তাজিমী সিজদা নিয়ে মুখ খুললেন সৈয়দ আহমদুল হক মাইজভান্ডারী | Syed Ahmodulhoque Maijvandari || Hoque TV
HTML-код
- Опубликовано: 19 окт 2024
- তাজিমী সিজদা নিয়ে মুখ খুললেন সৈয়দ আহমদুল হক মাইজভান্ডারী | Syed Ahmodulhoque Maijvandari || Hoque TV
আমাদেন চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং নতুন ওয়াজ সবার আগে শুনতে বেল আইকনটি ক্লিক করে রাখুন
RUclips Channel Link : 👉 / @hoquetv
Facebook page Link : 👉 www.facebook.c...
শাহজাদা হযরত মাওলানা শাহসূফী সৈয়দ আহমদুল হক মাইজভাণ্ডারী (মাঃজিঃআঃ)
গোমদণ্ডী দরবার শরীফ, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম.
যোগাযোগ ঃ- 01857888878
আসসালামু আলাইকুম ,
আসসালামু আলাইকুম। ইসলামের আলোকবার্তা নবপ্রজন্মের নিকট পৌঁছে দেবার জন্য অনলাইন প্লাটফর্মে আমাদের প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা। ইসলামের এই সুমহান সত্য বাণী প্রচার ও প্রসারে আপনারাও সংযুক্ত হোন। #হক_টিভি চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন, ভিডিওগুলোয় লাইক দিন। আপনার মূল্যবান মন্তব্য কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানান। বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম দ্বারা আপনার পরিচিতজনদের নিকট #হক_টিভি ও এর ভিডিওগুলো ছড়িয়ে দিন।
➤ || DON'T FORGET TO || ➤ ✅ Like | ✅ Share | ✅ Subscribe
SHOW LESS
#হকটিভি #ঈমানের_অগ্নি_পরীক্ষা #শানে_আউলিয়া #তরিকতের_আলোচনা #syed_ahmodulhoque_maijvandari #hoque_tv
#bangla_waz #মাইজভাণ্ডারী_ওয়াজ #মাইজভাণ্ডারী_গান #maijvandari_maz #হক_টিভি #সৈয়দ_আহমদুল_হক_মাইজভাণ্ডারী_ওয়াজ #মাইজভাণ্ডারদরবারশরীফ #রহমানমঞ্জিল #হকমঞ্জিল #আহমদিয়ামঞ্জিল
সুবহানাল্লাহ অসাধারণ সুন্দর বয়ান শুনে খুবই ভালো লাগছে আমিন
হক কথা বলার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই
হক হক হক
হজরত মাওলানা মুফতি সৈয়দ আহাম্মদুল হক মাইজভান্ডারী একজন হক্কানি আলেম ও পীর আউলিয়ার বংশ দর।জরম্ম আরব দেশে তাই হুজুর আরবি।
মাশাআল্লাহ মারহাবা মারহাবা
Masallah
হক টিভি চ্যানেল কে ধন্যবাদ জানাই
হজরত মাওলানা মুফতি সৈয়দ আহাম্মদুল হক মাইজভান্ডারী একজন হক্কানি আলেম। হজরত আপনি এগিয়ে যাও। আল্লাহ রাসুল ও মুরশিদ তোমার সাথে আছেন সব সময় আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
আমিন
"মারহাবা, মারহাবা"।৷ হক টিভি কে অসংখ্য ধন্যবাদ.
মাশাআললাহ ৷
গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী 🙏🙏🙏🙏🙏মারহাবা
Marhaba
মারহাবা
হযরত আমিরুল আউলিয়া🙏🙏🙏🙏 মারহাবা
মারহাবা মারহাবা মারহাবা ❤❤❤❤❤
সৈয়দ আবু ইউছুফ শাহ আমিরভান্ডারী 🙏🙏🙏🙏মারহাবা
হযরত খলিলুর রহমান শাহ আমিরভান্ডারী 🙏🙏🙏🙏মারহাবা
মাশাআল্লাহ
মারহাবা মারহাবা
মাশা আল্লাহ
বাবাজান,,, সৈয়দ আমির উদ্দিন শাহ আমিরভান্ডারী 🙏🙏🙏🙏মারহাবা
❤️❤️
❤️❤️❤️❤️❤️❤️
🌹👍🌹👍🌹👍🌹
💛💖🧡💛💚💛💖🧡💛
মাশাল্লাহ মারহাবা হুজুর কে ধন্যবাদ জানিয়ে দোয়া করি আমিন।
👍
সার বুঝেছি তুমি বিনে, আর কেহ নাই আপনা 🖤
♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
সুবহানাল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষযে আলোচনা করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে দোয়া করি আল্লাহ পাক সুন্দর জীবন দান করুন। সবাইকে বুঝার তাওফিক দাও খোদা রহমানুর রহিম আমিন
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর।
✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖
🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,
‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’
✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮)
এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন,
এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬
📙 কুরতুবি : ১৯/১৪
📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১
২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩
✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’
📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)
৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩
🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি,
‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’
📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২)
৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে
🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’
📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫);
📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)।
এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে।
সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে।
আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুনদ-
🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩
📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪
📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮
📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩
✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
🌹👍🌹👍🌹👍🌹👍🌹👍
😍😍😍😍😍😍😍😍
মাইজভান্ডারি মাইজভান্ডারি আহলে কোরান আহলে কোরান।
Marhaba Marhaba
❤️❤️❤️💙💙💜💜
💓💓💓💓💓💓💓💓
একমত আপনার সাথে চৌদ্দ গোষ্ঠী দিয়ে আসছে আমি দিয়ে যাব
🥰🥰🥰🥰🥰
যে যাহা বলে বলুক পরোয়া আমি করি না আমি ভান্ডারীর প্রেমের দিওয়ানা
মাশাআল্লাহ মারহাবা মারহাবা আল্লাহ পাক এবং গাউছূল আজম মাইজভান্ডারীর রহমত হায়াতে তৈয়বা ও নেক হায়াত ,নেক আমল করার তৌফিক দান করুন। সাথে সাথে আল্লাহ পাক সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুন আমীন
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর।
✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖
🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,
‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’
✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮)
এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন,
এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬
📙 কুরতুবি : ১৯/১৪
📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১
২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩
✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’
📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)
৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩
🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি,
‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’
📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২)
৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে
🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’
📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫);
📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)।
এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে।
সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে।
আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুনদ-
🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩
📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪
📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮
📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩
✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
🥰💟🥰💟🥰💟🥰💟🥰
হক কথা বলে জানাইয়াছেন ধন্যবাদ জানিয়ে দোয়া করি এগিয়ে য়াও আল্লাহ রাসুল মুর্শিদ আপনার সাথে আছেন সার্বক্ষণিক ইনশাআল্লাহ আমিন আমিন আমিন।
সমাধানের জন্য এই ভিডিও যথেষ্ট
🙏🙏🙏❤️💚🖤🖤💚❤️🙏🙏🙏
hoq\
🙏আসসালাতু 🙏আসসালামু 🙏আলাইকা 🙏ইয়া রাসুল আল্লাহ 🙏আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া আহালে বাইয়াতিহি 🙏আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া গাউছুল আজম মাইজভান্ডারি🙏আসসালাতু আসসালামু আলাইকা মুজিব বাবা 🙏🤲🤲🤲তোমার পাক নামে ভরসা করে দিয়েছি সাতার পার করো ডুবিয়ে মারো মহিমা তোমার ইয়া গাউছুল আজম পিরানের পির দয়াল বাবা ভান্ডারি এই দাসেরে চরোন ছারা করোনা মুজিব বাবা আমি পায় পড়ি মিনতি করি ওপ্রিয়ো তোমায়
🥰💟🥰💟🥰💟🥰💟🥰💟🥰
মীরজাফর বয়ানি
ভান্ডারী আমার জানের জান ভান্ডারী আমার প্রানের প্রান ভান্ডারে না দেখিলে বাচেনা পরান ভান্ডারীর প্রেমে আমি দিওয়ানা সেখানে আমি তাঁজিনা সেজদা করমু এতে কেউ আমাকে বাধা দিতে পারবে না পারবেনা
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর।
✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖
🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,
‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’
✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮)
এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন,
এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬
📙 কুরতুবি : ১৯/১৪
📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১
২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩
✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’
📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)
৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩
🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি,
‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’
📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২)
৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে
🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’
📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫);
📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)।
এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে।
সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে।
আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুনদ-
🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩
📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪
📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮
📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩
✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
❤❤❤❤❤
বর্তমানে ফেতনার যোগে ওপেন ভাবে সিজদা না করলে কি গুনাহ হবে আর যদি না এত ভাড়াবাড়ি ফেতনা না করে ফরজ যেই গুলা সেই গুলা পালন করার জন্য তাউফিক দান করুক আমিন
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর।
✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖
🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,
‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’
✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮)
এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন,
এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬
📙 কুরতুবি : ১৯/১৪
📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১
২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩
✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’
📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)
৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩
🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি,
‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’
📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২)
৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে
🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’
📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫);
📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)।
এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে।
সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে।
আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুনদ-
🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩
📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪
📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮
📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩
✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
আপনার এসব বক্তব্যে সুন্নিয়তেরপথ বেগবান হচ্ছে। অতএব আপনি চালিয়ে যান। মোরা মাইজভান্ডারিরা কখনো ভন্ডামিকে সমর্থন করিনা।
আসলে তাজীমি সেজদা হারামের পক্ষের সুন্নি আলেমও আছে আবার হালালের পক্ষে সুন্নি আলেম আছে তাই আমরা এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি না করি❤কারণ বাড়াবাড়ি করলে সুন্নিয়তের ক্ষতি হচ্ছে তাই না বুঝে এক পক্ষ না নেওয়াটাই আমি ভালো বলে মনে করি ❤আমাকে কেউ ভুল বুঝবেন না ❤
ডোল ছাড়া গান ভাল্লাগে না
এশিয়া বিখ্যাত জামিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসার লক্ষ লক্ষ হালিমের ওস্তাদ মুফতি সৈয়দ অশিউর রহমান এবং সোবহানিয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসার বিখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা কাজী মঈনুদ্দীন আশরাফী আল আমিন বারিয়া মডেল মাদ্রাসার ভাইস প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুল আজিজ আনোয়ারী সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের ঐক্যমত তাজমি সিজদা হারাম হারাম হারাম
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর।
✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖
🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,
‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’
✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮)
এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন,
এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬
📙 কুরতুবি : ১৯/১৪
📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১
২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩
✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’
📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)
৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩
🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি,
‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’
📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২)
৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে
🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’
📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫);
📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)।
এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে।
সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে।
আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুনদ-
🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩
📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪
📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮
📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩
✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
ফেতনাবাজী র যোগে তাজেমি সিজদা নিয়ে টানাটানি না করে ৫ ওয়াক্ত নামাজের সিজদা করার আলোচনা কর বেশি বেশি
মাইজভান্ডারীর দরবারে এবং খলিফাদের দরবারে বেশি বেশি নামাজ পড়িতেছে এবং পড়াইতেছেন ।আর আমরা ভান্ডারীর দল শরিয়ত তরিকত হাকিকত মারফত করি এবং আশেকদের করার জন্য বেশি বেশি করা আদেশ দেন। আল্লাহ পাক সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুন আমিন
@@হককথাসত্যেরসন্ধানে
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর।
✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖
🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,
‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’
✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮)
এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন,
এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬
📙 কুরতুবি : ১৯/১৪
📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১
২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩
✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’
📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)
৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩
🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি,
‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’
📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২)
৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে
🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’
📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫);
📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)।
এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে।
সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে।
আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুনদ-
🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩
📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪
📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮
📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩
✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
সিজদা মসজিদে না করে মাজারে কেন
Be akkol
মসজিদে করিব আল্লাহ পাক কে।আর মাজারে করিব, আল্লাহ আউলিয়া ওপীর মুরশিদ কে। তোমার ভাল না লাগলে তুমি করিনা। শয়তান দরে থাক।
@@হককথাসত্যেরসন্ধানে ঠিক বলেছেন ভাই কিছু কিছু মনে করেন হাটে বাজারে এক মহিলারা আছে তারা মানুষের শরীরে ধাক্কা লাগা জঞ্জাল করতে আসে কিন্তু বর্তমানের একপদের মানুষ আছে তারা কোন কাজ কাম না থাকলে মানুষের সাথে ধাক্কা দিয়া জঙ্গল বাজার আমরা মাইজভাণ্ডারী তরিকা মানি আমরা ওহাবীদের তোমার মনা ইমাম শেরে বাংলাকে আমরা মানি ইমাম শেরে বাংলা বলছে মাইজভান্ডার দরবার সিজদার জায়গা আমরা মাজারের সারাদিন মাথা নত করে রাখবো তাতে ওহাবীদের কি আসে যায় ওহাবীদের তো বলি না আমরা সিজদা করতে তাহলে ওহাবীদের গাও চলবে কেন জাহান্নামে গেলে আমরা যাব যারা সেজদা করতে আছি তাহলে তোদের গা জলে কেন আল্লাহ পাক তাদের সঠিক বুঝার তৌফিক দিন আমিন
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর।
✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖
🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,
‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’
✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮)
এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন,
এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬
📙 কুরতুবি : ১৯/১৪
📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১
২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩
✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’
📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)
৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩
🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি,
‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’
📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২)
৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে
🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’
📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫);
📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)।
এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে।
সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে।
আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুনদ-
🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩
📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪
📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮
📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩
✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
ভন্ডামি বাদ দেন
Be akkol
তুই বিয়াদব কি কয়,বিয়াকল।
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর।
✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖
🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,
‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’
✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮)
এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন,
এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না।
📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬
📙 কুরতুবি : ১৯/১৪
📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১
২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩
✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’
📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)
৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে
🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩
🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি,
‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’
📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২)
৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে
🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦
✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’
📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫);
📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)।
এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে।
সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে।
আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুনদ-
🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩
📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪
📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮
📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩
✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
আমিন
🧡💛💚🧡💛💚🧡💛
❤️❤️❤️❤️❤️❤️
আমিন
❤️❤️❤️❤️❤️