অতি সহজ সরলভাবে একটি জটিল বিষয়ের সঠিক তথ্য তুলে ধরেছেন। ফলে বহু বিতর্কের অবসান হয়ে পরমেশ্বর সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা গেলো। দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। হরে কৃষ্ণ 🙏
খুব সুন্দর আলোচনা, আপনি সুন্দর বলেছেন... নিরগুণ নিরাকার = ব্রহ্ম স্বগুণ নিরাকার = ইশ্বর স্বগুণ সাকার = ভগবান ইশ্বর এক ও অভিন্ন, নিরাকার আবার সাকারও বটে, তিনি তো সৃষ্টির কণায় কণায় আছেন, পরিস্থিতি ও প্রয়োজন অনুযায়ী ইশ্বর বিভিন্ন স্বরূপ ধারণ করেন। 🕉 ❤ 🙏
@@saikatdas8973 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
@@jhankarkalidfc6541 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
এসব নিয়ে এমন গভীর ভাবে ভাবা উচিৎ তার ধারণা ছিল না। অনেক কিছু পরিষ্কার করে দিলেন আপনার এই সামান্য সময়ের আলোচনায়। Truly appreciate your efforts to improve our knowledge on Sanatan Dharma and God. Excellent 👌🙏
চমৎকার একটা আলোচনা শুনলাম। অপূর্ব। কিন্তু এমন বিষয় যেটা সহজ কিন্তু সহজ না। মাথার উপর দিয়ে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে 😊 কিন্তু আর একবার শুনে নিলেই পরিষ্কার। ভগবান অনেক কিন্তু ঈশ্বর এক। অপূর্ব বিশ্লেষণ।❤
একজন দর্শনের ছাত্র হিসেবে আপনার আলোচনা খুব অর্থবহ লাগলো। সল্প জ্ঞানী মানুষ যেখানে নিজের মনগড়া কথা বলে আধ্যাত্মিকতাকে কলুষিত করে আপনি সেখানে শাস্ত্রের ব্যাখ্যা সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বললেন। যা দর্শনের সাথেও বিরোধ করেনা। দারুন দারুন। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন। জয় মা🙏🏻
বিষ মিশিয়ে রেখেছে বলাটা ভুল হবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বেদান্ত ছাড়া বাকি শাস্ত্রের ব্যাখ্যা বিষ তুল্য হয়ে যায় এটা বলাটা মনে হয় ঠিক হয়। এই যে রাসলীলা এর ব্যাখ্যা বেদান্ত ছাড়া সম্ভব নয়। এমন সব ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
দাদা এত সুন্দর আলোচনা করলেন , যা আগে কখনো এই ব্যখ্যা কোন ধর্ম প্রচারকদের ভিতর পায়নি। আমারা পেয়েছি কে বড় কে ছোট আর একে অপরের বিদ্বেষ। তা হলে গোসাইদের ত্যাগ করলে হিন্দু ধর্ম প্রচার এবং প্রসার ও সুখ শান্তি সহ যুগ যূগান্তর চলবে। আমি বিশ্বাস করি মনে প্রাণে। আর আপনাকে সহস্র কোটি প্রণাম জানাই মহাকালেও।
@@DoctorNikhil-go7lu যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
Wah wah mohashoy.....aati uttam sarthok real true vishleshon aapnar.....hats off to u sir.... excellent great sir 👏👏👏👏👌👌👌👌🚩🚩🚩🚩🚩🔱🔱🔱🔱🔱🌿🌿🌿🌿🌿🛕🛕🛕🛕🛕🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Darun laglo. Ninda badi ra kupo monduk salpo gyan dara achhonno...tader asol bramha gyan dorkar... Tader modhye ei video chhoriye dite hobe...jate ora nijeder mot o dharmo anner opor chapiye dite chay aar nijeder dharmik rajnitir samrajjo ke baranor jonno ottachar abichar kore prithibite ashanti r sristi korchhe... Sokoler ei bramho gyan hok...jeeb jogoter mangal er jonno.
@@s.islamkhan384 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
সাধনা রয়েছে। আমরা জেনে না জেনে সেই পথেই চলেছি। আগে আমাদের এই সংসার যে দুঃখের সেটা বুঝতে হবে। ওটাই তো মনে হয় না। সংসার টাকা পয়সা, স্ত্রী, ধন সম্পদ এগুলো যতদিন আমাদের প্রীয় হয়ে মূল লক্ষ্য হয়ে থাকবে ততদিন হবে না। আমি কিন্তু আপনাকে ছোট করছি না। সাধারণ ভাবে বলছি। যখন সংসারে বৈরাগ্য আসবে। তখন রাস্তা ঠিক বেরিয়ে আসবে। গুরু রূপে ভগবানই পথ দেখিয়ে দেবেন। কিন্তু আগে আমাদের নিজেদেরকে প্রস্তুত করতে হবে ঈশ্বর উপলব্ধি বা ব্রহ্ম উপলব্ধির জন্য। জ্ঞান ভক্তি কর্ম যোগ নানা পথ রয়েছে। বিস্তারিত জানতে শাস্ত্র অধ্যয়ন করতে হবে এবং সাধু সঙ্গ করতে হবে। ইউটিউব থেকে শুধু আগ্রহ জন্মাতে পারে কিন্তু আমাদেরকে সাধু সঙ্গ করতেই হবে । এবার সাধু কে সে আরেক প্রশ্ন। আপনি গুরু নিয়ে একটা ভিডিও করা হয়েছে ওটা দেখতে পারেন চ্যানেলে
@@PronabChakrabartty যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
@@sanjoykumarray3473 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
অনেকেই মনে করেন হিন্দু সাকার ও নিরাকার দুই ভাবেই থাকতে পারে।কিন্তু তা সম্ভব নয় কারণ একজন কীভাবে দুইরূপে থাকতে পারে,এটা একটা হাস্যকর বিষয়।😅।কিন্তু তারা হয়তো জানে না সকল ধর্মের মূলকথাই হচ্ছে, সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান। অর্থাৎ আমি এটাই বোঝাতে চাইছি যে,যদি তিনি সর্বশক্তিমান হন তবে তিনি অবশ্যই সাকার এবং নিরাকার উভয় রূপেই থাকতে পারবেন। কারণ তা যদি না থাকতে পারে তাহলে তো তার একটা শক্তির অভাব থেকে যাবে🤔।তাহলে তিনি কীভাবে সর্বশক্তিমান হলেন😒।তিনি অবশ্যই প্রতিটি জীব ও জড়ের মধ্যে বিরাজ করতে পারবেন। কারণ তিনি যদি তা না পারে তাহলে তো তার একটা শক্তির অভাব থেকে যাবে। 🙁তাহলে তো আর সে সর্বশক্তিমান হতে পারবেন না।🙃তাই হিন্দু দর্শন অনুসারে এটা প্রমাণ হয়ে যায় যে ঈশ্বর সাকার ও নিরাকার উভয় রূপেই থাকতে পারে এবং তিনি প্রতিটি জীবে ও জড় এমনকী একটি ধূলিকণাতেও বিরাজমান।🥰তাইতো স্তম্ভের মধ্য থেকেও তিনি নৃসিংহদেব রূপে বের হয়ে এসেছিলেন।😍আর তাই হিন্দু ধর্ম অনুসারে প্রাচীন আর্য মুনিঋষি দের ধার্য করা তিনটি পথ - যোগসাধনা,জ্ঞানসাধনা,ভক্তিযোগ এদের মধ্যে যেকোনো একটি নদীকে সঠিকভাবে অনুসরণ করলেই হবে।🥰সবাই এক সাগরে গিয়েই পতিত হবে।কারণ যিনি যোগীর কাছে পরমাত্মা,তিনিই জ্ঞানীর কাছে ব্রহ্ম, তিনিই আবার ভক্তের কাছে ভগবান।🥰মূলে গিয়ে তিনি এক ও অদ্বিতীয়। 😊😊😊❤❤❤
Ami Bangladesh theke Muslim, Apnar Bakkha ebong Dadar videor mul messeage amader Quran er dorson pray 99vag ek, kintu eta sudu sufibad er muslim ra boje, ei molla ra to ulta bakkha diye islam ke vul vabe present korse. ami ekhon bujlam je vedh obossoi Allahr 104 khana kitaber ekti, mul dorshon eki, Sree Krisno obossoi ekjon nobi chilen. Guru voktir majhei Issor biddoman. Joy guru...
@@manobidatta4712 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
যা ব্রহ্মা হতেও শ্রেষ্ঠ,গুপ্ত অসীম,সেই পরম অক্ষর পরমাত্মাতে বিদ্যা ও অবিদ্যা উভয়ই অবস্থিত,তিনিই ব্রহ্ম। যিনি বিদ্যা এবং অবিদ্যা উভয় কে শাসন করেন তিনিই ব্রহ্ম।(শেতাঃ৫/১)
খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন, অনেক ধন্যবাদ জানালাম, পরম চেতনাই সুক্ষ থেকে স্থূল রূপে প্রকাশিত হয়েছেন,জীব সীমাবদ্ধ চেতনা নিয়ে অনন্ত চৈতন্য সত্ত্বাকে জানতে পারবে কিভাবে,পরম করুনাময় কৃপা করে যাকে যতটা জানাতে চান,সে ততটাই জানতে পারে,ঠাকুর বলতেন লোহা চুম্বকের সঙ্গে থাকতে থাকতে সেটি চুম্বকে পরিনত হয়ে যায়,সূর্য়ের আলো অবিচ্ছিন্ন হয়া সত্ত্বেও ঘরের সব জানলা দিয়ে বিচ্ছিন্ন ভাবে এসে ঘরে ঢোকে। জয় শ্রী মা।
অতি সহজ সরলভাবে একটি জটিল বিষয়ের সঠিক তথ্য তুলে ধরেছেন। ফলে বহু বিতর্কের অবসান হয়ে পরমেশ্বর সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা গেলো। দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। হরে কৃষ্ণ 🙏
আপনাদের ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে। প্রণাম নেবেন। 🙏
দারুন লাগলো আপনার আলোচনা। অপূর্ব
Really excellent discussion
সকলকে ধন্যবাদ 🙏
@@dr.dulalhowlader3775 চমৎকার আলোচনা। মুগ্ধ হয়ে গেলাম 🙏👌👌👌
খুব সুন্দর আলোচনা, আপনি সুন্দর বলেছেন...
নিরগুণ নিরাকার = ব্রহ্ম
স্বগুণ নিরাকার = ইশ্বর
স্বগুণ সাকার = ভগবান
ইশ্বর এক ও অভিন্ন, নিরাকার আবার সাকারও বটে, তিনি তো সৃষ্টির কণায় কণায় আছেন, পরিস্থিতি ও প্রয়োজন অনুযায়ী ইশ্বর বিভিন্ন স্বরূপ ধারণ করেন। 🕉 ❤ 🙏
আপনার মন্তব্য পড়েও সত্যিই কেমন যেন শান্তি পেলাম।
প্রণাম নেবেন 🙏
খুব ভালো লেগেছে
❤
❤
@@saikatdas8973 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার।
প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী?
অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে?
অথবা ইশ্বর কাকে বলে?
অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ?
অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী
অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী?
উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷
সূরা ইখলাস বাংলায়।
উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ।
অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ।
শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
সত্যি অসাধারণ ভাবে ব্যাখ্যা করলেন ।এখনও পর্যন্ত এতসুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করতে কাউকেই দেখিনি সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য ধন্যবাদ🙏
হরে কৃষ্ণ 🙏
রাধে রাধে🙏
প্রণাম নেবেন🙏 আশীর্বাদ করবেন যাতে এগিয়ে যেতে পারি। আর আপনাদের এভাবে একটু সেবায় লাগতে পারি
❤
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সনাতন ধর্মকে সঠিক ভাবে আলোচনা করার জন্য , প্রণাম আপনাকে 🙏
আশীর্বাদ করবেন আপনাদের যাতে এভাবে একটু সেবায় লাগতে পারি।🙏
Darun❤
Khub valo laglo dada. Excellent❤
Special apnar alochona 👌🙏
Very nice explanation ❤
আপনার আলোচনা বেশ ইউনিক। খুব ভালো লাগলো 👌👌👌🙏
ভালো লাগলো জেনে 😊🙏
"এক ব্রহ্ম দ্বিধা ভেবে মন আমার হয়েছে পাজি"। বা:! চমৎকৃত হলাম আপনার এই সময়ে, এই বয়সে, হিন্দুধর্মের গভীরতা উপলব্ধির প্রয়াস কে।
আশীর্বাদ করবেন 🙏
খুব ভালো লাগলো আপনার আলোচনা। এত বড় বিষয় এতো সরল ভাবে বলার জন্য বেশ পরিস্কার জ্ঞান থাকা দরকার যা আপনার আছে। আমি প্রথম থেকেই আপনার ভিডিও দেখি।
সুন্দর আলোচনা
🙏
কি বলব বুঝতে পারছি না।
অপূর্ব 🙏🙏🙏🙏👌👌👌👌
😯🙏
রেফারেন্স দেন বেদ theke
@@jhankarkalidfc6541 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার।
প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী?
অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে?
অথবা ইশ্বর কাকে বলে?
অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ?
অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী
অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী?
উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷
সূরা ইখলাস বাংলায়।
উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ।
অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ।
শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
ভীষন ভীষন ভালো লাগলো। সাধুবাদ জানাই আপনাকে ধন্যবাদ। হরি হি ওঁ। নমস্কার। আমাদের অজ্ঞানতার জন্যই তো বিচারে ফেঁসে যাই। আপনাকে পরমেশ্বর কৃপা করুন যাতে প্রাণীদের মঙ্গোল হয়।
প্রণাম নেবেন🙏
আপনাদের আশীর্বাদ ভরসা করে এগোতে চাই
খুব সুন্দর বিশ্লেষণ করেছো 🙏
এটাও শুনলে অনেক কিছু জানাযায় 🙏
অনেক ধন্যবাদ 🙏
Excellent 👌
Khub bhalo laglo
খুব ভালো ❤
অসাধারণ ব্যাখ্যা ।
যাক শান্তি পেলাম 🙏
কিছু মনে করবেন না, যদি পারেন একটু share করতে অনুরোধ করছি।
দাদা খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন ধন্যবাদ
🙏
অপূর্ব সুন্দর আলোচনা
❤
ধন্যবাদ
এসব নিয়ে এমন গভীর ভাবে ভাবা উচিৎ তার ধারণা ছিল না।
অনেক কিছু পরিষ্কার করে দিলেন আপনার এই সামান্য সময়ের আলোচনায়।
Truly appreciate your efforts to improve our knowledge on Sanatan Dharma and God. Excellent 👌🙏
সুন্দর কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ 🙏
Excellent start. Let see full
🙏
Excellent ❤ thanks for sharing this knowledge 🙏 🙏 🙏
My pleasure🙏
অত্যন্ত সাবলীল এবং সুস্পষ্ট বিশ্লেষণ।
আমাদের বোধোদয় হোক এবং পারস্পরিক বিষোদগার ও কুৎসা রটনার অবসান হোক।
❤
দারুণ আলোচনা। সত্যিই আমরা মুখে এসব শব্দ বলি কিন্তু এত পরিষ্কার অর্থ বুঝতাম না। কেমন ধোঁয়াশা ছিল যা অনেক পরিষ্কার হলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ 🙏
Thank you
Darun laglo
অনবদ্য আলোচনা 🙏👌
Apaner alochana amar khobi bhala lagha
cha.Dhannyabad .
ভালো লাগলো জেনে। প্রণাম নেবেন 🙏
Excellent explanation ❤❤❤
Thank you 🙂
চমৎকার একটা আলোচনা শুনলাম। অপূর্ব। কিন্তু এমন বিষয় যেটা সহজ কিন্তু সহজ না। মাথার উপর দিয়ে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে 😊
কিন্তু আর একবার শুনে নিলেই পরিষ্কার।
ভগবান অনেক কিন্তু ঈশ্বর এক। অপূর্ব বিশ্লেষণ।❤
ধন্যবাদ 🙏
অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা অনেক অনেক ধন্যবাদ
ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। প্রণাম নেবেন 🙏
মোটামুটি সহজ ভাবে সুন্দর ভাবে বলেছেন একটি জটিল বিষয় !👌👍❤️
🙏
Balo galo. R o alochona sunte ichhuk.
@@ArnabBasu-x8v that was excellent 👌👌👌
চেষ্টা করব। আপনাদের আশীর্বাদ, ভালোবাসা থাকলে ঈশ্বরের ইচ্ছায় আরও আলোচনা করা যাবে 🙏
এভাবে আলোচনার খুব দরকার দাদা ❤️
🙏
Khub valo alochona. Awnek dhonnobad
Thank you 🙏
অসাধারণ উপস্থাপনা, সহজ উদাহরণ দিয়ে একটা কঠিন বিষয়কে যেমন বলেছেন আমার বুঝতে সহজ হয়েছ। আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
🙏
🙏🙏,Right , beautifully explained. Thanks. 🙏.
🙏
Very different presentation of these three things❤
🤔🙏
সরল আবার কঠিন বিষয়
Sahaj Sarol Ato Sundar Bakha Apnake Osangkha Dhanyabad
@@SabyasachiChoudhuri-d5y pronam neben 🙏
কি অপূর্ব আলোচনা করলেন আপনি সেটাই ভাবছি।😮
সহজ সরল ভাবে এত বড় একটা বিষয় তুলে ধরেছেন যা প্রশংসার দাবি রাখে।
প্রণাম 🙏
ধন্যবাদ🙏
সত্যিই দারুন ❤
@@natun_surjoNastik Asif Mohiuddin Zindabad ❤❤🎉
😊 sotti darun
@@BidyutGhosh-mt8uo gadha
Thank you Sir
🙏
Thanks. Waiting for another one 😊
Very soon!
সনাতন ধর্মের মূল কথা গুলি এভাবে প্রচার আরো চাই।ধন্যবাদ।
চেষ্টা করব। আপনারাও করুন। যদি ভালো লাগে তো একটু share করবেন 🙏
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏জয় শ্রী রাম 🚩
Thik
Khub sundor alochona 👌🙏
🙏
এতো সরল ভাবে বোঝাবার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।।
অনেক ধন্যবাদ। প্রণাম নেবেন🙏
❤ excellent
অপূর্ব আলোচনা শুনলাম 🙏
দারুন ❤
একজন দর্শনের ছাত্র হিসেবে আপনার আলোচনা খুব অর্থবহ লাগলো। সল্প জ্ঞানী মানুষ যেখানে নিজের মনগড়া কথা বলে আধ্যাত্মিকতাকে কলুষিত করে আপনি সেখানে শাস্ত্রের ব্যাখ্যা সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বললেন। যা দর্শনের সাথেও বিরোধ করেনা। দারুন দারুন। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন। জয় মা🙏🏻
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 🙏
বেদান্ত দর্শন ছাড়া সব শাস্ত্রের মধ্যেই তো বিষ মিশিয়ে রেখেছে l
বিষ মিশিয়ে রেখেছে বলাটা ভুল হবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বেদান্ত ছাড়া বাকি শাস্ত্রের ব্যাখ্যা বিষ তুল্য হয়ে যায় এটা বলাটা মনে হয় ঠিক হয়।
এই যে রাসলীলা এর ব্যাখ্যা বেদান্ত ছাড়া সম্ভব নয়। এমন সব ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
খুব ভালো লাগলো ❤ সুন্দর আলোচনা ❤
অনেক দিন পর এলেন যে? 😊
দীর্ঘ দিন পর আপনার মন্তব্য পেলাম।🙏
Khub bhalo alochona. Bar bar shonar mato apurbo.
👌🙏
প্রণাম 🙏
দাদা এত সুন্দর আলোচনা করলেন , যা আগে কখনো এই ব্যখ্যা কোন ধর্ম প্রচারকদের ভিতর পায়নি। আমারা পেয়েছি কে বড় কে ছোট আর একে অপরের বিদ্বেষ। তা হলে গোসাইদের ত্যাগ করলে হিন্দু ধর্ম প্রচার এবং প্রসার ও সুখ শান্তি সহ যুগ যূগান্তর চলবে। আমি বিশ্বাস করি মনে প্রাণে। আর আপনাকে সহস্র কোটি প্রণাম জানাই মহাকালেও।
আশীর্বাদ করবেন যাতে নিজেকে এভাবে আপনাদের সামান্য সেবায় নিয়োজিত করতে পারি।🙏
দারুন
@@DoctorNikhil-go7lu যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার।
প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী?
অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে?
অথবা ইশ্বর কাকে বলে?
অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ?
অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী
অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী?
উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷
সূরা ইখলাস বাংলায়।
উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ।
অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ।
শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
বাঃ, খুব ই সহজ সরল ভাবে ব্যাখা করেছেন
🙏
দারুন
Very very nice..
এক কথায় অনবদ্য🙏
Thank you 🙏
Khub valo laglo dada
🙏
Jhuv sundar bhai darun bolecho❤
Khub sundor lagche?
Jene khishu holam 🙏
খুব ভালো লাগলো আপনার আলোচনা ❤
জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামীজি 🙏🙏🙏
এই ভাবেই হিন্দু ধর্মের কথা তুলে ধরুন। হিন্দু ধর্মের প্রসার হোক আপনাদের হাত ধরে। ❤
আমরা আপনাদের সামান্য সেবক মাত্র। তাও আপনাদের ভালোবাসা ও আশীর্বাদ নিয়ে এগিয়ে যেতে চেষ্টা করব🙏
Khub bhalo laglo, somriddho holam. Erokom aro alochona hole bhalo hoi.
চেষ্টা করব যতটা সম্ভব 😊🙏
অপূর্ব ❤
প্রেমের সঙ্গে বলো জয় শ্রী রাম 🙏🚩
প্রভু সবার মঙ্গল করো 🙏
🙏
Very excellent explanation
Glad you liked it🙏
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏
Bhalo bakkha korachhe.
Dhonyobad 🙏
Wah wah mohashoy.....aati uttam sarthok real true vishleshon aapnar.....hats off to u sir.... excellent great sir 👏👏👏👏👌👌👌👌🚩🚩🚩🚩🚩🔱🔱🔱🔱🔱🌿🌿🌿🌿🌿🛕🛕🛕🛕🛕🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🙏🙏🙏🙏🙏🙏
প্রণাম 🙏
খুব ভালো
দুইবার শুনে নিলাম। আবারও শুনব পরে। অপূর্ব বলেছেন🙏
😊 তেমনি। বার বার শোনার মতন সুন্দর আলোচনা।
আমি অনেক দিন থেকেই এনার ভিডিও দেখতাম। মাঝে অনেক দিন ভিডিও দেন নাই কেন জানিনা।
যাক বেশ ভালো আলোচনা শুনলাম
ধন্যবাদ আপনাদেরকে 🙏
Pronaam dada! Joi Maa Kaali! 😊😊🙏🙏
জয় মা ভবানী🚩🙏
প্রণাম 🙏
Meny meny thanks for your comments radhe radhe.
🙏
বাহ দারুন আলোচনা।
আপনাদের ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে। প্রণাম নেবেন। 🙏
কিছু শিখতে পেরে ধন্য হলাম,❤
খুব ভালো কিন্তু সবার মাথায় ঢুকবে না।
তবে যথেষ্ট সরল ভাবে এই কঠিন বিষয়ের উপস্থাপনা করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
🙏
এরকম ভিডিও তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে হরে কৃষ্ণ❤❤❤❤
🙏
Darun laglo. Ninda badi ra kupo monduk salpo gyan dara achhonno...tader asol bramha gyan dorkar... Tader modhye ei video chhoriye dite hobe...jate ora nijeder mot o dharmo anner opor chapiye dite chay aar nijeder dharmik rajnitir samrajjo ke baranor jonno ottachar abichar kore prithibite ashanti r sristi korchhe...
Sokoler ei bramho gyan hok...jeeb jogoter mangal er jonno.
🙏
Well done bhai... good content backed by great research 👏
Thank you 🙏
👌
Excellent 👍
Thank you so much 🙏
দারুন।
🙏
এক ঈশ্বর হতেই জগত সৃষ্টি । এক সমুদ্রের সকল কিছুকে নিয়েই সমুদ্র।
🙏🙏🙏
🙏
Dada khub sundor bujiyechen
🙏
অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ আলোচনা করেছেন ❤
Dada khub sunder alochona, emon kore keo bujai na,apnake pronam.
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে🙏
পারলে বাকি ভিডিওগুলো দেখেও দেখবেন কেমন লাগে। আসা করি ভালো লাগবে।
প্রণাম নেবেন 🙏
অতি সুন্দর আলোচনা ❤
🙏
খুবই ভালো আলোচনা। হিন্দু জণসাধারণ ধর্মের মূল ব্যপারটাই জানেননা,জানতে চানওনা,সেভাবে চর্চাও করেননা। এসব ভেদ জানা খুবই দরকার।
🙏
Darun ❤
@@s.islamkhan384 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার।
প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী?
অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে?
অথবা ইশ্বর কাকে বলে?
অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ?
অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী
অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী?
উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷
সূরা ইখলাস বাংলায়।
উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ।
অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ।
শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
সত্যি দাদা আপনার ভিডিও যত দেখি ততই জ্ঞান অর্জন করি❤❤❤❤❤❤
🙏
দারুন দাদা। অসাধারণ।
ধন্যবাদ 🙏
Excellent 👌
That was a gift for me. Thank you dada
অসাধারণ আলোচনা।
🙏
Excellent. ব্রহ্মে কিভাবে লিন হওয়া যায় দয়া করে তার বিষয়ে আলোচনায় করেন
সাধনা রয়েছে। আমরা জেনে না জেনে সেই পথেই চলেছি। আগে আমাদের এই সংসার যে দুঃখের সেটা বুঝতে হবে। ওটাই তো মনে হয় না। সংসার টাকা পয়সা, স্ত্রী, ধন সম্পদ এগুলো যতদিন আমাদের প্রীয় হয়ে মূল লক্ষ্য হয়ে থাকবে ততদিন হবে না।
আমি কিন্তু আপনাকে ছোট করছি না। সাধারণ ভাবে বলছি।
যখন সংসারে বৈরাগ্য আসবে। তখন রাস্তা ঠিক বেরিয়ে আসবে। গুরু রূপে ভগবানই পথ দেখিয়ে দেবেন। কিন্তু আগে আমাদের নিজেদেরকে প্রস্তুত করতে হবে ঈশ্বর উপলব্ধি বা ব্রহ্ম উপলব্ধির জন্য।
জ্ঞান ভক্তি কর্ম যোগ নানা পথ রয়েছে।
বিস্তারিত জানতে শাস্ত্র অধ্যয়ন করতে হবে এবং সাধু সঙ্গ করতে হবে।
ইউটিউব থেকে শুধু আগ্রহ জন্মাতে পারে কিন্তু আমাদেরকে সাধু সঙ্গ করতেই হবে ।
এবার সাধু কে সে আরেক প্রশ্ন।
আপনি গুরু নিয়ে একটা ভিডিও করা হয়েছে ওটা দেখতে পারেন চ্যানেলে
Khoob Sundar hone Ko bhalo kotha bole Chanda খুব সুন্দর অনেক ভালো কথা বলেছেন
🙏
Excellent discussion
🙏
অদ্বৈ জ্ঞান তত্ত্ব কৃষ্ণের স্বরূপ।
ব্রহ্ম আত্মা ভগবান তিন তাঁর রূপ।।চৈঃচরিতামৃত।
নমস্কার, আপনার দার্শনিক ব্যাখা
অতুলনীয়। ধন্যবাদ।
অনেক ধন্যবাদ। প্রণাম নেবেন🙏
Joy nitai
খুব ভালো লাগলো দাদা
@SrimanGhorai 😊🙏
@@PronabChakrabartty যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার।
প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী?
অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে?
অথবা ইশ্বর কাকে বলে?
অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ?
অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী
অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী?
উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷
সূরা ইখলাস বাংলায়।
উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ।
অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ।
শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
বাহ্.. দারুন বুঝিয়েছেন ! কল্লোল ভাই, নমস্কার।।❤
প্রণাম নেবেন 🙏
আর আশীর্বাদ করবেন 🙏
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । আপনি সঠিক কথা বলছেন। আপনি" সত্য ' চিনেছেন
জেনেছেন, ব্যক্ত করছেন । ধন্যবাদ 🪷🪷🪷🙏
সত্য চেনা মানে আত্ম সাক্ষাৎকার। সেটা বড় ব্যাপার।
আশীর্বাদ করবেন যাতে ঈশ্বরে মতি হয়।🙏
ভালো লাগলো।
@@akashroy3286 🙏
ঈশ্বর এক এবং সর্বশক্তিমান তাকে ভালবাসলে তাকে অনুভব করা যায় তবে অনেক গভীরভাবে তার চিন্তা করতে হবে
🙏
@@sanjoykumarray3473 তাকে ভালো বাসলে কিছু হবেনা তার নিদেশ মত চললেই তাকে অনুভব করা যায় নতুবা হাওই মিঠাই মতো
@@sanjoykumarray3473 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার।
প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী?
অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে?
অথবা ইশ্বর কাকে বলে?
অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ?
অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী
অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী?
উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷
সূরা ইখলাস বাংলায়।
উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ।
অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ।
শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
এমন আলোচনা ইউটিউবে বিরল বললে ভুল বলা হবে না।
খুব ভালো লাগলো 🙏
🙏
অসাধারণ দাদা 👍
ভালো লাগলো জেনে 🙏
খুব ভালো
হরে কৃষ্ণ রাঁধে রাধে 🙏🙏🙏❤️❤️❤️
রাধে রাধে 🙏 জয় নিতাই 🙏🙏
কল্লোল ভাই অপূর্ব বিশ্লেষণ।🎉🎉🎉
Dhonyobad 🙏
@@animeshbiswas4144 আমরা চাই আপনার কথা অনেক ছড়িয়ে পড়ুক।
আপনার অনেক সাবস্ক্রাইবার হোক। 😊
Thank you very good.
🙏
অত্যন্ত যুক্তিনির্ভর আলোচনা।ভন্ড, গোঁড়া,ধাপ্পাবাজ হিন্দু বা যে কোন স্বঘোষিত ধর্মধ্বজীদের এসব শোনা জরুরী। অসাধারণ।
বেদান্ত আত্মার শ্রেষ্ঠত্বের কথা বলে। আর এটা সকলের সম্পত্তি।
এমন আলোচনা সাধারণত ইউটিউবে কোন মহারাজদের কাছ থেকেই আসা করা যায়।
দারুণ আলোচনা। আপনাকে ধন্যবাদ ভাই
Khub bhalo alochana ebong Prakash bhangi.khub bhalo laglo dada.
🙏
অনেকেই মনে করেন হিন্দু সাকার ও নিরাকার দুই ভাবেই থাকতে পারে।কিন্তু তা সম্ভব নয় কারণ একজন কীভাবে দুইরূপে থাকতে পারে,এটা একটা হাস্যকর বিষয়।😅।কিন্তু তারা হয়তো জানে না সকল ধর্মের মূলকথাই হচ্ছে, সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান। অর্থাৎ আমি এটাই বোঝাতে চাইছি যে,যদি তিনি সর্বশক্তিমান হন তবে তিনি অবশ্যই সাকার এবং নিরাকার উভয় রূপেই থাকতে পারবেন। কারণ তা যদি না থাকতে পারে তাহলে তো তার একটা শক্তির অভাব থেকে যাবে🤔।তাহলে তিনি কীভাবে সর্বশক্তিমান হলেন😒।তিনি অবশ্যই প্রতিটি জীব ও জড়ের মধ্যে বিরাজ করতে পারবেন। কারণ তিনি যদি তা না পারে তাহলে তো তার একটা শক্তির অভাব থেকে যাবে। 🙁তাহলে তো আর সে সর্বশক্তিমান হতে পারবেন না।🙃তাই হিন্দু দর্শন অনুসারে এটা প্রমাণ হয়ে যায় যে ঈশ্বর সাকার ও নিরাকার উভয় রূপেই থাকতে পারে এবং তিনি প্রতিটি জীবে ও জড় এমনকী একটি ধূলিকণাতেও বিরাজমান।🥰তাইতো স্তম্ভের মধ্য থেকেও তিনি নৃসিংহদেব রূপে বের হয়ে এসেছিলেন।😍আর তাই হিন্দু ধর্ম অনুসারে প্রাচীন আর্য মুনিঋষি দের ধার্য করা তিনটি পথ - যোগসাধনা,জ্ঞানসাধনা,ভক্তিযোগ এদের মধ্যে যেকোনো একটি নদীকে সঠিকভাবে অনুসরণ করলেই হবে।🥰সবাই এক সাগরে গিয়েই পতিত হবে।কারণ যিনি যোগীর কাছে পরমাত্মা,তিনিই জ্ঞানীর কাছে ব্রহ্ম, তিনিই আবার ভক্তের কাছে ভগবান।🥰মূলে গিয়ে তিনি এক ও অদ্বিতীয়। 😊😊😊❤❤❤
প্রথম লাইনে ভুল হয়েছে ওটা হবে (হিন্দু ধর্মে ঈশ্বর)। ভুল হবার জন্য দুঃখিত।😢
বেশ লাগলো আপনার লেখা পড়ে 🙏
জয় শ্রী রামকৃষ্ণ
Ami Bangladesh theke Muslim, Apnar Bakkha ebong Dadar videor mul messeage amader Quran er dorson pray 99vag ek, kintu eta sudu sufibad er muslim ra boje, ei molla ra to ulta bakkha diye islam ke vul vabe present korse. ami ekhon bujlam je vedh obossoi Allahr 104 khana kitaber ekti, mul dorshon eki, Sree Krisno obossoi ekjon nobi chilen. Guru voktir majhei Issor biddoman. Joy guru...
@@manobidatta4712 যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার।
প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী?
অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে?
অথবা ইশ্বর কাকে বলে?
অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ?
অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী
অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী?
উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷
সূরা ইখলাস বাংলায়।
উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ।
অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ।
শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
Correct
🙏
যা ব্রহ্মা হতেও শ্রেষ্ঠ,গুপ্ত অসীম,সেই পরম অক্ষর পরমাত্মাতে বিদ্যা ও অবিদ্যা উভয়ই অবস্থিত,তিনিই ব্রহ্ম। যিনি বিদ্যা এবং অবিদ্যা উভয় কে শাসন করেন তিনিই ব্রহ্ম।(শেতাঃ৫/১)
🙏 হরি ওম
জয় ঠাকুর রামকৃষ্ণ
গভীরভাবে ব্যাখ্যা । ধন্যবাদ।❤👍🙏
ভালো লাগলো আপনাদের একটু সেবা করতে পারায়।
প্রণাম নেবেন 🙏
খুবই সুন্দর বিশ্লেষণ।
🙏
Correctly narrated the subject god bless you
প্রণাম নেবেন 🙏
Valo laglo. Dhaka theke Sirajul Islam
🙏
Suru ta just marattokk chilo...❤
😊🙏
অপূর্ব উপস্থাপনা।
ভালো লাগলো জেনে। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য। প্রণাম🙏
ধর্ম নিয়ে ও অন্যান্য ভিডিও গুলো দেখতে অনুরোধ করছি।
জানাবেন কেমন লাগে।🙏
খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এমন একটা আলোচনা করার জন্য 🙏
@pratimamondal9004 🙏
❤ bondhu sundor but opor diye jacche sob 😂koi ek bar sunte jobe😊
😅
😊😀
খুব ভালো লাগলো আপনার কথাগুলো।
@@mithunnatuya1256 🙏
আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম কে এই বার্তা ঘরে ঘরে পৌঁছতে হবে
🙏🚩
Thik. Khub proyojon egulo jana
@sujanbiswas8436 🙏
ভাল লাগল এই বিশ্লেষণ
@@anandi365 🙏
খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন, অনেক ধন্যবাদ জানালাম,
পরম চেতনাই সুক্ষ থেকে স্থূল রূপে প্রকাশিত হয়েছেন,জীব সীমাবদ্ধ চেতনা নিয়ে অনন্ত চৈতন্য সত্ত্বাকে জানতে পারবে কিভাবে,পরম করুনাময় কৃপা করে যাকে যতটা জানাতে চান,সে ততটাই জানতে পারে,ঠাকুর বলতেন লোহা চুম্বকের সঙ্গে থাকতে থাকতে সেটি চুম্বকে পরিনত হয়ে যায়,সূর্য়ের আলো অবিচ্ছিন্ন হয়া সত্ত্বেও ঘরের সব জানলা দিয়ে বিচ্ছিন্ন ভাবে এসে ঘরে ঢোকে।
জয় শ্রী মা।
🙏
সৰ্বশক্তিমান ঈশ্বৰ এজনেই।তেওঁ সাকাৰেই হওঁক বা নিৰাকাৰেই হোক। আমাৰ ঈশ্বৰ আমি ভবামতেই স্বৰূপ হয়।
ঈশ্বর এক, দুই হতেই পারে না
Tik dada
Pronam 🙏
জয় গুরু জয় রাধে হরেকৃষ্ণ হরে রাম ।খুব ভালো লাগল।❤
ভালো লাগলো জেনে।
অনুরোধ করবো অন্যান্য ভিডিও দেখতে। যেমন ধর্ম, মুর্তি পূজা, গুরু করন করা নিয়ে আলোচনাও আসা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
প্রণাম নেবেন 🙏অনেক ধন্যবাদ।
জয় নিতাই 🙏
অপূর্ব আলোচনা
অপূর্ব আলোচনা৷ খুব ভাল লাগল৷