সলিমুল্লাহ স্যার এমন একজন ব্যক্তিত্ব, যিনি জটিল বিষয়গুলো সহজ ভাষায় উপস্থাপন করতে পারেন, এবং এ কারণেই তার বক্তব্য অনেকের কাছেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতির জন্য তার মতো একজন যোগ্য ব্যক্তিকে নেতৃত্বে আনা হলে তা দেশের জন্য অত্যন্ত সুফল বয়ে আনতে পারে। বিশেষ করে শিক্ষা সংস্কারের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তার মতো সুদক্ষ ও বিচক্ষণ মানুষকে কমিশনের প্রধান করা হলে শিক্ষাক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। তবে, বাস্তব পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান সরকার শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছেই। পাশাপাশি, সলিমুল্লাহ স্যারের কিছু বক্তব্য হয়তো তাকে এই পদের জন্য নির্বাচিত হওয়ার পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিশেষত, অমর্ত্য সেনের নোবেল নিয়ে তার মন্তব্য এবং রাশেদা কে চৌধুরী ও ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদকে নিয়ে তার সমালোচনা রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক মহলে আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারে। এই কারণেই হয়তো তিনি সরকারের পছন্দের তালিকায় থাকবেন না। তবুও, আমার আন্তরিক ইচ্ছা যে সলিমুল্লাহ স্যারকে শিক্ষা সংস্কার কমিশনের প্রধান করা হোক, তা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। কারণ, দেশের সবাই এমন একজন যোগ্য ব্যক্তিকে চায়, যিনি সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে শিক্ষাক্ষেত্রে যথার্থ পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবেন।
স্যারের বক্তৃতা যতো দেখি ততই স্যারের প্রতি মুগ্ধ হয়ে যাই। স্যারের মতো মানুষ শতাব্দীতে দু একজন আসে" আমি স্যার কে ২০০৫ থেকে চিনি ও তার টকশো গুলো দেখি তখন স্যারের বাবড়ি চুল ছিলো। স্যারকে শিক্ষা কমিশনের দাইত্ব দেওয়া উচিৎ।
জনাব সলিমুল্লাহ খাঁনের মতো জ্ঞানী মানুষের কাছ থেকে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারের এই ধরনের রূপ রেখা আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী সহ জন মত গঠনে বড়ো ভূমিকা রাখতে পারে।
আল্লাহ আপনাকে আমাদের দেশের মধ্যে দীর্ঘদিন জীবিত রাখুন, আপনার কথায় আমরা অনেক জ্ঞানের আলো খুঁজে পাই, সঠিক জ্ঞান দেবার শিক্ষক খুন কম জনতায় আছে, আপনাকে জাতীয় পর্যায়ে দেখার ইচ্ছা আছে তবে যদি কোন কারনে বা অকারণে যদি সেই পর্যায়ে নাও পাই তাতেও আফসোস থাকবে না যদি আপনাকে দেশের মাটিতে বেশীদিন না পাই,তাই বললাম আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করি যেনো সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করে দীর্ঘদিন জীবিত থাকুন, দোয়া রইলো আপনার উপর
ড. সলিমুল্লাহ খান স্যার একজন চৌকস বুদ্ধিদীপ্ত সৃজনশীল গঠন মূলক চিন্তা চেতনার দর্শনতত্ত্ববিদ। তার পরামর্শে শিক্ষা কার্যক্রম সমস্কার করতে পারলে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অনেক উন্নয়ন হবে এমনটাই মনে করি আমরা বিশ্লেষকগন ।
❤স্যার সলিমুল্লাহ'র অসাধারণ ভাবে বিশ্লেষণের মাধ্যমে আমদেরকে একটি বিষয় ভিওিক আলোচনা উপহার দিয়েছেন। তাকে এই সময়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হিসাবে আমাদের বাংলাদেশের শিক্ষা উপদেষ্টা হিসাবে রাখা উচিৎ। জাতীয়,ন্যায় ও গনতান্ত্রিক।
প্রফেসর ডক্টর সলিমুল্লাহ খান স্যারের কথাগুলো চিন্তার খোরাক যোগায়।আশা রাখি সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ স্যারকে সংগে নিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তন করতে প্রয়াস পাবেন।
❤🎉 মতামত পর-পর দু্ই বার না, এক ব্যক্তি যেন দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি না হয়। তাহলে দলগুলোর ভিতরে গণতন্ত্র চর্চা হবে এবং দেশের গণতন্ত্র চর্চা সুদৃঢ় হবে। এবং সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দলীয় রাজনীতি বন্ধ থাকা উচিত, ছাত্র রাজনীতি নয়।
আসসালামুয়ালাইকুম! সম্মানিত আলোচককে অসংখ্য শ্রদ্ধা এবং ধন্যবাদ জানাই সেই সূত্রে শিক্ষার উন্নয়নে সম্মানিত শিক্ষকদের আলোচনায় আসার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এজাতীয় অনুষ্ঠানের সাথে জড়িত সংশ্লিষ্ট সবাইকে! কারণ, সঠিক যথাযথ এবং নিবেদিত প্রাণ শিক্ষাগুরু ছাড়া কোন শিক্ষাই সুফল বয়ে আনতে পারে না! শিক্ষকতা একটি ভ্যালু based প্রফেশন! একজন নিবেদিত প্রাণ শিক্ষক মাত্রই শিক্ষা বিশেষজ্ঞ! সেই সূত্রে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ব্যবস্থা কিভাবে উন্নত হবে এ বিষয়ে সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং সকল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিকট থেকে সর্বসাকুল্যে তিনটি প্রস্তাব গ্রহণ করা উচিত! যেখানে তাদের নিজস্ব পরিচয় নাম পদবী পদমর্যাদা এবং বিশ্ববিদ্যালয় নাম সহ উল্লেখ থাকবে এবং টিভি স্ক্রিনে এই সমস্ত প্রস্তাবনা জনসম্মুখে আসলে শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিরাও এ বিষয়ে অবদান রাখতে পারবেন। অনুরূপভাবে কলেজের শিক্ষা ব্যবস্থা অর্থাৎ কলেজের শিক্ষা উন্নয়ন কিভাবে হবে সে বিষয়ে বাংলাদেশের সমস্ত সরকারি বেসরকারি কলেজ শিক্ষকদের নিকট থেকে সর্ব সাকল্যে তিনটি প্রস্তাবনা অথবা সুপারিশ আহ্বান করা যেতে পারে যেখানে তাদের সুচিন্তিত এই তিনটি মতামত নাম পরিচয় সহ জনসম্মুখে টিভি স্ক্রিনে দেখানো হবে। একইভাবে মাধ্যমিক অর্থাৎ হাই স্কুল পর্যায়ের সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নিকট থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা উন্নয়নের সুপারিশ এবং প্রস্তাবনা আহ্বান করা যেতে পারে যা একইভাবে জনসম্মুখে টিভি স্ক্রিনে দেখানো হবে। এভাবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষাব্যবস্থা কিভাবে উন্নত করা যায় অর্থাৎ শিক্ষার্থীরা কিভাবে উপকৃত হতে পারে সে বিষয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয় এর সকল পর্যায়ের শিক্ষকদের নিকট সুপারিশ এবং প্রস্তাবনা গ্রহণ করা যাতে পারে নাম পরিচয় পদবী সহ যা জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে। এ জাতীয় একটি গবেষণা লাইভ প্রোগ্রামে হলে যা পূর্ব ঘোষিত হতে পারে আমাদের শিক্ষার উন্নতি তথা শিক্ষার্থীদের উন্নতি আনয়নে শিক্ষক গবেষকদের এবং শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত নীতিনির্ধারকদের প্রকল্পে বিশাল অবদান রাখতে পারবে। আমাদের স্মরণ রাখতে হবে যে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার মূল অনুষঙ্গ তিনটি: ১) প্রথমেই শিক্ষক ২) দ্বিতীয়ত শিক্ষা ব্যবস্থাপনা ৩) তৃতীয়ত শিক্ষার্থী এই তিনটি অনুষঙ্গ পরস্পর অবিচ্ছেদ্য এবং পারস্পরিক নির্ভরশীলতা সংশ্লিষ্ট। এক্ষেত্রে অবশ্যই দায়িত্ব নিয়ে বলছি শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুপাতে অর্থাৎ প্রতি ৩৩-৩৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক অথবা একটি শ্রেণিকক্ষে ৩৩-৩৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য সীমাবদ্ধ রাখাই শিক্ষা ব্যবস্থাপনার প্রধান উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। একটি শ্রেণীকক্ষে ৬০'৭০'৮০'১০০,১৫০ শিক্ষার্থী নিয়ে ক্লাস পরিচালনা করা একজন অক্সফোর্ড বা ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের জন্যও কঠিন! Man is behind the machine কথাটি আমরা সবাই জানি সেই সূত্রে একজন শিক্ষক হচ্ছেন বিশেষ করে শ্রেণিকক্ষে নিবেদিত প্রাণ শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রধান অবলম্বন এটি অস্বীকার করার উপায় নেই! ভালো পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে শুধুমাত্র নিবেদিত প্রাণ শিক্ষক ছাড়া বিশেষ করে শ্রেণিকক্ষে অর্থাৎ সকল ছাত্র-ছাত্রীর জন্ম গ্রহণযোগ্য জনপ্রিয় সফলকাম শিক্ষক থেকেই পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করাই এবং তাদেরকে চিহ্নিত করে বাছাই করা হলে ভালো পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করা কোন কঠিন ব্যাপার নয়! পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগে কার্পণ্য করা যদি আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হয় এই ভয়ে যে এতে ব্যাপক অর্থের যোগান দিতে হবে তবে তারা ভুলেই গিয়েছেন যে শিক্ষা হচ্ছে জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ!
খুবই অবাক হয়েছিলাম, যখন স্যারকে শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে দেখিনি। এখন হতাশ হয়েছি, তাঁকে এখনও শিক্ষা সংস্কার কমিটিতে না দেখে। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ কেন গুণীদের কদর করে না বা করতে জানে না? 4:57
উনি নিজেই বলেছেন উনি উপদেষ্টা হতে ইচ্ছুক না। এবং ওই সময় উনার নাম যেভাবে উচ্চারিত হচ্ছিলো, অনেকেই ধারণা করে উনাকে অফার করা হয়েছিল। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা দেখে বুঝা যায়, বিজ্ঞ ব্যক্তিরা কেন দেশের দায়িত্ব নিতে চায় না। ইউনুস ২০০৭ এ নিতে চান নি। এই দেশে এতো সমস্যা, এবং মানুষ এতো বেশি নিজের চিন্তা করে যে, কোনো ব্যক্তিই বিতর্কিত না হয়ে থাকতে পারে না।
@@mdshoiebulhaque5599জনাব সলিমুল্লাহ খাঁন উপদেষ্টা হতে না চান তাঁর মতো জ্ঞানী মানুষের কাছ থেকে উপদেষ্টারা জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারের এই ধরনের রূপ রেখা দেবার জন্য সাহায্য নিতে পারেন।
আমাদের একটা কেন্দ্রীয় গবেষণাগার প্রয়োজন যেখানে সবকিছু নিয়ে গবেষণা করা হবে। সারা দুনিয়া থেকে আমাদের সেরা গবেষকদের নিয়ে এসে দেশে সর্বোচ্চ সুজোগ সুবিধা দেয়া হবে আর তাদের কাজ শুধু গবেষণা করা। তখনই আমরা সব দিক দিয়ে শক্তিশালী হতে পারবো।
জনগণের বিশ্বাসের বিপরীত গণতান্ত্রিক শিক্ষা ব্যবস্থা কখনোই সুফল বয়ে আনবে না। ধর্মহীন শিক্ষা ব্যবস্থা মানুষকে দুর্নীতিপরায়ণ করে, এই শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে একজন মানুষ কখনো সৎ এবং যোগ্য ব্যক্তি হয়ে উঠতে পারে না। তাই আমার মতামত হচ্ছে বিশ্বাসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থা চালু থাকা উচিত।
তাহলে ইউরোপের ধর্মহীন দেশ গুলো সবই অসভ্য। সুইজারল্যান্ডের ভিসা পাইলে আপনি আমি সবার আগে লাইন দিবো তথাকথিত ধর্মকে পাস কাটিয়ে। অতঃপর ধর্মভিত্তিক নয় বরং প্রয়োজন হলো গণমুখী ও বিজ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা, যেখানে শিক্ষা শেষে কোন বেকারত্ব থাকবে না।
Thanks Dr. Solimullah. I think the government will not give you the responsible for work in the commission.. But your proposals we like. So, continue to write a paper on total needs for this country and publish it as a research book. Once this report will be implemented .
স্যার আপনি আপনার জ্ঞান থেকে একটা নির্দিষ্ট পথরেখা দেখান (যেটা হবে শুধুই আপনার মতবাদ), এত তত্ত্ব দিলে আমরা বিভ্রান্ত হই। আমার একটা নির্দিষ্ট পথরেখা চাই।
নৈতিকতা ও শৃঙ্খলা সম্পর্কিত বই প্রতিটি শ্রেণীতে বাধ্যতামূলক করে দেওয়া উচিত। যেটি প্রতিটি শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে আদর্শ ও সুশৃঙ্খল জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
ভাল, আপনি একটা দর্শক শ্রেণী পেয়েছেন। আপনি সুবক্তা। হল ভর্তি দর্শক শ্রোতা ছাড়া বক্তৃতা জমে না। এই দৃশ্য প্রতিদিন কাম্য। কিন্ত পাওয়া যাবে কি? কয়েকদিন আগে আপনাকে ভালমত চিনলাম। স্রোতের তালে চলতে আপনি ভাল বাসেন। জীবন নামক নৌকার গতি এতে বেড়ে যায়। দ্রুত তালে এগিয়ে যেতে ভাল লাগে। মাঝির মত গান গাইতে ইচ্ছে করে। তবে দয়া করে এটা গাইয়েন না - মন মাঝি তোর বৈঠা আমি বাইতে পারলাম না। বৈঠা আপনাকে বাইতে হবে। এগিয়ে আপনাকে যেতে হবে। এই দেশ, এই মাটি আপনার কাছে অনেক কিছু আশা করে। সেই আশার বাস্তব রূপ ঘটানোর কাজ শেষ না করে আপনি বৈঠা ছাড়তে পারবেন না। সময় বুঝে বৈঠা যখন হাতে নিয়েছেন তখন সময় শেষের আগে নৌকা বেয়ে আপনাকে গন্তব্যের পথে এগিয়ে যেতেই হবে। আল্লাহ আপনার ও আমাদের সকলের মঙ্গল করুন। আমিন।
শিক্ষা কারিকুলামে চারটি বিষয় চাই। 1.কুরআন শিক্ষা কে নিশ্চিত করতে হবে। 2.ইসলামের পঞ্চরোকনের শিক্ষা কে নিশ্চিত করতে হবে। 3.রাসূল (সা.) এর সিরাত শিক্ষা কে নিশ্চিত করতে হবে। 4.ইসলাম বিরোধী সকল পড়ালেখা বাদ দিতে হবে।
আমি যখন স্কুলে পরতাম তখন ক্লাস ৮এ একবছর রেজাল্টের ভিত্তিতে ছাত্র ছাত্রিদের আলাদা করে ক্লাস করানো হত ( জেএসসি পরিক্ষার জন্য) এবং দুই ক্লাসে দুই রকমের পরাশুনা করানো হত।দুই ক্লাসে শিক্ষকদের মানও ভিন্ন রকম ছিল। স্কুলের সবাই জানত যে ক বিভাগের ছাত্ররা গাধা। তখন খুব লজ্জা লাগত। তখন ভাবতাম শিক্ষার সিস্টেমটাই মনে হয় এমন। কিন্তু আজকে স্যারের কথা শুনে মনে হচ্ছে আমরা ছোটকাল থেকেই শিক্ষার ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছি
উপদেষ্টার সংখ্যা বাড়ালে কোন ক্ষতি নেই। সলিমুল্লাহ স্যারকে শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার জন্য সবিনয় অনুরোধ করছি।
শিক্ষা পদ্ধতির সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে সলিমুল্লাহ খান স্যারকে চাই!!!! আপনারা কে কে চান!!!
শিক্ষা পদ্ধতির সংস্কার কমিশনেরপ্রধান হিসাবে সলিমুল্লাহ খান স্যারকে চাই।
এবং আবু ত্বোহা মুহাম্মদ আদনান কে ও এই কমিশনে চাই।
হু@@syedafahmianazneen9223
ড. প্রফেসর সলিমুল্লাহ খান স্যার প্রকৃতই জ্ঞানী মানুষ। উনাকে বাংলাদেশের শিক্ষা নিতীর সংস্কারের দায়িত্বে দেখতে চাই।
শিক্ষা সংস্কার কমিশনের প্রধান করা হবে সলিমুল্লাহ্ স্যারকে
শিক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান হিসাবে সলিমুল্লাহ স্যার করতে আমি একমত।
শিক্ষা কমিশনে প্রধান হিসেবে ড.সলিমুল্লাহ খানকে দেখতে চাই
এই জাতি এমন মানুষ কে মূল্যায়ন করাই শেখেনি
I agree with you
আলহামদুলিল্লাহ, আপনি আমাদের মাঝে সব সময় অনেক অনেক সম্মানিত।
সলিমুল্লাহ স্যার এমন একজন ব্যক্তিত্ব, যিনি জটিল বিষয়গুলো সহজ ভাষায় উপস্থাপন করতে পারেন, এবং এ কারণেই তার বক্তব্য অনেকের কাছেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতির জন্য তার মতো একজন যোগ্য ব্যক্তিকে নেতৃত্বে আনা হলে তা দেশের জন্য অত্যন্ত সুফল বয়ে আনতে পারে। বিশেষ করে শিক্ষা সংস্কারের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তার মতো সুদক্ষ ও বিচক্ষণ মানুষকে কমিশনের প্রধান করা হলে শিক্ষাক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
তবে, বাস্তব পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান সরকার শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছেই। পাশাপাশি, সলিমুল্লাহ স্যারের কিছু বক্তব্য হয়তো তাকে এই পদের জন্য নির্বাচিত হওয়ার পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিশেষত, অমর্ত্য সেনের নোবেল নিয়ে তার মন্তব্য এবং রাশেদা কে চৌধুরী ও ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদকে নিয়ে তার সমালোচনা রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক মহলে আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারে। এই কারণেই হয়তো তিনি সরকারের পছন্দের তালিকায় থাকবেন না।
তবুও, আমার আন্তরিক ইচ্ছা যে সলিমুল্লাহ স্যারকে শিক্ষা সংস্কার কমিশনের প্রধান করা হোক, তা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। কারণ, দেশের সবাই এমন একজন যোগ্য ব্যক্তিকে চায়, যিনি সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে শিক্ষাক্ষেত্রে যথার্থ পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবেন।
স্যারের বক্তৃতা যতো দেখি ততই স্যারের প্রতি মুগ্ধ হয়ে যাই। স্যারের মতো মানুষ শতাব্দীতে দু একজন আসে" আমি স্যার কে ২০০৫ থেকে চিনি ও তার টকশো গুলো দেখি তখন স্যারের বাবড়ি চুল ছিলো। স্যারকে শিক্ষা কমিশনের দাইত্ব দেওয়া উচিৎ।
জনাব সলিমুল্লাহ খাঁনের মতো জ্ঞানী মানুষের কাছ থেকে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারের এই ধরনের রূপ রেখা আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী সহ জন মত গঠনে বড়ো ভূমিকা রাখতে পারে।
মাশাল্লাহ ভালো একজন শিক্ষাবিদ, ওনাকে কাজে লাগতে পারলে, বাংলাদেশের শিক্ষা উন্নত হবে ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ আপনাকে আমাদের দেশের মধ্যে দীর্ঘদিন জীবিত রাখুন, আপনার কথায় আমরা অনেক জ্ঞানের আলো খুঁজে পাই, সঠিক জ্ঞান দেবার শিক্ষক খুন কম জনতায় আছে, আপনাকে জাতীয় পর্যায়ে দেখার ইচ্ছা আছে তবে যদি কোন কারনে বা অকারণে যদি সেই পর্যায়ে নাও পাই তাতেও আফসোস থাকবে না যদি আপনাকে দেশের মাটিতে বেশীদিন না পাই,তাই বললাম আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করি যেনো সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করে দীর্ঘদিন জীবিত থাকুন, দোয়া রইলো আপনার উপর
ডক্টর সলিমুল্লাহ স্যার কে আগামী নির্বাচন সরকার যেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা মন্ত্রী বানায়
অসাধারণ বিশ্লেষণ করেছেন প্রিয় শিক্ষক প্রফেসর ড. সলিমুল্লাহ খান স্যার 👏👏💗💗
স্যারের গবেষণা গুলো খুবই গুছানো বাস্তব সম্মত।
আপনাকে রাষ্ট্রের সংস্কারে দেখতে চাই।
স্যারকে শিক্ষা ব্যাবস্থায় অন্তর্ভুক্ত করার জোর দাবি জানাই।
ড. সলিমুল্লাহ খান স্যার একজন চৌকস বুদ্ধিদীপ্ত সৃজনশীল গঠন মূলক চিন্তা চেতনার দর্শনতত্ত্ববিদ। তার পরামর্শে শিক্ষা কার্যক্রম সমস্কার করতে পারলে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অনেক উন্নয়ন হবে এমনটাই মনে করি আমরা বিশ্লেষকগন ।
শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে সলিমুল্লাহ স্যার কে নেওয়া উচিত।
শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে স্যারকে রাখাটা খুবই প্রয়োজন ছিল।
ডক্টর সলিমুল্লাহ স্যারকে শিক্ষা উপদেষ্টায় নিয়োগ দেয়ার অনুরোধ করছি ।
অসাধারণ বিশ্লেষণ, পুলকিত হলাম।
শিক্ষা কমিশনের প্রধান হিসেবে ড সলিমুল্লাহ স্যার কে নিয়োগ দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
Dr. Salimullah is really a talent in many fields. The interim government should consult him in making education policy of Bangladesh.
ডক্টর সলিমুল্লাহ স্যার কে বাংলাদেশ অন্তর্বর্তীকালিন সরকারের উপদেষ্টা হিসাবে দেখতে চাই।
Sir কে প্রথম সংবিধান সংশোধন কমিশনে প্রয়োজন এর, পর শিক্ষা কমিশন। স্যারের বক্তব্যেও তা প্রকাশ পেয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম স্যার,
আপনার সুস্থতা ও দীর্ঘ আয়ু কামনা করি আল্লাহ্র কাছে ❤💚🔯
শিক্ষা কমিশনে ডঃ সলিমুল্লাহ স্যারকে দেখতে চাই।
অনবদ্য বিশ্লেষণ, ভালোবাসা রইলো স্যারের প্রতি।❤
❤স্যার সলিমুল্লাহ'র অসাধারণ ভাবে বিশ্লেষণের মাধ্যমে আমদেরকে একটি বিষয় ভিওিক আলোচনা উপহার দিয়েছেন। তাকে এই সময়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হিসাবে আমাদের বাংলাদেশের শিক্ষা উপদেষ্টা হিসাবে রাখা উচিৎ। জাতীয়,ন্যায় ও গনতান্ত্রিক।
জনাব সলিমুল্লাহ সাহেব এর প্রতি রইল ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা!
আমরা চাই শিক্ষা কমিশনে , অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান এবং প্রফেসর আসিফ মাহতাব কে রাখা হোক।
প্রফেসর ডক্টর সলিমুল্লাহ খান স্যারের কথাগুলো চিন্তার খোরাক যোগায়।আশা রাখি সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ স্যারকে সংগে নিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তন করতে প্রয়াস পাবেন।
❤🎉 মতামত
পর-পর দু্ই বার না, এক ব্যক্তি যেন দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি না হয়। তাহলে দলগুলোর ভিতরে গণতন্ত্র চর্চা হবে এবং দেশের গণতন্ত্র চর্চা সুদৃঢ় হবে।
এবং সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দলীয় রাজনীতি বন্ধ থাকা উচিত, ছাত্র রাজনীতি নয়।
ডক্টর সলিমুল্লাহ স্যার কে শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে দেখতে চাই
আসসালামুয়ালাইকুম!
সম্মানিত আলোচককে অসংখ্য শ্রদ্ধা এবং ধন্যবাদ জানাই সেই সূত্রে শিক্ষার উন্নয়নে সম্মানিত শিক্ষকদের আলোচনায় আসার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এজাতীয় অনুষ্ঠানের সাথে জড়িত সংশ্লিষ্ট সবাইকে!
কারণ, সঠিক যথাযথ এবং নিবেদিত প্রাণ শিক্ষাগুরু ছাড়া কোন শিক্ষাই সুফল বয়ে আনতে পারে না!
শিক্ষকতা একটি ভ্যালু based প্রফেশন!
একজন নিবেদিত প্রাণ শিক্ষক মাত্রই শিক্ষা বিশেষজ্ঞ!
সেই সূত্রে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ব্যবস্থা কিভাবে উন্নত হবে এ বিষয়ে সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং সকল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিকট থেকে সর্বসাকুল্যে তিনটি প্রস্তাব গ্রহণ করা উচিত!
যেখানে তাদের নিজস্ব পরিচয় নাম পদবী পদমর্যাদা এবং বিশ্ববিদ্যালয় নাম সহ উল্লেখ থাকবে এবং টিভি স্ক্রিনে এই সমস্ত প্রস্তাবনা জনসম্মুখে আসলে শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিরাও এ বিষয়ে অবদান রাখতে পারবেন।
অনুরূপভাবে কলেজের শিক্ষা ব্যবস্থা অর্থাৎ কলেজের শিক্ষা উন্নয়ন কিভাবে হবে সে বিষয়ে বাংলাদেশের সমস্ত সরকারি বেসরকারি কলেজ শিক্ষকদের নিকট থেকে সর্ব সাকল্যে তিনটি প্রস্তাবনা অথবা সুপারিশ আহ্বান করা যেতে পারে যেখানে তাদের সুচিন্তিত এই তিনটি মতামত নাম পরিচয় সহ জনসম্মুখে টিভি স্ক্রিনে দেখানো হবে।
একইভাবে মাধ্যমিক অর্থাৎ হাই স্কুল পর্যায়ের সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নিকট থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা উন্নয়নের সুপারিশ এবং প্রস্তাবনা আহ্বান করা যেতে পারে যা একইভাবে জনসম্মুখে টিভি স্ক্রিনে দেখানো হবে।
এভাবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষাব্যবস্থা কিভাবে উন্নত করা যায় অর্থাৎ শিক্ষার্থীরা কিভাবে উপকৃত হতে পারে সে বিষয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয় এর সকল পর্যায়ের শিক্ষকদের নিকট সুপারিশ এবং প্রস্তাবনা গ্রহণ করা যাতে পারে নাম পরিচয় পদবী সহ যা জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে।
এ জাতীয় একটি গবেষণা লাইভ প্রোগ্রামে হলে যা পূর্ব ঘোষিত হতে পারে আমাদের শিক্ষার উন্নতি তথা শিক্ষার্থীদের উন্নতি আনয়নে শিক্ষক গবেষকদের এবং শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত নীতিনির্ধারকদের প্রকল্পে বিশাল অবদান রাখতে পারবে।
আমাদের স্মরণ রাখতে হবে যে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার মূল অনুষঙ্গ তিনটি:
১) প্রথমেই শিক্ষক
২) দ্বিতীয়ত শিক্ষা ব্যবস্থাপনা
৩) তৃতীয়ত শিক্ষার্থী
এই তিনটি অনুষঙ্গ পরস্পর অবিচ্ছেদ্য এবং পারস্পরিক নির্ভরশীলতা সংশ্লিষ্ট।
এক্ষেত্রে অবশ্যই দায়িত্ব নিয়ে বলছি শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুপাতে অর্থাৎ প্রতি ৩৩-৩৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক অথবা একটি শ্রেণিকক্ষে ৩৩-৩৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য সীমাবদ্ধ রাখাই শিক্ষা ব্যবস্থাপনার প্রধান উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।
একটি শ্রেণীকক্ষে ৬০'৭০'৮০'১০০,১৫০ শিক্ষার্থী নিয়ে ক্লাস পরিচালনা করা একজন অক্সফোর্ড বা ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের জন্যও কঠিন!
Man is behind the machine
কথাটি আমরা সবাই জানি সেই সূত্রে একজন শিক্ষক হচ্ছেন বিশেষ করে শ্রেণিকক্ষে নিবেদিত প্রাণ শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রধান অবলম্বন এটি অস্বীকার করার উপায় নেই!
ভালো পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে শুধুমাত্র নিবেদিত প্রাণ শিক্ষক ছাড়া বিশেষ করে শ্রেণিকক্ষে অর্থাৎ সকল ছাত্র-ছাত্রীর জন্ম গ্রহণযোগ্য জনপ্রিয় সফলকাম শিক্ষক থেকেই পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করাই এবং তাদেরকে চিহ্নিত করে বাছাই করা হলে ভালো পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করা কোন কঠিন ব্যাপার নয়!
পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগে কার্পণ্য করা যদি আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হয় এই ভয়ে যে এতে ব্যাপক অর্থের যোগান দিতে হবে তবে তারা ভুলেই গিয়েছেন যে শিক্ষা হচ্ছে জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ!
অসাধারণ স্যার, স্যারকে প্রধান করে দ্রুত শিক্ষা কমিশন গঠন করা ও একটি প্রকৃত রূপরেখা বাস্তবায়ন করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।
জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থায় ধর্মীয় শিক্ষা শুরু থেকে থেকে শেষ পর্যন্ত ধারাবাহিক ভাবে বাধ্যতামুলক করতে হবে।
সত্যিকারের শিক্ষাগুরু।।
সত্যি বলতে এখন পর্যন্ত কোন শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয়নি যা সত্যি হতাশা করছে আমাদেরকে ॥
খুবই অবাক হয়েছিলাম, যখন স্যারকে শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে দেখিনি। এখন হতাশ হয়েছি, তাঁকে এখনও শিক্ষা সংস্কার কমিটিতে না দেখে।
বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ কেন গুণীদের কদর করে না বা করতে জানে না? 4:57
স্যার এর জন্য ভালোবাসা শুভকামনা রইলো
স্যার,,,,আপনার মতো একজন মানুষ জাতির বিবেক❤
শিক্ষার যে কোন ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পদে ড. সলিমুল্লাহ খানকে যুক্ত করা হোক।
শিক্ষা কমিশনে স্যারের অংশগ্রহণ অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
স্যার অত্যন্ত সুন্দর বিশ্লেষণ,
বোধিচিত্তের আলাপ শুনে অনেক শিখেছি।
দেশের শিক্ষার সংস্কার/উন্নয়ন ঘটাতে হলে অবশ্যই সলিমুল্লা স্যারকে যে কোনভাবেই হোক এ সরকারের সময়েই সঠিক মূল্যায়ন করতে হবে।
শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে তাকে না নেয়া শতভাগ ভুল করেছেন ছাত্র সমাজ।
উনি নিজেই বলেছেন উনি উপদেষ্টা হতে ইচ্ছুক না। এবং ওই সময় উনার নাম যেভাবে উচ্চারিত হচ্ছিলো, অনেকেই ধারণা করে উনাকে অফার করা হয়েছিল।
বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা দেখে বুঝা যায়, বিজ্ঞ ব্যক্তিরা কেন দেশের দায়িত্ব নিতে চায় না। ইউনুস ২০০৭ এ নিতে চান নি। এই দেশে এতো সমস্যা, এবং মানুষ এতো বেশি নিজের চিন্তা করে যে, কোনো ব্যক্তিই বিতর্কিত না হয়ে থাকতে পারে না।
@@mdshoiebulhaque5599জনাব সলিমুল্লাহ খাঁন উপদেষ্টা হতে না চান তাঁর মতো জ্ঞানী মানুষের কাছ থেকে উপদেষ্টারা জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারের এই ধরনের রূপ রেখা দেবার জন্য সাহায্য নিতে পারেন।
Right but not right because knowledgeable people always avoid in the society.
রাইট
পৃথিবীর ইতিহাসে এরকম জ্ঞানী মানুষ নেই বললেই চলে!!!❤
প্রফেসর সলিমুল্লাহ খান স্যার কে প্রধান করে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করা হউক।
পূর্বের মন্তব্য কারির সাথে আমি সহমত পোষনকরি।এরকম একজন গুনিব্যাক্তির শিক্ষাজ্ঞনে একান্ত প্রয়োজন।তাহলে হয়তবা শিক্ষাব্যাস্হার এতঅবক্ষয় হতনা।
শিক্ষা উপদেষ্টা করা উচিৎ ছিল সলিমুল্লাহ স্যারকে
অসাধারণ একটা উ😮পস্থাপনা। স্যার আপনাকে স্যালুট জানাই বারবার।
শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হোক
শিক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান হিসাবে সলিমুল্লাহ স্যার করতে আমি একমত।
তাকে শিক্ষা সংস্কার কমিশনের প্রধান করার দাবি জানাই।
আস সালামু আলাইকুম।
মহান আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘায়ু দান করুন আমীন ।
সলিমুল্লাহ খান স্যারকে শিক্ষা উপদেষ্টা করা হোক।
আমাদের একটা কেন্দ্রীয় গবেষণাগার প্রয়োজন যেখানে সবকিছু নিয়ে গবেষণা করা হবে। সারা দুনিয়া থেকে আমাদের সেরা গবেষকদের নিয়ে এসে দেশে সর্বোচ্চ সুজোগ সুবিধা দেয়া হবে আর তাদের কাজ শুধু গবেষণা করা। তখনই আমরা সব দিক দিয়ে শক্তিশালী হতে পারবো।
I agree with you 100%. I’m a teacher and like your talk.
Indeed the importance of ETOMOLOGY in all structural investigation can hardly be Emphasized enough❤
জনগণের বিশ্বাসের বিপরীত গণতান্ত্রিক শিক্ষা ব্যবস্থা কখনোই সুফল বয়ে আনবে না। ধর্মহীন শিক্ষা ব্যবস্থা মানুষকে দুর্নীতিপরায়ণ করে, এই শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে একজন মানুষ কখনো সৎ এবং যোগ্য ব্যক্তি হয়ে উঠতে পারে না। তাই আমার মতামত হচ্ছে বিশ্বাসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থা চালু থাকা উচিত।
তাহলে ইউরোপের ধর্মহীন দেশ গুলো সবই অসভ্য। সুইজারল্যান্ডের ভিসা পাইলে আপনি আমি সবার আগে লাইন দিবো তথাকথিত ধর্মকে পাস কাটিয়ে। অতঃপর ধর্মভিত্তিক নয় বরং প্রয়োজন হলো গণমুখী ও বিজ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা, যেখানে শিক্ষা শেষে কোন বেকারত্ব থাকবে না।
শিক্ষা ব্যাবস্থা সংস্কারের দায়িত্ব স্যারকে দেয়া হক
We want Dr.Salimullah Khan as education advisor.He is the most appropriate person for the post.
I support Dr. Salimullah Khan as Education Reform Commission
নতুন বই মুদ্রনে ড.সলিমুল্লাহ খান কে রাখা উচিত।
আমাদের অবশ্যই ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত প্রাইমারি শিক্ষা চালু করা দরকার।
Prof. Dr.Salimullah khan should be appointed as chief of the education reform committee.
Thanks Dr. Solimullah. I think the government will not give you the responsible for work in the commission.. But your proposals we like. So, continue to write a paper on total needs for this country and publish it as a research book. Once this report will be implemented .
স্যার আপনি আপনার জ্ঞান থেকে একটা নির্দিষ্ট পথরেখা দেখান (যেটা হবে শুধুই আপনার মতবাদ), এত তত্ত্ব দিলে আমরা বিভ্রান্ত হই। আমার একটা নির্দিষ্ট পথরেখা চাই।
agree
ডক্টর সলিমুল্লাহ খান কে শিক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান উচিত ছিল।
ডঃ সলিমুল্লাহ খানকে শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে চাই।
স্যার এই বক্তব্যগুলো কোন জায়গায় দেই, দয়া করে কেউ কি লোকেশন টা জানাবেন।
স্যারকে শিক্ষা উপদেষ্টা করা হোক।এ দাবি নিয়ে আন্দোলন শুরু হোক।
স্যারকে শিক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান বানানোর জন্য সবিনয় অনুরোধ করা হলো।
Assalamualaiqum 🇧🇩my Bangladesh
. salute sir
নৈতিকতা ও শৃঙ্খলা সম্পর্কিত বই প্রতিটি শ্রেণীতে বাধ্যতামূলক করে দেওয়া উচিত।
যেটি প্রতিটি শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে আদর্শ ও সুশৃঙ্খল জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
ধর্মহীন শিক্ষা নীতিবিবর্জিত, অসার।
সকল পর্যায়ে ধর্মীয় নীতি, পারিবারিক ও সামাজিক মুল্যবোধ এবং দেশী সংস্কৃতির ভিওিতে শিক্ষাব্যবস্থা সাজাতে হবে।
ভাল, আপনি একটা দর্শক শ্রেণী পেয়েছেন। আপনি সুবক্তা। হল ভর্তি দর্শক শ্রোতা ছাড়া বক্তৃতা জমে না। এই দৃশ্য প্রতিদিন কাম্য। কিন্ত পাওয়া যাবে কি? কয়েকদিন আগে আপনাকে ভালমত চিনলাম। স্রোতের তালে চলতে আপনি ভাল বাসেন। জীবন নামক নৌকার গতি এতে বেড়ে যায়। দ্রুত তালে এগিয়ে যেতে ভাল লাগে। মাঝির মত গান গাইতে ইচ্ছে করে। তবে দয়া করে এটা গাইয়েন না - মন মাঝি তোর বৈঠা আমি বাইতে পারলাম না। বৈঠা আপনাকে বাইতে হবে। এগিয়ে আপনাকে যেতে হবে। এই দেশ, এই মাটি আপনার কাছে অনেক কিছু আশা করে। সেই আশার বাস্তব রূপ ঘটানোর কাজ শেষ না করে আপনি বৈঠা ছাড়তে পারবেন না। সময় বুঝে বৈঠা যখন হাতে নিয়েছেন তখন সময় শেষের আগে নৌকা বেয়ে আপনাকে গন্তব্যের পথে এগিয়ে যেতেই হবে। আল্লাহ আপনার ও আমাদের সকলের মঙ্গল করুন। আমিন।
যোগ্য লোককে যোগ্য জায়গায় না বসালে কখনো সাফল্য আসেনা।স্যারকে শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে নেয়ার দরকার ছিল।
স্যার আশা করি আপনার হাত ধরে প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আধুনিক ও বিশ্বমানের শিক্ষাব্যবস্থা আসবে
স্যার বক্তব্য সামনে থেকে শুনার খুব ইচ্ছা।
তাঁর মতো মতবাদের সকলকে নিয়ে দেশের শিক্ষ্যা ব্যবস্হার নতুন ধাপ দেয়া হউক! আপনারাদের কি মনে হয়
জাযাকাল্লাহ খাইরান প্রিয় স্যার
অসাধারণ।
May " Allah " blessed.
May " Muhammad " (sm) pnuh beloved.
May ' Auwliea ' desciple.
আলহামদুলিল্লাহ।
কি চমৎকার বিশ্লেষণ
শিক্ষা ব্যবস্থা সংস্কার করে একটি উন্নতমানের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন করতে হলে সলিমুল্লাহ স্যারের কাছে যান, বিকল্প নাই।
খুব সুন্দর বিশ্লেষণ ❤
গণিত হোল স্রষ্টার ভাষা। মহাবিশ্বের গঠনপ্রকৃতি, রহস্য, আদি-অন্ত শুধুমাত্র গনিতের ভাষাতেই প্রকাশ করা যায়।
প্রিয় স্যার
Dear Sir, BD weekly Holiday should be on Sunday pls make a video on that.
সলিমুল্লাহ খান স্যার কে শিক্ষা কমিশন এর প্রধান হিসাবে চাই
Wonderful Sir.
প্রিয় স্যার আপনার লেকচারগুলো সামনাসামনি শ্রবণ করতে চাই,কবে কোথায় আগে থেকে জানলে উপকৃত হতাম,কিছু বিষয়ের প্রশ্ন ছিলো জানার জন্য।
❤❤❤❤❤ আপনাকে লাল সালাম
অসাধারন স্যার।
যোগ্য লোক যোগ্য স্থানে সব সময় থাকেনা কেন বুঝিনা!!!!
শিক্ষা কারিকুলামে চারটি বিষয় চাই।
1.কুরআন শিক্ষা কে নিশ্চিত করতে হবে।
2.ইসলামের পঞ্চরোকনের শিক্ষা কে নিশ্চিত করতে হবে।
3.রাসূল (সা.) এর সিরাত শিক্ষা কে নিশ্চিত করতে হবে।
4.ইসলাম বিরোধী সকল পড়ালেখা বাদ দিতে হবে।
প্রচারনা কম তাই উপস্থিতি কম।
আমি যখন স্কুলে পরতাম তখন ক্লাস ৮এ একবছর রেজাল্টের ভিত্তিতে ছাত্র ছাত্রিদের আলাদা করে ক্লাস করানো হত ( জেএসসি পরিক্ষার জন্য) এবং দুই ক্লাসে দুই রকমের পরাশুনা করানো হত।দুই ক্লাসে শিক্ষকদের মানও ভিন্ন রকম ছিল। স্কুলের সবাই জানত যে ক বিভাগের ছাত্ররা গাধা। তখন খুব লজ্জা লাগত। তখন ভাবতাম শিক্ষার সিস্টেমটাই মনে হয় এমন। কিন্তু আজকে স্যারের কথা শুনে মনে হচ্ছে আমরা ছোটকাল থেকেই শিক্ষার ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছি
Education should be changed to create honest,God fearing people.