নিজের জীবনের কাহিনী কখনওই হেদায়েতের স্পষ্ট দলিল হতে পারেনা। আপনার সীমিত জ্ঞান দিয়ে কোন দলকেই বাতিল প্রমাণিত করা সম্ভব নয়। বরং যে সকল দলের কথা উল্লেখ করেছেন, সেগুলো শুধুমাত্র দাওয়াতের ভিন্ন পদ্ধতি। কিন্তু সবার উদ্দেশ্য বান্দাকে আল্লাহর সাথে জুড়ে দেওয়া। আর সেই সেই বান্দা আর আল্লাহর সম্পর্কের মধ্যে পরিপূর্ণতা দিবেন একজন সহীহ আ'লেম। যার মাধ্যমে শরিয়তের আদেশ ও নিষেধগুলো মেনে চলার উপযোগী হবেন আল্লাহর বান্দা। এটাই সত্য। দুনিয়াতে পরিপূর্ণ দাওয়াত প্রদানকারী কোন দলই একেবারে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। আর সত্যিকার অর্থে আপনার ভিডিও কোন এক পক্ষের মার্কেটিং ছাড়া কিছুই নয়। যতদিন এভাবে চলবেন, ততদিন বিভিন্ন দলের মার্কেটিং প্রডাক্ট হয়েই চলতে হবে। আর হাদিসের মতবিরোধ বহুযুগ থেকেই ছিলো, আছে এবং থাকবে। এটা আমাদের জন্য বোঝা নয়, সরাসরি রহমত। বাকিটা কোন হক্কানী আলেমসমাজ থেকে জেনে নিলেই ভালো হবে। আল্লাহপাক সঠিক বুঝ দান করুন, হেদায়েতের পথের সন্ধান এবং অবিচল হেদায়েত দান করুন। আমিন।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
আহলে হাদিস/ মানহায অনুসারী আলেমগণ চুড়ান্ত হকের পথে আছেন,ইনশাআল্লাহ থাকবেন আগামীতেও।তাছাড়া অন্য সব দলে ফেতনা,নবির নামে মিথ্যাচার করা আর ভন্ডামি চাড়া কিছুই নেই।
আপনি অনবরত ডাক্তার জাকির নায়েক এর লেকচার শুনেন।উনি আপনার জন্য গাইডলাইন।যে কোন দল আর মত সম্পর্কে জানতে উনার ভিডিও সার্চ করেন ইনশাআল্লাহ নিজেকে পরিবর্তনের সুযোগ পাবেন।
কেহ যদি দুনিয়ার যত বিশ্ববিদ্যালয় আছে সকল বিশ্ববিদ্যালয় বিখ্যাত লাইব্রেরী সকল বই পড়ে ফেলে সে সঠিক ধর্মের সন্ধান পাবে না সুতরাং বিভ্রান্ত হবে তবে যদি কেহ শুধু মাত্র কোরআন বুঝে পড়ে এবং গবেষণা করে তার ঈমান আকিদা বিশ্বাস সঠিক পথে অবিচল থাকবে।
@@eushasadaf735 শেষ বিচারের দিন যদি শুধু এই কমেন্টের বিষয়ে আল্লাহ আপনাকে জিজ্ঞেস করে বলেন, ''এক ব্যক্তি কুরআনের মহাসত্য প্রচার করেছিল, কিন্তু তুমি তাকে প্রশংসা তো দূরের কথা, বরং তাকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করেছিলে। ঐ ব্যক্তি তো নিজের মনগড়া কোনো পুস্তকের অনুসরণ করতে বলে নি কিংবা কোনো দলের অন্তর্ভুক্ত হতেও বলে নি। এমনকি এতে তার কোনো ব্যক্তিগত লাভও ছিল না। সে শুধু আমার কুরআন আঁকড়ে ধরতে বলেছিল। কিন্তু তুমি তাকে অপমান করেছিলে। এখন বলো, তুমি যে আমার কুরআন প্রচারকারীকে এমন কথা বলেছিলে, কেন বলেছিলে? এ বিষয়ে দলিল-প্রমাণ দাও। তা না হলে তোমাকে পাকড়াও করা হবে।" এই বিষয়ে সেদিন কী উত্তর দিবেন? জীবিত থাকতেই সেই দলিল-প্রমাণ হাজির করুন ভাই। চামড়ার মুখ দিয়ে আমরা সঠিক যুক্তি-দলিল-প্রমাণ ছাড়াই বিভিন্ন বেফাঁস কথা বলে ফেলি। কিন্তু তার পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে, তা আমরা ভেবেও দেখি না। আচ্ছা, বুকে হাত দিয়ে রাতের বেলা আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজেই প্রশ্ন করে দেখবেন তো, আল্লাহ মানবজাতির জন্য যে কুরআন পাঠিয়েছেন, তা আপনি কতবার নিজ মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে পড়েছেন? প্রতিদিন কতটুকু সময় কুরআন গবেষণার পিছনে ব্যয় করেছেন? এর উত্তর যদি হয়, কখনো কুরআন নিজ মাতৃভাষায় প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে দেখা হয় নি। তবে আপনি জেনে রাখুন, আল্লাহ আপনাকে পুস্তক বহনকারী গাধার সাথে তুলনা করেছেন। আল্লাহ কুরআনে আরো বলেছেন, 'তারা কি এ কুরআন নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করে না? নাকি তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?"
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
@@mdarifulislamakash271জামায়াত শিবির 100% রাসূল সাল্লাল্লাহু এর দেখানো পথেই কাজ করছে। দুর্ভাগ্য যাদের সামনে মহান আল্লাহ পর্দা দ্বারা ডেকে দিছেন তারা কখনোই তা উপলব্ধি করতে পারে না
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই।
কোনো তরিকা নয়, কোনো সেক্রিফাইজ নয় অন্য কোনো দলিল নয়, আপনি কোরআন ও আল্লাহর রাসুলের হাদীস মেনে চল্লেই যথেষ্ট। এতো মতবাদের ইসলামে কোনো জায়গা নেই। আর আল্লাহর জমিনে উতপাদন করুন, নিজের ও নিজের পরিবারের, মানুষের জন্য খাদ্যের উতপাদন করুন এই ইবাদতই হলো প্রকৃতপক্ষে ইসলাম। বইগুলো কারা লিখেছে? আর এই এপিসোড ব্যবসা ছেড়ে জমিনে ফসল উতপাদন করুন। এখনো কিছুটা ভুল পথেই আছেন।
এস্তেখারা নামাজ ও আল্লাহ ও রাসুল সা : এর সাহায্য চাওয়ার মাধ্যমে সঠিক পথ খুঁজে পাওয়া সম্ভব,,,আল্লাহ সবার জন্য হেদায়েত রাখেনি,,আপনি আবার এস্তেখারা করুন,,
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
এই বিতর্কের শেষ নাই, যে এলাকায় যে আমল প্রচলিত আছে তার বাইরে গেলেই অপমানিত হবেন এইটাই সত্য, যত দলিল দস্তাবেজ দেখান গ্রহন যোগ্য হবে না,যেখান যা প্রচলিত আছে তা করে যাওয়ায়ই বুদ্ধিমানের কাজ,তারপর যদি কেউ বিশ্বাস করেন বা সঠিক জানেন তা নিজের ঘরে বসে পালন করুন অথবা যেখানে আপনার আমলের সাথে মিল আছে সেখানে যান,এই আমার পরামর্শ
ভাই আপনার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনলাম। আপনি নামাজে মোনাজাত ছেড়ে দেওয়া। এবং রফ ইয়াদাইন এর মধ্যে ইসলাম খুঁজে পেয়েছেন। ইসলামের এটা একটা বিরাট বড় অংশ। অবশ্যই আমাদেরকে নামাজের ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে । আমাদের নামাজ যাতে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেখানো তরিকা অনুযায়ী হয় আমরা সেটা অবশ্যই চেষ্টা করব। এছাড়াও ইসলামের আদেশ এবং নিষেধ বিষয়ক ৫০০ আয়াত রয়েছে। আপনি শুধু একটা বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে সঠিক ইসলাম খুঁজে পাওয়ার কথা বলতেছেন। অথচ ইসলামে একামতএ দিনের কথা বলা হয়েছে। আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা ফরজ। প্রয়োজনে জিহাদের কথা বলা হয়েছে। শুধু মুক্ত সমাজ গরার কথা বলা হয়েছে। এবং যাকাত ভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। আরো অসংখ্য আল্লাহর বিধানের কথা বলা হয়েছে। আপনি সেগুলোর কথা তো কিছুই বললেন না। সমস্ত কোরআনকে নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করার নামই হচ্ছে ইসলাম। একজন অন্ধ ব্যক্তি কে যে যেটা বলে সে সেটাই অনুসরণ করে। কারণ সে চোখে দেখে না।ঠিক তেমনি ভাবে কোনো ব্যাক্তির কোরআন এবং হাদিসের সঠিক জ্ঞান না থাকলে সে সঠিক পথ খুঁজে পাবেন না। আপনাকে যে যাই বলে সেটাই অনুসরণ করেন। কারণ আপনি কোরআন হাদিস সঠিকভাবে অধ্যয়ন না করে মানুষের কথা শুনেন। আপনি সঠিক ইসলাম খুঁজতেছেন এজন্য মহব্বত করে বলতেছি এত সামান্য এবং সীমিত নলেজ নিয়ে এভাবে কথা বললে মানুষের কাছে ছোট হয়ে যাবেন। কোরআন এবং হাদিস অধ্যায়ন করুন। আমি সিওর আপনি কোরআন হাদিস কখনো ভালোভাবে পড়েন নাই। কোরআন এবং হাদিস ভালোভাবে অধ্যয়ন করুন এত কথা বলা লাগবে না। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।বলেছেন যে ব্যক্তি কোরআন এবং হাদিসকে আঁকড়ে ধরবে সে কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। এবং তাকে কেউ পথভ্রষ্ট করতেও পারবে না। আপনি কখন কোন পথে যাবেন নিজেই জানেন না। কারণ অন্যের চোখ দিয়ে দেখলে যেমন মানুষ সঠিক রাস্তা পায় না। তেমনি ভাবে কোরআন এবং হাদিসের সঠিক জ্ঞান না থাকলে মানুষ সঠিক ইসলামের রাস্তা খুজে পায় না। আবারও বলছি কোরআন হাদিস অধ্যায়ন করুন। সঠিক পথ খুঁজে পাবেন ইনশাল্লাহ। এভাবে বক্তব্য দিয়ে মানুষের কাছে ছোট হইয়েন না। মহান আল্লাহ বলেছেন তোমরা ইসলামের রযুকে ধারণ কর এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। এমনিতেই ইসলামে অনেক দল মত। আমরা চেষ্টা করব যাতে সকলে এক প্লাটফর্মে আসতে পারি। কিন্তু এমন কথা বলবেন না যাতে মানুষ আরো দলে বিভক্ত হয়ে যায়। এটা কিন্তু পথভ্রষ্টতার লক্ষণ হয়ে যাবে। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে সঠিক হেদায়েতের রাস্তা দান করুন আমিন।
শরিয়তের কোন জ্ঞান নেই,বিদাত করে,শিরক করে,সুন্নাত ছেড়ে দেয়, কুরআন হাদিসের কিছু অংশ মানে কিছু অংশ ছেড়ে দে,মিথ্যা হাদিসের উপর উম্মাকে আমল করায় এদের আপনি এক করবেন কি করে।আপনার ঘরে আপনার সন্তান দাড়িয়ে পানি খায়,সহীহ ভাবে অযু করতে জানেনা তা নিয়ে যেমন করে আপনি পরিবারে সন্তুষ্ট আছেন বাট ছাড়েন নাই ঠিক সে রকম মুসলিম উম্মা এক আছে খন্ডিত হয় নাই।
কোন দলেই যেতে হবে না। মহান রবের সাথে কোন শরিক না করি, কোন প্রকার হক নষ্ট না করি, কোন মিথ্যা বা আমানতের খিয়ানত না করি, একমাত্র মহান স্রষ্টার উদ্দেশ্যে ছবরের সাথে ইসলামের ৫টি রোকন মেনে চলি এবং বর্তমান নেটের জামানায় বিশ্বের ইসলামিক চিন্তাশীল দায়ীদের আলোচনা শুনলে অনেককিছু জানা সম্ভব। সর্বোপরি কথা একটাই উদ্দেশ্য হতে হবে একমাত্র মহান আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জন করা।
মানুষ একা কিন্তু দল করেছেন সবগুলো অথচ একটা দলের নাম সঠিকভাবে বলতে পারেন নাই। অতিরিক্ত জ্ঞানী হলে যেটা হয় আর কি। দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে রাখুন।
আলহামদুলিল্লাহ বড় ভাই আপনার কথাগুলো অনেক সুন্দর করে সাজিয়েছেন অনেক মেহনত অনেক সময়ের পরে আপনার ভিডিওটা অনেক সুন্দর করে সাজিয়েছেন তবে নির্ঘাত আপনি জান্নাতি লোক
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
ভাই, আমি শতভাগ নিশ্চিত। আপনি যতবার হুজুরদের ওয়াজ শুনেছেন, জীবনে ততবার কুরআন খুলে দেখেন নি। আর যদি মাঝে মাঝে আরবী পড়েও থাকেন, তা কখনোই নিজ মাতৃভাষায় পড়ে দেখেন নি, সেটার মধ্যে কী আছে। কেউ যদি শুদ্ধ মনে কুরআন নিজ মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে অন্তত ৬ মাস পড়ে, তবে তার কাছে অনেক কিছুই পরিষ্কার হবে। তখনই সে বুঝতে পারবে, শিরক আসলে কী জিনিস? কেন প্রত্যেক নবী-রাসূলকেই তার সমাজের অধিকাংশ মানুষ গ্রহণ করল না? কেন নবী-রাসূল এবং তাদের অনুসারী ঈমানদারদের সংখ্যা হাতেগোনা কয়েক জন ছিল মাত্র? কেন প্রত্যেক যুগের মৌলভীরাই নবী-রাসূলদের মূল শত্রু ছিল? ভাই, আপনি শুধু এক হুজুর থেকে অন্য হুজুর বদল করে ওয়াজ শুনেছেন মাত্র। এজন্য কখনো চরমোনাই, কখনো তাবলীগ আবার শেষে আহলে হাদিস হয়েছেন। আপনার মতো প্রায় একই রকম অবস্থা আমারও ছিল। আমিও বিভিন্ন দলের সাথে যুক্ত ছিলাম। বিভিন্ন দল ঘুরে আহলে হাদীসের অনুসারীও হয়েছিলাম। কিন্তু আমি বার বার কুরআন পড়তাম এবং আল্লাহর কাছে এই বলে প্রার্থনা করতাম, 'হে আল্লাহ, আমাকে সত্যের পথে অবিচল রাখুন। আমি যদি ভুল পথেও থাকি, আপনি আমাকে সংশোধনকারীদের অন্তর্ভুক্ত করুন।'' কুরআন পড়তে পড়তে আমার ভিতর এক অন্যরকম বিশ্বাস জন্মেছে। পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কুরআনের বাইরে যা কিছু আছে, সবই সত্য-মিথ্যার মিশ্রণে তৈরি এক গোলক ধাঁধা। এ গোলক ধাঁধা তারাই চিনতে পারবে, যারা শুদ্ধ অন্তরে প্রতিদিন পবিত্র কুরআন নিজ মাতৃভাষায় অন্তত ২-৩ ঘন্টা গবেষণা করবে এবং আল্লাহর কাছে বার বার হিদায়াত কামনা করবে। ভাই, কিছু কঠিন সত্য শুনুন। কাঠমোল্লারা জানেই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে্ন যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে। এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন। আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।" এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী। যেমন, সহী হাদীসে এসেছে, মুহাম্মদ (স) তার মেয়ে ফাতেমাকে বলেছেন, 'কেয়ামতের মাঠে কেউ কারো উপকার করতে পারবে না। তুমি আমার মেয়ে হলেও তোমার জন্য আমি কিছু করতে পারব না।" আবার একই সহীহ হাদীসের গ্রন্থে দেখতে পাই, নবী বলেছেন, নবী তার উম্মতকে কেয়ামতের মাঠে শাফায়াত করে জান্নাতে নিয়ে যাবে। এরকম অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না। আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।'
আল্লাহর ভয় করেন আর তাওবা করেন। আপনার ভেতর যে দুই ফোটাও জ্ঞান নেই এটা আপনার কথা থেকে বুঝা গেল। যে বলে বুখারি মুসলিম এর হাদিস দলিল না সে তহ ভিষন বড় পথভ্রষ্ট এবং বাংলা তে কুরআন নাজিল হয় নাই যে আপনি বাংলা পরেই সব বুঝে যাবেন আর দলিল বের করে ফেলবেন তাহলে আর আরবি ভাষার মানুষ হয়েও স্কলাররা বছরের পর বছর তাফসির, উসুল, উলুম, ফিক এসব পরতেন না । আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন , জাহান্নাম বড়ই খারাপ জায়গা।
ভাই যে হাদীসের বর্ণনা দিয়েছেন তা ঠিক আছে। এই হাদীসগুলো অবস্থার পরিপেক্ষিতে বলা হয়েছে। কেউ যেন কারো আশা না করে আমল ছেড়ে না দেয় (১ম হাদীস) আর শাফায়াত আল্লাহ রাসূল (স) কে বিশেষ মর্যাদা হিসাবে দেওয়া হয়েছে।
ভাই এই তোমার সত্যের নমুনা😅! শেষে একেবারে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আতের বাইরে! উল্লেখিত হাদিস দুটোকে পরষ্পরক বিরোধী বলাতেই বোঝা যায় আপনার জাহেলিয়াত কোন পর্যায়ে। মুহাম্মদ সা. কে কেন রাসূল করে আল্লাহ পাঠিয়েছেন তা কি বলতে পারবেন? উদ্দেশ্য কি? নিজে তো জাহেলিয়াত এ নিমজ্জিত, আবার মানুষ কেউ আহ্বান করছে, মনে হচ্ছে মানুষের সুরতে শয়তান! " আমরা হাদিস মানতে বাধ্য" ও ড. সাকিব ভায়ের "ভ্রান্তি নিরসন" বই দুটো আপনার জন্য রেকমেন্ডেট।
#জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা, আবুল আলা #মওদূদীর ভ্রান্ত এবং কুফুরী আক্বীদা সমূহ রেফারেন্সসহ নিম্নে পেশ করা হলোঃ ১। #মওদূদী বলেছে, সমস্ত নবী গোনাহগার। (তাফহীমাত ২য় খন্ড ৫৭ পৃঃ) ২। #মওদূদী বলেছে, নবী ও সাহাবীদের মধ্যে লোভ, লালসা, ঘৃনা-বিদ্ধেষ, কার্পন্য, স্বার্থপরতা ও প্রতিহিংসা ছিল, যার ফলে ওহুদ যুদ্ধে পরাজিত হয়েছেন। (তাফহীমুল কুরআন ২য় খন্ড পৃঃ ৬০ , ৯৯ নং টীকা।) ৩। #কুরআন নাযিল হওয়ার একশত বছর পরে তা পরিবর্তন হয়ে গেছে। (কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১৪ ও ১৫) ৪।#মওদূদী বলেছে, আমাদের নবী তাঁর রেসালতের দায়িত্ব আদায়ে ভূল ত্রুটি করেছেন। (তাফহীমুল ১৯ খন্ড পৃঃ ২৮৬ , ৪নং টীকা , কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১১৮) ৫। নবী আঃ এর মত লম্বা দাড়ি রাখা বা অন্যান্য কর্ম নবী আঃ এর মত করা মারাত্মক ধরনের বিদআত ও দ্বীনের বিপজ্জনক বিকৃতি। (রাসায়েল ও মাসায়েল ১ম খন্ড পৃঃ ১৮২ ও ১৮৩ নং) ৬। হাদীসের দ্বারা যদি বেশি কিছু অর্জিত হয় তবে সহীহ হওয়ার ধারনার উপর দৃঢ় বিশ্বাস ইয়াকিন রাখা যায় না। (তরজমানুল কুরআন পৃঃ ২৬৭ খন্ড ২৬ সংখ্যা ৩) ৭। আল্লাহ পাকের বিধান অস্বীকার করে মওদূদী বলেছিলো - "যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা সেক্ষেত্রে যেনার কারনে (আল্লাহ পাক উনার আদেশ কৃত) রজম শাস্তি প্রয়োগ করা জুলুম। (তাহফীমাত ২/২৮১) নোট- অথচ জেনাকারীদের জন্যে রজমের শাস্তি স্বয়ং আল্লাহ পাক নিজেই দিয়েছেন। ৮। ফেরেশতা ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেব-দেবী হিসাবে স্থির করেছে। (তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দীন ১০ পৃ) ৯।হযরত আদম আলাইহিস সালাম মানবিক দুর্বলতায় আক্রান্ত ছিলেন। (তাহফীমুল কুরআন উর্দু ,৩/১২৩) ১০। হযরত নূহ আলাইহিস সালাম এর চিন্তা ধারার দিক থেকে দীনের চাহিদা থেকে সরে গিয়েছিলেন। (তাহফীমুল কুরআন ২/৩৪৪, ৩য় সংস্করন ,১৯৬৪ ইং ) ১১। নবী হওয়ার পূর্বে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দ্বারা একটি কবীরা গুনাহ হয়েছিলো। (রাসায়েল ও মাসায়েল ১/৩১) ১২। মহানবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দুর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না। অথাৎ তিনি মানবিক দুর্বলতার বশিভুত হয়ে গুনাহ করেছিলেন। (তরজমানুল কুরআন , ৮৫ সংখ্যা , ২৩০ পৃষ্ঠা , তরজমানুস সুন্নাহ ৩/৩০৫ ) ১৩। কোরআনুল করীম নাজাতের জন্য নয়; নিছক হেদায়াতের জন্। (তাফহীমুল কোরআন ১ম খন্ড, ৩২১ পৃষ্ঠা) কপিকৃত
আপনি যে মেহনতের মাধ্যমে জীবন পরিবর্তনের সুযোগ পেলেন সেই মেহনতকে এখন এত ছোট করে দেখছেন। আর এটি জেনে রাখেন দলিল বুঝতে গেলেও অনেক গভীর জ্ঞানের প্রয়োজন হয়,
তার পরও পবিত্র কোরআনের বাণী মতে আসলে হাদীস পন্হিরা পথ ভ্রষ্ট কারন লাহুয়াল হাদীস অনুসারিরা তাওহীদ মানে না , সুরা কাহাফ ১০৩-১০৫ আয়াত !!!! একমাত্র জীবন বিধান পবিত্র কোরআন !!!!
এখনো সঠিক পথের সন্ধান পাননি। সুরা রুম আয়াত 32 যারা ধর্ম সম্বন্ধে নানা মত সৃষ্টি করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে;[১] প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে আনন্দিত।[২]
প্রত্যেক কলেজের কারিকুলাম এক। তবে নটরডেম কলেজের ছাত্র এত ভালো হয় কেন। তাদের কি বই গুলো পরিবর্তন করে ফেলল। নাকি শক্তিশালী ওস্তাদ আর কঠোর পরিবেশ। সাহাবীরা কোরআন পড়ে পরিবর্তন হয় নাই শক্তিশালী ওস্তাদ এবং কঠোর পরিবেশের মধ্যে ছিলেন।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
জনাব রুহানি শক্তির মাধ্যমে আপনি যদি সঠিক পথ খুজতেন তাহলে আপনি আহসানাল হাদীসের পথ খুঁজে পেতেন যাইহোক আর দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে চালিয়ে যান। দোয়া করি ভবিষ্যতে আপনার বিবেক বিবেচনা জাগ্রত হোক এবং সঠিক পথের সন্ধান পান।
তবে আলহামদুলিল্লাহ আপনি একজন ভাষ্যকার সত্য বলেন অথবা মিথ্যাই বলেন আপনার দ্বারা আহলে হাদিস অনেক কাজ নিবে চালিয়ে যান আপনার গন্তব্য কোথায় আপনি কি জানেন আদো আপনার গন্তব্য ঠিক নয় কারণ আপনার বুঝের অভাব
তোর জন্য খুব দুঃখ হচ্ছে তুই সঠিক পথ ছেড়ে পথভ্রষ্টতার পথে চলে গিয়েছিস আর দুঃখ হলেই বা কি হবে তুই তো শয়তানের প্রচলন ভ্রমণ চড়ায় হাত দিয়েছিস তাতে আমাদের কি আল্লাহ তোর জন্য যেটা বিচার করবে সেটাই সঠিক আল্লাহর বিচারের দিকেই আমরা তাকিয়েছি
নিজের জীবনের কাহিনী কখনওই হেদায়েতের স্পষ্ট দলিল হতে পারেনা। আপনার সীমিত জ্ঞান দিয়ে কোন দলকেই বাতিল প্রমাণিত করা সম্ভব নয়। বরং যে সকল দলের কথা উল্লেখ করেছেন, সেগুলো শুধুমাত্র দাওয়াতের ভিন্ন পদ্ধতি। কিন্তু সবার উদ্দেশ্য বান্দাকে আল্লাহর সাথে জুড়ে দেওয়া। আর সেই সেই বান্দা আর আল্লাহর সম্পর্কের মধ্যে পরিপূর্ণতা দিবেন একজন সহীহ আ'লেম। যার মাধ্যমে শরিয়তের আদেশ ও নিষেধগুলো মেনে চলার উপযোগী হবেন আল্লাহর বান্দা। এটাই সত্য। দুনিয়াতে পরিপূর্ণ দাওয়াত প্রদানকারী কোন দলই একেবারে পাওয়া প্রায় অসম্ভব।
আর সত্যিকার অর্থে আপনার ভিডিও কোন এক পক্ষের মার্কেটিং ছাড়া কিছুই নয়। যতদিন এভাবে চলবেন, ততদিন বিভিন্ন দলের মার্কেটিং প্রডাক্ট হয়েই চলতে হবে। আর হাদিসের মতবিরোধ বহুযুগ থেকেই ছিলো, আছে এবং থাকবে। এটা আমাদের জন্য বোঝা নয়, সরাসরি রহমত। বাকিটা কোন হক্কানী আলেমসমাজ থেকে জেনে নিলেই ভালো হবে।
আল্লাহপাক সঠিক বুঝ দান করুন, হেদায়েতের পথের সন্ধান এবং অবিচল হেদায়েত দান করুন। আমিন।
অনেক ভালো বলেছেন।ভিডিও তে যা বুঝলাম ইখলাসের অভাব আছে।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
ভাই, পৃথিবীতে যত ওলি আওলিয়া মজাদেদদ এসেছেন, তারা কি কোন মুফতি কারী মাওলানা ছিলেন???
আহলে হাদিস/ মানহায অনুসারী আলেমগণ চুড়ান্ত হকের পথে আছেন,ইনশাআল্লাহ থাকবেন আগামীতেও।তাছাড়া অন্য সব দলে ফেতনা,নবির নামে মিথ্যাচার করা আর ভন্ডামি চাড়া কিছুই নেই।
আপনি অনবরত ডাক্তার জাকির নায়েক এর লেকচার শুনেন।উনি আপনার জন্য গাইডলাইন।যে কোন দল আর মত সম্পর্কে জানতে উনার ভিডিও সার্চ করেন ইনশাআল্লাহ নিজেকে পরিবর্তনের সুযোগ পাবেন।
কেহ যদি দুনিয়ার যত বিশ্ববিদ্যালয় আছে সকল বিশ্ববিদ্যালয় বিখ্যাত লাইব্রেরী সকল বই পড়ে ফেলে সে সঠিক ধর্মের সন্ধান পাবে না সুতরাং বিভ্রান্ত হবে তবে যদি কেহ শুধু মাত্র কোরআন বুঝে পড়ে এবং গবেষণা করে তার ঈমান আকিদা বিশ্বাস সঠিক পথে অবিচল থাকবে।
Ei ahle quran chup thak
@@eushasadaf735
শেষ বিচারের দিন যদি শুধু এই কমেন্টের বিষয়ে আল্লাহ আপনাকে জিজ্ঞেস করে বলেন, ''এক ব্যক্তি কুরআনের মহাসত্য প্রচার করেছিল, কিন্তু তুমি তাকে প্রশংসা তো দূরের কথা, বরং তাকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করেছিলে। ঐ ব্যক্তি তো নিজের মনগড়া কোনো পুস্তকের অনুসরণ করতে বলে নি কিংবা কোনো দলের অন্তর্ভুক্ত হতেও বলে নি। এমনকি এতে তার কোনো ব্যক্তিগত লাভও ছিল না। সে শুধু আমার কুরআন আঁকড়ে ধরতে বলেছিল। কিন্তু তুমি তাকে অপমান করেছিলে। এখন বলো, তুমি যে আমার কুরআন প্রচারকারীকে এমন কথা বলেছিলে, কেন বলেছিলে? এ বিষয়ে দলিল-প্রমাণ দাও। তা না হলে তোমাকে পাকড়াও করা হবে।"
এই বিষয়ে সেদিন কী উত্তর দিবেন? জীবিত থাকতেই সেই দলিল-প্রমাণ হাজির করুন ভাই।
চামড়ার মুখ দিয়ে আমরা সঠিক যুক্তি-দলিল-প্রমাণ ছাড়াই বিভিন্ন বেফাঁস কথা বলে ফেলি। কিন্তু তার পরিণতি কত ভয়াবহ হতে পারে, তা আমরা ভেবেও দেখি না।
আচ্ছা, বুকে হাত দিয়ে রাতের বেলা আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজেই প্রশ্ন করে দেখবেন তো, আল্লাহ মানবজাতির জন্য যে কুরআন পাঠিয়েছেন, তা আপনি কতবার নিজ মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে পড়েছেন? প্রতিদিন কতটুকু সময় কুরআন গবেষণার পিছনে ব্যয় করেছেন?
এর উত্তর যদি হয়, কখনো কুরআন নিজ মাতৃভাষায় প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে দেখা হয় নি। তবে আপনি জেনে রাখুন, আল্লাহ আপনাকে পুস্তক বহনকারী গাধার সাথে তুলনা করেছেন।
আল্লাহ কুরআনে আরো বলেছেন, 'তারা কি এ কুরআন নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করে না? নাকি তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?"
@eushasadaf735 আমাকে খোঁচা দিবেন না। পাল্টা কুথা সহ্য করতে পারবেন না
@@L.L.A.Fআহলে কাফির
তর মুখের মধ্যে বিশ দেওয়া দরকার।
আহলে হাদীস দাবী নিজেকে করে,এরাই আবার হাদীস মানেনা।
আরিফ বিন হাবীবের বয়ান শুনার দাওয়াত রইলো।❤️❤️
Right 👍
যে দলেই থাকেন, আল্লাহর দ্বিন আল্লাহর জমিনে প্রতিষ্ঠার কাজ করতে হবে ভাই,,।
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
হুম সেটা রাসুল সাঃ এর দেখানো পথে হতে হবে।কোন শিবির জামাআতের পথে নয়।
@@mdarifulislamakash271জামায়াত শিবির 100% রাসূল সাল্লাল্লাহু এর দেখানো পথেই কাজ করছে। দুর্ভাগ্য যাদের সামনে মহান আল্লাহ পর্দা দ্বারা ডেকে দিছেন তারা কখনোই তা উপলব্ধি করতে পারে না
@@mdarifulislamakash271সঠিক
@@md.mainuddin1273৭১এ খুন, ধর্ষন এবং পাকিস্তানি সেনাদের দালালী, খুন, ধর্ষনেে সহায়তা যারা করেছে,তাদের মুখে পবিত্র ইসলামের বাণী শোভা পায় না,তারা নবী রাসুলদের সমালোচনাকারী মওদুদীর অনুসারী।
আমাদের উত্তরবঙ্গের উজ্জ্বল নক্ষত্র আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ভাই আল্লাহ আপনাকে দ্বীনের একনিষ্ঠ একজন জন খাদেম হিসেবে আজীবনের জন্য কবুল করুন আমিন
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই।
গাদি গাদি বই পুস্তক পড়ার চেয়ে পাক পাঞ্জাতন (সা:আ:) এর পথে চালাই উত্তম 💚💛💜💙❤️
আপনি যে সঠিক পথ খুঁজে পেয়েছেন। অনেকের জলে যাচ্ছে।
এতদিন আপনি হেদায়েতের মধ্যে ছিলেন যেহেতু হক সন্ধান করতে ছিলেন। এখন আপনাকে আপনি পরিপূর্ণ মনে করেন সুতরাং গোমরাহীর দরজা এখন খুলে গেল।
"হে দাউদ যে ব্যক্তি আল্লাহ অন্বেষী হয় আমি তাকে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি জ্ঞান দিয়ে দিই। আর এই পদবী যাকে দেই তাকে আজাব দেই না।"-হাদিসে কুদসি
কোনো তরিকা নয়, কোনো সেক্রিফাইজ নয় অন্য কোনো দলিল নয়, আপনি কোরআন ও আল্লাহর রাসুলের হাদীস মেনে চল্লেই যথেষ্ট। এতো মতবাদের ইসলামে কোনো জায়গা নেই। আর আল্লাহর জমিনে উতপাদন করুন, নিজের ও নিজের পরিবারের, মানুষের জন্য খাদ্যের উতপাদন করুন এই ইবাদতই হলো প্রকৃতপক্ষে ইসলাম। বইগুলো কারা লিখেছে? আর এই এপিসোড ব্যবসা ছেড়ে জমিনে ফসল উতপাদন করুন। এখনো কিছুটা ভুল পথেই আছেন।
মহান আল্লাহ আমাদের পরিচয় দিয়েছেন মুসলিম হিসেবে। " তোমরা দ্বীনের রশিকে আঁকড়ে ধর পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না"
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সকলকে সহীহ্ পথে আসার তাওফিক দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ্। আল্লাহ ক্ববুল করুন,আল্লাহ সহজ করুন।
এস্তেখারা নামাজ ও আল্লাহ ও রাসুল সা : এর সাহায্য চাওয়ার মাধ্যমে সঠিক পথ খুঁজে পাওয়া সম্ভব,,,আল্লাহ সবার জন্য হেদায়েত রাখেনি,,আপনি আবার এস্তেখারা করুন,,
মজার ব্যপার তো,এস্তেকারা করলেন তারপর জুতা করলেন,খানা ডান হাতে না খেয়ে বাম হাতে খেলেন,সুর ছাড়া ওয়াজ না করে সুর দিয়ে ওয়াজ করলেন!!!!
কুরান এর কথা আপনাদের কাছে হেদায়ত মনে হয় না
সহির ডিলার হিসাবে নতুন আবিস্কার
কিছু মানুষের চেহারা দেখলেই বুঝা যায় লোকটা কেমন ,এই বদমাইশটার চেহার দেখলে খাস শয়তানের কথা মনে পড়ে
দলের বিপক্ষে গেলে হক কথা হজম হয়না
যুগ শ্রেষ্ঠ সময়োপযোগী আধুনিক তাফসির তাফহিমুল কুরআন পড়ুন।❤
আলহামদুলিলালাহ আমিও চেষ্টা করি কুরআন ও সহীহ হাদিস মেনে চলার জাজাকাললাহু খাইরান আল্লাহ আপনার খেদমত কবুল করুন
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
এই বিতর্কের শেষ নাই, যে এলাকায় যে আমল প্রচলিত আছে তার বাইরে গেলেই অপমানিত হবেন এইটাই সত্য, যত দলিল দস্তাবেজ দেখান গ্রহন যোগ্য হবে না,যেখান যা প্রচলিত আছে তা করে যাওয়ায়ই বুদ্ধিমানের কাজ,তারপর যদি কেউ বিশ্বাস করেন বা সঠিক জানেন তা নিজের ঘরে বসে পালন করুন অথবা যেখানে আপনার আমলের সাথে মিল আছে সেখানে যান,এই আমার পরামর্শ
এই সব ব্যক্তিদের জন্য আজ ইসলামের ক্ষতি হচ্ছে।
ভাই আপনার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনলাম। আপনি নামাজে মোনাজাত ছেড়ে দেওয়া। এবং রফ ইয়াদাইন এর মধ্যে ইসলাম খুঁজে পেয়েছেন। ইসলামের এটা একটা বিরাট বড় অংশ। অবশ্যই আমাদেরকে নামাজের ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে । আমাদের নামাজ যাতে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেখানো তরিকা অনুযায়ী হয় আমরা সেটা অবশ্যই চেষ্টা করব। এছাড়াও ইসলামের আদেশ এবং নিষেধ বিষয়ক ৫০০ আয়াত রয়েছে। আপনি শুধু একটা বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে সঠিক ইসলাম খুঁজে পাওয়ার কথা বলতেছেন। অথচ ইসলামে একামতএ দিনের কথা বলা হয়েছে। আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা ফরজ। প্রয়োজনে জিহাদের কথা বলা হয়েছে। শুধু মুক্ত সমাজ গরার কথা বলা হয়েছে। এবং যাকাত ভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। আরো অসংখ্য আল্লাহর বিধানের কথা বলা হয়েছে। আপনি সেগুলোর কথা তো কিছুই বললেন না। সমস্ত কোরআনকে নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করার নামই হচ্ছে ইসলাম। একজন অন্ধ ব্যক্তি কে যে যেটা বলে সে সেটাই অনুসরণ করে। কারণ সে চোখে দেখে না।ঠিক তেমনি ভাবে কোনো ব্যাক্তির কোরআন এবং হাদিসের সঠিক জ্ঞান না থাকলে সে সঠিক পথ খুঁজে পাবেন না। আপনাকে যে যাই বলে সেটাই অনুসরণ করেন। কারণ আপনি কোরআন হাদিস সঠিকভাবে অধ্যয়ন না করে মানুষের কথা শুনেন। আপনি সঠিক ইসলাম খুঁজতেছেন এজন্য মহব্বত করে বলতেছি এত সামান্য এবং সীমিত নলেজ নিয়ে এভাবে কথা বললে মানুষের কাছে ছোট হয়ে যাবেন। কোরআন এবং হাদিস অধ্যায়ন করুন। আমি সিওর আপনি কোরআন হাদিস কখনো ভালোভাবে পড়েন নাই। কোরআন এবং হাদিস ভালোভাবে অধ্যয়ন করুন এত কথা বলা লাগবে না। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।বলেছেন যে ব্যক্তি কোরআন এবং হাদিসকে আঁকড়ে ধরবে সে কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। এবং তাকে কেউ পথভ্রষ্ট করতেও পারবে না। আপনি কখন কোন পথে যাবেন নিজেই জানেন না। কারণ অন্যের চোখ দিয়ে দেখলে যেমন মানুষ সঠিক রাস্তা পায় না। তেমনি ভাবে কোরআন এবং হাদিসের সঠিক জ্ঞান না থাকলে মানুষ সঠিক ইসলামের রাস্তা খুজে পায় না। আবারও বলছি কোরআন হাদিস অধ্যায়ন করুন। সঠিক পথ খুঁজে পাবেন ইনশাল্লাহ। এভাবে বক্তব্য দিয়ে মানুষের কাছে ছোট হইয়েন না। মহান আল্লাহ বলেছেন তোমরা ইসলামের রযুকে ধারণ কর এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। এমনিতেই ইসলামে অনেক দল মত। আমরা চেষ্টা করব যাতে সকলে এক প্লাটফর্মে আসতে পারি। কিন্তু এমন কথা বলবেন না যাতে মানুষ আরো দলে বিভক্ত হয়ে যায়। এটা কিন্তু পথভ্রষ্টতার লক্ষণ হয়ে যাবে। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে সঠিক হেদায়েতের রাস্তা দান করুন আমিন।
Knowledge etotukui vai, ora islam bolte etukui bujhe
শরিয়তের কোন জ্ঞান নেই,বিদাত করে,শিরক করে,সুন্নাত ছেড়ে দেয়, কুরআন হাদিসের কিছু অংশ মানে কিছু অংশ ছেড়ে দে,মিথ্যা হাদিসের উপর উম্মাকে আমল করায় এদের আপনি এক করবেন কি করে।আপনার ঘরে আপনার সন্তান দাড়িয়ে পানি খায়,সহীহ ভাবে অযু করতে জানেনা তা নিয়ে যেমন করে আপনি পরিবারে সন্তুষ্ট আছেন বাট ছাড়েন নাই ঠিক সে রকম মুসলিম উম্মা এক আছে খন্ডিত হয় নাই।
Qqq1qqqqqqq
বহু কিতাব পড়েছেন কিন্তু মনে হয় পবিত্র কুরআন শরিফটা নিজ মাতৃভাষায় একবারও পড়েননি। পবিত্র কুরআন শরিফটা নিজ মাতৃভাষায় খুব ভালো ভাবে পড়ুন প্রিয় দ্বীনি ভাই।
আপনি দয়াকরে একটু বলে দেন, কুরআনের আলোকে কোন দলে যেতে হবে?
কুরআনের কোথায় কুরআন কে "কুরআন শরিফ " বলা আছে?
Boi porar kotha bolse Quran porar kotha bolsena
কোন দলেই যেতে হবে না। মহান রবের সাথে কোন শরিক না করি, কোন প্রকার হক নষ্ট না করি, কোন মিথ্যা বা আমানতের খিয়ানত না করি, একমাত্র মহান স্রষ্টার উদ্দেশ্যে ছবরের সাথে ইসলামের ৫টি রোকন মেনে চলি এবং বর্তমান নেটের জামানায় বিশ্বের ইসলামিক চিন্তাশীল দায়ীদের আলোচনা শুনলে অনেককিছু জানা সম্ভব। সর্বোপরি কথা একটাই উদ্দেশ্য হতে হবে একমাত্র মহান আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জন করা।
তাহলে ইসলাম ছাড়তে বাধ্য হবে। কারণ তখন মনুষ্যত্ববোধ জেগে উঠবে।
আলহামদুলিল্লাহ। আল্ল্যহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
হক্বের ডিলার একমাত্র আপনি।
একমাত্র সঠিক নয়
মনে হয় ভন্ড জামাতি।
আললাহ সঠিক বুঝতে সওয়াত করুন সবাইকে। 🇦🇪
এভাবে একসময় ইসলাম থেকেও খারিজ হয়ে যাবে
নিজের বাতেলের পক্ষে হকের কথা শুনলে চুলকায়।
মানুষ একা কিন্তু দল করেছেন সবগুলো অথচ একটা দলের নাম সঠিকভাবে বলতে পারেন নাই। অতিরিক্ত জ্ঞানী হলে যেটা হয় আর কি। দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে রাখুন।
আলহামদুলিল্লাহ বড় ভাই আপনার কথাগুলো অনেক সুন্দর করে সাজিয়েছেন অনেক মেহনত অনেক সময়ের পরে আপনার ভিডিওটা অনেক সুন্দর করে সাজিয়েছেন তবে নির্ঘাত আপনি জান্নাতি লোক
আলহামদুলিল্লাহ, মাশা আল্লাহ। অসাধারণ। যাঝাকাল্লাহ খাইরান
আল্লাহর সরল পথ আরো খোঁজ করুন ইনশাআল্লাহ পেয়ে যাবেন, আপনার মতো আমিও একটা সময় ছিলাম।
মাশা আল্লাহ, জাযাকাল্লাহু খয়ের।
অনেক সুন্দরভাবে বর্ণনা করছেন❤
Mashallah ❤❤❤. Nishiddhe Ahle hadees sorbadhik nirvul
😂😂😂আপনি খুজতে খুজতে আহলে হাদিসকে পেলেন সত্য,,, আর আমি খুজতে গিয়ে শুরুতেই আহলে হাদিসকে ছেড়ে দিলাম😂😂😂
তোমার ছাড়া দিয়ে আহলে হাদিসের যাই আসেনা।হেদায়েতের পথ আর হক থেকে সরে গিয়ে মনের মধ্যে ফুর্তি অনুভব করা গাদ্দারি ব্যতিত কিছু না।
Balo kotha
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাললাহ খাইরান
মাশাআল্লাহ্ আপনার কথা গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নসিহত হবে ইনশাআল্লাহ্ ।।
ছাত্র শিবিরের সাথী, সদস্য কোনটা ছিলেন?
আরে ভাই ও মিথ্যুক
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
চরমোনাই,তাবলীগ করছে দশ বছর, বয়স কত বছর?
ইকামাতে দ্বীন সম্পর্কে হুজুরের কোন ধারণা নেই অথবা কোন কারণে মিথ্যা বলছে। শিবির সম্পর্কে ওনি যা বলছে তা আমি কখনো শুনেনি।
🤣🤣🤣🤣🤣@@suzauddinsiam2811
ভাই, আপনি,চালাইয়া,যান
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
ইয়া আল্লাহ আমাদের হিদায়াত দান করুন আমিন সুম্মা আমিন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤❤❤❤
আল্লাহ পাক সবাইকে সহীহ্ পথ পাবার তৌফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহ বিজয় দান করবেন।সহি পথে থাকলে।কোরানের অনুবাদ শুনে প্রাণ শীতল হলো।আল্লাহ তাকে সুসম্মানিত করুণ।
এক মাত্র আহালে সুন্নত ওয়াল জামাত ই সঠিক ও মুক্তির পথ । আল্লাহ সবাই কে যেন সঠিক বোঝার তৌফিক দান করেন আমিন।
জামাত সঠিক হলে একটি মেলোকেৱ নিৱদেশমানে কেনো
খালেদা জিয়া কিতাদেৱ মা হয়
Eilooktai ahle sunnat wal jamaater look bujhlen!
আপনি সবসময় আল্লাহর কোরান শরীফ এবং হাদীছ শরীফ আকরে
ধরেন সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন
ইনশাল্লাহ।
হুজুর ভালো ভালো 😊
সীমিত নলেজে ।
আপনি অনেক আবেগী এবং বাস্তবতা থেকে অনেকটা দূরে।
ইসলাম মানে শান্তি আর শান্তি মানে ইসলাম, এটুকু যারা বুঝেন না তাঁরা মুসলিম না
Islam mane atto somorpon, anogotto
আপনি মনে হয় আরো পড়তে হবে। আরো গবেষণা করতে হবে। সাহিত্য অধ্যয়ন করতে হবে। তবেই আপনার এলমে শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
❤❤❤❤❤❤❤ allhummdulleah..... Vai apni shotto path paican...... ahalul hadesh zindabad
Jajakallahu khyron
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে ইসলামের জন্য কবুল করুন।।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে অবশেষে সহি আকিদার ময়দানে আলহামদুলিল্লাহ❤❤❤ আপনাকে ভালোবাসি ভাই আল্লাহ তায়ালার জন্য❤
আপনি শিবিরের কোন পদে ছিলেন আমার ভাই,,, একটু জানাবেন
❤❤ভাই আপনাকে জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤❤
ভাই কোরআন ছাড়া, অন্য কোন গ্রন্হ স্বমর্থ করে কি না, কোরআন ভাল ভাবে পড়ে দেখবেন।
"আল্লাহতায়ালা যার ভাল চান তাকে হেদায়েত দান করেন"
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমীন 💚🕋
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে এনেছেন।
MAshaallah jajakallahu khyron
আপনার হায়াত বৃদ্ধির জন্য আল্লাহ্ নিকট দোয়া করি।
আল্লাহ্ এদের থেকে উম্মাতে হেফাজত করুন। এবং এদেরকে হেদায়েত দিন।
দুই শত বছর আগের ইংরেজদের ছত্রছায়ায় গরেউঠা আহলে হাদিসের আগে এ-ই দুনিয়ায় কি তাহলে সঠিক ইসলাম ছিলনা?
আপনার লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম আপনার শিক্ষা কত দূর।
Ahle hadis tu 1400 bocor age thekei cilo
আপনি সবছেড়ে এখন কোথায় অবস্থান করেছেন?
ভাই, আমি শতভাগ নিশ্চিত। আপনি যতবার হুজুরদের ওয়াজ শুনেছেন, জীবনে ততবার কুরআন খুলে দেখেন নি। আর যদি মাঝে মাঝে আরবী পড়েও থাকেন, তা কখনোই নিজ মাতৃভাষায় পড়ে দেখেন নি, সেটার মধ্যে কী আছে।
কেউ যদি শুদ্ধ মনে কুরআন নিজ মাতৃভাষায় বুঝে বুঝে অন্তত ৬ মাস পড়ে, তবে তার কাছে অনেক কিছুই পরিষ্কার হবে। তখনই সে বুঝতে পারবে, শিরক আসলে কী জিনিস?
কেন প্রত্যেক নবী-রাসূলকেই তার সমাজের অধিকাংশ মানুষ গ্রহণ করল না?
কেন নবী-রাসূল এবং তাদের অনুসারী ঈমানদারদের সংখ্যা হাতেগোনা কয়েক জন ছিল মাত্র?
কেন প্রত্যেক যুগের মৌলভীরাই নবী-রাসূলদের মূল শত্রু ছিল?
ভাই, আপনি শুধু এক হুজুর থেকে অন্য হুজুর বদল করে ওয়াজ শুনেছেন মাত্র। এজন্য কখনো চরমোনাই, কখনো তাবলীগ আবার শেষে আহলে হাদিস হয়েছেন। আপনার মতো প্রায় একই রকম অবস্থা আমারও ছিল। আমিও বিভিন্ন দলের সাথে যুক্ত ছিলাম। বিভিন্ন দল ঘুরে আহলে হাদীসের অনুসারীও হয়েছিলাম। কিন্তু আমি বার বার কুরআন পড়তাম এবং আল্লাহর কাছে এই বলে প্রার্থনা করতাম, 'হে আল্লাহ, আমাকে সত্যের পথে অবিচল রাখুন। আমি যদি ভুল পথেও থাকি, আপনি আমাকে সংশোধনকারীদের অন্তর্ভুক্ত করুন।'' কুরআন পড়তে পড়তে আমার ভিতর এক অন্যরকম বিশ্বাস জন্মেছে। পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কুরআনের বাইরে যা কিছু আছে, সবই সত্য-মিথ্যার মিশ্রণে তৈরি এক গোলক ধাঁধা। এ গোলক ধাঁধা তারাই চিনতে পারবে, যারা শুদ্ধ অন্তরে প্রতিদিন পবিত্র কুরআন নিজ মাতৃভাষায় অন্তত ২-৩ ঘন্টা গবেষণা করবে এবং আল্লাহর কাছে বার বার হিদায়াত কামনা করবে।
ভাই, কিছু কঠিন সত্য শুনুন। কাঠমোল্লারা জানেই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে্ন যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে।
এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন।
আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।"
এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী।
যেমন, সহী হাদীসে এসেছে, মুহাম্মদ (স) তার মেয়ে ফাতেমাকে বলেছেন, 'কেয়ামতের মাঠে কেউ কারো উপকার করতে পারবে না। তুমি আমার মেয়ে হলেও তোমার জন্য আমি কিছু করতে পারব না।"
আবার একই সহীহ হাদীসের গ্রন্থে দেখতে পাই, নবী বলেছেন, নবী তার উম্মতকে কেয়ামতের মাঠে শাফায়াত করে জান্নাতে নিয়ে যাবে।
এরকম অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না।
আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।'
আল্লাহর ভয় করেন আর তাওবা করেন। আপনার ভেতর যে দুই ফোটাও জ্ঞান নেই এটা আপনার কথা থেকে বুঝা গেল। যে বলে বুখারি মুসলিম এর হাদিস দলিল না সে তহ ভিষন বড় পথভ্রষ্ট এবং বাংলা তে কুরআন নাজিল হয় নাই যে আপনি বাংলা পরেই সব বুঝে যাবেন আর দলিল বের করে ফেলবেন তাহলে আর আরবি ভাষার মানুষ হয়েও স্কলাররা বছরের পর বছর তাফসির, উসুল, উলুম, ফিক এসব পরতেন না । আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন , জাহান্নাম বড়ই খারাপ জায়গা।
একদম আমার মনের কথাটা বলেছেন। ঠিক এই কথাটাই আমি বলতে চেয়েছিলাম। কুরআনই হলো আসল সত্য।
তুমি ইবলিশ শয়তানের অনুসারী হয়েছো। প্রকৃতপক্ষে তুমি কেরআনও মানোনা। কারণ কোরআন মানলে তুমি হাদীসও অবশ্য অবশ্যই মানতে। তুমি মারাত্মক গোমরাহির পথে রয়েছো।
ভাই যে হাদীসের বর্ণনা দিয়েছেন তা ঠিক আছে। এই হাদীসগুলো অবস্থার পরিপেক্ষিতে বলা হয়েছে। কেউ যেন কারো আশা না করে আমল ছেড়ে না দেয় (১ম হাদীস) আর শাফায়াত আল্লাহ রাসূল (স) কে বিশেষ মর্যাদা হিসাবে দেওয়া হয়েছে।
ভাই এই তোমার সত্যের নমুনা😅! শেষে একেবারে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আতের বাইরে! উল্লেখিত হাদিস দুটোকে পরষ্পরক বিরোধী বলাতেই বোঝা যায় আপনার জাহেলিয়াত কোন পর্যায়ে। মুহাম্মদ সা. কে কেন রাসূল করে আল্লাহ পাঠিয়েছেন তা কি বলতে পারবেন? উদ্দেশ্য কি? নিজে তো জাহেলিয়াত এ নিমজ্জিত, আবার মানুষ কেউ আহ্বান করছে, মনে হচ্ছে মানুষের সুরতে শয়তান! " আমরা হাদিস মানতে বাধ্য" ও ড. সাকিব ভায়ের "ভ্রান্তি নিরসন" বই দুটো আপনার জন্য রেকমেন্ডেট।
Massallah Massallah Massallah
Jajakallahu khairan 💐🌹
Shukran kasiran 👍✌️
Vai Abdullah, apuni shodhik pothei asen. Thanks.
جزاكم الله خيرا وحيكم الله طويلا واحسنكم الله صحتكم الدعاء لكم داءما وارجوا ان تكون عالما مشهورا وعاملا صالحا جدا
আমিও তাবলীগ থেকে খুব কষ্ট করে বুঝে শুনে কোরআন হাদিস রাফায়েদান করি আহারে হাদিসের সাথে আছি
জাজাকাল্লাহ
জেনারেল লাইনে পরে সবার ভুল ধরে
মলম লাগান।হেড়াম থাকলে হকের সন্ধান করুন।
Masha Allah
তাফহীমুল কুরআন এবং ফিযিলালিল করান এর তর্জমা এবং তাফসীর ভালো ভাবে ভালো অন্তর নিয়ে পড়বেন সঠিক পথ পেয়ে যাবেন ইনসাল্লাহ
#জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা, আবুল আলা #মওদূদীর ভ্রান্ত এবং কুফুরী আক্বীদা সমূহ রেফারেন্সসহ নিম্নে পেশ করা হলোঃ
১। #মওদূদী বলেছে, সমস্ত নবী গোনাহগার। (তাফহীমাত ২য় খন্ড ৫৭ পৃঃ)
২। #মওদূদী বলেছে, নবী ও সাহাবীদের মধ্যে লোভ, লালসা, ঘৃনা-বিদ্ধেষ, কার্পন্য, স্বার্থপরতা ও প্রতিহিংসা ছিল, যার ফলে ওহুদ যুদ্ধে পরাজিত হয়েছেন। (তাফহীমুল কুরআন ২য় খন্ড পৃঃ ৬০ , ৯৯ নং টীকা।)
৩। #কুরআন নাযিল হওয়ার একশত বছর পরে তা পরিবর্তন হয়ে গেছে। (কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১৪ ও ১৫)
৪।#মওদূদী বলেছে, আমাদের নবী তাঁর রেসালতের দায়িত্ব আদায়ে ভূল ত্রুটি করেছেন। (তাফহীমুল ১৯ খন্ড পৃঃ ২৮৬ , ৪নং টীকা , কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১১৮)
৫। নবী আঃ এর মত লম্বা দাড়ি রাখা বা অন্যান্য কর্ম নবী আঃ এর মত করা মারাত্মক ধরনের বিদআত ও দ্বীনের বিপজ্জনক বিকৃতি। (রাসায়েল ও মাসায়েল ১ম খন্ড পৃঃ ১৮২ ও ১৮৩ নং)
৬। হাদীসের দ্বারা যদি বেশি কিছু অর্জিত হয় তবে সহীহ হওয়ার ধারনার উপর দৃঢ় বিশ্বাস ইয়াকিন রাখা যায় না। (তরজমানুল কুরআন পৃঃ ২৬৭ খন্ড ২৬ সংখ্যা ৩)
৭। আল্লাহ পাকের বিধান অস্বীকার করে মওদূদী বলেছিলো - "যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা সেক্ষেত্রে যেনার কারনে (আল্লাহ পাক উনার আদেশ কৃত) রজম শাস্তি প্রয়োগ করা জুলুম। (তাহফীমাত ২/২৮১)
নোট- অথচ জেনাকারীদের জন্যে রজমের শাস্তি স্বয়ং আল্লাহ পাক নিজেই দিয়েছেন।
৮। ফেরেশতা ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেব-দেবী হিসাবে স্থির করেছে। (তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দীন ১০ পৃ)
৯।হযরত আদম আলাইহিস সালাম মানবিক দুর্বলতায় আক্রান্ত ছিলেন। (তাহফীমুল কুরআন উর্দু ,৩/১২৩)
১০। হযরত নূহ আলাইহিস সালাম এর চিন্তা ধারার দিক থেকে দীনের চাহিদা থেকে সরে গিয়েছিলেন। (তাহফীমুল কুরআন ২/৩৪৪, ৩য় সংস্করন ,১৯৬৪ ইং )
১১। নবী হওয়ার পূর্বে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দ্বারা একটি কবীরা গুনাহ হয়েছিলো। (রাসায়েল ও মাসায়েল ১/৩১)
১২। মহানবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দুর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না। অথাৎ তিনি মানবিক দুর্বলতার বশিভুত হয়ে গুনাহ করেছিলেন। (তরজমানুল কুরআন , ৮৫ সংখ্যা , ২৩০ পৃষ্ঠা , তরজমানুস সুন্নাহ ৩/৩০৫ )
১৩। কোরআনুল করীম নাজাতের জন্য নয়; নিছক হেদায়াতের জন্। (তাফহীমুল কোরআন ১ম খন্ড, ৩২১ পৃষ্ঠা)
কপিকৃত
এক্বামাতে দ্বীনের ব্যাপারে তোমার ভূমিকা কী?
ভাই এরা দ্বীন কি জিনিস এটাই বুঝে না, এক্বামতের দ্বীন কিভাবে বুঝবে???? অদের কাছে দ্বীন হলো নামাজে হাত তোলা, মোনাজাত না করা আর পায়ের সাথে পা লাগানো।
Right
আপনি যে মেহনতের মাধ্যমে জীবন পরিবর্তনের সুযোগ পেলেন সেই মেহনতকে এখন এত ছোট করে দেখছেন।
আর এটি জেনে রাখেন দলিল বুঝতে গেলেও অনেক গভীর জ্ঞানের প্রয়োজন হয়,
তার পরও পবিত্র কোরআনের বাণী মতে আসলে হাদীস পন্হিরা পথ ভ্রষ্ট কারন লাহুয়াল হাদীস অনুসারিরা তাওহীদ মানে না , সুরা কাহাফ ১০৩-১০৫ আয়াত !!!!
একমাত্র জীবন বিধান পবিত্র কোরআন !!!!
বর্তমানে কিছু আলেম দেখলে আমার ঘৃণা হয় তবে সব আলেম নয়
এখনো সঠিক পথের সন্ধান পাননি।
সুরা রুম আয়াত 32
যারা ধর্ম সম্বন্ধে নানা মত সৃষ্টি করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে;[১] প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে আনন্দিত।[২]
প্রত্যেক কলেজের কারিকুলাম এক। তবে নটরডেম কলেজের ছাত্র এত ভালো হয় কেন। তাদের কি বই গুলো পরিবর্তন করে ফেলল। নাকি শক্তিশালী ওস্তাদ আর কঠোর পরিবেশ। সাহাবীরা কোরআন পড়ে পরিবর্তন হয় নাই শক্তিশালী ওস্তাদ এবং কঠোর পরিবেশের মধ্যে ছিলেন।
সঠিক পথে আছেন ভাই আমিন
নিশ্চিত জান্নাত।
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
আল্লাহ তায়ালা এই ভাইয়ের মত সকলকে হেদায়েতের পথে আসার তোওফিক দান করুক। আমীন
আমি খুব মনযোগ সহ কারে মুহাম্মাদ আব্দুল্লার পুরো লেকচার শুনলাম সর্ব শেষ কিছুই পেলামনা, যেমন উনি কোন দলের একটা নিয়োম নিতি উল্লেখ করে তাহা হাদিস-কোরান দারা ভুল প্রমান করতে পারে নাই। বাংলাদেশের কোন ইসলামী দল বলে না যে মোনাজাতে হাত না উঠালে তাকে দল রাখা জাবে না, উনি শুধু ব্যাক্তির উক্তি দিয়েছেন, আমি কথিত আহলে হাদিসের লোকের যতই লেকচার শুনী ততই বলদামি খুজে পাই। এই রকম ভুয়া লেকচার দিয়ে মানুশের মুল্যবান সময় নস্ট করে
Mash Allah ❤❤❤
সঠিক বলেছেন ❤
আলহামদুলিল্লাহ
Apni ki prof, Mojammel er sisso hoesen?.
কোরআন ও হাদিস মেনে জীবন পরিচালনা করুন, সঠিক পথে চলতে পরবেন, ইনশাআল্লাহ
Tumi hoila Ahlee Khobis
Allah fetnabaj theke amader rokkha korun....
জনাব রুহানি শক্তির মাধ্যমে আপনি যদি সঠিক পথ খুজতেন তাহলে আপনি আহসানাল হাদীসের পথ খুঁজে পেতেন যাইহোক আর দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে চালিয়ে যান। দোয়া করি ভবিষ্যতে আপনার বিবেক বিবেচনা জাগ্রত হোক এবং সঠিক পথের সন্ধান পান।
আলহামদুলিল্লাহ।
আপনার পায়ের আংগুল থাকার কথা কিবলার দিকে তাহলে, অন্য জনকে লাগবে কেন।
তবে আলহামদুলিল্লাহ আপনি একজন ভাষ্যকার সত্য বলেন অথবা মিথ্যাই বলেন আপনার দ্বারা আহলে হাদিস অনেক কাজ নিবে চালিয়ে যান আপনার গন্তব্য কোথায় আপনি কি জানেন আদো আপনার গন্তব্য ঠিক নয় কারণ আপনার বুঝের অভাব
কোরান থেকে আলোচনা করেন এবং গবেষণা করলে সবই মিলে যাবে, এতো পেরেশানি হতে হবে না।আমি সিরাজগঞ্জ থেকে শুনলাম।
তোর জন্য খুব দুঃখ হচ্ছে তুই সঠিক পথ ছেড়ে পথভ্রষ্টতার পথে চলে গিয়েছিস আর দুঃখ হলেই বা কি হবে তুই তো শয়তানের প্রচলন ভ্রমণ চড়ায় হাত দিয়েছিস তাতে আমাদের কি আল্লাহ তোর জন্য যেটা বিচার করবে সেটাই সঠিক আল্লাহর বিচারের দিকেই আমরা তাকিয়েছি
জনাব ফিতনা তৈরি হতে বিরত থাকুন প্লিজ
উনি ফেতনা না। আপনি ভালো করে খুঁজে দেখেন।
হানাফী মসজিদে সালাত আদায় করা যাবে কি ?
মন্দিরে যা
তুমি শিবির সম্পর্কে ভুল তথ্য দিলে আর জিহাদ সম্পর্কে কিছু বললে না।।আস্তাগফিরুল্লাহ।