অনেক আগে থেকে এই ধরণের অন্যায় অনিয়ম চলে আসছে।অবিলম্বে এই সব নিয়ম বন্ধ করা হোক,আমি নিজেও তাইরুনেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে,, ডাক্তার আশরাফুল ইসলাম আশরাফ এর প্রেসক্রিপশনে তিন বার আমাকে বাধা দেয়,স্কয়ার, বেক্সিমকো, স্কাইপ, এ তিন কোম্পানি লোক, তাদের সাথে আমার হাতাহাতি হয়েছে,
They are compelled to do it because upper management giving extreme pressure to take photos of Prescription and send it to upper management. Marketing policy should be changed of this country by government.
আজকে যদি সরকার ঘোষণা করে, যে কোম্পানির ঔষধ প্রতিনিধিরা প্রেসক্রিপশনের ছবি উঠাবে তাদের সেলস ম্যানেজারকে ডেকে একদিনের জন্য হাসপাতালে একটি ঘরে আটকে রাখা হবে। পরদিন দেখবেন ছবি উঠানো সিস্টেম বন্ধ হয়ে গেছে। আসলে কোম্পানিগুলো শিক্ষিত বেকারদের মান সম্মান নিয়ে খেলা করছে।
DBC কে ধন্যবাদ এ নিয়ে প্রতিবেদন করার জন্য। এটা অন্তত খরাপ ঔষধের প্রতিনিধি নিজের কোম্পানির ঔষধ বিক্রির জন্য ডাক্তারকে প্রেশার দেয় যার ফলে আমরা ভালো মানের ঔষধ ন্যায দামে পায় না।
কোম্পানির টার্গেট এবং এচিভমেন্ট-এর স্বার্থেই মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ সাহেবেরা এই কাজটা করেন। এখানে ডাক্তারদের কিছু অনারিয়াম থাকে এবং নতুন ওষুধগুলোর মেডিকেল ইনফরমেশন গুলো ডাক্তার সাহেবের মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ এর মাধ্যমে জানতে পারেন যা একটা সোর্স। আমি কোনো সিনিয়র ডাক্তারের কথা বলছিনা। আর আমাদের দেশের কাজের এটাই সিস্টেম যদি
প্রেসক্রিপশন ধরা নিষিদ্ধের ব্যাপারে যদি সালমান এফ রহমান বলে তাহলে প্রেসক্রিপশন ধরা বন্ধ হয়ে যায় কারণ তিনি বেক্সিমকো কোম্পানির মালিক।এবং প্রধানমন্ত্রীর সবচেয়ে কাছের লোক
কোম্পানির প্রতিনিধিদের দোষ দিয়া লাভ নাই। গাছের গোড়ায় ধরেন। প্রেসক্রিপশনের ছবি কোম্পানির মার্কেটিং ম্যানেজার দেখতে চায়। প্রতিবেদনে তাদের বক্তব্য নেয়া উচিত ছিল।
এখানে ভিতরের বিষয়টি হচ্ছে, শুধু অষুধ কোম্পানি দায়ী না, বরং ডাক্তাররা দায়ী। ডাক্তাররা কোম্পানির কাছ থেকে অনেক সুবিধা নেয়, পরে কোম্পানি যেই রিপ্রেজেনটেটিভের মাধ্যমে যে ডাক্তারকে সুবিধা দেয়, সে ডাক্তার ঐ কোম্পানির অষুধ লেখলো কি না? সেটা ঐ রিপ্রেজেনটেটিভকে কোম্পানি কাছে রিপোর্ট করতে হয়। অষুধ লেখার জন্য ডাক্তাররা অনেক অনেক উপহার নিয়ে থাকে। মূলত সমস্যাটা উপহারের মধ্যেই লুকিয়ে আছে।
বিভিন্ন কম্পানি ডাক্তার দের বাসায় টিভি ফ্রিজ এসি ফ্লাট গাড়ি দিচ্ছে তাদের কোম্পানির ওষুধ লিখেছে কি না তা দেখার জন্য ই এই ছবি তোলা। আগে ডাক্তার দের ঠিক হতে হবে।
এর মানে হচ্ছে ডাক্তাররা তো বিক্রি কোম্পানির কাছে, তাই কোম্পানির সেলসম্যানরা দেখতেছে ওদের কোম্পানির ওষুধ লেখছে কিনা। ডাক্তার আর কসাই এদের মধ্যে কোন পার্থক্য নাই। ধন্যবাদ জানাই এই রিপোর্টারটাকে
Doctor ar chamber theka ber hower sathe sathe kichu representative kaker moto cho mere prescription hat tkeka nia chobi tola. Ai obidho kaz asu bondho kora dorkar.
ডাক্তার তো আসেই টাইমের থেকেও পড়ে সে যাই হোক ডাক্তার দেখে বের হওয়ার পরে গেটের সামনে বলে আপা দেখি কি ওষুধ দিছে ও বলে দেখি আপা কি আপনার প্রেসক্রিপশনটা দেখি এক প্রকার হাত থেকে কেরে নিয়ে যাওয়ার মতন অবস্থা হয়ে যায়
ডাক্তাররা ওষুধ কোম্পানি থেকে একটা মোটা কমিশন পায়।যদি ঐ ডাকতার তাদের কোম্পানির ওষুধ প্রেসক্রিপশনে না লিখে তাহলে ঐ ডক্টর কোনো টাকা কমিশন পাবেন না। আমাদের সরকার কি ফালায় আপনারাই ভালো যানেন
Amio doctor..aj porjonto kono comission pailamna...unara chobi tule je oder medicine likhle unader company unader promotion dey ..jst like shampoo brand and soap brand
চেম্বারে তিন ঘন্টার উপরে অপেক্ষার পর ডাক্তার দেখিয়ে বের হবার সময় আমারসহ অন্যদের প্রেসক্রিপশনেরও ছবি তোলার সম্মুখীন হয়েছি। এটা বাংলাদেশের সর্বত্র স্থানে, ডাক্তারের চেম্বারের সামনে ঘটে থাকে, এতে ডাক্তারদেরও দায়ী আছে । রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি বিভাগে নিয়ম ও কামের চেয়ে অকাম, অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা বেশি চলে
আমি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির বিভাগে ডাক্তার দেখানোর জন্য গেলে। আমি ডাক্তারের রুমে দেখি চার থেকে পাঁচ জন বসে আছে।ডাক্তার আমার কথা ভালোভাবে শুনলেন না একটু শুনে। কি প্রিসর্কৃপশন আল্লাহ জানে।
পিজি হাসপাতালে এটার যে কি বিরক্তিকর আচরণ। ডাক্তার রোগী দেখবে কি তাদের অত্যাচারে? ডাক্তারের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করে তাদের ঔষধ লিখছে কিনা? সেই ঔষধগুলো আদৌ কার্যকরী কিনা? প্রশ্ন থেকে যায়। রোগীরা বাহিরে থাকে সিরিয়ালে যা বলে বোঝানো যাবেনা। এগুলোর বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এসবের সাথে ডাক্তাররাও জড়িত আমি নিজে ভুক্তভোগী আমি নিজে দেখেছি চট্টগ্রাম মেডিকেলে ওষুধ কোম্পানির লোকদের ডাক্তারদের সাথে সিরিয়াল দিয়ে কথা বলতে ও নানান রকমের দামি দামি গিফট নিতে
ডাক্তার ও কোম্পানির মাঝে খুব সুন্দর একটা কমিটম্যান্ট থাকে। ধরেন, ওরিওন কোম্পানির ১০ লাখ হাজার টাকার ঔষধ বিক্রয় করলে ডাক্তার পাবেন ৫০হাজার বা ১ লাখ। ডাক্তার ঠিকমতো ঐ কোম্পানির ঔষধ লিখেছেন কিনা সেটা তদারকি করার জন্য কোম্পানির লোকগুলো এজেন্ট হিসাবে কাজ করে।। যত বিক্রি তত লাভ। আবার কোম্পানিতে চাকরি করা ব্যক্তি নিজের সেলস বেশি করতে পারলে তার নিদিষ্ট পরিমাণের চেয়ে বেশি আয় হয়।। ঔষধ কম লিখে বসে থাকলে ডাক্তারকে একটু তৈল মাখতে হবে ডাক্তার আবার লেখা শুরু করবে।। কিছু পারেন্ট কিন্তু নির্বাচনের জনেও ব্যয় হয় তাই কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া নিষেধ!!
এটা বন্ধ করা উচিত,, তবে ডাক্তার কি করে জানবে যে নতুন কোন কম্পানির নতুন কোন ঔষধ বাজারে এসেছে,,,ডাক্তারদের তাহলে ট্রেনিং দেওয়ান তাহলে এই ব্যাক্তিদের আমাদের আর চাকরি দিতে হবে না
আমরা বিশ্ব কে চালানো করি।বিশ্ব আমাদের কাছ থেকে শিখবে।আমরা বিশ্বের কাছ থেকে শিখবো না।ছবি কেন তুলে এতো দিনে বুঝতে পারেন নি।তাদের কোম্পানির ঔষধ লিখেছে কি না সেটা দেখার জন্য ছবি তোলে।এই ছবিটা এরিয়া ম্যানেজার কে পাঠাতে হয়। এই হচ্ছে ঔষধ কোম্পানির মার্কেটিং।
গত মাসের ১৫ তারিখে মিরপুর হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে গিয়েছিলাম আমার আংকেল কে নিয়ে, সকল পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে ডাক্তারের দেওয়া প্রেসক্রিপশন নিয়ে ঔষধ কিনতে গেলে তখন অনেক লোক ভিড় জমালো শুধু ছবি তোলার জন্য, এতে আমি যতটুকু বুঝতে পারলাম যে তারা এটা দেখে ডাক্তাররা কোন কোম্পানির ঔষধগুলো বেশি দিচ্ছেন,তারা ঐ ঔষধ গুলো মার্কেটিং করে বেশি। অতি দ্রুত এসব দালালিদের দৌরাত্ম্য হতে সাধারণ জনগনকে স্বস্তি দিতে হবে
বাংলাদেশের ডাক্তাররা ওষুধ কোম্পানির কাছে অনেক টাকা নেই। তাই প্রেস্কিবশন এর ছবি তুলে দেখে তাদের কোম্পানির ওষুধ লেখেছে কিনা, তা ছাড়া যারা ছবি তুলে তাদের কে কোম্পানি অনেক চাপ দেই ছবি তোলার
কোম্পানিগুলো আগে ডাক্তারকে টাকা দিয়ে রেখেছে। আর ডাক্তার টাকা খেয়ে তাদের কোম্পানির ঔষধ গুলোর নাম লিখেছে কিনা prescription থেকে যাচাই করে নিচ্ছে কোম্পানির প্রতিনিধিরা। এখানে সবার আগে ডাক্তারকে আইনের আওতায় আনা উচিত। বলে মনে করছি।
অনেক আগে থেকে এই ধরনের অন্যায় অনিয়ম চলে আসছে.. অবিলম্বে এই সব অনিয়ম বন্ধ করা হোক 👍
বেশি জালাতন করে তারা ঔসদ কুমপানির মানুষেরা
Agreed 💯
অনেক আগে থেকে এই ধরণের অন্যায় অনিয়ম চলে আসছে।অবিলম্বে এই সব নিয়ম বন্ধ করা হোক,আমি নিজেও তাইরুনেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে,, ডাক্তার আশরাফুল ইসলাম আশরাফ এর প্রেসক্রিপশনে তিন বার আমাকে বাধা দেয়,স্কয়ার, বেক্সিমকো, স্কাইপ, এ তিন কোম্পানি লোক, তাদের সাথে আমার হাতাহাতি হয়েছে,
Agree with you!!!
এগুলোর সাথে ডাক্তাররাও জড়িত আছে
এই ব্যাপার টা নিয়ে হাইকোর্টের রিট হওয়া প্রয়োজন
বিষয়টি এতটাই কষ্টকর যা বলে বুঝানো সম্ভব নয়
এসব দুর্নীতির জন্য ডাক্তার সাহেবরাও সমানভাবেই দায়ী
Right
ঔষধ তৈরীকৃত প্রতিষ্ঠানকে এমন মার্কেটিং থেকে সরে আসতে বাধ্য করতে হবে। এখানে যেই ভদ্রলোক গুলো আছে তাদের কে এমন ভাবে মার্কেটিং করার জন্য বাধ্য করা হয়।
They are compelled to do it because upper management giving extreme pressure to take photos of Prescription and send it to upper management. Marketing policy should be changed of this country by government.
আজকে যদি সরকার ঘোষণা করে, যে কোম্পানির ঔষধ প্রতিনিধিরা প্রেসক্রিপশনের ছবি উঠাবে তাদের সেলস ম্যানেজারকে ডেকে একদিনের জন্য হাসপাতালে একটি ঘরে আটকে রাখা হবে। পরদিন দেখবেন ছবি উঠানো সিস্টেম বন্ধ হয়ে গেছে।
আসলে কোম্পানিগুলো শিক্ষিত বেকারদের মান সম্মান নিয়ে খেলা করছে।
DBC কে ধন্যবাদ এ নিয়ে প্রতিবেদন করার জন্য। এটা অন্তত খরাপ ঔষধের প্রতিনিধি নিজের কোম্পানির ঔষধ বিক্রির জন্য ডাক্তারকে প্রেশার দেয় যার ফলে আমরা ভালো মানের ঔষধ ন্যায দামে পায় না।
আরে ভাই কার কথা বল ডিভিসি আছে ডিবিএল ওষুধ কোম্পানি।
@@mdhasanali5550 Right
ডাক্তারকে বলেন, ডাক্তাররা যাতে প্রেসার না নেয়।😄😄😄
@@refayat.mahmud not doctor, told about medical representative.
ডাক্তার টাকা খায়
যতক্ষন না পর্যন্ত বাংলাদেশ স্বাস্থ্য খাতে উন্নতি না হবে ততদিন এই হয়রানি শেষ হবার নয়।
DBC কে অসংখ্য ধন্যবাদ এই বিষয় নিয়ে পতিবেধন তৈরি করার জন্য
এগুলো নিয়ে সরকারের ব্যাবস্থা নেয়া দরকার তবে এখানে কোম্পানি প্রতিনিধির কোন দায় নেই। তারা তো জীবিকার তাগিদে বাধ্য হয়ে এগুলো করতে হয়।
সঠিক
এগুলো বন্ধ করা উচিত
এই ঔষুদ কোম্পানির লোকগুলোর জন্য ডাক্তার রা অযথাই বেশি বেশি ঔষুদ লিখে দেয় রোগিদের কে...
এদের আইনের আওতায় আনা উচিত...
ডাক্তার রা শুধু শুধু বেশি ঔষধ লিখে না ।টাকা খায় সে জন্য লিখে।
ছবি তোলার কারণ
নিজ কোম্পানির
ঔষধ লিখেছেন কিনা🙂
জ্বী এটা অনেকেই খারাপভাবে নিচ্ছে
এতে অনেক সময় রোগীর প্রয়োজনের বাহিরে অনেক ওষুধ কিনতে হয়
@@rakibhasan9328 কিরকম?
@Omar Hasan এরা ডাক্তারদের বেশি বেশি ওষুধ লিখতে বাধ্য করে।
আপনি ঠিক বলেছেন।
ভাই, অবশ্যই এটা অনিয়ম। কিন্তু বিষয়টা নিয়ে মার্কেটিং রিপ্রেজেনটেটিভদের দোষ দিয়ে লাভ না। কারণ এটা তার কর্ম। পারলে কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে রিপোর্ট করেন।
অনৈতিক কর্মের থেকে কর্মহীন থাকাই শ্রেয়।
@@nasimsarfaraz সিগারেট উৎপাদন, বিক্রয় ও বিপনন কি নৈতিক কাজ? ব্যাংকে কাজ করা কি নৈতিক কাজ?
ভাই, গাছের আগায় না গোড়াকে ঠিক করুন, আগা এমনই ঠিক হয়ে যাবে।
কোম্পানির টার্গেট এবং এচিভমেন্ট-এর স্বার্থেই মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ সাহেবেরা এই কাজটা করেন। এখানে ডাক্তারদের কিছু অনারিয়াম থাকে এবং নতুন ওষুধগুলোর মেডিকেল ইনফরমেশন গুলো ডাক্তার সাহেবের মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ এর মাধ্যমে জানতে পারেন যা একটা সোর্স। আমি কোনো সিনিয়র ডাক্তারের কথা বলছিনা।
আর আমাদের দেশের কাজের এটাই সিস্টেম যদি
অন্য দেশে এই নিয়ম আছে??
@@KeepPeace315 না ভাই। আগে ভারতে ছিল। এখন তা বন্ধ। কারণ প্রশাসনিকভাবে কোম্পানির মার্কেটিং রিপ্রেজেনটেটিভদের কার্ম পদ্ধতি ঠিক করে দেওয়া হয়েছে।
সরকারি হাসপাতাল সি সি কেমেরা লাগানো হোক
সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়ায় ধন্যবাদ DBC কে।💜💜💜💜💜💜
অনেক অনেক ধন্যবাদ।। এই ব্যাপারটা তুলে ধরার জন্য
DBC news channel কে ধন্যবাদ। সরকারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি অন্তত চিকিৎসা খাতের দু্র্নিতী থেকে জনগণকে মুক্তি দিন
আমার মতে আগে ডাক্তারদের সাস্তি দেওয়া উচিত কারণ তাঁরাই সু্যোগ দেন
বিশ্বের কোথাও না থাকলে আমাদের বাংলাদেশে আছে
এই সব বন্ধ করা উচিত, কারো প্যাইবেসি এইভাবে ছবিতোলতে দেয়া উচিত না।এদের কম্পানির বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ নিউজ তুলে ধরেছেন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ও একই চিত্র আমার সাথে হয়েছে।
ডাক্তাররা জড়িয়ে আছে লোভনীয় স্বার্থে
ডাক্তার কে মাসিক টাকা দেয় ঔষধ কোম্পানী গুলো । তাই ঔষধ কোম্পানীর প্রতিনিধিরা প্রেশক্রিপসনের ছবি তুলে তার কোম্পানির ঔষধ লিখছে কিনা 👍
DBC কে ধন্যবাদ এ নিয়ে প্রতিবেদন করার জন্য।
ডিজিটাল দেশ শেখ হাছিনার সামনে সরকারি চাকরি করা লোকজন ছাড়া কেউ না
ঔষধ কোম্পানিগুলো বেতন দিয়ে ওই লোকগুলোকে রেখে এই কাজ করাচ্ছে বড় বড় ঔষধ কোম্পানিগুলোকে আইনের আওতায় এনে জরিমানা করা উচিত সমাধান হয়ে যাবে এই সমস্যার
ধন্যবাদ DBC news... সময় উপযোগী প্রতিবেদন প্রচার করার জন্য।
এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি চাই। এর বিরুদ্ধে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দাবি জানাচ্ছি
প্রেসক্রিপশন ধরা নিষিদ্ধের ব্যাপারে যদি সালমান এফ রহমান বলে তাহলে প্রেসক্রিপশন ধরা বন্ধ হয়ে যায় কারণ তিনি বেক্সিমকো কোম্পানির মালিক।এবং প্রধানমন্ত্রীর সবচেয়ে কাছের লোক
কোম্পানির প্রতিনিধিদের দোষ দিয়া লাভ নাই। গাছের গোড়ায় ধরেন। প্রেসক্রিপশনের ছবি কোম্পানির মার্কেটিং ম্যানেজার দেখতে চায়। প্রতিবেদনে তাদের বক্তব্য নেয়া উচিত ছিল।
ডাক্তাররা মাসিক চাঁদা নেয় ঔষধ কোম্পানির কাছে থেকে। এই জন্য চেক দেয়
আমরা এম আর রা ও চাই এটা বন্ধ হউক, কিন্তু কোম্পানির চাপে আমরা বাধ্য হই। আমরাও অনেক লজ্জা পাই হয়রানি হই অপমানিত হই।
টাকার কাছে চিকিৎসক যখন বিক্রি হন,তখন ছবি তো তুলতেই হয়।
১০০% খাটি কথা
এমন একটা প্রতিবেদন আশা করছিলাম
এখানে ভিতরের বিষয়টি হচ্ছে, শুধু অষুধ কোম্পানি দায়ী না, বরং ডাক্তাররা দায়ী। ডাক্তাররা কোম্পানির কাছ থেকে অনেক সুবিধা নেয়, পরে কোম্পানি যেই রিপ্রেজেনটেটিভের মাধ্যমে যে ডাক্তারকে সুবিধা দেয়, সে ডাক্তার ঐ কোম্পানির অষুধ লেখলো কি না? সেটা ঐ রিপ্রেজেনটেটিভকে কোম্পানি কাছে রিপোর্ট করতে হয়। অষুধ লেখার জন্য ডাক্তাররা অনেক অনেক উপহার নিয়ে থাকে। মূলত সমস্যাটা উপহারের মধ্যেই লুকিয়ে আছে।
অনেক ধন্যবাদ
কোম্পানি গুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন।এখানে রিপ্রেজেন্টেটিভ এর কিছু করার নাই।
এখানে ইসলাম এর ব্যাপার আছে, আলহামদুলিল্লাহ।
আইন করে বন্ধ না করলে এটা চলতেই থাকবে। আর সবাইকে একটা নীতিমালার মধ্যে আনা উচিত।
প্রত্যেকেরই উচিত এইসব মানুষ যারা ছবি তুলে তাদের বিরুদ্ধে থানায় একটা করে হামলা।।
তাইলে আর কেও ছবি তোলা সাহস পাবেনা
ডাক্তাররা ঔষধ কোম্পানি থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা নেয়
DBC নিউজ
স্যার আমরা চাই আপনাদের সহায়তায় বা আপনাদের মাধ্যমে যেনো আমরা এই সমস্যা থেকে সমাধান পাই
Thank you so much
এইটা সব প্রাইভেট ক্লিনিকেই হয় এটা বন্ধ করা উচিত
বিভিন্ন কম্পানি ডাক্তার দের বাসায় টিভি ফ্রিজ এসি ফ্লাট গাড়ি দিচ্ছে
তাদের কোম্পানির ওষুধ লিখেছে কি না তা দেখার জন্য ই এই ছবি তোলা।
আগে ডাক্তার দের ঠিক হতে হবে।
আহারে কত দেরিতে চোখে পড়লো এসব।
এর মানে হচ্ছে ডাক্তাররা তো বিক্রি কোম্পানির কাছে, তাই কোম্পানির সেলসম্যানরা দেখতেছে ওদের কোম্পানির ওষুধ লেখছে কিনা। ডাক্তার আর কসাই এদের মধ্যে কোন পার্থক্য নাই।
ধন্যবাদ জানাই এই রিপোর্টারটাকে
জালিমের সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আল্লাহ আমাদের সবাইকে অবশ্যই শক্তি দিবেন এবং বিজয় দিবে আমিন আমিন আমিন
এদের প্রেসক্রিপশন দেখানো থেকে বিরত থাকতে সবাইকে সচেতন করতে হবে প্রশাসনিক ব্যাবস্থা নেয়া যেতে পারে
You have to identify the right cause for taking prescription.
Doctor ar chamber theka ber hower sathe sathe kichu representative kaker moto cho mere prescription hat tkeka nia chobi tola. Ai obidho kaz asu bondho kora dorkar.
Great reporter 👌
প্রশাসন থেকে মনিটরিং করা হোক। এই প্রতিনিধিদের কাছে আমরা রোগীরা অসহায়।।
ডাক্তার তো আসেই টাইমের থেকেও পড়ে সে যাই হোক ডাক্তার দেখে বের হওয়ার পরে গেটের সামনে বলে আপা দেখি কি ওষুধ দিছে ও বলে দেখি আপা কি আপনার প্রেসক্রিপশনটা দেখি এক প্রকার হাত থেকে কেরে নিয়ে যাওয়ার মতন অবস্থা হয়ে যায়
Dbc tv thanks
খুব ভালো একটা নিউজ করছেন।
ডাক্তাররা ওষুধ কোম্পানি থেকে একটা মোটা কমিশন পায়।যদি ঐ ডাকতার তাদের কোম্পানির ওষুধ প্রেসক্রিপশনে না লিখে তাহলে ঐ ডক্টর কোনো টাকা কমিশন পাবেন না। আমাদের সরকার কি ফালায় আপনারাই ভালো যানেন
Amio doctor..aj porjonto kono comission pailamna...unara chobi tule je oder medicine likhle unader company unader promotion dey
..jst like shampoo brand and soap brand
এরকম ধরনের ঘটনা খুলনা সদর হাসপাতালে হয় 24 চ্যানেল যেন এদিকেও চোখ দেয় তাহলে ইনশাআল্লাহ অনেক উপকার হবে সবার
সোনার বাংলাদেশ কিছু বলার নেই
চেম্বারে তিন ঘন্টার উপরে অপেক্ষার পর ডাক্তার দেখিয়ে বের হবার সময় আমারসহ অন্যদের প্রেসক্রিপশনেরও ছবি তোলার সম্মুখীন হয়েছি। এটা বাংলাদেশের সর্বত্র স্থানে, ডাক্তারের চেম্বারের সামনে ঘটে থাকে, এতে ডাক্তারদেরও দায়ী আছে । রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি বিভাগে নিয়ম ও কামের চেয়ে অকাম, অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা বেশি চলে
ছবি তোলার কারণ
নিজ কোম্পানির
ঔষধ লিখেছেন কিনা
ডাক্তাররা মাসিক চাঁদা নেয় ঔষধ কোম্পানির কাছে থেকে। এই জন্য চেক দেয়
কোম্পানী চাদা কেনো দিবে। ওষুধ যা লাগবে তা তো এমনিতেই লেখা লাগবে।
এটা খুবই দুঃখজনক ব্যাপার। এরসাথে ডাক্তার জড়িত।
আসলে এটা একটা সম্যাসা
রাইট
শুধু শহরের নয় আমাদের গ্রামে এই ধরনের কর্মকাণ্ড চলে।
আমি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির বিভাগে ডাক্তার দেখানোর জন্য গেলে। আমি ডাক্তারের রুমে দেখি চার থেকে পাঁচ জন বসে আছে।ডাক্তার আমার কথা ভালোভাবে শুনলেন না একটু শুনে। কি প্রিসর্কৃপশন আল্লাহ জানে।
😃😃😃😃 এরা দেখে যে তাদের কোম্পানীর ওষুধ ডাক্তার লিখেছে কিনা । কারন ডাক্তারকে তাদের Gift 😆😆😆😆 দিতে হয় কিনা ।
নারায়ণগঞ্জ পপুলার এ হাজার হাজার মানুষ এমন করে আসছে। পুলিশ প্রশাসন সাংবাদিক ভাইরা সবাই একদিন এসে পদক্ষেপ নেন। সমস্যা সমাধান হবেই
এটা মাতুয়াইল হাসপাতালের দৃশ্যপট।
জে কম্পানির ঔসদ ডাক্তার লিখবে সে ডাক্তারের বাসায় পৌছে জাবে লোভোনিয়ো উপহার
এইবিষয়ে প্রশাসনের ব্যাবস্থা নেওয়া উচিত
এইগুলো বন্ধ করতে হলে আগে ঔষধ কোম্পানি গুলোকে আটকাতে হবে।
কারন সেলস রিপ্রেজেনটেটিভ তাদের চাকরি বাঁচাবার জন্য এই কাজগুলো করে তারা।
Ar upor aro news koren vai
সহমত
আমার ও এমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল শহীদ সরোয়ারর্দী মেডিক্যাল
পিজি হাসপাতালে এটার যে কি বিরক্তিকর আচরণ। ডাক্তার রোগী দেখবে কি তাদের অত্যাচারে? ডাক্তারের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করে তাদের ঔষধ লিখছে কিনা? সেই ঔষধগুলো আদৌ কার্যকরী কিনা? প্রশ্ন থেকে যায়। রোগীরা বাহিরে থাকে সিরিয়ালে যা বলে বোঝানো যাবেনা। এগুলোর বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এর সাথে অসাধু ডাক্তার রাও জরিত যারা ঔষধ কোম্পানি গুলোর কাছে থেকে কমিশন পায়
কমিশন না পাইলে কি ওষুধ লিখতো না?
এসবের সাথে ডাক্তাররাও জড়িত আমি নিজে ভুক্তভোগী আমি নিজে দেখেছি চট্টগ্রাম মেডিকেলে ওষুধ কোম্পানির লোকদের ডাক্তারদের সাথে সিরিয়াল দিয়ে কথা বলতে ও নানান রকমের দামি দামি গিফট নিতে
এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই এরা জীবনকে অতিষ্ঠ করে দিছে
ডাক্তার ও কোম্পানির মাঝে খুব সুন্দর একটা কমিটম্যান্ট থাকে। ধরেন, ওরিওন কোম্পানির ১০ লাখ হাজার টাকার ঔষধ বিক্রয় করলে ডাক্তার পাবেন ৫০হাজার বা ১ লাখ। ডাক্তার ঠিকমতো ঐ কোম্পানির ঔষধ লিখেছেন কিনা সেটা তদারকি করার জন্য কোম্পানির লোকগুলো এজেন্ট হিসাবে কাজ করে।। যত বিক্রি তত লাভ। আবার কোম্পানিতে চাকরি করা ব্যক্তি নিজের সেলস বেশি করতে পারলে তার নিদিষ্ট পরিমাণের চেয়ে বেশি আয় হয়।। ঔষধ কম লিখে বসে থাকলে ডাক্তারকে একটু তৈল মাখতে হবে ডাক্তার আবার লেখা শুরু করবে।। কিছু পারেন্ট কিন্তু নির্বাচনের জনেও ব্যয় হয় তাই কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া নিষেধ!!
এটা বন্ধ করা উচিত,, তবে ডাক্তার কি করে জানবে যে নতুন কোন কম্পানির নতুন কোন ঔষধ বাজারে এসেছে,,,ডাক্তারদের তাহলে ট্রেনিং দেওয়ান তাহলে এই ব্যাক্তিদের আমাদের আর চাকরি দিতে হবে না
আজব ডাক্তারকে জানাবেন ডাক্তার এর কাছে যান৷ রোগির কাছে কি?
ডাক্তার একসাথে একাধিক রোগী দেখেন যা চরম embarrassing. প্লিজ এটা নিয়ে একটা রিপোর্ট করেন।
সময়োপযোগী নিউজ। বৃহস্পতিবার পিজি হসপিটালে গিয়েছিলাম উনারা রীতিমত বিরক্ত করে।এরকম সব হাসপাতালে এরকম বিরক্ত শিকার হয়েছি।
আগে ডাক্তারদের কোম্পানি হতে টাকা খাওয়া বন্ধ করেন তাহলে সব বন্ধ হবে।
আমার প্রসাসনের প্রতি অনুরোধ জতো দুতোতমো সময়ে এ এই অসস্তি কাজটাকে বন্ধ করা হোক
এদের কে আইনের আওতায় আনতে হবে।
You have to identify the right cause for taking prescription.
👍👍👍👍👍
ভাই ছোট্ট বোনটার পাশে এসে একটু দাড়ান কোরআন এবং গজলের ভিডিও বানাই 💓💓💓💓
very nice
ডাক্তার কেন কোম্পানির ব্রান্ড নাম লেখে?সেটা নিয়ে রিপোর্ট করেন। ডাক্তাররা কোম্পানির নাম লেখা বন্ধ করলেই প্রতিনিধিরা এমন করবেনা।
কিশোরগঞ্জের সদর হাসপাতালে এর এরচেয়েও খারাপ অবস্থা, দেখার কেউ নেই।
Mostakim vai...valo asen
এটা বাংলাদেশ এখানে সবই চলে 🤩
আমরা বিশ্ব কে চালানো করি।বিশ্ব আমাদের কাছ থেকে শিখবে।আমরা বিশ্বের কাছ থেকে শিখবো না।ছবি কেন তুলে এতো দিনে বুঝতে পারেন নি।তাদের কোম্পানির ঔষধ লিখেছে কি না সেটা দেখার জন্য ছবি তোলে।এই ছবিটা এরিয়া ম্যানেজার কে পাঠাতে হয়। এই হচ্ছে ঔষধ কোম্পানির মার্কেটিং।
আমি মনে করি এসকল কাজ করা দণ্ডনীয় অপরাধ,এ সকল লোকদের শাস্তির আওতায় আনা হোক।
গত মাসের ১৫ তারিখে মিরপুর হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে গিয়েছিলাম আমার আংকেল কে নিয়ে, সকল পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে ডাক্তারের দেওয়া প্রেসক্রিপশন নিয়ে ঔষধ কিনতে গেলে তখন অনেক লোক ভিড় জমালো শুধু ছবি তোলার জন্য, এতে আমি যতটুকু বুঝতে পারলাম যে তারা এটা দেখে ডাক্তাররা কোন কোম্পানির ঔষধগুলো বেশি দিচ্ছেন,তারা ঐ ঔষধ গুলো মার্কেটিং করে বেশি। অতি দ্রুত এসব দালালিদের দৌরাত্ম্য হতে সাধারণ জনগনকে স্বস্তি দিতে হবে
Yes
বিশ্বের কোথাও এই মার্কেটিং না চললেও এই মার্কেটিং বাংলাদেশে চলে
ডাক্তার যদি ঔষধের জেনেরিক নাম লিখে তবে কোম্পানির দৌরাত্ম্য, রোগী হয়রানি এবং ঔষধের দাম সব নিমিষেই কমে যাবে।
বাংলাদেশের ডাক্তাররা ওষুধ কোম্পানির কাছে অনেক টাকা নেই। তাই প্রেস্কিবশন এর ছবি তুলে দেখে তাদের কোম্পানির ওষুধ লেখেছে কিনা, তা ছাড়া যারা ছবি তুলে তাদের কে কোম্পানি অনেক চাপ দেই ছবি তোলার
এ ধরনের কর্মকাণ্ড যারা করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হোক
কোম্পানিগুলো আগে ডাক্তারকে টাকা দিয়ে রেখেছে। আর ডাক্তার টাকা খেয়ে তাদের কোম্পানির ঔষধ গুলোর নাম লিখেছে কিনা prescription থেকে যাচাই করে নিচ্ছে কোম্পানির প্রতিনিধিরা।
এখানে সবার আগে ডাক্তারকে আইনের আওতায় আনা উচিত। বলে মনে করছি।
এটা খুবই বিরক্ত করা জিনিস এদেরকে আইনের আওতায় আনা দরকার
Ata tik kotha