হুজুর আমি আপনাকে অনেক শ্রদ্ধা করি। কারণ শুধুমাত্র ইসলামের জন্য গবেষণা ও পরিশ্রম । গবেষণা মুসলিম জাতির দিন বদলের অন্যতম মূল সূত্র। তবে এই আলোচনা শুনে বুঝলাম - ইহুদি ও খ্রিস্টানদের মতো আপনিও বিভ্রান্তি ও সন্দেহের মধ্যে আছেন। যেমন আমিও ছিলাম ১৫ বছর আগে। কম করে হলেও ৫০ টা বই পড়ার পরে বুঝতে পারবেন যে, ইসা (আঃ) এর কি হয়েছিল। এই পরিমাণ বই না পড়লে আর পরিশ্রম না করলে - জানতে পারবেন না। এই বিষয়ে আপনি এখনও নিজেই ভালমত জানেন না। শত মুসলিমে সামনে কুরআনে যা বলা নেই, তা বলেন কিভাবে? আগে সত্য জেনে নিন। ঘর, তালা-চাবি, গণনা-পরিসংখ্যান - পারলে এগুলো কুরআন অথবা সহি হাদিস থেকে ব্যাখ্যা করেন।
আল্লাহ কুরআনের ২ঃ৮৫ নং আয়াতে বলেছেন * তোমরা কি কিতাবের কিছু মানবে আর কিছু অস্বীকার করবে ? এই আয়াত অনুযায়ী আপনি জনাব ৪ঃ১৫৭ ও ১৫৮ আয়াত মানতেছেন ।কিন্তু কুরআনের ৫ঃ১১৬ থেকে ১১৯ আয়াত ,বিশেষ করে ৫ঃ১১৭ আয়াত মানতেছেন না । ৬১ নং সুরা আয়াত নং ৬ । এড়িয়ে যাচ্ছেন । ঈসা সংক্রান্ত সকল আয়াত পাশাপাশি রেখে বিশ্লেষণ, পর্যালোচনা করুন । অবিকৃত কুরআন থাকতে ঈসা রাসুলের আসার কি দরকার ? * পূর্বকালে এক নবীর পর আরেক নবী আসতেন -- মানুষ কর্তৃক পূর্বের কিতাবের বিকৃতি সংশোধনের জন্য । কিংবা নতুন কিছু সংযোজন করার জন্য। কিংবা পূর্ববর্তী কিতাবকে সত্যায়ন করার জন্য । **কুরআনের ব্যাপারে এমন কিছু সংস্কারের প্রয়োজন আছে কিনা , সেটা আগে স্বীকার করুন*** । অতঃপর ঈসা নবী জীবিত না মৃত , সেটা নিয়ে কথা বলুন ।
The thumbnail is very bad because of the cross.As He was not crucified,nor do we believe in christian theology, what do you actually symbolise with it?
কুরআনের আয়াত কে পরিবর্তন করতেও এদের বাধে না। কুরআন অপরিবর্তিত, চিরস্থায়ী। যে সূরার রেফারেন্স দিয়েছেন সেখানে না আছে আকাশ শব্দ না আছে জীবিত শব্দ। ইচ্ছেমত গল্প বানাতে যেয়ে কুরআনের অর্থও বিকৃত করতে ছাড়েন না আপনারা।
সূরা আলে ইমরান: ১৪৫ وَمَا مُحَمَّدٌ اِلَّا رَسُوْلٌ ۚ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِ الرُّسُلُؕ اَفَا۟يِٕنْ مَّاتَ اَوْ قُتِلَ انْقَلَبْتُمْ عَلٰٓى اَعْقَابِكُمْؕ وَمَنْ يَّنْقَلِبْ عَلٰى عَقِبَيْهِ فَلَنْ يَّضُرَّ اللّٰهَ شَيْـًٔـاؕ وَسَيَجْزِىْ اللّٰهُ الشّٰكِرِيْنَ অর্থ: এবং মুহাম্মদ একজন রসূল ছাড়া আর কিছুই নয়। নিশ্চই তাঁর পূর্বের সব রসূল গত হয়ে গেছে। অতএব সেও যদি মারা যায় বা নিহত হয় তোমরা কি তবে তোমাদের পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবে? আর যে ব্যক্তি তার পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায় সে কখনো আল্লাহ্র কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। আর আল্লাহ্ কৃতজ্ঞদের অবশ্যই পুরস্কৃত করবেন। সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা: এই আয়াতে দ্ব্যর্থহীনভাবে বলা হয়েছে যে, পূর্ববর্তী সব রসূল গত হয়েছেন। একই রীতি অনুসারে যদি হযরত মুহাম্মদ (সা.) গত হয়ে যান তাহলে আশ্চর্যের কি আছে? মহানবী (সা.) সম্পর্কে কেউ কেউ ধরে নিয়েছিলেন যে, তিনি ইন্তেকাল করতে পারেন না। তাই তাঁর ইন্তেকালের পর কারো কারো পক্ষে তা বিশ্বাস করা কঠিন ছিল। হুযুর (সা.)-এর ইন্তেকালের সময় হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মদিনার বাহিরে ছিলেন। ফিরে এসে তিনি এই অবস্থা দেখেন; সর্বপ্রথম মহানবী (সা.)-এর পবিত্র ললাটে চুমু খেয়ে মসজিদে নববীতে গিয়ে সাহাবাদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করেন। আর বলেন যে, “তোমাদের মধ্য হতে যারা খোদার ইবাদত করে তারা নিশ্চিত থাকতে পারে যে, তিনি চিরঞ্জীব; তিনি কখনও ইন্তেকাল করেন না। অপরদিকে যারা মুহাম্মদ (সা.)-এর ইবাদত করতো তাদের জানা উচিত যে, তিনি ইন্তেকাল করেছেন”। এরপর তিনি পবিত্র কুরআনের এই আয়াত পাঠ করেন, যার মাধ্যমে সাহাবারা বুঝতে পারেন যে, মহানবী (সা.) ইন্তেকাল করেছেন এবং তাঁর পূর্বের নবীরাও। হযরত উমর (রা.) বলেন, “হযরত আবু বকর যখন এই আয়াত পাঠ করলেন আমার এমন মনে হলো যেন কুরআনের এই আয়াতটি প্রথমবার নাযিল হয়েছে এবং আমার পদযুগল দুর্বল হয়ে যায় আর আমার হাত থেকে তরবারী খসে পড়ে”। সকল সাহাবী নিশ্চিত হলেন যে, এই আয়াত মোতাবেক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ইন্তেকাল করেছেন। এই আয়াতের মাধ্যমে সাহাবারা নিশ্চিত হলেন যে, মহানবী (সা.) সহ পূর্বের সকল রসূল ইহধাম ত্যাগ করেছেন। কোন সাহাবী উচ্চবাচ্য করেন নি যে, না হযরত ঈসা (আ.) আকাশে আছেন। বুখারী শরীফে সবিস্তারে এই ঘটনার উল্লেখ আছে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মৃত্যুর পরপরই হযরত ঈসা (আ.) সহ সকল নবী-রসূলের মৃত্যুর বিষয়ে মুসলমানরা ইজমা বা ঐকমত্যে পৌঁছেছেন আর এটিই ইসলামের প্রথম ইজমা।
আল্লাহ্ তাআলা ঈসা (আঃ) কে সান্ত্বনা দিয়ে বললেনঃ ‘ইয়া ঈসা ইন্নি মুতাওওয়াফফিকা ওয়া রাফেউকা ইলাইয়া ওয়া মুতাহহেরুকা মিনাল্লাযীনা কাফারূ’ অর্থঃ ‘হে ঈসা! আমি তোমাকে মৃত্যু দিব (অর্থাৎ বিরুদ্ধবাদীরা তোমাকে বধ করতে পারবে না) আমার দিকে উদ্ধরণ করব এবং কাফেরদিগের (অপবাদ) হতে তোমাকে পবিত্র করব (আলে ইমরান, রুকু ৬)। এই আয়াতে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, ঈসা (আঃ) এর স্বাভাবিক মৃত্যুর পর আল্লাহ্ নিজের দিকে তাকে ‘রাফা’ বা উদ্ধরণ করবেন এবং কাফেরদিগের মিথ্যা ইলজাম থেকে রক্ষা করবেন। কিছুক্ষণ পূর্বে আমরা সুরা নেসায় পাঠ করে এসেছি যে, ইহুদীদের মিথ্যা দাবী খন্ডন করে আল্লাহ্ বলেছেন যে, ঈসা (আঃ)-এর ‘রাফা’ হয়ে গিয়েছে। অতএব এর দ্বারা প্রমাণ হল যে, আল্লাহ্র ওয়াদানুযায়ী প্রথম ঈসা (আঃ)-এর ওফাত বা মৃত্যু হয়েছে, অতঃপর আল্লাহ্র দিকে ‘রাফা’ বা উদ্ধরণ হয়েছে এবং এতে কাফেরদিগের মিথ্যা ইলজাম থেকে তাঁকে পবিত্র করা হয়েছে। অনেকে বরেন মুতাওওয়াফফিকা অর্থ মৃত্যু নয়। কিন্তু তা ঠিক নয়। পবিত্র কোরআনের সর্বত্র ‘তাওওয়াফফী’ মৃত্যু অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন, ‘ওয়াল্লাযিনা ইউতাওওয়াফফাওনা মিনকুম’ অর্থঃ আর তোমাদের মধ্যে যারা মরে যায় (বাকারা রুকু, ৩১) ‘ওয়া তাওওয়াফফানা মায়াল আবরার, অর্থঃ আর আমাদিগকে সৎ ব্যক্তিদের সঙ্গে মৃত্যু দাও (আলে ইমরান, রুকু ২০)। ‘হাত্তা ইযা জায়া আহাদাকুমুল মাওতু তাওয়াফফাতহু’ অর্থঃ আল্লাহর প্রেরিত ফেরিশতা মৃত্যু ঘটায় (আনআম, রুকু ৮)। ‘রাব্বানা আফরিদ আলায়না সাবরাওঁ ওয়া তাওওয়াফফানা মুসলিমীন’ অর্থঃ ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদিগকে ধৈর্য দান কর এবং মুসলমান অবস্থায় আমাদিগকে মৃত্যু দান কর তফসীর বয়জবী, আবু সউদ, কবীর, ইবনে জরীর, কাতাদা ইবনে কসীর, ফারা, রুহুল বয়ান প্রভৃতিতেও ‘মুতাওওয়াফফিকা’ অর্থ মৃত্যু করা হয়েছে। আরবী ভাষায় বিখ্যাত অভিধান তাজুল উরুস, লেসানুল আরব ও কামুসেও এর অর্থ মৃত্যু লিখা রয়েছে। সহী বোখারী কিতাবুত তফসীরে বর্ণিত হয়েছে যে, কালা ইবনে আব্বাসিন মুত্তাওওয়াফফিকা মুমিতুকা অর্থঃ হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, মুতাওওয়াফফিকা অর্থ মৃত্যু।
আপনি তো বললেন আকাশে উঠে নিয়েছেন কিন্তু এখানে বাংলা অর্থ করা আললাহ কাছে উঠিয়ে নিয়েছেন। সুতরাং এটা আপনার মনের কথা কোরআন এর কথা নয়।, কারণ সকল নবী রাসূল ই আললাহর দিকে ফিরে গেছেন শুধু নবী রাসূল নয় সকলে আললাহর দিকে ই প্রত্যাবর্তন করে। ঠিক ঈসা আ ও সেভাবে প্রত্যাবর্তন করেছেন।
🤣🤣🤣 যেদিন আকাশ হতে খাজানা নেমে আসে অর্থাত সান্ধকালিন আহার বা সাপার এর সময় - যা খৃষ্টান সম্রদায় ইস্টার সানডে বলে থাকে- বা দা লাস্ট সাপার বা শেষ সান্ধকলিন খাবার বলে থাকে- সে সময় মোট ১২ জন উপস্থিত ছিলেন- তারা বল্ল আপনি আমাদের জন্য আকাশ তথা মহান প্রভুর নিকট হতে আমাদের জন্য খাবার এনেদিন - অতপর কি হলো. আল্লাহ্ বল্লেন এর পর যদি এই নিদর্শন দেখার পরেও কে নাফরমানি করে তাদের পরিনতি হবে ভয়াবহ- এই সময়ের মাঝেই রাজা কাইজারের সৈন্যরা সেই গৃহ ঘিরে ফেলে- এবং তাদের বের হয়ে আসতে বলে- অন্যথায় গৃহে আগুন ধরিয়ে সকল কে হত্যার হুমকি দেয়- তখন নবী ইসা বের হতে চাইলে অন্যরা বাধা দেয় - তার মাঝে ইসার ন্যায় দেখতে একজন ইসার পোষাক পরিধান করে এবং ইসা নবীকে বলতে বলেন- আমি যদি বের হয়ে আসি তাহলে তোমরা আমার অনুসরীদের ছেড়ে দিবে বা নিরাপদে যেতে দিবে.? তারা পরে রাজি হয়- এবং বাকিদের বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়.. এই ১২ জনের ভেতরেই ইসা আঃ ছিলেন.. আর ইহুদিদের লেলিয়ে দেয়া সৈন্যরা তথা রাজা কাইজারের সৈন্যরা ইসা আঃ কে ঠিক মতো চিনতোনা তাই তারা ইসা মনে করে সেই ব্যাক্তিকেই ধরে নিয়ে হত্যা করে- আর ইসা তাঁর অনুসারী বাকি ১১ জনকে আমি আবার আসবো তোমাদের মাঝে বা দেখা করতে যদি আল্লাহ্ চান, এই কথা বলে নিরুদ্দেশ হন। যদিও তা ছিলো সান্তনা বিশেষ। এই কথার ভিত্তিতেই খৃষ্টানরা আজো নবী ইসার ২য় আগমনের গপ্প বলে এখানে তালাবদ্ধ করে ছিলো সৈন্যরা - আপনারদের গপ্পটা বানোয়াট - তাই অ গ্রহনযোগ্য
@@shirajulislam948 কেনো কুরআনে নেই- যে বেহেস্ত হতে খাবার পাঠানোর বিষয় টি.. যা খৃষ্টান রা পালন করে ইসার শেষ আহার হিসেবে- সে সাথে এটাকে উৎসব আকারেও উৎযাপন করে... এর পরেই ঘটে বাকি অংশ। যাকে তারা ইসা মনে করে হত্যা করেছিলো.. ইসা যদি সেই গৃহে নাই থাকবেন ঘেরাও করবে কেনো. আর যাকে হত্যা করা হয়েছিলো তার মৃত দেহ টিও চুরি করে নিয়ে যায় ইহুদিদের একটি দল.. নিশ্চিত হবার জন্য- কারন হত্যার সময় কনো ইহুদি রাবাই উপস্থিত ছিলোনা, তাই তারা নিশ্চিত হতে চাইছিলো.. তারা সেই মৃত দেহ দেখে বিভ্রান্ত হয়- বস্তুত তারা বুঝতেও পরেছেলি.. বিশেষ ভাবে যে সকল রাবাই সরাসরি ইসার সাথে এর পূর্বে জেরুজালেমে তর্ক করেছিলো। যে এই দেহ ইসার নয়। ইসার সথিরা সব চেপে গিয়েছিলো- কারন সত্য প্রকাশিত হলে তাদেরো হত্যা করা হতো আর না হয় ইসাকে খুজে দিতে হতো। তাই তারা আকাশে উঠে জাওয়ার গল্প বানায়,আরেক দল গল্প বানায় ইসা মৃত্যুর/ হত্যার শিকার হয়ে ৩ িন পর জীবিত হয়ে আকাশে উঠে গেছে। বস্তুত কনোটাই সঠিক নয়।
@@shirajulislam948 ইসা আঃ ২ আগমনের কথা মিথ্যা তার আরেক প্রমান হলো- আল্লাহ্ কুরআনেই বলে দিয়েছেন- এসব এর ফায়সালা হবে বিচার দিবসে( কুরআন) ইসা ২য় বার আসলে ফায়সালা হতো দূনিয়াতেই, হাসরে নয়। আরো প্রমান- আমি অবশ্যই ইসাকে প্রশ্ন করবো বিচার দিবসে- যে তুমি কি আমার পরিবর্তে তোমার আর তেমার মা এর ইবাদের নির্দেশ দিয়ে ছিলে.? ইসা বলবেন কখনোই নয়. বরং আমি আপনার ইবাদাতের নির্দেশ দিয়েছি- আর আমার ইবাদাত করতে বলা শোভন নয়.. নিশ্চয় আপনি অবগত. আর আমাকে লোকান্তরিত( মৃত্যু) করার পর আমি এদের বিষয়ে( খৃষ্টান জাতী) আর কিছুই অবগত নই,যতদিন দূনিয়ায় ছিলাম ততদিনই অবগত ছিলাম। ইসা আঃ ২য় বার আসলে বিচার দিবসে কেনো বলবেন আমি অবগত নই- যা আমার মৃত্যুর বা লোকান্তরিত হবার পর কি ঘটেছে. আমি জানিনা ?২য় বার আসলে অবগত হবারই কথা..???
@@shamsmzahir শুন! ইমাম মাহাদি এবং ঈসা (আঃ) নিয়ে ২৬ জন সাহাবার বরাতে ৩৬ টি বক্তব্য হাদিস গ্রন্থে উল্লেখ আছে । অই তেনা-ফাডা আহালুল কোরআন দাবিদার দের শিখানো গল্প নিয়ে কাউয়ালি শুনাইতে আসিও না ......।
আল্লাহ্ নিজের কাছে উঠিয়ে নেয়া বলতে কি বুঝিয়েছেন.? জীবিত.? সকলেই আল্লাহের কাছেই প্রত্যাবর্তন করে( কুরআন) তা কয়জন জীবিত প্রত্যাবর্তন করেছেন.? নবী আদম আঃ থেকে মুহাম্মদ আঃ সকলেই কি আল্লাহের কাছে প্রত্যাবর্তন/ উঠে যাননি.? জীবিতকালে নাকি মৃত্যুর মাধ্যমে.?
@@BDCHANEL97 আল্লাহ্ সুবহান কারো দেহই তুলে নেননা- উঠিয়ে নান মুল বিষয় অর্থাৎ রূহ... সকলেই প্রত্যাবর্তন করবে- রূহ হিসেবে.. এমন কি নবী আদম আঃ সয়ং বেহেস্ত হতে দেহ নিয়ে দূনিয়ায় আসলেও দেহ নিয়ে ফিরেননি.. আসাকরি বুঝাতে পারলাম-? ২/ আমি এসবের ফায়সালা করবো বিচার দিবসে. ৩/ ফায়সালা হবে বিচার দিবসে. কিন্তু- নবী ইসা বিষয়ে আবার যা বলা হলো এই ভিডিওতে তাতে যা বুঝালেন মোল্লা সাহেব তার কথা মানলে বলতেই হয় ফায়সালা দূনিয়াতেই হয়ে যাবে..😃 বিচার দিবস পর্যন্ত অপেক্ষার দরকার নেই কি বলেন.🤣🤣 তাহলে কি দাঁড়ালো.? ঘুড়িয়ে কুরআন কে অশ্বিকার করা..!!!!!
ঈসা আঃ মৃত্যুর পর আল্লাহ দিকে তার আত্মা রাফা হয়
Gadha esa more nai re gadha
“ইয়া ঈসা ইন্নি মুতাওয়াফফিকা ওয়া রফিইউকা ইলাইয়া“ এই আয়াতে কোথায় আছে আল্লাহ ঈসা (আঃ) কে আকাশে উঠাইয়া জীবিত রাখবেন?
মাশাআল্লাহ,খুব চমৎকার আলোচনা।
কোরআনে আছে ফআলআমমা তাওয়াফফাইতানী অতঃপর ঈসা আঃ বললে া যখন আমাকে মৃত্যু দিলেন
এটা কোন সুরার কত আয়াত?
মূমিন সবসময় আল্লাহর দিকে রাফা হয় আকাশে নয়
মাশাআল্লাহ,চমৎকার আলোচনা | মহান আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন
আল্লাহ সব মানুষকে নিজের দিকে উঠিয়ে নিবেন। আল্লাহ নিজের দিকে উঠিয়ে নেওয়া বলতে মৃত্যুকেই বুঝায়।
ধন্যবাদ জনাব মহান আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন, সত্যিকার আলোচনা আপনার মুখে শুনে মুগ্ধ হলাম
Pp
P
Pp
P
Pp
আল্লাহ আকাশে নয় মানুষের অন্তরে সর্বত্র বিরাজমান
Allah arsh er upore
Thanks for your old lecture
আমাদের নবী মোঃ সঃ কে বোরাকের মাধ্যমে আল্লাহ্ র কাছে নিয়ছিলেন। ঈসা আঃ কিসের মাধ্যমে??
Teleport ....করতে পারেন অথবা অন্য কোনভাবে , আপনি কী বিশ্বাস করেন না আল্লাহ মহাশক্তিশালী?
মৃত্যুর মাধ্যমে
@@ratonahmed7638 ঈসা আ: এর মৃত্যু হয় নাই
আল হামদুলিল্লাহ্...প্রিয় ভিউয়ার্স আপনাদের ভালবাসায় ইসলামিক চ্যানেলটি এগিয়ে যাচ্ছে।আপনাদের একান্ত সাপোর্ট ও আল্লাহর রহমত নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাবো ইনশা আল্লাহ্🌹🌹🌴🌴🌷
হুজুর আমি আপনাকে অনেক শ্রদ্ধা করি। কারণ শুধুমাত্র ইসলামের জন্য গবেষণা ও পরিশ্রম । গবেষণা মুসলিম জাতির দিন বদলের অন্যতম মূল সূত্র। তবে এই আলোচনা শুনে বুঝলাম - ইহুদি ও খ্রিস্টানদের মতো আপনিও বিভ্রান্তি ও সন্দেহের মধ্যে আছেন। যেমন আমিও ছিলাম ১৫ বছর আগে। কম করে হলেও ৫০ টা বই পড়ার পরে বুঝতে পারবেন যে, ইসা (আঃ) এর কি হয়েছিল। এই পরিমাণ বই না পড়লে আর পরিশ্রম না করলে - জানতে পারবেন না। এই বিষয়ে আপনি এখনও নিজেই ভালমত জানেন না। শত মুসলিমে সামনে কুরআনে যা বলা নেই, তা বলেন কিভাবে? আগে সত্য জেনে নিন। ঘর, তালা-চাবি, গণনা-পরিসংখ্যান - পারলে এগুলো কুরআন অথবা সহি হাদিস থেকে ব্যাখ্যা করেন।
মাওলানা সাহেব আপনি আকাশে কিসের অর্থ করেছেন? আপনি ভুল ব্যাখ্যা করছেন কেন?
আল্লাহ কুরআনের ২ঃ৮৫ নং আয়াতে বলেছেন * তোমরা কি কিতাবের কিছু মানবে আর কিছু অস্বীকার করবে ? এই আয়াত অনুযায়ী আপনি জনাব ৪ঃ১৫৭ ও ১৫৮ আয়াত মানতেছেন ।কিন্তু কুরআনের ৫ঃ১১৬ থেকে ১১৯ আয়াত ,বিশেষ করে ৫ঃ১১৭ আয়াত মানতেছেন না ।
৬১ নং সুরা আয়াত নং ৬ । এড়িয়ে যাচ্ছেন । ঈসা সংক্রান্ত সকল আয়াত পাশাপাশি রেখে বিশ্লেষণ, পর্যালোচনা করুন । অবিকৃত কুরআন থাকতে ঈসা রাসুলের আসার কি দরকার ?
* পূর্বকালে এক নবীর পর আরেক নবী আসতেন -- মানুষ কর্তৃক পূর্বের কিতাবের বিকৃতি সংশোধনের জন্য । কিংবা নতুন কিছু সংযোজন করার জন্য। কিংবা পূর্ববর্তী কিতাবকে সত্যায়ন করার জন্য ।
**কুরআনের ব্যাপারে এমন কিছু সংস্কারের প্রয়োজন আছে কিনা , সেটা আগে স্বীকার করুন*** । অতঃপর ঈসা নবী জীবিত না মৃত , সেটা নিয়ে কথা বলুন ।
নিয়মিত আলোচনা দরকার।নতুবা নবপ্রজন্মরা কাদিয়ানীরা দ্বারা বিভ্রান্ত হবে।আল্লাহ সাহায্য করুন।
আবুজাহেলের ছোট ভাই রহমান আল্লাহর ভুল ধরে।কোরআনের এক অংশের উপর ইমান আনে অন্য অংশের উপর ইমান আনে না।
আমিও লাইভে আছি, দেখছি
এই মাওলানা ভূলে বলতেছে ওনি মে বার বার আকাশে উচ্চারণ করছে এটা কোরআনে কোথায় আছে
কোরআন পদ্য ও নয় গদ্য ও নয় কোরআন কোরআনই
The thumbnail is very bad because of the cross.As He was not crucified,nor do we believe in christian theology, what do you actually symbolise with it?
কুরআনের আয়াত কে পরিবর্তন করতেও এদের বাধে না। কুরআন অপরিবর্তিত, চিরস্থায়ী। যে সূরার রেফারেন্স দিয়েছেন সেখানে না আছে আকাশ শব্দ না আছে জীবিত শব্দ। ইচ্ছেমত গল্প বানাতে যেয়ে কুরআনের অর্থও বিকৃত করতে ছাড়েন না আপনারা।
তাই নাকি ?? তো সঠিক অনুবাদ কি আহালুল কোরআন যারা ওরা করতিছে । বেটা অথর্ব কোথাকার ......।
14 মিনিটের লাইভ?
সূরা আলে ইমরান: ১৪৫
وَمَا مُحَمَّدٌ اِلَّا رَسُوْلٌ ۚ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِ الرُّسُلُؕ اَفَا۟يِٕنْ مَّاتَ اَوْ قُتِلَ انْقَلَبْتُمْ عَلٰٓى اَعْقَابِكُمْؕ وَمَنْ يَّنْقَلِبْ عَلٰى عَقِبَيْهِ فَلَنْ يَّضُرَّ اللّٰهَ شَيْـًٔـاؕ وَسَيَجْزِىْ اللّٰهُ الشّٰكِرِيْنَ
অর্থ: এবং মুহাম্মদ একজন রসূল ছাড়া আর কিছুই নয়। নিশ্চই তাঁর পূর্বের সব রসূল গত হয়ে গেছে। অতএব সেও যদি মারা যায় বা নিহত হয় তোমরা কি তবে তোমাদের পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবে? আর যে ব্যক্তি তার পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায় সে কখনো আল্লাহ্র কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। আর আল্লাহ্ কৃতজ্ঞদের অবশ্যই পুরস্কৃত করবেন।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা: এই আয়াতে দ্ব্যর্থহীনভাবে বলা হয়েছে যে, পূর্ববর্তী সব রসূল গত হয়েছেন। একই রীতি অনুসারে যদি হযরত মুহাম্মদ (সা.) গত হয়ে যান তাহলে আশ্চর্যের কি আছে?
মহানবী (সা.) সম্পর্কে কেউ কেউ ধরে নিয়েছিলেন যে, তিনি ইন্তেকাল করতে পারেন না। তাই তাঁর ইন্তেকালের পর কারো কারো পক্ষে তা বিশ্বাস করা কঠিন ছিল। হুযুর (সা.)-এর ইন্তেকালের সময় হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মদিনার বাহিরে ছিলেন। ফিরে এসে তিনি এই অবস্থা দেখেন; সর্বপ্রথম মহানবী (সা.)-এর পবিত্র ললাটে চুমু খেয়ে মসজিদে নববীতে গিয়ে সাহাবাদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করেন। আর বলেন যে,
“তোমাদের মধ্য হতে যারা খোদার ইবাদত করে তারা নিশ্চিত থাকতে পারে যে, তিনি চিরঞ্জীব; তিনি কখনও ইন্তেকাল করেন না। অপরদিকে যারা মুহাম্মদ (সা.)-এর ইবাদত করতো তাদের জানা উচিত যে, তিনি ইন্তেকাল করেছেন”।
এরপর তিনি পবিত্র কুরআনের এই আয়াত পাঠ করেন, যার মাধ্যমে সাহাবারা বুঝতে পারেন যে, মহানবী (সা.) ইন্তেকাল করেছেন এবং তাঁর পূর্বের নবীরাও। হযরত উমর (রা.) বলেন,
“হযরত আবু বকর যখন এই আয়াত পাঠ করলেন আমার এমন মনে হলো যেন কুরআনের এই আয়াতটি প্রথমবার নাযিল হয়েছে এবং আমার পদযুগল দুর্বল হয়ে যায় আর আমার হাত থেকে তরবারী খসে পড়ে”।
সকল সাহাবী নিশ্চিত হলেন যে, এই আয়াত মোতাবেক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ইন্তেকাল করেছেন। এই আয়াতের মাধ্যমে সাহাবারা নিশ্চিত হলেন যে, মহানবী (সা.) সহ পূর্বের সকল রসূল ইহধাম ত্যাগ করেছেন। কোন সাহাবী উচ্চবাচ্য করেন নি যে, না হযরত ঈসা (আ.) আকাশে আছেন। বুখারী শরীফে সবিস্তারে এই ঘটনার উল্লেখ আছে।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মৃত্যুর পরপরই হযরত ঈসা (আ.) সহ সকল নবী-রসূলের মৃত্যুর বিষয়ে মুসলমানরা ইজমা বা ঐকমত্যে পৌঁছেছেন আর এটিই ইসলামের প্রথম ইজমা।
তাহলে ঈসা নবীর আবার আগমন নিয়ে সহিহ হাদিস বর্ণিত আছে সেগুলো কি মিথ্যা!!
রফা মানি আকাশে নয়
আল্লাহ্ তাআলা ঈসা (আঃ) কে সান্ত্বনা দিয়ে বললেনঃ ‘ইয়া ঈসা ইন্নি মুতাওওয়াফফিকা ওয়া রাফেউকা ইলাইয়া ওয়া মুতাহহেরুকা মিনাল্লাযীনা কাফারূ’ অর্থঃ ‘হে ঈসা! আমি তোমাকে মৃত্যু দিব (অর্থাৎ বিরুদ্ধবাদীরা তোমাকে বধ করতে পারবে না) আমার দিকে উদ্ধরণ করব এবং কাফেরদিগের (অপবাদ) হতে তোমাকে পবিত্র করব (আলে ইমরান, রুকু ৬)। এই আয়াতে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, ঈসা (আঃ) এর স্বাভাবিক মৃত্যুর পর আল্লাহ্ নিজের দিকে তাকে ‘রাফা’ বা উদ্ধরণ করবেন এবং কাফেরদিগের মিথ্যা ইলজাম থেকে রক্ষা করবেন। কিছুক্ষণ পূর্বে আমরা সুরা নেসায় পাঠ করে এসেছি যে, ইহুদীদের মিথ্যা দাবী খন্ডন করে আল্লাহ্ বলেছেন যে, ঈসা (আঃ)-এর ‘রাফা’ হয়ে গিয়েছে। অতএব এর দ্বারা প্রমাণ হল যে, আল্লাহ্র ওয়াদানুযায়ী প্রথম ঈসা (আঃ)-এর ওফাত বা মৃত্যু হয়েছে, অতঃপর আল্লাহ্র দিকে ‘রাফা’ বা উদ্ধরণ হয়েছে এবং এতে কাফেরদিগের মিথ্যা ইলজাম থেকে তাঁকে পবিত্র করা হয়েছে। অনেকে বরেন মুতাওওয়াফফিকা অর্থ মৃত্যু নয়। কিন্তু তা ঠিক নয়। পবিত্র কোরআনের সর্বত্র ‘তাওওয়াফফী’ মৃত্যু অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন, ‘ওয়াল্লাযিনা ইউতাওওয়াফফাওনা মিনকুম’ অর্থঃ আর তোমাদের মধ্যে যারা মরে যায় (বাকারা রুকু, ৩১) ‘ওয়া তাওওয়াফফানা মায়াল আবরার, অর্থঃ আর আমাদিগকে সৎ ব্যক্তিদের সঙ্গে মৃত্যু দাও (আলে ইমরান, রুকু ২০)। ‘হাত্তা ইযা জায়া আহাদাকুমুল মাওতু তাওয়াফফাতহু’ অর্থঃ আল্লাহর প্রেরিত ফেরিশতা মৃত্যু ঘটায় (আনআম, রুকু ৮)। ‘রাব্বানা আফরিদ আলায়না সাবরাওঁ ওয়া তাওওয়াফফানা মুসলিমীন’ অর্থঃ ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদিগকে ধৈর্য দান কর এবং মুসলমান অবস্থায় আমাদিগকে মৃত্যু দান কর তফসীর বয়জবী, আবু সউদ, কবীর, ইবনে জরীর, কাতাদা ইবনে কসীর, ফারা, রুহুল বয়ান প্রভৃতিতেও ‘মুতাওওয়াফফিকা’ অর্থ মৃত্যু করা হয়েছে। আরবী ভাষায় বিখ্যাত অভিধান তাজুল উরুস, লেসানুল আরব ও কামুসেও এর অর্থ মৃত্যু লিখা রয়েছে। সহী বোখারী কিতাবুত তফসীরে বর্ণিত হয়েছে যে, কালা ইবনে আব্বাসিন মুত্তাওওয়াফফিকা মুমিতুকা অর্থঃ হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, মুতাওওয়াফফিকা অর্থ মৃত্যু।
নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ উনি তো কোরআনেরআয়াতকে বিকৃত করে ফেললেন
আপনি তো বললেন আকাশে উঠে নিয়েছেন কিন্তু এখানে বাংলা অর্থ করা আললাহ কাছে উঠিয়ে নিয়েছেন। সুতরাং এটা আপনার মনের কথা কোরআন এর কথা নয়।, কারণ সকল নবী রাসূল ই আললাহর দিকে ফিরে গেছেন শুধু নবী রাসূল নয় সকলে আললাহর দিকে ই প্রত্যাবর্তন করে। ঠিক ঈসা আ ও সেভাবে প্রত্যাবর্তন করেছেন।
Dewanbagi peer is better than kadiani
আল্লাহর দিক কোনটা?
তাহলে বর্তমানে ইসা মসিহ অনুসারী কারা?
আর কাফের বাই কারা?
এই মাওলানা ভূলে বলতেছে ওনি কোরআনে র অপব্যখা করছে
মফিয !! সঠিক কোনটারে ...।।
মানুষমরণশীল। ঈসা আঃ কি মরণশীল না?
আসার পর মৃত্যুবরণ করবেন!
[Mashuk Alam]
08/06/2024
🤣🤣🤣 যেদিন আকাশ হতে খাজানা নেমে আসে অর্থাত সান্ধকালিন আহার বা সাপার এর সময় - যা খৃষ্টান সম্রদায় ইস্টার সানডে বলে থাকে- বা দা লাস্ট সাপার বা শেষ সান্ধকলিন খাবার বলে থাকে- সে সময় মোট ১২ জন উপস্থিত ছিলেন- তারা বল্ল আপনি আমাদের জন্য আকাশ তথা মহান প্রভুর নিকট হতে আমাদের জন্য খাবার এনেদিন - অতপর কি হলো. আল্লাহ্ বল্লেন এর পর যদি এই নিদর্শন দেখার পরেও কে নাফরমানি করে তাদের পরিনতি হবে ভয়াবহ-
এই সময়ের মাঝেই রাজা কাইজারের সৈন্যরা সেই গৃহ ঘিরে ফেলে- এবং তাদের বের হয়ে আসতে বলে- অন্যথায় গৃহে আগুন ধরিয়ে সকল কে হত্যার হুমকি দেয়- তখন নবী ইসা বের হতে চাইলে অন্যরা বাধা দেয় - তার মাঝে ইসার ন্যায় দেখতে একজন ইসার পোষাক পরিধান করে এবং ইসা নবীকে বলতে বলেন- আমি যদি বের হয়ে আসি তাহলে তোমরা আমার অনুসরীদের ছেড়ে দিবে বা নিরাপদে যেতে দিবে.?
তারা পরে রাজি হয়- এবং বাকিদের বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়.. এই ১২ জনের ভেতরেই ইসা আঃ ছিলেন.. আর ইহুদিদের লেলিয়ে দেয়া সৈন্যরা তথা রাজা কাইজারের সৈন্যরা ইসা আঃ কে ঠিক মতো চিনতোনা তাই তারা ইসা মনে করে সেই ব্যাক্তিকেই ধরে নিয়ে হত্যা করে-
আর ইসা তাঁর অনুসারী বাকি ১১ জনকে আমি আবার আসবো তোমাদের মাঝে বা দেখা করতে যদি আল্লাহ্ চান, এই কথা বলে নিরুদ্দেশ হন। যদিও তা ছিলো সান্তনা বিশেষ।
এই কথার ভিত্তিতেই খৃষ্টানরা আজো নবী ইসার ২য় আগমনের গপ্প বলে
এখানে তালাবদ্ধ করে ছিলো সৈন্যরা - আপনারদের গপ্পটা বানোয়াট - তাই অ গ্রহনযোগ্য
এই গল্প কোথায় পেয়েছেন?
@@shirajulislam948 কেনো কুরআনে নেই- যে বেহেস্ত হতে খাবার পাঠানোর বিষয় টি..
যা খৃষ্টান রা পালন করে ইসার শেষ আহার হিসেবে- সে সাথে এটাকে উৎসব আকারেও উৎযাপন করে...
এর পরেই ঘটে বাকি অংশ।
যাকে তারা ইসা মনে করে হত্যা করেছিলো..
ইসা যদি সেই গৃহে নাই থাকবেন ঘেরাও করবে কেনো.
আর যাকে হত্যা করা হয়েছিলো তার মৃত দেহ টিও চুরি করে নিয়ে যায় ইহুদিদের একটি দল.. নিশ্চিত হবার জন্য- কারন হত্যার সময় কনো ইহুদি রাবাই উপস্থিত ছিলোনা, তাই তারা নিশ্চিত হতে চাইছিলো..
তারা সেই মৃত দেহ দেখে বিভ্রান্ত হয়-
বস্তুত তারা বুঝতেও পরেছেলি.. বিশেষ ভাবে যে সকল রাবাই সরাসরি ইসার সাথে এর পূর্বে জেরুজালেমে তর্ক করেছিলো।
যে এই দেহ ইসার নয়।
ইসার সথিরা সব চেপে গিয়েছিলো- কারন সত্য প্রকাশিত হলে তাদেরো হত্যা করা হতো আর না হয় ইসাকে খুজে দিতে হতো।
তাই তারা আকাশে উঠে জাওয়ার গল্প বানায়,আরেক দল গল্প বানায় ইসা মৃত্যুর/ হত্যার শিকার হয়ে ৩ িন পর জীবিত হয়ে আকাশে উঠে গেছে।
বস্তুত কনোটাই সঠিক নয়।
@@shirajulislam948 ইসা আঃ ২ আগমনের কথা মিথ্যা তার আরেক প্রমান হলো- আল্লাহ্ কুরআনেই বলে দিয়েছেন- এসব এর ফায়সালা হবে বিচার দিবসে( কুরআন)
ইসা ২য় বার আসলে ফায়সালা হতো দূনিয়াতেই, হাসরে নয়।
আরো প্রমান-
আমি অবশ্যই ইসাকে প্রশ্ন করবো বিচার দিবসে- যে তুমি কি আমার পরিবর্তে তোমার আর তেমার মা এর ইবাদের নির্দেশ দিয়ে ছিলে.? ইসা বলবেন কখনোই নয়. বরং আমি আপনার ইবাদাতের নির্দেশ দিয়েছি- আর আমার ইবাদাত করতে বলা শোভন নয়.. নিশ্চয় আপনি অবগত.
আর আমাকে লোকান্তরিত( মৃত্যু) করার পর আমি এদের বিষয়ে( খৃষ্টান জাতী) আর কিছুই অবগত নই,যতদিন দূনিয়ায় ছিলাম ততদিনই অবগত ছিলাম।
ইসা আঃ ২য় বার আসলে বিচার দিবসে কেনো বলবেন আমি অবগত নই- যা আমার মৃত্যুর বা লোকান্তরিত হবার পর কি ঘটেছে. আমি জানিনা ?২য় বার আসলে অবগত হবারই কথা..???
@@shirajulislam948 বরং গপ্প আমার না - বরং আপনরা নবী ইসার ২য় আগমনের গপ্প কই পেলেন
@@shamsmzahir শুন! ইমাম মাহাদি এবং ঈসা (আঃ) নিয়ে ২৬ জন সাহাবার বরাতে ৩৬ টি বক্তব্য হাদিস গ্রন্থে উল্লেখ আছে । অই তেনা-ফাডা আহালুল কোরআন দাবিদার দের শিখানো গল্প নিয়ে কাউয়ালি শুনাইতে আসিও না ......।
আল্লাহ্ নিজের কাছে উঠিয়ে নেয়া বলতে কি বুঝিয়েছেন.?
জীবিত.? সকলেই আল্লাহের কাছেই প্রত্যাবর্তন করে( কুরআন)
তা কয়জন জীবিত প্রত্যাবর্তন করেছেন.?
নবী আদম আঃ থেকে মুহাম্মদ আঃ সকলেই কি আল্লাহের কাছে প্রত্যাবর্তন/ উঠে যাননি.?
জীবিতকালে নাকি মৃত্যুর মাধ্যমে.?
আপনি মনে হয় " ইন্নালিল্লাহ...... আর্থ টা ভুলে গেছেন.. বণীআদম সবাই প্রত্যাবর্তন করবে দুনিয়ার দেহে নয়।
@@BDCHANEL97 আল্লাহ্ সুবহান কারো দেহই তুলে নেননা- উঠিয়ে নান মুল বিষয় অর্থাৎ রূহ...
সকলেই প্রত্যাবর্তন করবে- রূহ হিসেবে.. এমন কি নবী আদম আঃ সয়ং বেহেস্ত হতে দেহ নিয়ে দূনিয়ায় আসলেও দেহ নিয়ে ফিরেননি..
আসাকরি বুঝাতে পারলাম-?
২/ আমি এসবের ফায়সালা করবো বিচার দিবসে.
৩/ ফায়সালা হবে বিচার দিবসে. কিন্তু- নবী ইসা বিষয়ে আবার যা বলা হলো এই ভিডিওতে তাতে যা বুঝালেন মোল্লা সাহেব তার কথা মানলে বলতেই হয় ফায়সালা দূনিয়াতেই হয়ে যাবে..😃 বিচার দিবস পর্যন্ত অপেক্ষার দরকার নেই কি বলেন.🤣🤣 তাহলে কি দাঁড়ালো.? ঘুড়িয়ে কুরআন কে অশ্বিকার করা..!!!!!