সালামুআলাইকুম রিজওয়ান ভাই, দোয়ার সময় হুজুরেরা দোয়া করেন জীবনে যত গুনাহ করেছি সব গুনাহ মাফ করে দাও। তারমানে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বললাম জীবনের যত অসুখ আছে সব অসুখ যেন ভালো হয়। আসলে এসব পাগলের প্রলাপ। বিশদ আলোচনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। মহেন্দ্র। ফরহাদ, রংপুর
মোল্লাগন যাতে নানা অজুহাতে যেখানে সেখানে হাত না পেতে কর্মমুখি হয়ে নিজের কর্মদক্ষতার বলে স্বাবলম্বী দেশ ও সমাজে অবদান রাখতে তজ্জন্য সমাজের বিত্তবান ব্যক্তি ও সরকারকে এগিয়ে আস্তে হবে। কতিপয় মোল্লাদের গর্হিত কাজের জন্য আমাদের সমগ্র মোল্লাসমাজ দায়ী নয়।মোল্লাগন আমাদেরকে নম্র ভদ্র বিনয়ী হতে এবং ধর্মীয় রীতি নীতি শিক্ষা দেন আদর্শ বান হতে শিক্ষা দেন।মারা গেলেও মোল্লা ছাড়া কাজ হয় না। সমাজে মোল্লাদের যথেষ্ট মুল্য আছে। মোল্লাদের আর্থিক ভাবে স্বচ্ছল হউক। ধন্যবাদ।
নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশা মানা অনুসরণ করা ফরজ ও ওয়াজিব সমূহ নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনের ইতিহাস ছাড়া কেমনে জানবেন…? কোরআন সঠিকভাবে বুঝবেন কিকরে নবী সাঃ কোন আয়াতের অর্থ কেমন হবে …?
দাদা আমি আপনার তওবার ভিডিওটা দেখছি তওবা করলাম কিন্তু আল্লাহর প্রশংসা আমি কিভাবে করব এটা আপনার কাছ থেকে একটু জানতে চাইছি আমার যেটা মনে হচ্ছে যেটা আমার ধারণা যে আমি কোন মানুষকে এতিম ইস্কিম অসহায় মানুষকে আমার সাধ্য অনুযায়ী আমি যদি তাকে কিছু দান করি এটাই হচ্ছে আল্লাহ হয়তো খুশি হবে এটাই আমার আল্লাহর প্রশংসা মনে হবে নাহলে একটু কমেন্টে বলে দেবেন কি করে আল্লাহর প্রশংসা করবো হ্যাঁ
আপনার নিকট থেকে সৃষ্টিকর্তার কোরআন নিয়ে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এর মধো আমাদের দেশের সকল দলের মিথ্যা রাজনৈতিক আলোচনার কোনো প্রয়োজন নেই। আমি আপনার নিকট থেকে কোরআনের কথা শিখতে পারছি।
রাষ্ট্র সমাজ চিন্তা গুরুত্বপূর্ণ। দুজন নবীকে আল্লাহ রাষ্ট্র নায়ক করে পাঠিয়েছেন। ফেরাউন নমরুদ ও রাষ্ট্র নায়ক ছিলো। কুরআন বুঝতে গেলে দেশ সমাজ ভুগোল অর্থনীতি বিজ্ঞান দর্শন এসব নিয়েও জ্ঞান থাকা আবশ্যক। সুরা ইউসুফ এজন্যই শ্রেষ্ঠ কাহিনি হিসেবে আল্লাহ ঘোষণা দিয়েছেন। একজন মুসলিম কিভাবে শিশু থেকে রাষ্ট্রের শীর্ষপদে যায় তার চমতকার উপস্থাপনা।
📌তাওবা, প্রতিজ্ঞা করে ফিরে আসা।📌 👉আল্লাহ তা'আলা বলেন, 📖 "হে মুমিনগণ! তোমরা সকলে আল্লাহর নিকট ত-ও-বা কর। যাতে তোমরা সফলতা লাভ করতে পার।" [সূরা নূর, আয়াত- ৩১] সূরাঃ আল-আনাম [6:54] আর যখন তারা আপনার কাছে আসবে যারা আমার আয়াতসমূহে বিশ্বাস করে, তখন আপনি বলে দিনঃ (সালামুনআলাইকুম) তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। তোমাদের পালনকর্তা রহমত করা নিজ দায়িত্বে লিখে নিয়েছেন যে, তোমাদের মধ্যে যে কেউ অজ্ঞতাবশতঃ কোন মন্দ কাজ করে, অনন্তর এরপরে তওবা করে নেয় এবং সৎ হয়ে যায়, তবে তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, করুণাময়। সূরাঃ নিসা [4:17] অবশ্যই আল্লাহ তাদের তওবা কবুল করবেন, যারা ভূলবশতঃ মন্দ কাজ করে, অতঃপর অনতিবিলম্বে তওবা করে; এরাই হল সেসব লোক যাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, রহস্যবিদ। ✔ সূরাঃ আত-তাহরীম [66:8] মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহ তা’আলার কাছে তওবা কর-আন্তরিক তওবা। আশা করা যায়, তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের মন্দ কর্মসমূহ মোচন করে দেবেন এবং তোমাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। সেদিন আল্লাহ নবী এবং তাঁর বিশ্বাসী সহচরদেরকে অপদস্থ করবেন না। তাদের নূর তাদের সামনে ও ডানদিকে ছুটোছুটি করবে। তারা বলবেঃ হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের নূরকে পূর্ণ করে দিন এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন। নিশ্চয় আপনি সবকিছুর উপর সর্ব শক্তিমান। [৪: ১১০] আর যে ব্যক্তি মন্দ কাজ করবে কিংবা নিজের প্রতি যুলম করবে তারপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে, সে আল্লাহকে পাবে ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা নিসা ৪ আয়াত ১১০)। [৪: ১৭] আল্লাহ্ অবশ্যই সেইসব লোকের তওবা কবূল করিবেন যাহারা ভুল বশত মন্দ কাজ করে এবং সত্বর তওবা করে, ইহারাই তাহারা, যাহাদের তওবা আল্লাহ্ কবূল করেন। আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। (সূরা নিসা ৪ আয়াত ১৭)। [৪: ১৮] তওবা তাহাদের জন্য নহে যাহারা আজীবন মন্দ কাজ করে, অবশেষে তাহাদের কাহারও মৃত্যু উপস্থিত হইলে সে বলে, 'আমি এখন তওবা করিতেছি' এবং তাহাদের জন্যও নহে, যাহাদের মৃত্যু হয় কাফির অবস্থায়। ইহারাই তাহারা যাহাদের জন্য মর্মন্তুদ শাস্তির ব্যবস্থা করিয়াছি। (সূরা নিসা ৪ আয়াত ১৮)। [১৬: ১১৯] অতঃপর যাহারা অজ্ঞতাবশত মন্দ কর্ম করে তাহারা পরে তওবা করিলে ও নিজেদেরকে সংশোধন করিলে তাহাদের জন্য তোমার প্রতিপালক অবশ্য অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা নাহল ১৬ আয়াত ১১৯)। সূরাঃ ত্বা হা [20:82] আর যে তওবা করে, ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে অতঃপর সৎপথে অটল থাকে, আমি তার প্রতি অবশ্যই ক্ষমাশীল। সূরাঃ আল-ফুরকান [25:70] কিন্তু যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের অফরাধকে পুন্য দ্বারা পরিবর্তত করে এবং দেবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। সূরাঃ আল-ইমরান [3:90] যারা ঈমান আনার পর অস্বীকার করেছে এবং অস্বীকৃতিতে বৃদ্ধি ঘটেছে, কস্মিণকালেও তাদের তওবা কবুল করা হবে না। আর তারা হলো গোমরাহ। সূরাঃ আল-রুম [30:57] সেদিন জালেমদের ওযর-আপত্তি তাদের কোন উপকারে আসবে না এবং তওবা করে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সুযোগও তাদের দেয়া হবে না।
ভাই আচ্ছালামুয়ালাইকুম , আপনি যত কথা ,নামাজ ,সিজদা,এবং হাদীস নিয়ে বলতেছেন ,আপনার সব কথার উত্তর সুরা আল নিসা এর।মধ্যে পেয়ে যাবেন, আপনি মনযোগ দিয়ে মনে আল্লাহর ভয় রেখে ,পড়ুন সব সমাদান হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ , তবে সত্য যদি আপনি গ্রহণ না করেন সেটা শাস্তি আপনি পাবেন আল্লাহর পক্ষ থেকে , মুমিনদের কে বিভ্রান্ত করার কারণে , আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আমিন, স্মপুর্ণ পড়বেন এটা আপনার কাছে অনুরোধ রইলো সম
আপনার মতে আল-কোরআনের আগে তাওরাত বা জব্বর এসেছে। তাইতো! কিন্তু কোরআনকে যতটুকু আমি অধ্যয়ন করেছি তাতে বুঝতে পেরেছি যে আল্লাহর কোরআনই প্রথম থেকে এবং আজ অব্দি এমন কি কিয়ামত অবধি একমাত্র আল্লাহর কিতাব। সকল নবীগণকে একই কিতাব দেওয়া হয়েছে। আল-কোরআন 6 নম্বর সূরার 83 থেকে 89 নম্বর আয়াত তার প্রমান।
১.আপনি তো পূর্বের আসমানী-কিতাব অস্বীকার করছেন। যা সুরা বাকারা ২৮৫ আয়াতের সাথে সাংঘর্ষিক। ২. তাওরাত যাবুর ইঞ্জিল কুরআন এগুলো আল্লাহর দেয়া নাম।আল্লাহ একই কিতাব পাঠালে চারটি আলাদা নাম বলতেন না। তবে হ্যা আপনি বলতে পারেন সব কিতাবের মূল মেসেজ এক। বিশ্বাস ও নেক আমল এ জান্নাত।
@@Quran.Research.Intelligence আসমানী কিতাব বা আল্লাহর কিতাব একটি, যা আল্লাহ যুগে যুগে রসূলগনের মাধ্যমে পৃথিবীরতে পাঠিয়েছেন। তাওরাত জব্বুর এগুলো আল্লাহর কিতাবের উপনাম। তাওরাত এর অর্থ বিশেষ আইন, ইঞ্জিল এর অর্থ সুসংবাদ, জব্বর এর অর্থ খন্ড। এইসব গুলি আল্লাহর কেতাবে বিদ্যমান।
আপনি অতি পন্ডিত। আল্লাহর গুণ ধারণ করার সাধনাই শ্রেষ্ঠতম। এ জন্যই যারা এই গুণ এ গুণান্বিত হবে তাদের খলিফা বলা হয়েছে। আল্লাহর মতো ক্ষমা,দয়া, সহনশীলতা, ওয়াদ পালনকারি,সত্যবাদী, ইনসাফকারি হতে তিনি কুরআনের পাতায় পাতায় আমাদের আদেশ দিয়েছেন।
Tui ekta Boro dharma byaboshayee! There's no controversy with the Qur'an and Sahih hadeeths if you follow the Sahih manhaj. We have to follow the Sahih manhaj that means the way kholafa-e-rasheda and sahaba ajmyne understood , in the same way we've to understand insha'Allah. Barek Allah feekum!
নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশনা আমল কিভাবে করবেন যদি নবী সাঃ এর জীবনী, সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহুদের জীবনী, তাবেঈন -তাবে তাবেইন জীবনে নবী সাঃ এর অনুসরণ না জানলে আল্লাহর আদেশ মানা হবে কি। শুধু কোরআন পড়ে ইসলাম বুঝলে তো নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পাঠানো হল কেন?
আপনি তো বুখারী কে এক ভাবে বললেন যে বা বুঝায়ে চেয়েছেন যে বুখারী ভুল। এবং এটাও বুঝাতে চেয়েছেন যে কুরআন মানেন কিন্তু হাদিস না। হ্যাঁ জাল হাদিস আছে তাই বলে হাদিস মানেই জাল তা নয়। আপনার জানায় ভুল আছে ঠিক করেন। হাদিস ছাড়া কুরআন ব্যাখ্যা করা সম্ভব না। আর হাদিসের সত্যতা নিরুপন করার যে উপায় আছে আগে বুঝেন দেন ভিডিও বানান।
আল্লাহ আপনাকে হেফাজত এবং দীর্ঘ হায়াত দান করুন। আপনার ব্যাখ্যা খুবই স্পষ্ট যা আল্লাহর পথে, কোরআনের পথে নিয়ে যাবার জন্য পাথেয় হয়ে থাকবে।আমিন
আমি আপনার করা ভিডিও গুলো মনোযোগ সহকারে দেখে থাকি! কিন্তু,কেনো দেখি! সেই
রশ্নের উত্তর টা আপনার কাছে রয়েছে। ধন্যবাদ-দীর্ঘজীবি হন।
সালামুআলাইকুম রিজওয়ান ভাই, দোয়ার সময় হুজুরেরা দোয়া করেন জীবনে যত গুনাহ করেছি সব গুনাহ মাফ করে দাও। তারমানে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বললাম জীবনের যত অসুখ আছে সব অসুখ যেন ভালো হয়। আসলে এসব পাগলের প্রলাপ। বিশদ আলোচনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। মহেন্দ্র। ফরহাদ, রংপুর
আসলে মানুষ এতো লোভি ও বোকা হয়েছে যে,
সত্য গ্রহণ করার মতো বিবেক অবশিষ্ট নেই।
আসুন বিবেককে জাগ্রত করে সত্য গ্রহণ করি।
Bhalo bolesen... Dhonnobad.
মোল্লাগন যাতে নানা অজুহাতে যেখানে সেখানে হাত না পেতে কর্মমুখি হয়ে নিজের কর্মদক্ষতার বলে স্বাবলম্বী দেশ ও সমাজে অবদান রাখতে তজ্জন্য সমাজের বিত্তবান ব্যক্তি ও সরকারকে এগিয়ে আস্তে হবে। কতিপয় মোল্লাদের গর্হিত কাজের জন্য আমাদের সমগ্র মোল্লাসমাজ দায়ী নয়।মোল্লাগন আমাদেরকে নম্র ভদ্র বিনয়ী হতে এবং ধর্মীয় রীতি নীতি শিক্ষা দেন আদর্শ বান হতে শিক্ষা দেন।মারা গেলেও মোল্লা ছাড়া কাজ হয় না। সমাজে মোল্লাদের যথেষ্ট মুল্য আছে। মোল্লাদের আর্থিক ভাবে স্বচ্ছল হউক। ধন্যবাদ।
ভাই আপনার কথা ১০০%
নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশা মানা অনুসরণ করা ফরজ ও ওয়াজিব সমূহ নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনের ইতিহাস ছাড়া কেমনে জানবেন…?
কোরআন সঠিকভাবে বুঝবেন কিকরে নবী সাঃ কোন আয়াতের অর্থ কেমন হবে …?
সালামুআলাইকুম রিজওয়ান ভাই, একটু অনুরোধ করছি পর্ব নম্বর গুলো উল্লেখ করলে ভালো হয়, যেন সিরিয়াল নম্বর সার্চ দিলেই সেই ভিডিওটি পুনরায় দেখা যায়।
* সালা-মুন আলাইকুম তিব্বতুম মূবা-রাকাতান তাইয়্যেবা।
দাদা আমি আপনার তওবার ভিডিওটা দেখছি তওবা করলাম কিন্তু আল্লাহর প্রশংসা আমি কিভাবে করব এটা আপনার কাছ থেকে একটু জানতে চাইছি আমার যেটা মনে হচ্ছে যেটা আমার ধারণা যে আমি কোন মানুষকে এতিম ইস্কিম অসহায় মানুষকে আমার সাধ্য অনুযায়ী আমি যদি তাকে কিছু দান করি এটাই হচ্ছে আল্লাহ হয়তো খুশি হবে এটাই আমার আল্লাহর প্রশংসা মনে হবে নাহলে একটু কমেন্টে বলে দেবেন কি করে আল্লাহর প্রশংসা করবো হ্যাঁ
আপনার নিকট থেকে সৃষ্টিকর্তার কোরআন নিয়ে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এর মধো আমাদের দেশের সকল দলের মিথ্যা রাজনৈতিক আলোচনার কোনো প্রয়োজন নেই। আমি আপনার নিকট থেকে কোরআনের কথা শিখতে পারছি।
রাষ্ট্র সমাজ চিন্তা গুরুত্বপূর্ণ।
দুজন নবীকে আল্লাহ রাষ্ট্র নায়ক করে পাঠিয়েছেন।
ফেরাউন নমরুদ ও রাষ্ট্র নায়ক ছিলো।
কুরআন বুঝতে গেলে দেশ সমাজ ভুগোল অর্থনীতি বিজ্ঞান দর্শন এসব নিয়েও জ্ঞান থাকা আবশ্যক।
সুরা ইউসুফ এজন্যই শ্রেষ্ঠ কাহিনি হিসেবে আল্লাহ ঘোষণা দিয়েছেন।
একজন মুসলিম কিভাবে শিশু থেকে রাষ্ট্রের শীর্ষপদে যায় তার চমতকার উপস্থাপনা।
সালাম,
আমি একা সালাত করে হাত উঠিয়ে মোনাজাত করতে পারবো? বূঝিয়ে বলবেন।
মিনহাজ ভাই,টাংগাইল।
কোরআন কি শুধু ধর্মের কথা বলে? কোরআন আমাদের সমগ্র জীবনকে পরিচালিত করে।রাজনীতি জীবনেরই অংশ।
@@TariqulIslam-ch6ykনা, কারণ রাজনীতি মানেই ব্যবসা
📌তাওবা, প্রতিজ্ঞা করে ফিরে আসা।📌
👉আল্লাহ তা'আলা বলেন,
📖 "হে মুমিনগণ!
তোমরা সকলে আল্লাহর নিকট ত-ও-বা কর। যাতে তোমরা সফলতা লাভ করতে পার।"
[সূরা নূর, আয়াত- ৩১]
সূরাঃ আল-আনাম [6:54]
আর যখন তারা আপনার কাছে আসবে যারা আমার আয়াতসমূহে বিশ্বাস করে, তখন আপনি বলে দিনঃ (সালামুনআলাইকুম)
তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। তোমাদের পালনকর্তা রহমত করা নিজ দায়িত্বে লিখে নিয়েছেন যে, তোমাদের মধ্যে যে কেউ অজ্ঞতাবশতঃ কোন মন্দ কাজ করে, অনন্তর এরপরে তওবা করে নেয় এবং সৎ হয়ে যায়, তবে তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, করুণাময়।
সূরাঃ নিসা [4:17]
অবশ্যই আল্লাহ তাদের তওবা কবুল করবেন, যারা ভূলবশতঃ মন্দ কাজ করে, অতঃপর অনতিবিলম্বে তওবা করে; এরাই হল সেসব লোক যাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, রহস্যবিদ।
✔
সূরাঃ আত-তাহরীম [66:8]
মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহ তা’আলার কাছে তওবা কর-আন্তরিক তওবা।
আশা করা যায়, তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের মন্দ কর্মসমূহ মোচন করে দেবেন এবং তোমাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। সেদিন আল্লাহ নবী এবং তাঁর বিশ্বাসী সহচরদেরকে অপদস্থ করবেন না। তাদের নূর তাদের সামনে ও ডানদিকে ছুটোছুটি করবে। তারা বলবেঃ হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের নূরকে পূর্ণ করে দিন এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন। নিশ্চয় আপনি সবকিছুর উপর সর্ব শক্তিমান।
[৪: ১১০] আর যে ব্যক্তি মন্দ কাজ করবে কিংবা নিজের প্রতি যুলম করবে তারপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে, সে আল্লাহকে পাবে ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(সূরা নিসা ৪ আয়াত ১১০)।
[৪: ১৭] আল্লাহ্ অবশ্যই সেইসব লোকের তওবা কবূল করিবেন যাহারা ভুল বশত মন্দ কাজ করে এবং সত্বর তওবা করে, ইহারাই তাহারা, যাহাদের তওবা আল্লাহ্ কবূল করেন। আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। (সূরা নিসা ৪ আয়াত ১৭)।
[৪: ১৮] তওবা তাহাদের জন্য নহে যাহারা আজীবন মন্দ কাজ করে, অবশেষে তাহাদের কাহারও মৃত্যু উপস্থিত হইলে সে বলে, 'আমি এখন তওবা করিতেছি' এবং তাহাদের জন্যও নহে, যাহাদের মৃত্যু হয় কাফির অবস্থায়। ইহারাই তাহারা যাহাদের জন্য মর্মন্তুদ শাস্তির ব্যবস্থা করিয়াছি। (সূরা নিসা ৪ আয়াত ১৮)।
[১৬: ১১৯] অতঃপর যাহারা অজ্ঞতাবশত মন্দ কর্ম করে তাহারা পরে তওবা করিলে ও নিজেদেরকে সংশোধন করিলে তাহাদের জন্য তোমার প্রতিপালক অবশ্য অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা নাহল ১৬ আয়াত ১১৯)।
সূরাঃ ত্বা হা [20:82]
আর যে তওবা করে, ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে অতঃপর সৎপথে অটল থাকে, আমি তার প্রতি অবশ্যই ক্ষমাশীল।
সূরাঃ আল-ফুরকান [25:70]
কিন্তু যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের অফরাধকে পুন্য দ্বারা পরিবর্তত করে এবং দেবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
সূরাঃ আল-ইমরান [3:90]
যারা ঈমান আনার পর অস্বীকার করেছে এবং অস্বীকৃতিতে বৃদ্ধি ঘটেছে, কস্মিণকালেও তাদের তওবা কবুল করা হবে না। আর তারা হলো গোমরাহ।
সূরাঃ আল-রুম [30:57]
সেদিন জালেমদের ওযর-আপত্তি তাদের কোন উপকারে আসবে না এবং তওবা করে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সুযোগও তাদের দেয়া হবে না।
সালামুন আলাইকা ভাই।
❤❤❤❤❤❤
❤❤ ❤❤❤❤❤
ভাই, আপনি গোনাহ মাফের যে অবস্হাগুলো বললেন সেগুলোর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আছে। সে অনুযায়ী মাফ হবে। আমাদের আলেমদের উচিত তা পরিষ্কার করে বলা।
Vai jakat niye akta video chai,please vai. ~♥~♥~♥~♥~♥~♥~♥~♥~♥~♥~♥~
জাকাত নিয়ে ভিডিও আপলোড করা আছে প্লে লিস্ট দেখুন
@@Quran.Research.Intelligence video paice vai
❤
and verse 53 chapter 39 ? ( mean 39.53 )
সালামুন আলাইকুম
❤❤❤
ভাই আচ্ছালামুয়ালাইকুম ,
আপনি যত কথা ,নামাজ ,সিজদা,এবং হাদীস নিয়ে বলতেছেন ,আপনার সব কথার উত্তর সুরা আল নিসা এর।মধ্যে পেয়ে যাবেন,
আপনি মনযোগ দিয়ে মনে আল্লাহর ভয় রেখে ,পড়ুন সব সমাদান হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ ,
তবে সত্য যদি আপনি গ্রহণ না করেন সেটা শাস্তি আপনি পাবেন আল্লাহর পক্ষ থেকে ,
মুমিনদের কে বিভ্রান্ত করার কারণে ,
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আমিন,
স্মপুর্ণ পড়বেন এটা আপনার কাছে অনুরোধ রইলো
সম
❤️❤️❤️
Sura 43 verse 44
আপনি ভাল কাজ সেটাই করবেন যদি আল্লাহর মত করেন আল্লাহর ভয়তে করেন এটা কি প্রশংসা নয়
আপনার মতে আল-কোরআনের আগে তাওরাত বা জব্বর এসেছে। তাইতো! কিন্তু কোরআনকে যতটুকু আমি অধ্যয়ন করেছি তাতে বুঝতে পেরেছি যে আল্লাহর কোরআনই প্রথম থেকে এবং আজ অব্দি এমন কি কিয়ামত অবধি একমাত্র আল্লাহর কিতাব। সকল নবীগণকে একই কিতাব দেওয়া হয়েছে। আল-কোরআন 6 নম্বর সূরার 83 থেকে 89 নম্বর আয়াত তার প্রমান।
১.আপনি তো পূর্বের আসমানী-কিতাব অস্বীকার করছেন।
যা সুরা বাকারা ২৮৫ আয়াতের সাথে সাংঘর্ষিক।
২. তাওরাত যাবুর ইঞ্জিল কুরআন এগুলো আল্লাহর দেয়া নাম।আল্লাহ একই কিতাব পাঠালে চারটি আলাদা নাম বলতেন না।
তবে হ্যা আপনি বলতে পারেন সব কিতাবের মূল মেসেজ এক।
বিশ্বাস ও নেক আমল এ জান্নাত।
@@Quran.Research.Intelligence আসমানী কিতাব বা আল্লাহর কিতাব একটি, যা আল্লাহ যুগে যুগে রসূলগনের মাধ্যমে পৃথিবীরতে পাঠিয়েছেন। তাওরাত জব্বুর এগুলো আল্লাহর কিতাবের উপনাম। তাওরাত এর অর্থ বিশেষ আইন, ইঞ্জিল এর অর্থ সুসংবাদ, জব্বর এর অর্থ খন্ড। এইসব গুলি আল্লাহর কেতাবে বিদ্যমান।
সুরা নিসার ১৭ আয়াতের অর্থ ভূল করেছেন।
হাদিস কোন দরকার নেই, কুরআন পরিপূর্ণ
সালাম,
একা সালাত করে হাত উঠিয়ে মোনাজাত করা যাবে কি? দয়া করে বুঝিয়ে বলবেন।
মিনহাজ ভাই, টাংগাইল।
সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর পরিচয় ও গুণাবলীর সাথে মানুষের চরিত্র মেলানোর প্রচেষ্টা ঠিক নয়।
রেফারেন্স দিন
@@Quran.Research.Intelligenceআপনি যে মিলানেন এইটার রেফারেন্স আগে দিন.
সালামুন আলাইকুম নোয়াখালী মাইজদী
বাংলাদেশে একমাত্র জামাত শিবিরই সঠিক পথে আছে??
না, কারণ রাজনীতি মানেই ব্যবসা
যে ছাত্র শিবিররা ছাত্রী শিবিরদের সাথে আনন্দে মত্ত থাকে তারাই কি হক পথে আছে বলছেন?
না ভাই
International Chapabaj
Enemy of Islam 😢😢😢
আস্তাগফিরুল্লাহ এটা কি কোরআনে আছে
Yes in Sura 2, verse 199.
তওবা কিভাবে করতে হয়,, দেখে নিতে পারেন সূরা আহকাফের আয়াত নাম্বার (15 -16) আরো আয়াত আছে শুধু একটা দিয়া হলো,,,
@@mst.thangimazannat7055
ওয়াস্তাগফিরুল্লাহ,, এর অর্থ আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও,,
Budhijibi Saheb Give Answer of All Question Saitani Korio Na.
হাসরের ময়দানে কি জবাবদিহি করতে হবে এই সম্পর্কে পবিত্র কোরআন শরিফ এর কোন সুরায় আছে
হাশরের মাঠে যে ১৩ টি প্রশ্ন করা হবে শিরোনাম এ ভিডিও আপলোড করা হয়েছে
JANTE. ECHE. KARE ?
KABA ( Worad ) Shabdho
kon. Sura. O. Ayte.
Paoya. Jay. QURAN er
Vitore. ?
* Asha. Kori. . ANS. Pabo
মানুষ স্রস্টা নয়, সৃস্টি। তাই আল্লাহর রহমত আর ক্ষমার সাথে মানুষের ক্ষমার উদাহরণ টানা অযৌক্তিক এবং শিরকের পর্যায়ে।।
আপনি অতি পন্ডিত।
আল্লাহর গুণ ধারণ করার সাধনাই শ্রেষ্ঠতম।
এ জন্যই যারা এই গুণ এ গুণান্বিত হবে তাদের খলিফা বলা হয়েছে।
আল্লাহর মতো ক্ষমা,দয়া, সহনশীলতা, ওয়াদ পালনকারি,সত্যবাদী, ইনসাফকারি হতে তিনি কুরআনের পাতায় পাতায় আমাদের আদেশ দিয়েছেন।
আর এ-ই কথাগুলো দিয়েই আমাদের মুল ও মহাসত্য থেকে পৃথক করে রাখা হয়েছে ভাই।
মোস্তাহাব আমল নিয়ে বেশি জটিলতা করে ফেললেন ভাই। এতো প্যাচালে কোন কিছুর সমাধান পাবেন না।
এই সব কি বই আকারে আছে?
জ্বীনা
Tui ekta Boro dharma byaboshayee! There's no controversy with the Qur'an and Sahih hadeeths if you follow the Sahih manhaj. We have to follow the Sahih manhaj that means the way kholafa-e-rasheda and sahaba ajmyne understood , in the same way we've to understand insha'Allah. Barek Allah feekum!
😜
ha ha ha .jader bolar dorkar tader bolen buddhi khatan
নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশনা আমল কিভাবে করবেন যদি নবী সাঃ এর জীবনী, সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহুদের জীবনী, তাবেঈন -তাবে তাবেইন জীবনে নবী সাঃ এর অনুসরণ না জানলে আল্লাহর আদেশ মানা হবে কি। শুধু কোরআন পড়ে ইসলাম বুঝলে তো নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পাঠানো হল কেন?
এত কথা না বলে তাড়াতারি কুরানের আয়াত বলুন
ব্যাংক থেকে বিনিয়োগ কৃত অর্থের বিপরীতে পারপ্ত লভ্যাংশ হালাল কিনা অনুগ্রহ করে ভিডিও বানিয়ে জানাবেন। 5:06
সুদ নিয়ে চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করা আছে স্যার
ভাই অনেক ভালবাসতাম কুরআনের বিশেষণের জন্যএখন দেখি আপনি জামাত শিবিরের স্যামসামী করেন
সলাম ভাই উনার সত্য কথা গুলো আপনি গ্রহণ করেন। বাস্তবে সত্য কথা বলা অনেক কঠিন তাই ভারসাম্য রক্ষা করে চলতে হয়
জামাত শিবিরের চামচামি মানে কি?
ঝেড়ে কাশেন।
আপনি তো বুখারী কে এক ভাবে বললেন যে বা বুঝায়ে চেয়েছেন যে বুখারী ভুল। এবং এটাও বুঝাতে চেয়েছেন যে কুরআন মানেন কিন্তু হাদিস না। হ্যাঁ জাল হাদিস আছে তাই বলে হাদিস মানেই জাল তা নয়। আপনার জানায় ভুল আছে ঠিক করেন। হাদিস ছাড়া কুরআন ব্যাখ্যা করা সম্ভব না। আর হাদিসের সত্যতা নিরুপন করার যে উপায় আছে আগে বুঝেন দেন ভিডিও বানান।
Bhai quran to ahasanal hadis.r quran complete.
Hadish chara Quran apnader moto manush erai hoyto bujhe na.. nij vashay kokhono Quran pore dekhechen kina shondeho ache.
কোরআন সঅং সম্পুর্ন এবং আল্লাহ নিজেই ব্যাখ্যা করে দিয়েছেন । স্যার আপনি আগে কোরআন বুঝে পড়ুন মন দিয়ে পড়ুন। আপনি বুঝতে পারবেন স্যার
পরিশুদ্ধ হওয়া আপনার সাথে একমত না
যাকাতের ভিডিও তে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে পরিশুদ্ধতা নিয়ে।
সম্ভবত আপনি মাজারপুজারিদের দ্বারা প্রভাবিত
❤❤❤