এরা সিন্ডিকেট করে জিনিসের দাম বাড়ায়। এদের কথা হচ্ছে, তাদের দরকার মুনাফা। ব্যবসা করতেছে মুনাফা অর্জন করবে। যেভাবেই হোক না কেন। মানুষ মরুক কি বাঁচুক তাদের দেখার কোন দায় নাই। এগুলো আমেরিকান পুঁঁজিবাদী নীতি। এরা অস্ত্র বিক্রি করার জন্য যুদ্ধ তৈরি করে কোটি মানুষকে হত্যা করবে। এরপর অস্ত্র বিক্রি চাঙ্গা রাখবে। অনেকটা এরকমই পুঁজিবাদী ব্যবসায়ীরা।
@@md.tahmidulkabir.xyz3338 apni sadeq agro ee supporter naki? Chokhey ki chosma pore thaken? 80k er goru to hat eo pawa jay na apni bolcen sadeq agro te ase
ভেতরে রক্ত জমাট বেধেঁ ধৈর্য্যের পাহাড় গড়েছি। তাই বেশি কিছু বলবো না এখানে। শুধু একটা কথায় বলবো তা হলো, আমি নিশ্চিত এসব দুর্নীতিবাজ হারামিরা সুযোগ পেলে ইসরায়েলের সাথে যোগ দিয়ে ফিলিস্তিনিদের ধ্বংস করবে।
বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির মূল প্রতিষ্ঠান হলো তিনটি ICAB, কারওয়ান বাজার; ICSB, বাংলা মোটর; ICMAB, কাঁটাবন, নীলক্ষেত ; সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে কোম্পানিগুলোকে পাইয়ে দিয়ে নিজেরা ভাগাভাগি করে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংক ও ৯টি বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এরা টাকা পাচার করে বিদেশে। আবার ICAB, কারওয়ান বাজারের আছে ১৬৭টি CA firm, যেগুলো সমগ্র বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের ট্যাক্স জালিয়াতির মাফিয়া গ্রুপ হিসাবে কাজ করে। আর এর নেতৃত্ব দেয় ব্যবসায়ী সংসদ সদস্যগণ। এসব সংসদ সদস্যদের পূর্বপুরুষগণ নিজেদের কোম্পানির হিসাব সরকারের কাছ থেকে লুকানোর জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই গঠন করেন তিনটি প্রতিষ্ঠান তাহলো ICAB, ICSB, ICMAB, এবং এদের নিজেদের প্রতিষ্ঠানে উৎপাদিত নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টস দ্বারা অডিটিং করিয়ে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স বেসরকারি কোম্পানিগুলো পাচার করছে। আর এর বিনিময়ে এসব কোম্পানির তকমাধারী CA,FCA, FCMA, FCS ও ম্যানেজার ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের রাতারাতি বাড়ি,গাড়ি, প্লট, ও ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে এবং যেহেতু এদের বেতন আলোচনা সাপেক্ষে তাই এরা ইচ্ছামতো ট্যাক্স জালিয়াতি করে টাকা ভাগাভাগি করে খায়। তাছাড়া, বাংলাদেশের সরকারের সবচেয়ে বড় ভুল হলো ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা করমুক্ত ইনকাম করা যেখানে ১২ লাখ টাকা করমুক্ত ইনকাম থাকা যুক্তিযুক্ত। এর ফলে, দুর্নীতিবাজরা অনায়াসে দুই তিন বছরে কোটিপতি হচ্ছে দুর্নীতি করে। তাই বাংলাদেশের সরকারের উচিত নিচের আইনগুলো অতিসত্বর চালু করা: ১। ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত ইনকাম। ২। ১২ লাখ - ৩০ লাখ ২০% ট্যাক্স। ৩। ৩০ লাখ-৫০ লাখ ৩০% ৪। ৫০ লাখ- ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স। ৫। ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট সংক্রান্ত নতুন আইন : ১। জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট রেজিষ্ট্রি করার আগে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন ফর্ম লাগবে যাতে করে কে, কোথায় জমি কিনছে তা খুব সহজেই জানা যায়। এবং প্রতিটি থানায় তাদের জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি সংক্রান্ত ভেরিফিকেশন ফর্ম অনলাইনে সংরক্ষণের জন্য অনুরোধ করা হলো। ব্যাংক একাউন্ট ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ক্রয়ের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত আইন কার্যকর করতে বিনীত অনুরোধ করা হলো: ১। একজন লোকের সর্বোচ্চ ৫ টি ব্যাংকে ৫টি ব্যাংক একাউন্ট থাকতে পারবে। ২। ব্যাংক থেকে ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সয়ংক্রিয় মেসিজিং সিস্টেম থাকতে হবে যা সরকারের কাছে, ব্যাংকের কাছে সেই সাথে নমিনির কাছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজ চলে যাবে। এতে করে টাকা ট্রান্সফারের তথ্য সরকার সহজেই জানতে পারবে। ৩। ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ১টি থাকতে পারবে। ৪। সম্প্রতি বিদেশি ৯টি ব্যাংক বিদেশে টাকা পাচারের ক্ষেত্রে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে সহযোগিতা করছে। যেমন: কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন, উরি ব্যাংক সহ অন্যান্য সকল বিদেশি ব্যাংক। তাই এসকল ব্যাংকগুলোয় বেসরকারি ব্যাংক ও অন্যান্য ব্যাংক থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সরকারের ও পুলিশের ও প্রশাসনের কড়া নজরদারির বিনীত অনুরোধ করছি। বিষয়টি সামজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ সকল জায়গায় প্রচারের জন্য বলা হলো। জনস্বার্থে ও বাংলাদেশের স্বার্থে!!!
বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির মূল প্রতিষ্ঠান হলো তিনটি ICAB, কারওয়ান বাজার; ICSB, বাংলা মোটর; ICMAB, কাঁটাবন, নীলক্ষেত ; সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে কোম্পানিগুলোকে পাইয়ে দিয়ে নিজেরা ভাগাভাগি করে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংক ও ৯টি বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এরা টাকা পাচার করে বিদেশে। আবার ICAB, কারওয়ান বাজারের আছে ১৬৭টি CA firm, যেগুলো সমগ্র বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের ট্যাক্স জালিয়াতির মাফিয়া গ্রুপ হিসাবে কাজ করে। আর এর নেতৃত্ব দেয় ব্যবসায়ী সংসদ সদস্যগণ। এসব সংসদ সদস্যদের পূর্বপুরুষগণ নিজেদের কোম্পানির হিসাব সরকারের কাছ থেকে লুকানোর জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই গঠন করেন তিনটি প্রতিষ্ঠান তাহলো ICAB, ICSB, ICMAB, এবং এদের নিজেদের প্রতিষ্ঠানে উৎপাদিত নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টস দ্বারা অডিটিং করিয়ে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স বেসরকারি কোম্পানিগুলো পাচার করছে। আর এর বিনিময়ে এসব কোম্পানির তকমাধারী CA,FCA, FCMA, FCS ও ম্যানেজার ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের রাতারাতি বাড়ি,গাড়ি, প্লট, ও ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে এবং যেহেতু এদের বেতন আলোচনা সাপেক্ষে তাই এরা ইচ্ছামতো ট্যাক্স জালিয়াতি করে টাকা ভাগাভাগি করে খায়। তাছাড়া, বাংলাদেশের সরকারের সবচেয়ে বড় ভুল হলো ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা করমুক্ত ইনকাম করা যেখানে ১২ লাখ টাকা করমুক্ত ইনকাম থাকা যুক্তিযুক্ত। এর ফলে, দুর্নীতিবাজরা অনায়াসে দুই তিন বছরে কোটিপতি হচ্ছে দুর্নীতি করে। তাই বাংলাদেশের সরকারের উচিত নিচের আইনগুলো অতিসত্বর চালু করা: ১। ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত ইনকাম। ২। ১২ লাখ - ৩০ লাখ ২০% ট্যাক্স। ৩। ৩০ লাখ-৫০ লাখ ৩০% ৪। ৫০ লাখ- ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স। ৫। ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট সংক্রান্ত নতুন আইন : ১। জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট রেজিষ্ট্রি করার আগে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন ফর্ম লাগবে যাতে করে কে, কোথায় জমি কিনছে তা খুব সহজেই জানা যায়। এবং প্রতিটি থানায় তাদের জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি সংক্রান্ত ভেরিফিকেশন ফর্ম অনলাইনে সংরক্ষণের জন্য অনুরোধ করা হলো। ব্যাংক একাউন্ট ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ক্রয়ের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত আইন কার্যকর করতে বিনীত অনুরোধ করা হলো: ১। একজন লোকের সর্বোচ্চ ৫ টি ব্যাংকে ৫টি ব্যাংক একাউন্ট থাকতে পারবে। ২। ব্যাংক থেকে ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সয়ংক্রিয় মেসিজিং সিস্টেম থাকতে হবে যা সরকারের কাছে, ব্যাংকের কাছে সেই সাথে নমিনির কাছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজ চলে যাবে। এতে করে টাকা ট্রান্সফারের তথ্য সরকার সহজেই জানতে পারবে। ৩। ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ১টি থাকতে পারবে। ৪। সম্প্রতি বিদেশি ৯টি ব্যাংক বিদেশে টাকা পাচারের ক্ষেত্রে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে সহযোগিতা করছে। যেমন: কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন, উরি ব্যাংক সহ অন্যান্য সকল বিদেশি ব্যাংক। তাই এসকল ব্যাংকগুলোয় বেসরকারি ব্যাংক ও অন্যান্য ব্যাংক থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সরকারের ও পুলিশের ও প্রশাসনের কড়া নজরদারির বিনীত অনুরোধ করছি। বিষয়টি সামজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ সকল জায়গায় প্রচারের জন্য বলা হলো। জনস্বার্থে ও বাংলাদেশের স্বার্থে!!!
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশনকে এত সুন্দর একটা প্রতিবেদন করার জন্য। সাদেক এগ্রোর মালিককে ধরলেই সব বের হয়ে আসবে। এরাই দেশের গরুর গোশতের বাজারে অস্থিরতা তৈরি করে রেখেছে।
সরকারের আশংকা ব্যাপক হারে ব্রাহমা গরু উৎপাদন হলে হোলস্টেইন জাতের বা ফ্রিজিয়ান জাতের গরুর উৎপাদনে আগ্রহ হারাবে খামারিরা। এই জাতের গরু দুধের উৎপাদনের জন্য খ্যাত। বাংলাদেশে দুগ্ধ উৎপাদন খাতকে সুরক্ষা দেবার জন্যই মূলত নিষিদ্ধ করা হয়েছে ব্রাহমা জাতের গরুর আমদানি।
সবকিছু ঠিক আছে আপনারা সত্য পথে আছেন,এবং আশাকরি থাকবেন। তবে যে বা যারা মহিলারা সংবাদ উপস্থাপক করে থাকেন একটু পর্দা সহকারে মানুষের সামনে সংবাদ প্রদর্শন করুন। আল্লাহ হেদায়েত দান করুক,আমিন।
বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির মূল প্রতিষ্ঠান হলো তিনটি ICAB, কারওয়ান বাজার; ICSB, বাংলা মোটর; ICMAB, কাঁটাবন, নীলক্ষেত ; সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে কোম্পানিগুলোকে পাইয়ে দিয়ে নিজেরা ভাগাভাগি করে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংক ও ৯টি বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এরা টাকা পাচার করে বিদেশে। আবার ICAB, কারওয়ান বাজারের আছে ১৬৭টি CA firm, যেগুলো সমগ্র বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের ট্যাক্স জালিয়াতির মাফিয়া গ্রুপ হিসাবে কাজ করে। আর এর নেতৃত্ব দেয় ব্যবসায়ী সংসদ সদস্যগণ। এসব সংসদ সদস্যদের পূর্বপুরুষগণ নিজেদের কোম্পানির হিসাব সরকারের কাছ থেকে লুকানোর জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই গঠন করেন তিনটি প্রতিষ্ঠান তাহলো ICAB, ICSB, ICMAB, এবং এদের নিজেদের প্রতিষ্ঠানে উৎপাদিত নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টস দ্বারা অডিটিং করিয়ে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স বেসরকারি কোম্পানিগুলো পাচার করছে। আর এর বিনিময়ে এসব কোম্পানির তকমাধারী CA,FCA, FCMA, FCS ও ম্যানেজার ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের রাতারাতি বাড়ি,গাড়ি, প্লট, ও ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে এবং যেহেতু এদের বেতন আলোচনা সাপেক্ষে তাই এরা ইচ্ছামতো ট্যাক্স জালিয়াতি করে টাকা ভাগাভাগি করে খায়। তাছাড়া, বাংলাদেশের সরকারের সবচেয়ে বড় ভুল হলো ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা করমুক্ত ইনকাম করা যেখানে ১২ লাখ টাকা করমুক্ত ইনকাম থাকা যুক্তিযুক্ত। এর ফলে, দুর্নীতিবাজরা অনায়াসে দুই তিন বছরে কোটিপতি হচ্ছে দুর্নীতি করে। তাই বাংলাদেশের সরকারের উচিত নিচের আইনগুলো অতিসত্বর চালু করা: ১। ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত ইনকাম। ২। ১২ লাখ - ৩০ লাখ ২০% ট্যাক্স। ৩। ৩০ লাখ-৫০ লাখ ৩০% ৪। ৫০ লাখ- ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স। ৫। ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট সংক্রান্ত নতুন আইন : ১। জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট রেজিষ্ট্রি করার আগে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন ফর্ম লাগবে যাতে করে কে, কোথায় জমি কিনছে তা খুব সহজেই জানা যায়। এবং প্রতিটি থানায় তাদের জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি সংক্রান্ত ভেরিফিকেশন ফর্ম অনলাইনে সংরক্ষণের জন্য অনুরোধ করা হলো। ব্যাংক একাউন্ট ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ক্রয়ের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত আইন কার্যকর করতে বিনীত অনুরোধ করা হলো: ১। একজন লোকের সর্বোচ্চ ৫ টি ব্যাংকে ৫টি ব্যাংক একাউন্ট থাকতে পারবে। ২। ব্যাংক থেকে ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সয়ংক্রিয় মেসিজিং সিস্টেম থাকতে হবে যা সরকারের কাছে, ব্যাংকের কাছে সেই সাথে নমিনির কাছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজ চলে যাবে। এতে করে টাকা ট্রান্সফারের তথ্য সরকার সহজেই জানতে পারবে। ৩। ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ১টি থাকতে পারবে। ৪। সম্প্রতি বিদেশি ৯টি ব্যাংক বিদেশে টাকা পাচারের ক্ষেত্রে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে সহযোগিতা করছে। যেমন: কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন, উরি ব্যাংক সহ অন্যান্য সকল বিদেশি ব্যাংক। তাই এসকল ব্যাংকগুলোয় বেসরকারি ব্যাংক ও অন্যান্য ব্যাংক থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সরকারের ও পুলিশের ও প্রশাসনের কড়া নজরদারির বিনীত অনুরোধ করছি। বিষয়টি সামজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ সকল জায়গায় প্রচারের জন্য বলা হলো। জনস্বার্থে ও বাংলাদেশের স্বার্থে!!!
2003 ...4 ami 300 tk dor a gorur gosh kinci r ekhon 750 tk . this is bangladesh .... Itali te na dhukle aaj amare bangladesh a bose vikkha korte hoito desh er j obostha .. Alhamdullih desh sere akon ami hajargun valo aci ❤❤❤
মাংসের দাম ও গরু ছাগলের দাম বৃদ্ধিতে সাদেক এগ্রোর ভুমিকা অনেক, সাদেক এগ্রোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যাবস্থা নেওয়া হোক
খাদ্য কি তোমার বাবা দিবে
খাদ্যর দাম দেখ
ওকে খাঁচায় আটকাতে পারলেই আপনাদের গরুর মাংসের কিছুটা দাম কমতে পারে।
@@mdabdulhye9412 অন্য খামারীদের কি আপনার বাবা খাবার দেয়???
@@mdabdulhye9412 আমদানি হলে মজা বুজবা৷ এই হারাম ব্যবসা ছাড়ো
এরা সিন্ডিকেট করে জিনিসের দাম বাড়ায়। এদের কথা হচ্ছে, তাদের দরকার মুনাফা। ব্যবসা করতেছে মুনাফা অর্জন করবে। যেভাবেই হোক না কেন। মানুষ মরুক কি বাঁচুক তাদের দেখার কোন দায় নাই।
এগুলো আমেরিকান পুঁঁজিবাদী নীতি। এরা অস্ত্র বিক্রি করার জন্য যুদ্ধ তৈরি করে কোটি মানুষকে হত্যা করবে। এরপর অস্ত্র বিক্রি চাঙ্গা রাখবে। অনেকটা এরকমই পুঁজিবাদী ব্যবসায়ীরা।
এ হচ্ছে খামারী সিন্ডিকেটের বস ! এই লোকের জন্যই বাংলাদেশে গরুর গোস্তের এত দাম।
আলহামদুলিল্লাহ। এখন সকল মিডিয়ার উচিৎ সাদেক এগ্রো'র থলের বিড়াল বের করা। ইমরান সাহেব কে আইনের আওতায় আনলেই সব ক্লিয়ার হবে।
tk dia par peye jan ai sokol lok
Yes
Sadeeq agror biruddha babostha jamon joruri ter cha o basi joruri oi sokol kalo taker malik customer der
@@rupamkhan258 সত্য 👍
মিডিয়া কে কিছু টাকা দিয়ে দিলে,,মিডিয়া সালাম দিয়ে চলে যাবে ,। এটাই বাস্তবতা,,,।
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন,এই সাদেক এগ্রোকে বিচারের আওতায় আনা হোক
সাদেক এগ্রো থেকে যারা গরু ছাগল ক্রয় করেন তারা সবাই কালো টাকার মালিক।
সহমত
sadeeq agro te 80k eo goru chilo ebar tar maneh ki orao kalo taka dea qurban dise?
@@md.tahmidulkabir.xyz3338 ji
@@md.tahmidulkabir.xyz3338 apni sadeq agro ee supporter naki?
Chokhey ki chosma pore thaken?
80k er goru to hat eo pawa jay na apni bolcen sadeq agro te ase
apni research korsen? report banaisen? kono prokar study or investigation korsen? net e aisha keyboard e angul ghuraite to bhaloi lage.
আমি বাংলাদেশের একজন সাধারণ নাগরিক . আমি দুদক কে অনুরোধ করবে সাদেক এগ্রোর বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে
দুদকের বিচার কে করবে। বাংলাদেশ পুরা মেসাকার হয়ে গেছে। যেখানে সবাই দুর্নীতিবাজ কে কার বিচার করবে কে জানে।
ভেতরে রক্ত জমাট বেধেঁ ধৈর্য্যের পাহাড় গড়েছি। তাই বেশি কিছু বলবো না এখানে। শুধু একটা কথায় বলবো তা হলো, আমি নিশ্চিত এসব দুর্নীতিবাজ হারামিরা সুযোগ পেলে ইসরায়েলের সাথে যোগ দিয়ে ফিলিস্তিনিদের ধ্বংস করবে।
এতদিনে টনক নড়লো!অথচ অনেক বছর যাবতই এই ইমরান লোকটি ব্যবসা করে যাচ্ছে।উনিই গরুর বাজারটি অস্থিতিশীল করে রেখেছে
Right
Thik
রাইট
বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির মূল প্রতিষ্ঠান হলো তিনটি ICAB, কারওয়ান বাজার; ICSB, বাংলা মোটর; ICMAB, কাঁটাবন, নীলক্ষেত ; সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে কোম্পানিগুলোকে পাইয়ে দিয়ে নিজেরা ভাগাভাগি করে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংক ও ৯টি বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এরা টাকা পাচার করে বিদেশে। আবার ICAB, কারওয়ান বাজারের আছে ১৬৭টি CA firm, যেগুলো সমগ্র বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের ট্যাক্স জালিয়াতির মাফিয়া গ্রুপ হিসাবে কাজ করে। আর এর নেতৃত্ব দেয় ব্যবসায়ী সংসদ সদস্যগণ। এসব সংসদ সদস্যদের পূর্বপুরুষগণ নিজেদের কোম্পানির হিসাব সরকারের কাছ থেকে লুকানোর জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই গঠন করেন তিনটি প্রতিষ্ঠান তাহলো ICAB, ICSB, ICMAB, এবং এদের নিজেদের প্রতিষ্ঠানে উৎপাদিত নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টস দ্বারা অডিটিং করিয়ে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স বেসরকারি কোম্পানিগুলো পাচার করছে। আর এর বিনিময়ে এসব কোম্পানির তকমাধারী CA,FCA, FCMA, FCS ও ম্যানেজার ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের রাতারাতি বাড়ি,গাড়ি, প্লট, ও ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে এবং যেহেতু এদের বেতন আলোচনা সাপেক্ষে তাই এরা ইচ্ছামতো ট্যাক্স জালিয়াতি করে টাকা ভাগাভাগি করে খায়। তাছাড়া, বাংলাদেশের সরকারের সবচেয়ে বড় ভুল হলো ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা করমুক্ত ইনকাম করা যেখানে ১২ লাখ টাকা করমুক্ত ইনকাম থাকা যুক্তিযুক্ত। এর ফলে, দুর্নীতিবাজরা অনায়াসে দুই তিন বছরে কোটিপতি হচ্ছে দুর্নীতি করে। তাই বাংলাদেশের সরকারের উচিত নিচের আইনগুলো অতিসত্বর চালু করা:
১। ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত ইনকাম।
২। ১২ লাখ - ৩০ লাখ ২০% ট্যাক্স।
৩। ৩০ লাখ-৫০ লাখ ৩০%
৪। ৫০ লাখ- ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স।
৫। ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স
জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট সংক্রান্ত নতুন আইন :
১। জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট রেজিষ্ট্রি করার আগে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন ফর্ম লাগবে যাতে করে কে, কোথায় জমি কিনছে তা খুব সহজেই জানা যায়। এবং প্রতিটি থানায় তাদের জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি সংক্রান্ত ভেরিফিকেশন ফর্ম অনলাইনে সংরক্ষণের জন্য অনুরোধ করা হলো।
ব্যাংক একাউন্ট ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ক্রয়ের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত আইন কার্যকর করতে বিনীত অনুরোধ করা হলো:
১। একজন লোকের সর্বোচ্চ ৫ টি ব্যাংকে ৫টি ব্যাংক একাউন্ট থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক থেকে ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সয়ংক্রিয় মেসিজিং সিস্টেম থাকতে হবে যা সরকারের কাছে, ব্যাংকের কাছে সেই সাথে নমিনির কাছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজ চলে যাবে। এতে করে টাকা ট্রান্সফারের তথ্য সরকার সহজেই জানতে পারবে।
৩। ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ১টি থাকতে পারবে।
৪। সম্প্রতি বিদেশি ৯টি ব্যাংক বিদেশে টাকা পাচারের ক্ষেত্রে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে সহযোগিতা করছে। যেমন: কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন, উরি ব্যাংক সহ অন্যান্য সকল বিদেশি ব্যাংক। তাই এসকল ব্যাংকগুলোয় বেসরকারি ব্যাংক ও অন্যান্য ব্যাংক থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সরকারের ও পুলিশের ও প্রশাসনের কড়া নজরদারির বিনীত অনুরোধ করছি।
বিষয়টি সামজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ সকল জায়গায় প্রচারের জন্য বলা হলো। জনস্বার্থে ও বাংলাদেশের স্বার্থে!!!
এই অবৈধ ব্যবসায়ীর ব্যাপারে এখনো কেন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না !!
এই মালটারে আইনের আওতায় আনা হোক,,,,,এবার বিক্রি করেছে উচ্চ বংশের গরু পরের বছর বিক্রি করবে উচ্চ শিক্ষিত, জ্ঞানী গরু 😂😂😂😂😂
Bangladesh e onek uchhos Shikkhito goru age the ase.
Import korte hobe na
আগামী বছর ২৫ লাখ টাকা দামের ছাগল আনার ঘোষনা ইতোমধ্যে একটি সাক্ষাতকারে উনি জানিয়ে দিয়েছেন
😢😅😊😂
Yes
ঐ মালটার বালাটাও ছিড়তে পারবানা
ভোক্তা অধিকারকে অবশ্যই কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
যমুনা টেলিভিশন ও সংবাদ কর্মী এর জন্য আমার দোয়া রইলো যেন মানুষের খেদমত করতে পারেন।
ফি আমানিল্লাহ্
Right
বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির মূল প্রতিষ্ঠান হলো তিনটি ICAB, কারওয়ান বাজার; ICSB, বাংলা মোটর; ICMAB, কাঁটাবন, নীলক্ষেত ; সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে কোম্পানিগুলোকে পাইয়ে দিয়ে নিজেরা ভাগাভাগি করে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংক ও ৯টি বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এরা টাকা পাচার করে বিদেশে। আবার ICAB, কারওয়ান বাজারের আছে ১৬৭টি CA firm, যেগুলো সমগ্র বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের ট্যাক্স জালিয়াতির মাফিয়া গ্রুপ হিসাবে কাজ করে। আর এর নেতৃত্ব দেয় ব্যবসায়ী সংসদ সদস্যগণ। এসব সংসদ সদস্যদের পূর্বপুরুষগণ নিজেদের কোম্পানির হিসাব সরকারের কাছ থেকে লুকানোর জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই গঠন করেন তিনটি প্রতিষ্ঠান তাহলো ICAB, ICSB, ICMAB, এবং এদের নিজেদের প্রতিষ্ঠানে উৎপাদিত নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টস দ্বারা অডিটিং করিয়ে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স বেসরকারি কোম্পানিগুলো পাচার করছে। আর এর বিনিময়ে এসব কোম্পানির তকমাধারী CA,FCA, FCMA, FCS ও ম্যানেজার ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের রাতারাতি বাড়ি,গাড়ি, প্লট, ও ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে এবং যেহেতু এদের বেতন আলোচনা সাপেক্ষে তাই এরা ইচ্ছামতো ট্যাক্স জালিয়াতি করে টাকা ভাগাভাগি করে খায়। তাছাড়া, বাংলাদেশের সরকারের সবচেয়ে বড় ভুল হলো ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা করমুক্ত ইনকাম করা যেখানে ১২ লাখ টাকা করমুক্ত ইনকাম থাকা যুক্তিযুক্ত। এর ফলে, দুর্নীতিবাজরা অনায়াসে দুই তিন বছরে কোটিপতি হচ্ছে দুর্নীতি করে। তাই বাংলাদেশের সরকারের উচিত নিচের আইনগুলো অতিসত্বর চালু করা:
১। ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত ইনকাম।
২। ১২ লাখ - ৩০ লাখ ২০% ট্যাক্স।
৩। ৩০ লাখ-৫০ লাখ ৩০%
৪। ৫০ লাখ- ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স।
৫। ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স
জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট সংক্রান্ত নতুন আইন :
১। জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট রেজিষ্ট্রি করার আগে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন ফর্ম লাগবে যাতে করে কে, কোথায় জমি কিনছে তা খুব সহজেই জানা যায়। এবং প্রতিটি থানায় তাদের জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি সংক্রান্ত ভেরিফিকেশন ফর্ম অনলাইনে সংরক্ষণের জন্য অনুরোধ করা হলো।
ব্যাংক একাউন্ট ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ক্রয়ের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত আইন কার্যকর করতে বিনীত অনুরোধ করা হলো:
১। একজন লোকের সর্বোচ্চ ৫ টি ব্যাংকে ৫টি ব্যাংক একাউন্ট থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক থেকে ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সয়ংক্রিয় মেসিজিং সিস্টেম থাকতে হবে যা সরকারের কাছে, ব্যাংকের কাছে সেই সাথে নমিনির কাছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজ চলে যাবে। এতে করে টাকা ট্রান্সফারের তথ্য সরকার সহজেই জানতে পারবে।
৩। ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ১টি থাকতে পারবে।
৪। সম্প্রতি বিদেশি ৯টি ব্যাংক বিদেশে টাকা পাচারের ক্ষেত্রে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে সহযোগিতা করছে। যেমন: কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন, উরি ব্যাংক সহ অন্যান্য সকল বিদেশি ব্যাংক। তাই এসকল ব্যাংকগুলোয় বেসরকারি ব্যাংক ও অন্যান্য ব্যাংক থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সরকারের ও পুলিশের ও প্রশাসনের কড়া নজরদারির বিনীত অনুরোধ করছি।
বিষয়টি সামজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ সকল জায়গায় প্রচারের জন্য বলা হলো। জনস্বার্থে ও বাংলাদেশের স্বার্থে!!!
আমিও দোয়া করি, যারা সংবাদ উপস্থাপক করে তারা যেন পর্দা সহকারে মানুষের সামনে প্রদর্শন করে। আল্লাহ হেদায়েত দান করুন।
যমুনা টেলিভিশন কে ধন্যবাদ
সাদেক এগ্রোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হোক।
Right
Right
Jumuna tv অসংখ্য ধন্যবাদ এ-ই সব খবর তুলে ধরার জন্য
এতোদিন কোথায় ছিল? আরো আগে কেন ব্যবস্থা নেয়নি? যারা এসব দেখে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হোক
সাদেক এগ্রো বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া সময় উপযোগী।
সাব্বাস সাদেক এগ্রো এত কু কাজ করার পরেও পার পেয়ে গেসো
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুশির খবর
যারা সাদেক এগ্রো থেকে গরু ছাগল কিনেছে... তাদের কালো টাকার উৎস বের করার অনুরোধ করছি
tor je taka nai .... odartho keno hoili, sheitar todonto ke korbe
যমুনা টেলিভিশন আমাদের সবার অল টাইম ফেবারিট। বেস্ট উইশেস।
ধন্যবাদ যমুনা কে। এই ভয়ংকর প্রতারকের সব তথ্য সামনে নিয়ে আসেন। যদিও সবাই তার দখলে।
Right
সাদেক এক গুরু বয়কট করা উচিত।।। কেননা সাদেক এগ্রো জন্য শত শত আঞ্চলিক খামার ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।।
সাদেক উগ্র কে আইনের আওতায় আনা উচিত
এজন্যই তো সাধারণ মানুষের কাছে যমুনা টিভি এত জনপ্রিয় এই ধরনের বাটপারদের খবর প্রচার করার জন্য
ইমরান সাহেব তো বলছিলো সরকারি এই ধরনের কোন নীতিমালা নেই, এখন সাদেক এগ্রোর বিরুদ্ধে কিছু করতে পারবেন😡
যমুনা টিবির সাংবাদিককে আমি মন থেকে দোয়া করি, ওনি যাতে এই দেশের সিন্টিকেট দালাল চক্রদের এই ভাবে জনগনের মাজে প্রকাশ করে দেয়🥰।
গরুর পিছে না ঘুরে। ছাগলের পিছে ঘুরো... ব্যবসাইর পিছে না ঘুরে। ঘুষ খোর এর পিছে ঘুরো..
😂😂😂😂😂
Right 👍👍👍👍👍👍👍👍👍
সাবাস সাংবাদিক! দেরিতে হলেও হলো....হার না মানলেই হলো এখন
এসব বাটপার দেরকে কঠিন শাস্তির ব্যবস্হা করা হউক।
যমুনা টিভিকে ধন্যবাদ।
বাজারের ধান বীজ নিয়ে
কালো বাজারী ব্যবসা চলেছে
তাই ধান বীজ একটা প্রতিবেদন
তৈরি করুন
সবার দুর্নীতির বিচার চাই.শুধু যে ছাগল কিনলো তার বিচার হবে এমনটা না.একটা ছাগল ১৫ লাখ টাকা হয় কিভাবে😂😂
ধন্যবাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করার জন্যে,
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ 💙💙💙
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশনকে এত সুন্দর একটা প্রতিবেদন করার জন্য।
সাদেক এগ্রোর মালিককে ধরলেই সব বের হয়ে আসবে।
এরাই দেশের গরুর গোশতের বাজারে অস্থিরতা তৈরি করে রেখেছে।
সকল প্রভাবশালীরা মিলে বাংলাদেশ কে অর্থ নীতি কে জয় বাংলা করে দিলো।
একদম, ভর এইবার সাদেক এগ্রোরে।
দেখবেন কিছুই করবে না।
ক্ষমতা ও অর্থ থাকলে নিয়ম নীতি বইয়ে সীমাবদ্ধ।
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন কে
মিডিয়া না হলে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ অনেক কিছু জানাই হতো না। কারন যারা আইন করে তাদের দেখি না কোনদিন আইনের প্রয়োগ করতে। কপাল আমাদের।
সাদেক এগ্রোর বিরুদ্ধে সঠিক তদন্ত দাবি করছি।
এতক্ষণে অরিন্দম! যাক, তবু্ও খেলা সাঙ্গ হওয়ার পরে হলেও যে প্রাণী সম্পদ বিভাগের ঘুম কাটলো এটাই বড় কথা।
আসসালামু আলাইকুম ❤❤❤ আল্লাহু আকবর❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
যমুনা টেলিভিশনকে ধন্যবাদ।
চলিতেছে সার্কাস 😂😂😂
মাংসের দাম ও গরু ছাগলের দাম বৃদ্ধিতে সাদেক এগ্রোর ভুমিকা অনেক, সাদেক এগ্রোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যাবস্থা নেওয়া হোক
মায়ানমার থেকে গরু কিনে ১-৩ লাখ টাকা দিয়ে, কিন্তু বাংলাদেশে এনে এটার দাম চাওয়া ও সেল করা হয় ১০-১৫ লাখ টাকা
এই গরু দিয়ে ব্যবসা করলে ক্ষতি কি? কেহো কি একটু বুঝিয়ে বলবেন?
1:48
@@kamranhasan5962 কি বুঝাইলেন?
সরকারের আশংকা ব্যাপক হারে ব্রাহমা গরু উৎপাদন হলে হোলস্টেইন জাতের বা ফ্রিজিয়ান জাতের গরুর উৎপাদনে আগ্রহ হারাবে খামারিরা। এই জাতের গরু দুধের উৎপাদনের জন্য খ্যাত। বাংলাদেশে দুগ্ধ উৎপাদন খাতকে সুরক্ষা দেবার জন্যই মূলত নিষিদ্ধ করা হয়েছে ব্রাহমা জাতের গরুর আমদানি।
Alhamdulillah thanks jamuna News
ও অনেক বুদ্ধিমান প্রাণী
😂
সবকিছু ঠিক আছে আপনারা সত্য পথে আছেন,এবং আশাকরি থাকবেন।
তবে যে বা যারা মহিলারা সংবাদ উপস্থাপক করে থাকেন একটু পর্দা সহকারে মানুষের সামনে সংবাদ প্রদর্শন করুন। আল্লাহ হেদায়েত দান করুক,আমিন।
রাস্ট্র বিরদী কর্ম করেও কেন ইমরান দেশদ্রোহী হবেনা?আমি মনে করি দেশদ্রোহী হিসাবে ইমরানের বিচার হওয়া উচিৎ
ব্রাহমা গরু তো দেশে নিষিদ্ধ। এর আগেও সাদিক এগ্রো এই গরু আমদানি করতে গিয়ে ধরা পড়ছে 😅
আমিও চায় ছিলাম যে তারে নিয়া একটা নিউজ তৈরী হক
১ কোটি টাকার গরু আর ১ লাক্ষ টাকার গরুর মাংশ কি এক স্বাদ নয়
সবই জয় বাংলার অবদানের ফসল
Bangladesh aitaa👍
অবশেষে ভাল পদক্ষেপ ❤
সাদেক এগ্রোকে আইনের আওতায় আনা দরকার। গরুর ফার্ম কে একটা অনৈতিক প্রতিযোগিতার উতসাহ দিচ্ছে সাদেক এগ্রো।
ধন্যবাদ যমুনা টিভিকে,
তবে এই ফেরাউন কে নিয়ে সবার আগে নিউজ করা উচিৎ ছিলো।
সবাই মিলিত এই মানুর সাথে
এদের ব্যাপারে কঠোর শাস্তি আরোপ করা হোক
মারহাবা যমুনা টেলিভিশন কে,
Amar choice ( brahma ) . tor permit er gud mari . sadek agro ace . tnx #sadekagro❤❤
কোটি কোটি টাকা যে দুর্নীতি করে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে, গরুর খামারি কে দোষারোপ করা হচ্ছে।
সাদেক এগ্রো জিন্দাবাদ
সাদেক এগ্রো টপ নিউজ চাই
ধন্যবাদ, মুশফিকুর রহমান ইফাত, এই সিন্ডিকেট বাটপার কে বাশ দেয়ার জন্য।
ধন্যবাদ প্রিয় বন্ধু ও রিপোর্টার মনির
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন এই সাদেক
এগ্রোকে বিচারের আওতায় আনা হোক
রাইট
ইদানীং সংবাদ মাধ্যম গুলো দেশের স্বার্থ রক্ষায় অসাধারণ ভুমিকা রাখছে। আমরা এই রকম আরো নিউজ দেখতে চাই।
এতো নিষিদ্ধ জিনিস ঢাক ঢোল পিটিয়ে বিক্রিয় করা একমাত্র এ-ই দেশেই পসিবল। ওদের জন্য কোন আইন নেই, আইন সব মধ্যবিত্ত আর নিন্মবিত্তের জন্য
ঠিক আছে
Thanks for the news.
আইনের আওতায় আনা হোক
প্রানী সম্পদ সবই জানে।কিন্তু ভোর হবার আগেই তাদের পকেট আগেই ভরে দিয়েছে।
কঠোর ব্যবসথা নেওয়া হক সরকার থেকে
সাদেক এগ্রোর হাত অনেক লম্বা।
বাংলাদেশের আইন বহুত এগুলি সাধারণ খামারিদের হয়রানী করা।
সেই তো সরকারের উপরে
সবই অবৈধ কিন্তু এদের বিরুদ্ধে কেউ কোনো ব্যবস্থা নেয় না।
বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির মূল প্রতিষ্ঠান হলো তিনটি ICAB, কারওয়ান বাজার; ICSB, বাংলা মোটর; ICMAB, কাঁটাবন, নীলক্ষেত ; সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে কোম্পানিগুলোকে পাইয়ে দিয়ে নিজেরা ভাগাভাগি করে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংক ও ৯টি বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এরা টাকা পাচার করে বিদেশে। আবার ICAB, কারওয়ান বাজারের আছে ১৬৭টি CA firm, যেগুলো সমগ্র বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের ট্যাক্স জালিয়াতির মাফিয়া গ্রুপ হিসাবে কাজ করে। আর এর নেতৃত্ব দেয় ব্যবসায়ী সংসদ সদস্যগণ। এসব সংসদ সদস্যদের পূর্বপুরুষগণ নিজেদের কোম্পানির হিসাব সরকারের কাছ থেকে লুকানোর জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই গঠন করেন তিনটি প্রতিষ্ঠান তাহলো ICAB, ICSB, ICMAB, এবং এদের নিজেদের প্রতিষ্ঠানে উৎপাদিত নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টস দ্বারা অডিটিং করিয়ে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স বেসরকারি কোম্পানিগুলো পাচার করছে। আর এর বিনিময়ে এসব কোম্পানির তকমাধারী CA,FCA, FCMA, FCS ও ম্যানেজার ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের রাতারাতি বাড়ি,গাড়ি, প্লট, ও ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে এবং যেহেতু এদের বেতন আলোচনা সাপেক্ষে তাই এরা ইচ্ছামতো ট্যাক্স জালিয়াতি করে টাকা ভাগাভাগি করে খায়। তাছাড়া, বাংলাদেশের সরকারের সবচেয়ে বড় ভুল হলো ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা করমুক্ত ইনকাম করা যেখানে ১২ লাখ টাকা করমুক্ত ইনকাম থাকা যুক্তিযুক্ত। এর ফলে, দুর্নীতিবাজরা অনায়াসে দুই তিন বছরে কোটিপতি হচ্ছে দুর্নীতি করে। তাই বাংলাদেশের সরকারের উচিত নিচের আইনগুলো অতিসত্বর চালু করা:
১। ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত ইনকাম।
২। ১২ লাখ - ৩০ লাখ ২০% ট্যাক্স।
৩। ৩০ লাখ-৫০ লাখ ৩০%
৪। ৫০ লাখ- ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স।
৫। ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স
জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট সংক্রান্ত নতুন আইন :
১। জমি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, প্লট রেজিষ্ট্রি করার আগে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন ফর্ম লাগবে যাতে করে কে, কোথায় জমি কিনছে তা খুব সহজেই জানা যায়। এবং প্রতিটি থানায় তাদের জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি সংক্রান্ত ভেরিফিকেশন ফর্ম অনলাইনে সংরক্ষণের জন্য অনুরোধ করা হলো।
ব্যাংক একাউন্ট ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ক্রয়ের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত আইন কার্যকর করতে বিনীত অনুরোধ করা হলো:
১। একজন লোকের সর্বোচ্চ ৫ টি ব্যাংকে ৫টি ব্যাংক একাউন্ট থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক থেকে ও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সয়ংক্রিয় মেসিজিং সিস্টেম থাকতে হবে যা সরকারের কাছে, ব্যাংকের কাছে সেই সাথে নমিনির কাছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজ চলে যাবে। এতে করে টাকা ট্রান্সফারের তথ্য সরকার সহজেই জানতে পারবে।
৩। ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ১টি থাকতে পারবে।
৪। সম্প্রতি বিদেশি ৯টি ব্যাংক বিদেশে টাকা পাচারের ক্ষেত্রে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে সহযোগিতা করছে। যেমন: কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন, উরি ব্যাংক সহ অন্যান্য সকল বিদেশি ব্যাংক। তাই এসকল ব্যাংকগুলোয় বেসরকারি ব্যাংক ও অন্যান্য ব্যাংক থেকে টাকা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সরকারের ও পুলিশের ও প্রশাসনের কড়া নজরদারির বিনীত অনুরোধ করছি।
বিষয়টি সামজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ সকল জায়গায় প্রচারের জন্য বলা হলো। জনস্বার্থে ও বাংলাদেশের স্বার্থে!!!
Rejahul hoq o jorito sadek Agro 'r shate
টাকা ঠিক জায়গায় ঢালে নি সাদেক এগ্রোর মালিক টাকা দিলেই সব মাফ,,যমুনা টেলিভিশন ধন্যবাদ
তখন রিপোর্ট করেন নাই কেন? জানতেন না?? নাকি ব্যবসা শেষে ভাগাভাগি ঠিক হয় নি?
তাইলে অবৈধভাবে বিক্রি করে কি ভাবে? সরকার কি ব্যবস্থা নেবে না ❓
এই এগ্রো ফার্ম গুলা বন্ধ করে দেয়া হউক!! নয়তো কৃষকরা কৃষি কাজ ধীরে ধীরে কৃষি কাজ থেকে দুরে সরে যাবে!
2003 ...4 ami 300 tk dor a gorur gosh kinci r ekhon 750 tk . this is bangladesh .... Itali te na dhukle aaj amare bangladesh a bose vikkha korte hoito desh er j obostha .. Alhamdullih desh sere akon ami hajargun valo aci ❤❤❤
এ সকল গরুর গোস্তো মানব দেহের জন্য খুবই খতিকর।
এদের আইনের আওতায় আনা উচিত
ওরে আইনের আওতায় আনা উচিত
কেন অবৈধ হবে! দ্রুত বর্ধনশীল গরু পালন সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়া উচিত
ঈদের আগে তো ঠিকই টাকা পাইয়া সুন্দর সুন্দর ভিডিও দেখাইছো এখন
good report man!
অবৈধ পথের ফার্ম সাদেক এগ্রো গ্রুপ
এর ব্যবসা বন্ধ করা হোক।
আইনের আওতায় আনতে হবে
Allah Bachao Amra Jono shadaron 🤲🤲🤲🤲
এই মানুষ টার জন্য আজ বাংলাদেশে গরুর দাম এতো
Sohar❤️❤️love u