অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেবের লিখিত তাফসীরুল ওয়াফী সাত খন্ড প্রকাশ হয়েছে। এবং আলো-আধার সিরিজের সাতটি বই- ১. ঈমান ও শিরক ২. ঈমান ও আখিরাত ৩. সত্য দলের পরিচয় ৪. মানুষের অতীত ৫. মানুষের বর্তমান ৬. মানুষের ভবিষ্যত ৭. কুরআন হাদীস ফিকহ দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে কুরিয়ারযোগে পেতে তাহযীব সেন্টারের এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন- 01972-064033
আল-কুরআন স্রস্টার কথা/ বানী। ইহা ইসলাম ধর্মের মূল বই/ কিতাব। ইহা সরাসরি বিজ্ঞান গ্রন্থ নয়, কিন্তু আধুনিক বিজ্ঞানের ও গণিতের অনেক আবিস্কার - এর ইঙ্গিত উদাহরন হিসেবে, আয়াতের (Verse,) মধ্যে, শব্দের মধ্যে, বর্ণ - এদের (সংখ্যা ), সুরা / (গদ্য-পদ্য, Story)- রয়েছে। অন্য কোন ধর্ম গ্রন্থে তা নেই। তিন ধরনের অকল্পনীয় সত্য (Miracle) এর কথা লেখব (১) আবজাদ (আলিফ-বা-জিম-দাল), মান ( Numerical value of Arabic Alphabet) (২) আয়াত, সুরা ইত্যাদির মধ্যেকার উপমা/ উদাহরন (৩) পুরো আল-কুরআন এর বর্ণ সংখ্যা, সুরা সংখ্যা, সুরাতে বিভিন্ন শব্দের শংখা, কিছু সুরার শুরুতে (সুরা বাকারার শুরুতে- আলিফ- লাআম মিইইম আছে) কিছু যের যবর ছাড়া শুধু বর্ণ / বর্ণ সমুহ রয়েছে যাদের অনেকে কুরানিক কোড বলেন। এসব সুরাতে বিভিন্ন বিশেষ শব্দের শংখা, বর্ণের সংখ্যা- এদের মধ্যে অকল্পনীয় সত্য (Miracle) আবিষ্কৃত হয়েছে(১৯ সংখ্যার মিরাকল)। $# (৪)- নং মিরাকল -ধর্ম গ্রন্থ মুখস্থকারী- হাযার হাযার নয় লক্ষ লক্ষ কুরআন মুখস্ত কারী/ হাফেয রয়েছেন। -- - - - এর মধ্যে উপরের ১ নং এবং ২ নং অকল্পনীয় সত্য ওন্যান্য ধর্মীয় গ্রন্থে থাকতে পারে, কিন্তু ৩ ও ৪ নং মিরাকল শুধু আল কুর আনে রয়েছে। ->বাইবেল/ গস্পেল এ - স্রস্থা ৬ দিনে মহা বিশ্ব তৈরি করেছেন। আধুনিক বিজ্ঞান বলে- ৬তি পর্যায়ে মহাবিস্ব সৃষ্টি হয়েছে। -> ইহুদীদের TORAH-তে সূর্য, চন্দ্র, প্রথিবি- এদের হিব্রু শব্দের Hebrew Numerial Value (sum, of the numerical value of alphabets) গুলি লগারিথমিক স্কেলে রাখলে প্রায় একই সরল রেখায় (১০০% নয়) থাকে- সাধারন স্কেলে রাখলে পার্থক্যটি অ্যারও বড় হত। ->বউধ্ব দের ত্রিপিটক , three Busket- যেটি অনেক্তা ধর্ম গ্রন্থের পরিবর্তে philosophy/ যুক্তিবিজ্ঞান এর মত। সত্যিকারের প্রভু কে না মেনে গৌতম বুধ্ব (সিধ্বারথ গৌতম) কে গড মানতে বলা হচ্ছে। -> হিন্দু (সনাতন ধর্ম )- তে পৃথিবী থেকে সূর্যের দুরত্ব ৫.৯ বা ৫.৯৫ হনুমান বর্ষ বলা হয়েছে, আর NASA এর হিসাব অনুযায়ী ৬.১ বা ৬.০৫ এরকম পাওয়া গেছে। সমস্ত ধর্ম গ্রন্থ মিলে আল- কুরআন এর বিজ্ঞান সঙ্ক্রান্ত তথ্যের ১০% ও হবে না। ## @@ সরাসরি বিজ্ঞান গ্রন্থ নয় আল-কুরআন, এই অর্থে যেমন, নিউতনের গতির সুত্র, গস,স দিভেরজেঞ্চে থেওরেম, থেওরি অব রিলেইভিতি, অয়ালার, লাগারাঞ্জ, ডপলার, কেপ্লার, গালিলিও, ফুরিওর , মাক্স প্লাঙ্ক এদের থিওরি সরাসসরি নেই। তবে ইহুদী ও এদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে, আর বনী ইসরায়েল (যাদের মধ্যে অনেক অনেক নবী- রাসুল এসেছে, আর অতি অল্প সঙ্খ্যক ভাল লোক ছিল), আর বেশির ভাগই ছিল নাফরমান। এরা নবীগণকে হত্যা করেছে, হজরত মুসা আলাইহিসালাম কে অনেক কষ্ট দিয়েছে। এই ইহুদী শয়তান্রা কুরআন সম্পর্কে মুসলিম সম্পর্কে সারা পৃথিবীতে কুতসা রতায়। পরো কুরআন শরীফে ১০০ কোটি হিন্দু কিংবা বউধ্ব শব্দটি একবারো আসেনি? যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, জার্মানি, ফ্রান্স, চীন, জাপান একবারো আসেনি? ইহুদী আর বনী ইসরায়েল অনেক অনেক বার এসেছে। এদের শয়তানী বর্ণনা এসেছে। আদুনিক গণিতের আবিস্কার ফিবনাচ্চি নাম্বার সিরিজ। এর থেকে গোল্ডেন রেশিও ১.৬১৮ . . . এসেছে। মানুশের শরিরের গথনে এই সংখার অশাধারন হিসাব রএছে।
আর এ জন্যই দাজ্জালিক গুষ্ঠি " ডান ব্রউন এর বই- The Vinci Code, Inferno, Orijin, Angels and demons- এ ফিবনাচ্চি নাম্বার সিরিজ, গোল্ডেন রেশীও ব্যাবর করেছে। The Divine Proportion in the Body পবিত্র কা'বা ঘরের অবস্থান - গোল্ডেন রেশিও মানে। < www.slideshare.net/musbiha/0906022-miracles-of-kaaba-and-the-golden-ratio> < facebook.com/notes/muslim/mysteries-of-kaaba-number-of-golden-ratio-miracle-of-kababa/297770830247658/ > 1.618 : Number of Golden Ratio, mystery of Kaaba, A sign of ALLAH,[PEACE]Islam and Qur'an. The number is 1.618, and is found by solving the equation: g = 1/(1+g). Phi Constant- 1.618, superior design number of mathematics. The Creator has always used the very same number in numerous events in the universe; in our heart pulses, the aspect ratio of DNA spiral, in the special design of the universe called dodecehadron, in the leaf array rules of plants called phylotaxy, in the snow flake crystals, in the spiral structure of numerous galaxies. The Creator used the same number; the number of golden ratio which is 1.618 এর স্রস্টা ইসলামের দাওয়াত দিচ্ছেন বিজ্ঞানী ও গ্যানি সম্প্রদায়, লোকজনকে। DNA অনুর প্যাঁচ, গালাক্সির স্পাইরাল গঠন, মরিচ বা এ যাতিও গাছের একটা পাতা থেকে আরেকটা পাতা ৩৬০-(৩৬০/১.৬১৮)= ১৩৭.৫ ডিগ্রি, - যাতে বেশী বৃষ্টি , আলো পাওয়া যায়। হাতের কবজি to আঙ্গুল=১৯হাড্ডি, আর কবজিতে ৮হাড়->(২,৩,৫,৭,১১, ১৩, ১৭, ১৯)৮ম মৌলিকসংখা=১৯; ****
আল্লাহ কত মহান ও খমতাবান। তাঁর প্রিয় বান্দা অরথার নবী রসুলদের কে বিভিন্ন প্রকার মোজেজা দানের মাধ্যমে মানুষকে সঠিক পথ দেখিয়েছেন। কিন্ত অধিকাংশ মানুষ সঠিক পথ চিনতে পারে না।
Aআল্লাহ মোজেজা দেখানো পছন্দ করেন না , কারণ অতীতে বহুবার মানুষ এগুলোকে ভোজবাজী বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। আল্লাহ মানুষকে বিচার বিবেচনা দিয়ে তৈরী করেছেন। সুতরাং বিচার বুদ্ধি লব্ধ ঘটনা গুলো মানুষের মগজে জায়গা করে নেয় , মানুষ সেগুলুকে শ্রদ্ধাভরে মেনে নেয়। এটাই আল্লাহর সিকিউরিটি সিস্টেম , মানুষকে বিভ্রান্তি থেকে , বিপথগামী হওয়া থেকে , বিপদে পড়া থেকে বাঁচিয়ে রাখার শ্রেষ্ঠ পরিকল্পনা। পবিত্র কোরান জুড়ে মানুষকে এই অস্ত্র শানিত করার জন্য বার বার নির্দেষ দেয়া হয়েছে। সাবধানী মানুষ হাটে বাজারে ছড়িয়ে থাকা পীর ফকিরদের মোজেজা থেকে নিজেদের ঈমান বাঁচিয়ে রাখতে পারতো যদি আল্লাহর এই নির্দেশ মেনে চলতো, ঈমান লোপাট হতো না।
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় স্যার আকাশে তুলে নিয়ে গেছে এবং আবার প্রথিবীতে আসবে এটার উল্লেখ কি কোরআনে আছে জানাবেন কোরআনে আয়াত দিয়ে এবং বাইবেলের রেফারেন্স দিয়ে মিলিয়ে দিবেন
ঈসা আ: নবুওত শেষ করেছেন অপরিনত বয়সে এর চেয়ে হাস্যকর যুক্তি আর হতে পারেনা। যারা বলছেন ঈসা আ: আবারও আসবেন, তিনি কি নবী হিসেবে আসবেন? অবশ্যই না। তাইলে তার নবুওত শেষ। এবং তিনি নিশ্চয়ই অপরিনত বয়সে নবুওয়াত শেষ করেন নাই। সুরা: আলে ইমরান, আয়াত: ৫৫ আর স্মরণ কর, যখন আল্লাহ বলেছিলেন হে ঈসা! আমি তোমাকে নিয়ে নেবো এবং তোমাকে নিজের দিকে তুলে নিবো-কাফেরদের থেকে তোমাকে পবিত্র করে দেবো। আর যারা তোমার অনুগত রয়েছে তাদেরকে কিয়ামতের দিন পর্যন্ত যারা অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে তাদের উপর জয়ী করে রাখবো। বস্তুতঃ তোমাদের সবাইকে আমার কাছেই ফিরে আসতে হবে। তখন যে বিষয়ে তোমরা বিবাদ করতে, আমি তোমাদের মধ্যে তার ফয়সালা করে দেবো। আরবি উচ্চারণ : Ith qala Allahu ya AAeesa innee mutawaffeeka warafiAAuka ilayya wamutahhiruka mina allatheena kafaroo wajaAAilu allatheena ittabaAAooka fawqa allatheena kafaroo ila yawmi alqiyamati thumma ilayya marjiAAukum faahkumu baynakum feema kuntum feehi takhtalifoona mutawaffeeka (Mutawaffika’ in 3:55) means cause you to die a natural death. So according to Quran Jesus(Isa) Ah is dead. Allah knows the best. সুরা: মরিয়ম আয়াত:৩৩ আমার প্রতি সালাম যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন মৃত্যুবরণ করব এবং যেদিন পুনরুজ্জীবিত হয়ে উত্থিত হব। এখানে কেয়ামতের দিনের পুনরায় উথ্থানের কথা বলা হয়েছে। সুরা: আলে ইমরান, আয়াত: ১৪৪ আর মুহাম্মদ একজন রসূল বৈ তো নয়! তাঁর পূর্বেও বহু রসূল অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে কি তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা নিহত হন, তবে তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে? বস্তুতঃ কেউ যদি পশ্চাদপসরণ করে, তবে তাতে আল্লাহর কিছুই ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ, আল্লাহ তাদের সওয়াব দান করবেন। এখানে রাসুলুন মানে করা হয়েছে অনেক বা বহু। রাসুলুন বলতে রাসুলগন বা সব রাসুল কেই বুঝায়। মনে রাখতে হবে ঈসা আ: কে শুধুমাত্র তার কওম বা বনি ইসরাইলদের এর জন্য পাঠানো হয়েছিল। তিনি কেন কেয়ামতের আসবেন বা আসতে হবে?
আপনি যে কাদিয়ানী সেটা তো স্পষ্ট। এই একই অপব্যখ্যা আর কতো কপি পেস্ট মারবেন। কোথায় স্পষ্ট লেখা আছে ঈসা আঃ মারা গেছেন? আর হাদিস গুলো পড়েও কি আপনার বিশ্বাস হয়না ঈসা আঃ আবার দুনিয়াতে আসবেন। আমাদের প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে?? আল্লাহ তা'আলা বলেন "নিশ্চয়ই ঈসা আঃ কিয়ামতের একটি নিদর্শন " রেফারেন্স টা মনে পরছে না। আপনাদের যদি চোখে আঙুল দিয়েও দেখানো হয় তবুও আপনারা মানতে রাজি না। ব্রেইন ওয়াশ করা হয়েছে আপনাদের। কুরআন তো আর ১০০ -২০০ বছর ধরে আসেনি। কুরআন আছে ১৪৫০ বছর ধরে এই কাদিয়ানীরাই একমাত্র কুরআন এর এরকম অপব্যাখ্যা করেছে। আল্লাহ আপনাকে সত্যিটা বুঝার তাউফিক দিন। আমিন।
হাদীস গ্রন্থ গুলো নবীজির মৃত্যুর অনেক বছর পর লিখা হয়েছে। ঐ সময় অনেক খ্রীস্টান ইসলাম গ্রহণ করেছে স্বেচ্ছায় বা জিজিয়া কর না দেওয়ার জন্য। তোহ্ ঈসা মাসীহ্ সম্পর্কে তাদের অনেক ধারণা তাদের সন্তানদের মধ্যেও চলে আসছে যেটা পরবর্তীতে হাদীস হিসেবে চালিয়ে দেওয়া হয় যা অাদৌও হাদিস নয়। কিছু বললে মানুষ শুধু এক যুক্তিই দেয় যে হাদীস ছাড়া নামাজ পড়বে কীভাবে? এরপর দাজ্জাল রিলেটেড সব হাদীস খ্রীস্টানদের থেকে নেওয়া। এর হাজরে আসওয়াদ রিলেটেড সব হাদীস ভুয়া। তিরমিজি ৮৭৭ নং হাদীসে শির্ক আছে। মূলতঃ এই পাথর মানুষের পাপের কারনে নয়, বরং আগুনে পুড়ে কালো হয়েছে, তাও সেটা নবীজীর জমানায় নয়, বরং আবদুল্লাহ্ বিন জুবায়ের ( রাঃ) এর সময়। এরপর হুর সম্পর্কিত অনেক হাদিস আছে তিরমিজি তে যেটা ভুয়া, বিশেষত হুরদের গান, এরপর তারা দুনিয়ার স্ত্রীকে অভিশাপ দেয় যদি কেউ স্বামীকে কষ্ট দেয়, যেনো তারা ( হুরেরা) গায়েবিভাবে পৃথিবীর মানুষের( স্বামীর) মনের কথা বুঝতে পারে।
[২:৭৯] আল বাকারা فَوَيلٌ لِلَّذينَ يَكتُبونَ الكِتابَ بِأَيديهِم ثُمَّ يَقولونَ هذا مِن عِندِ اللَّهِ لِيَشتَروا بِهِ ثَمَنًا قَليلًا فَوَيلٌ لَهُم مِمّا كَتَبَت أَيديهِم وَوَيلٌ لَهُم مِمّا يَكسِبونَ বায়ান ফাউন্ডেশন: সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস। তাইসীরুল কুরআন: সুতরাং অভিসম্পাত তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে এবং নিকৃষ্ট মূল্য লাভের জন্য বলে এটা আল্লাহর নিকট হতে, তাদের হাত যা রচনা করেছে তার জন্য তাদের শাস্তি অবধারিত এবং তারা যা উপার্জন করে তার জন্যও শাস্তি রয়েছে।
ঈসা আ:৩৩ বৎসর বয়সে চলে গিয়েছেন আল্লাহর কাছে। তাফসিরের হিসাবে,এবং ৪০ বৎসর হলে তার বয়স পরিনত হবে তাফসিরের হিসাব মত এবং তিনি পরিনত বয়সে কথা বলবেন কেরআনে বলা আছে।তিনি যখন পৃথিবীতে আসবেন তখন তার বয়স কত হবে বা আল্লাহতায়ালা তাকে কত বৎসর বয়স করে পৃথিবীতে পাঠাবেন?
স্রষ্টার কাছ থেকে আসা কারো সম্মন্ধে যদি কেউ এমন কথা বলে যা সত্য নয় তবে তার কী শাস্তি হতে পারে বলে আপনি বিশ্বাস করেন? যীশু খ্রীষ্ট সম্বন্ধে আপনি যা বলেছেন তা যে সত্য সে বিষয়ে আপনি কতটুকু নিশ্চিত? আপনি কাকে ভিত্তি হিসেবে মানছেন?
আসসালামু আলাইকুম। আপনার আলোচনা থেকে জানলাম জীবন দুটো, মরণ ও দুটো। তাহলে ঈসা আ: যাদের জীবিত করেছিলেন এবং তারা সন্তানের বাবাও হয়েছিলেন। তাদের দুই জীবন তো পৃথিবীতেই শেষ। তাদের কি কিয়ামতের পর পুনরায় জীবিত করা হবেনা ???????
আপনি অন্য একটি তাফসিরে বলেছেন, হাদিস হবে কুরআনের আয়াতের সাথে সংগতিপূর্ণ, যেই হাদিসের সাথে কুরআনের আয়াতের মিল নাই তা মানা যাবে না কিন্তু আপনি যে দাজ্জালের কথা বলছেন তার কথা তো কুরআনে নাই, তাহলে এটা কি মেনে নিব?
Whay Allah didn't mention this serious information straight forward in the holy Quran, and kept it for hadiths which in many times contradict the holy quran. Sahih International: "And do not say about those who are killed in the way of Allah , "They are dead." Rather, they are alive, but you perceive [it] not." (2:154). So whats going to happen in those cases! Are they all return before with Prophet Isa !
হুজুর আমার প্রশ্ন হলো, যদি ঈসা নবী আবার দুনিয়ায় আগমন করেন, তবে কুরআনে যে অনেক জায়গায় আছে কেয়ামত আসবে আচমকা যেকোনো সময়। এই আয়াত গুলো তো তাহলে মিথ্যা হয়ে যাবে। কেননা, একজন মুমিনের তো বিশ্বাস হওয়া উচিত ১ ঘন্টা পরেই কেয়ামত শুরু হয়ে যেতে পারে। পক্ষান্তরে আমরা যদি ঈসা নবীর পুনরায় আগমনকে বিশ্বাস করি, তাহলে তো এটা নিশ্চিত হয়ে যায়, আগামী ৪০ বছরের মধ্যে আর কেয়ামত হচ্ছে না। পবিত্র কুরআনের আয়াতে আরো পাই, "আয়াত গোপনকারী কাফিররা কেয়ামতকে দূরের বস্তু মনে করে।" এখন সেই কাফিরদের মতো আমরাও কি একই ধারণা পোষণ করব?
[২:৭৯] আল বাকারা فَوَيلٌ لِلَّذينَ يَكتُبونَ الكِتابَ بِأَيديهِم ثُمَّ يَقولونَ هذا مِن عِندِ اللَّهِ لِيَشتَروا بِهِ ثَمَنًا قَليلًا فَوَيلٌ لَهُم مِمّا كَتَبَت أَيديهِم وَوَيلٌ لَهُم مِمّا يَكسِبونَ বায়ান ফাউন্ডেশন: সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস। তাইসীরুল কুরআন: সুতরাং অভিসম্পাত তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে এবং নিকৃষ্ট মূল্য লাভের জন্য বলে এটা আল্লাহর নিকট হতে, তাদের হাত যা রচনা করেছে তার জন্য তাদের শাস্তি অবধারিত এবং তারা যা উপার্জন করে তার জন্যও শাস্তি রয়েছে।
@@abmbelayethossain2729 এখানে ঈসা আ: এর কথা কোথায়? তাকে আকাশে উঠিয়ে নেয়ার কথা বললেন কিভাবে? সুরা: বাকারা, আয়াত ৭৮-৭৯ 78. তোমাদের কিছু লোক নিরক্ষর। তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া আল্লাহর গ্রন্থের কিছুই জানে না। তাদের কাছে কল্পনা ছাড়া কিছুই নেই। 79. অতএব তাদের জন্যে আফসোস! যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে। অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্য এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে। এখানে একধরনের লোকের কথা বলা হয়েছে যারা বিভিন্ন কল্প কাহিনী লেখে বা বলে এবং দাবি করে সেটা আল্লাহর কাছ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। কিয়ামতের আগে ঈসা আ: এর পুনরুজ্জীবন ঠিক এই রকম বানানো গল্প। এবং এর সমর্থনে কোরআনের বিভিন্ন আয়াত ভুল ব্যাখ্যা বা অনুবাদ করে। কোরআনে স্পষ্টতই আল্লাহ্ বলেছেন ঈসা আ: মৃত্য ঘটানো হয়েছে এবং তার পরে উঠিয়ে নেয়া হয়েছে। যেটা সব নবীর ক্ষেত্রেই হয়েছে। নিচে দুটো আয়াত দেয়া হলো। মুহাম্মদ সা: এর পূর্বে সব নবী বা রাসূলগন মৃত্য বরন করেছেন। এবং ঈসা আ: পূর্বে সব নবী বা রাসূলগন মৃত্য বরন করেছেন। এখানে ভুল ভাবে বা ইচ্ছাকৃত ভাবে বহু বা অনেক রাসূল অনূবাদ করা হয়েছে। রুসুলুন এর অনুবাদ করা হয়েছে বহু বা অনেক। আসলে হবে রাসুলগন। সুরা:আলে ইমরান, আয়াত:১৪৪ আর মুহাম্মদ একজন রসূল বৈ তো নয়! তাঁর পূর্বেও বহু রসূল অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে কি তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা নিহত হন, তবে তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে? বস্তুতঃ কেউ যদি পশ্চাদপসরণ করে, তবে তাতে আল্লাহর কিছুই ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ, আল্লাহ তাদের সওয়াব দান করবেন। সুরা: আল মাইদা, আয়াত: ৭৫ মরিয়ম-তনয় মসীহ রসূল ছাড়া আর কিছু নন। তাঁর পূর্বে অনেক রসূল অতিক্রান্ত হয়েছেন আর তার জননী একজন ওলী। তাঁরা উভয়েই খাদ্য ভক্ষণ করতেন। দেখুন, আমি তাদের জন্যে কিরূপ যুক্তি-প্রমাণ বর্ননা করি, আবার দেখুন, তারা উল্টা কোন দিকে যাচেছ।
আল্লাহ্ বলেছেন - কিছু সংখ্যক ইহুদি খৃষ্টান জান্নাতে যাবে- কারন তারা গতানুগতিক দের মতো ব্যাক্তি পুজা বা নবী পুজা করেনা- অর্থাৎ নবী ইসা কে ইশ্বর বা ইশ্বর পুত্র বলেনা - এবং তারা রাতে অদ্বিতীয় আল্লাহের ইবাদাত এবং কান্নাকাটি করে। তবে সংখ্যায় এই দল খু্দ্র
AssalamuAlikum, this is not the time for explaining……. This emergency time for wake up and take the right way to survive from hinttobadi aggression. Just because you wake up and decide to make nam e fame and money . ?????? Bangladesh people can be foolish but the wiser people will not be cheated.
সেই জামানায় শুধু বনি ইসরায়েলদের মধ্যে নবী আসত আরব মুল্লুকে। ওদিকে চীন দেশ, ভারত উপমহাদেশ সহ এত বড় ভুখন্ডে মানব বসতি ছিল। এই অঞ্চলের নবীরা গেল কোথায়? কোরানে শুধু মাত্র আরব অঞ্চলের নবীদের কাহিনী বলা হয়েছে। এই সব অঞ্চলের নবীদের কাহিনী বলে নাই কেন? দুই একজনের নামও তো বলতে পারত!!
Hi stupid mr Davidsaleh with criticism minded you have questioned what is the name of Jesus's father, I will tell you shortly once you answer me the father name of Adam & eve You Stupid Anyway you cannot answer that So listen Allah does each and everything without the help of creations Jesus (isa a.w.) was miracaly without the father by Allah subhanahu wa taala, likewise Adam a.w. was created by Allah without father even no mother +his soul mate (wife) without the parents hope this is understandable and clear if you still don't understand then go ahead make friendship with donkeys Thanks
আপনারা জ্ঞানি মানুষ হয়ে, মানুষকে সঠিক সমাধান দিচ্ছেননা কেন? কেন মানুষ কে বিবভ্রান্তির মধ্যে ফেলে রাখসেন। আল্লাহর কাছে ধরা খাবেন কিন্তু।।।। যত কিছুই বলেন না কেন?
অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেবের লিখিত তাফসীরুল ওয়াফী সাত খন্ড প্রকাশ হয়েছে।
এবং
আলো-আধার সিরিজের সাতটি বই-
১. ঈমান ও শিরক
২. ঈমান ও আখিরাত
৩. সত্য দলের পরিচয়
৪. মানুষের অতীত
৫. মানুষের বর্তমান
৬. মানুষের ভবিষ্যত
৭. কুরআন হাদীস ফিকহ
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে কুরিয়ারযোগে পেতে তাহযীব সেন্টারের এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন- 01972-064033
আল-কুরআন স্রস্টার কথা/ বানী। ইহা ইসলাম ধর্মের মূল বই/ কিতাব। ইহা সরাসরি বিজ্ঞান গ্রন্থ নয়, কিন্তু আধুনিক বিজ্ঞানের ও গণিতের অনেক আবিস্কার - এর ইঙ্গিত উদাহরন হিসেবে, আয়াতের (Verse,) মধ্যে, শব্দের মধ্যে, বর্ণ - এদের (সংখ্যা ), সুরা / (গদ্য-পদ্য, Story)- রয়েছে। অন্য কোন ধর্ম গ্রন্থে তা নেই। তিন ধরনের অকল্পনীয় সত্য (Miracle) এর কথা লেখব
(১) আবজাদ (আলিফ-বা-জিম-দাল), মান ( Numerical value of Arabic Alphabet)
(২) আয়াত, সুরা ইত্যাদির মধ্যেকার উপমা/ উদাহরন
(৩) পুরো আল-কুরআন এর বর্ণ সংখ্যা, সুরা সংখ্যা, সুরাতে বিভিন্ন শব্দের শংখা, কিছু সুরার শুরুতে (সুরা বাকারার শুরুতে- আলিফ- লাআম মিইইম আছে) কিছু যের যবর ছাড়া শুধু বর্ণ / বর্ণ সমুহ রয়েছে যাদের অনেকে কুরানিক কোড বলেন। এসব সুরাতে বিভিন্ন বিশেষ শব্দের শংখা, বর্ণের সংখ্যা- এদের মধ্যে অকল্পনীয় সত্য (Miracle) আবিষ্কৃত হয়েছে(১৯ সংখ্যার মিরাকল)।
$# (৪)- নং মিরাকল -ধর্ম গ্রন্থ মুখস্থকারী- হাযার হাযার নয় লক্ষ লক্ষ কুরআন মুখস্ত কারী/ হাফেয রয়েছেন।
-- - - - এর মধ্যে উপরের ১ নং এবং ২ নং অকল্পনীয় সত্য ওন্যান্য ধর্মীয় গ্রন্থে থাকতে পারে, কিন্তু ৩ ও ৪ নং মিরাকল শুধু আল কুর আনে রয়েছে।
->বাইবেল/ গস্পেল এ - স্রস্থা ৬ দিনে মহা বিশ্ব তৈরি করেছেন। আধুনিক বিজ্ঞান বলে- ৬তি পর্যায়ে মহাবিস্ব সৃষ্টি হয়েছে।
-> ইহুদীদের TORAH-তে সূর্য, চন্দ্র, প্রথিবি- এদের হিব্রু শব্দের Hebrew Numerial Value (sum, of the numerical value of alphabets) গুলি লগারিথমিক স্কেলে রাখলে প্রায় একই সরল রেখায় (১০০% নয়) থাকে- সাধারন স্কেলে রাখলে পার্থক্যটি অ্যারও বড় হত।
->বউধ্ব দের ত্রিপিটক , three Busket- যেটি অনেক্তা ধর্ম গ্রন্থের পরিবর্তে philosophy/ যুক্তিবিজ্ঞান এর মত। সত্যিকারের প্রভু কে না মেনে গৌতম বুধ্ব (সিধ্বারথ গৌতম) কে গড মানতে বলা হচ্ছে।
-> হিন্দু (সনাতন ধর্ম )- তে পৃথিবী থেকে সূর্যের দুরত্ব ৫.৯ বা ৫.৯৫ হনুমান বর্ষ বলা হয়েছে, আর NASA এর হিসাব অনুযায়ী ৬.১ বা ৬.০৫ এরকম পাওয়া গেছে। সমস্ত ধর্ম গ্রন্থ মিলে আল- কুরআন এর বিজ্ঞান সঙ্ক্রান্ত তথ্যের ১০% ও হবে না।
## @@
সরাসরি বিজ্ঞান গ্রন্থ নয় আল-কুরআন, এই অর্থে যেমন, নিউতনের গতির সুত্র, গস,স দিভেরজেঞ্চে থেওরেম, থেওরি অব রিলেইভিতি, অয়ালার, লাগারাঞ্জ, ডপলার, কেপ্লার, গালিলিও, ফুরিওর , মাক্স প্লাঙ্ক এদের থিওরি সরাসসরি নেই। তবে ইহুদী ও এদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে, আর বনী ইসরায়েল (যাদের মধ্যে অনেক অনেক নবী- রাসুল এসেছে, আর অতি অল্প সঙ্খ্যক ভাল লোক ছিল), আর বেশির ভাগই ছিল নাফরমান। এরা নবীগণকে হত্যা করেছে, হজরত মুসা আলাইহিসালাম কে অনেক কষ্ট দিয়েছে। এই ইহুদী শয়তান্রা কুরআন সম্পর্কে মুসলিম সম্পর্কে সারা পৃথিবীতে কুতসা রতায়।
পরো কুরআন শরীফে ১০০ কোটি হিন্দু কিংবা বউধ্ব শব্দটি একবারো আসেনি? যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, জার্মানি, ফ্রান্স, চীন, জাপান একবারো আসেনি?
ইহুদী আর বনী ইসরায়েল অনেক অনেক বার এসেছে। এদের শয়তানী বর্ণনা এসেছে।
আদুনিক গণিতের আবিস্কার ফিবনাচ্চি নাম্বার সিরিজ। এর থেকে গোল্ডেন রেশিও ১.৬১৮ . . . এসেছে। মানুশের শরিরের গথনে এই সংখার অশাধারন হিসাব রএছে।
আর এ জন্যই দাজ্জালিক গুষ্ঠি " ডান ব্রউন এর বই- The Vinci Code, Inferno, Orijin, Angels and demons- এ ফিবনাচ্চি নাম্বার সিরিজ, গোল্ডেন রেশীও ব্যাবর করেছে।
The Divine Proportion in the Body
পবিত্র কা'বা ঘরের অবস্থান - গোল্ডেন রেশিও মানে।
< www.slideshare.net/musbiha/0906022-miracles-of-kaaba-and-the-golden-ratio>
< facebook.com/notes/muslim/mysteries-of-kaaba-number-of-golden-ratio-miracle-of-kababa/297770830247658/ >
1.618 : Number of Golden Ratio, mystery of Kaaba, A sign of ALLAH,[PEACE]Islam and Qur'an.
The number is 1.618, and is found by solving the equation: g = 1/(1+g).
Phi Constant- 1.618, superior design number of mathematics. The Creator has always used the very same number in numerous events in the universe; in our heart pulses, the aspect ratio of DNA spiral, in the special design of the universe called dodecehadron, in the leaf array rules of plants called phylotaxy, in the snow flake crystals, in the spiral structure of numerous galaxies. The Creator used the same number; the number of golden ratio which is 1.618
এর স্রস্টা ইসলামের দাওয়াত দিচ্ছেন বিজ্ঞানী ও গ্যানি সম্প্রদায়, লোকজনকে।
DNA অনুর প্যাঁচ, গালাক্সির স্পাইরাল গঠন, মরিচ বা এ যাতিও গাছের একটা পাতা থেকে আরেকটা পাতা ৩৬০-(৩৬০/১.৬১৮)= ১৩৭.৫ ডিগ্রি, - যাতে বেশী বৃষ্টি , আলো পাওয়া যায়।
হাতের কবজি to আঙ্গুল=১৯হাড্ডি, আর কবজিতে ৮হাড়->(২,৩,৫,৭,১১, ১৩, ১৭, ১৯)৮ম মৌলিকসংখা=১৯;
****
Ppppppp
0p
Pp
P0
লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক-লাখো কণ্ঠে মহান আল্লাহ আপনার প্রতি আনুগত্য যারা প্রকাশ করছেন তাদের সাথে আমাদেরকেও কবুল করুন
🤲আমিন🤲❤
কি সুন্দর আলোচনা, কনো ভেজাল নাই, হাকাউ মার্কা সূর নাই, ঝামেলা নাই। সুন্দর নিখুত আলোচনা। সুনলে শুধু শুনতেই মন চায়।
বাইবেল না জানলে কেউ সত্য জানতে পারে না।
True.
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার বিশ্লেষণ মূলক আলোচনা
আল্লাহ কত মহান ও খমতাবান। তাঁর প্রিয় বান্দা অরথার নবী রসুলদের কে বিভিন্ন প্রকার মোজেজা দানের মাধ্যমে মানুষকে সঠিক পথ দেখিয়েছেন। কিন্ত অধিকাংশ মানুষ সঠিক পথ চিনতে পারে না।
Aআল্লাহ মোজেজা দেখানো পছন্দ করেন না , কারণ অতীতে বহুবার মানুষ এগুলোকে ভোজবাজী বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। আল্লাহ মানুষকে বিচার বিবেচনা দিয়ে তৈরী করেছেন। সুতরাং বিচার বুদ্ধি লব্ধ ঘটনা গুলো মানুষের মগজে জায়গা করে নেয় , মানুষ সেগুলুকে
শ্রদ্ধাভরে মেনে নেয়। এটাই আল্লাহর সিকিউরিটি সিস্টেম , মানুষকে বিভ্রান্তি থেকে , বিপথগামী হওয়া থেকে , বিপদে পড়া থেকে বাঁচিয়ে রাখার শ্রেষ্ঠ পরিকল্পনা। পবিত্র কোরান জুড়ে মানুষকে এই অস্ত্র শানিত করার জন্য বার বার নির্দেষ দেয়া হয়েছে। সাবধানী মানুষ হাটে বাজারে ছড়িয়ে থাকা পীর ফকিরদের মোজেজা থেকে নিজেদের ঈমান বাঁচিয়ে রাখতে পারতো যদি আল্লাহর এই নির্দেশ মেনে চলতো, ঈমান লোপাট হতো না।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
হুজুর কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমিন
অসাধারণ, সেরা আলোচনা শুনলাম।
অসাধারণ তাফসির আলোচনা । আল্লাহ সবাইকে নেকহায়াত দান করুন ।
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ,
চমৎকার
খুব সুন্দর তাফসির, অনেক কিছু জানা যায়।
তবে সত্য জানতে হলে আপনকে যীশু খ্রীষ্টের কাছে যেতে হবে।
তুমরা খিস্টারা বুলের বিতরে আছ
Alhumdulillah. Nice tufsir. Thanks.
মাশাহ আল্লাহ
Alhamdulliah/subhanallah/amin.
আলহামদুলিল্লাহ্
আল্-হামদুলিল্লাহ, জ্ঞানগর্ভ আলোচনা, আল্লাহ হুজুর কে দীর্ঘ হায়াত দান করুন, আমিন।
পৃথিবীর সকল খ্রিস্টান পাদ্রী দলের আলেমদের এক মত হজরত ঈসা আঃ আসমান থেকে পুনরায় আগমন করিবেন।
জাযাকাল্লাহ
May " Allah " blessed.
May " Muhammad " ( sm ) pbuh beloved.
May ' Auwleia ' decivel.
অবশ্যই ইসা আসবেন নবী মুহাম্মদ দঃ বলে গেছেন।। আর নবী মুহাম্মাদ দ দঃ কখনও মিথ্যা বলতেন না।।
বানান ঠিক করেন
HAM
মায়াজ আল্লাহ,, মায়াজ আল্লাহ,, হুজুর কি বললেন।
Hozor apnake donnobad
Thanks for your old lecture
Assalamualaikum hujur
মোবাইলের কারণে বার বার শুনতে অসুবিধা হচ্ছে। তাই এই বিষয়টির একটু দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় স্যার আকাশে তুলে নিয়ে গেছে এবং আবার প্রথিবীতে আসবে এটার উল্লেখ কি কোরআনে আছে জানাবেন কোরআনে আয়াত দিয়ে এবং বাইবেলের রেফারেন্স দিয়ে মিলিয়ে দিবেন
আসসালামু আলাইকুম।
14:17
চমৎকার ভিডিও। তবে আমার প্রশ্ন, মরিয়াম(আঃ) কাছে জিবরাই (আঃ) যে মেসেজ নিয়ে এসেছিল। সেই ক্ষেএে মরিয়াম(আঃ) নবী হওয়ার যোগ্য কিনা।
6:50
very true
ঈসা আ: নবুওত শেষ করেছেন অপরিনত বয়সে এর চেয়ে হাস্যকর যুক্তি আর হতে পারেনা। যারা বলছেন ঈসা আ: আবারও আসবেন, তিনি কি নবী হিসেবে আসবেন? অবশ্যই না। তাইলে তার নবুওত শেষ। এবং তিনি নিশ্চয়ই অপরিনত বয়সে নবুওয়াত শেষ করেন নাই।
সুরা: আলে ইমরান, আয়াত: ৫৫
আর স্মরণ কর, যখন আল্লাহ বলেছিলেন
হে ঈসা! আমি তোমাকে নিয়ে নেবো এবং তোমাকে নিজের দিকে তুলে নিবো-কাফেরদের থেকে তোমাকে পবিত্র করে দেবো। আর যারা তোমার অনুগত রয়েছে তাদেরকে কিয়ামতের দিন পর্যন্ত যারা অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে তাদের উপর জয়ী করে রাখবো। বস্তুতঃ তোমাদের সবাইকে আমার কাছেই ফিরে আসতে হবে। তখন যে বিষয়ে তোমরা বিবাদ করতে, আমি তোমাদের মধ্যে তার ফয়সালা করে দেবো।
আরবি উচ্চারণ :
Ith qala Allahu ya AAeesa innee mutawaffeeka warafiAAuka ilayya wamutahhiruka mina allatheena kafaroo wajaAAilu allatheena ittabaAAooka fawqa allatheena kafaroo ila yawmi alqiyamati thumma ilayya marjiAAukum faahkumu baynakum feema kuntum feehi takhtalifoona
mutawaffeeka (Mutawaffika’ in 3:55) means cause you to die a natural death.
So according to Quran Jesus(Isa) Ah is dead.
Allah knows the best.
সুরা: মরিয়ম আয়াত:৩৩
আমার প্রতি সালাম যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন মৃত্যুবরণ করব এবং যেদিন পুনরুজ্জীবিত হয়ে উত্থিত হব।
এখানে কেয়ামতের দিনের পুনরায় উথ্থানের কথা বলা হয়েছে।
সুরা: আলে ইমরান, আয়াত: ১৪৪
আর মুহাম্মদ একজন রসূল বৈ তো নয়! তাঁর পূর্বেও বহু রসূল অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে কি তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা নিহত হন, তবে তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে? বস্তুতঃ কেউ যদি পশ্চাদপসরণ করে, তবে তাতে আল্লাহর কিছুই ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ, আল্লাহ তাদের সওয়াব দান করবেন।
এখানে রাসুলুন মানে করা হয়েছে অনেক বা বহু। রাসুলুন বলতে রাসুলগন বা সব রাসুল কেই বুঝায়।
মনে রাখতে হবে ঈসা আ: কে শুধুমাত্র তার কওম বা বনি ইসরাইলদের এর জন্য পাঠানো হয়েছিল। তিনি কেন কেয়ামতের আসবেন বা আসতে হবে?
ভয়ংকর ফেতনাবাজ দাজ্জাল এর মৃত্যু একমাত্র ঈসা আঃ এর হাতেই হবে, সেজন্যই ঈসা আঃ পুনরায় আগমন ঘটবে।
আপনি যে কাদিয়ানী সেটা তো স্পষ্ট। এই একই অপব্যখ্যা আর কতো কপি পেস্ট মারবেন। কোথায় স্পষ্ট লেখা আছে ঈসা আঃ মারা গেছেন? আর হাদিস গুলো পড়েও কি আপনার বিশ্বাস হয়না ঈসা আঃ আবার দুনিয়াতে আসবেন। আমাদের প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে?? আল্লাহ তা'আলা বলেন "নিশ্চয়ই ঈসা আঃ কিয়ামতের একটি নিদর্শন "
রেফারেন্স টা মনে পরছে না। আপনাদের যদি চোখে আঙুল দিয়েও দেখানো হয় তবুও আপনারা মানতে রাজি না। ব্রেইন ওয়াশ করা হয়েছে আপনাদের। কুরআন তো আর ১০০ -২০০ বছর ধরে আসেনি। কুরআন আছে ১৪৫০ বছর ধরে এই কাদিয়ানীরাই একমাত্র কুরআন এর এরকম অপব্যাখ্যা করেছে। আল্লাহ আপনাকে সত্যিটা বুঝার তাউফিক দিন। আমিন।
হাদীস গ্রন্থ গুলো নবীজির মৃত্যুর অনেক বছর পর লিখা হয়েছে।
ঐ সময় অনেক খ্রীস্টান ইসলাম গ্রহণ করেছে স্বেচ্ছায় বা জিজিয়া কর না দেওয়ার জন্য।
তোহ্ ঈসা মাসীহ্ সম্পর্কে তাদের অনেক ধারণা তাদের সন্তানদের মধ্যেও চলে আসছে যেটা পরবর্তীতে হাদীস হিসেবে চালিয়ে দেওয়া হয় যা অাদৌও হাদিস নয়।
কিছু বললে
মানুষ শুধু এক যুক্তিই দেয় যে হাদীস ছাড়া নামাজ পড়বে কীভাবে?
এরপর দাজ্জাল রিলেটেড সব হাদীস খ্রীস্টানদের থেকে নেওয়া।
এর হাজরে আসওয়াদ রিলেটেড সব হাদীস ভুয়া।
তিরমিজি ৮৭৭ নং হাদীসে শির্ক আছে।
মূলতঃ এই পাথর মানুষের পাপের কারনে নয়, বরং আগুনে পুড়ে কালো হয়েছে, তাও সেটা নবীজীর জমানায় নয়, বরং আবদুল্লাহ্ বিন জুবায়ের ( রাঃ) এর সময়।
এরপর হুর সম্পর্কিত অনেক হাদিস আছে তিরমিজি তে যেটা ভুয়া, বিশেষত হুরদের গান, এরপর তারা দুনিয়ার স্ত্রীকে অভিশাপ দেয় যদি কেউ স্বামীকে কষ্ট দেয়,
যেনো তারা ( হুরেরা) গায়েবিভাবে পৃথিবীর মানুষের( স্বামীর) মনের কথা বুঝতে পারে।
ইসা( আ:) নিয়ে নিয়মিত আলোচনা দরকার।না হলে নবপ্রজন্মরা কাদিয়ানীদের দ্ব্রারা বিভ্রান্ত হবে।
ওকে
[২:৭৯] আল বাকারা
فَوَيلٌ لِلَّذينَ يَكتُبونَ الكِتابَ بِأَيديهِم ثُمَّ يَقولونَ هذا مِن عِندِ اللَّهِ لِيَشتَروا بِهِ ثَمَنًا قَليلًا فَوَيلٌ لَهُم مِمّا كَتَبَت أَيديهِم وَوَيلٌ لَهُم مِمّا يَكسِبونَ
বায়ান ফাউন্ডেশন:
সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
তাইসীরুল কুরআন:
সুতরাং অভিসম্পাত তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে এবং নিকৃষ্ট মূল্য লাভের জন্য বলে এটা আল্লাহর নিকট হতে, তাদের হাত যা রচনা করেছে তার জন্য তাদের শাস্তি অবধারিত এবং তারা যা উপার্জন করে তার জন্যও শাস্তি রয়েছে।
ঈসা আ:৩৩ বৎসর বয়সে চলে গিয়েছেন আল্লাহর কাছে। তাফসিরের হিসাবে,এবং ৪০ বৎসর হলে তার বয়স পরিনত হবে তাফসিরের হিসাব মত এবং তিনি পরিনত বয়সে কথা বলবেন কেরআনে বলা আছে।তিনি যখন পৃথিবীতে আসবেন তখন তার বয়স কত হবে বা আল্লাহতায়ালা তাকে কত বৎসর বয়স করে পৃথিবীতে পাঠাবেন?
স্রষ্টার কাছ থেকে আসা কারো সম্মন্ধে যদি কেউ এমন কথা বলে যা সত্য নয় তবে তার কী শাস্তি হতে পারে বলে আপনি বিশ্বাস করেন? যীশু খ্রীষ্ট সম্বন্ধে আপনি যা বলেছেন তা যে সত্য সে বিষয়ে আপনি কতটুকু নিশ্চিত? আপনি কাকে ভিত্তি হিসেবে মানছেন?
আসসালামু আলাইকুম। আপনার আলোচনা থেকে জানলাম জীবন দুটো, মরণ ও দুটো। তাহলে ঈসা আ: যাদের জীবিত করেছিলেন এবং তারা সন্তানের বাবাও হয়েছিলেন। তাদের দুই জীবন তো পৃথিবীতেই শেষ। তাদের কি কিয়ামতের পর পুনরায় জীবিত করা হবেনা ???????
মানুষের পৃথিবীর জীবন ও পুনরুথিত হবার পর জীবন:- এই দুই মিলে দুই জীবন।
ইয়াজুজ-মাজুজ জাতির কাছে কি দাওয়াত পৌছেছে
হুজুর আপনারা রুকু সেজদা ঠিকই করেন কিন্তু ছালাত কায়েম করেন না।
তুমি কি বড় আলেম ভাই
আপনি অন্য একটি তাফসিরে বলেছেন, হাদিস হবে কুরআনের আয়াতের সাথে সংগতিপূর্ণ, যেই হাদিসের সাথে কুরআনের আয়াতের মিল নাই তা মানা যাবে না কিন্তু আপনি যে দাজ্জালের কথা বলছেন তার কথা তো কুরআনে নাই, তাহলে এটা কি মেনে নিব?
তিনি কি হাদিস মানতে নিষেধ করছেন??
@@zakirhosen4509 আমার প্রশ্ন ভাল করে পড়েন, তারপর বুঝার চেষ্টা করেন!
ঐ
gazakhori golpo
Apne ken 50- buchur age quran waz koren nai R oneke puth hara hoituna
Whay Allah didn't mention this serious information straight forward in the holy Quran, and kept it for hadiths which in many times contradict the holy quran.
Sahih International: "And do not say about those who are killed in the way of Allah , "They are dead." Rather, they are alive, but you perceive [it] not." (2:154). So whats going to happen in those cases! Are they all return before with Prophet Isa !
হুজুর আমার প্রশ্ন হলো, যদি ঈসা নবী আবার দুনিয়ায় আগমন করেন, তবে কুরআনে যে অনেক জায়গায় আছে কেয়ামত আসবে আচমকা যেকোনো সময়। এই আয়াত গুলো তো তাহলে মিথ্যা হয়ে যাবে। কেননা, একজন মুমিনের তো বিশ্বাস হওয়া উচিত ১ ঘন্টা পরেই কেয়ামত শুরু হয়ে যেতে পারে।
পক্ষান্তরে আমরা যদি ঈসা নবীর পুনরায় আগমনকে বিশ্বাস করি, তাহলে তো এটা নিশ্চিত হয়ে যায়, আগামী ৪০ বছরের মধ্যে আর কেয়ামত হচ্ছে না।
পবিত্র কুরআনের আয়াতে আরো পাই, "আয়াত গোপনকারী কাফিররা কেয়ামতকে দূরের বস্তু মনে করে।"
এখন সেই কাফিরদের মতো আমরাও কি একই ধারণা পোষণ করব?
Shayak is talking according to the Holly Quran.....
এটা কোথায় আছে তাকে তালা বন্ধ করে রাখা হয়েছিল এগুলো কোন বই আছে?
ঈসা আঃ যে আকাশে নিয়েছেন আল্লাহ পাক কোরানের কোথায় আকাশ শব্দ আছে বলেছেন ।
[২:৭৯] আল বাকারা
فَوَيلٌ لِلَّذينَ يَكتُبونَ الكِتابَ بِأَيديهِم ثُمَّ يَقولونَ هذا مِن عِندِ اللَّهِ لِيَشتَروا بِهِ ثَمَنًا قَليلًا فَوَيلٌ لَهُم مِمّا كَتَبَت أَيديهِم وَوَيلٌ لَهُم مِمّا يَكسِبونَ
বায়ান ফাউন্ডেশন:
সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
তাইসীরুল কুরআন:
সুতরাং অভিসম্পাত তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে এবং নিকৃষ্ট মূল্য লাভের জন্য বলে এটা আল্লাহর নিকট হতে, তাদের হাত যা রচনা করেছে তার জন্য তাদের শাস্তি অবধারিত এবং তারা যা উপার্জন করে তার জন্যও শাস্তি রয়েছে।
@@abmbelayethossain2729
এখানে ঈসা আ: এর কথা কোথায়? তাকে আকাশে উঠিয়ে নেয়ার কথা বললেন কিভাবে?
সুরা: বাকারা, আয়াত ৭৮-৭৯
78. তোমাদের কিছু লোক নিরক্ষর। তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া আল্লাহর গ্রন্থের কিছুই জানে না। তাদের কাছে কল্পনা ছাড়া কিছুই নেই।
79. অতএব তাদের জন্যে আফসোস! যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে। অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্য এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে।
এখানে একধরনের লোকের কথা বলা হয়েছে যারা বিভিন্ন কল্প কাহিনী লেখে বা বলে এবং দাবি করে সেটা আল্লাহর কাছ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। কিয়ামতের আগে ঈসা আ: এর পুনরুজ্জীবন ঠিক এই রকম বানানো গল্প। এবং এর সমর্থনে কোরআনের বিভিন্ন আয়াত ভুল ব্যাখ্যা বা অনুবাদ করে। কোরআনে স্পষ্টতই আল্লাহ্ বলেছেন ঈসা আ: মৃত্য ঘটানো হয়েছে এবং তার পরে উঠিয়ে নেয়া হয়েছে। যেটা সব নবীর ক্ষেত্রেই হয়েছে।
নিচে দুটো আয়াত দেয়া হলো। মুহাম্মদ সা: এর পূর্বে সব নবী বা রাসূলগন মৃত্য বরন করেছেন। এবং ঈসা আ: পূর্বে সব নবী বা রাসূলগন মৃত্য বরন করেছেন। এখানে ভুল ভাবে বা ইচ্ছাকৃত ভাবে বহু বা অনেক রাসূল অনূবাদ করা হয়েছে। রুসুলুন এর অনুবাদ করা হয়েছে বহু বা অনেক। আসলে হবে রাসুলগন।
সুরা:আলে ইমরান, আয়াত:১৪৪
আর মুহাম্মদ একজন রসূল বৈ তো নয়! তাঁর পূর্বেও বহু রসূল অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে কি তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা নিহত হন, তবে তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে? বস্তুতঃ কেউ যদি পশ্চাদপসরণ করে, তবে তাতে আল্লাহর কিছুই ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ, আল্লাহ তাদের সওয়াব দান করবেন।
সুরা: আল মাইদা, আয়াত: ৭৫
মরিয়ম-তনয় মসীহ রসূল ছাড়া আর কিছু নন। তাঁর পূর্বে অনেক রসূল অতিক্রান্ত হয়েছেন আর তার জননী একজন ওলী। তাঁরা উভয়েই খাদ্য ভক্ষণ করতেন। দেখুন, আমি তাদের জন্যে কিরূপ যুক্তি-প্রমাণ বর্ননা করি, আবার দেখুন, তারা উল্টা কোন দিকে যাচেছ।
তিনাকে আল্লাহ তুলে নিয়েছেন এমন কথা বলা আছে
শেষ জমানায় ঈসা আঃ পৃথিবীতে আসবেন। ইহা কোরআন এর কোন আয়াত দারা প্রমাণিত???
প্রিয় ভাই, ধারাবাহিক বক্তব্যগুলো শুনতে থাকুন। সকল তথ্যই পেয়ে যাবেন
হুজুর আপনার কোথায় আপনি ধরা
۔
কি রকম ধরা? একটু বিস্তারিত বলুন
@@TahjibCenterTv
ঈসা আ: কয়বার মৃত্যু বরন করবেন এবং জন্মাবেন? তিনবার?
A dead man can not come back ..
He said repeatedly that Jesus isn't dead .
Wife jodi panjor theke hoe thake tahole jader 3/4 ta wife tarao ki ekoy baktir panjor theke toiri? Please clarify, excuse me Sir.
Yes,, Allah zodi ekti pazor theke ekti wife sitri kortr pare tahole charti u par be.
হুজুর আসসালামু আলাইকুম। আমল আলোচনা করুন।
শিশু কথা বলেছেন 4০বছরের ঈশা
chor monu ra bole tader hukume murda jinda ho.
Allahr akkel nai eigulo bole
এত বড় ভিডিও না বানিয়ে সংক্ষিত ভিডিও বানান
আমার প্রশ্ন খ্রিষ্টান ইহুদি জাতি কি জান্নাতে যেতে পারবে কিনা?
ruclips.net/video/WFpH6UvIh0A/видео.html এটা শুনুন, সব ক্লিয়ার হয়ে যাবে
আমার কাংখিত জবাব পেলাম না?আমি জানি না বালেক ছেলে মেয়ে জান্নাতে যেতে পারবে।
আল্লাহ্ বলেছেন - কিছু সংখ্যক ইহুদি খৃষ্টান জান্নাতে যাবে- কারন তারা গতানুগতিক দের মতো ব্যাক্তি পুজা বা নবী পুজা করেনা- অর্থাৎ নবী ইসা কে ইশ্বর বা ইশ্বর পুত্র বলেনা -
এবং তারা রাতে অদ্বিতীয় আল্লাহের ইবাদাত এবং কান্নাকাটি করে।
তবে সংখ্যায় এই দল খু্দ্র
কোরআন অনুযায়ী যারা শিরক করে না ও ভাল কাজ করে তারা যাবে অবশ্যই।
@@shamsmzahir tara to Mosolman e.....Jara ata kora.....
Jahel, Quraner elm tumi pao nai Allahar kase elm cayte thako.
AssalamuAlikum, this is not the time for explaining……. This emergency time for wake up and take the right way to survive from hinttobadi aggression. Just because you wake up and decide to make nam e fame and money . ?????? Bangladesh people can be foolish but the wiser people will not be cheated.
আমি ১ থেকে ৫ নম্বর এই ৫ টি বই নিতে চাই দাম কত দিতে হবে জানাবেন pls
তাহযীব সেন্টারের এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন- 01972064033
@@TahjibCenterTv How I can get it?I am asking from W.Bengal (INDIA)
হুরেরা কি মারা যাবে?
na...hur in after Judgement , no will die in that time Jahannami or Jannati.....
সেই জামানায় শুধু বনি ইসরায়েলদের মধ্যে নবী আসত আরব মুল্লুকে। ওদিকে চীন দেশ, ভারত উপমহাদেশ সহ এত বড় ভুখন্ডে মানব বসতি ছিল। এই অঞ্চলের নবীরা গেল কোথায়?
কোরানে শুধু মাত্র আরব অঞ্চলের নবীদের কাহিনী বলা হয়েছে। এই সব অঞ্চলের নবীদের কাহিনী বলে নাই কেন? দুই একজনের নামও তো বলতে পারত!!
What is the name of Jesus Christ’s father ?
Hi stupid mr Davidsaleh
with criticism minded you have questioned what is the name of Jesus's father, I will tell you shortly once you answer me the father name of Adam & eve
You Stupid
Anyway you cannot answer that
So listen
Allah does each and everything without the help of creations
Jesus (isa a.w.) was miracaly without the father by Allah subhanahu wa taala, likewise Adam a.w. was created by Allah without father even no mother +his soul mate (wife) without the parents hope this is understandable and clear if you still don't understand then go ahead make friendship with donkeys
Thanks
তিনি যে দুনিয়াতে পরিনত বয়স্ক হন নাই, এই দলিল টা অামরা কোথা থেকে জানব? নং- ২ তিনি অাবার অাসবেন একথা ওপরে বিস্বাস স্থাপন করব কোন দলিল এর ভিত্তিতে?
পরিনত বয়স বলতে যগটুকু জানি ৪০ বছর বোঝায়।
হুজুর, আপনি যেসব কথা বললেন তার উৎস কী? সত্য না জেনে সত্যকে মাটিচাপা দিতে চাইলে তার দায় তো ওই ব্যক্তিকেই নিতে হবে!
ভুল সবই ভুল।।আসবেন না।
তিনি আসবেন। তিনি যখন আসবেন সেটাই শেষ বিচারের দিন। সেদিন বিচারের আসনে তিনিই আসীন থাকবেন।
All fairy tales..
আপনারা জ্ঞানি মানুষ হয়ে, মানুষকে সঠিক সমাধান দিচ্ছেননা কেন? কেন মানুষ কে বিবভ্রান্তির মধ্যে ফেলে রাখসেন। আল্লাহর কাছে ধরা খাবেন কিন্তু।।।। যত কিছুই বলেন না কেন?
হুজুর, যে নারীর একাধিক বিয়ে হয় তাহলে তিনি কয়জনের পাজর দিয়ে সৃষ্টি?
সে ইচ্ছে করে স্বামী পরিবর্তন করে তাহলে সে বেশ্যা
অায়াতের অর্থটা বুঝতে পারনি!
Bangla reading porte paren na, principal(oddhokkho) khetab lagaichen.
আল্-হামদুলিল্লাহ, জ্ঞানগর্ভ আলোচনা, আল্লাহ হুজুর কে দীর্ঘ হায়াত দান করুন, আমিন
আলহামদুলিল্লাহ্