আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই সিটিভি বাংলাকে ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাহাবি সাদ ইবনে আবী ওয়াক্কাস রাদিআল্লাহু আনহু সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসম্বলিত ভিডিও তৈরির জন্য। আজকের প্রশ্নের উত্তর: খ. ১৭ বছর।
ভাই! আমাদের মুসলমানদের ঈমান কতটা নিচে চলে গেলো! দুনিয়ার রঙ তামাশার দিকে খেয়াল না করে প্রতিবাদ করুন, আপনি প্রশংসা করছেন অথচ দেখুন তিনি সাহাবীদের মুখের ছবি ব্যবহার করছে! এ কেমন কাজ?এটা কি ঠিক? এগুলো পরিবর্তন করতে হবে
ইসলাম গ্রহণের সময় সাদ বিন আবি ওয়াক্কাসের বয়স ছিল: ক. ১৭ বছর সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ) ছিলেন প্রখ্যাত সাহাবি এবং ইসলামের অন্যতম প্রথম মুসলমানদের একজন। তিনি কুরাইশ বংশের ছিলেন এবং তার পুরো নাম ছিল সাদ ইবনে মালিক। ইসলাম গ্রহণের সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর। ইসলাম প্রচার শুরুর পর, তিনি ছিলেন প্রথম দিকে ইসলাম গ্রহণকারীদের একজন, যারা নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আহবানে সাড়া দিয়ে ইসলামের পথে এসেছিলেন। সাদ (রাঃ) ইসলামের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন এবং বহু গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বদর যুদ্ধ থেকে শুরু করে উহুদ, খন্দকসহ অন্যান্য বড় যুদ্ধে সাহসিকতার সাথে লড়াই করেছিলেন। তার অনন্য বীরত্বের কারণে তাকে "অলৌকিক তীরন্দাজ" বলা হতো। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ) ছিলেন প্রথম মুসলিম যিনি আল্লাহর পথে তীর ছোড়েন। খলিফা উমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) এর আমলে ইরাক বিজয়ে তার বড় ভূমিকা ছিল, বিশেষ করে কাদিসিয়া যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়ে মুসলিমদের বিজয় নিশ্চিত করেছিলেন। এই বিজয়ের মাধ্যমেই ইরান বা পারস্য সাম্রাজ্যের এক বিশাল অংশ ইসলামের আওতায় আসে। তিনি হিজরি ৫৫ সালে মারা যান। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ)-এর বীরত্ব ও অবদানের জন্য তিনি ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছেন। ❤❤❤Mk.Karimul
আজকের প্রশ্ন উত্তর : ইসলাম গ্রহণকালীন সময়ে সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) এর বয়স ছিল (খ) ১৭ বছর। এরকম ভিডিও আরো পেতে চাই❤❤❤ আমার একটি অনুরোধ ছিল সেটি হচ্ছে অটোম্যান সাম্রাজ্যের ধ্বংস নিয়ে একটি ভিডিও দেবেন
ইসলাম গ্রহণ কারী সাহাবীদের মধ্যে হযরত সাদ বিন আবু ওয়াক্কাস ছিলেন তৃতীয় তম ব্যক্তি।তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অত্যান্ত পছন্দের একজন সাহসী সাহাবি ছিলেন।হযরত সাদ ( রাঃ) রাসুল ( সাঃ) সাথে অনেক যুদ্ধে তাঁর বীরত্ব দেখিয়েছেন। এমনকি উহুদের যুদ্ধে সাদ রাঃ ছিলেন রাসুলের রক্ষা কবজ।হযরত সাদ রাঃ ছিলেন আশারায়ে মুবাসারা মত সম্মানিত সাহাবি। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইসলামের সেবক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। খ: উত্তর -১৭ বছর। (তিনি ১৭বছর বয়সে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আসেন।)
আমি শুনেছি, সাদ (রা:) বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং তিনি চীন দেশেও গিয়েছিলেন। চীনের বাদশাহ কে তিনি ইসলামের দাওয়াত দিয়েছিলেন।তার দাওয়াতে চীনের বাদশাহ মুসলমান হয়েছিলেন এবং ক্যান্টন এলাকায় একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। ঘটনা গুলো সত্য হলে জানান। ভিডিওতে এর কোন উল্লেখ দেখলাম না।
ভাই আপনি কি লক্ষ্য করেননি? এখানে থাম্বেলে হযরত সাদ রাঃ এর মুখে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে! এরকমভাবে এরা অনেক সাহাবীর মুখে ছবি তৈরি করেছে!(নাউজবিল্লাহ) এর প্রতিবাদ আপনাদের করা উচিৎ, কিন্তু কেউ এটার প্রতিবাদ করছেনা! এসব ঠিক নয়,
কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ ও মুহাম্মদ ইবনু আব্বাদ (রহঃ) .... সা’দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত যে, মু’আবিয়াহ ইবনু আবূ সুফইয়ান (রাযিঃ) সা’দ (রাযিঃ) কে আমির (প্রতিনিধি) নিযুক্ত করলেন এবং বললেন, আপনি আলী (রাযিঃ) কে কেন মন্দ বলেন না? সা’দ বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার সম্বন্ধে যে তিনটি কথা বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত তা আমি মনে রাখবো ততক্ষণ পর্যন্ত কখনও তাকে খারাপ বলব না। সেসব কথার মধ্য হতে একটিও যদি আমি লাভ করতে পারতাম তাহলে তা আমার জন্য লাল উটের চেয়েও অধিক কল্যাণকর হত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ’আলী (রাযিঃ) এর উদ্দেশে বলতে শুনেছি- আলী (রাযিঃ) কে কোন যুদ্ধের সময় প্রতিনিধি বানিয়ে রেখে গেলে তিনি বললেন, মহিলা ও শিশুদের মধ্যে আমাকে রেখে যাচ্ছেন, হে আল্লাহর রসূল? তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তুমি কি এতে আনন্দবোধ করো না যে, আমার নিকট তোমার সম্মান মূসা (আঃ) এর নিকট হারূন (আঃ) এর মতো। এ কথা ভিন্ন যে, আমার পর আর কোন নবী নেই। খাইবারের যুদ্ধের দিন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে আমি বলতে শুনেছি, আমি এমন এক লোককে পতাকা (ইসলামের ঝাণ্ডা) দেব যে আল্লাহ ও তার রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ভালবাসে এবং আল্লাহ ও তার রসূলও তাকে ভালবাসেন। এ কথা শুনে আমরা (অধির আগ্রহে) অপেক্ষা করতে থাকলাম। তখন তিনি বললেন, ’আলীকে ডাকো। আলী আসলেন, তার চোখ (অসুখ হয়েছিল) উঠেছিল। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার চোখে থুথু লাগিয়ে দিলেন এবং তার হাতে পতাকা সপে দিলেন। অবশেষে আল্লাহ তার হাতেই বিজয়মালা (পতাকা) তুলে দিলেন। আর যখন আয়াতঃ চলো আমরা আমাদের এবং তোমাদের সন্তান-সন্ততিকে ডাকি”- (সূরাহ আ-লি ইমরান ৩ঃ ৬১) অবতীর্ণ হলো, তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলী, ফাতিমাহ, হাসান ও হুসায়ন (রাযিঃ) কে ডাকলেন। তারপর বললেন, হে আল্লাহ! এরাই আমার পরিবার-পরিজন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬০০২, ইসলামিক সেন্টার ৬০৪১) باب مِنْ فَضَائِلِ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ رضى الله عنه حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عَبَّادٍ، - وَتَقَارَبَا فِي اللَّفْظِ - قَالاَ حَدَّثَنَا حَاتِمٌ، - وَهُوَ ابْنُ إِسْمَاعِيلَ - عَنْ بُكَيْرِ بْنِ مِسْمَارٍ، عَنْ عَامِرِ بْنِ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ أَمَرَ مُعَاوِيَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ سَعْدًا فَقَالَ مَا مَنَعَكَ أَنْ تَسُبَّ أَبَا التُّرَابِ فَقَالَ أَمَّا مَا ذَكَرْتُ ثَلاَثًا قَالَهُنَّ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَلَنْ أَسُبَّهُ لأَنْ تَكُونَ لِي وَاحِدَةٌ مِنْهُنَّ أَحَبُّ إِلَىَّ مِنْ حُمْرِ النَّعَمِ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ لَهُ خَلَّفَهُ فِي بَعْضِ مَغَازِيهِ فَقَالَ لَهُ عَلِيٌّ يَا رَسُولَ اللَّهِ خَلَّفْتَنِي مَعَ النِّسَاءِ وَالصِّبْيَانِ فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " أَمَا تَرْضَى أَنْ تَكُونَ مِنِّي بِمَنْزِلَةِ هَارُونَ مِنْ مُوسَى إِلاَّ أَنَّهُ لاَ نُبُوَّةَ بَعْدِي " . وَسَمِعْتُهُ يَقُولُ يَوْمَ خَيْبَرَ " لأُعْطِيَنَّ الرَّايَةَ رَجُلاً يُحِبُّ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَيُحِبُّهُ اللَّهُ وَرَسُولُهُ " . قَالَ فَتَطَاوَلْنَا لَهَا فَقَالَ " ادْعُوا لِي عَلِيًّا " . فَأُتِيَ بِهِ أَرْمَدَ فَبَصَقَ فِي عَيْنِهِ وَدَفَعَ الرَّايَةَ إِلَيْهِ فَفَتَحَ اللَّهُ عَلَيْهِ وَلَمَّا نَزَلَتْ هَذِهِ الآيَةُ ( فَقُلْ تَعَالَوْا نَدْعُ أَبْنَاءَنَا وَأَبْنَاءَكُمْ) دَعَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَلِيًّا وَفَاطِمَةَ وَحَسَنًا وَحُسَيْنًا فَقَالَ " اللَّهُمَّ هَؤُلاَءِ أَهْلِي " . حدثنا قتيبة بن سعيد، ومحمد بن عباد، - وتقاربا في اللفظ - قالا حدثنا حاتم، - وهو ابن اسماعيل - عن بكير بن مسمار، عن عامر بن سعد بن ابي وقاص، عن ابيه، قال امر معاوية بن ابي سفيان سعدا فقال ما منعك ان تسب ابا التراب فقال اما ما ذكرت ثلاثا قالهن له رسول الله صلى الله عليه وسلم فلن اسبه لان تكون لي واحدة منهن احب الى من حمر النعم سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول له خلفه في بعض مغازيه فقال له علي يا رسول الله خلفتني مع النساء والصبيان فقال له رسول الله صلى الله عليه وسلم " اما ترضى ان تكون مني بمنزلة هارون من موسى الا انه لا نبوة بعدي " . وسمعته يقول يوم خيبر " لاعطين الراية رجلا يحب الله ورسوله ويحبه الله ورسوله " . قال فتطاولنا لها فقال " ادعوا لي عليا " . فاتي به ارمد فبصق في عينه ودفع الراية اليه ففتح الله عليه ولما نزلت هذه الاية ( فقل تعالوا ندع ابناءنا وابناءكم) دعا رسول الله صلى الله عليه وسلم عليا وفاطمة وحسنا وحسينا فقال " اللهم هولاء اهلي " . হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ সা’দ বিন আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী) ৪৫। সাহাবা (রাযিঃ) গণের ফজিলত [মর্যাদা] (كتاب فضائل الصحابة رضى الله تعالى عنهم) ইপনি এইটাকে মডিফাই করছেন। ওখানে মুয়াবিয়া (রা) হযরত আলী (রা)কে গালি দিতে বলছিল।আর কতো সত্যকে লুকাবেন 😊
Allahumma Salli wa-sallim aala Nabiyaana Muhammad(SAW)🤲💝
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
Subhanallah
খ. ১৭বছর
মাশাআল্লাহ CTV বাংলা আয়োজন গুলোর প্রশংসা করতেই হয়।
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর ভিডিও
কিন্তু থাম্বেলে সাহাবীর মুখের ছবি!(নাউজবিল্লাহ) এসব পরিবর্তন হওয়া উচিৎ
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু।
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই সিটিভি বাংলাকে ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাহাবি সাদ ইবনে আবী ওয়াক্কাস রাদিআল্লাহু আনহু সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসম্বলিত ভিডিও তৈরির জন্য।
আজকের প্রশ্নের উত্তর:
খ. ১৭ বছর।
ভাই! আমাদের মুসলমানদের ঈমান কতটা নিচে চলে গেলো!
দুনিয়ার রঙ তামাশার দিকে খেয়াল না করে প্রতিবাদ করুন, আপনি প্রশংসা করছেন অথচ দেখুন তিনি সাহাবীদের মুখের ছবি ব্যবহার করছে! এ কেমন কাজ?এটা কি ঠিক? এগুলো পরিবর্তন করতে হবে
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
আল্লাহু আকবার
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর
যাযাকুমুল্লাহ
মা-শা-আল্লাহ...বেশ কিছু ঈমান দ্বীপ্তকারী ঘটনা ছিলো... সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ) জীবনী থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম!
উত্তরঃ খ. ১৭ বছর।
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
ইসলাম গ্রহণের সময় সাদ বিন আবি ওয়াক্কাসের বয়স ছিল:
ক. ১৭ বছর
সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ) ছিলেন প্রখ্যাত সাহাবি এবং ইসলামের অন্যতম প্রথম মুসলমানদের একজন। তিনি কুরাইশ বংশের ছিলেন এবং তার পুরো নাম ছিল সাদ ইবনে মালিক। ইসলাম গ্রহণের সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর। ইসলাম প্রচার শুরুর পর, তিনি ছিলেন প্রথম দিকে ইসলাম গ্রহণকারীদের একজন, যারা নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আহবানে সাড়া দিয়ে ইসলামের পথে এসেছিলেন।
সাদ (রাঃ) ইসলামের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন এবং বহু গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বদর যুদ্ধ থেকে শুরু করে উহুদ, খন্দকসহ অন্যান্য বড় যুদ্ধে সাহসিকতার সাথে লড়াই করেছিলেন। তার অনন্য বীরত্বের কারণে তাকে "অলৌকিক তীরন্দাজ" বলা হতো। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ) ছিলেন প্রথম মুসলিম যিনি আল্লাহর পথে তীর ছোড়েন।
খলিফা উমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) এর আমলে ইরাক বিজয়ে তার বড় ভূমিকা ছিল, বিশেষ করে কাদিসিয়া যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়ে মুসলিমদের বিজয় নিশ্চিত করেছিলেন। এই বিজয়ের মাধ্যমেই ইরান বা পারস্য সাম্রাজ্যের এক বিশাল অংশ ইসলামের আওতায় আসে।
তিনি হিজরি ৫৫ সালে মারা যান। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ)-এর বীরত্ব ও অবদানের জন্য তিনি ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছেন।
❤❤❤Mk.Karimul
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
Alhamdulillah ❤❤
১৭ বছর ছিলো😊❤
17 years
CTV every video very beautiful amazing
Thank You
Good Muslim ❤❤❤❤
17 বছর ❤❤❤
আজকের প্রশ্ন উত্তর :
ইসলাম গ্রহণকালীন সময়ে সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) এর বয়স ছিল
(খ) ১৭ বছর।
এরকম ভিডিও আরো পেতে চাই❤❤❤
আমার একটি অনুরোধ ছিল সেটি হচ্ছে অটোম্যান সাম্রাজ্যের ধ্বংস নিয়ে একটি ভিডিও দেবেন
পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
♥️♥️♥️
এক মিনিটের মধ্যে ফাস্ট কমেন্ট।
যাযাকুমুল্লাহ
অনেক সুন্দর ভিডিও।
খ. ১৭ বছর
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
খালিদ রাঃ এর পারিবারিক জীবন সম্পর্কে জানতে চাই যেমন তার কয়টি সন্তান ছিল বিশেষ কয়েকজন এর জীবনী,,, এমন একটি ভিডিও চাই
0:03 সুলতান রুকোনউদ্দিন বাইবাস( রহ:) সাইফ উদ্দিন কুতুদ( রহ:) সুলতান আপ আরসালান (রহ:) আলাউদ্দিন খজলি (রহ): এনাদের জীবনি তুলে ধরুন
ইনশাআল্লাহ
ইসলাম গ্রহণ কারী সাহাবীদের মধ্যে হযরত সাদ বিন আবু ওয়াক্কাস ছিলেন তৃতীয় তম ব্যক্তি।তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অত্যান্ত পছন্দের একজন সাহসী সাহাবি ছিলেন।হযরত সাদ ( রাঃ) রাসুল ( সাঃ) সাথে অনেক যুদ্ধে তাঁর বীরত্ব দেখিয়েছেন। এমনকি উহুদের যুদ্ধে সাদ রাঃ ছিলেন রাসুলের রক্ষা কবজ।হযরত সাদ রাঃ ছিলেন আশারায়ে মুবাসারা মত সম্মানিত সাহাবি। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইসলামের সেবক হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
খ: উত্তর -১৭ বছর।
(তিনি ১৭বছর বয়সে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আসেন।)
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
good video
Thanks
17 years ❤❤❤❤❤
ইমামা হোসাইন ও এজিদ তাদের ঘটনা নিয়ে ভিডিও তৈরি করলে ভালো হতো😊
ইনশাআল্লাহ
বেশ ভালো হয়েছে, তবে সাহাবীদের দেখার সময় মুখে মোজাইক করে নেয়া ভালো হতো, আল্লাহ ভালো জানেন
পরামর্শের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ভাইজান মাশাআল্লাহ ❤ উত্তর খ ১৭বছর
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
1st viewer 💝🎀
মাশাআল্লাহ
আমি শুনেছি, সাদ (রা:) বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং তিনি চীন দেশেও গিয়েছিলেন। চীনের বাদশাহ কে তিনি ইসলামের দাওয়াত দিয়েছিলেন।তার দাওয়াতে চীনের বাদশাহ মুসলমান হয়েছিলেন এবং ক্যান্টন এলাকায় একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। ঘটনা গুলো সত্য হলে জানান। ভিডিওতে এর কোন উল্লেখ দেখলাম না।
এগুলো ঐতিহাসিকদের ধারণা, একটি বর্ণনায় আছে চীনের বাদশা আরব খলিফার নিকট নবীজির প্রশংসার একটি কবিতা লিখে পাঠিয়েছিলেন
আর প্রাচীনকাল থেকেই আরবের সাথে চীনের ব্যবসায়ীক বাণিজ্য সম্পর্ক ছিলো,
আর ঐতিহাসিকদের মতে বর্তমানের সবচেয়ে বড় মুসলিম দেশ ইন্দোনেশীয়ার মধ্যে ইসলাম প্রচারের বেশি ভুমিকা রেখেছিলো যারা, তাদের মাঝে একজন চীনের বাদশাও ছিলেন,
@@bdvai-l7w দিনাজপুর জেলায় সাদ (রা:) একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন যা এখনো আছে। ❤️
ভাই আপনি কি লক্ষ্য করেননি? এখানে থাম্বেলে হযরত সাদ রাঃ এর মুখে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে! এরকমভাবে এরা অনেক সাহাবীর মুখে ছবি তৈরি করেছে!(নাউজবিল্লাহ)
এর প্রতিবাদ আপনাদের করা উচিৎ, কিন্তু কেউ এটার প্রতিবাদ করছেনা! এসব ঠিক নয়,
আলহামদুলিল্লাহ খ. ১৭ বছর
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
17 years ❤
১৭ বছর।
17 Year
ওমর বিন খাত্তাব জীবনি ও চেচনিয়ার যুদ্ধ নিয়ে এপিসোড চায়।
ইনশাআল্লাহ
আলহামদুল্লিলাহ সঠিক উত্তর হবে 17 বছর
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
❤❤❤❤❤
ভাই ইয়াভুজ সুলতান সেলিম এর জীবনী দেন
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক উত্তর টা হবে 17 বছর
❤
17 বছর
17
খ)১৭ বছর
B
মৃত্যু কালে সাদ রা বয়স ছিল ১৫
একদিন রাতে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য তলোয়ার নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন
হিজরতের পরের ঘটনা
১৭
17 year
১৯ বছর
তিনার 17বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেছেন
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে মাশাআল্লাহ
তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মুজাহিদ মোল্লা ওমর কে নিয়ে ভিডিও চাই
ইনশাআল্লাহ
তখন ছাদ রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর বয়স ছিল 17 বছর
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে মাশাআল্লাহ
উত্তর : (খ) হযরত সাদ বিন আবু ওয়াক্কাস (রা:) ১৭ বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেন
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
17 বছর ছিলো
আমার কয়েক জন প্রিয় সাহা বি দের মধ্যে সে এক জন ❤❤❤. উত্তরঃ খ সতেরো বছর ছিল।
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
(খ) ১৭ বছর
১৭বছর
সতের (17) বছর।
সাদ রা: আনহু ১৭ বৎসর বয়সে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
আমি আবারো বলছি যে সাহাবীদের মুখের ছবি ব্যবহার করবেন না, এসব পরিবর্তন করুন
সাদ বিন ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর বয়স ছিল 17
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
উত্তরঃ (খ) ১৭ বছর
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
১৭ বছর বয়সে
আপনার উত্তর সঠিক হয়েছে, মাশাআল্লাহ
সাহাবীদের মুখের ছবি দেবেন না❌❌❌
আর এতোদিন যা ছবি দিয়েছেন ফেস হিসেবে তা পরিবর্তন করুন
4 No. 21 yers chilo
নিঃসন্দেহে, বাদ্যযন্ত্র হারাম 🎼🎵🚫 তাই অনুগ্রহ করে আপনার ভিডিওগুলোতে বাদ্যযন্ত্র না দিলে আমরা উপকৃত হতাম 😢
পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ
খ. ১৭ বছর
খ, ১৭ বছর
আপনারা কোন হাদিস বই পরেন? বইয়ের নাম বললে উপকৃত হবো।
আমি বই কিনতাম
খ)১৭ বছব
খ ১৭ বছর
17year 3rd bakti
কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ ও মুহাম্মদ ইবনু আব্বাদ (রহঃ) .... সা’দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত যে, মু’আবিয়াহ ইবনু আবূ সুফইয়ান (রাযিঃ) সা’দ (রাযিঃ) কে আমির (প্রতিনিধি) নিযুক্ত করলেন এবং বললেন, আপনি আলী (রাযিঃ) কে কেন মন্দ বলেন না? সা’দ বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার সম্বন্ধে যে তিনটি কথা বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত তা আমি মনে রাখবো ততক্ষণ পর্যন্ত কখনও তাকে খারাপ বলব না। সেসব কথার মধ্য হতে একটিও যদি আমি লাভ করতে পারতাম তাহলে তা আমার জন্য লাল উটের চেয়েও অধিক কল্যাণকর হত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ’আলী (রাযিঃ) এর উদ্দেশে বলতে শুনেছি- আলী (রাযিঃ) কে কোন যুদ্ধের সময় প্রতিনিধি বানিয়ে রেখে গেলে তিনি বললেন, মহিলা ও শিশুদের মধ্যে আমাকে রেখে যাচ্ছেন, হে আল্লাহর রসূল? তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তুমি কি এতে আনন্দবোধ করো না যে, আমার নিকট তোমার সম্মান মূসা (আঃ) এর নিকট হারূন (আঃ) এর মতো। এ কথা ভিন্ন যে, আমার পর আর কোন নবী নেই।
খাইবারের যুদ্ধের দিন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে আমি বলতে শুনেছি, আমি এমন এক লোককে পতাকা (ইসলামের ঝাণ্ডা) দেব যে আল্লাহ ও তার রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ভালবাসে এবং আল্লাহ ও তার রসূলও তাকে ভালবাসেন। এ কথা শুনে আমরা (অধির আগ্রহে) অপেক্ষা করতে থাকলাম। তখন তিনি বললেন, ’আলীকে ডাকো। আলী আসলেন, তার চোখ (অসুখ হয়েছিল) উঠেছিল। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার চোখে থুথু লাগিয়ে দিলেন এবং তার হাতে পতাকা সপে দিলেন। অবশেষে আল্লাহ তার হাতেই বিজয়মালা (পতাকা) তুলে দিলেন। আর যখন আয়াতঃ চলো আমরা আমাদের এবং তোমাদের সন্তান-সন্ততিকে ডাকি”- (সূরাহ আ-লি ইমরান ৩ঃ ৬১) অবতীর্ণ হলো, তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলী, ফাতিমাহ, হাসান ও হুসায়ন (রাযিঃ) কে ডাকলেন। তারপর বললেন, হে আল্লাহ! এরাই আমার পরিবার-পরিজন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬০০২, ইসলামিক সেন্টার ৬০৪১)
باب مِنْ فَضَائِلِ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ رضى الله عنه
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عَبَّادٍ، - وَتَقَارَبَا فِي اللَّفْظِ - قَالاَ حَدَّثَنَا حَاتِمٌ، - وَهُوَ ابْنُ إِسْمَاعِيلَ - عَنْ بُكَيْرِ بْنِ مِسْمَارٍ، عَنْ عَامِرِ بْنِ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ أَمَرَ مُعَاوِيَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ سَعْدًا فَقَالَ مَا مَنَعَكَ أَنْ تَسُبَّ أَبَا التُّرَابِ فَقَالَ أَمَّا مَا ذَكَرْتُ ثَلاَثًا قَالَهُنَّ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَلَنْ أَسُبَّهُ لأَنْ تَكُونَ لِي وَاحِدَةٌ مِنْهُنَّ أَحَبُّ إِلَىَّ مِنْ حُمْرِ النَّعَمِ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ لَهُ خَلَّفَهُ فِي بَعْضِ مَغَازِيهِ فَقَالَ لَهُ عَلِيٌّ يَا رَسُولَ اللَّهِ خَلَّفْتَنِي مَعَ النِّسَاءِ وَالصِّبْيَانِ فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " أَمَا تَرْضَى أَنْ تَكُونَ مِنِّي بِمَنْزِلَةِ هَارُونَ مِنْ مُوسَى إِلاَّ أَنَّهُ لاَ نُبُوَّةَ بَعْدِي " . وَسَمِعْتُهُ يَقُولُ يَوْمَ خَيْبَرَ " لأُعْطِيَنَّ الرَّايَةَ رَجُلاً يُحِبُّ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَيُحِبُّهُ اللَّهُ وَرَسُولُهُ " . قَالَ فَتَطَاوَلْنَا لَهَا فَقَالَ " ادْعُوا لِي عَلِيًّا " . فَأُتِيَ بِهِ أَرْمَدَ فَبَصَقَ فِي عَيْنِهِ وَدَفَعَ الرَّايَةَ إِلَيْهِ فَفَتَحَ اللَّهُ عَلَيْهِ وَلَمَّا نَزَلَتْ هَذِهِ الآيَةُ ( فَقُلْ تَعَالَوْا نَدْعُ أَبْنَاءَنَا وَأَبْنَاءَكُمْ) دَعَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَلِيًّا وَفَاطِمَةَ وَحَسَنًا وَحُسَيْنًا فَقَالَ " اللَّهُمَّ هَؤُلاَءِ أَهْلِي " .
حدثنا قتيبة بن سعيد، ومحمد بن عباد، - وتقاربا في اللفظ - قالا حدثنا حاتم، - وهو ابن اسماعيل - عن بكير بن مسمار، عن عامر بن سعد بن ابي وقاص، عن ابيه، قال امر معاوية بن ابي سفيان سعدا فقال ما منعك ان تسب ابا التراب فقال اما ما ذكرت ثلاثا قالهن له رسول الله صلى الله عليه وسلم فلن اسبه لان تكون لي واحدة منهن احب الى من حمر النعم سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول له خلفه في بعض مغازيه فقال له علي يا رسول الله خلفتني مع النساء والصبيان فقال له رسول الله صلى الله عليه وسلم " اما ترضى ان تكون مني بمنزلة هارون من موسى الا انه لا نبوة بعدي " . وسمعته يقول يوم خيبر " لاعطين الراية رجلا يحب الله ورسوله ويحبه الله ورسوله " . قال فتطاولنا لها فقال " ادعوا لي عليا " . فاتي به ارمد فبصق في عينه ودفع الراية اليه ففتح الله عليه ولما نزلت هذه الاية ( فقل تعالوا ندع ابناءنا وابناءكم) دعا رسول الله صلى الله عليه وسلم عليا وفاطمة وحسنا وحسينا فقال " اللهم هولاء اهلي " .
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ সা’দ বিন আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী) ৪৫। সাহাবা (রাযিঃ) গণের ফজিলত [মর্যাদা] (كتاب فضائل الصحابة رضى الله تعالى عنهم)
ইপনি এইটাকে মডিফাই করছেন। ওখানে মুয়াবিয়া (রা) হযরত আলী (রা)কে গালি দিতে বলছিল।আর কতো সত্যকে লুকাবেন 😊
১৭ বছর
১৭ বছর।
(খ) ১৭ বছর
খ)১৭ বছর
খ ১৭ বছর
17 বছর
17
17 years
১৭
১৭ বছর
17 বছর
17
17 years
১৭ বছর
17 years