সূরা আদ দোহা || আবেগময় কন্ঠে||বাংলা অনুবাদ সহ||আন নূরুন||An Nurun

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 27 авг 2024
  • • সূরা আদ দোহা।
    •৩০পারার ১১আয়ায বিশিষ্ট সূরা।
    رۡضٰی ؕ﴿۵﴾و لسوف یعطیك ربك فترضی ﴿
    আর অচিরেই তোমার রব তোমাকে দান করবেন, ফলে তুমি সন্তুষ্ট হবে। আল-বায়ান
    শীঘ্রই তোমার প্রতিপালক তোমাকে (এত নি‘মাত) দিবেন যার ফলে তুমি সন্তুষ্ট হয়ে যাবে। তাইসিরুল
    অচিরেই তোমার রাব্ব তোমাকে এরূপ দান করবেন যাতে তুমি সন্তুষ্ট হবে। মুজিবুর রহমান
    And your Lord is going to give you, and you will be satisfied.
    ৫. আর অচিরেই আপনার রব আপনাকে অনুগ্রহ দান করবেন, ফলে আপনি সন্তুষ্ট হবেন।(১)
    (১) অর্থাৎ আপনার পালনকর্তা আপনাকে এত প্রাচুর্য দেবেন যে, আপনি সন্তুষ্ট হয়ে যাবেন। এতে কি দিবেন, তা নির্দিষ্ট করা হয়নি। এতে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, প্রত্যেক কাম্যবস্তুই প্রচুর পরিমাণে দেবেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাম্যবস্তুসমূহের মধ্যে ছিল ইসলামের ও কুরআনের উন্নতি, সারা বিশ্বে হিদায়াতের প্রসার, শত্রুর বিরুদ্ধে তার বিজয়লাভ, শত্রুদেশে ইসলামের কালেমা সমুন্নত করা ইত্যাদি। আর তার মৃত্যুর পর হাশরের ময়দানে ও জান্নাতেও তাকে আল্লাহ তা'আলা অনেক অনুগ্রহ দান করবেন। [বাদা’ইউত তাফসীর]
    হাদীসে আছে, আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট পরবর্তীতে যে সমস্ত জনপদ বিজিত হবে তা একটি একটি করে পেশ করা হচ্ছিল। এতে তিনি খুশী হলেন, তখন আল্লাহ্ তা'আলা “অচিরেই আপনার রব আপনাকে এমন দান করবেন যে আপনি সস্তুষ্ট হয়ে যাবেন” এ আয়াত নাযিল করলেন। তখন আল্লাহ্ তা'আলা তাকে জান্নাতে হাজার প্রাসাদের মালিক বানালেন। প্রতিটি প্রাসাদে থাকবে প্রাসাদ উপযোগী খাদেম ও ছোট ছোট বাচ্চারা। [মুস্তাদরাকে হাকিম: ২/৫২৬]আপনাকে ধনী করে দিয়েছেন।” আর যদি ‘প্রার্থীকে’ জিজ্ঞেসকারী অর্থাৎ দ্বীনের কোন বিষয় বা বিধান জিজ্ঞেসকারী অর্থে ধরা হয় তাহলে এর অর্থ হয়, এই ধরনের লোক যতই মূর্খ ও অজ্ঞ হোক না কেন এবং যতই অযৌক্তিক পদ্ধতিতে সে প্রশ্ন করুক বা নিজের মানসিক সংকট উপস্থাপন করুক না কেন, সকল অবস্থায়ই স্নেহশীলতা ও কোমলতা সহকারে তাকে জবাব দিন এবং ধমক দিয়ে বা কড়া কথা বলে তাদেরকে তাড়িয়ে দিবেন না। এই অর্থের দিক দিয়ে এই বাণীটিকে আল্লাহর সেই অনুগ্রহের জবাবে দেয়া হয়েছে, যাতে বলা হয়েছে “আপনি পথের খোঁজ জানতেন না তারপর তিনিই আপনাকে পথনির্দেশনা দিয়েছেন।” আয়াত থেকে বোঝা গেল যে, সাহায্য প্রার্থীকে কিছু দিয়ে বিদায় করা এবং দিতে না পারলে নরম ভাষায় অক্ষমতা প্রকাশ করা উচিত। এমনিভাবে যে ব্যক্তি কোন শিক্ষণীয় বিষয় জানতে চায় তার জওয়াবেও কঠোরতা ও দুর্ব্যবহার করা নিষেধ। [দেখুন: সা’দী; আদওয়াউল বায়ান]
    তাফসীরে জাকারিয়া
    ১০। এবং ভিক্ষুককে ধমক দিও না। [1]
    [1] তার প্রতি কোন প্রকার কঠোরতা প্রদর্শন করো না এবং অহংকারও নয়। কর্কশ ও কড়া ভাষা ব্যবহার করো না। বরং (ভিক্ষা না দিয়ে) জওয়াব দিলেও স্নেহ ও মহব্বতের সাথে (মিষ্টি কথায়) জওয়াব দাও।
    ‪@AnNurun-‬
    ➡️ subscribe our channel.

Комментарии • 6