পিরামিড এর অমিমাংসিত রহস্য - গিজার পিরামিড

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 3 окт 2024
  • পিরামিড এর অমিমাংসিত রহস্য - গিজার পিরামিড
    সমসাময়িক পৃথিবীর আশ্চর্যজনক মনুষ্য নির্মিত স্থাপনাগুলো সপ্তাশ্চর্যের তালিকায় স্থান পায়। প্রাচীনকালে হেলেনীয় সভ্যতার পর্যটকরা প্রথম এ ধরনের তালিকা প্রকাশ করে। সপ্তাশ্চর্যের সর্বশেষ তালিকা প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ৭ জুলাই। এ তালিকায় প্রথমেই স্থান পেয়েছে গিজার পিরামিড। এটি মিসরের সবচেয়ে বড়, পুরনো ও আকর্ষণীয় পিরামিড। যা খুফুর পিরামিড হিসেবেও পরিচিত। পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় স্থানগুলোর একটি হিসেবে বিবেচিত এই গিজার পিরামিড। এর নির্মাণশৈলী নিয়ে আজো নানান প্রশ্ন ওঠে প্রত্নতত্ত্ববিদ, ইতিহাসবিদ, বিশেষজ্ঞ ও বিজ্ঞানীদের মনে। কিভাবে এত বিশাল বিশাল সাইজের পাথর গুলোকে বহন করে এত উচ্চতায় নেয়া হল? এত নিখুত আর্কিটেকচারাল মেজারমেমট গুলোই বা কিভাবে সম্ভব হল?
    মিসরে প্রচলিত একটি প্রবাদ হলো- 'ম্যান ফিয়ারস টাইম, টাইম ফিয়ারস দ্য পিরামিডস'। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫ হাজার বছর আগে গিজার পিরামিড তৈরি করা হয়েছিল। সে সময় মিসরের মানুষের বিশ্বাস ছিল মৃত্যুর পরবর্তী জীবনই হলো অনন্ত জীবন। তাই মৃত্যুর পর দেহ অক্ষত অবস্থায় সংরক্ষণ করতে এবং পরলোকে অনন্ত শান্তির জীবন পেতে তারা সম্রাটদের অর্থাৎ ফারাওদের দেহকে কবর দেয়ার জন্য চুনাপাথরের ইট দিয়ে তৈরি করে পিরামিড। খুফুর পিরামিড তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ২০ বছর এবং শ্রমিক খেটেছিল আনুমানিক ১ লাখ। বিশাল বিশাল পাথর খণ্ড দিয়ে নির্মিত পিরামিডের পাথর খণ্ডগুলোর এক একটির ওজন ছিল প্রায় ৬০ টন, আর দৈর্ঘ্য ছিল ৩০ থেকে ৪০ ফুটের মতো। বিশ্বে এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া একমাত্র আট পার্শ্বযুক্ত পিরামিড এটি। আজ থেকে ৫ হাজার বছর আগে পিরামিড তৈরিতে কি এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে তা আসলে কল্পনা করেও অবাক হতে হয়। অনেকে তো মনে করেন এই আশ্চর্য স্থাপনা টি মানুষের করা নয় বরং কোন ভিনগ্রহের প্রাণি বা এলিয়েনদের কাজ।
    #history #facts

Комментарии •