১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন গায়েবি সাহায্য করেন মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন সকল দোয়া কবুল করেন রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন আয়াতুল কুরসির আমল ১. শুক্রবার আসরের নামাযের পর নির্জন স্থানে বসে এই আয়াত ৭ বার পাঠ করলে মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এ ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়। ২. ক্রমান্নয়ে ৬৩ বার পড়লে ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়। ৩. যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে তার রিযিক বৃদ্ধি পাবে। ৪. হযরত রাসূল (স:) এর ইন্তেকালের সময় হযরত আযরাঈল (আ:) বলেছেন, আপনার উম্মতের মধ্যে যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে, আমি তার রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করব। ৫. নাসায়ী শরিফে বর্নিত আছে, নবী (স:) বলেন, যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর নিয়মিত ১ বার আয়াতুল কুরসী পড়বে তার জন্য বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকবে না। ৬. ঘর হতে বাহির হওয়ার সময় এই আয়াত পড়ে বের হলে কারো মুখাপেক্ষী হবে না। ৭. আবু হুরায়রা (র:) বর্ননা করেন, রাসূল (স:) ইরশাদ করেছেন এ আয়াতটি যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে। ৮. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা। ৯. দৈনিক ৫০ বা ১৭০ বার পড়লে মনের বাসনাপূর্ন হয়। ১০. ৫০ বার পড়ে বৃষ্টির পানির উপর ফুক দিয়ে খেলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। ১১. ঘর, বাগান ও দোকানের প্রবেশ দরজায় এই দোয়া লিখে ঝুলিয়ে রাখলে রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত সেখানে প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি) হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার ফজিলত ১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। (নাসাঈ) ২. হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় থাকে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি শোয়ার আগে পড়বে আল্লাহ তার ঘর, প্রতিবেশীর ঘর এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (বায়হাকি) ৩. হজরত উবাই বিন কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উবাই বিন কাবকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তোমার কাছে কুরআন মাজিদের কোন আয়াতটি সর্বশ্রেষ্ঠ? তিনি বলেছিলেন, (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু আল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুম) তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাত তার বুকে রেখে বলেন, আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ। (মুসলিম) ৪. আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সুরা বাকারার মধ্যে এমন একটি আয়াত রয়েছে, যে আয়াতটি পুরো কোরআনের নেতাস্বরূপ। তা পড়ে ঘরে প্রবেশ করলে শয়তান বের হয়ে যায়। তা হলো ‘আয়াতুল কুরসি’। (মুসনাদে হাকিম) আয়াতুল কুরসির ফজিলতঃ- ১. জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। ২. রিযিক বৃদ্ধি পাবে। ৩. মনের বাসনাপূর্ন হয়। ৪. বাইরে কারো মুখাপেক্ষী হবে না। ৫. রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করা হবে। ৬. ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়। ৭. যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে। ৮. বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকে না। ৯. রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না ১০. মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এবং ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়। ১১. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা। ১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন গায়েবি সাহায্য করেন মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন সকল দোয়া কবুল করেন রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন
আয়াতুল কুরসির আমল ১. শুক্রবার আসরের নামাযের পর নির্জন স্থানে বসে এই আয়াত ৭ বার পাঠ করলে মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এ ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়। ২. ক্রমান্নয়ে ৬৩ বার পড়লে ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়। ৩. যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে তার রিযিক বৃদ্ধি পাবে। ৪. হযরত রাসূল (স:) এর ইন্তেকালের সময় হযরত আযরাঈল (আ:) বলেছেন, আপনার উম্মতের মধ্যে যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে, আমি তার রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করব। ৫. নাসায়ী শরিফে বর্নিত আছে, নবী (স:) বলেন, যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর নিয়মিত ১ বার আয়াতুল কুরসী পড়বে তার জন্য বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকবে না। ৬. ঘর হতে বাহির হওয়ার সময় এই আয়াত পড়ে বের হলে কারো মুখাপেক্ষী হবে না। ৭. আবু হুরায়রা (র:) বর্ননা করেন, রাসূল (স:) ইরশাদ করেছেন এ আয়াতটি যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে। ৮. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা। ৯. দৈনিক ৫০ বা ১৭০ বার পড়লে মনের বাসনাপূর্ন হয়। ১০. ৫০ বার পড়ে বৃষ্টির পানির উপর ফুক দিয়ে খেলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। ১১. ঘর, বাগান ও দোকানের প্রবেশ দরজায় এই দোয়া লিখে ঝুলিয়ে রাখলে রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত সেখানে প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি) হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার ফজিলত ১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। (নাসাঈ) ২. হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় থাকে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি শোয়ার আগে পড়বে আল্লাহ তার ঘর, প্রতিবেশীর ঘর এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (বায়হাকি) ৩. হজরত উবাই বিন কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উবাই বিন কাবকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তোমার কাছে কুরআন মাজিদের কোন আয়াতটি সর্বশ্রেষ্ঠ? তিনি বলেছিলেন, (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু আল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুম) তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাত তার বুকে রেখে বলেন, আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ। (মুসলিম) ৪. আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সুরা বাকারার মধ্যে এমন একটি আয়াত রয়েছে, যে আয়াতটি পুরো কোরআনের নেতাস্বরূপ। তা পড়ে ঘরে প্রবেশ করলে শয়তান বের হয়ে যায়। তা হলো ‘আয়াতুল কুরসি’। (মুসনাদে হাকিম) আয়াতুল কুরসির ফজিলতঃ- ১. জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। ২. রিযিক বৃদ্ধি পাবে। ৩. মনের বাসনাপূর্ন হয়। ৪. বাইরে কারো মুখাপেক্ষী হবে না। ৫. রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করা হবে। ৬. ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়। ৭. যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে। ৮. বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকে না। ৯. রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না ১০. মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এবং ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়। ১১. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা। ১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন গায়েবি সাহায্য করেন মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন সকল দোয়া কবুল করেন রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন
আয়াতুল কুরসির আমল ১. শুক্রবার আসরের নামাযের পর নির্জন স্থানে বসে এই আয়াত ৭ বার পাঠ করলে মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এ ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়। ২. ক্রমান্নয়ে ৬৩ বার পড়লে ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়। ৩. যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে তার রিযিক বৃদ্ধি পাবে। ৪. হযরত রাসূল (স:) এর ইন্তেকালের সময় হযরত আযরাঈল (আ:) বলেছেন, আপনার উম্মতের মধ্যে যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে, আমি তার রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করব। ৫. নাসায়ী শরিফে বর্নিত আছে, নবী (স:) বলেন, যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর নিয়মিত ১ বার আয়াতুল কুরসী পড়বে তার জন্য বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকবে না। ৬. ঘর হতে বাহির হওয়ার সময় এই আয়াত পড়ে বের হলে কারো মুখাপেক্ষী হবে না। ৭. আবু হুরায়রা (র:) বর্ননা করেন, রাসূল (স:) ইরশাদ করেছেন এ আয়াতটি যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে। ৮. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা। ৯. দৈনিক ৫০ বা ১৭০ বার পড়লে মনের বাসনাপূর্ন হয়। ১০. ৫০ বার পড়ে বৃষ্টির পানির উপর ফুক দিয়ে খেলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। ১১. ঘর, বাগান ও দোকানের প্রবেশ দরজায় এই দোয়া লিখে ঝুলিয়ে রাখলে রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত সেখানে প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি) হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার ফজিলত ১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। (নাসাঈ) ২. হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় থাকে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি শোয়ার আগে পড়বে আল্লাহ তার ঘর, প্রতিবেশীর ঘর এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (বায়হাকি) ৩. হজরত উবাই বিন কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উবাই বিন কাবকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তোমার কাছে কুরআন মাজিদের কোন আয়াতটি সর্বশ্রেষ্ঠ? তিনি বলেছিলেন, (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু আল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুম) তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাত তার বুকে রেখে বলেন, আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ। (মুসলিম) ৪. আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সুরা বাকারার মধ্যে এমন একটি আয়াত রয়েছে, যে আয়াতটি পুরো কোরআনের নেতাস্বরূপ। তা পড়ে ঘরে প্রবেশ করলে শয়তান বের হয়ে যায়। তা হলো ‘আয়াতুল কুরসি’। (মুসনাদে হাকিম) আয়াতুল কুরসির ফজিলতঃ- ১. জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। ২. রিযিক বৃদ্ধি পাবে। ৩. মনের বাসনাপূর্ন হয়। ৪. বাইরে কারো মুখাপেক্ষী হবে না। ৫. রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করা হবে। ৬. ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়। ৭. যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে। ৮. বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকে না। ৯. রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না ১০. মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এবং ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়। ১১. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা। ১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন গায়েবি সাহায্য করেন মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন সকল দোয়া কবুল করেন রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন
আয়াতুল কুরসির আমল ১. শুক্রবার আসরের নামাযের পর নির্জন স্থানে বসে এই আয়াত ৭ বার পাঠ করলে মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এ ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়। ২. ক্রমান্নয়ে ৬৩ বার পড়লে ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়। ৩. যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে তার রিযিক বৃদ্ধি পাবে। ৪. হযরত রাসূল (স:) এর ইন্তেকালের সময় হযরত আযরাঈল (আ:) বলেছেন, আপনার উম্মতের মধ্যে যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে, আমি তার রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করব। ৫. নাসায়ী শরিফে বর্নিত আছে, নবী (স:) বলেন, যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর নিয়মিত ১ বার আয়াতুল কুরসী পড়বে তার জন্য বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকবে না। ৬. ঘর হতে বাহির হওয়ার সময় এই আয়াত পড়ে বের হলে কারো মুখাপেক্ষী হবে না। ৭. আবু হুরায়রা (র:) বর্ননা করেন, রাসূল (স:) ইরশাদ করেছেন এ আয়াতটি যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে। ৮. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা। ৯. দৈনিক ৫০ বা ১৭০ বার পড়লে মনের বাসনাপূর্ন হয়। ১০. ৫০ বার পড়ে বৃষ্টির পানির উপর ফুক দিয়ে খেলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। ১১. ঘর, বাগান ও দোকানের প্রবেশ দরজায় এই দোয়া লিখে ঝুলিয়ে রাখলে রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত সেখানে প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি) হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার ফজিলত ১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। (নাসাঈ) ২. হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় থাকে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি শোয়ার আগে পড়বে আল্লাহ তার ঘর, প্রতিবেশীর ঘর এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (বায়হাকি) ৩. হজরত উবাই বিন কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উবাই বিন কাবকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তোমার কাছে কুরআন মাজিদের কোন আয়াতটি সর্বশ্রেষ্ঠ? তিনি বলেছিলেন, (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু আল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুম) তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাত তার বুকে রেখে বলেন, আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ। (মুসলিম) ৪. আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সুরা বাকারার মধ্যে এমন একটি আয়াত রয়েছে, যে আয়াতটি পুরো কোরআনের নেতাস্বরূপ। তা পড়ে ঘরে প্রবেশ করলে শয়তান বের হয়ে যায়। তা হলো ‘আয়াতুল কুরসি’। (মুসনাদে হাকিম) আয়াতুল কুরসির ফজিলতঃ- ১. জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। ২. রিযিক বৃদ্ধি পাবে। ৩. মনের বাসনাপূর্ন হয়। ৪. বাইরে কারো মুখাপেক্ষী হবে না। ৫. রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করা হবে। ৬. ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়। ৭. যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে। ৮. বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকে না। ৯. রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না ১০. মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এবং ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়। ১১. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা। ১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন গায়েবি সাহায্য করেন মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন সকল দোয়া কবুল করেন রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন
১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন
নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন
গায়েবি সাহায্য করেন
মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন
সকল দোয়া কবুল করেন
রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন
সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন
আয়াতুল কুরসির আমল
১. শুক্রবার আসরের নামাযের পর নির্জন স্থানে বসে এই আয়াত ৭ বার পাঠ করলে মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এ ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়।
২. ক্রমান্নয়ে ৬৩ বার পড়লে ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়।
৩. যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে তার রিযিক বৃদ্ধি পাবে।
৪. হযরত রাসূল (স:) এর ইন্তেকালের সময় হযরত আযরাঈল (আ:) বলেছেন, আপনার উম্মতের মধ্যে যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে, আমি তার রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করব।
৫. নাসায়ী শরিফে বর্নিত আছে, নবী (স:) বলেন, যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর নিয়মিত ১ বার আয়াতুল কুরসী পড়বে তার জন্য বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকবে না।
৬. ঘর হতে বাহির হওয়ার সময় এই আয়াত পড়ে বের হলে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।
৭. আবু হুরায়রা (র:) বর্ননা করেন, রাসূল (স:) ইরশাদ করেছেন এ আয়াতটি যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে।
৮. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা।
৯. দৈনিক ৫০ বা ১৭০ বার পড়লে মনের বাসনাপূর্ন হয়।
১০. ৫০ বার পড়ে বৃষ্টির পানির উপর ফুক দিয়ে খেলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
১১. ঘর, বাগান ও দোকানের প্রবেশ দরজায় এই দোয়া লিখে ঝুলিয়ে রাখলে রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত সেখানে প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না।
আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি) হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার ফজিলত
১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। (নাসাঈ)
২. হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় থাকে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি শোয়ার আগে পড়বে আল্লাহ তার ঘর, প্রতিবেশীর ঘর এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (বায়হাকি)
৩. হজরত উবাই বিন কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উবাই বিন কাবকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তোমার কাছে কুরআন মাজিদের কোন আয়াতটি সর্বশ্রেষ্ঠ? তিনি বলেছিলেন, (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু আল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুম) তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাত তার বুকে রেখে বলেন, আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ। (মুসলিম)
৪. আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সুরা বাকারার মধ্যে এমন একটি আয়াত রয়েছে, যে আয়াতটি পুরো কোরআনের নেতাস্বরূপ। তা পড়ে ঘরে প্রবেশ করলে শয়তান বের হয়ে যায়। তা হলো ‘আয়াতুল কুরসি’। (মুসনাদে হাকিম) আয়াতুল কুরসির ফজিলতঃ-
১. জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
২. রিযিক বৃদ্ধি পাবে।
৩. মনের বাসনাপূর্ন হয়।
৪. বাইরে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।
৫. রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করা হবে।
৬. ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়।
৭. যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে।
৮. বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকে না।
৯. রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না
১০. মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এবং ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়।
১১. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা।
১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন
নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন
গায়েবি সাহায্য করেন
মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন
সকল দোয়া কবুল করেন
রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন
সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন
❤😂786((786))
❤😂
786(786),🧡🦜🌷🥀♥️🌴🌺
786==786
Amin, amin, amin, amin, chumma amin, ❤️😭❤️🙏
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
Amin
আমিন আমিন আমিন
আয়াতুল কুরসির আমল
১. শুক্রবার আসরের নামাযের পর নির্জন স্থানে বসে এই আয়াত ৭ বার পাঠ করলে মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এ ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়।
২. ক্রমান্নয়ে ৬৩ বার পড়লে ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়।
৩. যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে তার রিযিক বৃদ্ধি পাবে।
৪. হযরত রাসূল (স:) এর ইন্তেকালের সময় হযরত আযরাঈল (আ:) বলেছেন, আপনার উম্মতের মধ্যে যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে, আমি তার রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করব।
৫. নাসায়ী শরিফে বর্নিত আছে, নবী (স:) বলেন, যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর নিয়মিত ১ বার আয়াতুল কুরসী পড়বে তার জন্য বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকবে না।
৬. ঘর হতে বাহির হওয়ার সময় এই আয়াত পড়ে বের হলে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।
৭. আবু হুরায়রা (র:) বর্ননা করেন, রাসূল (স:) ইরশাদ করেছেন এ আয়াতটি যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে।
৮. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা।
৯. দৈনিক ৫০ বা ১৭০ বার পড়লে মনের বাসনাপূর্ন হয়।
১০. ৫০ বার পড়ে বৃষ্টির পানির উপর ফুক দিয়ে খেলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
১১. ঘর, বাগান ও দোকানের প্রবেশ দরজায় এই দোয়া লিখে ঝুলিয়ে রাখলে রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত সেখানে প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না।
আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি) হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার ফজিলত
১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। (নাসাঈ)
২. হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় থাকে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি শোয়ার আগে পড়বে আল্লাহ তার ঘর, প্রতিবেশীর ঘর এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (বায়হাকি)
৩. হজরত উবাই বিন কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উবাই বিন কাবকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তোমার কাছে কুরআন মাজিদের কোন আয়াতটি সর্বশ্রেষ্ঠ? তিনি বলেছিলেন, (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু আল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুম) তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাত তার বুকে রেখে বলেন, আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ। (মুসলিম)
৪. আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সুরা বাকারার মধ্যে এমন একটি আয়াত রয়েছে, যে আয়াতটি পুরো কোরআনের নেতাস্বরূপ। তা পড়ে ঘরে প্রবেশ করলে শয়তান বের হয়ে যায়। তা হলো ‘আয়াতুল কুরসি’। (মুসনাদে হাকিম) আয়াতুল কুরসির ফজিলতঃ-
১. জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
২. রিযিক বৃদ্ধি পাবে।
৩. মনের বাসনাপূর্ন হয়।
৪. বাইরে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।
৫. রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করা হবে।
৬. ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়।
৭. যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে।
৮. বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকে না।
৯. রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না
১০. মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এবং ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়।
১১. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা।
১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন
নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন
গায়েবি সাহায্য করেন
মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন
সকল দোয়া কবুল করেন
রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন
সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন
Mashallah ❤🇮🇳☪️
ما شاء الله ما شاء الله ما شاء الله ما شاء الله
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
আমিন আমিন আমিন চুমা আমিন আমিন আমিন
আমিন।আমিন।আমিন
🕌🤲আমিন আমিন
Amin 🙏Amin🙏Amin🙏
Amin🎉Amin🎉Amin🎉❤
আমিন
আমিন❤❤❤
আমিন।
Amin ❤
Aameen 🙏
Mashallaha❤
আয়াতুল কুরসির আমল
১. শুক্রবার আসরের নামাযের পর নির্জন স্থানে বসে এই আয়াত ৭ বার পাঠ করলে মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এ ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়।
২. ক্রমান্নয়ে ৬৩ বার পড়লে ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়।
৩. যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে তার রিযিক বৃদ্ধি পাবে।
৪. হযরত রাসূল (স:) এর ইন্তেকালের সময় হযরত আযরাঈল (আ:) বলেছেন, আপনার উম্মতের মধ্যে যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে, আমি তার রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করব।
৫. নাসায়ী শরিফে বর্নিত আছে, নবী (স:) বলেন, যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর নিয়মিত ১ বার আয়াতুল কুরসী পড়বে তার জন্য বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকবে না।
৬. ঘর হতে বাহির হওয়ার সময় এই আয়াত পড়ে বের হলে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।
৭. আবু হুরায়রা (র:) বর্ননা করেন, রাসূল (স:) ইরশাদ করেছেন এ আয়াতটি যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে।
৮. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা।
৯. দৈনিক ৫০ বা ১৭০ বার পড়লে মনের বাসনাপূর্ন হয়।
১০. ৫০ বার পড়ে বৃষ্টির পানির উপর ফুক দিয়ে খেলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
১১. ঘর, বাগান ও দোকানের প্রবেশ দরজায় এই দোয়া লিখে ঝুলিয়ে রাখলে রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত সেখানে প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না।
আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি) হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার ফজিলত
১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। (নাসাঈ)
২. হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় থাকে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি শোয়ার আগে পড়বে আল্লাহ তার ঘর, প্রতিবেশীর ঘর এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (বায়হাকি)
৩. হজরত উবাই বিন কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উবাই বিন কাবকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তোমার কাছে কুরআন মাজিদের কোন আয়াতটি সর্বশ্রেষ্ঠ? তিনি বলেছিলেন, (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু আল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুম) তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাত তার বুকে রেখে বলেন, আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ। (মুসলিম)
৪. আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সুরা বাকারার মধ্যে এমন একটি আয়াত রয়েছে, যে আয়াতটি পুরো কোরআনের নেতাস্বরূপ। তা পড়ে ঘরে প্রবেশ করলে শয়তান বের হয়ে যায়। তা হলো ‘আয়াতুল কুরসি’। (মুসনাদে হাকিম) আয়াতুল কুরসির ফজিলতঃ-
১. জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
২. রিযিক বৃদ্ধি পাবে।
৩. মনের বাসনাপূর্ন হয়।
৪. বাইরে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।
৫. রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করা হবে।
৬. ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়।
৭. যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে।
৮. বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকে না।
৯. রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না
১০. মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এবং ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়।
১১. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা।
১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন
নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন
গায়েবি সাহায্য করেন
মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন
সকল দোয়া কবুল করেন
রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন
সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন
কাশফ খোলার ভালো এবং কার্যকরী একটা আমল দেন হযরত
আয়াতুল কুরসির আমল
১. শুক্রবার আসরের নামাযের পর নির্জন স্থানে বসে এই আয়াত ৭ বার পাঠ করলে মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এ ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়।
২. ক্রমান্নয়ে ৬৩ বার পড়লে ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়।
৩. যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে তার রিযিক বৃদ্ধি পাবে।
৪. হযরত রাসূল (স:) এর ইন্তেকালের সময় হযরত আযরাঈল (আ:) বলেছেন, আপনার উম্মতের মধ্যে যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর ১ বার পড়বে, আমি তার রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করব।
৫. নাসায়ী শরিফে বর্নিত আছে, নবী (স:) বলেন, যে ব্যাক্তি প্রতেক ফরয নামাযের পর নিয়মিত ১ বার আয়াতুল কুরসী পড়বে তার জন্য বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকবে না।
৬. ঘর হতে বাহির হওয়ার সময় এই আয়াত পড়ে বের হলে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।
৭. আবু হুরায়রা (র:) বর্ননা করেন, রাসূল (স:) ইরশাদ করেছেন এ আয়াতটি যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে।
৮. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা।
৯. দৈনিক ৫০ বা ১৭০ বার পড়লে মনের বাসনাপূর্ন হয়।
১০. ৫০ বার পড়ে বৃষ্টির পানির উপর ফুক দিয়ে খেলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
১১. ঘর, বাগান ও দোকানের প্রবেশ দরজায় এই দোয়া লিখে ঝুলিয়ে রাখলে রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত সেখানে প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না।
আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি) হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার ফজিলত
১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। (নাসাঈ)
২. হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় থাকে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি শোয়ার আগে পড়বে আল্লাহ তার ঘর, প্রতিবেশীর ঘর এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (বায়হাকি)
৩. হজরত উবাই বিন কাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উবাই বিন কাবকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তোমার কাছে কুরআন মাজিদের কোন আয়াতটি সর্বশ্রেষ্ঠ? তিনি বলেছিলেন, (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহু আল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুম) তারপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাত তার বুকে রেখে বলেন, আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ। (মুসলিম)
৪. আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সুরা বাকারার মধ্যে এমন একটি আয়াত রয়েছে, যে আয়াতটি পুরো কোরআনের নেতাস্বরূপ। তা পড়ে ঘরে প্রবেশ করলে শয়তান বের হয়ে যায়। তা হলো ‘আয়াতুল কুরসি’। (মুসনাদে হাকিম) আয়াতুল কুরসির ফজিলতঃ-
১. জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
২. রিযিক বৃদ্ধি পাবে।
৩. মনের বাসনাপূর্ন হয়।
৪. বাইরে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।
৫. রূহ (আত্মা) অতি সহজে কবয করা হবে।
৬. ইনশাল্লাহ্ সকল কাজে জয়লাভ করা যায়।
৭. যে ঘরে পাঠ করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালায়ন করে।
৮. বেহেস্তে প্রবেশের পথে মৃত্যু ব্যতিত আর কোন বাধা থাকে না।
৯. রিযিক বৃদ্ধি পায়, চোর-ডাকাত প্রবেশ করতে পারেনা ও অগ্নিদাহ হয় না
১০. মনে এক আশ্চর্যভাবের উদয় হয় এবং ঔ সময় পাঠকারীর দোয়া কবুল হয়।
১১. রাতে একাকী পথ চলার সময় এই আয়াত পাঠ করতে থাকলে দেও, জীন, পরী, ভূত, প্রেত ইত্যাদি কাছে আসতে পারেনা।
১২. আয়াতুল কুরসি ৬৩ বার পাঠ করলে,আল্লাহ তার সকল সমস্যা দুর করে দেন
নেক আশা গুলা পূর্ণ করে দেন
গায়েবি সাহায্য করেন
মারাত্মক রোগ ও মানসিক যন্ত্রণা দুর করে দেন
সকল দোয়া কবুল করেন
রিজিক সারাজীবনের জন্য বৃদ্ধি করে দেন
সকল কাজে জয়লাভ করার তৌফিক দেন
Assalamu alaikum warahmatullah wabarakatullah Hujur beadobe koma korben. Aponader photo na dela khub valo hoa.Ameen Ameen Ameen Summa Ameen
ইউটিউবের নিয়মের কারনে দিতে হয়
ভালো হলো আপনাকে দেখার ইচ্ছা পূরণ হলো।
Amin
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
🕌🤲আমিন আমিন
আমিন
আমিন
আমিন