অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@ranobirroyrr1732
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
আমি 1টা কৃষ্ণ ভক্ত পুত্র চাই। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম হরে হরে। আমার কৃষ্ণ কাছে 1টাই প্রাথনা আমার যেন 1টা কৃষ্ণ ভক্ত পুত্র দেয় r সারাজীবন যেন আমি কৃষ্ণ সেবা করতে পারি
আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
কর্ণের ধর্ম সঠিক ছিল, কিন্তু তার দোষ অধর্মের সাথ দিয়েছিল, সে যতই অধর্ম হোক, সে নিজে মনে মনে ধর্মটাকে একবার হলেও ভেবেছে, মহাভারতের কর্ণের মৃত্যু আমার কাছে খুব দুঃখজনক, কর্ণের চরণে শত কোটি প্রণাম🙏😭 জানাই
সত্য ঘটনা অবলম্বনে মহাভারত পরিচালকদের পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে পারলে মনে শান্তি পেতাম 🙏এত জ্ঞানের আলো এই মহাভারত,এত সুন্দর শব্দ চয়ন এখানে যার সবটুকু জ্ঞান হৃদয়ে ধারণ করলাম।বাকিটা পরমেশ্বর ভগবানের কৃপা।🙏
অভিমন্যু ও কর্ণের বধের সময় আমি অনেক কান্না করেছি 😢😢😢কিন্তু দুঃশাসন কে এতো নিষ্ঠুর ভাবে মারলো সেটা দেখে একফোঁটা জল আসলো না আমার চোখে।।। নিশ্চয়ই আমার মনে গোবিন্দ প্রেম রয়েছে ❤❤❤🙏🏻🙏🏻🙏🏻জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
@@pinkimondal54 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html@@rahulmondol6450
@@its_tushar__21 অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@rahulmondol6450 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@barunvai414 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@CijichakmaCiji আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@vaskarchakraborty6337 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
যে ব্যাক্তি সমাজের জন্য বেঁচে থাকে তার স্বয়ং নিজের লাভ হয়, কিন্তু যে ব্যাক্তি শুধু নিজের জন্য বেঁচে থাকে সে নিজের ও সমাজের জন্য ক্ষতিকারক। --ভগবান শ্রী কৃষ্ণ 🙏💝
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@sukumardebnath7265 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@sonjitdas9109 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
মহাভারতের কথা অমৃত সমান কহেন কবি কৃত্তিবাস শুনে পুণ্যবান। মহাভারত এর প্রতিটি চরিত্রে অভিনয় কারি শিল্পী গণ যথার্থ ভাবে জীবন্ত অভিনয় করে সকলের মন জয় করেছেন? তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ সহ আন্তরিক অভিনন্দন। যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভব তি ভারত অভ্যু থানাম অধর্মস্য তাদাত্মনাং সৃজম্যাহাম।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@niloychanda9204
@@niloychanda9204 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@basu6562 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অন্তরআত্মা কাঁপিয়ে দেওয়ার মত দৃশ্য .... এরকম যদি কলিযুগে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হতেন এবং সমস্ত পাপ চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতেন তাহলে হয়তো পৃথিবীতে পাপ এর ভার বেশি হতো না...😢
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@koushikpatra3466
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@prokashsarker2371
@@prokashsarker2371 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
আমাদের ধর্ম সম্পর্কে আগে সঠিক জ্ঞান অর্জন করুন,, কারন আমাদের ধর্মে কখনো জাতির কথা বলা হয় নি,,,আামদের ধর্ম সৃষ্টির প্রারম্ভে সৃষ্টি হয়েছে।। তখন কোন মানুষের মধ্যে জাত পাত ছিলো। সবাই মানুষ হিসেবে অভিহিত ছিলো।।। এসব মুসলমানদের মতো জাত পাত ধরে কথা বলবেন না,, কারন আপনি সনাতনি,,নমস্কার🙏🌷🙏
🙏 কেন মুসলমানরা কি মানুষ না??তারা কি এক ও এক ব্রহ্মের সৃষ্টি না?? আমাদের ও তাদের মধ্যে কিছু কিছু তুচ্ছ তফাৎ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে আমরা সবা-ই এক। হয়তোবা মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ না জেনে না বুঝে তাদের ধর্মের প্রচার করতেই থাকে ,তারা অবুঝ আমাদের তাদের ক্ষমা করে দেওয়া উচিৎ।দয়া করে ভবিষ্যতে আর এই প্রকারের কমেন্ট ভেবে চিন্তে করবেন যাহাতে কেউ কষ্ট না পায়। plz 🥰🙏
@@20245-b মানুষ তাহাকেই বলে যার মধ্যে মনুষত্ব জ্ঞান থাকে,,,। আর আমাদের ধর্মে বলা হয়েছে পাপ কে ঘৃণা করো, পাপিকে নয়।। আর এখানে আমি তাদেরকে ঘৃণা করি নি,,,তারা যে কথা বলে যেমনটা তাদের স্বভাবে প্রতিপন্ন হয়,, সেটাই প্রকাশ করেছি,,। তারা মুলত সব খানে মুসলমান বলে হেফাজত দিতে বলে,,সবখানে বলে মুসলিম বিশ্ব,,, এমনটা তাদের শাস্ত্রেই লেখা আছে,, যে সমস্ত অমুসলিম কে মুসলিম বানও,,,আর তারা যদি মুসলিম না হতে চায়,, তাহলে তাদের হত্যা করো। একারনে তাদের স্বভাব আর তাদের শাস্ত্রীয় অনুযায়ী কথা বললাম,,, নমস্কার🙏🌷🙏
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@arjunkumarnag1922
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html@@arjunkumarnag1922
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html@@fahimsh-o2m
১ ০০০ কৃষ্ণ প্রেমি দেখতে চাই
অনেক ধন্যবাদ ❤
জয় শ্রীকৃষ্ণ 🙏
আমি আছি
Krishna my love..... Hare Krishna,, Gabindho
100 100
অর্জুনে দুই জন ভক্ত চাই ❤❤❤
আমি ভীম ভক্ত ❤❤❤
অজুন ভক্ত
Arjun
Arjun 😊😊❤
Ami achi Bhai
অফুরন্ত বাস্তব জ্ঞানের সম্ভার এই মহাভারত।জয় গীতা জয় গীতা জয় গীতা।জয় রাধাকৃষ্ণ।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বাসুদেব ও মহা বীর কর্নের কথোপকথন শুনে প্রানটা জুড়িয়ে গেল।
কৃষ্ণের কথা গুলো হৃদয় ছুয়ে যায়😢😢😢😢😢
Karon uni bhogoban
Same feeling vai😞😞
মহাবীর কর্ণের ভক্ত দেখতে চাই❤❤😢
জয় মহারথী কর্ণ 💗
@@abcdshortsfanpage4824 কর্ণ নামটার মধ্যে অদ্ভুত একটা মায়া আছে। মুসলিম হয়েও কর্ণ নামটার মায়ার পড়ে গেছি।
Ami😂😂😂
Karn❤
আমি মুসলিম তারপরও আমি কর্ণের ভক্ত ❤ karna
আমি গর্বীত আমি সনাতনী।
কৃষ্ণ ভক্তদের চরনের শতকোটি প্রনাম।
Hare krishna dada ❤🙏🌸
A@@PolashPunno16
Xxx/d vv
@@PolashPunno16❤
অঅাাাাাাা@@amaldas7973
আমার দেখা সবচেয়ে সেরা মহাভারত।সবার অভিনয় এত নিখুত ভাবে আমার মনে হয়।❤❤❤
Ha go aage daktham takuma r dadur satai.
খুব সুন্দর অভিনয়
❤❤❤
Hmmm 😊😊
36:04 এই মূহুর্তটা খুব ভালো লাগলো আমার। অঙ্গরাজ কর্ণ সারাজীবন শুধু দুঃখ আর অপমান পেয়েছেন ...কিন্তু ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এখানে অঙ্গরাজ কর্ণকে পরম সুখ দিয়ে দিলেন। 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
কর্নকে বধ করার পূর্বে স্বয়ং ভগবান শ্রী কৃষ্ণ তাকে আলিঙ্গন করেছেন।এই ভাগ্যটা যদি সবার হত তাহলে কারো জীবন অপূর্ন থাকতো না।হরে কৃষ্ণ।
Hare Krishna🙏
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏
❤❤सत्यमेव जयते❤❤
❤❤Hare Krishna ❤❤
আমি রোজ চান করে Krishna কাছে একটাই প্রার্থনা করি আমি য়েন Krishna ভক্তের মা হতে পারি রাধে রাধে ❤❤
ঈশ্বর আপনার মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করুন এই প্রার্থনা করি
রাধে রাধে❤
শ্রীমদভগবদগীতা যথাযথ পাঠ করুন আর সন্তানদের সে শিক্ষা প্রদান করুন দেখবেন সন্তান কৃষ্ণ ভক্ত এমনিতে হয়ে যাবে 🙏🙏
Radhe Radhe 🙏
আপনি কুমারী না শ্রীমতী ?
যার পক্ষে স্বয়ং ভগবান আছেন তাকে কেউ পরাজয় করতে পারবে না🙏🏻🙏🏻
সঠিক কথা।তারই শক্তি সবচেয়ে বেশি
হুম দাদা
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@ranobirroyrr1732
এরজন্য অর্জুন ফাট্টু
@@-ob1vxসিরিয়াল দেখে বিচার করো না
ভারতের অভিমুন্য মৃত্যু ও কর্ণ মৃত্যুর চোখে জল আসলো 😭
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
অভিমুন্যর জন্য বেশি😭😭
অভিমন্যুর মৃত্যু বেশি করুণ ছিল😰😰
Korna best
আমি 1টা কৃষ্ণ ভক্ত পুত্র চাই। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম হরে হরে। আমার কৃষ্ণ কাছে 1টাই প্রাথনা আমার যেন 1টা কৃষ্ণ ভক্ত পুত্র দেয় r সারাজীবন যেন আমি কৃষ্ণ সেবা করতে পারি
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে,, জয় গীতা,, 🙏🙏🙏
শ্রী কৃষ্ণের কথা গুলো মন ছুয়ে যাচ্ছে 😊❤ , প্রণাম নিবেন শ্রী কৃষ্ণ🙏🙏🙏🙏🙏❤😊
আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
ভাই ❤ একটু বুঝুন যুদ্ধ থেকে পলায়নের মত কাপুরুষোচিত শিক্ষাও কি ঈশ্বর দিতে পারেন?
কর্ণ হারলো অধর্মকে সঙ্গী করাতেই। জয় বাসুদেব ❤
সর্বকালের সেরা এই মহাভারত,, একবার দেখলে বারবার দেখতে মন চায় 💕💕
জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় গীতা জয় সনাতন হিন্দু ধর্ম 🙏🙏🙏
❤❤❤
১০০ জয় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ প্রেমিক দেখতে চাই
পুরুষতম ভগবান কৃষ্ণ র ভক্ত দেখতে চাই
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
কর্ণের ধর্ম সঠিক ছিল, কিন্তু তার দোষ অধর্মের সাথ দিয়েছিল, সে যতই অধর্ম হোক, সে নিজে মনে মনে ধর্মটাকে একবার হলেও ভেবেছে, মহাভারতের কর্ণের মৃত্যু আমার কাছে খুব দুঃখজনক, কর্ণের চরণে শত কোটি প্রণাম🙏😭 জানাই
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🙏🙏 সত্যি চোখে জন্য চলে এসেছে 😢😢
হে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তুমি সকলকে জীবনের মার্গ দর্শন করান❤❤
1 লাগ মহাভারতের ভক্ত দেখতে চাই ❤🎉
হরে কৃষ্ণ 🙏
সত্য ঘটনা অবলম্বনে মহাভারত পরিচালকদের পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে পারলে মনে শান্তি পেতাম 🙏এত জ্ঞানের আলো এই মহাভারত,এত সুন্দর শব্দ চয়ন এখানে যার সবটুকু জ্ঞান হৃদয়ে ধারণ করলাম।বাকিটা পরমেশ্বর ভগবানের কৃপা।🙏
ভালো বলেছেন
,,,.......,...,.,,,..........,......o.o..o,..o......,.,.,..
,,,.......,...,.,,,..........,......o.o..o,..o......,.,.,......o....
,,,.......,...,.,,,..........,......o.o..o,..o......,.,.,......o......
মহাভারতের কাহিনি কোনো কিছুই সত্য না সব বানানো গল্প
অভিমন্যু ও কর্ণের বধের সময় আমি অনেক কান্না করেছি 😢😢😢কিন্তু দুঃশাসন কে এতো নিষ্ঠুর ভাবে মারলো সেটা দেখে একফোঁটা জল আসলো না আমার চোখে।।। নিশ্চয়ই আমার মনে গোবিন্দ প্রেম রয়েছে ❤❤❤🙏🏻🙏🏻🙏🏻জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
আমিও তোমার সাথে সহমত ❤
Same to you
@@pinkimondal54 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
ধৃতরাষ্ট্র পাপিটা কান্না করলে আমার মজা লাগে।
আমিও
অভিমুন্য এবং কর্ণের মৃত্যুটা ছিল খুব কষ্টের 😢😢😢
কৃষ্ণ আর কর্ণের জরিয়ে ধরাটা🥰💘
১০০ জন কর্ণ প্রেমিক দেখতে চাই।
অর্ধমের পক্ষে আমরা নাই ❤😂
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html@@rahulmondol6450
Bhagwaan❤ jay shree krishna paremik
@@its_tushar__21 অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@rahulmondol6450 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
আমার একজন কৃষ্ণ ভক্ত মেয়ে চায় 😊
কেও কি হবা আমার রাধা ❤❤
জয় শ্রীকৃষ্ণ আমি প্রথম আজকে
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
এটা দেখার পর চোখের জল কীভাবে আটকে রাখবো?
যে পক্ষে কৃষ্ণ রয় সেই পক্ষ কি কখনো পরাজয় হয়?❤☺️🥰🌺🌹🙏💮🌸👈✋⚖️👨⚖️
Krishna kmn batperi korlo
@@Ashiqe2220 krishna batpar noy 😢❤❤,,,,,kintu aapni obossoi ekta murko😡😡😡
জয় শ্রী কৃষ্ণ🙏🙏🙏🙏 জয় মহাভারত ❤❤❤❤😭😭😭😭😭😭😭😭
অর্জুনের ভক্ত কে কে দেখতে চাই।
কর্ণের ভক্ত আমি
@barunvai414 আমি অধর্মের পক্ষে নই।
@@barunvai414 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@CijichakmaCiji আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
Apni kar vokto
মহাভারত দেখলে বারবার দেখতে মন চায় খুব ভালো লাগে জয় শ্রীকৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ 🚩🚩🇧🇩🇧🇩🙏🙏🙏
হরেকৃষ্ণ
❤আমি গর্বিত আমি সনাতনী ❤সকল সনাতনী ভক্তের চরনে নমস্কার 🙏
সনাতন ধর্মাবলম্বী হিসেবে জন্মগ্রহণকারীরা লাইক দিন🎉🎉❤❤
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ।
কর্ণ মানুষ টা সত্যি অসাধারণ, সারাজীবন শুধু দুঃখই পেয়ে গেল, 🥺
মাধব ৩ মহারথী দের অন্তীম সময়ে ধর্মের আর অধর্ম শিক্ষা দিয়েছেন মহাভারতে মহামহিম বিশ্ব, গুরু দ্রোণ,কর্ণ কে।❤❤🙏🙏🌸🌸
"রাঁধেয়, যখন আপনার হস্তে ধনুক নেই, আপনার রথের চাকা ভূমিতে আটকে রয়েছে, আর আপনার নিজের বিদ্যার বিশ্বারণ ঘটেছে, এরূপ সুযোগের সদ্ব্যবহার করে আপনাকে বধ করতে হচ্ছে, এটিই কি আপনার সামর্থ্যের প্রমাণ নয়;" (কর্ণকে; ভগবান শ্রীকৃষ্ণ) 🙏♥️🌿🚩
কর্ণ বেস্ট
@@anikariyan1907কর্ণ শ্রেষ্ঠ, আর অর্জুন উত্তম! এতটুকুই পার্থক্য তাদের।
@@anikariyan1907 🏠
@@anikariyan1907 .
😊🎉😮😊😂😊
কর্ণ কেবলমাত্র অধর্ম করার জন্য এই পরিনতি। আবার এটাও ঠিক যে নিয়তির পরিকল্পনা আটকানো যাবে না। জয় মাধব।
কর্ন ধার্মিক অবশ্যই।। কিন্তু তার অসত সংঘই এই পরিনতির সম্মুখে দাড় করিয়েছে।।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
Sabar udhe Krishna
@@vaskarchakraborty6337 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অভিমন্যু ও কর্ণের মৃত্যু আসলেই কষ্টদায়ক। কর্ণকে কেউ কখনো বুঝেনি।😢😢😢
সত্যের জয় হবেই একদিন নাহ একদিন🌻 তার বাস্তব প্রমাণ এই মহাভারত 💙🥰
যে ব্যাক্তি সমাজের জন্য বেঁচে থাকে তার স্বয়ং নিজের লাভ হয়, কিন্তু যে ব্যাক্তি শুধু নিজের জন্য বেঁচে থাকে সে নিজের ও সমাজের জন্য ক্ষতিকারক।
--ভগবান শ্রী কৃষ্ণ 🙏💝
জয় শ্রী কৃষ্ণ প্রভু আপনাকে প্রণাম
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@sukumardebnath7265 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
জয় শ্রী কৃষ্ণ ❤❤❤
এটা শুধু মহাভারত নয় এটা দুই দেশের সনাতনীদের আবেগ 😊🙏 কতবার দেখি তাও যেনো মন ভরে না।
হুম
@@sonjitdas9109 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
দুই দেশের নয়। বিশ্বের সকল মানুষের...
কিসের দুই দেশের।সারা বিশ্বে সনাতন এর আভাস রয়েছে এবং বাড়ছে❤❤
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🙏🙏🙏🙏
জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় গীতা জয় গীতা জয় গীতা 🦚🦚🔱🔱🙏🙏🇧🇩🇧🇩
শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত কতো জন দেখতে চাই ❤❤❤❤❤
যে যতই শক্তিশালী হউ অধর্মের পথে থাকলে পরাজয় হবেই।
ভালো লাগলো ভগবান কর্ন কে বুকে জড়িয়ে নিয়েছেন হরে কৃষ্ণ
রাধেয়,কর্ণকে খুব সুন্দর নাম দিলেন শ্রী কৃষ্ণ,🥀🥀
শ্রী কৃষ্ণ এই নাম দেয়নি, কর্ণের পালিত মায়ের নামে কর্ণকে রাধেয় বলা হয়।
মহাভারতের কথা অমৃত সমান কহেন কবি কৃত্তিবাস শুনে পুণ্যবান। মহাভারত এর প্রতিটি চরিত্রে অভিনয় কারি শিল্পী গণ যথার্থ ভাবে জীবন্ত অভিনয় করে সকলের মন জয় করেছেন? তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ সহ আন্তরিক অভিনন্দন। যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভব তি ভারত অভ্যু থানাম অধর্মস্য তাদাত্মনাং সৃজম্যাহাম।
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🚩🔱🕉️ পৃথিবীর একমাত্র শ্রেষ্ঠ ধর্ম সনাতন
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
কার কার মহাভারত দেখতে ভালো লাগে
সকল কৃষ্ণভক্ত দের আমার প্রণাম 🙏🙏
যে বা যারা এখন অ মহাভারত দেখেন তারা একটি লাইক দিয়ে যাবেন, তাহলে বুজা যাবে আমার মত আপনা রা অহ মহাভারত দেখেন
অমহাভারত কি?
কর্ন ভক্ত দেখতে চাই ১০০
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
❤❤❤
Me❤
মহা বীর কর্ণের ভক্তদের দেখতে চাই, যে বীর সারাজীবন সংর্ঘষই করেছে কখনো আত্নীয় স্বজ্জনের ভালবাসা পায়নি,😢😢❤🙏
সয়ং ভগবানের সাথে কোলাকুলি,, জীবনে আর কী লাগে? -এইটাই কর্ণের জীবনের কষ্টের ফল..🙏🙏
ভালো বলেছেন...
সুন্দর বলেছেন ❤❤❤
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@niloychanda9204
@@niloychanda9204 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@basu6562 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ ❤❤❤❤❤❤❤
জয় রাধে শ্যাম। বাসুদেব শ্রী কৃষ্ণের জয় হোক। 🪷🙏
আমার ছেলের নাম কর্ণ সবায় ওকে আশীর্বাদ করবেন ও যাতে কর্ণের মতো দানবীর হতে পারে আর ধর্ম প্রেমী হতে পারে 🙏 হরে কৃষ্ণ
Aiyusmanvobo🙏
Hare Krishna 🧡
❤
ইশ্বর তোমার মঙ্গল করুক
হরে কৃষ্ণ
জয় শ্রী কৃষ্ণ ❤
অন্তরআত্মা কাঁপিয়ে দেওয়ার মত দৃশ্য .... এরকম যদি কলিযুগে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হতেন এবং সমস্ত পাপ চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতেন তাহলে হয়তো পৃথিবীতে পাপ এর ভার বেশি হতো না...😢
প্রতি যুগেই আসে কিন্তু কেউ দেখে আর কেউ দেখে না। আর সবাই যে একই ধরমের হয়ে আসবেন এমন কোন যুক্তি নাই। এখনো একজন আছেন।
ruclips.net/video/blN9WhxN4uY/видео.htmlsi=V1WzYhcyJVEbOO1y
@@awalhossain3183 plo
@@awalhossain3183😂😅 তুই নাকি সেটা? 😅
@@awalhossain3183jñff se😮n JB n
😅😅😅😅2
কৃষ্ণের মতো একজন ভাই বা বন্ধু একজন থাকলে দুঃখকে সুখ মনে করবো ওদের ভালোবাসা দেখলে চোখের জল আসে
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html
এই গোবিন্দ পরম শ্রেষ্ঠ। গীতার একাদশ অধ্যায় পরম আনন্দ দেয়।
৪বার দেখেছি,যত দেখি ততই ভালো লাগে।
এই রকম ভক্ত কে সাহায্য করা ভগবানের পক্ষেই সম্ভব ❤ ভক্ত ও ভগবানের মধ্যে যে ভালবাসা তা অতন্ত্য মাধূর্যপূর্ণ।
শ্রী কৃষ্ণ মহাভারতের জয় পরভো 280
Hare Krishna Radhe Radhe i love you ❤️❤️❤️🙏❤️❤️🙏❤️❤️
কৃষ্ণ প্রেমিক দেখতে চাই ১০০০০০০
Lampat 🤧
আমি গর্বিত আমি হিন্দু সনাতনী হিন্দু হয়ে জন্ম নিয়ে কে কে নিজেকে ধন্য কমেন্ট করুন ❤
১০০ রাঁধেও প্রেমিক দেখতে চাই ..... 💝
"জীবে প্রেম করে যেইজন,সেইজন সেবিছে ঈশ্বর।" ❣️🙏💫
------ স্বামী বিবেকানন্দের এই সত্য বাণীটি সর্বধর্মের মানুষই জানে।
❤❤❤❤❤❤
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
হরে কৃষ্ণ হরে রাম,,
জন্ম থেকে মৃত্যু পযন্ত
কর্ণের দূংখ জীবন,, 😢😢😢
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
এই দৃশ্য থেকে আমরা একটা দারুণ শিক্ষা নিতে পাড়ি...
যার সারথি সঠিক হয় সে কখনো ভুল পথে
অগ্রসর হয় না..🙏
জয় শ্রীকৃষ্ণ 🙏🙏🙏
জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় গীতা ❤❤❤
.. ..m
কর্ণকে বধ করার পূর্বে স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ উনাকে আলিঙ্গন করেছেন!! এই সুভাগ্য প্রাপ্তি সবার হয় না।
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏❤
কর্ণ প্রেমিকদের দেখতে চাই
Love u kano
Vogoban pemi
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@koushikpatra3466
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@prokashsarker2371
@@prokashsarker2371 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
কর্ন ও অভিমুন্য মৃত্যু দেখে চোখের পানি এসেছে
কর্ণ এমন একজন বীর যে যুদ্ধের আগে জানত তার মৃত্য নিশ্চিত।
হরে হরায় নম কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
সত্যি কর্ণের মতো দুর্ভাগা এই পৃথিবীতে আর কেউ নেই...😢
সে দুর্ভাগা না, তার কর্মের ফল ছিলো, মৃত্যুর সময় সে নিজেই স্বিকার করছে, অর্জুনের সাথে প্রতিজগিতা করা তার সবচেয়ে বড় ভুল ছিলো
আর অসৎ এর পক্ষ না নিলে জিবন টা এত কষ্টকর হত না
😭😭😭
সত্যে ধর্মের প্রতিষ্ঠা পক্ষে কে কে আছেন,,, হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
যত বড়ই ক্ষমতাশালী হও উদ্দেশ্যটা সঠিক হওয়ার প্রয়োজন
অভিমুন্য আর কণের মৃতু আমার কলিজা কাপিয়ে দিয়েছে
😢
@@shuvodevjit1365 সও
আপনিতো ইসলাম ধর্মাবলম্বী, আপনি কি এটা জায়েজ করছেন? কেন দিচ্ছেন এসব??
Perfect realization
@@believer990 Islam apnake ki sudhu songkirnota sikhieche?
হৃদয়বিদারক মৃত্যু চোখের জল ঝরছিলো নিজের অজান্তে কর্ন সত্যিই মহান যোদ্ধা ছিলেন মানুষ চিরকাল তাকে স্মরণ করবে। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে রাম হরে রাম ❤❤❤❤❤
ruclips.net/video/blN9WhxN4uY/видео.htmlsi=V1WzYhcyJVEbOO1y
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
শ্রীকৃষ্ণের বাণী বড়ই মধুর❤ যেভাবে উনি কর্ণ কে বোঝালেন সত্যিই চোখ দিয়ে জল চলে এলো😢😢😢 কর্ণের মৃত্যুতে কেন জানি না খুব কষ্ট হচ্ছে😢😢😢
❤❤❤হরে কৃষ্ণ ❤❤❤
হে প্রভু সকল হিন্দু দের রক্ষা করো❤❤❤
আমাদের ধর্ম সম্পর্কে আগে সঠিক জ্ঞান অর্জন করুন,, কারন আমাদের ধর্মে কখনো জাতির কথা বলা হয় নি,,,আামদের ধর্ম সৃষ্টির প্রারম্ভে সৃষ্টি হয়েছে।। তখন কোন মানুষের মধ্যে জাত পাত ছিলো। সবাই মানুষ হিসেবে অভিহিত ছিলো।।। এসব মুসলমানদের মতো জাত পাত ধরে কথা বলবেন না,, কারন আপনি সনাতনি,,নমস্কার🙏🌷🙏
🙏 কেন মুসলমানরা কি মানুষ না??তারা কি এক ও এক ব্রহ্মের সৃষ্টি না?? আমাদের ও তাদের মধ্যে কিছু কিছু তুচ্ছ তফাৎ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে আমরা সবা-ই এক। হয়তোবা মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ না জেনে না বুঝে তাদের ধর্মের প্রচার করতেই থাকে ,তারা অবুঝ আমাদের তাদের ক্ষমা করে দেওয়া উচিৎ।দয়া করে ভবিষ্যতে আর এই প্রকারের কমেন্ট ভেবে চিন্তে করবেন যাহাতে কেউ কষ্ট না পায়। plz 🥰🙏
@@20245-b মানুষ তাহাকেই বলে যার মধ্যে মনুষত্ব জ্ঞান থাকে,,,। আর আমাদের ধর্মে বলা হয়েছে পাপ কে ঘৃণা করো, পাপিকে নয়।। আর এখানে আমি তাদেরকে ঘৃণা করি নি,,,তারা যে কথা বলে যেমনটা তাদের স্বভাবে প্রতিপন্ন হয়,, সেটাই প্রকাশ করেছি,,। তারা মুলত সব খানে মুসলমান বলে হেফাজত দিতে বলে,,সবখানে বলে মুসলিম বিশ্ব,,, এমনটা তাদের শাস্ত্রেই লেখা আছে,, যে সমস্ত অমুসলিম কে মুসলিম বানও,,,আর তারা যদি মুসলিম না হতে চায়,, তাহলে তাদের হত্যা করো। একারনে তাদের স্বভাব আর তাদের শাস্ত্রীয় অনুযায়ী কথা বললাম,,, নমস্কার🙏🌷🙏
@@20245-bBhai, musolman, ..Ra Akon sob Madrasa chap , , khangkir Pola hoye geche. , so tader jnno , , mne Kono respect nai
আমার শত কষ্ট
ভগবান শ্রী কৃষ্ণের হাসির কাছে হার মানে ❤️
কর্ণ ভক্ত কয় জন দেখতে চাই 🙏😊
আমার মত কেউ কর্ণ ভক্ত আছো 🥰🥰🥰
🤚
Ame karna vocto
❤❤❤
আমি আছি। যিনি সম্পূর্নভাবে ররক্ষাকবচ থেকে শুরু করে জীবন দান করেছে।
Achi vai
মহারথী কর্ন সত্যি ই একজন ধৈর্য ধারন কারি মানুষ ছিলেন। আপনার সামর্থ্য তো এখনো সনাতন ধর্মাবলম্বীরা সম্মানের সাথে নেয়। 😥😥😥
কেমন লাগল আমাদের সনাতন ধর্মের concept
অহংকার ছিল বেশি
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@arjunkumarnag1922
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html@@arjunkumarnag1922
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। ruclips.net/video/nTxN-rdRCUs/видео.html@@fahimsh-o2m
খুব ভালো 😢😢😮😮😅😅