অকারণে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসলে তাতে কোন সমস্যা নাই, কোনপ্রকার জরিমানা দেয় না বিদ্যুৎ বিভাগ। অথচ কম আসলে গুনতে হচ্ছে জরিমানা। অদ্ভুত আমার সোনার বাংলার আইন।
এই দেশের এমন অবস্থা হয়ে গেছে। সরকারি লোকজন ভুল করলে অাইন তখন চোখে দেখে না।অার সাধারণ জনগণ ভুল করলে অাইন তখন জেগে ওঠে এবং অাইনের বিভিন্ন ধারায় জরিমানা করা হয়।
বিদ্যুত অফিসের বাহিরে অসত লোকজন মিটার টেম্পারিং করে এ তথ্য রিপোর্টারকে কে দিলো?বিদ্যুত অফিসে সবাই সত এ কাজে জড়িত নয় কে এই সনদ দিলো?বাংলাদেশের কোথাও কোন সত লোক নেই।
বিদ্যুত্ বিল ব্যবহারের চেয়ে বেশি আসলে তার প্রতিকার কি।গ্রাহক কাকে জরিমানা করবে।কম আসলে বিদ্যুত্ প্রতিষ্ঠানের নাথা ঘুরে যায় আর গ্রাহকের ব্যবহারের চেয়ে বিল বেশি তখন খুব ভালোলাগে।
সাকার সকল জায়গাতে ইউনিট প্রতি টাকা ধরেছিলো কিন্তু এখন এসব মিটারে কত ইউনিট খরচ হলো তারকোন হিসাব নেই আগে বিল আসতো ৫০০-৬০০ টাকা এখান বিল আসে ২০০০-৩০০০ টাকা দূর্নীতি কত প্রকার এবং কি ভাবে হচ্ছে এই সরকার করে দেখিয়ে দিয়েছে ডিজিটাল মিটার দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সাধারণ মানুষ দের কাছ থেকে
রাস্তার পাশে প্রতিটি দোকানের সামনে একটি ঝুরি রাখলে। তাহলে দোকানের ময়লা ও পথচারীরা রাস্তায় ময়লা ফেলবে না। এতে আমরা একটি পরিস্কার পরিছন্ন শহর পাবো। প্রায় দোকানের সামনে দেখা যায় ঐ দোকানের ময়লা রাস্তায় পরে থাকে এবং দোকানি রাস্তায় ময়লা ফেলে। আমার যদি একটু সচেতন হই তাহলেই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন শহর গড়া সম্ভব।
বিদ্যুৎ বিল ওঠেনা এই বিষয়টি যেমন নিউজে তুলে ধরছেন তেমনি লক্ষ লক্ষ গ্রাহকদের মিটারে যে অতিরিক্ত বিল তুলে দেওয়া হচ্ছে মাসের পর মাস,এই বিষয়টি তুলে ধরলে জনগণের খুবই উপকার হয়।
এইগুলো সবাই দেখে কিন্তু ,, কার্ড মিটার গুলো কি কেউ দেখে না,, এগুলার কারণে পকেট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে,, এখন তো না পড়তেছি খুলতে না পারতেছি বলতে,,, অফিসে গেলে বলে কি যে ইউনিট বেশি হয়,,, কিন্তু সবসময়ের চেয়েও কম পুরাই তারপরও এখন বেশি হয় বলে,,
আগে যেই মিটার গুলো ছিল এগুলোর মধ্যে তো কোনো চুরিদারি হতো না এখন আপনারা ডিজিটাল ভাবে চুরির করার পদ্ধতি বের করেছেন এই জন্যই মানুষ এখন এগুলো করছেএবং মানুষের তো অটোমেটিকলি অনেক বিদ্যুৎ বিল এমনিতেই চলে আসে এমনিতেই
বিদ্যুৎ বিল যখন উল্টা পাল্টা এমনি একটা অংক বসিয়ে দেয় তখন কে এর বিচার করে? সবসময় তো গ্রাহকদেরই ভোগান্তি। আমরা জনগণ বিদ্যুৎ এর লাইন নিয়ে মনে হয় বিদ্যুৎ বিভাগের কাছে বিক্রি হয়ে গেছি। এগুলো দেখার কেউ নেই।
ভাই আমি ও ভুক্তভোগী কুমিল্লা মনোহরগন্জে গ্রাহকদের বাড়ি থেকে পুরোনো সব মিটার খুলে নতুন মিটার লাগিয়ে ২০০ টাকার বিল এখন ২৪০০ টাকা পযন্ত আসে বাংলাদেশ সরকার এবং সাংবাদিক ভাইদের প্রতি অনুরোধ আপনারা একটু দেখবেন আমাদের ভুক্তভোগী জনগনকে
General people should become electric engineer or take the training about tempering meter from PDB. Otherwise cannot control and solve this problem. Then people get the awarness of tempering meter.
নতুন মিটার এর সংযোগ নেই তবু বিদ্যুৎ বিল ৪০০০ রাজা 2 হাজার টাকা দিলাম প্রায় চার মাসের বেশি, কমপ্লেন দিলাম কিন্তু কোন কাজ হয় নাই। বলেন মিটার ঠিক আছে তাহলে বিদ্যুৎ ব্যবহার না করে বিল দিতে হলো প্রতিমাসে, এই হলো আমাদের মিরপুরের ডেসকোর কারসাজি।
আমার বাসার বিদ্যুৎ মিটারে ৳১,০০০ টাকা বিল বেশি আসে। অভিযোগ করার পর মিটার চেক করে পরিবর্তন করে দিয়েছে তারপরও আবার ৳১,০০০ টাকা বিল বেশি আসতেছে। যে মিটার রিডার তাকে আমার খুব সন্দেহ হয়। এখন যে কার কাছে যাব কি করব কোন কিছুই জানিনা, বাংলাদেশ বলে কথা।
যখন একটা ফ্যান আর একটা লাইট এর বিল ওঠে ৭০০ টাকা তখন আপনারা কোথায় থাকেন বিল কম উঠলে মাথা ঘোরে আপনাদের টাকা কামানোর আর তো কোন জায়গায় নাই যার করনে এই পথ বেছে নিয়ে ছেন মানুষ কে হইরানি করার জন্য
আমার বাসায় ২টি এনার্জি লাইট ২ টি জনি ফ্যান ১ টি ফ্রিজ ! ১মাসে কারেন্ট বিল আসে ২৩০০ থেকে ২৪০০ টাকা! এই বিষয় কৃতিপক্ষে কাছে জানানোর পরেও তাহারা আমাদের কথায় কোন গুরুত্ব দেয় না
বিল বেশি উঠলে সমস্যা নাই, কিন্তু কম উঠলে জরিমানা, হা হা বিনোদন আর বিনোদন
বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ জানেন??
@@sharifulsabur4960 ভাই আমি পাওায়র এন্ড প্রোজেক্ট কন্ট্রোল লিমিটেডের মেকানিক্যাল টেকনিশিয়ান।
@@mahabuburrahman7386 আপনিও এর জন্য দায়ী!!!
@@sharifulsabur4960 আমি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করছি, আমি দায়ী হতে যাবো কেন ???
আপনি পাওয়ার ডিপার্টমেন্ট এর লোক হয়ে এভাবে কথা বলা তো মানায় না।।
মিটার টেম্পারিং করা থাকায় জরিমানা দিতে হয়েছে!
যখন ভুতুড়ে বিল ওঠে তখন কত জরিমানা দেয় বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ?
টিক
মিটার টেম্পারিং দায় কার, গ্রাহকের নাকি RER এর?
ঠিক। তখন এসব সাংবাদিকরা কোথায় থাকে?
কৃষ্ণ করলে লীলাখেলা।।।।।
সঠিক
তারা নিজেরাই এসব করে জনগণ থেকে জরিমানা আদায় করে। সব জায়গায় দুর্নীতি।
এমন অনেক ভোক্তাও আছে যারা নিজেরাই এরকম অসদুপায় অবলম্বন করে
Right
@@mustafawasif18 তা ঠিক। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাধারণ জনগণ দুর্নীতির শিকার।
Right
অকারণে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসলে তাতে কোন সমস্যা নাই, কোনপ্রকার জরিমানা দেয় না বিদ্যুৎ বিভাগ। অথচ কম আসলে গুনতে হচ্ছে জরিমানা। অদ্ভুত আমার সোনার বাংলার আইন।
সবই জয় বাংলার অবদান
এইটা বিদ্যুৎ বিভাগের লোকেরাই করে থাকে। এই বিভাগটা দুর্নীতির আখরা।
যখন চুরি করে বিদ্যুত বিল বেশি নেয় তখন তার কোন ভিডিও প্রতিবেদন দেয়া হয় না এইতো বাংলা দেশ
ঠিক
এই দেশের এমন অবস্থা হয়ে গেছে। সরকারি লোকজন ভুল করলে অাইন তখন চোখে দেখে না।অার সাধারণ জনগণ ভুল করলে অাইন তখন জেগে ওঠে এবং অাইনের বিভিন্ন ধারায় জরিমানা করা হয়।
সবই জয় বাংলার অবদান।
মনে হল হানিফ সংকেতের কোন একটা রিপোর্ট শুনছিলাম, রিপোর্টার ভাইয়ের কন্ঠ অনেকটা হানিফ সংকেতের মতো।
এগুলো বিদ্যুৎ বিভাগের চক্রান্ত
আমাদের বিল যে অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে তার কোন প্রতিকার দেয়নি তো আমাদের স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিস কর্তৃপক্ষ।
বিল বেশি আসলে সমস্যা নেই আর কম আসলে জরিমানা | কি অদ্ভুত নিয়ম!!!!!
এটা জয় বাংলার নিয়ম
এই দেশে মানুষ ভালো কাজ করবে কেমন করে? যে কিনা বিল কম আসায় জানালো তাকেই এখন জরিমানা দিতে হবে। কি বিচার
"আল্লাহ মহান"🇧🇩দেশ প্রেম ঈমানেরই একটা অঙ্গ!🇧🇩
এই দেশে কখনো কখনো চোরকে চোর বলা যাবেনা। কারণ সব কিছুই চোরের দখলে।তাই সব কিছুই নিরবে মানিয়ে নিতে হবে। নতুবা মৃত্যুর জন্য তৈরি থাকতে হবে।
বিদ্যুত অফিসের বাহিরে অসত লোকজন মিটার টেম্পারিং করে এ তথ্য রিপোর্টারকে কে দিলো?বিদ্যুত অফিসে সবাই সত এ কাজে জড়িত নয় কে এই সনদ দিলো?বাংলাদেশের কোথাও কোন সত লোক নেই।
রাইট
আপনি কাকে বিশ্বাস করবেন! সাংবাদিক মানেই তো এখন চোর।
@@aabiryamin772 সাঃঃগাতিক
দেশটা চোরের রাজধানী বানিয়ে ফেলছে অসত লোক খমতা পেলে যা হয়
বিদ্যুত্ বিল ব্যবহারের চেয়ে বেশি আসলে তার প্রতিকার কি।গ্রাহক কাকে জরিমানা করবে।কম আসলে বিদ্যুত্ প্রতিষ্ঠানের নাথা ঘুরে যায় আর গ্রাহকের ব্যবহারের চেয়ে বিল বেশি তখন খুব ভালোলাগে।
নিজে তথ্য জানাইয়া নিজেই জরিমানা গুনে
Exactly 😅😅😅
এটাই সাইন্স!! 😃😃
দিস ইজ বাংলা বাশ
আমি আজ ছয় মাস দরে বিদ্যুৎ বিল দিতে দিতে প্রায় ফরির।
এই সব দুর্নীতি বন্দ করবে কে।
এনালগ মিটারে বিল আসতো ২৫০ টাকা এখন সেই একই বিদ্যুৎ ব্যবহারে ডিজিটাল মিটারে এখন বিল আসে ৭৫০ টাকা।
এখানে গৃহকর্তার কি দোষ?? সততার কোন মূল্য নেই।।
বিদ্যুৎ রেট আবার কবে বাড়ানো হবে? বাংলাদেশে কনো গরিব মানুষ নেই,টাকা ব্যাংকে রাখার মতো জায়গা নেই।
যখন অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল নিলো কর্তৃপক্ষ তখন কি তারা গ্রাহককে ভর্তুকি দিয়েছিলো
বিষয়টা খুবই হাস্যকর কিন্তু ব্যাপার হলো বাংলাদেশের বিদ্যুৎ বিল বেশি আসলে কোন ঝামেলা নাই কিন্তু বিল কম আসলে
সোনার মধ্যে মরিচ লাগে
👍👌👌ঠিক বলছেন!!
জনগণের রক্ত চুসলে এমন করা ছাড়া উপায় নাই।যদিও অন্যায় তবুও সমর্তন করলাম।
যখন লাখ লাখ টাকা ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল আসে তখন কি করে????
নির্বাহী প্রকৌশলী ইমদাদুল হক সাহেব অনেক ভালো মানুষ।❤❤❤❤❤❤❤
সাকার সকল জায়গাতে ইউনিট প্রতি টাকা ধরেছিলো কিন্তু এখন এসব মিটারে কত ইউনিট খরচ হলো তারকোন হিসাব নেই আগে বিল আসতো ৫০০-৬০০ টাকা এখান বিল আসে ২০০০-৩০০০ টাকা দূর্নীতি কত প্রকার এবং কি ভাবে হচ্ছে এই সরকার করে দেখিয়ে দিয়েছে ডিজিটাল মিটার দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সাধারণ মানুষ দের কাছ থেকে
বাবু ভাই তো এখন সময় টিভিতে থাকে না উনি আমাদের গাইবান্ধা জেলার জন্য ভালো রিপোর্ট ছিল
সচেতনতা শুধু জনগনের মধ্যে থাকবে।আর তাদের মধ্যে থাকবে চোরে সভাব।
ইস এই রকম মিটার যদি আমাদের বাড়ি থাকত🙄🙄🙄😄😄😄
রাস্তার পাশে প্রতিটি দোকানের সামনে
একটি ঝুরি রাখলে।
তাহলে দোকানের ময়লা ও পথচারীরা রাস্তায় ময়লা ফেলবে না।
এতে আমরা একটি পরিস্কার পরিছন্ন শহর পাবো।
প্রায় দোকানের সামনে দেখা যায় ঐ দোকানের ময়লা রাস্তায় পরে থাকে
এবং দোকানি রাস্তায় ময়লা ফেলে।
আমার যদি একটু সচেতন হই তাহলেই
পরিস্কার পরিচ্ছন্ন শহর গড়া সম্ভব।
ভূতুড়ে বিলের জ্বালায় সবাই চেষ্টা করা / ইচ্ছে থাকলেও সফল হয় দুই একজন😛😛😛
বিদ্যুৎ বিল ওঠেনা এই বিষয়টি যেমন নিউজে তুলে ধরছেন তেমনি লক্ষ লক্ষ গ্রাহকদের মিটারে যে অতিরিক্ত বিল তুলে দেওয়া হচ্ছে মাসের পর মাস,এই বিষয়টি তুলে ধরলে জনগণের খুবই উপকার হয়।
আমিও ভুক্তভোগী শরিয়তপুর থেকে
জনগন সচেতন হতে হবে কিন্তু বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারা সচেতন না হলেও চলবে!😂🤣😂
বাংলাদেশের সকল বিদ্যুৎ মিটার কার্ড সিস্টেম করা হোক
ভাই কার্ড মিটারে আরো বেশি সমস্যা। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যে মিটার লাগায় না কেন, তার আগে আমাদের সকলকে মানুষ নামের সৎ ব্যাবহার করতে হবে।
মহেশখালীতে এসব খুবই ছোটখাটো ব্যাপার
এই সমস্যা গোরা থেকেই
যে লোক ভুল ধরিয়ে দিলো, তাকেই দিতে হলো জরিমানা। শিক্ষা হলো। ভালো কাজ করতে গেলে ১০ বার ভাবতে হবে।
👈👈👈প্রিয় ইসলাম প্রেমিক মানুষ, ইসলাম প্রচারের জন্য কুরআন তেলাওয়াত এর ভিডিও বানাই, আপনাদের কাছে সহযোগিতা চাই,🌹💐🌺🥀🥀💌🥰
“অসৎ ইলেক্টিশিয়ান” Noted.
এইগুলো সবাই দেখে কিন্তু ,, কার্ড মিটার গুলো কি কেউ দেখে না,, এগুলার কারণে পকেট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে,, এখন তো না পড়তেছি খুলতে না পারতেছি বলতে,,, অফিসে গেলে বলে কি যে ইউনিট বেশি হয়,,, কিন্তু সবসময়ের চেয়েও কম পুরাই তারপরও এখন বেশি হয় বলে,,
আবারো বিদ্যুৎ বিল বাড়ানোর একটা নতুন ধান্দা
ভাই আমি ওই সমস্যাতে ভগছি সিরাজগঞ্জ থেকে
🤣lol ভালো মানুষের দাম নাই। কম বিল উঠে বইলা দেশের উপকার করতে গেসে বিনিময়ে 15 হাজার টাকা হুদাই জরিমানা খাইলো 🤣
ভালো হয়েছে যখন গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল বেশি উঠে তখন কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয় না
Hesab sara jokon Bill basi hoy tokon kar name jorimana kora hobe??
kom bill ashse to valoi... complain korar ki dorkar cilo😂😂😂
Halay abal akta takay kamray 15 hajar taka gace
আপনারা যখন ডাবল টেম্পারিং করে ১ টাকার বিল ৬ টাকা করেন তখন কে জরিমানা দেয়? সোনার বাংলাদেশকে আপনারা মজার বাংলাদেশ বানাচ্ছেন, বিনোদন আর বিনোদন
আগে যেই মিটার গুলো ছিল এগুলোর মধ্যে তো কোনো চুরিদারি হতো না এখন আপনারা ডিজিটাল ভাবে চুরির করার পদ্ধতি বের করেছেন এই জন্যই মানুষ এখন এগুলো করছেএবং মানুষের তো অটোমেটিকলি অনেক বিদ্যুৎ বিল এমনিতেই চলে আসে এমনিতেই
সুযোগ পেলে সবাই চোর। যে যেমনে পারে বাটপারি করে, কিন্তু সবাই শুধু অন্যের দোষ খুজে, নিজেরটা কেউ দেখে না
ব্যাপারটা হাস্যকর😄
বিদ্যুৎ কোম্পানির যারা নিজের পদ্ধতিতে চুরি করে কাস্টমারের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সেটা দেখবে কে।
আগের চাকা ব্যাটারি ভালো ছিল
সত্যি বলতে কি মানুষের এরকম মিটার ব্যবহার করা উচিত
বেশি বিল আশলে নিউজ আসে না কম বিল আশলে নিউজ আসে
বিদ্যুৎ বিল যখন উল্টা পাল্টা এমনি একটা অংক বসিয়ে দেয় তখন কে এর বিচার করে? সবসময় তো গ্রাহকদেরই ভোগান্তি। আমরা জনগণ বিদ্যুৎ এর লাইন নিয়ে মনে হয় বিদ্যুৎ বিভাগের কাছে বিক্রি হয়ে গেছি। এগুলো দেখার কেউ নেই।
খারাপ না খুব ভালো
ভাই আমি ও ভুক্তভোগী কুমিল্লা মনোহরগন্জে গ্রাহকদের বাড়ি থেকে পুরোনো সব মিটার খুলে নতুন মিটার লাগিয়ে ২০০ টাকার বিল এখন ২৪০০ টাকা পযন্ত আসে বাংলাদেশ সরকার এবং সাংবাদিক ভাইদের প্রতি অনুরোধ আপনারা একটু দেখবেন আমাদের ভুক্তভোগী জনগনকে
আর যেগুলো অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল আসে সেগুলার প্রতিবেদন কই?
আমিও একজন ইলেকট্রিশিযান কি জানি তবে অনেকেই বলে দুই নম্বর করতে
ইসসসসস মাথা নষ্ট
সারা জীবন সোনে এসেছি চোরে চোরে মাশাত্য ভাই। অফিসে বসে বিদ্যুত চরিকরলে কোনো দোষ নেই। বাড়িতে বসে চোরি করলে দোষ। সম্পর্কটা কেমন উল্টো হয়েগলোনা।।।।।।
Amar bashar pashe akjon school shekhok ace she temparing kore
আরে আমাদের জেলা মৌলভীবাজার থানা কমলগঞ্জ এরকম অনেক আচে তারা দরে না
কি মজা কি মজা এখনো ভুলি নাই ভুতুড়ে বিলের কথা তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হইল না
পবিত্র কুরআন মাজিদ অবমাননা করায় শুরু হয়েছে প্রতিবাদ।
اِنَّا نَحۡنُ نَزَّلۡنَا الذِّکۡرَ وَ اِنَّا لَہٗ لَحٰفِظُوۡنَ ﴿۹﴾
নিশ্চয় আমি কুরআন নাযিল করেছি, আর আমিই তার হেফাযতকারী।
(সূরা হিজর:৯)
হে আরশের রব আপনার পবিত্র কালামকে যারা অবমাননা করেছেন তাদের উপর লানত বর্ষিত করুন।
বিদ্যুৎ অফিসের লাইন ম্যান আর মিটার চেকিং করে যে তারা দায়ী । তারা মাসে মাসে টাকার বিনিময়ে এইসব কাজ করে আর টাকা না দিলে প্যাচে ফেলে দেয় ।
সোনার বাংলা 😆😆😆😆😆😆
onek agei arokom churi dekheci
ভুতুড়ে বিল আসলে আপনাদের ও জরিমানা করা উচিত।
খু্ব ই দুূঃখজনক
General people should become electric engineer or take the training about tempering meter from PDB. Otherwise cannot control and solve this problem. Then people get the awarness of tempering meter.
বিদ্যুৎ বিল বেশি আসলে সমস্যা নেই মিটার ঠিক আছে। কম আসলে বিদ্যুৎ অফিস লোক এসে চেক করে
ভাই শুধু গ্রাহকের চুরিটা উল্লেখ করলেন বিদুৎ অফিসের দূনীতি টা ও উল্লেখ করবেন।
নতুন মিটার এর সংযোগ নেই তবু বিদ্যুৎ বিল ৪০০০ রাজা 2 হাজার টাকা দিলাম প্রায় চার মাসের বেশি, কমপ্লেন দিলাম কিন্তু কোন কাজ হয় নাই। বলেন মিটার ঠিক আছে তাহলে বিদ্যুৎ ব্যবহার না করে বিল দিতে হলো প্রতিমাসে, এই হলো আমাদের মিরপুরের ডেসকোর কারসাজি।
এমন একটা খাত দেখান, যেখানে চুরি হচ্ছে না। 🙄
বিল বেশি উঠলে তো তখন কোন উদ্যোগ থাকে না কম হলে তো মাথায় জ্বালা উঠে যায় ।
আমার বাসার বিদ্যুৎ মিটারে ৳১,০০০ টাকা বিল বেশি আসে। অভিযোগ করার পর মিটার চেক করে পরিবর্তন করে দিয়েছে তারপরও আবার ৳১,০০০ টাকা বিল বেশি আসতেছে। যে মিটার রিডার তাকে আমার খুব সন্দেহ হয়। এখন যে কার কাছে যাব কি করব কোন কিছুই জানিনা, বাংলাদেশ বলে কথা।
r amader ze beshi bill ashtece etar zrimana ora dibay.
আর যাদের ঘরে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসতেছে ওটা নিয়ে তো কোনো রিপোর্ট হয়না নিউজ হয়না
যার যার বিল বেশি উঠে সবাই মিটার টেম্পারিং করেন
জাবনে আর কত কিছু যে দেখব,
নিজেরা টেম্পারিং করা মিটার কাস্টমারকে চিপকায় দিয়ে নিজেরাই জরিমানা আদায় করছে।
যখন 500 টাকার বিল 5000 টাকা আসে তখনতো সংবাদ প্রচার করেন না
জরিমানা করতে হবে মালিককে এবং সমপরিমান যে কাজটি করেছে তাকে।
যখন একটা ফ্যান আর একটা লাইট এর বিল ওঠে ৭০০ টাকা তখন আপনারা কোথায় থাকেন বিল কম উঠলে মাথা ঘোরে আপনাদের টাকা কামানোর আর তো কোন জায়গায় নাই যার করনে এই পথ বেছে নিয়ে ছেন মানুষ কে হইরানি করার জন্য
অভিনব কায়দায় গ্রাহকদের ও ঠকায় ওরা
আমাদের একটা কোল্ডারিং করা মিটার আছে। একজন মানুষ বসবাস করে। বিল আসে হাজার টাকা।
বিদ্যুৎ কম্পানি ইউনিট চুরি করতে পারলে, সাধারন গ্রাহকরা চুরি করলে দুষ কোথায়
মিটার সচল কিন্ত ভুতুড়ে বিল। এর প্রতিকার কি?
শুরু হয়ে গেল বিদ্যুৎ নিয়ে নতুন নাটক
প্রিপেইড মিটার দেন না কেন আপনার????
Je somoy bil beshi ase
একটা ফ্রেশ দুইটা ফ্যান দুইটা লাইট একটা টিভি এক মাসে 1500 1600 এবার 1700 দিয়ে আসলাম
বিদ্যুৎ অফিস চুরি করলে দোষ নাই বিল মাসে আসে ৫শত থেকে ৫শত সেখানে এই মাসে ৩৮শত টাকা উঠেছে এটা কিভাবে সম্ভব
এখন 500 টাকার বিল হয়ে গেছে দুই হাজার টাকা
আমার বাসায় ২টি এনার্জি লাইট ২ টি জনি ফ্যান ১ টি ফ্রিজ ! ১মাসে কারেন্ট বিল আসে ২৩০০ থেকে ২৪০০ টাকা! এই বিষয় কৃতিপক্ষে কাছে জানানোর পরেও তাহারা আমাদের কথায় কোন গুরুত্ব দেয় না
২ জন মানুষ একটা রুম.. মাসে বিল উঠে ১৫০০/২০০০ হাজার... কারো কমু দুঃখের কথা
বিদ্যুত কম উঠলে কাউকে না বলাই ভালো। না হলে জরিমানা গুনতে হবে।
মানুষত করবেই এই গুলো কাজ যে পরিমানে বিল চুরি করে টাকা নেয়।
বিদ্যুৎ বিল যখন বেশি লেখা হয় তখন জরিমানা কে করবে