শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে। অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..! অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
ভাই, বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে। অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..! অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
জনাব জিল্লুর সাহেব, আপনি কি বিগত 16 বছরে ভারতের সুশীল সমাজের সাথে বাংলাদেশের গণতন্ত্র বিনির্মাণে তাদের সহযোগিতা কামনা করেছিলেন? তারা কি সেই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল!
ইউনূসের উচিত এই মুহূর্তে নির্বাচন দিয়ে সরে পড়া যদি মান-সম্মান নিয়ে বাঁচতে চায়। আর তারা যদি এভাবে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি করার জন্য ক্ষমতায় থাকে খুব দ্রুত তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন তৈরি হবে।
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে। অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..! অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
বাংলাদেশর আজকের এই পরিনতির জন্য আপনি ও কি দায়ি নয়???প্রিয় দেশ আজ তার ইতিহাস ঐতিহ্য অস্তিত্ব সব হারাতে বসেছে একটি গোষ্ঠী সুপরিকল্পিত ভাবে বাংলাদেশের নাম নিশানা মুছে দিতে ছাইছে আর তাদের কে শক্তি সাহস জোগাতে আপনি ও অবধান রেখেছেন যদিও এখন বুজতে পেরেছেন তবে অনেক দেরি করে পেলেছেন
কথাগুলো শুনতে অনেক মধুর। আপনার কথার মাঝেও বিভাজন আছে। বাংলাদেশে এই মুহূর্তে যা দরকার তা হচ্ছে ঐক্য। দেশ পুনর্গঠন করতে হলে জরুরী ঐক্য এখন যত সময় যাচ্ছে তত অনৈক্য তৈরি হচ্ছে এর জন্য আমরা সবাই দায়ী। ২৪ সালে এসেও আমাদের রাজনৈতিক উগ্রতা কমেনি। চেতনা ব্যবসা এখনো কমেনি।৫৩ বছর চেতনার নামে দেশ পরিচালনার অবস্থা দেখলাম। ২৪ এর চেতনা দিয়ে এখন আমরা দেশকে পুনর্গঠন করব কিন্তু আমাদের মুরুব্বিরা বাধা দিতেছে। আমরা তো মুরব্বিদের দেখেছি।
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
জিল্লুর ভাই আসসালামুয়ালাইকুম খুবই সুন্দর বক্তব্য। কিন্তু দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যোগ্য নেতৃত্বের দরকার, আমার কাছে এখন পর্যন্ত এমন কোন নেতা চোখে পড়ে নাই যার হাতে দেশ নিরাপদ ও হেফাজতে থাকবে। তার পড়েও কাউকে বেছে নিতে হবে।
Dear Zillur Rahman Vai, I admire you as a human being. I used to watch your talk shows regularly until 2014, but then I stopped.You, I, and the people of Bangladesh often seem unsure about what we truly want. This country will likely remain the same as it was 15 years ago unless we change our collective mindset. I have observed that your statements often lack clarity-you tend to mumble and avoid being specific. I strongly encourage you to be bolder and more precise in your views. Also, I request that you treat students with more patience and understanding. They need time to grow and develop their thoughts. Your recent talk show with Nurul Kabir was excellent-he is brilliant. His points need to be noted. our country is deeply rooted in corruption across almost every sector. It’s unrealistic to expect the economy to recover overnight. Instead of focusing solely on criticism and negativity, I encourage you to offer constructive criticism. Help people see the right path by providing clear advice and encouragement. Thank you!
আপনি হয়তো এই কথা গুলো আরো আগেই বুঝেছেন কিন্তু বলেননি , এখন পরিস্থিতি বেগতিক বিধায় বাধ্যগত বলছেন ॥ একদিন সবাই ই বলবে , কিন্তু ততদিনে অনেক কিছু শেষ হয়ে যাবে
আপনি ওনার ভিডিও গুলো দেখেন ৫ আগস্ট এর পরের গুলা। জিল্লুর রহমান অনেক আগে থেকেই বলছে নির্বাচনের কথা। কিন্তু এখন তো সব পিনাকি আর ইলিয়াসের গং দের গুজবের কাছেই মানুষ ইন্টারেস্ট পাচ্ছে। সবাই এখনো আবেগের মধ্যে ভাস্তেছে।আর এমন করে করে শেষে হয়ত লীগ পুনরায় ফিরে আসবে এই যা। ইতিমধ্য তার স্পষ্ট লক্ষন দেখা যাচ্ছে যা জামাতের ক্ষমতা লোভের কারনে শুরু হয়েছে
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
সাংবাদিকরা investigative Journalism এর মাদ্ধমে কোন পন্যের দাম সিন্ডিকেটরা কিভাবে বারচ্ছে বের করে এনে জাতীর সামনে প্রকাশ করে , বর্তমান সরকারকে সহযোগিতা করতে পারে
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
আপনার কথা শুনে খুবই হতাশ, আপনাকে কোন একটা দায়িত্ব দিলে কোন কাজের জন্য আপনি উপযুক্ত নিজেকে মনে করেন, একটা লোক সব কাজই পারবে এমন হবে না এটাই স্বাভাবিক, সমালোচনার পাশাপাশি প্রশংসাও করবেন।
But we really needed change. Sheikh Family ,India ar Mass Corruption theke ber hote na parle abar je lau shei kodu. I hope Zillur bhai etao onudhabon koren. 54 bochor er gotanugotik obostha theke chiromukti kobe milbe amader allah jane…
We are also concerned about everything. People did not like both parties, which was the reason one point failed in November and December 2023. Try to understand people and not parties. We still think this government can restore better democratic process than the elected government. We are not in a hurry to vote. Sorry, you are wise, and we also can see everything. A proclamation must be published within a short time.
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে যে লাউ সেই কদু হবে এখনই তো যে অবস্থা আরো বিভিন্ন নির্বাচন দিলে ভালো হবে যেমন স্থানীয় নির্বাচন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নির্বাচন দিলে ভালো হবে
@sabbirkhanSabbir-g8r ভাই আমি সে কথা বলিনি আমি বলতে চেয়েছি এখন জাতীয় নির্বাচন দিলে যেই লাউ সেই কদু হবে একদল আগে খাইছে এখন আরেকদল নির্বাচন আসার আগে খাওয়া শুরু করেছে এর জন্য সিস্টেম গুলো ঠিক করে তারপর জাতীয় নির্বাচন যাওয়াই ভালো
24 er revolution ke neglect korben na.... America BAL govt.. er against-e Kono stern action nei Nai.... Oder faltu democracy er Kono value nei.... nei....
Are you suggesting we accept secular terrorism and political terrorism to please someone? Who taught you that democracy simply means voting? By the way, how does the democracy-promoting USA control the Middle East and democratic Japan? And now, they’ve added Syria to the list.
দুর্নীতি সুশাসনের অভাব এবং কিছু ভুল প্রান্তিকে দূর করতে পারলে তাহলে শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার অন্তত বাংলাদেশ নামক এ দেশটির জন্য। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
জিল্লুর ভাই অনেক হয়েছে এখন শুধু দেখে যাবেন।।।জয় বাংলা থাকবে জয় বাংলা হবে আবার।।। বাংলাদেশটা আমার কারো বাপের না আমি কোন দল সাপোর্ট করবো সেটা আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে সুন্দর এবং বাস্তব সময় উপযোগী আলোচনা করার জন্য
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে।
অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো
কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!
অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
বাস্তবসম্মত আলোচনার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
নির্বাচনের আগেই BNPকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিলেন।
ভাই, বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
সুন্দর বলেছেন ,ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন শুভ কামনা রইল ।
আপনার আলোচনা আমাদের সঠিক পথে চলতে সাহায্য করবে আশা করি।
বাস্তব সম্মত কথা।
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে।
অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো
কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!
অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
জনাব জিল্লুর সাহেব, আপনি কি বিগত 16 বছরে ভারতের সুশীল সমাজের সাথে বাংলাদেশের গণতন্ত্র বিনির্মাণে তাদের সহযোগিতা কামনা করেছিলেন? তারা কি সেই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল!
ধন্যবাদ ভাই
thanks for your well discussion
ধন্যবাদ আপনাকে সত্য কথা স্পষ্ট করে বলার জন্য।
ধন্যবাদ
অভিনন্দন ও শুভকামনা রইল
চমৎকার আলোচনা
Thanks Jillur sir. U talk about for Bangladesh unity young trends at world wide that’s r very important goal for build up future Bangladesh. ❤.
চমৎকার বিশ্লেষণের জন্য ধন্যবাদ ❤❤❤
Right
সঠিক, আপনার বিশ্লেষণ খুব চমৎকার।
You are Very much correct spokesman, this is the reality of present Bangladesh
কথাগুলো আপনি সহজভাবে বলেছেন
সঠিক কথা বলেছেন
ইউনূসের উচিত এই মুহূর্তে নির্বাচন দিয়ে সরে পড়া যদি মান-সম্মান নিয়ে বাঁচতে চায়। আর তারা যদি এভাবে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি করার জন্য ক্ষমতায় থাকে খুব দ্রুত তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন তৈরি হবে।
শিবিরের মধ্যে দুইটা পার্ট। একটা পার্টে যারা সুস্থ রাজনীতি করে তাদেরকে রাখা হয়। এদের কাজ হলো সাংগঠনিক তৎপরতা, যোগাযোগ, প্রকাশনা ইত্যাদি। এদের আচার ব্যবহারে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। সালাম দিয়ে দাওয়াত দিবে।
অপর পার্টে আছে অন্ধকার জগতের সাথে জড়িতরা ।এদের কাছে থাকে দেশী, বিদেশী অস্ত্র AK47 এবং স্নাইপার । এরা চাদাবাজি, অপহরণ খুন সব করে। সংগঠনের স্বার্থে ডাক পড়লে সাথে সাথে ছুটে যায়। দুই বছর আগে রাজশাহী ইউনিভার্সিটির শিবির নেতা বলল তাদের কাছে যে অস্ত্র ক্যাম্পাসে আছে তা দিয়ে প্রশাসনকে এক সপ্তাহ মোকাবেলা করা যাবে, এখন কতো অস্ত্র থাকতে পারে.. তা অকল্পনীয়.... 🤭 তারা কি এই সব দিয়ে পাখি শিকার করে.. 😂? চিটাগাং এর ত্রাস নাসির গ্রেপ্তার হয়েছিলো চিটাগাং কলেজ এর হোস্টেল থেকে, সেদিন প্রতিবাদে শিবির শহরে তান্ডব চালিয়েছিলো..টপ টেরর সাজ্জাদ তাদের আস্তানায় থাকতো..,কিন্তু এদেরকে কখনো শিবিরের মিটিং মিছিলে দেখা যায়নি..!প্রতিপক্ষকে হত্যা করার আগে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য কাফনের কাপড় পাঠিয়ে দিতো.. মনে পড়ে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাটে মাত্র এক মিনিটের AK 47 এর ব্রাশফায়ারে ৮ মার্ডার..৮১ তে চিটাগাং কলেজের তবারক হোসেনকে জবাই করার সময় পানির বদলে পশ্রাব খেতে দেয়.. ৮৪ তে চিটাগাং কলেজের শাহাদাত, ৮৮ সালে সিলেটের মুনির, জুয়েলকে রগ কেটে জবাই করে হত্যা করে.. ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকারের সময় জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটিতে কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, কারণ ছাত্রদল নেতাকে নৃশংসভাবে জবাই করে উল্লাস করে.. ১৯৯০ সালে চবির ফারুকুজামানকে ফারুককে জবাই করে হত্যা করে লাশ ম্যানহোলের ভিতরে লাশ ফেলে দে...! শুধুমাত্র রাজশাহীতে ৮ জনের রগকেটে চিরতরে পঙ্গু করে দিয়েছে 🤭 সূত্র : বিবিসি, যুগান্তর, প্রথম আলো
কিন্তু অন্যান্য সংগঠনে ভালো খারাপ সবাই একসাথে চলাফেরা করে। কিন্তু শিবিরে সেটা নাই। ক্যাডারগুলোর সাথে ভালো গুলোকে মিশতে দেয়না। তারা ছদ্দবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে এজন্য শিবিরের মধ্যে যারা সুস্থধারার রাজনীতি করে তারা অনেকে জানেনা নিজ সংগঠনের মধ্যে আরেকটা পার্ট আছে। যারা অন্ধকার জগতের মানুষ, যারা ভিন্নমতের উপর ঝাপিয়ে পরে। হিজবুত জঙ্গী জামাতের আরেক বি টিম.. যারা কোটা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলো, কিন্তু শিবিরের ইশারায় এখন আপাদত চুপ..!!🤭 ডাক পড়লে আবার নামবে..! সামান্য কলেজ দখলের জন্য যারা এভাবে ঠান্ডা মাথায় কিলিং মিশনে লিপ্ত থাকে, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের জন্য কি করতে পারে ভাবতেই গাঁ শিউরে উঠে..!
অতএব জামাত শিবির জাতীয় পার্টি থেকে ও ভয়ঙ্কর, তলে তলে সব খায়..! ২০০৬ সালের পূর্বে সব অপকর্মের খল নায়ক এরা, ওরা কৌশলে ছদ্দবেশে সব সময় পিছনে থাকে, সেই ৭১ সাল থেকেই..দেশকে লুটেপুটে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়ে, মধু খাইতে আবার দেশে আসছে...!যতো দোষ অঞ্জুঘোষের থুক্কু নন্দঘোষ বিএনপি আওয়ামীলীগ এর!! এখন উপদেষ্টা সম্মন্বয়কদের সামনে রেখে ওরা তলে তলে পুলিশ, প্রশাসন সব জায়গায় ওদের মানুষকে প্রতিস্থাপন করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে যাচ্ছে..!সেই জন্য তারা নির্বাচন চাই না..!বি এনপি আওয়ামীলীগের শাসনআমলে ১৯৯১ -২০০১ পর্যন্ত এতো গুম,খুন, দুর্নীতি, হিংসা, প্রতিশোধ, দলীয়করণ, বৈষম্যা ছিলো না..!!তারেক জিয়া এখন বুঝতেতেছে, এই সব রাজাকার মুনাফেকদের সুযোগ দিয়ে চরম ভূল করেছে..! পুকুরের পানি দূষিত হওয়ার জন্য এক বোতল বিষই যথেষ্ট..!
😂😂😂
Sir ,I Respect your বিশ্লেষণ
স্যার,আপনি সবসময় নির্মোহ আলোচনা করেন।
আপনার বিশ্লেষণ শতভাগ মিলে যায়।
Right
অনেক সুন্দর আলোচনা
বাংলাদেশর আজকের এই পরিনতির জন্য আপনি ও কি দায়ি নয়???প্রিয় দেশ আজ তার ইতিহাস ঐতিহ্য অস্তিত্ব সব হারাতে বসেছে একটি গোষ্ঠী সুপরিকল্পিত ভাবে বাংলাদেশের নাম নিশানা মুছে দিতে ছাইছে আর তাদের কে শক্তি সাহস জোগাতে আপনি ও অবধান রেখেছেন যদিও এখন বুজতে পেরেছেন তবে অনেক দেরি করে পেলেছেন
Kano BAL thakla ke balo hoto naki oni ago jaita onnay hoyasa oita bolar chsta korasa akon tai kortasa
apnar awamilig desh dhongso korse , ekhono kortase....
eunus sorkar chesta kotase valo korar....
100% right
দেশ বিরাজনীতিকরণ ও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের ধারক ও বাহক প্রিয় স্যার❤❤
Good 👍
Bangladesh is crossing a deep dark tunnel, led by Dr.Yunus and people do not any light any light at end of the tunnel.
ধন্যবাদ জিল্লুর রহমান ভাই।
ভাই আমি দেখতে পাচ্ছি, আপনি অবশ্যই একটা পক্ষের হয়ে সবসময় কথা বলেন,আর সেটা হলো আমাদের এই দেশটার পক্ষ নিয়ে কথা বলেন। আমরা সবসময় আপনার সাথে আছি এগিয়ে যান
অনেক দিন পরে ভালো একটা ভিডিও দিলেন।
কথাগুলো শুনতে অনেক মধুর। আপনার কথার মাঝেও বিভাজন আছে। বাংলাদেশে এই মুহূর্তে যা দরকার তা হচ্ছে ঐক্য। দেশ পুনর্গঠন করতে হলে জরুরী ঐক্য এখন যত সময় যাচ্ছে তত অনৈক্য তৈরি হচ্ছে এর জন্য আমরা সবাই দায়ী। ২৪ সালে এসেও আমাদের রাজনৈতিক উগ্রতা কমেনি। চেতনা ব্যবসা এখনো কমেনি।৫৩ বছর চেতনার নামে দেশ পরিচালনার অবস্থা দেখলাম। ২৪ এর চেতনা দিয়ে এখন আমরা দেশকে পুনর্গঠন করব কিন্তু আমাদের মুরুব্বিরা বাধা দিতেছে। আমরা তো মুরব্বিদের দেখেছি।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ দিলেও কম হবে❤❤❤
মিঃ রহমান, আপনার মুখের চাইতে শরীরের অন্যান্য অংশ বেশি কথা বলে। প্রকৃত জ্ঞানী মানুষ বলে কম শোনে বেশি।
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
Outstanding discussion , A great job.
তোমার দল বিএনপি তিনবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলোন- তারাা দেশে কি কি উন্নয়ন করেছিলো? বিএনপির একটি স্বরনীয় উন্নয়ন দেখাও তো।
খুব সমপোযোগি কথা
আপনার মার জন্য দোয়া রইল। উনি যেন জান্নাতে ভালো থাকুন আমিন।
জিল্লুর ভাই আসসালামুয়ালাইকুম
খুবই সুন্দর বক্তব্য। কিন্তু দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যোগ্য নেতৃত্বের দরকার, আমার কাছে এখন পর্যন্ত এমন কোন নেতা চোখে পড়ে নাই যার হাতে দেশ নিরাপদ ও হেফাজতে থাকবে। তার পড়েও কাউকে বেছে নিতে হবে।
Absolutely right thinking.....❤❤❤
Bangladesh, indeed is one of the poorest countries in the world.
এবি পার্টি ভালো কিছু দেখিয়েছেন। এমন মানসিকতা যদি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোও দেখাতে পারে তাহলে পরিবর্তন আসবে নিশ্চিত।
Dear Zillur Rahman Vai,
I admire you as a human being. I used to watch your talk shows regularly until 2014, but then I stopped.You, I, and the people of Bangladesh often seem unsure about what we truly want. This country will likely remain the same as it was 15 years ago unless we change our collective mindset. I have observed that your statements often lack clarity-you tend to mumble and avoid being specific. I strongly encourage you to be bolder and more precise in your views. Also, I request that you treat students with more patience and understanding. They need time to grow and develop their thoughts. Your recent talk show with Nurul Kabir was excellent-he is brilliant. His points need to be noted. our country is deeply rooted in corruption across almost every sector. It’s unrealistic to expect the economy to recover overnight. Instead of focusing solely on criticism and negativity, I encourage you to offer constructive criticism. Help people see the right path by providing clear advice and encouragement. Thank you!
চমৎকার বলেন জিল্লুর রহমান ভাই। দরবেশের কথায় কাজ হবেনা মনে হয়।
Right 👍🇧🇩
আপনি হয়তো এই কথা গুলো আরো আগেই বুঝেছেন কিন্তু বলেননি , এখন পরিস্থিতি বেগতিক বিধায় বাধ্যগত বলছেন ॥ একদিন সবাই ই বলবে , কিন্তু ততদিনে অনেক কিছু শেষ হয়ে যাবে
আপনি ওনার ভিডিও গুলো দেখেন ৫ আগস্ট এর পরের গুলা। জিল্লুর রহমান অনেক আগে থেকেই বলছে নির্বাচনের কথা। কিন্তু এখন তো সব পিনাকি আর ইলিয়াসের গং দের গুজবের কাছেই মানুষ ইন্টারেস্ট পাচ্ছে। সবাই এখনো আবেগের মধ্যে ভাস্তেছে।আর এমন করে করে শেষে হয়ত লীগ পুনরায় ফিরে আসবে এই যা। ইতিমধ্য তার স্পষ্ট লক্ষন দেখা যাচ্ছে যা জামাতের ক্ষমতা লোভের কারনে শুরু হয়েছে
Dr younus power e asay ami onl beshi khushi hoicilam desh realy ekti vlo state hobe bt 100% hotash😢😢😢😢😢
মুদ্রাস্ফীতি এবং সিন্ডিকেট মোকাবিলা করা কঠিন
❤❤❤❤
Immediately election only Solution and Capitalism only way to development Bangladesh 🇧🇩
আপনার থেকে এই রকম শিশুসুলভ বক্তব্য আশা করি নাই,,, শেষ পর্যন্ত আপনি বিএনপি দালালী শুরু করলেন
আপনি একজন মুক্তমনা বা ফ্রি থিংকার। ধন্যবাদ।
Thanks
❤❤❤❤ Oshadharon bolechen
Apner Jonno besi challenge hobe.
❤u sar daron ❤u somch Katha golo nonek vhalo lagoon form uae
সঠিক কথা বলেছেন মহামান্য
Apni yakta subida badi yak yak din yak yak kota bolen
এই মূহুর্তে নির্বাচনের বিকল্প নেই।
কেন ভাই শিক্ষারথিরা দল করলে ক্ষতি কি ?
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
সাংবাদিকরা investigative Journalism এর মাদ্ধমে কোন পন্যের দাম সিন্ডিকেটরা কিভাবে বারচ্ছে বের করে এনে জাতীর সামনে প্রকাশ করে , বর্তমান সরকারকে সহযোগিতা করতে পারে
দ্রব্যমূল্যর কথা সঠিক নয় আপনার বক্তব্য এখন সবকিছুই নাগালে আছে
আপনার মত এমন জ্ঞানই মানুষের মুখে এমন কথা মানায় না
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
We would like to ensure our sovrenty not to make a colony
আওয়ামীলীগ পারে কি পারে না সেট ২০২৫ এই দেখবেন।
Absolutely right
নির্বাচনী সিস্টেমের পরিবর্তন তো দরকার
ZILLUR K MP banabe BNP… BNP theke nomination paven ZILLUR
সময়ের সাথে সাথে আরও বুঝবেন।
জিল্লুর ভাই মোসলমান সব উপস্তাপক সালাম দিয়ে শুরু করে। আপনি একটু ব্যাতিক্রম কেনো?
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
জিল্লুর আগামীতে -দেশপ্রেমিক জনতা তোমাকে ছাড় দিবেনা।
Deshpremik na, Shadhinota burodhi razakar ra ei kotha valo vabe nibe na
সহমত। ভাই, এদের কাজ হলো মিথ্যাচার করা। আমাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য এদের পকেটে আদানি গ্রুপ আম্বানি গ্রুপ কোটি কোটি টাকা ঢালছে। এদের কথা শুনবেন তবে বিশ্বাস করবেন না। মাঝেমধ্যে শত্রুর মতিগতি জেনে নেওয়া দরকার। মন চাইলে প্রাণভরে এসব আবর্জনার স্তূপে ভদ্রভাবে গালিগালাজ শুনিয়ে দিতে পারেন। ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে তো এইসব বেহায়া বেশরম জিল্লুর রহমানদের মত পোষা মিডিয়ার মিথ্যাচারে ভরপুর উন্নয়নের বয়ানের মাধ্যমে। শিক্ষিত এসব গাদ্দার কুলাঙ্গারদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে ভাই শব্দটির অবমাননা করবেন না প্লিজ। এরা টাকার বিনিময়ে মগজ ধোলাই করে। এরা বাংলাদেশের ৮০% মানুষ অর্থাৎ ১৫ কোটি শিক্ষাবিহীন জনতাকে অজ্ঞানতার অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে যাতে তারা বাংলাদেশের মিডিয়াকে চিরকাল দখল করে রাখতে পারে। একমাত্র দৈনিক আমার দেশ ছাড়া বাংলাদেশের সবগুলো পত্রিকা ও মিডিয়া টেলিভিশন চ্যানেলের মালিকরা হচ্ছে মারাত্মক রকমের ভরতপুজারী। আমাদের মিডিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু। এই জিল্লুর রহমানদের মতন মোনাফেকের মিষ্টি মধুর প্রোপাগান্ডার কারণে আমাদের দেশের মানুষের আজ এই অবস্থা। ভারতের সাথে সকল নতজানু চুক্তি রক্ষার শপথ নিয়েছে তারেক জিয়া। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ একই রকমের চাঁদাবাজি দখলদারি ও মাস্তানির অপরাজনীতি করে। বিএনপির তারেক জিয়া ভারতের কোলে উঠে বসে আছে। ১৪ বছর ধরে দেশে যেতে পারছি না শুধু ফেসিস্টদের কারণে। তারেক জিয়া প্রচুর দুর্নীতি করেছিলো ২০০১-২০০৬ সময় বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আমলে। আপনারা যারা দলের কাছে নিজেদের বিবেক বিসর্জন দেননি, তাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, উচ্চশিক্ষিত লোকদের একদম বিশ্বাস করবেন না। আমাদের বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষিত, বুদ্ধিজীবি, সুশীল সমাজ ও বিত্তবান ব্যক্তিরা যে কি পরিমাণ অসৎ মোনাফেক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা ইউরোপ আর আমেরিকার মতো দেশে নির্বাসিত না হলে বুঝতে পারতাম না। আওয়ামীলীগের ও বিএনপির নেতারা আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া কানাডা ইউরোপ বৃটেন সহ বিভিন্ন পশ্চিমা দেশে যেই দামী দামী বাড়ি গাড়ি কিনে শান শওকত দেখাচ্ছে সেসব দেখলে ইচ্ছে করে বাংলাদেশের সুশিক্ষিত সুশীল সমাজের মিথ্যাচারী মোনাফেক বজ্জাতগুলোকে দিনরাত জুতা পেটা করি আর থুথু মারি। ধরা যাক জিল্লুর রহমানের মতন লোক শহীদদের নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক মন্তব্য করলে ইউরোপ আমেরিকার তরুণ প্রজন্ম এই হারামীটাক লাথি মেরে দেশ থেকে বের করে দিতো। কে বলে ভারত আমাদের বড় শত্রু? বাংলাদেশের আসল গণশত্রু হচ্ছে এদেশীয় দালালেরা। সুবিধাবাদী মধ্যবিত্ত আওয়ামীলীগ বামপন্থী সিপিবি শাহবাগীদের সমর্থক, জিল্লুর রহমানের মতন ফেসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী, হিন্দুত্ববাদী মতবাদে বিশ্বাসী এবং কট্টর মুসলিমবিদ্বেষীরা বাংলাদেশের মিডিয়াকে দখল করে আছে আপনাদের আমাদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য। এদের কথা বিশ্বাস করবেন না। গালিগালাজ করেন। এইগুলার জন্যই গত ১৬ বছরে বাংলাদেশে মারাত্মক রকমের ইসলামবিদ্বেষী সমাজ সৃষ্টি হয়েছিল। এই জিল্লুর হচ্ছে চব্বিশের খলনায়ক। এসব ভারতপ্রেমী লোভী পা চাটা বামপন্থী মুসলিমবিরাগী রাষ্ট্রদ্রোহীদের মুখের ওপর একদলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
@@KhurshidAlam-i8l হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় আওয়ামীলীগের কোন অস্তিত্বই নতুন বাংলাদেশে থাকবে না।
আপনার কথা শুনে খুবই হতাশ, আপনাকে কোন একটা দায়িত্ব দিলে কোন কাজের জন্য আপনি উপযুক্ত নিজেকে মনে করেন, একটা লোক সব কাজই পারবে এমন হবে না এটাই স্বাভাবিক, সমালোচনার পাশাপাশি প্রশংসাও করবেন।
But we really needed change. Sheikh Family ,India ar Mass Corruption theke ber hote na parle abar je lau shei kodu. I hope Zillur bhai etao onudhabon koren. 54 bochor er gotanugotik obostha theke chiromukti kobe milbe amader allah jane…
We are also concerned about everything. People did not like both parties, which was the reason one point failed in November and December 2023. Try to understand people and not parties. We still think this government can restore better democratic process than the elected government. We are not in a hurry to vote. Sorry, you are wise, and we also can see everything. A proclamation must be published within a short time.
স্পষ্ট করে সবকিছু ক্লিয়ার করলেন।
Rights
You are man of channel-l,agent of RAW
আপনি কেন ওই গোষ্টির নাম বলতে ভয় পাচ্ছেন? নাম বলেন কে নতুন ভাবে কি করতে চাইছে,
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে যে লাউ সেই কদু হবে এখনই তো যে অবস্থা আরো বিভিন্ন নির্বাচন দিলে ভালো হবে যেমন স্থানীয় নির্বাচন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নির্বাচন দিলে ভালো হবে
যাতে সমন্বয়করা মেয়র কাউন্সিলর হয়?
@sabbirkhanSabbir-g8r ভাই আমি সে কথা বলিনি আমি বলতে চেয়েছি এখন জাতীয় নির্বাচন দিলে যেই লাউ সেই কদু হবে একদল আগে খাইছে এখন আরেকদল নির্বাচন আসার আগে খাওয়া শুরু করেছে এর জন্য সিস্টেম গুলো ঠিক করে তারপর জাতীয় নির্বাচন যাওয়াই ভালো
@@MdHasan-ml3niakon jonogon jodi odar khaita da apni ke korban
@@MdHasan-ml3niআরেক দল ধর্ম ব্যবসার মাধ্যমে খাচ্ছে।
Sonskar er kotha bole pocket to thiki vorche,
Sonskar holo ekta mula
বিএনপি যা বলে উনিও তাই বলে মেলায় হারানো দুই ভাই
ওনি বিএনপির এমপি পাথী মনে হচ্ছে তাইনা ।।। রাজাকার
Tahola dasar vitor hottogol lagai dao jaitara sorano jonno ato andolon akon nijara nijara koro osobida ke pora BAL asa abar jora marba
How will it be increased on
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
তুই কি গর্তে না গোপালগঞ্জে?
জিল্লুর ভাই মাঝে মাজে আপনাকে আপনার মধ্যে খুজে পাই না।আপনি কি দেখতে পাছেন না সমন্বয়কদের বেপরোয়া চাদাভাজি?
❤❤❤❤❤
❤
আপনার এই সুন্দর কথাগুলি হাসিনার বোঝা উচিত
হাসিনার বোঝার দরকার নাই আপনি বোঝেছেন এতেই কিছু দিনের মধ্যে দেশ উন্নয়নে জাপানকে ছাড়িয়ে যাবে
আপনি হাজারো চেষ্টা করেও নতুন কিছু করতে পারবেন নাহ,,,
24 er revolution ke neglect korben na....
America BAL govt.. er against-e Kono stern action nei Nai.... Oder faltu democracy er Kono value nei.... nei....
আপনি অন্য জনের নাম নিতে পারেননা 😊😊শুধু ইউটিউবার ইউটিউবার এটা ঠিক না। আপনি এখানে কি করছেন?
উনিও তো ইউটিউবার ইন এ সেন্স
অসাধারণ! একমত।
Are you suggesting we accept secular terrorism and political terrorism to please someone? Who taught you that democracy simply means voting? By the way, how does the democracy-promoting USA control the Middle East and democratic Japan? And now, they’ve added Syria to the list.
সালাম দিয়ে প্রোগ্রাম শুরু করলে আরও ভাল হত ।আপনিত আর তথাকথিত সুশীল নয়।নয় কি?
দুর্নীতি সুশাসনের অভাব এবং কিছু ভুল প্রান্তিকে দূর করতে পারলে তাহলে
শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার অন্তত বাংলাদেশ নামক এ দেশটির জন্য।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
Real opinion ❤
You tuber der kotha sunle lab hobe na. Abar bujlam!
কয় টাকা দালালি খাইছেন আপনে
আপনার কথা মানুষ খায় না
Boycott jiluuu
জিল্লুর ভাই অনেক হয়েছে এখন শুধু দেখে যাবেন।।।জয় বাংলা থাকবে জয় বাংলা হবে আবার।।। বাংলাদেশটা আমার কারো বাপের না আমি কোন দল সাপোর্ট করবো সেটা আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
এতোদিনে বুঝলাম আপনার এতো ভালো ভালো কথা চাঁদাবাজদের ক্ষমতায় আনার জন্য ছিলো। আর আমি কত বোকা আপনার ভিডিও অপেক্ষা করতাম