টানা একবছর জীম করেছিলাম রেগুলার..তবে খাবার খেয়েছি প্রচুর। এতে ওজন কমানো চাইতে দেখি আরো ওজন বেড়ে গেছে। আপনার কথার সাথে একমত। জীম কোনো কাজের না যদি ডায়েট ফলো না করি।
Honest review of the era.. Thnks taj bhai I followed your free advice & lost 17 kg in 6 months.. Apni nije gym instructor but bolechen jee gym ee nah eshe evabe koman kotota honest & real motivator nah hole erokom free teee dicche.. Thnks a ton & take my lot of respect too
২ মাস আগে আমার উজন ছিলো ১১৭ তাজ ভাইয়ার ভিডিও দেখে ক্যালরি ডিপজেট ডাইটে থেকে আমার বর্তমান ওজন ৯২😊 ৪ মাসের মধ্যেই আমার আদর্শ উজনে ফিরে আসবো ইন শা আল্লাহ। Love you taj vai Love from Tangail.
আমি পার্সোনালি বলতে চাই, গত বছর ২ মাস ইউটিউব টিউটোরিয়াল দেখে বেলি ফ্যাট বার্ন এক্সারসাইজ করেছিলাম, ওয়েট লস সাথে এবসও কিছুটা ভিসিবল হয়েছিল। যা শুধু খাবার কমিয়ে প্রায় সম্ভব। তায় এক্সারসাইজ যত পার্সেন্টেজ ক্যালরি বার্ন করুক না কেন এটা যথেষ্ট ভালো একটা ওয়ে।
হাসি মুখে কথা বল্লে সবাই খুব মিষ্টি লাগে। যেটা তাজ ভাই বেশির ভাগ সময়ই করে। আর এতো সুন্দর সুন্দর তথ্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।❤ কিন্তু একটা প্রশ্ন ফ্যাট লস এপস এ ব্যায়াম করলে ২০০ ক্যালরির উপরে বার্ন দেখায় .. তার মানে তো এটা ভুয়া? গুগলে সার্চ করলে ও দেখায় অনেক ক্যালরি বার্ন করা যায় ...
সালামুআলাইকুম। আমার বয়স 25। ওজন ৮০ দুইজন বেবি আছে সিজারিয়ান। ওজন কোনভাবেই কমাতে পারছি না। সকালে হাটি খাবারও কম খাই। কি করবো আমি আর খাবারে ক্যালরি হিসাব কিভাবে করে কিভাবে বুঝবো এই খাবারে এত ক্যালোরি আছে
ওয়ালাইকুম আসসালাম, @marufamitu3257 ভাই। আপনার বর্তমান ওজন এবং বয়স অনুযায়ী ওজন কমানোর জন্য আপনাকে কিছু বৈজ্ঞানিক এবং বাস্তবসম্মত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। যেহেতু আপনি বলেছেন যে সিজারিয়ান পরবর্তী সময়ে ওজন কমানো কঠিন হয়ে পড়েছে, এখানে কয়েকটি পদ্ধতি এবং বিস্তারিত গাইডলাইন দিচ্ছি যা আপনার জন্য উপকারী হতে পারে। --- ১. ডায়েট বা খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ সঠিক খাবারের চয়ন ও পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ ওজন কমানোর মূল চাবিকাঠি। এ জন্য আপনাকে দৈনিক ক্যালোরি ইনটেক কমাতে হবে, কিন্তু সঠিক পুষ্টি বজায় রেখে। প্রাতঃরাশ (Breakfast): সকালের খাবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এবং এটি অবশ্যই প্রোটিন সমৃদ্ধ হতে হবে। প্রোটিন পেট ভরায়, হজমের প্রক্রিয়াকে দ্রুত করে এবং লম্বা সময় পর্যন্ত ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। চয়ন করুন: ওটস, ব্রাউন ব্রেড, ডিম (সেদ্ধ বা পোঁচ), চিয়া সিড, গ্রিক যোগার্ট। পরিমাণ: ৩০০-৪০০ ক্যালোরির মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন। মধ্যাহ্নভোজনের (Lunch): দুপুরের খাবার ভারসাম্যপূর্ণ হওয়া উচিত, যাতে পর্যাপ্ত প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ফাইবার থাকে। কার্বোহাইড্রেট এনার্জি দেয়, তবে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত খাবার খান। চয়ন করুন: ব্রাউন রাইস/রুটি, সেদ্ধ বা গ্রিলড মুরগি/মাছ, সবজি (যেমন: বাঁধাকপি, গাজর, শসা), ডাল। পরিমাণ: ৫০০-৬০০ ক্যালোরির মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন। রাতের খাবার (Dinner): রাতের খাবার হালকা রাখুন এবং সন্ধ্যার আগেই খেয়ে নিন। চয়ন করুন: ভেজিটেবল স্যুপ, সেদ্ধ সবজি, সালাদ, ডাল। পরিমাণ: ৩০০-৪০০ ক্যালোরির মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন। স্ন্যাকস (Snacks): অনাহারে না থেকে স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস খান যাতে ক্যালোরি নিয়ন্ত্রিত থাকে। চয়ন করুন: ফ্রুটস (আপেল, কলা), বাদাম (মুটামুটি ১০টি বাদাম), সেদ্ধ ডিম, মাখন ছাড়া পপকর্ন। > পরামর্শ: চিনি, প্রসেসড খাবার, ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন। কৃত্রিম চিনিযুক্ত যেকোনো পানীয় ও অতিরিক্ত স্ন্যাকস পরিহার করুন। --- ২. ক্যালোরি গণনা ও ট্র্যাকিং আপনার দৈনিক ক্যালোরি গ্রহণ কত হচ্ছে সেটি ট্র্যাক করতে একটি অ্যাপ (যেমন MyFitnessPal বা HealthifyMe) ব্যবহার করতে পারেন। এতে বুঝতে পারবেন কতটুকু ক্যালোরি আপনার শরীরে যাচ্ছে এবং কতটা বার্ন হচ্ছে। আপনার ওজন কমানোর জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০০-৭০০ ক্যালোরি ঘাটতি তৈরি করতে হবে। এর মানে হলো, যতটুকু ক্যালোরি গ্রহণ করছেন তার থেকে বেশি ক্যালোরি বার্ন করতে হবে। --- ৩. ব্যায়াম ও শারীরিক ক্রিয়াকলাপ সঠিক ব্যায়াম ওজন কমাতে এবং পেশির টোন ধরে রাখতে সহায়তা করে। সিজারিয়ানের পর ধীরে ধীরে এক্সারসাইজে অভ্যস্ত হওয়া উচিত। হালকা কার্ডিও (Light Cardio): প্রথমে ধীর গতির হালকা এক্সারসাইজ শুরু করুন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটুন। সাইক্লিং, জগিং বা স্পট জগিং করলেও ভালো হয়। রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং (Resistance Training): পেশির গঠন ধরে রাখতে ও পেশির টোন বাড়াতে ওজন বহন বা রেজিস্ট্যান্স ব্যান্ড ব্যবহার করতে পারেন। সপ্তাহে ২-৩ দিন ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করুন। হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভ্যাল ট্রেনিং (HIIT): যখন শরীর কার্ডিওতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে, তখন সপ্তাহে ২-৩ দিন HIIT এক্সারসাইজ যোগ করতে পারেন। এটি ক্যালোরি বার্নের জন্য খুবই কার্যকর। > পরামর্শ: আপনার শরীরের সক্ষমতার সাথে মিল রেখে ব্যায়াম নির্বাচন করুন। অপ্রয়োজনীয় চাপ দিবেন না। শরীরের স্ট্রেন বুঝে নিজেকে সময় দিন। --- ৪. পর্যাপ্ত পানি পান ওজন কমানোর ক্ষেত্রে পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন অন্তত ৩-৪ লিটার পানি পান করুন। পানি বিপাক প্রক্রিয়া দ্রুততর করে এবং শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সহায়ক। --- ৫. ঘুমের নিয়ম মেনে চলুন রাতে ৭-৮ ঘণ্টা গভীর ঘুম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ পর্যাপ্ত বিশ্রাম না হলে শরীরের হরমোন ব্যালেন্স ঠিক থাকে না এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়। --- ৬. সাপ্লিমেন্ট ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ বিশেষভাবে সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার প্রয়োজন পড়লে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ওমেগা-৩ বা মাল্টিভিটামিনের প্রয়োজন হতে পারে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কিছুই গ্রহণ করবেন না। --- ৭. ধৈর্য ও নিয়মিত অভ্যাস গড়ে তোলা ওজন কমানো একটি ধৈর্যের কাজ। এতে সময় লাগবে, তাই ধৈর্য ধরুন। সবকিছু নিয়মিতভাবে পালন করলে ফল পাবেন। --- আশা করি, এই বিস্তারিত তথ্যগুলো আপনাকে সঠিক পথে ওজন কমাতে সাহায্য করবে। যদি সম্ভব হয়, একজন পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করে আরও নির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে পারেন। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য!
ব্যায়াম অবশ্যই দরকার এবং আমিও নিয়মিত ব্যায়াম করি। ভিডিওতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ব্যায়াম করতে নিষেধ করা হয়েছে।
টানা একবছর জীম করেছিলাম রেগুলার..তবে খাবার খেয়েছি প্রচুর। এতে ওজন কমানো চাইতে দেখি আরো ওজন বেড়ে গেছে। আপনার কথার সাথে একমত। জীম কোনো কাজের না যদি ডায়েট ফলো না করি।
তাজ ভাই একজন বাস্তবতাবাদী লোক, প্র্যাকটিক্যাল কথাবার্তা।
Honest review of the era.. Thnks taj bhai I followed your free advice & lost 17 kg in 6 months.. Apni nije gym instructor but bolechen jee gym ee nah eshe evabe koman kotota honest & real motivator nah hole erokom free teee dicche.. Thnks a ton & take my lot of respect too
২ মাস আগে আমার উজন ছিলো ১১৭ তাজ ভাইয়ার ভিডিও দেখে ক্যালরি ডিপজেট ডাইটে থেকে আমার বর্তমান ওজন ৯২😊 ৪ মাসের মধ্যেই আমার আদর্শ উজনে ফিরে আসবো ইন শা আল্লাহ। Love you taj vai Love from Tangail.
এই ডায়েট চার্ট টা কই পাবো?
আমি পার্সোনালি বলতে চাই, গত বছর ২ মাস ইউটিউব টিউটোরিয়াল দেখে বেলি ফ্যাট বার্ন এক্সারসাইজ করেছিলাম, ওয়েট লস সাথে এবসও কিছুটা ভিসিবল হয়েছিল। যা শুধু খাবার কমিয়ে প্রায় সম্ভব। তায় এক্সারসাইজ যত পার্সেন্টেজ ক্যালরি বার্ন করুক না কেন এটা যথেষ্ট ভালো একটা ওয়ে।
ব্যায়াম অবশ্যই দরকার এবং আমিও নিয়মিত ব্যায়াম করি। ভিডিওতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ব্যায়াম করতে নিষেধ করা হয়েছে।
হাসি মুখে কথা বল্লে সবাই খুব মিষ্টি লাগে।
যেটা তাজ ভাই বেশির ভাগ সময়ই করে। আর এতো সুন্দর সুন্দর তথ্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।❤
কিন্তু একটা প্রশ্ন ফ্যাট লস এপস এ ব্যায়াম করলে ২০০ ক্যালরির উপরে
বার্ন দেখায় .. তার মানে তো এটা ভুয়া?
গুগলে সার্চ করলে ও দেখায় অনেক ক্যালরি বার্ন করা যায় ...
ব্যায়াম যারা করে তারা অবশ্যই অন্যদের চাইতে বেশি সুস্থ থাকে
Vaiya apner video gulo kharjokor . And amak onek valo Lage apner video ❤❤
Taj vai onek dowa kori apnar jonno valo thakben sobsomoy
As-salamulaikum sir.❤❤❤❤❤
Love from Sirajgong ❤
Weight gain & Body growth ki vabe korbo akta video den
notun video den bhai , Podcast dekhsi sob , gym e notun video kore upload koren , new information den
তাজ ভাই আমার হাড় অনেক চিকন বিশেষ করে হাতের হাড়, হাড় কি মোটা করা সম্ভব আমার বয়স ২৩ বছর জানলে খুবই উপকার হতো
Vaiya eispirulena khele ki ami protiner ovab puron korte parbo...
No
তাজ ভাই, এই পুরো পডকাস্টটা কোথায় পাবো?
সালামুআলাইকুম।
আমার বয়স 25।
ওজন ৮০
দুইজন বেবি আছে সিজারিয়ান। ওজন কোনভাবেই কমাতে পারছি না। সকালে হাটি খাবারও কম খাই। কি করবো আমি আর খাবারে ক্যালরি হিসাব কিভাবে করে কিভাবে বুঝবো এই খাবারে এত ক্যালোরি আছে
ওয়ালাইকুম আসসালাম, @marufamitu3257 ভাই।
আপনার বর্তমান ওজন এবং বয়স অনুযায়ী ওজন কমানোর জন্য আপনাকে কিছু বৈজ্ঞানিক এবং বাস্তবসম্মত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। যেহেতু আপনি বলেছেন যে সিজারিয়ান পরবর্তী সময়ে ওজন কমানো কঠিন হয়ে পড়েছে, এখানে কয়েকটি পদ্ধতি এবং বিস্তারিত গাইডলাইন দিচ্ছি যা আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।
---
১. ডায়েট বা খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ
সঠিক খাবারের চয়ন ও পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ ওজন কমানোর মূল চাবিকাঠি। এ জন্য আপনাকে দৈনিক ক্যালোরি ইনটেক কমাতে হবে, কিন্তু সঠিক পুষ্টি বজায় রেখে।
প্রাতঃরাশ (Breakfast):
সকালের খাবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এবং এটি অবশ্যই প্রোটিন সমৃদ্ধ হতে হবে। প্রোটিন পেট ভরায়, হজমের প্রক্রিয়াকে দ্রুত করে এবং লম্বা সময় পর্যন্ত ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
চয়ন করুন: ওটস, ব্রাউন ব্রেড, ডিম (সেদ্ধ বা পোঁচ), চিয়া সিড, গ্রিক যোগার্ট।
পরিমাণ: ৩০০-৪০০ ক্যালোরির মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন।
মধ্যাহ্নভোজনের (Lunch):
দুপুরের খাবার ভারসাম্যপূর্ণ হওয়া উচিত, যাতে পর্যাপ্ত প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ফাইবার থাকে। কার্বোহাইড্রেট এনার্জি দেয়, তবে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত খাবার খান।
চয়ন করুন: ব্রাউন রাইস/রুটি, সেদ্ধ বা গ্রিলড মুরগি/মাছ, সবজি (যেমন: বাঁধাকপি, গাজর, শসা), ডাল।
পরিমাণ: ৫০০-৬০০ ক্যালোরির মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন।
রাতের খাবার (Dinner):
রাতের খাবার হালকা রাখুন এবং সন্ধ্যার আগেই খেয়ে নিন।
চয়ন করুন: ভেজিটেবল স্যুপ, সেদ্ধ সবজি, সালাদ, ডাল।
পরিমাণ: ৩০০-৪০০ ক্যালোরির মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন।
স্ন্যাকস (Snacks):
অনাহারে না থেকে স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস খান যাতে ক্যালোরি নিয়ন্ত্রিত থাকে।
চয়ন করুন: ফ্রুটস (আপেল, কলা), বাদাম (মুটামুটি ১০টি বাদাম), সেদ্ধ ডিম, মাখন ছাড়া পপকর্ন।
> পরামর্শ: চিনি, প্রসেসড খাবার, ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন। কৃত্রিম চিনিযুক্ত যেকোনো পানীয় ও অতিরিক্ত স্ন্যাকস পরিহার করুন।
---
২. ক্যালোরি গণনা ও ট্র্যাকিং
আপনার দৈনিক ক্যালোরি গ্রহণ কত হচ্ছে সেটি ট্র্যাক করতে একটি অ্যাপ (যেমন MyFitnessPal বা HealthifyMe) ব্যবহার করতে পারেন। এতে বুঝতে পারবেন কতটুকু ক্যালোরি আপনার শরীরে যাচ্ছে এবং কতটা বার্ন হচ্ছে।
আপনার ওজন কমানোর জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০০-৭০০ ক্যালোরি ঘাটতি তৈরি করতে হবে। এর মানে হলো, যতটুকু ক্যালোরি গ্রহণ করছেন তার থেকে বেশি ক্যালোরি বার্ন করতে হবে।
---
৩. ব্যায়াম ও শারীরিক ক্রিয়াকলাপ
সঠিক ব্যায়াম ওজন কমাতে এবং পেশির টোন ধরে রাখতে সহায়তা করে। সিজারিয়ানের পর ধীরে ধীরে এক্সারসাইজে অভ্যস্ত হওয়া উচিত।
হালকা কার্ডিও (Light Cardio):
প্রথমে ধীর গতির হালকা এক্সারসাইজ শুরু করুন।
প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটুন।
সাইক্লিং, জগিং বা স্পট জগিং করলেও ভালো হয়।
রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং (Resistance Training):
পেশির গঠন ধরে রাখতে ও পেশির টোন বাড়াতে ওজন বহন বা রেজিস্ট্যান্স ব্যান্ড ব্যবহার করতে পারেন।
সপ্তাহে ২-৩ দিন ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করুন।
হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভ্যাল ট্রেনিং (HIIT):
যখন শরীর কার্ডিওতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে, তখন সপ্তাহে ২-৩ দিন HIIT এক্সারসাইজ যোগ করতে পারেন। এটি ক্যালোরি বার্নের জন্য খুবই কার্যকর।
> পরামর্শ: আপনার শরীরের সক্ষমতার সাথে মিল রেখে ব্যায়াম নির্বাচন করুন। অপ্রয়োজনীয় চাপ দিবেন না। শরীরের স্ট্রেন বুঝে নিজেকে সময় দিন।
---
৪. পর্যাপ্ত পানি পান
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন অন্তত ৩-৪ লিটার পানি পান করুন। পানি বিপাক প্রক্রিয়া দ্রুততর করে এবং শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সহায়ক।
---
৫. ঘুমের নিয়ম মেনে চলুন
রাতে ৭-৮ ঘণ্টা গভীর ঘুম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ পর্যাপ্ত বিশ্রাম না হলে শরীরের হরমোন ব্যালেন্স ঠিক থাকে না এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়।
---
৬. সাপ্লিমেন্ট ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ
বিশেষভাবে সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার প্রয়োজন পড়লে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ওমেগা-৩ বা মাল্টিভিটামিনের প্রয়োজন হতে পারে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কিছুই গ্রহণ করবেন না।
---
৭. ধৈর্য ও নিয়মিত অভ্যাস গড়ে তোলা
ওজন কমানো একটি ধৈর্যের কাজ। এতে সময় লাগবে, তাই ধৈর্য ধরুন। সবকিছু নিয়মিতভাবে পালন করলে ফল পাবেন।
---
আশা করি, এই বিস্তারিত তথ্যগুলো আপনাকে সঠিক পথে ওজন কমাতে সাহায্য করবে। যদি সম্ভব হয়, একজন পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করে আরও নির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে পারেন।
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য!
.
সয়াবিন তেল ছাড়া চলা জায়নাহ
আর ভাত খাওয়া ছাড়া
বাঙালি চলতে পারেনাহ
আবার duty এর জন্য gym possible nah
Tahole ওজন কমাবো কিভাবে প্লিজ জানাবেন
কেন পারবেন না?ফাস্টিং করেন।সয়াবিন বাদ দিন,সরিষার তেল খাওয়া শুরু করেন।হাঁটাহাঁটি করেন।পারলে বাসায়ই টুকটাক ব্যায়াম করেন,ইয়োগা করেন।তাইলেই হবে
হার কি মোটা করা সম্ভব?
love from India ❤
Bhai❤
Watching from UAE
ডায়েট ইয়োগা আর এক্সারসাইজ করে আমার ওজন কমেছে সাথে পেটও।জুম্বাও করি💗
১০০ গ্রাম ভাতের কথা বলছেন। সেটা
১০০ গ্রাম চালের ভাত না ১০০ গ্রাম ভাত
কোনটা বুঝচ্ছেন একটু বলবেন।
ভাই এই পডকাস্ট এর ফুল ভিডিও দিন