হুজুর একটি প্রশ্ন ছিল। 21:07 এটা বুঝতে পারিনি, বিষয়টা বুঝিয়ে বললে ভাল হত। ১. রোগাক্রান্ত হলে ডাক্তারের কাছে গেলে, ডাক্তারকে আরোগ্যের উছিলা মনে করলে, ২. রোগ ভাল হবার জন্য ঔষধ খেলে, ঔষধকে উছিলা মনে করলে বা বিশ্বাস করলে, ৩. বিপদ আপদে কাউকে বিশ্বাস করে সাহায্য চাইলে এইগুলোও কি শিরক? অর্থাৎ আল্লাহ দেন কিন্তু কাউকে উছিলা করে দেন বা চেস্টা করলে সেই উছিলায় দেন এসব বিশ্বাস করাও কি শিরক? একটু বুঝিয়ে বললে ভাল হতো বিষয়টা।
Alochok ar pasha kao na thakae shreo, ata alochona dakta o shonta valo dakhi o concentration valo thaka. Excellent alochona, amon jorore alochona aro hok.
21:07 এটা বুঝতে পারিনি, বিষয়টা বুঝিয়ে বললে ভাল হত। ১. রোগাক্রান্ত হলে ডাক্তারের কাছে গেলে, ডাক্তারকে আরোগ্যের উছিলা মনে করলে, ২. রোগ ভাল হবার জন্য ঔষধ খেলে, ঔষধকে উছিলা মনে করলে বা বিশ্বাস করলে, ৩. বিপদ আপদে কাউকে বিশ্বাস করে সাহায্য চাইলে এইগুলোও কি শিরক? অর্থাৎ আল্লাহ দেন কিন্তু কাউকে উছিলা করে দেন বা চেস্টা করলে সেই উছিলায় দেন এসব বিশ্বাস করাও কি শিরক? একটু বুঝিয়ে বললে ভাল হতো বিষয়টা।
অনেক মূল্যবান আলোচনা ছিল এটি। তবে একটি বিষয় "ঈমানের নবায়ন" কথাটি বারবার বলা হলেও নির্দিষ্ট আলোচনা তা নিয়ে করা হয়নি। প্রশ্ন রাখছি- কোন মুসলিম ব্যাক্তি যদি নিজের অজান্তে ঈমান ভঙ্গের প্রধান তিন প্রকার কারন বা যেকোনটি 'র মাধ্যমে তার ঈমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করে থাকে, সেই ব্যাক্তির ক্ষেত্রে ঈমানের নবায়ন বা ইসলামে ফিরে আসার প্রক্রিয়া কি হবে ? (যদি তিনি মনে করেন, অতীতে নিজের অজান্তে তার এমন কিছু হয়ে থাকতে পারে ,,, তিনি কি তাহলে আল্লাহর কাছে শুধুই তওবা করবে,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,??)
তিনি বেশি করে তাওহীদের কালিমা পাঠ করবেন...আল্লাহ সুবহানাহুওয়াতা’আলার কাছে তওবা করবেন সেই কাজের জন্য এবং ওই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকবেন। [] শির্কের ভয়ে দো‘আ اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ أَنْ أُشْرِكَ بِكَ وَأَنَا أَعْلَمُ، وَأَسْتَغْفِرُكَ لِمَا لاَ أَعْلَمُ হে আল্লাহ! আমি জ্ঞাতসারে আপনার সাথে শির্ক করা থেকে আপনার নিকট আশ্রয় চাই এবং অজ্ঞতাসারে (শির্ক) হয়ে গেলে তার জন্য ক্ষমা চাই। আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযু বিকা আন উশরিকা বিকা ওয়া ‘আনা আ‘লামু ওয়া আস্তাগফিরুকা লিমা লা আ‘লামু আহমাদ ৪/৪০৩, নং ১৯৬০৬; ইমাম বুখারীর আল-আদাবুল মুফরাদ, নং ৭১৬। আরও দেখুন, সহীহ আল জামে ৩/২৩৩; সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব লিল আলবানী, ১/১৯।
আসসালামু আলাইকুম। শাইখ কেমন আছেন। আমার একটা প্রশ্ন বর্তমানে ভাষ্কর্য বিরুদ্ধে যে আন্দোলন চলছে সেখানে দেখী কিছু মানুষ সব আলেমদের এক হওয়ার কথা বলতেছে।অথচ কিছু আলেম এমন আকিদা লালন করে যা ঈমান হারা। সেখানে ভাষ্কর্য প্রাথমিক ভাবে একটা কবিরা গুনাহ আর ওইসব আলেম ঈমাণ হারা।তাহলে উনাদের সাথে এক হওয়া যাবে কি???
🌿💚🌿💚 ধৈর্য লাভ এবং মুসলমান হিসেবে মৃত্যু চাওয়া [৭:১২৬] رَبَّنَا أَفْرِغْ عَلَيْنَا صَبْرًا وَّتَوَفَّنَا مُسْلِمِيْنَ হে আমাদের রব, আমাদেরকে পরিপূর্ণ ধৈর্য দান করুন এবং মুসলিম হিসাবে আমাদেরকে মৃত্যু দান করুন রব্বানা য় আফ্রিগ্ ‘আলাইনা- ছব্বাওঁ অতাওয়াফ্ফানা-মুস্লিমীন্। সূরা আল আরাফ - ৭:১২৬
How it can be by a shaikh like this hujur. In one side you are saying keeping beard is instruction from Rasul (sallahu alaihe wa salam), on other side you are saying NOT keeping beard is not that much fault . Keeping beard is WAJIB for every Muslim, we learnt from you in other lecture.
ঈমান ভঙ্গের কারণ- 1.আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সঙ্গে অংশীদার করা ক্ষমা করেন না। তা ব্যতীত অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন; এবং যে কেউ আল্লাহর সঙ্গে শিরক করে সে এক মহাপাপ করে।’ [সুরা নিসা ৪ : ৪৮] ‘কেউ আল্লাহর সঙ্গে শিরক করলে অবশ্যই আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করবেন এবং তার আবাস জাহান্নাম। আর জালিমদের জন্য কোনো সাহায্যকারী নেই।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৭২] 2.আল্লাহ এবং বান্দার মধ্যে কাউকে মধ্যস্থতাকারী বানানো ‘তারা আল্লাহকে ব্যতীত যার ইবাদাত করে তা তাদের ক্ষতিও করতে পারে না, উপকারও করতে পারে না। তারা বলে, এরা আল্লাহর নিকট আমাদের সুপারিশকারী। বল, তোমরা কি আল্লাহকে আকাশমণ্ডলি ও পৃথিবীর এমন কিছুর সংবাদ দিচ্ছ, যা তিনি জানেন না? তিনি মহান, পবিত্র এবং তারা যাকে শরিক করে তা হতে তিনি ঊর্ধ্বে।’ [সুরা ইউনুস, ১০ : ১৮] ‘জেনে রাখ, অবিমিশ্র আনুগত্য আল্লাহরই প্রাপ্য। যারা আল্লাহর পরিবর্তে অন্যকে অভিভাবকরুপে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘আমরা তো এদের পূজা এজন্যই করি যে, ইহারা আমাদের আল্লাহর সান্নিধ্যে নিয়ে যাবে।’ তারা যে বিষয়ে নিজেদের মধ্যে মতভেদ করছে আল্লাহ তার ফয়সালা করে দিবেন। যে মিথ্যাবাদী ও কাফির আল্লাহ তাকে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা যুমার, ৩৯ : ৩] 3.মুশরিক-কাফিরদের কাফির মনে না করা এমন কাফির, যার কুফরির ব্যাপারে আহলুস সুন্নাহ একমত। সেটা আসলি কাফির হতে পারে-যেমন ইহুদি, খৃস্টান ও হিন্দু সম্প্রদায়-আবার মুরতাদ, যিনদিকও হতে পারে, যেমন প্রকাশ্যে আল্লাহ, রাসুল বা দীনের কোনো অকাট্য ব্যাপার নিয়ে কটূক্তিকারী; যাদের কুফরির ব্যাপারে হকপন্থি আলিমগণ একমত। 4.নবি (সা.)’র ফয়সালার তুলনায় অন্য কারও ফয়সালাকে উত্তম মনে করা ‘আপনি কি তাদের দেখেননি, যারা দাবি করে যে, যা আপনার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং আপনার পূর্বে যা অবর্তীণ হয়েছে, আমরা তার ওপর ঈমান এনেছি। তারা বিচার-ফয়সালা নিয়ে যেতে চায় তাগুতের কাছে, অথচ তাদের প্রতি নির্দেশ হয়েছে, যাতে তারা তাকে মান্য না করে। পক্ষান্তরে শয়তান তাদের প্রতারিত করে পথভ্রষ্ট করে ফেলতে চায়।’ [সুরা নিসা, ৪ : ৬০] 5.মুহাম্মাদ (সা.) আনীত কোনো বিধানকে অপছন্দ করা ‘অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম, সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে বিচারক বলে মনে না করে। এরপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোনো রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা সন্তুষ্টচিত্তে কবুল করে নেবে।’ [সুরা নিসা, ৪ : ৬৫] 6.দীনের কোনো বিধান নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা “তুমি তাদের প্রশ্ন করলে তারা নিশ্চয়ই বলবে, ‘আমরা তো আলাপ-আলোচনা ও ক্রীড়া-কৌতুক করছিলাম।’ বলো, ‘তোমরা কি আল্লাহ, তাঁর আয়াত ও তাঁর রাসুলকে বিদ্রুপ করছিলে?’ তোমরা অযুহাত দেয়ার চেষ্টা করো না। তোমরা তো ঈমান আনার পর কুফরি করেছ।” [সুরা তাওবা, ৯ : ৬৫-৬৬] 7.জাদু করা ‘সুলাইমান কুফরি করেনি, কুফরি তো করেছিল শয়তানরাই। তারা মানুষকে জাদু শিক্ষা দিত…।’ [সুরা বাকারা, ২ : ১০২] 8.মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সমর্থন ও সহযোগিতা করা ‘হে মুমিনগণ! তোমাদের পিতা ও ভাইও যদি ঈমানের বিপরীতে কুফরিকে বেছে নেয়, তবে তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না। তোমাদের মধ্যে যারা তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করে, তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।’ [সুরা তাওবা, ৯ : ২৩] ‘হে মুমিনগণ! তোমরা ইহুদি ও খৃস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা পরস্পরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই একজন বলে গণ্য হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৫১] 9.কাউকে দীন-শরিয়তের ঊর্ধ্বে মনে করা ‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দীন হিসেবে মনোনীত করলাম।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৩] 10. দীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া ‘যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের নিদর্শনাবলি দ্বারা উপদিষ্ট হয়েও তা হতে মুখ ফিরিয়ে নেয় তার অপেক্ষা অধিক অপরাধী আর কে? আমি অবশ্যই অপরাধীদের শাস্তি দিয়ে থাকি।’ [সুরা সাজদা, ৩২ : ২২]
hujur amar mone bivhinno baje kotha r chinta ashe ja mukhe bolar moto na....allahoke niye,nobi muhammad s. ke niye,quran niye.ete ki eman er khoti hobe...,,,khub kharap lage roj egulor jonno,,,,,
কেন সুযোগ থাকবে না প্রিয় ভাই।শিরকের গুনাহ আল্লাহ রব্বুল আ'লামিন মাফ করবেন মানে হল শিরক করে তওবা না করে মারা গেলে আল্লাহ গুনাহ মাফ করবেন না।কিন্তু শিরক হয়ে গেলে যদি কেউ তওবা করে নেয় তাহলে আল্লাহ তাকে ইন শা আল্লাহ মাফ করে দিবেন।নাহলে কোন মুশরিক হিন্দু,খ্রিস্টান রা তো কখনই মুসলিম হ তে পারত না।আর আল্লাহর রসুল(দরুদ ও সালাম)এর সাহাবি (রা) এর মধ্যে অনেকে আগের জীবনে শিরক করলেও পরে আল্লাহ রব্বুল আ'লামিন এর দয়ায় মুসলিম হয়েছিলেন এবং উম্মতের সেরা মানুষ হতে পেরেছিলেন।কখন আল্লাহ রব্বুল আ'লামিনের রহ্বমত থেকে নিরাশ হতে হইয় না,গুনাহ হয়ে গেলেই তওবা করে ফিরে আসলে মহান আল্লাহ রব্বুল আ'লামিন গুনাহ গুলো নেকি দ্বারা পরিবতন করে দিবেন।
আল্লাহর কাছে অবশ্যই তওবা করি এসব অপরাধ থেকে।তওবা কি আরবি তে করতে হবে নাকি আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে আমার যতটুকু গান আছে ততটুকু অনুসূচনার এবং আল্লাহর কাছে খমা চাওয়া যাবে কি?যে ভাষায় হোক।বুজিয়ে বলবেন কৃতঘ্ন থাকব।
@@marufhasan3262যদি কুরআন,সুন্মুনাহ র দোয়া মুখস্ত না থাকে তাইলে যে ভাষায় পারেন মন থেকে ক্ষমা চাবেন।এই দোয়া টা করতে পারেনঃউচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা আন উশরিকা বিকা ওয়া আনা আ’লামু, ওয়া আসতাগফিরুকা লিমা লা আ’লামু’। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি সজ্ঞানে তোমার সাথে শিরক করা থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই এবং যা আমার অজ্ঞাত, তা থেকেও তোমার কাছে ক্ষমা চাই।’
মাশাআল্লাহ । আল্লাহ আপনি হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক আমিন
হুজুর একটি প্রশ্ন ছিল।
21:07 এটা বুঝতে পারিনি, বিষয়টা বুঝিয়ে বললে ভাল হত।
১. রোগাক্রান্ত হলে ডাক্তারের কাছে গেলে, ডাক্তারকে আরোগ্যের উছিলা মনে করলে,
২. রোগ ভাল হবার জন্য ঔষধ খেলে, ঔষধকে উছিলা মনে করলে বা বিশ্বাস করলে,
৩. বিপদ আপদে কাউকে বিশ্বাস করে সাহায্য চাইলে
এইগুলোও কি শিরক? অর্থাৎ আল্লাহ দেন কিন্তু কাউকে উছিলা করে দেন বা চেস্টা করলে সেই উছিলায় দেন এসব বিশ্বাস করাও কি শিরক?
একটু বুঝিয়ে বললে ভাল হতো বিষয়টা।
@@rayhanyasarfuad4638 আপনাকে মনে করতে হবে যে ডাক্তারের ভাল করে দেওয়ার কোন ক্ষমতা নেই। উনি পথ দেখাতে পারেন
জেনে রাখো, আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্ত হয়’
>>> সূরাঃ-রাদ-২৮
[]দুনিয়াতে এমন কোনো প্রাণী নেই
যার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহ নেননি[]
{}সূরা হুদ আয়াত ৬{}
খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী আলোচনা।।।।। আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদু লিল্লাহ
যতই শুনি ততই ভালো লাগে !
পাশে যেজন বসেছিলেন 'তার সার্কাসে বহুবার মনোযোগ ছুটে গেছে, এটা বেশ দৃষ্টিকটুও বটে, এতে এতগুরুত্বপূর্ণ আলোচনার মান ক্ষুন্ন হয়।
আশাকরি কর্তৃপক্ষ বা সচেতন সংশ্লিষ্টজন এব্যাপারে মনোযোগী হবেন!
Alhamdulillah, Allah amader eman vonger karongulo theke beche thakar tawfiq dan korun.. Amin
আলহামদুলিল্লাহ আপনার কথাগুলো শুনে অনেক ভালো লাগলো আমল করার তৌফিক যেন আমাদেরকে আল্লাহ দান করেন আমিন।
e
Re GR rrrrrr4r
আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে ইমান নিয়ে মৃত্যু বরন করার তৌফিক দিন এবং সবাইকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন।
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ পাক সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন🤲 আমিন 💓💓
সমসাময়িক খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। আল্লাহ শায়েখের খেদমতে বরকত দান করুন
Alochok ar pasha kao na thakae shreo, ata alochona dakta o shonta valo dakhi o concentration valo thaka. Excellent alochona, amon jorore alochona aro hok.
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক ভুল ধারনা হতে মুক্ত হলাম, আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু জানতে পারলাম।জাযাকাল্লাহ
মাশা-আল্লাহ বারাকাল্লাহু ফি হায়াতিক
Masaallah alla hujur ke nek hayetdan korun amln
hujur apnar kotha gulo khub sundhor lage.khub sundor kore bujie kotha bolen apni
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
মাশা আল্লাহ
Subhanallah, jajakallahu khairan, apnake hujor.
আলহামদুলিল্লাহ। এ-বিষয়ক খুজছিলাম। 🍨🍨🍨🍨🍨🍨🍨🍨🍨🍨🍨🍨🍧🍧🍧🍧🍧🍭🍭🍭🍭🍭🍭🍭🍭🍭🍭🍭🍭🍭🍭
সুন্দর আলোচনা হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা আল্লাহ তায়ালা সটিক ভাবে আমল করার তাওফিক দিন।
...
...
..
.....
..
Mashallaaahh.. Khub ei Valo lagloo
শাইখের পাশের যে ভাই বসে আছেন তিনি মাশাল্লাহ খুব হাসিখুশি এবং উৎসাহী মানুষ, উনাকে দেখতেই মজা লাগছে। 😁
আসসালামু আলাইকুম ভাইজান। পাশের ভাইজান টা কে? কোথায় যেন দেখেছি। ময়মনসিংহ অথবা ঢাকায় কোথায় যেন দেখেছি।
হুম 😂
Assalamu alykum.jajakallahu khayran
jazakallhu khoiron
Ma sha Allah. Allahamdulillah
Amin
আলহামদুলিল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খয়েরী
আলহামদুলিল্লাহ 💗
jajak allah khairan.
21:07 এটা বুঝতে পারিনি, বিষয়টা বুঝিয়ে বললে ভাল হত।
১. রোগাক্রান্ত হলে ডাক্তারের কাছে গেলে, ডাক্তারকে আরোগ্যের উছিলা মনে করলে,
২. রোগ ভাল হবার জন্য ঔষধ খেলে, ঔষধকে উছিলা মনে করলে বা বিশ্বাস করলে,
৩. বিপদ আপদে কাউকে বিশ্বাস করে সাহায্য চাইলে
এইগুলোও কি শিরক? অর্থাৎ আল্লাহ দেন কিন্তু কাউকে উছিলা করে দেন বা চেস্টা করলে সেই উছিলায় দেন এসব বিশ্বাস করাও কি শিরক?
একটু বুঝিয়ে বললে ভাল হতো বিষয়টা।
অনেক মূল্যবান আলোচনা ছিল এটি। তবে একটি বিষয় "ঈমানের নবায়ন" কথাটি বারবার বলা হলেও নির্দিষ্ট আলোচনা তা নিয়ে করা হয়নি।
প্রশ্ন রাখছি- কোন মুসলিম ব্যাক্তি যদি নিজের অজান্তে ঈমান ভঙ্গের প্রধান তিন প্রকার কারন বা যেকোনটি 'র মাধ্যমে তার ঈমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করে থাকে, সেই ব্যাক্তির ক্ষেত্রে ঈমানের নবায়ন বা ইসলামে ফিরে আসার প্রক্রিয়া কি হবে ?
(যদি তিনি মনে করেন, অতীতে নিজের অজান্তে তার এমন কিছু হয়ে থাকতে পারে ,,, তিনি কি তাহলে আল্লাহর কাছে শুধুই তওবা করবে,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,??)
তিনি বেশি করে তাওহীদের কালিমা পাঠ করবেন...আল্লাহ সুবহানাহুওয়াতা’আলার কাছে তওবা করবেন সেই কাজের জন্য এবং ওই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকবেন। [] শির্কের ভয়ে দো‘আ
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ أَنْ أُشْرِكَ بِكَ وَأَنَا أَعْلَمُ، وَأَسْتَغْفِرُكَ لِمَا لاَ أَعْلَمُ
হে আল্লাহ! আমি জ্ঞাতসারে আপনার সাথে শির্ক করা থেকে আপনার নিকট আশ্রয় চাই এবং অজ্ঞতাসারে (শির্ক) হয়ে গেলে তার জন্য ক্ষমা চাই।
আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযু বিকা আন উশরিকা বিকা ওয়া ‘আনা আ‘লামু ওয়া আস্তাগফিরুকা লিমা লা আ‘লামু
আহমাদ ৪/৪০৩, নং ১৯৬০৬; ইমাম বুখারীর আল-আদাবুল মুফরাদ, নং ৭১৬। আরও দেখুন, সহীহ আল জামে ৩/২৩৩; সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব লিল আলবানী, ১/১৯।
@@আলকোরআনআলহাদীস অনেক ধন্যবাদ।
@@faisalahmed1710 Vaiya ekbar Islam somporke na jene iman gece.....abr mner owac owaca niye mne hocce........ei nonno bar bar towba kora zai?
Jajakalla khoiran
হজুর আমার একটা প্রশ্ন উত্তর দিন আমি অনেক টেনশনে মধ্যে আছি আমি নিজের অজান্তে ভাবতে ভাবতে মানত করি এগুলো মানত হবে
কোরআনের আয়াতের উপরে উঠে আরো অতিরিক্ত কিছু যোগ বিয়োগ করলে কি ইমান থাকবে???
কেউ যদি কোন হাদীস নিয়ে সন্দিহান হোন তার কি ঈমান থাকবে?
মাশা আল্লাহ
হুজুর আমি খুব টেনশনে আছি, আল্লা ও নবির কোন অক্ষর দেখলে আমার মনে বাজে চিন্তা আসে, আমি কি করব।
আসসালামু আলাইকুম। শাইখ কেমন আছেন। আমার একটা প্রশ্ন বর্তমানে ভাষ্কর্য বিরুদ্ধে যে আন্দোলন চলছে সেখানে দেখী কিছু মানুষ সব আলেমদের এক হওয়ার কথা বলতেছে।অথচ কিছু আলেম এমন আকিদা লালন করে যা ঈমান হারা। সেখানে ভাষ্কর্য প্রাথমিক ভাবে একটা কবিরা গুনাহ আর ওইসব আলেম ঈমাণ হারা।তাহলে উনাদের সাথে এক হওয়া যাবে কি???
🌿💚🌿💚
ধৈর্য লাভ এবং মুসলমান হিসেবে মৃত্যু চাওয়া [৭:১২৬]
رَبَّنَا أَفْرِغْ عَلَيْنَا صَبْرًا وَّتَوَفَّنَا مُسْلِمِيْنَ
হে আমাদের রব, আমাদেরকে পরিপূর্ণ ধৈর্য দান করুন এবং মুসলিম হিসাবে আমাদেরকে মৃত্যু দান করুন
রব্বানা য় আফ্রিগ্ ‘আলাইনা- ছব্বাওঁ অতাওয়াফ্ফানা-মুস্লিমীন্।
সূরা আল আরাফ - ৭:১২৬
❤❤❤
Masallah.
Alhamdulillah
💕💕💞
ruclips.net/channel/UCBiDaSS1fXvVShvDG2JhaeQ
চ্যানেলটি ভিজিট করতে পারেন।
Nice
আমার একাট প্রশ্ন ছিল কি ভাবে করবো
স্যার আপনার কথাগুলো আলাদা করে ৫ মিনিট করে করে ভিডিও বানান
এত গুরত্বপুর্ন আলোচনা যদি শুনার ধৈর্য না থাকে তাহলে এটা থেকে ফযীলত পাওয়ার আশা কিভাবে করেন?
Hujor amar akta posno ase daya kore uttor deben meyeder khatre ghorer doroja bondho kore salat adai kora ki jayaj hobe.
জী জায়েজ
Ami ki vaba Quasen korbo
হে শায়েখ মেডিকেল করে যে বিদেশে যায় তা কি জায়েজ যদিও তা উলঙ্গ করে করায়
How it can be by a shaikh like this hujur. In one side you are saying keeping beard is instruction from Rasul (sallahu alaihe wa salam), on other side you are saying NOT keeping beard is not that much fault . Keeping beard is WAJIB for every Muslim, we learnt from you in other lecture.
ঈমান ভঙ্গের কারণ-
1.আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা
নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সঙ্গে অংশীদার করা ক্ষমা করেন না। তা ব্যতীত অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন; এবং যে কেউ আল্লাহর সঙ্গে শিরক করে সে এক মহাপাপ করে।’ [সুরা নিসা ৪ : ৪৮]
‘কেউ আল্লাহর সঙ্গে শিরক করলে অবশ্যই আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করবেন এবং তার আবাস জাহান্নাম। আর জালিমদের জন্য কোনো সাহায্যকারী নেই।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৭২]
2.আল্লাহ এবং বান্দার মধ্যে কাউকে মধ্যস্থতাকারী বানানো
‘তারা আল্লাহকে ব্যতীত যার ইবাদাত করে তা তাদের ক্ষতিও করতে পারে না, উপকারও করতে পারে না। তারা বলে, এরা আল্লাহর নিকট আমাদের সুপারিশকারী। বল, তোমরা কি আল্লাহকে আকাশমণ্ডলি ও পৃথিবীর এমন কিছুর সংবাদ দিচ্ছ, যা তিনি জানেন না? তিনি মহান, পবিত্র এবং তারা যাকে শরিক করে তা হতে তিনি ঊর্ধ্বে।’ [সুরা ইউনুস, ১০ : ১৮]
‘জেনে রাখ, অবিমিশ্র আনুগত্য আল্লাহরই প্রাপ্য। যারা আল্লাহর পরিবর্তে অন্যকে অভিভাবকরুপে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘আমরা তো এদের পূজা এজন্যই করি যে, ইহারা আমাদের আল্লাহর সান্নিধ্যে নিয়ে যাবে।’ তারা যে বিষয়ে নিজেদের মধ্যে মতভেদ করছে আল্লাহ তার ফয়সালা করে দিবেন। যে মিথ্যাবাদী ও কাফির আল্লাহ তাকে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা যুমার, ৩৯ : ৩]
3.মুশরিক-কাফিরদের কাফির মনে না করা
এমন কাফির, যার কুফরির ব্যাপারে আহলুস সুন্নাহ একমত। সেটা আসলি কাফির হতে পারে-যেমন ইহুদি, খৃস্টান ও হিন্দু সম্প্রদায়-আবার মুরতাদ, যিনদিকও হতে পারে, যেমন প্রকাশ্যে আল্লাহ, রাসুল বা দীনের কোনো অকাট্য ব্যাপার নিয়ে কটূক্তিকারী; যাদের কুফরির ব্যাপারে হকপন্থি আলিমগণ একমত।
4.নবি (সা.)’র ফয়সালার তুলনায় অন্য কারও ফয়সালাকে উত্তম মনে করা
‘আপনি কি তাদের দেখেননি, যারা দাবি করে যে, যা আপনার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং আপনার পূর্বে যা অবর্তীণ হয়েছে, আমরা তার ওপর ঈমান এনেছি। তারা বিচার-ফয়সালা নিয়ে যেতে চায় তাগুতের কাছে, অথচ তাদের প্রতি নির্দেশ হয়েছে, যাতে তারা তাকে মান্য না করে। পক্ষান্তরে শয়তান তাদের প্রতারিত করে পথভ্রষ্ট করে ফেলতে চায়।’ [সুরা নিসা, ৪ : ৬০]
5.মুহাম্মাদ (সা.) আনীত কোনো বিধানকে অপছন্দ করা
‘অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম, সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে বিচারক বলে মনে না করে। এরপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোনো রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা সন্তুষ্টচিত্তে কবুল করে নেবে।’ [সুরা নিসা, ৪ : ৬৫]
6.দীনের কোনো বিধান নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা
“তুমি তাদের প্রশ্ন করলে তারা নিশ্চয়ই বলবে, ‘আমরা তো আলাপ-আলোচনা ও ক্রীড়া-কৌতুক করছিলাম।’ বলো, ‘তোমরা কি আল্লাহ, তাঁর আয়াত ও তাঁর রাসুলকে বিদ্রুপ করছিলে?’ তোমরা অযুহাত দেয়ার চেষ্টা করো না। তোমরা তো ঈমান আনার পর কুফরি করেছ।” [সুরা তাওবা, ৯ : ৬৫-৬৬]
7.জাদু করা
‘সুলাইমান কুফরি করেনি, কুফরি তো করেছিল শয়তানরাই। তারা মানুষকে জাদু শিক্ষা দিত…।’ [সুরা বাকারা, ২ : ১০২]
8.মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সমর্থন ও সহযোগিতা করা
‘হে মুমিনগণ! তোমাদের পিতা ও ভাইও যদি ঈমানের বিপরীতে কুফরিকে বেছে নেয়, তবে তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না। তোমাদের মধ্যে যারা তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করে, তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।’ [সুরা তাওবা, ৯ : ২৩]
‘হে মুমিনগণ! তোমরা ইহুদি ও খৃস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা পরস্পরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই একজন বলে গণ্য হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৫১]
9.কাউকে দীন-শরিয়তের ঊর্ধ্বে মনে করা
‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দীন হিসেবে মনোনীত করলাম।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৩]
10. দীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া
‘যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের নিদর্শনাবলি দ্বারা উপদিষ্ট হয়েও তা হতে মুখ ফিরিয়ে নেয় তার অপেক্ষা অধিক অপরাধী আর কে? আমি অবশ্যই অপরাধীদের শাস্তি দিয়ে থাকি।’ [সুরা সাজদা, ৩২ : ২২]
Hi
hujur amar mone bivhinno baje kotha r chinta ashe ja mukhe bolar moto na....allahoke niye,nobi muhammad s. ke niye,quran niye.ete ki eman er khoti hobe...,,,khub kharap lage roj egulor jonno,,,,,
Hujur onno dormer manusher bashai ki jaoa jabe / onno dormer kaok ki bashai daoat kora jabe? Please hujur ans ta diyen.
Sheikh er sathe kotha bla jbe??
Pasher lok ta to kono boktobbo raklona...
6=?
শিরক খমার অযোগ্য অপরাধ। আমি যদি মনে করি শিরক হয়েছে তাহলে কি তওবা করে ইমানদার হওয়ার কোন সুযোগ নেই। হুজুরের মন্তব্য অত্যাবশ্যকিয় ভাবে আশা করি।
কেন সুযোগ থাকবে না প্রিয় ভাই।শিরকের গুনাহ আল্লাহ রব্বুল আ'লামিন মাফ করবেন মানে হল শিরক করে তওবা না করে মারা গেলে আল্লাহ গুনাহ মাফ করবেন না।কিন্তু শিরক হয়ে গেলে যদি কেউ তওবা করে নেয় তাহলে আল্লাহ তাকে ইন শা আল্লাহ মাফ করে দিবেন।নাহলে কোন মুশরিক হিন্দু,খ্রিস্টান রা তো কখনই মুসলিম হ তে পারত না।আর আল্লাহর রসুল(দরুদ ও সালাম)এর সাহাবি (রা) এর মধ্যে অনেকে আগের জীবনে শিরক করলেও পরে আল্লাহ রব্বুল আ'লামিন এর দয়ায় মুসলিম হয়েছিলেন এবং উম্মতের সেরা মানুষ হতে পেরেছিলেন।কখন আল্লাহ রব্বুল আ'লামিনের রহ্বমত থেকে নিরাশ হতে হইয় না,গুনাহ হয়ে গেলেই তওবা করে ফিরে আসলে মহান আল্লাহ রব্বুল আ'লামিন গুনাহ গুলো নেকি দ্বারা পরিবতন করে দিবেন।
আল্লাহর কাছে অবশ্যই তওবা করি এসব অপরাধ থেকে।তওবা কি আরবি তে করতে হবে নাকি আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে আমার যতটুকু গান আছে ততটুকু অনুসূচনার এবং আল্লাহর কাছে খমা চাওয়া যাবে কি?যে ভাষায় হোক।বুজিয়ে বলবেন কৃতঘ্ন থাকব।
@@marufhasan3262যদি কুরআন,সুন্মুনাহ র দোয়া মুখস্ত না থাকে তাইলে যে ভাষায় পারেন মন থেকে ক্ষমা চাবেন।এই দোয়া টা করতে পারেনঃউচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা আন উশরিকা বিকা
ওয়া আনা আ’লামু, ওয়া আসতাগফিরুকা
লিমা লা আ’লামু’।
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি সজ্ঞানে তোমার সাথে শিরক করা থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই এবং যা আমার অজ্ঞাত, তা থেকেও তোমার কাছে ক্ষমা চাই।’
এ বিষয় নিয়ে আলোচোনার অনুরোধ করছি। আমার প্রচন্ড রাগ আর ঘ্রৃনা আসছে ruclips.net/video/jgw4X7Dw_3k/видео.html
আলহামদুলিল্লাহ আপনার কথাগুলো শুনে অনেক ভালো লাগলো আমল করার তৌফিক যেন আমাদেরকে আল্লাহ দান করেন আমিন।
মাশাআল্লাহ । আল্লাহ আপনি হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক আমিন
Subhanallah, jajakallahu khairan, apnake hujor.