আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা.../////////////////////////////
জনাব জান্নাতিরা ৬০ হাত লম্বা হবে ? আল্লাহ সুবাহানাল্লাহুতায়ালা কোরানে কোথায় উল্লেখ করেছেন? কোরানে যা নাই তার বেশী বলা উচিৎ নয়। আল্লাহর উপর ন্যাস্ত করেন।
হুজুর সালামুন আলাইকুম। কুরআনের কোন সুরা কত নম্বর আয়াত এ বলেছেন আমরা সবাই ৬০ হাত লম্বা হইবো? জবাব দিন। না পারলে এ ধরনের মিথ্যা বানোয়াট কিচ্ছা আর বলিয়েন না।
আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হউক প্রিয় হুজুর আসাদুল ভাইয়ের দাবি আপনি ৬-৫৪,১৬-৯৮,২৩-৯৭-৯৮ এই আয়াত গুলোর হক আদায় করতেছেননা বরং তা আপনার কখায় লংঘিত হচ্ছে। এ বিষয়ে আপনার মতামত জানাবেন পিলিজ।
কোরআন পাঠ করার আগে আল্লাহ বলেছেন অবশ্যই শয়তান থেকে আমার আশ্রয় প্রার্থনা করবা। 16 নম্বর সূরা 98। আর আপনাকে পাঠ করতে হবে 23 নম্বর সূরা 97, 98 নম্বর আয়াত। কোরআন যখন বলতে আসবেন কোরআনের কথাকে যখন বলতে আসছেন অবশ্যই কোরআন থেকে আপনাকে পাঠ করতে হবে প্রথমে আল্লাহর হুকুম অমান্য করছেন এটা চরম আল্লাহর কাছে অপরাধ। সালাম দিলেন সেটাও ভুল দেখুন ছয় নম্বর সূরা 54 নম্বর আয়াত সালাম এর কথা আল্লাহ বলছে। সালামুন আলাইকুম। আশা করি ভালো করে পড়বেন এবং জ্ঞান অর্জন করবেন এবং পরে আর এই ভুলটা করবেন। কোরআনের কথা শোনাতে এসেছেন মানুষকে অবশ্যই আপনাকে মারহাবা।
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই-- ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়? এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক), অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র। এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব। আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে) অন্য দিকে السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।" (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।...////////////////
❤ সালামুন আলাইকুম ❤ সব সমস্যার সমাধান করতে পারে আল কুরআন ❤
Koto rang koto alem thekhlam ai duniyay aro koto thekhbo Allah janen.
কোরআন দিয়ে আলোচনা কোন কিচ্ছা কাহিনী নয়,জুজুর কে ধন্যবাদ।
❤ সালামুন আলাইকুম ❤ সব সমস্যার সমাধান করতে পারে আল কুরআন ❤
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা.../////////////////////////////
❤ সালামুন আলাইকুম, সব সমস্যার সমাধান করতে পারে আল কুরআন ❤
কথাটা হবে " আল্লাহর অজান্তে গাছের পাতাও পড়ে না "।
❤ সালামুন আলাইকুম, সব সমস্যার সমাধান করতে পারে আল কুরআন ❤
জনাব জান্নাতিরা ৬০ হাত লম্বা হবে ? আল্লাহ সুবাহানাল্লাহুতায়ালা কোরানে কোথায় উল্লেখ করেছেন? কোরানে যা নাই তার বেশী বলা উচিৎ নয়। আল্লাহর উপর ন্যাস্ত করেন।
❤ সালামুন আলাইকুম ❤
ভাই কুরআনের আলোচনা করেন এই সমস্ত কিচ্ছা কাহিনীর আলোচনা শুনতে ভালো লাগেনা
❤ সালামুন আলাইকুম, সব সমস্যার সমাধান করতে পারে আল কুরআন ❤
Ami apnar kothai ak mat achi
হুজুর সালামুন আলাইকুম। কুরআনের কোন সুরা কত নম্বর আয়াত এ বলেছেন আমরা সবাই ৬০ হাত লম্বা হইবো? জবাব দিন। না পারলে এ ধরনের মিথ্যা বানোয়াট কিচ্ছা আর বলিয়েন না।
❤ সালামুন আলাইকুম ❤
জান্নাতে গেলে মানুষ ৬০ হাত লম্বা হয়ে যাবে, এটা কোন সূরার কোন আয়াতে পেয়েছেন?
আযান কুরআনে নাই কেন?
সূরা জুম্মা পড়েন -
কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
❤ সব সমস্যার সমাধান করতে পারে আল কুরআন ❤
Where do you get?
আদম আঃ ও গমের দানার কাহিনী কোন হাদীসে এসেছে। দয়া করে হাদীছ নং টা একটু বলুন।
a question upon which materials the body of Allah is constructed ? from earh clay or sunlight or star light or dark carban material ?
আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হউক
প্রিয় হুজুর
আসাদুল ভাইয়ের দাবি আপনি ৬-৫৪,১৬-৯৮,২৩-৯৭-৯৮ এই আয়াত গুলোর হক আদায় করতেছেননা বরং তা আপনার কখায় লংঘিত হচ্ছে।
এ বিষয়ে আপনার মতামত জানাবেন পিলিজ।
❤ সব সমস্যার সমাধান করতে পারে আল কুরআন ❤
কোরআন পাঠ করার আগে আল্লাহ বলেছেন অবশ্যই শয়তান থেকে আমার আশ্রয় প্রার্থনা করবা। 16 নম্বর সূরা 98। আর আপনাকে পাঠ করতে হবে 23 নম্বর সূরা 97, 98 নম্বর আয়াত। কোরআন যখন বলতে আসবেন কোরআনের কথাকে যখন বলতে আসছেন অবশ্যই কোরআন থেকে আপনাকে পাঠ করতে হবে প্রথমে আল্লাহর হুকুম অমান্য করছেন এটা চরম আল্লাহর কাছে অপরাধ। সালাম দিলেন সেটাও ভুল দেখুন ছয় নম্বর সূরা 54 নম্বর আয়াত সালাম এর কথা আল্লাহ বলছে। সালামুন আলাইকুম। আশা করি ভালো করে পড়বেন এবং জ্ঞান অর্জন করবেন এবং পরে আর এই ভুলটা করবেন। কোরআনের কথা শোনাতে এসেছেন মানুষকে অবশ্যই আপনাকে মারহাবা।
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম
السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক
আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন
আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই--
( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়?
এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক),
অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র।
এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব।
আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে)
অন্য দিকে
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।"
(এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। )
ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
❤ সালামুন আলাইকুম ❤
@@MdMubinBiswas❤ সালামুন আলাইকুম ❤
আল্লাহতালা যে দাউদ আ:কে তার প্রশংসা করেতে বলেছেন এটা কোন সূরা ও কত ন: আয়াত তা দয়া করে বলবেন।কোরআানের বাইরে কোন কিস্সা বলা ঠিক নয়।
Saba 10