ধন্যবাদ হুজুর এই ভূল আমি করছিলাম এখন কথা হয় না আল্লাহ তাকে ভালো রাখুক আর তার মন থেকে আমাকে মুছে দিক সে আমাকে ভুলে জাক আল্লাহ্ আমাকে হেদায়াত দান করুক আমি আজকে দায় মুক্ত হইলাম😊😊😊
আসসালামু আলাইকুম, আমি আপনার লেকচার দেখলেই শুনি। আপনার রেফারেন্স টানি। আমি একজন মেয়ে, ছোটকাল থেকে আত্নীয় স্বজনের কুফুরি কালামের শিকার হইসি। পাগল হয়ে যাবার মত অবস্থা ছিল। আমার বিয়েটাও আটকানো। বাসায় অনেক তাবিজ, পেরেক এটা সেটা বিভিন্ন সময়ে পাওয়া গেছে। সরল সহজ মা বাবা আমার, আত্নীয় স্বজন যা দিত পিঠা বানায়, খেতাম। পরে জেনেছি মিষ্টি খাইয়েও অনেক কিছু করা হয়। আমি দোয়া কালাম পড়ে হাল ছেড়ে দিয়েছি৷ কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী বলে আপনার নিকটে যেতে যাতে ভালো কোন কবিরাজ আমার চিকিৎসা করতে পারে। আমি খুব সমস্যার মধ্যে আছি। আমি কিছুই করতে পারতেসি না। আমার বিয়ের বয়স পাড় হয়ে যাচ্ছে। আমাকে সাহায্য করেন প্লিজ।
প্রথমত দোয়া করতে করতে নিরাশ হওয়া যাবেনা' এটা শয়তানের ধোকা ধরেন আপনি একজন উর্ধতন অফিসারের কাছে নিজের একটা ভালো ক্যারিয়ার বা চাকরির জন্য দরখাস্ত করলেন যেনো তেনো ভাবে' দরখাস্তের ভাষায় যদি আপনি অফিসার কে ইম্প্রেস না করতে পারেন তাহলে আপনার চাকরি টা কি হবে??? তেমনি আল্লাহর কাছেও আমাদের চাইতে যানতে হবে প্রথমত ৫ওয়াক্ত নামাজ সময়ের মধ্যেই আদায় করবেন' শুরুর দিকে প্রতিরাত কষ্ট হলেও তাহাজ্জুদ আদায় করুন নামাজের সিজদাহ্ এ যাওয়ার পর ৩বার কমন তসবিহ টা পরার পর আল্লাহর কাছে মন থেকে যা ইচ্ছা সুন্দর ভাবে চান প্রতি সিজদাহ্ তে ও চাইতে পারেন বা একদম শেষের সিজদাহ সময় লম্বা করে মোনাজাতে যা বলেন তা বলতে পারেন এরপর নামাজ শেষ করে এরপর প্রতি নামাজ শেষে আস্তাগফিরুল্লাহ পরবেন ৭০/১০০ বার পাঠ করবেন এরপর ১বার সুরা ইখলাস ১বার সুরা ফালাক ১বার সুরা নাস প্রত্যেক সুরার আগে বিসমিল্লাহ পড়া অবশ্যক এভাবে পড়ার পর মোনাজাত এর মত হাত উঠিয়ে হাতে ৩টা ফু দিবেন এরপর দু হাত মাথা থেকে পা অব্দি মাসেহ করে দিবেন এভাবে আরো ২বার উক্ত সুরা গুলি পাঠ করে একি নিয়মে মাসেহ করবেন' মোট ৯বার সুরাহ ৩বার মাসেহ শেষে মোনাজাত করবেন প্রথমে রসুলের (সঃ) উপর দরুদ এরপর আল্লাহর গুনগান এর কিছু দোয়া আছে অগুলা বলবেন (ইউটিউব এর পাবেন ছোট ছোট দোয়া গুলি) এরপর নিজের যত সমস্যা কষ্ট দুর্দশা আছে সব আল্লাহর কাছে খুলে বলবেন পরিশেষে আবারো দুরুদ পাঠ করে মোনাজাত শেষ করে দিবেন এভাবে আমল করুন ইনশাআল্লাহ আল্লাহই একমাত্র যথেষ্ট আমাদের জন্য এটা কোন কবিরাজি চিকিৎসা না এটা আল্লাহর ইবাদত এবং আল্লাহর কাছে নিজেকে শফে দেয়া
আমি কখনো আমার সামীর পকেট থেকে টাকা চুরি করি নাই৷ কিলাভ চুরি করে৷ আলহামদুলিল্লাহ আমি যখন টাকা চাই তখন সে আমাকে দেয় আমার যখন যা প্রয়োজন আমি পাই৷ তাহলে শুধু শুধু কেন তার পকেট থেকে চুরি করবো৷ ❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉
Assalamualaikum my request all Muslim brothers and sisters and respect person pray for me I am very tention and bad condition pray for me earlier recovery
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর। হুজুর আমরা যে প্রেম করি দুই ফ্যামিলি কেউ রাজি না আমাদের বিয়ে দিতে তাহলে কি করা উচিত মেয়ে ইসলামিক ধার্মিক প্লিজ হুজুর উত্তরটা দিয়েব
Hujur ktha gulo shune valo laglo kintu amije amar mner manutake chhara bachbona or maya pre gechhi please airkom cre blona take anek ta valobasi jdi chharte hy tahle mrejaoya chhara kono upai na ami khub kshhte achhi hujur amake kono ekta pthdekhai doao dua cro ami jdi halal vabe pai amin summa ami 😭😭😭😭😭😭🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন হুজুর আপনার কতা গুলো অনেক ভালো লাগে 🥰 হুজুর আমি অনেক চিন্তাই আছি বিয়ে করা নিয়ে তাই বিয়ে করতে ইচ্ছা হয় না বয় করে?? শারীরিক ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছি মনে হয় তার বিকল্প আর কোনো রাস্তা আছে সুস্থ হবার জন্য
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ হযরত আমি আল্লামা হাফেজ জুবায়ের আহমেদ আনসারী কে এবং খালেদ সাইফুল আইয়ুবী মামুনুল হক ও শাহ আহমদ শফী হুজরতকে স্বপ্নের যুগে দেখেছি এবং আমি সকলের কপালে নামাজ পড়ার পর যেটা দাগ পরে এ দাগের মধ্যে আমি চুমা খেতেছি
আসসালামু আলাইকুম যদি ছেলে দূরে থাকে আর মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে করার ক্ষেত্রে যদি শুধু ছেলের পক্ষে সাক্ষী উপস্থিত থাকে আর মেয়ের পক্ষে কোনো সাক্ষী না থাকে তাহলে কি বিয়ে হবে হুজুর.?
হুজুরের কাছে আমার একটা প্রস্ন বিয়ের সময় মেয়ের সাক্ষি আছে কিন্তু ছেলের সাথে কেও নেই তাহলে সেই বিয়ে কি জায়েজ হবে। ছেলে মেয়ে যদি নিজেরা নিজেরা বিয়ে করে ছেলের ও মেয়ের কারও সাক্ষি থাকলো না সে বিয়ে কি জায়েজ হবে
আসসালামু আলাইকুম,, হুজুর আমি তো অবিবাহিত কিন্তু আমি সপ্নে দেখছি যে আমি বিবাহিত এবং আমার একটা মেয়েও আছে প্রায় ওর ৭বা৮মাস হবে এখন এই সপ্নের ব্যখাটা যদি একটু বলতেন আর যেই ছেলেটাকে ভালোবাসি তার বউ দেখলাম আমি,,, হুজুর দয়া করে এই সপ্নের ব্যাখা একটু বলে দেন।।।
আমি আমার প্রেমিকের সাথে সামনে বসে তিনবার কবুল বলেছিলাম। আমার প্রেমিক আমাকে প্রস্তাব করেছিলো যে আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই তুমি কি রাজি, আমি বলছিলাম আলহামদুলিল্লাহ আমি রাজি, তার পর ২ জনেই ৩ বার করে কবুল বলেছি, আর সামনে ১৮ বছরের উপরে ২ টা ছেলে আর ১ মেয়ে উপস্থিত ছিলো, আমরাও প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলাম। এখন কি আমাদের বিয়ে হয়ে গেছে...? প্লিজ কেও জানাবেন..😢😢
হুজুর আমাদের বিয়ে পড়ানোর সময় কাজি ২বার করে কবুল বলায়ছে বিয়ে হয়েছে কিনা?? আর এই বিয়েতে আমাদের দুইজনেরই সম্মতি ছিলো ❤আমাদের দুইবার কবুল বলানো হয়েছে বিয়েটাকি হয়েছে ইসলামিক মতো প্লিজ হুজুর রিপ্লাইটা চাই 😢
আসসালামু আলাইকুম জি আমি একটু আগে স্বপ্নে দেখলাম (ভোর-৪:৩৯ am)) আমার প্রিয় মানুষটা আমাকে ইগনোর করে অন্য একটা মেয়ের সাথে মেসেজ ই কথা বলছে এর মানের কি প্লিজ বলে দিন রিপ্লাই দিন প্লিজ 😭😭😭
শাইখের একটা ভিডিও দেখি যে দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক সাক্ষীর উপস্থিতিতে ছেলে মেয়েকে প্রস্তাব দিলে বিয়ে হয়ে যায়। এখানে বুঝতে পারছিলামনা যে দুইজন ছেলে অথবা দুইজন মেয়ে একজন ছেলে সাক্ষি রাখতে হবে। না বুঝার কারনে একজন ছেলে এবং একজন মেয়ে সাক্ষীর উপস্থিতিতে বিয়ে করা হয়। এখন বিয়েটা কি হবে? সাক্ষি দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলো এবং ছেলে মেয়েও প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলো
আমি একটা ছেলেকে ভালোবাসি সেও আমাকে ভালোবাসে আমার পরিবার রাজি সবাই জানে বিয়ে দিতেও এখন যিনা থেকে বাচার জন্য দুজন সাক্ষি রেখে আমরা সমস্ত নিয়ম মেনে বিয়ে করেছি এখন তার মা আমাকে মেনে নেয় না তার মেয়ের জন্য কিনতু আমার স্বামি স্ত্রী মতো সংসার করেছি আমার কাছে কাবিন নামা নাই সে বিদেশ থাকে কিন্তু ওর পরিবার মানছে না তাই সে আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আমি তাকে স্বামি বলে মানি তার সাথে সংসার করতে চাই কিবাবে তাকে ফিরে পাবো এখন আমার করণীয় কি আমাকে রিপ্লাই দিবেন প্লিজ 😭🙏
হুজুর আমি জানতে চাই আমি একজন মহিলার নিরাপত্তার দায়িত্বে হিসাবে আছি সে নামাজ পরেনা পর্দা করেনা কিন্তু আমি আল্লাহ্ হুকুম মানার চেস্টা করি এতে আমার কোনো গুনাহ হবে কিনা বা এর থেকে বাচার উপায় কি।
মহিলার নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করলে সমস্যা নাই' কিন্তু আপনার চোখের দৃষ্টি নামিয়ে কাজ করতে হবে' কখনোই তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে অন্যকোনো ভাবনা মনে আনা যাবেনা' তাহলে আপনার কোনো গুনাহ হবেনা ভাই
অনেক মানুষের সামনে কেউ যদি দুষ্টামি করে কবুল না বলে শুধু বলে তুমি আমার বউ মেয়ে ও যদি দুষ্টামির ছলে নিষেধ না করে বা বলে আমি না বলে তোমার বউ তাহলে টাকা দাও এইসব বললে ও কি প্রব্লেম হবে
আমার সামি আমাকে বিয়ে করার পরে ডিভোর্স পেপারে সাইন নিয়েছিলো তার পরে আবার আমাকে রেখে এসে আবার নিয়ে এসেছে যে তুমি আমার বউ আছো ওই কাগজ আমি নষ্ট করে ফেলেছি এখন ২ মাস পরে আবার😥 বলছে আমি তার বউ নাই আমি সত্যি তার বউ নাই আমাকে বলবেন প্লিজ হুজুর
আসসালামু আলাইকুম,, হজুর আমার স্বামী আমারে কোটে ডিভোর্স দিয়েছিলো আমি নিতে চাই নি আমি তার সাথে সংসার করতে চাইছি তার মা বাবা ভাই তারা চায় নাই আমারে আমার স্বামী ও তাদের কথা মতো আমারে ডিভোর্স দিয়ে দিছে
হুজুর আমার একটা প্রশ্ন ছিলো? ভালোবাসার মোহে শয়তানের দোকায় অবৈধ সম্পর্কে জডিয়ে পরি কিন্তু আমি জানি তাকে বিয়ে করা ফরজ। কিন্তু সমাজের মানুষ ও পরিবার তাকে বিয়ে করার বিষয়টা মেনে নিবেন না,,, সেক্ষেত্রে আমি এখন কি করবো। আমি তো পাপ কাজে লিপ্ত হয়েছি,না পারছি পরিবারের উপরে কথা বলতে না পারছি তাকে ছারতে।কেউ কোনো বাজে মন্তব্য না করলে খুশি হবো!
ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া। দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা। যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা। তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য। যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি। বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত (১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া। (২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১) (৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২) রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১) (৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮) সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮) বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২) কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত ১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া। ২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া। ৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া। ৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না। ৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে। ৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮) ৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া। ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
Amar boyfriend er family amader relationship er Kotha janar por ama k amar boyfriend bou bou bolto poray bolci bou boltay chao taholey biye koro to amr boyfriend ama k seriously Allah k shakkhi rekhey 3 bar alhamdulillah kobul bolay biye korasay ami jantam na o j serious cilo amar proti ami dustami koray 3 bar alhamdulillah kobul bolay biye korlam 50 lakh taka kabin er kotha bolay amar boyfriend ama k ekhon serey jetey chassey na o bolsay ami tumar shami tuma k serey jabo na Allah dekhesey she kokhono khoma korbay na ekhon hujur apnar kas e amar ekta kotha amader ki shotti biye hoyesey ami khub chintai jibon katassi
হুজুর আসসালামু আলাইকুম কেউ যদি বলে মসজিদে আজান দিচ্ছে৷ আর বলে কোরআনের কসম করে আমাকে কবুল বল তিন বার এবং ছেলেটাও এটাই করে তাহলে কি স্বামী স্ত্রী র মত হবে সম্পর্ক টা তো মনের ব্যবপার বাবা মা কে জানাতে কিন্তু একটু দেরি হবে এটা কি হয়েছে কারন কোরআন হচ্ছে আগুন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সত্যি আল্লাহর কালাম
যেটার নিয়ম ইসলামের শরিয়তে যেভাবে আছে সেভাবেই করতে হবে' কোরান কেনো যদি আপনারা ছেলে মেয়ে দুজন আল্লাহর ক্বাবা ঘরের সামনে গিয়েও নিজেদের মধ্যে কবুল বলে বলে বিয়ে পড়ান বা বিয়ে করেন তাও বিয়ে হবেনা' বিয়ে ছেলের পক্ষে যে কোন সাক্ষি মেয়ের পক্ষে মেয়ের নিজের বাবা/ভাই/মা/মামা/দাদা/দাদি/নানা নানি থাকতে হবে এরপর ভালো একজন কাজী/ইমাম ডেকে বিয়ে পড়াতে হবে আপনাদের পরিবার যদি মানতে দেরি করে তাহলে হালাল সম্পর্ক চালিয়ে যান ফিসিকালে যাওয়ার বাহান খুজার দরকার নাই ফিসিকাল সম্পর্কে যাওয়ার এতই তাড়া থাকলে আপনাদের একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেউ আটকাতে পারবেনা ধন্যবাদ ❤
ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া। দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা। যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা। তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য। যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি। বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত (১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া। (২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১) (৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২) রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১) (৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮) সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮) বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২) কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত ১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া। ২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া। ৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া। ৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না। ৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে। ৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮) ৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া। ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
একটা বিষয়ে আমার জানার আছে ? আমদের বিয়ে হয়েছে 9 মাস হচ্ছে কিন্তু আমাদের যে বিয়ে পড়িয়ে ছিলেন তিনি আমায় 1 বার কবুল বলিয়ে ছিলেন আর আমার হাসবেন্ড কে দুই বার আমার জানা মতে 3 বার করে কবুল বলতে হয় এই বিয়ে টা কি সম্পূর্ণ হলো একটু বলবেন
এই ওয়াজ টা শুনে মনে শান্তি পেলাম।
কালেমার দাওয়াত দিয়া গেলাম লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ 💞💞💞🕋🕋🕋💗💗💗💗🇧🇩🤲🤲🕋🕋🕋💗💗
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
আমারা যারা সুস্থ আছি সবাই আলহামদুলিল্লাহ বলি ❤️
Alhamdulillah
Alhamdulillah 😊
Alhamdulillah
মাশাল্লাহ
সবার কাছে দোয়া চাই আল্লাহ যেন আমাকে তৌফিক দান করেন সব গুলো রোজা রাখতে পারি
আল্লাহ আপনাকে সর্বদা ঈমানের পথে রাখুক আল্লাহ আপনার মনের ভিতর প্রশান্তি দান করুক আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক আমিন
ধন্যবাদ,,,,উত্তর টা জেনে অনেক উপকৃত হলাম,আল্লাহ মাফ করুক 🤲
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ❤❤❤
ওয়াজ,,টা,শুনে,,,খুশি,,হইলাম
হুজুর গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন।এখানে জানার এবং বোঝার আছে অনেক কিছু।আল্লাহ আমরা তোমার নিয়ম অনুযায়ী পালন করতে পারি সেই তৌফিক দান করুন।আমিন🤲🤲🤲🤲
Mashaallah. 👍🏻 Nice waz ❤✨
আল্লাহ যেন আমার মনের আশা পূর্ণ করে দেয় সবাই দোয়া করবেন আমিন
দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনার মনের আসা পুরন করে আমিন
আল্লাহ তাআলা আপনার মনের আশা পূরণ করে দিক। আমিন
আল্লাহ আপনার মনের আশা পূর্ণ করে দিন এবং আমার মনের আশা ও পূরণ করে দিন।আমিন।
ধন্যবাদ হুজুর এই ভূল আমি করছিলাম এখন কথা হয় না আল্লাহ তাকে ভালো রাখুক আর তার মন থেকে আমাকে মুছে দিক সে আমাকে ভুলে জাক আল্লাহ্ আমাকে হেদায়াত দান করুক আমি আজকে দায় মুক্ত হইলাম😊😊😊
আসসালামু আলাইকুম, আমি আপনার লেকচার দেখলেই শুনি। আপনার রেফারেন্স টানি। আমি একজন মেয়ে, ছোটকাল থেকে আত্নীয় স্বজনের কুফুরি কালামের শিকার হইসি। পাগল হয়ে যাবার মত অবস্থা ছিল। আমার বিয়েটাও আটকানো। বাসায় অনেক তাবিজ, পেরেক এটা সেটা বিভিন্ন সময়ে পাওয়া গেছে। সরল সহজ মা বাবা আমার, আত্নীয় স্বজন যা দিত পিঠা বানায়, খেতাম। পরে জেনেছি মিষ্টি খাইয়েও অনেক কিছু করা হয়। আমি দোয়া কালাম পড়ে হাল ছেড়ে দিয়েছি৷ কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী বলে আপনার নিকটে যেতে যাতে ভালো কোন কবিরাজ আমার চিকিৎসা করতে পারে। আমি খুব সমস্যার মধ্যে আছি। আমি কিছুই করতে পারতেসি না। আমার বিয়ের বয়স পাড় হয়ে যাচ্ছে। আমাকে সাহায্য করেন প্লিজ।
Allah apnar সমস্যার সমাধান দিক৷
দোয়া করি।
আপনার জন্য মায়া লাগলো
প্রথমত দোয়া করতে করতে নিরাশ হওয়া যাবেনা' এটা শয়তানের ধোকা
ধরেন আপনি একজন উর্ধতন অফিসারের কাছে নিজের একটা ভালো ক্যারিয়ার বা চাকরির জন্য দরখাস্ত করলেন
যেনো তেনো ভাবে' দরখাস্তের ভাষায় যদি আপনি অফিসার কে ইম্প্রেস না করতে পারেন তাহলে আপনার চাকরি টা কি হবে???
তেমনি আল্লাহর কাছেও আমাদের চাইতে যানতে হবে
প্রথমত ৫ওয়াক্ত নামাজ সময়ের মধ্যেই আদায় করবেন' শুরুর দিকে প্রতিরাত কষ্ট হলেও তাহাজ্জুদ আদায় করুন
নামাজের সিজদাহ্ এ যাওয়ার পর ৩বার কমন তসবিহ টা পরার পর আল্লাহর কাছে মন থেকে যা ইচ্ছা সুন্দর ভাবে চান
প্রতি সিজদাহ্ তে ও চাইতে পারেন
বা একদম শেষের সিজদাহ সময় লম্বা করে মোনাজাতে যা বলেন তা বলতে পারেন এরপর নামাজ শেষ করে
এরপর প্রতি নামাজ শেষে আস্তাগফিরুল্লাহ পরবেন ৭০/১০০ বার
পাঠ করবেন
এরপর ১বার সুরা ইখলাস
১বার সুরা ফালাক
১বার সুরা নাস
প্রত্যেক সুরার আগে বিসমিল্লাহ পড়া অবশ্যক
এভাবে পড়ার পর মোনাজাত এর মত হাত উঠিয়ে হাতে ৩টা ফু দিবেন
এরপর দু হাত মাথা থেকে পা অব্দি মাসেহ করে দিবেন
এভাবে আরো ২বার উক্ত সুরা গুলি পাঠ করে একি নিয়মে মাসেহ করবেন'
মোট ৯বার সুরাহ
৩বার মাসেহ
শেষে মোনাজাত করবেন
প্রথমে রসুলের (সঃ) উপর দরুদ
এরপর আল্লাহর গুনগান এর কিছু দোয়া আছে অগুলা বলবেন (ইউটিউব এর পাবেন ছোট ছোট দোয়া গুলি)
এরপর নিজের যত সমস্যা কষ্ট দুর্দশা আছে সব আল্লাহর কাছে খুলে বলবেন
পরিশেষে আবারো দুরুদ পাঠ করে
মোনাজাত শেষ করে দিবেন
এভাবে আমল করুন ইনশাআল্লাহ আল্লাহই একমাত্র যথেষ্ট আমাদের জন্য
এটা কোন কবিরাজি চিকিৎসা না এটা আল্লাহর ইবাদত এবং আল্লাহর কাছে নিজেকে শফে দেয়া
Same obbustate achi
😮😮😮😮😮
আজ হুজুরকে সপ্নে দেখেছি. উনি অজু করার জন্য অপেক্ষা করছিলেন. আমি কথা বলতে গেলে উনি বললেন আসরের পরে..এরপর ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছে 😢
Allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh mashallah 🥰
শায়েখ আহমাদুল্লাহ নাকি
@@rknorofficial ji
ওহ
কোন হুজুর 😮
ওয়াজটা শুনে খুশি হলাম
I love you allah 🥰🥰🥰 I love you too allah mashallah 🥰🥰🥰🥰❤❤❤❤
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার মনের আশা পূরণ করে দেন আমিন
দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনার মনের আসা পুরন করে দেয় আমিন
@AbdusSatter-cz7tm আলহামদুলিল্লাহ
@AbdusSatter-cz7tm আমার একটাই আশা আল্লাহ যেন আমাকে একটা নেক সন্তান দান করেন
দোয়া করি আপনার মনের আশা যেন আল্লাহ পূরন করে আমিন❤❤❤
Allah jeno sobar moner nek asha puron kore
Onk valo akta oyaj
আমি এখন কি করতে পারি বাবা আমার একটা প্রশ্ন ছিল আমি আমার মা-বাবাকে অপেন করতে চাই কিন্তু আমার ছোট ভাইয়ের জন্য আমি পারিনা আসসালামু আলাইকুম হুজুর
আমি একটা কথা অনেক বার দেখেছি সেটা হলো মা বাবার অমতে বিয়ে করলে সেই বিয়ে বাতিল বাতিল বাতিল বলেছেন আমার প্রিয় রাসূল (সাঃ)।
দলিল দেন
মা-বাবার কথা কোথায় বলা আছে দলিল দেন?
ইসলামে নিজের পছন্দে বিয়ে করার কথা বলা হয়েছে
না এই কথার কোনো দলিল নেই
প্রাপ্ত বয়স্ক হলে কোনো সমস্যা নাই
কবুল না বলে আলহামদুলিল্লাহ আমি রাজি বললে বিবাহ হবে। কবুল না বলে আলহামদুলিল্লাহ আমি রাজি বললে বিবাহ হবে
আমি কখনো আমার সামীর পকেট থেকে টাকা চুরি করি নাই৷ কিলাভ চুরি করে৷ আলহামদুলিল্লাহ আমি যখন টাকা চাই তখন সে আমাকে দেয় আমার যখন যা প্রয়োজন আমি পাই৷ তাহলে শুধু শুধু কেন তার পকেট থেকে চুরি করবো৷ ❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉
মাশাআল্লাহ
Thanks a ansartar jonno❤❤❤
Assalamualaikum my request all Muslim brothers and sisters and respect person pray for me I am very tention and bad condition pray for me earlier recovery
Allah swt bless you!
Pray for me too ( same situation)
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর। হুজুর আমরা যে প্রেম করি দুই ফ্যামিলি কেউ রাজি না আমাদের বিয়ে দিতে তাহলে কি করা উচিত মেয়ে ইসলামিক ধার্মিক প্লিজ হুজুর উত্তরটা দিয়েব
Hujur ktha gulo shune valo laglo kintu amije amar mner manutake chhara bachbona or maya pre gechhi please airkom cre blona take anek ta valobasi jdi chharte hy tahle mrejaoya chhara kono upai na ami khub kshhte achhi hujur amake kono ekta pthdekhai doao dua cro ami jdi halal vabe pai amin summa ami 😭😭😭😭😭😭🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
ওয়াজ টা সুনে অনেক ভালো লাগলো
হুজুর সাহেব আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ জেনো আমার মনের আশা পুরোন করেন
আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন হুজুর
আপনার কতা গুলো অনেক ভালো লাগে 🥰
হুজুর আমি অনেক চিন্তাই আছি বিয়ে করা নিয়ে
তাই বিয়ে করতে ইচ্ছা হয় না বয় করে??
শারীরিক ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছি মনে হয়
তার বিকল্প আর কোনো রাস্তা আছে সুস্থ হবার জন্য
হুজুরের কথাগুলো অনেক ভালো লাগে
অনেক সুন্দর বয়ান করেন হুজুর ❤❤
আপনি সত্যিই বলেছেন
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ হযরত আমি আল্লামা হাফেজ জুবায়ের আহমেদ আনসারী কে এবং খালেদ সাইফুল আইয়ুবী মামুনুল হক ও শাহ আহমদ শফী হুজরতকে স্বপ্নের যুগে দেখেছি এবং আমি সকলের কপালে নামাজ পড়ার পর যেটা দাগ পরে এ দাগের মধ্যে আমি চুমা খেতেছি
এতো কমেন্ট দেখে
আমি জে কি কমেন্ট করবো বুঝতে পারছি না 😢😢
আসসালামু আলাইকুম
যদি ছেলে দূরে থাকে আর মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে করার ক্ষেত্রে যদি শুধু ছেলের পক্ষে সাক্ষী উপস্থিত থাকে আর মেয়ের পক্ষে কোনো সাক্ষী না থাকে তাহলে কি বিয়ে হবে হুজুর.?
আজ আপনাকে প্রথমবার ডাইরেক্ট উত্তর দিতে দেখলাম। আলহামদুলিল্লাহ।
লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
হুজুর আপনারওয়াজঅনেক ভালো লাগে
A66a hujur jodi biye sakkhi chara hoyna, tahole talaq a sikkhir proyojon nei kno plz janaba
Hujur ami apnake sopne dekhechi apnar sathe rastay kotha bolte bolte rastay hatchi tar por noukay chore nodi parchi.
হুজুরের কাছে আমার একটা প্রস্ন বিয়ের সময় মেয়ের সাক্ষি আছে কিন্তু ছেলের সাথে কেও নেই তাহলে সেই বিয়ে কি জায়েজ হবে।
ছেলে মেয়ে যদি নিজেরা নিজেরা বিয়ে করে ছেলের ও মেয়ের কারও সাক্ষি থাকলো না সে বিয়ে কি জায়েজ হবে
সুবহানাল্লাহ।
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আমার কাজী বিয়ে হইছে,এখন কি আমি যার সাথে কাজী বিয়ে হইছে তার সাথে দেখা করতে পারবো?????
আমি রিলেশন থেকে বেরিয়ে এসেছি কিন্তু তাকে বিয়ে করার কথা দিয়েছি পরে কি এই কথা রাখতে হবে?
আসসালামু আলাইকুম,,
হুজুর আমি তো অবিবাহিত কিন্তু আমি সপ্নে দেখছি যে আমি বিবাহিত এবং আমার একটা মেয়েও আছে প্রায় ওর ৭বা৮মাস হবে এখন এই সপ্নের ব্যখাটা যদি একটু বলতেন আর যেই ছেলেটাকে ভালোবাসি তার বউ দেখলাম আমি,,, হুজুর দয়া করে এই সপ্নের ব্যাখা একটু বলে দেন।।।
আসসালামুআলাইকুম ,, হুজুর কাজ করার পর পারিশ্রমি না দিলে তার শাস্তি কি,
হুজুর ফোনে বিয়ে হলে বিয়েকি হয় ওই বিয়াটাও আল্লাহর কুরআন পড়ে হয় কিন্তু শুনেছি হয় না
হুজুকে কিছু জিজ্ঞেস করলে কি বাবে করবো একটু বলবেন প্লিজ
আমাদের এখানে মসজিদ ছুয়ে বলছে আমরা স্বামী স্ত্রী আজকে থেকে, হুজুর এটা কি হবে।
Amar family ke amar biyar kotha bolchi but amar family akhhon na kore diche ami ki korbo bojtachi na
আমি আমার প্রেমিকের সাথে সামনে বসে তিনবার কবুল বলেছিলাম। আমার প্রেমিক আমাকে প্রস্তাব করেছিলো যে আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই তুমি কি রাজি, আমি বলছিলাম আলহামদুলিল্লাহ আমি রাজি, তার পর ২ জনেই ৩ বার করে কবুল বলেছি, আর সামনে ১৮ বছরের উপরে ২ টা ছেলে আর ১ মেয়ে উপস্থিত ছিলো, আমরাও প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলাম। এখন কি আমাদের বিয়ে হয়ে গেছে...? প্লিজ কেও জানাবেন..😢😢
হুজুর আমাদের বিয়ে পড়ানোর সময়
কাজি ২বার করে কবুল বলায়ছে বিয়ে হয়েছে কিনা?? আর এই বিয়েতে আমাদের দুইজনেরই সম্মতি ছিলো ❤আমাদের দুইবার কবুল বলানো হয়েছে বিয়েটাকি হয়েছে ইসলামিক মতো প্লিজ হুজুর রিপ্লাইটা চাই 😢
Amar isse ase freelancer howar.....amar jonno shobai dowa rakhben ......
Amr jnne sobai dua korben, ami jeno GST te chance pai..
Allah tomar Kase akantoi chauya Jake Ami tinbar kobul ble i take amr biye korar toufic Dan Koro
আসসালামু আলাইকুম জি আমি একটু আগে স্বপ্নে দেখলাম (ভোর-৪:৩৯ am)) আমার প্রিয় মানুষটা আমাকে ইগনোর করে অন্য একটা মেয়ের সাথে মেসেজ ই কথা বলছে এর মানের কি প্লিজ বলে দিন রিপ্লাই দিন প্লিজ 😭😭😭
আসেন একে অপরকে সাপোর্ট করে দেই❤❤
শাইখের একটা ভিডিও দেখি যে দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক সাক্ষীর উপস্থিতিতে ছেলে মেয়েকে প্রস্তাব দিলে বিয়ে হয়ে যায়। এখানে বুঝতে পারছিলামনা যে দুইজন ছেলে অথবা দুইজন মেয়ে একজন ছেলে সাক্ষি রাখতে হবে। না বুঝার কারনে একজন ছেলে এবং একজন মেয়ে সাক্ষীর উপস্থিতিতে বিয়ে করা হয়। এখন বিয়েটা কি হবে? সাক্ষি দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলো এবং ছেলে মেয়েও প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলো
হুজুর কুরআন শরীফ হাতে দিয়ে কবুল বলেছে বা বলাইছে তাহলে কি বিয়ে হবে
আমি অনেক বার হুজুর কে স্বপ্নে মুলাকাত করতে দেখছি আমার সাথে
হুজুর.... আল্লাহ কাছে কোনো মেয়ে যদি কোনো ছেলের জন্য কাঁদে তাহলে কি গুনাহ হবে প্রিজ বলেন💝😓
😂😂
শেরেক হবে🤪🙊🤭🤭🤭
আমি একটা ছেলেকে ভালোবাসি সেও আমাকে ভালোবাসে আমার পরিবার রাজি সবাই জানে বিয়ে দিতেও এখন যিনা থেকে বাচার জন্য দুজন সাক্ষি রেখে আমরা সমস্ত নিয়ম মেনে বিয়ে করেছি এখন তার মা আমাকে মেনে নেয় না তার মেয়ের জন্য কিনতু আমার স্বামি স্ত্রী মতো সংসার করেছি আমার কাছে কাবিন নামা নাই সে বিদেশ থাকে কিন্তু ওর পরিবার মানছে না তাই সে আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আমি তাকে স্বামি বলে মানি তার সাথে সংসার করতে চাই কিবাবে তাকে ফিরে পাবো এখন আমার করণীয় কি আমাকে রিপ্লাই দিবেন প্লিজ 😭🙏
আল্লাহ আমাদেৱ মাফ কৱুন আমিন
ami onek khusi sholam pursnota sune
হুজুর আমি জানতে চাই আমি একজন মহিলার নিরাপত্তার দায়িত্বে হিসাবে আছি সে নামাজ পরেনা পর্দা করেনা কিন্তু আমি আল্লাহ্ হুকুম মানার চেস্টা করি এতে আমার কোনো গুনাহ হবে কিনা বা এর থেকে বাচার উপায় কি।
মহিলার নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করলে সমস্যা নাই' কিন্তু আপনার চোখের দৃষ্টি নামিয়ে কাজ করতে হবে' কখনোই তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে অন্যকোনো ভাবনা মনে আনা যাবেনা' তাহলে আপনার কোনো গুনাহ হবেনা ভাই
Baba mar omote valobasar Manus k biye korli sey biye kobul Hobe ki??
Allah hu akbar ❤ yaa rasul allah ❤
আমার মা ছোটবেলায় আমাকে সাবধান করতো কিন্তু এখন বলে প্রেম করলে কোন গুনা নেই
আল্লাহকে সাক্ষী রেখে যদি কবুল বলা হয় বিয়ে কি হয়ে যাবে
আমরা ওয়াফক জমি বাড়ি বানাইছি ৷মরজিদে জায়গা টাকা দিয়ে কিনেছি এখনো দলিল হয়নি এখন কি দলিল করতে।পারবো জানাবেন
Alhamdulillah Alhamdulillah Alhamdulillah
Sakkhi na niye kobul bolle kichu hoy na taina aktu riply diben plz
Please help...ami akjonke abeger bose tinbar kobul bole6ilam...ami bujte par6ina je sei biye ta kobul hoye gache ki na...plz kew bolen😢
Sakki na thakle Biye hobe na.. Duijon lagbe must...tao kono hojur er sathe kotha bolen...
অনেক মানুষের সামনে কেউ যদি দুষ্টামি করে কবুল না বলে শুধু বলে তুমি আমার বউ মেয়ে ও যদি দুষ্টামির ছলে নিষেধ না করে বা বলে আমি না বলে তোমার বউ তাহলে টাকা দাও এইসব বললে ও কি প্রব্লেম হবে
আস্সালামুয়ালাইকুম ওয়ার রহমা তুললা
আমার সামি আমাকে বিয়ে করার পরে ডিভোর্স পেপারে সাইন নিয়েছিলো তার পরে আবার আমাকে রেখে এসে আবার নিয়ে এসেছে যে তুমি আমার বউ আছো ওই কাগজ আমি নষ্ট করে ফেলেছি এখন ২ মাস পরে আবার😥 বলছে আমি তার বউ নাই আমি সত্যি তার বউ নাই আমাকে বলবেন প্লিজ হুজুর
Apni tar ekhon kisui na
Apni tar ekhon kisui na
আসসালামু আলাইকুম,, হজুর আমার স্বামী আমারে কোটে ডিভোর্স দিয়েছিলো আমি নিতে চাই নি আমি তার সাথে সংসার করতে চাইছি তার মা বাবা ভাই তারা চায় নাই আমারে আমার স্বামী ও তাদের কথা মতো আমারে ডিভোর্স দিয়ে দিছে
আপনার কথা শুনে পথ চলতে পারিনা কারন আমার সামি মাসে তিন হাজার টাকা দেয় আমার দুই বাচ্চা আছে আমি কি করে চলি
Assalamualaikum hujor ami akta jinis jante cai
হুজুর আপনার নাম্বারটা যদি পায়তাম তাহলে কথা বলতাম হুজুর কি ভাবে পাবো খুব দরকার
আসসালামু আলাইকুম হুজুর।কোরআন ছুঁয়ে আল্লাহকে সাক্ষী রেখে নিজেরা নিজেদের বিয়ে করলে কি বিয়ে জায়েজ হবে??
আপনি যে কথাটা শোনার জন্য আসছেন সেটা 2 মিনিট 25 সেকেন্ডে আছে 😔
হুজুর বড় ভাইয়ের শালি কে দেবরের বিয়ে করতে পারবে কিনা জানার খুব প্রয়োজন।
আসসালামু আলাইকুম হুজুর স্বামীকে রেখে নিজের স্ত্রী ভুল তথ্য দিয়ে যদি দ্বিতীয় বিয়ে করে তাহলে কি তাদের বিয়ে হবে দয়া করে জানাবেন হুজুর
প্রিয় হুজুর আমি আর আমার প্রেমিকা এমনে কবুল বলছি বিয়ে হবে নাকি হুজুর
প্রেমিক এন্ড প্রেমিকা কবুল বললে বিয়ে hoye যাই ar হলে কি করোনি ও
হুজুর আমার একটা প্রশ্ন ছিলো?
ভালোবাসার মোহে শয়তানের দোকায় অবৈধ সম্পর্কে জডিয়ে পরি কিন্তু আমি জানি তাকে বিয়ে করা ফরজ। কিন্তু সমাজের মানুষ ও পরিবার তাকে বিয়ে করার বিষয়টা মেনে নিবেন না,,, সেক্ষেত্রে আমি এখন কি করবো। আমি তো পাপ কাজে লিপ্ত হয়েছি,না পারছি পরিবারের উপরে কথা বলতে না পারছি তাকে ছারতে।কেউ কোনো বাজে মন্তব্য না করলে খুশি হবো!
আপনার উচিত বিয়ে করা,,, কারণ বিবাহ যোগগো ছেলে মেয়েকে জোর করে বিবাহ দেওয়া র অধিকার আল্লাহ পিতা মাতাকে দেননি
Hujur er number kothay pawa jabe? Khub besi proyojon
হুজুর কোরআন শরিফ ছুয়ে ফোনে বিয়ে করলে হবে কিনা আশা করি জানাবেন
Qur’an sofoth korai to shirik eta abr jayez hoi ki kore
না ১০০ বার জায়েজ নেই
জুরের নাম্বার বা ফেইসবুক পেইজের লিংকটা খুব দরকার,,, আমার খুব জরুরি পশ্ন ছিলো😰
হুজুর বিবাহের ক্ষেত্রে 1 জন পুরুষ ও একজন মহিলা সাক্ষী হলে বিবাহ কি শুদ্ধ হবে ? প্লিজ হুজুর একটু দয়া করে উওর টা দিবেন ।
ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি
এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া।
দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা।
যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা।
তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য।
যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি।
বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত
(১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া।
(২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১)
(৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১)
(৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮)
সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮)
বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২)
কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত
১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া।
২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া।
৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া।
৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না।
৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে।
৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮)
৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া।
ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
Amar boyfriend er family amader relationship er Kotha janar por ama k amar boyfriend bou bou bolto poray bolci bou boltay chao taholey biye koro to amr boyfriend ama k seriously Allah k shakkhi rekhey 3 bar alhamdulillah kobul bolay biye korasay ami jantam na o j serious cilo amar proti ami dustami koray 3 bar alhamdulillah kobul bolay biye korlam 50 lakh taka kabin er kotha bolay amar boyfriend ama k ekhon serey jetey chassey na o bolsay ami tumar shami tuma k serey jabo na Allah dekhesey she kokhono khoma korbay na ekhon hujur apnar kas e amar ekta kotha amader ki shotti biye hoyesey ami khub chintai jibon katassi
Good answer
এই হুজুরের সাথে কথা বলতে চাই ৷ কিভাবে বলবো।
Ei hujur ek bar bole Sakkhi chara Biye hoi na
Taile mssenger e biye korle kmne biye hoi🤨
হুজুর একটা বৌ য়দি সামিকে তালাক দেয় সামি তালাক দেয় নাই তা হলে কি বিয়ে ঠিক হবে
হুজুর আসসালামু আলাইকুম কেউ যদি বলে মসজিদে আজান দিচ্ছে৷ আর বলে কোরআনের কসম করে আমাকে কবুল বল তিন বার এবং ছেলেটাও এটাই করে তাহলে কি স্বামী স্ত্রী র মত হবে সম্পর্ক টা তো মনের ব্যবপার বাবা মা কে জানাতে কিন্তু একটু দেরি হবে এটা কি হয়েছে কারন কোরআন হচ্ছে আগুন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সত্যি আল্লাহর কালাম
দদ
Na
Hm
যেটার নিয়ম ইসলামের শরিয়তে যেভাবে আছে সেভাবেই করতে হবে'
কোরান কেনো যদি আপনারা ছেলে মেয়ে দুজন আল্লাহর ক্বাবা ঘরের সামনে গিয়েও নিজেদের মধ্যে কবুল বলে বলে বিয়ে পড়ান বা বিয়ে করেন
তাও বিয়ে হবেনা'
বিয়ে ছেলের পক্ষে যে কোন সাক্ষি
মেয়ের পক্ষে মেয়ের নিজের বাবা/ভাই/মা/মামা/দাদা/দাদি/নানা নানি থাকতে হবে
এরপর ভালো একজন কাজী/ইমাম ডেকে বিয়ে পড়াতে হবে
আপনাদের পরিবার যদি মানতে দেরি করে তাহলে হালাল সম্পর্ক চালিয়ে যান
ফিসিকালে যাওয়ার বাহান খুজার দরকার নাই
ফিসিকাল সম্পর্কে যাওয়ার এতই তাড়া থাকলে আপনাদের একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেউ আটকাতে পারবেনা
ধন্যবাদ ❤
ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি
এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া।
দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা।
যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা।
তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য।
যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি।
বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত
(১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া।
(২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১)
(৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১)
(৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮)
সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮)
বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২)
কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত
১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া।
২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া।
৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া।
৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না।
৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে।
৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮)
৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া।
ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
একটা বিষয়ে আমার জানার আছে ?
আমদের বিয়ে হয়েছে 9 মাস হচ্ছে কিন্তু আমাদের যে বিয়ে পড়িয়ে ছিলেন তিনি আমায় 1 বার কবুল বলিয়ে ছিলেন আর আমার হাসবেন্ড কে দুই বার আমার জানা মতে 3 বার করে কবুল বলতে হয় এই বিয়ে টা কি সম্পূর্ণ হলো একটু বলবেন
একবার বললেই হয়
আলহামদুলিল্লাহ