আপনারা অমুসলিমরা যারা মুসলিমদের মাঝে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করার চেষ্টা করেন তাদেরকে ধন্যবাদ,,,, আপনাদের এই বিভ্রন্ত মূলক ভিডিও দেখে মানুষ ইসলাম সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হই আর যখন সত্যগুলো জানতে পারে তখন দিন দিন ভালো মুসলিম হয়ে ওঠে,,, যেমন আমি একজন
নিজের জন্য মোনাজাত করুন ভাই। সত্য বুঝতে মাবুদ যেন আপনার হৃদয়ের চোখ খুলে দেন! শয়তান সবসময় সন্দেহ ও মিথ্যা দিয়ে মানুষকে ভুল পথে নিয়ে যায়, এটাই তাঁর প্রধান কাজ। আপনি কোন দিকে যাবেন সেই স্বাধীনতা আপনার আছে। সত্য পথে যাবার জন্য মাবুদের কাছে সাহায্য চান ভাই, আর আমাদের ভিডিও গুলো দেখুনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@ProkashitoSotto আমাদের ইসলাম ধর্মে আপনাকে স্বাগতম জানাই ভাই,, আপনি যদি ভুল ধরার জন্য চেষ্টা করেন তাহলে সবকিছু আপনার কাছে ভুল মনে হবে তাই বলতেছি মন থেকে বোঝার চেষ্টা করেন,,,, দুনিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখেন কত মানুষ যারা ইসলামকে নিয়ে আলোচনা করতো আজ তারা মুসলিম হয়ে গেছে,,
প্রিয় ভাই অনেক লোক এই তথ্য থেকে সত্যকে জেনে বুঝে ঈসা মসীহকে গ্রহণ করছেন নাজাতের জন্য। আপনিও দেখতে পারেন এবং সত্যকে জানতে মাবুদের কাছে প্রার্থনা করে অনুরোধ করতে পারেন যেন তিনি আপনাকে সত্য জানতে ও বুঝতে দিল খুলে দেন। আরো জানতে আমাদের ভিডিও দেখুনঃ prokashitosotto.com/faqs/ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
@@ProkashitoSottoভাই তুই বেশি উল্টাপাল্টা কথা বলবি না। তোরা খ্রিস্টানরা নিজেরাই নিজেদের ধর্মকে পরিবর্তন করেছিস। তোদের বাইবেল এ প্রচুর ভুল ছিল। এই জন্য তোরা বহুবার বাইবেল কে পরিবর্তন করেছিস। এবং বর্তমানে অনেকগুলি বাইবেল রয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন বাইবেল আছে। একেক জন একেক বাইবেল কে মানে। কেউ ক্যাথলিক হয় কেউ আবার অন্য কিছু অনুসরণ করে। তাই তুই এইসব উল্টাপাল্টা বলবি না তোর মুখ ভেঙে দেবো। কিন্তু আমাদের কোরআন কোন পরিবর্তন হয়নি পৃথিবীর যে প্রান্তেই যাবে সমস্ত জায়গার কোরআন এক তাই এসব ভিডিও দিয়ে উল্টাপাল্টা মানুষের মধ্যে ভুল জিনিস ছড়ালে কিন্তু তোর চ্যানেলের অবস্থা খারাপ করে দেবো। তুই সামনে আয় তোর মুখ ভেঙে দেবো
ইসলামে তো নাজাত নেই ভাই, কুরআন থেকে দেখান? আর খুজে না পেলে আসুন মাবুদের কালাম নিজে থেকেই পড়ি ও নাজাত লাভ করিঃ prokashitosotto.com/faqs/ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
সেখানে কি সত্য আছে আমাকে বলুন ভাই। আমি তো অনেক পড়েছি সেখানে তো কোন নাজাত খুজে পাই নি? আপনি দেখুন আন্তরিক ভাবেঃ আর না পেলে সত্যের পথে আসুন www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@ProkashitoSotto আপনার কথায় না হেসে পারলাম না যাই হোক পুরোটা পড়েন বুঝতে পারবেন ### ১. ইসলাম কি নাজাতের মাধ্যম? **কুরআন থেকে**: **সূরা আলে ইমরান (৩:১৯)**: ``` إِنَّ الدِّينَ عِندَ اللَّهِ الإِسْلَامُ ۗ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` নিশ্চয় আল্লাহর কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য ধর্ম হল ইসলাম। ``` **সূরা আলে ইমরান (৩:৮৫)**: ``` وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো ধর্ম অনুসন্ধান করবে, তা কখনো তার থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে থাকবে। ``` **হাদিস থেকে**: **সহিহ মুসলিম** (হাদিস নম্বর ৩৯৬): ``` قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم: "وَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ، لاَ يَسْمَعُ بِي أَحَدٌ مِنْ هَذِهِ الأُمَّةِ، يَهُودِيٌّ وَلاَ نَصْرَانِيٌّ، ثُمَّ يَمُوتُ وَلَمْ يُؤْمِنْ بِالَّذِي أُرْسِلْتُ بِهِ، إِلاَّ كَانَ مِنْ أَصْحَابِ النَّارِ". ``` বাংলা অনুবাদ: ``` রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "যার হাতে মুহাম্মদের প্রাণ, তার কসম, এই উম্মতের যে কোনো ব্যক্তি (ইহুদি বা খ্রিস্টান) আমার কথা শুনবে, এবং আমি যা নিয়ে পাঠানো হয়েছি তা বিশ্বাস করবে না এবং মারা যাবে, সে অবশ্যই দোযখের অধিবাসী হবে।" ``` ### ২. আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) কি তাদের অবাধ্যতার জন্য দুনিয়াতে প্রেরণ করা হয়? **কুরআন থেকে**: **সূরা আল-বাকারা (২:৩৬)**: ``` فَأَزَلَّهُمَا ٱلشَّيْطَٰنُ عَنْهَا فَأَخْرَجَهُمَا مِمَّا كَانَا فِيهِ ۖ وَقُلْنَا ٱهْبِطُوا۟ بَعْضُكُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّۭ ۖ وَلَكُمْ فِى ٱلْأَرْضِ مُسْتَقَرٌّۭ وَمَتَٰعٌ إِلَىٰ حِينٍۢ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` শয়তান তাদের উভয়কে সেখানে (জান্নাত) থেকে পদস্খলিত করল এবং তাদের যে অবস্থা ছিল সেখান থেকে বের করে দিল। এবং বললাম, “নেমে যাও, তোমরা একে অপরের শত্রু হবে। আর তোমাদের জন্য পৃথিবীতে স্থান এবং নির্ধারিত সময় পর্যন্ত ভোগ করার সামগ্রী রয়েছে।” ``` **সূরা আ'রাফ (৭:২৪)**: ``` قَالَ ٱهْبِطُوا۟ بَعْضُكُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّۭ ۖ وَلَكُمْ فِى ٱلْأَرْضِ مُسْتَقَرٌّۭ وَمَتَٰعٌ إِلَىٰ حِينٍۢ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` তিনি বললেন, "নেমে যাও, তোমরা একে অপরের শত্রু হবে এবং তোমাদের জন্য পৃথিবীতে এক নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত স্থায়ী বসবাস এবং উপকরণ থাকবে।" ``` ### ৩. তারা অবাধ্য না হলেও কি প্রেরণ করা হতো? কুরআনে সরাসরি উল্লেখ নেই যে তারা অবাধ্য না হলেও পৃথিবীতে প্রেরণ করা হত। তবে তাদের অবাধ্যতার ফলাফলস্বরূপ তাদের পৃথিবীতে প্রেরণ করা হয়েছে। ### ৪. ইসলামে কি আদি পাপ বলে কিছু আছে? ইসলামে আদি পাপের ধারণা নেই। আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) এর পাপ তাদের নিজেদের জন্য ছিল এবং আল্লাহ তাদের ক্ষমা করেছেন। ইসলামে প্রতিটি ব্যক্তি তার নিজের পাপের দায়ভার বহন করে। **কুরআন থেকে**: **সূরা ফাতির (৩৫:১৮)**: ``` وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌۭ وِزْرَ أُخْرَىٰ ۗ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` কেউ অন্যের পাপের বোঝা বহন করবে না। ``` **সূরা আল-আনআম (৬:১৬৪)**: ``` وَلَا تَكْسِبُ كُلُّ نَفْسٍ إِلَّا عَلَيْهَا ۚ وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌۭ وِزْرَ أُخْرَىٰ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` প্রত্যেকেই নিজ দোষে দোষী হবে, আর কেউ অন্যের বোঝা বহন করবে না। ``` **হাদিস থেকে**: **সহিহ মুসলিম** (হাদিস নম্বর ৬৬৬৬): ``` عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم: "كُلُّ بَنِي آدَمَ خَطَّاءٌ، وَخَيْرُ الْخَطَّائِينَ التَّوَّابُونَ". ``` বাংলা অনুবাদ: ``` আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "প্রত্যেক আদম সন্তানের (মানুষ) ভুল হয়, আর সেরা ভুলকারীরা তারা যারা তাওবা (ক্ষমা প্রার্থনা) করে।" ``` এই হাদিসে বোঝা যায় যে প্রতিটি মানুষ তার নিজের ভুলের জন্য দায়ী এবং যারা তাওবা করে তারা আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা পেতে পারে। ইসলামে আদি পাপের ধারণা নেই এবং আদম (আ.) এর পাপের কারণে পরবর্তী প্রজন্মকে দায়ী করা হয় না।
@@ProkashitoSotto### ১. ইসলাম কি নাজাতের মাধ্যম? **কুরআন থেকে**: **সূরা আলে ইমরান (৩:১৯)**: ``` إِنَّ الدِّينَ عِندَ اللَّهِ الإِسْلَامُ ۗ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` নিশ্চয় আল্লাহর কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য ধর্ম হল ইসলাম। ``` **সূরা আলে ইমরান (৩:৮৫)**: ``` وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো ধর্ম অনুসন্ধান করবে, তা কখনো তার থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে থাকবে। ``` **হাদিস থেকে**: **সহিহ মুসলিম** (হাদিস নম্বর ৩৯৬): ``` قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم: "وَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ، لاَ يَسْمَعُ بِي أَحَدٌ مِنْ هَذِهِ الأُمَّةِ، يَهُودِيٌّ وَلاَ نَصْرَانِيٌّ، ثُمَّ يَمُوتُ وَلَمْ يُؤْمِنْ بِالَّذِي أُرْسِلْتُ بِهِ، إِلاَّ كَانَ مِنْ أَصْحَابِ النَّارِ". ``` বাংলা অনুবাদ: ``` রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "যার হাতে মুহাম্মদের প্রাণ, তার কসম, এই উম্মতের যে কোনো ব্যক্তি (ইহুদি বা খ্রিস্টান) আমার কথা শুনবে, এবং আমি যা নিয়ে পাঠানো হয়েছি তা বিশ্বাস করবে না এবং মারা যাবে, সে অবশ্যই দোযখের অধিবাসী হবে।" ``` ### ২. আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) কি তাদের অবাধ্যতার জন্য দুনিয়াতে প্রেরণ করা হয়? **কুরআন থেকে**: **সূরা আল-বাকারা (২:৩৬)**: ``` فَأَزَلَّهُمَا ٱلشَّيْطَٰنُ عَنْهَا فَأَخْرَجَهُمَا مِمَّا كَانَا فِيهِ ۖ وَقُلْنَا ٱهْبِطُوا۟ بَعْضُكُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّۭ ۖ وَلَكُمْ فِى ٱلْأَرْضِ مُسْتَقَرٌّۭ وَمَتَٰعٌ إِلَىٰ حِينٍۢ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` শয়তান তাদের উভয়কে সেখানে (জান্নাত) থেকে পদস্খলিত করল এবং তাদের যে অবস্থা ছিল সেখান থেকে বের করে দিল। এবং বললাম, “নেমে যাও, তোমরা একে অপরের শত্রু হবে। আর তোমাদের জন্য পৃথিবীতে স্থান এবং নির্ধারিত সময় পর্যন্ত ভোগ করার সামগ্রী রয়েছে।” ``` **সূরা আ'রাফ (৭:২৪)**: ``` قَالَ ٱهْبِطُوا۟ بَعْضُكُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّۭ ۖ وَلَكُمْ فِى ٱلْأَرْضِ مُسْتَقَرٌّۭ وَمَتَٰعٌ إِلَىٰ حِينٍۢ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` তিনি বললেন, "নেমে যাও, তোমরা একে অপরের শত্রু হবে এবং তোমাদের জন্য পৃথিবীতে এক নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত স্থায়ী বসবাস এবং উপকরণ থাকবে।" ``` ### ৩. তারা অবাধ্য না হলেও কি প্রেরণ করা হতো? কুরআনে সরাসরি উল্লেখ নেই যে তারা অবাধ্য না হলেও পৃথিবীতে প্রেরণ করা হত। তবে তাদের অবাধ্যতার ফলাফলস্বরূপ তাদের পৃথিবীতে প্রেরণ করা হয়েছে। ### ৪. ইসলামে কি আদি পাপ বলে কিছু আছে? ইসলামে আদি পাপের ধারণা নেই। আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) এর পাপ তাদের নিজেদের জন্য ছিল এবং আল্লাহ তাদের ক্ষমা করেছেন। ইসলামে প্রতিটি ব্যক্তি তার নিজের পাপের দায়ভার বহন করে। **কুরআন থেকে**: **সূরা ফাতির (৩৫:১৮)**: ``` وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌۭ وِزْرَ أُخْرَىٰ ۗ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` কেউ অন্যের পাপের বোঝা বহন করবে না। ``` **সূরা আল-আনআম (৬:১৬৪)**: ``` وَلَا تَكْسِبُ كُلُّ نَفْسٍ إِلَّا عَلَيْهَا ۚ وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌۭ وِزْرَ أُخْرَىٰ ``` বাংলা অনুবাদ: ``` প্রত্যেকেই নিজ দোষে দোষী হবে, আর কেউ অন্যের বোঝা বহন করবে না। ``` **হাদিস থেকে**: **সহিহ মুসলিম** (হাদিস নম্বর ৬৬৬৬): ``` عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم: "كُلُّ بَنِي آدَمَ خَطَّاءٌ، وَخَيْرُ الْخَطَّائِينَ التَّوَّابُونَ". ``` বাংলা অনুবাদ: ``` আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "প্রত্যেক আদম সন্তানের (মানুষ) ভুল হয়, আর সেরা ভুলকারীরা তারা যারা তাওবা (ক্ষমা প্রার্থনা) করে।" ``` এই হাদিসে বোঝা যায় যে প্রতিটি মানুষ তার নিজের ভুলের জন্য দায়ী এবং যারা তাওবা করে তারা আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা পেতে পারে। ইসলামে আদি পাপের ধারণা নেই এবং আদম (আ.) এর পাপের কারণে পরবর্তী প্রজন্মকে দায়ী করা হয় না।
ভাই আমরা কোন ধর্ম প্রচার করছি না। আমরা মাবুদের কালামের সুখবর প্রচার করছি। আর এ সুখবরের মাধ্যেমে মানুষ নাজাত পেতে পারে। এর জন্য কোন টাকা পাওয়া যায় না। আসুন সত্য জানি ও মুক্ত হইঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto
@@ProkashitoSotto ও আচ্ছা।আমি তো ভেবেছি আপনারা হয়তো অনেক ধনাঢ্য সংস্থা।হয়তো খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করলে অনেক টাকা পয়সা দিবেন।তাহলে আপনাদের কথা শুনে আমার কোন লাভ নেই।আর যারা বিজ্ঞান সম্বন্ধে জ্ঞান রাখে তাদেরকে যেকোনো বুঝ দেওয়া সহজ না।ধন্যবাদ।
প্রিয় বন্ধু! ইসলাম কি মানুষের কথায় চলবে? নাকি কুরআন হাদীস অনুযায়ী চলবে? নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া আমার বা আমার উম্মতদের নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর কুরআন শরীফ বলেন যে, আল্লাহর নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা মসীহ। ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াত। قَالَ كَذٰلِكِ ۚ قَالَ رَبُّكِ هُوَ عَلَىَّ هَيِّنٌ ۚ وَلِنَجْعَلَهٗۤ اٰيَةً لِّلنَّاسِ وَرَحْمَةً مِّنَّا ۚ وَكَانَ اَمْرًا مَّقْضِيًّا অনুবাদ, সে বলিল, 'এইরূপই হইবে।' তোমার প্রতিপালক বলিয়াছেন, 'ইহা আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি উহাকে এইজন্য সৃষ্টি করিব যেন সে হয় মানুষের জন্য এক নিদর্শন ও আমার নিকট হইতে এক রহমত ইহা তো এক স্থিরীকৃত ব্যাপার।' কুরআন শরীফে ঈসা মসীহ নামের অর্থ করা হয়েছে মনোনীত নাজাত দাতা। আর এই নাম তো কোন মানুষ রাখেনি মহান আল্লাহ রেখেছেন। সূরা নম্বরঃ ৩, আয়াত নম্বরঃ ৪৫ اِذْ قَالَتِ الْمَلٰٓٮِٕكَةُ يٰمَرْيَمُ اِنَّ اللّٰهَ يُبَشِّرُكِ بِكَلِمَةٍ مِّنْهُ ۖ اسْمُهُ الْمَسِيْحُ عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ وَجِيْهًا فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَمِنَ الْمُقَرَّبِيْنَۙ স্মরণ কর, যখন ফিরিশ্তাগণ বলিল, হে মারইয়াম ! নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তোমাকে তাঁহার পক্ষ হইতে একটি কালেমার সুসংবাদ দিতেছেন। তাহার নাম মাসীহ্ মারইয়াম-তনয় ঈসা, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত এবং সান্নিধ্যপ্রাপ্তগণের অন্যতম হইবে। আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
প্রত্যেক মুসলমান জানে আদম এবং ইভ স্বর্গে কী করেছিলেন, তারা উভয়েই অনুতপ্ত হন এবং করুণাময় ঈশ্বরের কাছে ক্ষমা চান। ইসলাম অনুসারে আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে পৃথিবীতে নাযিল করেন। সুতরাং, আসল পাপের প্রশ্নই ওঠে না।যীশু কখনও মানুষের পাপের জন্য জীবন উৎসর্গ করেন না।আপনি নতুন নিয়মে যিশুর এই ধরনের বক্তব্য দেখাতে পাবেন না। এটা শুধু প্রতারকদের ধারণা, যারা নতুন নিয়ম লিখেছিলেন। যীশু ক্রুশে বললেন , ম্যাথিউ 27:46 এবং প্রায় নবম ঘন্টা যীশু উচ্চস্বরে চিৎকার করে বললেন, "এলি, এলি, লামা সাবাকথানি?" এর অর্থ হল, "হে আমার ঈশ্বর, আমার ঈশ্বর, কেন তুমি আমাকে পরিত্যাগ করলে?"
আসুন ভাই সত্য ও সঠিকভাবে কালাম থেকে শিখি। কেন ঈসা মসিহ এ কথা বলেছেন, তা জানেন কি? সে সময় তিনি শতভাগ মানুষ হিসেবে ক্রুশে কষ্ট ভোগ করছিলেন। আর মাবুদের রুহু কিছু সময়ের জন্য তাঁকে ছেড়ে গিয়েছিলেন, কারন আমাদের সকল পাপের বোঝা তাঁর উপর ছিল। আর এই কষ্ট ছিল ভিষন যার জন্য তিনি এ কথা বলেন, কিন্তু পরের ইতিহাস পড়ে দেখুন তিনি কিভাবে নিজের প্রান ত্যাগ করলেন ও আবার জীবিত হলেন। সেজন্য যারা তাঁকে গ্রহণ করেন এই কষ্টের কারনে তিনি তাদের গুনাহ ক্ষমা করতে পারেন। আর সত্য জানতে আন্তরিক ভাবে মাবুদের কালাম ইঞ্জিল শরীফ পড়ুন। আর এ ভিডিও গুলো দেখুনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
সত্য জনতে ও শিখতে আপনার আরো আন্তরিক হতে হবে ভাই। ছোটবেলা থেকে যে ভ্রান্ত শিক্ষা শুনে এসেছেন হঠাত এখন সত্য শিক্ষা দেখে এমন ভাবছেন, আপনার নির্দিষ্ট জানার বিষয় থাকলে আমাকে লিখুন কিন্তু এভাবে ভুল শিক্ষা লিখলে তো কিছু শিখবেন না ভাই। গুনাহ কি আর কিভেবে গুনাহ থেকে মুক্ত করতে মাবুদ ঈসা মসীহকে পাঠালেন তা জানতে ইঞ্জিল কিতাব পড়তে পারেন, এবং এখানে ভিডিও গুলো দেখুনঃ ruclips.net/video/AL_heeFIvcU/видео.html&pp=iAQB prokashitosotto.com/faqs/
@@ProkashitoSotto আপনার মস্তিষ্ক সম্পূর্ণরূপে আপনার পরামর্শদাতা দ্বারা খাওয়া. যেখান থেকে আপনি সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার শিক্ষা পেয়েছেন। আপনি কি আমাকে দেখাতে পারেন যেখানে যীশু বলেছিলেন, আমি আমার রক্তের মাধ্যমে আপনার পাপ ধুয়ে ফেলার জন্য আমার জীবন উৎসর্গ করেছি।সত্য কি? আমি সত্য জানতে ইহুদি ধর্মগ্রন্থও পড়ি।আমি বেদও পড়ি। "মাবুদ ঈসা মসীহ" আপনি এখানে সবকিছু নষ্ট করেছেন ।আমাদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন হিন্দু, সেখান থেকেই আমি মুসলিম আর আপনি খ্রিস্টান। কিন্তু আপনি পৌত্তলিকতা ত্যাগ করেননি, এবং হিন্দুদের মত ঈশ্বর অবতারে বিশ্বাস করেন। খ্রিস্টান হয়ে কি লাভ?হিন্দু থাকা ভালো।যীশুর মূল গসপেল [ইঞ্জিল] যা যীশুর সময়ে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। এই গসপেল হল 9 জন প্রতারকের বই।
এ বিষয়ে বা নিজের পাপ বিষয়ে বুঝতে মাবুদের কাছে আন্তরিকভাবে প্রার্থনা করুন ভাই, মাবুদের সাহায্য ছাড়া বুঝবেন কিভাবে ভাই? শয়তান তো কখনো চাইনা যে আপনি সঠিক পথে ফিরে আসুন, আরো জানতে আমাকে লিখতে পারেন অথবা আমাদের ভিডিও গুলো দেখে সত্য শিখতে পারেনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
প্রিয় ভাই মাবুদের সত্যকে জানানো আমাদের দায়িত্ব সেজন্য সত্যকে প্রকাশ করি। চাইলে আপনিও সত্য জেনে ও বুঝে জীবন পরিবর্তন করতে পারেনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
@@ProkashitoSottoহাদিস কোন ক্ষেত্রে বলা হয়েছে আর কোরআন এর কথা কোন ক্ষেত্রে বলা হয়েছে। হাদিস এর টি বলা হয়েছে যে কিয়ামতের দিন স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা যাদের রহম করবেন তারা নাজাত পাবে অর্থাৎ এখানে আমলনামার হিসাবের বিষয় উঠে আসে। রাসুলুল্লাহ সা দোয়া করেছেন আল্লাহ আপনি আমাদের হিসাব সহজ করে দিন। কারণ আল্লাহ তায়ালার রহমত ছাড়া নাজাত এর উপায় নাই। তার পরো মতের ওপর অটল থাকলে বলবো,সুরা আম্বিয়ার ১০৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে আপনাকে (রাসুলুল্লাহ (সা))সমগ্ৰ বিশ্ববাসীর ওপর রহমত করে পাঠানো হয়েছে। তো এটাকে কী বলবেন? কোরআন এ কোন আয়াত দেখাতে পারবেন যেখানে ঈসা আ কে সারা বিশ্বের জন্য পাঠানো হয়েছে??
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ ruclips.net/video/aAFNn2YWTk8/видео.html&pp=iAQB prokashitosotto.com/faqs/ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
মাবুদের প্রতি অবাধ্যতার কারনে আদমের রুহানিক মৃত্যু হয়েছিল ভাই। যার জন্য সে আর বেহেস্তে ফিরে যেতে পারেন নি। এই অবাধ্যতাই ছিল প্রথম বড় গুনাহ। যা আমরা আদমের সন্তাহ হিসেবে এখন বহন করছি। এটি বুঝতে হলে গুনাহ সম্পর্কে জানতে হবে, এখানে দেখুন ভাইঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@ProkashitoSotto বাহ! নবীগণ দেখি গুনাহ করে?? তা এই থিওরি কি পল আবিষ্কার করেছে?? নাকি ক্রুসে ঝুলে অভিশপ্ত হওয়া যীশু আবিষ্কার করেছে??? আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম! আপনারা আবার যীশুকে বড় দেখাতে গিয়ে বিভিন্ন নবীর ব্যাপারে অপবাদ দিয়েছেন! তাহলে তো আদম আঃ এর ব্যাপারে এটা বলা কিছুই না!! আর বললেন রুহানী মৃত্যুর কথা! যদি স্বয়ং ফেরেশতা ও জান্নাত আদম আঃ এর রুহানী মৃত্যু গন্ধম খাওয়ার জন্য হয়, তাহলে মদ খাওয়ার পর আপনাদের রুহ কী দুধের মত ফ্রেশ হয়ে যায়??? একটি প্রশ্ন! আপনার কি আগা কাটা? মানে খতনা করা হয়েছে?? মানে ইব্রাহিম ও ঈসা আঃ এর মত খতনা!!
হৃদয়ের চোখ খুলুন ভাই আর কতকাল অন্ধকারে থাকবেন? সময় এসেছে সত্য জানার, দেখার ও গ্রহণ করার। ঈসা মসীহের মাধ্যমে অনন্ত জীবন পেতে আসুন শোনা আর মূর্খামি কথা বলা বন্ধ করে সত্য খুজি prokashitosotto.com/
আপনারা অমুসলিমরা যারা মুসলিমদের মাঝে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করার চেষ্টা করেন তাদেরকে ধন্যবাদ,,,, আপনাদের এই বিভ্রন্ত মূলক ভিডিও দেখে মানুষ ইসলাম সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হই আর যখন সত্যগুলো জানতে পারে তখন দিন দিন ভালো মুসলিম হয়ে ওঠে,,, যেমন আমি একজন
নিজের জন্য মোনাজাত করুন ভাই। সত্য বুঝতে মাবুদ যেন আপনার হৃদয়ের চোখ খুলে দেন! শয়তান সবসময় সন্দেহ ও মিথ্যা দিয়ে মানুষকে ভুল পথে নিয়ে যায়, এটাই তাঁর প্রধান কাজ। আপনি কোন দিকে যাবেন সেই স্বাধীনতা আপনার আছে। সত্য পথে যাবার জন্য মাবুদের কাছে সাহায্য চান ভাই, আর আমাদের ভিডিও গুলো দেখুনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@ProkashitoSotto আমাদের ইসলাম ধর্মে আপনাকে স্বাগতম জানাই ভাই,, আপনি যদি ভুল ধরার জন্য চেষ্টা করেন তাহলে সবকিছু আপনার কাছে ভুল মনে হবে তাই বলতেছি মন থেকে বোঝার চেষ্টা করেন,,,, দুনিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখেন কত মানুষ যারা ইসলামকে নিয়ে আলোচনা করতো আজ তারা মুসলিম হয়ে গেছে,,
আরো বেশি করে দেখুন ভাই, হয়তো সত্য একদিন বুঝতে পারবেনঃ আরো ভিডিও দেখুন এখানেঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
প্রিয় ভাই অনেক লোক এই তথ্য থেকে সত্যকে জেনে বুঝে ঈসা মসীহকে গ্রহণ করছেন নাজাতের জন্য। আপনিও দেখতে পারেন এবং সত্যকে জানতে মাবুদের কাছে প্রার্থনা করে অনুরোধ করতে পারেন যেন তিনি আপনাকে সত্য জানতে ও বুঝতে দিল খুলে দেন। আরো জানতে আমাদের ভিডিও দেখুনঃ prokashitosotto.com/faqs/
www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
@@ProkashitoSottoভাই তুই বেশি উল্টাপাল্টা কথা বলবি না। তোরা খ্রিস্টানরা নিজেরাই নিজেদের ধর্মকে পরিবর্তন করেছিস। তোদের বাইবেল এ প্রচুর ভুল ছিল। এই জন্য তোরা বহুবার বাইবেল কে পরিবর্তন করেছিস। এবং বর্তমানে অনেকগুলি বাইবেল রয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন বাইবেল আছে। একেক জন একেক বাইবেল কে মানে। কেউ ক্যাথলিক হয় কেউ আবার অন্য কিছু অনুসরণ করে। তাই তুই এইসব উল্টাপাল্টা বলবি না তোর মুখ ভেঙে দেবো। কিন্তু আমাদের কোরআন কোন পরিবর্তন হয়নি পৃথিবীর যে প্রান্তেই যাবে সমস্ত জায়গার কোরআন এক তাই এসব ভিডিও দিয়ে উল্টাপাল্টা মানুষের মধ্যে ভুল জিনিস ছড়ালে কিন্তু তোর চ্যানেলের অবস্থা খারাপ করে দেবো। তুই সামনে আয় তোর মুখ ভেঙে দেবো
The ultimate truth is islam
ইসলামে তো নাজাত নেই ভাই, কুরআন থেকে দেখান? আর খুজে না পেলে আসুন মাবুদের কালাম নিজে থেকেই পড়ি ও নাজাত লাভ করিঃ prokashitosotto.com/faqs/
www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@ProkashitoSotto আজাইরা আলাপ করার টাইম নাই আমার, নাজাত একমাত্র আল্লাহর কাছে, ঈসা (আ:)ও আল্লাহর দ্বীন প্রচারই করেছেন, বাতিল ধ্বংস হোক, ধ্বংস হোক, ধ্বংস হোক, আল্লাহু আকবার
সেখানে কি সত্য আছে আমাকে বলুন ভাই। আমি তো অনেক পড়েছি সেখানে তো কোন নাজাত খুজে পাই নি? আপনি দেখুন আন্তরিক ভাবেঃ আর না পেলে সত্যের পথে আসুন www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@ProkashitoSotto আপনার কথায় না হেসে পারলাম না
যাই হোক পুরোটা পড়েন বুঝতে পারবেন
### ১. ইসলাম কি নাজাতের মাধ্যম?
**কুরআন থেকে**:
**সূরা আলে ইমরান (৩:১৯)**:
```
إِنَّ الدِّينَ عِندَ اللَّهِ الإِسْلَامُ ۗ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
নিশ্চয় আল্লাহর কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য ধর্ম হল ইসলাম।
```
**সূরা আলে ইমরান (৩:৮৫)**:
```
وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো ধর্ম অনুসন্ধান করবে, তা কখনো তার থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে থাকবে।
```
**হাদিস থেকে**:
**সহিহ মুসলিম** (হাদিস নম্বর ৩৯৬):
```
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم: "وَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ، لاَ يَسْمَعُ بِي أَحَدٌ مِنْ هَذِهِ الأُمَّةِ، يَهُودِيٌّ وَلاَ نَصْرَانِيٌّ، ثُمَّ يَمُوتُ وَلَمْ يُؤْمِنْ بِالَّذِي أُرْسِلْتُ بِهِ، إِلاَّ كَانَ مِنْ أَصْحَابِ النَّارِ".
```
বাংলা অনুবাদ:
```
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "যার হাতে মুহাম্মদের প্রাণ, তার কসম, এই উম্মতের যে কোনো ব্যক্তি (ইহুদি বা খ্রিস্টান) আমার কথা শুনবে, এবং আমি যা নিয়ে পাঠানো হয়েছি তা বিশ্বাস করবে না এবং মারা যাবে, সে অবশ্যই দোযখের অধিবাসী হবে।"
```
### ২. আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) কি তাদের অবাধ্যতার জন্য দুনিয়াতে প্রেরণ করা হয়?
**কুরআন থেকে**:
**সূরা আল-বাকারা (২:৩৬)**:
```
فَأَزَلَّهُمَا ٱلشَّيْطَٰنُ عَنْهَا فَأَخْرَجَهُمَا مِمَّا كَانَا فِيهِ ۖ وَقُلْنَا ٱهْبِطُوا۟ بَعْضُكُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّۭ ۖ وَلَكُمْ فِى ٱلْأَرْضِ مُسْتَقَرٌّۭ وَمَتَٰعٌ إِلَىٰ حِينٍۢ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
শয়তান তাদের উভয়কে সেখানে (জান্নাত) থেকে পদস্খলিত করল এবং তাদের যে অবস্থা ছিল সেখান থেকে বের করে দিল। এবং বললাম, “নেমে যাও, তোমরা একে অপরের শত্রু হবে। আর তোমাদের জন্য পৃথিবীতে স্থান এবং নির্ধারিত সময় পর্যন্ত ভোগ করার সামগ্রী রয়েছে।”
```
**সূরা আ'রাফ (৭:২৪)**:
```
قَالَ ٱهْبِطُوا۟ بَعْضُكُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّۭ ۖ وَلَكُمْ فِى ٱلْأَرْضِ مُسْتَقَرٌّۭ وَمَتَٰعٌ إِلَىٰ حِينٍۢ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
তিনি বললেন, "নেমে যাও, তোমরা একে অপরের শত্রু হবে এবং তোমাদের জন্য পৃথিবীতে এক নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত স্থায়ী বসবাস এবং উপকরণ থাকবে।"
```
### ৩. তারা অবাধ্য না হলেও কি প্রেরণ করা হতো?
কুরআনে সরাসরি উল্লেখ নেই যে তারা অবাধ্য না হলেও পৃথিবীতে প্রেরণ করা হত। তবে তাদের অবাধ্যতার ফলাফলস্বরূপ তাদের পৃথিবীতে প্রেরণ করা হয়েছে।
### ৪. ইসলামে কি আদি পাপ বলে কিছু আছে?
ইসলামে আদি পাপের ধারণা নেই। আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) এর পাপ তাদের নিজেদের জন্য ছিল এবং আল্লাহ তাদের ক্ষমা করেছেন। ইসলামে প্রতিটি ব্যক্তি তার নিজের পাপের দায়ভার বহন করে।
**কুরআন থেকে**:
**সূরা ফাতির (৩৫:১৮)**:
```
وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌۭ وِزْرَ أُخْرَىٰ ۗ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
কেউ অন্যের পাপের বোঝা বহন করবে না।
```
**সূরা আল-আনআম (৬:১৬৪)**:
```
وَلَا تَكْسِبُ كُلُّ نَفْسٍ إِلَّا عَلَيْهَا ۚ وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌۭ وِزْرَ أُخْرَىٰ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
প্রত্যেকেই নিজ দোষে দোষী হবে, আর কেউ অন্যের বোঝা বহন করবে না।
```
**হাদিস থেকে**:
**সহিহ মুসলিম** (হাদিস নম্বর ৬৬৬৬):
```
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم: "كُلُّ بَنِي آدَمَ خَطَّاءٌ، وَخَيْرُ الْخَطَّائِينَ التَّوَّابُونَ".
```
বাংলা অনুবাদ:
```
আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "প্রত্যেক আদম সন্তানের (মানুষ) ভুল হয়, আর সেরা ভুলকারীরা তারা যারা তাওবা (ক্ষমা প্রার্থনা) করে।"
```
এই হাদিসে বোঝা যায় যে প্রতিটি মানুষ তার নিজের ভুলের জন্য দায়ী এবং যারা তাওবা করে তারা আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা পেতে পারে। ইসলামে আদি পাপের ধারণা নেই এবং আদম (আ.) এর পাপের কারণে পরবর্তী প্রজন্মকে দায়ী করা হয় না।
@@ProkashitoSotto### ১. ইসলাম কি নাজাতের মাধ্যম?
**কুরআন থেকে**:
**সূরা আলে ইমরান (৩:১৯)**:
```
إِنَّ الدِّينَ عِندَ اللَّهِ الإِسْلَامُ ۗ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
নিশ্চয় আল্লাহর কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য ধর্ম হল ইসলাম।
```
**সূরা আলে ইমরান (৩:৮৫)**:
```
وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো ধর্ম অনুসন্ধান করবে, তা কখনো তার থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে থাকবে।
```
**হাদিস থেকে**:
**সহিহ মুসলিম** (হাদিস নম্বর ৩৯৬):
```
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم: "وَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ، لاَ يَسْمَعُ بِي أَحَدٌ مِنْ هَذِهِ الأُمَّةِ، يَهُودِيٌّ وَلاَ نَصْرَانِيٌّ، ثُمَّ يَمُوتُ وَلَمْ يُؤْمِنْ بِالَّذِي أُرْسِلْتُ بِهِ، إِلاَّ كَانَ مِنْ أَصْحَابِ النَّارِ".
```
বাংলা অনুবাদ:
```
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "যার হাতে মুহাম্মদের প্রাণ, তার কসম, এই উম্মতের যে কোনো ব্যক্তি (ইহুদি বা খ্রিস্টান) আমার কথা শুনবে, এবং আমি যা নিয়ে পাঠানো হয়েছি তা বিশ্বাস করবে না এবং মারা যাবে, সে অবশ্যই দোযখের অধিবাসী হবে।"
```
### ২. আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) কি তাদের অবাধ্যতার জন্য দুনিয়াতে প্রেরণ করা হয়?
**কুরআন থেকে**:
**সূরা আল-বাকারা (২:৩৬)**:
```
فَأَزَلَّهُمَا ٱلشَّيْطَٰنُ عَنْهَا فَأَخْرَجَهُمَا مِمَّا كَانَا فِيهِ ۖ وَقُلْنَا ٱهْبِطُوا۟ بَعْضُكُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّۭ ۖ وَلَكُمْ فِى ٱلْأَرْضِ مُسْتَقَرٌّۭ وَمَتَٰعٌ إِلَىٰ حِينٍۢ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
শয়তান তাদের উভয়কে সেখানে (জান্নাত) থেকে পদস্খলিত করল এবং তাদের যে অবস্থা ছিল সেখান থেকে বের করে দিল। এবং বললাম, “নেমে যাও, তোমরা একে অপরের শত্রু হবে। আর তোমাদের জন্য পৃথিবীতে স্থান এবং নির্ধারিত সময় পর্যন্ত ভোগ করার সামগ্রী রয়েছে।”
```
**সূরা আ'রাফ (৭:২৪)**:
```
قَالَ ٱهْبِطُوا۟ بَعْضُكُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّۭ ۖ وَلَكُمْ فِى ٱلْأَرْضِ مُسْتَقَرٌّۭ وَمَتَٰعٌ إِلَىٰ حِينٍۢ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
তিনি বললেন, "নেমে যাও, তোমরা একে অপরের শত্রু হবে এবং তোমাদের জন্য পৃথিবীতে এক নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত স্থায়ী বসবাস এবং উপকরণ থাকবে।"
```
### ৩. তারা অবাধ্য না হলেও কি প্রেরণ করা হতো?
কুরআনে সরাসরি উল্লেখ নেই যে তারা অবাধ্য না হলেও পৃথিবীতে প্রেরণ করা হত। তবে তাদের অবাধ্যতার ফলাফলস্বরূপ তাদের পৃথিবীতে প্রেরণ করা হয়েছে।
### ৪. ইসলামে কি আদি পাপ বলে কিছু আছে?
ইসলামে আদি পাপের ধারণা নেই। আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.) এর পাপ তাদের নিজেদের জন্য ছিল এবং আল্লাহ তাদের ক্ষমা করেছেন। ইসলামে প্রতিটি ব্যক্তি তার নিজের পাপের দায়ভার বহন করে।
**কুরআন থেকে**:
**সূরা ফাতির (৩৫:১৮)**:
```
وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌۭ وِزْرَ أُخْرَىٰ ۗ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
কেউ অন্যের পাপের বোঝা বহন করবে না।
```
**সূরা আল-আনআম (৬:১৬৪)**:
```
وَلَا تَكْسِبُ كُلُّ نَفْسٍ إِلَّا عَلَيْهَا ۚ وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌۭ وِزْرَ أُخْرَىٰ
```
বাংলা অনুবাদ:
```
প্রত্যেকেই নিজ দোষে দোষী হবে, আর কেউ অন্যের বোঝা বহন করবে না।
```
**হাদিস থেকে**:
**সহিহ মুসলিম** (হাদিস নম্বর ৬৬৬৬):
```
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم: "كُلُّ بَنِي آدَمَ خَطَّاءٌ، وَخَيْرُ الْخَطَّائِينَ التَّوَّابُونَ".
```
বাংলা অনুবাদ:
```
আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "প্রত্যেক আদম সন্তানের (মানুষ) ভুল হয়, আর সেরা ভুলকারীরা তারা যারা তাওবা (ক্ষমা প্রার্থনা) করে।"
```
এই হাদিসে বোঝা যায় যে প্রতিটি মানুষ তার নিজের ভুলের জন্য দায়ী এবং যারা তাওবা করে তারা আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা পেতে পারে। ইসলামে আদি পাপের ধারণা নেই এবং আদম (আ.) এর পাপের কারণে পরবর্তী প্রজন্মকে দায়ী করা হয় না।
আপনি কি ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্ব সম্বন্ধে জ্ঞান রাখেন না।আচ্ছা খ্রিস্টান হলে কি টাকা পাওয়া যায় আপনারা কি টাকা পয়সা দেন।
ভাই আমরা কোন ধর্ম প্রচার করছি না। আমরা মাবুদের কালামের সুখবর প্রচার করছি। আর এ সুখবরের মাধ্যেমে মানুষ নাজাত পেতে পারে। এর জন্য কোন টাকা পাওয়া যায় না। আসুন সত্য জানি ও মুক্ত হইঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto
@@ProkashitoSotto ও আচ্ছা।আমি তো ভেবেছি আপনারা হয়তো অনেক ধনাঢ্য সংস্থা।হয়তো খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করলে অনেক টাকা পয়সা দিবেন।তাহলে আপনাদের কথা শুনে আমার কোন লাভ নেই।আর যারা বিজ্ঞান সম্বন্ধে জ্ঞান রাখে তাদেরকে যেকোনো বুঝ দেওয়া সহজ না।ধন্যবাদ।
রাইট@@RashidulIslam-y1m
কিন্তু মাবুদের কালাম অর্থের চেয়েও মূল্যবান ভাই, আসুন মাবুদের কালামে নির্ভর করি ও মেনে চলিঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
প্রিয় বন্ধু! ইসলাম কি মানুষের কথায় চলবে? নাকি কুরআন হাদীস অনুযায়ী চলবে? নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া আমার বা আমার উম্মতদের নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর কুরআন শরীফ বলেন যে, আল্লাহর নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা মসীহ। ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াত। قَالَ كَذٰلِكِ ۚ قَالَ رَبُّكِ هُوَ عَلَىَّ هَيِّنٌ ۚ وَلِنَجْعَلَهٗۤ اٰيَةً لِّلنَّاسِ وَرَحْمَةً مِّنَّا ۚ وَكَانَ اَمْرًا مَّقْضِيًّا অনুবাদ, সে বলিল, 'এইরূপই হইবে।' তোমার প্রতিপালক বলিয়াছেন, 'ইহা আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি উহাকে এইজন্য সৃষ্টি করিব যেন সে হয় মানুষের জন্য এক নিদর্শন ও আমার নিকট হইতে এক রহমত ইহা তো এক স্থিরীকৃত ব্যাপার।' কুরআন শরীফে ঈসা মসীহ নামের অর্থ করা হয়েছে মনোনীত নাজাত দাতা। আর এই নাম তো কোন মানুষ রাখেনি মহান আল্লাহ রেখেছেন। সূরা নম্বরঃ ৩, আয়াত নম্বরঃ ৪৫ اِذْ قَالَتِ الْمَلٰٓٮِٕكَةُ يٰمَرْيَمُ اِنَّ اللّٰهَ يُبَشِّرُكِ بِكَلِمَةٍ مِّنْهُ ۖ اسْمُهُ الْمَسِيْحُ عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ وَجِيْهًا فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَمِنَ الْمُقَرَّبِيْنَۙ স্মরণ কর, যখন ফিরিশ্তাগণ বলিল, হে মারইয়াম ! নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তোমাকে তাঁহার পক্ষ হইতে একটি কালেমার সুসংবাদ দিতেছেন। তাহার নাম মাসীহ্ মারইয়াম-তনয় ঈসা, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত এবং সান্নিধ্যপ্রাপ্তগণের অন্যতম হইবে। আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
প্রত্যেক মুসলমান জানে আদম এবং ইভ স্বর্গে কী করেছিলেন, তারা উভয়েই অনুতপ্ত হন এবং করুণাময় ঈশ্বরের কাছে ক্ষমা চান। ইসলাম অনুসারে আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে পৃথিবীতে নাযিল করেন। সুতরাং, আসল পাপের প্রশ্নই ওঠে না।যীশু কখনও মানুষের পাপের জন্য জীবন উৎসর্গ করেন না।আপনি নতুন নিয়মে যিশুর এই ধরনের বক্তব্য দেখাতে পাবেন না। এটা শুধু প্রতারকদের ধারণা, যারা নতুন নিয়ম লিখেছিলেন। যীশু ক্রুশে বললেন , ম্যাথিউ 27:46 এবং প্রায় নবম ঘন্টা যীশু উচ্চস্বরে চিৎকার করে বললেন, "এলি, এলি, লামা সাবাকথানি?" এর অর্থ হল, "হে আমার ঈশ্বর, আমার ঈশ্বর, কেন তুমি আমাকে পরিত্যাগ করলে?"
আসুন ভাই সত্য ও সঠিকভাবে কালাম থেকে শিখি। কেন ঈসা মসিহ এ কথা বলেছেন, তা জানেন কি? সে সময় তিনি শতভাগ মানুষ হিসেবে ক্রুশে কষ্ট ভোগ করছিলেন। আর মাবুদের রুহু কিছু সময়ের জন্য তাঁকে ছেড়ে গিয়েছিলেন, কারন আমাদের সকল পাপের বোঝা তাঁর উপর ছিল। আর এই কষ্ট ছিল ভিষন যার জন্য তিনি এ কথা বলেন, কিন্তু পরের ইতিহাস পড়ে দেখুন তিনি কিভাবে নিজের প্রান ত্যাগ করলেন ও আবার জীবিত হলেন। সেজন্য যারা তাঁকে গ্রহণ করেন এই কষ্টের কারনে তিনি তাদের গুনাহ ক্ষমা করতে পারেন। আর সত্য জানতে আন্তরিক ভাবে মাবুদের কালাম ইঞ্জিল শরীফ পড়ুন। আর এ ভিডিও গুলো দেখুনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@chowdhurymeherali-mf9vz রাইট,,,
সত্য জনতে ও শিখতে আপনার আরো আন্তরিক হতে হবে ভাই। ছোটবেলা থেকে যে ভ্রান্ত শিক্ষা শুনে এসেছেন হঠাত এখন সত্য শিক্ষা দেখে এমন ভাবছেন, আপনার নির্দিষ্ট জানার বিষয় থাকলে আমাকে লিখুন কিন্তু এভাবে ভুল শিক্ষা লিখলে তো কিছু শিখবেন না ভাই। গুনাহ কি আর কিভেবে গুনাহ থেকে মুক্ত করতে মাবুদ ঈসা মসীহকে পাঠালেন তা জানতে ইঞ্জিল কিতাব পড়তে পারেন, এবং এখানে ভিডিও গুলো দেখুনঃ ruclips.net/video/AL_heeFIvcU/видео.html&pp=iAQB
prokashitosotto.com/faqs/
@@ProkashitoSotto
আপনার মস্তিষ্ক সম্পূর্ণরূপে আপনার পরামর্শদাতা দ্বারা খাওয়া. যেখান থেকে আপনি সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার শিক্ষা পেয়েছেন। আপনি কি আমাকে দেখাতে পারেন যেখানে যীশু বলেছিলেন, আমি আমার রক্তের মাধ্যমে আপনার পাপ ধুয়ে ফেলার জন্য আমার জীবন উৎসর্গ করেছি।সত্য কি? আমি সত্য জানতে ইহুদি ধর্মগ্রন্থও পড়ি।আমি বেদও পড়ি। "মাবুদ ঈসা মসীহ" আপনি এখানে সবকিছু নষ্ট করেছেন ।আমাদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন হিন্দু, সেখান থেকেই আমি মুসলিম আর আপনি খ্রিস্টান। কিন্তু আপনি পৌত্তলিকতা ত্যাগ করেননি, এবং হিন্দুদের মত ঈশ্বর অবতারে বিশ্বাস করেন। খ্রিস্টান হয়ে কি লাভ?হিন্দু থাকা ভালো।যীশুর মূল গসপেল [ইঞ্জিল] যা যীশুর সময়ে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। এই গসপেল হল 9 জন প্রতারকের বই।
এ বিষয়ে বা নিজের পাপ বিষয়ে বুঝতে মাবুদের কাছে আন্তরিকভাবে প্রার্থনা করুন ভাই, মাবুদের সাহায্য ছাড়া বুঝবেন কিভাবে ভাই? শয়তান তো কখনো চাইনা যে আপনি সঠিক পথে ফিরে আসুন, আরো জানতে আমাকে লিখতে পারেন অথবা আমাদের ভিডিও গুলো দেখে সত্য শিখতে পারেনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
আরে... ভাই তুই নিজের ধর্ম (খ্রিষ্টান) নিয়ে পড়ে থাক৷ ইসলাম ধর্ম নিয়ে তোর এত মাথা ব্যাথা কেন?
সত্য কথা মাথা ব্যাথা হবে কেন ভাই? আসুন সত্য জানি ও মাবুদের সত্য কালাম জেনে তাঁর ইবাদত করি www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@ProkashitoSottoamen
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
প্রিয় ভাই মাবুদের সত্যকে জানানো আমাদের দায়িত্ব সেজন্য সত্যকে প্রকাশ করি। চাইলে আপনিও সত্য জেনে ও বুঝে জীবন পরিবর্তন করতে পারেনঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
@@ProkashitoSottoহাদিস কোন ক্ষেত্রে বলা হয়েছে আর কোরআন এর কথা কোন ক্ষেত্রে বলা হয়েছে। হাদিস এর টি বলা হয়েছে যে কিয়ামতের দিন স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা যাদের রহম করবেন তারা নাজাত পাবে অর্থাৎ এখানে আমলনামার হিসাবের বিষয় উঠে আসে। রাসুলুল্লাহ সা দোয়া করেছেন
আল্লাহ আপনি আমাদের হিসাব সহজ করে দিন।
কারণ আল্লাহ তায়ালার রহমত ছাড়া নাজাত এর উপায় নাই।
তার পরো মতের ওপর অটল থাকলে বলবো,সুরা আম্বিয়ার ১০৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে
আপনাকে (রাসুলুল্লাহ (সা))সমগ্ৰ বিশ্ববাসীর ওপর রহমত করে পাঠানো হয়েছে।
তো এটাকে কী বলবেন? কোরআন এ কোন আয়াত দেখাতে পারবেন যেখানে ঈসা আ কে সারা বিশ্বের জন্য পাঠানো হয়েছে??
জয় যীশু
সত্যের সাথেই থাকুন ভাই www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
ভুদাই এর ঘরের ভুদাই এই হাদিসটার ব্যখ্যা আছে
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
😂😂😂
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ
ruclips.net/video/aAFNn2YWTk8/видео.html&pp=iAQB
prokashitosotto.com/faqs/
www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
আল্লাহ আদম আঃ সে ক্ষমা করে দিয়েছেন! আর আপনি এখন এসে তাকে আবার পাপি বানাচ্ছেন??? তা আপনার দাদার করা অপরাধের শ্বাস্তি কি আপনি ভোগ করেন??
মাবুদের প্রতি অবাধ্যতার কারনে আদমের রুহানিক মৃত্যু হয়েছিল ভাই। যার জন্য সে আর বেহেস্তে ফিরে যেতে পারেন নি। এই অবাধ্যতাই ছিল প্রথম বড় গুনাহ। যা আমরা আদমের সন্তাহ হিসেবে এখন বহন করছি। এটি বুঝতে হলে গুনাহ সম্পর্কে জানতে হবে, এখানে দেখুন ভাইঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@ProkashitoSotto বাহ! নবীগণ দেখি গুনাহ করে?? তা এই থিওরি কি পল আবিষ্কার করেছে?? নাকি ক্রুসে ঝুলে অভিশপ্ত হওয়া যীশু আবিষ্কার করেছে???
আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম! আপনারা আবার যীশুকে বড় দেখাতে গিয়ে বিভিন্ন নবীর ব্যাপারে অপবাদ দিয়েছেন! তাহলে তো আদম আঃ এর ব্যাপারে এটা বলা কিছুই না!!
আর বললেন রুহানী মৃত্যুর কথা! যদি স্বয়ং ফেরেশতা ও জান্নাত আদম আঃ এর রুহানী মৃত্যু গন্ধম খাওয়ার জন্য হয়, তাহলে মদ খাওয়ার পর আপনাদের রুহ কী দুধের মত ফ্রেশ হয়ে যায়???
একটি প্রশ্ন! আপনার কি আগা কাটা? মানে খতনা করা হয়েছে?? মানে ইব্রাহিম ও ঈসা আঃ এর মত খতনা!!
এটা মিথ্যা কথা
তাহলে সত্য কি আপনি বলেন ভাই? বলতে না পারলে আমাদের ভিডিও গুলো দেখুন ও সত্য খুজে দেখুন ভাইঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/videos
@@ProkashitoSotto সত্য হচ্ছে ইসলাম
তাহলে সত্য কি আপনি বলুন ভাই? না জানলে আসুন এখানে থেকে সত্যা জানতে চেষ্টা করিঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto
@@ProkashitoSotto সত্য হচ্ছে ইসলাম
কিন্তু নাজাত তো ঈসায়িদের মধ্যে ভাই, আসুন ঈসা মসীহকে জানতে ইঞ্জিল শরীফ পড়িঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
যত সব আজাইরা কথা মানুষকে ভুল বোঝানো হচ্ছে এক জনের পাপ আরেক জন ভোগ করে না এটা কোরাআনে লেখা আছে
হৃদয়ের চোখ খুলুন ভাই আর কতকাল অন্ধকারে থাকবেন? সময় এসেছে সত্য জানার, দেখার ও গ্রহণ করার। ঈসা মসীহের মাধ্যমে অনন্ত জীবন পেতে আসুন শোনা আর মূর্খামি কথা বলা বন্ধ করে সত্য খুজি prokashitosotto.com/