নিরপেক্ষ মন নিয়ে আন্তরিকভাবে বিষয়টা নিয়ে স্টাডি করলে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে নাভির নিচে হাত বাঁধা একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত সুন্নাত যার অনুকূলে পর্যাপ্ত দলিল-প্রমাণ রয়েছে। বুকের ওপর হাত বাঁধার যে হাদীসগুলোকে সহীহ হিসেবে দাবী করা হয় সেগুলোর সনদ ও মতনের মধ্যে ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও এই হাদিসগুলোর ভিত্তিতে আহলে ঈলম ও মুজতাহিদদের একটি অংশ বুকের নিচে বা নাভির ওপরে হাত বাঁধার পদ্ধতিকে সুন্নাত সাব্যস্ত করেছেন। অন্যদিকে এর বিপরীতে নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিসগুলোর ওপর যে ত্রুটি ও দুর্বলতা আরোপ করা হয়, সেগুলোও সর্বসম্মত নয়। বরং ওয়াইল ইবনে হুজর এর সূত্রে মুসান্নাফে আবি শায়বায় বর্ণিত হাদিসটি এবং আলী (রা:) কর্তৃক মারফু হাদিসের সমতুল্য বর্ণনাটিকে হাদিস বিশারদ ও মুজতাহিদদের একটি বড় অংশ গ্রহন করে নিয়েছেন। কারণ এ সংক্রান্ত বর্ণনা অনেকগুলো যেগুলো লঘু ও স্বল্প দুর্বলতা বিশিষ্ট হওয়ায় একটি আরেকটিকে শক্তিশালী করে। এজন্যই ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহুওয়াই এর মত মুহাদ্দিস সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়াতের দিক থেকে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয় ও ভক্তির নিকটবর্তী। সুফিয়ান সাওরী যিনি নিজে একজন স্বতন্ত্র মুজতাহিদ ছিলেন এবং ইবনে খুজাইমার ত্রুটিপূর্ন "মতন"যুক্ত হাদিস যেটিকে বুকে হাত বাঁধার অনুকূলে উপস্থাপন করা হয় সেই হাদিসের একজন রাবী এই সুফিয়ান আস সাওরী। অথচ তিনি হাত বাঁধতেন নাভির নিচে!!! এমনকি পরবর্তী যুগের মুহাদ্দিস ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়াও নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিস (আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত)কে হাসান লি-গাইরিহী হিসেবে সমালোচনা ব্যাতিরেকেই গ্রহন করেছেন। মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্হাব যিনি মূলত তাওহীদ ও আক্কীদা বিষয়ক লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত তিনিও তাঁঁর তাঁর রচিত 'আল আদাবুল মাশী ইলাস সালাহ' নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন, "....সে তার বাম হাতের কব্জিকে ডান হাত দ্বারা আঁকড়ে ধরে নাভির নিচে স্থাপন করবে। আর এটি তার রবের সামনে তার বিনীত হওয়াকে সূচীত করবে।" আর ইবনে কায়্যিমের যাদুল মাআদের তাহক্কীক করে তিনি মুখতাসার যাদুল মাআদ রচনা করেছেন। যেখানে হাত বাঁধা বিষয়ক আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহীহ হাদিস নেই এবং তার পরেই শুধু আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত নাভির নিচে হাত বাঁধা সংক্রান্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেন। এতগুলো বিষয়কে এড়িয়ে গিয়ে *নাভির নিচে হাত বাঁধা*কে যারা প্রত্যাখ্যান ও অস্বীকার করে তাদের জন্য হিদায়াতের দুআ ছাড়া আর কিই বা করা যেতে পারে?? জীবনের বেশ অনেকগুলো বছর বুকের উপরে হাত বাঁধাকে একমাত্র সুন্নাহ্ এবং নাভির নিচে হাত বাঁধাকে ভিত্তিহীন হিসেবে অগ্রাহ্য করার পর ২০১৬ সালে আল্লাহ্ তাআলা আমার চক্ষু উন্মোচন করে দেন। আমি বেশ কিছু নির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে জানতে পারি যে ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল, ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ, ইমাম ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়া, মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব সহ অসংখ্য মুহাদ্দিস ও গবেষক নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদীসকে সহীহ ও আমলযোগ্য হিসেবে মেনে নিয়েছেন এবং নারীদের জন্যও এখানে কোনও ভিন্নতা নেই। মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশের নারীদের ঈদের সালাতের কয়েকটা ছবিতে স্পষ্টভাবেই এটা লক্ষ্য করি। বিশেষ করে ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর এই বক্তব্যটি যে, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"----দেখার পর বাধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় পরাজয় ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার আবেগ নিয়ে আমি নাভির নিচে হাত বাঁধাকে মেনে নিই। মনে হয় যেন আল্লাহ্ তাআলা এই অনুভূতি আমার হৃদয়ে ঢেলে দিয়েছেন আর আমার কাছ থেকে মধুর প্রতিশোধ নিয়ে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অভিপ্রায়কে বাস্তবায়ন করে ছেড়েছেন। আর আমাকেও সানন্দে মেনে নিতে বাধ্য করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ। সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
@@sipaakta8019 বাংলায় সে বলতে পুরুষ বুঝায়,আবার মহিলা ও বুঝায়। ইংরাজি তে পুরুষ বুঝায় He দিয়ে মহিলা বুঝায়She দিয়ে। রাসুল পাক সঃ কী আরবি তে বলেছেন নাকি বাংলায় বলেছেন? তোমরা নামাজ পড় আমার মত।পুরুষদের বেলায় আরবি কী হবে, মহিলার বেলায় আরবি কী হবে? তা জেনে আমাকে বলিবেন।
Masaallah alhamdulilla jajakallakhair
মাশাআল্লাহ বারকাল্লাহ, প্রিয় শায়েখ, আপনার মাধ্যমে, আল্লাহ আমাকে সঠিক ইসলাম সম্পর্কে জানার তৌফিক দিয়েছেন
আলহামদুলিল্লাহ শুনে খুবই ভালো লাগলো সেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দোয়া করি সব সময় অনেক অনেক ভালো থাকেন আমাদের জন্য ও অনেক অনেক দোয়া করবেন ধন্যবাদ।👍👌👌👌
মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান
ধন্যবাদ অনেক সুন্দর আলোচনা শুনলাম
আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খাইরান
রাইট। আমি।আরব। দেশে। থাকি। ছেলে মেয়ে।একই।রকম। নামাজ পড়ে
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার
Khub sundor alochona
সরাসরি নামাজ পড়ায় দেখানোর জন্য অনুরোধ করছি্
Amin
Ami amon kre namaz pori.amar satheo onk bon ra torko kore......
Same
ওরা তর্ক করবেই।তুমি চুপ থাকো
আমি ও এভাবে নামাজ পড়ি, আমার ভাই আমাকে বলেছে আমি অন্ধকারে আছি। আরও অনেক কিছু যা বলতেও কষ্ট হয়।
Aapnar anek sundar aalochanahoche
❤️❤️🖤🖤👍👍
Apnara ek ek jon ek ek rokom bolen
Ekhn amra tw dondhe aci
তাহলে নিজে হাদিস এর বই কিনে সহীহ হাদিস পড়ে সলাত আদায় করুন তাহলে সন্দেহ দূর হয়ে যাবে
Authentic scholar der follow korun insallah
Deobond scholar ra confusion chorai spread kore!
তাহলে কি মেয়েরা জোরে জোরে সূরা পরবে ? বা আস্তে সূরা পরলে নামাজ হবে না
Alhamdulillah
১১প
হাদিস টা পুরো বলুন....হাদিস টা ছেলে সাহাবীকে বলেছেন
হও
Confused
মিথ্যাবাদীদের জন্য আল্লাহর জাহান্নাম অবধারিত
অজুর কোন নামাজ আছে।
আপনি কি রসুলল্লাহ’র নামাজ দেখেছেন?
Na dekhenni tobe qoaran theke jenechhen
Hadith royeche
কেনো
আপনি আল্লাহ কে দেখেছেন ? বিসসাস করেন ত ?
আপনার রূহ আছে দেখেছেন ? বিসসাস করেন ত ?
আপনার বাপের দাদা কে দেখেছেন ? বিসসাস করেন ত ?
ভাই আপনার বোধগম্য আছে তো রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম কে আমরা দেখিনি এত ১৫০০ হাজার বছর পূর্বে আগেকার কথা তিনি আমাদের জন্য
মহিলারা হাত বুকে কেন বাদে।আর বসার সময় বাম পায়ের উপর বসে।
নিরপেক্ষ মন নিয়ে আন্তরিকভাবে বিষয়টা নিয়ে স্টাডি করলে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে নাভির নিচে হাত বাঁধা একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত সুন্নাত যার অনুকূলে পর্যাপ্ত দলিল-প্রমাণ রয়েছে। বুকের ওপর হাত বাঁধার যে হাদীসগুলোকে সহীহ হিসেবে দাবী করা হয় সেগুলোর সনদ ও মতনের মধ্যে ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও এই হাদিসগুলোর ভিত্তিতে আহলে ঈলম ও মুজতাহিদদের একটি অংশ বুকের নিচে বা নাভির ওপরে হাত বাঁধার পদ্ধতিকে সুন্নাত সাব্যস্ত করেছেন।
অন্যদিকে এর বিপরীতে নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিসগুলোর ওপর যে ত্রুটি ও দুর্বলতা আরোপ করা হয়, সেগুলোও সর্বসম্মত নয়। বরং ওয়াইল ইবনে হুজর এর সূত্রে মুসান্নাফে আবি শায়বায় বর্ণিত হাদিসটি এবং আলী (রা:) কর্তৃক মারফু হাদিসের সমতুল্য বর্ণনাটিকে হাদিস বিশারদ ও মুজতাহিদদের একটি বড় অংশ গ্রহন করে নিয়েছেন। কারণ এ সংক্রান্ত বর্ণনা অনেকগুলো যেগুলো লঘু ও স্বল্প দুর্বলতা বিশিষ্ট হওয়ায় একটি আরেকটিকে শক্তিশালী করে। এজন্যই ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহুওয়াই এর মত মুহাদ্দিস সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়াতের দিক থেকে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয় ও ভক্তির নিকটবর্তী। সুফিয়ান সাওরী যিনি নিজে একজন স্বতন্ত্র মুজতাহিদ ছিলেন এবং ইবনে খুজাইমার ত্রুটিপূর্ন "মতন"যুক্ত হাদিস যেটিকে বুকে হাত বাঁধার অনুকূলে উপস্থাপন করা হয় সেই হাদিসের একজন রাবী এই সুফিয়ান আস সাওরী। অথচ তিনি হাত বাঁধতেন নাভির নিচে!!!
এমনকি পরবর্তী যুগের মুহাদ্দিস ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়াও নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিস (আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত)কে হাসান লি-গাইরিহী হিসেবে সমালোচনা ব্যাতিরেকেই গ্রহন করেছেন।
মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্হাব যিনি মূলত তাওহীদ ও আক্কীদা বিষয়ক লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত তিনিও তাঁঁর তাঁর রচিত 'আল আদাবুল মাশী ইলাস সালাহ' নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন,
"....সে তার বাম হাতের কব্জিকে ডান হাত দ্বারা আঁকড়ে ধরে নাভির নিচে স্থাপন করবে। আর এটি তার রবের সামনে তার বিনীত হওয়াকে সূচীত করবে।"
আর ইবনে কায়্যিমের যাদুল মাআদের তাহক্কীক করে তিনি মুখতাসার যাদুল মাআদ রচনা করেছেন। যেখানে হাত বাঁধা বিষয়ক আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহীহ হাদিস নেই এবং তার পরেই শুধু আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত নাভির নিচে হাত বাঁধা সংক্রান্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেন।
এতগুলো বিষয়কে এড়িয়ে গিয়ে *নাভির নিচে হাত বাঁধা*কে যারা প্রত্যাখ্যান ও অস্বীকার করে তাদের জন্য হিদায়াতের দুআ ছাড়া আর কিই বা করা যেতে পারে??
জীবনের বেশ অনেকগুলো বছর বুকের উপরে হাত বাঁধাকে একমাত্র সুন্নাহ্ এবং নাভির নিচে হাত বাঁধাকে ভিত্তিহীন হিসেবে অগ্রাহ্য করার পর ২০১৬ সালে আল্লাহ্ তাআলা আমার চক্ষু উন্মোচন করে দেন। আমি বেশ কিছু নির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে জানতে পারি যে ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল, ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ, ইমাম ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়া, মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব সহ অসংখ্য মুহাদ্দিস ও গবেষক নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদীসকে সহীহ ও আমলযোগ্য হিসেবে মেনে নিয়েছেন এবং নারীদের জন্যও এখানে কোনও ভিন্নতা নেই। মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশের নারীদের ঈদের সালাতের কয়েকটা ছবিতে স্পষ্টভাবেই এটা লক্ষ্য করি।
বিশেষ করে ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর এই বক্তব্যটি যে, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"----দেখার পর বাধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় পরাজয় ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার আবেগ নিয়ে আমি নাভির নিচে হাত বাঁধাকে মেনে নিই। মনে হয় যেন আল্লাহ্ তাআলা এই অনুভূতি আমার হৃদয়ে ঢেলে দিয়েছেন আর আমার কাছ থেকে মধুর প্রতিশোধ নিয়ে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অভিপ্রায়কে বাস্তবায়ন করে ছেড়েছেন। আর আমাকেও সানন্দে মেনে নিতে বাধ্য করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।
বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়।
আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
নারী পুরুষের নামাজ যদি এক হয় তাহলে বাচ্চা জমম দেওয়ার ব্যাপারটাও একটু সমান হলে আরো বেশি ভালো হতো
আল্লাহ আপনাকে যেন বুঝার তৌফিক দান করেন। আমিণ
আপনি আলেম হওয়ার জন্য পড়াশোনা করুন তাহলে আপনার থেকে শিখবো
আল্লাহ আপনাকে হেদায়াত দান করুন
পুরা হাদিস বল তুমি ফাতনা কর
ওটা আপনার মনে হয় আপনি যাচাই করুন সব বুঝতে পারবেন আল্লাহকে বলুন আল্লাহ আমাকে সেরাতুল মুস্তাকিমের রাস্তায় পরিচালিত করো আল্লাহ দেখিয়ে দিবেন
বুখারি শরীফ পড়েন.তাহলেই বুঝে যাবেন
হা হা হা পাগল
তুমি কি বড় মুফতি?
boro na .tobe mufti
@@Jubayerbhuiyan532তাহলে রেফেরেন্স দিন
Tume sagol🎉😂😂😂
না জেনে না বুঝে ফতোয়া দেয়া ঠিক নহে।
তে আপনি একটা দেন
আমরা আপনার কাছ থেকে শিথি। না জেনে না বোঝে কথা বলতেছ হ্যা সত্য কথা গলার তলে যায়না হ্যা
ঠিক
oi jodi na jene den talole apne ekta potya den deki
@@sipaakta8019 বাংলায় সে বলতে পুরুষ বুঝায়,আবার মহিলা ও বুঝায়। ইংরাজি তে পুরুষ বুঝায় He দিয়ে মহিলা বুঝায়She দিয়ে। রাসুল পাক সঃ কী আরবি তে বলেছেন নাকি বাংলায় বলেছেন? তোমরা নামাজ পড় আমার মত।পুরুষদের বেলায় আরবি কী হবে, মহিলার বেলায় আরবি কী হবে? তা জেনে আমাকে বলিবেন।
Amin