ভারতীয় নিউজ চ্যানেলগুলো ও ভারতীয়রা বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনে ছাত্রদের ও সাধারণ মানুষের পাশে থাকে।আর ভারতীয় সেনা মরলে, ভারতীয় ক্রিকেটাররা হারলে বাংলাদেশীগুলো ল্যাংটা হয়ে নাচে
ধন্যবাদ জানাই ভারতীয় ভাই-বোনদের সঠিক সময়ে সঠিক সংবাদ প্রচার করার জন্য। বাংলাদেশ থেকে। আশা করছি হাসিনার পিছনের মুদির র সন্ত্রাসীদের মুখোশ উন্মোচন করবেন। 💝💝💝👍🇧🇩
Bangladesh r India ek e desh chilo . Amader onek relatives ekhono tumader deshe acche eta bhaiti bhule jeona .Amra duto desh protibeshi . Ami to personally always Bangladesh ke support kori . Keno korbo na amra Bangali . Bhalo thako bhai .
ও নার স্যারের নাতির আকিকার খাবার নিয়ে যাচ্ছিল। খাবার পেয়ে পুলিশ সাবাড় করে দিলো। সত্য খবর প্রচার করার জন্য দাদা আপনাকে ধন্যবাদ। হাসিনা নিজে এতিম বলে আরেকজনকে এতিম বানাতে হবে।
মাদ্রাসায় তাহলে কি শিক্ষা দেওয়া হয়? এরা কি মুসলিম নয়? ধর্মীয় শিক্ষা কি অপরাধী তৈরি করে? মানবিক ইসলামি আইন লঙ্ঘন করা বা জোর করে ইসলামি আইন প্রয়োগ করা, দুটোই সমান অপরাধ। নৈতিকতার পাঠ, মানবতার পাঠ যদি ধর্মীয় শিক্ষার অঙ্গ না হয়, তাহলে সেই শিক্ষা বুমেরাঙ হয়ে সেই সমাজকেই ধ্বংস করবে।
ভারতীয় গণমাধ্যম গুলো দিনে দিনে বাংলাদেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ধন্যবাদ আপনাদের, বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ উপস্থাপন করার জন্য। স্যালুট ইন্ডিয়া গণমাধ্যম!🫡
এদের পয়দা হয়েছে অন্যের মুখের খাবার কেড়ে খাওয়া জন্য। ধন্যবাদ সত্য খবর তুলে ধরার জন্য।এতে করে ভারতের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আরো অনেক গুন বেড়ে গেলো।
আকিকার খাবার ও পুলিশ: প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা, আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি। মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন। আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি। গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে। আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে। উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়। আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ। জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম। প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি। একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন। এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই। নিবেদক, নবাব সালেহ আহমদ যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র
আমি ব্যক্তিগতভাবে, একজন সাধারন মানুষের। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের সংবাদপত্রগুলোকে সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা দের কে জানাই আমার আন্তরিক অভিনন্দন ও ভালোবাসা। আপনাদের নিরপেক্ষ সংবাদ প্রচারের জন্য বাংলাদেশের সাধারণ আপনাদেরকে মনে রাখবে। আপনাদের শুভ সুন্দর জীবন কামনা করছি
আকিকার খাবার ও পুলিশ: প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা, আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি। মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন। আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি। গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে। আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে। উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়। আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ। জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম। প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি। একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন। এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই। নিবেদক, নবাব সালেহ আহমদ যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র
প্রিয় ভারত অনেক ভালবাসি।🇧🇩 বাংলাদেশ আপনাদের এই মহান মানসিকতা কখনো ভুলবে ননা। ক্রিকেট নিয়ে কিছু ভুল বাংলাদেশ কররছিলো আজ সে সব ভুলে বড় ভাইয়ের মত পাশে দাড়ালো ভারত। এটাই একটা বড় ভাইয়ের কর্তব্য যে ছোটো ভাইয়ের সব ভুল ক্ষমা করে দেবে।❤
একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি। আমাদের শেখ হাসিনা তার পরিবার থেকে হারিয়ে গিয়েছেন। যদি কোন হৃদয়বান ব্যক্তি পেয়ে থাকেন। তাহলে তার পরিবারের কাছেফিরিয়ে দিন ফিরিয়ে দিন এবং ওই হৃদয়বান ব্যক্তি তার বাবার কাছ থেকে উপহার বুঝে নিন।
আমি বেক্তিগতভাবে ভারতকে অপছন্দ করতাম শুধু মাত্র দুই দেশের খারাপ রাজনীতির কারণে, এখন যেভাবে তারা বাংলাদেশের স্টুডেন্টের পাশে দাড়িয়েছে, আজ মনে হচ্ছে আমরা ভাই ভাই,মানবতা এখন বেচে আছে, দুইদেশের একটা তার কখনো আমাদের ভাষাকে আলাদা করতে পারবেনা, প্রতিটা দেশের উচিত দুর্নীতির বিরুদ্ধে ফাইট করা, তাহলেই আমরা একদিন ইউরোপের মত নিজের দেশ নিয়ে প্রাউড করতে পারবো
আকিকার খাবার ও পুলিশ: প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা, আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি। মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন। আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি। গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে। আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে। উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়। আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ। জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম। প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি। একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন। এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই। নিবেদক, নবাব সালেহ আহমদ যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র
আমরা অতীতের সকল কিছু নিয়ে অনেক লজ্জিত।আপনারা সকল হিংসা বিবাদ ভুলে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে তাই কলকাতার ভাই বোনদের প্রতি আমাদের মনের ভিতর হাজার হাজার গুনের থেকেও বেশি ভালোবাসার জন্মে গেছে। ❤
কলকাতা বাংলাদেশ এর বিরুদ্ধে কখনোই ছিলনা ।জাস্ট মোদি সরকার মেইনলি আর একটু ক্রিকেট খেলার জন্যে বেশিরভাগ ইণ্ডিয়া বিমুখ বেশি হয়েছে[আমারক একান্তই ব্যক্তিগত মতামত,যে কেউ কনট্রাডিক্ট করতেই পারে ।।।হতে পরে বাংলাদেশি হয়ে বন্ধুর মত ইণ্ডিয়া কে সাপোর্ট করি তাই এ কথা বলছি ]।
আকিকার খাবার ও পুলিশ: প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা, আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি। মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন। আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি। গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে। আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে। উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়। আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ। জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম। প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি। একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন। এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই। নিবেদক, নবাব সালেহ আহমদ যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র
তিনি যদি সাংবাদিক নাও হয়, যদি খাবারগুলো আন্দোলনকারীদের জন্যও হয়, তাহলেও সেগুলো ছিনিয়ে খাওয়ার পুলিশ কে??? এরা একদিন ডাস্টবিন থেকে খাবার খুঁজে খাওয়ার পর্যায়ে পৌঁছাবে!!!
ডিবি হারুন এই পুলিশদের খাবার দিতে পারিনাই? তার হোটেলের খাবার কি শেষ! কে, কারা খুন করেছে তার বিচার কি হবে?যেখানে সম্পদ নষ্ট হয়েছে সেখানেতো কোন লাশ পড়েনী? তাহলে কারা করেছে এটা?
ছি লজ্জার কথা পুলিশ খবার কেড়ে নিয়ে খাচ্ছে এর বিচার কি হবে না
বাংলাদেে পুলিশের দ্বারা মানুষ হত্যার বিচার হয় না,আর এটা তো সামান্য খাবার
বিচার দেশে থাকলে তো বিচার হবে ভাই
ভাই আমাদের দেশে আইন নাই
আমি ঢাকায় আছি ।
কি যে নির্মমতা চলছে বলে বোঝাতে পারবো না । আমি একজন ছাত্র 😭
এখন পশ্চিম বঙ্গে এই রকম হয়
অভিনেত্রী শেখ হাসিনাকে খুব শিঘ্রই বাংলা সিনেমায় দেখতে চাই। কে কে একমত হাত তুলুন
ছবির নাম "লাপাত্তা"
Aponi police Guli korar jonno odar Korben tokon ki aponar mona chilo na? Ha..Ha..Ha
Asaduj Jaman akta Mother Chud😂😂😂.
সিনেমার নাম শেরা অভিনেএী
ಘ 6:39 😅😅😅😅😅😅@@drxet1359
পাগলী হাসিনা
সত্যি তুলে দরার জন্য India channel ke ধন্যবাদ।
আমি কখনো আশা করিনি কলকাতায় এভাবে আমাদের পক্ষে থাকবে ধন্যবাদ কলকাতাকে এবং কলকাতার চ্যানেল রিপোর্টারদের কে
ভারতীয় গণমাধ্যম গুলো দিনে দিনে বাংলাদেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
ধন্যবাদ আপনাদের, বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ উপস্থাপন করার জন্য। ❤❤
No, there are many other channels directly blaming Jamat , BNP . Yes , some channels showing reality but not all of them.
Don’t
প্রথমে সরকার বিরোধী একটু নিউস দিয়ে বাকি সব সরকারের পক্ষের নিউস করলেন, কি বুজলেন আপনারা ❓❓❓
uuiwuwiw
সত্য তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। বাংলার মাটিতে এই পুলিশ বাহিনী বিলুপ্ত ঘোষণা করা হউক, এঁরা জনগণের কোন কাজেই আসে না।
Tahole apnake ki apnar family safety dey ?
এই নিউজ চ্যানেলটা বাংলাদেশের অন্য এক রকম জায়গা তৈরি করে নিয়েছে ধন্যবাদ জানাই এই নিউজ চ্যানেলের প্রত্যেককে ধন্যবাদ জানাই ✊✊🇧🇩🇧🇩
❤✊
আর তোরা ভারত হারলে নেংটা হয়ে নাচিছ,ভারতীয় সেনারা মরলে, আলহামদুলিল্লাহ বলিস @@MstRajeya
ভারতীয় নিউজ চ্যানেলগুলো ও ভারতীয়রা বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনে ছাত্রদের ও সাধারণ মানুষের পাশে থাকে।আর ভারতীয় সেনা মরলে, ভারতীয় ক্রিকেটাররা হারলে বাংলাদেশীগুলো ল্যাংটা হয়ে নাচে
" মানুষ মানুষের জন্য! "
গরিব মিসকিন ও অসহায়দের খাবার খাওয়াইলা আল্লাহতালা তাদের উপর খুশি হয় 😮😮
তারা রাস্তা ঘাটে খেয়ে পরে থাকে
ধন্যবাদ জানাই ভারতীয় ভাই-বোনদের সঠিক সময়ে সঠিক সংবাদ প্রচার করার জন্য। বাংলাদেশ থেকে।
আশা করছি হাসিনার পিছনের মুদির র সন্ত্রাসীদের মুখোশ উন্মোচন করবেন। 💝💝💝👍🇧🇩
বাংলাদেশ থেকে বলছি।
"আজ তাক বাংলা" এর প্রতি অবিরাম ভালোবাসা।
পুরো ভারত আমাদের ভালোবাসায় রুপ নিক।
Bharat ke gali dichis michil kore... abar bharat er bhalobasa chas baa re lungi
এই সকল যারজ ভুয়া আওয়াজ দিয়ে ভাইরাস ছড়ায়। এই ভাইরাস দমন আগে দরকার
আপনার মিডিয়াকে হাজার কোটি সালাম। আপনারা সত্য প্রচার করলেন কিন্তু আমাদের দেশের মিডিয়ারা এখনো ঘুমন্ত।
Right
ধন্যবাদ ইন্ডিয়ান মিডিয়া চ্যানেল বাংলাদেশের খবর প্রচার করার জন্য ❤🇧🇩❤️🇧🇩❤️
সত্যি মন থেকে ধন্যবাদ জানাই পশ্চিমবঙ্গের এই টিভি চ্যানেল ০ও এই সাংবাদিক ভাইকে সত্যগুলো তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভারতের সাংবাদিক ও সাধারণ মানুষ দের কে। তার বাংলাদেশের ছাত্র সমাজের পহ্মে কথা বলার জন্য।।
সারাজীবন পশ্চিমবঙ্গের মানুষের ঘৃণা করতাম। এখন তোমাদের জন্য এক বুক ভালোবাসা।
ওটা মুখের কথা কিন্তু মনের কথা হল " পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে ঘৃনা করা "..!!!
Bangladesh r India ek e desh chilo . Amader onek relatives ekhono tumader deshe acche eta bhaiti bhule jeona .Amra duto desh protibeshi . Ami to personally always Bangladesh ke support kori . Keno korbo na amra Bangali . Bhalo thako bhai .
Bangali vai vai ❤❤❤
@@EhsanChoudhury-r3q Love you brother . Take care of yourself and your family members
@@niloyroy7491 ❤️❤️❤️🌹🌹🌹🌹
গুলি করলাম আমি, কান্না করলাম আমি, অন্যের উপর দোষ চাপালামও আমি কি সুন্দর না???
Right
অভিনয়ে পারদর্শী শেখ হাসিনা,, শাবানা আপা ফেল।
@@mdmomtazaliprodhanরাইট!!! 🤣🤣🤣
খুনি খুঁজতে গেলে খুনি চেন এর শেষ মাথায় নিজেকে খুজে পেলে কি করবেন?
একদম ঠিক
অনেক ধন্যবাদ আপনাদের, সত্যি টা তুলে ধরার জন্য।
ছি লজ্জা হয় না এভাবে খাবার কেড়ে নিয়ে খাওয়া😡
ভারতের অন্তত এই একটা সংবাদ মাধ্যম আছে যারা সত্যি কথা উচ্চারণ করে thank you
অসংখ্য ধন্যবাদ ভারতীয় সাংবাদিক ভাই
আমরা বাংলাদেশ থেকে আপনাদের কে সালাম জানাচ্ছি কলকাতা বাসি কে
কোলকাতার মানুষদের জানাই এক বুক ভালোবাসা। বাংলাদেশ থেকে ❤️❤️🌹😍😍
ও নার স্যারের নাতির আকিকার খাবার নিয়ে যাচ্ছিল। খাবার পেয়ে পুলিশ সাবাড় করে দিলো। সত্য খবর প্রচার করার জন্য দাদা আপনাকে ধন্যবাদ। হাসিনা নিজে এতিম বলে আরেকজনকে এতিম বানাতে হবে।
পুলিশ লীগ ও আওয়ামী জাহেলিয়াত মুক্ত রাজনীতি চাই.... কে কে আমার সাথে একমত আছেন হাত তুলুন ✋✋✋
অনেক ধন্যবাদ
কলকাতার গণমাধ্যমের উপরে অনেক ক্ষোভ ছিলো, আজকে স্যালুট জানাই এরকম একটা নিউজ করার জন্য, অবিরাম ভালোবাসা।
না ভাই আপনারা তাদের প্রডাক্ট গুলো বয়কট করেন😂
মানে চোদনে পড়লে ভাই ভাই 😠
এটা পুরনো খবর।
New 😂 ei andolon er eta
এতে অবাক হবার কিছুই নেই। এই বাহিনী হারাম খাওয়ার জন্যই বেশি পরিচিত।
Ekdom
মাদ্রাসায় তাহলে কি শিক্ষা দেওয়া হয়? এরা কি মুসলিম নয়? ধর্মীয় শিক্ষা কি অপরাধী তৈরি করে? মানবিক ইসলামি আইন লঙ্ঘন করা বা জোর করে ইসলামি আইন প্রয়োগ করা, দুটোই সমান অপরাধ। নৈতিকতার পাঠ, মানবতার পাঠ যদি ধর্মীয় শিক্ষার অঙ্গ না হয়, তাহলে সেই শিক্ষা বুমেরাঙ হয়ে সেই সমাজকেই ধ্বংস করবে।
এরাই সয়তান
😅
রাইট
ভারতীয় গণমাধ্যম গুলো দিনে দিনে বাংলাদেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ধন্যবাদ আপনাদের, বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ উপস্থাপন করার জন্য।
স্যালুট ইন্ডিয়া গণমাধ্যম!🫡
এদের পয়দা হয়েছে অন্যের মুখের খাবার কেড়ে খাওয়া জন্য। ধন্যবাদ সত্য খবর তুলে ধরার জন্য।এতে করে ভারতের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আরো অনেক গুন বেড়ে গেলো।
আন্দোলনরত ছাত্রদের খাবার হলেও পুলিশের কেড়ে নেওয়ার অধিকার/আইন নেই, কারণ, পুলিশের দ্বায়িত্ব সকলকে প্রটেকশন দেওয়া৷
রাবার বুলেট টিয়ার ছেলের ক্ষমতা আমরা জানি কিন্তু ছড়া গুলির কাজ কি জানলে কমেন্টে রিপ্লাই দিয়েন😢😢😢
Police ke hasina banu khabar dey na naki😵💫🤐
এটা আকিকার খাবার।
আকিকার খাবার ও পুলিশ:
প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম
প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা,
আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি।
মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন।
আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি।
গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে।
আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে।
উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়।
আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ।
জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম।
প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি।
একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন।
এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই।
নিবেদক,
নবাব সালেহ আহমদ
যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট
স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র
বাংলাদেশ থেকে ভালোবাসা কলকাতা
এবং সত্য প্রকাশকারী চ্যানেল গুলো কে
Aj tag bangla good
ধন্যবাদ জানাই ❤❤
আমি ব্যক্তিগতভাবে, একজন সাধারন মানুষের। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের সংবাদপত্রগুলোকে সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা দের কে জানাই আমার আন্তরিক অভিনন্দন ও ভালোবাসা। আপনাদের নিরপেক্ষ সংবাদ প্রচারের জন্য বাংলাদেশের সাধারণ আপনাদেরকে মনে রাখবে। আপনাদের শুভ সুন্দর জীবন কামনা করছি
সত্যি, ইন্ডিয়ার কে অনেক খারাপ ভাবতাম কিন্তু এখন কিছু কিছু নিউজ দেখে আসলে বুকটা ভরে যাচ্ছে স্যালুট ভাই সত্য তুলে ধরার জন্য
Yes
I LOVE my India ❤️❤️❤️
Indian midia Salut Vai...
Toke keu valo bhabte boleni
@@Rasheduzzaman956tui spelling thik lekh
Bhulbhal jaiga thake porasona korechish tui
ভারতের মিডিয়ার কাছে অনেক অভিনন্দন ও ভালোবাসা সেই সাথে আমরা কৃতজ্ঞ সত্য সংবাদ প্রকাশ করায়।
ঢাকা থেকে দেখছি আপনাদের চ্যানেলের সত্য নিউজ প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ জানাই
আমরা বাংলাদেশিরা সব সময়ই ভারতকে অনেক ভালোবাসি পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের জন্য ভালোবাসা অবিরাম
নাটকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য হাসিনার ইনডোর চিত্রধারন।
বাংলাদেশ পুলিশ মানেই janowar
কতো নির্লজ্জো বাংলাদেশের পুলিশ 🤣
নির্লজ্জ না কুত্তার বাচ্চা হারামি কিছু কিছু
im
from Bangladesh 😅
পশ্চিম বাংলার প্রতি যে ধারণা ছিল তা পালটে গেছে আমার। ভলবাসা অবিরাম। ❤❤❤
হাসিনা যে কত বড় অভিনয় শিল্পী, আমার জানা মতে ভারতের বুকেও এমন অভিনয়ের শিল্পী তৈরি হয় নি।
❤❤ ঠিক বলেছেন ভাই ❤❤
Faltu kotha bolar jayga pan na😡😡
অস্কার এর জন্য মনোনয়ন দেয়া হোক।
R/8
😊
বাবা,, মা,, ভাই হারানোর ব্যথা বুঝেন কিন্তু সন্তান হারানোর ব্যথা তো বুঝেন নাই তাই শুধু দফায় দফায় মায়ের কোল খালি করেন।
দাদাভাই হাসিনার কান্না দেখে আপনারা গলে যাইয়েন না হাসিনা বাংলাদেশের সেরা অভিনেত্রীর মধ্যে একজন।
আপনারা কিছু বলিয়েন এই অভিনয় দেখে আপনাদের দেশের মানুষ জানার দরকার আছে
Natok
এরশাদের যোগ্য পত্নী আর মুদীর সুযোগ্যা ন্রাঙ
😅😅😅
কতটা নির্লজ্জ হলে খাবার কিরে খাওয়া যায় চিন্তা করুন
আকিকার খাবার ও পুলিশ:
প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম
প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা,
আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি।
মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন।
আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি।
গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে।
আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে।
উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়।
আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ।
জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম।
প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি।
একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন।
এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই।
নিবেদক,
নবাব সালেহ আহমদ
যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট
স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র
প্রিয় ভারত অনেক ভালবাসি।🇧🇩
বাংলাদেশ আপনাদের এই মহান মানসিকতা কখনো ভুলবে ননা।
ক্রিকেট নিয়ে কিছু ভুল বাংলাদেশ কররছিলো আজ সে সব ভুলে বড় ভাইয়ের মত পাশে দাড়ালো ভারত। এটাই একটা বড় ভাইয়ের কর্তব্য যে ছোটো ভাইয়ের সব ভুল ক্ষমা করে দেবে।❤
Chup kor
এই নিউজ চ্যানেল টা বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ধন্যবাদ এই চ্যানেল ও ভারত কে।আমরা ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞ
এবার জেগে উঠল কোন মাধ্যম কর্মীগণ। আমি একজন ছাত্র আপনাদেরকে অনুরোধ জানাচ্ছি সত্য নিউজ সর্বজনের কাছে তুলে ধরুন
Bangladesh thekw boltechi etai shotto news
আমি কোলকাতার মানুষ সহ সকল ইন্ডিয়ান কে ঘৃনা করতাম। কিন্তু আজ থেকে তোমরা আমার ভাই বোন। তোমাদের জন্য রইল বুক ভরা ভালবাসা।
Ki khobor 🫡 dp dekhe cinlam 😆
Toder moto jongi gar mara.amader dorkar nai
ধন্যবাদ আপনাকে সত্যি কথা তুলে ধরার জন্য
অনেক সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না,, পাশাপাশি প্রিয় পশ্চিমবঙ্গ বাসি তোমাদের মনে রাখবো
আপনারা সত্যি ঘটনা গুলো তুলে ধরে বাংলাদেশের জনগণের পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি। আমাদের শেখ হাসিনা তার পরিবার থেকে হারিয়ে গিয়েছেন। যদি কোন হৃদয়বান ব্যক্তি পেয়ে থাকেন। তাহলে তার পরিবারের কাছেফিরিয়ে দিন ফিরিয়ে দিন এবং ওই হৃদয়বান ব্যক্তি তার বাবার কাছ থেকে উপহার বুঝে নিন।
ধন্যবাদ প্রিয় এতো দিন তৃনমূলের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য ঘৃনা করতাম এখন থেকে বুক ভরা ভালো বাসা বাঙালী যে রক্তের ধারা তা আজও প্রমাণিত 😢
বাংলাদেশ আর কলকাতার পুলিশের মধ্যে অনেক মিল, 🤝
কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে আসার সময় আমার অনেক কিছুই অযৌক্তিক ভাবে কেড়ে নিল। 😡
আমি বেক্তিগতভাবে ভারতকে অপছন্দ করতাম শুধু মাত্র দুই দেশের খারাপ রাজনীতির কারণে,
এখন যেভাবে তারা বাংলাদেশের স্টুডেন্টের পাশে দাড়িয়েছে, আজ মনে হচ্ছে আমরা ভাই ভাই,মানবতা এখন বেচে আছে,
দুইদেশের একটা তার কখনো আমাদের ভাষাকে আলাদা করতে পারবেনা,
প্রতিটা দেশের উচিত দুর্নীতির বিরুদ্ধে ফাইট করা, তাহলেই আমরা একদিন ইউরোপের মত নিজের দেশ নিয়ে প্রাউড করতে পারবো
Ahharey কি দুঃখ আর কি সুন্দর বাঁশির সূর
বাঙালিরা আসলেই এক জাতি শুধু তারকাঁটা দিয়ে বিভেদ করা ... কৃতজ্ঞতা জানাই পশ্চিমবঙ্গের ভাই বোনদের ❤❤❤
Views er jonno eshob korse....ar kichu na
@@mashrafirahman4306 সেই ভিউস এর জন্য যদি আমাদের দেশে ও করত তা ও হইত
বালের কথা বলেন
আমি বাংলাদেশী ভালোবাসা অবিরাম ভারতীয় মিডিয়া এবং সকল ভারতবাসী আমার ভাই বোন।
আমাদের এই দুর্দিনে শুধু তোমরাই পাশে আছে।
এই অসময়ে আপনারা এগিয়ে আসছেন সত্যি ই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি, অনেক বড়ো একটা কাজ আপনারা করলেন ধন্যবাদ দিলে ও কম হবে,সৈরাচার থেকে মুক্তি চাই
আকিকার খাবার ও পুলিশ:
প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম
প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা,
আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি।
মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন।
আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি।
গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে।
আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে।
উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়।
আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ।
জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম।
প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি।
একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন।
এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই।
নিবেদক,
নবাব সালেহ আহমদ
যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট
স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র
খুবই ভালো লাগছে খবর টা
সত্য প্রকাশ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ আপনাদের এই অবদান সারা জীবন মনে রাখবে। আমরা স্বাধীনতা চাই.....
খাইনি খাইনি এখানেই ভালো করে খাইনি মরার পর তো পুঁচ রক্ত ময়লা ইঁদুর টিকটিকি আরো কত কত কিছু খাবে এখন ভালো করে খা
বাঙালি হয়ে বাঁচতে খুবই লজ্জাবোধ হচ্ছে যে ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন আমাদের ছাত্র ভাইয়েরা আজ কোটা আন্দোলনের জন্য ও প্রাণ দিতে হচ্ছে তাদেরকে
Quota kon deshe nai bolen ?
@@mashrafirahman4306পৃথিবীর অন্য দেশের কোটা থাকলেও সিস্টেম আলাদা এবং এতো বেশি কোটা নাই।
ভারতীয় মিডিয়াকে অনেক ধন্যবাদ
এই হচ্ছে অওয়ামী লীগলীগ পুলিশ , তীব্র নিন্দা ও দীক্ষার জানাচ্ছি
বাংলাদেশ থেকে বলছি। আমাদের নিয়ে চিন্তা ভাবনা করার জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ।
হাসিনা খমতা লোভি একজন মানুষ।কে কে আমার সাথে একমত
আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ পচার করার জন্য ❤❤❤
সত্যি ই বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের কাছে থাকতে চাই, আপনারা খুনিদের থেকে দূরে থেকে বাংলা র মানুষের পাশে থাকুন, ধন্যবাদ ❤
কোনোদিন হিন্দু বা ইন্ডিয়ার মানুষকে ঘৃণা করিনি। আমরা সবাই ভাই ❤
এই নিসপাপ বাচ্চার আকিকার খারার যপনও পুলিশের হজম না হয় এই বাচ্চা টার অভিশাপ যেনও লাগে আললাহ তুমি শুধু দেখও।আমিন
আমরা অতীতের সকল কিছু নিয়ে অনেক লজ্জিত।আপনারা সকল হিংসা বিবাদ ভুলে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে তাই কলকাতার ভাই বোনদের প্রতি আমাদের মনের ভিতর হাজার হাজার গুনের থেকেও বেশি ভালোবাসার জন্মে গেছে। ❤
কলকাতা বাংলাদেশ এর বিরুদ্ধে কখনোই ছিলনা ।জাস্ট মোদি সরকার মেইনলি আর একটু ক্রিকেট খেলার জন্যে বেশিরভাগ ইণ্ডিয়া বিমুখ বেশি হয়েছে[আমারক একান্তই ব্যক্তিগত মতামত,যে কেউ কনট্রাডিক্ট করতেই পারে ।।।হতে পরে বাংলাদেশি হয়ে বন্ধুর মত ইণ্ডিয়া কে সাপোর্ট করি তাই এ কথা বলছি ]।
এর চেয়ে ও আরো জগন্ন কাজ কালকে হাসিনা সরকারের পালিত পুলিশ নামের পশুগুলো করেছে। ওটা হাসিনার অভিনয় সে বরাবরই ভালো করে
আকিকার খাবার ও পুলিশ:
প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম
প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা,
আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি।
মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন।
আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি।
গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে।
আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে।
উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়।
আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ।
জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম।
প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি।
একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন।
এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই।
নিবেদক,
নবাব সালেহ আহমদ
যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট
স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র
এটা ১০০% সত্য ঘটনা।
এতে অবাক হবার কিছু নেই
ধন্যবাদ ভাইয়া সত্য প্রকাশ করার জন্য
চিন্তা করেন ভাই,, মানুষের জীবনের চাইতেও এদের কাছে সম্পদের মূল্য বেশি,😅
আরে সম্পদ তো কোটি মানুষের টাকা দিয়ে গড়েছে কিন্তু এই টাকা ৫ বছর পরে উঠে যাবে কিন্তু যাদের গুলি করেছিস তাদের কে তুমি ফিরে দিতে পারবা?
সত্য প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ!
কদিন হলো রাস্তায় গাড়ি- নাই আলগা ইনকাম বন্ধ, কি করবে খেতে তো হবে পুরনো অভ্যাস
ছি ছি ছি ছি এই লজ্জা পুরো দেশ বাসীর । খাবার কেরে নেয়া এটা কেমন সভ্যতা????
তিনি যদি সাংবাদিক নাও হয়, যদি খাবারগুলো আন্দোলনকারীদের জন্যও হয়, তাহলেও সেগুলো ছিনিয়ে খাওয়ার পুলিশ কে???
এরা একদিন ডাস্টবিন থেকে খাবার খুঁজে খাওয়ার পর্যায়ে পৌঁছাবে!!!
মাতৃভাষার জন্য মানুষের মন কাঁদে। আমি স্যালুট জানাই প্রিয় ভাই কে।
এমন সাহসী নিউজ ই চাই। অনেক সুন্দর করে প্রেজেন্ট করেছেন। অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপনাদের প্রতি।❤
ডিবি হারুন এই পুলিশদের খাবার দিতে পারিনাই? তার হোটেলের খাবার কি শেষ! কে, কারা খুন করেছে তার বিচার কি হবে?যেখানে সম্পদ নষ্ট হয়েছে সেখানেতো কোন লাশ পড়েনী? তাহলে কারা করেছে এটা?
লজ্জা মান সর্মান ইজ্জত কোন কিছুই পুলিশের নাই
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উনি না হয়ে উনি সোনার মন্ত্রী হওয়া উচিত ছিল দেশের দেশের সম্পদের চেয়ে মানুষের জানের মূল্য কোটি কোটি গুণ বেশি
এই টিভি চ্যানেল টা সত্যতা তুলে ধরে বাংলাদেশি দের মনে জায়গা করে নিয়েছে। ধন্যবাদ পশ্চিমবঙ্গ ভায় বোনেরা।❤
সত্য নিউজ করার জন্য ভালোবাসা থাকলো দাদা
❤❤❤❤❤❤❤
সত্যি তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
বুঝলাম না,, পরিবারের একজন মারা গেলে কি কম শোক পরিবারের একের অধিক মৃত্যুতে!!!! আহারে মানুষ,,
এদের কথা শুনলে আমার প্রচন্ড রকম হাসি পায় 😂😂😂😂
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আজতাক বাংলা, সঠিক খবরগুলো প্রকাশনা করার জন্য ❤❤
ছি ছি নির্লজ্জ জাতি হিসেবে পরিচয় দিয়ে দিলাম আমরা😢😢
রাইট কথা বলেছে ইন্ডিয়ান নিউজ
ভাই আপনাকে ধন্যবাদ প্রচার করার জন্য
এর চেয়ে লজ্জাজনক আর কি হতে পারে! আমি বাংলাদেশি হয়ে নিজেই লজ্জিত!