দেশের ঐতিহ্যবাহী ছারছীনা দারুসসুন্নাত কামিল মাদ্রাসা | Sarsina Darussunnat Kamil Madrasah

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 24 сен 2024
  • দেশের ঐতিহ্যবাহী ছারছীনা দারুসসুন্নাত কামিল মাদ্রাসা | Sarsina Darussunnat Kamil Madrasah #Pirojpur #ছারছিনাদরবারশরীফ
    ছারছিনা দরবার শরীফ
    স্বরূপকাঠী / নেছারাবাদ, পিরোজপুর।
    #sarsina #sarsina_gojol #SarsinaMadrasah
    #mybeautifulbangladesh
    ছারছিনা দারুসসুন্নাত আলিয়া কামিল মাদ্রাসা তবে মাদ্রাসাটি সারা দেশে শর্ষিনা দারুসসুন্নাত কামিল মাদ্রাসা নামেও ব্যপক পরিচিত। মাদ্রাসাটি বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ উপজেলার ছারছীনা গ্রামে অবস্থিত একটি বিখ্যাত আলিয়া মাদরাসা।১৯১৫ সালে বিখ্যাত পীর নেছারউদ্দীন আহমদ এই মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন। এটি বাংলাদেশের প্রথম স্বীকৃত টাইটেল (কামিল) মাদ্রাসা। এই মাদ্রাসা ফলাফলের দিক থেকে সর্বদাই দেশের শীর্ষ স্থান দখল করে থাকে। এই মাদ্রাসা নীতি-নৈতিকতা ও আকীদা বিষয়ের উপর জোর দেওয়ার জন্য সারা দেশে বিখ্যাত। এই মাদ্রাসা হতে এ পর্যন্ত ৩০০ ছাত্র এর বেশি বোর্ডস্ট্যান্ড করেছে।
    উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী
    দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, ইসলামি বক্তা ও রাজনীতিবিদ
    আযীযুর রহমান কায়েদ, ঝালকাঠি জেলার ধর্ম সংস্কারক
    নুরুল ইসলাম ফারুকী
    রুহুল আমিন খান, দৈনিক ইনকিলাবের নির্বাহী সম্পাদক
    কাফিলুদ্দীন সরকার সালেহী
    আ খ ম আবু বক্কর সিদ্দিক
    আব্দুল লতিফ শেখ
    মাওলানা আব্দুল মতিন, পীর সাহেব, নাঙ্গুলী দরবার শরীফ।
    মাওলানা আবদুর রহিম রহ,
    মাওলানা রফিকউল্লাহ আফসারী
    মাওলানা শরীফ মুহাম্মদ আবদুল কাদির রহ,
    ঠিকানা
    দারুস্সুন্নাত,নেছারাবাদ,পিরোজপুর।, ছারছীনা দরবার শরীফ, নেছারাবাদ উপজেলা, পিরোজপুর জেলা, বরিশাল বিভাগ, ৮৫২১, বাংলাদেশ
    ছারছিনা দারুসসুন্নাত কামিল মাদ্রাসা ১৫ জানুয়ারি, ১৯১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ছারছিনা দরবারের প্রতিষ্ঠাতা ও পীর নেছার উদ্দীন আহমেদ এটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৭ সালে অধ্যক্ষ মৌলভী ইসহাকের প্রচেষ্টায় মাদ্রাসাটি সরকারি অনুমোদন লাভ করে। ১৯২২ সালে আলিম, ১৯৩১ সালে ফাজিল ও ১৯৪২ সালে কামিল শ্রেণির জন্য সরকারি অনুমোদন পায়। ১৯৩০ সালে ৮০ হাত দৈর্ঘ্য এবং ২০ হাত প্রস্থ একটি ভবন নির্মিত হয়।
    ১৯৫২ সালে মাদ্রাসা পরিচালনার দায়িত্বভার ছারছিনার পীর মাওলানা আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ গ্রহণ করলে তার চেষ্টায় ১৯৬১ সালে দারুল হাদিস ভবন, ১৯৬৬ সালে লাইব্রেরি, ১৯৭৪ সালে রেস্ট হাউজ, চার তলা একাডেমিক ভবন, ১৯৭৪ সালে মসজিদ, ১৯৫৬ সালে দ্বিতল প্রশাসনিক ভবন এবং ১৯৬১ সালে ছাত্রাবাস নির্মিত হয়। ২০০৬ সালে মাদ্রাসার ফাজিল ও কামিল শ্রেণী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার অধিভুক্ত হয়, এবং ২০১৬ সালে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে স্থানান্তরিত হয়।
    শিক্ষা ব্যবস্থা
    সম্পাদনা
    সুপ্রাচীন এই মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থা খুব আধুনিক এবং পড়াশোনার মানও খুব ভালো। বরাবরই মাদ্রাসাকে দেশের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় ফলাফল করতে দেখা যায়। এই মাদ্রাসা হতে এযাবত ৩০০ এর অধিক শিক্ষার্থী বোর্ডস্ট্যান্ড করেছে। মাদ্রাসাটির দাখিল শ্রেণী পর্যন্ত বিজ্ঞান শাখা চালু আছে, আলিম শ্রেণীতে শুধু মানবিক শাখা চালু রয়েছে, কামিল শ্রেণিতে হাদীস, তাফসীর ও ফিকহ বিভাগ চালু রয়েছে।
    সুযোগ-সুবিধা
    সম্পাদনা
    মাদ্রাসাটিতে আধুনিক সকল সুবিধা রয়েছে, নিজস্ব লাইব্রেরী, আবাসিক হল, মসজিদ, খেলার মাঠ, বিজ্ঞানাগার সহ আরো অনেক সুবিধা রয়েছে সাধারন শিক্ষার্থীদের জন্য। মাদ্রাসার আবাসিক হলে ছাত্রদের পড়াশোনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধায়নের জন্য শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে, তারা ছাত্রদের সাহায্য ও পরিচর্যা করে থাকেন।
    লাইব্রেরী
    সম্পাদনা
    ছারছিনা মাদ্রাসায় দুটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরি আছে। এই লাইব্রেরীদ্বয়ে ২০ হাজারের অধিক জ্ঞান সমৃদ্ধ বই রয়েছে, লাইব্রেরীতে কুরআন ও হাদিস বিশ্লেষণী ধর্মী বই, বিভিন্ন তাফসীর বই, মৌলিক হাদিসের বই, বিজ্ঞান সাময়িকী, দেশ ও বিদেশের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নাল সহ আধুনিক বই এখানে পাওয়া যায়।
    প্রকাশনী
    সম্পাদনা
    মাদ্রাসার একটি নিজস্ব প্রকাশনা আছে, যেখান থেকে বিভিন্ন বই প্রকাশিত হয়। ছাত্র ও শিক্ষকদের লেখা বইসমূহ এখান থেকে ছাপানো হয়ে থাকে, এছাড়াও বিভিন্ন বই ছাপানো হয়ে থাকে। ছাপাখানা হতে এ পর্যন্ত প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ তরীকুল ইসলাম (১ম ও ২য় খণ্ড), ফতওয়ায়ে সিদ্দীকিয়া, খুৎবায়ে সালেহিয়া, কুরবানীর মাসায়েল, মাওলানা নেছারউদ্দীন রহ. (জীবনী), মাওলানা আবু জাফর মোহাম্মদ ছালেহ রহ. (জীবনী), আজীফায়ে সালেহীন, চার তরীকার শাজরা, বার চান্দের ফজীলত, নারী ও পর্দা, দাড়ী ও ধূমপান, আমীর মুয়াবীয়া প্রভৃতি।
    আবাসন সুবিধা
    সম্পাদনা
    শিক্ষার্থীদের আবাসনের ছাত্রাবাস রয়েছে ৭টি। মাদ্রাসার আয়ের ফান্ড থেকে ৭টি ছাত্রাবাসে ৩০০০ এর অধিক ছাত্রের বিনামূল্যে থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এসব ছাত্রাবাসে আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
    বর্তমানে মাদ্রাসার ছাত্রসংখ্যা ৩০০০ এর অধিক। মাদ্রাসায় শিক্ষক সংখ্যা ১৫০ এবং কর্মচারীর সংখ্যা ৫০
  • РазвлеченияРазвлечения

Комментарии • 38