ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@সত্যেরসন্ধানে-ষ৫হ হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
@ডঃ জাকির নায়েক হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
আপনি কি ভিতু?? ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি। বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।। ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন। ১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...f
@@user-nx4hi6gu9n হে নবী! আল্লাহ তোমাদেরকে যা হালাল করেছেন তা থেকে তোমরা কেন নিজেকে বাধা দিবে, স্ত্রীদের সন্তুষ্ট করার জন্য? আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।{আত-তাহরিমঃআয়াত-১) কি হয়েছে এই আয়াতে?
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।” যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না। এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম । অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে আসে।
হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।” যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না। এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম । অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে আসে।
আপনি কি ভিতু?? ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি। বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।। ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন। ১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...t
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
আপনি কি ভিতু?? ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি। বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।। ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন। ১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...i
@@user-us5qn7zm1n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
যুক্তরাজ্য এবং অন্য সব ইউরোপীয়ান দেশগুলোর সাথে সকল প্রকার ফ্লাইট বন্ধ করা হোক এক মাসের জন্য। না হয় সকল দেশপ্রেমীরা ভালোবাসার টানে সব বাংলাদেশে এসে পড়বে।
@@ডঃজাকিরনায়েক-ফ১ড Apnr ruchi apnar channel nam ay bujha jaytse.. Apnar post dekhe mone hoitse apni akta pagol or zero brain illogical manush Study korle valo moto koren.. Olpo bidda voyongkori.. Probad tar joljannto udhahoron apni.. R karo dhormo niye ay dhoronoer faul Kotha bolar right apnar nai... Nijer shima bujhen age then onnora ki korla ta deikhen..
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।” যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না। এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম । অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে আসে।
আপনি কি ভিতু?? ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি। বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।। ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন। ১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...h
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
@@nurnobe7549 ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে..।
@ডঃ জাকির নায়েক হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।”
যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না।
এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম । অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে
@@nurnobe7549 ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে..।
@ডঃ জাকির নায়েক tui soworer baccha thle zakir nayak er nam kno dia rkhsis nijer nam a? Zakir nayek jdi mittha bole business kre thle tor dhormo ta ki re? 33koti dev debir choda khwa? Ibliser baccha ra agey manush ho
আপনি কি ভিতু?? ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি। বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।। ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন। ১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...v
@ডঃ জাকির নায়েক হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
@@nurnobe7549 ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে..।
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে
আপনি কি ভিতু?? ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি। বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।। ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন। ১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...c
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
thank you DR Salma. wonderful discussion . i am a pediatrician in Michigan. i learned a lot . you made it very easy to understand. Great job, THANKS a lot
@@user-us5qn7zm1n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
বাংলাদেশে মাক্স আর গ্লাভস বাধ্যতামূলক করা হোক। আর এগুলা না পড়লে জরিমানা না করে পাবলিকের সামনে কান ধরিয়ে উঠাবসা করানো। তাহলে মান সম্মানের ভয়ে সবাই পড়বে।
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@ডঃজাকিরনায়েক-ফ১ড হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।” যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না। এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম । অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে আসে।
আপনি কি ভিতু?? ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি। বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।। ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন। ১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...h
@@A1b987 আপনি আবদুল্লাহ আল মাসুদ,tohura bd channels gula dekhte paren, আমাকে অনেক মুমিন খুজেছিল মারার জন্য কিন্তু পায় যখন ফেসবুকে ইসলামের গোজামিল নিয়ে কথা বলতাম, তাই কাউকে আমার পরিচয় দেব না
আল্লাহ মাফ করলে হবে, রাসুল পাক (সাঃ) কে মাপ করতে হবে, কারন আল্লার সাথে কেউ বেয়াদবি করে না, কিন্তু রাসুল (সাঃ) আমরা বেয়াদবি করি। যেমনঃ রাসুল (সাঃ) নুর না, মাটি, তাহার কল্যান করার ক্ষমতা নেই, তিনি নাওজুবিল্লাহ আমাদের মত মানুষ আর ও কত, so, সময় থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@ডঃজাকিরনায়েক-ফ১ড হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল। "তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮) এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।" (সুরা লোকমান আয়াত ১০) মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@ডঃজাকিরনায়েক-ফ১ড হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
সবই আল্লাহর ইচ্ছা তিনি চাইলে এক মুহুর্তে গোটা পৃথিবী অচল করতে পারে আবার তিনি চাইলে মুহূর্তের মাঝে সব ঠিক করে দিতে পারে
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@সত্যেরসন্ধানে-ষ৫হ
হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
Sß
@@nurnobe7549 ওরে আবাল। যে সব রেফারেন্স দিলি সেগুলা জীবনে চক্ষে দেখছস? সব ভুল রেফারেন্স দিয়া যা মন চায় তাই লেখস! সালা পাগলা নবীর ছাগলা চেলা!
@@MrSky-bt8lq Tora Islam dhormo niye pore asis kn😡😡
আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করে দেও। আমিন
amin
Amin
আমিন
@ডঃ জাকির নায়েক হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
Amin
হে মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করে দেন, মাফ করে দেন, মাফ করে দেন, আমিন
আমিন
আল্লাহ আমাদেরকে এই আপনার গজব থেকে হেপাজত করুণ আমিন
আপনি কি ভিতু??
ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি।
বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।।
ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন।
১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...f
@@nurnobe7549 সুরা তাহরীমের ১ম আয়াত তাফসির পড়, দাসীকামী মুহাম্মদ
@@user-nx4hi6gu9n
হে নবী! আল্লাহ তোমাদেরকে যা হালাল করেছেন তা থেকে তোমরা কেন নিজেকে বাধা দিবে, স্ত্রীদের সন্তুষ্ট করার জন্য? আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।{আত-তাহরিমঃআয়াত-১)
কি হয়েছে এই আয়াতে?
@@AsifsDiary Chup Kor Abal... Sagol Ekta...!! 😛
Amin
এই মহিলার উপস্থাপনা অদ্ভুত সুন্দর 😘😘
Right
sotti💖
Bokachoda amar.....Mohila ki bolche seita sun.....zar za dhanda.....
hm
হালার ঘরে হালা
রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দাও
Amin
আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করে দিন । আমিন
Amin
সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি সকলে যেন তার পরিবারকে নিয়ে ভালো থাকে।
আল্লাহ যেন আমাদের সকল কে হেফাজতে রাখেন সকলে বলি আমিন,,,,,আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই আল্লাহ আমাদের সকল কে রখা কোরোন📿👳🕋🕋🤲🕌
আল্লাহ্ আপনি আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন ।
জ
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।”
যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না।
এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম ।
অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে আসে।
হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।”
যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না।
এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম ।
অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে আসে।
আপনি কি ভিতু??
ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি।
বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।।
ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন।
১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...t
আল্লাহ আমাদের সবাই কে এই ভাইরাস থেকে রক্ষা করুক।
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
আপনি কি ভিতু??
ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি।
বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।।
ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন।
১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...i
@@user-us5qn7zm1n
হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
Amin
@@user-us5qn7zm1n pagole prolap bondo kor
ইয়া আল্লাহ তুমি সৃষ্টি করতা ইয়া আল্লাহ তুমি বলেছ রাতের আঁধার যতই গবির সুয্ অতি নিকট ইয়া আল্লাহ আমাদের ভুল গোলি হ্মমা করে দেও করোনা থেকে হেফাজত করো
যুক্তরাজ্য এবং অন্য সব ইউরোপীয়ান দেশগুলোর সাথে সকল প্রকার ফ্লাইট বন্ধ করা হোক এক মাসের জন্য। না হয় সকল দেশপ্রেমীরা ভালোবাসার টানে সব বাংলাদেশে এসে পড়বে।
@@ডঃজাকিরনায়েক-ফ১ড Apnr ruchi apnar channel nam ay bujha jaytse..
Apnar post dekhe mone hoitse apni akta pagol or zero brain illogical manush
Study korle valo moto koren..
Olpo bidda voyongkori.. Probad tar joljannto udhahoron apni..
R karo dhormo niye ay dhoronoer faul Kotha bolar right apnar nai...
Nijer shima bujhen age then onnora ki korla ta deikhen..
@@সত্যেরসন্ধানে-ষ৫হ apni poren...monojog diye poren...asha kori pora bujhar moto brain Allah apnk dek
@@nurnobe7549 তোদেরমাজে,,১৪তেকে৮০,xxxভালবাসি
ধুর কাজ করেন। খান
😅
আমাদের রব আল্লাহ সুবাহানাওয়াতালা। আমাদের কে হেফাজত করুন। ও মুমিন মুসলমানগণ কে হেফাজত করুন
পৃথিবীর সকল মানুষ বেচে থাক মুসলমান করোনায় চলে যাক ।
দোয়া করি যেন নতুন স্ট্রেইনটা আগেরটার চাইতে দুর্বল হয়।
সবাইকে হেপাজত করুক আল্লাহ আমিন
আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করো অগো দয়াময় দয়া করো মানব জাতিকে রক্ষা করো (আমিন)
আল্লাহ্ সবাইকে হেফাজত করো।
সবাইকে মাফ করো।
আল্লাহ আমাদের রব SUBAHANALLAH. 💓❤❤
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@user-nx4hi6gu9n
হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
ان لله وان اليه راجعون 😭😭😭
আল্লাহ... আমাদের সকলকে হেফাজতে রাখুন, ও নতুন এ ভাইরাস থেকে মুক্ত করুন।আমীন
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।”
যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না।
এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম ।
অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে আসে।
আপনি কি ভিতু??
ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি।
বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।।
ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন।
১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...h
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
@@nurnobe7549 ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে..।
আল্লাহ সবাইকে মাফ করূন ।অদৃশ্য ভাইরাস দ্বারা আমাদের বুঝিয়ে দিয়েছেন, যে আল্লাহ কত ক্ষমতা শীল,তিনি সত্য ,তিনি সৃষ্টিকর্তার,পালন দাতা ,সবকিছুর মালিক
আল্লাহর আজাব -গজব আবার শুরু হতে যাচ্ছে সবাই বেশি বেশি করে ইস্তেগফার করুন আর কোন উপায় নেই আল্লাহকে ডাকা ছাড়া
@ডঃ জাকির নায়েক right
@ডঃ জাকির নায়েক হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।”
যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না।
এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম ।
অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে
@@nurnobe7549 ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে..।
@@nurnobe7549 ki sundar palla palli hosse dekhi police er padani lagbe mone hosse
@ডঃ জাকির নায়েক tui soworer baccha thle zakir nayak er nam kno dia rkhsis nijer nam a? Zakir nayek jdi mittha bole business kre thle tor dhormo ta ki re? 33koti dev debir choda khwa? Ibliser baccha ra agey manush ho
আল্লাহ সকল ভাই-বোনকে হেফাজত করুন আমীন
পরম করুনাময় মহান আল্লাহ তায়া’লা আমাদের সবাইকে হেফাজতে রাখুন
লাইলাহাইল্লালাহ,,,,,,,,,,,,সবাই সচেতন হয়ে জান।
আপনি কি ভিতু??
ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি।
বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।।
ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন।
১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...v
@ডঃ জাকির নায়েক
হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
@@nurnobe7549 ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে..।
আগামী পৃথিবী মুসলিমদের, ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত ও সুস্থ করুন রাখুন আমিন সবাইকে হেদায়েত করুন আমিন
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@user-nx4hi6gu9n
হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
আল্লাহ্ তুমি হেফাজত করো সবাইকে মাফ করে দাও
আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত কর আমিন
আল্লাহ তুমি দয়ার সাগর রাব্বুল আলামিন। মাপ করেদেন।ক্ষমা করে দেন।
Allah valo janen Allah sob muslimder hefazot korok
আল্লাহ মুসলিম দের হেফাজতে রাখুক।
ভাই শুধু মুসলমান কেন বাকীরা কি আল্লাহর সৃষ্টি নয়,আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করবেন।
Borshon bangla tv
তোর কথা শুনবে না রে
@@hemchandra5330 ভাই কেমন আছেন। হয়তো ভগবান, আল্লাহ, ঈশ্বর আছেন একদিন না একদিন নিশ্চয় জ্ঞানবোধ দিবেন।শুনবার জ্ঞান দিবেন।
@@rezaurrahman8876 vai amra sbai Manus r atai amader porichoy, amra ki korlam
আমিন
আল্লাহ তুমি আমাদের সহায়, আমাদের ক্ষমা করো আমিন।
হে আল্লাহ তুমি রহম কর
আমাদের বাংলাদেশের সকল মানুষ কে
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে
আমিন
আপনি কি ভিতু??
ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি।
বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।।
ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন।
১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...c
@@user-nx4hi6gu9n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
আমিন
মুসলমানদের জন্য আল্লাহ আছেন তিনি ই হেফাজত করবেন
রক্ষা করো হে দয়াময় আল্লাহ্
রক্ষা করো আমাদের
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক আমিন,, 🤲🤲
হে আল্লাহ্ আমাদের সবাই কে ভালো রাখুন ♥️আমিন
ডাক্তার আপুটাকে পছন্দ হয়ছে ❤️😁
কি সুন্দর করে কথা বললো..😍😍😍😍😍😍
সময় থাকতে সবাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও,চাই
আল্লাহ রক্ষা করো আমাদের 😢😢😢😢😢😭😭😭😭😭😭😭😢😢😢😢😢😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭 আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন
আল্লাহ তুমি আমাদের সবাই কে ক্ষমা করে দাও, 🙏🙏
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে
@@user-nx4hi6gu9n
হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
Allah Bangladeshi sob netader tumi corona viras e acranto kore daw amin...!!
আল্লাহ যেনো সবাই কে হেফাজতে রাখেন আমীন
এগুলা বাইরাচ না. এ গুলা আল্লাহর গজব. এখন সময় আছে সত্যের পথে আসুন.
😂😂😂
Right.
Bairach ki ????
@news dekho 🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
thank you DR Salma. wonderful discussion . i am a pediatrician in Michigan. i learned a lot . you made it very easy to understand. Great job, THANKS a lot
May Allah protect us.. Allah forgive us.
আমাদের সকলকে মাপন করবেন মহান ❤️❤️আল্লাহ তায়ালা ❤️❤️
ঈশ্বর আমাদের মঙ্গল করুক
♥️♥️♥️♥️🙏🙏
আমাদের পিয় নবীকে আপমান যতই করবে ততোই বিপদ হবে ইনশাআল্লাহ
Right
হাস্যকর কথা বলার দরকার নেই ভাই...!!
Thanks..Apu..bisoy.. gulow..Janar..jonnoh... Allah.apnakey..nirapod..rakhun..amin...
হা হা হা আল্লাহু চাইলে মানুষ সব বোকা বলদ বানাইতে পারে। # তাই আল্লাহু কে সেজদা করো#
সবকিছুতেই আল্লাহ কে আনলে ভালো লাগেনা আপনাদের😠😠😠
@@user-us5qn7zm1n হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
@@nurnobe7549 হায় আল্লাহ। 😇😂
আকাডা রা 🤬🤬🤬🤬
খুশি হওয়ার তো কিছু নাই
Amar fupu corona te mara gese, uni khubi valo manus cilen... Sobay amar fupur jonno dua korben....Allah sobay ke valo rakhuk.
সুনামগঞ্জের নাম দিয়ে কি হবে এটার নাম মানুষের জান কবজ নাম
হে মাবুদ আপনার গুনাহগার বান্ধাদের আর কষ্ট দিয়েন না আমাদের ক্ষমা করে দিন
সারা বিশ্ব আতংকে আছে?
আল্লাহ আমাদের সকলকে মাফ করে দাও
বাংলাদেশে মাক্স আর গ্লাভস বাধ্যতামূলক করা হোক। আর এগুলা না পড়লে জরিমানা না করে পাবলিকের সামনে কান ধরিয়ে উঠাবসা করানো। তাহলে মান সম্মানের ভয়ে সবাই পড়বে।
আল্লাহ আমাকে এবং আমার পরিবারের সবাইকে নামাযী বানান,এবং এই ভাইরাস থেকে ও অভাব থেকে হেফাজত কইরেন,আমিন
কি আজব তাই না! কোরআনের সব কথা প্রমাণিত হচ্ছে.... । কিয়ামতের পূর্বে মহামারী চরম আকারে আসবে। মহান আল্লাহ পাক আমাদের হেফাজত করুন আমিন।
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@ডঃজাকিরনায়েক-ফ১ড
হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
দুই ছাগল নামের নাস্তিক শয়তান এক হয়েছে।আহারে! কেউই তাদের পাত্তা দিচ্ছে না।
আমিন
হে আল্লাহ দুনিয়ার সকল মুসলিমকে এই মহামারি থেকে হেফাযত করুন আমিন।
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।”
যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না।
এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম ।
অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে আসে।
আপনি কি ভিতু??
ভুত বা জীন এর এক্টভিটি,প্যারানরমাল ভিডিও আমরা লাইভ করে থাকি।
বিভিন্ন ভৌতিক স্থানে রাত ১২টায় আমরা গিয়ে লাইভ ভিডিও করি, লাইভ দেখতে আমাদের চ্যনেটি সাবস্ক্রাইব করুন।।
ভালো লাগলে অন্যদের শেয়ার করুন।
১৮ বছর নিচে এবং দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য না।...h
@@A1b987 ভাই ভালো লাগল আপনার কথা শুনে, আমার পরিচয় গোপন রাখতে হবে সিকুরিটি পারপোস,নাহলে প্রব্লেম আছে
@@A1b987 আপনি আবদুল্লাহ আল মাসুদ,tohura bd channels gula dekhte paren, আমাকে অনেক মুমিন খুজেছিল মারার জন্য কিন্তু পায় যখন ফেসবুকে ইসলামের গোজামিল নিয়ে কথা বলতাম, তাই কাউকে আমার পরিচয় দেব না
ধন্যবাদ আপা । নতুন নতুন ম্যাসেজ আমাদেরকে সচেতন করবেন ।
বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের নিদর্শনায় বন্দ করা হোক
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে হেপাজত করুন, আমিন।
আল্লাহ মাফ করলে হবে, রাসুল পাক (সাঃ) কে মাপ করতে হবে, কারন আল্লার সাথে কেউ বেয়াদবি করে না, কিন্তু রাসুল (সাঃ) আমরা বেয়াদবি করি। যেমনঃ রাসুল (সাঃ) নুর না, মাটি, তাহার কল্যান করার ক্ষমতা নেই, তিনি নাওজুবিল্লাহ আমাদের মত মানুষ আর ও কত, so, সময় থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।
হে আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন
যুক্তরাজ্যের সাথে সকল প্রকার ফ্লাইট বন্ধ করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি
Allah tumi Amader sobaike rokhha korun
মুফতি কাজী ইব্রাহীম অনেক আগেই ভবিষ্যত বনি বলেছিলো যে এই করোনার আপডেট ভার্সন আসবে তা এখন মিলে গেলো
আল্লাহ্ সবাইকে খমা করেন আমিন
এতো কিছুর পরেও মাুনষ হেদায়েত হছে না এটাই তার মুল কারন
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@ডঃজাকিরনায়েক-ফ১ড
হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
আল্লাহ আমদের সবাইকে হেফাজত করুন আমিন।
আপু এতো লম্বা নাম রাখার কি দরকার
কবিড 20 নাম রাখলেও চলতো
দিন মাসের নামে দেয়া হয়েছে।
হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই গজব থেকে হেফাজতে রাখ আমিন
Allah
ইউটিউবে এক ভন্ড মুমিনের ভিডিও দেখছিলাম,সে সুরা নামলের ৮৮ নং আয়াতের কথা বলছিল।
"তুমি পর্বতগুলোকে দেখ আর মনে কর তা অচল, কিন্তু সেগুলো চলমান হবে যেমন মেঘমালা চলে। এটা আল্লাহর সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সব কিছুকে করেছেন যথাযথ। তোমরা যা কিছু কর সে সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণরূপে অবগত।"(সুরা নামল ৮৮)
এই আয়াতকে কাটপিস করে বলতে গিয়ে সে আয়াতের 'চলমান হবে' এর জায়গায় 'চলমান আছে' বলল।মানে ভবিষ্যতের কথাকে বর্তমানের বলে চালিয়ে দিল।এর দারা বর্তমানে পৃথিবী গতিশীল প্রমাণ করার জন্য সে থিওরি অব রিলেটিভিটির সূত্র নিয়ে এসেছে।😂কিন্তু আয়াত ও তাফসীরে স্পষ্ট যে পর্বতসমুহ গতিশীল হবে(আছে নয়) অর্থাৎ এখানে কিয়ামতের দিনের কথা বলা আছে(৫৫ঃ৯-১০)(২০ঃ১০৫-১০৭)একই কথা সুরা কাহাফের ৪৭ নং আয়াতেও বলা আছে কষ্ট করে পড়ে নিয়েন।তাই বর্তমানে পর্বত নিশ্চল।এখানে থিওরি অব রিলেটিভিটির কিছুই নাই।বরং পৃথিবী নিশ্চল কুরান অনুযায়ী।কুরান বলছে"তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ছাড়া যা তোমরা দেখছ। তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন দৃঢ়ভাবে দন্ডায়মান পর্বতমালা যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে নড়াচড়া না করে আর তাতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সকল প্রকার জীবজন্তু, আর আমিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, অতঃপর তাতে উদ্গত করি যাবতীয় কল্যাণকর উদ্ভিদ।"
(সুরা লোকমান আয়াত ১০)
মুহাম্মদ ভাবত কিয়ামতের আগে শিংগায় ফু দিলে পৃথিবী,পর্বত সব সচল হবে। বর্তমানে তা থেমে আছে।আর আকাশ বলে হয়ত নীল কোন জিনিস আছে যেটা স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে আছে😂।মুহাম্মদ আরও ভাবত দিন ও রাত হয় সুর্য চন্দ্রের গতির কারনেই।চাঁদ সুর্য আসা যাওয়া করে,রাত দিন হয়।কুরান বলছে"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন, সূর্য আর চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার পথে চলমান।"(সুরা আনবিয়া আয়াত ৩৩)স্পষ্টত মুহাম্মদ রাত দিনের সাথে সুর্য চন্দ্রের গতির সম্পর্ক দেখিয়েছে।(আহ্নিক গতি পড়বেন)আরও অনেক ভুয়া(তথাকথিত বিগব্যাং/ভ্রুণতত্ত) তথ্য দেয়া ফ্রড মুহাম্মদকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ করে সস্তা ব্যবসা চালানো মুমিনদেরকে ইবনে সিনার কথাটি সরন করিয়ে দিতে চাই"পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত,এক জ্ঞান আছে ধর্ম নাই,আরেক ধর্ম আছে জ্ঞান নাই"। কুরানের সাথে জোর করে বিজ্ঞান মিলানোর থেকে বড় ভন্ডামি আর কি হতে পারে!!এইজন্য পৃথিবীর জ্ঞানীগুণী মানুষ ইহুদি নাসারাদের ভেতর থেকে আসে।আমি খুব শর্টকাটে বললাম,বিস্তারিত অনেককিছুই বলা যেত কিন্তু বলে লাভ নাই।যারা কিছুই জানে না তাদের জানানো যায় কিন্তু যারা গোজামিল নিয়ে জীবনে বেচে থাকতে চায় তাদের শতবার বোঝালেও বুঝবে না বরং ওই গোজামিলের দিকেই ছুটবে।ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম, মুহাম্মদ সেই সময়ের অনেক মিথ চুরি করে কুরানে ঢুকিয়েছে যেমন মুসা ইসার গল্প।ইসলাম নীতি শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে সমাজে আরও অশান্তি তৈরি করেছে।।ইসলামের বড় গবেষণা হল মুহাম্মাদ কিভাবে হাগত মুতত এইগুলা নিয়ে গবেষণা আর রাজনীতি।তবে মুহাম্মদ ভাল রাজনীতি জানত আমিও মানি।সে কূটকৌশল জানত।সীরাত পড়ে এইটুকু জ্ঞানহয়েছে সে পাকা রাজনীতিবিদ(অনেকটা হিটলারের মত)পার্থক্য হিটলারের অন্ধ অনুসারী নেই কিন্তু মুহাম্মাদের আছে।ইসলাম শুধু শান্তির ভেলকি দেখায়।টলেমি মুহাম্মদেরও ৫০০ বছর আগেই সৌরজগতের একটা মডেল দিয়েছিল যেখানে পৃথিবীকে কেন্দ্রে রেখে মডেলটা তৈরি হয়(geocentric model)।অর্থ্যাৎ মুহাম্মাদেরও বহু আগে টলেমি গ্রহের গতিপথের ধারণা দিয়েছিল।বর্তমানের মুমিনেরা ইসলাম প্রচারের সময় এমন ভাব করে যে অতীত ছিল অন্ধকার যুগ,ইসলাম এসেই সব আলো এনেছে,এটা ডাহা মিথ্যা।ইসলাম আসার আগেও পড়াশোনা,জ্ঞানবিজ্ঞান মুহাম্মদ থেকেও হাজার গুন অগ্রগামী ছিল।গ্রীক রোমান বিজ্ঞানীদের অবদানগুলা পড়ে দেখতে পারেন।ইসলাম চায় আপনি যুগের সাথে তাল করে নতুন নতুন গোজামিলে মেতে থাকুন।আপনি আজীবন গরু হয়ে কাটান।ইসলাম মানে মুহাম্মদের সুন্দর একটা গজল শুনে ইসলামের তাবেদারী করা আর আলহামদুলিল্লাহ বলে চিল্লানো।কথাগুলা বারবার পড়বেন আর মিলাবেন।যদি কথা সহ্য না হয় দূরে থাকুন😊।মাদ্রাসার ছাত্ররা এইগুলা হয়ত সহ্য করতে পারবে না কারণ তাদের ধর্ম নিয়েই সারাজীবন বেচে থাকতে হবে।জীবনে কোন কিছু পরিবর্তন এর সূচনা না করলে সমাজে ভাল কিছু পাওয়া সম্ভব নয়।এতে একসময় আপনারাই কালক্রমে ঠকবেন।মিষ্টি কথার জামাতী আজহারী মার্কা ইসলাম পালনকারীরা এগুলা কখনো বুঝবে না।আর প্রকৃত জ্ঞানী মানুষদের কাছে ইসলামের ছাগলামির দুই পয়সার দাম নাই।কোরান কুটনামি,খোচাদেয়া ছাড়া কিছুই জানেনা,তথাকথিত কিছু জাকির নায়েক মার্কা লোকেরা বিজ্ঞান জোরপূর্বক কোরানের সাথে মিলিয়ে তাদের ব্যবসা পাকা করছে...
@@ডঃজাকিরনায়েক-ফ১ড
হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই
উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা
পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব
দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ
প্রদর্শক।
মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার। এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান
দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য
উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার
পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে
রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা
। (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর
মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর
পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত
না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের
ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে
ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময়
সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল
পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী
গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য
নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে
গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন
গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে
তার
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই
ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে
নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায়
পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর
খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাসঅ
গেমস খেলা হচ্ছে পৃথিবীতে, আল্লাহ্ দুনিয়াতে এমন রোগ দিইনি কখনো দেবে না, সব মানুষের ধুকা দেওয়া হচ্ছে, ।
অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান তথ্য দিয়ে সাহায্য করার জন্য। এ সম্পর্কে পরবর্তী পোষ্ট এর অপেক্ষায়।
ভয় দেখানো ছাড়া ইনি কিছুই জানাতে পারেন নি। সব পরে জানাবেন।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করবেন, আমিন।
এটা কি সত্যি আমার বিশ্বাস হচ্ছে না 🥴
Sala moja los
Allah tumi amader ke rokkha kro,, amin
Nc 🌺 laglo ur kotha gulo
হে আল্লাহ আমাদের কে আপনি মাফ করেদিন, আল্লাহ তুমি ছাড়া কেউ পারবেনা ক্ষমা করতে!!
আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করবে
Hey Allah apni amader rokkha korun. Amen
May Allah bless us & we all try to be cautious perfectly
আল্লাহ মাফ করুক সবাইকে-আমিন
ইয়া আল্লাহ হেপাজত করো
আল্লাহ আপনি সবাইকে হেফাজত করুন আমিন। সবাইকে আপনি সুস্থাতা দান করুন আমিন।
O Allah amder rokkha koro
Thanks for news
আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন।।
May Allah save us all.Thanks sister.
আল্লাহ আপনি আমাদেরকে এই বিপদ থেকে মুক্তি দিন।
আল্লাহ তুমি রাখাকরো
সবাই কে
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেফাজত করুন।
আল্লাহ তুমি আমাদের মাফ কর।।আমিন
আল্লাহ সবাইকে মাপ করে দেও , আমাদের সবাইকে হেফাজত করো আমিন 🕋
(আমীন) করোনা ভাইরাসটি মানব জাতির পেছনে আঁঠার মতো লেগে আছে
great explanation.
Really 😍😍
আল্লাহ আমাদের মাফ কর
আল্লাহ্ আমাদের হেফাজত করুন
আল্লাহ মাফ করবার মালিক।
হে আললাহ আমরা সবাই আপনার কাছে পানা চাই এই নতুন করোনা ভাইরাস থেকে। আমাদের সকলকে আপনি মাফ করে দিন আমিন সুমমা আমীন। আর এম শরীয়ত পুরী।