সালামুন আলাইকুম। হে আল্লাহ আমাদের ভুল ত্রুটি ক্ষমা করে দিন। আমাদের আপনার নির্ধারিত নির্দেশিত পথে পরিচালিত করুন। আল্লাহ রহমান, রহিম। মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী। ❤️💥
সালামুন আলাইকুম ভাই আমি আপনার বক্তব্য বিস্তারিত প্রতিনিয়ত শুনি আমাকে সূরা নিসার 101 102 103 নম্বর আয়াতের বিস্তারিত নামাজের বর্ণনা দিবেন এখানে তো রুকু সেজদার কথা বলা হচ্ছে তাহলে এখানে কোন রুকু সেজদার কথা বলা হচ্ছে। রুকু সেজদার আয়াতে তো এই রুকু বোঝানো হয়নি তাহলে এখানে কোন রুকু সেজদা বোঝানো হচ্ছে এবং এখানে তো প্র্যাকটিক্যালি নামাজের কথাই বলা হচ্ছে তাহলে বিস্তারিত জানাবেন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।।।
নামাজ/সালাত তথা দুই পক্ষের মধ্যে সুসংযোগ। আল্লাহর সাথে সর্বদা সংযোগ প্রতিষ্ঠা ও কোরআনের সাথে সংযোগ প্রতিষ্ঠা করা দুটি সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। তাই আপনার এ ব্যাপারে আরো বেশি চিন্তা করা উচিত। ১. প্রার্থনা করা কিংবা আল্লাহর সাথে সংযোগ করার কোনো নিয়ম-পদ্ধতি ও সময় নির্দিষ্ট নেই, এটা একান্ত সংযোগকারীর নিজের বিষয়। ২. নবী কিংবা রাসূল বর্তমান না থাকায় । এখন যিনি আমাদের নেতা/ইমাম হবেন তার সাথে সকাল ও সন্ধ্যায় সুসংযোগ করতে হবে। কিন্তু সকাল ও সন্ধ্যায় ইমামের সাথে সুসংযোগ করার উদ্দেশ্য কোরআনের জ্ঞান অর্জন করা। এখানে রাকাতের ধারণাটাই ভুল? ইমাম স্বয়ং ঠিক করবে এ সংযোগ কতক্ষন দীর্ঘ হবে। ইমামের সাথে সংযোগ না করেও কোরআনের জ্ঞান নিজে নিজে অর্জন করা যায় কিন্তু তাতে কোরআনের সঠিক জ্ঞান আসে না। কিন্তু আমাদের সমাজে কোরআন শুধু অন্ধরা পড়ে। তাই কোরআনের সালাত প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না। আর নবী-রাসূলরাও সালাত/নামাজ এই একই নিয়মে প্রতিষ্ঠা করতো যেমন- ১. তাঁরা আল্লাহর সাথে সর্বদা সংযোগ প্রতিষ্ঠা করতো। ২. তাঁরা সকাল-সন্ধ্যায় মানুষের সাথে সংযোগ প্রতিষ্ঠা করতো, আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে।
কুরআন শরীফে অনেক বার হাদিস সম্পর্কে বলা আছে কিন্তু সঠিক বুঝতে চাইলে সেই আয়াতের আগে ও পরে ভালো করে পড়তে হবে এবং হাদিস অর্থ কি জানতে হবে আসা করি বুঝতে পারবেন ধন্যবাদ।
আচ্ছা ভাইয়া খুব ধন্যবাদ বলার জন্য কিন্তু ভাইয়া নামাজ কত রাকাত পডব আর নামাজে দাডিয়ে কি বলব শুধু এইটা বললেন কিন্তু রুকু, সেজদা, শেষ বৈঠক মানে কমপ্লিট নামাজেত একটি ভিডিও দয়া করে চাই ভাইয়া 🤎😐
@@Quran.Research.Intelligence ভাইয়া আমি অইগুলো সব দেখেছি কিন্তু আপনি এই ভিডিওতে তো নামাজে দাডাতে বলেছেন এবং কি বলব এগুলাও বলেছেন কিন্তু ফুল এখনো বলেন নি 😐
সুরা ফাতিহা এর পরে আল্লাহর নিকট বিনীত মিনতি সুচক পাঠের পর আত্তাহিয়াতু ও দরুদ, মাছুরা পাঠ করেন কি? দুই ওয়াক্ত নামাজ আদায় করলে নামাজ আদায় হয়ে যাবে? দয়া করে বুঝিয়ে বলুন।
আপনি পুরো সিরিজ দেখুন স্যার। এতো উত্তেজিত হওয়ার কিছু নেই। আপনি ইচ্ছে করলে ৫০ ওয়াক্ত নামাজ ও পড়তে পারেন কারন নামাজ মানে প্রার্থনা বা ভিক্ষা চাওয়া।। আমার প্রয়োজন হলে আমি ৩০ ওয়াক্ত ও ভিক্ষা চাই। আল্লাহর দরজা ২৪ ঘন্টাই খোলা স্যার।
"সালাত ফরজ" এটা কোরানে কোথায় আছে? ইসলামের "ফরজ" কে নির্ধারণ করবেন? আল্লাহ্ না অন্য কেউ? কোরানে আল্লাহ্ যা যা করতে বলেছেন তার সবই কি ফরজ? যদি তা না হয় তবে, ফরজ গুলো কিভাবে পৃথক করে চূড়ান্ত হলো? দয়া করে জানাবেন। অগ্রিম ধন্যবাদ।
আপনার প্রায় সব লেকচার গুলো আমি দেখার চেষ্টা করি। আপনি সত্য তুলে ধরেছেন সবার সামনে। অসংখ্য ধন্যবাদ এজন্য আপনাকে। এখানে আমার একটু কথা আছে। নবী বলেছেন আমি তোমাদের মতই মানুষ আমি জানিনা আমার সাথে আর তোমাদের সাথে কি হবে। নবী কাফেরদেরকে প্রশ্ন করছেন নিশ্চয়ই কি আমি তোমাদের মত চামড়াধারি??? ইন্না মানে নিশ্চয়ই, মা মানে কি,আনা মানে আমি, বাশাারুম মানে আকৃতি চামড়াধারি, মিসলেকুম মানে তোমাদের মত।আর নবি জানবেন না উনার সাথে আমাদের সাথে কি হবে। নবী শব্দের অর্থই হলো গায়েব জাননেওয়ালা।কিন্তু কুরআনের অনুবাদে নবী শব্দের অনুবাদ নবীই রেখেছে। আবার সবাই জানতে পারবে নবি গায়েব জানেন।তাই নবির অনুবাদ করেনি।কাফের আবু জেহেল ও জানত নবী গায়েব জানেন তাই হাতের মুঠোয় পাথর নিয়ে বলেছিল কি আছে তা বলার জন্য।
ওহি তো গায়েব জিনিস। সেই পার্স্পেক্টিভ থেকে গায়েব জানলে ওয়ালা। আপনি ধরে নিচ্ছেন অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ এর গায়েব জানলে ওয়ালা। সম্ভবত আপনি আল্লাহর লকব আলিমুল গায়েবকে নবী রাসুলদের সাথে গুলিয়ে ফেলছেন স্যার। এই সূত্রেও কুরআনে আয়াত আছে। আমি বলিনা আমার কাছে গায়েবের ভান্ডার আছে,আমি শুধু তাই অনুসরণ করি যা আমার ওপর ওহি ( গায়েব থেকে) করা হয়।
ভাই, আমার যদি ভুল না হয়, নবিদের দোয়া আর আমাদের দোয়া মনে হয় এক হবে না। তাহলে কেনো তাদের উদাহরণ দিয়ে আয়াত বলেন। তাঁরা একবার বললেই আল্লাহ কবুল করেছেন। আমাদের বেলায় কি তাই হয়?
ভাই সালামুন আলাইকুম আপনার আলোচনা সবই শুনি কোরআন ও পাঠ করি একা একা সালাত যাকাত প্রতিষ্ঠা করা কি যায় । আল্লাহ কোরআনে বলছে তোমাদের মধ্যে এমন একটা দল হোক যারা সৎপথে পরিচালিত করবে অসৎপথে নিষেধ করবে
সব গুলিয়ে ফেলছেন। কোথায় পেলেন এই উঠবসের নামাজ? দুই ওয়াক্ত, দুই রাকাত, কি সব বলেন এইসব? কুরআনে আল্লাহ কোন প্রকার রিচ্যুয়ালের কথাই বলেন নি। কলেমা যে পড়লেন, কুরআনে কোথায় লিখা আছে এই কলেমা? মাথা শুন্য করে কুরআন গবেষণা করেন। সব জন্জাল ঝেড়ে ফেলে দিয়ে সঠিক অনুবাদে কুরআন পড়েন।
এই খোদেজা আপু কী জিয়াউর রহমান ভাই এর মহা সত্যের প্রকাশ চ্যানেলের সাথে ছিলেন ? আপু তোমার কথাও গেয়ান এর গভীরতা আর জিয়া ভাই, আহসান হাবীব ভাই, শরিফ ভাই এর মতো মিলে গিয়েছিল । আমার কাছে ও মনপুত হয়েছিল । কিন্তু এখন তারা কুরআনের আলোচনা কী বন্ধ করে দিয়েছেন ? খোদেজা আপু দয়া করে জানাবেন । তো মহান আল্লাহ তাআলা মিলিয়ে দিয়েছেন রিজওয়ান ভাই কে । ঐ ভাইদের মতো ই ভেঙে ভেঙে বুঝাতে চেষ্টা করেন । খোদেজা আপু এই ভাইয়ের কথাগুলো শেষ পর্যন্ত শুনলে বুঝতে পারবেন যে ভাই কী বোঝাচ্ছেন । রিজওয়ান ভাই সবাইকে বুঝতে সুবিধার জন্য নামাজ বলছেন । আপু তোমার জন্য আল্লাহু সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার কাছে শুভকামনা করছি ।
74 নম্বর সূরা আদ দুখান এর দু'নম্বর আয়াতটা পড়ে নিন দাদা ওখানে বলা আছে মানুষকে কিভাবে সৃষ্টি করেছে আপনি একটা ভিডিওতে বলেছেন নাপাক পানিতে নাপাক পানিতে মানুষকে সৃষ্টি নয়
আলহামদুলিল্লাহ খুবই ভালো লাগে আপনার কুরআনের আলোচনা, গুরুত্বপূর্ণ অনেক কিছু জানতে পারি ধন্যবাদ আপনাকে, এবং তার সাথে সাথে সালাম।
সালামুন আলাইকুম। হে আল্লাহ আমাদের ভুল ত্রুটি ক্ষমা করে দিন। আমাদের আপনার নির্ধারিত নির্দেশিত পথে পরিচালিত করুন। আল্লাহ রহমান, রহিম। মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী। ❤️💥
সালামুন আলাইকা। সত্যের প্রকাশ চলমান থাকুক। আপনার সুস্থ্যতা ও নিরাপত্তা কামনা করি। রাব্বানা তাকাব্বাল দুয়া।
আপনার প্রত্যেকটা ভিডিও আমি দেখি
Your understanding is 99.99999% right brother.
seriously?
Alhamdulillah...
💗💓💙💙💙❤❤❤🧡🧡💛💛
Vai,Salam, apnar Kothay Kothay comment Korte Mon chay... kintu comment Korte ese vule jai..Mon theke apnar jonno Dua roilo.Allah apnar vlo korun❤
সালামুন আলাইকুম মাদারীপুর শিবচর থানা থেকে
first comment
সুরা নিসা আয়াত ১০১,১০২,১০৩ এর বিস্তারিত বর্ণনা দিবেন আশা করি
অধীর আগ্রহে রইলাম
সালামুন আলাইকুম ভাই আমি আপনার বক্তব্য বিস্তারিত প্রতিনিয়ত শুনি আমাকে সূরা নিসার 101 102 103 নম্বর আয়াতের বিস্তারিত নামাজের বর্ণনা দিবেন এখানে তো রুকু সেজদার কথা বলা হচ্ছে তাহলে এখানে কোন রুকু সেজদার কথা বলা হচ্ছে। রুকু সেজদার আয়াতে তো এই রুকু বোঝানো হয়নি তাহলে এখানে কোন রুকু সেজদা বোঝানো হচ্ছে এবং এখানে তো প্র্যাকটিক্যালি নামাজের কথাই বলা হচ্ছে তাহলে বিস্তারিত জানাবেন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।।।
তোমরা যখন দেশ - বিদেশে সফর করিবে তখন যদি তোমাদের আশংকা হয়, কাফিররা তোমাদের জন্য ফিতনা সৃষ্টি করিবে, তবে সালাত সংক্ষিপ্ত করিলে তোমাদের কোন দোষ নাই। নিশ্চয়ই কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।
وَاِذَا ضَرَبْتُمْ فِى الْاَرْضِ فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ اَنْ تَقْصُرُوْا مِنَ الصَّلٰوةِ ۖ اِنْ خِفْتُمْ اَنْ يَّفْتِنَكُمُ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا ؕ اِنَّ الْـكٰفِرِيْنَ كَانُوْا لَـكُمْ عَدُوًّا مُّبِيْنًا
সূরা নম্বর: ৪ আয়াত নম্বর: ১০১
আর তুমি যখন তাহাদের মধ্যে অবস্থান করিবে ও তাহাদের সঙ্গে সালাত কায়েম করিবে তখন তাহাদের একদল তোমার সঙ্গে যেন দাঁড়ায় এবং তাহারা যেন সশস্ত্র থাকে। তাহাদের সিজ্দা করা হইলে তাহারা যেন তোমাদের পিছনে অবস্থান করে ; আর অপর একদল যাহারা সালাতে শরীক হয় নাই তাহারা তোমার সঙ্গে যেন সালাতে শরীক হয় এবং তাহারা যেন সতর্ক ও সশস্ত্র থাকে। কাফিররা কামনা করে যেন তোমরা তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও আসবাবপত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও যাহাতে তাহারা তোমাদের উপর একেবারে ঝাঁপাইয়া পড়িতে পারে। যদি তোমরা বৃষ্টির জন্য কষ্ট পাও অথবা পীড়িত থাক তবে তোমরা অস্ত্র রাখিয়া দিলে তোমাদের কোন দোষ নাই; কিন্তু তোমরা সতর্কতা অবলম্বন করিবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রাখিয়াছেন।
وَاِذَا كُنْتَ فِيْهِمْ فَاَقَمْتَ لَهُمُ الصَّلٰوةَ فَلْتَقُمْ طَآٮِٕفَةٌ مِّنْهُمْ مَّعَكَ وَلْيَاْخُذُوْۤا اَسْلِحَتَهُمْ فَاِذَا سَجَدُوْا فَلْيَكُوْنُوْا مِنْ وَّرَآٮِٕكُمْ وَلْتَاْتِ طَآٮِٕفَةٌ اُخْرٰى لَمْ يُصَلُّوْا فَلْيُصَلُّوْا مَعَكَ وَلْيَاْخُذُوْا حِذْرَهُمْ وَاَسْلِحَتَهُمْ ۚ وَدَّ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لَوْ تَغْفُلُوْنَ عَنْ اَسْلِحَتِكُمْ وَاَمْتِعَتِكُمْ فَيَمِيْلُوْنَ عَلَيْكُمْ مَّيْلَةً وَّاحِدَةً ؕ وَلَا جُنَاحَ عَلَيْكُمْ اِنْ كَانَ بِكُمْ اَ ذًى مِّنْ مَّطَرٍ اَوْ كُنْـتُمْ مَّرْضٰۤى اَنْ تَضَعُوْۤا اَسْلِحَتَكُمْ ۚ وَ خُذُوْا حِذْرَكُمْ ؕ اِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلْكٰفِرِيْنَ عَذَابًا مُّهِيْنًا
সূরা নম্বর: ৪ আয়াত নম্বর: ১০২
যখন তোমরা সালাত সমাপ্ত করিবে তখন দাঁড়াইয়া, বসিয়া এবং শুইয়া আল্লাহ্কে স্মরণ করিবে, যখন তোমরা নিরাপদ হইবে তখন যথাযথ সালাত কায়েম করিবে ; নির্ধারিত সময়ে সালাত কায়েম করা মু’মিনদের জন্য অবশ্যকর্তব্য।
فَاِذَا قَضَيْتُمُ الصَّلٰوةَ فَاذْكُرُوا اللّٰهَ قِيَامًا وَّقُعُوْدًا وَّعَلٰى جُنُوْبِكُمْ ۚؕ فَاِذَا اطْمَاْنَنْتُمْ فَاَقِيْمُوا الصَّلٰوةَ ۚ اِنَّ الصَّلٰوةَ كَانَتْ عَلَى الْمُؤْمِنِيْنَ كِتٰبًا مَّوْقُوْتًا
সূরা নম্বর: ৪ আয়াত নম্বর: ১০৩
নামাজ/সালাত তথা দুই পক্ষের মধ্যে সুসংযোগ।
আল্লাহর সাথে সর্বদা সংযোগ প্রতিষ্ঠা ও কোরআনের সাথে সংযোগ প্রতিষ্ঠা করা দুটি সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। তাই আপনার এ ব্যাপারে আরো বেশি চিন্তা করা উচিত।
১. প্রার্থনা করা কিংবা আল্লাহর সাথে সংযোগ করার কোনো নিয়ম-পদ্ধতি ও সময় নির্দিষ্ট নেই, এটা একান্ত সংযোগকারীর নিজের বিষয়।
২. নবী কিংবা রাসূল বর্তমান না থাকায় । এখন যিনি আমাদের নেতা/ইমাম হবেন তার সাথে সকাল ও সন্ধ্যায় সুসংযোগ করতে হবে। কিন্তু সকাল ও সন্ধ্যায় ইমামের সাথে সুসংযোগ করার উদ্দেশ্য কোরআনের জ্ঞান অর্জন করা। এখানে রাকাতের ধারণাটাই ভুল? ইমাম স্বয়ং ঠিক করবে এ সংযোগ কতক্ষন দীর্ঘ হবে।
ইমামের সাথে সংযোগ না করেও কোরআনের জ্ঞান নিজে নিজে অর্জন করা যায় কিন্তু তাতে কোরআনের সঠিক জ্ঞান আসে না।
কিন্তু আমাদের সমাজে কোরআন শুধু অন্ধরা পড়ে। তাই কোরআনের সালাত প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না।
আর নবী-রাসূলরাও সালাত/নামাজ এই একই নিয়মে প্রতিষ্ঠা করতো যেমন-
১. তাঁরা আল্লাহর সাথে সর্বদা সংযোগ প্রতিষ্ঠা করতো।
২. তাঁরা সকাল-সন্ধ্যায় মানুষের সাথে সংযোগ প্রতিষ্ঠা করতো, আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে।
Vai, comment mone porce, Quran er Ortho j gondogol ace aita bujar por theke Ami arabik + Chinese language siktasi.sudhu bujar jonno.
কোরআন ও হাদিস দুইটাই অনুসরণ করতে হবে। এই কথা কোরআনে লেখা আছে।
কুরআন শরীফে অনেক বার হাদিস সম্পর্কে বলা আছে কিন্তু সঠিক বুঝতে চাইলে সেই আয়াতের আগে ও পরে ভালো করে পড়তে হবে এবং হাদিস অর্থ কি জানতে হবে আসা করি বুঝতে পারবেন ধন্যবাদ।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
এই ভিডিওটা কি গতকালকেও, এবং আজকেও নতুন করে আপ্লোড করা হয়েছে?
সালামুন আলাইকা। ভাই কোরআন তেলাওয়াত এর সময় ১৩/১৪ বার সেজদা লেখা আছে সেই সেজদাটায় আমরা কি করব যদি বলতেন উপকৃত হতাম।
সিজদা নিয়ে তিনটি ভিডিও আপলোড করা আছে স্যার
আচ্ছা ভাইয়া খুব ধন্যবাদ বলার জন্য কিন্তু ভাইয়া নামাজ কত রাকাত পডব আর নামাজে দাডিয়ে কি বলব শুধু এইটা বললেন কিন্তু রুকু, সেজদা, শেষ বৈঠক মানে কমপ্লিট নামাজেত একটি ভিডিও দয়া করে চাই ভাইয়া 🤎😐
রুকু সিজদা নিয়ে তো আলাদা ভিডিও আছে চ্যানেল এ
@@Quran.Research.Intelligence ভাইয়া আমি অইগুলো সব দেখেছি কিন্তু আপনি এই ভিডিওতে তো নামাজে দাডাতে বলেছেন এবং কি বলব এগুলাও বলেছেন কিন্তু ফুল এখনো বলেন নি 😐
সালামুন আলাইকুম
সুরা ফাতিহা এর পরে আল্লাহর নিকট বিনীত মিনতি সুচক পাঠের পর আত্তাহিয়াতু ও দরুদ, মাছুরা পাঠ করেন কি? দুই ওয়াক্ত নামাজ আদায় করলে নামাজ আদায় হয়ে যাবে? দয়া করে বুঝিয়ে বলুন।
না করিনা
যে কোন ওয়াক্তের সালাতের শুরু মধ্য শেষ
তাহলে আমরা কি দুই ওয়াক্ত সালাত আদায় করনো? দায়-দায়িত্ব কি আপনিি নিবেন? আপনার উদ্দেশ্য সম্পর্কে আমরা সত্যিই সন্দিহান!
আপনি পুরো সিরিজ দেখুন স্যার।
এতো উত্তেজিত হওয়ার কিছু নেই।
আপনি ইচ্ছে করলে ৫০ ওয়াক্ত নামাজ ও পড়তে পারেন কারন নামাজ মানে প্রার্থনা বা ভিক্ষা চাওয়া।।
আমার প্রয়োজন হলে আমি ৩০ ওয়াক্ত ও ভিক্ষা চাই।
আল্লাহর দরজা ২৪ ঘন্টাই খোলা স্যার।
"বিশেষত মধ্যবর্তী সালাতের" কথাটির অনুবাদ অনেকে বলেছে সালাতকে করো মাঝামাঝি ( ছোট ও না বড়ও না)
"সালাত ফরজ" এটা কোরানে কোথায় আছে?
ইসলামের "ফরজ" কে নির্ধারণ করবেন? আল্লাহ্ না অন্য কেউ?
কোরানে আল্লাহ্ যা যা করতে বলেছেন তার সবই কি ফরজ? যদি তা না হয় তবে, ফরজ গুলো কিভাবে পৃথক করে চূড়ান্ত হলো?
দয়া করে জানাবেন।
অগ্রিম ধন্যবাদ।
প্রিয় পেজ ওনার
আপনার উত্তরের অপেক্ষায় আছি। আপনার রেফারেন্সভিত্তিক উপস্থাপন খুব ভাল লাগে।
@@rifhq ওনার এখানে প্লেলিস্ট আছে সলাত সম্পর্কে। দেখে নিন
আপনার প্রায় সব লেকচার গুলো আমি দেখার চেষ্টা করি। আপনি সত্য তুলে ধরেছেন সবার সামনে। অসংখ্য ধন্যবাদ এজন্য আপনাকে। এখানে আমার একটু কথা আছে।
নবী বলেছেন আমি তোমাদের মতই মানুষ আমি জানিনা আমার সাথে আর তোমাদের সাথে কি হবে।
নবী কাফেরদেরকে প্রশ্ন করছেন নিশ্চয়ই কি আমি
তোমাদের মত চামড়াধারি???
ইন্না মানে নিশ্চয়ই, মা মানে কি,আনা মানে আমি, বাশাারুম মানে আকৃতি চামড়াধারি, মিসলেকুম মানে তোমাদের মত।আর নবি জানবেন না উনার সাথে আমাদের সাথে কি হবে।
নবী শব্দের অর্থই হলো গায়েব জাননেওয়ালা।কিন্তু কুরআনের অনুবাদে নবী শব্দের অনুবাদ নবীই রেখেছে। আবার সবাই জানতে পারবে নবি গায়েব জানেন।তাই নবির অনুবাদ করেনি।কাফের আবু জেহেল ও জানত নবী গায়েব জানেন তাই হাতের মুঠোয় পাথর নিয়ে বলেছিল কি আছে তা বলার জন্য।
ওহি তো গায়েব জিনিস।
সেই পার্স্পেক্টিভ থেকে গায়েব জানলে ওয়ালা।
আপনি ধরে নিচ্ছেন অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ এর গায়েব জানলে ওয়ালা।
সম্ভবত আপনি আল্লাহর লকব
আলিমুল গায়েবকে নবী রাসুলদের সাথে গুলিয়ে ফেলছেন স্যার।
এই সূত্রেও কুরআনে আয়াত আছে।
আমি বলিনা আমার কাছে গায়েবের ভান্ডার আছে,আমি শুধু তাই অনুসরণ করি যা আমার ওপর ওহি ( গায়েব থেকে) করা হয়।
ভাই, আমার যদি ভুল না হয়, নবিদের দোয়া আর আমাদের দোয়া মনে হয় এক হবে না। তাহলে কেনো তাদের উদাহরণ দিয়ে আয়াত বলেন। তাঁরা একবার বললেই আল্লাহ কবুল করেছেন। আমাদের বেলায় কি তাই হয়?
Ami confused 😢
তাহলে আপনি কয় ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন
প্রয়োজন হলে ৫০ ওয়াক্ত স্যার।
আমার কাছে নামাজ মানে ভিক্ষা চাওয়া।
ভাই রিজিক নিয়ে একটা ভিডিও করবেন নামাজ পাঁচ ওয়াক্ত পড়লে রিজিক বাড়বে?নাকি অন্য কোন আমল করলে রিজিক বাড়বে. নাকি রিজিক বাড়ার কোন সিস্টেম নাই?
মুত্তাকী কি কেন কিভাবে ভিডিও তে রিজিক নিয়ে বলেছি তো।।।
ভাই সালামুন আলাইকুম আপনার আলোচনা সবই শুনি কোরআন ও পাঠ করি একা একা সালাত যাকাত প্রতিষ্ঠা করা কি যায় । আল্লাহ কোরআনে বলছে তোমাদের মধ্যে এমন একটা দল হোক যারা সৎপথে পরিচালিত করবে অসৎপথে নিষেধ করবে
আপনার কথায় বলি কুরআনে কি প্রচলিত নামাজে রুকু ও সিদজার কোন কথা লিখা আছে।নেই। তাহলে বলছেন কেন?
সব গুলিয়ে ফেলছেন। কোথায় পেলেন এই উঠবসের নামাজ? দুই ওয়াক্ত, দুই রাকাত, কি সব বলেন এইসব? কুরআনে আল্লাহ কোন প্রকার রিচ্যুয়ালের কথাই বলেন নি। কলেমা যে পড়লেন, কুরআনে কোথায় লিখা আছে এই কলেমা? মাথা শুন্য করে কুরআন গবেষণা করেন। সব জন্জাল ঝেড়ে ফেলে দিয়ে সঠিক অনুবাদে কুরআন পড়েন।
পুরো ভিডিও না শুনে আন্দাজে কমেন্ট করবেন না স্যার
এই খোদেজা আপু কী জিয়াউর রহমান ভাই এর মহা সত্যের প্রকাশ চ্যানেলের সাথে ছিলেন ? আপু তোমার কথাও গেয়ান এর গভীরতা আর জিয়া ভাই, আহসান হাবীব ভাই, শরিফ ভাই এর মতো মিলে গিয়েছিল । আমার কাছে ও মনপুত হয়েছিল । কিন্তু এখন তারা কুরআনের আলোচনা কী বন্ধ করে দিয়েছেন ? খোদেজা আপু দয়া করে জানাবেন । তো মহান আল্লাহ তাআলা মিলিয়ে দিয়েছেন রিজওয়ান ভাই কে । ঐ ভাইদের মতো ই ভেঙে ভেঙে বুঝাতে চেষ্টা করেন । খোদেজা আপু এই ভাইয়ের কথাগুলো শেষ পর্যন্ত শুনলে বুঝতে পারবেন যে ভাই কী বোঝাচ্ছেন । রিজওয়ান ভাই সবাইকে বুঝতে সুবিধার জন্য নামাজ বলছেন । আপু তোমার জন্য আল্লাহু সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার কাছে শুভকামনা করছি ।
74 নম্বর সূরা আদ দুখান এর দু'নম্বর আয়াতটা পড়ে নিন দাদা ওখানে বলা আছে মানুষকে কিভাবে সৃষ্টি করেছে আপনি একটা ভিডিওতে বলেছেন নাপাক পানিতে নাপাক পানিতে মানুষকে সৃষ্টি নয়
অজস্র আয়াত আছে স্যার নাপাক পানির
তুমি এতো বুঝ সলা বলতে আল্লাহ কি বুঝিয়েছেন তা স্পষ্ট করো না কেন ফেতনাবাজ আল্লাহ তো সালাতের সাথে যাকাতের কথা বলেছে কোরআন দ্বারা যাকাত কি বুঝাও
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ স্যার
আমরা কি কুরান মানব না নবীকে মানব
আপনি বলেন কোনটা মানব
আমি শ্রোষ্টাকে কিভাবে চিনব
ভাই উত্তর দেন ❤️পাঠিয়ে কি বুঝব