কান্তজিউ মন্দিরের জমিতে নির্মিত হচ্ছে মসজিদ | Kantajew Temple | Dinajpur | Kalbela
HTML-код
- Опубликовано: 22 мар 2024
- #kantajewtemple #dinajpurnews #dinajpur #temple #nationalnews #kalbela
দিনাজপুরের কাহারোলে ঐতিহ্যবাহী কান্তজিউ মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। বলা হচ্ছে, এই স্থাপনা নির্মাণের জন্য তৈরি করা হয়েছে ভুয়া কাগজপত্র। এরপর গত ১ মার্চ কান্তনগর গ্রামে রাজ দেবোত্তর এস্টেটের জমিতে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন দিনাজপুর-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য জাকারিয়া জাকা। এ ঘটনায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। কান্তজিউ মন্দিরের জমিতে নির্মিত হচ্ছে মসজিদ | Kantajew Temple | Dinajpur | Kalbela
Welcome to Kalbela News! We've got your back for breaking news, current affairs, politics, entertainment, sports, and more - all in one spot. Our awesome team is all about giving you the real scoop, keeping you in the loop on what matters.
Hit that subscribe button now so you won't miss a thing! Join our growing community of savvy viewers. Thanks for choosing Kalbela News as your go-to news source!
»» Our Facebook Pages:
Kalbela Online: / kalbelanewsonline
Kalbela World: / kalbelaworld
Kalbela : / kalbeladigital
Kalbela Entertainment: / kalbelaentertainment
Kalbela Sports: / kalbelasports
kalbela.com : / kalbelaonline
Kalbela News: / kalbelanewsmedia
»» Our RUclips Channels:
Kalbela News: / @kalbelanews24
Kalbela World: / @kalbelaworld24
Kalbela Entertainment: / @kalbelaentertainment
Kalbela Sports: / @kalbelasports24
Kalbela : / @kalbelaonline
»» Our Other Social Platforms:
TikTok: / kalbela_news
Instagram: / kalbela_news
Twitter: / kalbeladigital
LinkedIn: / kalbeladigital
Sound Cloud : / kalbelanews
For More Update, Stay Tuned!
Website : www.kalbela.com
Kalbela has the sole rights to all contents and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents except The Daily Kalbela (Kalbela Media Limited).
Fair Use Notice:
This channel may utilize certain copyrighted materials without explicit authorization from the rights holders. However, the materials used here are employed within the bounds of "Fair Use," as defined in The Copyright Act 2000, Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh, under Chapter 6, Section 36, and Chapter 13, Section 72. In accordance with this law, "Fair Use" is permissible for purposes such as critical analysis, commentary, news reporting, educational instruction, scholarly research, and similar uses. "Fair Use" allows for the utilization of copyrighted material in ways that would otherwise constitute infringement. The primary aim is to promote non-profit, educational, or personal use, thus favoring the principle of fair use.
"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976" permits "fair use" for purposes including criticism, commentary, news reporting, teaching, scholarly research, and more. This provision in copyright law allows for the utilization of copyrighted content that might otherwise be considered infringement. It is designed to tip the balance in favor of non-profit, educational, or personal use.
Keywords: latest bangladeshi news | top bangla news | Kalbela News | Kalbela Online | Bangla songbad | News Bangladesh | Bangladesh news | Breaking News | bangla news online | Bangladesh News| news | | desher khobor | saradesh | Bangladesh news | interesting news | updates now | trend now | দেশের খবর | সারাদেশ | বাংলাদেশের খবর | কালবেলা | কালবেলা নিউজ
মসজিদ নির্মাণ করার জন্য মন্দিরে জায়গা লাগবে কেন.? মুসলিম হিসেবে এটা আমাদের লজ্জিত করে 😢😢
ভাই সঠিক বলেছেন।জায়গা দেবত্রর বা ওয়াকফ সম্পর্তি।
ভারতের জায়গার অভাব ছিল। বাবরি মসজিদ কেন ভেঙ্গে রাম মন্দির তৈরি হলো
হিন্দুদের জায়গা চারা কিছু চলে না বাংলাদেশ
যুগ যুগ ধরে সারা বাংলােশে মুসলমানরা হিন্দুদের সম্পত্তি অথবা হিন্দুদের মন্দিরের সম্পতি জোরপূর্বক দখল করে মসজিদ৷ নির্মান করে আসছে।
কারন এটাই ইসলামের সৌন্দর্য
উনি একজন এমপি হয়ে একটি মন্দিরে জাগায় মসজিদ তৈরীর কাজ উদ্বোধন করেন কিভাবে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
ওরা সব পারে
একজন এমপি হয়ে কিভাবে মন্দিরের জায়গায় নির্মাণ করে
কসাই মোদি কিভাবে মসজিদের জায়গায় মন্দির বানালো।
@@user-su6ob7to5ckosai to torai jara mondir vange mosjid banas..mondir vange babri mosjid banano chilo..ata proman hoye che.. atar diyette k.k.mohammad chilen ..
Abar Mondir vange mosjid banano naki haram!! !!!!!
ভাই ইতিহাস দেখেন অযোধ্যায় সর্বপ্রথম কি ছিলো।
আমি একজন মুসলিম হিসেবে মেনে নিতে পারলাম না আমরা কেন অন্য ধর্মের জায়গায় আমাদের মসজিদ তৈরি করব। প্রকৃত মুসলিম এমন কাজকে সমর্থন করবে না।
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
@@raihanjamil5700 right
আপনাদের ধর্মই বলে কোন আপত্তিকর ভূমিতে মসজিদ নির্মাণ না জায়েজ। তবে কেন এখানে মসজিদ নির্মাণের জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন ??
@@GitaBanik-op5kh প্রকৃত হিন্দুও অন্য ধর্মের জায়গায় মন্দির নির্মাণ করে না
এটাই মুসলমান সম্প্রদায়ের কাজ 😅😅
তীব্র নিন্দা জানাই
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
কেনো🤨
Etai islam
ধন্যবাদ কালবেলা ,,, এটা তুলে ধরার জন্য
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
@@raihanjamil5700bal bokcho
মন্দিরটি ইসকনকে দেয়া হোক
😂😂😂😂
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
😂😂😂😂ইসকন কিরে....ইসকনকে বাংলা থেকে তারাবো দারাও
এই কে তুমি ইসকন কে বলছো ইসকন হচ্ছে পৃথিবীর ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া নির্মূল করার শক্তিশালী হাতিয়ার জয় শ্রীরাম শয়তানদের পতন হোক
@@DL.RabbaniIslam-zm1ytTor mar Heda
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই সেই সাথে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি.....
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় তে ঠিক খুশি হয়েছিলি
বাবরি মসজিদ ভাঙ্গার সময় তোর নিন্দা কোথায় ছিল??
আপনারা মোল্লারা ও কমিটির লোকজনরা গরীব জনগনদের ধনী করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন না কোন ওয়াজ মাহফিলে, সভায় কোন সময়ই গুরুত্বও দেন না।শুধু নামাজ,ফিলিস্তিনি কোকাকোলা এইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেছেন।এই বিষয় গুলো জনগন বুঝে ফেলেছে।যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা দরকার তা নিয়ে আলোচনা করুন নচেৎ গণধোলাই দিবে জনগনরা।
মন্দিরের জায়গায় মসজিদ নয়
বাবরি মসজিদ,, জ্ঞানব্যাপি মসজিদ গুলো কই?
এতো তারাতাড়ি ভুললে হয়?
আর,,বাবরি মসজিন,জ্ঞান ব্যাপী মসজিদের কথা মনে আছে??
মসজিদের ভিতর সামান্য একটা মূর্তি রেখে নাটক শাজিয়ে মসজিদ গুলো ধংশ করছে ।
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
মসজিদের জায়গায় মন্দির নয়,, যেটা ভারত করছে 😢
Nikeishto manusikotar porichoy
এটা করো ব্যাক্তিগত সম্পত্তির
মন্দিরটি ইসকনকে দেওয়া হোক❤
সহমত একমাত্র ইসকন সঠিক
❤
এদেশে ইসকনের জায়গা নেই। ইসকন ভারতীয় প্রোডাক্ট।
@@user-sg2dj8yy2wবাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
@@yeaminhossen4919 ইসকনের এদেশে জয়গা নাই ভারতীয় তাহলেতো ভাই ইসলামের জায়গা হওয়া উচিত না কারণ ইসলাম আরবি প্রোডাকট
ইসলামের মানে শান্তি এটাই তার প্রমাণ
তদন্তের মাধ্যমে এটা মসজিদের জয়গা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে,,...আর,,বাবরি মসজিন,জ্ঞান ব্যাপী মসজিদের কথা মনে আছে??
মসজিদের ভিতর সামান্য একটা মূর্তি রেখে নাটক শাজিয়ে মসজিদ গুলো ধংশ করছে ।
আরে তোরা তো ভালোই চালাক হইছিস? এটা কি গে রামের শিক্ষা নাকি😦 নিজেরা বাবরি মসজিদ ভেঙে গে রামের মন্দির বানানোটা ন্যায় আর মন্দিরের পাশে মসজিদ বানালে সেটা পিশাচী আচরণ? আমাদের উচিত কাল্পনিক ধর্ম সনাতনকে অনুসরণ করে মন্দিরটা ভেঙে মসজিদ বানানো
কথা সাবধানে বল আমাদের শত শত বছরের আমাদের কলিজার মসজিদ বাবরি মসজিদ ভারত ভেঙ্গে মন্দির বানাইলে কেন এ বিষয়ে কথা বল
বাবরি মসজিদের কথা মনে নাই?
@@azimhawlader704 ঠিক ভাই উচিত জবাব দেওয়া হোক হিন্দু সম্প্রদায় দের কে
দিনশেষে শান্তির ঠেলায় মন্দিরে চলে আসলো
বাবরি মসজিদ কই.??
এতো তারাতাড়ি ভুললে হয়?
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
আরে তোরা তো ভালোই চালাক হইছিস? এটা কি গে রামের শিক্ষা নাকি😦 নিজেরা বাবরি মসজিদ ভেঙে গে রামের মন্দির বানানোটা ন্যায় আর মন্দিরের পাশে মসজিদ বানালে সেটা পিশাচী আচরণ? আমাদের উচিত কাল্পনিক ধর্ম সনাতনকে অনুসরণ করে মন্দিরটা ভেঙে মসজিদ বানানো
@@SajjadHosen-lm3db ইতিহাস একটু ঘেটে দেখ ওখানে আগে মন্দির ছিলো আর শুধু সেটাই নয় তোর পুর্বপুরুষ ও হিন্দু ছিলো,, 😂
@@Shubho143m তো এটাও ইতিহাস,, এখানে মন্দির এর আগে মসজিদ ছিলো,,...উগ্রহিন্দু রাজারা ক্ষমাতার দাপটে সেখানে মন্দির স্থাপন করেছিলো।
ভাই দেশে কি এত জায়গার অভাব পড়েছে যে দেবত্র জমিতে জোড় করে মসজিদ তুলতে হবে। ভাই শান্তি মুখে নয় অন্তরে বিরাজ করো।
মন্দির থাকতে পারলে মসজিদ ও হতে পারবে
বাবরি মসজিদের কথা ভুলি নাই
@@skbrothers4075 babri jaygay agei mondir chilo eta promanito.
@@jitu7541 আপনি নিজ চোখ দিয়ে কি মন্দির ছিল সেটা দেখেছিলেন না দেখেন নি আমি নিজ চোখ দিয়ে মসজিদ ভাঙতে দেখেছি
@@jitu7541ara sothik / sotto KOTHA konoo din bujbe Na..
মন্দিরের যায়গায় মসজিদ তৈরি অনুমতি কোথায় পেলেন তাঁরা। তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
Corruption bro!
@@HarySeldonবাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
😂😂😂
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় তে ঠিক খুশি হয়েছিলি
এটাই শান্তির ধর্ম ইসলাম
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় তে ঠিক খুশি হয়েছিলি
এটা ঐতিহাসিক স্থাপনা। এখানে মসজিদ নির্মানের কোন যুক্তিকতা নেই
বাবরি মসজিদের কথা আমারা ভুলি নি
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
@@skbrothers4075বাবরি মসজিদ এই ভাবেই করা হয়েছিল। জোর করে দখল করলেই নিজের হয়ে যায়না।
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
@@raihanjamil5700আরে মূর্খ, তোকে মূর্খ বললেও সন্মান করা হয়ে যাবে।কোনো জমিই, জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে ম্যানেজ করে জাল কাগজ তৈরী করে ফেললেই হয় না।ওটা রাজ দেবোত্তর স্টেটের জমি।কিন্তু উগ্র সার্থান্নেশী মুসলিম রা জেলা প্রশাসন কে ম্যানপজ করে এটার জাল কাগজ তৈরী করে নেয়।রাজ দেবোত্তর বা সরকারু কোনও জমিই অন্য কারি নামে লিখে দেওয়ার এখতিয়ার জেলা প্রশাসন এর নেই।কিন্তু জেলা প্রশাসক মুসলিম হওয়ায় উনিও ব্যাপার টা দেখে নাই আর এরাও সংঘবদ্ধ দূর্নীতি করার কারণে তখন ব্যাপার টা বোঝা যায় নাই।
কান্তজী মন্দিরের ইতিহাস জেনে কথা বলবেন। পূর্বে এর জন্য আরও কতখান জমি ছিলো। ব্রিটিশ এবং পাকিস্তান আমলোর নামজারি করার সময় এলাকার মুসলমানদের দখলদারিত্বে কমতে কমতে এখন এই অবস্থা। আর পাকিস্তান আমলের পর জারিকৃত সেই অংশ যেটু বাংলাদেশ সরকারের ভূমি ও ভূমি আইন মন্ত্রণালায় এর অধীনে রাজ দেবোত্তর স্টেট এর নামে রেজিষ্ট্রেশনকৃত।সেটাও এখন উগ্র মুসলিম রা দখল করার চেষ্টা করছে।
এটা যে জাল কাগজ এটা এডভোকেট সুমনকৃষ্ণ প্রমাণ করেছেন।
তাই বলছি ইতিহাস জানুন,আবেগ নয়
ঐ এম পি ও মসজিদ কমিটির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া সরকারের উচিৎ।
সরকার হলো ইসলামের আচরিতা
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় তে ঠিক খুশি হয়েছিলি , আসিস দেখে নিবে কি করতে পারিস
এগুলো ঠিক না,,মন্দিরের জমিতে কেন মসজিদ হবে,, যারা এই কাজে জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনা হোক
আইন ও শান্তির কাছে আছরিতা
আসিফ মহিউদ্দিন ও আসাদ নুর ভাই ঠিকই বলে।এরা শান্তি শান্তি বলে সব করতে পারে।
আচ্ছা, তো বাবরি মসজিদকে ভাঙা হলো সেটা কি।।
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় তে ঠিক খুশি হয়েছিলি
ইসকন কে দায়িত্ব দেওয়া হোক
দিলে কি হবে
Thik
এর তীব্র নিন্দা জানাই
হিন্দু হিন্দু ভাই ভাই,, বিশ্বের হিন্দু এক হও,, এক হও । জয় শ্রী রাম 🏹🚩 জয় শ্রী কৃষ্ণ 🐚🚩 জয় শিব শম্ভু 🔱🚩
এই কথাগুলো মুসলিমদের থেকে ধার করা,, হাদিস : প্রত্যেক মুসলিম ভাই ভাই।
@@SajjadHosen-lm3db হুম,, আসলে মুসলিম মুসলিম ভাই ভাই,, এসো পায়ু পথে ইমান দন্ড ঢুকাই 😁😃। রাগ হলেন,, ইসলাম ধর্ম এমন একটা ধর্ম সেটি আসাদ নূর,, আসিফ মহিউদ্দীন,, মুফতি আবদুল্লাহ আল মাসুদের ভিডিওতে বোঝা যায় ।
@@user-jy6rr1yd2pতোমার বাপ মায়ের এই শিক্ষা তাই না
@@skbrothers4075 না,, তোমাদের কাছ থেকে শিখেছি
@@user-jy6rr1yd2p👉হিন্দুদের নতুন দেবতা ড.পিনাকী ভট্টাচার্য হতে বর্ণিত 👇👇👇
দূ'র্গা মার দুই পায়ের মাঝে কালো ছাউনি বেষ্টিত লাল গর্তে মুখ রেখে দুর্গন্ধ উপভোগ করতেন মহা-দেব😋,,,,, জয় ভু দা বান বি-শ্রী রাম😍
কালবেলা কে ধন্যবাদ
নিশ্চয় উসকানি মারার জন্য এমন। আমি মুসলিম আমার জায়গার অবাব নাই কেন সেখানে মসজিদ করতে হবে
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
ভালো মানুষ কখনো মুসলিম হতে পারে না আর মুসলমান কখনো ভালো মানুষ হতে পারবে না
তোদের এখন জ্বলে কেন?
রাম মন্দিরই প্রমান করে কারা খারাপ।ভয় নাই, বাঙালি মুসলিমরাই এরকম হতে দিবে না যদি কোর্টে প্রমান হয়।
💯💯💯💯 true
Muslim ak din dhansa hobe
@@nirobredfox তোরা এতো অমানুষ কেনো
এক জন জনপ্রতিনিধি কি ভাবে এই কাজ টি করতে পারলো
ভালো হইছে
বহু তদন্তের মাধ্যমে এটা মসজিদের জয়গা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে,,...আর,,বাবরি মসজিন,জ্ঞান ব্যাপী মসজিদের কথা মনে আছে??
মসজিদের ভিতর সামান্য একটা মূর্তি রেখে নাটক শাজিয়ে মসজিদ গুলো ধংশ করছে ।
যে ভাবে মোদি বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির বানালো
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
কেন? এই কাজ এখনই বন্ধ করা হোক---- এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়
আমি একমত
কেনো তোমার জলে নাকি
@@ashfikulislam8223 না না জ্বলে না.....ভাইয়া বিষয়টা হলো এই যে ইন্ডিয়াতে হিন্দুরা মসজিদের জায়গায় মন্দির বানিয়ে যে ছোটলোকিটা করেছে তার জন্য কিন্তু তাদেরকে আমরা পারছি তুলাধুনা করতে......এখন মন্দিরের জায়গায় মসজিদ বানিয়ে একই ছোটলোকি যদি আমরা করি তাহলে আসলে যেটা হবে যে হিন্দুদের হাতে ইস্যু তুলে দেয়া হবে ইসলাম ধর্মকে ছোট করার.......এই মুহূর্তে আমরা যদি আমাদের দেশকে ইন্ডিয়ার আগ্রাসন থেকে বাহির করতে চাই তাহলে অবশ্যই এমনভাবে কাজ করতে হবে যেন সবদিক থেকে শুধুমাত্র ইন্ডিয়া সমালোচিত হয় সবদিক থেকে......আর আরেকটা ব্যাপার হলো, ইসলাম ধর্মে কিন্তু কোথাও নেই যে অন্যদের মন্দিরের জায়গায় গিয়ে মসজিদ বানাতে হবে......আপনি ইরান/ইরাক/মিশর বা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় গিয়ে দেখুন ওখানে বিভিন্ন প্রাচীন মন্দির কিন্তু এখনও আছে এবং সংরক্ষন করেই রাখা আছে এবং মহানবী (সা:) মারা যাবার পর যখন ইসলামের চার খলিফা শাসন করেছেন তারাও কিন্তু ভিন্ন ধর্মের কোনো মন্দির ভেংগে ফেলেননি.....আমরা যখন এসব করি তখন আমরা নিজেরাই ইসলাম ধর্মকে ছোট করার সুযোগ অন্যদেরকে দিয়ে দেই.....আরেকটা ব্যাপার, যিনি এই কাজ করছেন তিনি কিন্তু সরকার দলীয় লোক, এখন সরকার দলীয় একজন লোকের ব্যক্তিস্বার্থের কারনে নিশ্চয় আমরা ইসলাম ধর্মের মহানুভবতা এবং দার্শনিকতাকে ছোট করতে দিবো না...তাই না?
Hmm didi
আমার জমিতে মন্দির থাকলে সেটা আমি ভাঙবো তাদের বাবার কি?
এর প্রভাব ভারতেও পড়বে। তখন আবার নাকে কাঁদবেন না যেন।
শুনুন ভাই এই বিষয় টা আমি মুসলমান হিসেবে মেনে নিতে পারছি না,
ঠিক তেমনি আমরা ভারতের মত
উগ্ৰবাদী নই।
@@Saydulalam-kj2xz wait korun kadben nah kintu
@@Saydulalam-kj2xzবাংলাদেশের হিন্দুদের জায়গা জমি দখল করে মুসলিমরা সেটা আপনি তো ভালো করে জানেন ভারতে যদি মুসলমানদের উপর অত্যাচার হয় ওরা তো কখনো বাংলাদেশ বা পাকিস্তানে যেতে শুনিনি আমাদের দেশের হিন্দুদের মেরে মেরে ভারতে পাঠানো হয়
আপনি আবার কাইদেন না।@@PrithaBhowmick-cb1cz
@@PrithaBhowmick-cb1czwait করুন তোদের বিতাড়িত করা হবে,
নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই
তিব্র নিন্দা জানাই
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় তে ঠিক খুশি হয়েছিলি
এমন কি কোন জায়গা আছে বাংলাদেশের, যেখানে মসজিদ নেই?
বাবরি মসজিদের কথা মনে আছে।
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
@@SajjadHosen-lm3dbহ্যাঁ আছে। ওটা আগে রাম মন্দির ছিল।
এখানে বাবরি মসজিদের কথা আসছে কেন ? নারায়ণগঞ্জের মন্দির গুলোর কথা মনে আছে?
1+1= মনে রাখিস@@SajjadHosen-lm3db
@@threetanupaul4241 এখনো নারায়ণগঞ্জে যাথেষ্ট পরিমান, মন্দির আছে,, এবং এখানে হিন্দুদের বিচরন ও চোখে পরার মতো,, কেননা আমি নিজেই নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা।
আর,,এই কথিত মন্দির সরানোর ব্যাপারে যথেষ্ট কারন রয়েছে,,কেননা সেখান কার মানুষের ধারনা, সেখানে মসজিদ ছিলো,,উগ্র হিন্দু রাজা'দের মাধ্যমে তা বিধ্বস্ত হয়েছে।
এভাবেই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
এভাবে বলবেন না ভাই। কোন ধর্মকেই ছোট করা ঠিক নয়।
ভূলে গেছো, বাবরি মসজিদের কথা!
সেটাও এভাবেই দখল করে মসজিদ বানানো হয়েছিল, Malda তে আছে Adina Masjid ,সেটা সম্পূর্ণ একটা মন্দির ছিল, এখনও দেয়ালে গণেশ এর মূর্তি, বিষ্ণুর মূর্তি আছে, আপনি গিয়ে দেখে আসতে পারেন, সেটা কীভাবে মসজিদ হয়?@@MahinIslam_99
Apnader dujon ke bolechi ackbar Quran and another Islamic book gulo pore dekhun. Manobota thakle difference ta bujhte parben.
@@sujaysarkar7557 আমরা না,
আপনি ভালো করে দেখুন।
আর বেদ থেকে এটা দেখান, কোথায় বলা আছে ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি আছে?? যে পূজা করেন।
কালবেলা নিউজকে ধন্যবাদ❤
তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাই 🙏🏿
একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে এই কাজ করা উচিত হয়নি।
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
I'm from INDIA :- এই ধরনের কান্ড যদি আপনারা অব্যাহত রাখেন তাহলে আমরাও বসে থাকব না ।
আপনারা আরও আগেই শুরু করেছেন৷
এখন সেটার প্রভাব এখানে আসতে শুরু করেছে৷
Apnara jeta eto bochor dhore kore cholechen , setai ekhon amra suru korechi. Jodi ekhono vodro na hon, tahole kintu apnader naam nishaan mitiye dile kand te bosben na.karon kannakati kora ta apnader musolman der ekta sovab@@reganrock8762
@@reganrock8762Tara kichu suru korini,, onek age apnara suru korchen
উনারা যেটা শুরু করছিল তার পর্যাপ্ত প্রমাণ এবং সবকিছু পাওয়া গেছে আপনারা যে কাজ শুরু করছেন তার প্রমান কি ? ইসলাম আসলো 1400 বছর আগে তারপর আপনারা 5 হাজার বছর পুরানো মন্দিরে যদি নিজের বলে দাবি করেন তাহলে কেমনে হয়@@reganrock8762
আমাদের দেশে মুসলিমরাই এরকম হতে দিবে না।কারণ বাংলাদেশীরা ধর্ম বিদ্বেষী না। কিন্তু ভারতীয়রা ইসলাম বিদ্বেষী ।তার ফল রাম মন্দির।
সঠিক তদন্ত করে কাজ করা হোক,
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
মসজিদের জায়গায় কোন মন্দির তৈরী করতে দেন, ভাতৃত্ববাদ দেখান, পরে বলতে পারেন একই উঠানে মসজিদ ও মন্দির মিলেমিশে থাকাটাইতো সৌহার্দ্যপূর্ণ। তা না হলে অন্যের জায়গা দখল ,বা অন্যের জিনিসে লোভ করা শুধু দোষ নয় বরং অন্যায় ।
🥴🥴বাবরি মসজিদ মন্দির নির্মানের সময় তোরাই সাদুবাদ জানিয়েছিলি😂😂এখন আমাদের আর সম্প্রীতি শেখাতে আসিস না
২২ জানুয়ারি যেন কোন দেশের হিন্দুরা ভারতের রাম মন্দির নিয়ে নাচানাচি করছিল 🤔
এখন সম্প্রীতি দেখাও না।
আর আমি নিজেই অনেক ভারতীয় RUclips channel এর comment section এ দেখছি বাংলাদেশের হিন্দুদের অখণ্ড ভারত বানানোর স্বপ্নদোষ।😂
আর এইখানে এসে পুরো pure বাংলাদেশি হয়ে যাও তোমরা।
😂😂অখন্ড ভারতের সপ্ন দেখে ভ্রাতৃত্ববোধ মারাস এখানে?😂
আপনাদের ইবাদত তো শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হয়না, সাউন্ড বক্স, ঢোল, হিন্দি গান ছাড়া। আপনাদের সাথে সহাবস্থান কিভাবে!
এত যুক্তি তোর কোথায় ছিল বাবরি মসজিদ যখন ভেঙ্গে ফেললো
জমি যার মন্দির তার জয় শ্রী রাম
এটা কিনতু খাবাব কাজ হচ্ছে🥰🥰
সকল সনাতনী প্রতিবাদ জানায়
আমরা কেন মন্দিরের জায়গা নেব,, প্রয়োজনে অন্যত্র মসজিদ হবে,,,,,
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
তীব্র প্রতিবাদ জানাই🙌❤🙏🙏🙏
নিন্দা জানাচ্ছি ।
বাংলাদেশে কি জমির অভাব???
মন্দিরের জায়গায় কেন মসজিদ করা হবে
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
এখন ও বাংলাদেশে ভালো মুসলিম আছে। পুরো ইন্ডিয়ার হয়ে আমার সালাম রইলো সকল মুসলিম ভাইদের প্রতি ❤
এটা ঠিকনা।তাদের বিচার হওয়া উচিৎ ❤❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤❤❤
তীব্র নিন্দা জানাই। কেমন টাইপের জনপ্রিয় প্রতিনিধি হলে এরকম কাজ সম্ভব
জয় শ্রী রাম। জাগো সনাতন জাগো।
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন মন্দিরের পাশে মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
পিটিয়ে ভারত পাঠাবো ।
আপনারা মোল্লারা ও কমিটির লোকজনরা গরীব জনগনদের ধনী করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন না কোন ওয়াজ মাহফিলে, সভায় কোন সময়ই গুরুত্বও দেন না।শুধু নামাজ,ফিলিস্তিনি কোকাকোলা এইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেছেন।এই বিষয় গুলো জনগন বুঝে ফেলেছে।যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা দরকার তা নিয়ে আলোচনা করুন নচেৎ গণধোলাই দিবে জনগনরা।
আমি মুসলিম হয়ে নিন্দা জানাচ্ছি
মসজিদ নির্মাণের জন্য ভেজাল মুক্ত জমি লাগবে কারো জমির উপরে মসজিদ নির্মাণ করা যাবে না
তীব্র নিন্দা জানাই 😢
তীব্র নিন্দা জানাই 😥😥😥😥🙏🙏
তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি 😢
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় তে ঠিক খুশি হয়েছিলি
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
এই জায়গা টি চাড়া অন্য ভালো মানের জায়গা মধ্যে মসজিদ করা হোক এইটি সনতন ধর্মের জায়গা আল্লাহ্ ঘর প্রতিষ্ঠা করার সময় বিরোধ থাকা ভালো নয়
😡😡
ভারতের মত মন্দিরের জায়গায় মসজিদ চাই।
মসজিদ ভেঙে মন্দির, মন্দির ভেঙে মসজিদ একজন মুসলিম ধর্ম অনুযায়ী মনে করি ঠিক নয়।জায়গা যাদেরই থাকুক, মন্দিরের জায়গায় মন্দির থাকুক, মসজিদ তোলার জন্য অন্য জায়গা দেখলেই তো হয়।ইসলাম শান্তির ধর্ম, একথা কেন ভুলে যাই আমরা
মসজিদে তো গ্রামের ভিতরে তৈরি করা হচ্ছে, যেখানে আগের ছোট মসজিদ ছিল,
কান্তনগর গ্রাম জামে মসজিদের পুন:নির্মাণ কাজ বন্ধের নির্দেশ
১৯৪৯ সালে কান্তজী মন্দির সংলগ্ন কান্তনগর গ্রামের গোড়াপত্তন হয়। ১৯৫০ সালে কান্তনগর গ্রাম জামে মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়। সেসময় কান্তজী মন্দিরের নিজস্ব জমির পরিমাণ ছিলো ৭ একর। অপরপক্ষে, কান্তজী মন্দির সংলগ্ন কান্তনগর মৌজা ও শামগড় মৌজা পুরোপুরি ঘন জঙ্গলে আচ্ছাদিত ছিলো এবং পুরোটা খাস জমি ছিলো। ঘন জঙ্গল পরিস্কার সূত্রে সেসময় খাস জমিগুলো কান্তনগর গ্রামবাসীর দখলে ছিলো। পরবর্তীতে কান্তজী মন্দির কর্তৃপক্ষ এবং কান্তনগর গ্রামবাসীর মধ্যে খাস জমির মালিকানা নিয়ে আদালতে মামলা হয়। সে সময় মামলার আদেশে উভয় পক্ষকে আপসের জন্য বলা হয়। সেই সূত্রে ১৯৭৬ সালের ১৩ জুন একটি আপসনামা মূল্যে এই ৮ শতক জমির মালিক মসজিদ।
মামলা এবং আপসনামা মূলে এই জমির মালিক কান্তনগর গ্রাম জামে মসজিদ।১৯৭৬ সালে দিনাজপুরের ডিসি উক্ত জমি তাদেরকে দিয়েছেন। গ্রামবাসীর নিকট তিন পৃষ্ঠার আপসনামার কপি রয়েছে। কান্তনগর গ্রাম জামে মসজিদে মুসল্লীদের জায়গার সংকুলান না হওয়ায় সম্প্রতি মসজিদটি পুন:নির্মাণের লক্ষ্যে ভেঙে ফেলা হয়। এবং নতুন ভাবে নির্মাণের জন্য কাজ শুরু করা হয়।
গত ১ মার্চ মসজিদের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন দিনাজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য মো. জাকারিয়া জাকা। তবে, কুচক্রী মহলের আপত্তিতে বর্তমানে মসজিদটির নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে। মসজিদটির কাজ বন্ধ থাকায় গ্রামবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। প্রায় ৪০০ মুসল্লী মসজিদটিতে জুমার নামাজ আদায় করেন। মসজিদের নির্মাণ কাজে বিঘ্ন ঘটায় মুসল্লীরা নামাজ আদায়ে বিপাকে পড়ছেন।
কাহারোল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, তদন্ত চলমান। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কাজ বন্ধ রাখার জন্য মসজিদ কমিটিকে নির্দেশ দিয়েছি।
পুনরায় মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরুর অনুমতি দিতে গ্রামবাসীর অনুরোধ।
পুরাতন এই মসজিদ টি নতুন করে অবকাঠামো নির্মিত হচ্ছে এবং ঐ স্থানেই।
এখানে নতুন করে মন্দির জমি দখল করে মসজিদ নির্মান হচ্ছে এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
কাহারোল অতন্ত্য শান্তিপূর্ণ একটি এলাকা এবং অসাম্প্রদায়িক। এই অসাম্প্রদায়িকতা কে নস্ট করার জন্য একটি মহল ধর্মীয় উষ্কানি প্রদান করছে।
আসুন এই উষ্কানিকে প্রতিহত করে সত্য সংবাদ সকলের কাছে উপস্থাপন করি।
কিছু সাম্প্রদায়িক ছ্যাঁচড়া নেতা এটার রটাচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে একটাই আবেদন বুঝে শুনে মন্তব্য অথবা তর্ক করবেন। নিজেদের মধ্যে মানুষ হিসেবে পরিচিত হন। সাধারণ মানুষকে নিয়ে নোংরা ধর্ম রাজনীতি করা ঠিক নয়।
@@nuralamsiddiq3533 মন্দিরের জায়গায় মসজিদ তৈরি হচ্ছে।ভালো করে খবর নিন।
আপনারা মোল্লারা ও কমিটির লোকজনরা গরীব জনগনদের ধনী করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন না কোন ওয়াজ মাহফিলে, সভায় কোন সময়ই গুরুত্বও দেন না।শুধু নামাজ,ফিলিস্তিনি কোকাকোলা এইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেছেন।এই বিষয় গুলো জনগন বুঝে ফেলেছে।যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা দরকার তা নিয়ে আলোচনা করুন নচেৎ গণধোলাই দিবে জনগনরা।
আর জায়গা নাই মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করতে হবে
তো বাবরি মসজিদ কেন ভাঙলি!
এমপি সাহেব কিভাবে মন্দিরের জায়গায় মসজিদ নির্মাণের উদ্বোধন করলেন।
ধিক্কার জানাই,এটা খুবই লজ্জিত
সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তিব্র নিন্দা জানাই। একজন জন প্রতি নিধি হয়ে কি ভাবে এইসব জঘন্য কাজ করতে পারে। এর তিব্র প্রতিবাদ জানাই।
এখানে ভারতের হাত আছে। ভারত চায় হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা লাগুক
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন অবৈধ মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
কিরে গে রামের অনুসারী 😃
আরে তোরা তো ভালোই চালাক হইছিস? এটা কি গে রামের শিক্ষা নাকি😦 নিজেরা বাবরি মসজিদ ভেঙে গে রামের মন্দির বানানোটা ন্যায় আর মন্দিরের পাশে মসজিদ বানালে সেটা পিশাচী আচরণ? আমাদের উচিত কাল্পনিক ধর্ম সনাতনকে অনুসরণ করে মন্দিরটা ভেঙে মসজিদ বানানো
তীব্র প্রতিবাদ নিন্দা জানাই
বাংলাদেশ একদিন না একদিন
হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ ও
হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতীক
সব নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হবে
আলহামদুলিল্লাহ, খুব তাড়াতাড়ি।।
কালবেলা কে ধন্যবাদ।
ক্ষোভ স্বাভাবিক। সঠিক তথ্য জানার পর প্রশাসন যেনো আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়। কোনো ধর্মের সাথে অন্যায় না হয়।
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
কয়দিন বলে সীতাকুণ্ড মসজিত নির্মাণ করবো বলে এবার কান্তজী মন্দির জায়গা ওপর নজর পরছে,,,😢
শান্তির ধর্ম হয়ে এতো অশান্তির পথে যাওয়ার কি দরকার।
মুসলিম হয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানাই যে ঐতিহাসিক স্থান ও হিন্দু ভাইদের মন্দিরে মসজিদ তৈরির জন্য
কালবেলা কে অনেক ধন্যবাদ।
স্পর্শ কাতর ও বিতর্কীত সকল বিষয়ে আমাদের সচেতনতা এবং শান্তি - শৃঙ্খলা বজায় চলা উচিত। 🤔🤲
Joy shree Ram 🚩🔱🕉️❤
মুসলিম হিসেবে বলছি, মন্দিরের জায়গায় মসজিদ নির্মাণ কোনভাবেই কাম্য নয়।
হোপ😢😢😡😡
Right
কান্তনগর গ্রাম জামে মসজিদের পুন:নির্মাণ কাজ বন্ধের নির্দেশ
১৯৪৯ সালে কান্তজী মন্দির সংলগ্ন কান্তনগর গ্রামের গোড়াপত্তন হয়। ১৯৫০ সালে কান্তনগর গ্রাম জামে মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়। সেসময় কান্তজী মন্দিরের নিজস্ব জমির পরিমাণ ছিলো ৭ একর। অপরপক্ষে, কান্তজী মন্দির সংলগ্ন কান্তনগর মৌজা ও শামগড় মৌজা পুরোপুরি ঘন জঙ্গলে আচ্ছাদিত ছিলো এবং পুরোটা খাস জমি ছিলো। ঘন জঙ্গল পরিস্কার সূত্রে সেসময় খাস জমিগুলো কান্তনগর গ্রামবাসীর দখলে ছিলো। পরবর্তীতে কান্তজী মন্দির কর্তৃপক্ষ এবং কান্তনগর গ্রামবাসীর মধ্যে খাস জমির মালিকানা নিয়ে আদালতে মামলা হয়। সে সময় মামলার আদেশে উভয় পক্ষকে আপসের জন্য বলা হয়। সেই সূত্রে ১৯৭৬ সালের ১৩ জুন একটি আপসনামা মূল্যে এই ৮ শতক জমির মালিক মসজিদ।
মামলা এবং আপসনামা মূলে এই জমির মালিক কান্তনগর গ্রাম জামে মসজিদ।১৯৭৬ সালে দিনাজপুরের ডিসি উক্ত জমি তাদেরকে দিয়েছেন। গ্রামবাসীর নিকট তিন পৃষ্ঠার আপসনামার কপি রয়েছে। কান্তনগর গ্রাম জামে মসজিদে মুসল্লীদের জায়গার সংকুলান না হওয়ায় সম্প্রতি মসজিদটি পুন:নির্মাণের লক্ষ্যে ভেঙে ফেলা হয়। এবং নতুন ভাবে নির্মাণের জন্য কাজ শুরু করা হয়।
গত ১ মার্চ মসজিদের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন দিনাজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য মো. জাকারিয়া জাকা। তবে, কুচক্রী মহলের আপত্তিতে বর্তমানে মসজিদটির নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে। মসজিদটির কাজ বন্ধ থাকায় গ্রামবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। প্রায় ৪০০ মুসল্লী মসজিদটিতে জুমার নামাজ আদায় করেন। মসজিদের নির্মাণ কাজে বিঘ্ন ঘটায় মুসল্লীরা নামাজ আদায়ে বিপাকে পড়ছেন।
কাহারোল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, তদন্ত চলমান। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কাজ বন্ধ রাখার জন্য মসজিদ কমিটিকে নির্দেশ দিয়েছি।
পুনরায় মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরুর অনুমতি দিতে গ্রামবাসীর অনুরোধ।
পুরাতন এই মসজিদ টি নতুন করে অবকাঠামো নির্মিত হচ্ছে এবং ঐ স্থানেই।
এখানে নতুন করে মন্দির জমি দখল করে মসজিদ নির্মান হচ্ছে এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
কাহারোল অতন্ত্য শান্তিপূর্ণ একটি এলাকা এবং অসাম্প্রদায়িক। এই অসাম্প্রদায়িকতা কে নস্ট করার জন্য একটি মহল ধর্মীয় উষ্কানি প্রদান করছে।
আসুন এই উষ্কানিকে প্রতিহত করে সত্য সংবাদ সকলের কাছে উপস্থাপন করি।
কিছু সাম্প্রদায়িক ছ্যাঁচড়া নেতা এটার রটাচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে একটাই আবেদন বুঝে শুনে মন্তব্য অথবা তর্ক করবেন। নিজেদের মধ্যে মানুষ হিসেবে পরিচিত হন। সাধারণ মানুষকে নিয়ে নোংরা ধর্ম রাজনীতি করা ঠিক নয়।
কেনো?বাবরি মসজিদ ভাঙার সময় কি হয়েছিল?
@boycottindia687 বাবড়ি মসজীদ দেবত্রর জায়গায় নির্মান করা হইছে মন্দীর ভেঙ্গে যা মুঘলসম্রাট তৈরি করে শক্তি প্রয়োগ করে।
আজ কান্তজীউ মন্দির দেবত্রর সম্পর্তি যা ইসলামের ভাষায় ওয়াকফ সম্পর্তি।আপনি ওয়াকফ সম্পর্তিতে মন্দির তুলতে দিবেন।
দুঃখ জনক তীব্র নিন্দা জানাই
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই
তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি
দেশে এত জায়গা থাকতে মন্দিরের জায়গায় মসজিদ করার কি দরকার! মসজিদ তৈরির আদবেরও তো একটা ব্যাপার আছে।
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
কোন দেশে বাস করছি আমরা
উত্তর প্রদেশে আছেন।
বাবরি মসজিদের নাটক এখন উল্টো হচ্ছে।
@@SajjadHosen-lm3db বাবরি মসজিদের কোন জায়গাই তো নাই তাহলে সেটা সেখানে থাকবে কেন
আরে তোরা তো ভালোই চালাক হইছিস? এটা কি গে রামের শিক্ষা নাকি😦 নিজেরা বাবরি মসজিদ ভেঙে গে রামের মন্দির বানানোটা ন্যায় আর মন্দিরের পাশে মসজিদ বানালে সেটা পিশাচী আচরণ? আমাদের উচিত কাল্পনিক ধর্ম সনাতনকে অনুসরণ করে মন্দিরটা ভেঙে মসজিদ বানানো
@@monoronjonroy7926কাল্পনিক গে রামের জন্ম হয় কিভাবে?
@@Fuckmodi123babri masjid er jaygay hindu mandir chilo ..babar mandir dhonso kore masjid baniyechilo
এটা ইসলামের উদারতা। যা অতীতে ছিলো ভবিষ্যতেও থাকবে..
বাংলাদেশ পুজা উজ্জাপন কমিটির হস্তক্ষেপ এর প্রয়োজন,
তীব্র নিন্দা জানাই...🤬🤬
বাবরি মসজিদ ভাঙার সময় আপনি কই ছিলেন?
বাংলাদেশের উপর আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়ের করা উচিত। ইতর রাষ্ট্র
জাকারিয়া কাক্কা বেহেশতে যাবেন!!
সর্গে মোদি আর,,যোগীর সাথে দেখা হবে ,...
বাবরি মসজিদ ভেঙে যখন মন্দির বানানো হয়েছিলো তখন তোরাই তো সাধুবাদ জানাইছিস এখন মন্দিরের পাশে মসজিদ করলে সমস্যা কোথাও?
বাবরি মসজিদের কথা মনে পড়ে গেল
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
@azimhawlader704 ota mandir chilo bocachoda
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি...
ইসলাম শান্তির ধর্ম।
অতএব হিন্দু ধর্মালম্বীদের সাথে যেনো মুসলিমদের বিবাদ তৈরি না হয় সেটা সবার মনে রাখা উচিত।
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক (আমিন)
শান্তি চু*নে দেশে থাকতে পারছিনা। এত শান্তির দরকার নাই।
Dekla bujha jay poraton joto stopona ace sob hindho der nilojo moto kaj koren apnara
তথাকথিত শান্তির ধর্ম হাসলাম।
যেমন কর্ম তেমন ফল : বাবরি মসজিদ ও জ্ঞান ব্যাপি মসজিদের কথা নিশ্চয়ই মনে আছে??
কালবেলা নিউজ কে ধন্যবাদ
দিনাজপুরের নয়াবাদ মসজিত তাহলে কোথা থেকে আসলো,
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
নিন্দা জানাই
অন্তরে হিংসা উপরে উপরে শান্তি বলে। আর কত কাল চলবে এই খেলা।অন্তরে শান্তি প্রতিষ্ঠা করুন।তার পর শান্তি শান্তি বলে চিৎকার করুন।
You cannot build a mosque in disputed land, prayers will not be accepted.
ধন্যবাদ
ঠিক কাজ করেছেন। মন্দির ভেন্গে ফেলা উচিত।
ধিক্কার জানাই ঘৃণা জানাই এদের মতো নিকৃষ্ট মানুষদের 😡😡😡😡কঠিন বিচার হোক😡😡😡
আরে তোরা তো ভালোই চালাক হইছিস? এটা কি গে রামের শিক্ষা নাকি😦 নিজেরা বাবরি মসজিদ ভেঙে গে রামের মন্দির বানানোটা ন্যায় আর মন্দিরের পাশে মসজিদ বানালে সেটা পিশাচী আচরণ? আমাদের উচিত কাল্পনিক ধর্ম সনাতনকে অনুসরণ করে মন্দিরটা ভেঙে মসজিদ বানানো
খুব নিন্দনীয় কাজ একজন সংসদ যদি এমন কাজ করে তাহলে সাধারণ মানুষ যাবে কোথায় 😢
আপনারা মোল্লারা ও কমিটির লোকজনরা গরীব জনগনদের ধনী করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন না কোন ওয়াজ মাহফিলে, সভায় কোন সময়ই গুরুত্বও দেন না।শুধু নামাজ,ফিলিস্তিনি কোকাকোলা এইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেছেন।এই বিষয় গুলো জনগন বুঝে ফেলেছে।যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা দরকার তা নিয়ে আলোচনা করুন নচেৎ গণধোলাই দিবে জনগনরা।
যতই হোক ভিকিরি এলে ফিরিয়ে দিতে নেই ভিখারি আল্লাহর জন্য এক টুকরো জমি দিয়েই দেক😂😂😂
এটা ঠিক না
শান্তির ছেলেদের কাজকর্ম এমনি হয়
প্লিজ হিস্টোরি ঘাটে দেখুন
এখানে মন্দিরের কোন জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে না। বরং মুসল্লীদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ৭৫ বছরের পুরাতন মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে। যেটা কান্তনগর মন্দিরের এক কিলো পূর্বে অবস্থিত যেখানে পুরো কান্তনগর মৌজায় কোন হিন্দু নাগরিকের বাস নাই । ১৯৭৬ সালের আপোষনামায় তৎকালীন জেলা প্রশাসক মহোদয় মসজিদের নামে উক্ত জমি বরাদ্দ দেয় এবং তার মাধ্যমে সেখানে মসজিদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।সেটার প্রমাণ দলীল আকারে সংরক্ষিত আছে কিন্তু কুচক্রী মহল তা মানতে চায় না। এখানে প্রায় ৭৫ বছর ধরে মসজিদ আছে এটা এলাকার সকল হিন্দুও জানে যেটা একটা মীমাংসিত ইস্যু। তারপরে ২০১৫ সালে তৎকালীন সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল সেই মসজিদে অনুদান দিয়েছিলেন যার প্রমান আছে। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়েছে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য এটাকে মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে প্রচার করছে।
মসজিদের জমিতে মসজিদের পুননির্মাণ চলছে এখানে কারো প্রতি জুলুম করা হয়নি বরং মসজিদের পুননির্মাণ কাজ বন্ধ করে মসজিদ এবং এলাকার সাধারণ মুসলমানদের উপর জুলুম করা হয়েছে।
এবং মুসলমানদের অধিকার কেড়ে নেয়া হচ্ছে।
@@raihanjamil5700 তাহলে কান্তজির মন্দির কোথায়??? ভালো করে হিস্টোরি দেখুন .
দৃঢ় প্রতিবাদ জানাই।