বদলে গেলো প্রাথমিকের শপথ বাক্য | Barta24
HTML-код
- Опубликовано: 11 сен 2024
- বদলে গেলো প্রাথমিকের শপথ বাক্য
»» Barta24 RUclips Channel :
/ barta24
»» Barta24 Facebook Page:
Barta24 : Barta24news
Barta24 Live: barta24l...
Barta24 Digital: bartatea...
Barta24 Entertainment: barta24e...
Barta24 Sports : barta24s...
»» Barta24 Other Social Platforms:
Instagram: / barta24bd
TikTok: / barta24social
Twitter: / barta2418517
LinkedIn : / barta24news
Pinterest : / barta24bd
Copyright © 2024 by Barta24.com
»» Barta24 Android App :
play.google.co...
আমাদের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে ভিজিট করুন- www.barta24.com
Any video or video clip of Barta24.com re-uploading and displaying on any other RUclips channel will be considered as a penal offense for information.
All rights reserved. No part of this publication may be reproduced, distributed, or transmitted in any form or by any means, including photocopying, recording, or other electronic or mechanical methods, without the prior written permission of the publisher
Barta24.com, a digital news multimedia platform in Bangladesh aims to deliver rich content. Besides various text contents, it has emerging potential in video content which covers interviews and features.
#barta24 #breakingnewstoday
মনে পড়ে গেল সেই আমাদের ছোট থাকতে শপথ বাক্য পাঠ করা। কতই না সুন্দর ছিল এই শপথ বাক্য।। আসুন আমরা সবাই এই শপথ অনুযায়ী জীবন চলার অঙ্গীকার করি।।।।
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আমি এটি পরামর্শ দিচ্ছি না কারণ এটি একজন হিন্দুর লেখা। মুসলিম বা হিন্দু তাতে কিছু যায় আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য।
রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ ভারতের জমিদার ছিলো। তিনি বাংলাদেশের মানুষ নন। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। এই গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করা হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের সব জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং হিন্দু-মুসলিম লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকে অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন। এসব কারণেই আমরা ভারত সরকারের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না।
সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
@@kmhedayetulislamabdullah331 👍👍👍👍
Amio ekmot.thik bolechen.
@@kmhedayetulislamabdullah331আপনি আমাদের জাতীয় সংগীতটি (আমার সোনার বাংলা) বারবার পড়ে দেখুন বা শুনুন সেখানে শুধু আমাদের বাংলা মায়ের সৌন্দর্য, প্রকৃতি ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে ; সেখানে কোনো বিরোধিতার কথা উল্লেখ নাই👎👎
এই শপথ বাক্যই পড়ে তো আমরা বড় হয়েছি, খুব সুন্দর।❤
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আমি এটি পরামর্শ দিচ্ছি না কারণ এটি একজন হিন্দুর লেখা। মুসলিম বা হিন্দু তাতে কিছু যায় আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য।
রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ ভারতের জমিদার ছিলো। তিনি বাংলাদেশের মানুষ নন। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। এই গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করা হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের সব জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং হিন্দু-মুসলিম লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকে অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন। এসব কারণেই আমরা ভারত সরকারের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না।
সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
৭ বছর স্কুলে এই শপথ পাঠ করিয়েছি। ৩য় শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত। খুব ভালো লাগছে। ❤
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আমি এটি পরামর্শ দিচ্ছি না কারণ এটি একজন হিন্দুর লেখা। মুসলিম বা হিন্দু তাতে কিছু যায় আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য।
রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ ভারতের জমিদার ছিলো। তিনি বাংলাদেশের মানুষ নন। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। এই গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করা হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের সব জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং হিন্দু-মুসলিম লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকে অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন। এসব কারণেই আমরা ভারত সরকারের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না।
সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
@@kmhedayetulislamabdullah331 ভাই রবীন্দ্রনাথ জানতো এদেশে বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হলে ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির তৈরি হবে শিক্ষিত জাতি না। আর না হয় তৈরি হবে ধর্মের নামে জাতির নামে দলের নামে অহংকার আর অমানুষ। এদেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষিত অমানুষ তৈরি করেছে। শিক্ষিত জাতি বা মানুষ না।
আর থাকলো জাতির সংগীত সেটা দেশের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে মানুষকে না।
আর শিক্ষিত অমানুষ বা অশিক্ষিত অমানুষ দেশের প্রতি ভালোবাসা জানে না।
জাতির সংগীত পরিবর্তন করার দরকার নাই নিজেকে জাতীয় মানুষ তৈরি করেন।
এই শপথ বাক্য পাঠ করে স্কুল জীবন শেষ করেছিলাম। খুব ভালো লাগছে খবর টা শোনে
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আমি এটি পরামর্শ দিচ্ছি না কারণ এটি একজন হিন্দুর লেখা। মুসলিম বা হিন্দু তাতে কিছু যায় আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য।
রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ ভারতের জমিদার ছিলো। তিনি বাংলাদেশের মানুষ নন। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। এই গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করা হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের সব জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং হিন্দু-মুসলিম লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকে অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন। এসব কারণেই আমরা ভারত সরকারের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না।
সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
@@kmhedayetulislamabdullah331 akon ki apni noton jatio songit banaban naki?
এই শপথ বাক্যই পড়ে তো আমরা বড় হয়েছি, খুব সুন্দর।
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আমি এটি পরামর্শ দিচ্ছি না কারণ এটি একজন হিন্দুর লেখা। মুসলিম বা হিন্দু তাতে কিছু যায় আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য।
রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ ভারতের জমিদার ছিলো। তিনি বাংলাদেশের মানুষ নন। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। এই গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করা হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের সব জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং হিন্দু-মুসলিম লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকে অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন। এসব কারণেই আমরা ভারত সরকারের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না।
সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
আমরা তো ২০২২ এর আগের টাই শিখেছিলাম। আগেরটা যে বদলে দিয়েছিলো সেটা তো জানতাম না। এখন জানলাম
হায়রে!! শপথ বাক্য তেও মুজিব।!!!
এই দুঃখ রাখব কই
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আমি এটি পরামর্শ দিচ্ছি না কারণ এটি একজন হিন্দুর লেখা। মুসলিম বা হিন্দু তাতে কিছু যায় আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য।
রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ ভারতের জমিদার ছিলো। তিনি বাংলাদেশের মানুষ নন। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। এই গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করা হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের সব জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং হিন্দু-মুসলিম লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকে অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন। এসব কারণেই আমরা ভারত সরকারের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না।
সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
রাখা লাগবে না, ভারতে রপ্তানী করে দেন।
টাকা টেও মুজিব আছে টাকা টা ছিঁড়ে দুঃখ টা মেটান 😁😁😁
আমি আজকে এই শপথ দেখে অবাক হয়ে গেলাম সুন্দর শপথপাথ
❤❤❤❤❤
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আমি এটি পরামর্শ দিচ্ছি না কারণ এটি একজন হিন্দুর লেখা। মুসলিম বা হিন্দু তাতে কিছু যায় আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য।
রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ ভারতের জমিদার ছিলো। তিনি বাংলাদেশের মানুষ নন। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। এই গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করা হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের সব জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং হিন্দু-মুসলিম লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকে অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন। এসব কারণেই আমরা ভারত সরকারের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না।
সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
আলহামদুলিল্লাহ, এই শপথ পাঠ করেছিলাম ২০০৫ সালে,
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আমি এটি পরামর্শ দিচ্ছি না কারণ এটি একজন হিন্দুর লেখা। মুসলিম বা হিন্দু তাতে কিছু যায় আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য।
রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ ভারতের জমিদার ছিলো। তিনি বাংলাদেশের মানুষ নন। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। এই গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করা হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের সব জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং হিন্দু-মুসলিম লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকে অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন। এসব কারণেই আমরা ভারত সরকারের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না।
সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
@@kmhedayetulislamabdullah331😂😂😂
অত্যন্ত ধন্যবাদ কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ও সুন্দর উদ্যোগটি গ্রহণ করার জন্য !!
মনে পড়ে গেলো সেই ছোটবেলার কথা। কতো সুন্দর ছিলো সেই দিনগুলো।
আলহামদুলিল্লাহ
প্রাইমারি স্কুলে আমাদেরকে টিচাররাই শপথগুলা পাঠ করাইতেন
মাঝখানে অনেক বছর এগুলো হারিয়ে গেলো এখন আবার ফিরে আসলো
আল্লাহ পাকের দরবারে আবারও শুকুর আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ ।
পিটি করার সময় সম্পূর্ণ স্কুল কে শপথ পাঠ করাতাম এস এ ক্যাপ্টেন।
এই শপথ দেখে সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেলো।❤
জাতীয় সঙ্গীতটাও যদি কোন দেশীয় কবির হত অনেক অনেক অনেক ভাল হত
সেই ছোটবেলা, সেই বিদ্যালয়, সমাবেশ, আমাদের প্রিয় শিক্ষক মহোদয়দের মুখ একে একে মনে পড়লো। ওহ আবার যেন নিজের সন্তানকে পড়ানোর আগ্রহ ফিরে পেলাম। ধন্যবাদ, ধন্যবাদ ফিরে যেতে চাই আগের দিনে সেখানে শরিফ শরিফ-ই থাকবে আর শরিফা শরিফাই। শরিফ যেন আর শরিফা না হয়।
আমরা এই শপথ পড়ে বড়ো হয়েছি এটাই ভালো শপথ বাক্য
আমাদের স্কুল জীবনে আমরা এই শপথ বাক্যই পাঠ করে আসছিলাম। খুবই ভালো লাগলো।
আমরা এই শপথই পাঠ করেছি।আমি শপথ করিতেছি যে মানুষের সেবায় সর্বদা নিজেকে নিয়োজিত রাখিবো ।দেশের প্রতি অনুগত থাকিবো ।দেশের একতা ও সংহতি বজায় রাখিবার জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকিবো ।হে মহান আল্লাহ আমাকে শক্তি দিন ,আমি যেন বাংলাদেশের সেবা করিতে পারি এবং বাংলাদেশকে একটি শক্তিশালী ও আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে পারি আমীন
আলহামদুলিল্লাহ 🖤 খুব ভালো সিদ্ধান্ত। বতর্মান শপথ বাক্য আমরাও ছোটবেলায় প্রাইমারীতে পড়েছিলাম ❤
আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের সেই শপথ পাঠ। অনেক খুশি হলাম
আলহামদুলিল্লাহ।
খুব ভালো হয়েছে
শৈশবে আমরাও এই শপথ বাক্য পাঠ করেছি....
সুন্দর শপথ বাক্য। আশা করছি সবাইর গ্রহনযোগ্য হবে।
অনেক দিন পর এই শপথ শুনে ছোটবেলা কথা মনে পড়ে গেল।
আলহামদুলিল্লাহ
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে ❤❤❤❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
আমাদের সময় এই শপথ বাক্য ছিল।আগের দিনের কথা মনে পড়ে গেল। old is gold
এই শপথ বাক্যটি আমি স্কুলে পাঠ করাবো। ইনশাআল্লাহ❤
সেই ছোট বেলার শপথ আমরা ফিরে পেলাম ❤❤
মাশা আল্লাহ! ঠিক সেই ছোটবেলার স্কুলের শপথ বাক্য ❤
Alhamdulillah onek khusi holam.....sei cuto bela teke(10 year) pat kore asa sopot piriye pelam......Amin
অবশ্যই নতুন দেশে নতুন জাতীয় সঙ্গীত হতে হবে।
jeti ace oitai valo......karon jatio songgit a to ar mujib k dukayni
নতুন এই শপথ বাক্য আমাদের সময় আমরা পাঠ করতাম খুবই ভালো লাগতো
আমি বড় হয়েছে 2007,8 সাল ক্লাস এই টা পড়তাম এখনো এটা আমি পাঠ করি অনেক ভালো লাগে
আমাদের সময় এটাই ছিলো
অনেক ভালো লাগলো শুনে
অসাম্প্রদায়িকতা ও ধম নিরপেক্ষতা সব ক্ষেত্র থেকে বাদ দিতে হবে।
স্কুলে এই শপথ পাঠ করেছি
এখনো পুরোপুরি মনে আছে ❤
আজ আবার স্মৃতি চারণ হয়ে গেল ❤
মহান আল্লাহ বলা গেল কিন্তু ঈশ্বর বাক্যটি বলা গেল না এটাই কি বৈষম্যবিরোধী দেশ।
Vai smosa nai apni blben ate kon boisommo kra hbe na.
আমি ছোট বেলায় এই শপথ বাক্য পাঠ করে বড় হয়েছি❤❤❤অনেক দিন পর শুনলাম❤❤
এই শপথ বাক্য পাঠ করে স্কুল জীবন শেষ করেছিলাম। মাঝখানে অনেক বছর এগুলো হারিয়ে গেলো এখন আবার ফিরে আসলো
শপথ এরকমই তো হওয়া উচিত আমরা ছোটবেলা এভাবেই শপথ করিতাম
পুরানটা কোনো ছাত্রের শপথ হতেই পারে না। ওইটার মধ্যে রাজনৈতিক বাক্য ভরা। নতুনটাই ভালো।
মাদ্রাসায় নতুন শপথ বাক্য আমাদের আগে থেকেই ছিল
আজকে আমি অনেক আনন্দিত,, আমার স্কুল জীবনের 10 টা বছর আমি কোনদিন শপথ করিনি লাইনে ঠিকই দাঁড়িয়েছি কিন্তু কোনদিন শপথ উচ্চারণ করিনি, তার কারণ হলো শেখ মুজিবুর কে জাতির পিতা বলতে হতো তাই।
আহারে কি সুন্দর শপথ আমার স্কুল জীবনে কোনদিন শপথ করিনি। শুধু একটা কারনে শেখ মুজিবকে জাতির পিতা বলতে হতো তাই।
এই শপথ হাই স্কুল পর্যন্ত পরেছি এর পরে বদলে গেছিল 😢
মনে পড়ে গেল আমাদের স্কুল জীবন❤
মাশা আল্লাহ সুন্দর অনেক ভালো হবে
এটাই তো আমাদের শপথ ছিলো❤। এই শপথের বাস্তব রুপ দেখিয়েছি আমরা ছাত্র সমাজ❤
আলহামদুলিল্লাহ। কলেজ এ যখন ছিলাম পুরো বললেও শেখ মুজিবের এই লাইন টুকু একদিন ও বলি নাই!
আমি শপথ করিতেছি যে দেশ ও দশের জন্য সর্বদাই রাস্তায় নেমে আন্দোলন করবো,,,, এরকম বাক্য করানো হোক
Alhumdulliah. onek valo laglo.
এই শপথ বাক্য ছোটবেলায়স্কুলে পড়তাম। এখনো মুখস্ত আছে। ছোটবেলার স্মৃতি মনে পড়ে গেল।
খুবই ভালো লাগবে এই শপত দিলে।
আগেই এটায় ছিলো, পুনরায় চালু করার জন্য ধন্যবাদ
শপথ তো একই।।আমরা স্কুল এ এই শপথটি পাঠ করতাম
এটাই সুন্দর শপথ বাক্য।
এটা নতুন শপথ বাক্য নয়।এই শপথ বাক্য পাঠ করেই স্কুল জীবন শেষ করেছি।আমার মনে আছে যখন এই শপথ এর ভাবার্থ বুঝতে পেরেছিলাম প্রতিদিন শপথের সময় গা শিউরে উঠতো❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে
ওয়াও, আমাদের সময়কার সেই শপথ বাক্য আবার ফিরে এলো। আলহামদুলিল্লাহ। ❤️❤️❤️
এই শপথ বাক্য আমরা ছোট বেলায় পাঠ করিতাম
এটা নতুন নয়,,, বরং ছোটবেলায় আমরা সবাই এটাই পাঠ করতাম
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে শপথ টা❤
অনেক সুন্দর হয়েছে
আলহামদুলিল্লাহ ❤
আমি তো ১ম শপথ বাক্যই ক্লাস ১-১০ পর্যন্ত পাঠ করেছি।
"আমি শপথ করিতেছি যে, মানুষের সেবায় সর্বদা নিজেকে নিয়োজিত রাখিব। দেশের প্রতি অনুগত থাকিব। দেশের একতা ও সংহতি বজায় রাখিবার জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকিব। হে প্রভু, আমাকে শক্তি দিন, আমি যেন দেশ ও জাতির সেবা করিতে পারি এবং বাংলাদেশকে একটি আদর্শ ও শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে গড়িয়া তুলিতে পারি। আমিন।"
আমরা তো আগে এটাই পড়তাম। চেঞ্জ হয়ে কোনটা করা হয়েছিল না জানা আমার নাদান মন💔💔
এটাইত ছিলো আমাদের পূর্বের শপত বাক্য।
এই শপথ আমি ও করেছিলাম কি সুন্দর এখন ডিজিটাল শপথ আল্লাহ সবাই কে হেদায়েত দান করুন
অনেক ভালো ❤
আমাদের সময় মহান সৃষ্টিকর্তার পূর্বে আল্লাহ শব্দটি ছিল না।
মাশাআল্লাহ ভালো লাগলো
এবার ২ য় হচ্ছে রবি ঠাকুরের
ওমা তুমার আকাশ তুমার বাতাস
বাত দিয়ে ।
আল্লাহর নামে জাতীয় সংগীত চাই
আমাদের জাতীয় কবি নজরুল ভারতীয় জন্ম সূত্রে, আমাদের জাতীয় সংগীত এর লেখক বাংলাদেশ বিরোধী ছিলেন।আমাদের জাতীয় পতাকার লাল বৃত্তটি একেবারে সেন্টারে নেই।এই বিষয় গুলো ঠিক করুন দ্রুত!
এই শপথ বাক্য পড়েই আমরা বড়ো হয়েছি।
Valo hoise
এটাই ত পড়ছিলাম আমরাও,, এখন ছিলনা😮😮
ধন্যবাদ 🌷🇧🇩🌹🌺
ধন ধান্য পুষ্প ভরা এই গানটাকে যদি জাতীয় সঙ্গীত বানানো হতো অনেক সুন্দর হতো 😊
আমি এই শপথ পাঠ করাতাম আমি গর্বিত ।। আমি যখন ক্লাস 2 তে পড়তাম ।।। আমি নিজে এই শপথ পাঠ করিয়েছি দীর্ঘ 5 বছর আমার স্কুল এর ছাত্রছাত্রী সবাইকে ।।। আমার স্কুল এর নাম ব্রাইট স্টার স্কুল
নতুন না, এ শপথ বাক্য আমরাও পরেছি
এই শপথ ১-১২ পর্যন্ত পরেছি। আবার চলে আসলো
দেশের আনুগত্য না, আল্লাহ আনুগত্য হতে হবে।
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের দাবি জানাচ্ছি।
পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত গাও
@@SoyedChannelBd ভাইয়া, দেশবাসী যদি একাত্মতা প্রকাশ করে আমরা তাইই করবো ইনশাল্লাহ।
@@arifurrahman317 দেশবাপী কারা যারা রাজাকার তারাই বলনে বাংলাদেশের পতাকা জাতীয় সংগীত সব কিছু উল্টা পাল্টা করে ফরতে,,, ছি ছি ভাইয়া আমার ভাবতেও লজ্জা লাগে এরা বাংলাদেশের নাগরিক,,,
Vai apni ki rajakar?
@@SoyedChannelBd ভাই, এই জাতীয় সঙ্গীত লেখা হয়েছিল যখন এই দেশ ভারতের সাথে যুক্ত ছিল! ৭১এর অনেক আগে। মানুষের কত দাবিই তো আছে। আমার মত যারা আছেন এটা আমাদের একটা দাবি হিসেবেই দেখবেন প্লীজ।
Ata amader bely chilo
২০২২ সালে একক ব্যক্তির শপথ বাক্য পাঠ করানোর সিদ্ধান্তের জন্য শেখ হাসিনাকে ব্যক্তি স্বধীনতা কেড়ে নেয়ার জন্য বিচারের মুখোমুখি করা হোক
আগের টা তো বেশ কঠিন ছিল বাবা রে😮😮তবে নতুনটা জানি
এই শপথ বাক্য আমরা ছোট বেলা পড়েছি।
আমাদের সেই আগের শপথ এমন করে সেই আগের লেখাপড়াও ফেরত আনা হোক।
ছোটবেলায় তো এই শপথ বাক্যই পড়া হতো। মাঝখানে যে আবার শেখ মুজিব ঢুকে গেছে জানতামই না। আজকে জানতে পারলাম।
Aty thik Allah ache
সত্যি মনটা ভরে গেল
ভালোই হয়েছে
নতুন শপথ বাক্য অনেক আগে থেকেই চলতেছে,,
আমরা নিজেরাও পাঠ করেছি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এবং উচ্চ বিদ্যালয়ে,,
আমরা যখন হাইস্কুলে পড়তাম ২০০৪ থেকে ২০০৮ তখন এই শপথ পড়তাম। কিন্তু হাসিনা তার বাপের নামে ছাত্রদের পড়াইতো।
এগুলা তো আমাদের সময় ছিলো।
এটা আমাদের সময় ছিলো!
আমরা ও এই সপথ পাঠ করছি
এটা নতুন নয় , আমরা সারা জীবন এই শপথ বাক্য পড়ে এসেছি।
এটা আমরা ছোট বেলায় প্রাইমারি স্কুলে এই সফথ পাঠ করতাম
চমৎকার
বদলে যায় নাই বদলে যাওয়া শপথ বাক্য সংশোধন করে আগে যেটা ছিলো সেটাই আছে।