রাসুল (স) কে অনুসরণের কথা কোরআনেই আছে। এ জন্য মিথ্যা প্রচার করার প্রয়োজন নেই। কোরআন বুঝতে হাদীসের প্রয়োজন। এ জন্য সিহাহ সিত্তাই ফলো করতে হবে এটা জরুরী না। বরং সিহাহ সিত্তাহ প্রসিদ্ধ হওয়ার কারণে এটাকে সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে মাত্র। হাদীস নিয়ে বাড়াবাড়ি বা ছাড়াছাড়ির কিছু নেই। এখানে বক্তা তো বলেন নাই হাদীস মানতে হবে না। উনি বলেছেন বহুল ব্যবহৃত হাদীসটি সিহাহ সিত্তার কিতাবে নেই। আর কোরআন মানতে হলে কোন নির্দিষ্ট এক বা একাধিক হাদীসের কিতাব মানতে কেউ বাধ্য নয়।
@@ওবাইদুলহক-95 নবীকে অবশ্যই অনুসরন অনুকরন করতে হবে নবীজির সেইসব কাজগুলো যা কোরানের সাথে মিলে যায়! কিন্তু আম্ন কিছু কিছু কথা হুজুররা বলেন আর এমন সব কিছু হাদিস পড়ি তাতে মনে হয় কখনো এসব কথা আমার নবী বলতে পারেন না! যেমন ঃ এমন হাদিস আছে, বেশি সন্তান জন্ম দিলে সেই নারী জান্নাতে যাবে!" যেখানে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলে দিয়েছেন কিভাবে জান্নাত লাভ করা যাবে সেখানে শুধু একজন নারী বেশি সন্তান জন্ম দিলে জান্নাতে যাবে - এটা কেমন কথা হল? সা*লাত আদায় না করলে নাকি সারা জীবন নরকে থাকতে হবে! এখন হয়ত হু*জুররা বলবেন, আরেহ ভাই সালাত আদায় তো করা ফর্য তাহলে প্রশ্ন থাকে- যে নারী সালাত আদায় করে না কিন্তু সন্তান বেশি জন্ম দেয় সে কি জান্নাতে যাবে?
।এই সন্মানিত সুদক্ষ সুবিজ্ঞ ইসলামী আলেম যুক্তিবাদী বক্তা মোজাম্মেল হক সাহেব কে আমার সালাম ও শুভেচ্ছা । আপনি সঠিক সময়েই সুন্দর সত্য কথা মানুষের বিবেক বিবেচনাকে চিন্তা ভাবনা করতে নাড়া দিয়েছেন । আশা করি আপনি এই ভাবেই মানুষের বিচার বিবেচনা বিবেককে কে প্রশ্ন বিদ্ধ করে সঠিক সত্যের সন্ধান দিয়ে যাবেন ।
আমি প্রায় বক্তার বক্তব্যে খেয়াল করেছি ১ টি কুরআন এর আয়াত বলেছো এর ব্যাখ্যা টানতে গিয়ে এমন বানানো গল্প শুরু করে অপরের নিন্দা শুরু করে যে ১ ঘন্টা পর ভুলে যায় মুল আয়াত যেটা দিয়ে বক্তা বক্তব্য শুরু করেছিলেন আলহামদুলিল্লাহ মওলানা মোজাম্মেল হক খুব যুক্তি যুক্ত কথা বলে থাকেন
ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর কথা বলেছেন আপনি গাদিয়ে খুম বিসয়ে কিছু কথা বলার জন্য অনুরোধ করছি এবং আহলে বাইয়াতের শান মান নিয়ে কথা বলার জন্য আকুল আবেদন করছি ধন্যবাদ আপনাকে ভাল থাকবেন সবসময়
আলহামদুলিল্লাহ, আজ বহু বছর পর, আমার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছি। অনেক আলম বলেছেন, বিদায় ভাষণ কোরআন এবং হাদিস, আমি নিজেও অনেক অনুসন্ধান করে, কোরআনের কথা পাই, অধিকাংশ কোরআন হাদিসের কথা বলেছেন।
সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেছেন। এই জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। কোরআন অনুসরন করতে হবে। কোরআন অনুসরন করলেই নবীজীকে অনুসরন করা হয়। কোরআন বহির্ভূত কোন কিছু অনুসরন করতে নবীজীকে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করেছেন।
@@ihsan622apnar proti salam.. Amk apni bolen vul uni jodi hoq kotha na bole thaken taile uni kon behoq kotha bolecen.. Dolil soho bujhiye bolben asha kori..karon ami jante cai uni kon behoq kotha bolecen..apni jodi sottobadi hon taile obossoyi proman soho bolben.. Ami sothik ta jante cai..
বিদায় হজে রাসূল আ আল্লাহর কিতাব মানতে বলেছেন, কারণ স্বয়ং মহান আল্লাহ নিজেই তাঁর কিতাব কোরআনের নির্দেশনা অনুসরণ করতে বলেছেন। তাই কোরআনের সাথে সামঞ্জস্য নেই এমন কোন কিছুই মানা যাবে না।
আসসালামুয়ালাইকুম। হুজুর আমার একটি প্রশ্ন আছে। আল্লাহ আদম আঃ কে তৈরি করেছিলেন পৃথিবীর জন্য তাঁর খলিফা হিসেবে। তবে তিনি কেন আদম আঃ কে বেহেস্থে রাখলেন? নাকি পৃথিবীর কোন উচু স্থানে এক বাগানে আদম আঃ কে থাকতে দিয়েছিলেন। যে বাগান চারিদিকে পানি দিয়ে ঘেরা। এবং ফেরেস্তাদের পাহারায় রেখেছিলেন। যদি বেহেস্তে তিনি থাকতেন তাহলে ইবলিস কিভাবে সেখানে গেল ? কারন তাকে তো আল্লাহ আগেই সাত আসমান এর উপর থেকে বিতাড়িত করেছিলেন। আদম আঃ যখন ক্ষমা পেয়েছিলেন তখন তাকে আবার কি সেই বাগানে থাকতে দিয়েছিলেন? কারন তাঁর ছেলে শেথ আঃ এর বংশধররা উঁচু স্থানে থাকতেন আর কাবিলের বংশধরারা নিচু স্থানে থাকতো এবং তারা পাপি ছিল। যখন সেথ আঃ এর লোকেরা নিচে নামলো এবং পাপ করলো তখন তারা আর উচু স্থানে ফেরত যেতে পারে নাই কারন সেই উচু পাহাড়ের গায়ে ফেরেস্তারা আগুন দিয়ে তাদেরকে বাধা দিল। এটা বাইবেল এর বর্ণনা। আমাদের কোরআন এবং হাদিসে কি একই ভাবে বলা আছে যে আদম আঃ এক বাগানে ছিলেন নাকি বেহেস্থে ছিলেন। বেহেস্থ তো সাত আসমানের উপরে।
Hazrat your lectures are from authentic sources, and your curiosity is for the truth finding, it is not about worldly matter, but for aakhirah. Jzk Allah khayr Wassalaam
Eei biday hajjer vashone quran o ahle bayet k mante bola hoyeche eta thik.. Tar mane j hadis mana jabe na kothata thik noy.. Allah onk ayate allah o tar rasul s: k mante bolechn. Ekhon quran manle allah k mana hoy hadith ba sunnah manle rasul s: keo mana hoy..
@@mdshafikuralam9201Allah rasul ke mante bolecen tar mane eta na je Hadis mante bolecen.. Rasul (sm) Quran mene jibon caliyecen, hadis mene noy.. Rasul hadis mene colecen eta Thik kotha, tobe ei hadis tothakothito sihah sittah ba onno kono hadis grontho noy.. Rasul (sm) je hadis mene colecen & amader mene colecen seta holo Al Quran.. Al Quran holo Allahr hadis.. Ekhon etar explanation deya hoy rasuler kotha barta, kormo r sommoti ke hadis bole.. Jeta niye alada alada hadis sonkolker likhito boi ache ( bukhari, muslim, tirmiji, meshkat, ibne hibban soho aro onek) jeguli amader desher dhormiyo prothisthan gulute porano hoy.. Ektu cinta kore dekhen rasuler kotha jodi hadis hoy tahole rasul to Qurane allah je hadis bolecen setayi procar korecen.. Rasul ki quraner baire jibon japoner bepare kichu bolecen?? Onake ki Quraner baire kono kotha bolar jonno adesh deya hoyece..? Naki tini Quran procar korecen..? Qurane je kaj ba kormo korte bola hoyece rasul ki tar baire kono kormo korecen..? Nobi howar pore to rasul shudhu Quran yi onusoron korecen r amader ke setayi( Al Quran) onusoron korte bolecen..amra quraner bekkha nam diye sudhu hadis niye pore achi.. Explanations bolte amra ja bujhi sei explanations kon hadise ache amk dekhan.. Pura Quraner explanations ache amk emn ekta hadis grontho dekhan.. Jodi sottobadi hon..Rasuler kothayi to Quran.... Rasuler kormoyi to Quranmoy.. Rasul kono bepare sommoti dile seta ki Quraner baire theke diten naki Quran onujayi diten..?? Ektu cinta koren vai.. Ektu cinta koren.. Cinta korle onk prosner uttor peye jaben..
কোরআন সম্পর্কিত হাদিস মানা জরুরী।তাই বলে গণহারে হাদিস মানা যাবে না। কোরানের সাথে যে সমস্ত হাদিসের মিল পাওয়া যাবে না, ঐ সমস্ত হাদিস আমলযোগ্য না। হাদিস নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ির ফলে, আজকে মুসলিম জাতি বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে গেছে। অথচ আল্লাহতালা কোরআন কে আঁকড়ে ধরে থাকতে বলেছেন, এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হওয়াকে নিষেধ করেছেন
এরপর তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন মাক্কাহ ও মাদীনার মাঝামাঝি খুম্ম’ নামক স্থানে দাঁড়িয়ে আমাদের সামনে বক্তৃতা দিলেন। আল্লাহর প্রশংসা ও সানা বর্ণনা শেষে ওয়ায-নাসীহাত করলেন। অতঃরপর বললেন, হুঁশিয়ার, হে লোক সকল! আমি একজন মানুষ, অতি সত্বরই আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত ফেরেশতা আসবে, আর আমিও তার আহানে সাড়া দিব। আমি তোমাদের নিকট ভারী দুটাে জিনিস রেখে যাচ্ছি। এর প্রথমটি হলো আল্লাহর কিতাব। এতে হিদায়াত এবং আলোকবর্তিকা আছে। অতএব তোমরা আল্লাহর কিতাবকে অনুসরণ করো, একে শক্ত করে আঁকড়ে রাখো। তারপর তিনি কুরআনের প্রতি উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দিলেন। এরপর বলেন, আর দ্বিতীয়টি হলো আমার আহলে বায়ত। আর আমি আহলে বায়তের বিষয়ে তোমাদের আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দিচ্ছি। আহলে বায়তের ব্যাপারে তোমাদের আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি, আহলে বায়তের বিষয়ে তোমাদের আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দিচ্ছি। Muslim 6119
বিদায় হজ্বের বিশ্ব মুসলিমের প্রতি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী মসজিদে নমেরা আরাফাত ময়দান মসজিদে খাইফ মিনা ১০১০ হিজরী সন ৬৩২ ইংরেজি বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম হে আমার প্রিয় উমমতগন আজ যে কথা আজ যে কথা আমি তোমাদের কে বলব মনোযোগ দিয়ে শরৌবন করিও আমার আশঙ্কা হয়তেছে তোমাদের সঙ্গে এইরূপ পবিত্র স্থানে এইরূপ পবিত্র মাসে এইরূপ পবিত্র দিনে একত্রে হজ্জ করার সুযোগ আর বোদ হয় আমার ঘটবে না
স্যার আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এই বিদায় হজ্জের ভাষনের সঠিক তথ্যটা বলার জন্য। স্যার আল্লাহ্ কোরআনে নবী মোহাম্মদকে হুমকি দিয়ে বলেছেন যে সেযদি নিজের নামে কিছু সৃষ্টি করে তাহলে আমি তার ডানহাত ধরে ফেলতাম কেটে দিতাম তার জীবন ধমনী। আল্লাহ্ র এমন প্রকাশ্য হুমকি সত্বেও নবী মোহাম্মদ নিজের নামে ফরজের কাউন্টার সুন্নাহ (হাদিস) অনুসরণ করতে বলতে পারেননা বলেননি। নবী মোহাম্মদ হাদিস সংকল করতে নিষেধ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন তোমারা হাদিস সংকলন করনা তাহলে তা কোরআনের আয়াতের সাথে মিশে গিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে। তখন হযরত আবু বক্কর রাঃএর কাছে পাচশত হাদীস সংরক্ষিত ছিল তিনি তা পুড়িয়ে ফেলেছিলেন। নবী মোহাম্মদের মৃত্যুর কয়েকশত বছর পর নবীরপ্রতি অতীভক্তিতে মুসলমানরা যখন হাদিস সংকলন করতে শুরুকরল তখন ইহুদী আলেমরা সুযোগ বুঝে নবী মোহাম্মদের চরিত্র হনন করারজন্য নিজেরা বিভিন্ন সাহাবিদের রেফারেন্সে হাদিস রচনা করে অতিসুক্ষ প্রক্রিয়ায় মুসলিমদের ভধ্যে ঢুকিয়ে দিয়েছে। আজ তথাকথিত ঐসব হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে মুসলিম নাস্তিকরা লাইভ ডিবেটে আলেমদের তুলোধুনো করছে আর আলেমরা ডিবেট ছেড়ে হাঊভাউ করে কাদতে কাদতে পালাচ্ছে কারন তারা নাস্তিকদের ফেস করতে পারছেনা। নাস্তিক রা হাদিসের রেফারেন্স দিচ্ছে লাইভে হাদিস গ্রন্থ দেখিয়ে নবী মোহাম্মদ কে ধর্ষক চরিত্রহীন খুনী ডাকাত যুদ্ধবাজ প্রমাণ করছে। নাস্তিক রা কোরআনের জেহাদের ছাব্বিশ টা আয়াত দেখিয়ে বলছে কোরআন পড়ে জঙ্গি সৃষ্টি হচ্ছে। আর আলেমরা জবাব দিতে পারেনা। তখন আমি ঐ নাস্তিকদের ব্লকে লিখে পাঠাই যে ঐ সময়ে যুদ্ধের ময়দানের জন্য ঐ আয়াত প্রযোজ্য ছিল কিন্তু আল্লাহ্ সুরা মায়েদার 32 নং আয়াতে বলেছেন যে অহেতুক কোন একজন মানুষকে হত্যা করল সে পুরা মানবজাতিকে হত্যা করলো এই আয়াতের পর আর জেহাদের আয়াত গুলোর কার্যকারিতা থাকেনা। অথচ গত দুই মাস আগে আব্দুল্লাহ বিন রাজ্জাক সজল রোশন নামে একজন মুসলিমের সাথে লাইভ ডিবেটে ঐ ছাব্বশটা আয়াতের পূরাপর আয়াতগুলোর বিশ্লেষন নাকরে এমন ভাবে ব্যাখ্যা দিলেন তাতে মুসলিম অমুসলিমরা বিশ্বাস করেছে কোরআন সহিংসতা য় ভরা।এনিয়ে এখনো লেখালেখি চলছে। গতদুইতিনমাস আগে এক শিয়া মুসলিম কোরআনের জেহাদের ঐ ছাব্বিশটা আয়ত কোরআন থেকে বাতিলের জন্য ভারতের হাইকোর্টে আবেদন করে কিন্তু হিন্দু বিচারক বললেন সৃষ্টিকর্তার বাণী (ইশ্বরের শ্লোক) বাতিল যোগ্য নহে আর আবেদনকারীকে 50,000/- জরিমানা করেন। আপনি কোরআনের আলোকে নামাজের একটা বই লেখেন। অনেকে উপকৃত হবে কোরআন অনুযায়ী পাচ ওয়াক্ত নামাজে দশ রাকাত নামাজ আছে। ফরজ ব্যাতিত অন্যকোন নামাজ নাই।
হুজুর আমাদের পাকভারতের রমজান মাসে র রোজা, সবেকদর, ঈদের দিন পালন,,কুরবানী , আরাফার দিন, দশই মহরম ইত্যাদি বিষয় গুলি অন্যান্য মুসলিম ও মুসলিম দেশ থেকে এক দিন তথা ২৪ ঘন্টা পরে করে থাকি। আল্লাহ্ বা আল্লাহ্ র রাসুল কি কোথাও বলেছেন বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান একদিন পরে রোজা রাখবে। চাঁদ দেখার অজুহাতে। চাঁদ দেখে রোজা শুরু ও চাঁদ দেখে রোজা শেষ । কোথাও যদি চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায় তবেই সকল মুসলিমের জন্য রোজা রাখা ফরজ হয়ে যায় । তবেকি পাকভারতের জন্য আলাদা বিধান বা হাদিস আছে কি এক দিন পরে রোজা রাখা ফরজ? বিশ্লেষণ করা যাক: আল্লাহ্ পৃথিবীর মাঝখানে মিডেল পয়েন্টে বায়তুল মামুরের ছায়া বরাবর কাবাঘর নির্ধারণ করলেন। আমরা এর চারটি দিক থেকেই সময় নির্ধারণ করে থাকি । পাকভারতের থেকে কবাডি বা কিবলার সময়ের ব্যবধান আড়াই ঘণ্টা। আমি মালয়েশিয়ায় থাকি, মালয়েশিয়া থেকে কিবলার সময়ের ব্যবধান পাঁচ ঘন্টা। আমাদের দেশে যখন মাগরিবের সময় মালয়েশিয়ায় তখন আশার নামাজের সময়, আর সৌদির কাবায় তখন আছরের নামাজের সময় । আবার ধরা যাক কাবার মাগরিবের সময় বাংলাদেশের এশার নামাজের সময় আর মালয়েশিয়ায়তো এশার নামাজ শেষ, ঘুমের সময় । বলার কারন হলো;! দুঃখজনক এই কাবায় রমজান মাসের একতারিখের মাগরিবের সময় চাঁদ দেখে এবং রোজা রাখে সমস্ত মুসলিম জাহানই সৌদির সাথে মিল রেখে রোজা রাখে এমনকি উল্লিখিত মালয়েশিয়াও সৌদির সাথে মিল করে রোজা রাখে যদিও পাঁচ ঘন্টা ব্যবধানে। কিন্তু আমাদেরত আড়াই ঘণ্টা বা তিন ঘন্টা ব্যবধানে আমরা বলিকি আমরা চাঁদ দেখিনাই তাই একদিন পরে রোজা রাখা ফরজ। রাসুল কি বলেছেন সব মুসলিম জাহান একসাথে রোজা রাখবে,আর বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান একদিন পরে রোজা রাখবে? আমরা প্রথম রোজা নারেখে ফরয রোজা তরখ করে গুনাগার হলাম, সবেকদরের রাত্রি হাড়ালাম এবং ঈদের দিনেও আমরা রোজা রাখলাম। আরাফার ১০ তারিখে রোজা রাখে মুসলিম জাহান, আমরা পরেরদিন ১০ তারিখে রোজা রাখি অন্য দেশে তখন ১১ তারিখ। আশুরা ১০ই মহরম। আমরা একদিন পরে পালন করি ও রোজা রাখি । আমরা আলাদা ফেৎনাবাজ মুসলিম না হয়ে ঐক্যবদ্ধ মুসলিম হতে পারিনা? আমরা যেন সকল মুসলিম একেই দিনে রোজা ও অন্যান্য আরবি মাস গনণা করতে পারি, ১\৩ ঘন্টার ব্যবধানের জন্য যেন ২৪ ঘন্টা ব্যবধান না করি। এটা নিয়ে হুজুরের বিস্তারিত আলোচনা ও সকলে একেই দিনে সওম পালন করতে পারি।আল্লাহ্ হাফেজ
@@hmkutub আমিও সৌদির সাথে মিল রেখে রোজা ঈদ কোরবানি শবেক্কদর পালনের পক্ষে কিন্তু আমাদের দেশের আলেমরা পৃথিবীর সব আলেমদের চেয়ে বেশী শিক্ষিত ও মহা জ্ঞানি এমনকি সৌদির চাইতে তাই আমরা একদিন পরে করি।
Quran is written document from the very beginning . We know Allah took the responsibility to preserve the holy quran. It is main document of Islam. At the time of farewell hajj sunnah (hadis) was unwritten and Allah didn't taken responsibility to preserve it. However, We may call opinions from Islamic scholars to opine about the lecture of prophet Muhammad (pbh) in farewell hajj about to left behind two documents i e quran and hadis. Which is correct.
১২ حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ الْحُبَابِ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ صَالِحٍ، حَدَّثَنِي الْحَسَنُ بْنُ جَابِرٍ، عَنِ الْمِقْدَامِ بْنِ مَعْدِيكَرِبَ الْكِنْدِيِّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ " يُوشِكُ الرَّجُلُ مُتَّكِئًا عَلَى أَرِيكَتِهِ يُحَدَّثُ بِحَدِيثٍ مِنْ حَدِيثِي فَيَقُولُ بَيْنَنَا وَبَيْنَكُمْ كِتَابُ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فَمَا وَجَدْنَا فِيهِ مِنْ حَلاَلٍ اسْتَحْلَلْنَاهُ وَمَا وَجَدْنَا فِيهِ مِنْ حَرَامٍ حَرَّمْنَاهُ . أَلاَ وَإِنَّ مَا حَرَّمَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ مِثْلُ مَا حَرَّمَ اللَّهُ " . আল-মিকদাম বিন মা’দীকারিব আল-কিনদী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, অচিরেই কোন ব্যক্তি তার আসনে হেলান দেয়া অবস্থায় বসে থাকবে এবং তার সামনে আমার হাদীস থেকে বর্ণনা করা হবে, তখন সে বলবে, আমাদের ও তোমাদের মাঝে মহামহিম আল্লাহ্র কিতাবই যথেষ্ট। আমরা তাতে যা হালাল পাব তাকেই হালাল মানবো এবং তাতে যা হারাম পাবো তাকেই হারাম মানবো। (মহানবী বলেন) সাবধান! নিশ্চয়ই রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যা হারাম করেছেন তা আল্লাহ্ যা হারাম করেছেন তার অনুরূপ। [১২] [১২] তিরমিযী ২৬৬৪, আবূ দাঊদ ৪৬০৪, দারিমী ৫৮৬। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: তাখরীজুল মিশকাত ১৬৩। হাদিসের মানঃসহিহ হাদিস
মোহাম্মদ( সঃ) এর কথা, কাজ,ও সম্মতি সকলের জন্য স্বীকার করা,মান্য করি সম্মান করা অবশ্য কর্তব্য ।হুজুরের শিরোনাম ও বক্তব্য শুনে মনে হয় একমাত্র কোরআন অনুসরণের জন্য বলা হয়েছে ।ব্যাখ্যা সাপেক্ষ মহাগ্রন্থ কোরআন মোহাম্মদ (সঃ) এর হাদিস সহ বুঝতে হয়।হুজুর ও এ কথা স্বীকার করেন, বলেন আবার কখনো কখনো হাদিসের ব্যাপারে বিরূপ মন্তব্য শোনা যায় ।আমরা বিভ্রান্তি তে পরি।।
কুরআন এ নামাজের ওয়াক্ত, দাঁড়ানো কেরাত পড়া রুকু করা সিজদা করা বসা ইত্যাদি বলা আছে এখন কত রাকাত পড়তে হবে এটাই হলো রাসুল সাঃ এর হিকমাহ,,,,,আসলে মুল বিষয় হলো নামাজ কায়েম করা,,,,,, এ ছাড়া কখন কিভাবে নামাজ পড়তে হবে তাও বলা আছে,,,,,,,
গাছের গোড়া কেটে আগায় পানি ঢেলে তা বাঁচানোর চেষ্টা করা, লোক দেখানো বইতো নয়! অনেক ভালো কথা, ভালো কর্মের আলোচনা উনার আছে কিন্তু একটা দুটো অদুরদরশি কথা একজনকে পদসখলন করে বিদায়াত ও কুফরের দিকে ধাবিত করতে পারে। ... পিদ্দুনিয়া হাসানাতাও অলআখেরাতে হাসানাতাও অকেননা আজাবানননার কবুল হওয়ার জন্য একমাত্র পথ তৌহিদ ভালো করে বুঝে নিয়ে সহীহ সুন্নাহ অবলম্বনে কোন বাট কিন্তু ছাড়া সালপে-সালেহীনদের মানহাজ মতে চলার প্রচেষ্টায় রত থাকা। অন্যথায় ২৫:২৭-২৯ এবং ৩৩:৬৫-৬৭ এ বর্ণিত অবস্থা হবে সেই দিন আর ফাইনাল হবে ২:১৬৭ ।
হে ইমানদারগণ - তোমরা আল্লাহ তা'আলার আনুগত্য করবে, আনুগত্য করবে রাসুলের এবং তোমাদের মধ্যকার "উলুল আমর" এর অনুসরণ করবে ( সুরা নীসা আয়াত নং ৫৯)। কোরআনের এই আয়াতটি মেনে চললেই সে মুসলমান। যে বুঝলো কিন্তু অনুসরণ করলো না সে কাফের।
আল্লাহর রাসুলের (সা:) অফাতের অনেক পরে হাদিস সংগ্রহ -সংকলন করা হয়েছে।তাছাড়া তিনি কি আগে জানতেন যে, তাঁর মুখে বলা কথাই পরবর্তীতে সুন্না হিসেবে হাদিস নামে প্রকাশিত ও প্রতিষ্ঠিত হবে-?
So how do we will salat.quran did not say anything first roku or sajdah and rakats and quran did not mentioned how to perform hajj only say mecca to medina and tawaf so, why Allah did not mentioned how to perform hajj, salat only say qibla,straight path in salat can you explain me huzur.
৩৭৮৬। জাবির ইবনু আবদিল্লাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে আমি তার বিদায় হজ্জে আরাফার দিন তার কাসওয়া নামক উষ্ট্রীতে আরোহিত অবস্থায় বক্তৃতা দিতে দেখেছি এবং তাকে বলতে শুনেছিঃ হে লোক সকল! নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে আমি এমন জিনিস রেখে গেলাম, তোমরা তা ধারণ বা অনুসরণ করলে কখনও পথভ্রষ্ট হবে নাঃ আল্লাহ তা'আলার কিতাব (আল-কুরআন) এবং আমার ইতরাত অর্থাৎ আমার আহলে বাইত। Tirmiji
Hujur bujhie bolun, 1. hadis bad diye kivabe muslim ra jibon japon korbe? Quran e ki bistarito bolechey? Sadharon manush ki Quran follow korte parbe? 2. Quran e Allah bolechen Nabiji ke follow korte, jodi tai kori, tobe Hadis mante hobey, karon, Rasuler jibon japon and kothai to Hadith. 3. Apni ki Hadith follow korte nisedh korchen? Pls kheyal rakhben apner kotha gulo jeno manush ke bivranto na kore, er daitto kintu apnakei nite hobey. Khoma korben beyadobi holey.
Hujur, If you are right that Prophet (S) did not mention about sunna, he mentioned to follow only Quran, not Hadis, how we will pray salat, how we will perform Siam, how we will practice whole Islam ? Because there is no complete description about any of these in Quran. Please expecting explanation. Thanks
md.Hazrat ali Its true Rasul (pbuh) did not tell anything about to follow Sunnah during Bidyi Hajj. But in Quran Allaha SWT instructed us to follow Him (Allaha) n Rasul pbuh.So Sunnah came in to picture.As such the way Rasul pbuh had explained us to perform Namaz,Roza etc. is binding on us.So Shahi Hadish is also applicable on us. But basic matter is Quran.Hadish is explanation.Quran first,Hadish next.
কিন্তু এতো দিন মানুষ জেনে এসেছে হাদিসের লোকজন বলছে হাদিসের কথা বলা হয়েছে। ৭১ স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে কি বলবেন।৫০০ বচর পর কি জানবে মানুষ। ৩০০ বচ্ছর হাদিস নিয়ে কি লিখছে?
ভাই এ বিষয়গুলো সবই এ বক্তব্যে আছে। আমি শুনেছি, ভাল করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শুনুন পেয়ে যাবেন। #আল্লাহর সকল হুকুম ফরজ নয় ¦¦ মক্কাকে কেন বাক্কা বলা হয় ¦¦ কাবা তৈরীর ঐতিহাসিক দশটি ঘটনা ¦¦ সাদা পাথর হযরে আসওয়াত কাল হবার রহস্য কি? সুরা ফাতিহা নামাজের প্রতি রাকায়াতে পড়া ফরজ কেন? #রাসুলের পরিবারকে যারা হত্যা করেছে, তারা কোন জাহান্নামে যাবে? বিশ্বনবীর বিদায় হজ্বের ভাষনের পর্যালোচনা ¦
হুজুর আপনি একজন বড় আলেম কিন্ত আপনার বক্তব্যটি অবাক করার মত। বিদায় হজ্বের বক্তব্যে কুরআন মানার কথা বলেছেন সুন্নার কথা বলেনি এমন বক্তব্য হাস্যকর। কুরআনে বহ স্থানে রয়েছে আল্লাহ ও তার রসুলকে অনুসরন কর তাই রসুলুল্লাহর বক্তব্যটি নিয়ে বিতর্ক করার কি আছে?
কিছু মানুষ আছে যারা কোরানের সহজ ভাষাও বুঝে না। বিধান দেওয়ার মালিক কেবল আল্লাহ।নবীকে বিধান দেওয়ার অনুমতি বা ক্ষমতা দেওয়া হয় নি।নবীকে মানার যে আয়াত তা হলো ততকালীন সময়ে যারা নবীকে সরাসরি পেয়েছে তাদেরকে নবী কি বলে না বলে তা শুনে মেনে চলতে বলেছেন।এখন নবী নাই।সুতরাং উনার আদেশ নিষেধ দেওয়ার বা শুনারো উপায় নাই।আর হাদিসের নামে যা আছে তার কোনো সত্যতার ভিত্তি নাই।এইসব নবী বলছে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে।তাছড়া নবী তো কোরান মেনে চলেছেন।এবং সবাইকে কোরান মানতেই বলেছেন।এখন কথা হলো,নবী নবীর মত কোরান মানছে,তা ভালো।কিন্তু আমরাও আমাদের মত কোরানে যা আছে তা মানব।এজন্য নবীর মত কোরান মানতে হবে কেন?তাইলে তো আল্লাহ ই বল্ল,তোমরা কোরানের ব্যাপারে নবী যেভাবে মানেন সেভাবে মানো।মূলত কিভাবে কি করতে হবে তা কোরানেই বলা আছে আর কোরান সম্পূর্ণ কিতাব।যারা এই কিতাবকে অসম্পূর্ণ মনে করে তারা হয়তো অজ্ঞ,নয়তো ধান্ধাবাজ!
Ustaad, assalamualaikum wrwb. Where there's kitabullah, sunnah should be there; authentic Sunnah is the only supporting kitabullah is on earth. Please don't make anything complicated. Tableague, Deobondi bhondos, birlovi, jamati-ikhwani, hijb tahrir ...would have been creating more daeef and forged hadiths to establish their derailed leader's fitnas to fulfill their mission if Rasool( sm) would have been mentioning on the bidya hajj. That's why Allah's Rasool(sm) didn't mention his sunnah in his farewell speech. We the Mohamedans have to uphold both the Qur'an and the authentic hadiths up until the yaomal departure of Qur'an from the earth. Thank you. Borhan
বিদায় হজ্জ এ রাসুল সা, কি আকড়ে ধরে আছে? ক) কুরআন। খ) কুরআন ও সুন্নাহ। গ) কুরআন ও হাদিস। ঘ) কুরআন ও আহলে বায়িত। উত্তর: সবগুলাই সহিহ হাদিসে আছে। এভাবেই আমি হাদিস দ্বারা বিভ্রান্ত হই।
@@AZGAR-i4h ১৮৬। হযরত মালেক ইবনে আনাস (রাযিঃ) হতে মুরসালরূপে বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, আমি তোমাদের মধ্যে দু'টি বস্তু রেখে যাচ্ছি। যে পর্যন্ত তোমরা সেই বস্তু দু'টি মজবুতভাবে ধরে থাকবে পথ হারাবে না। তা হল আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর রাসূলের সুন্নাত।-মুয়াত্তা -মিশকাতুল মাসাবীহ, হাদীস নং ১৮৬ তাহকীক: বিশুদ্ধ (পারিভাষিক হাসান) দেখুন- মুয়াত্ত্বা মালিক ১৫৯৪।
রাসুল (স) কে অনুসরণের কথা কোরআনেই আছে। এ জন্য মিথ্যা প্রচার করার প্রয়োজন নেই। কোরআন বুঝতে হাদীসের প্রয়োজন। এ জন্য সিহাহ সিত্তাই ফলো করতে হবে এটা জরুরী না। বরং সিহাহ সিত্তাহ প্রসিদ্ধ হওয়ার কারণে এটাকে সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে মাত্র। হাদীস নিয়ে বাড়াবাড়ি বা ছাড়াছাড়ির কিছু নেই। এখানে বক্তা তো বলেন নাই হাদীস মানতে হবে না। উনি বলেছেন বহুল ব্যবহৃত হাদীসটি সিহাহ সিত্তার কিতাবে নেই। আর কোরআন মানতে হলে কোন নির্দিষ্ট এক বা একাধিক হাদীসের কিতাব মানতে কেউ বাধ্য নয়।
জি ভাই, যথার্থ বলেছেন। জাঝাকাল্লাহ
হাদিস তো ইতিহাস,,,,,,,,,,এটা কোন আল্লাহর গ্রন্হ না,,,, আর কুরআন মানায় তো নবীর অনুসরন,,,
@@ওবাইদুলহক-95 নবীকে অবশ্যই অনুসরন অনুকরন করতে হবে নবীজির সেইসব কাজগুলো যা কোরানের সাথে মিলে যায়! কিন্তু আম্ন কিছু কিছু কথা হুজুররা বলেন আর এমন সব কিছু হাদিস পড়ি তাতে মনে হয় কখনো এসব কথা আমার নবী বলতে পারেন না! যেমন ঃ এমন হাদিস আছে, বেশি সন্তান জন্ম দিলে সেই নারী জান্নাতে যাবে!" যেখানে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলে দিয়েছেন কিভাবে জান্নাত লাভ করা যাবে সেখানে শুধু একজন নারী বেশি সন্তান জন্ম দিলে জান্নাতে যাবে - এটা কেমন কথা হল? সা*লাত আদায় না করলে নাকি সারা জীবন নরকে থাকতে হবে! এখন হয়ত হু*জুররা বলবেন, আরেহ ভাই সালাত আদায় তো করা ফর্য তাহলে প্রশ্ন থাকে- যে নারী সালাত আদায় করে না কিন্তু সন্তান বেশি জন্ম দেয় সে কি জান্নাতে যাবে?
@@banglatube3915 হাদিস যদি ইতিহাস হয় সেটা কার? কুর'আন অনুসরণ যদি রাসুলের অনুসরণ হয় তবে আল্লাহতালা আল্লাহ ও তার রাসুলকে অনুসরণ করতে বললেন কেন?
0
।এই সন্মানিত সুদক্ষ সুবিজ্ঞ ইসলামী আলেম যুক্তিবাদী বক্তা মোজাম্মেল হক সাহেব কে আমার সালাম ও শুভেচ্ছা । আপনি সঠিক সময়েই সুন্দর সত্য কথা মানুষের বিবেক বিবেচনাকে চিন্তা ভাবনা করতে নাড়া দিয়েছেন । আশা করি আপনি এই ভাবেই মানুষের বিচার বিবেচনা বিবেককে কে প্রশ্ন বিদ্ধ করে সঠিক সত্যের সন্ধান দিয়ে যাবেন ।
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে
লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,
হে আল্লাহ মওলানা মুজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়বা দান করুন,,, এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,
ফিতনাবাজ
আমি প্রায় বক্তার বক্তব্যে খেয়াল করেছি ১ টি কুরআন এর আয়াত বলেছো এর ব্যাখ্যা টানতে গিয়ে এমন বানানো গল্প শুরু করে অপরের নিন্দা শুরু করে যে ১ ঘন্টা পর ভুলে যায় মুল আয়াত যেটা দিয়ে বক্তা বক্তব্য শুরু করেছিলেন
আলহামদুলিল্লাহ মওলানা মোজাম্মেল হক খুব যুক্তি যুক্ত কথা বলে থাকেন
ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর কথা বলেছেন আপনি গাদিয়ে খুম বিসয়ে কিছু কথা বলার জন্য অনুরোধ করছি এবং আহলে বাইয়াতের শান মান নিয়ে কথা বলার জন্য আকুল আবেদন করছি ধন্যবাদ আপনাকে ভাল থাকবেন সবসময়
আসসালামু আলাইকুম আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আপনার মুখে আরো বেশি বেশি করে যেন কোরআন শুনতে পারি আমিন
আলহামদুলিল্লাহ, আজ বহু বছর পর, আমার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছি। অনেক আলম বলেছেন, বিদায় ভাষণ কোরআন এবং হাদিস, আমি নিজেও অনেক অনুসন্ধান করে, কোরআনের কথা পাই, অধিকাংশ কোরআন হাদিসের কথা বলেছেন।
ruclips.net/video/3mNjgnejsPc/видео.html
ruclips.net/video/kmdddm2-HlU/видео.html
ruclips.net/video/xzZQdka93gk/видео.html
অভিনন্দন আপনাকে।তাই বলে হাদীস মানা বাদ দিয়েন না প্রিয় ভাই।
بْنُ الْحَسَنِ، هُوَ الأَنْمَاطِيُّ عَنْ جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي حَجَّتِهِ يَوْمَ عَرَفَةَ وَهُوَ عَلَى نَاقَتِهِ الْقَصْوَاءِ يَخْطُبُ فَسَمِعْتُهُ يَقُولُ " يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنِّي قَدْ تَرَكْتُ فِيكُمْ مَا إِنْ أَخَذْتُمْ بِهِ لَنْ تَضِلُّوا كِتَابَ اللَّهِ وَعِتْرَتِي أَهْلَ بَيْتِي " . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي ذَرٍّ وَأَبِي سَعِيدٍ وَزَيْدِ بْنِ أَرْقَمَ وَحُذَيْفَةَ بْنِ أَسِيدٍ . قَالَ وَهَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ . قَالَ وَزَيْدُ بْنُ الْحَسَنِ قَدْ رَوَى عَنْهُ سَعِيدُ بْنُ سُلَيْمَانَ وَغَيْرُ وَاحِدٍ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ .
জাবির ইবনু ‘আবদিল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে আমি তাঁর বিদায় হাজ্জে আরাফার দিন তাঁর কাসওয়া নামক উষ্ট্রীতে আরোহিত অবস্থায় বক্তৃতা দিতে দেখেছি এবং তাঁকে বলতে শুনেছিঃ হে লোক সকল! নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে আমি এমন জিনিষ রেখে গেলাম, তোমরা তা ধারণ বা অনুসরণ করলে কখনও পথভ্রষ্ট হবে নাঃ আল্লাহ্ তা‘আলার কিতাব (আল-কুরআন) এবং আমার ইতরাত অর্থাৎ আমার আহ্লে বাইত।
সহীহঃ মিশকাত, তাহক্বীক্ব সানী (৬১৪৩)।
আবূ 'ঈসা বলেন, এ অনুচ্ছেদে আবূ যার, আবূ সা‘ঈদ, যাইদ ইবনু আরক্বাম ও হুযাইফাহ্ ইবনু উসাইদ (রাঃ) কর্তৃকও হাদীস বর্ণিত আছে। উপর্যুক্ত সনদে এ হাদীসটি হাসান গারীব। যাইদ ইবনুল হাসান হতে সা’ঈদ ইবনু সুলাইমান ও একাধিক বিশেষজ্ঞ ‘আলিম হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
সরাসরি
সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেছেন। এই জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
কোরআন অনুসরন করতে হবে। কোরআন অনুসরন করলেই নবীজীকে অনুসরন করা হয়।
কোরআন বহির্ভূত কোন কিছু অনুসরন করতে নবীজীকে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করেছেন।
আল্লাহ্'র রাসুল (সঃ)এর বিদায় হজ্বের ভাষনটা যদি হুবহু তুলে ধরতেন তাহলে আরো উপকৃত হইতাম। ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের সুস্ত ও দীর্ঘ জীবন কামনা করছি আল্লাহ আপনি কবুল করুন আমিন
Assalamualaikum
এই আলোচনাটি ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
সত্যটা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ
ধর্মকে অধর্ম করে দিয়েছে তথাকঠিত আলেমরা। যাক আপনি একজন ব্যতিক্রম বটে...। ধন্যবাদ।
Alhamdulliah/subhanallah/amin.
আপনার জন্য অনেক দোয়া রইলো
ইসলামের নামে দল নয় দলের constitution হওয়া চাই ইসলামীক;অধ্যাপক মাওলানা মাহমুদ মোস্তফা আল মারুফ
@
আলহামদুলিল্লাহ সত্য বলেছেন শায়েখ
তাহজিব সেন্টারকে অনুরোধ করছি যে আপনারা হুজুরের তাফসীর গুলো সিরিয়াল অনুসারে লিনক করে দেন যাতে সহজে পাওয়া যায়।
জি ভাই, তবে এই চ্যানেলে ধারাবাহিক সুরা ফাতেহা থেকে সিরিয়ালে তাফসীর যাচ্ছে, অনুগ্রহ পূর্বক ফলো করুন
@@TahjibCenterTv thanks for your ardent cooperation.
@@TahjibCenterTv কই নাই তো
হক্কানী আলেম আজও বাঁচিয়ে রাখছেন আল্লাহ তায়ালা।। আমাদের ফেমাস মার্কা হুজুর গুলা মিথ্যা কথা বানিয়ে বলে । আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক
ওনি হক্ব? হক্বানির কি দেখলেন?
@@ihsan622apnar proti salam.. Amk apni bolen vul uni jodi hoq kotha na bole thaken taile uni kon behoq kotha bolecen.. Dolil soho bujhiye bolben asha kori..karon ami jante cai uni kon behoq kotha bolecen..apni jodi sottobadi hon taile obossoyi proman soho bolben.. Ami sothik ta jante cai..
বিদায় হজে রাসূল আ আল্লাহর কিতাব মানতে বলেছেন, কারণ স্বয়ং মহান আল্লাহ নিজেই তাঁর কিতাব কোরআনের নির্দেশনা অনুসরণ করতে বলেছেন। তাই কোরআনের সাথে সামঞ্জস্য নেই এমন কোন কিছুই মানা যাবে না।
সুন্দর কথা
আসসালামুয়ালাইকুম। হুজুর আমার একটি প্রশ্ন আছে। আল্লাহ আদম আঃ কে তৈরি করেছিলেন পৃথিবীর জন্য তাঁর খলিফা হিসেবে। তবে তিনি কেন আদম আঃ কে বেহেস্থে রাখলেন? নাকি পৃথিবীর কোন উচু স্থানে এক বাগানে আদম আঃ কে থাকতে দিয়েছিলেন। যে বাগান চারিদিকে পানি দিয়ে ঘেরা। এবং ফেরেস্তাদের পাহারায় রেখেছিলেন। যদি বেহেস্তে তিনি থাকতেন তাহলে ইবলিস কিভাবে সেখানে গেল ? কারন তাকে তো আল্লাহ আগেই সাত আসমান এর উপর থেকে বিতাড়িত করেছিলেন। আদম আঃ যখন ক্ষমা পেয়েছিলেন তখন তাকে আবার কি সেই বাগানে থাকতে দিয়েছিলেন? কারন তাঁর ছেলে শেথ আঃ এর বংশধররা উঁচু স্থানে থাকতেন আর কাবিলের বংশধরারা নিচু স্থানে থাকতো এবং তারা পাপি ছিল। যখন সেথ আঃ এর লোকেরা নিচে নামলো এবং পাপ করলো তখন তারা আর উচু স্থানে ফেরত যেতে পারে নাই কারন সেই উচু পাহাড়ের গায়ে ফেরেস্তারা আগুন দিয়ে তাদেরকে বাধা দিল। এটা বাইবেল এর বর্ণনা। আমাদের কোরআন এবং হাদিসে কি একই ভাবে বলা আছে যে আদম আঃ এক বাগানে ছিলেন নাকি বেহেস্থে ছিলেন। বেহেস্থ তো সাত আসমানের উপরে।
Hazrat your lectures are from authentic sources, and your curiosity is for the truth finding, it is not about worldly matter, but for aakhirah. Jzk Allah khayr Wassalaam
হুজুর আপনি ঠিক ই বলেছেন।
Excellent discussion right.
আমিন
আর নাফরমানরা এত দিন আমাদেরকে শুনাইল,, কোরআন আর হাদিস,,
Quaran is the only Asmany
Quaran is the only Asmani kitab to be followed by the believers taking help from the authentic Hadith not the weak or the false Hadith.
@@kmhassan3749 yess we should follow quran & sahih hadith not weak & false hadith
Eei biday hajjer vashone quran o ahle bayet k mante bola hoyeche eta thik.. Tar mane j hadis mana jabe na kothata thik noy.. Allah onk ayate allah o tar rasul s: k mante bolechn. Ekhon quran manle allah k mana hoy hadith ba sunnah manle rasul s: keo mana hoy..
@@mdshafikuralam9201Allah rasul ke mante bolecen tar mane eta na je Hadis mante bolecen.. Rasul (sm) Quran mene jibon caliyecen, hadis mene noy.. Rasul hadis mene colecen eta Thik kotha, tobe ei hadis tothakothito sihah sittah ba onno kono hadis grontho noy.. Rasul (sm) je hadis mene colecen & amader mene colecen seta holo Al Quran.. Al Quran holo Allahr hadis.. Ekhon etar explanation deya hoy rasuler kotha barta, kormo r sommoti ke hadis bole.. Jeta niye alada alada hadis sonkolker likhito boi ache ( bukhari, muslim, tirmiji, meshkat, ibne hibban soho aro onek) jeguli amader desher dhormiyo prothisthan gulute porano hoy.. Ektu cinta kore dekhen rasuler kotha jodi hadis hoy tahole rasul to Qurane allah je hadis bolecen setayi procar korecen.. Rasul ki quraner baire jibon japoner bepare kichu bolecen?? Onake ki Quraner baire kono kotha bolar jonno adesh deya hoyece..? Naki tini Quran procar korecen..? Qurane je kaj ba kormo korte bola hoyece rasul ki tar baire kono kormo korecen..? Nobi howar pore to rasul shudhu Quran yi onusoron korecen r amader ke setayi( Al Quran) onusoron korte bolecen..amra quraner bekkha nam diye sudhu hadis niye pore achi.. Explanations bolte amra ja bujhi sei explanations kon hadise ache amk dekhan.. Pura Quraner explanations ache amk emn ekta hadis grontho dekhan.. Jodi sottobadi hon..Rasuler kothayi to Quran.... Rasuler kormoyi to Quranmoy.. Rasul kono bepare sommoti dile seta ki Quraner baire theke diten naki Quran onujayi diten..?? Ektu cinta koren vai.. Ektu cinta koren.. Cinta korle onk prosner uttor peye jaben..
কোরআন সম্পর্কিত হাদিস মানা জরুরী।তাই বলে গণহারে হাদিস মানা যাবে না। কোরানের সাথে যে সমস্ত হাদিসের মিল পাওয়া যাবে না, ঐ সমস্ত হাদিস আমলযোগ্য না। হাদিস নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ির ফলে, আজকে মুসলিম জাতি বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে গেছে। অথচ আল্লাহতালা কোরআন কে আঁকড়ে ধরে থাকতে বলেছেন, এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হওয়াকে নিষেধ করেছেন
Alhamdulillah. Amar priyo shayek.
এরপর তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন মাক্কাহ ও মাদীনার মাঝামাঝি খুম্ম’ নামক স্থানে দাঁড়িয়ে আমাদের সামনে বক্তৃতা দিলেন। আল্লাহর প্রশংসা ও সানা বর্ণনা শেষে ওয়ায-নাসীহাত করলেন। অতঃরপর বললেন, হুঁশিয়ার, হে লোক সকল! আমি একজন মানুষ, অতি সত্বরই আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত ফেরেশতা আসবে, আর আমিও তার আহানে সাড়া দিব। আমি তোমাদের নিকট ভারী দুটাে জিনিস রেখে যাচ্ছি। এর প্রথমটি হলো আল্লাহর কিতাব। এতে হিদায়াত এবং আলোকবর্তিকা আছে। অতএব তোমরা আল্লাহর কিতাবকে অনুসরণ করো, একে শক্ত করে আঁকড়ে রাখো। তারপর তিনি কুরআনের প্রতি উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দিলেন।
এরপর বলেন, আর দ্বিতীয়টি হলো আমার আহলে বায়ত। আর আমি আহলে বায়তের বিষয়ে তোমাদের আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দিচ্ছি। আহলে বায়তের ব্যাপারে তোমাদের আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি, আহলে বায়তের বিষয়ে তোমাদের আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দিচ্ছি।
Muslim 6119
ETA kadire gum namak jaygar baktita.
رب اعوذبك من همزات الشياطين واعوذبك رب ان يحضرون
بسم الله الرحمن الرحيم
رب زدني علما
Allah nek haiyat dan kuroon
আল্লাহ্ আমাদের ও আপনাকে কবুল করুণ । আমিন
اللهم انا نعوذ بك من فتنة المزملى
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ্
ruclips.net/video/kmdddm2-HlU/видео.html
ruclips.net/video/xzZQdka93gk/видео.html
Allah hujur k hayet Dan krun
Subhanallah
Thanks for your lecture
বিদায় হজ্বের বিশ্ব মুসলিমের প্রতি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী মসজিদে নমেরা আরাফাত ময়দান মসজিদে খাইফ মিনা ১০১০ হিজরী সন ৬৩২ ইংরেজি বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম হে আমার প্রিয় উমমতগন আজ যে কথা আজ যে কথা আমি তোমাদের কে বলব মনোযোগ দিয়ে শরৌবন করিও আমার আশঙ্কা হয়তেছে তোমাদের সঙ্গে এইরূপ পবিত্র স্থানে এইরূপ পবিত্র মাসে এইরূপ পবিত্র দিনে একত্রে হজ্জ করার সুযোগ আর বোদ হয় আমার ঘটবে না
Masallah Alhumdhulillah allah apnakay hayath dan korun
স্যার আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এই বিদায় হজ্জের ভাষনের সঠিক তথ্যটা বলার জন্য। স্যার আল্লাহ্ কোরআনে নবী মোহাম্মদকে হুমকি দিয়ে বলেছেন যে সেযদি নিজের নামে কিছু সৃষ্টি করে তাহলে আমি তার ডানহাত ধরে ফেলতাম কেটে দিতাম তার জীবন ধমনী। আল্লাহ্ র এমন প্রকাশ্য হুমকি সত্বেও নবী মোহাম্মদ নিজের নামে ফরজের কাউন্টার সুন্নাহ (হাদিস) অনুসরণ করতে বলতে পারেননা বলেননি। নবী মোহাম্মদ হাদিস সংকল করতে নিষেধ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন তোমারা হাদিস সংকলন করনা তাহলে তা কোরআনের আয়াতের সাথে মিশে গিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে। তখন হযরত আবু বক্কর রাঃএর কাছে পাচশত হাদীস সংরক্ষিত ছিল তিনি তা পুড়িয়ে ফেলেছিলেন। নবী মোহাম্মদের মৃত্যুর কয়েকশত বছর পর নবীরপ্রতি অতীভক্তিতে মুসলমানরা যখন হাদিস সংকলন করতে শুরুকরল তখন ইহুদী আলেমরা সুযোগ বুঝে নবী মোহাম্মদের চরিত্র হনন করারজন্য নিজেরা বিভিন্ন সাহাবিদের রেফারেন্সে হাদিস রচনা করে অতিসুক্ষ প্রক্রিয়ায় মুসলিমদের ভধ্যে ঢুকিয়ে দিয়েছে। আজ তথাকথিত ঐসব হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে মুসলিম নাস্তিকরা লাইভ ডিবেটে আলেমদের তুলোধুনো করছে আর আলেমরা ডিবেট ছেড়ে হাঊভাউ করে কাদতে কাদতে পালাচ্ছে কারন তারা নাস্তিকদের ফেস করতে পারছেনা। নাস্তিক রা হাদিসের রেফারেন্স দিচ্ছে লাইভে হাদিস গ্রন্থ দেখিয়ে নবী মোহাম্মদ কে ধর্ষক চরিত্রহীন খুনী ডাকাত যুদ্ধবাজ প্রমাণ করছে। নাস্তিক রা কোরআনের জেহাদের ছাব্বিশ টা আয়াত দেখিয়ে বলছে কোরআন পড়ে জঙ্গি সৃষ্টি হচ্ছে। আর আলেমরা জবাব দিতে পারেনা। তখন আমি ঐ নাস্তিকদের ব্লকে লিখে পাঠাই যে ঐ সময়ে যুদ্ধের ময়দানের জন্য ঐ আয়াত প্রযোজ্য ছিল কিন্তু আল্লাহ্ সুরা মায়েদার 32 নং আয়াতে বলেছেন যে অহেতুক কোন একজন মানুষকে হত্যা করল সে পুরা মানবজাতিকে হত্যা করলো এই আয়াতের পর আর জেহাদের আয়াত গুলোর কার্যকারিতা থাকেনা। অথচ গত দুই মাস আগে আব্দুল্লাহ বিন রাজ্জাক সজল রোশন নামে একজন মুসলিমের সাথে লাইভ ডিবেটে ঐ ছাব্বশটা আয়াতের পূরাপর আয়াতগুলোর বিশ্লেষন নাকরে এমন ভাবে ব্যাখ্যা দিলেন তাতে মুসলিম অমুসলিমরা বিশ্বাস করেছে কোরআন সহিংসতা য় ভরা।এনিয়ে এখনো লেখালেখি চলছে। গতদুইতিনমাস আগে এক শিয়া মুসলিম কোরআনের জেহাদের ঐ ছাব্বিশটা আয়ত কোরআন থেকে বাতিলের জন্য ভারতের হাইকোর্টে আবেদন করে কিন্তু হিন্দু বিচারক বললেন সৃষ্টিকর্তার বাণী (ইশ্বরের শ্লোক) বাতিল যোগ্য নহে আর আবেদনকারীকে 50,000/- জরিমানা করেন। আপনি কোরআনের আলোকে নামাজের একটা বই লেখেন। অনেকে উপকৃত হবে কোরআন অনুযায়ী পাচ ওয়াক্ত নামাজে দশ রাকাত নামাজ আছে। ফরজ ব্যাতিত অন্যকোন নামাজ নাই।
ভাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে 10 রাকাত নামাজ কিভাবে হয়? তাহলে কি প্রতি ওয়াক্তে মাত্র দুই রাকাত করে ফরজ নামাজ?
হিযরতের পরে আরও সাত রাকাত যোগ হয়েছে ।
হুজুর আমাদের পাকভারতের রমজান মাসে র রোজা, সবেকদর, ঈদের দিন পালন,,কুরবানী , আরাফার দিন, দশই মহরম ইত্যাদি বিষয় গুলি অন্যান্য মুসলিম ও মুসলিম দেশ থেকে এক দিন তথা ২৪ ঘন্টা পরে করে থাকি। আল্লাহ্ বা আল্লাহ্ র রাসুল কি কোথাও বলেছেন বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান একদিন পরে রোজা রাখবে। চাঁদ দেখার অজুহাতে। চাঁদ দেখে রোজা শুরু ও চাঁদ দেখে রোজা শেষ । কোথাও যদি চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায় তবেই সকল মুসলিমের জন্য রোজা রাখা ফরজ হয়ে যায় । তবেকি পাকভারতের জন্য আলাদা বিধান বা হাদিস আছে কি এক দিন পরে রোজা রাখা ফরজ? বিশ্লেষণ করা যাক: আল্লাহ্ পৃথিবীর মাঝখানে মিডেল পয়েন্টে বায়তুল মামুরের ছায়া বরাবর কাবাঘর নির্ধারণ করলেন। আমরা এর চারটি দিক থেকেই সময় নির্ধারণ করে থাকি । পাকভারতের থেকে কবাডি বা কিবলার সময়ের ব্যবধান আড়াই ঘণ্টা। আমি মালয়েশিয়ায় থাকি, মালয়েশিয়া থেকে কিবলার সময়ের ব্যবধান পাঁচ ঘন্টা। আমাদের দেশে যখন মাগরিবের সময় মালয়েশিয়ায় তখন আশার নামাজের সময়, আর সৌদির কাবায় তখন আছরের নামাজের সময় । আবার ধরা যাক কাবার মাগরিবের সময় বাংলাদেশের এশার নামাজের সময় আর মালয়েশিয়ায়তো এশার নামাজ শেষ, ঘুমের সময় । বলার কারন হলো;! দুঃখজনক এই কাবায় রমজান মাসের একতারিখের মাগরিবের সময় চাঁদ দেখে এবং রোজা রাখে সমস্ত মুসলিম জাহানই সৌদির সাথে মিল রেখে রোজা রাখে এমনকি উল্লিখিত মালয়েশিয়াও সৌদির সাথে মিল করে রোজা রাখে যদিও পাঁচ ঘন্টা ব্যবধানে। কিন্তু আমাদেরত আড়াই ঘণ্টা বা তিন ঘন্টা ব্যবধানে আমরা বলিকি আমরা চাঁদ দেখিনাই তাই একদিন পরে রোজা রাখা ফরজ। রাসুল কি বলেছেন সব মুসলিম জাহান একসাথে রোজা রাখবে,আর বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান একদিন পরে রোজা রাখবে? আমরা প্রথম রোজা নারেখে ফরয রোজা তরখ করে গুনাগার হলাম, সবেকদরের রাত্রি হাড়ালাম এবং ঈদের দিনেও আমরা রোজা রাখলাম। আরাফার ১০ তারিখে রোজা রাখে মুসলিম জাহান, আমরা পরেরদিন ১০ তারিখে রোজা রাখি অন্য দেশে তখন ১১ তারিখ। আশুরা ১০ই মহরম। আমরা একদিন পরে পালন করি ও রোজা রাখি । আমরা আলাদা ফেৎনাবাজ মুসলিম না হয়ে ঐক্যবদ্ধ মুসলিম হতে পারিনা? আমরা যেন সকল মুসলিম একেই দিনে রোজা ও অন্যান্য আরবি মাস গনণা করতে পারি, ১\৩ ঘন্টার ব্যবধানের জন্য যেন ২৪ ঘন্টা ব্যবধান না করি। এটা নিয়ে হুজুরের বিস্তারিত আলোচনা ও সকলে একেই দিনে সওম পালন করতে পারি।আল্লাহ্ হাফেজ
@@hmkutub আমিও সৌদির সাথে মিল রেখে রোজা ঈদ কোরবানি শবেক্কদর পালনের পক্ষে কিন্তু আমাদের দেশের আলেমরা পৃথিবীর সব আলেমদের চেয়ে বেশী শিক্ষিত ও মহা জ্ঞানি এমনকি সৌদির চাইতে তাই আমরা একদিন পরে করি।
ভাই ফরজইতো ১৭ রাকাত।।
بْنُ الْحَسَنِ، هُوَ الأَنْمَاطِيُّ عَنْ جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي حَجَّتِهِ يَوْمَ عَرَفَةَ وَهُوَ عَلَى نَاقَتِهِ الْقَصْوَاءِ يَخْطُبُ فَسَمِعْتُهُ يَقُولُ " يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنِّي قَدْ تَرَكْتُ فِيكُمْ مَا إِنْ أَخَذْتُمْ بِهِ لَنْ تَضِلُّوا كِتَابَ اللَّهِ وَعِتْرَتِي أَهْلَ بَيْتِي " . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي ذَرٍّ وَأَبِي سَعِيدٍ وَزَيْدِ بْنِ أَرْقَمَ وَحُذَيْفَةَ بْنِ أَسِيدٍ . قَالَ وَهَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ . قَالَ وَزَيْدُ بْنُ الْحَسَنِ قَدْ رَوَى عَنْهُ سَعِيدُ بْنُ سُلَيْمَانَ وَغَيْرُ وَاحِدٍ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ .
জাবির ইবনু ‘আবদিল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে আমি তাঁর বিদায় হাজ্জে আরাফার দিন তাঁর কাসওয়া নামক উষ্ট্রীতে আরোহিত অবস্থায় বক্তৃতা দিতে দেখেছি এবং তাঁকে বলতে শুনেছিঃ হে লোক সকল! নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে আমি এমন জিনিষ রেখে গেলাম, তোমরা তা ধারণ বা অনুসরণ করলে কখনও পথভ্রষ্ট হবে নাঃ আল্লাহ্ তা‘আলার কিতাব (আল-কুরআন) এবং আমার ইতরাত অর্থাৎ আমার আহ্লে বাইত।
সহীহঃ মিশকাত, তাহক্বীক্ব সানী (৬১৪৩)।
আবূ 'ঈসা বলেন, এ অনুচ্ছেদে আবূ যার, আবূ সা‘ঈদ, যাইদ ইবনু আরক্বাম ও হুযাইফাহ্ ইবনু উসাইদ (রাঃ) কর্তৃকও হাদীস বর্ণিত আছে। উপর্যুক্ত সনদে এ হাদীসটি হাসান গারীব। যাইদ ইবনুল হাসান হতে সা’ঈদ ইবনু সুলাইমান ও একাধিক বিশেষজ্ঞ ‘আলিম হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
সরাসরি
Ma sha Allah
কাবা ঘরের পরিমাপ ২০ বাই ১২ বলতে কি বুঝায় যেমন ২০ ফুট না ২০ হাত না ২০ গজ, অনুগ্রহ করে জানাবেন।
Quran is written document from the very beginning . We know Allah took the responsibility to preserve the holy quran. It is main document of Islam. At the time of farewell hajj sunnah (hadis) was unwritten and Allah didn't taken responsibility to preserve it. However, We may call opinions from Islamic scholars to opine about the lecture of prophet Muhammad (pbh) in farewell hajj about to left behind two documents i e quran and hadis. Which is correct.
রসুলল্লাহ’র বিদায় হজ্জের বিষয়ে কেবলমাত্র কিতাবুল্লাহর কথা কোন কোন গ্রন্থে উল্লেখ আছে জানাবেন কি?
الحمد لله
১২
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ الْحُبَابِ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ صَالِحٍ، حَدَّثَنِي الْحَسَنُ بْنُ جَابِرٍ، عَنِ الْمِقْدَامِ بْنِ مَعْدِيكَرِبَ الْكِنْدِيِّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ " يُوشِكُ الرَّجُلُ مُتَّكِئًا عَلَى أَرِيكَتِهِ يُحَدَّثُ بِحَدِيثٍ مِنْ حَدِيثِي فَيَقُولُ بَيْنَنَا وَبَيْنَكُمْ كِتَابُ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فَمَا وَجَدْنَا فِيهِ مِنْ حَلاَلٍ اسْتَحْلَلْنَاهُ وَمَا وَجَدْنَا فِيهِ مِنْ حَرَامٍ حَرَّمْنَاهُ . أَلاَ وَإِنَّ مَا حَرَّمَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ مِثْلُ مَا حَرَّمَ اللَّهُ " .
আল-মিকদাম বিন মা’দীকারিব আল-কিনদী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, অচিরেই কোন ব্যক্তি তার আসনে হেলান দেয়া অবস্থায় বসে থাকবে এবং তার সামনে আমার হাদীস থেকে বর্ণনা করা হবে, তখন সে বলবে, আমাদের ও তোমাদের মাঝে মহামহিম আল্লাহ্র কিতাবই যথেষ্ট। আমরা তাতে যা হালাল পাব তাকেই হালাল মানবো এবং তাতে যা হারাম পাবো তাকেই হারাম মানবো। (মহানবী বলেন) সাবধান! নিশ্চয়ই রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যা হারাম করেছেন তা আল্লাহ্ যা হারাম করেছেন তার অনুরূপ। [১২]
[১২] তিরমিযী ২৬৬৪, আবূ দাঊদ ৪৬০৪, দারিমী ৫৮৬। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: তাখরীজুল মিশকাত ১৬৩।
হাদিসের মানঃসহিহ হাদিস
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা।
Alhamdulillah ( may Allah bless you )
Yes hujur I agree with your point.
মোহাম্মদ( সঃ) এর কথা, কাজ,ও সম্মতি সকলের জন্য স্বীকার করা,মান্য করি সম্মান করা অবশ্য কর্তব্য ।হুজুরের শিরোনাম ও বক্তব্য শুনে মনে হয় একমাত্র কোরআন অনুসরণের জন্য বলা হয়েছে ।ব্যাখ্যা সাপেক্ষ মহাগ্রন্থ কোরআন মোহাম্মদ (সঃ) এর হাদিস সহ বুঝতে হয়।হুজুর ও এ কথা স্বীকার করেন, বলেন আবার কখনো কখনো হাদিসের ব্যাপারে বিরূপ মন্তব্য শোনা যায় ।আমরা বিভ্রান্তি তে পরি।।
Jajakallah , Regular Lecture chay
কোর আনি নামাজ/হাীসের নামাজ কি বুজিয়ে বলবেন কি?
কুরআন এ নামাজের ওয়াক্ত, দাঁড়ানো কেরাত পড়া রুকু করা সিজদা করা বসা ইত্যাদি বলা আছে এখন কত রাকাত পড়তে হবে এটাই হলো রাসুল সাঃ এর হিকমাহ,,,,,আসলে মুল বিষয় হলো নামাজ কায়েম করা,,,,,, এ ছাড়া কখন কিভাবে নামাজ পড়তে হবে তাও বলা আছে,,,,,,,
@@masudahmed6189 kokhn kivabe porbo eta ki qurane bola hoyeche.
Right love you
হুজুর, আসসালামু আলাইকুম। কোরআন গায়রে মাখলুক।মুফতি মাস্টাকুন্নবির বক্তব্য সঠিক কি?
AMIN
অহেতুক বিতর্ক না করে হাদিস নিয়ে হুজুরের মতামত শুনুন। Video Link-
ruclips.net/video/KqR-Ks2MaHA/видео.html
গাছের গোড়া কেটে আগায় পানি ঢেলে তা বাঁচানোর চেষ্টা করা, লোক দেখানো বইতো নয়! অনেক ভালো কথা, ভালো কর্মের আলোচনা উনার আছে কিন্তু একটা দুটো অদুরদরশি কথা একজনকে পদসখলন করে বিদায়াত ও কুফরের দিকে ধাবিত করতে পারে। ... পিদ্দুনিয়া হাসানাতাও অলআখেরাতে হাসানাতাও অকেননা আজাবানননার কবুল হওয়ার জন্য একমাত্র পথ তৌহিদ ভালো করে বুঝে নিয়ে সহীহ সুন্নাহ অবলম্বনে কোন বাট কিন্তু ছাড়া সালপে-সালেহীনদের মানহাজ মতে চলার প্রচেষ্টায় রত থাকা। অন্যথায় ২৫:২৭-২৯ এবং ৩৩:৬৫-৬৭ এ বর্ণিত অবস্থা হবে সেই দিন আর ফাইনাল হবে ২:১৬৭ ।
Proshnota Hadis nea noi Asmani Kitab nea.
আসসালামু আলাইকুম, আমি সূরা আলে ইমরানের তাফসীর শুনছি। শেষ পর্ব টি পাচ্ছি না আয়াত ১৮১-২০০
১৮১-১৯৪ ruclips.net/video/T0ZMcL4Meco/видео.html
tafsirul wafi er pdf publicly net e deyar kono plan ki apnader ache.
হে ইমানদারগণ - তোমরা আল্লাহ তা'আলার আনুগত্য করবে, আনুগত্য করবে রাসুলের এবং তোমাদের মধ্যকার "উলুল আমর" এর অনুসরণ করবে ( সুরা নীসা আয়াত নং ৫৯)। কোরআনের এই আয়াতটি মেনে চললেই সে মুসলমান। যে বুঝলো কিন্তু অনুসরণ করলো না সে কাফের।
সত্য প্রকাশে আপোসহীন ব্যক্তি
কুর আনে আল্লাহ বলেছেন-তোমরা আল্লাহ এবং তার রাসুলকে অনুসরন কর।তাহলে হাদিস না মেনে কোন উপায় আছে?
আল্লাহর রাসুলের (সা:) অফাতের অনেক পরে হাদিস সংগ্রহ -সংকলন করা হয়েছে।তাছাড়া তিনি কি আগে জানতেন যে, তাঁর মুখে বলা কথাই পরবর্তীতে সুন্না হিসেবে হাদিস নামে প্রকাশিত ও প্রতিষ্ঠিত হবে-?
So how do we will salat.quran did not say anything first roku or sajdah and rakats and quran did not mentioned how to perform hajj only say mecca to medina and tawaf so, why Allah did not mentioned how to perform hajj, salat only say qibla,straight path in salat can you explain me huzur.
৩৭৮৬। জাবির ইবনু আবদিল্লাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে আমি তার বিদায় হজ্জে আরাফার দিন তার কাসওয়া নামক উষ্ট্রীতে আরোহিত অবস্থায় বক্তৃতা দিতে দেখেছি এবং তাকে বলতে শুনেছিঃ হে লোক সকল! নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে আমি এমন জিনিস রেখে গেলাম, তোমরা তা ধারণ বা অনুসরণ করলে কখনও পথভ্রষ্ট হবে নাঃ আল্লাহ তা'আলার কিতাব (আল-কুরআন) এবং আমার ইতরাত অর্থাৎ আমার আহলে বাইত। Tirmiji
Hujur bujhie bolun,
1. hadis bad diye kivabe muslim ra jibon japon korbe? Quran e ki bistarito bolechey? Sadharon manush ki Quran follow korte parbe?
2. Quran e Allah bolechen Nabiji ke follow korte, jodi tai kori, tobe Hadis mante hobey, karon, Rasuler jibon japon and kothai to Hadith.
3. Apni ki Hadith follow korte nisedh korchen?
Pls kheyal rakhben apner kotha gulo jeno manush ke bivranto na kore, er daitto kintu apnakei nite hobey. Khoma korben beyadobi holey.
Hujur,
If you are right that Prophet (S) did not mention about sunna, he mentioned to follow only Quran, not Hadis, how we will pray salat, how we will perform Siam, how we will practice whole Islam ? Because there is no complete description about any of these in Quran. Please expecting explanation. Thanks
md.Hazrat ali
Its true Rasul (pbuh) did not tell anything about to follow Sunnah during Bidyi Hajj.
But in Quran Allaha SWT instructed us to follow Him (Allaha) n Rasul pbuh.So Sunnah came in to picture.As such the way Rasul pbuh had explained us to perform Namaz,Roza etc. is binding on us.So Shahi Hadish is also applicable on us.
But basic matter is Quran.Hadish is explanation.Quran first,Hadish next.
Bukhari, muslim shorif e namaz er rakat nai. Bukhari der namaz thik nai, tai rakat mante manus 2.125 pore r shura pore quran theke.
❤❤❤❤❤
Assalamualaikum Hujur apnar sat a kota bolata ci
হুজুর আপনি কি সজল রোশানের মতামতের সমর্থনকারী?
❤️
Kaku apni gani kintu apnar uddasho ke?
قران
বিদায় হ্জ্জ লাখলাখ লোকের সামনে ভাষন। সেই ভাষন নিয়ে মমদ্বৈততা। একেক হাদিস একেক রকম। সুতরাং সঠিক হাদিস খুঁজে কস্ট করার চেয়ে কোরানে থাকাই ভাল।
থাম্বেল এর বিষয়বস্তু আলোচনা অন্য
কিন্তু এতো দিন মানুষ জেনে এসেছে হাদিসের লোকজন বলছে হাদিসের কথা বলা হয়েছে।
৭১ স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে কি বলবেন।৫০০ বচর পর কি জানবে মানুষ। ৩০০ বচ্ছর হাদিস নিয়ে কি লিখছে?
Kichu Alemra icchakritovabei aei hadis nea mitthachar koreche.
keu notun notun kothay fitna e poiren na, allah hujur k hedayet dik ar mitthabadi hole dhongsho korun, amin
কুরআন
হুজুরের নাম কি
টাউটেল দিছেন কি,,? আর আলোচনা কি, ধুর।
ভাই এ বিষয়গুলো সবই এ বক্তব্যে আছে। আমি শুনেছি, ভাল করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শুনুন পেয়ে যাবেন। #আল্লাহর সকল হুকুম ফরজ নয় ¦¦ মক্কাকে কেন বাক্কা বলা হয় ¦¦ কাবা তৈরীর ঐতিহাসিক দশটি ঘটনা ¦¦ সাদা পাথর হযরে আসওয়াত কাল হবার রহস্য কি? সুরা ফাতিহা নামাজের প্রতি রাকায়াতে পড়া ফরজ কেন? #রাসুলের পরিবারকে যারা হত্যা করেছে, তারা কোন জাহান্নামে যাবে? বিশ্বনবীর বিদায় হজ্বের ভাষনের পর্যালোচনা ¦
@@AlMazhabMedia ভুলটা আসলে আমার,, আমি ভেবেছিলাম কারা হত্যা করেছে সেটাও কিছুটা বলা হবে।
@@AlMazhabMedia 😅 0:19.
মাওলানা সাহেব আপনি ভুল তথ্য দিলেন। নবীজি কোরআনের সাথে তার আহালে বাইয়াত কেউ মানতে বলেছেন
তবে সেটা গাদিরে খুমে , বিদায় হজ্বের সময় নয়
তিনি কি আহলে কুরান? তিনি কি হাদিস দরকার নেই,? বিদায় হজ্জের ভাসন কি কুরানে আছে? আপনি হাদিস ছাড়া কুরানের ব্যাক্ষা করবেন কি ভাবে?
না তিনি আহলে কুরআন নন।প্রয়েজনীয় হাদিসও হুজুর তাফসীরের ব্যাখ্যায় আনেন। আর বিদায় হজ্বের ভাষণ আপনি গুরুত্বপূর্ণ হাদিসগ্রন্হ সমুহে অনুসন্ধান করে দেখুন
হুজুর আপনি একজন বড় আলেম কিন্ত আপনার বক্তব্যটি অবাক করার মত। বিদায় হজ্বের বক্তব্যে কুরআন মানার কথা বলেছেন সুন্নার কথা বলেনি এমন বক্তব্য হাস্যকর। কুরআনে বহ স্থানে রয়েছে আল্লাহ ও তার রসুলকে অনুসরন কর তাই রসুলুল্লাহর বক্তব্যটি নিয়ে বিতর্ক করার কি আছে?
সুন্নাহ তো বিধান বিধান দেওয়ার মালিক কে??
ভাই সুন্নাত মানে হলো বিধি বিধান সুতরাং যাই কিছুই হোক সব বিধান আল্লাহর,,,, আল্লাহ তাহাজ্জুদ নামাজের কথা বলেছেন যে এটা নফল,,,,,
Uni shia
সেই স্মরণ এর নামে জালিয়াতি হচ্ছে হাদিসের নামে আমরা মানছি ওই ভুট্ট সাহেব দের কথা না বিশ্বাস হলে কুরআন পড়ুন তাহলে বুঝবেন,,,,,।
কিছু মানুষ আছে যারা কোরানের সহজ ভাষাও বুঝে না। বিধান দেওয়ার মালিক কেবল আল্লাহ।নবীকে বিধান দেওয়ার অনুমতি বা ক্ষমতা দেওয়া হয় নি।নবীকে মানার যে আয়াত তা হলো ততকালীন সময়ে যারা নবীকে সরাসরি পেয়েছে তাদেরকে নবী কি বলে না বলে তা শুনে মেনে চলতে বলেছেন।এখন নবী নাই।সুতরাং উনার আদেশ নিষেধ দেওয়ার বা শুনারো উপায় নাই।আর হাদিসের নামে যা আছে তার কোনো সত্যতার ভিত্তি নাই।এইসব নবী বলছে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে।তাছড়া নবী তো কোরান মেনে চলেছেন।এবং সবাইকে কোরান মানতেই বলেছেন।এখন কথা হলো,নবী নবীর মত কোরান মানছে,তা ভালো।কিন্তু আমরাও আমাদের মত কোরানে যা আছে তা মানব।এজন্য নবীর মত কোরান মানতে হবে কেন?তাইলে তো আল্লাহ ই বল্ল,তোমরা কোরানের ব্যাপারে নবী যেভাবে মানেন সেভাবে মানো।মূলত কিভাবে কি করতে হবে তা কোরানেই বলা আছে আর কোরান সম্পূর্ণ কিতাব।যারা এই কিতাবকে অসম্পূর্ণ মনে করে তারা হয়তো অজ্ঞ,নয়তো ধান্ধাবাজ!
উনি বিভিন্ন ওয়াজে কোরআন মানতে বলেন কিন্তু উনি আবার হাদীস ছাড়া কথা বলেন না এটা কিরকম আমি বুযিনা বাবা
Ustaad, assalamualaikum wrwb.
Where there's kitabullah, sunnah should be there; authentic Sunnah is the only supporting kitabullah is on earth. Please don't make anything complicated. Tableague, Deobondi bhondos, birlovi, jamati-ikhwani, hijb tahrir ...would have been creating more daeef and forged hadiths to establish their derailed leader's fitnas to fulfill their mission if Rasool( sm) would have been mentioning on the bidya hajj.
That's why Allah's Rasool(sm) didn't mention his sunnah in his farewell speech.
We the Mohamedans have to uphold both the Qur'an and the authentic hadiths up until the yaomal departure of Qur'an from the earth.
Thank you.
Borhan
There is cristal clear hadth on sia sitra book that muhammad (sa) didnt give permission to write hadith
কুরআনের আদেশ ফরজ নয়। এটা কেমন কথা হলো? কীসের ভিত্তিতে এটা বললেন? যদি ব্যাখ্যা করেন।
এ কথাটি কি এই বক্তব্যে আছে? থাকলে সেটা কত মিনিটে? বলবেন প্লিজ?
3:৯২. তোমরা যা ভালবাস তা থেকে ব্যয় না করা পর্যন্ত তোমরা কখনো সওয়াব অর্জন করবে না। আর তোমরা যা কিছু ব্যয় কর, নিশ্চয় আল্লাহ সে সম্পর্কে সবিশেষ অবগত।
Apnar sob kotha sotik valo kinto APNI proti bar Allah rasol bolen kothati soddo kore bolen plz
ভুলের মধ্যে আছেন ওনি
And apni bolen Allah tala kothati soddo kore bolen plz
Cj
Yakub (A) ar Qurbani korar wada kon Asmani kitabe ache?
Prosoner uttor pelam na.
@@mahfuzulquader607 8566
Fazal ibn Abbas
উনি বলেন এসলাম। উনি হিজবুত তাহ্রির সদস্য।
shia o sunni niye ki kono alochona ache?
Dumukhi loker moto kotha keno bolen? Ek dikay hadiser proyojoniota ke khato koren, onno dikay bolen hadis mante mana kori na.
¥.0+
Pĺ1
তাহলে কি সুন্নাত বাদ দিব?
নাউজুবিল্লাহ কি বলেন?
উনি কি আহলে কোর আন নাকি আমার সন্দেহ লাগছে
Ai hujur ahle quran, tini only quran manen hadith oshikar kore
Apni hadishe oggo
.
বিদায় হজ্জ এ রাসুল সা, কি আকড়ে ধরে আছে?
ক) কুরআন।
খ) কুরআন ও সুন্নাহ।
গ) কুরআন ও হাদিস।
ঘ) কুরআন ও আহলে বায়িত।
উত্তর: সবগুলাই সহিহ হাদিসে আছে।
এভাবেই আমি হাদিস দ্বারা বিভ্রান্ত হই।
একদম সত্যি বলছেন ভাইজান
সত্যি বলছেন ভাই
কুরআন ও হাদিস
@@ihsan622
দলিল কি দলিল উল্লেখ করুন??
@@AZGAR-i4h
১৮৬। হযরত মালেক ইবনে আনাস (রাযিঃ) হতে মুরসালরূপে বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, আমি তোমাদের মধ্যে দু'টি বস্তু রেখে যাচ্ছি। যে পর্যন্ত তোমরা সেই বস্তু দু'টি মজবুতভাবে ধরে থাকবে পথ হারাবে না। তা হল আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর রাসূলের সুন্নাত।-মুয়াত্তা
-মিশকাতুল মাসাবীহ, হাদীস নং ১৮৬
তাহকীক: বিশুদ্ধ (পারিভাষিক হাসান)
দেখুন- মুয়াত্ত্বা মালিক ১৫৯৪।