মহাবিশ্বের মিলিত শক্তিই ঈশ্বর। যাহাকে কোনো একটি সুন্দর রূপে বিশ্বাস ভক্তি এবং পূজা করলে মনে আনন্দ, শান্তি এবং জোর পাওয়া যায়। এই মিলিত শক্তি অর্থাৎ ঈশ্বরই আমাদের জীবনের সকল কারণের কারণ। জয় গোবিন্দ হরি বোল।
আইনস্টাইন এর বক্তব্য হিসাবে যে কথা বল্লেন তা সম্পূর্ণ ভুল এবং আপনার নিজস্ব কল্পনা প্রেসুত। সঠিক না জেনে এধরনের পন্ডিত সামাজিক অপরাধ। নিজস্ব মতামত বক্তব্য,পৃথিবীর বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মুখে বসিয়ে নিজের বক্তব্য জাহির করা এক ক্ষমার অযোগ্য আপরাধ।
Original work of Einstein , by buttendra Russell আমার কাছে আছে এবং তাতে কোথাও তিন এমন কথা বলেন নি যার থেকে ঈশ্বর এর অস্তিত্ব প্রমাণ হয়। তিনি যেটা বলেছিলেন, এই মহাবিশ্বের অপরিমেয় রহস্য যা আমার চিন্তার জগতে অপরিসীম বিস্ময়ে শ্রভাব বিস্তার করে , তাকেই বলি আমার ঈশ্বর। অর্থাত ঈশ্বর সম্পর্কে তার মনোভাব ছিল যা অপরিজ্ঞেয়, যা মহাবিশ্বের মতই অপরিসীম এবং রহস্য ময়। স্বীকার করছি অনুবাদ করার চেষ্টাও করিনি, সে খমতাও আমার নেই, যেটুকু বুঝলাম তাই বলার চেষ্টা করেছি মাত্র
Very true. In all religions, there is a lot of distortion of the original teachings of ancient sages and spiritual leaders, so a really educated person should use his/her discretion to believe the correct thing. According to me it is best to believe in the supreme power, the Absolute we call God and follow the teachings of the great spiritual leaders who have taught us how to live a "righteous" life.
Excellent video. Nature kept us in confused state because if it is proved that God is there all humanity will stop working and the creation will be destroyed. This is a creation and it keep on running as we are not sure about God existence. We work, we innovate solve our own problems. Some people only pray to god but doesn’t work to solve their problems and get destroyed.
ইসলামিক দৃষ্টি কোন থেকে ঈশ্বরের অস্তিত্ব অবশ্যই আছে।নিচে কিছু বিজ্ঞান সংবলিত কোরানের আয়াত দেওয়া হলো - সূরা ইয়াসিন(36:2) শপথ বিজ্ঞানময় কুরআনের সূরা আল-বাকারা(2:23) আর আমি আমার বান্দার উপর যা নাযিল করেছি, যদি তোমরা সে সম্পর্কে সন্দেহে থাক, তবে তোমরা এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সাক্ষীসমূহকে ডাক; যদি তোমরা সত্যবাদী হও। সূরা আল-বাকারা(2:117) তিনি আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা। আর যখন তিনি কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত নেন, তখন কেবল বলেন ‘হও’ ফলে তা হয়ে যায়। সূরা হাদিদ(57:3) তিনিই আদি ও অন্ত,তিনিই ব্যপ্ত ও গুপ্ত, তিনিই সকল বিষয়ে সম্যক অবগত। সূরা ফুসসিলাত(41:11) অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোনিবেশ করেন যা ছিল ধূম্রপুঞ্জ বিশেষ। তিনি আকাশ এবং পৃথিবীকে বললেনঃ তোমরা উভয়ে এসো স্বেচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বললঃ আমরা এলাম অনুগত হয়ে।(বিগব্যাং থিওরি) সূরা আম্বিয়া(21:30) অবিশ্বাসীরা কি ভেবে দেখে না যে, আসমান ও যমীনসমূহ ওতপ্রোতভাবে মিশে ছিল, অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম(বিগব্যাং থিওরি)।আর আমি সকল প্রাণবান জিনিসকে পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। তবুও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না। সূরা আয-যারিয়াত(51:47) আমি আকাশ নির্মাণ করেছি আমার ক্ষমতা বলে এবং আমি অবশ্যই মহাসম্প্রসারণকারী, সূরা আম্বিয়া(21:33) আর তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র।সবাই নিজ নিজ কক্ষপথে বিচরণ করে। সূরা ইউনুস(10:5) তিনিই সূর্যকে সৃষ্টি করেছেন প্রদীপসরূপ (নিজস্ব আলো)এবং চাঁদকে স্নিগ্ধ আলোময়(প্রতিফলিত আলো)।আর তার জন্য নির্ধারণ করেছেন বিভিন্ন মনযিল, যাতে তোমরা জানতে পার বছরের গণনা এবং সময়ের হিসাব। আল্লাহ এগুলো অবশ্যই যথাযথভাবে সৃষ্টি করেছেন। জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য তিনি আয়াতসমূহ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন। সূরা আর-রহমান(55:10) তিনি পৃথিবীকে স্থাপন করেছেন সৃষ্ট জীবের জন্য। সূরা ইয়াসিন(36:36) পবিত্র মহান তিনি, যিনি উদ্ভিদ, মানুষ এবং তারা যাদেরকে জানেনা তাদের প্রত্যেককে সৃষ্টি করেছেন জোড়ায় জোড়ায়। সূরা আত-তারিক(86:7-6) মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি থেকে। এটা নির্গত হয় পৃষ্ঠদেশ ও পঞ্জরাস্থির মধ্য হতে। সূরা হাদিদ(57:25) আর আমি লোহা প্রেরণ করেছি,যাতে রয়েছে প্রচন্ড শক্তি এবং রয়েছে মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যাণ; (লোহা পৃথিবীর কোন মৌল নয়,পৃথিবীর বাইরে থেকে এসেছে।) সূরা ইউনুস(10:61) আসমান ও জমিনে অণু পরিমাণ জিনিসও তোমার প্রভুর অগোচরে নয়।এর থেকেও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র (পরমাণু ও কোয়ান্টাম ফিজিক্স)কিংবা বৃহত্তর সব জিনিসই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে(লাওহে মাহফুজে) লিপিবদ্ধ আছে। সূরা আল-ওয়াকিয়া(56:75) শপথ করছি নক্ষত্রসমূহ নিক্ষিপ্তের স্থানের।(ব্ল্যাক হোল) সূরা আম্বিয়া(21:104) সেদিন আমি আকাশকে গুটিয়ে ফেলবো, যেভাবে গুটানো হয় লিখিত দফতর(মহাবিশ্ব সংকোচন ও কেন্দ্রীভূত করণ)।যেভাবে আমি সৃষ্টির সূচনা করেছিলাম সেভাবে পুনরায় সৃষ্টি করব; প্রতিশ্রুতি পালন আমার কর্তব্য, আমি এটা পালন করবই। সূরা কিয়ামাহ(75:3-4) মানুষ কি মনে করে যে, আমি তার অস্থিসমূহ একত্র করতে পারবো না। বস্তুতঃ আমি তার আঙুলের অগ্রভাগের রেখা(ফিঙ্গার প্রিন্ট)পর্যন্ত পুনঃ বিন্যস্ত করতে সক্ষম। সূরা নিসা(4:82) তারা কি কুরআন নিয়ে গবেষণা করে না?যদি তা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো পক্ষ থেকে হত, তবে অবশ্যই তারা এতে অনেক অসংগতি দেখতে পেত। সূরা ফুসসিলাত(41:53) বিশ্বজগতে ও তাদের নিজদের মধ্যে আমি আমার নিদর্শনাবলী দেখাব,যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয় যে, এটিই (কুরআন) সত্য; তোমার রবের জন্য এটাই যথেষ্ট নয় কি যে, তিনি সকল বিষয়ে সাক্ষী? সূরা আল বাকারা(2:255) আল্লাহ! তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তিনি চিরঞ্জীব ও নিত্য নতুন ধারক, সব কিছুর বাহক। তন্দ্রা ও নিদ্রা তাঁকে স্পর্শ করেনা। নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু রয়েছে সবই তাঁর। কে আছে এমন, যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর নিকট সুপারিশ করতে পারে? সম্মুখের অথবা পশ্চাতের সবই তিনি অবগত আছেন। একমাত্র তিনি যতটুকু ইচ্ছা করেন তা ব্যতীত, তাঁর জ্ঞানের কিছুই তারা আয়ত্ত করতে পারেনা। তাঁর আসন আসমান ও যমীন পরিব্যপ্ত করে আছে এবং এতদুভয়ের সংরক্ষণে তাঁকে বিব্রত হতে হয়না। তিনিই সর্বোচ্চ, মহীয়ান।(আয়াতুল কুরসী) ## অতএব,একজন সৃষ্টিকর্তা ছাড়া মরুর বুকে জন্ম নেয়া নিরক্ষর মানুষের পক্ষে কখনও এসব বলা সম্ভব না।1400 বছর আগে যেগুলো কোরান বলছে।বিজ্ঞান কয়েকশ বছর আগে বলেছে।যদি সৃষ্টিকর্তা সেই নবীর সাথে সাক্ষাত না করে থাকে,তাহলে কিভাবে সে এমন নিখুঁত বিজ্ঞান সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে।যে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছে সেই এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে অত্যধিক জ্ঞান রাখে।অবশ্যই সৃষ্টিকর্তা আছে।
Einstein was an atheist. He says: “The word God is for me nothing more than the expression and product of human weaknesses, the Bible a collection of honourable, but still primitive, legends which are nevertheless pretty childish.”
চন্দ্র সূর্য পৃথিবী গ্রহ তারা নদ নদী লতা পাতা মানুষ জীবজন্তু সমস্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ড বিজ্ঞানময় যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনিই হচ্ছেন মহা বৈজ্ঞানিক আল্লাহ বা ঈশ্বর মানব বিজ্ঞানীরা আমাদেরকে অনেক উপহার দিয়েছে ঠিক তবে এটা মানতে হবে সমস্ত পৃথিবীর বৈজ্ঞানিক একত্রিত হয়ে সেই মহা বৈজ্ঞানিকের মত করে এক টুকরা ঘাস বানানো সম্ভব নয়
অনেক কিছু এক সাথে ভীর করছে, তবু দেখা যাক কি বলতে পারি। প্রথমেই বলতে হয় এই ভিডিও তে শরৎ চন্দ্রের যে উক্তি টি বলা হয়েছে তা নিয়ে। এটি অবশ্যই সঠিক সত্য, ঈশ্বর নির্ধারিত ই চিরন্তন সত্য। ( কেন এই বক্তব্য টি শরৎ চন্দ্রের হলেও কেন ঈশ্বর নির্ধারিত সত্য বলছি তা বুঝতে হলে অনেক দুর জানতে হবে।) ঈশ্বর কি? হলেন -" No -thing ". হলেন - " ত্রিগুণাতিত " , কঠিন, তরল,গ্যাসীও কোনটাই নয়। আমার সংযোগন - বিরাট, বিরাট চৈতন্যময় শক্তি। ঈশ্বরের কর্ম ধারি বলতে সকলে কি বোঝেন আজ আমার সন্দেহ হয়। ঈশ্বর বলছেন - ভক্তি বাদ ও নাস্তিকবাদ দুয়েতেই আমি থাকি, দুয়ের সাথেই আমি খেলি, আমি নাচাই। ঈশ্বর যে আছেন তা বাস্তব ভাবে প্রমান আছে মানুষের ই কাছে মানুষ তা জানেই না। এবার তত্ব গত এক যুক্তি বলি - জ্যোতিষ বিচারে নব গ্রহ আছে। এঁদের একজন হলেন - বুধ গ্রহ । কি করেন ইনি, কতরকম কাজ এনার -বুঝুন!? ঈশ্বর আছেন বলেই যে আমি ঈশ্বরের পরম কাছের তা কিন্তু নয়, উল্টে ঐ বিজ্ঞানী সকল তাঁর অনেক কাছের। হ্যাঁ, আমার অপরাধ লাগে তখনই যখন বলি ঈশ্বর আছেন, কেননা ঈশ্বর এক যায়গায় অভিসপ্ত হয়ে আছেন। হিটলার এর concentraton camp - এ এক হতভাগা পাথর খোদাই করে লিখে গেছেন - বিশ্বের কোথাও যদি ভগবান বলে কোন অস্তিত্ব থেকে থাকে তবে তাকে আমার কাছে এসে ক্ষমা চাইতে হবে। -- আমি জানি ঈশ্বর আছেন, আমার সাথে তিনি অনেক মজা, raging, ও দান করে বাচিয়ে রেখেছেন।
যাহা আছে তাহা সত্য। যাহা কেবল দেখায় মাত্র তাহা মিথ্যা।যাহার নাম দর্শন তাঁহারই অপর নাম বিজ্ঞান।আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত বিশেষভাবে জানার নাম বিজ্ঞান এবং সম্যকরূপে প্রত্যক্ষ বা নিরীক্ষণ করার নামই সুদর্শন বা দর্শন।
The science can not create anything. It can discover only. It seems they are limited. Quran says we can achieve only that limit of knowledge which Allah Subhanallhu tala marked for us.
কোরান! কি আছে তাতে? কোরান যারা পড়ে তাদের কাছে কোরানের সূরা গুলোর অর্থ পরিস্কার হয়েছে তো? দুই কাঁধে দুই ফেরেশতা থাকে - এই সূরাতে কোন বক্তব্য জানান হয়েছে ! আগে এটি উপলব্ধি করা হোক। পড়ে মুখস্থ করা আর গড় গড় করে বলে গেলেই তার বক্তব্য সামনে আসে না। কোন ধর্ম গ্রন্থেরই সঠিক অর্থ মানুষের কাছে পরিস্কার নয়।
Apni babu akpese mal ... Tar proman apnar akpese example. ... Baki der kotha gulo bolle ki pob phatto apnar. ??? Vogoban holo sab soktir akta naam mattro.... Ei mot soktir naam apni jaa khusi dite paren ....
সমস্যা অনেক, কিছু মানুষ আছেন, তারা নিজেরাও জানে বা বিশ্বাস করে ওসব কিছুই নেই, কিন্ত মানুষ কে বোকা বানিয়, ঈশ্বর এর ভয় দেখিয়ে, পাপ পুণের হিসাব দেখিয়ে বেশ টু পাইস রোজগার করা যায়, এবং প্রায় আড়াই হাজার বছর ধরেই এই ট্র্যাডিসান সামনে চলেছে,
সকাল থেকে সন্ধ্যা, জীবনের শুরু থেকে শেষ ঈশ্বর মানুষের কোন্ কাজে লাগে তাই পরিষ্কার নয়, যখন পরিষ্কারই নয়, তখন ঈশ্বর নিয়ে কচকচানি মূল্যবান সময় বরবাদ ছাড়াই নয়। তাছাড়া যিনি যাতে বিশ্বাসী তিনি তার পাল্লা ভারী করার জন্য প্রথিতযশা বিজ্ঞানীদের তার দিকেই টেনে নেন। আসলে সেই দলভারী করার ট্রাডিশানটা আজও অব্যাহত।
Another question also there who created God. If God is energy how that energy was created. As per last of physics energy can not be created or destroyed. Creator also is creation of someone. God, grand God, grand grand god etc. So you can’t explain God. Something out of nothing probably that is the definition of God. Very confused.
ইশ্বর, গড্, আল্লাহ, ভগবান, সবাই এক, মহান সৃষ্টিকর্তা, তিনিই জগতে স্রষ্টা। কিন্তু প্রচলিত ধর্মমত গুলোর বেশির ভাগ অংশই ভ্রান্ত ও অন্ধবিশ্বাসে ভরা। যেমন মধ্যপ্রাচ্য দেশগুলোতে যুগের পর যুগ চলছে তিন ইব্রাহিমীয় ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে লড়াই, চলছে জেরুজালেমের অধিকার নিয়ে বিবাদ, মরছে হাজার হাজার সাধারণ নিরীহ মানুষ , এই হচ্ছে প্রচলিত ধর্মের আসল রূপ।
কোন যুক্তি কোন কিতাব এবং সব বিজ্ঞান মিলেও আল্লাহ ইশ্বর গড এর পুর্নতা দেয়া সম্ভব নয়। মহাবিশ্বের যেমন সীমা নেই তা কিন্তু বিজ্ঞান খুজে খুজে হয়রান। এবং তা পাওয়া সম্ভব নয়। তাই এ বিষয় থেকে বের হওয়ার একটা পথ আছে ; তা হলো আত্মদর্শন এর জন্য অবিরত হওয়া। আর প্রেমিক হলেই তা সম্ভব।
Have you ever seen God ? Who created God? God male or female do you know?. Why almighty God is unable and failured to created one religion? Unnecessary hypothesis. Fake and false demonstrably false.
EXCELLENT ANALYSIS
Thanks 🙏
Vision Sundar ekti upakhyan
ধন্যবাদ স্যার
সেই মহান আল্লাহ ছিলেন আছেন থাকবেন অনাদি অনন্ত সর্বশক্তিমান সর্বদ্রষ্টা সৃষ্টিকর্তা নিত্য নতুন অপরূপ একচ্ছত্র আধিপত্যের মালিক সদা জাগ্রত চিরঞ্জীব
মহাবিশ্বের মিলিত শক্তিই ঈশ্বর। যাহাকে কোনো একটি সুন্দর রূপে বিশ্বাস ভক্তি এবং পূজা করলে মনে আনন্দ, শান্তি এবং জোর পাওয়া যায়। এই মিলিত শক্তি অর্থাৎ ঈশ্বরই আমাদের জীবনের সকল কারণের কারণ।
জয় গোবিন্দ হরি বোল।
Issor koy jon?
আইনস্টাইন এর বক্তব্য হিসাবে যে কথা বল্লেন তা সম্পূর্ণ ভুল এবং আপনার নিজস্ব কল্পনা প্রেসুত। সঠিক না জেনে এধরনের পন্ডিত সামাজিক অপরাধ। নিজস্ব মতামত বক্তব্য,পৃথিবীর বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মুখে বসিয়ে নিজের বক্তব্য জাহির করা এক ক্ষমার অযোগ্য আপরাধ।
স্যার আপনি চাইলে কোটেশন টা পাঠিয়ে দিতে পারি। একমাত্র আমার মুখের কথা হল শেষের কয়েকটি লাইন
Original work of Einstein , by buttendra Russell আমার কাছে আছে এবং তাতে কোথাও তিন এমন কথা বলেন নি যার থেকে ঈশ্বর এর অস্তিত্ব প্রমাণ হয়। তিনি যেটা বলেছিলেন, এই মহাবিশ্বের অপরিমেয় রহস্য যা আমার চিন্তার জগতে অপরিসীম বিস্ময়ে শ্রভাব বিস্তার করে , তাকেই বলি আমার ঈশ্বর। অর্থাত ঈশ্বর সম্পর্কে তার মনোভাব ছিল যা অপরিজ্ঞেয়, যা মহাবিশ্বের মতই অপরিসীম এবং রহস্য ময়। স্বীকার করছি অনুবাদ করার চেষ্টাও করিনি, সে খমতাও আমার নেই, যেটুকু বুঝলাম তাই বলার চেষ্টা করেছি মাত্র
Arupkundu কোন বিশ্ববিদ্যালয় লেখাপড়া করিস
@@4PaiIdeasআমি আলবার্ট আইনস্টাইনের উক্তি পড়েছি আপনি যেটা বলছেন ওইটা সত্যি
@@4PaiIdeasকোটেশনটা pls🙏
আল্লাহ আছেন
সৃষ্টিকর্তা আছেন আর সৃষ্টিকর্তা আছেন মানেই ঈশ্বর আছেন
Apnar kothagulo sunte bes valo lagchilo
Very true. In all religions, there is a lot of distortion of the original teachings of ancient sages and spiritual leaders, so a really educated person should use his/her discretion to believe the correct thing. According to me it is best to believe in the supreme power, the Absolute we call God and follow the teachings of the great spiritual leaders who have taught us how to live a "righteous" life.
🙏🙏🙏👌👌👌
অবশ্যই সাবসক্রাইব করুন
@@4PaiIdeas ok.
আপনি তো খুব সুন্দর কথা বলেন।
ধন্যবাদ স্যার
ঈশ্বর আছে
Har har Mahadev ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
যে আল্লা সেই ঈশ্বর
একজনই
In Science prediction is 1st priority.
Ishwar ken darkar hbe??
God achee
আমরা নানান ধর্মের মানুষ ঈশ্বর কে নানান নামে ডাকি
Excellent video. Nature kept us in confused state because if it is proved that God is there all humanity will stop working and the creation will be destroyed. This is a creation and it keep on running as we are not sure about God existence. We work, we innovate solve our own problems. Some people only pray to god but doesn’t work to solve their problems and get destroyed.
Har har Mahadev ❤❤❤ জয় বাবা নটরাজ এর জয়
Science proved already that God exist.
ইসলামিক দৃষ্টি কোন থেকে ঈশ্বরের অস্তিত্ব অবশ্যই আছে।নিচে কিছু বিজ্ঞান সংবলিত কোরানের আয়াত দেওয়া হলো -
সূরা ইয়াসিন(36:2)
শপথ বিজ্ঞানময় কুরআনের
সূরা আল-বাকারা(2:23)
আর আমি আমার বান্দার উপর যা নাযিল করেছি, যদি তোমরা সে সম্পর্কে সন্দেহে থাক, তবে তোমরা এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সাক্ষীসমূহকে ডাক; যদি তোমরা সত্যবাদী হও।
সূরা আল-বাকারা(2:117)
তিনি আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা। আর যখন তিনি কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত নেন, তখন কেবল বলেন ‘হও’ ফলে তা হয়ে যায়।
সূরা হাদিদ(57:3)
তিনিই আদি ও অন্ত,তিনিই ব্যপ্ত ও গুপ্ত, তিনিই সকল বিষয়ে সম্যক অবগত।
সূরা ফুসসিলাত(41:11)
অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোনিবেশ করেন যা ছিল ধূম্রপুঞ্জ বিশেষ। তিনি আকাশ এবং পৃথিবীকে বললেনঃ তোমরা উভয়ে এসো স্বেচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বললঃ আমরা এলাম অনুগত হয়ে।(বিগব্যাং থিওরি)
সূরা আম্বিয়া(21:30)
অবিশ্বাসীরা কি ভেবে দেখে না যে, আসমান ও যমীনসমূহ ওতপ্রোতভাবে মিশে ছিল, অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম(বিগব্যাং থিওরি)।আর আমি সকল প্রাণবান জিনিসকে পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। তবুও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না।
সূরা আয-যারিয়াত(51:47)
আমি আকাশ নির্মাণ করেছি আমার ক্ষমতা বলে এবং আমি অবশ্যই মহাসম্প্রসারণকারী,
সূরা আম্বিয়া(21:33)
আর তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র।সবাই নিজ নিজ কক্ষপথে বিচরণ করে।
সূরা ইউনুস(10:5)
তিনিই সূর্যকে সৃষ্টি করেছেন প্রদীপসরূপ (নিজস্ব আলো)এবং চাঁদকে স্নিগ্ধ আলোময়(প্রতিফলিত আলো)।আর তার জন্য নির্ধারণ করেছেন বিভিন্ন মনযিল, যাতে তোমরা জানতে পার বছরের গণনা এবং সময়ের হিসাব। আল্লাহ এগুলো অবশ্যই যথাযথভাবে সৃষ্টি করেছেন। জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য তিনি আয়াতসমূহ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন।
সূরা আর-রহমান(55:10)
তিনি পৃথিবীকে স্থাপন করেছেন সৃষ্ট জীবের জন্য।
সূরা ইয়াসিন(36:36)
পবিত্র মহান তিনি, যিনি উদ্ভিদ, মানুষ এবং তারা যাদেরকে জানেনা তাদের প্রত্যেককে সৃষ্টি করেছেন জোড়ায় জোড়ায়।
সূরা আত-তারিক(86:7-6)
মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি থেকে।
এটা নির্গত হয় পৃষ্ঠদেশ ও পঞ্জরাস্থির মধ্য হতে।
সূরা হাদিদ(57:25)
আর আমি লোহা প্রেরণ করেছি,যাতে রয়েছে প্রচন্ড শক্তি এবং রয়েছে মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যাণ;
(লোহা পৃথিবীর কোন মৌল নয়,পৃথিবীর বাইরে থেকে এসেছে।)
সূরা ইউনুস(10:61)
আসমান ও জমিনে অণু পরিমাণ জিনিসও তোমার প্রভুর অগোচরে নয়।এর থেকেও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র (পরমাণু ও কোয়ান্টাম ফিজিক্স)কিংবা বৃহত্তর সব জিনিসই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে(লাওহে মাহফুজে) লিপিবদ্ধ আছে।
সূরা আল-ওয়াকিয়া(56:75)
শপথ করছি নক্ষত্রসমূহ নিক্ষিপ্তের স্থানের।(ব্ল্যাক হোল)
সূরা আম্বিয়া(21:104)
সেদিন আমি আকাশকে গুটিয়ে ফেলবো, যেভাবে গুটানো হয় লিখিত দফতর(মহাবিশ্ব সংকোচন ও কেন্দ্রীভূত করণ)।যেভাবে আমি সৃষ্টির সূচনা করেছিলাম সেভাবে পুনরায় সৃষ্টি করব; প্রতিশ্রুতি পালন আমার কর্তব্য, আমি এটা পালন করবই।
সূরা কিয়ামাহ(75:3-4)
মানুষ কি মনে করে যে, আমি তার অস্থিসমূহ একত্র করতে পারবো না।
বস্তুতঃ আমি তার আঙুলের অগ্রভাগের রেখা(ফিঙ্গার প্রিন্ট)পর্যন্ত পুনঃ বিন্যস্ত করতে সক্ষম।
সূরা নিসা(4:82)
তারা কি কুরআন নিয়ে গবেষণা করে না?যদি তা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো পক্ষ থেকে হত, তবে অবশ্যই তারা এতে অনেক অসংগতি দেখতে পেত।
সূরা ফুসসিলাত(41:53)
বিশ্বজগতে ও তাদের নিজদের মধ্যে আমি আমার নিদর্শনাবলী দেখাব,যাতে তাদের কাছে সুস্পষ্ট হয় যে, এটিই (কুরআন) সত্য; তোমার রবের জন্য এটাই যথেষ্ট নয় কি যে, তিনি সকল বিষয়ে সাক্ষী?
সূরা আল বাকারা(2:255)
আল্লাহ! তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তিনি চিরঞ্জীব ও নিত্য নতুন ধারক, সব কিছুর বাহক। তন্দ্রা ও নিদ্রা তাঁকে স্পর্শ করেনা। নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু রয়েছে সবই তাঁর। কে আছে এমন, যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর নিকট সুপারিশ করতে পারে? সম্মুখের অথবা পশ্চাতের সবই তিনি অবগত আছেন। একমাত্র তিনি যতটুকু ইচ্ছা করেন তা ব্যতীত, তাঁর জ্ঞানের কিছুই তারা আয়ত্ত করতে পারেনা। তাঁর আসন আসমান ও যমীন পরিব্যপ্ত করে আছে এবং এতদুভয়ের সংরক্ষণে তাঁকে বিব্রত হতে হয়না। তিনিই সর্বোচ্চ, মহীয়ান।(আয়াতুল কুরসী)
## অতএব,একজন সৃষ্টিকর্তা ছাড়া মরুর বুকে জন্ম নেয়া নিরক্ষর মানুষের পক্ষে কখনও এসব বলা সম্ভব না।1400 বছর আগে যেগুলো কোরান বলছে।বিজ্ঞান কয়েকশ বছর আগে বলেছে।যদি সৃষ্টিকর্তা সেই নবীর সাথে সাক্ষাত না করে থাকে,তাহলে কিভাবে সে এমন নিখুঁত বিজ্ঞান সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে।যে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছে সেই এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে অত্যধিক জ্ঞান রাখে।অবশ্যই সৃষ্টিকর্তা আছে।
সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি তার বান্দাদেরকে এই সুস্পষ্ট কিতাব দিয়েছেন ❤❤
ভিডিও গুলোর মান আগের চেয়ে অনেক উন্নত হয়েছে
Theuniverseisgovernedbyasuprimeforceinvisibleisgod😅everywhereforceofcreationpresentgodparticle😅
Ishwar Ek o abhinna.
Einstein was an atheist. He says: “The word God is for me nothing more than the expression and product of human weaknesses, the Bible a collection of honourable, but still primitive, legends which are nevertheless pretty childish.”
দাদা বাবা নটরাজ এর পাএর নিচে যে শিশুটি আছে তার ইতিহাস জানা থাকলে জানাবেন ।
oti akti osur .
আল-কুরআন পড়ুন ও গবেষণা করুন সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন::
পবিত্র বাইবেল বলেছেন আপন ঈশ্বরের পরীক্ষা করনা
বিজ্ঞানীরা মানা, না মানা তে কিছুই আসে যায় না
না না স্যার ও ভাবে বলবেন না!!তাদের উপর ভিত্তি করেই তো আপনার সাথে আমার সংযোগ!
Sciencs and god is same .the object is one is real creative other is fantastic❤
এই গোটা vdo টা, ঈশ্বর নিজে দেখেছেন কি না জানি না❤ কিন্তু তার মায়া শক্তি বলেই, কেউ বলতে পারে, ঈশ্বর বা গড এগজিস্টস, না ওনলি এগ😅😅
Allah is one. There is no lord without Allah
আমি কারো কথাই বেদবাক্য বলে গন্য করবো না😊
Amra kashto Pele othoba Kono bipode poorly kintu bigganker kaseo jaina moneo Karina arr Kono solution o paina .
Kintu jskhan eshwarke bhabi arr take daki shudhu takhani Shanti pai .
ইশ্বর যদি থেকেও থাকে তবে সেটা বিজ্ঞান এর মধ্যে নেই
insalla allah bepar aa kono nastik amar sathe boshte chaile ami raji asi,, ami modern physics nie 5years dhore study koresi...
Anek Baro.. Subject/...murk.h.../Tomer..........
@@parthasarathisingha4622ki abol tabol likhsot
Aj porjonto ei mohabissher blubook keu dite pareni. ....blubook ki bujhen taholei shokol dhormogrontho mittha promanito...
চন্দ্র সূর্য পৃথিবী গ্রহ তারা নদ নদী লতা পাতা মানুষ জীবজন্তু সমস্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ড বিজ্ঞানময় যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনিই হচ্ছেন মহা বৈজ্ঞানিক আল্লাহ বা ঈশ্বর মানব বিজ্ঞানীরা আমাদেরকে অনেক উপহার দিয়েছে ঠিক তবে এটা মানতে হবে সমস্ত পৃথিবীর বৈজ্ঞানিক একত্রিত হয়ে সেই মহা বৈজ্ঞানিকের মত করে এক টুকরা ঘাস বানানো সম্ভব নয়
When science fails religion begins.
অনেক কিছু এক সাথে ভীর করছে, তবু দেখা যাক কি বলতে পারি।
প্রথমেই বলতে হয় এই ভিডিও তে শরৎ চন্দ্রের যে উক্তি টি বলা হয়েছে তা নিয়ে। এটি অবশ্যই সঠিক সত্য, ঈশ্বর নির্ধারিত ই চিরন্তন সত্য। ( কেন এই বক্তব্য টি শরৎ চন্দ্রের হলেও কেন ঈশ্বর নির্ধারিত সত্য বলছি তা বুঝতে হলে অনেক দুর জানতে হবে।)
ঈশ্বর কি? হলেন -" No -thing ".
হলেন - " ত্রিগুণাতিত " , কঠিন, তরল,গ্যাসীও কোনটাই নয়। আমার সংযোগন - বিরাট, বিরাট চৈতন্যময় শক্তি।
ঈশ্বরের কর্ম ধারি বলতে সকলে কি বোঝেন আজ আমার সন্দেহ হয়।
ঈশ্বর বলছেন - ভক্তি বাদ ও নাস্তিকবাদ দুয়েতেই আমি থাকি, দুয়ের সাথেই আমি খেলি, আমি নাচাই।
ঈশ্বর যে আছেন তা বাস্তব ভাবে প্রমান আছে মানুষের ই কাছে মানুষ তা জানেই না।
এবার তত্ব গত এক যুক্তি বলি - জ্যোতিষ বিচারে নব গ্রহ আছে। এঁদের একজন হলেন - বুধ গ্রহ ।
কি করেন ইনি, কতরকম কাজ এনার -বুঝুন!?
ঈশ্বর আছেন বলেই যে আমি ঈশ্বরের পরম কাছের তা কিন্তু নয়, উল্টে ঐ বিজ্ঞানী সকল তাঁর অনেক কাছের।
হ্যাঁ, আমার অপরাধ লাগে তখনই যখন বলি ঈশ্বর আছেন, কেননা ঈশ্বর এক যায়গায় অভিসপ্ত হয়ে আছেন। হিটলার এর concentraton camp - এ এক হতভাগা পাথর খোদাই করে লিখে গেছেন - বিশ্বের কোথাও যদি ভগবান বলে কোন অস্তিত্ব থেকে থাকে তবে তাকে আমার কাছে এসে ক্ষমা চাইতে হবে। -- আমি জানি ঈশ্বর আছেন, আমার সাথে তিনি অনেক মজা, raging, ও দান করে বাচিয়ে রেখেছেন।
বাহ্ খুবই সুন্দর উপস্থাপন। আমিও সমৃদ্ধ হলাম 🙏
Dada, atheist scientists der statement dilen na, if there is no fate, there is no creator
ওটা দেওয়া হয়নি উইকিপিডিয়ার লিঙ্ক এ আছে তো। দিলে ভালোই হতো।
@@4PaiIdeas আপনার উদ্দেশ্য মোটেই ভালো নয়। ঈশ্বর আছেন এটাই নানা কৌশলে প্রমাণ করতে চাইছেন। ফালতু !
স্যার এই ভিডিও টি দেখুন।
এটাও আমার বানানো ruclips.net/video/1vXd7mkBc_s/видео.html
যাহা আছে তাহা সত্য। যাহা কেবল দেখায় মাত্র তাহা মিথ্যা।যাহার নাম দর্শন তাঁহারই অপর নাম বিজ্ঞান।আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত বিশেষভাবে জানার নাম বিজ্ঞান এবং সম্যকরূপে প্রত্যক্ষ বা নিরীক্ষণ করার নামই সুদর্শন বা দর্শন।
Everyone can say Allah to give them the write way
YOU ARE TALKING FROM A BELIEVER. WRONG.
Akfuta Napak rakta theke srishti Hoya ishor ke ashikar karira jalim
Alla nay kintu ishar a6he
There is no god ❤
The science can not create anything. It can discover only. It seems they are limited. Quran says we can achieve only that limit of knowledge which Allah Subhanallhu tala marked for us.
Quran ja kisu tar shobguloi mittha promanito .qurane ase khunkharabi magibaji narider nie nikkrishto kotha bandi dashi aro koto ki aje bajekotha
apnu quran poren vai
কোরান! কি আছে তাতে?
কোরান যারা পড়ে তাদের কাছে কোরানের সূরা গুলোর অর্থ পরিস্কার হয়েছে তো?
দুই কাঁধে দুই ফেরেশতা থাকে - এই সূরাতে কোন বক্তব্য জানান হয়েছে ! আগে এটি উপলব্ধি করা হোক। পড়ে মুখস্থ করা আর গড় গড় করে বলে গেলেই তার বক্তব্য সামনে আসে না।
কোন ধর্ম গ্রন্থেরই সঠিক অর্থ মানুষের কাছে পরিস্কার নয়।
Ai shob kisu sistri korsen akmatro Allah and akmatro Quran e sotti
The god Krishna sayhaArjun:lamis god 🙏 ❤mahabharata 🌏🌏🌏🌏🌏🔜🕉🕉🕉🕉🕉🕉
Apni babu akpese mal ... Tar proman apnar akpese example. ... Baki der kotha gulo bolle ki pob phatto apnar. ??? Vogoban holo sab soktir akta naam mattro.... Ei mot soktir naam apni jaa khusi dite paren ....
এই টা দেখবেন
ruclips.net/video/1vXd7mkBc_s/видео.htmlsi=IuqY2j-ZQp92EsGR
All gods alla jisu ex man made
ভাই এত কথা বাদ ইশ্বর পৃথিবীতে আসলে সমস্যা কি
সমস্যা অনেক, কিছু মানুষ আছেন, তারা নিজেরাও জানে বা বিশ্বাস করে ওসব কিছুই নেই, কিন্ত মানুষ কে বোকা বানিয়, ঈশ্বর এর ভয় দেখিয়ে, পাপ পুণের হিসাব দেখিয়ে বেশ টু পাইস রোজগার করা যায়, এবং প্রায় আড়াই হাজার বছর ধরেই এই ট্র্যাডিসান সামনে চলেছে,
সকাল থেকে সন্ধ্যা, জীবনের শুরু থেকে শেষ ঈশ্বর মানুষের কোন্ কাজে লাগে তাই পরিষ্কার নয়, যখন পরিষ্কারই নয়, তখন ঈশ্বর নিয়ে কচকচানি মূল্যবান সময় বরবাদ ছাড়াই নয়। তাছাড়া যিনি যাতে বিশ্বাসী তিনি তার পাল্লা ভারী করার জন্য প্রথিতযশা বিজ্ঞানীদের তার দিকেই টেনে নেন। আসলে সেই দলভারী করার ট্রাডিশানটা আজও অব্যাহত।
@@arupkundu8317কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করছো গন্ড মূর্খ
@@ashimkumarbiswas5718tumi k baba
Two paya janowar kichu din por more jabe sha naki bole ishar nai.
কেউ ঈশ্বর কে আল্লা বলে
Another question also there who created God. If God is energy how that energy was created. As per last of physics energy can not be created or destroyed. Creator also is creation of someone. God, grand God, grand grand god etc. So you can’t explain God. Something out of nothing probably that is the definition of God. Very confused.
Apni ki believer?
ঈশ্বর নেই কিন্তু আমার আল্লাহ তায়ালা আছেন।
Tahle ki Allah God er theke onno kichu...sob ajob public apnara
ইশ্বর অবশ্যই আছেন, কিন্তু ধর্ম হচ্ছে ভ্রান্ত বিশ্বাস।
God is there, but religion is wrong believe.
ইশ্বর, গড্, আল্লাহ, ভগবান, সবাই এক, মহান সৃষ্টিকর্তা, তিনিই জগতে স্রষ্টা। কিন্তু প্রচলিত ধর্মমত গুলোর বেশির ভাগ অংশই ভ্রান্ত ও অন্ধবিশ্বাসে ভরা। যেমন মধ্যপ্রাচ্য দেশগুলোতে যুগের পর যুগ চলছে তিন ইব্রাহিমীয় ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে লড়াই, চলছে জেরুজালেমের অধিকার নিয়ে বিবাদ, মরছে হাজার হাজার সাধারণ নিরীহ মানুষ , এই হচ্ছে প্রচলিত ধর্মের আসল রূপ।
God are every where. 🙇♀️
Gaja khor aponi God is pure vogus
কোন যুক্তি কোন কিতাব এবং সব বিজ্ঞান মিলেও আল্লাহ ইশ্বর গড এর পুর্নতা দেয়া সম্ভব নয়। মহাবিশ্বের যেমন সীমা নেই তা কিন্তু বিজ্ঞান খুজে খুজে হয়রান। এবং তা পাওয়া সম্ভব নয়। তাই এ বিষয় থেকে বের হওয়ার একটা পথ আছে ; তা হলো আত্মদর্শন এর জন্য অবিরত হওয়া। আর প্রেমিক হলেই তা সম্ভব।
All the particle is created by God. As our Holibook. Human not creat .
God has various dimensions which cannot conceived by alive human ity.
Jara eshor ke manena tara besi soth hoy, tara bhondami ke prosroy
Dey na
ভন্ডামীর সাথে ঈশ্বরের সম্পর্ক আছে কি? ভন্ডামী মানে যে কোনো ধর্মেরমৌলবাদ তার সাথে ঈশ্বর মানা বা না মানার সম্পর্ক মনে হয় নেই।
Have you ever seen God ? Who created God? God male or female do you know?. Why almighty God is unable and failured to created one religion? Unnecessary hypothesis. Fake and false demonstrably false.
In next few session I will try my level best to clear such ambiguity. Please keep in touch.
এই টা দেখবেন
ruclips.net/video/1vXd7mkBc_s/видео.htmlsi=IuqY2j-ZQp92EsGR
Ja sas seince ra mana na j esser nai Ami bolchi oi sab seince ra paka 100%confrom dilam kafer
Iswar নৈই.মানুষকে durbal করার জন্য ঈশ্বর তৈয়ারি করা হয়েছে,কথা বলুন,জানতে চাই,দে্শের রাজাই iswar.
ভূয়া ভিডিও।
ভাই পবিত্র কুরআন পরে দেখেন
পড়লে কি জানা যাবে?
তুমি বিজ্ঞান পরো
জ্ঞানের চেতনা হবে
নাহলে অশিক্ষার অন্ধকারে ডুবে যাবে
You read gita
সৌদি আরবের বানানো গল্প না পড়ে বেদ উপনিষদ শ্রীমদ্ভাগবতগীতা পড়েন তবেই পৃথিবী শান্তি তে থাকবে।।
নিউট্রন বিশাশ করতেন না
Allah esshor kisui nai
সৃষ্টিকর্তা আছেন আর সৃষ্টিকর্তা আছেন মানেই ঈশ্বর আছেন
আপনি তো খুব সুন্দর কথা বলেন।