শ্রীকৃষ্ণ কি অসুর ছিলেন? / সমস্ত ভণ্ডামি ফাঁস করে দিলেন তাপস বিশ্বাস / Was Krishna a asur?
HTML-код
- Опубликовано: 10 сен 2024
- শ্রীকৃষ্ণ কি অসুর ছিলেন? / সমস্ত ভণ্ডামি ফাঁস করে দিলেন তাপস বিশ্বাস / Was Krishna a asur?
শ্রীকৃষ্ণ কি অসুর ছিলেন? সমস্ত ভণ্ডামি ফাঁস করে দিলেন হরিভক্তি টিভির তাপস বিশ্বাস।
____________________________________________
🔴 Fur Business & Promotion Enquiry Mail :- haribhaktitvofficial@gmail.com
______________________________________________
জাকির নায়েকের ভণ্ডামি ফাঁস (প্রথম পর্ব)
• জাকির নায়েকের ভণ্ডামি ...
ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ ও পুজো করালে নরকে যাবে কেন?
• ব্রাহ্মণ দিয়ে শ্রাদ্ধ ...
মা বাবা মারা গেলে মস্তক মুণ্ডন করা কি বাধ্যতামূলক?
• মা বাবা মারা গেলে ন্য...
উপবাস ব্রত করলে নরকে যাবেন কেনো?
• উপবাস থাকলে কি কি ক্ষত...
#অনার্য_অসুর_কৃষ্ণ
#অসুরকৃষ্ণ
#asur_krishna
#শ্রীকৃষ্ণকিঅসুরছিলেন
#সমস্তভণ্ডামিফাঁসকরেদিলেনতাপসবিশ্বাস
#bhagawankrishna
#shrikrishna
#WasKrishnaademon
#WasKrishnaaasur
#শ্রাদ্ধ_করার_নিয়ম
#শ্রাদ্ধ_পদ্ধতি
#শ্রাদ্ধ_কতদিনে_করা_উচিত
#শ্রাদ্ধ
☣Every Day We Upload New Education Related Songs Videos.
☣So Subscribe Our Channel & Stay With Us. ☣Subscribe Now☣➡ #Haribhaktitv ⚜
🙏 Disclaimer 🙏
➖➖➖➖➖➖➖
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. I am not owner of any content which I used in my video all resource like picture or video from google or any other helpful site which help us to explain our video nicely or deeply so I credit to my all work to google or any other sites. I if used any others content then i will defintet credit to him thanks I hope all owner understand to me if I used some content in my videos thanks again to all owners.
🙏🙏-------------------------------------------------------- 🙏
Important notice : These all background images credit by google & internet . We just edit, publish it for education & teaching purpose only.
________________🙏________________
🙏HARIBHAKTI TV🙏
〰〰〰〰INDIA🇮🇳JAYHIND〰〰〰〰
আমরা গর্বিত আমরা অসুর। জয় হোক শ্রী কৃষ্ণের।
এরা তাহলে মানে হরি ঠাকুর অশুরের ছেলে ছিল
তুমি তো একটা কাপুরুষের মতো কথা বোলবো আগে ভালো করে বই পড়ুন তার পর নিজেই বোলবে ন হা কৃষন অসুর
@@allaboutph4593 *কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি একটা বই প্রকাশ করে তাকে লিখি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
প্রহ্লাদ তো অসুর কিন্তু তিনি কোনো অন্যায় করেননি; তবু ইন্দ্রদেবের মধ্যে আমরা অহংকার দেখতে পাই। যদি ভগবান অসুর বংশে জন্মগ্রহণ করে আমাদের অসুর সুলভ মনবৃত্তিকে সঠিক পথ দেখান তাহলে এবিষয়ে তর্ক না করে ওই পথ অনুসরণ করাই শ্রেয়।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
যেখানে বিজ্ঞানের বেশকিছু ক্ষেত্রে নির্দেশতন্ত্র অনুযায়ী কোন ঘটনা সত্যি হয়, সেখানে আপনারা কীভাবে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ সত্য বলতে পারেন তা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। আরজে বইগুলি রেফারেন্স দিলেন সেগুলো কতটা সংগতিপূর্ণ(authentic) তা নিয়েও দ্বিধা আছে।
পরম পিতা পরমেশ্বর ভগবান শ্রী কৃষ্ণ
কৃষ্ণই ভগবান কৃষ্ণই অসুর ,কৃষ্ণই পরমাত্মা ,কৃষ্ণই অন্তর্যামী, কৃষ্ণই রাক্ষস,বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে সব বীর্য, সব যশ , সব রাগ, সব অভিমান, সমস্ত খ্যাতি, সমস্ত আনন্দ, সমস্ত দুঃখ, সমস্ত শান্তি, সমস্ত ঐশ্বর্য, সব কিছুই পরম পিতা পরমেশ্বর ভগবান শ্রী কৃষ্ণ , কৃষ্ণই পারে অনন্ত কোটি গোপীদের নিয়ে থাকতে তার ছোট্ট একটি প্রমাণ রাসলীলা।
রাধা রাধা
জয় শ্রীল প্রভুপাদ কি জয়
হরে কৃষ্ণ
Asor mane karaf sri kisno karaf vondo manos silen
ভগবান কৃষ্ণ সকলের মধ্যে রয়েছে। আপনি একটা পাগল।
@@aurkaairtravels3738 kokor vitor roye se sexy mitta vogoman bolatkar Sri kisno
শুদ্ধ কথা বলছেন
ভাই কৃস্ন যদি সকল কিছুর অধিকারী হয় তাহইলে অন্য ভগবানের তো আর কোন কাজ থাকলো না।
কৃষ্ণকে ঈন্দ্র বধ করলে গিরি গোবর্ধন লীলাটি কি ছিলো?
যেখানে ঈন্দ্র কৃষ্ণকে ভগবান মেনেছেন।
আজও বাস্তব প্রমান স্বরুপ সেই গিরি গোবর্ধন পর্বত বিদ্যমান।
তুমি যে কথাটা বলেছ তার ববন দেখাও কোন বইতে লেখা আছে
@@Sankar7832-q8b *কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি একটা বই প্রকাশ করে তাকে লিখি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
প্রহ্লাদ তো অসুর কিন্তু তিনি কোনো অন্যায় করেননি; তবু ইন্দ্রদেবের মধ্যে আমরা অহংকার দেখতে পাই। যদি ভগবান অসুর বংশে জন্মগ্রহণ করে আমাদের অসুর সুলভ মনবৃত্তিকে সঠিক পথ দেখান তাহলে এবিষয়ে তর্ক না করে ওই পথ অনুসরণ করাই শ্রেয়।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
যেখানে বিজ্ঞানের বেশকিছু ক্ষেত্রে নির্দেশতন্ত্র অনুযায়ী কোন ঘটনা সত্যি হয়, সেখানে আপনারা কীভাবে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ সত্য বলতে পারেন তা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। আরজে বইগুলি রেফারেন্স দিলেন সেগুলো কতটা সংগতিপূর্ণ(authentic) তা নিয়েও দ্বিধা আছে।
*বইয়ের থেকে বেশি প্রামাণ্য ও গ্রহণযোগ্য প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ।* আর সব বিষয় বইয়ে প্রথম থেকে লেখা থাকে না, আগে কিন্তু শ্রুতি এসেছে। কীভাবে প্রজনন করতে হয় সেটা কি আগে বইয়েতে লেখা ছিল? পারিপার্শ্বিক পরিবেশ দেখে রচিত হয়েছে।
@@Sankar7832-q8b *বইয়ের থেকে বেশি প্রামাণ্য ও গ্রহণযোগ্য প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ।* আর সব বিষয় বইয়ে প্রথম থেকে লেখা থাকে না, আগে কিন্তু শ্রুতি এসেছে। কীভাবে প্রজনন করতে হয় সেটা কি আগে বইয়েতে লেখা ছিল? পারিপার্শ্বিক পরিবেশ দেখে রচিত হয়েছে।
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি একটা বই প্রকাশ করে তাকে লিখি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
প্রহ্লাদ তো অসুর কিন্তু তিনি কোনো অন্যায় করেননি; তবু ইন্দ্রদেবের মধ্যে আমরা অহংকার দেখতে পাই। যদি ভগবান অসুর বংশে জন্মগ্রহণ করে আমাদের অসুর সুলভ মনবৃত্তিকে সঠিক পথ দেখান তাহলে এবিষয়ে তর্ক না করে ওই পথ অনুসরণ করাই শ্রেয়।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
যেখানে বিজ্ঞানের বেশকিছু ক্ষেত্রে নির্দেশতন্ত্র অনুযায়ী কোন ঘটনা সত্যি হয়, সেখানে আপনারা কীভাবে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ সত্য বলতে পারেন তা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। আরজে বইগুলি রেফারেন্স দিলেন সেগুলো কতটা সংগতিপূর্ণ(authentic) তা নিয়েও দ্বিধা আছে।
@@Sankar7832-q8b *বইয়ের থেকে বেশি প্রামাণ্য ও গ্রহণযোগ্য প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ।* আর সব বিষয় বইয়ে প্রথম থেকে লেখা থাকে না, আগে কিন্তু শ্রুতি এসেছে। কীভাবে প্রজনন করতে হয় সেটা কি আগে বইয়েতে লেখা ছিল? পারিপার্শ্বিক পরিবেশ দেখে রচিত হয়েছে। *কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি একটা বই প্রকাশ করে তাকে লিখি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
প্রহ্লাদ তো অসুর কিন্তু তিনি কোনো অন্যায় করেননি; তবু ইন্দ্রদেবের মধ্যে আমরা অহংকার দেখতে পাই। যদি ভগবান অসুর বংশে জন্মগ্রহণ করে আমাদের অসুর সুলভ মনবৃত্তিকে সঠিক পথ দেখান তাহলে এবিষয়ে তর্ক না করে ওই পথ অনুসরণ করাই শ্রেয়।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
যেখানে বিজ্ঞানের বেশকিছু ক্ষেত্রে নির্দেশতন্ত্র অনুযায়ী কোন ঘটনা সত্যি হয়, সেখানে আপনারা কীভাবে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ সত্য বলতে পারেন তা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। আরজে বইগুলি রেফারেন্স দিলেন সেগুলো কতটা সংগতিপূর্ণ(authentic) তা নিয়েও দ্বিধা আছে।
@@Sankar7832-q8b *কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি একটা বই প্রকাশ করে তাকে লিখি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
প্রহ্লাদ তো অসুর কিন্তু তিনি কোনো অন্যায় করেননি; তবু ইন্দ্রদেবের মধ্যে আমরা অহংকার দেখতে পাই। যদি ভগবান অসুর বংশে জন্মগ্রহণ করে আমাদের অসুর সুলভ মনবৃত্তিকে সঠিক পথ দেখান তাহলে এবিষয়ে তর্ক না করে ওই পথ অনুসরণ করাই শ্রেয়।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
যেখানে বিজ্ঞানের বেশকিছু ক্ষেত্রে নির্দেশতন্ত্র অনুযায়ী কোন ঘটনা সত্যি হয়, সেখানে আপনারা কীভাবে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ সত্য বলতে পারেন তা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। আরজে বইগুলি রেফারেন্স দিলেন সেগুলো কতটা সংগতিপূর্ণ(authentic) তা নিয়েও দ্বিধা আছে।
শ্রী কৃষ্ণ যদি অসুরের বংশ হয়ে থাকেন তাহলে বাসুদেব কি অসুর ছিলেন ?
উল্টাপাল্টা পন্ডিত তুই😂
হ্যা আপনারাই নিজেরা বই ছাপিয়ে হরিচাঁদ কে ভগবান বানান
অবজানন্তীমাং মূঢ়া মানুষিং তনুমাশ্রিতা- মূর্খরা আমাকে জানতে পারে না। (গীতা)
নিজে nijer gon gawa bhalo na
@@abpmcumphcacctpanbarishc6105 ভগবান শ্রীকৃষ্ণ শুধু জ্ঞান নয় ❓ পুরো প্রমাণ দিয়েছেন তিনিই ঈশ্বর । তাই আবালদের মতো কথা বোলবেন না ❓
@@abpmcumphcacctpanbarishc6105 ধরুন, আপনি একজন মানবিকতাবোধসম্পন্ন ডাক্তার। আপনি নিজের ডাক্তারি সরঞ্জামসহ ট্রেনে করে যাওয়ার সময় কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ল। আপনি ‘আমি দেখি, আমি দেখি’ করে এগিয়ে আসলেন। লোকজন জিঞ্জাসা করল- আপনি কি ডাক্তার? তখন আপনি বলবেন- হ্যাঁ, আমি ডাক্তার। এতে কি আপনার অহংকার প্রকশিত হল?
অর্জুনের দ্বিধা দূর করার জন্যই তিনি নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন।
আপনি শ্রী কৃষ্ণ মানতে চান না ।আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার ।আমরা শ্রী কৃষ্ণের ভক্তি করছি করবো ।
তাপস বিশ্বাস, ৫ মিনিটে প্রমাণ করে দেব যে , হরিচাঁদ পূর্ণব্রহ্ম নয়।দশ লক্ষ টাকা চ্যালেঞ্জ ।কবে লাইভ করবেন?
তোমাকে অসুরের মত লাগছে . তোমার বংশ পরিচয় দাও,
Tomar baba je তোমারি বাবা তার প্রমাণ দিতে পারবে
টিকি এবং দড়ি লাগানো ভন্ড ব্রাহ্মণ হলে ঠিক বলবে, অন্য কেউ হলে ভুল, আপনি বংশপরিচয় চেয়ে এটাই প্রমাণ করতে চাইছেন
অসুর ছিল বলে তুই এই কথা বলতে পারছি।
কৃষ্ণ তো ভগবান নয় তিনি পরমেশ্বর ভগবান এটা পাগলো বোঝে কারন কৃষ্ণ যদি না আসতো তাহলে গৌর হরি বা হরিচাঁদ ভগবান হতো না
Gonodolay ka ba ay jongi lok ta
দীনকৃষ্ণ অসুর তাপস অসুর, জয় শ্রী কৃষ্ণ
জয় কৃষ্ণাসুর
@@HaribhaktiTv *কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি একটা বই প্রকাশ করে তাকে লিখি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
প্রহ্লাদ তো অসুর কিন্তু তিনি কোনো অন্যায় করেননি; তবু ইন্দ্রদেবের মধ্যে আমরা অহংকার দেখতে পাই। যদি ভগবান অসুর বংশে জন্মগ্রহণ করে আমাদের অসুর সুলভ মনবৃত্তিকে সঠিক পথ দেখান তাহলে এবিষয়ে তর্ক না করে ওই পথ অনুসরণ করাই শ্রেয়।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
যেখানে বিজ্ঞানের বেশকিছু ক্ষেত্রে নির্দেশতন্ত্র অনুযায়ী কোন ঘটনা সত্যি হয়, সেখানে আপনারা কীভাবে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ সত্য বলতে পারেন তা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। আরজে বইগুলি রেফারেন্স দিলেন সেগুলো কতটা সংগতিপূর্ণ(authentic) তা নিয়েও দ্বিধা আছে।
*বইয়ের থেকে বেশি প্রামাণ্য ও গ্রহণযোগ্য প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ।* আর সব বিষয় বইয়ে প্রথম থেকে লেখা থাকে না, আগে কিন্তু শ্রুতি এসেছে। কীভাবে প্রজনন করতে হয় সেটা কি আগে বইয়েতে লেখা ছিল? পারিপার্শ্বিক পরিবেশ দেখে রচিত হয়েছে।
@@HaribhaktiTv ভগবান সুর-অসুরের ঊর্ধ্বে, পাপ-পুণ্যের ঊর্ধ্বে, স্বর্গ-নরকের ঊর্ধ্বে পরমশূন্য অথচ পরমশক্তি।
@@HaribhaktiTv *কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি একটা বই প্রকাশ করে তাকে লিখি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
প্রহ্লাদ তো অসুর কিন্তু তিনি কোনো অন্যায় করেননি; তবু ইন্দ্রদেবের মধ্যে আমরা অহংকার দেখতে পাই। যদি ভগবান অসুর বংশে জন্মগ্রহণ করে আমাদের অসুর সুলভ মনবৃত্তিকে সঠিক পথ দেখান তাহলে এবিষয়ে তর্ক না করে ওই পথ অনুসরণ করাই শ্রেয়।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
যেখানে বিজ্ঞানের বেশকিছু ক্ষেত্রে নির্দেশতন্ত্র অনুযায়ী কোন ঘটনা সত্যি হয়, সেখানে আপনারা কীভাবে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ সত্য বলতে পারেন তা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। আরজে বইগুলি রেফারেন্স দিলেন সেগুলো কতটা সংগতিপূর্ণ(authentic) তা নিয়েও দ্বিধা আছে।
*বইয়ের থেকে বেশি প্রামাণ্য ও গ্রহণযোগ্য প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ।* আর সব বিষয় বইয়ে প্রথম থেকে লেখা থাকে না, আগে কিন্তু শ্রুতি এসেছে। কীভাবে প্রজনন করতে হয় সেটা কি আগে বইয়েতে লেখা ছিল? পারিপার্শ্বিক পরিবেশ দেখে রচিত হয়েছে।
কলি যুগে যে বেশী কথা বলতে পারে সেই বড় পনডীত এই রকম লোকের সাথে তর্ক করা চলে না নমস্কার ।
প্রনাম 🙏
ভুল বলছেন আপনে মতুয়ার কোন খারাপ রেকট নেই
মানুষের সঙ্গে আলোচনা করে তা আপনি তো পশুর থেকেও অধম
হারিচাঁদ কবে ভগবান হলো রে..... তোমাকে চলেঞ্জ হরি চাঁদ একটা সাধারণ মানুষ.....
নানা দাদা হরিচাদ অশুরের ছেলে ছিল
তুমি পড়াশোনা করেন
@@pradipsardar323 তুমি পড়াশোনা করো, উপলব্ধি করো, রিপ্লাই না করো।
@@pradipsardar323 পড়াশুনার থেকে প্রত্যক্ষ প্রমান বিদ্যমান। যে গাছে তোমার মত কুফল ধরেছে, সেই ব্যাক্তি ভগবান হতে পারেন না।
যার যে রকম মণ সে সেই রকম যুক্তি লালন ও ধারন ধারন করেছে।এটাই পরম সত্যই।
আমার অনেক কিছু বলার আছে কিন্তু এখন জানতে চাই শ্রী কৃষ্ণ কয়জন কে কে_জয় হরিবোল
হরে কৃষ্ণ ুপাপ যেমন বাপকে ছাড়ে না ুযেমন দিনও কৃষ্ণ ঠাকুর অসর কৃষ্ণ বলেছিলেন ুসেই পাপের শাস্তি তিনি পেয়েছেন ুজনগণের পিটানি কাকে বলে ুএটাই হচ্ছে তাহার কর্মের ফল ুবলা তো যায় না আপনিও সাবধান থাকিও রাধে রাধে
আচ্ছা আপনাদের মতে পূর্ণ ভগবান কে ? বলেন। আপনারা বলছেন ভগবান অসুর, ঠিক আছে আমি মেনে নিলাম। কিন্তু প্রহল্লাদ মহারাজ ও তো রাক্ষস বংশে জন্মেছিলো, কিন্তু সে কিভাবে ভক্তে পরিনত হলো। তারপর বলি মহারাজ ও রাক্ষস ছিলো কি সে কি ভাবে ভক্ত হয়েছে বলেন।গীতায় ভগবান কি বলেছে সেটা পড়েন কাজে দেবে।শ্রী কৃষ্ণ যদি ভগবান না হন তাহলে গিরি গোবর্ধন এক আঙ্গুলে কিভাবে ধারন করেছিলো। কিভাবে ১৬ হাজার প্রত্যেক গোপীর কাছে একই সময়ে কিভাবে ছিলো বলেন। শ্রীকৃষ্ণ যদি ভগবান না হয় তাহলে রাস মঞ্চে বছরের প্রত্যেক ঋতুর ফুল একসাথে কেন ফুটে ছিলো। আমি হরিচাঁদ ঠাকুর কে শ্রদ্ধা করি কিন্তু ভগবান হিসেবে নয়,মহাপুরুষ হিসেবে। আপনি আপনার ধর্ম প্রচার অবশ্যই করুন কিন্তু আরেক জন কে ছোট করে না।আর একটা মনে রাখবেন যে,একজন বাবা যদি খারাপ হয় তাহলে তার ছেলে ও খারাপ হবে এটা কোন শাস্ত্রে উল্লেখ নেই।আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে শ্রী কৃষ্ণ তো কারো ঔরসে জন্মেনি ।সে স্বয়ং গিয়েছিল তার গর্ভে একটা আশ্রয় নিয়ে।কংস কে বধ করার জন্য তাহলে সে কিভাবে অসুর বুঝতে পাচ্ছি না। আশা করি আমার সব প্রশ্নের উত্তর দিবেন। ভালো থাকবেন।
হরিচাঁদ মহাপুরুষ নন, তিনি নিজের ইচ্ছায় বায়ু গরভে আবির্ভূত হয়েছিলেন, তার শরীরের মধ্যে ৩২টি চিহ্ন পাওয়া গিয়েছিল, যেটা শ্রীকৃষ্ণের মধ্যে ১৩ ও রাধার মধ্যে ১৯টি পাওয়া গিয়েছিল, ভাগবত পুরাণ পরে দেখুন পূর্ণ অবতার কখনো ১ কল্প শেষ না হলে আসতে পারেন না।
খুব সুন্দর লিখেছেন। এই মতুয়া রা এতটা বদ তা জানতাম না
Tomake Full video dekhabe HD te rose na kose jonmo niye chilo, ekta baccha emni emni pete chole aslo 😂😂😂😂 tv te oisob dekhay na vai goboreo poddofull fote amader Krishna tar proman ❤❤❤
Guru dev uni toh baniya bolchen na gronther lekhata dekhiyechen
ভাই তুমি আগে পড়াশোনা করেন
এখানে উনি কিছু বলেননি এনি বেদের সূক্তের কি আছে এই বিষয়ে বলেছেন
সবাইকে নিয়ে এক থালায় খাবেন, দেশ ছাড়লেন কেন বিশ্বাস বাবু।
হরে কৃষ্ণ ুকিরে ব্যাটা ুদিনও কৃষ্ণ ঠাকুর থেকে কত মাল করি খেয়েছিস ুযে স্কুলে লেখাপড়া করেছিস সেই স্কুলে কি মাস্টার ছিলো ুনাকি ফাঁকি দিয়ে গরু চরাতে ুযেই ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে নিয়ে কত কথা বলছিস তোদের বিবেক বলতে কিছু নেই ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বাল্যলীলা ভালো করে বইটি পরিও যারা যারা অসুর বলছো ুআমার মনে হয় তাদের গায়ে অসুরের রক্ত বইছে ুরাধে রাধে
দিন কৃষ্ণ ঠাকুরের কাছ থেকে মাল খাওয়া লাগে না যাদের মাথায় মাল আছে তারাই সত্য তুলে ধরতে পারে আর যারা আজ ও ঠিকাদারদের আর ভারাটিয়াদের নিয়ে জীবন পার করছে তারাই খারাপ ভাষা ব্যবহার করতে পারে। মানুষ হয়ে কখন না জানতে চাইলে ধর্ম কি? না যেনে নিজের জ্ঞান কে কাজে না লাগিয়ে ভারা জ্ঞান ব্যাবহার করে সে কখনো মানুষ হতে পারে না।
ধর্ম নিয়ে ছ্যাবলামি আপনারা বন্ধ করুন,ধর্ম অনুরাগী ব্যাক্তিরা ক্ষেপে গেলে পিঠের চামড়া তুলে নেবে।
ভগবান রাম বলেছেন যদু বংশ রাক্ষস বংশ
বেশি মাতব্বরি করলে বামুনের সঙ্গে, বামুনদের চামচা দের o চামড়া তুলে নেওয়া হবে।
@@HaribhaktiTvআর vogoban রাম বলেছে charal রা হলো পৃথিবীর সবথেকে বড়ো শুয়োরের বাচ্চা
@@HaribhaktiTv
আপনি অসামঞ্জস কথা বলছেন। রাম ত্রেতা যুগের অবতার । তিনিই পরের যুগ দ্বাপর যুগে শ্রীকৃষ্ণ। তাহলে পূর্বের যুগের শ্রীরাম কিভাবে পরের যুগের শ্রীকৃষ্ণ সম্বন্ধে উক্তি করেছেন ? ওটা
অসঙ্গতি ।
@@brojosingha6700 ওরে পাগল, রাম যদু ও যদু বংশের কথা বলছেন। যদু সত্য যুগের মানুষ।
নিজের বিশ্বাস নিয়ে থাকুন।যাকে ভক্তি করেন করুন।অন্যের বিশ্বাস কে আঘাত করবেন না।আপনার ভগবান যিনি তাঁকে নিয়ে ভিডিও করুন যত ইচ্ছা তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।
আমাদের ভগবান যদি অসুর হয় তাহলে মতূয় ও অসুর
ধন্যবাদ
@@HaribhaktiTv আরে রাম ছাগল তুই কি করে বুজবি কৃষ্ণ কি হারামজাদার সাহস থাকলে আমার সাতে বস্
আপনাদের ভগবান অসুর প্রমাণ আছে
মতুয়া অসুর প্রমাণ করে দেখান
আমিও আপনার কথায় একমত
একমত
সত্যি আমার চোখে জল এলো কৃষ্ণকে অসুর বলায়। তোদের আর কিছু বলার নেই
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তোদের মত পাপীদের বিনাশ করে পৃথিবী দিয়ে
সব কথা বুঝলাম।এখন আমার প্রশ্ন হলো আপনি কাকে ভগবান বলে মানেন,আসাকরি আমার প্রশ্নের জবাব দিবেন
ও নিজে একটা অসুর। অসুর কখনো ভগবান মানেনা।
কৃষ্ণ যদি অসুর হয় তাহলে আপনি কি?
আমিও অসুর
@@HaribhaktiTv আমি একটি উপন্যাসে পড়েছি- _তাপস বিশ্বাস সুন্দরবনের সদ্য পিতৃহারা মাধবীলতার সম্মানহানী করে তাকে মাতলা নদীতে ডুবিয়ে দিলেন।_ আপনি কি সেই তাপস বিশ্বাস?
এই যোগের ভগবান দিন কৃষ্ণ ঠাকুরের জয় হবেই ।
আমি কৃষ্ণ ভক্ত এবং আমি শ্রী কৃষ্ণ গোবিন্দ ছাড়া এই জগতে কোনো কিছু বুঝি না জয় শ্রী কৃষ্ণ গোবিন্দ রাধে রাধে ❤🙏🕉️🌍
হরিভক্তি টিভি , মাতুয়া ভিত্তিক । রাম, কৃষ্ণ, চৈতন্য মহাপ্রভু কে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন না করলে হরি চাঁদ ঠাকুর কে অপমান করা হয়। কারন রাম হরি কৃষ্ণ হরি, হরি গোরা চাঁদ । সর্ব হরি মিলে পূর্ণ হরি চাঁদ । কৃষ্ণ কে অনার্য , অসুর সাজিয়ে কোন লাভ নেই । অাপনার কথা ৭৫% অনুমান ভিত্তিক। অাপনি সত্যি কার কৃষ্ণকে চিনতে পারেন নি। নকল কৃষ্ণ কে নিয়ে বৃথাই পরিশ্রম করেছেন । মনে রাখবেন, কাটা গাছ অাপনার মাথায় অাগে পরবে । ভগবান কে প্রকাশ করতে হয় না, তিনি নিজেই প্রকাশিত হন । সূর্য কে প্রকাশ করতে হয় না , সূর্য নিজ থেকেই প্রকাশিত হয় ।
পাগলে কিনা বলে আর ছাগলে কিনা খায়।এই পাগলা পাগলামি বন্ধ কর।
বেদে লিখা আছে শুক্লো যজুর্বেপাট ১/কৃষ্ণ যজুর পাট ২কই ভাই এই খানেতো কৃষ্ণ অসুর নামে কিছু নেই।ভাইয়া ভন্ডামি ছেড়ে দেন, হাতে মালা নিয়ে জপ শুরু করো
আবোল তাবোল না বলে উনার সাথে সঠিক আলোচনা করেন এবং সত্যটা তুলে ধরেন। ধন্যবাদ
@@janakmura8748èèèèeeeeeeeeeeeeeeeee
আপনার কথাগুলো মন দিয়েসুনলাম, আমি মনে করি গোলক এর কৃষ্ণ কেই মহাপ্রভু ভজনা করতেন,আপনারা আসলে চাইছেন কি,
গোলকের কৃষ্ণের ভাবধারার প্রচার
@@HaribhaktiTv গোলকের কৃষ্ণ আর অসুর কৃষ্ণ এক না আলাদা ?
গোলকের কৃষ্ণের কথা কোথা থেকে পেয়েছেন ?
দীন কুকুর আর তুমি অসুর ভালো হয়ে যাও,এখনো সময় আছে।
Krishna অসুর
মতুয়াপনথীদের কথা মানতে আমার দ্বিধা আছে।
দাদা ওরা এই কারণেই তো বাংলাদেশ থেকে তাড়া খেয়েছিল
Ades theke ber kore deoa uchit .aar mollader sathe oder bou meyeder gho-sa ghosi korano uchit.tobei sikkha hobe.
বেদে কি কৃষ্ণ নাম আছে।হরিচাদ কি কনো দেবতা না মানব।
হরিচাদ মানুষের দেবতা ।
শ্রীকৃষ্ণ যদি অসুর হয় তবে পরম ঈশ্বর ভগবান কে? আসল ভগবান কে?
তার কোনো নাম নেই
৩৩কোটি ভগবান,,
@@HaribhaktiTv একদিকে বলছেন কৃষ্ণ ভগবান অন্যদিকে বলছেন কৃষ্ণ অসুর আবার বলছেন তার কোনো নাম নেই পাগল হয়ে গেছেন নাকি ?
@@md.mostakimulhaque6518
KOTI. Sanskrit. Word
Mane,--- PROKAR
PORTIMA. Sanskrit. Word. Solok. Anujai
TULONA
শ্রীকৃষ্ণ অসুর ছিলেন না,কিন্তু তোমাদের মত অসুরদের বধ করবার জন্য তাকে অসুর সাজতে হয়েছে,
গীতায় তো তিনি স্পষ্টই বলেছেন,যে আমাকে যেভাবে ভজনা করে,আমি তাকে সেইভাবেই অনুগ্রহ করে থাকি।এখন যে ভক্তভাবে তার ভজনা করেছেন তাকে ভগবানরুপে কৃপা করেছেন। আর যে তোমার মত আর হিরণ্যকশিপুর মত অসুরভাবে ভজনা করেছেন তাদেরকে তিনি অসুর রুপে কৃপা করেছেন বা করবেন। এতে অকাল পেটব্যথা হওয়ারতো কিছু দেখছি না তাপসাসুর দাদু
এই বেটা তো মিথ্যা অনুবাদ করলো।
আপনার বই পড়ে বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ছি।আপনার আরো পড়াশুনা দরকার।
পাগলের মঙ্গল করো বাবা গুরু চাঁদ
ওরে তাপস বিস্বাস বাংলাদেশ তাগ কোরেছো এখানে যা করছো মুসলিম হোতো দেরি নেই তোদের হরি ঠাকুর বাঁচাবে না কারণ স্বজাতির দন্দ ধংসো
এটা কোন কৃষ্ণ আপনাকে ভালো করে জানতে হবে এবং অনেক গ্রন্থ পড়তে হবে। অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্কর।
অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী টুলকে বলে আলমারী
Krishno koyta vai?
Tor jonmo thik achhe to
শেষ পৃষ্ঠাতে মহাকপি কে ধর্মীয় নরপতি রাজা বলা হয়েছে। আপনি যেটা না বলে এড়িয়ে গেলেন। পরিবেশনটা ভালোই জানেন।
আরে বাবা হোক অসুর তাকেই ভালবাসি আমরা হরে কৃষ্ণ
ওনার হরি ঠাকুর তাহলে অশুরের ছেলে ছিল হাহাহাহাহা
আপনার মতো হাত পা গুটিয়ে নিন্দা চর্চায় পূর্ণ কেন অর্ধ ব্রহ্মও অর্জন হবেনা আপনার, নিজেকে হরিচাঁদের ভক্ত বলে দাবি করেন, এই নমুনা হরিচাঁদের ভক্তের, সাধনা ছেড়ে তর্ককে আপন করেছেন, তর্ক ছেড়ে সাধনা করুন, হরিচাঁদ হাত বাড়াবে আপনার জন্য, জয় হরিচাঁদ
এসব শোনাও পাপ।
বিবেকানন্দ ও রামকৃষ্ণ পড়ুন।
কৃষ্ণ আমাদের ভগবান। আমরা অসুর, আমরা গর্বিত।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ 🙏🙏
@@HaribhaktiTvনিজেরা charal / chondal বলে অন্য হিন্দুদের অসুর প্রমাণ করতে চাইছে কিরকম শুয়োরের বাচ্চা,, 😂নিজেদের জাত টাই তো অসুর রে
@@HaribhaktiTv Jodu Bonsho Chondro Bongsho , 😅
Sri Krishna Jodubonshe jonmo grohon korechilen😅
Poromeshwar Bhogoban Sri Krishna😅
Akdin apnader moto manush ra bharat ta k sesh kore diben😂😂😂
অসুর মানে কি ?
@@HaribhaktiTv অসুর মানে কি ?
আপনার মতো মহা জ্ঞানী মানুষ দের জন্যে ই অন্যান্য ধর্ম এর কাছে সনাতন ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা কমছে
আপনি নিজেই অসুর তাই অসুর কৃষ্ণ আপনার বংশধর। আমাদের কৃষ্ণ ভগবান।
রেফারেন্সগুলো আপনার মনের মত হলে মনেহয় ঠিক হত।
প্রচুর ডিস লাইক দিন যাতে এমন ভিডিও করা ছেড়ে দেন উনি।
জয় রাধে জয়রাধে জয় রাধে জয় নিতাই জয় গৌর জয় নিতাইগৌর জয় শ্রীরাধেশ্যাম। জয় হোক হরিচাঁন জয় হোক মতুয়া বহুরুপী বঙ্গবাংলার রঙ্গবাজদের আগে খাবার জুটতো না এখন ত্রিলোকের অধীশ্বর "ঈশ্বরঃ পরমঃ কৃষ্ণঃ অনাদিরাদিঃ গোবিন্দঃ সর্বকারকারনমঃ ।। " সনাতনী হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, ইসলাম ধর্মালম্ব যে কোন ধর্মের মানুষ হোক না কেন সূর্যে দেব সবার বাড়িতে আলোদেয়, বৃষ্টিহলে সবার বাড়িতে বৃষ্টি হয় , ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গোনিন্দ সবাইকে বিষ্ণুরুপে লালন পালন করেন ভরন পোষন যোগান কেহ ভগবানকে পছন্দ করতে পারেম আবার না পছন্দ করতে পারেন। জীব কর্মানুসারে ফল পায়। ভগবানের নিন্দামন্দ করে যদি কাহারও আয় রোজগার হয় তাহলে ভগবান আন ন্দিত হয়। কারন ভগবানের নামে মহিমায় হোক আর কুৎসা রটনায় মশগুল হয়ে কাজে লাগুক সর্বদুঃখহর হরি তোদের র তো অর্থ কষ্ট নিবারন করেন ফেসবুকের কল্যানে। জয় শ্রীরাধেশ্যাম । জয় হোক সত্য বৈদিক সত্য সনাতনের।
অবাক হলাম কমেন্ট দেখে
ভগবান চাইলে যেখানে ইচ্ছা জন্মাতে পারেন সে অসুর কুলে বা অন্য যেখানে ।আপনার প্রব্লেম টা কি তাতে?
যার যে মন কৃষ্ণ তেমন,পাগলে কিনা বলে ছাগলে কিনা খায়, জয় শ্রী কৃষ্ণ
জয় শ্রী কৃষ্ণ আমি অসুর।
অন্যের ধর্ম নিয়ে লাফালাফি না করাটাই ভালো
যদি আমাদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অসুর হয় তবুও আমি তাকে পূজো করব।যে অসুর আমাদের জীবনের পথ চলতে শেখায় সে অসুরকে আমি পূজা করি।যে অসুর আমাদের সত্যের পথ চলতে শেখায় আমি তাকে পূজো করব।যে অসুর আমাদের নারীদের সন্মানিত করতে শেখায় আমি তাকে পূজো করব।হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।😊😊
পুজো করুণ তাতে সমস্যা নেই কিন্তু কৃষ্ণের যে গুণ গুলির কথা বলছেন তার একটাও তার ছিল না। শোনা কথা না বলে একটু শাস্ত্রগন্থ পড়াশোনা করুণ 🙏🙏
আর এক পাগল ।।
দাদা আপনার চোখে মুলা দিয়ে চশমা লাগান। পরম পুরুষোত্তম ভগবান শ্রী কৃষ্ণের হাজার হাজার প্রমাণ আছে যে তিঁনি ভগবান।
জয় তাপস কৃষ্ণ ঠাকুরের জয়
আপনার ভগবান তো মারা গিয়াে। এখন আপনাদের মনের আশা, ভরসা ও চাওয়া পাওয়ার কে পুরন করবে।
জয় তাপস দাদার জয় ❤❤❤
ছাগল কে খুঁটি তে না বেঁধে বাইরে কারা ছেড়ে রেখেছে?
তাই দেখছি
সে ছাগল হইলে আপনি জন্ম অন্ধ। কারন আপনি ধর্ম সমন্ধে কিছুই জানেন না। আপনাদের ধর্মেই আছে তোমরা বেদ,গীতা মহাভারত এ সব পড়ে গ্যান অর্জন কর।
আপনি কোন ধর্মের মানুষ হিন্দু না মুসলিম,
যদি হিন্দু ধর্মের হয়ে থাকুন বাজে কথা বলে
ধর্মকে ছোট করার কোন মানি হয় না।
যদি মুসলিম হন কোন
আপতি নাই,মুসলিম হিন্দু ধর্ম কে নিয়ে বাজে কথা বলে।।।।।।
গোলোকের কৃষ্ণ আর বৈদিক কৃষ্ণ এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে এক্তি ভিডিও দিবেন প্লিজ ।
।
এ বিষয়ে আমাদের চ্যানেলে একাধিক ভিডিও আছে তবু আপনার অনুরোধে পুনরায় ভিডিও করব 🙏।
পাগল হয়ে গিয়ে হযবরল বলেছেন যত সব
আলোচনা বিশ্লেষণ চর্চা দ্বারা সকল তথ্য জনসমক্ষে প্রকাশ করেছেন ।। এই বিষয়টা খুবই ভালো লাগলো । সকল কৃষ্ণ ভক্তগণ কে জানাই কৃষ্ণ ভক্তি পূর্ণ নমস্কার ।।
তাপস বিশ্বাস একজন অশূর। তার কথা বার্তা প্রমাণ করে তাপস বিশ্বাস একজন অশূর। তাপস বিশ্বাস একজন অশূর।
Tar bap asurchilo
ভগবান আছে এবং থাকবে কেউ কিছু করতে পারবে না
জয় হরি বোল গৌর হরি বোল
এখানে যে কৃষ্ণের কথা বললেন সেই কৃষ্ণ আর ভগবান কৃষ্ণ এক নয়।
আপনারা ভালো করে বই পড়ুন। এভাবে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করবেন না।
সৃষ্টি কর্তা এক,, আপনি বলবেন ব্রম্ভান্ড সৃষ্টি কিভাবে হলো,, কে সৃষ্টি করলো,,
হরি ঢাদ কি অসুর
চণ্ডাল
আমি তো জানি হরিচাঁদ ঠাকুরের পিতা কৃষ্ণ প্রেম করতেন৷ তাহলে তো তিনি পরম বৈষ্ণব হলেন৷ তা হলে চন্ডাল বলছেন কেনো?
কোন বিতর্কের দরকার নাই, তিনি স্বয়ং ভগবান।
তোমার বাবা কিন্তু এই রকম bhanda ছিলো না তুমি কী করে হলে
তুমি তো বড়ো ভগবান।তুমি যেটা যানো সেটা নিয়েই থাকো।তোমদের জন্য মুসলমানগণ লাফায়।
শ্রী রামচন্দ্র মানুষরূপে জন্ম নিয়েছেন ক্ষত্রিয় বংশে উনি যেমন ভগবান, শ্রীকৃষ্ণ মানুষ রূপে জন্ম নিয়েছেন অসুর বংশে উনিও তেমন ভগবান, শ্রী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু মানুষ রূপে জন্ম নিয়েছেন ব্রাহ্মণ কূলে উনিও ভগবান, শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর মানুষ রূপে জন্ম নিয়েছেন শূদ্র কুলে উনিও ভগবান , উনারা সবাই আমাদের ভগবান ।
যে যাহাকে ভক্তি করে সেই তার ঈশ্বর, ভক্তিযোগে সেই তার স্বয়ং অবতার।
কাউকেই ছোট ভাবা যাবে না, নমস্কার।🙏
কি করেআপনি
মানুষ জন্ম গ্রহন করে আবার মৃত্য বরন করে। মৃত্য মানুষ কে জ্বালীয়ে পুড়ীয়ে ছাই করে ফেলে দেওয়া হয়। যে মারা গেল সে ভগবান হয় কি ভাবে।
সত্যি আপনার বই পরলে ভগবানের ওপর ভক্তি উঠে যাবে
বই গুলো উনার নয়।
কৃষ্ণ একই। তিনি বৃন্দাবন, মথুরা ও দারোকায় লীলাবিলাস করেছেন। এটা বুঝতে হবে বৈষ্ণবীয় পরম্পরা থেকে অসুর পরম্পরা থেকে নয়। বাজার থেকে বই কিনে আর পিছনে বইয়ের স্টল বসিয়ে ভিডিও করলে সে বড়ো পন্ডিত হয়ে যায় না। ওরকম বই সবাই পড়তে পারে।
ক্ষমতা থাকলে আমার মত করে দেখান 🙏🙏
@@HaribhaktiTv দাদা তাহলে কি গীতা মিথ্যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনের সাথে ছিলেন না। এই কথাটা একটু বলবেন। মনে শান্তি আসবে।
১০০% ঠিক বলেছেন ধন্যবাদ
কোন বিধর্মীর সাথে ধর্মের আলোচনা করায় মস্ত বড় পাপ
হরে কৃষ্ণ সাধু জী ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন আহম বিজ আহম পিতা ।
তিনি সব কিছু করান ।মানুষ কে শিক্ষা দেয়ার জন্য
জন্ম হোক যেথা সেথা কর্ম হোক ভালো।আমার ভগবান অসুর কুলে জন্মাক বা দেব কুলে সেটা বড়ো কথা নয়।আমার ভগবান তাঁর কর্ম দিয়ে আমাদের বুঝিয়েছেন কর্মের গুরুত্ব। আর আপনি যেটা করছেন অর্ধ শিক্ষিত হয়ে নিজেকে মহা পন্ডিত ভাবছেন। আর সস্তায় নাম কমাতে চাইছেন।
এই পণ্ডিতমশাই তো শিয়াল পন্ডিত কে হার মানাবে😂😂😂😂🎉
😂😂😂😂😂 right
কৃষ্ণভগবান আর অসুর কৃষ্ণ এক না
ধন্যবাদ
দাদা আপনি যেবেদের বাংলা অনুবাদ টাদেখালেন তারপ্রকাশকের নাম কি
আপনি যে ব্যাখ্যা করছেন এ এটা সঠিক নয় কারণ আপনি যে রামায়ণের কথা বলছেন সেটা ভুল কারণ প্রভূ শ্রী রাম ছিলেন ত্রেতা যুগে আর ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ছিলেন দাপর যুগে তাই এই প্রমাণ ভূল কারণ রাখুন শ্রী কৃষ্ণ এর জন্ম হয়নি আপনি ভুল ব্যাখ্যা করছেন এই কৃষ্ণ সেই কৃষ্ণ নয় আপনি না জেনে ভগবান কি অপমান করছেন আপনি কি শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর কে অমান্য করেন উনি কি এতই নির্বোধ ছিলেন উনি কিন্তু কৃষ্ণ নামেই পাগল ছিলেন আপনিনার কি মনে হয় উনি কি বেদ পড়েননি উনি কি আপনার মত বোকা পারেন যদি হাত জোড় করে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ এর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন উনি করুণা ময় চাইলে আপনাকে ক্ষমা করতেও পারেন আপনি কি বলতে চান পাণ্ডব রা পাগল ছিলেন
ভগবানের জন্ম লীলা সম্পর্কে আমরা মানুষ কি বলতে পারি
কেন বলতে পারবেন না। ধর্ম বিষয়ে সকল কিছু জানার অধিকার আপনার আছে।
অসুর হলেও তিনি ভগবান।
হরে কৃষ্ণ আপনি যে পুস্তক পাঠ করছেন ওটা বৃটিশদের ব্যাখ্যা করা কুরচিত ।
এ কি বলে 😄😄😄😄
পঞ্চানন তর্করত্ন কি বিদেশি?? 😄😄😄
@@HaribhaktiTv
সনাতন ধর্মে অসুর বলতে কি ? কিরকম বৈশিষ্ট্যের বুঝার এবং বুঝানোর চেষ্টা করেন । সুর এবং অসুর তখনকার সমাজে একই পরিবারে ছিল। ভাই বোন দের কোন এক জন অসুর হতেই পারে । যদু বংশে অসুর থাকতেই পারে। শ্রীকৃষ্ণের পরিবারের আত্মীয় অসুর হতেই পারে ।
বুঝানোর জ্ঞান অর্জন করেন। ধন্যবাদ।
@@HaribhaktiTvএকদিকে বলছেন আর্যরা বিদেশী আবার বলছেন পঞ্চানন তর্করত্ন কি বিদেশী তবে কি পঞ্চানন তর্করত্ন আর্য নয় ?
পঞ্চানন তর্করত্নের অনুবাদ সব হিন্দু দ্বারা স্বীকৃত বা মান্য কি ?
@@brojosingha6700বাড়ী কই তোর
@@brojosingha6700অাউল ফাউল কথা বলা বনধ কর
Srikrishna অসুর হলেও তিনি ধরমের পথে চলছিলেন খালি অসুর বলছেন তিনি ধরম রক্ষা করেছিলেন তাই তিনি ভগবান এটা বলছেন না খালি শাসত্র পাগল হলে হবে না
বিশ্বাসে মিলে কৃষ্ণ,তর্কে বহুদূর। তর্ক বিতর্ক করতে থাকলে ঈশ্বর
ভজন হবেনা। এতো যুক্তি তর্ক
দেখিয়ে লাভ কি?
ভাবনার আবেশে ভাশুন।
আমরা সবাই রাক্ষস কেননা আমরা এত বুদ্ধিমান হয়েছি যে জগত মায়ায় আমরা ঘোড়পাক খাচ্ছি। কেননা কলিযুগ চলিতেছে।
আপনি যে গ্রন্থগুলো থেকে প্রমাণ দিলেন সব গ্রন্থগুলোতে যে একই কৃষ্ণের কথা বলছে এর প্রমাণ কি ?
আমার গর্ব আমি অসুর 💪
জয় ত্রিলোক বিজয়ী সম্রাট মহিষাসুরের জয়🙏🙏🙏🙏 🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔
হরে কৃষ্ণ,
তুমি তোমার স্ত্রীর / বাচ্চার মা"এর সাথে রাতে কিভাবে মেলামেশা কর ? সঠিক রাস্তা দিয়ে না ভুল রাস্তায়ও
ছোঁয়া লেগে যায় ? সে বিষয়টা নিয়ে জানতে চাইলে তুমি কি উত্তর দিবে ? অথবা মনে কর, তোমার ছোট্ট সন্তান জিজ্ঞাসা করল বাবা তুমি কাল রাতে কিরকম মা"এর সাথে দাপাদাপি করলে মা"ও কিছু প্রতিবাদ করল না, তোমাকে আরো দাপাদাপি করার সুযোগ করে দিল। তোমাদের হুড়োহুড়িতে আমার ঘুম ভেঙে গেল। তখন তুমি বাচ্চাকে কি উত্তর দেবে সেটা তোমার বিষয়। তুমি টাকা কামানোর জন্য নিজেই অসুর হয়ে যাচ্ছ। গীতায় ১০ম অধ্যায় এর ১৯নং শ্লোকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আমার বিভূতি সমূহের অন্ত নেই। তুমি কি এটা পড়নি ? পড়লে ও বুঝতে পারনি ? গীতার বিভূতি যোগ এর ৩৮ নং শ্লোকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন, "গুহ্য ধর্মের মধ্যে আমি মৌন"। সেটাও কি তুমি পড়নি ? পড়ে যদি বুঝতে না পার তাহলে, এ ধর্মটা নিয়ে মাতামাতি করছে কেন ? আমরা এমনিতেই সকল সনাতন ধর্মের লোক প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম শিক্ষা থেকে বঞ্চিত।
আমাদের আর পিছিয়ে নিয়ে যাবার টেস্টা করবেনা। সাবধান!
পাগল টা কই থাকি আসছে
আমাদের ভগবান হলেন নিরাকার স্বয়ম্ভু সদা শিব। কারণ পরব্রক্ষ্ম কখনো মাতৃগর্ভে জন্মেন না। তবে তার সমান গুণাবলি সম্পন্ন ব্যক্তিকে প্রেরণ করেন। অর্থাৎ তার অংশকে প্রেরণ করে।
রাধে রাধে , দাদা আপনি দীর্ঘজীবী হোন।সনাতন ধর্মকে বিকৃত করবেন না। আপনি মহান, পন্ডিত বলে মানছি। কিন্তু কোন লেখকের বই পড়ে অসুর প্রমান করেছেন? দয়াকরে বলবেন? সঠিক সনাতনি গ্রন্থ পড়ুন।
Aai ak chada boka
আপনি কোন কৃষ্ণকে অসুর বলছেন নির্দিষ্ট করে বলুন ?
হরেকৃষ্ণ