যে দলের নেতারা ভিজিডি কার্ড বা টিসিবি কার্ড দেওয়ার লোভ দেখাতে পারে কিংবা যাদের নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী আছে ক্ষমতা প্রদর্শনের এবং প্রভাব বিস্তারের জন্য বাংলাদেশের মানুষ তাদের কেই ভোট দেয়। কারণ বাংলাদেশের মানুষ ক্ষমতাবান দের মনস্তাত্ত্বিক দাস অর্থাৎ তাদের কেই প্রকৃত মেইনস্ট্রিম রাজনীতিবিদ হিসেবে মনে করে।
* ইসলাম যতটুকু লিবারেল রাজনীতি করার মানদন্ড সেট করেছে, জামায়াত ততটুকু লিবারেল থাকার নীতিই গ্রহন করেছে। এটা দোটানা নয়। ❤❤❤ * ক্ষমতায় আসার পরই বুঝা যায় একটা দল কতটা জনসম্পৃক্ত। যেমন বি,এন,পি... * হুট করে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হয়না, ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় গিয়েও না। তবে ক্ষমতায় থাকলে আরো গণ সম্পৃক্ত হওয়ার যায় এবং ইসলাম "চর্চা"র উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী করা যেতে পারে, যার জন্যই জামায়াত ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করে। * রাজনৈতিক মাঠে কিছু ট্যাক্টিক্স থাকতেই হবে, না হলে আপনিই বলবেন এটা কোন দল হলো। তবে এতোটুকু নিশ্চিত থাকতে পারেন, ট্যাক্টিক্স গুলো খারাপ উদ্দেশ্যে নয়। মিথ্যাও নয়।
@TimelineBangla-fi3iz আজহারী কি কারো নাম ধরে সমালোচনা করেছে 😂চোরের মন পুলিশ পুলিশ এখন থেকে সরাসরি বলবো চোরের দল আর চোরদের গায়ে লেগেছে একদল খেয়েছে আরেকদল খাওয়ার জন্য প্রস্তুত 😂এই কথাগুলো যাদের গায়ে লাগবে সবগুলো চোর, চোরের দল ,চোরের গুষ্টি 😂😂😂😂😂😂😂😂😂চাঁদাবাজিতে দেখা যাচ্ছে আওয়ামীলীগের চেয়ে বিএনপি অনেক এগিয়ে 😂😂😂😂😢😢😂😂 আমার জেলায় বিএনপি নেতা মানুষের গরু চুরি করে ভুরিভোজ করতেছে সংবাদ হয়েছে এটা নিয়ে বাস্তবতা অস্বীকার করা যায়না আওয়ামী লীগের চেয়ে বিএনপি বেশি চাঁদাবাজি করে ক্ষমতায় না আসতেই যা শুরু করছে 17 বছরের ক্ষুধার্ত 😂😂
@@sorolkothok আজহারী কি কারো নাম ধরে সমালোচনা করেছে 😂চোরের মন পুলিশ পুলিশ এখন থেকে সরাসরি বলবো চোরের দল আর চোরদের গায়ে লেগেছে একদল খেয়েছে আরেকদল খাওয়ার জন্য প্রস্তুত 😂এই কথাগুলো যাদের গায়ে লাগবে সবগুলো চোর, চোরের দল ,চোরের গুষ্টি 😂😂😂😂😂😂😂😂😂চাঁদাবাজিতে দেখা যাচ্ছে আওয়ামীলীগের চেয়ে বিএনপি অনেক এগিয়ে 😂😂😂😂😢😢😂😂 আমার জেলায় বিএনপি নেতা মানুষের গরু চুরি করে ভুরিভোজ করতেছে সংবাদ হয়েছে এটা নিয়ে বাস্তবতা অস্বীকার করা যায়না আওয়ামী লীগের চেয়ে বিএনপি বেশি চাঁদাবাজি করে ক্ষমতায় না আসতেই যা শুরু করছে 17 বছরের ক্ষুধার্ত 😂😂
একটি উদাহরন - ১৯৭১ - ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য। - ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু - এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো। - কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক। - উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো। এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার? ২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন? - আরেকটা উদাহরণ - - কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে। - এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। * আমরা কি বুঝলাম ? * প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা * যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য। - চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে - বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়। - সাদ আল হোজাইফী
আমি একজন বিএনপির সমর্থন ছিলাম কিন্তু আমি দেখতে পারছি একমাত্র জামাত ছাড়া সব ফাউল দল এজন্য এখন ভাবলাম আমার জীবনের প্রথম ভোট এবং পরিবারের সকলের ভোট জামাতে ইসলামিকে দিব ইনশাআল্লাহ
আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে বিএনপিকে সাপোর্ট করতাম কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে নিজের মতাদর্শ পরিবর্তন করেছি,,, অবশ্যই ইনশাআল্লাহ জামাত ইসলামকে ভোটটা দিব পরিবার নিয়ে
একটি উদাহরন - ১৯৭১ - ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য। - ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু - এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো। - কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক। - উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো। এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার? ২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন? - আরেকটা উদাহরণ - - কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে। - এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। * আমরা কি বুঝলাম ? * প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা * যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য। - চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে - বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়। - সাদ আল হোজাইফী
একটি উদাহরন - ১৯৭১ - ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য। - ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু - এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো। - কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক। - উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো। এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার? ২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন? - আরেকটা উদাহরণ - - কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে। - এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। * আমরা কি বুঝলাম ? * প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা * যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য। - চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে - বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়। - সাদ আল হোজাইফী
একটি উদাহরন - ১৯৭১ - ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য। - ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু - এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো। - কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক। - উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো। এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার? ২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন? - আরেকটা উদাহরণ - - কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে। - এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। * আমরা কি বুঝলাম ? * প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা * যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য। - চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে - বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়। - সাদ আল হোজাইফী
একটি উদাহরন - ১৯৭১ - ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য। - ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু - এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো। - কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক। - উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো। এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার? ২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন? - আরেকটা উদাহরণ - - কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে। - এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। * আমরা কি বুঝলাম ? * প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা * যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য। - চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে - বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়। - সাদ আল হোজাইফী
একটি উদাহরন - ১৯৭১ - ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য। - ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু - এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো। - কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক। - উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো। এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার? ২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন? - আরেকটা উদাহরণ - - কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে। - এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। * আমরা কি বুঝলাম ? * প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা * যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য। - চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে - বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়। - সাদ আল হোজাইফী
একটি উদাহরন - ১৯৭১ - ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য। - ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু - এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো। - কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক। - উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো। এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার? ২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন? - আরেকটা উদাহরণ - - কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে। - এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। * আমরা কি বুঝলাম ? * প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা * যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য। - চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে - বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়। - সাদ আল হোজাইফী
জামাত ক্ষমতায় এলে ধীরে ধীরে মানুষকে আদবের সাথে ধর্মীয় অনুশাসন বোঝাতে সক্ষম হবে।মানুষও এক সময় সঠিক পথে ফিরে আসবে, পরকালে সবাই জান্নাতের স্বাদ লাভ করতে পারবো।
জামাত নিয়ে পূর্ণাঙ্গ ভিডিও- ruclips.net/video/qeNYZBnSKAo/видео.htmlsi=RMi_PZuD7FNBs6HT
যে দলের নেতারা ভিজিডি কার্ড বা টিসিবি কার্ড দেওয়ার লোভ দেখাতে পারে কিংবা যাদের নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী আছে ক্ষমতা প্রদর্শনের এবং প্রভাব বিস্তারের জন্য বাংলাদেশের মানুষ তাদের কেই ভোট দেয়। কারণ বাংলাদেশের মানুষ ক্ষমতাবান দের মনস্তাত্ত্বিক দাস অর্থাৎ তাদের কেই প্রকৃত মেইনস্ট্রিম রাজনীতিবিদ হিসেবে মনে করে।
* ইসলাম যতটুকু লিবারেল রাজনীতি করার মানদন্ড সেট করেছে, জামায়াত ততটুকু লিবারেল থাকার নীতিই গ্রহন করেছে।
এটা দোটানা নয়।
❤❤❤
* ক্ষমতায় আসার পরই বুঝা যায় একটা দল কতটা জনসম্পৃক্ত। যেমন বি,এন,পি...
* হুট করে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হয়না, ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় গিয়েও না। তবে ক্ষমতায় থাকলে আরো গণ সম্পৃক্ত হওয়ার যায় এবং ইসলাম "চর্চা"র উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী করা যেতে পারে, যার জন্যই জামায়াত ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করে।
* রাজনৈতিক মাঠে কিছু ট্যাক্টিক্স থাকতেই হবে, না হলে আপনিই বলবেন এটা কোন দল হলো। তবে এতোটুকু নিশ্চিত থাকতে পারেন, ট্যাক্টিক্স গুলো খারাপ উদ্দেশ্যে নয়। মিথ্যাও নয়।
জামায়াত নামটাও ঠিকমতো লিখতে পারেন না?
@TimelineBangla-fi3iz আজহারী কি কারো নাম ধরে সমালোচনা করেছে 😂চোরের মন পুলিশ পুলিশ এখন থেকে সরাসরি বলবো চোরের দল আর চোরদের গায়ে লেগেছে একদল খেয়েছে আরেকদল খাওয়ার জন্য প্রস্তুত 😂এই কথাগুলো যাদের গায়ে লাগবে সবগুলো চোর, চোরের দল ,চোরের গুষ্টি 😂😂😂😂😂😂😂😂😂চাঁদাবাজিতে দেখা যাচ্ছে আওয়ামীলীগের চেয়ে বিএনপি অনেক এগিয়ে 😂😂😂😂😢😢😂😂 আমার জেলায় বিএনপি নেতা মানুষের গরু চুরি করে ভুরিভোজ করতেছে সংবাদ হয়েছে এটা নিয়ে বাস্তবতা অস্বীকার করা যায়না আওয়ামী লীগের চেয়ে বিএনপি বেশি চাঁদাবাজি করে ক্ষমতায় না আসতেই যা শুরু করছে 17 বছরের ক্ষুধার্ত 😂😂
@@sorolkothok আজহারী কি কারো নাম ধরে সমালোচনা করেছে 😂চোরের মন পুলিশ পুলিশ এখন থেকে সরাসরি বলবো চোরের দল আর চোরদের গায়ে লেগেছে একদল খেয়েছে আরেকদল খাওয়ার জন্য প্রস্তুত 😂এই কথাগুলো যাদের গায়ে লাগবে সবগুলো চোর, চোরের দল ,চোরের গুষ্টি 😂😂😂😂😂😂😂😂😂চাঁদাবাজিতে দেখা যাচ্ছে আওয়ামীলীগের চেয়ে বিএনপি অনেক এগিয়ে 😂😂😂😂😢😢😂😂 আমার জেলায় বিএনপি নেতা মানুষের গরু চুরি করে ভুরিভোজ করতেছে সংবাদ হয়েছে এটা নিয়ে বাস্তবতা অস্বীকার করা যায়না আওয়ামী লীগের চেয়ে বিএনপি বেশি চাঁদাবাজি করে ক্ষমতায় না আসতেই যা শুরু করছে 17 বছরের ক্ষুধার্ত 😂😂
জামাত ইসলাম রে ভোট দিমু ইনশাআল্লাহ 🎉🎉
একটি উদাহরন - ১৯৭১
- ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য।
- ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু
- এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো।
- কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক।
- উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো।
এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার?
২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন?
- আরেকটা উদাহরণ -
- কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে।
- এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত।
* আমরা কি বুঝলাম ?
* প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা
* যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য।
- চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়।
- সাদ আল হোজাইফী
আমি একজন বিএনপির সমর্থন ছিলাম কিন্তু আমি দেখতে পারছি একমাত্র জামাত ছাড়া সব ফাউল দল এজন্য এখন ভাবলাম আমার জীবনের প্রথম ভোট এবং পরিবারের সকলের ভোট জামাতে ইসলামিকে দিব ইনশাআল্লাহ
কি রে ভট বাহিনী?? কেমন আছ??এই লিখা কত জায়গায় লিখস??
বিএনপি নিয়া বললে হয় না
জামায়াত কবে নিজেকে অপবাদ থেকে মুক্ত করবে
আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে বিএনপিকে সাপোর্ট করতাম কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে নিজের মতাদর্শ পরিবর্তন করেছি,,, অবশ্যই ইনশাআল্লাহ জামাত ইসলামকে ভোটটা দিব পরিবার নিয়ে
ধর্মান্ধ। জামাত এলে দেশ ধংস হবে
পুরো পরিবারের ভোট জামায়াতে যাবে ইনশাল্লাহ
জামাত এর সাথে অন্যান্য দলগুলোর আকীদায় মিল নাই। তাই তারা ক্ষমতায় গেলে শরিয়া আইন মতে হত্যাযজ্ঞ চলবে।
একটি উদাহরন - ১৯৭১
- ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য।
- ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু
- এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো।
- কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক।
- উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো।
এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার?
২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন?
- আরেকটা উদাহরণ -
- কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে।
- এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত।
* আমরা কি বুঝলাম ?
* প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা
* যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য।
- চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়।
- সাদ আল হোজাইফী
জামায়াতে ইসলামি জিন্দাবাদ ❤
শিবিরের মিডিয়া দালাল
তার মানে পুরো পরিবারের যে কোনো এক জনের দ্বারা বাকিরা বায়াস। পরিবারের সদস্যদের নিজস্ব কনো অস্তিত্ব নাই। একজন যেমনে বোঝায় তেমনে সবাই বুঝি।
আমি একজন ভারতীয়। বাংলাদেশের মানুষের উচিত জামায়াতে ইসলামকে ক্ষমতায় নিয়ে আসা। জামাত ইসলাম ক্ষমতায় আসলে সকল ধর্মের মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারবে।
পশ্চিম বঙ্গে BJP নিয়ে আসা উচিত হবে, তাহলে সকল ধর্মের মানুষ ভাল থাকবে
আপনার দেশ ই তো আমাদের প্রথম শত্রু
Eiber bjp ka dien
@rahulpodder1 এইবার শেখ হাসিনা কে ভারতে ক্ষমতায় বসান
@@rahulpodder1 এইবার শেখ হাসিনা কে ভারতে ক্ষমতায় বসান
পরিবারসহ জামাতে ভোট দিবো ইনশাআল্লাহ। ❤
আমি এই বছর ভোটার হয়েছি
এবার জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দিবো ইনশাআল্লাহ
তুই গে
তোর বাপ😂@@madmedic7174
In shah Allah
Ami oh
Tor Bap GAY😂@@madmedic7174
আমিও প্রথম ভোট জামাতকে দিবো ইন-শা-আল্লাহ
👍👍👍👍
কে কাকে ভোট দিবে এগুলো মনে রাখা উচিত না হলে দেশের অবস্থা যে খারাপ হচ্ছে সাধারণ মানুষের ওপর এসেই এই খারাপ গুলো বর্তাবে
আমিও
তুমি পাকিস্তানি সেনাদের বীজ 😂😂😂😂
আমিও❤
জামায়াতকে ভোট দিবো, ইনশাআল্লাহ
যারা যারা জামায়াতকে ভোট দিবেন, তারা লাইক দিন।
ইনশা-আল্লাহ ,
জামায়াতের বিকল্প এখন কাউকে দেখছি না
প্রথম ভোটার হয়েছি এবং জামায়াত ইসলাম কে ভোট দিব ইনশাআল্লাহ।
পরিবারসহ জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দিবো,, ইংশাহআল্লাহ ❤❤
InshaAllah ❤
আসলেই ভাই জামাতকেই ভোট দেওয়া উচিত।
দেশ ধংস হবে।
বাঁচলে দাসী মরলে হুর।😄😄😄😄
আওয়ামী লীগ কে ভোট দিব ইনশাল্লাহ
আওয়ামীলিগের সাথে ইনশাআল্লাহ মানায় না,, তোদের আওয়ামী ধর্মীয় স্লোগান জয় বাংলা বল@@KonikaChawdhury
@@ModiinHasinasheart জামায়াত এত দিন আওয়ামী লীগ এর ভেতর ই ছিল । ইনশাল্লাহ আবার আমাদের ভিতরই আবার আসতে হবে।
এবার বাই খেলা ভিন্ন, জামায়াত সরকার গঠন করবে
ইনশাআল্লাহ ইসলামের শাসন চাই।
২৯০ আসন পাবে গামাত
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
আবেগ দিয়ে বলছি না বিবেক দিয়ে বলছি এবার জামাতকে ভোট দিব। ইনশাআল্লাহ
জীবন প্রথম ভোট দিবে ইনশাআল্লাহ
আমিও
বিএনপি যেহেতু সংবিধান বাতিল চায় না তাহলে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে ২০২৯ সাল।
সেটা তো আমিও বুঝলাম ভাই 😢😢
মাথা আছে
@@GiggleToons-2dআহারে 😂😂😂😂 জ্বলে জ্বলে
@Arman-vh3ic কুষ্টিয়া একটা আজ পরেছে দেখেছিস রাজাকারের বাচ্চা
Vai sothik kotha bolsen ai kothato akhono kew bole nai jotil kotha bolesen
আলোচনা টা খুব সুন্দর হয়েছে, আমিও প্রথম ভোট জামাতকে দিবো ইন-শা-আল্লাহ
ইনশাল্লাহ আমিও জামায়াতে ইসলামকে ভোট দেবো❤❤❤❤
একটি উদাহরন - ১৯৭১
- ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য।
- ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু
- এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো।
- কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক।
- উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো।
এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার?
২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন?
- আরেকটা উদাহরণ -
- কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে।
- এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত।
* আমরা কি বুঝলাম ?
* প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা
* যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য।
- চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়।
- সাদ আল হোজাইফী
ইনশাআল্লাহ গোটা পরিবার সহ জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দিবো।
ইনশাআল্লাহ এবার জামাতকে ভোট দেবো
আপনার কথা ঠিক, মুসলিম হিসেবে এদেশের মানুষ জীবন দিতে প্রস্তুত,কিন্তু কেউ ইসলামি শাসন মানতে নারাজ।😢
একটি উদাহরন - ১৯৭১
- ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য।
- ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু
- এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো।
- কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক।
- উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো।
এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার?
২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন?
- আরেকটা উদাহরণ -
- কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে।
- এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত।
* আমরা কি বুঝলাম ?
* প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা
* যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য।
- চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়।
- সাদ আল হোজাইফী
@@sahozaifee2542 মুক্তি যুদ্ধের পখখের লোকেরা বেগমপারা করে, দুর্নীতিতে চেমপিয়োন হয়। এগুলো আর কত, এবার জামাত ইসলাম কে নিজের ও পরিবারের সবাই ভোট দিবো।
জামাত ইসলাম দেশের সুনাগরিক গড়ার এক বিশাল বড় কারিগর ❤❤❤❤❤❤ জামায়াত
😂
😂😂😂😂😂কবে
জান্নাতী ভাই যে। ৭২ হুর পাবেন।
@@Thingsufi ১০০০ গোপী পেলেই হল
@@GiggleToons-2d আপনি তো গাঞ্জা খেয়ে কুল পান্না দেখবেন কিভাবে দাদা🙄
জামায়াতের জন্য আমি দোয়া করি❤❤
ভোট দিতে পারলে জামাতকেই দিবো ইনশাআল্লাহ ❤️
জামায়াতে ইসলামীকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চাই ❤❤
আমি আমার পরিবার সহ ইসলামিক দল জামাত ইসলামকে ভোট দেবো ইনশাআল্লাহ
ইনশা আল্লাহ জামায়াতকে ভোট দিয়েই শুরু করবো প্রথম ভোট,দিবো পুরো পরিবার ❤
পুরো পরিবার সহ জামাত ইসলামি কে ভোট দিবো ইনশাআল্লাহ।
১৮ সালে বিএনপি কে দিছিলাম, ইনশাল্লাহ ভবিষৎ এ পরিবারের সবাই জামায়াতকেই ভোট দিবো❤
১৮ সালে ভোট দিতে পারার জন্য তোমাকে চিড়িয়াখানায় রাখা উচিত। মানুষ টিকিট সংগ্রহ করে তোমাকে দেখতে যাবে যে, ১৮ সালে তুমি ভোট দিতে পেরেছিলে!🤣🤣🤣🤣
@@soifsadik8010 bosti dol er tokai 😂😂😂
ধন্যবাদ আপনাকে ♥️🤲
চিড়িয়াখানায় ঢুকাও ? এই টা মানুষ না আম্মা লীগ এজন্য ১৮ সালে রাতে ভোট দিতে পারছে😂😂😂
এবার ভোট জামায়াতকেই দিবো
ইনশাআল্লাহ ❤
হুর নিশ্চিত
জামাতকে ভোট দিব ইনশাল্লাহ
ভাইজান মানুষ এখন অনেক সচেতন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ
প্রোফাইল😂😂😂😂😂
@NurMohammod-t1t 😅😅😅
একমাত্র ইসলামই দিতে পারে একটি সুন্দর সুশীল সমাজ❤️
ইনশাআল্লাহ জামায়াত কেই ভোট দিবো, আমি এবং আমার পরিবার
Naray Takbir...
Allahu Akbar
Bangladesh Jamaat e islami Zindabad
আগামী জামাত ইসলামী চাই 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
এবার আমার পুরা এলাকাবাসী জামাতকে ভোট দিবো
😂😂😂😂
পাগল ছাগল দিয়ে দেশ আসলেই ভরে গেছে!
তোমার কোন এলাকা ভাই? নাম বলোতো শুনি। সেই এলাকায় গিয়ে একটু খোঁজ নিবো
আসন্ন নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় দেখতে চাই। ✊✊✊
একটি উদাহরন - ১৯৭১
- ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য।
- ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু
- এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো।
- কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক।
- উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো।
এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার?
২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন?
- আরেকটা উদাহরণ -
- কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে।
- এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত।
* আমরা কি বুঝলাম ?
* প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা
* যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য।
- চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়।
- সাদ আল হোজাইফী
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলাম জিন্দাবাদ ❤
আমার প্রথম ভোটটি জামায়ত ইসলামেই যাবে In sha allah
আমার পুরো ফ্যামিলি ইনশাআল্লাহ জামায়াত ইসলামীতে ভোট দিব।❤️কেউ দিক বা না দিক।
Amio
Inshaallah inshaallah inshaallah
Inshallah
ইনশাল্লাহ ❤❤
আমিও ভাই
জামাত বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল ✌️
আমিও নতুন ভোটার,,আমি আমার ভোট জামাত কেই দিব,,ইনশাআল্লাহ
আমি বরাবরই জামাতি বিরোধী ভক্ত ছিলাম, কিন্তু বিএনপি ছাত্রদলের দুর্নীতি দেখে এখন মনে হয় জামাতে ইসলাম ছাড়া আর কোন সমাধান নেই।
ধন্যবাদ আপনাকে ❤❤
একটি উদাহরন - ১৯৭১
- ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য।
- ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু
- এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো।
- কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক।
- উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো।
এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার?
২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন?
- আরেকটা উদাহরণ -
- কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে।
- এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত।
* আমরা কি বুঝলাম ?
* প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা
* যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য।
- চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়।
- সাদ আল হোজাইফী
আমরা ১৯৭১ নিয়ে ভাবতে চাই না। ২০৭১ নিয়ে ভাবতে চাই এই দেশের মানুষ।
একটি উদাহরন - ১৯৭১
- ধরুন বিগত ২০ বছর কুমিল্লা জেলার উপর প্রচুর নির্জাতন বয়ে গেছে কারন জেলাটার নাম কুমিল্লা বলে। যেখানে কুমিল্লা বিভাগ হওয়ার যোগ্য।
- ধরুন সেখানে আরো নির্যাতন হইছে, যেটার কারনে কুমিল্লা বলতেছে তারা আর বাংলাদেশের সাথে থাকবে না - তারা কুমিল্লা নামে দেশ গঠন করবে। - এটা একটি উদাহরন শুধু
- এখন কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটি রক্তখ্যয়ি যুদ্ধ শুরু হলো।
- কুমিল্লার ৫০% জনগন চায় কুমিল্লা আলাদা দেশ হোক এবং বাকি ৫০% চায় কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাক।
- উদাহরন - মনে করেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে কুমিল্লা স্বাধীন রাষ্ট্র হলো।
এখন প্রশ্ন- যে ৫০% জনগণ চেয়েছিল যে কুমিল্লা বাংলাদেশের সাথেই থাকুক, তাদেরকে আপনি কী বলবেন? রাজাকার?
২য় প্রশ্ন - তাদের সাথে আপনি কী আচরণ করেবেন?
- আরেকটা উদাহরণ -
- কুমিল্লা এবং বাংলাদেশের মধ্যে এই যুদ্ধে কিছু লোক পূর্বের শত্রুতা থেকে যুদ্ধের সময় অন্যের বাড়ীতে আক্রমণ করে হত্যা করেছে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। কিছু লোক ধর্শন করে এবং তাদের হত্যা করে।
- এরা যুদ্ধাপরাধী! তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত।
* আমরা কি বুঝলাম ?
* প্রথমত - দেশে যখন সাধ্বীনতার ডাক আসে সেখানে পক্ষে বিপক্ষে দুটো যুক্তি থাকে । সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে জনগণ একটিকে গ্রহণ করে। পক্ষ এবং বিপক্ষের মতামত প্রকাশ করতে পারাটা এটা বাকস্বাধীনতা। এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। অন্যথায়, সুযোগের অপব্যবহার করে অপরাধ করা হচ্ছে মানুষের অধিকারের উপর আঘাত করা
* যেকোনো পরিস্থিতির বিবেচনায় আপনার পক্ষ এবং বিপক্ষ মতামত থাকতেই পারে, এটা আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার কিন্তু সুযোগের অপব্যবহার করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য।
- চলুন ঘুরে আসি ১৯৭১ সালে
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে দেশ ভাগের পক্ষে ছিল না। তাদের বক্তব্য ছিলো এটা ভরতের চক্রান্ত, যার সুফল বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করতে পারবে না। তাদের মতামত থাকতেই পারে, এটা দোষের কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো তারা যুদ্ধাপরাধের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা? সেটা নিয়ে বিচার বিভাগের সুশ্ঠ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করা দরকার। যদি যুদ্ধাপরাধ প্রমাণিত হয়, অবশ্যই সেটা শাস্তিযোগ্য । কিন্তু শুধু দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকা সাধারণত অপরাধ হিসেবে গণ্য নয়।
- সাদ আল হোজাইফী
আমাদের পরিবারের 50 টা ভোট আছে ইনশাল্লাহ জামাতকে ভোট দেবো❤❤❤
যা কিছুই হোক যা কিছু রুটুক না কেন জামাত ইসলাম কি ভোটটা দিব ইনশাল্লাহ,,,
❤❤❤১০০/ সঠিক কথা বলার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
জীবনের প্রথম জামায়াতে ইসলামী কে ভোট দিবো।
যে যাই বলুক ক্ষমতায় আসবে জামায়াত 👍
😂😂😂😂না
জ্বালা জ্বালা 😎হ্যাঁ
৫ তারিখের পর থেকে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন এখন মানুষ অনেক সচেতন ইনশাআল্লাহ দেখা হবে বিজয়ে❤
শিক্ষায় হবে জাতির মেরুদণ্ড।
Our country need a topper.
সততা আর যোগ্য জায়গায় যোগ্যদের বসালে আমাদের দেশ ঘুরে দাঁড়াবে ইনশাআল্লাহ।
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ 💞💞💞💯💯💯💯💯💯💞💞💞
জামাত ক্ষমতায় এলে ধীরে ধীরে মানুষকে আদবের সাথে ধর্মীয় অনুশাসন বোঝাতে সক্ষম হবে।মানুষও এক সময় সঠিক পথে ফিরে আসবে, পরকালে সবাই জান্নাতের স্বাদ লাভ করতে পারবো।
ইনশাআল্লাহ আমিও জীবনের প্রথম ভোট জামায়াতকে দিবো।
আমি ক্ষুধার্ত আমার নির্বাচন নাগবে😭😭
-মিজরা ফকরুল
সুন্দর হয়েছে 😂😂😂
Ha ha ha ha ha ha ha ha ha ha ha ha
Khowwa lagby
@@ismailasadali1971 ভাই কতা না কইয়া নির্বাচন দেন তাড়াতাড়ি😭😭
ha ha ha.
জীবনের প্রথম ভোট জামাত ইসলামীর জন্য ইনশাআল্লাহ
Inshaallah inshaallah inshaallah
ইনশাআল্লাহ আমি বিএনপি কে দিবো ❤❤
ইনশাআল্লাহ না বললেও পারতেন।@@amitumi-x6j
ইনশাআল্লাহ,,,,, আমার সপরিবারে জামায়াত ইসলামে ভোট দিব ,,,,,!
জামাত কে ছাড়া আর ভোট দেয়ার মতো কেউতো নেই😊
বাংলাদেশ জামাত ইসলামী জিন্দাবাদ💝👉বাংলাদেশ ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠাতা কে কে সহমত✅
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলাম জিন্দাবাদ ❤❤, আওয়ামী লীগ বিএনপি দেখা শেষ।
এতকিছু বলা লাগবে না যারা আল্লাহওয়ালা ঈমানওয়ালা সবাই জামাতকে ভোট দিবে।
কিন্তু বর্তমানে তরুণদের মাঝে জামায়াত ই বেশি জনপ্রিয় ও সমর্থন ও দিচ্ছে। এখন পরিস্থিতি অনেকতাই ভিন্ন।
ইনশাআল্লাহ জামায়াত কে ই ভোট দিবো
জীবনের ১ম ভোট ইনশাআল্লাহ জামায়াতকে দিবো।
ইন্সাল্লাহ ভোটার হবার পরে ৩ বার ভোট দিতে পারি নাই , প্রথম ভোট জামাত কে দিব ইন্সাল্লাহ
puro poribar eibar Jamaat kei vote debo, inshaAllah
বাংলাদেশ জামাত ইসলামী জিন্দাবাদ এবার আর ভুল নাই ভোট কিন্তু জামাতেই দিতে হবে✊
জিবনের প্রথম ভুট টা জামতে ইসলাম কে দিব ইনশাআল্লাহ ❤
ভুট দেবার আগা বানাম শিকে যেও গু
জীবনের প্রথম ভোট জামায়াতে ইসলামীকে দিবো ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ এই বার জামাতে ইসলামি কে দেখতে চই
নির্বাচনের সময় দেশে যাবো
প্রথম ভোট বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামীকে দিবো
জীবনের প্রথম ভোট বি এন পি কে দিয়েছি ২০০১ সালে দ্বিতীয় ভোট জামায়াতকে দিবো।
জামায়াত এবার সবচেয়ে বেশি আলোচনায়।
আমি জামাতকে ভোট দিবো
আমার বয়স ৩২ হলেও দুঃখজনকভাবে এখনো ভোট দিতে পারিনাই।
ইনশাআল্লাহ জীবনের প্রথম ভোট জামায়াতে ইসলামীকে দিবো।
ইনশাআল্লাহ জামাতকে ভোট দেবো,❤❤❤
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ পীর সাহেব চরমোনাই জিন্দাবাদ
জীবনের প্রথম ভোট জামায়াত কে দিবো ইনশাআল্লাহ
জীবনের ১ম ভোট জামাত✅✌️
জামাতে ইসলামী কে ভোট দিব এবার ইনশাআল্লাহ
আমার নানুর বাড়ি এবং দাদার বাড়ি সহ সাবাই এই বার জামাতকে ভোট দিবো ইনশাল্লাহ। ❤❤❤❤❤আগে আমাদের ভোট বিএনপি ছিল।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নিয়ে একটা ভিডিও বানাবেন আশা করি 😊
এবার পুরো পরিবারসহ জামাত ইসলামিকে ভোট দিবো ইনশাআল্লাহ
ইনশাল্লাহ যারা ইসলাম সম্বন্ধে বুঝবে ইনশাল্লাহ তারা বাংলাদেশ জামাত ইসলামিকে চাবে
এবার সবাই জামাত ইসলাম ভোট দিবো
পরিবার সহ সবাই জামাত এ ভোট দিবো, ইনশাআল্লাহ
আলোচনা টা খুব সুন্দর হয়েছে ❤
জামায়াতে ইসলামী পক্ষে ভোট দিবে কে কে ❤
অধিকাংশ মানুষ এবার জামতকে ভোট দিবে ইনশাআল্লাহ।
জামায়াত ইসলামী জিন্দাবাদ❤
আলহামদুলিল্লাহ। চমৎকার বিশ্লেষণ।
ইনশা-আল্লাহ আমার ভোট আপনার ভোট জামায়াতে-ইসলামীর পক্ষে হোক❤
Jamat ke vot dibo INSHALLAH
জামায়াতের প্রতি সবার আকর্ষন রয়েছে,ইনশা আল্লাহ ❣️❣️
ইনশাল্লাহ আমিও জামায়াতে ইসলামকে ভোট দেবো
ভোট চাই ভোট চাই জামায়াত ইসলাম এ ভোট চাই 😊😊😊
জামাত ইসলাম কে ভোট দিবো আমি🤔