William Faulkner in 1954 (Photo: Wikimedia Commons Public Domain) This post may contain affiliate links. If you make a purchase, My Modern Met may earn an affiliate commission. Please read our disclosure for more info. Most book lovers would agree that coming across a very long sentence in a novel can sometimes require multiple reads to comprehend. The world of literature is full of examples of sprawling monologues and multi-line descriptions, but it was American writer William Faulkner who was featured in the 1983 Guinness Book of World Records for his lengthy passage from his 1936 book, Absalom, Absalom! The huge run-on sentence consists of 1,288 words and countless clauses. It takes patience to read, but once you get into the rhythm, it’s like delving into Faulkner’s stream of consciousness. The experimental writer’s sentence style inspired hundreds of writers since, including Samuel Beckett, Virginia Woolf, F. Scott Fitzgerald, James Joyce, and other masters of modern literature. Nowadays, postmodern fiction writers such as John Barth are still influenced by Faulkner’s run-on technique. He once said, “It was Faulkner at his most involuted and incantatory who most enchanted me.” The current record holder for the longest english sentence is Jonathan Coe for his staggering 33-page, 13,955-word sentence in The Rotter’s Club, 2001. Though the record has been broken, Faulkner's legacy lives on.
I approve it.
Wow😶
Me Too🔥
Whenever I hear this, I remember death as something good. Death is a gift.
William Faulkner in 1954 (Photo: Wikimedia Commons Public Domain)
This post may contain affiliate links. If you make a purchase, My Modern Met may earn an affiliate commission. Please read our disclosure for more info.
Most book lovers would agree that coming across a very long sentence in a novel can sometimes require multiple reads to comprehend. The world of literature is full of examples of sprawling monologues and multi-line descriptions, but it was American writer William Faulkner who was featured in the 1983 Guinness Book of World Records for his lengthy passage from his 1936 book, Absalom, Absalom!
The huge run-on sentence consists of 1,288 words and countless clauses. It takes patience to read, but once you get into the rhythm, it’s like delving into Faulkner’s stream of consciousness. The experimental writer’s sentence style inspired hundreds of writers since, including Samuel Beckett, Virginia Woolf, F. Scott Fitzgerald, James Joyce, and other masters of modern literature.
Nowadays, postmodern fiction writers such as John Barth are still influenced by Faulkner’s run-on technique. He once said, “It was Faulkner at his most involuted and incantatory who most enchanted me.” The current record holder for the longest english sentence is Jonathan Coe for his staggering 33-page, 13,955-word sentence in The Rotter’s Club, 2001. Though the record has been broken, Faulkner's legacy lives on.
Wow! I love this sound! I like the way it shudders !!
🤍🤍
Goosebumps 😳
Epic
Thankss
Damn.
Thanksss
I love sounds like this! What can I type to have it appear?
don't know actually
idk what is this type called ( orchestra with no music )( i am not talking about acapella )
ফাইল ডিলিট করলে যায় কোথায়? আদৌ কি পৃথিবীতে থাকে?! লক্ষ লক্ষ মানুষের কোটি কোটি ফাইল। এত্তো ফাইল কোথায় গিয়ে জমা হচ্ছে ডিলিট হবার পর?
খুব "জনপ্রিয়" একটা প্রশ্ন বলতেই হবে। অবশ্য এমন প্রশ্ন আসা খুবই স্বাভাবিক, সত্যিই তো, এতো ফাইল যাবে কোথায়? প্রশ্ন ভালো তবে উত্তরটা বুঝতে গেলে একটু কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে আলোচনা করতে হবে। খুব সহজ ভাবেই বলছি কারণ আমি নিজেও অত জটিল ভাবে বুঝিনা।
আসলে ফাইল কখনো "ডিলিট" হয়না বা মুছে যায়না বরং ওভাররাইট হয়। ধরুন ১১১ সংখ্যাটাকে আপনার মোটে সহ্য হয়না। আপনি চাচ্ছেন এটাকে চিরতরে ধ্বংস করতে। হয় আপনাকে অতীতে গিয়ে এই ১১১ সংখ্যাটার আবিষ্কার হওয়া বন্ধ করতে হবে নতুবা ১১১ কে ২২২ বা ০০০ বানিয়ে ফেলতে হবে। মনে হয় দ্বিতীয় উপায়টা সহজ, সেটা নিয়েই কথা বলা যাক তবে। ১১১ কে যখন ০০০ বানিয়ে ফেললাম অর্থাৎ নতুন করে সাজিয়ে ফেললাম, তখন তো আর চোখের সামনে ১১১ কে দেখা লাগছে না? ১১১ কে মুছেও ফেলা হলো আবার এই ফাইল বা তথ্যটা কোথাও ফেলেও দেওয়া লাগলো না। ডিলিট মূলত এটাই করে৷ আচ্ছা, আরো উদাহরণ দিয়ে বোঝাই-
ধরুন একটি Mp3 ফাইল, ৬ এম্বি জায়গা নিয়ে স্টোরেজে আছে। এটা মেমোরি স্টোরেজের ৫৫-৬০ (৫৫,৫৬,৫৭,৫৮,৫৯,৬০) এই ছয় এম্বি জায়গাতে বসে আছে। যখনই মেমোরি থেকে এই ফাইলটা ডিলিট করে দিবো তখন ৫৫-৬০ জায়গাতে অন্য কোনো ফাইল ওভাররাইট হয়ে যাবে। অর্থাৎ তখন অন্য কোনো ফাইল সেই জায়গা নিজে ব্যবহার করা শুরু করবে, আগের সেই mp3 ফাইলের অস্তিত্ব শেষ হয়ে যাবে।
আগে যদি ফাইলটা 11100110 থাকে তাহলে ডিলিট করার পর সেখানে নতুন ফাইল 11110101 এসে জায়গা নিবে, নতুন করে সাজানো হবে আরকি। 11100110 যদি আবার এভাবে সাজানো যায় তবেই আমি আবার আগের ফাইলটা ফিরে পাবো। অর্থাৎ তথ্য কক্ষনো পুরোপুরি ধ্বংস হয় না, শুধু রূপ বদল করে। (এখানে মূল কনসেপ্টটা সহজে বোঝানো হয়েছে, বাস্তবে বিষয়টা আরো জটিল)
তাহলে কি দাড়ালো? মেমোরি থেকে কোনো কিছু আসলে ডিলিট হয়না, বরং তা ওভাররাইট হয়ে যায়। এজন্য অনেকসময় মেমোরির ডাটা রিকভার করাও সম্ভব যদি নতুন কিছু ডাউনলোড না করা হয়, তার মানে নতুন কিছু ডাউনলোড করে ফেললে ওই স্থানে নতুনভাবে সাজানো ফাইল ঢুকে যাচ্ছে, তখন আগের সাজানো জায়গাটা ফিরে পাওয়া খুব মু্শকিল তবে হয়তো অসম্ভব নয়। তা নিয়ে না হয় পরে কোনোদিন আলোচনা করা যাবে। আপাতত এতটুকুই...
©
Good info