C. সুযোগ পেলেই দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করবেন। প্রত্যেক তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে দেশের ভেতরে তো বটেই, বছরে অন্তত একবার নিজ দেশের বাইরে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করা উচিত। সপরিবারে এবং আত্মীয়-স্বজন পরিবেষ্টিত ভ্রমণ হলে আরো ভালো। কেননা বিশ্বময় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে আল্লাহর সৃষ্টির লীলারহস্য। বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা বলেছেন, ভ্রমণ স্রষ্টার সৃষ্টিরহস্য জানায়, ভ্রমণ আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। প্রত্যেক মানুষেরই সাধ্যানুসারে কাছে কিংবা দূরে ভ্রমণের মাধ্যমে স্রষ্টার বৈচিত্র্যময় সৃষ্টিকে দেখে অন্তরকে বিকশিত করা উচিত। মহান আল্লাহর বিশাল সৃষ্টি দর্শন, উপার্জন, জ্ঞান আহরণ, রোগ নিরাময় এবং আত্মশুদ্ধির জন্য ভ্রমণ করার নির্দেশ রয়েছে ইসলামে। কেউ যদি সওয়াবের নিয়তে ভ্রমণ করে, পুরো ভ্রমণেই তাঁর সওয়াব অর্জন হবে। জ্ঞানার্জনের জন্য স্বামী-স্ত্রী সপরিবারে বা দলবদ্ধভাবে ভ্রমণে বা পর্যটনে যাওয়ায় কল্যাণ ও পুণ্য নিহিত রয়েছে। পৃথিবীজুড়ে রয়েছে আল্লাহর কুদরতের নানা কীর্তি দেখে মানুষ চিন্তা ও গবেষণা করবে; দৃঢ় হবে ঈমান ও আমল। পবিত্র কোরআনের অসংখ্য আয়াতে ভ্রমণের প্রতি বিশেষ তাগিদ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ বলেন- ‘তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করো এবং দেখো তোমাদের আগের লোকদের কী পরিণাম হয়েছিল! তাদের বেশিরভাগই ছিল মুশরিক’ [সুরা রুম, আয়াত : ৪২]। ভ্রমণে চিন্তার জগৎ প্রসারিত হয় এবং এতে থাকে শিক্ষণীয় উপাদান। ভ্রমণে এই শিক্ষণীয় দিকটার প্রতি কোরআন বিশেষ নজর দিয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বলে দাও, তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করো, অতঃপর দেখো, যারা সত্যকে মিথ্যা বলেছে, তাদের পরিণাম কী হয়েছিল?’ [সুরা আনআম, আয়াত : ১১]। সফরের মাধ্যমে দেশ-বিদেশের নানা বৈচিত্র্য অবলোকন করে জীবনের পাথেয় সঞ্চয় করা খুবই সহজ। সফরের কারণে মানুষের চোখ-কান খুলে যায়। সত্য, সঠিক পথ ও পন্থা গ্রহণে সহায়ক হয়। আল্লাহ বলেন, ‘তবে কি তারা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করে না, যাতে তাদের অন্তর অনুধাবন করতে পারত এবং তাদের কান (সত্য কথা) শুনে নিতো’ [সুরা হজ, আয়াত : ৪৬]। নির্দিষ্ট ভূখণ্ড থেকে বের না হলে সৃষ্টিজগতের অনেক কিছুই অজানা থেকে যায়। পৃথিবীর একেক স্থান একেক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। চিত্তবিনোদনের পাশাপাশি সেসব স্থানে চিন্তাশীলদের জন্যও রয়েছে চিন্তার খোরাক। আল্লাহ বলেন, ‘বলে দাও, তোমরা ভূপৃষ্ঠে ভ্রমণ করো এবং দেখো, কিভাবে আল্লাহ প্রথমবারে সৃষ্টি করেছেন। আবার তিনি শেষবারেও সৃষ্টি করবেন’ [সুরা আনকাবুত, আয়াত : ২০]। ইমাম শাফেয়ি (রহ.) ভ্রমণের পাঁচটি উপকারিতা উল্লেখ করেছেন- ১. দুশ্চিন্তা দূর হয়, ২. জীবিকা অর্জন করা যায়, ৩. জ্ঞানার্জন করা যায়, ৪. সৌজন্যতা ও শিষ্টাচার শেখা যায়, ৫. শারীরিক সুস্থতা অর্জিত হয়। D. বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক হোন। আপনি যাঁদের সঙ্গে মিশবেন, যাঁদের সান্নিধ্যে বেশিরভাগ সময় কাটাবেন, অবচেতন মনে আপনি ঠিক তাঁদের মতোই হবেন। এমনকি আপনার আয়-রোজগার আপনার সাম্প্রতিক সময়ের দশজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু-শুভানুধ্যায়ীর গড় আয়ের সমানুপাতিক। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতেও নেক বান্দাদের সাহচর্য লাভের সুপরামর্শ দেওয়া হয়েছে [সূত্র :৩নং সূরা আলে ইমরান-এর ১৯৩নং আয়াত এবং সূরা ইউসুফ-এর ১০১নং আয়াত]। উপরোক্ত চারটি কৌশল অবলম্বন করলে আপনি সামাজিক ও পেশাগত জীবনে চতুর্ভূজের মতোই নিজেকে আজীবন সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।
ব্রেন ওয়াশ করা হচ্ছে আপনাকে দিয়ে বেশি করে কাজ করানোর জন্য কোম্পানির এসব অনুষ্ঠান করে কোম্পানির কাজে বেশি সময় না দিয়ে নিজেকে সময় দিন নিজেকে প্রস্তুত করুন
স্যার আসালামুআলেকুম আমি একজন মার্কেটিং এর লোক আমি বর্তমানে একটি ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানিতে ৭ বছর যাবত এরিয়া ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত আছি আমি অন্য কোম্পানিতে এরিয়া ম্যানেজার হিসেবে অ্যাপ্লিকেশন করতে চাই আমার একটি CV নমুনা কপি প্রয়জন, যদি আমাকে একটি সিভির নমুনা কপি দিতেন আমি অত্যন্ত উপকৃত হতাম। ধন্যবাদ স্যার
আমাদের কনফিডেন্স ১০০% রাখতে হবে, ধন্যবাদ সুন্দর বলার জন্য।
Thank You So Much
All Subscriber
ভিডিও ভালো লাগলে শেয়ার করতে অনুরোধ করছি।
Good Technique, but implement so tough. ......... Thanks.
Insha-allah
Thanks
Nice
সেরা ভাই সেরা
ধন্যবাদ ভাই
শেয়ার করতে অনুরোধ করছি
Thanks Sir.
C. সুযোগ পেলেই দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করবেন। প্রত্যেক তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে দেশের ভেতরে তো বটেই, বছরে অন্তত একবার নিজ দেশের বাইরে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করা উচিত। সপরিবারে এবং আত্মীয়-স্বজন পরিবেষ্টিত ভ্রমণ হলে আরো ভালো। কেননা বিশ্বময় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে আল্লাহর সৃষ্টির লীলারহস্য। বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা বলেছেন, ভ্রমণ স্রষ্টার সৃষ্টিরহস্য জানায়, ভ্রমণ আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। প্রত্যেক মানুষেরই সাধ্যানুসারে কাছে কিংবা দূরে ভ্রমণের মাধ্যমে স্রষ্টার বৈচিত্র্যময় সৃষ্টিকে দেখে অন্তরকে বিকশিত করা উচিত।
মহান আল্লাহর বিশাল সৃষ্টি দর্শন, উপার্জন, জ্ঞান আহরণ, রোগ নিরাময় এবং আত্মশুদ্ধির জন্য ভ্রমণ করার নির্দেশ রয়েছে ইসলামে। কেউ যদি সওয়াবের নিয়তে ভ্রমণ করে, পুরো ভ্রমণেই তাঁর সওয়াব অর্জন হবে। জ্ঞানার্জনের জন্য স্বামী-স্ত্রী সপরিবারে বা দলবদ্ধভাবে ভ্রমণে বা পর্যটনে যাওয়ায় কল্যাণ ও পুণ্য নিহিত রয়েছে। পৃথিবীজুড়ে রয়েছে আল্লাহর কুদরতের নানা কীর্তি দেখে মানুষ চিন্তা ও গবেষণা করবে; দৃঢ় হবে ঈমান ও আমল।
পবিত্র কোরআনের অসংখ্য আয়াতে ভ্রমণের প্রতি বিশেষ তাগিদ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ বলেন- ‘তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করো এবং দেখো তোমাদের আগের লোকদের কী পরিণাম হয়েছিল! তাদের বেশিরভাগই ছিল মুশরিক’ [সুরা রুম, আয়াত : ৪২]। ভ্রমণে চিন্তার জগৎ প্রসারিত হয় এবং এতে থাকে শিক্ষণীয় উপাদান। ভ্রমণে এই শিক্ষণীয় দিকটার প্রতি কোরআন বিশেষ নজর দিয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বলে দাও, তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করো, অতঃপর দেখো, যারা সত্যকে মিথ্যা বলেছে, তাদের পরিণাম কী হয়েছিল?’ [সুরা আনআম, আয়াত : ১১]।
সফরের মাধ্যমে দেশ-বিদেশের নানা বৈচিত্র্য অবলোকন করে জীবনের পাথেয় সঞ্চয় করা খুবই সহজ। সফরের কারণে মানুষের চোখ-কান খুলে যায়। সত্য, সঠিক পথ ও পন্থা গ্রহণে সহায়ক হয়। আল্লাহ বলেন, ‘তবে কি তারা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ করে না, যাতে তাদের অন্তর অনুধাবন করতে পারত এবং তাদের কান (সত্য কথা) শুনে নিতো’ [সুরা হজ, আয়াত : ৪৬]। নির্দিষ্ট ভূখণ্ড থেকে বের না হলে সৃষ্টিজগতের অনেক কিছুই অজানা থেকে যায়। পৃথিবীর একেক স্থান একেক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী।
চিত্তবিনোদনের পাশাপাশি সেসব স্থানে চিন্তাশীলদের জন্যও রয়েছে চিন্তার খোরাক। আল্লাহ বলেন, ‘বলে দাও, তোমরা ভূপৃষ্ঠে ভ্রমণ করো এবং দেখো, কিভাবে আল্লাহ প্রথমবারে সৃষ্টি করেছেন। আবার তিনি শেষবারেও সৃষ্টি করবেন’ [সুরা আনকাবুত, আয়াত : ২০]। ইমাম শাফেয়ি (রহ.) ভ্রমণের পাঁচটি উপকারিতা উল্লেখ করেছেন- ১. দুশ্চিন্তা দূর হয়, ২. জীবিকা অর্জন করা যায়, ৩. জ্ঞানার্জন করা যায়, ৪. সৌজন্যতা ও শিষ্টাচার শেখা যায়, ৫. শারীরিক সুস্থতা অর্জিত হয়।
D. বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক হোন। আপনি যাঁদের সঙ্গে মিশবেন, যাঁদের সান্নিধ্যে বেশিরভাগ সময় কাটাবেন, অবচেতন মনে আপনি ঠিক তাঁদের মতোই হবেন। এমনকি আপনার আয়-রোজগার আপনার সাম্প্রতিক সময়ের দশজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু-শুভানুধ্যায়ীর গড় আয়ের সমানুপাতিক। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতেও নেক বান্দাদের সাহচর্য লাভের সুপরামর্শ দেওয়া হয়েছে [সূত্র :৩নং সূরা আলে ইমরান-এর ১৯৩নং আয়াত এবং সূরা ইউসুফ-এর ১০১নং আয়াত]।
উপরোক্ত চারটি কৌশল অবলম্বন করলে আপনি সামাজিক ও পেশাগত জীবনে চতুর্ভূজের মতোই নিজেকে আজীবন সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।
ইতিহাস নাকি পাতিহার
খুব ভাল
ধন্যবাদ স্যার
নাইস
Assalamuallaikum sir,, Brac dairy & Food project,, sumon feni sadore thke blce
এটা রাইট
Nice🖤
Alhamdulilla. Razib vi Ami apnar sathe dekha korte ci.
ব্রেন ওয়াশ করা হচ্ছে আপনাকে দিয়ে বেশি করে কাজ করানোর জন্য কোম্পানির এসব অনুষ্ঠান করে কোম্পানির কাজে বেশি সময় না দিয়ে নিজেকে সময় দিন নিজেকে প্রস্তুত করুন
ভাইয়া সেলস বাড়ান তাহলে সেল্ফ ডেভলপমেন্ট এমনিতেই হয়ে যাবে❤❤❤
@@basictoadvance_com নিজের জন্য কিছু করার চেষ্টা সর্বশ্রেষ্ঠ
❤❤❤❤
স্যার আসালামুআলেকুম আমি একজন মার্কেটিং এর লোক আমি বর্তমানে একটি ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানিতে ৭ বছর যাবত এরিয়া ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত আছি আমি অন্য কোম্পানিতে এরিয়া ম্যানেজার হিসেবে অ্যাপ্লিকেশন করতে চাই
আমার একটি CV নমুনা কপি প্রয়জন, যদি আমাকে একটি সিভির নমুনা কপি দিতেন আমি অত্যন্ত উপকৃত হতাম।
ধন্যবাদ স্যার
Kon co er trening? Pls
Ericson Group
কিভাবে মেমোর সংখ্যা বাড়াবো?? সেটা বলেন আগে
বিক্রি বাড়বে আর বেতন ?
বিক্রি বাড়লে কমিশন বেশি পাওয়া যায়। তখন বেতন তো এমনি বাড়ে।
Wow
এসব বক্তৃতা আমি আপনার থেকে বেশি সময় দিতে পারব।
মালের কোয়ালাটি ভালো হলে সেলস এমনেই বেশি হবে
মেমো মানেকি
ধন্যবাদ স্যার
Nice
এসব বক্তৃতা আমি আপনার থেকে বেশি সময় দিতে পারব।
Nice
এসব বক্তৃতা আমি আপনার থেকে বেশি সময় দিতে পারব।
Nice
এসব বক্তৃতা আমি আপনার থেকে বেশি সময় দিতে পারব।