প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ আরিফ আজাদের বহুল প্রচারিত ও পঠিত নাস্তিক্যবাদের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ যৌক্তিক লেখা একটি গ্রন্থ এবং অধিকাংশ পবিত্র কোরআনের আয়াতের প্রশ্ন -উত্তর। তিনি পৃথিবী যে গোলাকার তা বোঝানোর জন্য পবিত্র কোরআনের সরা আর- রহমানের ১৭ নম্বর আয়াতের প্রয়োগ করেছেন এবং আয়াতের বাংলা অর্থ "তিনি দুই উদয়চল আর দুই অস্তাচলের মালিক "(পৃষ্ঠা-১৩৩-১৩৪)।তিনি স্ব-ব্যাখ্যায় বলেছেন "এখানে অস্তাচল আর উদয়চল বলতে সূর্যের অস্তাচল আর উদয়চলের কথা বলা হচ্ছে " এবং বলেছেন " পৃথিবীতে এক দিনে দুবার সূর্যোদয় আর দুবার সূর্যাস্ত ঘটে থাকে"।অর্থাৎ বাংলাদেশে সূর্যোদয়ের সময় আমেরিকায় সূর্যাস্ত হয়,তেমনি আমেরিকায় সূর্যোদয়ের সময় বাংলাদেশে সূর্যাস্ত হয়।আমার প্রশ্ন, এ দুদেশের মাঝে কি কোন দেশ নেই যেখানে সূর্যাস্ত- সূর্যোদয় হয়না?ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনে যখন সূর্যোদয় হয় তখন টোঙ্গার রাজধানী নুকুঅ্যালোফায় সূর্যাস্ত,তাহলে এই দুস্হানেরও সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত দুবার হয় এবং আমেরিকাকে যোগ করলে ৪ বার উদয় ও অস্ত হয়।তাঁর ব্যাখ্যাই স্পষ্ট ভুল প্রতীয়মান হচ্ছে, কারণ ২৪ ঘন্টায় কোথাও না কোথাও সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত হয়েই চলেছে কিন্তু একদিনে প্রতি ব্যাক্তি এক স্হানে একবার সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত দেখতে পায়।বইটির প্রকাশকের মাধ্যমে লেখকের সংগে যোগাযোগ এর চেষ্টা করলে আমাকে জানানো হয় যে লেখকের সংগে কথা বলা নিষিদ্ধ। প্রকৃতপক্ষে আমার লেখাপড়ার জ্ঞান নেই বললেই চলে,তবুও আমার মতে পবিত্র কুরআনের আয়াতের সঙ্গে বিজ্ঞানের যুক্তি মেলাতে গিয়ে একটা ভুল ব্যাখ্যা চালু থাকবে তা মোটেই কাম্য নয়।আয়াতটি বিজ্ঞানের যুক্তিতে ব্যাখ্যা করতে হলে,সূর্য ও চন্দ্রের দুই উদয়চল আর দুই অস্তাচলের মালিক এ ব্যাখ্যা সন্তোষজনক কারণ আকাশে চন্দ্র ও সূর্য উদয় এবং অস্ত যেতে দেখি।আমার ধারণা ভুল হলে প্রত্যাহার করতে এবং প্রয়োজনে অধিক ব্যাখ্যা দিতে প্রস্তুত।
পৃথিবীর আকৃতি গোল আর উত্তর দক্ষিন দিন কিছুটা চাপা এটাও কুরআনে আছে সরাসরি ভাবে। এটা বুঝানোর জন্য দাহাহা ব্যাবহার করা হয়েছে যা আসলে মুলত উট পাখির ডিমের ন্যায় আকৃতি বুঝায়। এটাও বইতি তে উল্লেখ করা দরকার ছিল
বুঝলেন না? বাংলাদেশে সূর্যোদয় আর আমেরিকায় সূর্যাস্ত হলে পৃথিবীতে ১ বার সূর্যোদয় সূর্যাস্ত হলো আবার বাংলাদেশে সূর্যাস্ত আর আমেরিকায় সূর্যোদয় হলে পৃথিবীতে আর ১ বার সূর্যোদয় সূর্যাস্ত হলো = ২৪ ঘন্টায় পুরা পৃথিবীতে ২ বার সূর্যাস্ত সূর্যোদয় হলো
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই আলোচনায় মানুষ আলোর দেখা পাবে। আর নাস্তিকরা হতাশ হবেন।
মাশাআল্লাহ।
এত সুন্দর বইপরা আমি জিবনেওসুনিনি অনেক ধন্যবাদ ।
আল্লাহ্ হাজারও আরিফ আজাদ চাই।
Ami sajit vai ar jonne doya kori r Allah r kase chai amn sajit jano banglar mati te gore gore jonmo neya💗💗💗💗
আলহামদুলিল্লাহ
Everything comes from Allah ❤
Everything belongs to Allah ❤
খুব সুন্দর আলোচনা।পুরোটা শুনলাম।ধন্যবাদ
আল্লাহু আকবর
মাশাআল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খায়ের
আল্লাহুম্মা আমিন_❤️🎧🤝
Apnar sob video gulai valo lage
অসাধারণ ভয়েস
ধন্যবাদ ভাই
আমার সবথেকে ভালো লেগেছে সালাউদ্দিন আয়ুবির সিরিজ গুলো।
সব গুলোই ভালো লেগেছে।কিন্তু আয়ুবির টা একটু বেশি।
সাথেই থাকুন ভাই__ আগামীকাল, ইনশাআল্লাহ__ ধন্যবাদ_❤️🤝🎧
Amaro
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ আরিফ আজাদের বহুল প্রচারিত ও পঠিত নাস্তিক্যবাদের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ যৌক্তিক লেখা একটি গ্রন্থ এবং অধিকাংশ পবিত্র কোরআনের আয়াতের প্রশ্ন -উত্তর। তিনি পৃথিবী যে গোলাকার তা বোঝানোর জন্য পবিত্র কোরআনের সরা আর- রহমানের ১৭ নম্বর আয়াতের প্রয়োগ করেছেন এবং আয়াতের বাংলা অর্থ "তিনি দুই উদয়চল আর দুই অস্তাচলের মালিক "(পৃষ্ঠা-১৩৩-১৩৪)।তিনি স্ব-ব্যাখ্যায় বলেছেন "এখানে অস্তাচল আর উদয়চল বলতে সূর্যের অস্তাচল আর উদয়চলের কথা বলা হচ্ছে " এবং বলেছেন " পৃথিবীতে এক দিনে দুবার সূর্যোদয় আর দুবার সূর্যাস্ত ঘটে থাকে"।অর্থাৎ বাংলাদেশে সূর্যোদয়ের সময় আমেরিকায় সূর্যাস্ত হয়,তেমনি আমেরিকায় সূর্যোদয়ের সময় বাংলাদেশে সূর্যাস্ত হয়।আমার প্রশ্ন, এ দুদেশের মাঝে কি কোন দেশ নেই যেখানে সূর্যাস্ত- সূর্যোদয় হয়না?ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনে যখন সূর্যোদয় হয় তখন টোঙ্গার রাজধানী নুকুঅ্যালোফায় সূর্যাস্ত,তাহলে এই দুস্হানেরও সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত দুবার হয় এবং আমেরিকাকে যোগ করলে ৪ বার উদয় ও অস্ত হয়।তাঁর ব্যাখ্যাই স্পষ্ট ভুল প্রতীয়মান হচ্ছে, কারণ ২৪ ঘন্টায় কোথাও না কোথাও সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত হয়েই চলেছে কিন্তু একদিনে প্রতি ব্যাক্তি এক স্হানে একবার সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত দেখতে পায়।বইটির প্রকাশকের মাধ্যমে লেখকের সংগে যোগাযোগ এর চেষ্টা করলে আমাকে জানানো হয় যে লেখকের সংগে কথা বলা নিষিদ্ধ। প্রকৃতপক্ষে আমার লেখাপড়ার জ্ঞান নেই বললেই চলে,তবুও আমার মতে পবিত্র কুরআনের আয়াতের সঙ্গে বিজ্ঞানের যুক্তি মেলাতে গিয়ে একটা ভুল ব্যাখ্যা চালু থাকবে তা মোটেই কাম্য নয়।আয়াতটি বিজ্ঞানের যুক্তিতে ব্যাখ্যা করতে হলে,সূর্য ও চন্দ্রের দুই উদয়চল আর দুই অস্তাচলের মালিক এ ব্যাখ্যা সন্তোষজনক কারণ আকাশে চন্দ্র ও সূর্য উদয় এবং অস্ত যেতে দেখি।আমার ধারণা ভুল হলে প্রত্যাহার করতে এবং প্রয়োজনে অধিক ব্যাখ্যা দিতে প্রস্তুত।
আপনি মুমিনের দিনি ভাই
❤❤❤
Dr. Zakir naiek er kichu video ke golpo baniye likhe diyeche
I am third viewer
Welcome & Thanks_❤️🤝🎧
পৃথিবীর আকৃতি গোল আর উত্তর দক্ষিন দিন কিছুটা চাপা এটাও কুরআনে আছে সরাসরি ভাবে। এটা বুঝানোর জন্য দাহাহা ব্যাবহার করা হয়েছে যা আসলে মুলত উট পাখির ডিমের ন্যায় আকৃতি বুঝায়। এটাও বইতি তে উল্লেখ করা দরকার ছিল
এই মন্তব্য সবাই একটু পড়ুন প্লিজ।
crusade series er baki episode gular wt korc vai
সাথে থাকুন ভাই__পাবেন ইনশাআল্লাহ_❤️🤝🎧
P
পৃথিবীতে দিনে দুই বার সুর্ষদয় দুই বার সুর্ষআস্ত দেখাযায়😃😃😃এইটা কি বল্লেন ভাই!! স্থান ভেদে পৃথিবীতে প্রতি মুহুর্তেই সুর্ষদয় আর সুর্ষআস্ত দেখা যায়
বুঝলেন না? বাংলাদেশে সূর্যোদয় আর আমেরিকায় সূর্যাস্ত হলে পৃথিবীতে ১ বার সূর্যোদয় সূর্যাস্ত হলো আবার বাংলাদেশে সূর্যাস্ত আর আমেরিকায় সূর্যোদয় হলে পৃথিবীতে আর ১ বার সূর্যোদয় সূর্যাস্ত হলো = ২৪ ঘন্টায় পুরা পৃথিবীতে ২ বার সূর্যাস্ত সূর্যোদয় হলো