আসসালামু আলাইকুম। আপনার আলোচনায় অনেক কিছু শেখার আছে। আল্লাহ আপনার পরিশ্রমকে কবুল করুন। বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষ অসুখী। সেখানে আপনার আলোচনা গুলো মৃত্যু পদযাত্রী একজন মানুষকে পানি পান করানোর মতো। আপনি অনেক ভালো থাকুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
@@bdmusic8309 Science aro proman korche je God ache...ki boltasen apni..Ei juge Islam niye ja search diben tai paben..ekhon keo jodi dhormo believe na kore porokiya korte chai tokhon dhormer dosh deya jabe na...Still Islam is the fastest growing religion.
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
@@bdmusic8309 বিজ্ঞান এইসব কিছুই করে নাই। গবেষণা স্রষ্টাকেন্দ্রিক হবে না বস্তু কেন্দ্রিক তা নিজের উপর নির্ভর করে। পশ্চিমাদের বিজ্ঞান স্রষ্টা কেন্দ্রিক না। তাই পশ্চিমের এই অবস্থা আর বাঙালি যেহেতু মাত্রাতিরিক্ত জ্ঞানী তাই Judge না করেই সে সংশয়ে পরে যায়।
পৃথিবীর মানুষগুলো নতুন নতুন আবিষ্কার করে নতুন নতুন কিছু সন্ধান করে মানুষ বলতে নিত্য নতুন আবিষ্কারক সেটা ছেলে হোক মেয়ে হোক একটা মেয়ে যখন বাপের বাড়িতে থাকে তখন সে তার নতুন একটা জীবনসঙ্গী খুঁজতে থাকে যখন তারা জানে যে বাপের বাড়িতে বেশিদিন থাকা যাবে না যখন সে স্বামীর বাসায় চলে যায় তখন স্বামীর অত্যাচার নির্যাতন যুলুম স্বামীর সংসার থেকে টর্চারিং তখন সে নতুন কাউকে খুঁজে নিতে চাই যে তাকে সুখ দেবে শান্তি দেবে এমন একটি জীবনসঙ্গীকে সে খুঁজতে থাকে তখনই হবে আসল খেলা এই মুহূর্তে যদি কোন ছেলে এসে তাকে সে আশ্বাস ভরসা দিতে থাকে আদর ভালোবাসা তখন ওই মেয়েটি ওই ছেলেটির জন্য সে পাগল হয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যায় আর ওই ছেলেটি তার ওই মেয়ের দেহ চায় এটি হচ্ছে পরকীয়া আসল ব্যাখ্যা বিয়ের প্রথা উঠে গেলে আর এই সমস্যাটা থাকবে না স্বাধীনভাবে যখন-তখন যে যাকে চয়েজ করবে সে তার সাথেই থাকবে এটাই হচ্ছে আসল সমস্যার সমাধান বিয়ের প্রথা বাতিল করতে হবে সমাজ থেকে
খুব প্রয়োজনীয় আলোচনা। ইয়াহিয়া সাহেব এর দর্শন খুব চমৎকার! ধন্যবাদ আপনাদের। সত্যি বলতে এই ধরনের মানুষের লজ্জা শরম বলে কিছুই থাকেনা। অমানুষদের মনুষ্যত্ব বোধ জাগ্ৰত হবে আশা করি আল্লাহ তায়ালা মানুষকে হেদায়েত দান করুন। আমীন
কেউ হাইসেন না😁! আজ কে ২ জন কে একসাথে দেখে কনফিউজড দূর হলো।।। আমি খালি ভাবতাম ২ জন কি একি মানুষ দারির আগে পরের মানুষ কিনা 🙈 ২ জন ই চমৎকার মানুষ অনেক দোয়া আর ভালবাসা আপনাদের জন্যে 🥰
It happens when you treat yourself as superior to your spouse in terms of beauty, wealth, etc. This superior complexity leads you to extramarital-affair, which ultimately resulted in nothing. Love doesn' mean losing your grip on reality. Your are not the most perfect and just as your partner. You have to love each other the way you choose each other.
My boyfrnd thinks he’s best and im lower class compared to him! And he was sex chatting with different womens! 😅and told me amr chat true nah ami moja nei! U r my one and only true love 😂 and wants to marry me ! He’s openly doing this and wants me to accept this! 😅
আপনারা তো ভালো কথা বলেন❤❤।কিন্তু বাস্তবতায় কি পরিবর্তন হচ্ছে? আমাদের কাজ করার থেকে কথা বলাটা বেশি হয়।তাই আগে কমিউনিটি তৈরি করে, সেটাকে তুলে ধরতে হবে, তা দেখে বাকিরা পরিবর্তনের পথ খুঁজে পাবো
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
কখনো আপনার সংসারে ঝগড়া হবে না চতুর্দিকে দেখবেন শান্তি আর সুখ আমি মনে করি পৃথিবীতে সুখ থাকলে সেটা বিয়ের ভিতরে আছেছোট বাচ্চাদের একটা ভালোবাসা স্ত্রীর একটা ভালোবাসা
পৃথিবী তো পৃথিবীর মতো আছে, অনেক সুন্দর করে পৃথিবী তৈরি করেছে, দোষ হলো মানুষের মধ্যে, মানুষের মধ্যে আল্লাহ স্বাধীনতা দিয়ে দিয়েছে, আর মানুষ যা ইচ্ছা তাই করতেছে। আমি অনেক মানুষ দেখেছি তারা বলে আমার ইচ্ছা আমি যা ইচ্ছা তাই করবো তাতে কার কি। তাদের জন্যে ভালো মানুষগুলো মানুষিক অশান্তিতে থাকে।
কথা গুলো সব সত্যি। আসলেই যারা একটু খানি আনন্দের জন্য পরিবারের এতো দিনের ভালোবাসা কে অপমান করে।দিন শেষ সেই ভালোবাসা আর আগের মতো থাকে না ।সব হারায় তাহলে কি লাভ হলো এগুলো করে। পরে নিজের মুখ দেখতে নিজেরই লজ্জা করে তাদের। আহ্ আনন্দ আহ্ জীবন।
বিয়ে শুধু যে নৈতিক বা ধর্মীয় কারণে মানুষ টিকিয়ে রাখে তা না। মানুষ তার পার্টনারের মদ্ধ দিয়ে যদি একটা স্বস্তির এবং শান্তির জায়গা পায় তাহলেও সাময়িক অসন্তুষ ভুলে সে বিয়ে টিকিয়ে রাখে।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
আমাদের নবী করীম (সা:) এই ব্যাপারে পূর্বেই সতর্ক করেছেন। দুনিয়া একদিন এই পরকিয়ার মতো পাপকে বৈধতা দিবে এই বিষয়ে। বুদ্ধিমান তো তারা যারা কোরাআন হাদিস পর্যালোচনা করার মধ্যমে সামনে আরো যা যা ঘটবে তা জানতে পেরে নিজে বিবেককে এবং পরিবারকে ওই সকল পাপ কাজ থেকে সং্যত থাকার নির্দেশনা দেয়।
চেষ্টা করা যেতে পারে ঠিক ভাবে তৈরি করে নিন। ধরুন একটা হাতে একটা গ্লাস আপনার হাতে সেটাকে আপনি যত যত্ন করিয়া লিখে রাখবেন সে ততখানি ভালো থাকবে আপনি যখন আপনার হাত থেকে ফসকে যাবে আর জোড়া আর জোড়া লাগানো সম্ভব নয়। লেখা ভাল হয়নি বুঝে নিবেন
আমরা জদী ইসলামের আইন মেনে চলতে পারি তাহলে এত ডিভোর্স হবে না।আর পরিবারে জদী একজন আরেকজনকে সম্মান করে আর একজনের সুখ দুঃখ বুঝার চেষ্টা করে তাহলে সংসার এত ভাংবে না।
100% right But duty ki akjon ar?? Na 2e jon ke try kortay hobay relationship thik rakhtay hobay…k kar khobor rakhay… no respect.. no love … no understanding Why thay marry a woman than ignore???
খুব খারাপ লাগলো শুরুটাই করলেন এমন ভাবে?একজন অচেনা মানুষকে বিয়ে করেছি | বিয়ের সঙ্গে সঙ্গে মনে হয়েছে চির জীবনের বন্ধন! তার মত আপন কেউ হতে পারেনা | এমন বহু দম্পতি আছে বিনা প্রশ্নে সারা জীবন পার করে দেয় |
পরকিয়া করার সবচেয়ে বর কারন অবহেলা ও অসম্মান স্বামী ও স্ত্রী যদি পরস্পরের প্রতি আগ্রহ ও ভালবাসা না থাকে পরিবর্তে থাকে অবহেলা ও অসম্মান তাহলেই ঘটে পরকিয়া
Allah apnadr shohay hok....god bless both of you...lifespring er opor onk asa rakhi tara kaj chaliye jak jno bangladesh er kicu manus jara dormu & sobbotar baire chole jacce...biye er vlo ghun niye video kron...jno chele meye prem nh kre biye te agrohi hoy...
মা শা আল্লাহ । অনেক ভালো লাগলো । কিন্তু স্যার, আমি একটা বিষয় নিয়ে বেশ কনফিউজড। সূরা আত তাহরীমে দাসী সম্পর্কে বলা আছে। আমার কথা হল, কেন ইসলাম একজন দাসী আর স্ত্রী কে সমান মর্যাদা দিল? তাহলে স্ত্রীর মূল্য কী? স্ত্রীর ক্ষেত্রে সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে, যেখানে দাসীর ব্যাপারটিই মেনে নেওয়া যায়না,সেখানে দাসীর সং্খ্যার ক্ষেত্রে কোনো লিমিট নেই!! আমি জাকির নায়েক ও আরো অনেকের ব্যাখ্যা শুনেছি,কিন্তু বিশ্বাস করেন,খুব ঠুনকো যুক্তি মনে হয়েছে। অনুরোধ থাকলো, এই ব্যাপারে গবেষণা করে একটা ভিডিও করবেন। সত্যিই জানা দরকার সবার এই ব্যাপারে ।
এই সময়ে পৃথিবীতে এসে কোন দাসপ্রথা সিস্টেম নেই। তাহলে এ বিষয়ে আমাদের চিন্তা না করলেও চলবে। প্রাচীনকালে যারা যুদ্ধে বন্দি হত তাদেরকে দাস দাস হিসেবে বিক্রি করা হত। জনাব ইয়াহিয়া সাহেব বর্তমানকালের বিভিন্ন সামাজিক পারিবারিক সমস্যাগুলোকে ফোকাস করেই ভিডিও তৈরি করেন। এগুলো তো আমরা সবাই উপকৃত হচ্ছি
Tahole ki meye der k mere felbe juddher shomoy? Amnite chere dile ora voron poshon pabe kotha theke? Tader to authority and male guardian ra Mara gese juddhe? Muslim hole take bite dite parbe , Kintu jodi raji na hoy , Tokhon ki korbe? Lifetime responsibility k nibe? Ai jonno ai option
Apnakay akta kotha boltay chai...Dakhun amar kotha gulo valo na lagle kindly ignore korban??? Akjon mental patient jodi apnar kasay treatment nitay chay and jokhon say apnar appointment neyar jonno call dia jantay parey apnar fee 10k tokhon tar kamon condition hotay paray apnar ki minimum kono idea ashay?????? Akhane say nijar sickness jonno kosto pavay naki apnar fee deya ta tar jonno kothin ta nia afsos korbay????? So this is the reality of our society... Ak dikay Mental issu nia awareness haoyar jonno bolsan onno dik akta specific manus dar target korey focus korsan.....bravo... Koto jon student apnar ai fee dia tader treatment koratay parbay aktu janaben???
ভাই আপনার কথা টা মানতে পারলাম না...তিন মাস পর পর পার্টনার চেঞ্জ করা টা আপাতদৃষ্টিতে এক্সাইটিং মনে হইলেও আদতে ওতে সুখ সাময়িক থাকলেও শান্তি নাই....জীবনে শান্তি স্বস্তিটা ভীষণ জরুরি...
Porokiya ko kewal badmas type k log jiska khud pe koi control nahi h wahi support karega achhe charitrawan koi v male or female kabhi kar hi nahi sakta chahe jitni v muskil q n ajay thenk u sir 🙏 your valuable information I m Haripriya Tiwari from Assam mujhe apki consept bahot achha lagta h u r great sir 🙏🙏🙏
ডিভোর্স দেন তা তো দিবেন না। গাছেরও খাবেন তলারও কুড়াবেন🤣 ইসলামের তালাক দেওয়া জায়েজ আছে কিন্তু পরকীয়া করা জায়েজ নাই। মেয়েরা সহজে ডিভোর্স দিতে চায় না কারণ সিকিউরিটি চলে যাবে
People cheat coz they are absolute robot and don't have a soul , they think they can get away from any kind of sin to find tuuuurrrruuuu.... ( true) love 👌👏👏👏👏💀
কথা গুলো ১০০% সত্যি। এবং শিক্ষা মূলক, এখান থেকে শিক্ষা নিতে হবে... সকল সমস্যার সমাধান করতে হলে ধর্মীয় অনুভূতি যাগ্রত করতে হবে....
আসসালামু আলাইকুম।
আপনার আলোচনায় অনেক কিছু শেখার আছে।
আল্লাহ আপনার পরিশ্রমকে কবুল করুন।
বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষ অসুখী। সেখানে আপনার আলোচনা গুলো মৃত্যু পদযাত্রী একজন মানুষকে পানি পান করানোর মতো। আপনি অনেক ভালো থাকুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
AMEEN'
right
খুব অস্থির লাগে ,মহান আল্লাহ ।আমাদেরকে ধর্মীয় অনুশাসনে জীবন যাপন করার তাওফিক দান করুন ।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Ameen
Ameen
Amin
ফেসবুক টিকটক আরো কত কিছু,,,,শিক্ষার অভাব,,সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভয়ের অভাব
সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভয়ের অভাবও দায়ী কারন বিজ্ঞানের ক্রমউন্নতিতে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব বা সৃষ্টিকর্তা আছে নাকি নাই তা নিয়ে সন্দেহ সংশয় তৈরী হয়েছে সবার মাঝে। এ কারনেই দিনদিন সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভয় টা সবার মাঝ থেকে একপ্রকার উঠেই যাচ্ছে।
@@bdmusic8309 Science aro proman korche je God ache...ki boltasen apni..Ei juge Islam niye ja search diben tai paben..ekhon keo jodi dhormo believe na kore porokiya korte chai tokhon dhormer dosh deya jabe na...Still Islam is the fastest growing religion.
@@bdmusic8309 কোন বিজ্ঞান সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব ভুল প্রমান করতে পারবে না। মানুষ তার বোকাচোদামোর কারণে নাস্তিক হয়।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
@@bdmusic8309 বিজ্ঞান এইসব কিছুই করে নাই। গবেষণা স্রষ্টাকেন্দ্রিক হবে না বস্তু কেন্দ্রিক তা নিজের উপর নির্ভর করে। পশ্চিমাদের বিজ্ঞান স্রষ্টা কেন্দ্রিক না। তাই পশ্চিমের এই অবস্থা আর বাঙালি যেহেতু মাত্রাতিরিক্ত জ্ঞানী তাই Judge না করেই সে সংশয়ে পরে যায়।
বর্তমান পৃথিবীর সাপেক্ষে আলোচনাটি একটি যুগান্তকারী আলোচনা ধরা যায়।
বাস্তবের সাথে এই আলোচনার ১০০%
এ জন্যই একজন ভালো মুসলিম দাম্পত্য জীবন অনেক সুখের হয়
ঠিক বলেছেন হুজুর আল্লাহ আমাদেরকে সহি বুজ দান করুন আমিন
আমিন
খুবই সুন্দর আলোচনা।
একদম যুগোপযোগী তথ্য ও প্রমাণ সহ এমন আলোচনা খুব কম শুনছি আমি। দারুণ লাগছে বিষয়টা।
Practicing Muslim hisabei ato sundor kotha bollen sune valo laglo.
আপনার কথা গুলো সত্যিই নির্ভূল সত্য ।
খুব clearly ভাবে বুঝানো হয়েছে. খুব ভালো লাগলো. ধন্যবাদ।
পরকীয়া কি যে একটা অপমানের বিষয় একটা সন্তানের কাছে শুধু যার সাথে হয়েছে সেই জানে।অনেক কেই দেখেছি এই সমস্যায় পড়তে।
নিজের পরিবারকে প্রাধান্য না দিলেই সমস্যা।
অনেক সুন্দর আপনি
Ek jon porokiar candidate pawa gese....
Je jane se jane vai, ei kosto kamon
পৃথিবীর মানুষগুলো নতুন নতুন আবিষ্কার করে নতুন নতুন কিছু সন্ধান করে মানুষ বলতে নিত্য নতুন আবিষ্কারক সেটা ছেলে হোক মেয়ে হোক একটা মেয়ে যখন বাপের বাড়িতে থাকে তখন সে তার নতুন একটা জীবনসঙ্গী খুঁজতে থাকে যখন তারা জানে যে বাপের বাড়িতে বেশিদিন থাকা যাবে না যখন সে স্বামীর বাসায় চলে যায় তখন স্বামীর অত্যাচার নির্যাতন যুলুম স্বামীর সংসার থেকে টর্চারিং তখন সে নতুন কাউকে খুঁজে নিতে চাই যে তাকে সুখ দেবে শান্তি দেবে এমন একটি জীবনসঙ্গীকে সে খুঁজতে থাকে তখনই হবে আসল খেলা এই মুহূর্তে যদি কোন ছেলে এসে তাকে সে আশ্বাস ভরসা দিতে থাকে আদর ভালোবাসা তখন ওই মেয়েটি ওই ছেলেটির জন্য সে পাগল হয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যায় আর ওই ছেলেটি তার ওই মেয়ের দেহ চায় এটি হচ্ছে পরকীয়া আসল ব্যাখ্যা বিয়ের প্রথা উঠে গেলে আর এই সমস্যাটা থাকবে না স্বাধীনভাবে যখন-তখন যে যাকে চয়েজ করবে সে তার সাথেই থাকবে এটাই হচ্ছে আসল সমস্যার সমাধান বিয়ের প্রথা বাতিল করতে হবে সমাজ থেকে
খুব প্রয়োজনীয় আলোচনা। ইয়াহিয়া সাহেব এর দর্শন খুব চমৎকার! ধন্যবাদ আপনাদের। সত্যি বলতে এই ধরনের মানুষের লজ্জা শরম বলে কিছুই থাকেনা। অমানুষদের মনুষ্যত্ব বোধ জাগ্ৰত হবে আশা করি আল্লাহ তায়ালা মানুষকে হেদায়েত দান করুন। আমীন
নৈতিকতার শিক্ষা মানুষ পরিবার থেকেই পায়। আর এটা অনেকটা জেনেটিকও।আর ছেলেদের নৈতিকতাবোধ মেয়েদের চেয়ে কমই হয় আমাদের দেশে।
😂 Akhane apni cheleder ak dhap agiye dilen kintu Valo mondo girls O boys uvoyer moddhe ace kaow kom bashi na. Jamon Ak hate kokhonoi tali baje na😊
@@Dream_House1992 আমরা একটা সাইকোলজির গ্রুপ ২০০৫ সালের দিকে একটা ছোট পরীক্ষণ করেছিলাম যার ফল এটাই এসেছিলো।তাই বললাম।
দরকারি এবং চমৎকার আলোচনা! 👍👍👍
কেউ হাইসেন না😁! আজ কে ২ জন কে একসাথে দেখে কনফিউজড দূর হলো।।। আমি খালি ভাবতাম ২ জন কি একি মানুষ দারির আগে পরের মানুষ কিনা 🙈
২ জন ই চমৎকার মানুষ অনেক দোয়া আর ভালবাসা আপনাদের জন্যে 🥰
ami o eksomoy confused aslam..hahaha
Amio😂
but amonta to amar kace mono hoyni. shuru thakei tader alada person mone hoice 😊
আমি ও আপনার মতো ভাবতাম
@@Dream_House1992 আপনি বুদ্ধিমান 😁😁
কর্মফল নিয়ে মানুষ উদাসিন। আল্লাহর ভয় নেই।
It happens when you treat yourself as superior to your spouse in terms of beauty, wealth, etc. This superior complexity leads you to extramarital-affair, which ultimately resulted in nothing.
Love doesn' mean losing your grip on reality. Your are not the most perfect and just as your partner. You have to love each other the way you choose each other.
My boyfrnd thinks he’s best and im lower class compared to him! And he was sex chatting with different womens! 😅and told me amr chat true nah ami moja nei! U r my one and only true love 😂 and wants to marry me ! He’s openly doing this and wants me to accept this! 😅
আপনারা তো ভালো কথা বলেন❤❤।কিন্তু বাস্তবতায় কি পরিবর্তন হচ্ছে? আমাদের কাজ করার থেকে কথা বলাটা বেশি হয়।তাই আগে কমিউনিটি তৈরি করে, সেটাকে তুলে ধরতে হবে, তা দেখে বাকিরা পরিবর্তনের পথ খুঁজে পাবো
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
আমি একজন ডিভোর্সি নারী আলল-হর কাছে চাওয়া একজন ভালো জীবন সঙ্গী চাই।
To apni age suru koren,....
অত্যন্ত যুগোপযোগী আলোচনা। অনেক ধন্যবাদ।
কখনো আপনার সংসারে ঝগড়া হবে না চতুর্দিকে দেখবেন শান্তি আর সুখ আমি মনে করি পৃথিবীতে সুখ থাকলে সেটা বিয়ের ভিতরে আছেছোট বাচ্চাদের একটা ভালোবাসা স্ত্রীর একটা ভালোবাসা
TRUE
বর্তমান পৃথিবীর সাপেক্ষে আলোচনাটি একটি যুগান্তকারী আলোচনা ধরা যায়।
আপনার আলোচনা অসাধারণ। ❤
বৌ একটা আল্লাহর দেওয়া অনেক অনেক অনেক বড়ো নিয়ামত।
পৃথিবী তো পৃথিবীর মতো আছে, অনেক সুন্দর করে পৃথিবী তৈরি করেছে, দোষ হলো মানুষের মধ্যে, মানুষের মধ্যে আল্লাহ স্বাধীনতা দিয়ে দিয়েছে, আর মানুষ যা ইচ্ছা তাই করতেছে। আমি অনেক মানুষ দেখেছি তারা বলে আমার ইচ্ছা আমি যা ইচ্ছা তাই করবো তাতে কার কি। তাদের জন্যে ভালো মানুষগুলো মানুষিক অশান্তিতে থাকে।
Thik bolesen apni
Thik bolesen apni
বিয়েএকটা ফরজ কাজ ফরজ ইবাদত বিয়ের মাঝে শান্তি বিয়ের মাঝে সুখআপনার মনকে জিজ্ঞেস করুন আপনি নিজের সঠিক হলে সঠিক স্ত্রী পাবেন ইনশাল্লাহ
খুবই দারুন কথা বলেছেন
ডিভোর্সকে হা বলতে বা মেনে নিতে শিখুন। বিয়ে যেমন জরুরী ডিভোর্স তেমন জরুরি।
কথা গুলো সব সত্যি। আসলেই যারা একটু খানি আনন্দের জন্য পরিবারের এতো দিনের ভালোবাসা কে অপমান করে।দিন শেষ সেই ভালোবাসা আর আগের মতো থাকে না ।সব হারায় তাহলে কি লাভ হলো এগুলো করে। পরে নিজের মুখ দেখতে নিজেরই লজ্জা করে তাদের। আহ্ আনন্দ আহ্ জীবন।
বিয়ে শুধু যে নৈতিক বা ধর্মীয় কারণে মানুষ টিকিয়ে রাখে তা না। মানুষ তার পার্টনারের মদ্ধ দিয়ে যদি একটা স্বস্তির এবং শান্তির জায়গা পায় তাহলেও সাময়িক অসন্তুষ ভুলে সে বিয়ে টিকিয়ে রাখে।
এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা হুজুর আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকির বলে গান করে আর বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।১০,২০ হাজার টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিচ্ছে(আল্লাহ কেউ বা কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার ছিনিয়ে বা কেড়ে নিয়ে গেল তাকে ক্ষামা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ৩০টা মাহফিলে যোদান করেন গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে চার (৪)মাস আয় করেন ১২০×২০০০০৳= ২৪০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামদারি আলেম ।তারা ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেয়েছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন।আলেমরা ক্ষমতায় বা নেতৃত্বে যেতে কম হলেও যে অর্থের দরকার যোগার করতে ২০৪০সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাছাড়া এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা চেয়েছেন যে অর্থনৈতিক ভাবে যেন আমরা তথা মুসলিমরা যেন সম্পদশালী প্রচুর অর্থের মালিক থাকি। কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামদারি হুজুররা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথা পাধান্য দিবেন না কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব বা পূর্ণ্যের কাজ হয় কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক তবে গাড়ি ভাড়া ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
যারা আল্লাহ কে ভয় করে ,না,তারা এই ধরনের কাজ করে,এরা নষ্টা চরিত্রের,প্রজ্ঞা নাই,.
স্যার আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন । স্যার আপনারা দুজনের আলোচনা আমার খুব ভালো লাগে ।
Life spring er best doctor yahia amin! Tnq sir apnr video dkhe onek kichu sikhechi😊
Khub logical kotha bolesen vai ra. Sacrifice korar mentality thaklei songsar kora hoy.Thanks.
আল্লাহ আমাদেরকে হেদাএত দান করুক আমিন😢
সুন্দর উপস্থাপনা ,সূন্দর ব্যাখা ..!
আমাদের নবী করীম (সা:) এই ব্যাপারে পূর্বেই সতর্ক করেছেন। দুনিয়া একদিন এই পরকিয়ার মতো পাপকে বৈধতা দিবে এই বিষয়ে। বুদ্ধিমান তো তারা যারা কোরাআন হাদিস পর্যালোচনা করার মধ্যমে সামনে আরো যা যা ঘটবে তা জানতে পেরে নিজে বিবেককে এবং পরিবারকে ওই সকল পাপ কাজ থেকে সং্যত থাকার নির্দেশনা দেয়।
সুন্দর কথাবার্তা , ভালো উপস্থাপনা।🤩
ওনার কথা গুলো সত্যি, খুবই যুক্তি সংযতো
Thanks for watching!
বিয়েই করতে পারছি না, আবার পরকিয়া। নিজের কিয়ায় করতে পারলাম না এখনো, আবার পরের কিয়া 😁।
আসসালামু আলাইকুম
বতমান সমাজের বাস্তব কথা গুলো বলেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে
Comotkar alocona, akebare jug upojugi, vishon valo legece sune
আরেকটা ফেক্ট মিস করছেন, সেটা হলো, পরিবার, এখানে উভয়পক্ষের পরিবার ই দায়ি, তারা তাদের ছেলে মেয়েদের সে ভাবে গাইড করে না, উলটা সন্তানদের পক্ষ নেয়...
সহমত।
Abusive husband কে মেনে নিতে বলাটা কতোটা নৈতিক? মেয়েরা abusive হলে তখন তো ঠিকই ছাড়তে বলবে।
চেষ্টা করা যেতে পারে ঠিক ভাবে তৈরি করে নিন। ধরুন একটা হাতে একটা গ্লাস আপনার হাতে সেটাকে আপনি যত যত্ন করিয়া লিখে রাখবেন সে ততখানি ভালো থাকবে আপনি যখন আপনার হাত থেকে ফসকে যাবে আর জোড়া আর জোড়া লাগানো সম্ভব নয়। লেখা ভাল হয়নি বুঝে নিবেন
Kothin prosno. Very tough to continue.
Allah allow koreche abusive husband k divorce dewa. Amra dhormio shikka khub kom only meye der kaporer moddhei atkano. 😂
আমরা জদী ইসলামের আইন মেনে চলতে পারি তাহলে এত ডিভোর্স হবে না।আর পরিবারে জদী একজন আরেকজনকে সম্মান করে আর একজনের সুখ দুঃখ বুঝার চেষ্টা করে তাহলে সংসার এত ভাংবে না।
100% right
But duty ki akjon ar?? Na 2e jon ke try kortay hobay relationship thik rakhtay hobay…k kar khobor rakhay… no respect.. no love … no understanding
Why thay marry a woman than ignore???
Self esteem meyeder o onek Hoi..shudhu chelera na ..
খুব খারাপ লাগলো শুরুটাই করলেন এমন ভাবে?একজন অচেনা মানুষকে বিয়ে করেছি | বিয়ের সঙ্গে সঙ্গে মনে হয়েছে চির জীবনের বন্ধন! তার মত আপন কেউ হতে পারেনা | এমন বহু দম্পতি আছে বিনা প্রশ্নে সারা জীবন পার করে দেয় |
আফসোস এসব জানোয়ার পুরুষ জন্য
এরা নিজের সঙ্গীনিকে বুঝলো না
I agree he went too far
@@Itstanjidchy where the f he went too far?
You just can't cope with the actual facts of the reality.
পরকিয়া করার সবচেয়ে বর কারন অবহেলা ও অসম্মান স্বামী ও স্ত্রী যদি পরস্পরের প্রতি আগ্রহ ও ভালবাসা না থাকে পরিবর্তে থাকে অবহেলা ও অসম্মান তাহলেই ঘটে পরকিয়া
অনেক ধন্যবাদ।। আসলেই সত্য কথা।
একদম
Kub sundor bisoy
Onkkisu sikar ase
Thank you very much sir....
Need this type of discussion
❤️❤️❤️
Sir please do add English subtitles so that it can reach outer audience too
আপনার ঐসব ভাবার দরকার নাই। আপনি কস্ট করে বলছেন কেন?
Excellent super Excellent
Example sir
I will hats off to you 💘💘❤️🔥❤️🔥
Ki je bolen... husband k bhalobasi onek...pran diye dite pari tar jonno...❤
৮৪,৮৬,৯২, ৯৪,৯০,২০০০,২০০৩ ইত্যাদিন্ধুর গ্রুপ পেয়ে বুড়াবুড়িদের নতুন জাগরণের প্রেম পরকীয়ার কারণ।
একদমই বাস্তবসম্মত কথা, অনেক পুরুষ বা মহিলা ইসলাম মানে আবার এই কাজ ও করছে।
সত্যি কথা গুলার থেকে অনেক কিছু শিখার আছে
Allah apnadr shohay hok....god bless both of you...lifespring er opor onk asa rakhi tara kaj chaliye jak jno bangladesh er kicu manus jara dormu & sobbotar baire chole jacce...biye er vlo ghun niye video kron...jno chele meye prem nh kre biye te agrohi hoy...
kotha gula khub effective
ei video er 2nd part chai
@nadiaislam2478 PAD maira diyeco naki gondo astece
টক্সিক সম্পর্ক থেকে হতে গেলে সবাই বাঁধা দেই। এটা একদমই ঠিক না। তাতে যে কেউ আত্মহত্যার পথ বেছে নেবে।
সবার উচিত ডিভোর্স কে সহজভাবে মেনে নেওয়া।
মা শা আল্লাহ । অনেক ভালো লাগলো ।
কিন্তু স্যার, আমি একটা বিষয় নিয়ে বেশ কনফিউজড। সূরা আত তাহরীমে দাসী সম্পর্কে বলা আছে। আমার কথা হল, কেন ইসলাম একজন দাসী আর স্ত্রী কে সমান মর্যাদা দিল? তাহলে স্ত্রীর মূল্য কী? স্ত্রীর ক্ষেত্রে সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে, যেখানে দাসীর ব্যাপারটিই মেনে নেওয়া যায়না,সেখানে দাসীর সং্খ্যার ক্ষেত্রে কোনো লিমিট নেই!! আমি জাকির নায়েক ও আরো অনেকের ব্যাখ্যা শুনেছি,কিন্তু বিশ্বাস করেন,খুব ঠুনকো যুক্তি মনে হয়েছে।
অনুরোধ থাকলো, এই ব্যাপারে গবেষণা করে একটা ভিডিও করবেন। সত্যিই জানা দরকার সবার এই ব্যাপারে ।
এই সময়ে পৃথিবীতে এসে কোন দাসপ্রথা সিস্টেম নেই। তাহলে এ বিষয়ে আমাদের চিন্তা না করলেও চলবে। প্রাচীনকালে যারা যুদ্ধে বন্দি হত তাদেরকে দাস দাস হিসেবে বিক্রি করা হত। জনাব ইয়াহিয়া সাহেব বর্তমানকালের বিভিন্ন সামাজিক পারিবারিক সমস্যাগুলোকে ফোকাস করেই ভিডিও তৈরি করেন। এগুলো তো আমরা সবাই উপকৃত হচ্ছি
Tahole ki meye der k mere felbe juddher shomoy?
Amnite chere dile ora voron poshon pabe kotha theke?
Tader to authority and male guardian ra Mara gese juddhe?
Muslim hole take bite dite parbe ,
Kintu jodi raji na hoy ,
Tokhon ki korbe?
Lifetime responsibility k nibe?
Ai jonno ai option
Alloh amaderke rohom korun! আমীন
এই আলোচনা টিভি চ্যানেল প্রাচার করা জরুরী
কথা গুলো ১০০% সঠিক
Khub valo laglo dada apnader alochona ta👍
Thanks.
Much needed podcast. Very well done!
Apnakay akta kotha boltay chai...Dakhun amar kotha gulo valo na lagle kindly ignore korban???
Akjon mental patient jodi apnar kasay treatment nitay chay and jokhon say apnar appointment neyar jonno call dia jantay parey apnar fee 10k tokhon tar kamon condition hotay paray apnar ki minimum kono idea ashay??????
Akhane say nijar sickness jonno kosto pavay naki apnar fee deya ta tar jonno kothin ta nia afsos korbay?????
So this is the reality of our society...
Ak dikay Mental issu nia awareness haoyar jonno bolsan onno dik akta specific manus dar target korey focus korsan.....bravo...
Koto jon student apnar ai fee dia tader treatment koratay parbay aktu janaben???
ভাই আপনার কথা টা মানতে পারলাম না...তিন মাস পর পর পার্টনার চেঞ্জ করা টা আপাতদৃষ্টিতে এক্সাইটিং মনে হইলেও আদতে ওতে সুখ সাময়িক থাকলেও শান্তি নাই....জীবনে শান্তি স্বস্তিটা ভীষণ জরুরি...
My fav content creator
1st all of amra amader dhormo theke onnk dure jacchi😥
এর আগে ডা. কৌশাল যে বক্তব্য দিছিলো তা সমালোচনার ঝড় তুলছিলো।
Pranjol vasay kotha bolun
Porokiya ko kewal badmas type k log jiska khud pe koi control nahi h wahi support karega achhe charitrawan koi v male or female kabhi kar hi nahi sakta chahe jitni v muskil q n ajay thenk u sir 🙏 your valuable information I m Haripriya Tiwari from Assam mujhe apki consept bahot achha lagta h u r great sir 🙏🙏🙏
সময় উপযোগী পডকাষ্ট, যে পরিমানে পরকীয়া বেড়েছে.. মানুষের বিবেক চেতনা খুবই নিম্ন পর্যায় চলে এসেছে
আপনাদের আলোচনা খুব ভালো লাগলো।
সুন্দর আলোচনা 🎉❤
Unar fee eto high amdr moto moddoniddho mns unar kache jete pare na...bt kichu vedio dhara asolei upokar kore😊
Biye bangar ekta karon aita o je Maa Baba Meyer o mothe jur kore biye diya dey....
Amar like er jonne 7k hoye gelo osm cilo jukti gulo
100% right kotha gulo
স্যার,,, আমার কিছু কষ্টের কথা শেয়ার করতে চাই।কিন্তু আপনার সাথে এপামেন্ট নিতে আমার ওই সাথ নেই।অনেক কষ্টের মাঝে আছি।
স্বামী-স্ত্রী একান্তই এক সঙ্গে থাকতে না চাইলে তালাক নিয়ে নেওয়া উচিত। সব পক্ষকে মেনে নেওয়া উচিত।
I have a feeling that due to bad food quality and lifestyle, pheromone levels are declining in humans. If a research could be done it would be clear.
ভাই নারীরা যত্নশীল স্বামীর কাছ থেকে যে যত্ন পাওয়ার কথা ওই যত্ন যদি অন্য কারো কাছ থেকে পায় তাহলে তো পরকীয়া করবেই
Tahole niscoy sei mohilar choritrer somossa ase...apni niscoy bujhesen
ডিভোর্স দেন তা তো দিবেন না। গাছেরও খাবেন তলারও কুড়াবেন🤣 ইসলামের তালাক দেওয়া জায়েজ আছে কিন্তু পরকীয়া করা জায়েজ নাই। মেয়েরা সহজে ডিভোর্স দিতে চায় না কারণ সিকিউরিটি চলে যাবে
Pls make videos about necessary conversation before marriage
কয়েক বার শুনলাম।যত বেশি শুনলাম ততই বুঝলাম
স্যার এর সাথে যোগাযোগ করতে চাই কিন্তু কি ভাবে করবো
Alhumdullilah. Onk helpful video.
Sir halal benodon kon gola?
Absolutely right 👍 Speech
Thanks sir
Very good lacture
আল্লাহর বিধি বিধান যে কি জিনিস ওয়েস্টার্ন ভালভাবে বুঝতে পারছে
People cheat coz they are absolute robot and don't have a soul , they think they can get away from any kind of sin to find tuuuurrrruuuu.... ( true) love 👌👏👏👏👏💀
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা 🌹
জাযাকাল্লাহু খাইরান
একেবারে সত্য কথা।
আমি একটু Help চাই ভাই,আমি আমার parsonal বিষয়ে কিছু কথা বলতে চাই। Pls help me bhai.
আপনার প্রতিষ্ঠান টা কোথায় জানতে পারি???
একদম ঠিক বলেছেন
Vaiya apnr sathe contact korbo kibhabe Amr ammur manosik problem ache