তৃতীয় মাত্রা দেখলাম, শুনলাম। জনাব শাহাদত হোসেন সেলিম "অর্ধের" (প্রথমার্ধের "অর্ধে") হিসেবে দেয়ার চেষ্টা করলেন। ড: ইউনুস বলেছেন নির্বাচন ২৫ এর শেষে বা ২৬ এর প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে বা হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে কিছু সুবিধা অসুবিধা হতেই পারে। প্রেস সেক্রেটারি ( জনাব আলম) বলেছেন ২৬ এর জুনের ৩০ তারিখের মধ্যে হবে। উনি ড: ইউনুসের বক্তব্যের মধ্যে থেকেই সঠিক ভাবে বলেছেন। অর্থাৎ নির্বাচন হতে পারে ২৫ এর নভেম্বর ডিসেম্বরে অথবা ২৬ এর ফেব্রুয়ারি, মার্চ... অথবা জুনে। ২৬ সালের প্রথমার্ধ শেষ। দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হলো জুলাই থেকে এবং শেষ হলো ২৬ এর ডিসেম্বরে। এইটা গেলো "আর্ধ" এর হিসাব। জনাব সেলিম বললেন "বর্তি" অর্থাৎ সেলিম সাহেব বললেন প্রেস সেক্রেটারি প্রথমার্ধ বলেন নি, উনি বলেছেন মধ্যবর্তী । তার মানে সেলিম সাহেব বছরকে ভাগ করেছেন ৩ ভাগে। জানুয়ারি থেকে এপ্রিল ১ ভাগ, মে থেকে আগস্ট ১ ভাগ, সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর ১ ভাগ। সেলিম সাহেবের কথাই মেনে নিলাম । তাহলে তার কথা অনুযায়ী প্রথমার্ধ হচ্ছে ২৬ সালের এপ্রিল পর্যন্ত। এপ্রিল এর পর জুন আর কত হাত লম্বা? ২ হাতের বেশি তো নয় অর্থাৎ দুই মাস - মে এবং জুন! এই নিয়ে মিডিয়া গুলোতে যে কী হুলুস্থুল চলছে তার ইয়াত্তা নেই। যেনো মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেলো, তাই কী? এই বাক্য বলা শুরু করেছেন আমাদের মান্যবর জেনারেল সেক্রেটারি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ড: ইউনুসের কথা অনুযায়ী অর্ধেক দুই ভাগই হয়। একটি আপেল কে অর্ধেক করলে দুইটি সমান ভাগ হওয়ার কথা। নূন্যতম সংস্কার করতে যদি ২ মাস সময় বেশিই লাগে (অর্থাৎ মে ও জুন) তাহলে রাজনৈতিক দলগুলির অসুবিধা কোথায়? তাদের অসুবিধা আছে আর তা হলো এই দুই মাসের মধ্যে যদি দলের সমর্থন কমে যায়? প্রশ্ন হলো দুই মাসের মধ্যে যদি সমর্থন কমে যায়, তাহলে সেই রাজনীতি করেন কেনো? ক্ষমতায় তো আগেও ছিলেন। সেই সময় সংস্কার করেননি কেনো? সংস্কার করলে আওয়ামী লীগও দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে পারতো না, আর গেলো অভ্যুত্থানে এত লোকের জীবনও দিতে হতো না, হাজার লোকের চোখ, হাত, পা হারাতে হতো না। এগুলোর দায় রাজনৈতিক দলের নেয়া উচিত যারা এখন ক্ষমতায় গিয়ে সংস্কার করতে চান। সাবেক প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিনের ভূমিকার কারণে মাইনউদ্দিন, ফখরুদ্দিন ক্ষমতা নিয়েছে তো! দুই নেত্রীকে জেলে ভরেছে তো। দুই বছর ক্ষমতায় ছিল তো। আমরা তো সব ভেরা হয়ে ছিলাম। জিল্লুর সাহেবকে বলি। আপনি তৃতীয় মাত্রা সঞ্চালন বা পরিচালনা করেন। আপনার তো উচিত ছিল সেলিম সাহেবকে প্রশ্ন করা বছরের প্রথমার্ধ এবং দ্বিতীয়ার্ধ বলতে উনি কি বুঝেন? করেন নি কেনো? তা আপনিই ভালো বলতে পারবেন। তবে এর ব্যাখ্যাটি আগামী পর্বে আপনিই দিবেন আশা করি - আমরা শিখতে পারব। ধন্যবাদ।
তৃতীয় মাত্রা দেখলাম, শুনলাম।
জনাব শাহাদত হোসেন সেলিম "অর্ধের" (প্রথমার্ধের "অর্ধে") হিসেবে দেয়ার চেষ্টা করলেন।
ড: ইউনুস বলেছেন নির্বাচন ২৫ এর শেষে বা ২৬ এর প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে বা হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে কিছু সুবিধা অসুবিধা হতেই পারে।
প্রেস সেক্রেটারি ( জনাব আলম) বলেছেন ২৬ এর জুনের ৩০ তারিখের মধ্যে হবে। উনি ড: ইউনুসের বক্তব্যের মধ্যে থেকেই সঠিক ভাবে বলেছেন। অর্থাৎ নির্বাচন হতে পারে ২৫ এর নভেম্বর ডিসেম্বরে অথবা ২৬ এর ফেব্রুয়ারি, মার্চ... অথবা জুনে। ২৬ সালের প্রথমার্ধ শেষ। দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হলো জুলাই থেকে এবং শেষ হলো ২৬ এর ডিসেম্বরে।
এইটা গেলো "আর্ধ" এর হিসাব।
জনাব সেলিম বললেন "বর্তি" অর্থাৎ সেলিম সাহেব বললেন প্রেস সেক্রেটারি প্রথমার্ধ বলেন নি, উনি বলেছেন মধ্যবর্তী । তার মানে সেলিম সাহেব বছরকে ভাগ করেছেন ৩ ভাগে। জানুয়ারি থেকে এপ্রিল ১ ভাগ, মে থেকে আগস্ট ১ ভাগ, সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর ১ ভাগ। সেলিম সাহেবের কথাই মেনে নিলাম । তাহলে তার কথা অনুযায়ী প্রথমার্ধ হচ্ছে ২৬ সালের এপ্রিল পর্যন্ত। এপ্রিল এর পর জুন আর কত হাত লম্বা? ২ হাতের বেশি তো নয় অর্থাৎ দুই মাস - মে এবং জুন! এই নিয়ে মিডিয়া গুলোতে যে কী হুলুস্থুল চলছে তার ইয়াত্তা নেই। যেনো মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেলো, তাই কী? এই বাক্য বলা শুরু করেছেন আমাদের মান্যবর জেনারেল সেক্রেটারি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ড: ইউনুসের কথা অনুযায়ী অর্ধেক দুই ভাগই হয়। একটি আপেল কে অর্ধেক করলে দুইটি সমান ভাগ হওয়ার কথা। নূন্যতম সংস্কার করতে যদি ২ মাস সময় বেশিই লাগে (অর্থাৎ মে ও জুন) তাহলে রাজনৈতিক দলগুলির অসুবিধা কোথায়?
তাদের অসুবিধা আছে আর তা হলো এই দুই মাসের মধ্যে যদি দলের সমর্থন কমে যায়? প্রশ্ন হলো দুই মাসের মধ্যে যদি সমর্থন কমে যায়, তাহলে সেই রাজনীতি করেন কেনো? ক্ষমতায় তো আগেও ছিলেন। সেই সময় সংস্কার করেননি কেনো? সংস্কার করলে আওয়ামী লীগও দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে পারতো না, আর গেলো অভ্যুত্থানে এত লোকের জীবনও দিতে হতো না, হাজার লোকের চোখ, হাত, পা হারাতে হতো না। এগুলোর দায় রাজনৈতিক দলের নেয়া উচিত যারা এখন ক্ষমতায় গিয়ে সংস্কার করতে চান। সাবেক প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিনের ভূমিকার কারণে মাইনউদ্দিন, ফখরুদ্দিন ক্ষমতা নিয়েছে তো! দুই নেত্রীকে জেলে ভরেছে তো। দুই বছর ক্ষমতায় ছিল তো। আমরা তো সব ভেরা হয়ে ছিলাম।
জিল্লুর সাহেবকে বলি। আপনি তৃতীয় মাত্রা সঞ্চালন বা পরিচালনা করেন। আপনার তো উচিত ছিল সেলিম সাহেবকে প্রশ্ন করা বছরের প্রথমার্ধ এবং দ্বিতীয়ার্ধ বলতে উনি কি বুঝেন? করেন নি কেনো? তা আপনিই ভালো বলতে পারবেন। তবে এর ব্যাখ্যাটি আগামী পর্বে আপনিই দিবেন আশা করি - আমরা শিখতে পারব। ধন্যবাদ।
ত্রিশবছর আগে কচুঘাটা খেয়েছি। বর্তমানেও কচুঘাটা খাবো সে সুযোগ হবে কি !
রাজনীতি ব্যবসায়ী জিল্লুর নির্বাচনী ব্যবসা মন্দ যাচ্ছে।
No election without kings party?
জানুয়ারী মাসে তফসিল ঘোষণা করা হোক, এর বেশি সময় দেয়া ঠিক হবেনা।
কেন বেশি ক্ষুধা লাগছে নাকি?
জটিল গিরিখাদে বাংলাদেশ।ইউনুস সাহেব কিংসপার্টি তৈরী করে পাকিস্হানী কায়দায় নির্বাচন করতে চায়বঋ
Stadard of guest is do poor. Their analysis is all bullshit.