অনেকেই ক্ষমতা বলতে মানুষকে হয়রানি করা কিংবা মানুষের উপর অন্যায় জোরজদস্তি করাকে মনে করেন। প্রকৃতপক্ষে ক্ষমতা হলো একজন ব্যক্তি তার অবস্থানগত কারণে অন্যদের থেকে কতটা সম্মান পাওয়ার যোগ্য সেটার উপর নির্ভর করে। ক্ষমতার সংজ্ঞা বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়। প্রকৃতপক্ষে একটি জেলার ভিতরে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের স্থান দিতে হলে জেলার ওয়ারেন্ট অফ প্রেসিডেন্ট কিংবা বাংলাদেশ সরকারের বেতন কাঠামো অনুযায়ী জেলা জজ সবার উপরে অবস্থান করে । জেলার ডিসি, এসপি থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ জেলা জজকে সর্বোচ্চ সম্মান দিতে বাধ্য এটা বাংলাদেশ সংবিধান এবং বাংলাদেশের পেশাজীবী ব্যক্তিদের প্রবিধানে উল্লেখিত। বাংলাদেশ ভঙ্গুল গণতন্ত্র কিংবা মানবাধিকার বা পেশাজীবীদের কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কারণে অনেক নিম্ন পদস্থ ব্যক্তিরাও ডিফ্যাক্টও ভূমিকা পালন করতে পারে যেটা কখনোই ক্ষমতা কিংবা সম্মানের মাপকাঠি হতে পারে না। আমাদের চিন্তা চেতনা মানসিকতা এমন পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে মানুষের উপর নির্যাতন,অত্যাচার কিংবা মানুষকে হয়রানি যে যত বেশি করতে পারবে সেই তত বেশি ক্ষমতাবান। আমাদের এ ধরনের সংকীর্ণ মানসিকতার কারণেই আমাদের জাতির দুর্ভোগের কোন শেষ থাকে না। জেলা ও দায়রা জজের সভাপতিত্বে ত্রৈমাসিক বিচার বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় যেখানে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন, নির্বাহী প্রকৌশলী (গণপূর্ত), র্যাব এর কোম্পানি কমান্ডার, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, সরকারি কৌঁসুলি (জিপি) এবং পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সহ জেলার সকল গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত থাকেন। জেলার এই ত্রৈমাসিক সম্মেলনে ডিসি কি জেলা জজকে স্যার বলতে দায়বদ্ধ নয়? যদি ক্ষমতার হিসাব করা হয় তাহলে বাংলাদেশের ভঙ্গুল গণতান্ত্রিক পরিবেশের কারণে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকে সে রাজনৈতিক দলের একজন ওয়ার্ক কর্মীও অনেক পাওয়ারফুল থাকেন কিন্তু এটা তো ক্ষমতার কোন মাপকাঠি নয়। সুতরাং যারা বাংলাদেশের সাংবিধানিক বিধান সম্পর্কে না জেনে মন্তব্য করেন, তাদের আগে উচিত নিজেদের সঠিক ইনফরমেশন জেনে তারপরে কোন মন্তব্য করা। নিচে বাংলাদেশের ওয়ারেন্ট অফ প্রেসিডেন্ট এর উপর ভিত্তি করে একটি জেলার কার অবস্থান কেমন সেটার সংক্ষিপ্ত একটি আলোচনা দিয়েছি। যদি কারোর কোন বিষয়ে সন্দেহ থাকে তাহলে এটা দেখে নিতে পারেন অথবা উইকিপিডিয়াসহ ইন্টারনেট থেকে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে আপনি তথ্য জেনে তারপর আমাকে সরবরাহ করতে পারেন আমি অবশ্যই আপনার তথ্যকে সাদরে গ্রহণ করব। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্ট অনুযায়ী রাষ্ট্রের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের সদস্যদের মধ্যে সংসদ সদস্যদের পদক্রম ১২, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৫, মেজর জেনারেল/জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৬, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৭, বিভাগীয় কমিশনার/সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল/অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ২১, ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)/সেনাবাহিনীর কর্নেলের পদক্রম ২২, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের পদক্রম ২৩, জেলা প্রশাসক (ডিসি)/সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল/পুলিশের এডিশনাল ইন্সপেক্টর জেনারেলের পদক্রম ২৪ এবং সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/সিনিয়র সহকারী জজ/পুলিশ সুপার (এসপি)/সেনাবাহিনীর মেজর/উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এর পদক্রম ২৫ নম্বরে অবস্থিত।
একটা বিষয়ে খটকা লাগলো তাই আপনার কাছে জানার জন্য লিখছি যে,,, একজন *সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ০৪ নং গ্রেডে বেতন ভাতা পেয়ে থাকেন* এবং "ইউএনও ০৬ নং গ্রেডে বেতন ভাতা পেয়ে থাকেন। তাহলে রুলস অফ প্রেসিডেন্সি অনুযায়ী তাদের পদ মর্যাদা একই হয় কিভাবে! দয়া করে জানাবেন। খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ🌹❤
@@HabiburRahman-er4bf একজন সরকারি কর্মকর্তার বেতন গ্রেড, ওয়ারেন্ট অফ প্রেসিডেন্টের তার অবস্থান এবং তার ক্ষমতা বা প্রকৃত অর্থে যেটা তার দায়িত্ব সেটা কখনোই এক নয়। প্রত্যেক সরকারি কর্মকর্তা তার ক্ষমতা বা দায়িত্ব নিজ নিজ দায়িত্বের আওতায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের তিনটি বিভাগ আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং শাসন বিভাগ স্বাধীন হওয়ার শর্তেও এক বিভাগ অন্য বিভাগের উপর নির্ভরশীল এবং এক বিভাগ অন্য বিভাগের সহযোগিতা ছাড়া কখনোই প্রশাসন কিংবা বিচারব্যবস্থা কিংবা আইন বিভাগ তারা যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বা বিজেএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটরা সরাসরি ষষ্ঠ গ্রেডে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়। তারাই পরবর্তীতে এক ধাপ প্রমোশন পেয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়। কিন্তু একজন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বেতন স্কেল চতুর্থ গ্রেডের। যেহেতু সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সরাসরি ষষ্ঠ গ্রেড থেকে প্রমোশন পেয়ে চতুর্থ গ্রেডের যায়, তাই তার গ্রেড একজন ইউএনও থেকে বেশি হলেও অবস্থানগত দিক থেকে একজন ইউএনওর সমপর্যয়ের ব্যক্তি। এক্ষেত্রে ইউএনও তার নিয়োগ এন্টি লেভেলের পদ হিসাবে সহকারি কমিশনার হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্তির সময় নবম গ্রেডের কর্মকর্তা হিসেবে বেতনভুক্ত হয় কিন্তু একজন সহকারী কমিশনার প্রমোশন পেয়ে সিনিয়র সহকারী সচিব এবং সিনিয়র সহকারী সচিবরাই মাঠ প্রশাসনে ইউএনও হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়। এক্ষেত্রে ইউএনওর বেতন স্কেল ষষ্ঠ গ্রেডের হয়। বেতন স্কেল মূলত প্রমোশনের উপর করে নির্ভর করে কিন্তু ওয়ারেন্ট অফ প্রেসিডেন্টে অবস্থান জেষ্ঠতার উপর নির্ভর করে,যেহেতু ইউএনও এবং সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে একই স্থান বা পদমর্যাদার ব্যক্তি সেহেতু তাদের বেতন স্কেল ভিন্ন হলেও অবস্থানগত দিক থেকে একই।
আপনি উইকিপিডিয়া থেকে পদক্রম তথ্য দেখে নিবেন,একজন ইউএনও এর অর্ডার কে সিনিয়ার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বাতিল করে দিতে পারে,কিন্তু ইউএনও জুডিশিয়াল মাজিস্টে এর অর্ডার কে লঙ্ঘন করতে পারে না।@@MMahfuz2001
এই ভিডিওটি ছিল আমার প্রথম কনটেন্ট। এই কনটেন্ট এ কিছু কোয়ালিটি কত দিক থেকে কিছু ত্রুটি থাকলেও ইনফরমেশন গত দিক থেকে শতভাগ সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তারপরেও ভিডিওটা দেখার পর অনেকেই অনেক মন্তব্য করেছে। তো কারোর যদি ভিডিওটা অসম্পূর্ণ মনে হয় তাহলে পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা সহ নিচের লিংকের ভিডিওতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে.. ruclips.net/video/Oa0RNXZniBU/видео.html
@@wasiahmed1547 vai ekjon jilla judge ar pod morjada 16 ar deputy commissioner ar pod morjada 24 .ar ekjon jilla judge sectretary ar podmorjadasomponno na jene chilla sasther jonno khotikor
@@Dr.Farida bhai warrant of precedence shudhu govt er kono occasion a maintain kora hoy...Deputation a Ekhono zilla judge ra deputy secretary der sathe kaaj kore...parle khoj niye dekhen bhai
@@NijamUddin-yu4zv জনাব,বাঘ বা সিংহ অনেক ক্ষমতাবান কিন্তু যখন চিড়িয়াখানায় থাকে তখন সে ক্ষমতা লেস। ঠিক তেমনি একজন জেলা জজ মহোদয় ১ নাম্বার গ্রেডের সর্বোচ্চ পর্যায়ের অফিসার হলেও তাঁর ক্ষমতা কিন্তু চার দেয়ালের মধ্যে বন্দি। কিন্তু জেলা প্রশাসক বিচার বিভাগ ছাড়া জেলার সব পর্যায়ের দপ্তর অধিদপ্তর কে নিয়ন্ত্রন করে থাকে তা তো নিশ্চয়ই জানেন। এমনকি বিশেষ মূহুর্তে সামরিক বাহিনীকেও তলব করার ক্ষমতা জেলা প্রশাসককে সংবিধান দিয়ে রেখেছেন।আর এই জন্যেই জেলা প্রশাসক ই হচ্ছে জেলার সব চেয়ে ক্ষমতাবান ব্যাক্তি।
@@shyamalsarker2033 জেলা জজ সচিব পদমর্যাদা এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই, কিন্তু বাস্তবে পুরো জেলা নিয়ন্ত্রণ করে জেলা প্রশাসক, এইখানে জেলা জজ শুধু বিচার বিভাগের প্রধান হিসেবে কাজ করে।
কাগজে কলমে যাহাই থাকুক না কেন, একজন জনপ্রতিনিধি সবচেয়ে সম্মানিত। একজন জনপ্রতিনিধি যদি এলাকার মেম্বার/কাউন্সিলর হন তিনি সবচেয়ে সম্মানিত। তবে আমাদের দেশের জনপ্রতিনিধি নোংড়া
বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে পাওয়ারফুল চেয়ার হচ্ছে - *ওসির* / অফিসার ইনচার্জ এর চেয়ার।যখন যিনি উক্ত চেয়ারে থাকবেন তখন যত বড়ই এমপি মন্ত্রী হোক না কেন সবাই তার নিকট জব্দ থাকবে ( যদি ওসি সৎ ও যোগ্য হোন তাহলে )।
@@murtazripon9837হাসেন। ৫ বারের এমপি সম্ভুনাথ,জেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান দের টি টুয়েন্টি ম্যাচ টা দেখে আসেন এডশিনাল এসপি মহোররোম টি টুয়েন্টি তে গেইল রেও হার মানাইছিল।
এইটা তো বললেন কাগজ কলমের হিসাব , কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন , একটি জেলার বাপ মা হচ্ছে ডিসি এবং এসপি , জেলার এমপি রা ডিসির পিছনে পিছনে ঘুরে , আমি বহুবার দেখেছি
@@AtikAtik-qd9iw আমার বাবাই ডিসি ছিলেন পটুয়াখালী জেলার , আমার জীবনে কখনো দেখি নাই এমপিদের স্যার ডাকতে , মোটামুটি এমন কোন দিন ছিল না যেদিন কোন না কোন এমপি আমাদের বাসায় আসতো না , শুধু ডিসি থাকা কালিন না , যখন এডিসি ছিল তখনো স্যার ডাকতে শুনি নাই | শুনেন , জেলায় এমপিরা বড় শুধু কাগজে কলমে কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন | একজন ডিসিকে কোন ধরনের ক্ষতি করার ক্ষমতা এমপিদের নাই , কিন্তু টেকনিক্যালি ডিসি অনেক ক্ষতি করতে পারে এমপির | তবে কিছু মাজা ডিসি আছে যারা এমপিদের স্যার বলে ডাকে
24. জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান (জেলা পরিষদ), নির্বাচিত হলে (নিজস্ব দায়িত্বে), জেলা প্রশাসক (নিজস্ব দায়িত্বে), ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (নিজস্ব দায়িত্বের বাইরে), জেলা ও দায়রা জজ (নিজস্ব দায়িত্বে), সেনাবাহিনীতে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদার কর্মকর্তা এবং নৌ ও বিমান বাহিনীতে সমতুল্য;
@@mdnuruzzaman3370 warrant of presidency আপনার কাছে শিখতে হবে না। আপনি মিডিয়ায় বৃভ্রান্তি ছড়াবেন না। পুলিশের একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল ২২ তম পদমর্যাদা ক্রমের অফিসার।
কিন্তু এমপি পার্লামেন্টে বা মন্ত্রালয়ে অভিযোগ জানিয়ে উক্ত সরকারি কর্মকর্তারে আরেক জেলায় বদলি করায় দিতে পারে একজন এমপি তার জেলাকে যেভাবে সাজাতে চাইবে প্রধানমন্ত্রী সেইভাবেই সাজাতে এমপিকে সাহায্য করবে প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে বড় ক্ষমতাবান নেই খাতা কলমে রাষ্ট্রপতি থাকলেও প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বাংলাদেশে অন্যান্য দেশে ভিন্নতা থাকতে পারে
@@bdjacquardtechnical6969ভাই ভুল ধারণা তো আপনার, প্রশাসনিক কার্যক্রম সম্পর্কে কতটুকু জানেন আপনি। এইসব এমপি ডিসি আর এসপির পিছনে পিছনে ঘুরে, অনেক দেখেছি আমি।
The SC Supreme Court in its 2016 verdict directed the government to give district judges the status equivalent to that of government secretaries. The current position of district judges is 24th and that of secretaries is 16th position. Additional District Judges and members of the Judiciary of equal rank will be located right next to the District Judges, at No. 17 in the Warrant of Precedence. At present MP is 13th position. The current position of district judges is 24th. It is equivalent to Deputy Commissioner (DC).
ভাই কি আদিম যুগে থাকেন? ইউটিউবে সরাসরি বাস্তব আদালতের ভিডিও আছে। এসপি ডিসি কে পেন্টে মুতিয়ে ফেলে জজ সাহেবেরা। আর উনি বলে থানার ওসি ক্ষমতাধর। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। স্যার স্যার ছাড়া মুখ দিয়ে কোন কথা বের হয় না। mp মন্ত্রী দেরও ধমাকে দেখেছি। সিনামার আদালত কে বাস্তব মনে করছেন। বাংলা সিনেমা আর বাস্তব দুনিয়ার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে ভাই।
পদমর্যাদার এমপি, জেলা জজ, ডিসি ও এসপি। Warrant of precedence এর সঙ্গে ক্ষমতার সম্পর্ক নাই। Power and authority ভিন্ন অর্থ বোঝায়। সেনা প্রধান এবং এমপি এক পর্যায়ের নয়ঁ
আপনি মনে হয় একটি পদের সম্পর্কে কিছু ভুল করেছেন তাহল একটি জেলার সরকারি কলেজ বা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বা উপাচার্যের পদমর্যাদা সম্পর্কে ভুল করেছেন যদি সেই জেলায় সরকারি কলেজ বা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের থাকে তার প্রধানের সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট ভাবে কিছু বলেননি।
অনেকেই ক্ষমতা বলতে মানুষকে হয়রানি করা কিংবা মানুষের উপর অন্যায় জোরজদস্তি করাকে মনে করেন। প্রকৃতপক্ষে ক্ষমতা হলো একজন ব্যক্তি তার অবস্থানগত কারণে অন্যদের থেকে কতটা সম্মান পাওয়ার যোগ্য সেটার উপর নির্ভর করে। ক্ষমতার সংজ্ঞা বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়। প্রকৃতপক্ষে একটি জেলার ভিতরে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের স্থান দিতে হলে জেলার ওয়ারেন্ট অফ প্রেসিডেন্ট কিংবা বাংলাদেশ সরকারের বেতন কাঠামো অনুযায়ী জেলা জজ সবার উপরে অবস্থান করে । জেলার ডিসি, এসপি থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ জেলা জজকে সর্বোচ্চ সম্মান দিতে বাধ্য এটা বাংলাদেশ সংবিধান এবং বাংলাদেশের পেশাজীবী ব্যক্তিদের প্রবিধানে উল্লেখিত। বাংলাদেশ ভঙ্গুল গণতন্ত্র কিংবা মানবাধিকার বা পেশাজীবীদের কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কারণে অনেক নিম্ন পদস্থ ব্যক্তিরাও ডিফ্যাক্টও ভূমিকা পালন করতে পারে যেটা কখনোই ক্ষমতা কিংবা সম্মানের মাপকাঠি হতে পারে না। আমাদের চিন্তা চেতনা মানসিকতা এমন পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে মানুষের উপর নির্যাতন,অত্যাচার কিংবা মানুষকে হয়রানি যে যত বেশি করতে পারবে সেই তত বেশি ক্ষমতাবান। আমাদের এ ধরনের সংকীর্ণ মানসিকতার কারণেই আমাদের জাতির দুর্ভোগের কোন শেষ থাকে না।
জেলা ও দায়রা জজের সভাপতিত্বে ত্রৈমাসিক বিচার বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় যেখানে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন, নির্বাহী প্রকৌশলী (গণপূর্ত), র্যাব এর কোম্পানি কমান্ডার, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, সরকারি কৌঁসুলি (জিপি) এবং পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সহ জেলার সকল গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত থাকেন।
জেলার এই ত্রৈমাসিক সম্মেলনে ডিসি কি জেলা জজকে স্যার বলতে দায়বদ্ধ নয়?
যদি ক্ষমতার হিসাব করা হয় তাহলে বাংলাদেশের ভঙ্গুল গণতান্ত্রিক পরিবেশের কারণে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকে সে রাজনৈতিক দলের একজন ওয়ার্ক কর্মীও অনেক পাওয়ারফুল থাকেন কিন্তু এটা তো ক্ষমতার কোন মাপকাঠি নয়। সুতরাং যারা বাংলাদেশের সাংবিধানিক বিধান সম্পর্কে না জেনে মন্তব্য করেন, তাদের আগে উচিত নিজেদের সঠিক ইনফরমেশন জেনে তারপরে কোন মন্তব্য করা।
নিচে বাংলাদেশের ওয়ারেন্ট অফ প্রেসিডেন্ট এর উপর ভিত্তি করে একটি জেলার কার অবস্থান কেমন সেটার সংক্ষিপ্ত একটি আলোচনা দিয়েছি। যদি কারোর কোন বিষয়ে সন্দেহ থাকে তাহলে এটা দেখে নিতে পারেন অথবা উইকিপিডিয়াসহ ইন্টারনেট থেকে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে আপনি তথ্য জেনে তারপর আমাকে সরবরাহ করতে পারেন আমি অবশ্যই আপনার তথ্যকে সাদরে গ্রহণ করব।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্ট অনুযায়ী রাষ্ট্রের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের সদস্যদের মধ্যে সংসদ সদস্যদের পদক্রম ১২, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৫, মেজর জেনারেল/জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৬, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৭, বিভাগীয় কমিশনার/সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল/অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ২১, ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)/সেনাবাহিনীর কর্নেলের পদক্রম ২২, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের পদক্রম ২৩, জেলা প্রশাসক (ডিসি)/সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল/পুলিশের এডিশনাল ইন্সপেক্টর জেনারেলের পদক্রম ২৪ এবং সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/সিনিয়র সহকারী জজ/পুলিশ সুপার (এসপি)/সেনাবাহিনীর মেজর/উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এর পদক্রম ২৫ নম্বরে অবস্থিত।
একটা বিষয়ে খটকা লাগলো তাই আপনার কাছে জানার জন্য লিখছি যে,,, একজন *সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ০৪ নং গ্রেডে বেতন ভাতা পেয়ে থাকেন* এবং "ইউএনও ০৬ নং গ্রেডে বেতন ভাতা পেয়ে থাকেন। তাহলে রুলস অফ প্রেসিডেন্সি অনুযায়ী তাদের পদ মর্যাদা একই হয় কিভাবে! দয়া করে জানাবেন।
খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ🌹❤
@@HabiburRahman-er4bf একজন সরকারি কর্মকর্তার বেতন গ্রেড, ওয়ারেন্ট অফ প্রেসিডেন্টের তার অবস্থান এবং তার ক্ষমতা বা প্রকৃত অর্থে যেটা তার দায়িত্ব সেটা কখনোই এক নয়। প্রত্যেক সরকারি কর্মকর্তা তার ক্ষমতা বা দায়িত্ব নিজ নিজ দায়িত্বের আওতায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের তিনটি বিভাগ আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং শাসন বিভাগ
স্বাধীন হওয়ার শর্তেও এক বিভাগ অন্য বিভাগের উপর নির্ভরশীল এবং এক বিভাগ অন্য বিভাগের সহযোগিতা ছাড়া কখনোই প্রশাসন কিংবা বিচারব্যবস্থা কিংবা আইন বিভাগ তারা যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবে না।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বা বিজেএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সহকারী জজ বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটরা সরাসরি ষষ্ঠ গ্রেডে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়। তারাই পরবর্তীতে এক ধাপ প্রমোশন পেয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়। কিন্তু একজন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বেতন স্কেল চতুর্থ গ্রেডের। যেহেতু সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সরাসরি ষষ্ঠ গ্রেড থেকে প্রমোশন পেয়ে চতুর্থ গ্রেডের যায়, তাই তার গ্রেড একজন ইউএনও থেকে বেশি হলেও অবস্থানগত দিক থেকে একজন ইউএনওর সমপর্যয়ের ব্যক্তি।
এক্ষেত্রে ইউএনও তার নিয়োগ এন্টি লেভেলের পদ হিসাবে সহকারি কমিশনার হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্তির সময় নবম গ্রেডের কর্মকর্তা হিসেবে বেতনভুক্ত হয় কিন্তু একজন সহকারী কমিশনার প্রমোশন পেয়ে সিনিয়র সহকারী সচিব এবং সিনিয়র সহকারী সচিবরাই মাঠ প্রশাসনে ইউএনও হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়। এক্ষেত্রে ইউএনওর বেতন স্কেল ষষ্ঠ গ্রেডের হয়।
বেতন স্কেল মূলত প্রমোশনের উপর করে নির্ভর করে কিন্তু ওয়ারেন্ট অফ প্রেসিডেন্টে অবস্থান জেষ্ঠতার উপর নির্ভর করে,যেহেতু ইউএনও এবং সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে একই স্থান বা পদমর্যাদার ব্যক্তি সেহেতু তাদের বেতন স্কেল ভিন্ন হলেও অবস্থানগত দিক থেকে একই।
আপনি উইকিপিডিয়া থেকে পদক্রম তথ্য দেখে নিবেন,একজন ইউএনও এর অর্ডার কে সিনিয়ার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বাতিল করে দিতে পারে,কিন্তু ইউএনও জুডিশিয়াল মাজিস্টে এর অর্ডার কে লঙ্ঘন করতে পারে না।@@MMahfuz2001
সঠিক কথাটা হচ্ছে, "ওয়ারেন্ট অফ্ প্রিসিডেন্স"।
এই ভিডিওটি ছিল আমার প্রথম কনটেন্ট। এই কনটেন্ট এ কিছু কোয়ালিটি কত দিক থেকে কিছু ত্রুটি থাকলেও ইনফরমেশন গত দিক থেকে শতভাগ সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তারপরেও ভিডিওটা দেখার পর অনেকেই অনেক মন্তব্য করেছে। তো কারোর যদি ভিডিওটা অসম্পূর্ণ মনে হয় তাহলে পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা সহ নিচের লিংকের ভিডিওতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে..
ruclips.net/video/Oa0RNXZniBU/видео.html
১. এমপি.
২. জেলা দায়রা জর্জ
৩. চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিসট্রেট
৪. অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল মেজিসট্রেট
৫. জেলা প্রশাসক
৬. জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান
৭. পুলিশ সুপার (এসপি)
৮. সিভিল সার্জন
আপনার এই মন্তব্য কোন আইনে লেখা আছে আমাদেরকে বলে দেন আমরা শিখে নেব
warrent of precedents search দিলে পাবেন
সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের মালিক এদেশের জনগণ।
সেটা না বলে ঔপনিবেশিক ক্রীতদাস মানসিকতার কারণে জনগণের বেতনভোগী এইসব কর্মচারীদের ক্ষমতাবান বলছেন।
ধূর।
❤@@capitaldhakatv3980
❤❤❤
সত্যি বিস্মিত হলাম।জেলা জজ এত মর্যাদাবান ক্ষমতা ব্যক্তি আগে জানতাম না।ধন্যবাদ এত সুন্দর ভিডিও উপহার দেওয়ার জন্য।
তুমি মায়ের কোলে আসিলা
জেলা জজ মৃত দন্ড দেয় বুঝতে হবে
সুন্দর তথ্যবহুল ভিডিও
অনেক কিছু জানলাম ভিডিও থেকে,ধন্যবাদ এমন ভিডিও করার জন্য ❤️😊
ধন্যবাদ রইলো ভিডিও দেখে অনেক কিছু জানতে পারলাম,, ❤❤❤
ধন্যবাদ❤❤
সবগুলো তথ্যই সঠিক❤
এরা প্রত্যেকেই জনগণের করের টাকায় বেতনভোগী এবং জনগণের সেবা করতে আইনত বাধ্য।
খুবই সুন্দর ভিডিও ভাইয়া, শুনে অনেক উপকৃত হলাম।
আলহামদুলিল্লাহ,..
ভালোই হলো,..
পোস্টটি ছাড়ার জন্য,...
💞💞
মাছের রাজা ইলিশ আর বাংলাদেশের রাজা পুলিশ
আবাল অজ্ঞ। এটা শুধু বাংলাদেশে নয় সারা পৃথিবীতে অভ্যান্তরিক বিষয়ে দায়িত্ব পুলিশের।
সুন্দর ভিডিও, এই রকম আরো ভিডিও চাই।
ধন্যবাদ, অনেক কিছু জানতে পারলাম।
১. এমপি (জনপ্রতিনিধি)- সকল ক্ষেত্রে প্রধান অতিথি হিসাবে থাকে...
২। জেলা প্রশাসক( জেলা যার হাতে নিয়ন্ত্রিত)
৩। এসপি...
জেলা ও দায়ার জজ তাহলে ৪ নাম্বারে😂😂😂
আরো এমন ভিডিও চাই বড়ভাই।
অসাধারণ।
খুব সুন্দর ভিডিও। ধন্যবাদ।
সবগুলো পদই ঠিক। অনেক ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ ❤️❤️❤️❤️
অনেক জানা হলো, জানার শেষ নাই, আপনাকে ধন্যবাদ ।
Thanks for information
সুন্দর video করেছেন।
জনসংখ্যা কমিয়ে বিলিয়নদের লাভ কি তা নিয়ে video করেন।
সবচেয়ে পাওয়ারফুল হল জনগন, বাকিরা সব তার চাকর, উন্নত বিশ্বে। বাংলাদেশের ব্যাপার আলাদা।
খুব সুন্দর ভিডিও
সুন্দর ভিডিও।
Watching from Saudi Arabia
বাংলাদেশে এখন পুলিশ সবচেয়ে ক্ষমতাবান।
গনতান্ত্রিক দেশের আইন শৃঙ্খলার প্রধান দায়িত্বে পুলিশ বাহিনীর।
পুলিশের অবস্থা এখন কি?😂😂😂
একটি জেলায় জেলা ও দায়রা জজ ই একমাত্র ১ নম্বর গ্রেডের পদমর্যাদা।
ডিসি এসপি ৫ নম্বর গ্রেডের কর্মকর্তা
নারে ভাই ডিসি হলেন একটা জেলার প্রধান তারপরে জেলার জজ।
@@x-iconicgamer vai dc eljon jilla judge re sir bolte baddho
@@Dr.Farida abal naki bha...Law ministry te Deputy Secretary r Zilla Judge ra same grade a kaaj kore...Judiciary der grading alada
@@wasiahmed1547 vai ekjon jilla judge ar pod morjada 16 ar deputy commissioner ar pod morjada 24 .ar ekjon jilla judge sectretary ar podmorjadasomponno na jene chilla sasther jonno khotikor
@@Dr.Farida bhai warrant of precedence shudhu govt er kono occasion a maintain kora hoy...Deputation a Ekhono zilla judge ra deputy secretary der sathe kaaj kore...parle khoj niye dekhen bhai
Right information ❤❤❤....very instructive...
জেলা জজ পদমর্যাদা উপরে হলেও জেলার প্রধান ক্ষমতাবান ব্যক্তি জেলা প্রশাসক।
না এখন আর নেই আগে ছিল এখন সরাসরি বিচার বিভাগের আওতাধীন
মূর্খ
@@NijamUddin-yu4zv জনাব,বাঘ বা সিংহ অনেক ক্ষমতাবান কিন্তু যখন চিড়িয়াখানায় থাকে তখন সে ক্ষমতা লেস। ঠিক তেমনি একজন জেলা জজ মহোদয় ১ নাম্বার গ্রেডের সর্বোচ্চ পর্যায়ের অফিসার হলেও তাঁর ক্ষমতা কিন্তু চার দেয়ালের মধ্যে বন্দি। কিন্তু জেলা প্রশাসক বিচার বিভাগ ছাড়া জেলার সব পর্যায়ের দপ্তর অধিদপ্তর কে নিয়ন্ত্রন করে থাকে তা তো নিশ্চয়ই জানেন। এমনকি বিশেষ মূহুর্তে সামরিক বাহিনীকেও তলব করার ক্ষমতা জেলা প্রশাসককে সংবিধান দিয়ে রেখেছেন।আর এই জন্যেই জেলা প্রশাসক ই হচ্ছে জেলার সব চেয়ে ক্ষমতাবান ব্যাক্তি।
জেলা জজ এক নম্বর গ্রেডের, ডিসি ৫ নম্বর গ্রেডের কর্মকর্তা।
জেলা জজ, ডিসি সাহেবের গাড়ি নিলামে তুলে দেন - আপনি কীভাবে কী বলেন!!!
@@shyamalsarker2033 জেলা জজ সচিব পদমর্যাদা এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই, কিন্তু বাস্তবে পুরো জেলা নিয়ন্ত্রণ করে জেলা প্রশাসক, এইখানে জেলা জজ শুধু বিচার বিভাগের প্রধান হিসেবে কাজ করে।
হ্যাঁ ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখছিলাম যা অনেকটাই অসংলগ্ন।
khub important information. Thanks a lot to share such a interesting & informative video. ❤❤❤
খুব ভালভিডিও ধননোবাদ❤
অসাধারণ 🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤️❤️❤️🇸🇦🇸🇦🇸🇦🙋🙋🙋
এসপিদের আচরণ দেখলে মনে হয়, তারা ছাড়া জেলাতে আর কেউ নেই....
right
জজদের সামনে বিড়াল হয়ে যায়।
সেটা অবশ্যই পুলিশ ছাড়া কেউ চলতে পারে না।
হ্যাঁ এটা ঠিক আছে.
বতর্মান বাংলাদেশের জে অবস্থা এখন সেই অবস্থায় হিসাব অনুযাই একজন এসপির ক্ষমতা সবচাইতে বেসি
মোটেই না
সঠিক
Salute diye dariye thakte hoy judge r samne
😂
প্রশাসনিক দিক দিয়ে বিবেচনায় একটা জেলার প্রধান জেলা প্রশাসক,,
অবশ্যই জেলা জজ জেলা প্রধান কর্মকর্তা
Yes
কাগজে কলমে যাহাই থাকুক না কেন, একজন জনপ্রতিনিধি সবচেয়ে সম্মানিত। একজন জনপ্রতিনিধি যদি এলাকার মেম্বার/কাউন্সিলর হন তিনি সবচেয়ে সম্মানিত। তবে আমাদের দেশের জনপ্রতিনিধি নোংড়া
হ্যাঁ এক দম ঠিক।
Very good ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা নাকি বিচার প্রধানের উপরে, আবার MP দের স্থান ও এমনই.. এজন্যই ত যা খুশি তা করতে পারছে। কোন জবাবদিহিতা নাই...
Akjon member ar diyetto ki thake tahole? ba uni kar instruction a kaj kore thaken?
বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে পাওয়ারফুল চেয়ার হচ্ছে - *ওসির* / অফিসার ইনচার্জ এর চেয়ার।যখন যিনি উক্ত চেয়ারে থাকবেন তখন যত বড়ই এমপি মন্ত্রী হোক না কেন সবাই তার নিকট জব্দ থাকবে ( যদি ওসি সৎ ও যোগ্য হোন তাহলে )।
😂😂😂😂
😆😆😆হাসাইলেন
তাহলে এসপি কি?
@@Nameishidden-q2fরাজা!!!এসপি হারুন শামীম ওসমান রেও হাগাইয়া ফেলছিল।পরে অনেক কষ্টে নারায়ণগঞ্জ থেকা তেজগাঁও ট্রানৃসফার করছিল।
@@murtazripon9837হাসেন। ৫ বারের এমপি সম্ভুনাথ,জেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান দের টি টুয়েন্টি ম্যাচ টা দেখে আসেন এডশিনাল এসপি মহোররোম টি টুয়েন্টি তে গেইল রেও হার মানাইছিল।
আমাদের মত সাধারণ পাবলিকের জন্য সব চাইতে খমতা বান হলো পুলিশ।
1-এমপি
2-DC -যারা পুরো জেলা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে
3-ADC -ডিসির সহকারি হিসেবে এবং ডিসির অবর্তমানে DC এর পদ চালনা করে থাকে।
আরে বলদ এমপি কি জেলার নাকি আসনের? একটা জেলায় কতজন এমপি আছে জানো মিয়া।
জজ সবার উর্ধ্বে। জেলার হাঙ্গামা রোধ করেন ডিসি সাহেব।
মজার বিষয় হলো থাম্বেল এর ডিসি ও এসপি আমার সাতক্ষীরা জেলার।❤
বর্তমানে ডিসি,এসপি, এর পরে এমপি এর পর ক্ষমতা ওসির
Only BCS Police is real ✊😎
এই কারনেই বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিসিএস এ প্রশাসন এ এসে যোগ দেন!
ভালো ভিডিও।
বাংলাদেশে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা আছে আজ প্রথম জানা ব্যক্তি আমি😁
এইটা তো বললেন কাগজ কলমের হিসাব , কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন , একটি জেলার বাপ মা হচ্ছে ডিসি এবং এসপি , জেলার এমপি রা ডিসির পিছনে পিছনে ঘুরে , আমি বহুবার দেখেছি
আপনি ভুল দেখেছেন
আমরাও দেখছি এমপি সাহেব বাড়িতে এলে তার বাসায় এসে স্যার স্যার করে থাকে এস পি ডিসিরা
@@AtikAtik-qd9iw আমার বাবাই ডিসি ছিলেন পটুয়াখালী জেলার , আমার জীবনে কখনো দেখি নাই এমপিদের স্যার ডাকতে , মোটামুটি এমন কোন দিন ছিল না যেদিন কোন না কোন এমপি আমাদের বাসায় আসতো না , শুধু ডিসি থাকা কালিন না , যখন এডিসি ছিল তখনো স্যার ডাকতে শুনি নাই |
শুনেন , জেলায় এমপিরা বড় শুধু কাগজে কলমে কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন | একজন ডিসিকে কোন ধরনের ক্ষতি করার ক্ষমতা এমপিদের নাই , কিন্তু টেকনিক্যালি ডিসি অনেক ক্ষতি করতে পারে এমপির | তবে কিছু মাজা ডিসি আছে যারা এমপিদের স্যার বলে ডাকে
@@AtikAtik-qd9iwএকটা জেলায় এমপি থাকে ৬ বা ৮ টা
একমাত্র মন্ত্রীদের পাওয়ার বেশি ডিসির থাকি।জেলার প্রধান জেলাপ্রশাসক
আমি ডিসি অফিস এর একজন আমলা।
@@AtikAtik-qd9iwthik bokesen
আপনি ভুল দেখেছেন। বাস্তবতা আরো অনেক দূরে। এমপি ই হচ্ছে সবচেয়ে পাওয়ারফুল
কার ক্ষমতা বেশি,si, oc, সিটি কাউন্সিল,জজ কোটের অ্যাডভোকেট, হাইকোর্টের অ্যাডভোকেট, পুলিশ কমিশনার,সিটি মেয়ের দের নিয়ে একটি ভিডিও বানান ভাই?????
এগুলো আইনগত বিষয়। আইনের বাইরে সমাজে অন্যদের ব্যাপক ক্ষমতা দেখা যায়।
সুমন ভাইয়ের জনপ্রিয়তা বেশি। ❤
Good vedeo
thanks❤
You're welcome 😊
Thank you vaiya..
Erokom aro video chai.
জেলা জজের ক্ষমতা সবার চেয়ে বেশি
হুনলেন তো কিসের জজ ডিসি আর এসপি লেখাপড়া জানুক বা নাই জানুক সংসদ সদস্য কিন্তু জেলায় সেরার সেরা - এই হইলো মোগো বাংলাদেশ !
এমপি হতে যোগ্যতা লাগে। যে এমপি হয় সে সাধারণ কেউ না!
@@FoysalRefat আগে যোগ্যতা লাগতো এখন লাগে তেল । ৩০০ জনের ১৫০ জনই Parliament বানান জানেনা তবে চুরি করতে জানে সবাই ।
এরা সবাই জনগণের বেতনভোগী কর্মচারী এবং তাদের সেবা করতে আইনত বাধ্য।
Shob theke powerful holo sp tar karon holo Sheikh hasinar shomoy police er kachei shob power
আপনার ক্ষমতা ও বা কম কিসে,আপনি এত কিছু জানেন,তাহলে তো আপনিও ক্ষমতাবান,রাষ্টপতির ও ওপরে আপনি,
বাট স্বাধীনতার মিস ইউজও হয়।খেয়াল রাখতে হবে।
Vai Bangladesh ei practically judge ra ki sp,dc er upore?
অনেক অনেক নিচে।
@@tamimayan2028 sochib ra porjonto judge der sir bolte baddho
@@Dr.Farida apni ki deksen.naki eita apner idea
নেক্সট ভিডিও কবে দিবেন?
Nice Bangladesh ❤
ভাই ❤❤❤❤❤
Doctor & teacher koi ????
Jader kotha bollen tader job chole gale kaw chine na ……
But doctor & teacher sob din e sommener
আমাকে কেউ কাজ দেননি, জাহাঙ্গীর ভাই দিয়েছেন।অসংখ্য ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর ভাই কে।
সবারই যে তাকেউ ডাকতে হয়। তার হতে যে বৈধ বন্ধুক থাকে।
এই ভিডিও তে প্রথমে যেই ডিসির ছবি দেখাইছেন তিনি বর্তমানে আমাদের খাগড়াছড়ির ডিসি হিসেবে নিয়োজিত আছেন
বর্তমান যুগে সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি পুলিশ।
বাস্তবতা হলো ডিসি সবচেয়ে পাওয়ারফুল, ২ য় পুলিশ সুপার, ৩য় জেলা দায়রা জজ।
আরো তীক্ষ্ম বাস্তবতা বিবেচনা করলে।ডিসিকে ক্ষমতাধর ছাত্রনেতাও গুনেনা, ক্ষমতাসীন দলের জেলা সভাপতির কথা বলাই বাহুল্য
এমপি হোগা মারে না কেউ এখন আর
24.
জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান (জেলা পরিষদ), নির্বাচিত হলে (নিজস্ব দায়িত্বে), জেলা প্রশাসক (নিজস্ব দায়িত্বে), ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (নিজস্ব দায়িত্বের বাইরে), জেলা ও দায়রা জজ (নিজস্ব দায়িত্বে), সেনাবাহিনীতে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদার কর্মকর্তা এবং নৌ ও বিমান বাহিনীতে সমতুল্য;
Right....
আপনি সংশোধন করেন এটা হবে অতিরিক্ত উপ-মহা পুলিশ পরিদর্শক।
Warrant of President লিখে সার্চ করেন সব পেয়ে যাবেন।
@@mdnuruzzaman3370 warrant of presidency আপনার কাছে শিখতে হবে না। আপনি মিডিয়ায় বৃভ্রান্তি ছড়াবেন না। পুলিশের একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল ২২ তম পদমর্যাদা ক্রমের অফিসার।
@@mdnuruzzaman3370 বিভাগীয় কমিশনার, একজন যুগ্ম সচিব ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, কারা মহা পরিদর্শক একই পদমর্যাদার। যা ২২ তম পদমর্যাদা ক্রম।
ভাই একজন এমপি ত নিজের থানার বাইরে কোন ক্ষমতা দেখাইতে পারেনা, তাহলে জেলার সব থেকে ক্ষমতাবান ব্যক্তি হয় কীভাবে।
ভুল ধারনা আপনার,
এম,পি
Member of Parliament,
একটি জেলার সব চেয়ে পাওয়ার ফুল ব্যাক্তি।
কিন্তু এমপি পার্লামেন্টে বা মন্ত্রালয়ে অভিযোগ জানিয়ে উক্ত সরকারি কর্মকর্তারে আরেক জেলায় বদলি করায় দিতে পারে
একজন এমপি তার জেলাকে যেভাবে সাজাতে চাইবে প্রধানমন্ত্রী সেইভাবেই সাজাতে এমপিকে সাহায্য করবে
প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে বড় ক্ষমতাবান নেই খাতা কলমে রাষ্ট্রপতি থাকলেও প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বাংলাদেশে
অন্যান্য দেশে ভিন্নতা থাকতে পারে
সবচেয়ে পাওয়ার ফুল ব্যাক্তি ডিসি আর এসপি তারপর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তারপর এমপি, এই ভিডিও তে ভুল তথ্য আছে। এটাই বাস্তবতা।
@@bdjacquardtechnical6969ভাই ভুল ধারণা তো আপনার, প্রশাসনিক কার্যক্রম সম্পর্কে কতটুকু জানেন আপনি। এইসব এমপি ডিসি আর এসপির পিছনে পিছনে ঘুরে, অনেক দেখেছি আমি।
The SC Supreme Court in its 2016 verdict directed the government to give district judges the status equivalent to that of government secretaries. The current position of district judges is 24th and that of secretaries is 16th position. Additional District Judges and members of the Judiciary of equal rank will be located right next to the District Judges, at No. 17 in the Warrant of Precedence.
At present MP is 13th position.
The current position of district judges is 24th. It is equivalent to Deputy Commissioner (DC).
দেশটা যেহেতু মন্ত্রী পরিষদ শাসিত সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী প্রধানমন্ত্রী
District Magistrate is no 1, S P is no 2, District Judge is no 3 , power of MP is not considered
Judges are the most powerful And above all civil servants(BCS Cadres).
২ টা এক? জজ সাহেব বিচার বিভাগে ডিসি, এসপি নির্বাহী বিভাগে।
Warrant of precedence is just a sitting sequel of govt employees in a state program
কগজে কলমে যাই কিছু লেখা থাকুন না কেন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পুলিশ বিভাগের এসপি ও থানার ওসি হলো সবচেয়ে ক্ষমতা ধর ব্যক্তি।
কেমনে
don
ভাই কি আদিম যুগে থাকেন? ইউটিউবে সরাসরি বাস্তব আদালতের ভিডিও আছে। এসপি ডিসি কে পেন্টে মুতিয়ে ফেলে জজ সাহেবেরা। আর উনি বলে থানার ওসি ক্ষমতাধর। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। স্যার স্যার ছাড়া মুখ দিয়ে কোন কথা বের হয় না। mp মন্ত্রী দেরও ধমাকে দেখেছি। সিনামার আদালত কে বাস্তব মনে করছেন। বাংলা সিনেমা আর বাস্তব দুনিয়ার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে ভাই।
একজন এমপি সামনে থাকলে হাগায় ধরার পরেও ঘন্টা পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে জি স্যার জি স্যার বলা ব্যক্তিটি ওসি 😂
😢😮@@labibsikder61
এখন কি ওয়ারেন্ট অফ প্রেসিডেন্ট মানা হয়?
পদমর্যাদার এমপি, জেলা জজ, ডিসি ও এসপি। Warrant of precedence এর সঙ্গে ক্ষমতার সম্পর্ক নাই।
Power and authority ভিন্ন অর্থ বোঝায়। সেনা প্রধান এবং এমপি এক পর্যায়ের নয়ঁ
Exactly
Warrant of Precedence হবে।
আপনার বাড়ি কি সাতক্ষীরা, জানাবেন ❤
একটা জেলার প্রধান ক্ষমতা হলো জেলা প্রশাসকের, তারপর এমপি,র
জেনে শুনে মন্তব্য করবেন।
Thanks
Post kari mone hocche kono lawer
Nice
একটি জেলায় অনেক গুলো এমপি থাকে তাহলে এর মধ্য কার পাওয়ার বেশি
ভিডিওতে দেখানো জজ নাছির উদ্দীন ফরাজি আমার বন্ধু।
আর ভিডিওটা দিলেন ভারতীয় একটি আদালতের একটি আদালতের
২০০৮ সালের পূর্বে ডিসি ছিলেন জেলার সবচেয়ে বড়ো কর্মকর্তা
Kno?
আপনি মনে হয় একটি পদের সম্পর্কে কিছু ভুল করেছেন তাহল একটি জেলার সরকারি কলেজ বা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বা উপাচার্যের পদমর্যাদা সম্পর্কে ভুল করেছেন যদি সেই জেলায় সরকারি কলেজ বা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের থাকে তার প্রধানের সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট ভাবে কিছু বলেননি।
তথ্য গুলো ভালো লাগলো কিন্তু দৃশ্য দেখে মনে হচ্ছে এগুলো ভারতের, কারণ কি?
★ বেক অইছে দাম বাড়াইন্না...।
Warrant of Precidence