ফরজ সালাতের পর রাসুল সঃ এর পঠিত দোয়া ও জিকির আছে সম্মিলিত মুনাজাত নাই তবে এই দোয়া ও জিকির কোন আলেম জানেনা দোয়া ও জিকির শেষে একাকি মুনাজাত করা জায়েজ ইনশাআল্লাহ।
আপনি যদি কোন দলিল পেয়ে থাকেন কুরআন-হাদীসের সেটা পেশ করেন আর তা না হলে মনগড়া কথা বইলেন না কারণ মনগড়া কথা দিয়ে ইসলাম চলে না আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন
ওয়ালাইকুম ওস্সালাম ওয়া রহমত উল্লা ওয়া বারাকাতহু। সম্মানিত শাইখগন আপনারা যা বলছেন তা সঠিক কি ভাবে বুজব আবার এইটাও বলেছেন যে তোমারা যখন অবসর পাও দোয়া সাধন কর।আরও প্রমান আছে যে দোয়া হচ্ছে এবাদতের মস্তিষ্ক তাহলে আল্লাহ্ ভাল জানেন
ভাই সবাই মিলে একসাথে হাত না তুলে একাই একাই তুলা যাবে। নিজের চাওয়া মহান আল্লাহ পাকের কাছে চাইতে পারবে, বিশেষ করে সেজদাহ করার সময় চাইবে, কারণ দোয়া সেজদাহ করার সময় খুব কবুল হয়,
কে কি ভাবে কখন দোয়া করলো না করলো এইটা কে এত বড় ইস্যু বানানোর কি প্রয়োজন আছে। মুসলমানদের মধ্যে এর আরো অনেক বড় সমস্যা আছে আপনারা একটু সে দিকে নজর দিলে ভালো হয়। যেমন ভালো মানুষ হওয়া, বড় বড় ফতোয়া দেয়ার আগে বিপদে আপদে মানুষের উপকারে এগিয়ে আসা । আরে ভাই আমার এই ক্ষুদ্র অভিগ্যতায় আমি মনে করি যে, দুনিয়ায় আপনি এক ভাল মুসলিম, একজন ভালো হিন্দু,এক ভলো খ্রীষ্টান, ভালো বৌদ্ধ ইত্যাদি অনেক পাবে কিন্তু একজন ভালো মানুষ পাওয়া দুষ্কর হয়ে যাবে। দু্ঃখিত। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত কাউকে কষ্ট দেয়ার জন্য করি নি।
আমি একটা জিনিস বুঝি যারা এখানে ফতোয়া দিয়েছে তারা সবাই যদি আহালে হাদিস না কিন্তু আমরা যারা ছোট খাটো জিনিসগুলো নিয়ে কথাবার্তা বলি আমাদের তো আসলেই যাচাই করা উচিত যদি তাদের কথা ভালো না লাগে তাহলে আমাদের যাচাই করা উচিত। সবাই যে মিথ্যা কথা বলতেছে এটা আমরা নিতে পারি না। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম 18000 ফরজ নামাজের ইমামতি করেছেন একটা হাদিস নাই নামাজ শেষে হাত তুলে মোনাজাত করা। তার সাহাবারা কোন সময় করেও নাই । চার ইমাম তারা কোন হাদিস গ্রন্থে উল্লেখ নাই। তাহলে আমরা আসলে পাইলাম কোথায়। আসুন যাচাই করি। কোরআন আর হাদিসের যেটা নাই সেটাকে ধরে রাখার নামই হলো বেদাত
এরা আল কোর আনের কথা বলে না। হাদীস নিয়ে পাগল থাকে। সুরা আল ইমরান আয়াত 132 সুরা নেছা আয়াত 80. 151.152.153. সুরা মায়েদা আয়াত 15 সুরা ফাতহ আয়াত 10 সূরা আ লা আয়াত 6 সুরা হাদীদ আয়াত 3.4 এর ব্যাখ্যা এই কাঠ মোল্লা রা করে।
আলহামদুলিল্লাহ্। আমার অনেকেই মন করবো আরে আমাদের পূর্বে যারা এসেছে তারা তো নিয়ত করেছে তাহলে কী তারা ভুল করছে। উওর হলো : হ্যাঁ। আমারা তাদের জন্য দোঁয়া করব। তারা কী করে গিয়েছে সেটা বড় কথা নয়। আমার আল্লাহ্ আর রাসুল (সা:) কী বলেছে সেটাই আমরা মানবো। কারণ আমার বাবা দাদার তো ইসলাম নয়।
তোমরা আল্লাহর রজ্জু কে শক্ত করে ধর এবং নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করো না। আমাদের কে সবচেয়ে এখন এই আয়াতের উপর আমল করা উচিত বলে আমি মনে করি। এখানে শুধু যেটার উপর বিতর্ক চলছে সেটা হল নবী মুহাম্মাদ সাঃ সালাত শেষে হাত তুলে দোয়া করতেন কিনা। দোয়া তো সম্মিলিত ভাবে করতেন তবে সেটা হয়তো হাত তুলে না। তবে অন্য সময় সম্মিলিত ভাবে হাত তুলে দোয়া করতেন। শুধু মাত্র এর উপর ভিত্তি করে কাউকেকিংবা কোন ব্যক্তিবর্গ এইভাবে কে বিদাতি এমনকি জাহান্নামি বলার মাধ্যমে ছোটখাট বিষয়গুলো কে নিয়ে বেশি মাতামাতি করে মুসলিম উম্মার যে কতবড় ক্ষতি করছে সেটা যদি জানতো তাহলে এই সব বিতর্কিত বিষয় থেকে বিরত থাকত। এই দিক দিয়ে নোমান আলী খান এর বক্তব্য প্রানিধান যোগ্য। সবচেয়ে যোচ্চুরি করছে তো এই ইউটিউবার যে বক্তব্য কাটকাট করে পেশ করছে।
আমি একজন সৌদি প্রবাসি। আমি আমার এই চ্যানালে পবিত্র কুরআনের সেই সব বিষয় তুলে ধরব যাহা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই সব বিষয় তেমন আলোচনা হয় না। আসা করি আপনারা আমার চ্যানালটির পাশে থাকবেন। আপনারা আমার প্রান প্রিয় দ্বীনি ভাই আপনাদের জন্য দোয়া রইলো। আমিন।........
We term Sajol Roshan as the Best Alem and accurate Islam preacher of the present time. His speech is based on the authority of the Quran clear, correct and articulate. আমরা মনে করি সজল রোশান বর্তমান সময়ের শ্রেষ্ঠ আলেম ও ইসলাম প্রচারক। তার বক্তব্য ক্কোরআনের উপর ভিক্তি করে সঠিক, গোছালো ও সুস্পষ্ট।
hmmm......but unar akida te vul ase.....uni bivinno jaigar ayat er ortho miliye bolen..bujsen........aktu islam er theory ta poren...shudhu video dekhe take ato bisshash korenna doya kore...apnake age islam er theory bujte hobe mon kotha na.....without nabi mohammad (SWA) sunnah u cant do anything...ami apnake kemon kore bujhabo bujsina......but apnara khub shohoje na bujhe......shudhu 1 ponthi hoye kono kisu bisshash koren....
মোনাজাত করলে তো সমস্যা নাই, সবাই মিলে ১ সাতে মোনাজাত করলে অন্তরে আল্লাহর ভয় আরো বেশি চলে আসে,এই কানে তো আর গান বাজনা হচ্চে না, রসুল সঃ- তো ইসলাম প্রচার করার জন্য =৫০/৭০/৯০/১ লাক টাকা তো নেইনি, একন যে আমরা নিচ্চি, এই গুলো কে কি বাভে জায়েস বলবেন
ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর 24 পরগনা জেলার বুড়ির পুকুর মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে যান, শায়েখ আল্লামা মুফতি নাসির উদ্দিন চাঁদপুরী সাহেবের ছাত্র হয়ে যান ,ইনশাআল্লাহ কোরআন ও হাদিস থেকে নামাজের পর সম্মিলিত দোয়া করা মুস্তাহাব ,এটা প্রমাণ পেয়ে যাবেন, ইনশাআল্লাহ
আমি একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলি যদি আমার কমেন্টে খারাপ লাগে তাহলে আমাকে ক্ষমা করবেন,আমি আমি একজন সুন্নি কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বলল আল্লাহর? আমি একজন শিয়া কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত কর সে বললো আল্লাহর, আমি একজন কওমি কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বলল আল্লাহর? আমি একজন ভান্ডারি কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বললো আল্লাহর?আমি একজন আহলে হাদীস কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বললো আল্লাহর? আমি একজন জামাতি কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো, সে বললো আল্লাহর, তাহলে সবাই বললো এক আল্লাহর এবাদত করে,তারপর আমি তাদের সবাইকে জিজ্ঞেস করলাম তোমাদের মাঝে শিয়া, সুন্নি, কওমি, জামাত, এত দল কে করছে সবাই অন্তর থেকে বললো ভাই সব কাফেরের চক্রে হয়েছে????এরপরে আমি একজন হিন্দুকে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বললো ভগবানের?আমি একজন খ্রিস্টান কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত কর সে বললো ঈশ্বরের?আমি একজন বুদ্ধ কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বললো গৌতম বুদ্ধের?তাহলে আমি বলি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান তিনজন তিন ধর্মের এবাদত করে যদি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ বানাতে পারে?????তাহলে এক আল্লাহর এবাদত করে মুসলমানরা কেন ঐক্য পরিষদ বানাতে পারলোনা????হায় আফছোস তোমরা মুসলমান এক আল্লাহর এবাদত করে এক রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অনুসরণ করে এক ধর্মের মুসলমান হয়ে তোমর ঐক্য পরিষদ বানাতে পারলে না????? ইসলাম ধর্ম হয়ে মুসলিম হয়ে এক হতে পারলে না? আফসোস আমার কি জানেন কাফের সম্প্রদায় শয়তানের পূজা করে,ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেল?????আর তোমরা সত্যবাদী সৃষ্টিকর্তার,যিনি সৃষ্টি করেছেন আসমান ও যমীন,যিনি সৃষ্টি করেছেন সারা জাহান,এক আল্লাহর এবাদত করে?ঐক্যতা গঠন করতে পারলে না ঐক্য পরিষদ বানাতে পারলে না???? একজনের পিছনে একজন লেগে রয়েছে ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে???একজনের প্রতি একজন ঘৃণা হিংসা করতেছে???একজনকে একজন মারিতেছ??? তোমাদের মাঝে কোন সহানুভূতি সহানুভূতি মায়া মমতা সুন্নতের অনুসরণ, ঈমান আকিদা নাই????অথচ তোমরা আল্লাহর এবাদত করো, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অনুসরণ করো????? কিন্তূ কাফেরের মাঝে একতা আছে তোমাদের মাঝে নাই????তাছাড়া কাফের সম্প্রদায় তিন ধর্মের হয়ে একজনের সাথে একজন ভালো আচরণ করে? একজনের বিপদ একজন পাশে দাঁড়াই, আর তোমরা এক ধর্মের হয়ে একজনে আরেকজন কে শেষ করে দিচ্ছ, চিন্তা করে দেখো তোমরা কত নিচে নেমে গেছো???কাফেররা তিন ধর্মের হয়ে তোমাদের ধ্বংস করে দিচ্ছে ঐক্য হয়ে??? অথচ তোমরা বুঝতে পারতেছ না???এই তোমাদের ঈমান আবার বল কিয়ামতের মাঠে তোমরা,রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুপারিশ তোমরা পাবে, এত সহজ???আর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুপারিশ আল্লাহর রহমত পাওয়ার জন্য আমরা তৌবা করি, কখন মরে যায় জানিনা আজকে এই মুহূর্ত থেকে চলেন আমরা শপথ করি আল্লাহর কসম করে যে ইসলামের মধ্যে আর কোনো বিবাদ সৃষ্টি করবো না,কোনো দলকে পরস্পর খারাপ বলব না,যারা আল্লাহর এবাদত করে এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ইসলামকে অনুসরণ করে আমরা সবাই মুসলিম ভাই ভাই,আজকে থেকে ইসলামের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই
আমাদের দেশের প্রত্যেকিট মসজিদেতো সম্মিলিত দোয়া করা হয় সব সময় এমনকি জুম্মার নামাজেও হয়। এমনকি আমাদের জাতীয় মসজিদেও মোনাজাত হয়। আপনাদের বয়ান ভালো লাগলো। কিন্তু আমাদেরকে হাদীসের উদাহরণ হাদীস নং সহ জানতে হবে।
@@omegaplusbd স্ট্যাটাস বা সামাজিক মর্যাদায় আমাদের অবস্থা যত শক্তিশালীই হোকনা খোদার কাছে আমরা ভিখারি! আমরা কিছুই না! ভিক্ষুক বেশে মহান আল্লাহ পাকের দরবারে হাত তুলে মুনাজাত করা এবং বিশেষ করে সম্মিলিত মোনাজাত সর্বোপরি ফরজ নামাজের সালাম ফেরানোর পর সম্মিলিতভাবে হাত তুলে দোয়া করার বিষয়টি বেদাত কেন হবে? যেহেতু উপরোক্ত হাদীস থেকে প্রমাণিত ! সুতরাং এ বিষয়ে উচ্চবাচ্য করা বা দ্বিমত পোষণ করা প্রকারান্তরে সহি হাদীসের প্রতি তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার বিষয়টি প্রমাণিত হয়ে যায়! আমাদেরকে সবসময় মনে রাখতে হবে যে পবিত্র কুরআনের প্রতিটি আয়াতের প্রেক্ষিতে অর্থাৎ ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে অবশ্যই কোন না কোন হাদীস রয়েছে বিধায় পরিপূর্ণ জ্ঞান অর্জন ব্যতীত একটি জায়েজ এবং ইতিবাচক বিষয়কে নেতিবাচক ধারণায় মতামত প্রদান করা আমাদের জন্য সমীচীন হবে কি? এছাড়াও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখতে হবে যে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মর্যাদা এবং শ্রেষ্ঠত্বে, চরিত্রে মাধুর্যে পছন্দের এবং মহব্বতের তালিকায় মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামীনের নিকট সর্বোত্তম প্রিয়! সবচাইতে নিকটবর্তী! নবীজিই হচ্ছেন আল্লাহ পাকের সকল সৃষ্টির মধ্যে সবচাইতে শ্রেষ্ঠতম নিদর্শন! সর্বশ্রেষ্ঠ প্রশংসিত এবং প্রিয়তম সৃষ্টি! নবীজির জন্য হাত তুলে মুনাজাত করা বাধ্যতামূলক নয়! কেননা, প্রতি মুহূর্তে তিনি আল্লাহর ওহীর মুখাপেক্ষী! আল্লাহর ওহী কর্তৃক নবীজির প্রতিটি মুহূর্তের জীবনযাপন, কর্তব্যকর্ম, কথাবার্তা, ইশারা-ইঙ্গিত, নীরবতা, বাচনিক প্রকাশ, উঠা-বসা হাঁটাচলা নিয়ন্ত্রিত হয়! তিনি নিজের থেকে কিছু বলেন না কোন কিছু করা তো দূরের কথা! بسم الله الرحمن الرحيم وما ينطق عن الهوى ان هو الا وحي يوحى সুতরাং যে নবীজী প্রতি মুহূর্তেই، প্রতি পদক্ষেপেই আল্লাহর ওহী প্রত্যাদেশ দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকেন! তাঁর জন্য অন্তরের ইচ্ছাই আল্লাহপাকের নিকট যথেষ্ট! بسم الله الرحمن الرحيم قَدْ نَرَىٰ تَقَلُّبَ وَجْهِكَ فِى ٱلسَّمَآءِ ۖ فَلَنُوَلِّيَنَّكَ قِبْلَةً تَرْضَىٰهَا ۚ فَوَلِّ وَجْهَكَ شَطْرَ ٱلْمَسْجِدِ ٱلْحَرَامِ ۚ وَحَيْثُ مَا كُنتُمْ فَوَلُّوا۟ وُجُوهَكُمْ شَطْرَهُۥ ۗ وَإِنَّ ٱلَّذِينَ أُوتُوا۟ ٱلْكِتَٰبَ لَيَعْلَمُونَ أَنَّهُ ٱلْحَقُّ مِن رَّبِّهِمْ ۗ وَمَا ٱللَّهُ بِغَٰفِلٍ عَمَّا يَعْمَلُونَ এজন্য আমরা সবাই জানি বাইতুল মুকাদ্দাস 'কেবলা' হওয়া সত্ত্বেও, হাজার হাজার বছর ধরে নামাজের কেবলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সত্ত্বেও নবীজির অন্তরে আকাঙ্ক্ষা জেগেছিল যে বাইতুল্লাহ অর্থাৎ কাবা শরীফ নামাজের কেবলা হলে ভালো হয়! এজন্য নামাজরত অবস্থায় আল্লাহপাক নবীজির সেই অন্তরের প্রার্থনা শোনার সাথে সাথেই কেবলা পরিবর্তন করার প্রার্থনা কবুল করেছিলেন! ان الله عليم بذات الصدور সব সময় মনে রাখতে হবে যে আমাদের নবীজির জীবনের এক মুহূর্তের ঘটনা, ইশারা-ইঙ্গিত, রেফারেন্স, আমাদের জন্য ইসলাম! আমাদের জন্য দালিলিক শরিয়াভিত্তিক প্রমাণ যা অস্বীকার করলে বিশ্বাসী হিসেবে দাবী করার অধিকার রাখতে পারব না! উল্লেখ্য যে বিগত শত বছর পূর্বে যে বিষয়গুলো প্রচলিত এবং জায়েজ হিসেবে সারা বিশ্বে গৃহীত ছিল! নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আমাদেরকে হাত তুলে মুনাজাত করার জন্য উৎসাহিত করেছেন এবং নিজেও নামাজের সালাম ফেরানোর পর হাত তুলে দোয়া করেছিলেন তাহলে আমরা কি সেই নবীর অনুসরণ করবো না? কিন্তু বিগত শতক থেকে অনেক নতুন ধ্যান-ধারণার ফতোয়া আমাদের ধর্মচর্চায় যুক্ত হয়েছে! অর্থাৎ এতদিন "জায়েজ" হিসেবে হাজার বছর ধরে প্রচলিত থাকলেও অধুনা বিশেষ ঘরানার বক্তাদের অভিমতে এ সব জায়েজ বিষয়ে সাধারণ মানুষের নিরুৎসাহিত হওয়া সাধারন মুসলিমদেরকে সমস্ত বিতর্কে যুক্ত করা অবশ্যই বক্তার ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ কে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে! তাই নয় কি?
@@omegaplusbd بسم الله الرحمن الرحيم ______________________________________ হাদীসে রাসূল: وقال إبن أبي حاتم: حدثنا أبو معمر المقرئ حدثنا عبد الوارث ،حدثنا على بن زيد عن سعيد بن المسيب عن أبي هريرة: أن رسول الله رفع يده بعد ما سلم، وهو مستقبل القبلة فقال: اللهم خلص الوليد بن الوليد' وعايش بن ابي ربيعه وسلمه بن هشام' وضعه المسلمين الذين لا يستطيعون حيلة و لا يهتدون سبيلاً من أيدي الكفار" উপরের হাদিসটি হযরত ইবনে কাথির রহিমাল্লাহু তাঁর 'এরাবিক তাফসীরে' বর্ণনা করেছেন! অর্থাৎ নামাজে সালাম ফিরানোর পর তিনি হাত তুলে যে মোনাজাত করেছিলেন তার বর্ণনা! উল্লেখ্য 'মোনাজাত' মূলত সেই দোয়া প্রার্থনা বুঝায় যা আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিনের নিকট "দুই হাত তুলে প্রার্থনা" করা! সাধারণ দোয়া বলতে আমরা চলতে-ফিরতে উঠা বসায় যে দোয়া করে থাকি যেমন কোন কিছুতে আরোহণ করার পর দোয়া! খাবারের পরে দোয়া! ঘুম থেকে জেগে উঠার পর দোয়া ইত্যাদি! সবক্ষেত্রে সব জায়গায় হাত তোলা বাধ্যতামূলক নয়! তবে পরিবেশ পরিস্থিতি অনুযায়ী একাকী হাত তুলে মুনাজাত করা অবশ্যই সুযোগ-সুবিধা এবং ভাগ্যের ব্যাপার! অর্থাৎ হাত তুলে মোনাজাত সর্বোত্তম বিনয় এবং কাকুতি-মিনতি সহকারে আকুল প্রার্থনা আল্লাহর নিকট বান্দার দাসানুদাস হিসেবে ভিক্ষা চাওয়া বোঝায়। যেখানে আল্লাহ পাকের নিকট আমরা সর্বোত্তম বিনয় প্রদর্শন করতে পারি বাহ্যিকভাবে এবং আন্তরিক ভাবে! হাত তুলে মুনাজাত করা আল্লাহর নিকট সর্বোত্তম পছন্দনীয়! بسم الله الرحمن الرحيم وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِى عَنِّى فَإِنِّى قَرِيبٌ ۖ أُجِيبُ دَعْوَةَ ٱلدَّاعِ إِذَا دَعَانِ ۖ فَلْيَسْتَجِيبُوا۟ لِى وَلْيُؤْمِنُوا۟ بِى لَعَلَّهُمْ يَرْشُدُونَ যেহেতু আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে বলেছেন তোমরা আমার কাছে চাও! প্রার্থনা করো! আমি জবাব দেবো। অধিকন্তু হাদীসে রয়েছে! আল্লাহপাক খালি হাত ফেরাতে অর্থাৎ ফিরিয়ে দেয়া অপছন্দ করেন! যখন হাত তুলে মোনাজাত করা হয় তখন আল্লাহ পাকের শাহী দরবার থেকে তা খালি হাতে বা শূন্যহাতে ফেরানো আল্লাহর নিকট লজ্জাস্কর বোধহয়! সুবহানাল্লাহ! এজন্য সুন্নি আকিদা পন্থী বুযুর্গানে দ্বীন নীরবে-নিভৃতে গভীর নিশিতে আল্লাহর নিকট কান্নাকাটি করা, হাত তুলে দোয়া অথবা মোনাজাত করার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন! সম্মিলিত এবাদত জিকের কোরআন তেলাওয়াত আল্লাহর প্রশংসা আলোচনা করা নবীজির গুণকীর্তন করা, নবীদের জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা এবং আল্লাহর অলিদের আলোচনা বর্ণনা আমাদের জন্য এবাদত এবং কাফফারা স্বরূপ! তাহলে সম্মিলিত মোনাজাত যেখানে অনেক মুসল্লি অর্থাৎ নামাজী ব্যক্তি রয়েছেন যার মধ্যে একজন আল্লাহর অলি ও থাকতে পারেন হয়তো আমাদের জানা নেই তা! তাঁর ওসিলায় আমাদের সম্মিলিত মোনাজাত আল্লাহর দরবারে গৃহীত হলে ক্ষতি কোথায়?
@@dr.golamrabbani2693 যুক্তি দিয়েতো ভাই ইসলাম চলে না। জামায়াতে নামায পড়লে 27 গুণ বেশী সওয়াব পাওয়া যায়। তাহলে সুন্নাত নামায জামায়াতে পড়লে সমস্যা কি...?? সওয়াব তো বেশী হওয়ার কথা। এটা হচ্ছে যুক্তি। আর নবীর পদ্ধতি হচ্ছে সুন্নাত নামায একাকী পড়া। ভাই, আমরা যদি যুক্তি দিয়ে ইসলামকে চালাতে যাই তাহলে যুগে যুগে বহু পণ্ডিত আসবেন আর নিজেদেন বুদ্ধি/যুক্তি দিয়ে নতুন নতুন জিনিস সংযোজন করবেন আর বিয়োজন করবেন। ঈসা (আ:) কে খ্রীস্টানরা ঈশ্বর প্রমাণ করে যুক্তি দিয়ে। তাই যুক্তি ভুলে যান, সুন্নাতকে অন্ধভাবে অনুসরণ করুন।
@@dr.golamrabbani2693 সম্মিলিত মুনাজাত জায়েজ হতে পারে। তবে সুন্নাত নয়। কারন রাসুল(স) সালাতের পরে সম্মিলিত মুনাজাত করেননি। কেউ যদি রাসুলের সুন্নাত থেকেও বেশি উত্তম মনে করে তবে বিদাত হবে।
@@AhsanShawon06 Bhai Amar Kno challenge nei ,,Ami jto dur Jani faroj namaj er por nobi pak সম্মিলিত মুনাজাত করেননি ,,কিন্তু তিনি অন্য সময় সম্মিলিত মুনাজাত করেছেন ,,কিন্তু এটাকে বিদয়াত বলা ঠিক নই ,, যারা বিদআত বলছে তারা বিদাত কাকে বলে সেটাই জানে না ,,এমনকি আপনিও জানেন না ,,
একা একা দোয়া করতে পারেন কোন সমস্যা নয় কেউ বাধা দিবেনা কেউ বিদআত বলবে না কিন্তু আমাদের দেশে ফরজ নামাজের পর সম্মিলিত দোয়া করা ফরজ হয়ে গেছে এজন্য বেদাত
আল্লাহর কাছে ভিক্ষা চাইছেন হাত তুলে চাইলে তা কি বেধাথ হয়ে যায়।আমরা কি নবীর মতো । আমারা গুনাহগার।যার যেভাবে মনে চায় সেই ভাবে রাকতে পারে। আল্লাহ কে খুশি করতে যে ভাবে হন সেই ভাবে রাকতে পারো।
আমি সৌদি আরব আছি। সৌদি আরব আমি অনেক জায়গায় অনেক মসজিদে নামাজ পরেছি। কোন জায়গায় ফরজ নামাজের পর সম্বলিত দোয়া করতে দেখি নাই।
ফরজ নামাযের পরে দোয়া করা ভালো
@@mdjohir2768 সম্মিলিত ভালো?
Apni boro mustahid🤣@@mdjohir2768
@@mdjohir2768বিনোদন
@@KhairuZzamanবিনোদন
ফরজ সালাতের পর রাসুল সঃ এর পঠিত দোয়া ও জিকির আছে সম্মিলিত মুনাজাত নাই তবে এই দোয়া ও জিকির কোন আলেম জানেনা দোয়া ও জিকির শেষে একাকি মুনাজাত করা জায়েজ ইনশাআল্লাহ।
সঠিক কথা বলতে বলতে ভুল কথা কেন বলেন,,,আলেম রা ঠিকই যানে,,
যাহক দেরিতে হলেও সঠিক জিনিস জানলাম আলহামদুলিল্লাহ, ধন্যবাদ আলেম ভাইয়েরা
সঠিকটা এখনো জানা যায়নি
আলহামদুলিল্লাহ
যাযাকাল্লাহ্ খায়েৱ আমীন আলহামদুলিললাহ্ আলহামদুলিললাহ্ কত সুন্দৱ আলোচনা আল্লাহ্ আমাদেৱ মাফ কৱুন ।আল্লাহুমমা ফাক্কেহনী ফিদ্ধীন আমীন ।আল্লাহ্ আমাদেৱ হেদাযেত ও হেফাযত কৱুন আমীন ।
এই আলেম গুলো আমদের দেশের বড় আলেম।উনাদের আকিদা সঠিক।
আল্লাহ জারা ফরজ সলাতের পর সম্মিলিত মোনাজাত করে তাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুক,,,,,, আমিন
Adha shaitan aguli
ধধধধ
আলা ইবনে হাজরামি নবির সাহাবি উনি ফজরেরে পর হাততুলে সম্মেলিত মুনাজাত করেছেন আরিফ বিন হাবিবের ওয়াজ শুনেন
১ অাল্লাহু অাকবার
৩ অাস্তাগফিরুল্লাহ
৩৩ সুবহানআল্লাহ
৩৩ অালহামদুলিল্লাহ
৩৩ অাল্লাহু অাকবার
যত দিন যাবে আলেমরা জালেমে পরিনত হবে আর সাধারণ মানুষেরা পথভ্রষ্ট হবে আল্লহুপাক যেন আমাদের সঠিক পথে চলার তৌফিক দেন আমিন।
আপনিতো শুধু আপনার শুবিধাবাদী লোক দের কথাই প্রকাশ করলেন আরো বহু লক্ষ লক্ষ আলেমদের কথা বাকি আছে তাদের মতামতটাও প্রকাশ করুন। তবেইতো বের হবে আসল ফলাফল।
আপনি যদি কোন দলিল পেয়ে থাকেন কুরআন-হাদীসের সেটা পেশ করেন আর তা না হলে মনগড়া কথা বইলেন না কারণ মনগড়া কথা দিয়ে ইসলাম চলে না আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন
Ii
@@mohammadshaydurrahman611
a
Amin summa amin Alhamdulillah
আল্লাহ তায়ালা বলেন, আর যখন কোন বানদা আমার নিকট দোয়া করে আমি তার নিকটে হই, এবং দোয়া কারির ডাকে সাড়া দেই যখনই আমাকে ডাকে
প্রমাণ কী?
@@মেহেদীমমিন ⁸⁸⁸i⁷7òòòoòoòoòoòòoòòķ a
দোয়া তো না করার কথা কেউ বলেনা ভাই
Just সম্মিলিত যেটা হয় সেটা ভুল
আপনি একা করলে তু কেও নিষেধ করে না।
ওয়ালাইকুম ওস্সালাম ওয়া রহমত উল্লা ওয়া বারাকাতহু। সম্মানিত শাইখগন আপনারা যা বলছেন তা সঠিক কি ভাবে বুজব আবার এইটাও বলেছেন যে তোমারা যখন অবসর পাও দোয়া সাধন কর।আরও প্রমান আছে যে দোয়া হচ্ছে এবাদতের মস্তিষ্ক তাহলে আল্লাহ্ ভাল জানেন
ভাই সবাই মিলে একসাথে হাত না তুলে একাই একাই তুলা যাবে। নিজের চাওয়া মহান আল্লাহ পাকের কাছে চাইতে পারবে, বিশেষ করে সেজদাহ করার সময় চাইবে, কারণ দোয়া সেজদাহ করার সময় খুব কবুল হয়,
কোরআনের কোনো আয়াত নাই ফরজ নামাজ পড়ে হাত তুলে দোয়া করা যায়েজ না জায়েজ
@@mahmoodkhan1496 ইসলামে হাদিস বলতেও একটা জিনিস আছে।
শায়েখ জসিম উদ্দিন রহমানী।❤️
I love josim uddin rahmani
অনেক মিস করি
খুব ই ভালো
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ এই বাংলাদেশে একদিন সত্য প্রতিষ্ঠিত হবেই
সত্য হবে, তবে এই ভাবে না। এই সব বিতর্কিত বিষয় কাটছাট করে ভিডিও বানিয়ে ইউটিউব এ ছেড়ে নয়।
আমাদের ডাঃ আব্বাসী হুজুরের সাথে বসুন তা হলে সবে বুঝবেন হুজুরেরা। এরা লা মাজহাবি ও হাদিস চোর এগুলো টিক টক হুজুর।
আলহামদুলিল্লাহ, সঠিক টা জানলাম।
এরা আহেলে জিলাপি, ঈমান নষ্ঠের পায়তারা
্লেবাছি হুজুর বলেন ত হাত তুলে দুয়া কোন ধরণের গু না।
্লেবাছি হুজুর বলেন ত হাত তুলে দুয়া কোন ধরণের গু না।
কে কি ভাবে কখন দোয়া করলো না করলো এইটা কে এত বড় ইস্যু বানানোর কি প্রয়োজন আছে। মুসলমানদের মধ্যে এর আরো অনেক বড় সমস্যা আছে আপনারা একটু সে দিকে নজর দিলে ভালো হয়। যেমন ভালো মানুষ হওয়া, বড় বড় ফতোয়া দেয়ার আগে বিপদে আপদে মানুষের উপকারে এগিয়ে আসা । আরে ভাই আমার এই ক্ষুদ্র অভিগ্যতায় আমি মনে করি যে, দুনিয়ায় আপনি এক ভাল মুসলিম, একজন ভালো হিন্দু,এক ভলো খ্রীষ্টান, ভালো বৌদ্ধ ইত্যাদি অনেক পাবে কিন্তু একজন ভালো মানুষ পাওয়া দুষ্কর হয়ে যাবে। দু্ঃখিত। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত কাউকে কষ্ট দেয়ার জন্য করি নি।
Masahallha khub sundor bolechen ❤❤
এ সম্পর্কীয় সুন্দর গান শুনে মুগ্ধ
❤❤❤❤
এখানে যারা ফতোয়া দিলো তারা কিন্ত সবাই আহলে হাদিস না বুঝলেন তো হানাফীভাই দের বোঝার তওফিক দেন আল্লাহ
জ্বী ভাই
আরে ভাই আমরা সবাই জানি কিন্তু কিছু মানুষ আছে যারা জানেননা
সহীহ হাদিস মানার জন্য আহলে হাদিস হতে হবে এমন কোনো কথা নেই
@@mdosmanhabib8283 hmm sohi hadis manar jonno ahle hadis hoar proyojon nei
আমি একটা জিনিস বুঝি যারা এখানে ফতোয়া দিয়েছে তারা সবাই যদি আহালে হাদিস না কিন্তু আমরা যারা ছোট খাটো জিনিসগুলো নিয়ে কথাবার্তা বলি আমাদের তো আসলেই যাচাই করা উচিত যদি তাদের কথা ভালো না লাগে তাহলে আমাদের যাচাই করা উচিত। সবাই যে মিথ্যা কথা বলতেছে এটা আমরা নিতে পারি না। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম 18000 ফরজ নামাজের ইমামতি করেছেন একটা হাদিস নাই নামাজ শেষে হাত তুলে মোনাজাত করা। তার সাহাবারা কোন সময় করেও নাই । চার ইমাম তারা কোন হাদিস গ্রন্থে উল্লেখ নাই। তাহলে আমরা আসলে পাইলাম কোথায়। আসুন যাচাই করি। কোরআন আর হাদিসের যেটা নাই সেটাকে ধরে রাখার নামই হলো বেদাত
এরা আল কোর আনের কথা বলে না। হাদীস নিয়ে পাগল থাকে। সুরা আল ইমরান আয়াত 132 সুরা নেছা আয়াত 80. 151.152.153. সুরা মায়েদা আয়াত 15 সুরা ফাতহ আয়াত 10 সূরা আ লা আয়াত 6 সুরা হাদীদ আয়াত 3.4 এর ব্যাখ্যা এই কাঠ মোল্লা রা করে।
সাইফির বক্তব্য শুনে মনে হয় মাল খুব বেশি খাইছে।এ কথাগুলো কি স্বাভাবিক ভাবে বলা যায় না।।।
Naujolla
দেশের শীর্ষ আলেমদের মতামত হাত তুলে সম্মিলিত মোনাজাত করা বিদআত তাহলে এখনো অনেক মসজিদে হাত তুলে সম্মিলিত মোনাজাত কিসের ভিত্তিতে।
আলহামদুলিল্লাহ্। আমার অনেকেই মন করবো আরে আমাদের পূর্বে যারা এসেছে তারা তো নিয়ত করেছে তাহলে কী তারা ভুল করছে। উওর হলো : হ্যাঁ। আমারা তাদের জন্য দোঁয়া করব। তারা কী করে গিয়েছে সেটা বড় কথা নয়। আমার আল্লাহ্ আর রাসুল (সা:) কী বলেছে সেটাই আমরা মানবো। কারণ আমার বাবা দাদার তো ইসলাম নয়।
তোমরা আল্লাহর রজ্জু কে শক্ত করে ধর এবং নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করো না।
আমাদের কে সবচেয়ে এখন এই আয়াতের উপর আমল করা উচিত বলে আমি মনে করি।
এখানে শুধু যেটার উপর বিতর্ক চলছে সেটা হল নবী মুহাম্মাদ সাঃ সালাত শেষে হাত তুলে দোয়া করতেন কিনা।
দোয়া তো সম্মিলিত ভাবে করতেন তবে সেটা হয়তো হাত তুলে না। তবে অন্য সময় সম্মিলিত ভাবে হাত তুলে দোয়া করতেন। শুধু মাত্র এর উপর ভিত্তি করে কাউকেকিংবা কোন ব্যক্তিবর্গ এইভাবে কে বিদাতি এমনকি জাহান্নামি বলার মাধ্যমে ছোটখাট বিষয়গুলো কে নিয়ে বেশি মাতামাতি করে মুসলিম উম্মার যে কতবড় ক্ষতি করছে সেটা যদি জানতো তাহলে এই সব বিতর্কিত বিষয় থেকে বিরত থাকত। এই দিক দিয়ে নোমান আলী খান এর বক্তব্য প্রানিধান যোগ্য।
সবচেয়ে যোচ্চুরি করছে তো এই ইউটিউবার যে বক্তব্য কাটকাট করে পেশ করছে।
Mashallah khub sondhor grotto akta kotha bolchen
আলহামদুলিল্লাহ, সবগুলো আলেমদের কথা ১০০% সঠিক।
এই ফাজিলের দল নামাজের পরে মোনাজাত করা বেদাত কোন হাদিছে পাইছির তোরাতো বেদাত হারামির জাত মুসলমানদের ভুল পথে নিসনে
Good Post
Alhamdulillah Khub Valo kore shobai bujlen Shukran Jajakkallahu khair
আল্লাহুআকবার । সকল শায়েখদের আল্লার জন্য ভালো বাসি । ইনশাহ্ আল্লাহ বিদাতিরা নিপাত যাবে তবে দোয়া করি বিদাতি আলেমদের আল্লাহ্ হেদায়েত দান করুন । আমীন ।
ģ
çç
Good post
সম্মিলিত মোনাজাত বাধ্যতামূলক করা যাবেনা ঠিক।
কিন্তু কেউ মোনাজাত করলে নিষেধ করা যাবে না।
Mia bai ekaki koren asubida nai.
Fine.
Alhamdulillah
আমি একজন সৌদি প্রবাসি। আমি আমার এই চ্যানালে পবিত্র কুরআনের সেই সব বিষয় তুলে ধরব যাহা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই সব বিষয় তেমন আলোচনা হয় না। আসা করি আপনারা আমার চ্যানালটির পাশে থাকবেন। আপনারা আমার প্রান প্রিয় দ্বীনি ভাই আপনাদের জন্য দোয়া রইলো। আমিন।........
আমাদের ডাঃ আব্বাসী হুজুরের সাথে বসুন তা হলে সবে বুঝবেন হুজুরেরা। এরা লা মাজহাবি ও হাদিস চোর এগুলো টিক টক হুজুর।
They r right...l100%
আল্লাহর কাছে দুয়া দুই সময় কবুল হয় শেষ রাতে এবং ফরজ নামাযের পর
সঠিক বলেছেন, কিন্তু দুয়া ফরজ নামাযের পর একা একা না সম্মিলিত?
@@KhairuZzaman একা পড়লে একা একা। আর সম্মিলিত ভাবে পড়লে সম্মিলিত ভাবে। অনেকে দুয়া বেশী করেনা দোয়া করলে ভালো না করলে সমস্যা নেই
সকল আলেম দের আল্লাহ তুমি নেক হায়াত দান করো এবং সকল কে আরও কোরআন হাদিসের আরও বেশি বেশি জ্ঞান ও শারিরীক সুস্থতা কামনা করি
Masaallah
সবচেয়ে ভালো হবে অামরা নিজেরা কোরঅান পড়ে, বুঝে, মেনে নেওয়া।
ফরজ নামাজের পর মোনাজাত করলে কোন সমস্যা নাই। আল্লাহ সবাইকে বুঝার তোফিক দান করুন। আমিন
এই ব্যাটা তোর মাথা তোর পেটের দিকে ঢুকে পড়ছে
মোনাজাতে সমস্যা নাই কিন্তু সম্মিলিতভাবে প্রত্যেক নামাযের পর নিয়ম করে করাটা সুন্নাত নয়।
মোনাজাতে সমস্যা নাই কিন্তু সম্মিলিতভাবে প্রত্যেক নামাযের পর নিয়ম করে করাটা সুন্নাত নয়।
সমস্যা নাই আল্লাহর রসুল সঃ ফরযসালাতের পয মোনাজাত হাত তুলে করেন নাই।
Apnar kothay cholbe naki...hadis anujayi cholbe...
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
খুব ভালো লাগলো ভাই
আপনাদের দলিল হাট হাজারি মাদ্রাসা, হাদিস এর দলিল দিবেন
We term Sajol Roshan as the Best Alem and accurate Islam preacher of the present time. His speech is based on the authority of the Quran clear, correct and articulate.
আমরা মনে করি সজল রোশান বর্তমান সময়ের শ্রেষ্ঠ আলেম ও ইসলাম প্রচারক। তার বক্তব্য ক্কোরআনের উপর ভিক্তি করে সঠিক, গোছালো ও সুস্পষ্ট।
এজিদ/আঃ ওহাব নুজদী গুরুপের বক্তব্য সুনিয়া কেহ ঈমান নষ্ট করিয়েন না।
hmmm......but unar akida te vul ase.....uni bivinno jaigar ayat er ortho miliye bolen..bujsen........aktu islam er theory ta poren...shudhu video dekhe take ato bisshash korenna doya kore...apnake age islam er theory bujte hobe mon kotha na.....without nabi mohammad (SWA) sunnah u cant do anything...ami apnake kemon kore bujhabo bujsina......but apnara khub shohoje na bujhe......shudhu 1 ponthi hoye kono kisu bisshash koren....
একদম সঠিক
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Wow nice video
আল্লাহ তায়ালা যেন এই হক্কানি আলেমদের সুস্থ এবং নেক হায়াত দান করেন আমিন।
জসিম উদ্দিন রহমানিকে আল্লার জোন্নো ভালোবাসি
শরীয়ত হাটাজারীতে নয়,কোরআন হাদিসে
right
বড় ভাই ঠিক বলেছেন
ভাই আপনার এত দ লিল লে মানতে চান না তাই আপনারা যাদের অনুসরণ করেন তাদের প্রমাণ হাটহাজারী
হাটাজারীতে কোরআন হাদিস মেনেই চলে
কুরআন হাদিস দিয়েই তো আপনারে বোঝানো হয়েছে
Namaz sesh kon jaigai Salam ferale tahole namaz er mordhe ki kore hoi
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লা অনেক সুন্দর সঠিক কথা তুলে ধরা হয়েছে
আল্লাহ তায়ালা সবাই কে নেক হায়াত দান করুন আমীন
পবিত্র কোরআন শরিফে আছে, তোমাদের দুজনের দুআ কবুল করা হলো, হযরত মুসা আঃ দুয়া করেছেন আর হারুন আঃ আমিন বলেছেন
احسنت جزاك الله خيرا
شكرا شكرا الله يوفقك
আমাদের ডাঃ আব্বাসী হুজুরের সাথে বসুন তা হলে সবে বুঝবেন হুজুরেরা। এরা লা মাজহাবি ও হাদিস চোর এগুলো টিক টক হুজুর।
মোনাজাত করলে তো সমস্যা নাই, সবাই মিলে ১ সাতে মোনাজাত করলে অন্তরে আল্লাহর ভয় আরো বেশি চলে আসে,এই কানে তো আর গান বাজনা হচ্চে না, রসুল সঃ-
তো ইসলাম প্রচার করার জন্য =৫০/৭০/৯০/১ লাক টাকা তো
নেইনি, একন যে আমরা নিচ্চি, এই গুলো কে কি বাভে জায়েস বলবেন
আপনি কমেন্ট বক্সে কেন???
আপনি ভিডিওতে আসেন!!!
যারা এখানে লেকচার দিচ্ছে তাদের থেকে ত আপনি বেশি জানেন!
আগে বানান শিখে তারপর কমেন্ট কর।
এসব আহলে খবিশ কি জানে মায়ের দুধ খেলে হানাফিদের সাথে মোনাজাতে বসতে হবে
ভাই আপনি ফজরে তিন রাকাত নামাজ পড়বেন যেহেতু সিজদা দেয়া অনেক ভালো সেহেতু আপনি এক রাকাত বেশি পড়লে আরো দুইটা সিজদা বেশি দিতে পারবেন।
কিছু আলেম আছে তারা সঠিক টা জানার পরও আমলে আনতে চাই না এর কারণ হচ্ছে তাদের বিনা পুজির ব্যবসা এই মোনাজাত বংশ হয়ে জাবে
যাজাকাল্লাহ খাইরান
গুড
হেআললা আমরা কোন দিকে যাব এক হোজুর এক রকমের বলেন এক রকমের বলেন আমরা চাই আমাদের দেশের মানুষ কেন
আমির হামজা, দেলোয়ার হোসেন সাইদি, তারেক মানোয়ার, আবুল কালাম আজাদ বাশার,কামাল উদ্দিন জাফরি রাহিমুল্লাহ।এদেরকে বিশ্বাস করা যায়।
আল্লাহ হেদায়েত দান করুক আল্লাহ যাদের অন্তরে মোহর মেরেছেন তারা শুনেও শুনবে না দেখেও দেখেনা
প্রাপ্ত দলিল পাওয়ার পরেও যদি আপনি একথা বলেন আপনাকে আর কি বলার আছে হেদায়েতের মালিক আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ মানুষ বুঝতে শিখছে
Masha allah
Good
আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক জ্ঞান দান করুন ,আমীন।
Dhoa qurane racha samilit
ফরজ নামাজের পর সম্মিলিতভাবে 100% হাত তুলে মোনাজাত করা যাবে | কিন্ত এ কজন হলো কানার দল
মানুষকে শিরক থেকে ফিরানো যত সহজ, কিন্তু বেদাত থেকে ফিরানো তত সহজ নয়।
R888
very nice video
আল্লাহা আমরা কোনদিক জেবে এই ফেতনা হুজুর থেকে সকল কে হেফাজত করুন আমিন, 🕋
ছাগল
জ্ঞান অর্জন করেন, জানা নাই তাই আপনি ফিতনা মনে করছেন
@@Mottalib68 আপনি ঠিকই বলেছেন, হাদিসগুলো নিজে পড়তে হবে।
Masallah
ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর 24 পরগনা জেলার বুড়ির পুকুর মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে যান, শায়েখ আল্লামা মুফতি নাসির উদ্দিন চাঁদপুরী সাহেবের ছাত্র হয়ে যান ,ইনশাআল্লাহ কোরআন ও হাদিস থেকে নামাজের পর সম্মিলিত দোয়া করা মুস্তাহাব ,এটা প্রমাণ পেয়ে যাবেন, ইনশাআল্লাহ
আমি একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলি যদি আমার কমেন্টে খারাপ লাগে তাহলে আমাকে ক্ষমা করবেন,আমি আমি একজন সুন্নি কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বলল আল্লাহর? আমি একজন শিয়া কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত কর সে বললো আল্লাহর, আমি একজন কওমি কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বলল আল্লাহর? আমি একজন ভান্ডারি কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বললো আল্লাহর?আমি একজন আহলে হাদীস কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বললো আল্লাহর? আমি একজন জামাতি কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো, সে বললো আল্লাহর, তাহলে সবাই বললো এক আল্লাহর এবাদত করে,তারপর আমি তাদের সবাইকে জিজ্ঞেস করলাম তোমাদের মাঝে শিয়া, সুন্নি, কওমি, জামাত, এত দল কে করছে সবাই অন্তর থেকে বললো ভাই সব কাফেরের চক্রে হয়েছে????এরপরে আমি একজন হিন্দুকে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বললো ভগবানের?আমি একজন খ্রিস্টান কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত কর সে বললো ঈশ্বরের?আমি একজন বুদ্ধ কে জিজ্ঞেস করলাম তুমি কার এবাদত করো সে বললো গৌতম বুদ্ধের?তাহলে আমি বলি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান তিনজন তিন ধর্মের এবাদত করে যদি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ বানাতে পারে?????তাহলে এক আল্লাহর এবাদত করে মুসলমানরা কেন ঐক্য পরিষদ বানাতে পারলোনা????হায় আফছোস তোমরা মুসলমান এক আল্লাহর এবাদত করে এক রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অনুসরণ করে এক ধর্মের মুসলমান হয়ে তোমর ঐক্য পরিষদ বানাতে পারলে না????? ইসলাম ধর্ম হয়ে মুসলিম হয়ে এক হতে পারলে না? আফসোস আমার কি জানেন কাফের সম্প্রদায় শয়তানের পূজা করে,ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেল?????আর তোমরা সত্যবাদী সৃষ্টিকর্তার,যিনি সৃষ্টি করেছেন আসমান ও যমীন,যিনি সৃষ্টি করেছেন সারা জাহান,এক আল্লাহর এবাদত করে?ঐক্যতা গঠন করতে পারলে না ঐক্য পরিষদ বানাতে পারলে না???? একজনের পিছনে একজন লেগে রয়েছে ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে???একজনের প্রতি একজন ঘৃণা হিংসা করতেছে???একজনকে একজন মারিতেছ??? তোমাদের মাঝে কোন সহানুভূতি সহানুভূতি মায়া মমতা সুন্নতের অনুসরণ, ঈমান আকিদা নাই????অথচ তোমরা আল্লাহর এবাদত করো, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অনুসরণ করো????? কিন্তূ কাফেরের মাঝে একতা আছে তোমাদের মাঝে নাই????তাছাড়া কাফের সম্প্রদায় তিন ধর্মের হয়ে একজনের সাথে একজন ভালো আচরণ করে? একজনের বিপদ একজন পাশে দাঁড়াই, আর তোমরা এক ধর্মের হয়ে একজনে আরেকজন কে শেষ করে দিচ্ছ, চিন্তা করে দেখো তোমরা কত নিচে নেমে গেছো???কাফেররা তিন ধর্মের হয়ে তোমাদের ধ্বংস করে দিচ্ছে ঐক্য হয়ে??? অথচ তোমরা বুঝতে পারতেছ না???এই তোমাদের ঈমান আবার বল কিয়ামতের মাঠে তোমরা,রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুপারিশ তোমরা পাবে, এত সহজ???আর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুপারিশ আল্লাহর রহমত পাওয়ার জন্য আমরা তৌবা করি, কখন মরে যায় জানিনা আজকে এই মুহূর্ত থেকে চলেন আমরা শপথ করি আল্লাহর কসম করে যে ইসলামের মধ্যে আর কোনো বিবাদ সৃষ্টি করবো না,কোনো দলকে পরস্পর খারাপ বলব না,যারা আল্লাহর এবাদত করে এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ইসলামকে অনুসরণ করে আমরা সবাই মুসলিম ভাই ভাই,আজকে থেকে ইসলামের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই
আমাদের ডাঃ আব্বাসী হুজুরের সাথে বসুন তা হলে সবে বুঝবেন হুজুরেরা। এরা লা মাজহাবি ও হাদিস চোর এগুলো টিক টক হুজুর।
জাজাকাল্লাহ ওয়া হায়াকাল্লাহ।
যারা সম্মিলিত মোনাজাত সৈই আলেমদের সাথে বসেন।
Amonki amader one opman kore amra akon ki korbo
ফাযাইলে আমলের তা'লীম করা যাবে কি ? ┇ Can Fazail-e Amal be Learned ? ┇Mufti Nasiruddin Chandpuri ruclips.net/video/fZ9lLdnGcEQ/видео.html .
Valo hoya ja
আপনী সঠিক বলেছেন জাজাকাল্লাহ খাইরান
আমরা সাধারণ মানুষ এখন কাদের কথা শুনবো
ড. খন্দকার আব্দুলাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ স্যার এই সময় আপনাকে অনেক প্রয়োজন
আমাদের দেশের প্রত্যেকিট মসজিদেতো সম্মিলিত দোয়া করা হয় সব সময় এমনকি জুম্মার নামাজেও হয়। এমনকি আমাদের জাতীয় মসজিদেও মোনাজাত হয়। আপনাদের বয়ান ভালো লাগলো। কিন্তু আমাদেরকে হাদীসের উদাহরণ হাদীস নং সহ জানতে হবে।
ভাই হাদীস নাই.. সে জন্যই তো বেদাত
@@omegaplusbd
স্ট্যাটাস বা সামাজিক মর্যাদায় আমাদের অবস্থা যত শক্তিশালীই হোকনা খোদার কাছে আমরা ভিখারি! আমরা কিছুই না!
ভিক্ষুক বেশে মহান আল্লাহ পাকের দরবারে হাত তুলে মুনাজাত করা এবং বিশেষ করে সম্মিলিত মোনাজাত সর্বোপরি ফরজ নামাজের সালাম ফেরানোর পর সম্মিলিতভাবে হাত তুলে দোয়া করার বিষয়টি বেদাত কেন হবে? যেহেতু উপরোক্ত হাদীস থেকে প্রমাণিত ! সুতরাং এ বিষয়ে উচ্চবাচ্য করা বা দ্বিমত পোষণ করা প্রকারান্তরে সহি হাদীসের প্রতি তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার বিষয়টি প্রমাণিত হয়ে যায়!
আমাদেরকে সবসময় মনে রাখতে হবে যে পবিত্র কুরআনের প্রতিটি আয়াতের প্রেক্ষিতে অর্থাৎ ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে অবশ্যই কোন না কোন হাদীস রয়েছে বিধায় পরিপূর্ণ জ্ঞান অর্জন ব্যতীত একটি জায়েজ এবং ইতিবাচক বিষয়কে নেতিবাচক ধারণায় মতামত প্রদান করা আমাদের জন্য সমীচীন হবে কি?
এছাড়াও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখতে হবে যে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মর্যাদা এবং শ্রেষ্ঠত্বে, চরিত্রে মাধুর্যে পছন্দের এবং মহব্বতের তালিকায় মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামীনের নিকট সর্বোত্তম প্রিয়! সবচাইতে নিকটবর্তী!
নবীজিই হচ্ছেন আল্লাহ পাকের সকল সৃষ্টির মধ্যে সবচাইতে শ্রেষ্ঠতম নিদর্শন!
সর্বশ্রেষ্ঠ প্রশংসিত এবং প্রিয়তম সৃষ্টি!
নবীজির জন্য হাত তুলে মুনাজাত করা বাধ্যতামূলক নয়!
কেননা, প্রতি মুহূর্তে তিনি আল্লাহর ওহীর মুখাপেক্ষী! আল্লাহর ওহী কর্তৃক নবীজির প্রতিটি মুহূর্তের জীবনযাপন, কর্তব্যকর্ম, কথাবার্তা, ইশারা-ইঙ্গিত, নীরবতা, বাচনিক প্রকাশ, উঠা-বসা হাঁটাচলা নিয়ন্ত্রিত হয়!
তিনি নিজের থেকে কিছু বলেন না কোন কিছু করা তো দূরের কথা!
بسم الله الرحمن الرحيم
وما ينطق عن الهوى ان هو الا وحي يوحى
সুতরাং যে নবীজী প্রতি মুহূর্তেই، প্রতি পদক্ষেপেই আল্লাহর ওহী প্রত্যাদেশ দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকেন!
তাঁর জন্য অন্তরের ইচ্ছাই আল্লাহপাকের নিকট যথেষ্ট!
بسم الله الرحمن الرحيم
قَدْ نَرَىٰ تَقَلُّبَ وَجْهِكَ فِى ٱلسَّمَآءِ ۖ فَلَنُوَلِّيَنَّكَ قِبْلَةً تَرْضَىٰهَا ۚ فَوَلِّ وَجْهَكَ شَطْرَ ٱلْمَسْجِدِ ٱلْحَرَامِ ۚ وَحَيْثُ مَا كُنتُمْ فَوَلُّوا۟ وُجُوهَكُمْ شَطْرَهُۥ ۗ وَإِنَّ ٱلَّذِينَ أُوتُوا۟ ٱلْكِتَٰبَ لَيَعْلَمُونَ أَنَّهُ ٱلْحَقُّ مِن رَّبِّهِمْ ۗ وَمَا ٱللَّهُ بِغَٰفِلٍ عَمَّا يَعْمَلُونَ
এজন্য আমরা সবাই জানি বাইতুল মুকাদ্দাস 'কেবলা' হওয়া সত্ত্বেও, হাজার হাজার বছর ধরে নামাজের কেবলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সত্ত্বেও নবীজির অন্তরে আকাঙ্ক্ষা জেগেছিল যে বাইতুল্লাহ অর্থাৎ কাবা শরীফ নামাজের কেবলা হলে ভালো হয়!
এজন্য নামাজরত অবস্থায় আল্লাহপাক নবীজির সেই অন্তরের প্রার্থনা শোনার সাথে সাথেই কেবলা পরিবর্তন করার প্রার্থনা কবুল করেছিলেন!
ان الله عليم بذات الصدور
সব সময় মনে রাখতে হবে যে আমাদের নবীজির জীবনের এক মুহূর্তের ঘটনা, ইশারা-ইঙ্গিত, রেফারেন্স, আমাদের জন্য ইসলাম! আমাদের জন্য দালিলিক শরিয়াভিত্তিক প্রমাণ যা অস্বীকার করলে বিশ্বাসী হিসেবে দাবী করার অধিকার রাখতে পারব না!
উল্লেখ্য যে বিগত শত বছর পূর্বে যে বিষয়গুলো প্রচলিত এবং জায়েজ হিসেবে সারা বিশ্বে গৃহীত ছিল!
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আমাদেরকে হাত তুলে মুনাজাত করার জন্য উৎসাহিত করেছেন এবং নিজেও নামাজের সালাম ফেরানোর পর হাত তুলে দোয়া করেছিলেন তাহলে আমরা কি সেই নবীর অনুসরণ করবো না?
কিন্তু বিগত শতক থেকে অনেক নতুন ধ্যান-ধারণার ফতোয়া আমাদের ধর্মচর্চায় যুক্ত হয়েছে!
অর্থাৎ এতদিন "জায়েজ" হিসেবে হাজার বছর ধরে প্রচলিত থাকলেও অধুনা বিশেষ ঘরানার বক্তাদের অভিমতে এ সব জায়েজ বিষয়ে সাধারণ মানুষের নিরুৎসাহিত হওয়া সাধারন মুসলিমদেরকে সমস্ত বিতর্কে যুক্ত করা অবশ্যই বক্তার ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ কে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে! তাই নয় কি?
@@omegaplusbd
بسم الله الرحمن الرحيم
______________________________________
হাদীসে রাসূল:
وقال إبن أبي حاتم: حدثنا أبو معمر المقرئ حدثنا عبد الوارث ،حدثنا على بن زيد عن سعيد بن المسيب عن أبي هريرة: أن رسول الله
رفع يده بعد ما سلم، وهو مستقبل القبلة
فقال:
اللهم خلص الوليد بن الوليد' وعايش بن ابي ربيعه وسلمه بن هشام' وضعه المسلمين الذين لا يستطيعون حيلة و لا يهتدون سبيلاً من أيدي الكفار"
উপরের হাদিসটি হযরত ইবনে কাথির রহিমাল্লাহু তাঁর 'এরাবিক তাফসীরে' বর্ণনা করেছেন! অর্থাৎ নামাজে সালাম ফিরানোর পর তিনি হাত তুলে যে মোনাজাত করেছিলেন তার বর্ণনা!
উল্লেখ্য 'মোনাজাত' মূলত সেই দোয়া প্রার্থনা বুঝায় যা আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিনের নিকট "দুই হাত তুলে প্রার্থনা" করা!
সাধারণ দোয়া বলতে আমরা চলতে-ফিরতে উঠা বসায় যে দোয়া করে থাকি যেমন কোন কিছুতে আরোহণ করার পর দোয়া! খাবারের পরে দোয়া! ঘুম থেকে জেগে উঠার পর দোয়া ইত্যাদি!
সবক্ষেত্রে সব জায়গায় হাত তোলা বাধ্যতামূলক নয়!
তবে পরিবেশ পরিস্থিতি অনুযায়ী একাকী হাত তুলে মুনাজাত করা অবশ্যই সুযোগ-সুবিধা এবং ভাগ্যের ব্যাপার!
অর্থাৎ হাত তুলে মোনাজাত সর্বোত্তম বিনয় এবং কাকুতি-মিনতি সহকারে আকুল প্রার্থনা আল্লাহর নিকট বান্দার দাসানুদাস হিসেবে ভিক্ষা চাওয়া বোঝায়।
যেখানে আল্লাহ পাকের নিকট আমরা সর্বোত্তম বিনয় প্রদর্শন করতে পারি বাহ্যিকভাবে এবং আন্তরিক ভাবে!
হাত তুলে মুনাজাত করা আল্লাহর নিকট সর্বোত্তম পছন্দনীয়!
بسم الله الرحمن الرحيم
وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِى عَنِّى فَإِنِّى قَرِيبٌ ۖ أُجِيبُ دَعْوَةَ ٱلدَّاعِ إِذَا دَعَانِ ۖ فَلْيَسْتَجِيبُوا۟ لِى وَلْيُؤْمِنُوا۟ بِى لَعَلَّهُمْ يَرْشُدُونَ
যেহেতু আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে বলেছেন তোমরা আমার কাছে চাও! প্রার্থনা করো! আমি জবাব দেবো।
অধিকন্তু হাদীসে রয়েছে!
আল্লাহপাক খালি হাত ফেরাতে অর্থাৎ ফিরিয়ে দেয়া অপছন্দ করেন!
যখন হাত তুলে মোনাজাত করা হয় তখন আল্লাহ পাকের শাহী দরবার থেকে তা খালি হাতে বা শূন্যহাতে ফেরানো আল্লাহর নিকট লজ্জাস্কর বোধহয়! সুবহানাল্লাহ!
এজন্য সুন্নি আকিদা পন্থী বুযুর্গানে দ্বীন নীরবে-নিভৃতে গভীর নিশিতে আল্লাহর নিকট কান্নাকাটি করা, হাত তুলে দোয়া অথবা মোনাজাত করার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন!
সম্মিলিত এবাদত জিকের কোরআন তেলাওয়াত আল্লাহর প্রশংসা আলোচনা করা নবীজির গুণকীর্তন করা, নবীদের জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা এবং আল্লাহর অলিদের আলোচনা বর্ণনা আমাদের জন্য এবাদত এবং কাফফারা স্বরূপ!
তাহলে সম্মিলিত মোনাজাত যেখানে অনেক মুসল্লি অর্থাৎ নামাজী ব্যক্তি রয়েছেন যার মধ্যে একজন আল্লাহর অলি ও থাকতে পারেন হয়তো আমাদের জানা নেই তা! তাঁর ওসিলায় আমাদের সম্মিলিত মোনাজাত আল্লাহর দরবারে গৃহীত হলে ক্ষতি কোথায়?
@@dr.golamrabbani2693 যুক্তি দিয়েতো ভাই ইসলাম চলে না।
জামায়াতে নামায পড়লে 27 গুণ বেশী সওয়াব পাওয়া যায়। তাহলে সুন্নাত নামায জামায়াতে পড়লে সমস্যা কি...?? সওয়াব তো বেশী হওয়ার কথা। এটা হচ্ছে যুক্তি।
আর নবীর পদ্ধতি হচ্ছে সুন্নাত নামায একাকী পড়া।
ভাই, আমরা যদি যুক্তি দিয়ে ইসলামকে চালাতে যাই তাহলে যুগে যুগে বহু পণ্ডিত আসবেন আর নিজেদেন বুদ্ধি/যুক্তি দিয়ে নতুন নতুন জিনিস সংযোজন করবেন আর বিয়োজন করবেন।
ঈসা (আ:) কে খ্রীস্টানরা ঈশ্বর প্রমাণ করে যুক্তি দিয়ে।
তাই যুক্তি ভুলে যান, সুন্নাতকে অন্ধভাবে অনুসরণ করুন।
@@dr.golamrabbani2693 সম্মিলিত মুনাজাত জায়েজ হতে পারে। তবে সুন্নাত নয়। কারন রাসুল(স) সালাতের পরে সম্মিলিত মুনাজাত করেননি। কেউ যদি রাসুলের সুন্নাত থেকেও বেশি উত্তম মনে করে তবে বিদাত হবে।
কিছু মানুষ যারা বলে। মোনাযাত করা যাবে তারা কি এদের চেয়ে বড় আলেম
দোয়া করা নিয়ে এতো সুনাম দুর্নাম কিন্তু এইযে তাফসির মাহফিল জালসা এগুলো ইসলামের নামে কি হচ্ছে
দোয়া করা আল্লাহ নির্দেশ তাই এ বিষয়ে হাদিসের প্রয়োজন নাই ।
এটাই সঠিক
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর ছহি কথা
ডঃ মিজানুর রহমান আল আজহারি জিন্দা বাদ
সবাইকে ধন্যবাদ শুধু এনাতুল্লাহ আব্বাসি ছারা
কেনো সহিহ কথা বলেছে তাই
@@AhsanShawon06 আমার জ্ঞান আছে ,,ভালো মন্দ বিচার করার ক্ষমতা আছে ।
@@AhsanShawon06 তাহলে আপনি বলছেন ,,আপনি যাদের ওয়াজ শোনেন সবাই 100% সত্য কথা বলে ,, আর আব্বাসী কুরআন মাথায় নিয়ে মিথ্যা বলেছে তার প্রমাণ দেন ।
@@AhsanShawon06 Bhai Amar Kno challenge nei ,,Ami jto dur Jani faroj namaj er por nobi pak সম্মিলিত মুনাজাত করেননি ,,কিন্তু তিনি অন্য সময় সম্মিলিত মুনাজাত করেছেন ,,কিন্তু এটাকে বিদয়াত বলা ঠিক নই ,, যারা বিদআত বলছে তারা বিদাত কাকে বলে সেটাই জানে না ,,এমনকি আপনিও জানেন না ,,
@@AhsanShawon06 Bhai vul সবারই হয় ,,একটা ভুলের জন্যে বাকি ভালো কথা গুলোকে অবহলা করা মূর্খের পরিচয়
একা একা দোয়া করতে পারেন কোন সমস্যা নয় কেউ বাধা দিবেনা কেউ বিদআত বলবে না কিন্তু আমাদের দেশে ফরজ নামাজের পর সম্মিলিত দোয়া করা ফরজ হয়ে গেছে এজন্য বেদাত
What is disadvantage to doing munajat individually?
তা হলে আল্লাহর কাছে বা্্লায় কি ভাবে দোয়া করবেো। জানাবেন। ধন্যবাদ
nice
ডক্টর এনায়েতুল্লাহ আব্বাসের মতো একজন স্কলার কিভাবে সম্মিলিত মোনাজাতকে অনুমোদন দেয় আমার কাছে আশ্চর্য লাগে
কিছু মানুষ আছে নামাজী শিখে নাই তাহারা যদি সম্মিলিত মোনাজাত না করে তাহলে তারা আল্লাহর কাছে পানাহার কিভাবে যাবে তাদের ব্যাপারে কি
Mashallaha
Jajakah khairan
Khub valo laglo sune
আল্লাহ তায়ালা সবাইকে সঠিক দান করুক
সালাত আদায় করার পর তাজবি আদায় করলাম কিন্তু তার পর আমরা একাএকা মোনাজাত করতে পারবো কিনা দয়া করে একটু জানাবেন হুজুর
তোমরা সৌদি আরব দেখাও, সৌদিতে বিশ রাকাত তারাবী তোমরা আট রাকাত করো কেন?
এ বছর ১০রাকাত পড়ছে
আর সৌদিরা আমিন জোরে বলে
সৌদিরা আসরের নামাজ পড়ে ৩.৩০এ
আল্লাহ আমাদেরকে তৌফিক দান করেন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ ভালো কাজ করছেন তারা সবাই জানে এমন একটা কথা
আল্লাহর কাছে ভিক্ষা চাইছেন হাত তুলে চাইলে তা কি বেধাথ হয়ে যায়।আমরা কি নবীর মতো । আমারা গুনাহগার।যার যেভাবে মনে চায় সেই ভাবে রাকতে পারে। আল্লাহ কে খুশি করতে যে ভাবে হন সেই ভাবে রাকতে পারো।