং, হাদীস না মানার অর্থ কোরানকেই না মানা, বিরুদ্ধতা করা। এই যুগে - যখন মুসলিমগন শিক্ষিত অধিক হারে, কোরান - হাদীস সব বই সব ভাষায় পাওয়া যায়, ইন্টারনেট, কম্পিউটার, ফোন, আলেমদের বক্তৃতা, আলোচনা সবাই শুনতে পারে, সেখানে আপনার ধুরন্ধর, উদ্দেশ্যমুলক প্রশ্ন সবাই বুঝবে এবং এড়িয়ে যাবে। বৃথা চেষ্টা।
ধোকাবাজী বাদ দেন। কোরানই হুকুম দিয়েছে- হাদীস না,মানলে সে মুসলমান, মুমিন না। কোরান ৪:৬৫- সংক্ষেপে - এই আয়াতে আল্লাহ বলছেন - কেউ যদি কোন মতভেদ, বিতর্কিত, প্রশ্ন, ঝগড়া, ভিন্নতা, পার্থক্য ইত্তাদি বিষয়ে রসুলের মত, রায়, ফয়সালা, আদেশ, নিষেধ না মানে, সে কখনোই মুসলিমই হতে পারবে না। রসুলের রায়, মত, আদেশ,নিষেধ - সবই সংরক্ষিত, লিপিবদ্ধ আছে হাদীসের বইয়ে। সুতরাং, হাদীস না,মানলে আপনি তো কোরানের আয়াত ৪:৬৫ মানলেন না। আর কোরানের আয়াত না মানলে,আপনি ইসলামের বাইরে চলে গেলেন। সুতরাং, এই কুফুরী প্রচারণা বাদ দিন।
আলেমদের বড় দলটি জালেম। আপনি কি বড় দলের মধ্যে পড়েন না? আপনাদের মত আলেমদের নিকট থেকে জেনেছি লা ইলাহি ইল্লাল্লাহ মানে নেই কোন ইলাহ আল্লাহ ছাড়া। আপনি নতুন তথ্য এনেছেন।
ওস্তাদ ইমাম হোসাইন থেকে সঠিক ধর্ম শেখা যায়, দুঃখজনক হলো কথা বলতে বলতে জারি ভাটিয়ালি সুর ধরে। যা খুবই বিরক্তিকর। জারি ভাটিয়ালি সুর করবে যারা কিচ্ছা কাহিনী বলে। বতর্মান বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ জারি শিল্পী হলেন আযাহারী ও আমির হামজা। কিন্তু ইমাম হোসাইন তো আর কিচ্ছা কাহিনী বলে না। অনুরোধ করছি জারি ভাটিয়ালি সুর ছেড়ে সাভাবিক ভাবে কথা বলুন, যেভাবে সারা পৃথিবীর আলেমগণ বলে। ধন্যবাদ
আপনি তো জিকির আরবী শব্দের মানেই বুঝেন নি। কোরানই বলেছে, হাদীস বলেছে জিকির করতে। কিনতু দলবদ্ধ হয়ে জিকিরের নামে নাচানাচি, গোল হয়ে বসে বা দাড়িয়ে বিভিন্ন অঈভঈি, শারীরিক exercise, নৃত্য, সাথে মিউজিক, হাত-তালী - এগুলো পুরোপুরিভাবে বিদাত, নুতন সৃষ্টি। কোন সহীহ হাদীস বা সাহাবীগন থেকে এরুপভাবে জিকির করা প্রমানিত নয়,। আপনার কোন সহীহ হাদীস জানা থাকলে, দয়া করে উল্লেখ করুন। শরীয়তের পদ্বতিতে জিকির করতে হবে।
JONOSHOMMUKHE ALIM ULAMADER BIRUDHE GIBAT NA KORE BOKTOBBO DEBEN,BOKTOBBO ETO HASHI DEN KENO?SHUDHO BANGLA NA PERE BOGBOG KOREN,TAWHID SHUDHU APNI JANEN R BANGLADESHER KONO ALEM TAWHID JANENA,KISHER DOKTOR?KOTHEKE. DOCTOR HOECHEN KOTHEKE??
আমাদের টেলিগ্রাম প্রশ্নোত্তর চ্যানেল এ জয়েন দিয়ে আপনার প্রশ্ন শায়েখ দের সরাসরি জিজ্ঞেস করে নিন ইন শা আল্লাহ।
[ আপনার telegram আইডি থাকা লাগবে, অত:পর লিংকে ক্লিক দিয়ে জয়েন দিবেন ]
t.me/+1LTe9t-A5KdjZGRl
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
সুবহানাল্লাহ
যাক আলহামদুলিল্লাহ আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে খুতবায় উপস্থিত থাকতে পেরেছি,এবং দারুল হুদাতে সালাত সম্পন্ন করতে পেরেছি, এটা আমার প্রথম দারুল হুদা মসজিদের অভিজ্ঞতা ছিল , আমি আমার জীবনের অন্যরকম এক জুমায় উপস্থিত থাকতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ। অনেক অনেক ধন্যবাদ দারুল হুদা ভাইদের, যারা অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে আমাদের আমন্ত্রণ করেছেন, জাযাকাল্লাহ খাইরান। এবং অনেক ধন্যবাদ আমার দ্বীনি ভাই বাইজিদকে যে আমাদের ওইখানে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।
বারাকাল্লাহু ফিক
সুবহানআল্লাহ আল্লাহ আকবর Subhanallah allahu akber سبحان الله الله اکبر
Khub Valo laglo. Jajsakalah khairain
লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক-লাখো কণ্ঠে মহান আল্লাহ আপনার প্রতি আনুগত্য যারা প্রকাশ করছেন তাদের সাথে আমাদেরকেও কবুল করুন
🤲আমিন🤲❤❤❤❤😂
Alhamdulillah
জাযাকাললাহ খাইরান❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
]]] 666]yes
Tagoot artho ki
“আল্লাহর আনুগত্য, আল্লাহর রাসূলের আনুগত্য ও ইবাদাত এবং আল্লাহর জন্য দ্বীনকে একনিষ্ঠ করার পরিবর্তে যাদের আনুগত্য ও ইবাদাত করা হয় অথবা আল্লাহর ইবাদাতের সঙ্গে যাদেরকে মাধ্যম হিসেবে অথবা আল্লাহর অংশীদার হিসেবে আনুগত্য করা হয় তারা সকলেই তাগুত। এ তাগুত জিন শয়তান, মানুষ শয়তান, গাছ, পাথর ইত্যাদি সবই হতে পারে।
ইবাদত কাকে বলে?
@@almamun-rh5mm ইবাদত মহান আল্লাহ তালার একত্ব এর ঘোষণা। ইবাদত হচ্ছে নবী-রাসূলগণের মাধ্যমে আল্লাহর বিধি-বিধান দিয়েছেন তা মেনে চলা। আল্লাহ যা ভালোবাসেন ও যা পছন্দ করেন এমন সকল প্রকাশ্য গোপনীয় কাজ ও কথার নাম হলো ইবাদত।
আপনি সঠিক বলেছেন জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।../////////////
সুবহানআল্লাহ
মাশাআল্লাহ।
বারাকাল্লাহু ফিক।
জাযাকাল্লাহু খায়রান।
Barakallahu feek
জাযাকাল্লাহু খাইরান মাশাআল্লাহ হুজুর আপনার কথাগুলি আমার বুঝতে একটু অসুবিধা হয়নি আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সকল উম্মতকে বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন
বারাকাল্লাহু ফিক
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বক্তব্য ।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা বাস্তব সময়ের সাথে মিল রেখে।
শুকরান জাযাকাল্লাহ খাইরান। ❤❤❤
বারাকাল্লাহু ফিকুম
শুকরান ❤️ জাজ্জাক আল্লাহ খাইরান। ❤
বারাকাল্লাহু ফিকুম
মাশাল্লাহ
মাশাল্লাহ
❤
ma sha Allah
❤❤❤❤❤❤
masallah!!! ai rokum alem banglar prota ghore dorkar
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ্:
একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি,
স্রষ্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ,
জগতসমুহের সকল নিদর্শনে
সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে,
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র,
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র ,
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
ইহুদীদের ও খ্রীষ্টানদের অনেকেই এই বিশ্বাস করে। কিন্তু তারা আল্লাহর নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অনুসরণ করেনি।
মাশাআল্লাহ
হাফেযাহুমুললাতায়ালা
মাশাআল্লাহ 🇯🇴🇧🇩🌹
তোমরা প্রকৃত মুমিন হতে পারবেনা যতক্ষণ না আল্লাহর হাবীব কে নিজের প্রাণের চেয়েও বেশি ভালবাসতে না পারবে।
হক্কানী আলেম। আল্লাহ্ তায়ালা তাকে নিরাপদ রাখুন।
আমীন
মক্কা মদিনায় বর্তমানে এক দরে বিক্রি হয় না। আমি একটি মদিনার একটি দোকানে রুমালের দর করলাম, ৪০ রিয়াল দাম চাইল, আমি দরাদরি করে ১৫ রিয়াল দিয়ে ক্রয় করেছি।
❤🎉
❤❤❤❤🇮🇳🇮🇳👌👌👌👍
একদম ঠিক বলেছেন । অনেকেই জানেন না ।
অপ্রিয় শোনালেও সত্যি কিতাবুত তাওহীদের আকিদা আর পথভ্রষ্টতা একই রাস্তা!
এটিকে নতুন মতবাদ হিসেবে যারা প্রতিষ্ঠিত করে তারা ৭২ ফেরকার মধ্যে একদল!
প্রমাণ ছাড়া দ্বীনের কথা বলা মুসলিমের লক্ষণ নয়।
কোরআন মুমিনদের জন্য হেদায়েত। তোমরা প্রকৃত মুমিন হতে পারবেনা যতক্ষণ না আল্লাহর হাবীব কে নিজের প্রাণের চেয়েও বেশি ভালবাসতে না পারবে।
আপনাদের ভিডিও কপি করে আপলোড করা যাবে
২২৭৯-[১৯] ’আবদুল্লাহ ইবনু বুসর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন জনৈক ব্যক্তি এসে বলল, হে আল্লাহর রসূল! আমার ওপর ইসলামের (নাফ্লী) নির্ধারিত বিধি-বিধান অনেক। তাই আমাকে সংক্ষেপে কিছু বলে দিন যা আমি সব সময় করতে পারি। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, তুমি সব সময় তোমার জিহবাকে আল্লাহর জিকিররত রাখবে। (তিরমিযী, ইবনু মাজাহ; ইমাম তিরমিযী বলেন, হাদীসটি হাসান গরীব)[1]
যারা বিশ্বাসের সাথে দাবী করেনঃ "আল্লাহ তা'য়ালা মানুষের শরীরের ভিতরে ক্বলবে ক্বলবে অবস্থান করেন!"-এটা বিশ্বাস করা কি শির্ক?
[Mashuk Alam]
03/05/2024
জ্বি শির্ক।
@@lighthouselifehacks9195-
আপনি কি জানেন (বাংলাদেশে) কারা এই ধরনের শির্কে লিপ্ত?
[Mashuk Alam]
02/06/2024
আসসালামুয়ালাইকুম হবিগঞ্জ এলাকায় কোন সহি আকিদার মাদ্রাসা আছে কিনা কারো জানা থাকলে আমাকে দয়া করে কমেন্ট বক্সে জানাবেন
ওয়া আলাইকুম আসসালাম জ্বী আছে আলহামদুলিল্লাহ।
নাম হলো- আস সালাম আইডিয়াল মাদরাসা
তাদের fb page - AIM HABIGANJ
যোগাযোগ : 01795-521621
আল্লাহ ছাড়াও মাবুদ আছেন।কিং সালমান
এটা তো আপনার কথা হয়ে গেল -
আরোও মাবুদ আছে।
এই কথার সপক্ষে আপনার কোন
দলীল, প্রমান, সাক্ষী, ডকুমেন্ট, বই,সংবাদ পএ, - কোন proof,evidence আছে কি?
ইসলামের বিষয়ে যে কোন কথার দলীল, প্রমান লাগে।
কোরান ২:১১১- ( বাকারা) -
যদি তেমরা সত্যবাদী হও, দলীল আন।
সুতরাং, আপনি আপনার কথার,মতের পক্ষে দলীল দিন, কে মাবুদ।
শুরু করুন দলীল দেয়া, আমরা সহমত হবো, জনগন সচেতন হবে, আপনার সত্যতা প্রমান হবে।
সব তাওহীদ তুমি আর অহাবিরা জানে। অহাবিদের তাওহীদ আর মুসলমানদের তাওহীদ এক না। আমাদের মাবুদ এক আল্লাহ।
আপনাকে তো কেউ বাধ্য করেনি
উনার বক্তৃতা শুনতে।
খামাখা অশালীন, অযাচিত, কটাক্ষ
করে মন্তব্য না করেও তো পারতেন।
ওহাব তো আল্লাহ র একটা নাম।
এটাকে কটাক্ষ করার কোন দরকার আছে কি?
কারও সমালোচনা না করেওতো সুন্দর জীবন-যাপন করা যায়।
মতের মিল না হলেও সন্মান করুন।
যার যার আমল নিয়ে সবাই কেয়ামতে উঠবে। আপনার টেনশন করার কিছু নেই।
শান্ত হউন।
কেয়ামতের পূর্বে মুর্খ দাজ্জাল আলেম সমাজের আবির্ভাব হবে। তাদের ব্যপারে সতর্ক করা এবং সতর্ক হওয়া সকল সচেতন ব্যক্তির দ্বায়িত্ব।
অহাব আল্লাহর নাম। কিন্ত আব্দুল অহাব নাজদি (শয়তানের শিং) থেকে অহাবি এসেছে। তার অনুসারীদের অহাবি বলা হয়। কানা ছেলের নাম যেমন মানুষ পদ্মলোচন রাখলেও কানা কানাই থাকে, নামের তাৎপর্য সেখানে নেই। তেমনি অহাবি নামটি তাৎপর্যহীন। এটার আবেক নাম নাজদিবাদ। বৃটিশদের গোলামী করতে গিয়ে যে দলের উদ্ভব হয়েছিল এবং আজকের দিনেও যারা আরবের পবিত্র ভূমিতে কনসার্ট, মদ আর অবৈধ কর্মকাণ্ডকে বৈধতা দিচ্ছে। তারা আব্দুল অহাব নাজদির অনুসারী। আর এসব আলেম হলো অহাবি মতাদর্শের ঘৃন্য কীট। সুরতে আলেম আর হাকিকাতে ইবলিশের অনুসারী।
জাঝাকাল্লাহ খয়রান সম্মানিত প্রিয় ভাই সুন্দর ভাবে কথা বলার জন্য।@@michaelalan5520
জি প্রিয় সম্মানিত ভাই। আমি ও এক সময় আপনার মতোই কথা বলতাম কিন্তু যখন তাওহীদের কথা বললাম তখন আমার অনেক ভূল ভেংগে গেলো।
একটা আহলুল ইবলিশ যখন মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, তখন মুসলিম হিসেবে তাকে থামানো কর্তব্য।
Kon mosque ata
Darul Huda Masjid and Islamic Center Habiganj
✅গুগল ম্যাপে মাসজিদের লোকেশন
cutt.ly/jjIpi8T#Follow_us
👉 𝐘𝐨𝐮𝐭𝐮𝐛𝐞 𝐂𝐡𝐚𝐧𝐧𝐞𝐥: youtube.com/@DARULHUDAMASJIDISLAMICCENTER
👉 𝐅𝐚𝐜𝐞𝐛𝐨𝐨𝐤 𝐏𝐚𝐠𝐞: fb.com/darulhudamasjidbd
বক্তা সাহেব একটু আগেশুরুতে আপনি বলেছেন সকল নবীগনের দাওয়াত ছিল লাইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থ আলালাহ ছাড়া আরকোন মা্বুদনাই খতিব সাহেব সবিরুধি খতিব চিন্তাকরে কথা বলেন।
আবেগ দিয়ে ধর্ম চলে না পুরো কথা ভালো করে শুনতে হবে ভাই
আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নাই, গজার মাছ চন্দ্র, সূর্য , কবর ইত্যাদি সবই গাইরুল্লাহ কিন্ত আপনার কথায় বুঝা গেল এরাও মাবুদ।
আপনি কি বুঝলেন, উনি তো বাংলা ভাষায় বললেন।
নাকি, ইচ্ছা করেই বুঝলেন না?
যারা জানেনা তাদের মধ্যে তুমি একজন।
আসসালামু আলাইকুম ভাই আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করি যেন আপনাকে সঠিক কোরআন ও হাদিসের আলোকে জীবন বেবস্থা করবেন আমিন
কালেমায় হক কোথায় আছে? দুনিয়ার সকল মাবুদ কে অস্বীকার করে আল্লাহকে একমাত্র মাবুদ বলায় সমস্যা কি? কুরআনের সকল অনুবাদে আছে - আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই।
মাবুদ কোথায় লেখা আছে বলেন তো! ইলাহ শব্দের অনুবাদ করেন মাবুদ দিয়ে অথচ দুটোই আরবি শব্দ। দুটোর অর্থই আলাদা।
অতো প্রকার আর জেনে লাভ নেই।
যদি লাভই না হয়, অযথা সময় নষ্ট করে অযাচিত, অশালীন
কমেন্টই বা করতে গেলেন কেন?
মানুষকে সন্মান করুন, মতের মিল না হলেও।
কবরে প্রশ্ন করবে কোরানে নাই
কোরানই বলেছে - রসুলের মত,ফয়সালা, নির্দেশ , আদেশ, রায়,
কোন সমস্যার সমাধান - -( এগুলো হাদীসের বইয়ে সংরক্ষিত,লিপিবদ্ধ আছেন) -সব কোন রকম আপওি ছাড়া মুমিনদের মানতে হবে।
কোরান- ৪:৬৫( নেসা).
সুতরাং, হাদীস না মানার অর্থ কোরানকেই না মানা, বিরুদ্ধতা করা।
এই যুগে - যখন মুসলিমগন শিক্ষিত অধিক হারে, কোরান - হাদীস সব বই সব ভাষায় পাওয়া যায়, ইন্টারনেট, কম্পিউটার, ফোন, আলেমদের বক্তৃতা, আলোচনা সবাই শুনতে পারে, সেখানে আপনার ধুরন্ধর, উদ্দেশ্যমুলক
প্রশ্ন সবাই বুঝবে এবং এড়িয়ে যাবে। বৃথা চেষ্টা।
ধোকাবাজী বাদ দেন।
কোরানই হুকুম দিয়েছে- হাদীস না,মানলে সে মুসলমান, মুমিন না।
কোরান ৪:৬৫-
সংক্ষেপে - এই আয়াতে আল্লাহ বলছেন - কেউ যদি কোন মতভেদ,
বিতর্কিত, প্রশ্ন, ঝগড়া, ভিন্নতা, পার্থক্য ইত্তাদি বিষয়ে রসুলের মত, রায়, ফয়সালা, আদেশ, নিষেধ না মানে, সে কখনোই মুসলিমই হতে পারবে না।
রসুলের রায়, মত, আদেশ,নিষেধ -
সবই সংরক্ষিত, লিপিবদ্ধ আছে হাদীসের বইয়ে।
সুতরাং, হাদীস না,মানলে আপনি তো কোরানের আয়াত ৪:৬৫ মানলেন না।
আর কোরানের আয়াত না মানলে,আপনি ইসলামের বাইরে
চলে গেলেন।
সুতরাং, এই কুফুরী প্রচারণা বাদ দিন।
আলেমদের বড় দলটি জালেম। আপনি কি বড় দলের মধ্যে পড়েন না? আপনাদের মত আলেমদের নিকট থেকে জেনেছি লা ইলাহি ইল্লাল্লাহ মানে নেই কোন ইলাহ আল্লাহ ছাড়া। আপনি নতুন তথ্য এনেছেন।
ওস্তাদ ইমাম হোসাইন থেকে সঠিক ধর্ম শেখা যায়, দুঃখজনক হলো কথা বলতে বলতে জারি ভাটিয়ালি সুর ধরে। যা খুবই বিরক্তিকর। জারি ভাটিয়ালি সুর করবে যারা কিচ্ছা কাহিনী বলে। বতর্মান বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ জারি শিল্পী হলেন আযাহারী ও আমির হামজা। কিন্তু ইমাম হোসাইন তো আর কিচ্ছা কাহিনী বলে না। অনুরোধ করছি জারি ভাটিয়ালি সুর ছেড়ে সাভাবিক ভাবে কথা বলুন, যেভাবে সারা পৃথিবীর আলেমগণ বলে। ধন্যবাদ
কিচ্ছা কাহিনির মধ্যেই আল্লাহ তায়ালা হেদায়েত রেখেছেন। পবিত্র কোরআনে শত শত কাহিনী লিপিবদ্ধ আছে। যেন মানুষ তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।
তোমরা অভাগা।
এইটাএকটা মানুষ ছোরতে ইবলীস
আপনি কি নিশ্চিত যে সাহাবা গন আল্লাহ আল্লাহ জিকির করেন নি?
আপনি তো জিকির আরবী শব্দের মানেই বুঝেন নি।
কোরানই বলেছে, হাদীস বলেছে জিকির করতে।
কিনতু দলবদ্ধ হয়ে জিকিরের নামে
নাচানাচি, গোল হয়ে বসে বা দাড়িয়ে
বিভিন্ন অঈভঈি, শারীরিক exercise, নৃত্য, সাথে মিউজিক, হাত-তালী - এগুলো পুরোপুরিভাবে বিদাত, নুতন সৃষ্টি। কোন সহীহ হাদীস বা সাহাবীগন থেকে এরুপভাবে জিকির করা প্রমানিত
নয়,। আপনার কোন সহীহ হাদীস জানা থাকলে, দয়া করে উল্লেখ করুন।
শরীয়তের পদ্বতিতে জিকির করতে হবে।
সাহাবাগন জিকির করেছেন শরীয়তি নিয়মে।
জিকির মানে লাফালাফি, নৃত্য, বিভিন্ন অঈভঈি নয়। এটাই বক্তা বলেছেন।
আপনি বুঝতে পারেন নি।
জিকিরের কঘা কোরানে আছে, হাদীসে আছে,তবে তা শরীয়তি নিয়মে হতে হবে, বিদাতী নিয়মে নয়।
JONOSHOMMUKHE ALIM ULAMADER BIRUDHE GIBAT NA KORE BOKTOBBO DEBEN,BOKTOBBO ETO HASHI DEN KENO?SHUDHO BANGLA NA PERE BOGBOG KOREN,TAWHID SHUDHU APNI JANEN R BANGLADESHER KONO ALEM TAWHID JANENA,KISHER DOKTOR?KOTHEKE. DOCTOR HOECHEN KOTHEKE??
তোমাদের কথা শুনে মানুষ পথভ্রষ্ট হবে।
Allah mane sokti, gyan .gyan manuser ontore thake .sobcheye boro gyan medical science er gyan.
আলহামদুলিল্লাহ
❤🎉